Author: শুভ্র চট্টোপাধ্যায়

  • SSC: ক্যান্সার আক্রান্তকে চাকরির প্রস্তাব কলকাতা হাইকোর্টের

    SSC: ক্যান্সার আক্রান্তকে চাকরির প্রস্তাব কলকাতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যান্সার আক্রান্ত একজন এসএসসি চাকরিপ্রার্থীকে কাজে নিয়োগ করা যায় কি না তা দেখার জন্য স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান এবং রাজ্য শিক্ষা দফতরকে নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।  বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এ নিয়ে নিজে মামলা রুজু করেন।

    বিচারপতি ক্যান্সার আক্রান্ত ওই চাকরিপ্রার্থীকে জানান তাঁর নাম ওয়েটিং লিস্টে আছেন। ওয়েটিং লিস্টে নাম থাকা ব্যক্তি আদৌ চাকরি পাবে কি না, কেউ জানে না। আপনি এখনও অপেক্ষা করছেন কেন? অন্য কোনও পরীক্ষা দিয়ে চাকরির চেষ্টা করছেন না কেন?

    তিনি জানান, তাঁর চিকিসার জন্য ১২ লাখ টাকা প্রয়োজন। তাঁর থেকে অনেক অযোগ্য ব্যাক্তি চাকরি পেলেও তিনি এসএসসিতে চাকরি পাননি। তিনি অন্যত্র চাকরি করবেন না। 

    এরপরই বিচারপতি রাজ্য শিক্ষা দফতরকে ওই নির্দেশ দেন।

  • Kashmir Professor: জঙ্গি যোগ সন্দেহে চাকরি গেল কাশ্মীর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আলতাফ হোসেনের

    Kashmir Professor: জঙ্গি যোগ সন্দেহে চাকরি গেল কাশ্মীর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আলতাফ হোসেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  জঙ্গিদের সঙ্গে যোগ রয়েছে সন্দেহে কাশ্মীর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক(Kashmir Professor)-সহ তিন সরকারি কর্মীর চাকরি গেল। সংবিধানের ৩১১ ধারা অনুযায়ী জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন ওই তিনজনকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছে। সরকারি সূত্রে জানানো হয়েছে, কাশ্মীর বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়নের অধ্যাপক আলতাফ হোসেন পণ্ডিত ছাড়াও  স্কুল শিক্ষক মহম্মদ মকবুল হাজাম এবং পুলিস কনস্টেবল গুলাম রসুলকেও বরখাস্ত করা হয়েছে। ওই তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ,তাঁরা বৈষম্যমূলক কাজের সঙ্গে জড়িত এবং তাঁদের সঙ্গে জঙ্গিদের যোগাযোগ রয়েছে।

    সরকারের নতুন শিক্ষানীতি প্রণয়নের জন্য গঠিত একটি সাব কমিটির গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন অধ্যাপক আলতাফ হোসেন। এছাড়া রসায়ন সংক্রান্ত জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক জার্নালে তাঁর উল্লেখযোগ্য গবেষণাপত্র ছাপা হয়েছে। দেশেও রসায়ন বিজ্ঞানে মহলে তাঁর বিরাট নামডাক। এছাড়াও ব্যক্তিগত সততা, আচরণ ইত্যাদির কারণেও অধ্যাপক আলতাফ হোসেন পন্ডিত বিশ্ববিদ্যালয়ে খুবই জনপ্রিয়। দেশের বহু নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তিনি গুরুত্বপূর্ণ কমিটিতে রয়েছেন। 

    জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা জানান, সরাসরি জঙ্গিদের সমর্থন করেন আলতাফ। অভিযোগ, জঙ্গি কার্যকলাপের সঙ্গেও তিনি জড়িত। সরকারি সূত্রে বলা হয়েছে, অধ্যাপক হুসেন জামাত-এ-ইসলামের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। তিনি জঙ্গি প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য পাকিস্তানেও গিয়েছিলেন। ১৯৯৩ সালেও হুসেন গ্রেফতার হন। গ্রেফতার হওয়ার আগে টানা তিন বছর তিনি জেকেএলএফের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। জঙ্গি নিয়োগের ক্ষেত্রেও তাঁর প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল। ২০১১ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি হত্যার প্রতিবাদে যতগুলি হিংসাত্মক ঘটনা ঘটে বা নিরাপত্তাবাহিনীকে লক্ষ্য করে পাথর ছোড়াছুড়ি হয়, তার সবকটিতেই হুসেন যুক্ত ছিলেন বলে অভিযোগ। ২০১৫ সালে কাশ্মীর ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের কার্যকরী কমিটির সদস্য হন ওই অধ্যাপক। অভিযোগ,ওই পদমর্যাদাকে কাজে লাগিয়ে তিনি ছাত্রদের মধ্যে বিচ্ছেদ এবং বৈষম্যের প্রচার চালাতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন ছাত্রকে জঙ্গি কার্যকলাপে জড়ানোর অভিযোগও রয়েছে হোসেনের বিরুদ্ধে।

    কাশ্মীর প্রশাসন জানায়, স্কুল শিক্ষক মকবুল হাজাম সোগামে থানা এবং অন্যান্য সরকারি অফিসে হামলার ঘটনায় জড়িত ছিলেন। সরকারি কর্মী হওয়া সত্ত্বেও তিনি জঙ্গি কার্যকলাপে যুক্ত হয়ে পড়েন। পুলিস কনস্টেবল গুলাম রসুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনিও জঙ্গিদের নানা ভাবে সাহায্য করতেন। নিরাপত্তাবাহিনীর গতিবিধি জঙ্গিদের জানিয়ে দেওয়া ছিল তাঁর অন্যতম কাজ। তার সঙ্গে হিজবুল জঙ্গি মুসতাক আহমেদ ওরফে ঔরঙ্গজেবের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। তিনজনের বিরুদ্ধেই এসব গুরুতর অভিযোগ খতিয়ে দেখার পর সংশ্লিষ্ট সরকারি কমিটি তাঁদের চাকরি থেকে বরখাস্তের সুপারিশ করে। সেইমতো প্রশাসন তিনজনকে বরখাস্ত করে।

  • Vladimir Putin: অস্ত্রোপচার পুতিনের! কেমন আছেন রুশ নেতা?

    Vladimir Putin: অস্ত্রোপচার পুতিনের! কেমন আছেন রুশ নেতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর অসুস্থতা নিয়ে জল্পনা চলছিলই,  এবার এল অস্ত্রোপচারের খবর। সম্প্রতি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট (Russian President) ভ্লাদিমির পুতিনের(Vladimir Putin) তলপেটে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। কোনওরকম জটিলতা ছাড়াই পুতিনের তলপেটে অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে, বলে ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যমের খবর। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুতিনের তলপেটে অস্ত্রোপচার করে ফ্লুইড বের করা হয়। অস্ত্রোপচারটি হয় ১২ ও ১৩ মে’র রাতে। তবে এর সঙ্গে ক্যান্সারের কোনও সম্পর্ক নেই।

    রাশিয়ার ফরেন ইনটেলিজেন্স (Foreign Intelligence Service) সার্ভিসের সঙ্গে টেলিগ্রাম চ্যানেল ‘জেনারেল এসভিআর’র কথোপকথন থেকেই এই খবর জানা যায়। এই অস্ত্রোপচারের জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি বিশেষ বৈঠকেও অংশ নিতে পারেননি রুশ নেতা। নেতাদের উদ্দেশে পুতিনের বক্তব্য আগে থেকে রেকর্ড করা ছিল। তাই বৈঠকে দেখানো হয়।

    ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যমের তরফে  টেলিগ্রাম বার্তারও কিছু অংশ প্রকাশ করা হয়। যেখানে রুশ আধিকারিকেরা জানিয়েছেন, পুতিনের যে অস্ত্রোপচার হওয়ার কথা ছিল তা এখনও হয়নি। এটা চিকিৎসার একটি ধাপ। মার্কিন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত অন্য এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুতিনের অস্ত্রোপচার এবং তার সাময়িকভাবে সুস্থ হওয়ার প্রক্রিয়াটি, পরের দিন ‘ডিপফেইক’ প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে দেখানো হয়। যদিও এই প্রতিবেদনের সত্যতা যাচাই করা যায়নি।  

    আরও পড়ুন: পুতিনের অবস্থা সঙ্কটজনক, কতদিন সময় তাঁর হাতে?

