Tag: bangla news

bangla news

  • PM Modi: দেশে প্রথম ওয়াটার মেট্রোর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, জানুন কবে, কোথায়

    PM Modi: দেশে প্রথম ওয়াটার মেট্রোর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, জানুন কবে, কোথায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে চালু হতে চলেছে প্রথম ওয়াটার মেট্রো (Water Metro)। ২৫ এপ্রিল, মঙ্গলবার এই পরিষেবার সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। উৎসর্গ করবেন জাতির উদ্দেশ্যে। রবিবার কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন ট্যুইট-বার্তায় লেখেন, কেরালার (Kerala) স্বপ্নের এই প্রকল্প কোচি ও তার আশেপাশের ১০টি দ্বীপকে সংযুক্ত করবে। মুখ্যমন্ত্রী জানান, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত নৌকাগুলি সড়ক পরিবহণের যানজটের ভোগান্তি দূর করবে।

    ওয়াটার মেট্রোর উদ্বোধন করবেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)…

    শুধু তাই নয়, এই পরিবহণ ব্যবস্থা অত্যন্ত সাশ্রয়ী এবং নিরাপদ। জানা গিয়েছে, প্রথম পর্যায়ে পরিষেবা শুরু হবে হাইকোর্ট-ভাইপিন টার্মিনাল থেকে ভিটিলা-কাক্কানাড় টার্মিনাল পর্যন্ত। মুখ্যমন্ত্রী জানান, যাত্রীরা কোচি ১ কার্ড ব্যবহার করেই কোচি মেট্রো এবং ওয়াটার মেট্রো দুই পরিষেবাই নিতে পারবেন। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মেই বুক করা যাবে ওয়াটার মেট্রোর টিকিট। জানা গিয়েছে, ব্যাটারি চালিত বৈদ্যুতিক হাইব্রিড নৌকার মাধ্যমে কোচি ও তার আশেপাশের ১০টি দ্বীপকে সংযুক্ত করবে এই ওয়াটার মেট্রো।

    প্রথম পর্যায়ে থাকবে ৭৮টি বৈদ্যুতিক নৌকা (PM Modi)। টার্মিনাল থাকবে ৩৮টি। প্রকল্প নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১,১৩৬.৮৩ কোটি টাকা। কেরল সরকার ও জার্মান সংস্থা কেএফডব্লু যৌথভাবে বহন করেছে এই খরচ। পরিবেশ বান্ধব এই যান চালু হলে শহরে কমবে যানজট।

    আরও পড়ুুন: রবীন্দ্রজয়ন্তীতে সায়েন্স সিটি অডিটোরিয়ামে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন অমিত শাহ?

    এদিন ওয়াটার মেট্রো ছাড়াও, তিরুবনন্তপুরম সেন্ট্রাল স্টেশন থেকে কেরলের প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সূচনাও করবেন প্রধানমন্ত্রী। এই ট্রেনটি তিরুবনন্তপুরম, কোল্লাম, কোট্টায়াম, এর্নাকুলাম, ত্রিশুর, পালাক্কাড়, পাঠানমথিট্টা, মলপ্পুরম, কোঝিকোড়, কান্নুর এবং কাসারগড় এই ১১টি জেলার ওপর দিয়ে যাবে। ডিন্ডিগুল-পালানি-পালক্কাড় বিভাগে ইলেকট্রিক ট্রেন চলাচলের সূচনাও করবেন প্রধানমন্ত্রী। এর পাশাপাশি বেশ কয়েকটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর (PM Modi) স্থাপনও করবেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে তিরুবনন্তপুরম, কোঝিকোড় এবং ভারকালা শিবগিরি রেলওয়ে স্টেশনগুলির পুনর্নির্মাণের কাজ। এদিনই তিরুবনন্তপুরমে ডিজিটাল সায়েন্স পার্কের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Amritpal Singh: পুলিশের জালে খালিস্তানপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা অমৃতপাল সিংহ

    Amritpal Singh: পুলিশের জালে খালিস্তানপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা অমৃতপাল সিংহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে গ্রেফতার খালিস্তানপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা অমৃতপাল সিংহ (Amritpal Singh)। পঞ্জাবের (Punjab) মোগা শহর থেকে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। এক মাসেরও বেশি সময় ধরে ফেরার থাকার পর শেষমেশ গ্রেফতার করা হল স্বঘোষিত এই ধর্মগুরুকে। কয়েকটি সূত্রের দাবি, অমৃতপাল পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। যদিও পুলিশের দাবি, রবিবার ভোরে মোগা শহর থেকে গ্রেফতার করা হয় বিচ্ছিন্নতাবাদী এই নেতাকে।

