Author: subhra-katwa

  • PM Modi: ‘‘এত কাদা ছোড়া হয়, তবু মানুষ আমাদের ভোট দেন’’, মোদি-ট্রাম্পের প্রশংসায় মেলোনি

    PM Modi: ‘‘এত কাদা ছোড়া হয়, তবু মানুষ আমাদের ভোট দেন’’, মোদি-ট্রাম্পের প্রশংসায় মেলোনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যতই কাদা ছোড়া হোক, শেষ পর্যন্ত ভোটে জেতেন তাঁদের মতো নেতারাই। উদারপন্থীদের আক্রমণ শানিয়ে এমনই দাবি করলেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। তাঁর বক্তব্যে উঠে এল ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ট ট্রাম্পের কথা। মেলোনির দাবি, দক্ষিণপন্থী নেতাদের উত্থানে হতাশ হয়ে পড়ছেন উদারপন্থীরা। বিশেষত, দ্বিতীয়বার ট্রাম্প মসনদে বসতেই। তবে এখানেই রক্ষণশীলদের জয়রথ থামবে না বলেও জানিয়েছেন মেলোনি। প্রসঙ্গত, গতকাল শনিবারই মেলোনি ভার্চুয়ালভাবে হাজির ছিলেন ওয়াশিংটনে ‘কনজারভেটিভ পলিটিক্যাল অ্যাকশন কনফারেন্স’ (সিপিএসি)-এ। সেখানেই এই কথাগুলি বলতে শোনা যায় তাঁকে। ইতালিতে তাঁর বিরোধীরাই অবশ্য মেলোনির এই মন্তব্যের সমালোচনা করেছেন।

    কী বললেন মেলোনি

    মেলোনির কথায়, ‘‘নয়ের দশকে বিল ক্লিন্টন, টোনি ব্লেয়ার যখন বামপন্থী, উদারনীতির নেটওয়ার্ক তৈরি করেন, রাষ্ট্রনেতার খেতাব পান তাঁরা। কিন্তু আজকের দিনে ট্রাম্প, মেলোনি, হাভিয়ের অথবা মোদি (PM Modi) ভাষণ দিতে গেলে, গণতন্ত্রের জন্য বিপজ্জনক বলে উল্লেখ করা হয়। এই হল বামপন্থীদের দ্বিচারিতা। এসব এখন আর গায়ে লাগে না। আশার কথা হল, মানুষও আর ওদের মিথ্যাচারে কান পাতেন না। এত কাদা ছোড়া হয় আমাদের দিকে, তার পরও মানুষ আমাদেরই ভোট দেন।’’

    ট্রাম্পের জয়ে বামপন্থীরা ঘাবড়ে গিয়েছে

    তাঁর (Giorgia Meloni) কথায়, ‘‘ট্রাম্পের জয়ে বামপন্থীরা ঘাবড়ে গিয়েছে। ওদের বিরক্তি হিস্টিরিয়ায় পরিণত হয়েছে। রক্ষণশীলেরা জিতছেন বলে নয়, বিশ্বজুড়ে তাঁরা হাত মেলাচ্ছেন বলেই বামপন্থীদের সমস্যা।’’ যদিও মেলোনি এদিন আশা প্রকাশ করেছেন যে, ট্রাম্পের আমলে আমেরিকা এবং ইউরোপ পরস্পরের আরও কাছাকাছি আসবে। প্রসঙ্গত, গত জানুয়ারি মাসে ট্রাম্প যখন শপথ নিয়েছিলেন, তখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যভুক্ত দেশগুলির মধ্যে একমাত্র ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনিই তাতে যোগ দিয়েছিলেন। এ বার সিপিএসি-তে মেলোনি বক্তব্য রাখলেন। এই আবহে তাঁকে আক্রমণ করতে ছাড়েনি উদারপন্থীরা। এই সম্মেলনে যোগদান থেকে নিজেকে বিরত রেখেছেন ফ্রান্সের ন্যাশনাল র‌্যালি (আরএন) পার্টির নেতা জর্ডন বারডেল্লা। সিপিএসি-র এই সম্মেলনকে ‘নব্য নাৎসি জমায়েত’ বলেও কটাক্ষ করছেন উদারনৈতিকরা।

  • BJP: ‘এক দেশ, এক ভোট’ নিয়ে প্রচারে বঙ্গ বিজেপি, রবিতে সভা কলকাতায়, সোমে শিলিগুড়ি

    BJP: ‘এক দেশ, এক ভোট’ নিয়ে প্রচারে বঙ্গ বিজেপি, রবিতে সভা কলকাতায়, সোমে শিলিগুড়ি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘এক দেশ, এক ভোট’ (One Nation One Vote) নিয়ে এবার পশ্চিমবঙ্গেও শুরু হল জনমত তৈরির কাজ। বিজেপি (BJP) সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক সুনীল বনসলের বৈঠকেই স্থির হয়েছে, যে সমস্ত পঞ্চায়েতে এবং পুরসভার ওয়ার্ডে বিজেপির নিজস্ব জনপ্রতিনিধি রয়েছে, সেগুলিতে টিম তৈরি করে এক দেশ এক ভোটের প্রচার করা হবে। জানা যাচ্ছে, ইতিমধ্যেই যা শুরু হয়েছে। দিন কয়েক আগে এই রাজ্যে পা রেখে হাওড়ায় প্রথম সম্মেলন করে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন প্রসাদ।