    এর আগেও পুতিনের শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে নানা খবর প্রকাশিত হয়েছে। প্রাক্তন ব্রিটিশ গুপ্তচর ক্রিস্টোফার স্টেলি জানান, পুতিন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত। তা নিরাময় যোগ্য কিনা সে সম্পর্কেও কিছু নিশ্চিত করে বলেননি স্টেলি। ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান দাবি করেছিলেন, পুতিন ক্যানসারে আক্রান্ত। তিনি যেখানেই যাচ্ছেন, তাঁর সঙ্গে তিনজন করে চিকিৎসক থাকছেন। সেই তালিকায় রয়েছেন একজন ক্যানসার স্পেশালিস্টও। পুতিনের শারীরিক ও মানসিক অসুস্থতা নিয়ে মুখ খোলেন রাশিয়ার এক ধনকুবেরও। তবে ক্রেমলিন কখনওই রুশ নেতা পুতিনের অসুস্থতা নিয়ে কিছু খবর প্রকাশ্যে আনেনি।  

  • Matchmaking to employees: বিয়ে করলে বাড়ে বেতন এবার কর্মীদের জীবনসঙ্গীও খুঁজে দেবে সংস্থা

    Matchmaking to employees: বিয়ে করলে বাড়ে বেতন এবার কর্মীদের জীবনসঙ্গীও খুঁজে দেবে সংস্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংস্থার স্বার্থে কর্মীরা যাতে মন দিয়ে কাজ করেন এবং অল্পদিনেই কাজ ছেড়ে চলে না যান , তাই  অভিনব উদ্যোগ নিল তামিলনাড়ুর এক তথ্য-প্রযুক্তি সংস্থা। বিয়ে হলে কর্মীদের বেতন বাড়িয়ে দেওয়ার রীতি আগে থেকেই ছিল  মাদুরাই ভিত্তিক শ্রী মুকাম্বিকা ইনফোসলিউশনসে। এবার পছন্দমতো জীবনসঙ্গী খুঁজে দেওয়ার দায়িত্ব নিল সংস্থা। একই সঙ্গে  ছয় মাস অন্তর কর্মীদের বেতনও বাড়িয়ে দেওয়া হবে। স্বাভাবিকভাবেই সংস্থার এই সিদ্ধান্তে খুশি কর্মীদের একাংশ।

    ওই সংস্থায় কর্মীদের স্থায়িত্ব খুব বেশিদিনের হয় না। পাঁচ বছরের কম সময় চাকরি করেই ছেড়ে দেন অনেকে। কাজ শিখে যাওয়ার পরই উচ্চ বেতনের আশায় অন্য জায়গায় চলে যান কর্মীরা। তাই কর্মীদের আনুগত্য ধরে রাখতেই এই সিদ্ধান্ত বলে অনুমান। ওই সংস্থার মোট কর্মী সংখ্যা ৭৫০জন। এর মধ্যে মাত্র ৪০ শতাংশ কর্মী পাঁচ বছরের বেশি সময় ওখানে কাজ করেছেন।

    শিবকাশিতে ২০০৬ সালে সংস্থার কাজ শুরু হয়। পরে মাদুরাইতে সরে যায় অফিস। এখন ওই সংস্থার মাসিক আয় ১০০কোটি টাকা। বিয়ে করলে কর্মীদের বেতন বাড়িয়ে দেওয়ার রীতি আগেই ছিল এই সংস্থায় তবে এবার সঙ্গীও খুঁজে দেওয়া হবে। সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা তথা সিইও এমপি সেলভাগনেশ জানিয়েছেন, কর্মীদের তিনি নিজের ভাই-বোনের মতো দেখেন।  অনেক কর্মীই গ্রাম থেকে এসেছেন। কারও বাবা-মায়ের অনেক বয়স হয়ে গিয়েছে, সন্তানের জন্য পাত্র-পাত্রী খোঁজার মতো অবস্থা নয়। তাই সংস্থার পক্ষ থেকে অ্যালায়েন্স মেকার নামে একটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পাত্র-পাত্রী খুঁজে দেওয়া হবে।

