Author: নিমাই দে

  • Women Pilot: ভারতেই মহিলা পাইলটের সংখ্যা বেশি, সমীক্ষায় উঠে এল নতুন তথ্য

    Women Pilot: ভারতেই মহিলা পাইলটের সংখ্যা বেশি, সমীক্ষায় উঠে এল নতুন তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কি জানেন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মহিলা পাইলট কোন দেশে আছে? না জানলে জেনে নিন, অন্য যে কোনও দেশের তুলনায় মহিলা পাইলটের সংখ্যা ভারতে সবচেয়ে বেশি। শুনে অবাক হচ্ছেন তো! কিন্তু এটিই সত্যি। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ভারতে এবারে মহিলাদের হাত ধরেই বিমান পরিষেবার পথ আরও বেশি উন্নত ও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অফ উইমেন এয়ারলাইন পাইলট (International Society of Women Airline Pilots) অনুসারে, ভারতে ১২.৪ শতাংশই মহিলা পাইলট, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৫.৫ শতাংশ ও ব্রিটেনে ৪.৭ শতাংশ মহিলারা বিমান চালনার সঙ্গে জড়িত আছেন।

    আরও পড়ুন: স্বপ্নের উড়ান, একই ফ্লাইটে পাইলটের ভূমিকায় মা ও মেয়ে

    নিবেদিতা ভাসিন, যিনি ১৯৮৯ সালে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ বাণিজ্যিক এয়ারলাইন ক্যাপ্টেন হন, তাঁর পর থেকেই ভারতে বিমান শিল্পে মহিলা পাইলটের কমতি দেখা যায়নি। মহিলা পাইলটের সংখ্যা ভারতে ক্রমশ বেড়েই চলেছে। নিবেদিতা ভাসিন ও তাঁর মতই আরও পাইলটরা জানিয়েছেন, ভারতে কর্পোরেট নীতি, পরিবারের সমর্থনের জন্যই মহিলারা এই পেশায় যেতে আগ্রহী হচ্ছে। এছাড়াও ১৯৪৮ সালে গঠিত জাতীয় ক্যাডেট কর্পসের মাধ্যমে ভারতের মেয়েরা এই পেশার প্রতি আগ্রহী হচ্ছে। এটি এক ধরণের যুব প্রোগ্রাম যেখানে ভারতের ছেলেমেয়েদের মাইক্রোলাইট বিমান চালানোর ট্রেনিং দেওয়া হয়। অন্যদিকে বিভিন্ন রাজ্যও মহিলাদের জন্য এই ট্রেনিংকে আরও সহজলোভ্য করার জন্য সহায়তা করে থাকে। আবার বর্তমানে বিভিন্ন সংস্থাও নির্দিষ্টকালের জন্য বিমান চালানোর জন্য ট্রেনিং দিয়ে থাকে। ভারত ১৯৯০ সাল থেকেই বিমান পাইলট হিসেবে মহিলাদের নিয়োগ করা শুরু করেছে। আবার কিছু কিছু বিমান সংস্থা মহিলাদের সুবিধার্থে গর্ভাবস্থাকালীন ছুটিরও ব্যবস্থা করেছে। যেমন- ইন্ডিগো ২৬ সপ্তাহের জন্য ছুটি দেয়, অন্যদিকে ভিস্তারা ছয় মাসের জনয ছুটি দেয়। আবার জানা গিয়েছে, মহিলা পাইলটদের জন্য আলাদা একজন ড্রাইভার এবং গার্ডকে নিয়োগ করা হয়।

    আরও পড়ুন: অনন্য নজির! ভারতীয় সেনার প্রথম মহিলা কমব্যাট অ্যাভিয়েটর অভিলাশা বারাক

    আবার বিমানের সুরক্ষার ক্ষেত্রেও মহিলাদের অবদানই বেশি কারণ জেন্ডার ডিফারেন্স ইন জেনারেল এভিয়েশন ক্র্যাশেস নামে একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মহিলারা বিমান চালালে বিমান দুর্ঘটনা কম ঘটে। অর্থাৎ পুরুষ পাইলটদের দুর্ঘটনার হার মহিলাদের চেয়ে বেশি। উইমেন ইন কমব্যাট আর্মস: অ্যা স্টাডি অফ দ্য গ্লোবাল ওয়ার অন টেরর অনুসারে, মহিলারা বেশি নিরাপদে বিমান চালায়। ভারতীয় মহিলারা যারাই এয়ারলাইন শিল্পে সফল হয়েছেন তাঁরা অন্যান্য মেয়েদেরও বিমান চালনা সম্পর্কে অনুপ্রাণিত করেছেন। ফলে দেশে মহিলা পাইলটের সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে ও আশ করা হচ্ছে, ভারতীয় মহিলারা ভবিষ্যতে এক নজির গড়ে তুলতে চলেছে।

