Author: user

  • Kashi Vishwanath Temple: এবার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন

    Kashi Vishwanath Temple: এবার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বনাথ দর্শনে আর কষ্ট করতে হবে না। কাশীতে বিশ্বনাথ দর্শন (Kashi Vishwanath Temple) করতে গিয়ে আর পোহাতে হবে না ঝক্কি। ভক্তরা যাতে অনায়াসেই বিশ্বনাথ দর্শন করতে পারেন, সেজন্য চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল দর্শন। সম্প্রতি এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন হবে ১১ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের। এই দর্শন ব্যবস্থা চালু হলে আর ভক্তদের দীর্ঘক্ষণ ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না লম্বা লাইনে।

    “থ্রি-ডি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি পদ্ধতি (Kashi Vishwanath Temple) 

    বিশ্বনাথের দর্শন করতে শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা উপেক্ষা করে দীর্ঘ লাইনে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকেন হাজার হাজার ভক্ত। তাঁদের সেই কষ্ট লাঘব করতেই নয়া উদ্যোগ মন্দির কর্তৃপক্ষের। তাঁরা জানান, আপাতত ট্রায়াল শুরু হয়েছে। ভক্তদের কাছ থেকে কী প্রতিক্রিয়া মেলে, তা দেখেই এই ব্যবস্থা স্থায়ী করা হবে কিনা, তা ভেবে দেখা হবে। কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার বিশ্বভূষণ মিশ্র বলেন, “থ্রি-ডি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি একটি নয়া পদ্ধতি। দেশের বিভিন্ন মন্দিরে এই পদ্ধতি চালু হয়েছে। উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর এবং মাতা বৈষ্ণোদেবীর মন্দিরেও এই ব্যবস্থা চালু হয়েছে। ওই মন্দিরগুলিকে একটি কোম্পানি থ্রি-ডি প্রযুক্তি দিয়েছে। তারা কাশী বিশ্বনাথ মন্দির কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছিল এখানে ওই ব্যবস্থা চালু করার জন্য।”

    কী বলছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ?

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “৫ মে থেকে ৪ জুন পর্যন্ত আমাদের মন্দিরের কর্মীরা এবং পুরোহিতরা এই মুভি দেখেছেন। এই প্রদর্শন ব্যবস্থা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন তাঁরা। তার পর জুনের ৪ তারিখ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত সব মিলিয়ে ২৮২ দর্শনার্থী এই মুভি দেখেছেন। যদি পুণ্যার্থীদের পছন্দ হয়, তাহলে বিভিন্ন শর্ত মেনে এনিয়ে চুক্তি করা হবে (Kashi Vishwanath Temple)।” তিনি জানান, এই ব্যবস্থা চালু হলে ভক্তেরা ভগবান শিবের দুর্লভ দৃশ্য দর্শন করতে পারবেন। ১১ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের দুর্লভ দর্শন কেন্দ্রের ফাইভ পার্ট আরতিও দর্শন করতে পারবেন পুণ্যার্থীরা। তিনি বলেন, “উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর এবং মাতা বৈষ্ণোদেবী মন্দিরের ওই ব্যবস্থা দেখে প্রাণিত হয়েছি আমরা। গ্বয়ালিয়র থেকে আসা পুণ্যার্থী ছবি গুপ্তা বলেন, “এটা একটা ভালো এবং বাস্তব সম্মত অভিজ্ঞতা ছিল। আমার যেন মনে হচ্ছিল, মন্দিরের মধ্যেই বসে রয়েছি আমি। আমি সমস্ত আরতি দেখতে পেয়েছি (Kashi Vishwanath Temple)।”

    আরও পড়ুন: পিএম কিষান প্রকল্পে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari Rajbhavan: আক্রান্তদের নিয়ে আজ সন্ধ্যায় ফের রাজভবনে যাচ্ছেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari Rajbhavan: আক্রান্তদের নিয়ে আজ সন্ধ্যায় ফের রাজভবনে যাচ্ছেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট-পরবর্তী হিংসায় আক্রান্তদের নিয়ে রবিবার পুনরায় রাজভবনে (Suvendu Adhikari Rajbhavan) যাচ্ছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সঙ্গে যাবেন ভোট-পরবর্তী হিংসায় শাসক দলের হাতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের একাংশ। শনিবার বিরোধী দলনেতার দফতর সূত্রে রবিবারের কর্মসূচি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল। দ্বিতীয় বারের কর্মসূচিতে পুলিশের ভূমিকা কী থাকে সেদিকে নজর থাকবে সকলের।  

    ফের রাজভবনে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari Rajbhavan)

    এর আগে শুক্রবার ভোট পরবর্তী হিংসায় আক্রান্তদের নিয়ে রাজভবনে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বিরোধী দলনেতা। রাজভবনের সামনে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শিকার হন তিনি। রাজভবন অনুমতি দিলেও পুলিশের অনুমতি মেলেনি। যে রাজভবনের গেটে শাসক দলের রাজভবন ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দেয় না, সেই পুলিশকেই দেখা গেল (Suvendu Adhikari Rajbhavan) রাজভবনের অনুমোদিত কর্মসূচিতেই বাধা দিতে। এরপরে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন বিরোধী দলনেতা। বিচারপতি অমৃতা সিনহা জানিয়ে দেন, রাজভবন অনুমতি দিলে যেতে পারবেন শুভেন্দু অধিকারী।

