Author: user

  • T20 World Cup 2024: বিশ্বকাপে ভারত-পাক ম্যাচে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা! কড়া নিরাপত্তা নিউ ইয়র্কে

    T20 World Cup 2024: বিশ্বকাপে ভারত-পাক ম্যাচে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা! কড়া নিরাপত্তা নিউ ইয়র্কে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই টি-২০ বিশ্বকাপ। আগামী ৯ জুন মুখোমুখি হবে ভারত-পাকিস্তান। কিন্তু ম্যাচের (T20 World Cup 2024) আগেই এল জঙ্গি হানার হুমকি। নিউ ইয়র্কের নাসাউ স্টেডিয়ামে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের এই ম্যাচে হামলার হুমকি দিয়েছে আইএসএস-কে জঙ্গি সংগঠন। ফলে দুই দেশের প্লেয়ারদের জীবনহানির (India vs Pakistan Security) প্রশ্ন উঠতেই কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে স্টেডিয়াম। মোতায়েন করা হয়েছে বাড়তি ১০০ পুলিশকর্মী।

    হুমকির ভিডিও প্রকাশ্যে 

    সম্প্রতি জঙ্গি সংগঠনের পক্ষ থেকে একটি ভিডিয়ো প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে (T20 World Cup 2024) হামলা করার জন্য আহ্বান করা হয়েছে। এই হামলার নাম দেওয়া হয়েছে ‘লোন উলফ’। ভিডিয়োয় বলা হয়েছে, যে কেউ এই হামলা করতে পারে। এই ‘লোন উলফ অ্যাটাক’ হচ্ছে একটা গণহত্যা। যেটা প্রকাশ্যে কোনও এক ব্যক্তি করে। 

    সতর্ক নিউ ইয়র্ক প্রশাসন

    নাসাউ কাউন্টির পুলিশ কমিশনার প্যাট্রিক রাইডার এই হুমকির কথা জানিয়ে বলেছেন, গত এপ্রিল থেকেই জঙ্গি সংগঠন আইএস-খোরাসান এ রকম হামলার হুমকি দিচ্ছে। কিন্তু এ বারের হুমকি একেবারে নির্দিষ্ট করে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের (T20 World Cup 2024) জন্য দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি নাসাউ স্টেডিয়ামের উপর একটি ড্রোন দেখা গিয়েছে। তাতে ম্যাচের তারিখ ‘৯/৬/২০২৪’ লেখা। এর পরেই নড়চড়ে বসেছে নিউ ইয়র্ক প্রশাসন।  তিনি বলেন, “একটি ভিডিয়ো বার্তায় জঙ্গি সংগঠনের পক্ষ থেকে ‘লোন উলফ’ হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে। যেখানে এত বড় একটা ম্যাচ এবং প্রচুর দর্শক আসবেন, সেখানে কোনও কিছুই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। সব রকম নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হবে।” 

    আরও পড়ুন: এবার থেকে ওয়েটিং লিস্টের ঝামেলা থেকে মুক্তি! ট্রেনের টিকিটে বড় বদল

    উল্লেখ্য, বিশ্বের যেই প্রান্তেই ভারত পাকিস্তান ম্যাচ (T20 World Cup 2024) হোক না কেন, সবসময় নিরাপত্তা (India vs Pakistan Security) নিয়ে প্রশ্ন থাকে। যেই দেশই আয়োজনক করুক তাদের বাড়তি সতর্ক হতে হয়। আর এবার নিউ ইয়র্কে দুই দল নামার আগে এই হুমকির হুঁশিয়ারিতে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে সেই দেশের সাধারণ মানুষ। তবে নিউ ইয়র্কের গর্ভনর অফিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে তারা এমন কোনও হুমকি পায়নি যাতে সাধারণ মানুষদের আশঙ্কা থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘পিছিয়ে পড়া শ্রেণির কোটা গিলে খেয়েছে কংগ্রেস’, দাবি বিজেপির বিজ্ঞাপনী ভিডিওয়