  • Jammu & Kashmir: ফের জঙ্গিদের নিশানায় পরিযায়ী শ্রমিক! পুলওয়ামায় গুলিবিদ্ধ বিহারের দুই বাসিন্দা

    Jammu & Kashmir: ফের জঙ্গিদের নিশানায় পরিযায়ী শ্রমিক! পুলওয়ামায় গুলিবিদ্ধ বিহারের দুই বাসিন্দা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ। জঙ্গিদের হামলার শিকার ফের দুই পরিযায়ী শ্রমিক। সূত্রের খবর, শনিবার জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামায় দুই পরিযায়ী শ্রমিককে গুলি করে সন্ত্রাসীরা। ফলে আহত অবস্থায় তাঁদের নিকটবর্তী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, আহত দুই শ্রমিক আদতে বিহারের বাসিন্দা।

    পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গতকাল সন্ধ্যায় দক্ষিণ কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলার রত্নিপোরার খারপোরা এলাকায় দুই শ্রমিককে লক্ষ্য করে সন্ত্রাসবাদীরা গুলি চালায়। ঘটনার পর দুই শ্রমিককে হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে, যেখানে তাদের অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গেছে। পুলিশ জানিয়েছে, তাঁরা বিহারের বাটিয়া জেলার বাসিন্দা শামশাদ এবং ফাইজান কাসরি। এই বিষয়ে গতকালই কাশ্মীর পুলিশ ট্যুইট করে জানিয়েছে।


    [/tw]

    আরও পড়ুন: কাশ্মীর পুলিশের এনকাউন্টারে খতম বাংলার শ্রমিক হত্যাকারী দুই জঙ্গি

    কিন্তু তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি চালিয়ে ঘটনাস্থল ছেড়ে পালিয়ে যায় জঙ্গিরা। ঘটনার পর থেকে এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছেন নিরাপত্তারক্ষীরা। তবে, এখনও হামলাকারী জঙ্গিদের খোঁজ পাওয়া যায়নি বলেই খবর। পাশাপাশি এখনও পর্যন্ত কোনও জঙ্গি সংগঠন এই হামলার দায় স্বীকার করেনি।

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে জম্মু-কাশ্মীরে বারবার জঙ্গি হামলার মুখে পড়তে হয়েছে পরিযায়ী শ্রমিকদের। গত মাসেই কাশ্মীরের বান্দিপোরায় এক পরিযায়ী শ্রমিককে লক্ষ্য করে গুলি চালায় জঙ্গিরা। দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও শেষরক্ষা হয়নি। হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যু হয় ওই শ্রমিকের। ওই শ্রমিকও বিহারের বাসিন্দা ছিলেন। চলতি মাসেও বাংলার এক পরিযায়ী শ্রমিককে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছিল জঙ্গিরা। ২ সেপ্টেম্বর এই ঘটনাটি ঘটেছিল। এরপর তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছিল, আহত ওই শ্রমিক বাঙালি। তাঁর নাম মুনিরুল ইসলাম। পুলওয়ামার উগারগুন্ড এলাকায় জঙ্গিহামলার এই ঘটনাটি ঘটেছিল। চিকিৎসার পর তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল ছিল। বাঙালি শ্রমিককে মেরে ফেলার ঘটনায় যুক্ত ছিল দুই জঙ্গি, পরে তাদেরকে শ্রীনগরের নওগাম এলাকায় এনকাউন্টারে খতম করা হয়। 

  • Non-Communicable Disease: সাবধান! সংক্রামক রোগের পাশাপাশি ভয় ধরাচ্ছে ‘নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ’

    Non-Communicable Disease: সাবধান! সংক্রামক রোগের পাশাপাশি ভয় ধরাচ্ছে ‘নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বে মানুষের মৃত্যুর অন্যতম কারণ কী, তা নিয়ে একটি রিপোর্ট পেশ করা হল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফ (World Health Organisation) থেকে। জানা গিয়েছে, প্রতি ২ সেকেন্ডে ১জন করে ৭০ বছরের কম বয়সী মারা যান নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ-এ।

    নন-কমিউনিকেবেল ডিজিজ (non communicable disease) কী?