    আক্রান্তদের সঙ্গে দেখা করার আগহ প্রকাশ রাজ্যপালের  

    শুক্রবার পুলিশের বাধার মুখে পড়েন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari Rajbhavan) এই খবর পৌঁছেছিল রাজ্যপালের কাছেও। খানিক রাতের দিকে রাজ্যপালের (C.V. Anand Bose) তরফে প্রতিক্রিয়া মেলে। তিনি গোটা বিষয়টিতে আশ্চর্য হয়ে যান। শুধু তাই নয় শাসক দলের তরফে রাজ্যজুড়ে যে অত্যাচার চলছে, সে কথা তিনি জানেন বলে স্বীকার করে নেন। সময় পেলে পুনরায় আক্রান্তদের সঙ্গে দেখা করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। হিংসার জন্য পুলিশের কাছ থেকে ‘অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট’ চেয়ে পাঠাবেন বলে জানান। যদিও রাজ্যপালের পদক্ষেপ যথেষ্ট নয় বলে মত বিজেপি শিবিরের।

    আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গে তৃণমূলের ভরাডুবি! সরকারি পদ গেল সৌরভের, ঘুম ছুটেছে নেতাদের

    তাঁদের মতে, রাজ্যপালের কাছে এই পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য যথেষ্ট ক্ষমতা রয়েছে। তবু রাজ্যপাল আগের তুলনায় নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন, একথা মেনে নিচ্ছে বিজেপি শিবির। বিজেপির নেতাদের মন্তব্যে তা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে। রাজ্যপালও কোনও কারণে হয়ত চাপে রয়েছেন বলে মনে করছে গেরুয়া শিবির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পিএম কিষান প্রকল্পে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: পিএম কিষান প্রকল্পে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিএম কিষান প্রকল্পের ১৭তম ইনস্টলমেন্টে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ১৮ জুন বারাণসীতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। সেখানেই বরাদ্দ করবেন ৯.২৬ কোটি টাকা। কৃষি এবং কৃষক কল্যাণ মন্ত্রকের মন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান বলেন, “তাঁর দুটি মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অগ্রাধিকারের তালিকায় সব সময় রয়েছে কৃষিক্ষেত্র। পুরোপুরি স্বচ্ছতা বজায় রেখে এবং কৃষকদের সম্পর্কে তথ্য যাচাই করেই এই প্রকল্পে টাকা দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পে ৩.০৪ লাখ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। উপকৃত হয়েছেন ১১ কোটিরও বেশি কৃষক। নতুন করে এই যে বরাদ্দ হল, তাতে উপকৃত হবেন আরও বেশি কৃষক।”

    স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে শংসাপত্র প্রদান (PM Modi)

    স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে যে (PM Modi) শংসাপত্র প্রদান করা হবে, সেকথাও জানান চৌহান। তিনি বলেন, “৩০ হাজারেরও বেশি স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে শংসাপত্র দেওয়া হবে। পিএম কিষান প্রকল্পের ১৭তম কিস্তি দেওয়ার পর গোষ্ঠীগুলিকে দেওয়া হবে কৃষি সাক্ষী শংসাপত্র।” চলতি মাসেই তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেন নরেন্দ্র মোদি। তার পরেই ১০ জুন তিনি পিএম কিষান নিধি প্রকল্পে ১৭তম কিস্তি বরাদ্দ করেন। সরকার যে কৃষকদের পাশে রয়েছে, সেই বার্তা দিতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রথমে স্বাক্ষর করেন এ সংক্রান্ত ফাইলে।

    পিএম কিষান নিধি প্রকল্প

    উনিশে সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের আগে ফেব্রুয়ারি মাসে দিল্লির তখতে বসেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চালু করেন পিএম কিষান নিধি প্রকল্প। এই প্রকল্পে তিনটে সমান কিস্তিতে কৃষকদের বছরে মোট ৬ হাজার টাকা দেওয়া হয়। সেই টাকা সরাসরি জমা হয় কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। চৌহান বলেন, “দেশজুড়ে ভিডিওর মাধ্যমে ২.৫ কোটি কৃষক এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। দেশের ৭৩২টি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র, এক লাখের বেশি প্রাইমারি এগ্রিকালচারাল কো-অপারেটিভ সোস্যাইটি এবং পাঁচ লাখ কমন সার্ভিস সেন্টারও অনলাইনে যোগ দেবে এই অনুষ্ঠানে।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু কুরিয়েনকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দিলেন মোদি, কেন জানেন?

    কৃষকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতেই এই অনুষ্ঠানের আয়োজন।” জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দেশের ৫০টি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। কথা বলবেন কৃষকদের সঙ্গে। দফতরের বিভিন্ন প্রকল্প সম্পর্কে কৃষকদের সচেতনও করবেন তাঁরা। এই সব এলাকার প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কৃষি সাক্ষীদের সার্টিফিকেটও দেবেন তাঁরা। কিষান সম্মেলনের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যাবেন কাশী বিশ্বনাথ মন্দির দর্শনে। দশাশ্বমেধ ঘাটে দর্শন করবেন গঙ্গা আরতি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Flesh Eating Bacteria: ‘মাংস খেকো’ ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণে মৃত্যু ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই!

    Flesh Eating Bacteria: ‘মাংস খেকো’ ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণে মৃত্যু ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকেই মৃত্যুর প্রহর গোণা শুরু। কারণ ‘মাংস খেকো’ এই ব্যাকটিরিয়ার (Flesh Eating Bacteria) সংক্রমণে রোগীর মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। জাপানের টোকিও শহরে এই সংক্রমণের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। সংক্রমণ ছড়াচ্ছে দ্রুত। করোনার পর ফের এই ‘মাংস খেকো’ ব্যকটিরিয়ার সংক্রমণে ত্রস্ত বিশ্ব।

    মারণ ব্যাকটিরিয়া (Flesh Eating Bacteria)

    মারণ এই ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণে যে রোগ হচ্ছে, চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় তার নাম স্ট্রেপটোকোককাল টক্সিক শক সিনড্রোম। এই ব্যাকটিরিয়ায় সংক্রমিত রোগী মৃত্যু হচ্ছে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই। জাপানের রাজধানী টোকিও শহরে ইতিমধ্যেই খবর মিলেছে ১৪৫ সংক্রমিতের (Flesh Eating Bacteria)। ‘মাংস খেকো’ ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণে যাঁরা সংক্রমিত, তাঁদের সিংহভাগই প্রাপ্ত বয়স্ক, বয়স তিরিশের ঊর্ধ্বে। মৃত্যু হার ৩০ শতাংশের আশপাশে। ২ জুন পর্যন্ত গোটা জাপানে এই রোগে সংক্রমিতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৯৭৭তে। গত বছর এই সংখ্যাটা ছিল ৯৪১ জন।

    রোগের লক্ষণ

    জানা গিয়েছে, শিশুরা এই রোগে সংক্রমিত হলে গলা ব্যথা হবে, গলায় হবে ঘা। খাবার গিলতে পারবে না। গলাও ফুলে যাবে। এর পাশাপাশি হবে জ্বর, হাতে-পায়ে ব্যথা, শরীরের বিভিন্ন জায়গা ফুলে উঠবে, ব্লাড প্রেসার নেমে যাবে দ্রুত। যার জেরে রোগীর শ্বাসকষ্ট শুরু হবে। কাজ করা বন্ধ করে দেবে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ। হতে পারে মৃত্যুও। বিশেষ করে যাঁদের বয়স পঞ্চাশের বেশি, তাঁদের সমস্যাটাও বেশি। টোকিও উইমেন্স মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্রমক ব্যাধির অধ্যাপক কেন কিকুচি বলেন, “অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রোগীর মৃত্যু হচ্ছে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই।” তিনি বলেন, “সকাল বেলায় হয়তো রোগী দেখলেন তাঁর পা ফুলতে শুরু করেছে, দুপুরের মধ্যেই সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়বে তাঁর হাঁটুতে। এর আটচল্লিশ ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যু হচ্ছে রোগীর।”

    আরও পড়ুন: ছত্তিশগড়ের জঙ্গলে যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াই, নিহত ৮ মাওবাদী, শহিদ ১ জওয়ান

    প্রাচ্যের জাপানের পাশাপাশি প্রতীচ্যের কয়েকজনও ‘মানুষ খেকো’ এই ব্যাকটিরিয়ায় সংক্রমিত হয়েছেন বলে খবর। ওয়ার্ল্ড হেল্থ অর্গানাইজেশনের তরফে প্রকাশিত রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, ২০২২ সালে অন্তত পাঁচজন ইউরোপিয়ান এই রোগে সংক্রমিত হয়েছেন। কোভিড বিধিনিষেধ শিথিল হতেই এই রোগে সংক্রমণের হার বাড়ছে। গবেষকদের অনুমান, চলতি বছরের বাকি ছ’মাসেই জাপানে রোগীর সংখ্যা পৌঁছে যেতে পারে ২ হাজার ৫০০তে। এর মধ্যে মৃত্যু হতে পারে ৩০ শতাংশের (Flesh Eating Bacteria)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kerala BJP: সংখ্যালঘু কুরিয়েনকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দিলেন মোদি, কেন জানেন?

