Author: subhra-katwa

  • Aadhaar Card: অন্যান্য নথির সঙ্গে মিললে তবেই বিহারের ভোটার তালিকায় বৈধ আধার, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    Aadhaar Card: অন্যান্য নথির সঙ্গে মিললে তবেই বিহারের ভোটার তালিকায় বৈধ আধার, জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারে ভোটার তালিকার বিশেষ নিবিড় সমীক্ষায় পরিচয়ের প্রামাণ্য নথি হিসেবে আধার কার্ড (Aadhaar Card) ব্যবহার করা যাবে। সোমবার এসআইআর সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট এমন নির্দেশ দিয়েছে। অর্থাৎ, ভোটার তালিকার নথিতে আধার কার্ড অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত, তবে তা অন্যান্য নথির সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে হবে। এই নিয়ম আপাতত শুধুমাত্র বিহারের জন্য প্রযোজ্য। তবে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) স্পষ্ট করেছে, আধার কার্ড কখনও নাগরিকত্বের প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না। এটি শুধুমাত্র ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য পরিচয় প্রমাণ হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। সুপ্রিম কোর্ট নির্বাচন কমিশনকে আশ্বাস দিয়েছে যে, আধার কার্ডের বৈধতা যাচাই করার পূর্ণ অধিকার তাদের থাকবে। আদালত জানিয়েছে, কেবল প্রকৃত নাগরিকরাই ভোট দিতে পারবেন। যারা জাল নথি দেখিয়ে ভোটারের দাবি করেন, তাদের ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে। সুপ্রিম কোর্ট আরও জানিয়েছে, কেউই চাইবে না যে নির্বাচন কমিশন অবৈধ অভিবাসীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুক।

    একক নথি হিসেবে নয়, অন্যান্য নথির সঙ্গে মিলিয়ে প্রমাণ হিসেবে ধরা হবে

    বিচারপতি সূর্য কান্ত ও বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর বেঞ্চ আগেই জানিয়েছিল , ভোটার তালিকায় নাম তোলার জন্য অন্যান্য নথির সঙ্গে আধার কার্ডও (Aadhaar Card) পরিচয়পত্র হিসাবে গণ্য করা যেতে পারে। তবে এতদিন পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট এ বিষয়ে কোনও নির্দিষ্ট নির্দেশ দেয়নি। সোমবার আদালত নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দিল, ভোটাররা পরিচয়পত্র হিসেবে আধার ব্যবহার করতে পারবেন এবং আধারকে প্রামাণ্য নথি হিসেবে তালিকাভুক্ত করতে হবে। শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, আধার একক নথি হিসেবে নয়, অন্যান্য নথির সঙ্গে মিলিয়ে প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।

    আধার কার্ড (Aadhaar Card) নাগরিকত্বের প্রমাণ নয়

    প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের পুত্তস্বামী মামলায় সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, আধার কারও নাগরিকত্ব প্রমাণের অধিকার তৈরি করতে পারে না। সোমবারের শুনানিতে সেই একই বিষয় বলল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। আদালত আরও জানিয়েছে, আধার আসল নাকি ভুয়ো, অন্য নথি যাচাইয়ের ক্ষেত্রে যে নিয়মগুলো অনুসরণ করা হয়, একইভাবে আধারের ক্ষেত্রেও সেই নিয়ম প্রযোজ্য হবে। নির্বাচন কমিশনও জানিয়েছে, তারা আইনি বিধি মেনে আধারকে পরিচয়পত্রের প্রামাণ্য নথি হিসেবে বিবেচনা করবে। আদালত স্পষ্টভাবে বলেছে, আধার কার্ড (Aadhaar Card) নাগরিকত্বের প্রমাণ নয়। কেউ নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য আধার দাখিল করতে পারবেন না।

  • Ramakrishna 462: কেউ বলছিল, “অখণ্ড সত্যিটা আনন্দ” আমি সেই আদি পুরুষকে চিন্তা করতে লাগলাম

    Ramakrishna 462: কেউ বলছিল, “অখণ্ড সত্যিটা আনন্দ” আমি সেই আদি পুরুষকে চিন্তা করতে লাগলাম

    শ্রীরামকৃষ্ণ (ভক্তদের প্রতি) সে সময়ে ধ্যানে দেখতে পেতাম সত্যি সত্যি—একজনের কাছে ফুল হাতে বসে আছি, ভয় দেখাচ্ছে, যদি ঈশ্বরের পাদপথে মন না রাখি, চুল পর্যন্ত আমার বাড়ি মারবে। ঠিক মন না হলে বুকেও আঘাত হবে।