     

  • Graceful Nirmala: বক্তাকে জল এগিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী, নির্মলার ভাইরাল ছবিকে ঘিরে প্রশংসা নেটিজেনদের

    Graceful Nirmala: বক্তাকে জল এগিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী, নির্মলার ভাইরাল ছবিকে ঘিরে প্রশংসা নেটিজেনদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  বক্তৃতা দিচ্ছেন ন্যাশনাল সিকিউরিটিজ ডিপোজিটরি লিমিটেডের (এনএসডিএল) অধিকর্তা পদ্মজা চুন্দুরু। মঞ্চে বসে  কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বক্তৃতার মাঝে হঠাতই গলা শুকিয়ে গেল পদ্মজার। জল চাইতেই উঠে গেলেন অর্থমন্ত্রী। নিজের পদ বা গাম্ভীর্য ভুলে মানবিকতার খাতিরে জলের বোতল এগিয়ে দিলেন পদ্মজার হাতে। অভিভূত এনএসডিএল অধিকর্তা তথা কক্ষে উপবিষ্ট সকল দর্শক-শ্রোতারা। এই ছবি ভাইরাল হতেই প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটিজেনরাও।  

    [tw]


    [/tw]

    সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত অনুষ্ঠানটির ভিডিওতে, পদ্মজা চুন্দুরুকে কথা বলতে দেখা যায় যার মধ্যে তিনি বিরতি দেন এবং জলের জন্য অঙ্গভঙ্গি করেন। তারপরে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে মঞ্চ জুড়ে হাঁটতে দেখা যায় এবং শ্রীমতী চুন্দুরুকে একটি জলের বোতল অফার করতে দেখা যায়। শ্রীমতী চুন্দুরু ধন্যবাদ জানান অর্থমন্ত্রীকে। দর্শকদের করতালিতে ভরে যায় গোটা জায়গাটা।শনিবার এনএসডিএল-এর রজত জয়ন্তী উদযাপনের জন্য মুম্বাইয়ে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এই ঘটনা ঘটে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন শনিবার হিন্দি এবং অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষায় শিক্ষার্থীদের জন্য NSDL-এর বিনিয়োগকারী সচেতনতা কর্মসূচি ‘মার্কেট কা একলব্য’ চালু করেছেন। নির্মলা বলেন, “এই কর্মসূচীর মাধ্যমে, আপনি এমন অনেকের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হবেন যাদের আর্থিক সচেতনতার প্রয়োজন রয়েছে৷ এটিই সঠিক সময় যখন মানুষের বাজার সম্পর্কে জানার প্রবণতা থাকে। এই কাজে মানুষকে সাহায্য করবে  NSDL।” 

  • Shah Rukh look alike: আইপিএলে কেকেআর নয় গুজরাতকে সমর্থন করছেন শাহরুখ? হতবাক দর্শকেরা

    Shah Rukh look alike: আইপিএলে কেকেআর নয় গুজরাতকে সমর্থন করছেন শাহরুখ? হতবাক দর্শকেরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বলিউড ইন্ডাস্ট্রির বাদশা শাহরুখ খান। ইন্ডিয়ান ক্রিকেট প্রিমিয়ার লিগ (IPl)-এ তাঁর দল কলকাতা নাইট রাইডার্স (KKR)। কিন্তু একি!গুজরাত টাইটানসের সঙ্গে ম্যাচে কলকাতার বদলে কিং খান গলা ফাটাচ্ছেন গুজরাতের হয়ে। অবাক, কেকেআর অনুরাগী থেকে শুরু করে শাহরুখ ভক্তরা। তাহলে কী দলবদল! না আসলে ইনি হলেন গুজরাত সমর্থক হুবহু শাহরুখের মতো দেখতে ইব্রাহিম কাদরি।

    বিশ্বজুড়ে বলিউড বাদশাহর কোটি কোটি অনুরাগী। তাঁর  মতো দেখতে আর কাউকে আপনি কল্পনা করতে পারেন? হ্যাঁ,শাহরুখের মতো দেখতে এক ব্যক্তি এখন অন্তর্জালে ভাইরাল। তাঁর নাম ইব্রাহিম কাদরি। হঠাৎ দেখলে আপনিও ভেবে বসবেন ইনি বুঝি কিং খান। 

