Author: জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়

  • Vande Bharat Express: ট্রায়ালেই বাজিমাৎ, ১৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা ছুঁল বন্দে ভারতের গতি 

    Vande Bharat Express: ট্রায়ালেই বাজিমাৎ, ১৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা ছুঁল বন্দে ভারতের গতি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw) নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। ভিডিওটি ভারতের দ্রুততম ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express)।  রাজস্থানে ট্রায়াল রানে (Trial Run) ১৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার সর্বোচ্চ গতিবেগ স্পর্শ করেছে এই ট্রেন। ট্যুইটারে একটি ভিডিও  শেয়ার করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বৈষ্ণব। সেখানে দেখা যাচ্ছে স্পিড মাপার যন্ত্রের কাঁটা ১৮০ ছাড়িয়ে যাচ্ছে ৷ পাশে রাখা একটি কাচের গ্লাসে জল ভর্তি ৷ তীব্র গতিতে ছুটছে ট্রেন ৷ কিন্তু গ্লাসের জল কোনওভাবে পড়ছে না ৷ এ নিয়ে অশ্বিনী বৈষ্ণব ট্যুইটে লেখেন, “এই ভ্রমণের মান যথেষ্ট উন্নত ৷ গ্লাসের দিকে দেখুন ৷ ১৮০ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতিতেও স্থিতিশীল ৷”  \

    আরও পড়ুন: বাজেট অধিবেশনের মধ্যেই পাশ হবে তথ্য সুরক্ষা বিল, আশা অশ্বিনী বৈষ্ণবের 

    কোটা থেকে নাগদা সেকশনের মধ্যে ১২০, ১৩০, ১৫০ এবং ১৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিবেগে বন্দেভারত-২ স্পিড ট্রায়াল শুরু হয়। বন্দে ভারত এক্সপ্রেস সর্বোচ্চ ২০০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারে। ট্র্যাক ও সিগন্যাল পারমিট থাকলেই একমাত্র এই গতিবেগে পৌঁছনো সম্ভব। ট্রেনটিতে ১৬টি কামরা রয়েছে। শতাব্দী এক্সপ্রেসের মতোই আসন ক্ষমতা রয়েছে এই ট্রেনের। বন্দে ভারতে উভয় প্রান্তে অ্যারোডাইনামিক্যালি ডিজাইন করা ড্রাইভার কেবিন রয়েছে।  ১১০ কিলোমিটার সফল ট্রায়াল রানের পরে, এই নতুন ট্রেনের দ্বিতীয় পর্বের ট্রায়াল রান কোটা-নাগদা সেকশনে শুরু হয়েছে।

    প্রযুক্তি এবং নিরাপত্তার দিক থেকে ট্রেনটিতে বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। চেন্নাইয়ের ইনটিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরিতে (ICF) তৈরি হয়েছে এই ট্রেন। এই ট্রেনের ব্রেকিং সিস্টেমে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। পাওয়ার কনসামশন কমিয়ে যাতে এর ব্যবহার সম্ভব হয় সেদিকেই নজর দিয়েছে আইসিএফ। শুধু অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহারই নয়, বন্দে ভারতে যাত্রী নিরাপত্তা ও যাত্রী স্বচ্ছন্দ্যকেও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিএসএনএলের হাল ফেরাতে ১.৬৪ লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা কেন্দ্রের

    রেলমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ট্রায়াল রান শেষ হওয়ার পরে সেই রিপোর্ট রেলওয়ে সেফটি কমিশনারের কাছে পাঠানো হবে। নিরাপত্তা কমিশনারের সবুজ সংকেত দিলে তবেই, ট্রেনটি নতুন রুটে চলবে। তবে কোন রুটে চলবে এই বিষয়ে এখনই কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। সূত্রের খবর, আহমেদাবাদ থেকে মুম্বইয়ের মধ্যে চালানো হতে পারে এই নতুন ট্রেন।   

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Indian Army: ৩০ ঘণ্টার অভিযানে হারিয়ে যাওয়া হাঙ্গেরি ট্রেকারকে উদ্ধার ভারতীয় সেনার 

    Indian Army: ৩০ ঘণ্টার অভিযানে হারিয়ে যাওয়া হাঙ্গেরি ট্রেকারকে উদ্ধার ভারতীয় সেনার 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমালয়ের (Himalaya) গিরিখাতে গিয়ে পথ হারিয়ে ফেলেছিলেন এক হাঙ্গেরি ট্রেকার (Hungarian trekker)। সেই বিদেশি  নাগরিককে প্রায় ৩০ ঘণ্টার অভিযানের পর উদ্ধার করল ভারতীয় সেনা (Indian Army)। 

    কিস্তওয়ার (Kishtwar) জেলার উমাসি লা গিরিখাত (Umasi la Pass) বরাবর ট্রেকিং করার সময় হারিয়ে গিয়েছিলেন ওই হাঙ্গেরি নাগরিক। মূল শহরে ফেরার পথ হারিয়ে ফেলেন তিনি। অবশেষে ময়দানে নামে ভারতীয় সেনা।

