Author: নিমাই দে

  • Gaganyaan Mission: ২০২৩ সালেই মহাকাশে পাড়ি দেবে ইসরোর ‘গগনযান’, ঘোষণা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    Gaganyaan Mission: ২০২৩ সালেই মহাকাশে পাড়ি দেবে ইসরোর ‘গগনযান’, ঘোষণা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশে ‘গগনযান’ (Gaganyaan) পাঠানো নিয়ে বড় ঘোষণা ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (Indian Space Research Organisation)। পরের বছরেরই অর্থাৎ ২০২৩ সালে গগনযান পাঠাবে ইসরো। এই প্রথমবার ভারতের প্রথম মানব মহাকাশযান মহাকাশে পাড়ি দেবে। এই মিশনে ভারতের তিনজন মহাকাশচারী থাকবেন। ২০২০ সালেই গগনযান পাঠানোর কথা ছিল, কিন্তু করোনার কারণে এটি বারবার পিছিয়ে দেওয়া হয়। এবারে কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং (Jitendra Singh) জানিয়েছেন যে, পরের বছরেই ইসরোর গগনযান মহাকাশে পাঠানো হবে। এই প্রথমবার মহাকাশচারী নিয়ে মহাকাশে পাড়ি দেবে গগনযান। গগনযানের প্রধান উদ্দেশ্যই হল পৃথিবার কক্ষপথে মানুষ পাঠানো। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ১৫ অগস্ট স্বাধীনতা দিবস পালন কর্মসূচিতে ‘গগনযান-২০২২’ প্রকল্পের ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)।

    আরও পড়ুন: ফরাসি রকেটে চেপে মহাকাশে পাড়ি ভারতীয় GSAT-24 উপগ্রহের

    ২০২৩ সালে গগনযান পাঠানোর আগে চলতি বছরেই তিনটি পরীক্ষামূলক যান পাঠানো হবে। এই তিনটি পরীক্ষামূলক যান হবে মানবহীন, তবে এতে একটি মহিলা রোবট পাঠানো হবে। এই ‘হাফ-হিউম্যানয়েড’ (মানব) রোবট ভ্যোমিত্র (Vyommitra) মহাকাশ থেকে ইসরোকে নানান তথ্য পাঠাবে। এছাড়াও জিতেন্দ্র সিং জানিয়েছেন, ২০২৪ সালে, ইসরো একটি ‘স্পেস ডকিং পরীক্ষা’ চালাবে। দুটি পৃথকভাবে উৎক্ষেপিত মহাকাশযানকে যুক্ত করার প্রক্রিয়াকেই স্পেস ডকিং বলা হয়েছে। মহাকাশচারীদের সুবিধার জন্যে এবার মহাকাশে নিজস্ব মহাকাশ কেন্দ্র তৈরি করতে চায় ভারত। ২০২০ সালে ইসরোর (ISRO) চেয়ারম্যান কে সিভান (K Sivan) জানিয়েছিলেন, এই গগনযান মিশন শুরু হওয়ার পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যেই মহাকাশে ভারতীয়দের নিজস্ব স্পেস স্টেশন তৈরি করা হবে। যার ফলে ভারতীয় মহাকাশচারীরা পৃথিবীর নীচের দিকের কক্ষপথে ১৫-২০ দিন পর্যন্ত থাকতে পারবে।

    আরও পড়ুন: সফলভাবে সিঙ্গাপুরের তিনটি উপগ্রহ কক্ষপথে স্থাপন করল পিএসএলভি-সি৫৩

    ২০২৩ সালে এই গগনযান পাঠানো ছাড়াও আরও দুটি মহাকাশযান পাঠানো হবে। চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan-3) এবং আদিত্য এল-১ (Aditya L-1) এই দুটি মহাকাশযানের একটি চাঁদের উদ্দেশ্যে ও অন্যটি সূর্যকে লক্ষ্য করে যাবে। আদিত্য এল-১ এটি ভারতের প্রথম সৌর মিশন হতে চলেছে। ২০২৩ সালে ইসরোর এই গগনযান মিশন যদি সফল হয়, তবে আমেরিকা, রাশিয়া, চিনের পর ভারতের নাম যুক্ত হবে। আমেরিকা, রাশিয়া, চিন ইতিমধ্যেই এই লক্ষ্য পূরণ করেছে। ২০২৩ সাল ভারতের মহাকাশবিজ্ঞানের ইতিহাসে এক নতুন নজির গড়ে তুলতে চলেছে। তাই ইসরোর বিজ্ঞানীদের প্রধান লক্ষ্যই হল মিশন ‘গগনযান’।

     

     

  • Iraq: খরার ফলে জেগে উঠল ৩৪০০ বছরের পুরনো শহর

    Iraq: খরার ফলে জেগে উঠল ৩৪০০ বছরের পুরনো শহর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদীর জল শুকিয়ে গিয়ে প্রায় ৩৪০০ বছরের পুরনো  প্রাচীন বসতির ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করা হল ইরাক থেকে। ঘটনাটি ইরাকের কুর্দিস্তানের (Kurdistan ) কেমুন(Kemune)নামক শহরের। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে গ্লোবাল ওয়ার্মিং বেড়েছে ,ফলে দেখা দিয়েছে তীব্র খরা। এতে ইরাকের সবচেয়ে বড় নদী টাইগ্রিসের (Tigris River) জল কমে হঠাৎ জেগে উঠতে শুরু করেছে প্রাচীন এই শহর।

