Author: জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়

  • Jagadhatri Puja: দেবী জগদ্ধাত্রীর পৌরাণিক আখ্যান জানুন

    Jagadhatri Puja: দেবী জগদ্ধাত্রীর পৌরাণিক আখ্যান জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরসুমে দুর্গা পুজো, লক্ষ্মী পুজো, কালী পুজোর পরেই আসে জগদ্ধাত্রী পুজো। মা জগদ্ধাত্রী (Jagadhatri Puja) ত্রিনয়না, চতুর্ভূজা ও সিংহের উপর আসীন। তাঁর হাতে শঙ্খ, চক্র, ধনুক ও বাণ; গলায় নাগযজ্ঞোপবীত। দেবীর গাত্রবর্ণ উদীয়মান সূর্যের মতো। রাজসিক দেবী দুর্গা, তামসিক কালীর পরে সত্ত্ব গুণের দেবী জগদ্ধাত্রীর পুজো হয়। দেবী জগদ্ধাত্রীর পুজো অনুষ্ঠিত হয় দুর্গা পুজোর ঠিক একমাস পর কার্তিক মাসের শুক্লা নবমী তিথিতে। কাত্যায়নীতন্ত্র অনুসারে কার্তিকী শুক্লা নবমীতে দেবী জগদ্ধাত্রীর আবির্ভূত হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। দুর্গাকল্প অনুযায়ী,

    কার্তিকে শুক্লপক্ষেঽহনি ভৌমবারে জগৎপ্রসূঃ। 
    সর্বদেবহিতার্থায় দুর্বৃত্তশমনায় চ।।
    আবিরাসীৎ জগচ্ছান্ত্যৈ যুগাদৌ পরমেশ্বরী।।

    যার বাংলা অনুবাদ হলো, দেবতাদের হিত, দুর্বত্তের দমন এবং জগতের কল্যাণের  জন্য যুগের প্রারম্ভে কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের মঙ্গলবারে পরমেশ্বরী  অর্থাৎ মাতা জগদ্ধাত্রী আবির্ভূতা হলেন।

    আবার শূলপাণি লিখছেন:
    কার্তিকোঽমলপক্ষস্য ত্রেতাদৌ নবমেঽহনি।
    পূজয়েত্তাং জগদ্ধাত্রীং সিংহপৃষ্ঠে নিষেদূষীম্।।

    অর্থাৎ ত্রেতাযুগের প্রারম্ভে কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথিতে সিংহপৃষ্ঠে আসীন দেবী জগদ্ধাত্রীর পুজো করিবে। 

    সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমী – এই তিন দিন মাতা জগদ্ধাত্রীর আরাধনা করে থাকেন ভক্তরা। তবে অনেকে নবমীর দিন তিন বার পুজা করে সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমী পুজো সম্পন্ন করেন। কোথাও কোথাও প্রথম বা দ্বিতীয় পুজোর পর কুমারী পুজোরও আয়োজন করা হয়। দুর্গা পুজোর মতোই জগদ্ধাত্রী পুজোতেও বিসর্জনকৃত্য বিজয়াকৃত্য নামে পরিচিত। এমনকি পুষ্পাঞ্জলি ও প্রণাম মন্ত্রসহ পুজোর অনেক মন্ত্রও দুর্গা পুজোর অনুরূপ। 

    পৌরাণিক কাহিনী অনুযায়ী,  একবার দেবতা ও অসুরদের সংগ্রামে দেবগণ অসুরদের পরাস্ত করলেন। কিন্তু তাঁরা বিস্মৃত হলেন যে নিজ শক্তিতে নয়, বরং ব্রহ্মার বলে বলীয়ান হয়েই তাদের এই বিজয়। ফলত তাঁরা হয়ে উঠলেন অহংকার-প্রমত্ত। তখন দেবী লক্ষ্মী এক কুমারী বালিকার রূপ ধারণ করে তাদের সম্মুখে আবির্ভূত হলেন। তিনি একটি তৃণখণ্ড দেবতাদের সামনে রাখলেন। অগ্নি ও বায়ু তাদের সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করেও সেই তৃণখণ্ডটিকে দগ্ধ করতে বা উড়িয়ে দিতে পারলেন না। তখন দেবতারা ইন্দ্রকে বালিকার পরিচয় জানবার জন্য পাঠালেন। ইন্দ্র আত্ম অহংকার নিয়ে দেবীর সামনে আসেননি এসেছিলেন জিজ্ঞাসু মন নিয়ে, তাই ব্রহ্মরূপী দেবী মহালক্ষী তার সম্মুখ হতে তিরোহিত হলেন এবং নিমেষ তার সম্মুখের আকাশে দিব্য স্ত্রীমূর্তিতে আবির্ভূত হলেন হৈমবতী রমা। রমা, ব্রহ্মের স্বরূপ ব্যাখ্যা করে ইন্দ্রের জ্ঞানপিপাসা নিবৃত্ত করলেন। এই দেবী পুরাণে মাতা জগদ্ধাত্রী নামে প্রসিদ্ধ। জগদ্ধাত্রী অর্থাৎ জগৎ কে ধারণ যিনি করেন। ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে, মাতা জগদ্ধাত্রী সমগ্র জগতে কল্যাণকারী। তাঁর আরাধনায় ভক্তের জীবনে সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি বিরাজ করে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • POCSO Act: ‘শরিয়ৎ আইন পকসো আইনের ওপরে নয়’, আঠারোর কম বয়সে বিয়ে বেআইনি বলল কর্নাটক হাইকোর্ট