    আরও পড়ুন: লিভ-ইন বা সমকামী সম্পর্কও পরিবারের আওতাও পড়ে, জানাল শীর্ষ আদালত   

    এয়ারলিফ্ট করে উধমপুরে চিকিৎসার জন্য় নিয়ে আসা হয়েছে তাঁকে। উদ্ধার হওয়ার পর ঐ বিদেশি নাগরিক বলেন, “আমি ভারতীয় সেনার কাছে কৃতজ্ঞ। যাঁরা এই উদ্ধার অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞ।”  

    হাঙ্গেরি প্রশাসনের তরফ থেকেও ধন্যবাদ জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছে হাঙ্গেরিতে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাস। একটি ট্যুইট করে তারা জানায়, বুদাপেস্ট এই উদ্ধার অভিযানে শামিল সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে। এটি অত্যন্ত গর্বের বিষয়। 

     

    এএনআই সূত্রে খবর, ভারতীয় বায়ুসেনাও এই অভিযানে অংশ নিয়েছিল। এরপর হাঙ্গেরির নাগরিক কে উদ্ধার করা হয়। 

    আরও পড়ুন: পাক বধের পর রোহিতদের ‘হার্দিক’ অভিনন্দন সৌরভ, সচিন, সেহবাগ, লক্ষণদের 

    গত জুন মাসে ১২ ঘণ্টা অনুসন্ধানের পরে অন্তত ১৭জন ট্রেকারকে জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) থেকে উদ্ধার করেছিল ভারতীয় সেনা। তারা সেভেন লেকে ট্রেকিংয়ে যাচ্ছিলেন বলে খবর। প্রচন্ড তুষারপাত ও খারাপ আবহাওয়ার জেরে তারা পথের মাঝেই আটকে পড়েন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Deadly Triad Disease: কোভিড, এইচআইভি, মাঙ্কিপক্স, বিশ্বে এই প্রথম তিন মারণ রোগে একসঙ্গে আক্রান্ত যুবক

    Deadly Triad Disease: কোভিড, এইচআইভি, মাঙ্কিপক্স, বিশ্বে এই প্রথম তিন মারণ রোগে একসঙ্গে আক্রান্ত যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিড (Covid), মাঙ্কিপক্স (Monkey Pox) নিয়ে ইতিমধ্যেই সন্ত্রস্ত গোটা বিশ্ব। ফের নতুন করে ভয় ধরাতে শুরু করেছে এইচআইভি (HIV)। নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছেন বহু মানুষ। এরই মধ্যে এক বিরলতম ঘটনার সাক্ষী হল পৃথিবী। ইতালির এক যুবকের দেহে একই সঙ্গে ধরা পড়ল করোনা, মাঙ্কিপক্স এবং এইচআইভি। বিজ্ঞানীদের মতে বিশ্বে প্রথম এমন ঘটনা ঘটল। স্পেনে (Spain) ঘুরতে গিয়েছিলেন ইতালির এই ৩৬ বছর বয়সী যুবক। তারপরই এসে তিনি একই সঙ্গে তিনটে রোগে আক্রান্ত হন বলেই জানিয়েছে সিসিলির ক্যাটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়।

    আরও পড়ুন: করোনা, মাঙ্কি পক্সের পরে এবারে নতুন আতঙ্ক টোম্যাটো ফ্লু, নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্র
     
    উপসর্গ হিসেবে এই ভদ্রলোকের জ্বর ছিল সঙ্গে গলা ধরা, মাথা ব্যথা ছিল বলে জানা গিয়েছে। জুনের ১৬ থেকে ২০ তারিখ অবধি তিনি স্পেনে ছিলেন। আর সেইসময় তিনি অন্য এক পুরুষের সঙ্গে অসুরক্ষিত যৌনতায় লিপ্ত হন। এরপর জুলাইয়ের ২ তারিখ তাঁর করোনার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। যদিও তার তিন দিন আগে থেকেই উপসর্গ দেখা দিয়েছিল। যেদিন তাঁর কোভিড ধরা পড়ে সেদিনই তাঁর সারা গায়ে র‍্যাশ বেরোতে শুরু করে। কোমরে, মুখে, হাতে বড় বড় ফোস্কা দেখা যায়। এরপর ৫ জুলাই তাঁকে স্যান মার্কো বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ছোঁয়াচে রোগের বিভাগে রাখা হয়। সেখানেই তাঁর মাঙ্কিপক্স টেস্ট করা হলে পজিটিভ আসে রিপোর্ট। একইসঙ্গে অন্যান্য আরও পরীক্ষা করা হয়, যেখানে ধরা পড়ে তিনি এইচআইভি ১ পজিটিভ। তাঁর এই প্রতিটা সংক্রমণ খুব সম্প্রতি হয়েছে বলেই দাবি করেছেন চিকিৎসকরা। কারণ এর আগে তিনি ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে যখন এইচআইভি টেস্ট করিয়েছিলেন তখন তাঁর রিপোর্ট নেগেটিভ ছিল।

      আরও পড়ুন: কোভিড এবং টোম্যাটো জ্বরের উপসর্গে অনেকটাই মিল, পার্থক্য বুঝবেন কীভাবে?