    BJP: ‘পিছিয়ে পড়া শ্রেণির কোটা গিলে খেয়েছে কংগ্রেস’, দাবি বিজেপির বিজ্ঞাপনী ভিডিওয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তম দফার লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা পয়লা জুন। তার আগেও বিজেপিকে পরাস্ত করতে কংগ্রেসের হাতিয়ার সেই সংরক্ষণ। ‘ইন্ডি’ জোটের সব চেয়ে বড় দল কংগ্রেসকে এনিয়ে ফের নিশানা করল বিজেপি (BJP)। বুধবার “মেরা ভোট মেরা অধিকার, হোয়্যারইন ইট অ্যাটেম্পটড টু এক্সপোজ দ্য কংগ্রেস” শীর্ষক একটি ভিডিও বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে বিজেপি। এই ভিডিওতেই পদ্ম-পার্টির তরফে দেখানো হয়েছে কীভাবে দলিত, এসসি-এসটি, পিছিয়ে পড়া শ্রেণি এবং অতি পিছিয়ে পড়া শ্রেণির সংরক্ষণের কোটা খেয়ে ফেলে তালিকায় ঢোকানো হয়েছে সংখ্যালঘু (পড়ুন, মুসলমান) সম্প্রদায়কে।

    কংগ্রেসকে তোপ (BJP)

    ভিডিওটি মাত্র আটচল্লিশ সেকেন্ডের। সেখানে বিজেপি (BJP) তুলে ধরেছে, কীভাবে কংগ্রেস ভুয়ো খবর ছড়াচ্ছে। এসসি-এসটি-ওবিসি সংরক্ষণ নিয়ে প্রান্তিক সম্প্রদায়ের মধ্যে গণ-হিস্টিরিয়া ছড়াচ্ছে। কংগ্রেস কীভাবে এসসি-এসটি-ওবিসিদের ওই তালিকা থেকে বের করে দিয়ে গিলে ফেলছে ওবিসিদের কোটা। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, কংগ্রেস কীভাবে ব্যাকওয়ার্ড শ্রেণির সংরক্ষণের বিরোধিতা করে আসছে, তা নিয়ে আলোচনা করছেন তরুণ প্রজন্মের কয়েকজন।

    বাবা সাহেবের কথা অমান্য!

    তাঁরা বলছেন, কংগ্রেস কীভাবে বাবা সাহেব আম্বেডকরের কথা অমান্য করেছে। তারা কখনওই উপজাতিদের ন্যায়বিচার দেয়নি। কংগ্রেসই একমাত্র রাজনৈতিক দল যারা সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া মিলিয়া এবং আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে এসসি-এসটি-ওবিসিদের সংরক্ষণ অনুমোদন করেনি। এই বিষয়েও আলোকপাত করেছেন ওই তরুণরা। বিজ্ঞাপনে থাকা তরুণদের এও বলতে শোনা গিয়েছে, কীভাবে ২০০৯ সালের নির্বাচনী ইস্তাহারে কংগ্রেস সরকারি চাকরি এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ চালু করেছে কেরল, কর্নাটক এবং অন্ধ্রপ্রদেশে।

    এই ভিডিওতেই মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে কীভাবে কংগ্রেস ২০০৪ সালে ক্ষমতায় এসেছিল। অন্ধ্রপ্রদেশের এসসি-এসটির কোটার বদলে তারা মুসলমানদের সংরক্ষণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। যদিও সেবার তা করতে ব্যর্থ হয়েছিল তারা। তবে ২০১১ সালে গোটা দেশে এটা লাগু করার চেষ্টাও করেছিল গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। ভোট ব্যাঙ্ক ধরে রাখতে কংগ্রেস পিছিয়ে পড়া শ্রেণির কোটার ভাগ থেকে কিছুটা অংশ মুসলমানদের দিতে চাইছে বলেও দাবি করা হয়েছে ভিডিওতে। শেষে নাগরিকদের বিচার-বিবেচনা করে ভোট দেওয়ার আর্জি জানিয়েছে গেরুয়া পার্টি।

    আর পড়ুন: বিরোধীদের ‘ব্রহ্মাস্ত্রে’ই তাঁদের ঘায়েল করলেন প্রধানমন্ত্রী, কীভাবে জানেন?

    এদিকে, বিরোধীরা ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ করতে চাইছে বলেও অভিযোগ বিজেপির। দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, “সংবিধানে স্পষ্ট লেখা রয়েছে, ধর্মের ভিত্তিতে কোনও সংরক্ষণ হবে না (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: “মহিলাদের বলছি মুড়ো ঝাঁটা নিয়ে তৈরি থাকবেন”, নাম না করে স্বপনকে হুমকি কাকলির