    আজ সম্মেলন ভবানীপুরে (BJP)

    এরপরে আজ অর্থাৎ রবিবার ২৩ ফেব্রুয়ারি ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্রে একটি সম্মেলন করছেন বিজেপির (BJP) কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক সুনীল বনসল। তবে এই সম্মেলন সরাসরি বিজেপির ব্যানারে হচ্ছে না। এর পরিবর্তে বিজেপি প্রভাবিত নানা সংগঠনকে ব্যবহার করা হচ্ছে। আসলে এই সম্মেলনগুলির মাধ্যমে এক দেশ এক ভোটের গুরুত্ব মানুষকে বোঝাতে চাইছে বিজেপি। প্রসঙ্গত, রাজনীতির বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এক দেশ এক ভোট খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত নির্বাচনী খরচ কমানোর ক্ষেত্রে তো বটেই। এবার এই কথাগুলিই পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে বোঝাতে চায় বিজেপি। তার জন্যই এধরনের জন আন্দোলনের প্রয়োজনীতা রয়েছে বলে বোঝানো হচ্ছে।

    এই ইস্যুতে রাজ্যজুড়ে জন আন্দোলন করতে চায় বিজেপি

    এবার এই ইস্যুতে জন আন্দোলন করতে চায় বিজেপি (BJP)। সেভাবেই জনমত গঠন করতে চাইছেন গেরুয়া শিবিরের নেতারা। সেই লক্ষ্যে পরিকল্পনা শুরু করেছে বিজেপি। গোটা দেশের বাছাই করা কয়েকজন নেতৃত্বকে নিয়ে গত সোমবার বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান, সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সুনীল বনসলরা। সোমবার দলের কেন্দ্রীয় দফতর ৬ দীনদয়াল উপাধ্যায় মার্গে এই পরিকল্পনা বৈঠক করেন বিজেপি নেতৃত্ব। তারপরেই একেবারে মাঠে নেমে শুরু কাজ। জানা গিয়েছে, আগামীকাল ২৪ ফেব্রুয়ারি সোমবারই শিলিগুড়িতে দলের বৈঠকে যোগ দিতে চলেছেন সুনীল বনসল। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ছাব্বিশের প্রস্তুতিতে কোনও খামতিই রাখতে ছাইছে না গেরুয়া ব্রিগেড। সূত্রের খবর, ‘বাজেট টক’ শীর্ষক এক সভাতেই যোগ দিতে শিলিগুড়ি আসছেন সুনীল বনসল। দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে আলোচনা হবে ওই বৈঠকে। সেখানে উঠে আসবে এই ইস্যু। সুনীল বনসলের সভা নিয়ে বিজেপি (BJP) বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের দাবি, “ছাব্বিশের নির্বাচনে বাংলায় সরকার বদল হবে। আমরা তাঁর প্রস্তুতি নিচ্ছি।”

  • Ganga: পৃথিবীর একমাত্র স্বচ্ছ নদী গঙ্গা, ৫০ গুণ দ্রুত দূষণ মুক্ত করে ১,১০০ ধরনের ব্যাকটেরিওফেজ

    Ganga: পৃথিবীর একমাত্র স্বচ্ছ নদী গঙ্গা, ৫০ গুণ দ্রুত দূষণ মুক্ত করে ১,১০০ ধরনের ব্যাকটেরিওফেজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি একটি গবেষণায় উঠে এসেছে যে গঙ্গা (Ganga) হল পৃথিবীর মধ্যে একমাত্র নদী। যেখানে ১,১০০ ধরনের ব্যাকটেরিওফেজ স্বাভাবিকভাবেই সেখানকার দূষণকে দূর করে। ওই রিপোর্টে আরও উঠে এসেছে, যে ওই ব্যাকটেরিওফেজগুলি তাদের যা সংখ্যা তার চেয়ে ৫০ গুণ বেশি জীবাণু দূর করতে সক্ষম। শুধু তাই নয়, ওই জীবাণুগুলির আরএনএকে পরিবর্তন করেও জলকে বিশুদ্ধ করে ওই ব্যাকটেরিওফেজগুলি। এনিয়েই গবেষণা চালিয়েছেন পদ্মশ্রী প্রাপক ডক্টর অজয় সোনকারয তিনি মহা কুম্ভের গঙ্গাজল সম্পর্কে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছেন। শীর্ষস্থানীয় এই বিজ্ঞানী সেখানেই দেখিয়েছেন যে এই ব্যাকটেরিওফেজগুলি কীভাবে সদা গঙ্গা নদীর প্রহরায় নিযুক্ত রয়েছে। প্রসঙ্গত ক্যান্সার, জেনেটিক কোড, কোষ- এই সমস্ত কিছু নিয়ে গবেষণা করেন ডঃ সোনকার।

    বিজ্ঞানীর আরও দাবি (Ganga)