    অমৃতপাল সিংহের (Amritpal Singh) বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    দীর্ঘদিন দুবাইয়ে থাকার পর ভারতে (India) ফিরে ওয়ারিস পঞ্জাব দে সংগঠন গড়েন অমৃতপাল। দাবি জানান খালিস্তানের। কিছুদিন আগে তাঁর সংগঠনের একজনকে গ্রেফতার করার পর ব্যাপক আন্দোলন করেন এই বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতার অনুগামীরা। হামলা চালান থানায়। তার পরেই অমৃতপালকে (Amritpal Singh) গ্রেফতারের সিদ্ধান্ত হয়। তাঁর খোঁজে পঞ্জাবের বিভিন্ন জেলায় তল্লাশি অভিযান শুরু করে পুলিশ। তবে তাঁর টিকি ছোঁওয়া যাচ্ছিল না। ১০ এপ্রিল পুলিশ গ্রেফতার করে অমৃতপালের সঙ্গী পপ্পলপ্রীতকে। রবিবার ভোরে গ্রেফতার হন অমৃতপাল। যদিও মোগা পুলিশ এই গ্রেফতারির বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি। পুলিশ সূত্রে খবর, অমৃতপালকে অসমে ডিব্রুগড়ের জেলে স্থানান্তরিত করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: হিন্দু ছাত্রদের উত্যক্ত করা হচ্ছে ব্রিটেনের স্কুলগুলিতে, প্রকাশ রিপোর্টে

    সেখানে তাঁর অন্য অনুগামীদেরও রাখা হয়েছে। অমৃতপালের দলের আরও আট সদস্যকে অসমের জেলে রাখা হয়েছে। জানা গিয়েছে, অমৃতপালকে গ্রেফতার করা হয়েছে জাতীয় নিরাপত্তা আইনে। সূত্রের খবর, পঞ্জাব পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের যৌথ প্রচেষ্টায় অমৃতপালকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন জাতির মধ্যে বৈষম্য ছড়ানো, খুনের চেষ্টা, পুলিশকে আক্রমণ  পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে।

    দিন তিনেক আগে অমৃতসর বিমানবন্দর থেকে আটক করা হয় অমৃতপালের (Amritpal Singh) স্ত্রী কিরণদীপকে। লন্ডনে যাওয়ার পথে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয় তাঁকে। তার মধ্যেই পুলিশের জালে বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা অমৃতপাল। ১৮ মার্চ থেকে পঞ্জাবের জলন্ধর, হোশিয়ারপুর ও অমৃতসরের একাধিক গ্রামে ছদ্মবেশে আশ্রয় নিয়েছিলেন তিনি। তাঁর খোঁজে হন্যে হচ্ছিল পুলিশ। পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পঞ্জাব ঘেঁষা রাজস্থানে পালিয়ে গিয়েছিলেন বলেও দাবি করেছিলেন গোয়েন্দারা। তার জেরে রাজস্থানের হনুমানগড় ও গঙ্গানগর জেলায় চিরুনি তল্লাশি চালায় পুলিশ। এদিন ভোরে হন গ্রেফতার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • DA: মেলেনি রফাসূত্র, রাজ্যের সঙ্গে বৈঠক ‘ব্যর্থ’, দাবি ডিএ আন্দোলনকারীদের

    DA: মেলেনি রফাসূত্র, রাজ্যের সঙ্গে বৈঠক ‘ব্যর্থ’, দাবি ডিএ আন্দোলনকারীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশ মেনে শুক্রবার ডিএর (DA) দাবিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল রাজ্য সরকার। যদিও বৈঠকে কোনও রফাসূত্র বের হয়নি। বৈঠক শেষে আন্দোলনকারীদের দাবি, বৈঠক পুরোপুরি ব্যর্থ। এদিন বৈঠকে হাজির ছিলেন যৌথ মঞ্চের ছয় প্রতিনিধি। রাজ্য সরকারের তরফে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী, স্বরাষ্ট্রসচিব বিপি গোপালিকা এবং অর্থসচিব মনোজ পন্থ। আন্দোলনকারীদের বক্তব্য, রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, অর্থের সংস্থান হলে বকেয়া ডিএ (DA) দিয়ে দেওয়া হবে।

    ডিএ (DA) নিয়ে গড়িমসির অভিযোগ…

    আন্দোলনকারীদের দাবি, সরকারের কাছে যথেষ্ঠ তহবিল থাকলেও, ডিএ নিয়ে গড়িমসি করছে তারা। বৈঠক নিষ্ফলা হওয়ায় ধর্না মঞ্চে ফিরে গিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। ফের শুরু হয়েছে বিক্ষোভ প্রদর্শন। মোবাইলের টর্চ জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন আন্দোলনকারীরা। আগামী দিনে আরও জোরদার আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তাঁরা। সংগ্রামী যৌথমঞ্চের তরফে আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষ বলেন, রাজ্যের তরফে সব বিষয়ে কেন্দ্রীয় প্রকল্পে টাকা আটকে রাখার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু আমরা তথ্য দিয়ে দেখিয়েছি, রাজ্যে তহবিলের অভাব নেই। তথ্যপ্রমাণ দিয়ে সবটা দেখানোর পরেও কোনও সদুত্তর দিতে পারেনি মুখ্যসচিব। আন্দোলনকারীদের তরফে জানানো হয়েছে, ৬ মে কলকাতার হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিট থেকে মহামিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে। 