    নিত্য, লীলা, যোগ, পুরুষ, প্রকৃতি, বিবেক—এই সব ভাবনা চলত।

    কখনো মা এমন অবস্থা দেখাতেন যে নিত্য থেকে মন নেমে নেমে নীলায় চলে যেত, আবার কখনো লীলার মাধ্যমে নিত্যর মন উঠত। যখন লীলায় মন নেমে আসত, তখন কখনো সীতারামকে রাতদিন চিন্তা করতাম, আর সীতারামের রূপ দর্শন হতো। রামলালকে নিয়ে সর্বদা বেড়াতাম, কখনো খাওয়াইতাম, আবার কখনো রাধা-কৃষ্ণের ভাবনায় থাকতাম। ঐরূপে সর্বদা দর্শন হতো। আবার কখনো গৌরাঙ্গের ভাবনায় থাকতাম। দুই ভাবের মিলন এবং প্রকৃতিভাবের মিলন—ঐরূপে সর্বদা দর্শন হতো।

    কখনো অবস্থা বদলে গিয়েছিল। সবকিছু একে একে অনুভব করতে লাগলাম। ঈশ্বরদী ও রূপ ভালো লাগল না, বললাম, “কিন্তু তোমাদের বিচার আছে।” তখন তাদের তলায় রাখলাম। ঘরে যত ঈশ্বরী বা পট বা ছবি ছিল, সব খুলে ফেললাম।

    কেউ বলছিল, “অখণ্ড সত্যিটা আনন্দ” আমি সেই আদি পুরুষকে চিন্তা করতে লাগলাম।

     

  • Daily Horoscope 09 September 2025: সম্মান নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 09 September 2025: সম্মান নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কর্মদক্ষতায় চাকরির স্থানে সুনাম অর্জন করতে পারবেন।

    ২) বিষয়সম্পত্তি নিয়ে সংসারে অশান্তি।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) আর্থিক ব্যাপারে ভালো সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে।

    ২) সারা দিন কোনও ভয় আপনাকে চিন্তায় ফেলতে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    মিথুন

    ১) বেকারদের নতুন কিছু করার চেষ্টা বাড়তে পারে।

    ২) সঙ্গীতচর্চায় নতুন রাস্তা খুলতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    কর্কট

    ১) মানসিক কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) কোনও কোনও ভালো জিনিস নষ্ট হওয়ার যোগ।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    সিংহ

    ১) অপরকে সুখী করতে গেলে আত্মত্যাগ করতে হবে।

    ২) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কন্যা

    ১) ধর্মালোচনায় সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ২) মাত্রাছাড়া আবেগ আপনার ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    তুলা

    ১) সম্মান নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে ঝামেলা বাধতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) সঞ্চয়ের ইচ্ছা বাড়তে পারে।

    ২) সকলের সঙ্গে কথা খুব বুঝে বলবেন।

    ৩) দিনটি ভালোই কাটবে।

    ধনু

    ১) ব্যবসায় লাভ হলেও অর্থ অপচয়ের সম্ভাবনাও আছে।

    ২) ছাত্রছাত্রীরা বহুমুখী প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মকর

    ১) কুচিন্তা থেকে দূরে থাকুন।

    ২) চাকরির ক্ষেত্রে দিনটি খুব ভালো।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) কোনও আধ্যাত্মিক কাজ করতে হতে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে কেউ আপনাকে ঠকাতে পারে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    মীন

    ১) বিদেশযাত্রার ব্যাপারে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) অতিরিক্ত ক্রোধের জন্য হাতে আসা কাজ নষ্ট হতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Census 2027: মোদি সরকারের অভিনব আদমশুমারি! জিও-ট্যাগিংয়ের আওতায় আসবে দেশের সব বাড়ি ও প্রতিষ্ঠান

    Census 2027: মোদি সরকারের অভিনব আদমশুমারি! জিও-ট্যাগিংয়ের আওতায় আসবে দেশের সব বাড়ি ও প্রতিষ্ঠান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৭ সালে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে আদমশুমারি, আর এই আদমশুমারি (Census 2027) ভারতের ইতিহাসে অন্যতম সবচেয়ে বড় তথ্য সংগ্রহ প্রকল্প হতে চলেছে। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এই আদমশুমারিতে শুধুমাত্র দেশের বিপুল জনসংখ্যার গণনা করা হবে, এমনটাই নয়—এই জনগণনার সময়ে প্রত্যেকটি বাড়ি এবং ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে জিও-ট্র্যাগিং (Geo Tag) করারও পরিকল্পনা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।