    দেশের শীর্ষস্থানীয় বিজ্ঞানী পদ্মশ্রী ড. অজয়কুমার সোনকার (Ajay Sonkar)। দেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এপিজে আবদুল কালামের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধু বলেই তাঁর পরিচয়। এই বিজ্ঞানী জানিয়েছেন, ল্যাবরেটরিতে তিনি পরীক্ষা করে দেখেছেন কেবল স্নানের (Ganga) উপযুক্তই নয়, এই জল একেবারেই খাঁটি। ওই বিজ্ঞানীর দাবি, কুম্ভের জল আলকালাইন ওয়াটারের মতোই শুদ্ধ। জলের ph লেভেল ৮.৪-৮.৬. যা বিশুদ্ধতার সূচক। তাঁর দাবি, জলে জীবাণুর পরিমাণ বেশি হলে জলের এসিডিটি বেড়ে যায়। Ph লেভেল কমে যায়। কিন্তু কুম্ভের জলের ক্ষেত্রে কোনওটাই হয়নি।

    বিরোধীদের চ্যালেঞ্জ

    আর নিজের এই দাবির সপক্ষে একেবারে ‘ওপেন চ্যালেঞ্জ’ ছুড়েছেন ড. সোনকার। তাঁর দাবি, কারও মনে যদি এই নিয়ে সামান্যতম সন্দেহও থাকে তাহলে তিনি যেন তাঁর কাছে গঙ্গাজল নিয়ে হাজির হন। তিনি পরীক্ষা করে দেখিয়ে দেবেন জল (Ganga) কতটা বিশুদ্ধ। তিনি জানিয়েছেন, পাঁচটি পৃথক ঘাট থেকে তিনি গঙ্গাজল সংগ্রহ করেছেন। যার মধ্যে সঙ্গম, আরেইলের জলও রয়েছে। আর সেই জল নিয়ে তিনমাস ধরে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়ে দেখা গিয়েছে, গঙ্গা জল (Ganga) সবচেয়ে বিশুদ্ধ। এতে স্নান করলে স্বাস্থ্যের কোনও ঝুঁকি নেই। এমনটাই দাবি খ্যাতনামা বিজ্ঞানীর।

  • Lahore: লাহোরের মাঠে বাজল জনগণমন অধিনায়ক জয় হে! দর্শকদের চিৎকারে বন্ধ ভারতের জাতীয় সঙ্গীত

    Lahore: লাহোরের মাঠে বাজল জনগণমন অধিনায়ক জয় হে! দর্শকদের চিৎকারে বন্ধ ভারতের জাতীয় সঙ্গীত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই ছিল লাহোরে (Lahore) অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের ম্যাচ। আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী প্রতি ম্যাচ শুরু হওয়ার আগেই দুই দেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয়। দু’দলের ক্রিকেটারেরা সেই মতো মাঠে হাজির হয়ে যান। প্রথমে বাজে ইংল্যান্ডের জাতীয় সঙ্গীত। এরপর অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটারেরা অপেক্ষা করতে থাকেন জাতীয় সঙ্গীতের জন্য। তখনই চমক। হঠাৎ করে বাজতে থাকরে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত। তা শুনেই চিৎকার শুরু হয়ে যায় লাহোরের মাঠে। অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটাররা এই ঘটনায় হতবাক হয়ে যান। পরে অবশ্য অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সঙ্গীত চালানো হয়। বন্ধ করে দেওয়া হয় ভারতের জাতীয় সঙ্গীত। তবে লাহোরের মাঠে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত বাজার ভিডিওটি বেশ ভাইরাল হয়েছে সমাদমাধ্যমে। অন্য দেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজার সেই ভিডিও সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়।

    উঠছে প্রশ্ন (Lahore)

    এই ঘটনার পর অনেকে প্রশ্নই উঠতে শুরু করেছে, প্রথমত, ভারত তো পাকিস্তানে কোনও ম্যাচই খেলবে না। তাই সেখানকার কোনও মাঠেই ভারতের জাতীয় সঙ্গীত থাকার কথা নয়। তা হলে কীভাবে তা বাজল। এর পিছনে কি অন্য কোনও কারণ রয়েছে? এই বিষয়ে অবশ্য পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও মন্তব্য করেনি। তবে এটাই নতুন বা প্রথম নয়। এর আগে ভারতের জাতীয় পতাকা নিয়ে বিতর্ক হয়েছিল পাকিস্তানের স্টেডিয়ামে (Lahore)। গত সপ্তাহের সোমবারই সেই মতো একটি ভিডিও সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছিল। সেখানে দেখা যায়, লাহোর, করাচির স্টেডিয়ামে বাকি দেশগুলির পতাকা থাকলেও সেখানে নেই ভারতের কোনও পতাকা নেই। তা নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক।

    বিতর্কের পরে মাঠে আসে ভারতের পতাকা

    চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে আটটি দেশ খেলে। সেই মতো পাকিস্তানের তিনটি মাঠেই আটটি দেশের পতাকা থাকার কথা। ২০২৩ সালে ভারতে যখন এক দিনের বিশ্বকাপ হয়েছিল, তখনও এমন চিত্র দেখা গিয়েছিল পাকিস্তানের (Lahore) মাঠে। বিতর্কের পর অবশ্য করাচির স্টেডিয়ামে ভারতের পতাকা দেখা যায়। পাকিস্তানের এক ইউটিউবার সমাজমাধ্যমে একটি ছবি পোস্ট করেন। সেখানে অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ইংল্যান্ডের পতাকার পাশেই রয়েছে ভারতের পতাকা।