    আরও পড়ুুন: নিয়োগকাণ্ডে এবার তেহট্টের তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহার বাড়িতে হানা সিবিআইয়ের

    এদিন বিকেল সাড়ে ৪টে থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত নবান্নে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বৈঠক হয় রাজ্যের। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, তাঁরা ৩৬ শতাংশ হারে যে ডিএ (DA) চেয়েছিলেন, সরকার তা দিতে রাজি নয়। এর পরেই ফের আন্দোলনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন আন্দোলনকারীরা। ৬ মে মহামিছিলে কাজ না হলে ফের একবার ধর্মঘটে যাওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তাঁরা। এতদিন কেবল বকেয়া ডিএর দাবিতেই আন্দোলন হচ্ছিল। এবার তার সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হল শূন্যপদে দ্রুত নিয়োগের দাবিও।

    প্রসঙ্গত, ১৭ এপ্রিল ডিএ নিয়ে রাজ্য কর্মচারি সংগঠন ও রাজ্যকে বৈঠকে বসার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, ১০ দিনের মধ্যে রাজ্যকে বৈঠক ডাকতে হবে। সেই নির্দেশ মেনেই এদিন হয়েছে বৈঠক।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Recruitment Scam: নিয়োগকাণ্ডে এবার তেহট্টের তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহার বাড়িতে হানা সিবিআইয়ের

    Recruitment Scam: নিয়োগকাণ্ডে এবার তেহট্টের তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহার বাড়িতে হানা সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ কেলেঙ্কারির (Recruitment Scam) তদন্তে এবার সিবিআই (CBI) হানা আরও এক তৃণমূল (TMC) নেতার বাড়িতে। শুক্রবার দুপুরে সিবিআই হানা দেয় নদিয়ার তেহট্টে বিধায়ক তৃণমূলের তাপস সাহার বাড়িতে। মুর্শিদাবাদের বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা তাঁর মোবাইল ফোনটি জলে ফেলে দিয়েছিলেন তদন্তকারীরা আসছেন শুনে। তাপসও যাতে সেই একই কাজ করতে না পারেন, তাই প্রথমেই তাঁর মোবাইল ফোনটি সিজ করেন তদন্তাকারীরা। নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ১৮ এপ্রিল তাপসের বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। তার জেরে এদিনই তাঁর বাড়িতে হানা দেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা।

    নিয়োগ কেলেঙ্কারির (Recruitment Scam) তদন্তে সিবিআই…

    এদিন দুপুরে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা ঘিরে ফেলেন তাপসের বাড়ি। তার পরেই বাড়িতে ঢোকেন সিবিআই আধিকারিকরা। সেই সময় বাড়িতেই ছিলেন বিধায়ক। তদন্তকারীরা ভিতরে ঢোকার পরেই বন্ধ করে দেওয়া হয় মূল ফটক। বিধায়কের কার্যালয়ে মোতায়েন করা হয় কেন্দ্রীয় বাহিনী। সেই কার্যালয়ের বিভিন্ন জিনিস দেখেন তদন্তকারীরা। চাকরি (Recruitment Scam) দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূল নেতা তাপস সাহার বিরুদ্ধেও। বিভিন্ন সরকারি দফতরে চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি প্রায় ১৬ কোটি টাকা তোলেন বলে অভিযোগ। তদন্ত শুরু করে সিআইডি। পরে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার নির্দেশে সিবিআই তদন্ত শুরু করে তাপসের বিরুদ্ধেও। এদিন তাপসের বাড়িতে যান সিবিআইয়ের ১২জন আধিকারিক। এঁদের মধ্যে রয়েছেন একজন ডিএসপি পদমর্যাদার আধিকারিকও।

    আরও পড়ুুন: ‘জীবনকৃষ্ণের মোবাইলের তথ্য উদ্ধার হলে তৃণমূল উঠে যাবে’! কেন বললেন সুকান্ত?