    আরও পড়ুন: কুঁজো, ট্যারা শুনতে শুনতেই আত্মহত্যার চেষ্টা, এখন তিনিই ভারতের সর্বকনিষ্ঠ সিইও

    প্রাচীন বসতির ধ্বংসাবশেষগুলি ব্রোঞ্জ যুগের বলেই ধারণা করা হয়েছে। টাইগ্রিস নদীর জল খরায় শুকিয়ে যাওয়ার ফলে ব্রোঞ্জ যুগের প্রায় অনেক ধ্বংসাবশেষই এখান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। জার্মান (German) ও কুর্দি (Kurdish) প্রত্নতাত্ত্বিকদের (archaeologist) একটি দল সেখানে খনন কাজ করেছে। গবেষকদের ধারণা, এটি মিত্তানি সাম্রাজ্যের  (Mittani Empire) আমলের ১৫৫০ থেকে ১৩৫০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ছিল। জার্মানির (Germany) ফ্রেইবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের  (University of Freiburg) প্রত্নতাত্ত্বিকরা ও অধ্যাপক ইভানা পুলজিজ (Dr Ivana Puljiz) একটি সাংবাদিক সম্মেলনে জানান যে, শহরটি সরাসরি টাইগ্রিসের উপর অবস্থিত হওয়ায়, মিত্তানি সাম্রাজ্যের মূল অংশ বর্তমান উত্তর-পূর্ব সিরিয়ার সঙ্গে এর পূর্বাঞ্চলের সংযোগস্থল হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করত।

    এর আগেও এই অঞ্চলের খননকার্য শুরু হলেও জলাশয়ের জল বেড়ে যাওয়ায় প্রত্নতাত্ত্বিকরা সেটি তখন সম্পূর্ণ করতে পারেনি। কিন্তু এবারে জলাধারের জলের স্তর অনেকটাই নেমে যায়, তারপরেই গবেষকরা এই হারিয়ে যাওয়া শহরের সন্ধান পান। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জানায়, প্রাচীন শহরটির সংরক্ষণের জন্য প্রত্নতাত্ত্বিকরা ধ্বংসাবশেষটিকে প্লাস্টিকের আবরণ দিয়ে ঢেকে দিয়েছিলেন এবং স্থানটিকে নুড়ি দিয়ে পূর্ণ করে দিয়েছিলেন যাতে কাদামাটির দেওয়াল রক্ষা করা যায়। তবে বর্তমানে জলের স্তর ধীরে ধীরে বাড়ছে এবং শহরটি এখন আবার ডুবে গেছে। আবার কবে এই হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস জেগে উঠবে, তা এখন সময়ের ওপর নির্ভর করছে বলে জানাচ্ছেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা।

    আরও পড়ুন: আল-কায়দার হুমকির জের, দেশজুড়ে হাই অ্যালার্ট জারি গোয়েন্দা সংস্থার

  • Visa Free Entry: বিদেশ ঘুরতে লাগবে না ভিসা! শুধুমাত্র ভারতীয় পাসপোর্টেই ঘুরতে পারবেন এই ৬০টি দেশ

    Visa Free Entry: বিদেশ ঘুরতে লাগবে না ভিসা! শুধুমাত্র ভারতীয় পাসপোর্টেই ঘুরতে পারবেন এই ৬০টি দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনও বিদেশে ঘুরতে যেতে গেলে পাসপোর্ট, ভিসা লাগে। তবে জানেন কি কিছু দেশ আছে, যেখানে ভিসা ছাড়াই ভ্রমণের সুবিধা রয়েছে। আগে ভারতীয় পাসপোর্ট বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলির তুলনায় অতটাও ক্ষমতাশালী ছিল না৷ তবে এবারে ভারতীয় পাসপোর্টকে উন্নত করা হয়েছে, কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই বিশ্বের ৬০টি দেশে যাওয়া যাবে। গ্লোবাল পাসপোর্ট র‌্যাঙ্কিং-এর (global passport rankings chart) হেনলে পাসপোর্ট ইনডেক্স (Henley Passport Index) অনুযায়ী এর আগে ভারতীয় পাসপোর্ট ৯০-তম স্থানে ছিল। সেখান থেকে এখন তিন ধাপ এগিয়ে গিয়ে এখন ভারতের পাসপোর্ট ৮৭-তম স্থানে রয়েছে।

    আরও পড়ুন: এইচওয়ানবি ভিসা হোল্ডারদের স্ত্রীদের ‘কাজের অধিকার’ নিয়ে বিল পেশ আমেরিকায়

    জাপানের পাসপোর্ট এই তালিকার প্রথম স্থানে রয়েছে, ফলে জাপানের পাসপোর্ট নিয়ে বিনা ভিসায় ১৯৩ টি দেশে যাওয়া যায়। এরপরেই সিঙ্গাপুর, সাউথ কোরিয়ার স্থান। এই দেশের পাসপোর্টে ভিসা ছাড়া ১৯২টি দেশে যাওয়া যায়। ২০২১ সালেই ভারতীয় পাসপোর্ট ৯০ তম স্থানে ছিল। কিন্তু এবারে ভারত ৮৭-এ উঠে এসেছে। তাই ভারতীয়দের জন্য এবার ৬০টি ‘ভিসা ফ্রি’ দেশ৷ এর পাশাপাশি ভারতীয়দের ‘ভিসা অন অ্যারাইভাল’ অর্থাৎ আগাম ভিসা নেওয়ার পরিবর্তে সেই দেশে পৌঁছে গিয়ে তখনই ভিসা দেওয়ার সুবিধা করা হয়েছে। কিছু এশিয়ান দেশ থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, আফ্রিকার ২১টি দেশ ও ইউরোপের মাত্র ২টি দেশে ভারতীয় নাগরিকদের জন্যে ভিসা অন অ্যারাইভালের সুবিধা দেওয়া হয়েছে।  