  • Daily Horoscope 23 February 2025: প্রেমের ক্ষেত্রে দিনটি শুভ এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 23 February 2025: প্রেমের ক্ষেত্রে দিনটি শুভ এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সন্তানদের নিয়ে সংসারে কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ২) আইনি সমস্যা থেকে মুক্তিলাভ।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    বৃষ

    ১) ধর্মালোচনায় আপনার সুনাম বৃদ্ধি পাবে।

    ২) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    মিথুন

    ১) যানবাহন খুব সাবধানে চালাতে হবে, বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।

    ২) প্রেমের ক্ষেত্রে দিনটি শুভ।

    ৩) ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করুন।

    কর্কট

    ১) আগুপিছু না ভেবে উপার্জনের রাস্তায় পা দেবেন না।

    ২) অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতার যোগ।

    ৩) ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    সিংহ

    ১) কর্মচারীর জন্য ব্যবসায় বিবাদ হতে পারে।

    ২) ভ্রমণের পক্ষে দিনটি শুভ নয়।

    ৩) ধৈর্য্য রেখে কাজ করুন।

    কন্যা

    ১) প্রেমের ক্ষেত্রে সাফল্য লাভ।

    ২) কুটিরশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের অগ্রগতি হতে পারে।

    ৩) কোনও বিরুদ্ধ পরিস্থিতিতে ভেঙে পড়বেন না আজ।

    তুলা

    ১) ভালো কথার দ্বারা অন্যকে প্রভাবিত করতে পারবেন।

    ২) দুপুর নাগাদ ব্যবসা ভালো হবে।

    ৩) সমাজে আপনার খ্যাতি ছড়িয়ে পড়বে আজ।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রিয়জনের কুকর্মের জন্য বাড়িতে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) নিজের বাণীতে সংযম রাখুন।

    ধনু

    ১) চাকরিতে সুখবর আসতে পারে।

    ২) রক্তচাপ নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ৩) সতর্কভাবে চলাফেরা করুন।

    মকর

    ১) শারীরিক অবস্থা খারাপ থাকায় কর্মে ক্ষতির আশঙ্কা।

    ২) আপনার সহিষ্ণু স্বভাবের জন্য সংসারে শান্তি রক্ষা পাবে।

    ৩) ব্যবসায় লোকসানের সম্ভাবনা।

    কুম্ভ

    ১) কাজের চাপে সংসারে সময় না দেওয়ায় বিবাদ হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় কিছু পাওনা আদায় হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) সন্তান-স্থান শুভ।

    ২) আজ কোনও সুসংবাদ পাওয়ার জন্য মন ব্যাকুল থাকবে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে খুশিতে কাটান দিনটি

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Chhaava: ‘‘গোটা দেশে ঝড় তুলেছে ছাবা’’, আবেগে ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    Chhaava: ‘‘গোটা দেশে ঝড় তুলেছে ছাবা’’, আবেগে ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা দেশে ইতিমধ্যে সাড়া ফেলে দিয়েছে ‘ছাবা’ (Chhaava)। ৭ দিনেই এই ছবি ভারতে ৩০০ কোটির ক্লাবে প্রবেশ করেছে। প্রসঙ্গত, ২০২৫ সালের সর্বাধিক আয় করা সিনেমা বর্তমানে হল ‘ছাবা’। মারাঠা ছত্রপতি সম্ভাজিকে নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই ছবি। এবার এই সিনেমা দেখে আবেগে ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তার পাশাপাশি এই ছবির ভূয়সী প্রশংসাও করলেন প্রধানমন্ত্রী। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘গোটা দেশে আলোড়ন ফেলে দিয়েছে এই সিনেমা। মুম্বই-সহ সমগ্র মহারাষ্ট্র, হিন্দি সিনেমাকেও উচ্চস্তরে পৌঁছে দিয়েছে মারাঠি। আর আজকাল তো ‘ছাবা’ (Chhaava) নিয়ে ঝড় চলছে। শিবাজি সাওয়ান্তের মারাঠি উপন্যাসে সম্ভাজি মহারাজের বীরত্বের কাহিনি তুলে ধরা হয়েছিল।’’

    কী বলেছিলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী?