    Kerala BJP: সংখ্যালঘু কুরিয়েনকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দিলেন মোদি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি খ্রিস্টান, সংখ্যালঘু। ঠাঁই হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তৃতীয় মন্ত্রিসভায়। সংখ্যালঘু জর্জ কুরিয়েনের সঙ্গে আরএসএসের সম্পর্ক নিবিড় (Kerala BJP)। ১৯৮০ সালে কেরলের কোয়েট্টামে পদসঞ্চালন (রুটমার্চ) করে চমকে দিয়েছিল আরএসএস। এই পদ সঞ্চালন কর্মসূচির উদ্যোক্তা ছিলেন মূলত তিনজন খ্রিস্টান। এঁরা হলেন বিজেপি নেতা তথা দলের স্টেট ভাইস প্রেসিডেন্ট ওএম ম্যাথিউ, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ হিস্টরিক্যাল রিসার্চের ডক্টর সিআই আইজ্যাক এবং তরুণ বিজেপি নেতা জর্জ কুরিয়েন।

    সমাজে হয়রানির শিকার হতেন তাঁরা (Kerala BJP)

    কোয়েট্টামের বেসিলিয়স কলেজে পড়াতেন ম্যাথিউ (Kerala BJP)। এখানকারই সিএমএস কলেজে অধ্যাপনা করতেন আইজ্যাক। সেই সময় জর্জ ছিলেন যুব মোর্চার নেতা। আটের দশকে কেউ আরএসএসে যোগ দিলে সমাজ তাঁকে ঘৃণার চোখে দেখতেন। সেই সময়ই কোয়েট্টামের রাস্তায় রুটমার্চ করে চমকে দিয়েছিলেন তিন খ্রিস্টান মুখ। আরএসএসের সঙ্গে এই তিন ব্যক্তির নাড়ির সংযোগ। সমাজের উল্টো স্রোতে হাঁটায় নানা ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাঁদের। হতে হয়েছিল হয়রানির শিকারও। তার পরেও আরএসএস-সঙ্গ ছাড়েননি এই ত্রয়ী।

    ধীরে ধীরে দানা বেঁধেছে বিজেপির সংগঠন

    ১৯৮২ সালে তৎকালীন আরএসএস নেতা কুম্মানাম রাজশেখরনের নেতৃত্বে নীলাক্কালে যে বিদ্রোহ হয়েছিল, তাতে যোগ দিয়েছিলেন ম্যাথিউ। যার জেরে চার্চের রোষের মুখে পড়েছিলেন এই খ্রিস্টান মানুষটি। খ্রিস্টান হয়েও আরএসএস সঙ্গ করায় আটকে গিয়েছিল তাঁর প্রমোশন। যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও কলেজের প্রিন্সিপাল করা হয়নি তাঁকে। দেশপ্রেমিক আইজ্যাক ছিলেন ইতিহাসের প্রতিষ্ঠিত অধ্যাপক। ইতিহাসের যেসব ‘ভুল’ এবং ‘বিকৃত’ তথ্য শেখানো হত ছাত্রছাত্রীদের, সেই ভুল শুধরে সত্য ঘটনা তুলে ধরতেন ছাত্রছাত্রীদের সামনে। বিজেপির কেরলের ভারতীয় বিচার কেন্দ্রের অংশ ছিলেন তিনি। ইউপিএ জমানায় প্রাপ্য সম্মান পাননি এই প্রতিথযশা অধ্যাপক। ২০২৩ সালে তাঁকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করে নরেন্দ্র মোদির সরকার।

    এই দু’জনের তুলনায় বয়সে অনেকটাই ছোট কুরিয়েন। ১৯৮০ সালে বিজেপি গঠিত হওয়ার পর থেকে তিনি রয়েছেন পদ্ম শিবিরের সঙ্গেই। বিজ্ঞানে স্নাতক। গ্র্যাজুয়েশন করেন আইনেও। পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন করেন হিউম্যানিটিজে। বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক, সহ সভাপতি, রাজ্য মুখপাত্র, ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ সদস্য, জাতীয় সহ সভাপতি, ভারতীয় জনতা যুবমোর্চার সাধারণ সম্পাদক, সংখ্যালঘু মোর্চার জাতীয় সাধারণ সম্পাদক, ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার সাধারণ সম্পাদক, এডুকেশন সোস্যাইটির সেক্রেটারি এবং ফাইন আর্টসের সেক্রেটারিও ছিলেন তিনি। এহেন কুরিয়েনকেই মন্ত্রিসভায় ঠাঁই দিয়ে কার্যত সংগঠনের জন্য তাঁর ত্যাগকেই স্বীকৃতি দিলেন (Kerala BJP) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

  • Daily Horoscope 16 June 2024: কর্মক্ষেত্রে বিবাদ এড়িয়ে যান, না-হলে আইনি মামলায় জড়িয়ে পড়তে পারেন

    Daily Horoscope 16 June 2024: কর্মক্ষেত্রে বিবাদ এড়িয়ে যান, না-হলে আইনি মামলায় জড়িয়ে পড়তে পারেন

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়ির রক্ষণাবেক্ষণে কিছু অর্থ ব্যয় করবেন।

    ২) ধর্মীয় ও সামাজিক কাজে অংশগ্রহণ করবেন, এর ফলে আপনাদের মন প্রসন্ন হবে।

    ৩) রোজগারের ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ রয়েছে।

    বৃষ

    ১) প্রতিবেশী আপনার সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসবেন।

    ২) বাবার স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    ৩) যে কাজ শুরু করেছেন, তাতে সাফল্য লাভ করবেন।