    এগুলো এমন ধরনের রোগ যা এক ব্যক্তির দেহ থেকে আর এক ব্যক্তির দেহে যায় না। এগুলো সংক্রামক রোগ নয়। হৃদরোগ (cardiovascular disease), ক্যানসার, শ্বাসজনিত সমস্যা এবং ডায়াবেটিস- এই ধরনের রোগের সংখ্যা হঠাৎ করেই অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে ভারতে, এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এগুলো সবকটাই নন-কমিউনিকেবেল ডিজিজ (non communicable disease)।

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে যে রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে, সেখানে লেখা আছে, “লক্ষ লক্ষ মানুষ – বিশেষ করে যেসব দেশে রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা, উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই সেই দেশেই এই জাতীয় রোগে মারা যায় বেশি সংখ্যক মানুষ। প্রতি বছর ৭০ বছরের কম বয়সী ১৭ মিলিয়ন মানুষ এনসিডিতে মারা যায় এবং ৮৬ শতাংশ ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছ তারা নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে বাস করে।”

    আরও পড়ুন: কোলেস্টেরলের মাত্রা কত হলে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারেন জানেন?

    এতে উল্লেখ করা আছে যে, এই ননকমিউনিকেবল ডিজিসের মধ্যে কার্ডিওভাসকুলার রোগ (হৃদরোগ এবং স্ট্রোক), ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এবং দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের রোগ- বিশ্বে প্রায় তিন-চতুর্থাংশ মৃত্যুর কারণ। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, ক্রমবর্ধমান এনসিডির পিছনের কারণগুলি হল সামাজিক, পরিবেশগত , বাণিজ্যিক এবং জেনেটিক। কিন্তু প্রতি ছয়জনের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয় – অর্থাৎ ৯৩ লক্ষ পরিবার প্রতি বছর ক্যান্সারে মারা যাচ্ছে।

    তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই সব রোগ এড়ানো যায় সুস্থ জীবনযাপনের মাধ্যমে। এছাড়াও পুষ্টিকর খাবার, সময়মতো খাবার খাওয়া, নিজের স্বাস্থ্যের দিকে বিশেষ নজর রাখার মাধ্যেমে সুস্থভাবে জীবনযাপন করা সম্ভব। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Asteroids: ফের পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে পরপর পাঁচটি গ্রহাণু, জানুন কবে আসবে…

    Asteroids: ফের পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে পরপর পাঁচটি গ্রহাণু, জানুন কবে আসবে…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি-দুটি নয়, পাঁচটি গ্রহাণু (Asteroid) পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে থাকে। আজ থেকেই শুরু হয়েছে গ্রহাণুর আসা। তবে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই গ্রহাণুগুলো পৃথিবীর দিকে এগিয়ে আসবে ঠিকই কিন্তু পৃথিবীর পাশ দিয়ে চলে যাবে। অর্থাৎ পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার কোবও সম্ভাবনা নেই। ফলে এতে কোনও চিন্তার বিষয়ও নেই। সম্প্রতি অনেক গ্রহাণুই পৃথিবার পাশ কেটে চলে গিয়েছে এবং এতে পৃথিবীর ওপর কোনও প্রভাবও পড়েনি। কোন গ্রহাণু কেন দিন পৃথিবীর দিকে আসতে চলেছে, জেনে নিন।

    এনইও ২০২২ কিউপি৪ গ্রহাণু(NEO 2022 QP4)

    আজ এই গ্রহাণুটি পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে। এটি প্রায় পৃথিবীর কক্ষপথের ১কোটি ৩৯ লক্ষ ৬৬ হাজার ২২ কিলোমিটারের মধ্যে চলে আসবে ও পাশ কেটে উড়ে যাবে। এনইও ২০২২ কিউপি৪ গ্রহাণুটি প্রায় ৪০ ফুট চওড়া, প্রায় একটি বাসের আকারে সমান। এর গতিবেগ প্রতি ঘন্টায় ২৫০০০কিলোমিটার। এটি পৃথিবীর পাশ দিয়ে যাওয়ার পর পরবর্তীতে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বরেই মঙ্গল গ্রহের দিকে যাবে।

    এনইও ২০২২ কিউকিউ৪ (NEO 2022 QQ4)

    এই গ্রহাণুটি আগামীকাল পৃথিবীর পাশ দিয়ে উড়ে যাবে ও এর আকার আগের গ্রহাণুটির তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি। ১১০ ফুট চওড়া গ্রহাণুটির গতিবেগ প্রতি সেকেন্ডে ৭ কিমি। নাসার মতে এই গ্রহাণুটি পুনরায় ২১৩১ সালের ১৬ অগাস্ট পৃথিবীর দিকেই ফিরে আসবে।