    এর পরই বিজ্ঞানীরা জানান, কোভিড এবং মাঙ্কিপক্স এক সঙ্গে হতেই পারে। এছাড়াও যাঁদের মাঙ্কিপক্স হচ্ছে তাঁদের সতর্ক থাকা উচিত। কারণ ২০ দিন পরেও অনেক ক্ষেত্রে রিপোর্ট পজিটিভ আসছে। সবকটি রোগ একসঙ্গে হলে প্রাণহানির কোনও আশঙ্কা বাড়ে কিনা সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। তবে সকলকে সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।    

    হাসপাতালে এক সপ্তাহের বেশি ভর্তি ছিলেন ওই ইতালীয় যুবক। কোভিড-১৯ এবং মাঙ্কিপক্স থেকে সেরে উঠেছেন তিনি। এইচআইভি সংক্রমণের চিকিৎসাও শুরু হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে গবেষকরা বলেছেন, “এই বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে দেখা গিয়েছে কোভিড এবং মাঙ্কিপক্সের লক্ষণ কী ভাবে মিশে গিয়েছে। ২টি সংক্রমণ এক সঙ্গে হলে কী ধরনের সমস্যা তৈরি হতে পারে, তা নিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Yulla Kanda: উল্লা কাণ্ডা, পৃথিবীর উচ্চতম স্থানে অবস্থিত কৃষ্ণ মন্দির

    Yulla Kanda: উল্লা কাণ্ডা, পৃথিবীর উচ্চতম স্থানে অবস্থিত কৃষ্ণ মন্দির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমরা সকলেই হিমাচল প্রদেশকে (Himachal Pradesh) পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে জানি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না হিমাচল প্রদেশ ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির পীঠস্থান। এরকম একটি জায়গা হল উল্লা কাণ্ডা (Yulla Kanda)। এখানেই রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে উচ্চস্থানে অবস্থিত কৃষ্ণ মন্দির (Lord Krishna Temple)। শুধু মন্দিরই নয়। এখানে রয়েছে একটি বিখ্যাত হ্রদ। কথিত আছে পাণ্ডবরা অজ্ঞাতবাসে থাকাকালীন এই হ্রদ তৈরি করেছিলেন। এই হ্রদের পরই শুরু হয় মন্দির এলাকা। 

    আরও পড়ুন: এবার সমবায় ব্যাঙ্ক নিয়োগ দুর্নীতি! জড়াল মন্ত্রী অরূপ রায়ের নাম

    সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১২,০০০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত এই মন্দির। এই মন্দিরটিই বিশ্বে সব থেকে উঁচু এলাকায় অবস্থিত। এই মন্দিরের আরও একটি বিশেষত্ব হল, যেকোনও ধর্মের মানুষ এসে এখানে প্রার্থনা করতে পারেন। কৃষ্ণের আশির্বাদ যিনিই চাইবেন, তিনিই এই মন্দিরে স্বাগত। 

     

    ভুষার রাজা কেহরি এখানে জন্মাষ্টমী উৎসবের সূচনা করেছিলেন। ভুষা রাজত্বের সঙ্গে যোগ রয়েছে এই মন্দিরের। জনশ্রুতি রয়েছে, উল্লা কাণ্ডার এই হ্রদে কিন্নর এলাকার ঐতিহ্যবাহী টুপি উল্টিয়ে ভাসানো হত। বিশ্বাস ছিল, সেই টুপি ডুবে না গিয়ে অপর পাড়ে ভেসে গিয়ে পড়ে, তাহলে পরের বছরটি ভালো যাবে। কিন্তু যদি অপর পাড়ে যাওয়ার আগেই টুপি ডুবে যেত, তাহলে মনে করা হত পরের বছর দুর্ভাগ্যের বার্তা নিয়ে আসবে।  

    আরও পড়ুন: নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগে কাঠগড়ায় হেমন্ত সোরেন, বিধায়ক পদ খারিজের সুপারিশ

    প্রতি বছর জন্মাষ্টমীর উৎসবে স্থানীয় এবং আশেপাশের জেলার মানুষ উৎসবে শামিল হতে এই মন্দিরে আসেন। পাপ মুক্তির জন্যে হ্রদ পরিক্রমাও করেন ভক্তরা। 

    কল্পা এবং পাঙ্গি থেকে অনেকেই কাশাং পাস দিয়ে ট্রেক করে এই মন্দিরে আসেন। অনেকে কানফু গ্রাম ঘুরে লিস্টিগরং পাস দিয়েও এই মন্দিরে আসেন। কানফু থেকে ভাভা পাস দিয়ে ট্রেক করেও এই মন্দিরে আসা যায়। 