    কেন্দ্র থেকে এই চেষ্টাই করা হচ্ছে, যাতে ভারতীয়দের জন্য আরও বেশি সংখ্যক দেশে ভিসা-ফ্রি এবং ভিসা অন অ্যারাইভাল ভ্রমণের ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়৷ এতে অবশ্যই লাভবান হবেন ভারতীয়রা৷ বিদেশে যাতায়াতও অনেকাংশে সহজ হয়ে যাবে৷ আর ভিসা পাওয়ারও কোনও সমস্যা হবে না৷

    ভিসা ছাড়াই ভারতীয়রা যেতে পারেন ওশিয়ানিয়া অন্তর্ভুক্ত দেশ কুক দ্বীপপুঞ্জ, নিউয়ে, ভানুয়াতু, মাক্রোনেশিয়া, ফিজি, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ, পালাউ দ্বীপপুঞ্জ, টুভালু এবং সামোয়ায়। পশ্চিম এশিয়ার দেশের মধ্যে কাতার, ইরান ও জর্ডনে যেতে কোনও ভিসা লাগে না ভারতীয়দের। ইউরোপের আলবেনিয়া ও সার্বিয়ায় যেতে ভিসার প্রয়োজন পড়ে না। আবার ক্যারিবিয়ান দেশগুলির মধ্যে বার্বাডোজ, ব্রিটিশ ভারজিন দ্বীপপুঞ্জ, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্তসেরাট, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড দ্য গ্রেনাডিজ, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো যেতে ভিসা লাগে না।

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই ভারতে চালু হচ্ছে ই-পাসপোর্ট, কেন জানেন?

    আবার, এশিয়া মহাদেশের মধ্যে ভুটান, নেপাল, ম্যাকাও ও ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়া, লাওস, মালদ্বীপ, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, টিমর-লেসটে এবং তাইল্যান্ডে যেতে ভিসা লাগে না। আমেরিকা মহাদেশের বলিভিয়া, এল সালভাডোর যেতে ভিসা লাগে না। আফ্রিকা মহাদেশের বৎসোয়ানা, কেপ ভার্ডে দ্বীপপুঞ্জ, কোমোরেস দ্বীপপুঞ্জ, ইথিওপিয়া, গাবোন, গেনিয়া বিসাউ, মাদাগাস্কার, মৌরিশিনিয়া, মোজাম্বিক, রাওয়ান্ডা, সেশেলস, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, উগান্ডা, জিম্বাবোয়ে, তানজিনিয়া, মরিশাস, টিউনিশিয়া, সেনেগাল, টোগো যেতে ভিসা লাগে না।

     

  • Covaxin Booster Jab: কোভিডের ডেল্টা, ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের উপর  কার্যকর কোভ্যাক্সিন বুস্টার ডোজ!

    Covaxin Booster Jab: কোভিডের ডেল্টা, ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের উপর কার্যকর কোভ্যাক্সিন বুস্টার ডোজ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন রিপোর্ট অনুসারে, ডেল্টা (Delta) আর ওমিক্রন (Omicron) রুখতে দারুণ কাজে দিচ্ছে কোভ্যাক্সিনের বুস্টার ডোজ (Covaxin Booster Jab)। এমনকি ওমিক্রনের দুটি ভ্যারিয়েন্ট থেকেই রক্ষা করতে সক্ষম কোভ্যাক্সিনের বুস্টার ডোজ। দেশজুড়ে করোনার (Corona) দাপট বাড়তেই বারবার একাধিক বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন, ভ্যাকসিন দিয়ে করোনার নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্টকে রোখা কঠিন। আর তারই মধ্যে খানিক স্বস্তির খবর দিল বায়োরিক্সভ(Biorixv)-এর এই রিপোর্টটি। জানা যায়, কোভ্যাক্সিনের বুস্টার ডোজটি করোনার ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ক্ষেত্রেও যেমন কার্যকর, তেমন ওমিক্রনের ভ্যারিয়েন্ট  BA.1.1 এবং BA.2 রুখতেও সক্ষম। রিপোর্টে বলা হয়েছে, এই ভ্যাকসিনের বুস্টার ডোজ নেওয়ার পরেই গ্রহীতার ইমিউনিটি অনেকগুণ বেড়ে যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: করোনার ঊর্ধ্বগতি, ৯ হাজারের গণ্ডি ছোঁয়ার পথে দেশের দৈনিক সংক্রমণ