    এতদিন ব্যবহার হত হাতে আঁকা মানচিত্র

    এই অভিনব উদ্যোগটিকে (Census 2027) ঐতিহাসিক মাইলফলকও বলা যায়। কারণ, এর মাধ্যমে সঠিক ও স্বচ্ছ তথ্য উঠে আসবে। এর আগে সাধারণভাবে হাতে আঁকা মানচিত্রের উপর নির্ভর করতে হত, এবং এগুলো ভুল ও অসঙ্গতিপূর্ণ হত। কিন্তু এবার জিও-ট্র্যাগিংয়ের ফলে সে সমস্যা আর থাকবে না। দীর্ঘদিন ধরেই ভারতে যখন আদমশুমারি হতো, তখন কর্মীরা গ্রাম ও শহরগুলিতে ঘুরে হাতে আঁকা মানচিত্র ব্যবহার করতেন। বিশেষ করে বর্তমান আমলে, যখন দ্রুত নগরায়ন ঘটছে, সেখানে উন্নয়নের গতি দেখে এই সমস্ত হাতে আঁকা মানচিত্র একেবারেই কার্যকর ছিল না।

    নির্ভুলভাবে অক্ষাংশ এবং দ্রাঘিমাংশ নির্ধারণ করে ডিজিটাল মানচিত্র তৈরি করা হবে

    ২০২৭ সালের মধ্যে এই পদ্ধতির পরিবর্তে ডিজিটাল লেআউট ম্যাপিং চালু হবে এবং জিআইএস প্রযুক্তির ব্যবহারে নির্ভুলভাবে অক্ষাংশ এবং দ্রাঘিমাংশ নির্ধারণ করে ডিজিটাল মানচিত্র তৈরি করা হবে। এ নিয়ে আধিকারিকরা জানিয়েছেন, নতুন এই ডিজিটাল পদ্ধতিতে (Census 2027) পূর্বের ভুল আর হবে না এবং গ্রাম ও শহরের প্রতিটি আবাসনের স্বচ্ছ রেকর্ড রাখা যাবে। এক্ষেত্রে বাড়িগুলিকে বিভিন্নভাবে ভাগ করা হবে—যেমন, যেখানে মানুষ বসবাস করেন সেগুলি আবাসিক, যেখানে কেউ থাকেন না সেগুলি অনাবাসিক, আংশিকভাবে বসবাসযোগ্য বাড়ি এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক ও সরকারি ভবন।

    ২০১১ সালের আদমশুমারিতে ভারতে মোট ৩৩.০৮ কোটি বাড়ি ছিল

    ২০১১ সালের আদমশুমারির সংজ্ঞা অনুযায়ী, একটি পরিবার মানে একসঙ্গে থাকা এবং একই রান্নাঘর ব্যবহার করা কয়েকজন মানুষকে বোঝানো হয়। ২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ভারতে মোট ৩৩.০৮ কোটি বাড়ি ছিল। এর মধ্যে ৩০.৬১ কোটি ছিল বসবাসযোগ্য এবং বাকি ২.৪৬ কোটি বাড়ি ছিল খালি। এই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গ্রামীণ ভারতে বাড়ির সংখ্যা ছিল ২২.০৭ কোটি এবং শহরাঞ্চলে ছিল ১১.০১ কোটি। কিন্তু বিগত দশকে দ্রুত বেড়েছে নগরায়ন। ফলে ২০২৭ সালের আদমশুমারিতে শহরাঞ্চলে বাড়ির সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। নতুন এই ব্যবস্থার ফলে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে আসবে, যাতে শহর পরিকল্পনা, পরিকাঠামো এবং বিভিন্ন সরকারি কর্মসূচি সঠিকভাবে নেওয়া যায়।

    দুটি ধাপে হবে আদমশুমারি

    জানা যাচ্ছে, ২০২৭ সালের আদমশুমারি সম্পন্ন হবে দুই ধাপে। প্রথম ধাপ শুরু হবে ২০২৬ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে। এই পর্যায়ে হাউস লিস্টিং অপারেশন (Geo Tag) চলবে। এই ধাপে যারা তথ্য সংগ্রহ করবেন, তাঁরা বিভিন্ন আবাসন, আবাসনের মালিকানা ও জিও-ট্যাগ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করবেন। দ্বিতীয় ধাপে হবে আসল জনগণনা, যেটি ২০২৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেই দেশের বেশিরভাগ অংশে অনুষ্ঠিত হবে।

  • Daily Horoscope 08 September 2025: দুশ্চিন্তা বাড়বে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 08 September 2025: দুশ্চিন্তা বাড়বে এই রাশির জাতকদের