    আরও পড়ুন: পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিমানের চেয়ে তিনগুণ বড় গ্রহাণু! আছড়ে পড়বে কি? কী বলছেন নাসা-র বিজ্ঞানীরা

    এনইও ২০২২ কিউপি৩ (NEO 2022 QP3)

    এই গ্রহাণুটি রবিবার অর্থাৎ ২৮ অগাস্ট পৃথিবীর কক্ষপথের ৫৫ লক্ষ কিলোমিটারের মধ্যে দিয়ে চলে যাবে। তবে এর আকার আগের গ্রহাণুর আকারের সমান। কিন্তু এই গ্রহাণুর গতিবেগ আগের গ্রহাণুর থেকে একটু বেশি। এর গতিবেগ প্রায় প্রতি ঘন্টায় ২৯০০০ কিলোমিটার। এই গ্রহাণুটি আবার ২০২৫ সালের ১৬ অগাস্ট পৃথিবীর দিকে ফের চলে আসবে।

    ২০২২ কিউএক্স৪ ও ২০১৭ বিইউ(2022 QX4 and 2017 BU)

    এই দুটি গ্রহাণুই সোমবার পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে চলেছে। ১৪০ ফুটের সমান ২০২২ কিউএক্স৪ গ্রহাণুটি পৃথিবীর কক্ষপথের ১৮ লক্ষ কিমির মধ্যে দিয়ে চলে যাবে। এর গতিবেগও প্রতি ঘন্টায় ২৯০০০ কিমি। এটি আবার ২০২৬ সালের ৯ সেপ্টেম্বর পৃথিবীর দিকে ফিরে আসবে।

    ১০০ ফুট চওড়া ২০১৭ বিইউ গ্রহাণুটি ৬৫ লক্ষ কিলোমিটারের মধ্যে দিয়ে পৃথিবীর পাশ কেটে চলে যাবে। এর গতিবেগ প্রতি ঘন্টায় ২৫কিলোমিটার। এটি আবার ২০৫১ সালের ৫ ফেব্রুয়ারী পৃথিবীর দিকে ফিরে আসবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Cyber Attack: মুহম্মদ বিতর্কের জেরে এবারে ভারতের সরকারি ও বেসরকারি ওয়েবসাইটেও হামলা!

    Cyber Attack: মুহম্মদ বিতর্কের জেরে এবারে ভারতের সরকারি ও বেসরকারি ওয়েবসাইটেও হামলা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  এবারে মুহম্মদ বিতর্কের আঁচ এসে পৌঁছল ভারতের ওয়েবসাইটগুলোতেও। বিজেপি নেত্রী নুপূর শর্মার(Nupur Sharma) মুহম্মদ(Muhammad) বিষয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে ভারতের ওয়েবসাইটেও সাইবার অ্যাটাক শুরু হয়েছে। আল-কায়দার (Al-Quida) হুমকি পর্যন্তই থেমে থাকেনি, ভারতের সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলির ওয়েবসাইটেও হামলা করতে শুরু করে দিয়েছে হ্যাকাররা।

    আরও পড়ুন: আল-কায়দার হুমকির জের, দেশজুড়ে হাই অ্যালার্ট জারি গোয়েন্দা সংস্থার

    বিশেষজ্ঞেদের মতে, এই হ্যাকিং-এর পেছনে রয়েছে ড্রাগনফোর্স মালয়েশিয়ার (DragonForce Malaysia) হ্যাকিং গ্রুপ। ইজরায়েলের ভারতীয় দূতাবাসের ওয়েবসাইট, ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব এগ্রিকালচার এক্সটেনশন ম্যানেজমেন্টের (National Institute of Agriculture Extension Management)ওয়েবসাইট এবং ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব এগ্রিকালচার রিসার্চের (Indian Council of Agriculture Research) ই-পোর্টালেও হামলা করা হয়েছে। এতদিনে প্রায় ৭০টি ভারতীয় ওয়েবসাইটে সাইবার অ্যাটাক করা হয়েছে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটগুলোও এই হ্যাকিং-এর হাত থেকে রেহাই পায়নি। দিল্লি পাবলিক স্কুল, বিভিন্ন কলেজের ওয়েবসাইটও ইতিমধ্যে হ্যাক করা হয়েছে। মহারাষ্ট্রের ৫০ টির বেশি ওয়েবসাইট নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। যদিও ভারতীয় কর্তৃপক্ষ রবিবার ইজরায়েলের ভারতীয় দূতাবাসের ওয়েবসাইটটি ঠিক করতে পারলেও  ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব এগ্রিকালচার রিসার্চের ওয়েবসাইটটি এখনও ঠিক করা যায়নি।