    দ্বিতীয় ডোজের পর এই বুস্টার ডোজটি ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে কতটা কার্যকারি ও ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে কোভ্যাক্সিনের কতটা কার্যকারিতা রয়েছে তা নিয়ে ‘সিরিয়ান হ্যামস্টার মডেল’ (Syrian hamster model )-এ বিশেষ গবেষণা করা হয়েছে। করোনা হওয়ার ফলে ইমিউনিটি কমে যায় ও ফুসফুসেরও ক্ষতি হয়। তাই এই বিষয়েও কোভ্যাক্সিনের বুস্টার ডোজ কতটা কাজ করতে পারে, সেটিও গবেষণা করে দেখা হয়েছে। অর্থাৎ করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর রোগীর ফুসফুস-সহ বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্ষতি হয়। কিন্তু কোভ্যাকসিনের বুস্টার ডোজ নেওয়ার পর ক্ষতির আশঙ্কা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলে দাবি করছে এই রিপোর্ট।

    উল্লেখ্য, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (Indian Council of Medical Research)  -এর সঙ্গে ভারত বায়োটেকইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড (Bharat BiotechInternational Limited)-এর যৌথ উদ্যোগে এই কোভ্যাক্সিনের বুস্টার ডোজ তৈরী করা হয়েছে। ভারত বায়োটেক দাবি করে,  সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি কোভ্যাক্সিন কোভিডের বিরুদ্ধে লড়তে ৮১ শতাংশ কার্যকর। কোভ্যাক্সিন হল প্রথম কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন যা সম্পূর্ণরূপে ভারতে তৈরি করা হয়েছে। ২০২১ সালের ১৬ জানুয়ারী থেকে ভারত দেশব্যাপী টিকাকরণের (Vaccination) অভিযান শুরু করেছিল।

    আরও পড়ুন: বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ঠিক কতটা জরুরি বুস্টার ডোজ?

    তবে বর্তমানে ফের করোনা ছড়াচ্ছে। ইতিমধ্যেই বেশিরভাগ নাগরিকদের ভ্যাকসিনের দুটো ডোজই নেওয়া হয়ে গিয়েছে। কিন্তু করোনার চতুর্থ ঢেউ আসার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই বুস্টার ডোজ নেওয়ার পরেও মাস্ক পরার সঙ্গে সঙ্গে  বিভিন্ন করোনাবিধিও মেনে চলতে হবে।

  • Covid-19 Symptoms: শরীরের এই জায়গায় ব্যথা হলেই সাবধান হয়ে যান, হতে পারে করোনা

    Covid-19 Symptoms: শরীরের এই জায়গায় ব্যথা হলেই সাবধান হয়ে যান, হতে পারে করোনা

     মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিডের(Coronavirus) আতঙ্ক এখনও পুরোপুরিভাবে কেটে উঠতে পারেনি বিশ্বব্যাপী মানুষ। ইতিমধ্যেই ভারতের বিভিন্ন জায়গায় করোনা রোগীদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এতদিনে করোনার বিভিন্ন প্রজাতি (covid variant) আসার সঙ্গে সঙ্গে কোভিডের লক্ষণেও অনেক পরিবর্তন দেখা গিয়েছে। আগে কোভিড (Covid-19) হলে সাধারণ উপসর্গ ছিল সর্দি-কাশি, জ্বর, স্বাদ ও ঘ্রাণশক্তি চলে যাওয়া ইত্যাদি। তবে এবার গবেষকরা করোনা সংক্রমণের নতুন উপসর্গের (New Coronavirus Symptoms) সন্ধান পেয়েছে। বিজ্ঞানী-গবেষকরা কোভিড নিয়ে গবেষণা করেই এই নতুন উপসর্গের উল্লেখ করেছেন। শরীরে ব্যথা, পেশীতে ব্যথা এগুলোই হল কোভিডের নতুন লক্ষণ। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কোভিডে আক্রান্ত ৩জনের মধ্যে একজনের গায়ে ব্যথা, পেশীতে ব্যথা রয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংসস্থার(World Health Organization) একটি রিপোর্টে বিশ্লেষণ করে দেখা হয় যে, প্রায় ৫৬০০০ জন কোভিডে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে ১৫ শতাংশ রোগীদের গায়ে, পেশীতে ব্যথা আছে।

    শরীরের কোথায় ব্যথা হতে পারে?

    শরীরের  সাধারণত কাঁধে, কোমরে ও পায়ে ব্যথা দেখা গিয়েছে। তবে এইসব উপসর্গের সঙ্গে মাথাব্যথা, ক্লান্তিভাবও পরিলক্ষিত হয়েছে।

    ব্যথার ফলে কীভাবে বুঝবেন যে আপনি কোভিডে আক্রান্ত কিনা?

    কোভিডে আক্রান্ত রোগীদের দেহে, পেশীতে  ব্যথা তো থাকবেই, এর সঙ্গে পেশী সঞ্চালন করলেও এই ব্যথা অনুভব করতে পারেন। অথবা পেশীকে ছুঁলেও ব্যথা অনুভব করতে পারেন।

    আরও পড়ুন: আসতে চলেছে করোনার চতুর্থ ঢেউ? আশঙ্কার কথা শোনালেন হু-এর বিজ্ঞানী

    কতদিন কোভিডের এই উপসর্গ দেখা দিতে পারে?

    গবেষণায় বলা হয়েছে, এটি করোনার প্রাথমিক উপসর্গ ও এটি ২-৫ দিন থাকতে পারে। তবে ৩৫ বছরের ঊর্ধবয়সীদের ৭-৮ দিন এই ব্যথা থাকতে পারে।

    গায়ে ব্যথা কীভাবে আপনার শরীরে প্রভাব ফেলতে পারে?