    মিথুন

    ১) পারিবারিক জীবনে কলহ হতে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে ধৈর্য ধরে কাজ করুন।

    ৩) তাড়াহুড়োয় কোনও কাজ করলে লোকসান হতে পারে।

    কর্কট

    ১) নিজের বুদ্ধি ও বিচক্ষণতার আশ্রয়ে নতুন কাজ শুরু করতে পারেন।

    ২) বরিষ্ঠদের সাহায্যে পারিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত বিবাদের সমাধান হবে।

    ৩) উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য ছাত্রছাত্রীদের অধিক পরিশ্রম করতে হবে।

    সিংহ

    ১) কর্মক্ষেত্রে বিবাদ এড়িয়ে যান, না-হলে আইনি মামলায় জড়িয়ে পড়তে পারেন।

    ২) রোজগারের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে, এর ফলে মন অশান্ত হবে।

    ৩) ধৈর্য ধরে পারিবারিক সমস্যার সমাধান করুন।

    কন্যা

    ১) রোজগার সংক্রান্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

    ২) ঝুঁকি এড়িয়ে যান।

    ৩) ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষা লাভের পথে আগত বাধা সমাপ্ত হবে।

    তুলা

    ১) পারিবারিক জীবনে মান-সম্মান বাড়বে।

    ২) জীবনসঙ্গীর প্রতি সতর্ক ও সচেতন থাকবেন।

    ৩) কোনও সুসংবাদ পেতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) সন্তানের চাকরি সংক্রান্ত কোনও সুসংবাদ পেতে পারেন।

    ২) সন্তানের ভবিষ্যতের চিন্তা কমবে।

    ৩) নতুন ব্যবসা শুরুর ক্ষেত্রে ভাগ্যের সঙ্গ পাবেন।

    ধনু

    ১) স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    ২) সুখ-সুবিধা কমবে।

    ৩) আটকে থাকা টাকা পেতে পারেন।

    মকর

    ১) ব্যবসাতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতার দ্বারা লাভান্বিত হবেন।

    ২) ভবিষ্যতে আপনাদের আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

    ৩) বিবাদ সমাপ্ত হবে।

    কুম্ভ

    ১) সন্ধ্যাবেলা ঘোরাফেরায় সময় কাটাবেন।

    ২) আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

    ৩) দীর্ঘদিন ধরে কোনও সমস্যা চললে তা থেকে মুক্তি পাবেন।

    মীন

    ১) রোজগার সংক্রান্ত কোনও সংবাদ পেতে পারেন।

    ২) লেনদেন এড়িয়ে যান।

    ৩) সন্ধ্যাবেলা বাড়িতে অতিথি আগমন হবে।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Result 2024: উত্তরবঙ্গে তৃণমূলের ভরাডুবি! সরকারি পদ গেল সৌরভের, ঘুম ছুটেছে নেতাদের

    Election Result 2024: উত্তরবঙ্গে তৃণমূলের ভরাডুবি! সরকারি পদ গেল সৌরভের, ঘুম ছুটেছে নেতাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোচবিহার বাদ দিলে উত্তরবঙ্গ জুড়ে ভরাডুবি হয়েছে তৃণমূলের। ভোটের (Election Result 2024) ফল বের হওয়ার পর দলের এমন হাল খুঁজতে উত্তরবঙ্গে যান মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। দলীয় নেতা-কর্মীদের সতর্ক করে আসেন তিনি। এরপরই উত্তরবঙ্গের এক দাপুটে নেতাকে সরকারি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। আর দলের এই সিদ্ধান্তে পদ হারানোর ভয়ে ঘুম ছুটেছে একাধিক নেতার।

    উত্তরবঙ্গে ভরাডুবি, পদ গেল সৌরভের (Election Result 2024)

    শুক্রবার এক নির্দেশিকায় শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি বা এসজেডিএ এর চেয়ারম্যানের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে সৌরভ চক্রবর্তীকে। অতিরিক্ত জেলাশাসককে সেই পদ সামলানোর কথা বলা হয়েছে। এ নিয়ে প্রবল হইচই শুরু  হয়েছে দলের অন্দরেই। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এবার লোকসভা ভোটে কোচবিহারে জয় মিলেছে। দক্ষিণ দিনাজপুরে অল্প ভোটে (Election Result 2024) হেরেছে দল। কিন্তু, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিংয়ে চূড়ান্ত খারাপ ফলের জেরে কাটাছেঁড়া শুরু হয়েছে দলের অন্দরেই। শিলিগুড়ি পুরভোটে ৩৭টি ওয়ার্ডে জিতেছিল দল। কিন্তু, লোকসভায় কার্যত একটি ওয়ার্ড বাদে সব ওয়ার্ডে হেরেছে তৃণমূল। জলপাইগুড়িতেও চূড়ান্ত হতাশাজনক ফল হয়েছে। সৌরভ চক্রবর্তী বলেন, দল কেন সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা বলতে পারব না। তাছাড়া আমি শুধু একা নয়, দলের অনেক নেতার এলাকাতেই খারাপ ফল হয়েছে। সময় হলে তা স্পষ্ট হয়ে যাবে।