    POCSO Act: ‘শরিয়ৎ আইন পকসো আইনের ওপরে নয়’, আঠারোর কম বয়সে বিয়ে বেআইনি বলল কর্নাটক হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৮ বছরের কম বয়সে বিয়ে পকসো আইন (POCSO Act) বিরোধী। শরিয়ৎ আইন পকসো আইনের থেকে বড় হতে পারে না। এই বিয়ে বেআইনি। এমনই নিদান দিল কর্নাটক হাইকোর্ট। ১৫ বছর বয়সেই মেয়েদের বিয়ে করার অনুমতি দেয় ইসলামিক আইন। সম্প্রতি পাঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট এই ইসলামিক রীতির পক্ষেই রায় দিয়েছে। কিন্তু এই রায় খারিজ করে দিল কর্নাটক হাইকোর্ট।

    আদালতের পর্যবেক্ষণে উল্লেখ করা হয়েছে, পকসো (POCSO) আইন ওই ইসলামিক আইনের ঊর্ধ্বে। তাই ১৫ বছরের কোনও কিশোরীকে বিয়ে করা ও তাকে গর্ভবতী করে দেওয়া ভারতীয় আইন-বিরুদ্ধ এবং ধর্ষনের সমান। এক মামলা প্রসঙ্গে এই রায় দেয় আদালত। ওই অভিযুক্তকে এক লক্ষ টাকার বন্ডে জামিন দেওয়া হয়েছে। তবে ওই মুসলিম কিশোরীর বিয়েকে বেআইনি ঘোষণা করা হয়েছে। বিচারপতি রাজেন্দ্র বাদামিকরের বেঞ্চে ছিল সেই মামলার শুনানি হয়।           

    সম্প্রতি এক অভিযোগের ভিত্তিতে ওই কিশোরীর স্বামীকে আটক করা হয়েছিল। তাঁর বিরুদ্ধে বাল্যবিবাহ নিরোধক আইনের ৯ ও ১০ ধারায় মামলা হয়। এছাড়া পকসো আইনের ৪ ও ৬ ধারায় মামলা রুজূ হয় ওই যুবকের বিরুদ্ধে। অপ্রাপ্তবয়স্ক কিশোরীকে বিয়ে করা ও শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের অভিযোগে মামলা করা হয়।

    আরও পড়ুন: “প্রকল্পের নামে প্রহসন”, দুয়ারে সরকার শুরুর ঠিক আগেই রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ শুভেন্দুর  

    চলতি বছরের জুন মাসে প্রথম ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে। ওই কিশোরী অসুস্থ হয়ে পড়ায় এলাকার একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে দেখা যায়, কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা। সেই সময় বয়স ছিল ১৭ বছর। স্বাস্থ্য কেন্দ্রের তরফে থানায় বিষয়টি জানানো হয়। কিশোরীর স্বামীর বিরুদ্ধে কে আর পুরম থানায় একটি মামলা দায়ের করে পুলিশ। এরপরই গ্রেফতার হন যুবক।    

    এরপর আদালতের দ্বারস্থ হন ওই ব্যক্তি। কর্নাটক হাইকোর্টে তাঁর আইনজীবী জানান, বিয়ের সময় ১৫ বছর পেরিয়ে গিয়েছিল কিশোরীর। ইসলামিক আইনে যা বৈধ। তাই এই বিয়েকে অবৈধ বলা যায় না। কিন্তু আদালত সেই দাবি খারিজ করে দেয়। বিচারপতি উল্লেখ করেন, পকসো আইন এক বিশেষ আইন। এটি ইসলামিক আইনের ঊর্ধ্বে। পকসো আইন অনুযায়ী, শারীরিক সম্পর্কের ন্যুনতম বয়স ১৮। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • SSC Job Alert: জিডি কনস্টেবল পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি স্টাফ সিলেকশন কমিশনের, শূন্যপদ ২৪,৩৬৯