    কোভিডে আক্রান্ত রোগীদের গায়ে ব্যথা হলে দেহে স্ফীতাভাব দেখা যেতে পারে, সঙ্গে শরীরের ইমিউনিটিও  কমে যেতে পারে। তাছাড়াও ব্যথার সঙ্গে জ্বর, ক্লান্তিভাব দেখা যেতে পারে ও আপনার হাঁটাচলাতেও অসুবিধা হতে পারে। আবার করোনায় আক্রান্ত হয়ে এই ব্যথা থাকলে আপনার পেশীর কোষগুলিও নষ্ট হয়ে যাোয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    এর প্রতিকার কীভাবে করবেন?

    যদি আপনার শরীরে কোনও ব্যথা অনুভব হয়, তবে এটি করোনার লক্ষণ হতে পারে। তাই আপনাকে টেস্ট করে নেওয়া উচিত ও আইসোলেশনেও থাকা উচিত। ব্যথার জন্য সঙ্গে কিছু ব্যায়াম করতে পারেন ও খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। এবং অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

    আরও পড়ুন: করোনার ঊর্ধ্বগতি, ৯ হাজারের গণ্ডি ছোঁয়ার পথে দেশের দৈনিক সংক্রমণ

  • Brahmastra Trilogy: প্রতীক্ষার অবসান! অবশেষে মুক্তি পেল ‘ব্রহ্মাস্ত্র’-এর ট্রেলার

    Brahmastra Trilogy: প্রতীক্ষার অবসান! অবশেষে মুক্তি পেল ‘ব্রহ্মাস্ত্র’-এর ট্রেলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমস্ত অপেক্ষার অবসান। অবশেষে মুক্তি পেল রণবীর কাপুর (Ranbir Kapoor) ও আলিয়া ভাট (Alia Bhatt) অভিনীত বহু প্রতীক্ষিত প্রথম ছবি ব্রহ্মাস্ত্র ট্রিলজির স্টার স্টুডিওজ, ধর্ম প্রোডাকশনস,  ১৫ জুন, প্রকাশ্যে আনলেন অয়ন মুখোপাধ্যায় (Ayan Mukerji) পরিচালিত ছবি ‘ব্রহ্মাস্ত্র’  পার্ট ১-এর ট্রেলার। বুধবার ট্রেলারটি প্রকাশ্যে আসার পর অনুরাগীদের উন্মাদনা আরও তুঙ্গে। অ্যাকশন, রহস্য, ভিএফএক্স-এ ভরা অয়ন মুখার্জী পরিচালিত ছবি ‘ব্রহ্মাস্ত্র’ -এর ট্রেলার। ভিএফএক্স-এর এমন যাদুতে সবার তাক লাগিয়ে দিয়েছে। দর্শকরা মনে করছেন, বলিউডে এমন চোখ ধাঁধানো ভিএফএক্স এর আগে হয়ত তারা দেখেনি। তাই এর জন্য দর্শকরা যে কতটা আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করে আছেন, তা বলাার আর কোনও জায়গা রাখে না।

    আরও পড়ুন: ইতিহাসের পাতায় গুরুত্ব পাননি পৃথ্বীরাজ চৌহান, আপশোস অক্ষয় কুমারের

    এই ছবিতে আলিয়া ও রণবীরের সঙ্গে রয়েছে অমিতাভ বচ্চন, মৌনি রায়, নাগার্জুন। নাগার্জুনের উপস্থিতি বিশেষ নজর কেড়েছে। যখন এই মুভির ট্রেলার বলিপাড়ায় ও দর্শকদের মনে ঝড় তুলেছে, তারই মধ্যে দর্শকরা মুভির আরও দুটি পার্ট নিয়ে আলোচনা করতে শুরু করেছে এবং তারা বিশেষভাবে আগ্রহী যে কবে আসতে চলেছে ব্রহ্মাস্ত্র ট্রিলজির আরও দুটো পার্ট। তাই সমস্ত জল্পনার অবসান করে অয়ন মুখার্জী জানিয়েছেন, মুভির প্রথম অংশ মুক্তি পাওয়ার পরেই দ্বিতীয় ও তৃতীয় পার্টের শ্যুটিং নিয়ে পরিকল্পনা করা শুরু হবে। তিনি আরও জানিয়েছেন যে, ট্রায়োলজির প্রতিটি পার্টের গল্প একই থাকবে কিন্তু নতুন ক্যারেক্টার আনা হবে ও ব্রহ্মাস্ত্র কাহিনীর নতুন দিক তুলে ধরা হবে।

    উল্লেখ্য, ব্রহ্মাস্ত্র জল-আগুন-বায়ুর পৌরাণিক একটি গল্প  যাকে আধুনিকভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। অন্যদিকে এই মুভিতে কিং খানের উপস্থিতি নিয়েও বেশ জল্পনা শুরু হয়েছে। কারণ অনেকেরই মনে হয়েছে যে, শিবের অবতারে ট্রেলারে শাহরুখ খানকে দেখা যায়।

    আরও পড়ুন:বলিপাড়ায় নতুন ধামাকা! ‘বাপ’-এ এবারে একসঙ্গে বলিউডের চার তারকা

    এই ছবি নিয়ে অয়ন মুখার্জী আরও বলেন যে, তিনি ৯ বছর আগে এই মুভির উপর কাজ করতে শুরু করেছিলেন, যখন তিনি ‘Yeh Jawaani Hain Deewani’ শ্যুটিং শেষ করেন। এবং তারপর রণবীর কাপুরের সঙ্গে এই ছবিতে কাজ করার কথা চললেও রণবীর ‘সঞ্জু’ ছবিতেই আগে কাজ করেছিলেন। তবে দীর্ঘ সময় ধরে এই ছবির মুক্তি পিছানোর পর অবশেষে আগামী ৯ই সেপ্টেম্বর মুক্তি পেতে চলেছে এই ছবি।