    যাদের ট্রেকিং- এর নেশা রয়েছে তাঁদের জন্যে এটি একটি অসাধারণ গন্তব্য। বিশেষ করে যারা ট্রেকিং শুরু করেছেন, তাঁরা এই জায়গা খুব পছন্দ করেন। কারণ খুব বেশি ঝুঁকি নেই এবং কম দূরত্ব। উর্নি গ্রাম থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত উল্লা কাণ্ডা। এই ট্রেকে হিমালয়ের অপূর্ব সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন আপনি। পাহাড়, জঙ্গল, বরফ সবকিছুই পাবেন এই ছোট্ট পথে। রাতের বেলায় দেখতে পাবেন এক আকাশ তারা। মোট ১১ কিলোমিটার দীর্ঘ এই ট্রেক। কমবেশি ৩ দিন দুই রাত সময় লাগে এই ট্রেক সম্পন্ন করতে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

     

     

      

     

  • Supreme Court: লিভ-ইন বা সমকামী সম্পর্কও পরিবারের আওতায় পড়ে, জানাল শীর্ষ আদালত

    Supreme Court: লিভ-ইন বা সমকামী সম্পর্কও পরিবারের আওতায় পড়ে, জানাল শীর্ষ আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লিভ-ইন (Live in) বা সমকামী (Homosexual) সম্পর্কও পরিবারের (Family) আওতায় পড়ে। পরিবারের সংজ্ঞা পরিষ্কার করল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। আদালতের দাবি, সমাজের চোখে ‘গতানুগতিক’ না হলেও, রীতি বিরুদ্ধ মনে হলেও এই সম্পর্কগুলোও আইনের চোখে নিরাপত্তা পাবে। 

    বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় এবং এএস বোপান্নার ডিভিশন বেঞ্চ এদিন জানায়, কোনও পরিস্থিতিতে একজনের পারিবারিক পরিকাঠামোর পরিবর্তন হতেই পারে। সমাজের গতানুগতিকতা থেকে তা আলাদা হতেই পারে। এই ধরনের পরিবার দুই অবিবাহিত মানুষ, সমকামী যুগলকে নিয়েও তৈরি হতে পারে। শুধুমাত্র বাকিদের চোখে অস্বাভাবিক লাগছে বলেই এই পরিবারগুলিকে সামাজিক সুযোগ, সুবিধা, সুরক্ষা থেকে বঞ্চিত হতে পারে না। 

    পরিবার বলতে শুধু বিবাহিক নারী-পুরুষ এবং তাঁদের সন্তান, এমন ধ্যান ধারণা থেকে বেড়িয়ে আসার পক্ষেও সওয়াল করেছে শীর্ষ আদালত। বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় ও বিচারপতি এএস বোপান্নার ডিভিশন বেঞ্চ পর্যবেক্ষণে বলে যে একটি পরিবার বলতে যা বোঝায়, তা নানা কারণে পরিবর্তন হতে পারে। 

    আরও পড়ুন: সুরক্ষার খাতিরে সরকার নজরদারি চালাতে পারে, পেগাসাস ইস্যুতে বললেন রাজীব চন্দশেখর

    ২০১৮ সালেই সমকামী সম্পর্ককে অপরাধমুক্ত ঘোষণা করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। কিন্তু আজও সমকামী বিয়ে বৈধতা পায়নি এই দেশে। চলছে আইনি লড়াই। লিভ ইন সম্পর্কে থাকা যুগলরাও সন্তান দত্তক নেওয়ার দাবিতে সরব হয়েছেন। 

    আদালত আরও বলে, বিবাহবিচ্ছেদ বা জীবনসঙ্গীর মৃত্যু, যেকোনও কারণেই যদি একা কেউ সন্তানের লালন পালন করেন, এমনকি শিশুর অভিভাবকের দায়িত্বও যদি কেউ পালন করেন, পুনর্বিবাহ বা দত্তক নেওয়ার কারণে, সে ক্ষেত্রে সমাজের চোখে তথাকথিত পরিবার হিসেবে গন্য না হলেও, আইনত তাঁদের সব রকম সুযোগ এবং সুরক্ষা পাওয়ার অধিকার রয়েছে। অবিবাহিত এবং সমকামী সম্পর্কের ক্ষেত্রেও তা প্রযোজ্য বলে জানিয়েছে আদালত।

      আরও পড়ুন: হার্দিকের ব্যাট-বল হৃদয়-হরণ করল মোদি থেকে শাহের! এশিয়া কাপে পাকিস্তানকে হারিয়ে যাত্রা শুরু ভারতের  

    সম্প্রতি লিভ-ইন এবং সমকামী যুগলদের নিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সমাজের অসহিষ্ণুতার বিভিন্ন অভিযোগ উঠে এসেছে। আর সেই বিষয়গুলিকে পরিষ্কার করতে একটি মামলার শুনানিতে পরিবারের সংজ্ঞার পাঠ পড়াল সুপ্রিম কোর্ট। 

    স্বামীর আগের পক্ষের দুই সন্তানের লালনপালনের জন্য অফিস থেকে মাতৃত্বকালীন ছুটি নিয়েছিলেন এক মহিলা। বর্তমানে তাঁর নিজের সন্তানের জন্যও এই ছুটি চান তিনি। কিন্তু তা দিতে নারাজ তাঁর কর্মক্ষেত্র। এ নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন ওই মহিলা। সেই মামলার শুনানিতেই এই পর্যবেক্ষণগুলো জানায় সুপ্রিম কোর্ট।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Noida Twin Towers: মাত্র ৯ সেকেন্ডেই ধূলিসাৎ নয়ডার সেই টুইন টাওয়ার!