    SSC Job Alert: জিডি কনস্টেবল পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি স্টাফ সিলেকশন কমিশনের, শূন্যপদ ২৪,৩৬৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি (SSC Job Alert) জারি করেছে স্টাফ সিলেকশন কমিশন (Staff Selection Commission)। প্রথম ও দ্বিতীয় বিভাগে মোট ২৪,৩৬৯ টি শূন্যপদে জিডি কনস্টেবল নিয়োগ করা হবে। আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ২৭ অক্টোবর। চলবে ৩০ নভেম্বর অবধি। জিডি কনস্টবল পরীক্ষার মাধ্যমে এসএসসি সীমান্ত রক্ষা বাহিনী (BSF), কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী (CAPF), এসএসএফ (SSF), আসাম রাইফেলে রাইফেলধারী সৈনিক এবং নারকোটিকস কন্ট্রোল ব্যুরোর সেপাই পদে প্রার্থীদের নিয়োগ করা হয়। ২০২৩- এর জানুয়ারি মাসে নেওয়া হবে অনলাইন পরীক্ষা। 

    এই বিষয়ে জেনে নিন কিছু তথ্য।

    শূন্যপদের সংখ্যা: মোট ২৪,৩৬৯ টি শূন্যপদে নিয়োগ করা হবে।  

    নিয়োগ প্রক্রিয়া: এই পদে নিয়োগের জন্য প্রার্থীদের তিনটি স্তরের পরীক্ষা দিতে হয়। প্রথমে অনলাইনে একটি কম্পিউটার-নির্ভর পরীক্ষা দিতে হয়। ওই পরীক্ষায় পাশ করলে পরীক্ষার্থীদের শারীরিক সক্ষমতা যাচাই করা হবে। তারপর হবে পরীক্ষার্থীদের মেডিক্যাল পরীক্ষা।

    আরও পড়ুন: ২০২১ সালে ভারতে যক্ষ্মা আক্রান্ত ২১.৪ লক্ষ, জানাল হু 

    যোগ্যতা: এই পদে আবেদন করতে হলে পরীক্ষার্থীদের কোনও স্বীকৃত বোর্ড থেকে দশম শ্রেণি পাশ হতে হবে। পরীক্ষার্থীদের ভারতীয় নাগরিক হতে হবে। তাঁদের নাগরিকত্বের প্রমাণপত্র দেখাতে হবে।  

    বয়সসীমা: পরীক্ষার্থীদের এই পদে আবেদন জানানোর জন্য ন্যূনতম বয়স ১৮ বছর এবং সর্বোচ্চ বয়স ২৩ বছর হতে হবে। এ ছাড়া, এসসি/এসটি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৫ বছর ওবিসি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৩ বছর, প্রাক্তন সেনাকর্মীদের ক্ষেত্রে ৩ বছর, ১৯৮৪-র দাঙ্গা বা ২০০২-এর গুজরাত দাঙ্গায় মৃত অসংরক্ষিত ক্যাটেগরির ব্যক্তিদের আত্মীয় ও সন্তানদের ক্ষেত্রে ৫ বছর, ১৯৮৪-র দাঙ্গা বা ২০০২-এর গুজরাট দাঙ্গায় মৃত ওবিসি ক্যাটেগরির ব্যক্তিদের আত্মীয় ও সন্তানদের ক্ষেত্রে ৮ বছর, ১৯৮৪-র দাঙ্গা বা ২০০২-এর গুজরাট দাঙ্গায় মৃত এসসি/ এসটি ক্যাটেগরির ব্যক্তিদের আত্মীয় ও সন্তানদের ক্ষেত্রে ১০ বছরের বয়সের ছাড় দেওয়া হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Amit-Mamata Meet: নবান্নে এখনই বৈঠক হচ্ছে না অমিত শাহ- মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের, বাতিল হয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলা সফর