  • Vitamins: দৃষ্টিশক্তি কমে যাচ্ছে? সাবধান! এই ভিটামিনের অভাব আপনাকে করে তুলতে পারে অন্ধ

    Vitamins: দৃষ্টিশক্তি কমে যাচ্ছে? সাবধান! এই ভিটামিনের অভাব আপনাকে করে তুলতে পারে অন্ধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরীরকে সুস্থ রাখতে নানা ধরনের ভিটামিন (Vitamin) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফলে সুস্থ থাকতে সব ধরনের ভিটামিন-মিনারেল গ্রহণ করা জরুরি। তবে সব খাবারের মধ্যে তো আর ভিটামিন থাকে না। তাই ভিটামিন মিনারেলযুক্ত খাবারের অভাব হলেই শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি দেখা যায়। আর এই কারণেই শরীরে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তবে এই সমস্যা সাময়িক। শরীরে যে কোনও ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দিলে খাবার এবং নির্দিষ্ট ওষুধের মাধ্যমে তা পূরণ করা সম্ভব হয়।

    তবে শরীরে যে ভিটামিনের অভাব দেখা গিয়েছে তা অনেকেই বুঝতে পারেন না। ফলে তার ঠিকমত চিকিৎসাও করাও হয়ে ওঠে না যার ফলে শরীরে আরও বিভিন্ন রোগ বাসা বাঁধতে শুরু করে। তাই আপনার অবশ্যই জেনে রাখা দরকার, শরীরে কোন কোন লক্ষণ ফুটে উঠলে বুঝতে পারবেন আপনার  শরীরে ভিটামিনের অভাব রয়েছে। মানব শরীরে সাধারণত ১৩ রকমের ভিটামিন প্রয়োজন আছে। সারা বিশ্বে প্রায় প্রতি বছর ২৫ লক্ষ শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ ভিটামিন এ-র অভাবে ভুগে থাকে। একই ভাবে ভিটামিন বি১২-এর ঘাটতিও দৃষ্টিশক্তি হ্রাসের কারণ হয়ে ওঠে।

    কীভাবে বুঝবেন শরীরে ভিটামিনের অভাব রয়েছে?

    বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন যদি দৃষ্টিশক্তিতে কোনরকমের পরিবর্তন দেখা যায়, তবে বুঝে নিতে হবে আপনার শরীরে ভিটামিন এ ও বি১২-এর কমতি রয়েছে। এমনকি বি-১২-এর ঘাটতি বেশি মাত্রায় হলে দৃষ্টিশক্তি হারাতে পারেন আপনি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, এই দুটি ভিটামিনের অভাবে চোখের কর্নিয়া শুষ্ক হতে থাকে ও ধীরে ধীরে কর্নিয়া ও রেটিনা নষ্ট হতে থাকে। ভিটামিন এ -এর অভাব বেশি হলে রাতে দেখার ক্ষেত্রে বা রাতকানার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও চোখের শুষ্কতা বৃদ্ধি পায়, ত্বকে জ্বালা অনুভূত হয়। আবার চোখের সমস্যা ছাড়াও ভিটামিন বি ১২-এর অভাবে ত্বক ফ্যাকাসে, হলদেটে ও শুষ্ক হয়, মাউথ আলসার, ডিমেনসিয়া, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার মতো লক্ষণও দেখা যায়।

    কোন কোন খাবার খেলে ভিটামিন এ ও বি১২-এর ঘাটতি কমবে?

    ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবারগুলো হল চিজ, ডিম, দুধ, দই, তৈলাক্ত মাছ ইত্যাদি। এছাড়াও শাক সবজির মধ্যে হলুদ, লাল, সবুজ সবজি যেমন- গাজর, পালং শাক, মিষ্টি আলু, ফলের মধ্যে আম, পেঁপে ইত্যাদি। আবার ভিটামিন বি১২ সমৃদ্ধ খাবার হল দই, দুধ, ডিম, মাছ, সমুদ্রের মাছ ইত্যাদি।

     

     

  • Call Centre Jobs: কল  সেন্টারে চাকরি করতে চান? জেনে নিন এই বিষয়গুলি..

    Call Centre Jobs: কল সেন্টারে চাকরি করতে চান? জেনে নিন এই বিষয়গুলি..