    তাপসের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ তুলে চিঠি লেখা হয়েছিল তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মোট তিনটি চিঠি লেখা হয়েছিল। এর একটি পলাশিপাড়া বিধানসভা কেন্দ্র থেকে, একটি তেহট্ট থেকে, আর একটি করিমপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে। আদালত সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়ার পর তাপস বলেছিলেন, স্বাভাবিক ও প্রত্যাশিত। তিনি বলেন, আমাদের একটাই অপরাধ যে, আমরা তৃণমূল করি। তিনি বলেছিলেন, আমার দলের দু একজন বিজেপির সঙ্গে যৌথভাবে চক্রান্ত  করে এটা করেছে। আমি তদন্তে সবরকম সহযোগিতা করব।

    এদিন বিধায়ক বলেন, আমার কাছে যা জানতে চাইবে আমি সব বলব। তদন্ত চলছে চলুক, তাতে আমার কোনও আপত্তি নেই। সব রকম সহযোগিতা করছি, করব। প্রসঙ্গত, গত শুক্রবারই নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে (Recruitment Scam) তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার বাড়িতে হানা দিয়েছিল সিবিআই। সোমবার গ্রেফতার হন তিনি। আজ, শুক্রবার তাপসের বাড়িতে গেল সিবিআই। এবার কি তাহলে তাপসের পালা?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Terrorist Attack: হামলা চালিয়েছিল সাত জঙ্গি! পুঞ্চে সেনার ট্রাকে হামলার নেপথ্যে লস্কর-ই-তৈবা?

    Terrorist Attack: হামলা চালিয়েছিল সাত জঙ্গি! পুঞ্চে সেনার ট্রাকে হামলার নেপথ্যে লস্কর-ই-তৈবা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu & Kashmir) পুঞ্চে সেনাবাহিনীর যে ট্রাকে হামলা (Terrorist Attack) হয়েছিল, তার নেপথ্যে রয়েছে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠন  লস্কর-ই-তৈবা (LeT)। সেনা সূত্রে খবর, এই হামলার পিছনে অন্তত সাতজন জঙ্গি রয়েছে। দুর্ঘটনার পরে পরেই মাধ্যম জানিয়েছিল, জঙ্গিদের ছোড়া গ্রেনেডের জেরেই আগুন লাগে সেনাবাহিনীর ওই গাড়িতে। ঘটনার তদন্তভার দেওয়া হয়েছে এনআইএকে (NIA)।

    জেহাদিরাই হামলা (Terrorist Attack) চালিয়েছিল…

    এদিন বিকেলে পুঞ্চের যে জায়গায় হামলা চালানো হয়েছিল, তা অবস্থিত নিয়ন্ত্রণরেখার ভিম্বার গলি থেকে সাত কিলোমিটার দূরে। ওই এলাকায় ঘন জঙ্গল রয়েছে। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, ওই এলাকায় পাকিস্তানি জঙ্গিদের গতিবিধি ধরা পড়েছে। ঘন জঙ্গলে লুকিয়ে ওই জেহাদিরাই হামলা (Terrorist Attack) চালিয়েছিল সেনাবাহিনীর কনভয়ে। লস্কর-ই-তইবার ওই জঙ্গিদের খোঁজে ইতিমধ্যেই চিরুনি তল্লাশি শুরু করেছে নাগরোটার ১৬ কোর। আধিকারিকদের মতে, মে মাসে শ্রীনগরে রয়েছে জি-২০ গোষ্ঠীর সম্মেলন। পাকিস্তান তা বানচাল করার চেষ্টা করছে।

    তাঁদের মতে, তার সঙ্গে এই হামলার যোগ রয়েছে। জানা গিয়েছে, শ্রীনগরের ওই অনুষ্ঠান বয়কট করার জন্য জি-২০ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির কাছে আর্জি জানিয়েছে পাকিস্তান। বৃহস্পতিবার যে পাঁচ সেনা শহিদ হয়েছেন, তাঁরা হলেন হাবিলদার মনদীপ সিংহ, সিপাই হরকিষণ সিংহ, ল্যান্সনায়েক কুলবন্ত সিংহ এবং সিপাই সেবক সিংহ। এঁরা চারজনই পঞ্জাবের বাসিন্দা ছিলেন। শহিদ হওয়া আরও এক জওয়ান হলেন পুরীর বাসিন্দা ল্যান্সনায়েক দেবাশিস। জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের এক আধিকারিক জানান, জি-২০ সম্মেলনে যেসব দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন, তাঁদের মনে ভয় ধরাতেই হামলা চালানো হয়েছে সেনার গাড়িতে।

    আরও পড়ুুন: ‘জীবনকৃষ্ণের মোবাইলের তথ্য মিললে তৃণমূল উঠে যাবে’! কেন বললেন সুকান্ত?