    মেষ

    ১) নম্র স্বভাবের জন্য কর্মস্থলে পদোন্নতি।

    ২) বাসস্থান পরিবর্তন নিয়ে খরচ বৃদ্ধি।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) কোনও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ না করাই ভালো হবে।

    ২) ভ্রমণে সমস্যা বাড়তে পারে, একটু সাবধান থাকুন।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) অতিরিক্ত বিলাসিতার জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ২) গুরুজনদের সদুপদেশে কর্মে উন্নতি।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) ব্যবসায় দারুণ অর্থপ্রাপ্তির যোগ রয়েছে।

    ২) নিজের ভুল সংশোধন করার ফলে ব্যবসায় উন্নতি।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) কাজের চাপ বাড়তে পারে।

    ২) বন্ধুদের সহায়তায় ব্যবসায় উন্নতি।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) সহকর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করায় মানসিক চাপ বাড়বে।

    ২) প্রেমে কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) সব কাজেই সুনাম পেতে পারেন।

    ২) ব্যবসায় সহকর্মীর দ্বারা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) দাম্পত্য সমস্যার কারণে মন চঞ্চল হতে পারে।

    ২) কোনও ঝুঁকিপ্রবণ কাজ করতে হতে পরে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) প্রিয়জনের সঙ্গে বিবাদ নিয়ে চিন্তা হতে পারে।

    ২) গরিব মানুষের জন্য কিছু করার চেষ্টা করুন।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) শত্রুভয় কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

    ২) ব্যবসা নিয়ে চিন্তা থাকবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে প্রচুর চিন্তা থাকবে।

    ২) ব্যবসার ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকুন, বুদ্ধিভ্রংশ হতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) বাড়িতে অশান্তির  সম্ভাবনা ও সেই কারণে মানহানি হতে পারে।

    ২) আপনার বক্তব্য সকলের মন জয় করতে সক্ষম হবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Ramakrishna 461: ঠাকুর আনন্দে গাড়িতে যাচ্ছেন

    Ramakrishna 461: ঠাকুর আনন্দে গাড়িতে যাচ্ছেন

    মেয়েভক্তগণ অনেকেই আসিয়াছেন। তাহারা চিত্রের আড়ালে বসিয়া ঠাকুরের দর্শন করিতেছেন।
    মোহিনীর পরিবারও আসিয়াছেন — পূর্বশ্রেষ্ঠ উৎপাদনে ব্যয় — তিনি ও তাহার নাম্য সঙ্গিনী অনেকেই আসিয়াছেন, এই বিশ্বাস যে ঠাকুরের কাছে নিঃসন্দেহে শান্তিলাভ হইবে।

    আজ ১লা বৈশাখ, চৈত্র কৃষ্ণ একাদশী, ১২ই এপ্রিল, ১৮৮৫, শুক্রবার, বেলা ৩টা হইবে।

    মাস্টার আসিয়া দেখিলেন, ঠাকুর ভক্তের মজলিস করিয়া বসিয়া আছেন ও নিজের সাম্প্রতিক বিবরণ ও নানাবিধ আধ্যাত্মিক অবস্থার বর্ণনা করিতেছেন।
    মাস্টার আসিয়া ঠাকুরকে ভূমিষ্ঠ হইয়া প্রণাম করিলেন ও তাহার কাছে আসিয়া বসিলেন।

    ঠাকুর আনন্দে গাড়িতে যাচ্ছেন।

    ১। শ্রীউপেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, ঠাকুরের ভক্ত ও “বসুমতী’র” সম্পাদক।

    ২। শ্রীঅমরকুমার সেন, ঠাকুরের ভক্ত ও কবি। ইনি “শ্রীরামকৃষ্ণ পদ্য” লিখিয়া চিরস্মরণীয় হইয়াছেন। বাঁকুড়া জেলার অন্তঃপাড়া ময়নাপুর গ্রাম ইহার জন্মভূমি।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (ভক্তদের প্রতি) সে সময়ে ধ্যানে দেখতে পেতাম সত্যি সত্যি—একজনের কাছে ফুল হাতে বসে আছি, ভয় দেখাচ্ছে, যদি ঈশ্বরের পাদপথে মন না রাখি, চুল পর্যন্ত আমার বাড়ি মারবে। ঠিক মন না হলে বুকেও আঘাত হবে।