    প্রসঙ্গত, দেশের দুই রাজ্যে, মধ্যপ্রদেশ ও গোয়াতে করমুক্ত করা হয়েছে ভিকি কৌশলের এই ছবিকে। সম্প্রতি ‘ছাবা’র (Chhaava) প্রশংসা করে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ বলেছিলেন, ‘‘বহু দর্শকদের কাছ থেকে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পাচ্ছি। ইতিহাসকে বিকৃত না করে মারাঠা সাম্রাজ্যের গৌরবগাথাকে যে এভাবে দক্ষতার সঙ্গে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, তার জন্য আমি ভীষণ খুশি। যদিও আমার দেখা হয়নি সিনেমাটা, তবে লোকমুখে দারুণ রিভিউ শুনছি।’’

    ঐতিহাসিক চলচ্চিত্র ‘ছাবা’

    ছত্রপতি সম্ভাজি মহারাজের জীবনের ওপর নির্ভর করে বানানো ঐতিহাসিক চলচ্চিত্র ‘ছাবা’ (Chhaava)। এই ছবির পরিচালক হলেন লক্ষ্মণ উতেকার। ঐতিহাসিক নাটক ছাবা-তে ছত্রপতি সম্ভাজি মহারাজের ভূমিকায় ভিকি কৌশল এবং মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেবের চরিত্রে অক্ষয় খান্নাকে দেখা গিয়েছে। ছবিতে সম্ভাজির স্ত্রীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন দক্ষিণ ভারতের নায়িকা রশ্মিকা মান্দানা। শিবাজি সবন্তের মারাঠি উপন্যাস ‘ছাওয়া’ অবলম্বনে নির্মিত এই ছবি, এমনটাই জানা গিয়েছে। ছবিতে মোগল বাহিনী কী ভাবে সম্ভাজির উপর অত্যাচার করেছিল, তার বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে। ছবিতে দেখানো হয়েছে সম্ভাজিকে সমস্ত দুর্গ এবং ধনসম্পদ সমর্পণ করে অবশেষে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে বলেছিলেন ঔরঙ্গজেব। কিন্তু তিনি তা করতে অস্বীকার করেন। এর ফলস্বরূপ, তাঁকে দেওয়া হয়েছিল মৃত্যুদণ্ড। এবার প্রধানমন্ত্রী মোদিও প্রশংসায় ভরালেন টিম ‘ছাবা’কে (Chhaava)।

  • New Coronavirus: বাড়ল উদ্বেগ! বাদুড়ের দেহে নয়া করোনা ভাইরাসের সন্ধান পেলেন চিনা বিজ্ঞানীরা

    New Coronavirus: বাড়ল উদ্বেগ! বাদুড়ের দেহে নয়া করোনা ভাইরাসের সন্ধান পেলেন চিনা বিজ্ঞানীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও কি ফিরবে করোনা (New Coronavirus) আতঙ্কের দিন? শুরু হবে লক ডাউন? চিনে বাদুড়ের দেহে মিলেছে নয়া নয় করোনা ভাইরাসের সন্ধান, অন্তত এমনটাই দাবি চিনা বিজ্ঞানীদের। এতেই বেড়েছে উদ্বেগ। বাদুড়ের শরীর থেকে নয়া করোনা ভাইরাস সংক্রমণের আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন তাঁরা। ২০২০ সালের ভয়াবহ সময় কি আবার ফিরছে? এমন প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    নয়া ভাইরাসের নাম HKU5-CoV-2

    চিনা বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই নয়া ভাইরাসের (New Coronavirus) নাম HKU5-CoV-2. এই HKU5-CoV-2 মানুষের দেহে কোষে প্রবেশের জন্য একই ACE2 রিসেপ্টর প্রোটিন ব্যবহার করে, ঠিক SARS-CoV-2 ভাইরাসের মতো ৷ যা COVID-19 অতিমারি সৃষ্টি করেছিল বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বাদুড়ের করোনা ভাইরাস নিয়ে এই গবেষণাটি করেছেন একজন শীর্ষস্থানীয় চিনা ভাইরোলজিস্ট শি ঝেংলি। তিনি ‘ব্যাটওম্যান’ নামে পরিচিত। এই গবেষণাটি ইতিমধ্যে বৈজ্ঞানিক জার্নাল সেলে প্রকাশিত হয়েছে ।

    HKU5-CoV-2 ভাইরাস আসলে কী?

    চিনে বাদুড়ের দেহে HKU5-CoV-2 নামের এই নতুন ভাইরাসটি (New Coronavirus) আবিষ্কৃত হয়েছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটি মেরবেকোভাইরাস সাবজেনাসের অন্তর্গত। এই ভাইরাসটিতে রয়েছে একটি ফুরিন ক্লিভেজ সাইট। যা এটিকে মানুষের কোষে প্রবেশ করতে দেয় SARS-CoV-2-এর মতোই। গবেষকরা জানিয়েছেন, মানুষের মধ্যে সংক্রামিত হওয়ার সম্ভাব্য ঝুঁকি রয়েছে এই ভাইরাসের। তা সত্ত্বেও প্রাণী থেকে মানুষের দেহে সংক্রমণ সম্পর্কে এখনও গবেষণা চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। সেখানে অবশ্য ভালো খবরই উঠে এসেছে। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, HKU5-CoV-2 নামের এই ভাইরাস SARS-CoV-2 এর মতো খুব সহজেই মানুষের কোষগুলিকে সংক্রামিত করতে পারে না। গবেষকরা তাঁদের রিপোর্টে উল্লেখ করেছেন যে SARS-CoV-2 এর তুলনায় HKU5-CoV-2 এর মানুষের ACE2 রিসেপ্টরের সঙ্গে বন্ধন ক্ষমতা কম। এর অর্থ হল ভাইরাসটি বর্তমানে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি কম।

    কী বলছেন মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ?