    Amit-Mamata Meet: নবান্নে এখনই বৈঠক হচ্ছে না অমিত শাহ- মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের, বাতিল হয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলা সফর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই শোনা গিয়েছিল নবান্নে মুখোমুখি সাক্ষাৎ হতে পারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। কিন্তু শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী আপাতত রাজ্যে আসছেন না অমিত শাহ। রাজ্যে মূলত পূর্বাঞ্চলীয় কাউন্সিলের বৈঠকে যোগ দিতে আসার কথা ছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। কিন্তু অন্যান্য কর্মসূচি থাকায় বাতিল করেছেন পূর্বাঞ্চলীয় রিজিওনাল কাউন্সিলের বৈঠক। কবে হবে সেই বৈঠক, তা এখনও ঠিক করা হয়নি। আর সেই কারণেই এখন দেখা হচ্ছে না মুখ্যমন্ত্রী-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। ৫ নভেম্বর হওয়ার কথা ছিল পূর্বাঞ্চলীয় কাউন্সিলের বৈঠকে।      

    আগামী ৫ নভেম্বর পূর্বাঞ্চলীয় বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। অমিত শাহে পূর্বাঞ্চলীয় পরিষদের চেয়ারম্যান। তাই এই বৈঠকে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ছিল তাঁরই। কিন্তু ওই সময় অন্য বিষয়ে ব্যস্ত থাকবেন। সেই কারণে নির্ধারিত বৈঠক বাতিল করেছেন। পরবর্তীকালে কবে বৈঠক হবে তা অবশ্য তিনি সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে আলোচনা করেই স্থির করবেন বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: টেক অফের আগে আগুনের ঝলক, ইন্ডিগো বিমানে বিপত্তিতে বিস্তারিত তদন্তের নির্দেশ ডিজিসিএর         

    পূর্বাঞ্চলীয় পরিষদের চেয়ারম্যান অমিত শাহ এবং ভাইস চেয়ারম্যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুজনের সম্পর্কের তিক্ততার কথা কারও অজানা নয়। পূর্বাঞ্চলীয় বৈঠকের পাশাপাশি মমতা- অমিত শাহের একটি আলাদা বৈঠক হওয়ারও কথা ছিল। এই নিয়ে রাজনৈতিক জল্পনাও হয় বিস্তর। সূত্রের খবর, নবান্নেই সেই বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অমিত শাহর রাজ্য সফর আপাতত বাতিল হওয়ায়, বাতিল হয়েছে বৈঠকও। 

    পূর্বাঞ্চলীয় পরিষদের সদস্য রাজ্যগুলি হল- পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ওড়িশা, অসম, ঝাড়খণ্ড ও সিকিম। পরিষদের বৈঠক হওয়ার কথা ছিল কলকাতায়। ২০২০ সালে  এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল ওড়িশায়। সেই বৈঠকে অমিত শাহের মুখোমুখী হয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার আগে ২০১৯ সালে এই বৈঠক হয়েছিল এই রাজ্যের নবান্নে। সেই বৈঠকে তখন উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং। 

    মূলত পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির সীমান্ত নিরাপত্তা সংক্রান্ত আলোচনা নিয়ে এই বৈঠক হওয়ার কথা ছিল৷ অমিত শাহ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছাড়াও বৈঠকে অংশ নিতে কলকাতায় আসার কথা ছিল বিহার, ওড়িশা, অসম, ঝাড়খণ্ড এবং সিকিমের মুখ্যমন্ত্রীদেরও৷

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Partha Chatterjee: “বাঁচতে দিন”, পার্থর করুণ আর্তি শুনল না আদালত, বাড়ল জেল হেফাজতের মেয়াদ

    Partha Chatterjee: “বাঁচতে দিন”, পার্থর করুণ আর্তি শুনল না আদালত, বাড়ল জেল হেফাজতের মেয়াদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ”আমাকে বাঁচতে দিন”, আদালতে বিচারকের সামনে এভাবেই আর্তি জানালেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Parth Chatterjee)। কিন্তু তাতেও গলল না বিচারকের মন। জামিন পেলেন না পার্থ। সিবিআই মামলায় ফের জেল হেফাজতের মেয়াদ বাড়ানো হল পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতেই থাকতে প্রাক্তন মন্ত্রীকে। জেলে থাকতে হবে নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে (SSC Scam) গ্রেফতার হওয়া সকলকেই! জেল হেফাজতের মেয়াদ বাড়ল সুবীরেশ, শান্তিপ্রসাদ, কল্যাণময়, অশোক সাহা, প্রসন্ন রায়, প্রবীর সিং – এর। 