    শাহরুখ খানের মতো দেখতে বলে ইব্রাহিমও বেশ জনপ্রিয়। তিনিও মাঝেমধ্যে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ইব্রাহিম জানান, নিজের চেহারার প্রতি কখনওই খুব বেশি মনোযোগ দেননি। কিন্তু তাঁর চেহারা প্রায়ই পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের নজর কাড়ত।  সবাই তাঁকে কিং খানের সঙ্গে তুলনা করত। ছেলের চেহারার সঙ্গে সুপারস্টারের অদ্ভুত মিল রয়েছে বলে ইব্রাহিমের বাবা-মাও গর্ব বোধ করেন বলে জানান তিনি। 

    গল্পে গল্পে ইব্রাহিম বলেন, “একবার’রইস’ সিনেমা দেখার পর শাহরুখ-ভক্তরা আমার পিছু নিয়েছিল,সেলফি তুলেছিল। ওরা আমাকে শাহরুখ ভেবে ভুল করে। তাঁরা ভেবেছিলেন সত্যিকারের শাহরুখ সিনেমার প্রিমিয়ারে উপস্থিত হয়েছেন!” এরপর থেকেই নাকি নিজেকে শাহরুখের মতো সাজাতে থাকেন ইব্রাহিম। তাঁর ভেতরেও বাদশাহ-ভাব জন্ম নেয়। ইনস্টাগ্রামে বেশ ভক্ত জুটিয়েছেন তিনি। তাঁর ফলোয়ার এক লাখের বেশি। প্রায় ছবি ও ভিডিও আপলোড করেন তিনি। সেখানে শাহরুখ-ভক্তরা তাঁকে প্রশংসায় ভরিয়ে দেন।

    ইব্রাহিম জানিয়েছেন লোকজন প্রায়শই তাঁকে শাহরুখের সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেন এবং তাঁর সঙ্গে ছবি তুলতে ছুটে আসেন। ইব্রাহিম বলেন, “সম্প্রতি আমি স্টেডিয়ামে গুজরাট লায়ন্সের বিপক্ষে কেকেআরের খেলা দেখতে গিয়েছিলাম; সবাই তাঁদের ক্যামেরা বের করে আমার দিকে হাত নাড়তে থাকে। লোকজন হাততালি দিতে থাকে এবং আমাকে নিয়ে শাহরুখের বিখ্যাত সিনেমার ডায়লগ বলতে শুরু করে। আমি দেখেছি মানুষ শাহরুখকে কতটা ভালোবাসে।” ইব্রাহিমের মতে, এটা বিশেষ একটা অনুভূতি। তবে খ্যাতির বিড়ম্বনাও চোখের সামনে দেখেছেন ইব্রাহিম। তিনি বলেন, “মাঠে গিয়ে আমি এটাও বুঝতে পেরেছি যে শাহরুখকে সম্ভবত প্রতিদিনই কিসের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। স্টেডিয়ামে কেউ একজন আমাকে এত শক্ত করে ধরেছিলেন যে আমার টি-শার্ট ছিঁড়ে যায়!পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়ে গিয়েছিল যে আমাকে নিরাপদে স্টেডিয়াম থেকে বের করে আনতে পুলিশকে ফোন করতে হয়েছিল। তবে আমাকে উদ্ধার করার পরে,পুলিশই জিজ্ঞাসা করেছিলেন, ‘এসআরকে স্যার, এক সেলফি?’তখন অবাক হয়েছিলাম আমি।” 

    শাহরুখের মতো দেখতে হলেও ইব্রাহিম চান নিজের আলাদা পরিচয় বানাতে। তিনি নিজেও শাহরুখ অনুরাগী। কিং খানকে সামনে থেকে দেখতে পেলে স্বপ্ন সফল হবে বলে জানান ইব্রাহিম।