    বিজ্ঞানীরা মনোক্লোনাল অ্যান্টি-বডি এবং অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধও শনাক্ত করেছেন ইতিমধ্যে। এই ওষুধ ভাইরাসকে লক্ষ্য করতে সাহায্য করতে পারে বলে জানাচ্ছেন তাঁরা। মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ মাইকেল অস্টারহোম এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, গবেষণা অতিরঞ্জিত করা হয়েছে। তিনি আরও জানিয়েছেন, ২০১৯ সালের তুলনায় জনগণের মধ্যে এখন SARS-এর মতো ভাইরাসের ক্ষেত্রে বেশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে, যা অতিমারির ঝুঁকি কমায়। সিয়াটেলের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় এবং উহান বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেকটি গবেষণায় উঠে এসেছে, HKU5-CoV-2 বাদুড় এবং কিছু স্তন্যপায়ী প্রাণীর ACE2 রিসেপ্টরের সঙ্গে আবদ্ধ হতে পারে। তবে এই গবেষণায় মানুষের শরীরের সঙ্গে শক্তিশালী আবদ্ধতা দেখায়নি।

    উহান ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজিতে কাজ করতেন শি ঝেংলি

    চিন দেশে এই গবেষণাটি পরিচালনা করেছিলেন শি ঝেংলি যিনি গুয়াংজু একাডেমি অফ সায়েন্সেসের একজন সুপরিচিত চিনা ভাইরোলজিস্ট। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য শি ঝেংলি বাদুড়ের ওপর করোনাভাইরাসের প্রভাব নিয়েই গবেষণা করেন। তিনি এবিষয়ে একজন বিশেষজ্ঞ। জানা যায়, শি ঝেংলি পূর্বে উহান ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি (WIV) তে কাজ করেছিলেন। প্রসঙ্গত, উহান ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি নিয়ে বিতর্কও কম হয়নি। অনেকেই দাবি করেছিলিনে, উহান ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজি থেকেই ছড়িয়ে পড়েছিল COVID-19. তবে এই বিষয় শি অস্বীকার করেছেন। করোনা ভাইরাসের পর থেকেই বিজ্ঞানীরা প্রাণীদের মধ্যে নতুন ভাইরাসগুলি অত্য়ন্ত নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। যদিও HKU5-CoV-2 নিয়ে বর্তমানে এখনও পর্যন্ত কোনও ঝুঁকি দেখা যায়নি।

    ৭০ লক্ষেরও বেশি মানুষের প্রাণ কেড়েছে করোনা

    COVID-19 অতিমারি (New Coronavirus) শুরু হয়েছিল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে। সেসময় চিনে প্রথমবারের মতো করোনাভাইরাসকে শনাক্ত করা হয়েছিল। ২০২০ সালের গোড়ার দিকে, এই ভাইরাস বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। এরপরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এটিকে মহামারী হিসেবে ঘোষণা করে।সেই সময়ের মৃত্যুমিছিল, লকডাউন, চিকিৎসাক্ষেত্রে হাহাকার, ঘরবন্দি অবস্থা, চাকরি হারানো – এসব কিছুই মানুষ ভোলেনি। করোনা মহামারী সারা বিশ্বের অর্থনীতির ওপর ব্যাপক আঘাত হেনেছিল, সেই ক্ষত সেরেছে বটে তবে দাগ এখনও স্পষ্ট। তাই করোনার ধরনের আরেকটি ভাইরাসের খোঁজ আবার ভয় ধরাচ্ছে মানুষের মনে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত, COVID-19 অতিমারি বিশ্বব্যাপী ৭০ লক্ষেরও বেশি মানুষের প্রাণ কেড়েছে। HKU5-CoV-2 আবিষ্কার বৈজ্ঞানিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ হলেও, এনিয়ে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ। এই আবহে বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ভবিষ্যতের যেকোনও প্রাদুর্ভাবের মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন।

  • Mahakumbh: ভক্তদের ৪০ শতাংশই মহিলা! অনন্য নজির মহাকুম্ভে, বলছে রিপোর্ট

    Mahakumbh: ভক্তদের ৪০ শতাংশই মহিলা! অনন্য নজির মহাকুম্ভে, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীর বৃহত্তম ইভেন্টে পরিণত হয়েছে মহাকুম্ভ (Mahakumbh)। মনে করা হচ্ছে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ভক্ত সংখ্যা ছুঁয়ে যাবে ৬০ কোটি। এই আবহে আরও এক চমকপ্রদ তথ্য সামনে এসেছে। মহাকুম্ভে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করেছেন এদেশের মহিলারা। যাঁদের প্রত্যেকেরই বয়স ১৮ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। একটি সমীক্ষা বলছে ,মহাকুম্ভে অংশগ্রহণকারী ভক্তদের মধ্যে ৪০ শতাংশই হলেন মহিলা। সমীক্ষাটি চালিয়েছে গোবিন্দ বল্লভ সোশ্যাল সায়েন্স ইন্সটিটিউট।

    মহিলারা নিজেরাই দল করে স্নান করতে আসছেন (Mahakumbh)