    নিত্য, লীলা, যোগ, পুরুষ, প্রকৃতি, বিবেক—এই সব ভাবনা চলত।

    কখনো মা এমন অবস্থা দেখাতেন যে নিত্য থেকে মন নেমে নেমে নীলায় চলে যেত, আবার কখনো লীলার মাধ্যমে নিত্যর মন উঠত। যখন লীলায় মন নেমে আসত, তখন কখনো সীতারামকে রাতদিন চিন্তা করতাম, আর সীতারামের রূপ দর্শন হতো। রামলালকে নিয়ে সর্বদা বেড়াতাম, কখনো খাওয়াইতাম, আবার কখনো রাধা-কৃষ্ণের ভাবনায় থাকতাম। ঐরূপে সর্বদা দর্শন হতো। আবার কখনো গৌরাঙ্গের ভাবনায় থাকতাম। দুই ভাবের মিলন এবং প্রকৃতিভাবের মিলন—ঐরূপে সর্বদা দর্শন হতো।

     

     

  • Maoist: ঝাড়খণ্ডে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে খতম শীর্ষ মাওবাদী নেতা, মাথার দাম ছিল ১০ লাখ

    Maoist: ঝাড়খণ্ডে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে খতম শীর্ষ মাওবাদী নেতা, মাথার দাম ছিল ১০ লাখ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) পশ্চিম সিংভুম জেলার গভীর জঙ্গলে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম হল মাওবাদীদের জোনাল কমান্ডার অমিত হাঁসদা ওরফে ‘আপ্তন’ (Maoist)। দীর্ঘদিন ধরে সে সশস্ত্র মাওবাদী কার্যকলাপ চালাচ্ছিল এবং তার মাথার দাম ঘোষিত হয়েছিল দশ লক্ষ টাকা।

    রবিবার ভোরের অভিযানেই খতম আপ্তন

    গোপন সূত্রে খবর পেয়ে, রবিবার ভোরে রেলাপারাল বনাঞ্চলে যৌথ অভিযানে নামে ঝাড়খণ্ড পুলিশ, সিআরপিএফ, কোবরা এবং ঝাড়খণ্ড জাগুয়ার বাহিনী। অভিযান শুরু হতেই, মাওবাদীরা (Maoist) নিরাপত্তা বাহিনীর উপর গুলি চালায়। পাল্টা জবাব দেয় বাহিনীও। এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলা গুলির লড়াইয়ে শেষে নিহত হয় ‘আপ্তন’। ঘটনাস্থল থেকেই উদ্ধার হয় একটি SLR রাইফেল, প্রচুর গুলি ও অন্যান্য সামগ্রী।

    বোকাড়োর বাসিন্দা ছিল এই মাওবাদী নেতা (Maoist)

    বোকাড়োর (Jharkhand) বাসিন্দা অমিত হাঁসদা ওরফে ‘আপ্তন’ গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে পশ্চিম সিংভুম, খুঁটি ও সেরাইকেলা-খারসাওয়ান এলাকায় সক্রিয় ছিল। সরকারি কাজে বাধা দেওয়া, তোলাবাজি ও গ্রামীণ এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করাই ছিল তার মূল কার্যকলাপ। ঝাড়খণ্ড পুলিশের মতে, তার মৃত্যু মাওবাদীদের ওপর বড় আঘাত।

    কী বলছে পুলিশ?

    কলহান রেঞ্জের ডিআইজি অনুরঞ্জন কিসপোত্তা বলেন, ‘‘আপ্তনের মৃত্যুর ফলে মাওবাদীদের সংগঠন দুর্বল হবে। বহুদিন ধরেই তাকে ধরার চেষ্টা চলছিল। অবশেষে আজকের অভিযানে তা সফল হল।’’ পুলিশ সুপার রাকেশ রঞ্জনও জানিয়েছেন, অভিযান এখনও চলছে। এলাকায় মাওবাদী দমন অভিযান জোরদার করা হবে। প্রসঙ্গত, অমিত হাঁসদার বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা, বিস্ফোরণ ও অস্ত্র মামলার অভিযোগ ছিল। তাকে ঝাড়খণ্ডের উদীয়মান মাওবাদী নেতাদের (Maoist) অন্যতম হিসেবে মনে করা হত। তাই নিরাপত্তা বাহিনীর মতে, তার খতম হওয়া মাওবাদী কার্যকলাপ রুখতে এক গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য।