  • Beat-Heat: রাস্তায় ফ্রিজ,খুললেই মিলছে ঠান্ডা জল, গরমে মানবিকতার ছবি শহরে

    Beat-Heat: রাস্তায় ফ্রিজ,খুললেই মিলছে ঠান্ডা জল, গরমে মানবিকতার ছবি শহরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঠফাটা রোদে রাস্তায় বেরিয়ে জলের জন্য হাহাকার করছেন অনেকে। জেলার বিভিন্ন প্রান্তে জলের সংকট দেখা গিয়েছে।   এই পরিস্থিতিতে বাড়ির ফ্রিজ রাস্তায় রেখে পথচারীদের সেবা করছেন কলকাতার তরুণ তুর্কি মোহাম্মদ তৌসিফ রহমান আর মুদর পাথারেয়া।

    আলিমুদ্দিন স্ট্রিট থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে ২৯ বছরের তৌসিফ প্রায় এক মাস ধরে নিজের বাড়ির ফ্রিজ রাস্তায় রেখে দিয়েছেন। প্রতিদিন ফ্রিজে ৩০টির বেশি জলের বোতল রেখে দিচ্ছেন তিনি। তাঁকে যোগ্য সঙ্গত দিচ্ছেন মুদর। তবে এই ভাবনা কিন্তু মুদরের মেয়ের। যিনি ভিন দেশ থেকে তাঁর বাবাকে জানিয়েছেন, কাতারে নাকি একরকম চিন্তা ভাবনা বাস্তবায়িত হয়েছে। মজার ব্যাপার হল,সারা দিন যখন জল শেষ হচ্ছে,তখন সাধারণ মানুষ নিজেরাই গিয়ে জল ভরে দিচ্ছেন। যে কোনও পথচারী নিজের পিপাসা মেটানোর তাগিদে এখানে এসে ঠান্ডা জল পান করতে পারেন। তার জন্য অর্থ দেওয়ার প্রয়োজন নেই।

    [fb]https://www.facebook.com/La.Kolkata.Tales/photos/a.103020028208928/524916896019237/?type=3[/fb]

    এই গরমে ঠান্ডা জলের হাহাকার সর্বত্র। জুস, লস্যি থেকে নরম পানীয়,বিক্র হচ্ছে সব জায়গায়। ঠান্ডা জলের বোতলেরও বিক্রি বেড়েছে বেশ কিছুটা। সেখান থেকে সাধারণের জন্য এরকম অসাধারণ ভাবনা তৌসিফকে সবার কাছে প্রিয় করে দিয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, শহরের প্রতি,  ভালবাসা, মানুষের জন্য কিছু করার তাগিদেই তাঁর এই প্রয়াস।

  • Edible Oil:  ২৮ এপ্রিলের পরে দামি হবে রান্নার তেল! কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ দাবি ব্যবসায়ীদের

    Edible Oil: ২৮ এপ্রিলের পরে দামি হবে রান্নার তেল! কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ দাবি ব্যবসায়ীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবহণের পরে রান্নাঘরেও তেলের ছ্যাঁকা লাগার সম্ভাবনা। শুধু দামবৃদ্ধিই নয়, ভোজ্য তেলের দাম লাগামছাড়া হয়ে যেতে পারে। কারণ, চলতি মাস থেকেই ভারতকে পাম তেল রফতানি বন্ধ করে দিচ্ছে ইন্দোনেশিয়া। দেশের অভ্যন্তরীণ প্রয়োজনের তুলনায় উৎপাদন কম হওয়ায় আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য তেল রফতানিতে নিষেদ্ধাজ্ঞা আরোপ করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে তারা। প্রসঙ্গত, ভারতে প্রয়োজনীয় পাম তেলের বড় অংশই ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করা হয়। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় সরকার যাতে পদক্ষেপ করে সেই দাবিও তুলেছে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ব্যবসায়ী সংগঠনগুলি।