    প্রথমে ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়ার পরে পার্থকে হেফাজতে নেয় সিবিআই। সোমবার, আলিপুর জাজেস কোর্টে সশরীরে উপস্থিত ছিলেন পার্থ। নিজেই জামিনের আবেদন জানান। এদিন আদালতে পার্থের হয়ে তাঁর আইনজীবী জামিনের আবেদন জানানোর পরেও পার্থ নিজেও বিচারকের কাছে জামিনের আবেদন জানান। পার্থের আইনজীবী এদিন বলেন, “পার্থর মেডিক্যাল রিপোর্ট বলছে, তিনি গুরুতর অসুস্থ। একজন নেতা হিসেবে ওঁর কাজে বহু মানুষ উপকৃত হয়েছেন। উনি একজন শিক্ষিত মানুষ। পালিয়ে যাবেন না। দরকার পড়লে দেশের বাইরে না যাওয়ার শর্তে জামিন দেওয়া হোক।”

    আরও পড়ুন: কখন দেখা যাবে চন্দ্রগ্রহণ? ভারতে কোথায় দেখা যাবে? 

    পার্থ চট্টোপাধ্যায় এদিন বিচারককে বলেন, “আমার শরীর দিচ্ছে না, সব কেস একসঙ্গে আনা হচ্ছে। কিছুই পাওয়া গেল না, তাও এরকমভাবে চাপ দেওয়া হয়েছে।ঘোলা জলে মাছ ধরার চেষ্টা চলছে, আমাকে বাঁচতে দিন।” 

    এদিকে এদিন পরিবারের লোকজনকে কাছে পেয়ে কেঁদে ফেলেন উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য সুবীরেশ ভট্টাচার্য। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা দাবি করেছে, নিয়োগ দুর্নীতিতে বড় মাথা সুবীরেশ। তিনি সব জানতেন। সিবিআই দাবি করেছে, পদ যাওয়ার পরেও এখনও যথেষ্ট প্রভাবশালী সুবীরেশ। তাই তাঁকে জামিন দিলে প্রমাণ নষ্ট হতে পারে। এদিন জামিন পাননি সুবিরেশও। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

     

  • TB in India: ২০২১ সালে ভারতে যক্ষ্মা আক্রান্ত ২১.৪ লক্ষ, জানাল হু

    TB in India: ২০২১ সালে ভারতে যক্ষ্মা আক্রান্ত ২১.৪ লক্ষ, জানাল হু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার দাপট কাটতে না কাটতেই ভয় দেখাতে শুরু করেছে যক্ষ্মা (Tuberculosis)। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organisation) পরিসংখ্যান দিয়ে জানিয়েছে, ২০২১ সালে ভারতে ২১ লক্ষ ৪০ হাজার মানুষ যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়েছেন। ২০২০-র তুলনায় এই সংখ্যা প্রায় ১৮ শতাংশ বেশি। হু জানিয়েছে, ২০২১ সালে গোটা দেশে ২২ কোটির বেশি মানুষ যক্ষ্মা পরীক্ষা করিয়েছেন। তবে কেন্দ্রীয় সরকারের দাবি, অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতের অবস্থা অনেকটাই ভালো। 

    যক্ষ্মা রোগের শনাক্তকরণ, চিকিৎসা এবং যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসায় করোনার প্রভাব সংক্রান্ত বিশ্বব্যাপী একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে হু। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে ভারতে মোট জনসংখ্য়ার প্রতি ১ লক্ষের মধ্যে ২১০ জনের যক্ষ্মা ধরা পড়েছে। ২০১৫ সালে এই সংখ্যা ছিল প্রতি ১ লক্ষে ২৫৬ জন। ১৮ শতাংশ কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা। 

    আরও পড়ুন: এক কোটি টাকা ব্যাংকে থাকলেই ইন্দোনেশিয়ায় দশ বছর কাজ করার সুযোগ

    যক্ষ্মা রোগীর সংখ্যা কোন দেশে বেশি, কোন দেশে কম সেই তালিকা প্রকাশ করেছে হু। বেশি থেকে কমের তালিকায় ৩৬তম স্থানে রয়েছে ভারত। হু- এর তরফে জানানো হয়েছে, করোনা কালে যক্ষ্মার চিকিৎসায় প্রভাব পড়েছে গোট বিশ্বে। তবে ভারত তুলনামূলক ভালো ভাবে কাজ করেছে বলেও জানিয়েছে হু। হু- এর ,মতে সচেতনতার কারনেই নিয়ন্ত্রিত হয়েছে এই রোগ।     