    এদিকে, তদন্তের দায়িত্ব পেয়েই কাজ শুরু করে দিয়েছে এনআইএ। তদন্তকারীদের অনুমান, দু পক্ষের মধ্যে কয়েক (Terrorist Attack) রাউন্ড গুলি বিনিময় হয়েছিল। কারণ ট্রাকটির দু পাশে অসংখ্য বুলেট গেঁথে ছিল। অনুমান, গুলি চালাতে চালাতেই আচমকা গ্রেনেড ছোড়ে জঙ্গিরা। গ্রেনেড গিয়ে লাগে সেনাবাহিনীর ট্রাকের গায়ে। সঙ্গে সঙ্গেই আগুন ধরে যায় তাতে। জীবন্ত দগ্ধ হন পাঁচ জওয়ান। আশঙ্কাজনক অবস্থায় একজনকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে হাসপাতালে। প্রসঙ্গত, গত বছর মোহালির পুলিশ ফাঁড়িতেও ঠিক একই কায়দায় হামলা চালিয়েছিল লস্কর-ই-তইবা জঙ্গিরা। পঞ্জাব পুলিশের গোয়েন্দা সদর দফতরে রকেট চালিত গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিল তারা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Summer Tips: জেনে নিন হিট স্ট্রোকের লক্ষণ, প্রখর গরমে ভালই বা থাকবেন কীভাবে?

    Summer Tips: জেনে নিন হিট স্ট্রোকের লক্ষণ, প্রখর গরমে ভালই বা থাকবেন কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে প্রকৃত অর্থেই চলছে দাবদাহ। দুপুরের প্রখর রোদে (Summer Tips) বাইরে বেরনোই দায়। তবে এমন কিছু পেশা রয়েছে, যে পেশায় যুক্ত মানুষদের দুপুর বেলায়ই বেরতে হয়। প্রয়োজনীয় নানা কাজেও মানুষকে বের হতে হয় বাইরে। যেহেতু এ রাজ্যে প্রশাসনিক কাজকর্ম শুরু হয় সাড়ে ১০টার পরে, তাই রোদ উপেক্ষা করেও বাইরে বের হতে হয় অনেককেই। দুপুরের চড়া রোদে বের হলে হিট স্ট্রোকে (Sun Stroke) আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকেই। হিট স্ট্রোক হলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিতে হয়। না হলে তাতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

    হিট স্ট্রোকের (Sun Stroke) লক্ষণ…

    হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছাড়িয়ে যেতে পারে। আক্রান্তের খিঁচুনি হতে পারে। খুব ঘাম হবে। বমি হতে পারে। হতে পারে বমি বমি ভাবও। শ্বাসপ্রশ্বাসের গতি বেড়ে যায়। হার্টবিটও বেড়ে যায় অস্বাভাবিক হারে। মাথা ব্যথা হয়। আক্রান্ত ব্যক্তি সংজ্ঞাহীন হয়ে যেতে পারেন। তাই প্রচণ্ড গরমের (Summer Tips) মধ্যেও যাঁদের নিতান্তই ঘরের বাইরে বের হতে হচ্ছে, তাঁদের সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। দুপুরে যাঁদের কায়িক পরিশ্রম করতে হয় কিংবা এক্সারসাইজ করেন, সতর্ক হওয়া প্রয়োজন তাঁদেরও। বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অন্যদের তুলনায় বেশ কয়েকগুণ বেশি। তাই সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা তাঁদের বাইরে না বেরনো দেওয়াই ভাল।

    আরও পড়ুুন: ‘জীবনকৃষ্ণের মোবাইলের তথ্য মিললে তৃণমূল উঠে যাবে’! কেন বললেন সুকান্ত?

    তবে সতর্কতামূলক কয়েকটি ব্যবস্থা (Summer Tips) নিলে এড়ানো যেতে পারে হিট স্ট্রোকের সম্ভাবনা। চিকিৎসকদের মতে, গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ সকালে ১০টার আগে এবং বিকেলে ৫টার পরে করাই ভাল। রোদে বেরলে ছাতা ব্যবহার করতে হবে। বাইরে বেরলে সঙ্গে অবশ্যই জল নিয়ে বেরন। দিনে চার থেকে পাঁচ লিটার জল খেতে হবে। রোদ থেকে ফিরে কিংবা রোদে থাকাকালীন ঠান্ডা জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত নয়। দিনে দুবার স্নান করুন। এক লিটার জলে একটা ওআরএস মিশিয়ে খেতে হবে। প্রখর গ্রীষ্মে অতিরিক্ত তেল-মসলা জাতীয় খাবার না খাওয়াই ভাল। চপ, ফাস্ট ফুড, মাংস না খাওয়াই ভাল। প্রতিদিন রসালো ফল অবশ্যই খেতে হবে। হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘জীবনকৃষ্ণের মোবাইলের তথ্য উদ্ধার হলে তৃণমূল উঠে যাবে’! কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: ‘জীবনকৃষ্ণের মোবাইলের তথ্য উদ্ধার হলে তৃণমূল উঠে যাবে’! কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের পুলিশি বাধার মুখে বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। দিন কয়েক আগে হাওড়ার শিবপুর যেতে বাধা দেওয়া হয়েছিল সুকান্তকে। পরে ফের বাধা পান রিষড়া যাওয়ার পথে। এবার বাধা দেওয়া হল মুর্শিদাবাদের বড়ঞা যাওয়ার পথে। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে (Recruitment Scam) জড়িয়েছে বড়ঞার বিধায়ক তৃণমূলের জীবনকৃষ্ণ সাহার নাম। তদন্তকারীরা আসছেন খবর পেয়েই নিজের মোবাইল পুকুরে ছুড়ে ফেলে দেন জীবন। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, দলের উচ্চতর নেতৃত্বকে বাঁচাতেই ওই কাজ করেছিলেন জীবন। পুকুরে জল ছেঁচে সেই ফোন উদ্ধার করেন তদন্তকারীরা। বৃহস্পতিবার বিকেলে সেই পুকুর পরিদর্শনে যাচ্ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তার আগে কান্দিতে সংবর্ধনা দেওয়া হয় তাঁকে।

    সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar) বাধা পুলিশের…

    এই অনুষ্ঠান শেষেই বড়ঞার আন্দি গ্রামের উদ্দেশে রওনা দেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। সেখানকার বাসস্ট্যান্ডে বিজেপি নেতাদের পথ আগলায় বড়ঞা থানার পুলিশ। ব্যারিকেড করে আটকানোর চেষ্টা করা হয় বিজেপি নেতাদের। বিজেপি নেতা-কর্মীরা ব্যারিকেড ভেঙে এগনোর চেষ্টা করতেই পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় বিজেপি নেতাদের। বিজেপির দাবি, বড়ঞার পশ্চিমপাড়া এলাকায় একটি সভা করার জন্য পুলিশের অনুমতি মিলেছিল। শেষতক সেই অনুমতি প্রত্যাহার করে নেয় পুলিশ। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, ১৪৪ ধারা জারি না থাকলে কোনও জনপ্রতিনিধিকে ভারতের কোনও স্থানে যেতে পুলিশ বাধা দিতে পারে না।

    আরও পড়ুুন: জনসংখ্যা সম্পদ! কিন্তু তা বাড়তি বোঝাও হয়ে দাঁড়ায়, মত মোহন ভাগবতের

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, কোনও কারণ ছাড়াই পুলিশ আমাদের আটকে দিয়েছে। পুলিশ বলেছে পুকুর দেখতে গেলে পুকুরের মালিকের কাছে এনওসি আনতে হবে। তিনি বলেন, এই প্রথম আমরা দেখলাম, কেউ পুকুর পাড়ে যাবে সেজন্য এনওসি দরকার। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, এরপর আমরা অপেক্ষায় আছি মুখ্যমন্ত্রী নোটিশ বার করবেন পুকুরে কেউ মাছ ধরতে গেলে, বাসন মাজতে গেলে, স্নান করতে গেলে এনওসি আনতে হবে, রাজ্য সরকারের কাছে ৫টাকা জমা দিতে হবে। সুকান্ত বলেন, জীবনকৃষ্ণের মোবাইল ধরা পড়ার পর পুরো রাজ্য প্রশাসন ভয়ে তটস্থ। মুখ্যমন্ত্রী ভয়ে থরথর করে কাঁপছেন। হয় পিসি নয় ভাইপো প্রতিদিন কেউ না কেউ প্রেস কনফারেন্স করছেন। সেই ভয়ের কাঁপুনি এখানেও দেখা যাচ্ছে। তিনি বলেন, জীবন কৃষ্ণ নামের তৃণমূল কংগ্রেসের জীবন ভ্রমরটা এখানেই লুকিয়ে রয়েছে। সুকান্ত বলেন, ওই মোবাইলে এমন কিছু আছে, যেটা বের হয়ে গেলে তৃণমূল কংগ্রেস দলটাই আর থাকবে না।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jammu & Kashmir: ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, শহিদ ৫ জওয়ান, জখম ১

    Jammu & Kashmir: ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, শহিদ ৫ জওয়ান, জখম ১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu & Kashmir) ফের জঙ্গি হানা (Terrorist Attack)।  বৃহস্পতিবারের ওই হানায় শহিদ হয়েছেন পাঁচ জওয়ান। গুরুতর জখম হয়েছেন আরও একজন। এদিন জম্মু-কাশ্মীরের রাজৌরি সেক্টরের পুঞ্চ এলাকায় সামরিক বাহিনীর একটি ট্রাকে হামলা চালায় জঙ্গিরা। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় পাঁচজনের। একজনকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে নিকটবর্তী চিকিৎসা কেন্দ্রে। স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন বেলা তিনটে নাগাদ আচমকাই ভীমবার গলি এলাকায় সেনার একটি গাড়িকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে জঙ্গিরা। ছোড়া হয় গ্রেনেডও। সঙ্গে সঙ্গেই আগুন ধরে যায় গাড়িটিতে। জীবন্ত দগ্ধ হন পাঁচজন। সেনার নর্দার্ন কমান্ডের  হেড কোয়ার্টারর্সের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এদিন প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল উপত্যকায়। তার জেরে দৃশ্যমানতাও ছিল কম। সেই সুযোগটাকেই কাজে লাগিয়েছে জঙ্গিরা।

    জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir)…

    তবে জঙ্গিদের কোন (Jammu & Kashmir) গোষ্ঠী এই ঘটনায় জড়িত তা জানা যায়নি। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জঙ্গিরা গ্রেনেড ছোড়ায় আগুন লেগে যায় সেনার গাড়িটিতে। জানা গিয়েছে, এলাকায় জঙ্গি-বিরোধী অপারেশনে মোতায়েন করা হয়েছিল রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের ৫ জওয়ানকে। জঙ্গিদের হামলায় মৃত্যু হয়েছে তাঁদের। আশঙ্কাজনক অবস্থায় এক সেনাকে দ্রুত উদ্ধার করে ভর্তি করা হয়েছে স্থানীয় হাসপাতালে। বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ওই জওয়ান। সম্ভাব্য সন্ত্রাসবাদীদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে বলেও খবর সেনা সূত্রে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেন, পুঞ্চের ঘটনায় আমি ব্যথিত। এখানে ভারতীয় সেনা হারিয়েছে তাদের পাঁচজন সাহসী জওয়ানকে। একটি ট্রাকে আগুন লেগে যাওয়াতেই এই ঘটনা ঘটেছে। নিহত জওয়ানদের পরিবারকে সমবেদনা জানাই।

    বুধবারই পাকিস্তানের তরফে ঘোষণা করা হয়েছিল, আগামী মাসে গোয়ায় প্রস্তাবিত সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনসের বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিতে ভারতে আসবেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। তার ঠিক পরে পরেই, এই ঘটনা যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। প্রসঙ্গত, মে মাসে শ্রীনগরে (Jammu & Kashmir) জি-২০ ট্যুরিজম ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক হওয়ার কথা। গত সপ্তাহেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল উপত্যকায় নিরাপত্তা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে বৈঠক করেছিলেন। তার দিন কয়েক পরেই ঘটল সন্ত্রাসবাদী হামলার ঘটনা।

    আরও পড়ুুন: ঈদের জন্য রেড রোড ও ময়দানের প্রস্তুতির যাবতীয় খরচ এবার করছে মমতার সরকার!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: বাধা নিরাপত্তা, তাই মমতার কল রেকর্ড প্রকাশ্যে আনলেন না শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: বাধা নিরাপত্তা, তাই মমতার কল রেকর্ড প্রকাশ্যে আনলেন না শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। দায়িত্বশীল বিধায়কও। তাই নিরাপত্তার খাতিরে মুখ্যমন্ত্রীর কল রেকর্ড প্রকাশ্যে আনলেন না নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, আপনি মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। নিরাপত্তা সংক্রান্ত অনেক রকম ব্যাপার থাকে। নিরাপত্তার জন্যই আপনার কল রেকর্ড প্রকাশ্যে আনা যায় না। তাই আনছি না।

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)…

    মঙ্গলবার সিঙ্গুরের এক জনসভায় রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী বলেছিলেন, তৃণমূলের জাতীয় দলের মর্যাদা চলে যাওয়ার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অমিত শাহকে চারবার ফোন করে হাতে পায়ে ধরেছিলেন। শুভেন্দুর সেই দাবিকে মিথ্যাচার বলে দাবি করেছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে মমতা বলেছিলেন, সত্যি প্রমাণ করতে পারলে মুখ্যমন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেব।

    এদিনই শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) দাবি করেছিলেন, বৃহস্পতিবার দুপুরে মমতার কল রেকর্ডিং প্রকাশ্যে এনে সব ফাঁস করবেন। তবে মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তার দিকটির কথা ভেবে কল রেকর্ড প্রকাশ্যে আনলেন না রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। যদিও তাঁর দাবি যে নিছক ভুয়ো নয়, তাও জানান শুভেন্দু। তৃণমূলকে চ্যালেঞ্জ করে তিনি বলেন, আপনারা আমার বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকি দিয়েছেন। সেই মামলা করুন। কারণ সে ক্ষেত্রে মামলার সূত্রেই মুখ্যমন্ত্রীর কল রেকর্ডিংয়ের তথ্য প্রকাশ্যে আনতে বাধ্য হবে সংশ্লিষ্ট টেলি যোগাযোগ সংস্থা।

    আরও পড়ুুন: ঈদের জন্য রেড রোড ও ময়দানের প্রস্তুতির যাবতীয় খরচ এবার করছে মমতার সরকার!