    Noida Twin Towers: মাত্র ৯ সেকেন্ডেই ধূলিসাৎ নয়ডার সেই টুইন টাওয়ার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাটিতে মিশে যেতে সময় লাগল মাত্র ৯ সেকেন্ড। সেই সময়ের মধ্যেই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল নয়ডার (Noida) টুুইন টাওয়ার (Twin Towers)। মুহূর্তে ধুলোয় ঢাকল এলাকা। জোড়া এই টাওয়ার তৈরি করেছিল সুপারটেক লিমিটেড (Supertech Ltd.)। এদিন বেলা আড়াইটে নাগাদ বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। তার পরেই কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় টুইন টাওয়ার।

    নয়ডার সেক্টর ৯৩এ-তে সুপারটেক তৈরি করেছিল ওই জোড়া টাওয়ার। নাম দেওয়া হয়েছিল অ্যাপেক্স (Apex) ও সিয়ানে (Ceyane)। অ্যাপেক্সে ছিল ৩২টি ফ্লোর, আর সিয়ানে ছিল ২৯টি। দেশের উচ্চতম বহুতল এই জোড়া টাওয়ার। দুটি টাওয়ারে ছিল ৯১৫টি ফ্ল্যাট, ২১টি দোকান এবং দুটি বেসমেন্ট। জোড়া এই বহুতল দিল্লির কুতুব মিনারের চেয়েও উঁচু ছিল। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে এদিন ভেঙে ফেলা হয় ওই জোড়া টাওয়ার। এদিন সকাল থেকেই এলাকায় ছিল সাজ সাজ রব। দুপুর ২ টো ১৫ মিনিট থেকে ২ টো ৪৫ পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হয় নয়ডা-গ্রেটার নয়দা এক্সপ্রেসওয়ে। টাওয়ারের চারপাশে মোতায়েন করা হয় ৫০০ পুলিশ কর্মী। তার ঢের আগেই এলাকাটিকে ঘোষণা করা হয় নো-ফ্লাই জোন। সরিয়ে দেওয়া হয় টুইন টাওয়ার লাগোয়া দুটি বহুতলের হাজার পাঁচেক বাসিন্দাকে। সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় পথকুকুরদের। ঘড়ির কাঁটা ২.৩০ ছুঁতেই ঘটানো হয় বিস্ফোরণ। ৯ সেকেন্ডেই ধূলিসাৎ হয়ে যায় জোড়া টাওয়ার।

    নির্মাতা সংস্থা সুপারটেকের তরফে জানানো হয়, নয়ডা ডেভেলপমেন্ট অথরিটি প্ল্যান অনুমোদন করার পরে প্ল্যান মেনেই তৈরি করা হয়েছিল টুইন টাওয়ার। সুপার টেকের চেয়ারম্যান আরকে অরোরা বলেন, টাওয়ার তৈরিতে কোনও বিচ্যুতি ঘটেনি। দেশের শীর্ষ আদালতের রায়কে সম্মান জানাতেই ভেঙে ফেলা হল টুইন টাওয়ার। টাওয়ার ভাঙার কাজ করছিল মুম্বইয়ের ইডিফিস ইঞ্জিনিয়ারিং। কন্ট্রোলড ইমপ্লোশান পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে মাটিতে মিশিয়ে দেওয়া হয় দেশের সর্ব্বোচ্চ ওই টাওয়ারকে। এলাকায় ক্ষতি যাতে কম হয়, তাই কাজে লাগানো হয় এই পদ্ধতি।

    আরও পড়ুন : চোখের পলকে ধূলিসাৎ! ১০০ মিটার উচ্চতার ‘সুপারটেক টুইন টাওয়ার’ ভেঙে ফেলার প্রস্তুতি তুঙ্গে

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vedic Planetarium: বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় স্থাপত্য বাংলায়, নির্মাণে খরচ ১০ কোটি টাকা

    Vedic Planetarium: বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় স্থাপত্য বাংলায়, নির্মাণে খরচ ১০ কোটি টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীর সব থেকে বড় এবং উঁচু মন্দির তৈরি হচ্ছে বাংলার (West Bengal) মায়াপুরে (Mayapur)। বিশ্বের সব থেকে উঁচু গম্বুজ থাকবে এই মন্দিরেই। ইসকন (ISKCON) কর্তৃপক্ষের অত্ত্বাবধানে তৈরি হচ্ছে এই মন্দির।  