    এই প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন টিম প্রয়াগের (Women Devotees) স্নানের ঘাটগুলিতে প্রথম দিন থেকেই দাঁড়িয়েছিল। প্রত্যেক জায়গাতে তাঁরা বোঝার চেষ্টা করেছেন কত সংখ্যক মানুষ এসেছেন। তখনই তাঁরা জানতে পেরেছেন যে যাঁরা এসেছেন তাদের ৪০ শতাংশ হলেন মহিলা এবং এঁদের প্রত্যেকের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। এটি একটি বড় সামাজিক পরিবর্তন (Mahakumbh) বলে মনে করা হচ্ছে। আরও উল্লেখযোগ্য তথ্য সামনে এসেছে। দেখা যাচ্ছে এমন অনেক মহিলাদের দল কুম্ভে হাজির হয়েছেন। তাঁরা নিজেরাই আত্মনির্ভর হয়ে পুণ্যস্নানে অংশগ্রহণ করেছেন। কোনও রকমের পরিবারের পুরষ সদস্য তাঁদের সঙ্গে আসেননি।

    কী জানালেন গবেষক দলের সদস্য

    রিসার্চ যাঁরা করেছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন অর্চনা সিং। তিনি এনিয়ে সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, এই ঘটনায় বোঝা যাচ্ছে সারাদেশে উল্লেখযোগ্য ভাবে শিক্ষার হার বেড়েছে এবং নিরাপত্তা ব্যাপকভাবে বেড়েছে মহিলাদের। তাই স্বাভাবিকভাবে এই ধরনের সামাজিক নিয়মগুলিতে (Mahakumbh) পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। অতীতে মহিলারা সাধারণত ঘরের যে কোনও আচার অনুষ্ঠানে ব্যস্ত থাকতেন। কিন্তু তাঁরা এখন সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছেন মহাকুম্ভের মতো বড় এই অনুষ্ঠানগুলিতে।

    মহাকুম্ভকে কেন্দ্র করে বেড়েছে অর্থনীতি

    ১৪৪ বছর পর প্রয়াগরাজে অনুষ্ঠিত হচ্ছে মহাকুম্ভ (Maha Kumbh 2025)। এই মহাকুম্ভে ডুব দিয়েছেন বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান থেকে কূটনীতিক। বলিউড থেকে শিল্পপতি। দেশের রাজনৈতিক নেতা থেকে ক্রীড়া জগতের বিখ্যাত ব্যক্তিত্বরা। প্রতিদিনই সারা ভারত যেন প্রয়াগরাজের অভিমুখে এগিয়ে চলেছে। এই আবহে মহাকুম্ভের অর্থনৈতিক দিকটি সামনে এসেছে। কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স (CAIT) একটি সমীক্ষা চালিয়েছে এবং সেখানে জানানো হয়েছে যে পৃথিবীর বৃহত্তম এই যে ধর্মীয় সমাবেশ অর্থাৎ মহাকুম্ভ এখানেই বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী বিক্রি করে ও পরিষেবা দিয়ে আনুমানিক তিন লক্ষ কোটি টাকারও বেশি ব্যবসা হতে যাচ্ছে।

  • Ayodhya: ভোর থেকে রাত, লম্বা লাইন অযোধ্যায়, প্রয়াগে অমৃতস্নান সেরে রামলালা দর্শনে ভক্তদের ঢল

    Ayodhya: ভোর থেকে রাত, লম্বা লাইন অযোধ্যায়, প্রয়াগে অমৃতস্নান সেরে রামলালা দর্শনে ভক্তদের ঢল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪৪ বছর পর প্রয়াগরাজে সম্পন্ন হচ্ছে মহাকুম্ভ। সারা দেশ এখন প্রয়াগরাজমুখী। মনে করা হচ্ছে ৬০ কোটি ভক্ত ছুঁয়ে যাবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এই আবহে অযোধ্যায় (Ayodhya) রাম মন্দির দর্শনে দেখা যাচ্ছে ভক্তদের ঢল। ভোর থেকে রাত লম্বা লাইন। সারা দেশ থেকেই ভক্তরা হাজির হচ্ছেন রামলালার (Ramlala) দর্শনে। লাইন শুরু হচ্ছে সকাল পাঁচটা থেকে এবং তা চলছে রাত্রি দশটা পর্যন্ত। প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমে পুণ্যস্নান সেরেই প্রচুর ভক্ত আসছেন রামলালার দর্শনে। প্রতিদিন লাখেরও বেশি ভক্তের পা পড়ছে অযোধ্যার (Ayodhya) মাটিতে। এমনটাই জানিয়েছে সেখানকার প্রশাসন।

    ভক্তদের ভিড়ে উন্নত হয়েছে অর্থনীতিও

    এই আবহে ভক্তদের ভিড়কে (Ayodhya) নিয়ন্ত্রণ করতে এবং যাতে কোনও রকমের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য স্থানীয় প্রশাসন কড়া নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করেছে রাম মন্দির চত্বরজুড়ে। সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন ২০১৬-১৭ সালে যেখানে অযোধ্যাতে ভক্ত সংখ্যা ছিল ২.৩৫ লক্ষ সেখানে ২০২৪ সালে অযোধ্যায় ভক্ত সংখ্যা হয়েছে ১৪ থেকে ১৫ কোটি এবং এর ফলে এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধ হয়েছে ব্যাপকভাবে।

    কী বললেন অযোধ্যার (Ayodhya) পুলিশ সুপার?