    ৩ সেপ্টেম্বরের অভিযান

    প্রসঙ্গত, গত ৩ সেপ্টেম্বর পালামৌ জেলার মানাতু থানার কেদাল জঙ্গলে মাওবাদীদের সঙ্গে সংঘর্ষে দুই পুলিশকর্মী শহিদ হন এবং গুরুতর জখম হন আরও এক পুলিশ কর্মী। সেদিন, মাওবাদী সংগঠন তৃতীয় সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি (টিএসপিসি)–র কুখ্যাত জোনাল কমান্ডার শশীকান্ত গঞ্জুর অবস্থান সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়ার পরই বিশেষ তল্লাশি অভিযান চালায় পুলিশ। শশীকান্ত গঞ্জুর মাথার দাম ছিল ১০ লাখ টাকা। অভিযানের সময় হঠাৎই শশীকান্ত ও তার সশস্ত্র দল নিরাপত্তা বাহিনীর উপর নির্বিচারে গুলি চালায়। পাল্টা জবাব দেয় পুলিশও। তবে গুলির লড়াইয়ে প্রাণ হারান দুই পুলিশকর্মী, আরেকজন গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

  • Bharat: সপ্তপদী থেকে সপ্তসিন্ধু, ভারতীয় সভ্যতার প্রেক্ষাপটে ‘সাত’ সংখ্যার তাৎপর্য

    Bharat: সপ্তপদী থেকে সপ্তসিন্ধু, ভারতীয় সভ্যতার প্রেক্ষাপটে ‘সাত’ সংখ্যার তাৎপর্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংখ্যার জগৎ শুধু গণিতের অঙ্কেই সীমাবদ্ধ নয়। দর্শন, ধর্ম, আধ্যাত্মিকতা এবং সভ্যতার গভীরেও রয়েছে এর তাৎপর্য। ভারতীয় (Bharat) সভ্যতা, পৃথিবীর প্রাচীন এবং সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক, সেখানে প্রতিটি সংখ্যার এক একটি বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে ‘সাত’ (৭) সংখ্যা (Number seven) এক অনন্য স্থান অধিকার করেছে। সময়, স্থান, ধর্মীয় আচার, পুরাণকথা, সামাজিক রীতি কিংবা আধ্যাত্মিকতা—সবেতেই ‘সাত’ তার রহস্যময় গুরুত্ব নিয়ে প্রতিফলিত হয়েছে।

    সূর্য ও রথসপ্তমী: জীবনের শক্তি

    প্রতি বছরের মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের সপ্তমী তিথিতে পালিত হয় রথসপ্তমী বা সূর্য-সপ্তমী। সূর্যকে হিন্দু ধর্মের দেবতা মানা হয়। এই দিনে সূর্য পূজিত হন জীবনের ধারক শক্তি হিসেবে। পুরাণ মতে, সূর্যের রথ টেনে নিয়ে যায় সাতটি ঘোড়া, আর আধুনিক বিজ্ঞান বলছে সূর্যালোকে ভেঙে যায় সাতটি রঙে—লাল, কমলা, হলুদ, সবুজ, নীল, আকাশী ও বেগুনি। অতএব, সূর্য ও সাতের যোগসূত্র কেবল পুরাণেই নয়, বিজ্ঞানের ভিত্তিতেও প্রতিফলিত।

    সপ্তলোক: মহাবিশ্বের সাত স্তর

    হিন্দু (Bharat) দর্শনে মহাবিশ্বকে সাতটি জ্যোতির্ময় স্তরে বিভক্ত করা হয়েছে,ভূলোক,ভুবর্লোক,স্বর্লোক,মহালোক,জনলোক,তপোলোক,সত্যলোক। এই সাতটি স্তর মানুষের চেতনাবিকাশের বিভিন্ন ধাপের প্রতীক। নিচের দিকে রয়েছে পাতাললোকসমূহও, যা জড়তা ও অন্ধকারকে নির্দেশ করে। ফলে ‘সাত’ সংখ্যা একদিকে ঊর্ধ্বগামী আধ্যাত্মিক যাত্রা আবার অন্যদিকে নিচের স্তরের অচেতন জগতেরও প্রতিচ্ছবি।

    সপ্তর্ষি: জ্ঞানের সাত দিশারী

    ঋষিদের মধ্যে সপ্তর্ষি—অত্রি, ভরদ্বাজ, গৌতম, জামদগ্নি, কশ্যপ, বশিষ্ঠ ও বিশ্বামিত্র—ভারতীয় (Bharat) জ্ঞানের মূল স্তম্ভ। তাঁরা শুধু দর্শন ও বেদীয় জ্ঞানের ধারকই নন, বরং মানব সমাজকে শৃঙ্খলা, নৈতিকতা ও আধ্যাত্মিকতার পথ দেখিয়েছেন। আকাশে ধ্রুবতারা ঘিরে যে নক্ষত্রমণ্ডলীকে আমরা ‘সপ্তর্ষিমণ্ডল’ বলি, সেটি আজও তাঁদের অমর অবদানের প্রতীক।