    অন্যদিকে, এই হ্যাকার গ্রুপটি সবার জন্য একটি অডিও ক্লিপে বার্তা দিয়েছে যে, “আপনার ধর্ম আপনার, আমার ধর্ম আমার।“ আবার এই গ্রুপটি বিশ্বব্যাপী সমস্ত হ্যাকার, সমস্ত মুসলিম হ্যাকারদের একজোট হয়ে ভারতের বিরুদ্ধে ক্যাম্পেইন করার আহ্বান করেছেন।

    আরও পড়ুন: ‘নূপুরকে ক্ষমা করে দিন,’ আবেদন জামাত উলেমা-ই-হিন্দের

    একটি রিপোর্ট থেকে জানা যায়, ভারতের ওয়েবসাইটগুলি ৮ জুন থেকে ১২ জুনের মধ্যে হ্যাক করা হয়েছে। তাছাড়াও জানা যায়, এই হ্যাকিং গ্রুপটিতে প্রায় ১৩০০০ হাজারের বেশি সদস্য রয়েছে ও এরা ইতিমধ্যেই ভারতের কিছু ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইটগুলোও হ্যাক করার চেষ্টা করেছে। আরও জানা যায়, ইসরায়েলি সাইটগুলো আক্রমণ করার মাধ্যমে তারা ইসরায়েলি কোম্পানির ব্যক্তিগত তথ্য, পাসপোর্ট তথ্য এবং গোপনীয় ভিপিএন তথ্য ফাঁস করে দিয়েছে। আর তাই আরও সাইবার অ্যাটাক ভবিষ্যতেও হতে পারে, এর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া উচিত।

  • Steel Slag Road: নতুন চমক! ভারতে প্রথম তৈরি করা হল ইস্পাতের রাস্তা

    Steel Slag Road: নতুন চমক! ভারতে প্রথম তৈরি করা হল ইস্পাতের রাস্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক নতুন চমক নিয়ে আসল মোদি সরকার। আস্ত একটা রাস্তা তৈরি করা হল ইস্পাত (Steel Slag) দিয়ে। এই রাস্তাটি তৈরি হয়েছে গুজরাটের (Gujrat) সুরাটে (Surat)। ভারতে এই প্রথম ইস্পাতের রাস্তা তৈরি করা হল। রাস্তাটি (Road) ছয় লেনের। কেন্দ্রীয় ইস্পাতমন্ত্রী (Steel Minister) রামচন্দ্র প্রসাদ সিং(Ramchandra Prasad Singh) এই নবনির্মিত সড়কের উদ্বোধন করেন।

    কিন্তু কি এই স্টিল স্লাগ?

    ইস্পাত তৈরির সময় যে বর্জ্য পদার্থ তৈরি হয় তাকেই বলা হয় স্টিল স্লাগ (Steel Slag) ।

    আরও পড়ুন:৭৫ কিমি রাস্তা তৈরি মাত্র ১০৫ ঘণ্টায়! গিনেস বুকে নাম তুলল NHAI

    এদিন মন্ত্রী বলেছেন, ‘১০০ শতাংশ ইস্পাত স্ল্যাগ দিয়ে নির্মিত এই রাস্তাটি, বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করার  ও ইস্পাত শিল্পকে আরও উন্নত করার একটি বাস্তব উদাহরণ।‘  তিনি সুরাটে প্রথম ইস্পাত স্ল্যাগ দিয়ে তৈরি ছয় লেনের রাস্তাটি উদ্বোধন করতে গিয়ে জানান, সমস্ত বর্জ্য পদার্থকে সম্পদে রূপান্তর করে সম্পদ বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। রাস্তা তৈরির কাজে এই ধরণের পদার্থ ব্যবহার করলে রাস্তাটি অনেক বেশি মজবুত হয়। কারণ, রাস্তা তৈরিতে সাধারণত যে সব জিনিস ব্যবহার করা হয়, সেগুলির তুলনায় স্ল্যাগ নির্মিত রাস্তা তৈরির উপকরণের গুণ অনেক বেশি। এর পাশাপাশি  স্ল্যাগ বর্জ্য পদার্থ, তাই  রাস্তা তৈরির খরচও কমে যায়। আবার ভারতে স্ল্যাগ ভিত্তিক রাস্তা তৈরি করা হলে, দেশের জন্যও ভালো হবে। কারণ ভারতে রাস্তা তৈরির প্রাকৃতিক উপকরণগুলির অভাব রয়েছে। যদিও আশা করা হচ্ছে যে, ২০৩০ সালের মধ্যেই ভারতে স্টিল স্ল্যাগের পরিমাণও বাড়বে ও এতে  রাস্তা তৈরির উপকরণের অভাবের সমস্যা দূর হবে। জানা যায়, ছয় লেনের ১ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণে প্রায় ১ লক্ষ টন স্টিল স্ল্যাগ ব্যবহার করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর সাইক্লিং রুট! কর্নাটক সৈকতের ছবি পোস্ট নরওয়ের কূটনীতিকের