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, বহু বছর ধরে সচেতনতামূলক প্রচার চালিয়ে আসছে কেন্দ্রীয় সরকার। বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষকে সতর্ক করা হয়েছে। যক্ষ্মার রোগীকে শনাক্ত করা, তাঁদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে তৎপর হয়েছে সরকার। আর তাতেই নিয়ন্ত্রণ করা গিয়েছে এই রোগ।   

    কেন্দ্রীয় সরকারও যক্ষ্মা সংক্রান্ত নিজস্ব পরিসংখ্যান তৈরি করছে। বিশেষ পদ্ধতিতে তাতে যক্ষ্মা রোগের শনাক্তকরণ, রোগীর আয়ু সংক্রান্ত বিশদ তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। আগামী ছ’মাসের মধ্যে প্রকাশিত হবে সেই রিপোর্ট। হু-কেও সেই তথ্য প্রদান করবে কেন্দ্র। এ বছর সেপ্টেম্বর মাসেই প্রধানমন্ত্রী টিবি মুক্ত ভারত অভিযান প্রকল্পের সূচনা করেছে কেন্দ্র। তাতে বিভিন্ন সংস্থা, ব্যক্তির কাছ থেকে অনুদানও সংগ্রহ করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত ১০ লক্ষ ৪৫ হাজাপ ২৬৯ রোগীর সহায়তায় এগিয়ে এসেছেন ৪০ হাজার ৪৯২ জন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Contai: বিয়েতে না, বাড়ি থেকে নাবালিকা তুলে নিয়ে গেল দুষ্কৃতি, অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    Contai: বিয়েতে না, বাড়ি থেকে নাবালিকা তুলে নিয়ে গেল দুষ্কৃতি, অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার নাবালিকাকে অপহরণের (minor kidnap) অভিযোগ উঠল তৃণমূলের যুব সভাপতির (youth president) বিরুদ্ধে। পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) এগরা থানা (Egra) এলাকায় রাতের অন্ধকারে বাড়ি থেকে অপহরণ করা হল নাবালিকাকে। মারিশদা থানার দ্বারস্থ হয়েছে ওই নাবালিকার পরিবার। তাঁদের দাবি, আনন্দ দাস নামের এক তৃণমূল নেতা তাঁদের মেয়েকে অপহরণ করেছেন। 

    পুলিশের দাবি, অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার বাড়ি এগরার কুইথোড় এলাকায়। সক্রিয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত আনন্দ দাস। এর আগেও ওই নাবালিকাকে বিরক্ত করার অভিযোগ উঠেছিল ওই যুবকের বিরুদ্ধে। ১৬ বছরের ওই নাবালিকাকে নিয়ে আগেও পালানোর চেষ্টা করেছিলেন আনন্দ। ৩ মাস আগে এই ঘটনা ঘটে। পরবর্তীতে মেয়েকে খুঁজে নিয়ে আসে পরিবার। তার পরে কিছুদিন হোমে থাকে ওই নাবালিকা। দুর্গাপুজোর সময় মগাশার বাসিন্দা নাবালিকা মারিশদা এলাকায় মামার বাড়িতে এসেছিল। পরিবারের অভিযোগ, আচমকাই সেখানে চড়াও হন আনন্দ। শুধু তাই নয়, বাড়ি বয়ে গিয়ে নাবালিকার পরিবারকে হুমকি দেন। জিজ্ঞেস করেন, কেন পুলিশে জানিয়েছিলেন। মারধর করেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। এর পর বিজয়া দশমীর পরের দিন ফের নাবালিকাকে সঙ্গে করে বাড়ি থেকে নিয়ে পালান আনন্দ।

    আরও পড়ুন: সমাজ সেবায় ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তির আবেদন চলছে  

    অভিযোগ নাবালিকাকে আগে থেকেই বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে রেখেছিল সে। ওই রাতেই জোর করে মেয়েকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে বাধা দেয় মেয়েটির পরিবার। আনন্দ মারধর করে ওই নাবালিকার বাবাকে। এরপরে ওই নাবালিকাকে অপহরণ করে নিয়ে যাওয়া হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। ১৬ বছর বয়সী নবম শ্রেণীর ওই ছাত্রীর সঙ্গে বয়সে দ্বিগুণ প্রায় ৩০ বছর বয়সি ওই যুবকের বিয়ে মেনে নেয়নি তার পরিবার।