    সপ্তচিরঞ্জীবী: অমরত্বের প্রতীক

    ভারতীয় (Bharat) পুরাণে সাত চিরঞ্জীবীর কথা বলা হয়েছে। তাঁরা হলেন—অশ্বত্থামা, মহাবলী, ব্যাসদেব, হনুমান, বিভীষণ, কৃপাচার্য ও পরশুরাম। বিশ্বাস করা হয়, এঁরা যুগে যুগে বেঁচে থাকবেন এবং মানবজাতিকে পথ দেখাবেন। এটি ‘অমরত্ব’ ও ‘অবিনশ্বর শক্তির’ প্রতীক, যা সময়কে ছাপিয়ে চিরন্তন সত্যে প্রতিষ্ঠিত।

    সপ্তসিন্ধু: সভ্যতার প্রাণশক্তি

    ভারতীয় (Bharat) সভ্যতার গোড়াপত্তন নদীনির্ভর সমাজে। প্রাচীন বৈদিক সাহিত্যে উল্লেখিত সপ্তসিন্ধু—গঙ্গা, যমুনা, গোদাবরী, সরস্বতী, নর্মদা, সিন্ধু ও কাবেরী—ভারতীয় জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত। এই নদীগুলো শুধু ভৌগোলিক নয়, আধ্যাত্মিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও জীবনদাত্রী।

    সপ্তদ্বীপ: পৃথিবীর ধারণা

    প্রাচীন ভারতীয় কল্পনায় পৃথিবী বিভক্ত সাত দ্বীপে—জম্বুদ্বীপ, প্লক্ষ, শাল্মল, কুশ, ক্রোঞ্চ, শক ও পুষ্কর। এগুলো আসলে পৃথিবী ও মহাবিশ্বকে বোঝার প্রচেষ্টা, যা ভৌগোলিক কল্পনার পাশাপাশি মহাজাগতিক দৃষ্টিও উপস্থাপন করে।

    সপ্তরঙ: রঙের রহস্য

    বৃষ্টির পরে আকাশে যে ইন্দ্রধনু দেখা যায়, সেটি সাতটি (Number seven) রঙে গঠিত। এই সাত রঙ সৃষ্টির বৈচিত্র্য, জীবনচক্রের বহুমাত্রিকতা ও প্রকৃতির সৌন্দর্যকে প্রতিফলিত করে।

    সপ্তদিবস: সময়ের ছন্দ

    মানবসভ্যতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার সপ্তাহের ধারণা। সাত দিনকে কেন্দ্র করে সময়চক্র আবর্তিত হয়—রবি, সোম, মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র ও শনি। এভাবে মানুষের কাজকর্ম, আচার, এমনকি জ্যোতিষ শাস্ত্রও সাত দিনের সঙ্গে সংযুক্ত।

    সপ্তপুরী: মুক্তির তীর্থ

    ভারতীয় ধর্মে সাতটি মোক্ষদায়িনী নগরী—অযোধ্যা, মথুরা, মায়া (হরিদ্বার), কাশী, কাঞ্চী, উজ্জয়িনী ও দ্বারকা। এগুলোকে বলা হয় সপ্তপুরী, যা মোক্ষ বা মুক্তি অর্জনের পবিত্র ক্ষেত্র।

    সপ্তপদী: বিবাহের বন্ধন

    ভারতীয় বিবাহ প্রথায় দম্পতি সাত পা (সপ্তপদী) এগিয়ে যান এবং প্রতিটি পদক্ষেপে এক একটি শপথ গ্রহণ করেন। এই সাত শপথেই বিবাহের পূর্ণতা আসে। অতএব, বিবাহ শুধু সামাজিক প্রতিষ্ঠান নয়, আধ্যাত্মিক ও নৈতিক চুক্তি হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত।

    সপ্ত মাতৃকা: দেবী শক্তির বহুরূপ

    তন্ত্র ও পুরাণে সাত মাতৃকা দেবী—ব্রাহ্মী, মহেশ্বরী, কৌমারী, বৈষ্ণবী, বারাহী, ইন্দ্রাণী ও চামুণ্ডা—নারী শক্তির বিভিন্ন দিককে প্রতীকীভাবে উপস্থাপন করেন। তাঁরা সৃষ্টির শক্তি, ধ্বংস ও পুনর্গঠনের ধারক।

    ভারতীয় সভ্যতায় ‘সাত’