    আরও পড়ুন: ভরদুপুরে সিনেমার কায়দায় বেলঘরিয়ায় ব্যবসায়ীর গাড়ি লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি

    কাজ করে ফল দেখাও, নাহলে পদ ছাড়তে হবে

    শিলিগুড়িতে জেলা তৃণমূলের (Trinamool Congress) মুখপাত্র বেদব্রত দত্ত বলেন, “দলনেত্রীর নির্দেশ থাকলেও একদল নেতার বিলাসবহুল জীবনযাত্রা, সম্পত্তির বৃদ্ধি ভালভাবে নিচ্ছেন না মানুষ। তাই উত্তরে হার। আসলে অভিষেকের পারফরমেন্স থিয়োরির প্রয়োগ দরকার এখানেও। হয় কাজ করে ফল দেখাও, নাহলে পদ ছাড়তেই হবে।” মেয়র গৌতম দেব বলেন, “আমি সৌরভের অপসারনের বিষয়টি জানতাম না। তবে, অভিষেকের পারফরমেন্স থিয়োরি ঠিক সিদ্ধান্ত। আমাদের পারফর্ম করতেই হবে। উত্তরের এই এলাকায় আমরা খারাপ ফল করেছি। নেতাদের সম্পত্তি বৃদ্ধি, জীবনযাত্রা পাল্টে যাওয়া, সবই দল নজরে রেখেছে এটুকু বলতে পারি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Result 2024: দাঁইহাটে ধরাশায়ী তৃণমূল, চেয়ারম্যান-কাউন্সিলর দ্বন্দ্ব ফের প্রকাশ্যে

    Election Result 2024: দাঁইহাটে ধরাশায়ী তৃণমূল, চেয়ারম্যান-কাউন্সিলর দ্বন্দ্ব ফের প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব বর্ধমানে বিপুল ভোটে (Election Result 2024) জয়লাভ করেছে তৃণমূল। এখন তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের আনন্দ উল্লাস করে উৎসব পালন করা দরকার। কিন্তু, ভোটের ফল মিটতেই একেবারেই অন্যচিত্র ধরা পড়ল দাঁইহাটে। লোকসভায় জয়ী হলেও এই পুসভায় তৃণমূলকে হারিয়ে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। আর তারপরই পুরসভার চেয়ারম্যান প্রদীপ রায়ের সঙ্গে তৃণমূল কাউন্সিলরদের একাংশের বিরোধ একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। যা নিয়ে এলাকায় রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে।

    দাঁইহাট পুরসভায় ধরাশায়ী তৃণমূল! (Election Result 2024)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দাঁইহাট পুরসভায় ১৪টি ওয়ার্ড রয়েছে। কোথাও কোনও বিরোধী সদস্য নেই এক জনও। শহরে শক্তপোক্ত সংগঠন রয়েছে, এমন দাবি করে না প্রধান বিরোধী দল বিজেপিও। তবুও, এই শহরে লোকসভা ভোটে (Election Result 2024) বিজেপি প্রায় আড়াই হাজার ভোটে পিছনে ফেলেছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলকে। লোকসভা ভোটের পর ১৩ জুন প্রথম পুরবোর্ডের বৈঠক ডেকেছিলেন চেয়ারম্যান। কিন্তু, তিনি-সহ মাত্র তিন জন সদস্য হাজির হয়েছিলেন বৈঠকে। কোরাম না হওয়ায় শেষপর্যন্ত বৈঠক বাতিল করেন চেয়ারম্যান। দলীয় সূত্রের খবর, বৈঠকে বাকিদের অনুপস্থিতির বিষয়টি তিনি দলীয় নেতৃত্বকে জানিয়েছেন। জানা গিয়েছে, এর আগে দুপক্ষের বিরোধ প্রকাশ্যে এসেছিল। পরে, তা মিটে যায়। এবার ফের দ্বন্দ্ব সামনে চলে এসেছে।

    আরও পড়ুন: ভরদুপুরে সিনেমার কায়দায় বেলঘরিয়ায় ব্যবসায়ীর গাড়ি লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি

    ভোটে হারের জন্য চেয়ারম্যান দায়ী!