    বিশ্বের এই বৃহত্তম ধর্মীয় স্থাপত্যটি তৈরি হচ্ছে নদীয়ার মায়াপুরে। নাম দেওয়া হয়েছে বৈদিক তারামণ্ডল মন্দির (Vedic Planetarium)। আগে ২০২৩ সালে এই মন্দির উদ্বোধনের কথা থাকলেও কোভিডের কারণে পিছিয়ে যায় কাজ। আশা করা হচ্ছে ২০২৪ সালের মধ্যেই এই মন্দিরের উদ্বোধন হয়ে যাবে। এই মন্দির পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ হবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

    আরও পড়ুন: ভারতের ধনীতম গণপতি! ৩১৬ কোটি টাকার বিমায় সুরক্ষিত মুম্বইয়ের এই গণেশ, আওতায় ভক্তরাও!  

    এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছিল ২০১০ সালে। প্রাথমিকভাবে ২০১৬ সালে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও পরে তা বিভিন্ন কারণে পিছিয়ে দেওয়া হয়। 

    আপাতত বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় স্থাপত্য কম্বোডিয়ার আংকর ভাট মন্দির। কিন্তু এই মন্দির উদ্বোধন হওয়ার পরে শীর্ষস্থান দখল করবে বাংলাই। তাজমহল, ভার্টিক্যান সিটির সেন্টপলস ক্যাথিড্রালের থেকেও উঁচু হবে এই মন্দিরের চূড়া। 

    এই বৈদিক তারামণ্ডলে বৈদিক কসমোলজি ইনস্টিটিউট থাকবে। এখানে বৈদিক বিজ্ঞান, মহাকাশ বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরা হবে। 

    ১০ কোটি টাকা ব্যয় করে তৈরি করা হচ্ছে এই মন্দির। একসঙ্গে ১০ হাজার ভক্ত থাকতে পারবেন এই মন্দিরে। 

    আরও পড়ুন: উল্লা কাণ্ডা, পৃথিবীর উচ্চতম স্থানে অবস্থিত কৃষ্ণ মন্দির

    এই মন্দিরটির নেতৃত্বে থাকবেন আলফ্রেড ফোর্ড। বিখ্যাত ব্যবসায়ী হেনরি ফোর্ডের প্রপৌত্র এবং ফোর্ড মোটর কোম্পানির ভবিষ্যত মালিক তিনি। ইসকনে যোগদানের পর ১৯৭৫ সালে নিজের নাম পরিবর্তন করে অম্বরীশ দাস রাখেন৷ মন্দির তৈরির জন্যে ৩ কোটি টাকা দিয়েছেন তিনি।  
    ভিয়েতনাম থেকে আনা মন্দিরটি নীল বলিভিয়ান মার্বেল দিয়ে তৈরি হচ্ছে। এই মন্দিরটি নির্মাণের স্বপ্ন দেখেছিলেন আচার্য প্রভুপাদ। বৈদিক বিজ্ঞান সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে চেয়েছিলেন তিনি।

    প্ল্যানেটেরিয়ামে একটি বিশাল ঘূর্ণায়মান মডেল থাকছে। এটি ভগবত গীতা, পুরাণের মতো পবিত্র গ্রন্থে বর্ণিত বিষয়গুলিকে চিত্রায়িত করবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Rajeev Chandrashekhar: সুরক্ষার খাতিরে সরকার নজরদারি চালাতে পারে, পেগাসাস ইস্যুতে বললেন রাজীব চন্দশেখর

    Rajeev Chandrashekhar: সুরক্ষার খাতিরে সরকার নজরদারি চালাতে পারে, পেগাসাস ইস্যুতে বললেন রাজীব চন্দশেখর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশকে আতঙ্কবাদী হামলা থেকে বাঁচাতে প্রয়োজনে নজরদারি চালানোর অধিকার রয়েছে কেন্দ্রের। শুক্রবার পেগাসাস ইস্যুতে (Pegasus Spyware) এমন মন্তব্য করলেন বৈদ্যুতিন এবং তথ্য কারগরি প্রতিমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর (Rajeev Chandrashekhar)। ডিজিটাল প্রাইভেসি নীতিতে বদল আনার পরিকল্পনা করছে কেন্দ্র, এদিন এমনটাও জানান তিনি।  

    সম্প্রতি পেগাসাস মামলা নিয়ে শীর্ষ আদালতের তোপের মুখে পড়ে কেন্দ্র। শীর্ষ আদালতের (Supreme Court) প্যানেল স্পষ্ট জানায় যে, পেগাসাস কাণ্ডের তদন্তে সরকার কোনও সহযোগিতা করেনি। কমিটি যে ২৯টি ফোন পরীক্ষা করেছিল তার মধ্যে পাঁচটিতে ম্যালওয়্যারের (Malware) খোঁজ মিলেছে। তবে তা পেগাসাস স্পাইওয়্যার কিনা তার নিশ্চিত প্রমাণ মেলেনি বলেই পর্যবেক্ষণে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বেঞ্চ। 