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার শুভেন্দুর ওই মন্তব্যের পর বুধবারই তৃণমূলের তরফে একটি চিঠি পাঠানো হয় রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে। সেই চিঠির সারমর্ম হল, শুভেন্দু ওই মন্তব্য প্রত্যাহার না করলে, তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এদিন সাংবাদিক বৈঠক করে শুভেন্দু বুঝিয়ে দিলেন, তৃণমূলের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করলেন তিনি। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, আদালতে মামলা হলেই দুধ আর জল স্পষ্ট হয়ে যাবে। এদিন নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, আপনি প্রশাসনিক কর্ত্রী। আপনার ফোনের ডিটেল, কলের ডিটেল জনসমক্ষে আনা যায় না। আমি তা জনসমক্ষে আনতেও চাই না। একমাত্র আইন বা আদালতের হস্তক্ষেপ ছাড়া তা জনসমক্ষে আসে না।

    তিনি বলেন, আপনি মামলা করুন। ট্রাইকেও (TRAI) আমি পার্টি করব। ৪ মার্চ থেকে ১২ এপ্রিল আপনার দুটি ল্যান্ড ফোনের কল রেকর্ড আদালতের কাছে তারা দিতে বাধ্য হবে। তাহলেই দুধ ও জল স্পষ্ট হয়ে যাবে। শুভেন্দু বলেন, আমি আপনার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করলাম, আপনিও আমার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূলের কমিটিতে চারজন সিভিক ভলান্টিয়ারের নাম! শোরগোল

    TMC: তৃণমূলের কমিটিতে চারজন সিভিক ভলান্টিয়ারের নাম! শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব বর্ধমান জেলায় তৃণমূলের (TMC) যুব এবং ব্লক কমিটিতে চারজন সিভিক ভলান্টিয়ারের নাম! এদের একজন আবার ব্লক কমিটির সভাপতি, অপর তিনজন ব্লক কমিটির সদস্য। সদ্য প্রকাশিত তৃণমূল জেলা যুব কমিটি এবং মাস কয়েক আগে প্রকাশিত তৃণমূলের ব্লক কমিটিতে কালনা ২ নম্বর ব্লকের বিভিন্ন অঞ্চলের দায়িত্বে এলাকার চার সিভিক ভলান্টিয়ারের নামের তালিকা প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। এদের মধ্যে তিন সিভিক ভলান্টিয়ার কালনা থানার অধীনে কর্মরত। ওই তিনজন হলেন সঞ্জয় ঘোষ, সৈকত পূজারি এবং রেজাউল মন্ডল। বাকি একজন সৌভিক ঘোষ। ওই এলাকার তৃণমূলের ব্লক সভাপতির দাবি, নাম থাকতেই পারে। এর মধ্যে তিনি অন্যায় কিছু দেখছেন না। তিনি যাই বলুন, দলের কমিটিতে সিভিক ভলান্টিয়ারদের নাম ওঠায় অস্বস্তিতে পূর্ব বর্ধমান জেলা তৃণমূল। 

    কী বলছে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের বক্তব্য, সিভিক ভলান্টিয়ার ডিউটির পরে রাজনীতি করতেই পারে। আসলে বিরোধীদের কোনও কাজ না থাকায় তারা এই নিয়ে খোঁচাখুঁচি করছে। গণতান্ত্রিক অধিকার তো সব মানুষেরই আছে। রাজনৈতিক দল করারও স্বাধীনতা আছে। যারা সরাসরি রাজ্য বা কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারী, তারা রাজনীতি করতে পারে না। কিন্তু সিভিক ভলান্টিয়াররা তো রাজ্য সরকারের কর্মচারী নয়। তারা মাস গেলে একটা ভাতা পায়। এরা শ্রম দেয় এবং তার বিনিময়ে সরকার তাদের কিছু মজুরি দেয়। সংবিধান বা আইনগতভাবে কোনও বাধা আছে বলে আমার মনে হয় না। বিজেপির তো পায়ের তলায় মাটি নেই। তাই যতটা সম্ভব বিব্রত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

    তীব্র সমালোচনায় বিজেপি

    স্থানীয় বিজেপি নেতা বলেন, ঘটনাটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক। দল এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। এরা তো প্রশাসনের সঙ্গে যুক্ত। তাহলে তৃণমূল (TMC) দলের পদাধিকারী হয়ে তারা কী করে নিরপেক্ষভাবে পঞ্চায়েত ভোট পরিচালনা করবে? এই ধরনের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই আমরা দাবি করেছি, পঞ্চায়েত নির্বাচনে কোনও সিভিক ভলান্টিয়ারকে কাজে লাগানো যাবে না। সিভিক ভলান্টিয়ারদের দিয়ে সরকার যে আসলে পার্টির কাজ করায়, এই ঘটনায় সেটা প্রমাণ হয়ে গেল। আসলে ভলান্টিয়ারদের মাধ্যমে বিরোধী দলের কোন নেতা কী করছেন, কোথায় যাচ্ছেন, সেই সমস্ত খবরাখবর নেওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share