    শহরে দলের ভোট-বিপর্যয়ের জন্য পুরপ্রধানকেই কাঠগড়ায় তুলেছেন বৈঠকে অনুপস্থিত তৃণমূলের পুরপ্রতিনিধিরা। শহরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অসীম ঘোষ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর দলজিৎ মণ্ডল বলেন, “চেয়ারম্যান সিপিএম থেকে আমাদের দলে এসে সহজেই পদ পেয়েছেন। তাই এখনও তৃণমূল হয়ে উঠতে পারেননি। তিনি বরাবরই দলীয় কাউন্সিলরদের উপেক্ষা করে বিরোধীদের হয়ে কাজ করে চলেছেন। ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে তিনি লোকসভা ভোটে (Election Result 2024) বিজেপি প্রার্থীর হয়ে কাজ করেছেন। আমরা এর প্রতিবাদ করলেও তিনি কথা শোনেননি। পুরপ্রধানের জন্যই আজ শহরে ন’টি ওয়ার্ডে বিজেপি এগিয়ে গিয়েছে। দলীয় নেতৃত্ব সবই জানেন।”

     সরে যাওয়ার আগে ওঁদের সব দুর্নীতি ফাঁস করে দেব

    চেয়ারম্যান প্রদীপ রায় বলেন,  “আমি সিপিএম থেকে তৃণমূলে এসেছিলাম উন্নয়নের কাজ করব বলে। পদের জন্য নয়। তৃণমূল কাউন্সিলরদের একাংশের বক্তব্য, আমি নাকি বিজেপির হয়ে কাজ করছি। দলের ক্ষতি হবে বলে ভোটের আগে এ নিয়ে কিছু বলিনি। কিন্তু, এখন বলতে বাধ্য হচ্ছি, ওঁরা দলবিরোধী কাজ করে চলেছেন। আমি সরে যাওয়ার আগে ওঁদের সব দুর্নীতি ও দলবিরোধী কাজ সাংবাদিক বৈঠক করে বলে যাব। এ সব দলীয় নেতৃত্বকে আগেই জানিয়ে রেখেছি।”

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    দাঁইহাট শহর তৃণমূল সভাপতি রাধানাথ ভট্টাচার্য বলেন, “চেয়ারম্যান বিজেপির হয়ে ভোটে কাজ করেছেন, এ কথা মানতে পারছি না। এ ভাবে আকচাআকচি না করে বিষয়টি মিটিয়ে নেওয়া উচিত কাউন্সিলদের।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “জেলা শাসক-আইপ্যাক চক্রান্ত করে নিশীথকে হারিয়েছেন”, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “জেলা শাসক-আইপ্যাক চক্রান্ত করে নিশীথকে হারিয়েছেন”, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের পর কোচবিহারে একাধিক জায়গায় তৃণমূলের অত্যাচারে বিজেপির কর্মীরা প্রাণের ভয়ে আতঙ্কিত। অপরদিকে জেলায় বিভিন্ন অঞ্চলগুলিতে বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্য থেকে শুরু করে সাধারণ কর্মীরাও তৃণমূল দুষ্কৃতীদের সন্ত্রাসের ফলে ঘর ছাড়া হয়ে রয়েছেন। অনেকেই জেলা পার্টি অফিসে আশ্রয় নিয়েছেন। ভোট পরবর্তী পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে এবং আক্রান্ত বিজেপি কর্মীদের পাশে থাকার বার্তা দিতে কোচবিহারে এলেন বিরোধী দলনেতার শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। রাজ্য সরকার এবং প্রশাসনের বিরুদ্ধে একাধিক ইস্যুতে তোপ দেগে বলেন, “জেলা শাসক-আইপ্যাক চক্রান্ত করে নিশীথকে হারিয়েছেন।”

    কী বলেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    কোচবিহারে আক্রান্ত নেতা কর্মীদের সাথে দেখা করে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “আক্রান্ত নিপীড়িত মানুষেরা কেবল মাত্র বিজেপি কর্মী নয়, সকলে সনাতনী রাজবংশী এবং প্রান্তিক এলাকার মানুষ। লোকসভার পর থেকে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা জেলায় জেলায় আক্রমণ করেছে। মানুষের জীবন এবং সম্পত্তিহানি ঘটিয়েছে। আমরা সকল কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেছি। তাঁদের উপর হওয়া অত্যাচারের কথা শুনেছি। সকল মানুষকে আইনি সহযোগিতা, প্রয়োজনীয় খাবার এবং থাকার ব্যবস্থা করার চেষ্টা করছি। বিজেপির কোচবিহার জেলা নেতৃত্ব, প্রাক্তন সাংসদ সহ বিধায়কেরা আক্রান্তদের পাশে রয়েছেন। যতজন আহত হয়েছেন তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিজেপি পরিচালিত পঞ্চায়েত অফিসগুলিকে খুলতে দেওয়া হচ্ছে না। বিডিও, জেলা শাসকদের চিঠি করা হচ্ছে। প্রশাসন যদি কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ না করে, তাহলে আমরা আগামী দিনে কোর্টে যাবো। পঞ্চায়েত পরিষেবাকে দ্রুত চালু করতে হবে। আমরা জেলা শাসক অরবিন্দ কুমার মিনার সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চেয়েছিলাম। কিন্তু তিনি সময় দেননি। হিংসা কবলিত মানুষের জন্য প্রশাসন, তৃণমূল হয়ে এলাকায় কাজ করছে। এই জেলা শাসক তৃণমূলের জেলা সভাপতিতে পরিণত হয়েছেন। এটা খুব খারাপ দিক; রাজ্যের নির্বাচিত বিরোধী দলনেতা, জেলার বিধায়কের সঙ্গে জেলা শাসক হিংসা কবলিত মানুষের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে রাজি হননি।”

    আরও পড়ুনঃ “দলে থেকে যাঁরা অন্য দলের হয়ে ভোট করিয়েছেন তাঁদের তাড়াব”, বিস্ফোরক শতাব্দী

    আর কী বললেন?