    পরিবারের দাবি, আনন্দ হুমকি দিয়ে বলেন, তিনি তৃণমূলের একজন প্রভাবশালী নেতা। তাঁর বিরুদ্ধে কিছুই করতে পারবে না। থানা পুলিশ আদালত কোনও কিছুই কাজ করবে না। এই মর্মে পূর্ব মেদিনীপুরের মারিশদা থানায় অভিযুক্ত যুবকের বিরুদ্ধে লিখিত এফআইআর করেছে নাবালিকার বাবা গদাধর ভূঁইঞ্যা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

        

  • Social Work Course: সমাজ সেবায় ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তির আবেদন চলছে

    Social Work Course: সমাজ সেবায় ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তির আবেদন চলছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে , ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ এডুকেশন (NCE)- বেঙ্গল এর স্কুল অফ সোশ্যাল ওয়ার্ক এন্ড কমিউনিটি সার্ভিস, সোশ্যাল ওয়ার্ক (Social Work) ও কমিউনিটি সার্ভিসের ছয় মাসের ডিপ্লোমা কোর্স করায়। বাংলা মাধ্যমে পড়াশোনা করতে হয়। শিক্ষাগত যোগ্যতা বলতে মাধ্যমিক বা সমতুল পাশ হলেই এই কোর্সে  ভর্তির আবেদন করা যায়। ভর্তির জন্য কোনো সর্বোচ্চ বয়সসীমা নেই । যে কোন বয়সের মানুষ এই কোর্সে ভর্তি হতে পারেন ।এই কোর্সের দুটি ভাগ আছে থিওরি  এবং প্রাকটিক্যাল। থিওরির বিষয় গুলি হলো – স্বাস্থ্য ও পুষ্টি , জনসংযোগ , আইন, অর্থনীতি,সমাজতত্ত্ব এবং কম্পিউটার। প্রাকটিকালে থাকে ১৫ দিনের ফিল্ড ওয়ার্ক।  ফিল্ড ওয়ার্কের জন্য পাঠানো হয় বিভিন্ন NGO তে। NGO গুলিই সাধারণত  ছাত্রছাত্রীদের কর্মসংস্থান এর ব্যবস্থা করে।

    আরও পড়ুন: ৬ জন কনস্টেবল নেবে ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত পুলিশ, বেতন কত জানেন?

    ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য এখনই আবেদন করা যেতে পারে। কোর্স ফি ২,০০০ টাকা। শনি ও রবিবারে ক্লাস হয় দুপুর থেকে বিকাল অব্দি। ফর্ম পাওয়া যাবে ,কাউন্সিল এর অফিসে ( বেঙ্গল ল্যাম্প বাস স্টপ, ১৮৮, রাজা সুবোধ চন্দ্র মল্লিক রোড,  যাদবপুর, কলকাতা – ৭০০০৩২, ফোন – ০৩৩-২৪১৪-৬২৮২)। সোমবার থেকে শনিবার দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৫টা অবধি । ফর্মের দাম ১০টাকা। ভর্তি নেওয়া হবে ইন্টারভিউ এর ভিত্তিতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Suvendu Adhikari: ১০,০০০ কোটি টাকা ঋণের আবেদন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের, আর ঋণ না দেওয়ার পরামর্শ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ১০,০০০ কোটি টাকা ঋণের আবেদন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের, আর ঋণ না দেওয়ার পরামর্শ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী একটি ট্যুইট করে দাবি করেছেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকার আরবিআই-এর কাছে ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণের আবেদন করেছে। কিন্তু ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ফিসকাল রেসপনসিবিলিটি অ্যান্ড বাজেট ম্যানেজমেন্ট বা এফআরবিএমের অধীনে ঋণ নেওয়ার সীমা পেরিয়ে গিয়েছে। শুভেন্দু অধিকারী ট্যুইটে এও জানিয়েছেন, বাংলার ঘাড়ে ইতিমধ্যেই ৬ লক্ষ কোটি টাকার ঋণের বোঝা রয়েছে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনকে বিরোধী দলনেতা পরামর্শ পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে ঋণ দেবেন না। দিলে টাকার অপব্যবহার হবে। 

    এদিন ট্যুইটারে শুভেন্দু লেখেন, “রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার ১০,০০০ কোটি টাকা ঋণ চেয়েছে। এফআরবিএম আইনে ঋণ গ্রহণের সর্বোচ্চ সীমা ইতিমধ্যে পার করে ফেলেছে। রাজ্যের ঋণের পরিমাণ প্রায় ৬ লক্ষ কোটি টাকা ছুঁয়েছে। যা উদ্বেগজনক।” 