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমান প্রজন্মের বেশীরভাগ কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের চাহিদা হলো  স্বাধীনভাবে নিজের পায়ে দাঁড়ানো এবং পার্টটাইম উপার্জন করে নিজের হাতখরচ চালানো। একদিকে সরকারি চাকরি (Job) যেভাবে কমে আসছে ও তীব্র প্রতিযোগিতা বেড়েই চলেছে, সেখানে প্রাইভেট চাকরির সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। সেই জায়গায় কল সেন্টারে (Call centre) চাকরীকে অনেকেই পেশা হিসেবে  মেনে  নিয়েছে। করোনা মহামারীর সময়েও অনেকেই এই পেশাকে বেছে নিয়েছিলেন। কারণ অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছিল যে, করোনার সময় অনেক কর্মীদের অফিস থেকে ছাটাই করে দেওয়া হয়। সেই লকডাউনের সময় কল সেন্টারের চাকরি ভরসা হয়ে উঠেছিল। আর এই চাকরি বাড়ি থেকে করারও সুবিধে আছে। কিছু অ্যাপ যেমন-Apna, WorkIndia, JobHai প্রায়ই চাকরির জন্য অফার দিয়ে থাকে। তবে এর যেমন ভালো দিক আছে তেমনি খারাপ দিকও আছে।

    আরও পড়ুন: টেট চাকরি বিক্রি,আক্রান্ত সাংবাদিক

    সুবিধা-

    • কল সেন্টারে ঘন্টা অনুযায়ী বেতন দেওয়া হয়। পার্টটাইম শিফটে ৫-৬ ঘন্টার কাজ থাকে। অন্যদিকে ফুলটাইমে সেটা ৮-৯ ঘন্টা হয়। ওভারটাইম করলে তার জন্য অতিরিক্ত বেতন থাকে।
    • কোনো অভিজ্ঞতা ছাড়াই খুব সহজেই চাকরি পাওয়া যায়।
    • অনেক সময়ে এসব পদের অভিজ্ঞতা বিভিন্ন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রেও অনেক সাহায্য করে থাকে।

    অসুবিধা-

    তবে এই চাকরি করার ক্ষেত্রে মেয়েদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কারণ এতে সময়ের কোনো ঠিক থাকে না। অনেক সময় রাতেও ডিউটি করতে হয়। আর তাছাড়াও এই সমাজের মানুষের চোখে কল সেন্টারের চাকরি কোনো চাকরিই নয়। আর কল সেন্টারে চাকরির ক্ষেত্রে মেয়েদের অনেক কটূ কথার শিকারও হতে হয়।

    আরও পড়ুন: আগামী দেড় বছরেই ১০ লক্ষ নতুন কেন্দ্রীয় চাকরি! টার্গেট বেঁধে দিলেন মোদি

    কিন্তু একটি রিসার্চ করে দেখা যায়, কল সেন্টার গুলোতে প্রায় ৭১ শতাংশই মেয়েরা কাজ করেন। ফলে কল সেন্টারে বেশি মেয়েদের কেই নেওয়া হয়। কারণ মনে করা হয়, মেয়েরাই কোনো কথাকে ভালোমত বুঝিয়ে স্পষ্টভাবে বলতে পারে।

    তবে অনেকের কাছেই এটি চাকরি মনে না হলেও এই কল সেন্টার সত্যিই অনেকের কাছে বড় কাজের সুযোগ তৈরি দিয়েছে এবং বর্তমানে সব ক্ষেত্রেই কল সেন্টারের প্রয়োজনীয়তাটা সবাই বুঝতে পারছে ও কল সেন্টারে তরুণদের জন্য অনেক সুযোগও বেড়ে গিয়েছে।

  • Dinosaur Fossil: ৯৮ মিলিয়ন বছর পুরনো ডাইনোসরের জীবাশ্মের  সন্ধান পাওয়া গেল সাহারায়

    Dinosaur Fossil: ৯৮ মিলিয়ন বছর পুরনো ডাইনোসরের জীবাশ্মের সন্ধান পাওয়া গেল সাহারায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডাইনোসর বিশ্বের বিলুপ্ত প্রাণী। কিন্তু ডাইনোসরকে নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। এরইমধ্যে এক আশ্চর্যকর তথ্য ঘোষণা করলেন ইজিপসিয়ান-আমেরিকার গবেষকদের দল। তাঁরা জানান, গত বুধবার, ইজিপ্টের (Egypt) সাহারা মরুভূমির (Sahara Desert) বাহারিয়া নামক জায়গা থেকে ৯৮ মিলিয়ন পুরনো নতুন প্রজাতির ডাইনোসরের জীবাশ্ম উদ্ধার করা হয়েছে। এই বাহারিয়া ফরমেশন জায়গাটি জীবাশ্মের জন্য বিখ্যাত ও এখানে এর আগেও বিভিন্ন প্রজাতির জীবজন্তুর জীবাশ্ম উদ্ধার করা হয়েছে। এবারে এখানে খননকার্য চালিয়ে এই নতুন প্রজাতির ডাইনোসরের জীবাশ্ম উদ্ধার করেছেন। যদিও এই প্রজাতির নামকরণ এখনও করা হয়নি, তবে এটি থেরোপডস প্রজাতির আবেলিসৌরিদ (abelisaurid) গোষ্ঠীর অন্তর্গত এবং যেই পাথরে এই জীবাশ্মটি পাওয়া গিয়েছে সেটি ক্রিটেশিয়াস (Cretaceous) যুগের।