    আরও পড়ুন: পেগাসাস বিতর্কে স্বস্তি কেন্দ্রের! মাত্র ৫টি ফোনে ম্যালওয়ারের অস্তিত্ব মত শীর্ষ আদালতের

    গত বছর সংসদের বাদল অধিবেশনের ঠিক আগেই পেগাসাস ইস্যু নিয়ে তোলপাড় হয় জাতীয় রাজনীতি। ইজরায়েলে তৈরি পেগাসাস স্পাইওয়্যারের মাধ্যমে দেশের বিরোধী রাজনৈতিক নেতা, সাংবাদিক, ব্যবসাসী, বিচারপতি এমনকি বিজেপির মন্ত্রীদের ফোনে আড়ি পাতার অভিযোগ ওঠে বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে। কেন্দ্রীয় সরকার বা কোনও রাজ্য সরকার এই স্পাইওয়্যার কিনে ব্যক্তিগত পরিসরে নজর রাখছে কিনা তা তদন্ত করে দেখতে কমিটি তৈরি করে দেয় দেশের শীর্ষ আদালত।  মাস খানেক আগে সুপ্রিম কোর্টে কমিটির রিপোর্ট জমা পড়ে।

    এই বিষয়ে চন্দশেখর বলেন, “আমি জানতে পেরেছি ২৯টি মোবাইল পরীক্ষা করে ৫টিতে ম্যালওয়্যার পাওয়া গিয়েছে। কিন্তু সেটা আদেও পেগাসাস কিনা সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি। তবে কেন্দ্র চাইলে সুরক্ষার স্বার্থে নজরদারি চালাতেই পারে। সেই অধিকার তাদের রয়েছে।”

    তিনি আরও বলেন, “বর্তমান আইটি অ্যাক্ট ২২ বছরের পুরনো। ডিজিটাল প্রাইভেসি আমাদের সরকার নতুন আইন আনতে চলেছে। আমরা আন্তর্জাতিক মানের সাইবার আইন আনতে চাই। যাতে সকলের সুবিধা হয়। টেকনজি এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে আরও বেশি করে গুরুত্ব দিতে চাই।”

    মন্ত্রী বলেন, “২০,০০০ কোটি টাকার ফোন ভারতে তৈরি হয়ে বিদেশে বিক্রি হয়। ২০২৫-২৬ সালের মধ্যে সরকার এই সংখ্যাকে ২১ লক্ষ কোটি টাকায় নিয়ে যেতে চায়। এর মধ্যে ৮ লক্ষ কোটি টাকার ফোন বিদেশে বিক্রি করতে আগ্রহী ভারত।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sonali Phogat: সোনালি ফোগাটের পোস্টমর্টেম রিপোর্টে ঘনীভূত রহস্য, গ্রেফতার দুই সহকারী

    Sonali Phogat: সোনালি ফোগাটের পোস্টমর্টেম রিপোর্টে ঘনীভূত রহস্য, গ্রেফতার দুই সহকারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোনালি ফোগাট (Sonali Phogat) মৃত্যু মামলায় তাঁর দুই সহকারীকে গ্রেফতার করল পুলিশ (Goa Police)। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর তত্ত্ব মানতে আগেই নারাজ ছিল পরিবার। এবার পোস্টমর্টেম রিপোর্টেও (Autopsy Report) মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য। আরও ঘনীভূত হল রহস্য। অভিনেত্রী তথা বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাটের মৃত্যু ঘিরেই তৈরি হয়েছে রহস্য। বৃহস্পতিবার সোনালি ফোগাটের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট। রিপোর্টে বলা হয়েছে, একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বিজেপি নেত্রীর শরীরে। ভোতা কোনও অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছিল সোনালিকে, এমনটাই জানানো হয়েছে। সোনালির পরিবারের অভিযোগ, ধর্ষণ করে খুন (Rape and Murder) করা হয়েছে সোনালিকে।  

    আরও পড়ুন: ধর্ষণ করে খুন বিজেপি নেত্রীকে! বিস্ফোরক অভিযোগ সোনালি ফোগাটের পরিবারের

    সোমবারই সহকারী ও বন্ধুদের নিয়ে গোয়ায় যান হরিয়ানার বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট। সারাদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন পোস্ট করতেও দেখা যায় ওই টিকটক তারকাকে। বিকেলে শেষবার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। এরপরই রাতে অসুস্থ বোধ করায় গোয়ার সেন্ট অ্যান্টনি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। মঙ্গলবার ভোরে মৃত্যু হয় সোনালির। প্রাথমিক রিপোর্টে মৃত্যুর কারণ হৃদরোগ উল্লেখ করা হলেও সেই দাবি মানতে রাজী হয়নি পরিবার। 