    চলতি সপ্তাহের প্রথম দিকে অযোধ্যার (Ayodhya) পুলিশ সুপার রাজ করণ নায়ার সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘‘প্রচুর ভক্ত অযোধ্যায় আসছেন। ২৪ ঘণ্টাই আমাদেরকে ডিউটি করতে হচ্ছে। এর পাশাপাশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা ও ট্রাফিক ম্যানেজমেন্টও করতে হচ্ছে। প্রত্যেক ভক্ত একই উদ্দেশ্যে আসছেন। তাঁরা রামলালাকে দর্শন করতে চান। এখানে যে গাড়িগুলি ঢুকছে সেজন্য পার্কিংয়েরও বন্দোবস্ত করা হয়েছে। ট্রাফিকের জন্য অতিরিক্ত পুলিশও মোতায়ন করা হয়েছে। অযোধ্যার ছটি জায়গাতে আমরা কেন্দ্র তৈরি করেছি। যেখানে নিখোঁজ দর্শনার্থীদের সন্ধানের জন্য সাহায্য করা হবে।’’ অযোধ্যার (Ayodhya) আরেক পুলিশ কর্তা, মধুবন কুমার সিং জানিয়েছেন, প্রতিনিয়তই ভক্ত সংখ্যা বেড়ে চলেছে মহাকুম্ভে। ভক্তরা কুম্ভমেলায় পুণ্যস্নান সেরে রামলালা (Ramlala) দর্শন করতে আসছেন। একই সঙ্গে তাঁরা হনুমানজীর মন্দিরও দর্শন করছেন ।সকাল থেকে রাত পর্যন্ত লাইন চলছে।

  • Narendra Modi: মরিশাসের জাতীয় দিবসে প্রধান অতিথি নরেন্দ্র মোদি, ঘোষণা দ্বীপরাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: মরিশাসের জাতীয় দিবসে প্রধান অতিথি নরেন্দ্র মোদি, ঘোষণা দ্বীপরাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী (Mauritius Prime Minister) নবীন রামগুলাম গতকাল শুক্রবার নিজের দেশের জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে এক বিশেষ ঘোষণা করেন। সেখানেই তিনি জানান, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) সে দেশের ৫৭তম জাতীয় দিবসে (Mauritius National Day) প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির থাকবেন। নিজের দেশের সংসদে দাঁড়িয়ে রামগুলাম (Mauritius Prime Minister) আরও জানান যে এটা তাঁর দেশের পক্ষে অত্যন্ত সম্মানজনক যে মোদির মতো একজন নেতা তাঁর ব্যস্ততম কর্মসূচি ছেড়েও মরিশাসের জাতীয় দিবসে উপস্থিত থাকবেন। মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী নিজের ভাষায়, ‘‘আমার এটা ভাবতেও খুব ভালো লাগছে এবং আমি আমার হাউসকে জানাতে চাই যে আমার আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) রাজি হয়েছেন জাতীয় দিবসে আসতে।’’ প্রসঙ্গত, ১২ মার্চ মরিশাসের জাতীয় দিবস।

    কী বললেন মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী

    মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী (Mauritius Prime Minister) আরও বলেন, ‘‘প্রকৃতপক্ষে এটা আমাদের দেশের পক্ষে অত্যন্ত সম্মানজনক। কারণ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) মত একজন বিশ্ব বরেণ্য নেতা আমাদের দেশে উপস্থিত হচ্ছেন। তাঁর সমস্ত রকমের ব্যস্ত কর্মসূচি থাকা সত্ত্বেও। আমরা দেখেছি সম্প্রতি তিনি প্যারিস এবং আমেরিকার সফরে ছিলেন এবং তারপরেও তিনি আমাদের দেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে আসতে রাজি হয়েছেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) এই সফর দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ককে আরও উন্নত করবে।’’

    গত বছরের নভেম্বরেই ক্ষমতায় ফেরেন রামগুলাম

    প্রসঙ্গত গত বছর মরিশাসের ৫৬তম জাতীয় দিবসে (Mauritius National Day) প্রধান অতিথি হিসেবে সে দেশে হাজির ছিলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে ফের একবার মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচিত হন রামগুলাম। সে সময় তাঁর জয়ের জন্য রামগুলামকে ব্যাপক অভিনন্দন জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। নিজের এক্স মাধ্যমের পোস্টে সে সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘‘আমি উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাচ্ছি। আমার বন্ধু রামগুলামের ঐতিহাসিক জয়ের জন্য। আমি তাঁর আগামী দিনের সফলতা কামনা করি। তাঁর নেতৃত্বে মরিশাস এগিয়ে যাবে এবং নতুন উচ্চতা লাভ করবে। এই আশা রাখি। ভারত এবং মরিশাস একসঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।’’ প্রসঙ্গত, মরিশাস ব্রিটিশদের হাত থেকে স্বাধীনতা লাভ করে ১৯৬৮ সালে এবং প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ১৯৯২ সালে।

LinkedIn
Share