    আরও পড়ুন: গ্রহাণুর আঘাতেই কি বিলুপ্ত হয়েছে ডায়নোসর? নিদর্শন মিলল ফসিল সাইটে

    এই গবেষনার লিডার জানিয়েছেন যে, এই আবিষ্কারের একটি আশ্চর্যকর তথ্য হল যে, এই জায়গাতেই একসঙ্গে অনেক মাংসাশী ডাইনোসর একই সময়ে বসবাস করতে সক্ষম ছিলেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, মধ্য ক্রিটেশিয়াস যুগে এই বাহারিয়া মরুদ্যানটি (Bahariya Oasis) পৃথিবীর অন্যতম ভয়ঙ্কর জায়গা ছিল। একই সময়ে একসঙ্গে অনেক বিশালাকৃতির ডাইনোসর কিভাবে বসবাস করতে পারত, সেটিই একটি বিস্ময়কর ব্যাপার। যদিও ধারণা করা হয়েছে, তাদের শিকার হয়ত বিভিন্ন ধরণের ছিল বলেই তারা একসঙ্গে বসবাস করতে পারত। গবেষকরা জানিয়েছেন, বাহারিয়াতে এটিই শুধুমাত্র উদ্ধার করা হয়নি, এর আগেও এই জায়গা থেকে অনেক জীবাশ্ম উদ্ধার করা হয়েছে।

    এই নতুন প্রজাতির ডাইনোসরের জীবাশ্ম থেকে বোঝা যায়, এটির দৈর্ঘ প্রায় ৬মিটার। এর মুখ বুলডগের মুখের ন্যায় ও এর ছোট আকৃতির দাঁত ও  ছোট হাত ছিল। এই আবেলিসৌরিদ গোষ্ঠীর জীবাশ্ম উদ্ধারের পর জানা যায়, এই জায়গায় একসময়ে এর চেয়েও বড় আকৃতির ডাইনোসর ঘুরে বেড়াত। ২০২২ সালেও এত বছর পুরনো ডাইনোসরের জীবাশ্ম পাওয়ার পর মানুষের কৌতূহল আরও বেড়ে গিয়েছে এবং ভবিষ্যতে আর কী কী উদ্ধার করা হবে তা নিয়েই বিশেষ আগ্রহী হয়ে পড়েছে মানুষ।

    আরও পড়ুন: বিলুপ্তির ৭০ বছর পর ফের ভারতে আসতে চলেছে চিতা?

     

  • Akasa Air: আজ থেকেই টিকিট বুকিং শুরু ভারতের নয়া বিমান সংস্থা ‘আকাশা এয়ার’-এর

    Akasa Air: আজ থেকেই টিকিট বুকিং শুরু ভারতের নয়া বিমান সংস্থা ‘আকাশা এয়ার’-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীঘ্রই শুরু হতে চলেছে বহু প্রতীক্ষিত আকাশা এয়ার (Akasa Air) বিমান সংস্থার পরিষেবা। আর কয়েকদিনের মধ্যেই শুরু হবে আকাশা এয়ারের উড়ান। স্বাধীনতা দিবসের ঠিক এক সপ্তাহ আগে অর্থাৎ ৭ অগাস্ট থেকে উড়ান নিতে চলেছে আকাশা বিমান সংস্থার বিমান। আজ থেকে অর্থাৎ ২২ জুলাই থেকেই এই এয়ারলাইন্সের টিকিট বুকিং শুরু হয়েছে। বর্তমানে আহমেদাবাদ, বেঙ্গালুরু, মুম্বই ও কোচির মধ্যে চলা বিমানের জন্যই টিকিট বুকিং করতে পারবে যাত্রীরা। 

    রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা (Rakesh Jhunjhunwala) সমর্থিত বিমান সংস্থাটি আগেই আকাশা এয়ার সংস্থার পরিষেবা শুরু করার জন্যে DGCA-এর থেকে সার্টিফিকেট পেয়ে গিয়েছে আকাশা এয়ারলাইন। এবারে শুধু এর পরিষেবা শুরু হওয়ার পালা। জানা গিয়েছে, ৭ অগাস্টে প্রথম বিমানটি মুম্বই-আহমেদাবাদ রুটে চলবে। অন্যদিকে, বেঙ্গালুরু-কোচি রুটে বিমান চলা শুরু হবে ১৩ অগাস্ট থেকে। কোম্পানির তরফে শুক্রবার জানানো হয়েছে, ২৮ টি বিমানের জন্য টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ফের বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, পাকিস্তানের মাটিতে জরুরি অবতরণ ইন্ডিগোর বিমানের

    খবরসূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার ছাড়া প্রতিদিনই মুম্বই ও আহমেদাবাদের মধ্যে বিমান চলাচল হবে। ১০টা ৫ মিনিটে যাতায়াতকারী মুম্বই থেকে আহমেদাবাদের বিমানের টিকিটের মূল্য ৪৩১৪ টাকা। আমেদাবাদ থেকে মুম্বই যাওয়ার টিকিটের দাম ৩৯০৬ টাকা। আবার যেগুলো দুপুরের দিকে মুম্বই থেকে আহমেদাবাদগামী বিমান, সেগুলোর টিকিটের দাম বেশি। একইভাবে কোচি ও বেঙ্গালুরুর মধ্যে চলা বিমানের টিকিটের দাম ৩৪৮৩ থেকে শুরু হচ্ছে।

    জানা গিয়েছে এই বিমান সংস্থার প্রতিটি রুটেই বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স (Boeing 737 MAX) বিমান চলবে। আকাশার বিমানের টিকিট বুকিং বিভিন্ন মোবাইল অ্যাপ, আকাশার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট  www.akasaair.com, ট্র্যাভেল এজেন্টদের থেকেও করতে পারবেন। এছাড়াও ক্যাফে আকাশা (Café Akasa) নামে অন বোর্ড খাবারের জন্য ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: করাচিতে জরুরি অবতরণ, কী হল দুবাইগামী স্পাইসজেটের বিমানে? 

LinkedIn
Share