    এএমএনএস,(AMNS)(Arcelor Mittal Nippon Steel ) থেকে জানানো হয়েছে যে, এই রাস্তাটি সেন্ট্রাল রোড রিসার্চ ইনস্টিটিউট (Central Road Research Institute) ও কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চের এক গবেষণাগারের (Council of Scientific and Industrial Research)যৌথ উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছে। এএমএনএস-এর সিইও(CEO) দিলীপ ওম্মেন (Dilip Oommen) জানিয়েছেন, রাস্তা নির্মাণের জন্য প্রাকৃতিক সম্পদের বিকল্প পাওয়ায় তাঁরা গর্বিত। এই রাস্তা নির্মাণ দেশবাসীর কাছে এক নজির হয়ে থাকবে।

     

  • Health tips: ব্লাড সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে, খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন এই চারটি খাবার

    Health tips: ব্লাড সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে, খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন এই চারটি খাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদের ডায়াবেটিস আছে, তারা তো জানেনই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা কতটা প্রয়োজনীয়।  আর যাদের ডায়াবেটিস নেই, তাদেরও উচিৎ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা। এতে পরবর্তীতে টাইপ টু ডায়াবেটিস হবার ঝুঁকি কম থাকে। আর ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকলে শরীরটাও ভালো থাকে। বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগী ঘরে ঘরেই দেখা যায়। আর ডায়াবেটিসের মূল কারণই হল সঠিক লাইফস্টাইল মেনে না চলা। আর তার ফলেই জীবনধারায় পরিবর্তন আনাটা খুবই জরুরী। কোন খাবার কতটা পরিমাণে খাবেন তা এই ক্ষেত্রে খুব জরুরি। এমনও কিছু খাবার রয়েছে যা খেলে আপনার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। সেগুলো কোনগুলি চলুন দেখে নেওয়া যাক।

    ডিম

    ডিম প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। এতে কোনও কার্বোহাইড্রেট নেই। পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতিদিন একটি করে ডিম খেলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    ব্রকলি

    ক্রুসিফেরাস সবজি ব্রকলিতে কার্বের পরিমাণ কম এবং এই সবজি ভিটামিন, মিনারেলসএ সমৃদ্ধ। এই সবজি খেলে রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পায় না। বরং সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    আরও পড়ুন: ব্রেকফাস্টে ভুল করেও খাবেন না এই খাবারগুলো, নয়তো হতে পারে বিপদ

    ব্রাউন রাইস

    ব্রাউ সুগারে কার্বস আছে তবে তা ক্ষতিকারক নয়, ফলে ব্রাউ রাইস খেলে ডায়াবেটিস রোগীরা সহজেই তাঁদের রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবে। এছাড়াও এতে ম্যাঙ্গানিজ রয়েছে যা শরীরের অন্য কাজ করতে সাহায্য করে থাকে।

    সয়বীন

    পুষ্টিবিদদের মতে, টোফু ও সয়বীনে অল্প পরিমণে কারবস থাকে যা ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষতি করে না। এতে প্রোটিন ও উপকারী ফ্যাটে সমৃদ্ধ। এই জাতীয় খাবার রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

    আরও পড়ুন: সারাক্ষণ খেতে ইচ্ছে করে? এই পাঁচটি খাবার খেলে কমবে খিদে 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Aamir Khan: মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধে আসাম সফর পিছিয়ে দিলেন আমির খান, জানেন কেন?

    Aamir Khan: মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধে আসাম সফর পিছিয়ে দিলেন আমির খান, জানেন কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান। বহু প্রতীক্ষার পরে শেষপর্যন্ত ১১ অগাস্ট মুক্তি পেল আমির খান (Aamir Khan) অভিনীত ‘লাল সিং চাড্ডা’ (Laal Singh Chaddha)। আর এই সূত্রেই তাঁর আসাম যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আচমকাই তাঁর আসাম সফর স্থগিত করা হয়। এবং তা নিয়েই জল্পনা শুরু হয়েছে বিনোদন জগৎ থেকে রাজনৈতিক মহলে।