    এই হিংসা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করতে গিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিককে জোর করে হারানো হয়েছে। জেলা শাসক, আইপ্যাক এবং তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা গণনায় কারচুপি করে হারিয়েছেন। গণনার আগে ইভিএম বদলে দিয়েছেন জেলা শাসক অরবিন্দ কুমার মিনা। ১৯ এবং ২০ রাউন্ডের গণনায় চুরি করে তৃণমূলকে জয়ী করেছে। গণনার সময় বিজেপি এজেন্টদের চুলের মুঠি ধরে, বাইরে বের করে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এই ফলাফল প্রকৃত ফলাফল নয়। আর তাই তৃণমূল এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। আমরা কোর্টে যাবো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Belghoria Shootout: ভরদুপুরে সিনেমার কায়দায় বেলঘরিয়ায় ব্যবসায়ীর গাড়ি লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি

    Belghoria Shootout: ভরদুপুরে সিনেমার কায়দায় বেলঘরিয়ায় ব্যবসায়ীর গাড়ি লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার দিনের বেলায় প্রকাশ্যে সিনেমার কায়দায় শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটল বেলঘরিয়ার (Belghoria Shootout) রথতলায়। পুলিশের সামনেই দুষ্কৃতীরা ব্যবসায়ীর গাড়ি লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালায় বলে অভিযোগ। জনবহুল বিটি রোডে বেপরোয়াভাবে গুলি চালানোর ঘটনায় চরম আতঙ্ক ছড়ায়। ব্যবসায়ীর গাড়িতে হামলা চালানোর পর পরই দুষ্কৃতীরা এলাকা থেকে চম্পট দেয়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Belghoria Shootout)

    শুক্রবার রাতেই কলকাতায় শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটেছিল। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই দিনের বেলায় ফের বেলঘরিয়ায় (Belghoria Shootout) শ্যুটআউটের ঘটনা ঘটে। এমনিতেই রথতলায় সবসময় লোকজনের ভিড়় লেগেই থাকে। তাছাড়া রথতলা মোড়েই কামারহাটি পুরসভা। কাছেই রয়েছে বেলঘরিয়া থানা। রাস্তার পাশেই বিধায়ক মদন মিত্রের অফিস। সবমিলিয়ে অত্যন্ত জনবহুল এলাকা রথতলা। এদিন অজয় মণ্ডল নামে প্রতিষ্ঠিত ওই ব্যবসায়ী কালো রংয়ের একটি গাড়ি করে কলকাতার দিক থেকে বিটি রোড ধরে বাড়ি ফিরছিলেন। ব্যবসায়ীর বাড়ি বারাকপুরে। রথতলা মোড়ের আগে থেকেই দুটি বাইকে দুষ্কৃতীরা ব্যবসায়ীর গাড়ি ফলো করছিল। রথতলা মোড়ের কাছে আচমকাই তারা গাড়ির সামনে এসে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকে। কোনও কিছু বুঝে ওঠার আগেই গুলির আওয়াজ শুনে রথতলা মোড়ে স্থানীয় লেকজন ছুটে পালাতে শুরু করেন। ব্যবসায়ীর গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালিয়ে দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, ব্যবসায়ীর গাড়ি লক্ষ্য করে পাঁচ থেকে আট রাউন্ড গুলি করা হয়। রথতলায় এই ধরনের ঘটনা আমরা এর আগে দেখিনি। আমরা চরম আতঙ্কে রয়েছি। ওই ব্যবসায়ী গাড়ি থেকে বেরিয়ে রাস্তার পাশে থাকা দোকানে গিয়ে আশ্রয় নেন। গাড়িতে গুলির একাধিক দাগও পাওয়া গিয়েছে। দিনে দুপুরে দুষ্কৃতীদের এমন বেপরোয়া মনোভাবে আতঙ্কিত এলাকাবাসী।

    আরও পড়ুন: শনি সকালেও ঘামছে শহরবাসী, আজ বিকেল থেকে বৃষ্টি! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    ব্যবসায়ীর কাছে তোলা চেয়েছিল দুষ্কৃতীরা!

    বারাকপুর শিল্পাঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী অজয়বাবু। বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, শিল্পাঞ্চলের দুষ্কৃতী গ্যাং ওই ব্যবসায়ীর কাছে তোলা চেয়েছিল। সেই টাকা দিতে অস্বীকার করেছিলেন ব্যবসায়ী। আর তারপরই থেকেই ব্যবসায়ীকে টার্গেট করেছিল দুষ্কৃতীরা। তবে, পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, গাড়ির একাধিক জায়গায় গুলি লাগার চিহ্ন রয়েছে। তবে, ব্যবসায়ীর গাড়িতেই হামলা চালিয়েছে। ব্যবসায়ীকে ভয় দেখানোর জন্য এই হামলা। আমরা সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। বিটি রোডে থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share