    বণিক সংগঠন সলফেন্ট এক্সট্র্যাকটর্স অ্যাসোসিয়েশনের এগ্‌জিকিউটিভ ডিরেক্টর বিভি মেটা বলেন, ‘‘ইউক্রেনে যুদ্ধ চলায় এমনিতেই সূর্যমুখী তেলের জোগান ধাক্কা খেয়েছে। এখন পাম তেলের জোগান কমে গেলে সার্বিক ভাবে দাম আকাশছোঁয়া হতে পারে। ইন্দোনেশিয়ার সিদ্ধান্ত ভারতের বাজারে বড় প্রভাব ফেলবে।’’ তিনি জানিয়েছেন, ভারতে প্রতি মাসে ১৮ লাখ টন ভোজ্য তেল লাগে। এর মধ্যে ছয় থেকে সাত লাখ টন পাম তেল আসে ইন্দোনেশিয়া থেকে। মালয়েশিয়া, তাইল্যান্ড এবং পাপুয়া নিউ গিনি থেকে বাকিটা আসে। ফলে ইন্দোনেশিয়া থেকে সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে তার মারাত্মক প্রভাব পড়বে ভারতে। এই পরিস্থিতিতে ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে ভারত সরকারের কথা বলা উচিত বলেও মন্তব্য করেছেন মেটা।

    মার্চের শেষেই আন্তর্জাতিক আর্থিক উপদেষ্টা সংস্থা ক্রিসিলের সমীক্ষায় দাবি করা হয়, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে ভারতে অশোধিত সূর্যমুখী তেলের আমদানি চলতি অর্থবর্ষে ২৫ শতাংশ কমতে পারে। প্রয়োজনের এই তেলের ৯০ শতাংশই ইউক্রেন এবং রাশিয়া থেকে কেনে ভারত। জোগানের ঘাটতি তার দামকে আরও ঠেলে তুলবে বলে আশঙ্কা করা হয়।

    ভারতে ভোজ্য তেলের মধ্যে সব থেকে বেশি ব্যবহৃত পাম তেলের দাম অবশ্য আগে থেকে অনেকটা বেড়ে গিয়েছিল। এর সঙ্গে সূর্যমুখী তেলের জোগান কমে যাওয়ায় ভোজ্য তেলের মূল্যবৃদ্ধির সমস্যা তৈরি হয়। এখন পাম তেলের অভাব সেই সমস্যা আরও বাড়িয়ে দেবে।

  • Quad Summit: চিনকে ঠেকাতে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি

    Quad Summit: চিনকে ঠেকাতে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনের দাপট কমাতে তৈরি হয়েছে আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান এবং ভারত-এই চারটি দেশের জোট কোয়াড (QUAD)। টোকিওয় জোটের শীর্ষ সম্মেলনে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চিনের আধিপত্য ঠেকাতে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছেন রাষ্ট্রনেতারা। ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে চিনের সামরিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবিলায় ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন চার দেশের নেতারা।

    জাপানের  প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানেজ কোয়াড শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেন। সম্মেলনে চার নেতা ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন, জলবায়ু সংকট, করোনাভাইরাস, তথ্যপ্রযুক্তি নিয়েও আলোচনা করেন।

    আরও পড়ুন: চিন নিয়ে একমত চার নেতা, রাশিয়া প্রসঙ্গে বিভেদ কোয়াড সম্মেলনে

    মঙ্গলবার বৈঠক চলাকালীনই চিন এবং রাশিয়া (Russia-China Fighter Plane) যৌথভাবে বোমারু বিমান ওড়ায় জাপান সাগর এবং পূর্ব চিন সাগরের উপর দিয়ে। একথা জানিয়ে জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ফুমিও কিশিদা অভিযোগ করেছেন, বেজিং এবং মস্কোর (Russia) তরফে উসকনিমূলক কার্যকলাপ চালানো হচ্ছে। এই ধরনের কাজ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে বরদাস্ত করা হবে না। ওই অঞ্চলে সামরিক তৎপরতা, নৌ মহড়া এবং মাছ ধরার জাহাজের অনধিকার প্রবেশসহ চিনের নানা কর্মকান্ডে আঞ্চলিক অস্থিরতা বাড়ছে। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিন যেভাবে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে তার বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা দেওয়া হয় কোয়াড সম্মেলনে। এই অঞ্চলে যদি শান্তি বিঘ্নিত করার বা অবস্থান বদলের কোনওরকম চেষ্টা চিন করে তাহলে তার কড়া জবাব দেওয়া হবে বলেও জানান রাষ্ট্রনেতারা। জানানো হয়, এ অঞ্চলে জবরদস্তিমূলক কর্মকাণ্ড রুখতে ইন্দো-প্যাসিফিক পার্টনারশিপ ফর মেরিটাইম ডোমেন অ্যাওয়ারনেস (আইপিএমডিএ)-এর আওতায় সামুদ্রিক নজরদারি আরও বাড়ানো হবে। এই প্রকল্পের আওতায় এই অঞ্চলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ,চোরাচালান, অবৈধ মাছ ধরা মোকাবিলায় একযোগে কাজ করবে কোয়াড গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলি।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “কোয়াড সদস্যদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সমন্বয় ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের শান্তি,সমৃদ্ধি ও স্থায়িত্বকে নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নিচ্ছে। কোয়াড এখন আরও প্রভাবশালী।”