    BJP: “মহিলাদের বলছি মুড়ো ঝাঁটা নিয়ে তৈরি থাকবেন”, নাম না করে স্বপনকে হুমকি কাকলির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখানকার মহিলাদের বলছি মুড়ো ঝাঁটা নিয়ে তৈরি থাকবেন। নাম না করে বিজেপি প্রার্থী স্বপন মজুমদারকে আক্রমণ করলেন তৃণমূল প্রার্থী কাকলি ঘোষ দস্তিদার। আগামী ১ জুন শেষ দফার নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)। ইতিমধ্যে রাজ্যে প্রচারে এসেছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সন্দেশখালির ইস্যু নিয়ে মমতার সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেছেন তিনি। পাল্টা মমতাও বিজেপিকে আক্রমণ করেছেন। এরপর একধাপ এগিয়ে উস্কানি মূলক ভাষণদেন কাকালি।

    ঠিক কী বললেন কাকলি (Lok Sabha Election 2024)?

    রাজ্যে ভোট (Lok Sabha Election 2024) আবহে শেষ মুহূর্তে নির্বাচন প্রচার যখন জমজমাট, ঠিক সেই সময়ে তৃণমূল প্রার্থী কাকলি ঘোষ দস্তিদার বিজেপি প্রার্থী স্বপন মজুমদারের বিরুদ্ধে উস্কানি মূলক মন্তব্য করেন। তিনি বিধাননগরে ভোটের প্রচারে গিয়ে বলেন, “এখানকার মহিলাদের বলছি মুড়ো ঝাঁটা নিয়ে তৈরি থাকবেন।” সেই সঙ্গে একাধিক ইস্যু যেমন-দ্রব্যমূল্য, বেকারত্ব ইত্যাদি বিষয়ে বিজেপিকে আক্রমণ করেন তিনি।

    বিজেপির বক্তব্য

    তৃণমূল প্রার্থীর এই উক্তিতে বিজেপি প্রার্থী স্বপন মজুমদার দারুণ ভাবে ক্ষিপ্ত হয়েছেন। তিনি পাল্টা তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেন, “যাঁরা চুরি করেছে তাঁরাই ঝাঁটার বাড়ি খাবে। তৃণমূল প্রার্থী মূলত প্রচারে নেই। নিজে ভোটে (Lok Sabha Election 2024) হারবেন বলেই এই ধরনের কথা বলছেন। এটা উস্কানি এবং হিংসা ছড়ানোর অপচেষ্টা ছাড়া আর কিছুই না। আগামী ৪ জুন বোঝা যাবে মানুষ ঠিক কাকে চান।”

    আরও পড়ুনঃ “করোনা থেকে ভয়ঙ্কর তৃণমূল বাহিনী”, ভোটের আগে ক্ষোভ প্রকাশ নির্যাতিতা বধূর

    আগেও হুমকির নিদান তৃণমূলের

    উল্লেখ্য আগেও একাধিক তৃণমূল নেতা বিজেপি প্রার্থীদের ভোট(Lok Sabha Election 2024) চাইতে গেলে উস্কানি মূলক মন্তব্য করে বির্তকে জড়িয়েছেন। গত বিধানসভার নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঘেরাও করার নিদান দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আবার এই লোকসভা নির্বাচনে বাঁকুড়া প্রার্থী সুভাষ সরকারকে গাছে বেঁধে রাখার উস্কানি মূলক মন্তব্য করেছিলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand: পাহাড়ের সারি, শাল, মহুয়া, পলাশের জঙ্গল! ‘শঙ্করদা পোটকা’ যেন শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা ছবি

    Jharkhand: পাহাড়ের সারি, শাল, মহুয়া, পলাশের জঙ্গল! ‘শঙ্করদা পোটকা’ যেন শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুন্দরের খোঁজে যখন আমরা দেশ থেকে দেশান্তরে ছুটে বেড়াই, তখন আমরা ভুলে যাই যে আমাদের বাড়ির পাশেই রয়েছে এমন কিছু অপূর্ব সুন্দর স্থান, যার খোঁজ আমরা রাখি না। রীতিমতো উপেক্ষিতই থেকে যায় সেই সব অচেনা, অজানা সুন্দরীরা। যেমন শঙ্করদা পোটকা। নামের মধ্যেই রয়েছে এক আদিবাসী সারল্যের গন্ধ। পশ্চিমবঙ্গের একদম নিকটতম প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খণ্ড (Jharkhand)। এই ঝাড়খণ্ডেরই এক অসাধারণ সুন্দর স্থান হল এই শঙ্করদা পোটকা (Shankarda Potka)। বাঙালির অত্যন্ত প্রিয় পর্যটনকেন্দ্র ঘাটশিলা আর শিল্পনগরী টাটা-র মাঝখানে অবস্থান এই শঙ্করদা-র। এখানে নেই শহরের কোলাহল, যন্ত্র দানবের দৌরাত্ম্য আর দূষণ। বর্তমান সময়ের আধুনিক সভ্যতা যেন এখানে মুখ থুবড়ে পড়েছে। এখানে আদি-অন্ত শুধুই অনাবিল প্রকৃতির স্নিগ্ধ হাতছানি। তার মন-প্রাণ ভুলিয়ে দেওয়া নৈসর্গিক সৌন্দর্যের ডালি। এখানে দাঁড়িয়ে দূরের ঢেউ খেলানো পাহাড়ের সারি দেখতে দেখতে যে কোনও প্রকৃতিপ্রেমিক পর্যটকের হৃদয় ভালো লাগার অনুভূতি এনে দিতে পারে।