    ছবিটি মুক্তি পাওয়ার আগে থেকেই ছবিটিকে বয়কটের ডাক দিয়েছেন নেট নাগরিকরা। কয়েক বছর আগের এক সাক্ষাৎকারে দেশ নিয়ে এক মন্তব্য করাতেই আজ তাঁর সিনেমাকে বয়কটের ডাক দিয়েছে নেটিজেনরা। ফলে ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমেছেন খোদ অভিনেতা তথা বলিউডের ‘মিস্টার পারফেকশনিস্ট’। এরই মধ্যে আমিরের আসাম সফর পিছিয়ে দিল নিজেই। সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা গিয়েছে, আসাম মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার (Assam Chief Minister Himanta Biswa Sarma) অনুরোধে সফর পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে স্বাধীনতা দিবসের পর পর্যন্ত। কিন্তু কেন তিনি এমনটা করলেন তা নিয়েই কৌতুহলের সৃষ্টি হয়েছে।

    আরও পড়ুন: “আমার ছবি বয়কট করবেন না”, নেটিজেনদের অনুরোধ আমির খানের

    সূত্রের খবর, স্বাধীনতা দিবস উদযাপন থেকে নজর যাতে সরে না যায় সবার, তাই আমিরকে অসম সফর পিছোতে অনুরোধ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি চান এই বিশেষ সময়ে দেশবাসীর সমস্ত ফোকাস শুধুমাত্র স্বাধীনতা দিবস উদযাপন ঘিরেই থাকুক।

    মুখ্যমন্ত্রী সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, “আমির খান এখানে আসতে চেয়েছিলেন এবং আমাকে সেই ব্যাপারে জানিয়েছিলেন। কিন্তু স্বাধীনতা দিবসের ফোকাস যাতে অন্য দিকে না যায় তা নিশ্চিত করার জন্য আমি তাঁকে ১৫ অগাস্টের পরে আসতে অনুরোধ করেছি। স্বাধীনতা দিবসে তেরঙ্গার ওপর থেকে নজর সরুক, তা আমরা চাই না।” তিনি আরও বলেছেন যে “নিয়মিতভাবে খানের সাথে আমার ফোনে যোগাযোগ রয়েছে এবং আমি যখনই তাঁকে আসার জন্য বলব তখনই তিনি আসবেন। তবে সেই তারিখ পরে নিশ্চিত করব।“

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, চলতি বছরের জুন মাসে বন্যায় বিধ্বস্ত আসামকে রক্ষার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর রিলিফ ফান্ডে ২৫ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন আমির খান। তিনি এই রাজ্যে শেষ এসেছিলেন ১০ বছর আগে। সেই সময়ে উত্তরের তেজপুরে থেকেছিলেন।

  • Fibre-Rich Vegetables: ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার থেকেও কমতে পারে ওজন! খাদ্যতালিকায় রাখুন এই ৭টি সবজি

    Fibre-Rich Vegetables: ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার থেকেও কমতে পারে ওজন! খাদ্যতালিকায় রাখুন এই ৭টি সবজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যখনই ওজন কমানের কথা আসে তখনই বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন রকমের কথা বলে থাকেন। কেউ বলেন কম ক্যালোরি যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত আবার কেও বলেন প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার প্রতিদিন আমাদের ডায়েটে রাখা উচিত। সুতরাং ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এক-একজনের এক-একরকমের মতামত। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, সুস্থ থাকতে ডায়েটে সবসময় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার রাখা উচিত।

    বিশেষ করে ওজন কমানোর জন্য ডায়েটে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার রাখা জরুরি। শস্য, ফল এবং সবজিতে উপস্থিত দ্রবণীয় ফাইবার উপকারী ব্যাকটেরিয়া বাড়াতে সাহায্য করে এবং এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়,  ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। কিছু ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যা ওজন কমাতেও সাহায্য করে সেগুলো হল-

    ব্রকলি

    ডায়েটারি ফাইবার এবং ভিটামিন সি উভয়ই ব্রকলিতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। গবেষণা অনুসারে, ব্রকলিতে প্রতি কাপে পাঁচ গ্রাম ফাইবার থাকে। এই সবজি ওজন কমাতেও সাহায্য করে।

    পালং শাক

    এই শাক চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে পারে এবং রক্তচাপ কমাতে পারে। পালং শাক স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী।

    সবুজ মটর

    সবুজ মটর সুস্বাদু, পুষ্টিকর এবং ফাইবার, আয়রন এবং ভিটামিন এ এবং সি এর একটি চমৎকার উৎস। এছাড়াও, সবুজ মটর দিয়ে রান্না করাও সহজ।

    আরও পড়ুন: কম ঘুমোলেই বাড়তে পারে ওজন! কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    ঢেঁড়শ