    ভারতীয় সভ্যতায় ‘সাত’ সংখ্যা কেবল গণনার অঙ্ক নয়, বরং সময়, স্থান, আচার, আধ্যাত্মিকতা ও সংস্কৃতির বহুমাত্রিক প্রতীক।
    রথসপ্তমী থেকে শুরু করে সপ্তলোক, সপ্তর্ষি, সপ্তসিন্ধু, সপ্তপুরী কিংবা সপ্তপদী—সবক্ষেত্রেই ‘সাত’ জীবন, শক্তি, চিরন্তন সত্য, মুক্তি ও ঐক্যের প্রতীক হয়ে আছে। অতএব, ‘সাত’ ভারতের আধ্যাত্মিক জীবনের সঙ্গে যুক্ত। যা যুগে যুগে সভ্যতাকে একত্রিত করেছে এবং আজও মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে রয়েছে।

  • Bangladesh: ছিলেন ব্যবসায়ী সেজে, ঢাকায় উদ্ধার মার্কিন সেনা আধিকারিকের দেহ, নজর রাখছে দিল্লি

    Bangladesh: ছিলেন ব্যবসায়ী সেজে, ঢাকায় উদ্ধার মার্কিন সেনা আধিকারিকের দেহ, নজর রাখছে দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঢাকার (Bangladesh) একটি হোটেল থেকে উদ্ধার হল এক মার্কিন সেনা আধিকারিকের মৃতদেহ। এই ঘটনায় উপমহাদেশের রাজনীতিতে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। ভারত-মার্কিন শুল্ক সংঘাত, ভারত-চীন-রাশিয়ার কাছাকাছি আসার আবহে মার্কিন সেনা আধিকারিকের দেহ উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে বহু প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    ৩১ অগাস্ট উদ্ধার হয় ওই আধিকারিকের দেহ

    জানা গেছে, গত ৩১ অগাস্ট ঢাকার ওয়েস্টিন হোটেলের একটি কক্ষ থেকে ওই মার্কিন সেনা আধিকারিকের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকেই বাংলাদেশের (Bangladesh) বর্তমান পরিস্থিতির উপর ভারত আরও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ শুরু করেছে বলে সূত্রের খবর।

    মার্কিন সেনা আধিকারিকের নাম টেরেন্স আরভেল জ্যাকসন

    আরও বিস্ময়কর তথ্য হল, ওই মার্কিন সেনা আধিকারিক টেরেন্স আরভেল জ্যাকসন বিগত তিন মাস ধরে বাংলাদেশে (Bangladesh) অবস্থান করছিলেন এবং তিনি ব্যবসায়ী পরিচয়ে সেখানে ছিলেন। তবে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, জ্যাকসন আদতে কোনও ব্যবসায়ী বা পর্যটক ছিলেন না; তিনি ছিলেন আমেরিকার স্পেশাল ফোর্সেস কমান্ডের কমান্ড ইন্সপেক্টর জেনারেল। উল্লেখযোগ্যভাবে, এই স্পেশাল ফোর্সেস কমান্ড হল মার্কিন সেনাবাহিনীর (US Special Forces Officer) বিশেষ অপারেশন ইউনিট, যারা সেনাদের সংঘটিত করা ও প্রশিক্ষণ দেওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে।

    বাংলাদেশের পুলিশ কোনও ময়নাতদন্ত করেনি

    চাঞ্চল্যকর তথ্য আরও সামনে এসেছে যে, জ্যাকসনের মৃতদেহ উদ্ধারের পরে বাংলাদেশের (Bangladesh) পুলিশ কোনও ময়নাতদন্ত করেনি। বরং দেহটি সরাসরি ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের হাতে হস্তান্তর করা হয়েছে। যদিও এ বিষয়ে আমেরিকা এখনও পর্যন্ত কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি, তবুও বাংলাদেশে ওই সেনা আধিকারিকের (US Special Forces Officer) উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে।

    ছিলেন ব্যবসায়ী সেজে

    বাংলাদেশ (Bangladesh) সরকার নিশ্চিত করেছে যে জ্যাকসন ব্যবসায়িক সফরের নাম করে কয়েক মাস ধরে দেশে অবস্থান করছিলেন। কিন্তু একজন কর্মরত মার্কিন সেনা বিদেশে এতদিন ধরে কীভাবে ব্যবসায়িক কাজে থাকতে পারেন—সেই প্রশ্নও উঠছে। অন্যদিকে, জ্যাকসনের সামাজিক মাধ্যমের অ্যাকাউন্ট পরীক্ষা করে বাংলাদেশের প্রশাসন জানতে পেরেছে যে, আগামী দু’ বছরের মধ্যে সেনাবাহিনী ছাড়ার কোনও পরিকল্পনাই তাঁর ছিল না। ফলে এই মৃত্যু ও তার পেছনের ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে রহস্য আরও গভীর হচ্ছে।

LinkedIn
Share