    আরও পড়ুন: সশস্ত্র ও কলমধারী দুই ধরনের নকশালকেই নির্মূল করতে হবে, জানালেন মোদি

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যে শুভেন্দু লেখেন, “পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে তাঁর আয় বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া উচিত। জমিনীতি বদলে ও বিনিয়োগ অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে শিল্প ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা উচিত। যাতে রাজ্যের অর্থনীতির পুনরুত্থান হয়, কর্মসংস্থান তৈরি হয় ও রাজ্যের ওপর দেনার ভার কমে।” 

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা অনেকেই মনে করছেন, শুভেন্দু এদিন ট্যুইটে বেতন বন্ধের সম্ভবনার দিকে ইঙ্গিত করেছেন। এমনটা হলে তা সরকারি কর্মচারী এবং অবসরপ্রাপ্ত পেনশনভোগীদের জন্য উদ্বেগের বিষয়। 

    এদিন সকাল থেকে শুভেন্দু অধিকারী একাধিক ট্যুইট করেন। তিনি ট্যুইটগুলোতে আরবিআইকে এবং পশ্চিমবঙ্গের অর্থসচিবকে ট্যাগ করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Ram Temple: ৫০% হয়ে গিয়েছে মন্দির নির্মাণের কাজ, পরের বছর জানুয়ারিতেই ভক্তদের জন্যে খুলে দেওয়া হবে রাম মন্দির

    Ram Temple: ৫০% হয়ে গিয়েছে মন্দির নির্মাণের কাজ, পরের বছর জানুয়ারিতেই ভক্তদের জন্যে খুলে দেওয়া হবে রাম মন্দির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক মাসের অপেক্ষা। রাম মন্দির নির্মাণের অর্ধেক কাজই শেষ। এমনটাই জানাল মন্দির কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার রাজস্থানের (Rajasthan) জয়পুর রামমন্দির নির্মাণে সাধু-সন্তদের ভূমিকা প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেন, “প্রায় ৫০ শতাংশ কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের।” 

    ২০২০-র অগাস্টে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) ঐতিহাসিক রায়ের পর রামমন্দিরের ভূমিপুজো হয়। সেই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (Narendra Modi)। এর আগেই রামমন্দির (Ram Mandir) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০২৪-এর জানুয়ারিতে মকর সংক্রান্তির দিন নবনির্মিত মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত হবে ভগবান রামের মূর্তি। ১৮০০ কোটি টাকা খরচ করে নির্মাণ করা হচ্ছে বহু প্রতীক্ষিত এই মন্দির। জোড়কদমে চলছে কাজ।     

    আরও পড়ুন: অর্থায়নের কারণেই বাড়বাড়ন্ত সন্ত্রাসবাদের, রাষ্ট্রসংঘের বৈঠকে বললেন এস জয়শঙ্কর

    ২০১৯-এ অযোধ্যা (Ayodhya) সংক্রান্ত ঐতিহাসিক রায় দেয় শীর্ষ আদালত। আর তারপরেই সেখানে রাম মন্দির তৈরীর প্রস্তুতি শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিতিতে ২০২০-র ৫ অগাস্ট মন্দিরের ভূমিপূজা হয়। এরপর চলতি বছরের জুনে মন্দিরের গর্ভগৃহের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন যোগী আদিত্যনাথ। রাম মন্দিরের কাজ কবে শেষ হবে? প্রশ্নে যোগী জানান, ৫০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে। ট্রাস্ট সূত্রে খবর, তিন তলা মন্দির (Mandir) তৈরি করতে ১৭ হাজার একই মাপের গ্রানাইড স্টোন ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রতিটি পাথরের মাপ ৫ ফুট×২.৫ ফুট×৩ ফুট। প্রতিটি পাথরের ওজন ৩ টন। একইসঙ্গে মন্দিরের প্রতিটি দেওয়ালে থাকছে কারুকাজ।

    ট্রাস্টের চেয়ারম্যান শম্পত রাই জানান, নির্ধারিত গতিতেই এগোচ্ছে রাম মন্দির নির্মাণের কাজ। তিনি জানান, মন্দিরের ৫০ শতাংশ কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। ২০২৪ সালের জানুয়ারির গোড়াতেই মন্দির নির্মাণ এবং মূর্তি স্থাপনের প্রক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে। মনে করা হচ্ছে, লোকসভা ভোটের ৩-৪ মাস আগেই খুলে যাবে মন্দির। সেক্ষেত্রে লোকসভা ভোটে বড় সমর্থন পাবে বিজেপি। এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share