    এটি একটি পুষ্টিসমৃদ্ধ সবজি। এতে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ভিটামিন, এনজাইম এবং বিভিন্ন ধরণের খনিজ উপাদান রয়েছে। উচ্চ ফাইবার সামগ্রীর কারণে, লেডিফিঙ্গার অন্ত্র পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে।

    কুমড়ো

    এটি ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ এবং কে এর একটি ভাল উৎস। এটি মিষ্টি এবং স্বাদযুক্ত উভয় জিনিস তৈরি করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। কুমড়ো ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে।

    ফুলকপি

    এটি ভারতের একটি জনপ্রিয় সবজি এবং বিভিন্ন জিনিস তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এই সবজিটি পুষ্টিগুণেও ভরপুর।

    বেগুন

    দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ফাইবারের পাওয়ার হাউস হল বেগুন। বেগুনের খোসা অদ্রবণীয় ফাইবার ও বেগুনের ভেতরের অংশ দ্রবণীয়। এটি স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভালো ও ওজন কমাতেও সাহায্য করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Heart Attack: কেন অল্প বয়স্কদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা বেশি দেখা যাচ্ছে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Heart Attack: কেন অল্প বয়স্কদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা বেশি দেখা যাচ্ছে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে হার্ট অ্যাটাকের মত অনেক দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা সামনে এসেছে। ভারতে হার্ট অ্যাটাকের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। তাই কিছু চিকিৎসকদের মতে,  ভারত ধীরে ধীরে “diabetes capital”-এ পরিণত হয়ে যাচ্ছে। ভারতে যে কী পরিমাণে হার্ট অ্যাটাকের পরিমাণ বেড়েছে, তার প্রমাণ কিছুদিন আগেই দেখা গেল।

    সদ্যই প্রয়াত হয়েছেন জনপ্রিয় গায়ক কে কে। ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে জানা গিয়েছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েও তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তবে এই ঘটনা নতুন নয়, এর আগেও এর আগেও বেশ কিছু তারকা যেমন সিদ্ধার্থ শুক্লা, পুনীত রাজকুমাক, অমিত মিস্ত্রি হৃদরোগে (Heart Disease) আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হয়েছেন। জনপ্রিয় কমেডিয়ান রাজু শ্রীবাস্তবও হার্ট রোগে আক্রান্ত হয়েই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।  

    বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্তমানে হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোনও বয়স লাগে না, বরং দেখা গিয়েছে দেশের কমবয়সীদের মধ্যেই এই ঘটনা সবথেকে বেশি দেখা যাচ্ছে। তবে এমনটা হওয়ার কারণ কী তা নিয়ে বিস্তারিত জানালেন বিশেষজ্ঞরা।

    আরও পড়ুন: এখন যেকোনও বয়সেই রয়েছে হৃদরোগের ঝুঁকি, কোন লক্ষণগুলি দেখে বুঝবেন?

    হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম কারণ হল ধূমপান। ধূমপান, মদ্যপানের ফলেই রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা, উচ্চ রক্ততাপ, ডায়াবেটিসের প্রবণতা বেড়ে যাচ্ছে। এছাড়াও পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব, লাইফস্টাইলে পরিবর্তন, পুষ্টিকর খাবার না খাওয়া, এক্সারসাইজ না করা ইত্যাদি অন্যতম কারণ হার্ট অ্যাটাকের।

    হার্ট অ্যাটাকের আরও এক অন্যতম কারণ হল স্ট্রেস। বর্তমান প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা একটু বেশিই স্ট্রেসের মধ্যে ভোগে। করোনা আবহেও মানুষের মধ্যে স্ট্রেসের পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। নানা কারণে স্ট্রেস দেখা দেয় তাদের মধ্যে। ব্যক্তিগত জীবন, পেশাগত জীবন, কাজের চাপ, পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি এসবই স্ট্রেসের কারণ হতে পারে।

    এর পাশাপাশি হার্ট অ্যাটাকের কারণ হিসেবে লাইফস্টাইলকেও দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, বর্তমান প্রজন্মের লাইফস্টাইল একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয়। শরীরচর্চা না করার ফলে নানা অসুখের মাত্রাও বেড়ে যাচ্ছে। ফলে বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি।

    এছাড়া হৃদরোগের ক্ষেত্রে পরিবারেরও কিছু ভূমিকা থাকে। যদি আপনার পরিবারের কোনও সদস্যের হৃদরোগ থেকে থাকে, তবে সেক্ষেত্রেও হার্টের সমস্যা আপনার মধ্যেও দেখা দিতে পারে।

     

LinkedIn
Share