    সোনালির পরিবারের থেকে অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে গোয়া পুলিশ। এরপরই বৃহস্পতিবার ময়নাতদন্ত করা হয় সোনালি ফোগাটের দেহের। গোটা ময়নাতদন্তের রেকর্ডিংও করা হয় প্রমাণের জন্য। বিকেলে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বলা হয়, শরীকে একাধিক ভোঁতা অস্ত্র দিয়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

    আরও পড়ুন: প্রয়াত প্রাক্তন বিগবস প্রতিযোগী বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাট 

    এরপরে ওইদিন বিকেলেই সোনালির খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী সুধীর সঙ্গন ও বন্ধু সুখবিন্দর ওয়াসিকে গ্রেফতার করে গোয়া পুলিশ। 

    এদিকে, সোনালি ফোগাটের ভাইও পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, তিন বছর আগে সোনালিকে ধর্ষণ করেছিল সুধীর ও সুখবিন্দর। খুনের হুমকিও দেওয়া হত তাঁকে। দীর্ঘ সময় ধরেই ধর্ষণের ভিডিও ভাইরাল করে দেওয়ার হুমকি দিয়ে ব্ল্যাকমেল করছিলেন  অভিযুক্তরা। তাঁর আরও দাবি, মৃত্যুর আগে শেষবার যখন সোনালির সঙ্গে কথা হয়েছিল, তখন তিনি খাবারে কিছু মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। মা ও বোনের সঙ্গে কথা বলার সময়ও সোনালি অত্যন্ত উদ্বিগ্ন ছিলেন এবং কোনও ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • AAI Recruitment 2022: ১৫৬ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার, জানুন বিস্তারিত 

    AAI Recruitment 2022: ১৫৬ শূন্যপদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার, জানুন বিস্তারিত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শূন্য পদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (AAI Recruitment 2022)।  অফিশিয়াল ওয়েবসাইট www.aai.aero – এ গিয়ে জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ও সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট পদে আবেদন জানাতে পারবেন চাকরি প্রার্থীরা। আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে ১ সেপ্টেম্বর, ২০২২।  আবেদনের শেষ তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২। মোট ১৫৬টি শূন্য পদে নিয়োগ করা হবে। 

    আরও পড়ুন: কারিগরি পদে কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি ডিআরডিও- র, জানুন বিস্তারিত

    এই বিষয়ে জেনে নিন কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। 

    আবেদন শুরু: ১ সেপ্টেম্বর

    আবেদন শেষ: ৩০ সেপ্টেম্বর

    মোট শূন্য পদ সংখ্যা: ১৫৬টি

    জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট (ফায়ার সার্ভিস): ১৩২ 

    জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট (অফিস): ১০

    সিনিয়র সহকারী (অ্যাকাউন্ট): ১৩

    সিনিয়র সহকারী (রাজভাষা): ১ 

    শিক্ষাগত যোগ্যতা: 

    জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট (ফায়ার সার্ভিস): প্রার্থীদের যেকোনও স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ বছরের ডিপ্লোমা অটোমোবাইল বা মেকানিক্যাল বা ভারী যানবাহন ড্রাইভিং লাইসেন্স সহ যেকোনও স্বীকৃত বোর্ড থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পাশ হতে হবে।

    জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট (অফিস): যেকোনও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাশ হতে হবে। 

    সিনিয়র সহকারী (অ্যাকাউন্ট): ৩ বা ৬ মাসের কম্পিউটার সার্টিফিকেট কোর্সসহ একটি স্বীকৃত ইনস্টিটিউট বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাণিজ্যে স্নাতক হতে হবে।

    সিনিয়র সহকারী (রাজভাষা): কোনও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হিন্দি বা ইংরেজিতে স্নাতকসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে চাকরি প্রার্থীর। 

    আরও পড়ুন: কর ছাড়ের প্রমাণপত্র জোগাড় করে রেখেছেন তো? সাবধান ২০০% জরিমানা হতে পারে

    আবেদনের ফি

    ইউআর, ওবিসি, ইডাব্লিউএস ক্যাটাগরির প্রার্থীদের জন্য আবেদনের ফি হল ১০০০ টাকা। এসসি, এসটি, মহিলা, প্রাক্তন সৈনিক, পিডাব্লিউডি প্রার্থীদের কোনও আবেদন ফি দিতে হবে না। 

    বয়সসীমা

    সর্বনিম্ন বয়স ১৮ বছর ও সর্বোচ্চ বয়স ৩০ বছর।  

    বেতন 

    জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট (ফায়ার সার্ভিস): ৩১০০০- ৯২০০০ টাকা 

    জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট (অফিস): ৩১০০০- ৯২০০০ টাকা 

    সিনিয়র সহকারী (অ্যাকাউন্ট): ৩৬০০০- ১১০০০০ টাকা 

    সিনিয়র সহকারী (রাজভাষা): ৩৬০০০- ১১০০০০ টাকা 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

LinkedIn
Share