     

     

  • Navjot Singh Sidhu: অনিচ্ছাকৃত খুনের দায়ে এক বছরের জেল সিধুর

    Navjot Singh Sidhu: অনিচ্ছাকৃত খুনের দায়ে এক বছরের জেল সিধুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের শীর্ষ আদালতে ধাক্কা খেলেন পঞ্জাব প্রদেশ কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি নভজোৎ সিং সিধু (Navjot Singh Sidhu)। তিন দশকের বেশি পুরনো একটি অনিচ্ছাকৃত খুনের মামলায় প্রাক্তন জাতীয় ক্রিকেটারকে বৃহস্পতিবার এক বছর জেলের সাজা দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সময়টা ভাল যাচ্ছে না সিধুর। ভোটে হেরেছিলেন কয়েক মাস আগেই। এবার ৩৪ বছরের পুরনো  পথ-হিংসা মামলায় (1988 road rage case) কারাবাসের সাজা শোনাল আদালত। সুপ্রিম কোর্টের রায় ঘোষণার পরেই সিধু ট্যুইটারে লিখেছেন, ‘আমি আদালতের কাছে আত্মসমর্পণ করব।’

    [tw]


    [/tw]

    ১৯৮৮ সালের ২৭ ডিসেম্বর পঞ্জাবের রাস্তায় এক ব্যক্তিকে মারধরের অভিযোগ ওঠে ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন সদস্যের বিরুদ্ধে। গাড়ি পার্কিংকে কেন্দ্র করে ঝামেলার সূত্রপাত। অভিযোগ, পঞ্জাবের পাতিয়ালার রাস্তায় গুরনাম সিং নামের এক ৬৫ বছরের বৃদ্ধকে গাড়ি থেকে জোর করে টেনে বার করে মারধর করেন সিধু ও তাঁর বন্ধু রুপিন্দ্র সিং সান্ধু। প্রথমে বিষয়টি শুরু হয়েছিল বচসা দিয়ে পরে তা হাতাহাতিতে পৌঁছে যায়। ওই ঘটনার কয়েক দিন পরে মারা যান গুরনাম। সিধুর মারেই মাথায় আঘাত পেয়ে গুরনাম সিংয়ের মৃত্যু হয় বলে জানানো হয়েছিল অভিযোগে।

    ওই মামলায় নিম্ন আদালতে ছাড়া পেয়ে গেলেও ২০০৬-এ পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাই কোর্টের রায়ে অনিচ্ছাকৃত খুনের দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন সিধু। হাইকোর্টের রায়ে তাঁর তিন বছরের কারাদণ্ড হয়। কিন্তু,পরের বছর সেই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন প্রাক্তন ক্রিকেটার ।এর আগে ২০১৮ সালের ১৫ মে এই মামলায় ৩ বছরের সাজা কমিয়ে ১০০০ টাকার জরিমানা দিয়েই সিধুকে রেহাই দিয়েছিল কোর্ট। অভিযোগকারীদের অনুরোধে সম্প্রতি এই মামলায় সিধুকে অব্যাহতি দেওয়ার আদেশের পর্যালোচনা করার অনুমতি দেয় আদালত। এবার পালাবদল। সেই সাজাই বদলে গেল কারাবাসে। সিধুকে এক বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন, বিচারক এএম খানউইলকার এবং এসকে কওউল (Justices AM Khanwilkar and SK Kaul)। সুপ্রিম কোর্টে স্বস্তি মিলল না সিধুর। 

LinkedIn
Share