    যেন সম্পূর্ণ অঞ্চলে আগুন লেগেছে (Jharkhand)

    শঙ্করদা থেকে প্রায় তিন-সাড়ে তিন কিমি দূরে আর এক অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর স্থান হল পাহাড়ভাঙা। এখান দিয়েই বয়ে চলেছে সুবর্ণরেখা নদী। নদীর বুকে জেগে থাকা পাথরের গায়ে ধাক্কা খেতে খেতে আদিবাসী কিশোরীর উচ্ছলতায় আপন খেয়ালে বয়ে চলেছে সে। আশেপাশে পাহাড়ের সারি, ইতস্তত বিক্ষিপ্ত শাল, মহুয়া, পলাশের জঙ্গল। বসন্তে যখন এই সমগ্র অঞ্চল জুড়ে ফুটে থাকে লাল পলাশ, তখন যেন মনে হয় সম্পূর্ণ অঞ্চলে আগুন লেগেছে। তখন যেন এই শঙ্করদা পোটকা শিল্পীর ক্যানভাসে আঁকা ছবি। স্থানীয় মানুষজনের কাছে এই পাহাড়ভাঙা বর্তমানে এক প্রিয় বেড়ানো এবং পিকনিক করার জায়গা হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে।

    রঙ্কিনী দেবীর মন্দির

    শঙ্করদা থেকে মাত্র ৮ কিমি দূরে ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) অন্যতম জনপ্রিয় এবং পবিত্র রঙ্কিনী দেবির মন্দির। যদুগোড়ার পথে অবস্থিত এই রঙ্কিনী দেবীকে স্থানীয় মানুষ অত্যন্ত জাগ্রত বলে মনে করেন। কেউ কেউ এই দেবী মা-কে আদিবাসী সম্প্রদায়ের দেবী বলে মনে করেন। আবার অনেকেই মনে করেন এই দেবী ধলভূমগড়ের রাজাদের গৃহদেবতা। পাহাড়ের গুহায় এই মন্দির। মন্দিরের উল্টো দিকেই গভীর খাদ। এই খাদে নামার জন্য সিঁড়ি করা আছে। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও অসাধারণ। প্রাচীন এই মন্দিরটি প্রথমে নির্মিত হয়েছিল ঘাটশিলায়। পরে এটি স্থানান্তরিত করা হয় এই পাহাড়ের গুহায়। তবে ঘাটশিলা স্টেশনের কাছে এখনও রয়েছে সেই প্রাচীন মন্দির। শতাধিক বছরের প্রাচীন এই মন্দিরে এক সময় নরবলি প্রথা চালু ছিল। বৃটিশ শাসকদের হস্তক্ষেপে সেই জঘন্য প্রথা বন্ধ হয়। আবার ইচ্ছে হলে বা হাতে সময় থাকলে ঘুরে নেওয়া যায় শঙ্করদা টোটকা থেকে প্রায় ৩০ কিমি দূরে আর এক সুন্দর স্পট রাতমোহনাও।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন? (Jharkhand)

    শঙ্করদা পোটকা যাওয়ার জন্য হাওড়া থেকে আসতে হবে টাটানগর। যাচ্ছে স্টিল এক্সপ্রেস, ইস্পাত এক্সপ্রেস প্রভৃতি ট্রেন। টাটা থেকে শঙ্করদা পোটকা প্রায় ১৭-১৮ কিমি পথ যেতে হবে গাড়িতে। আর রাতমোহনা থেকে শঙ্করদার দূরত্ব ৩০ কিমি। যেতে হবে গাড়িতে। থাকা-খাওয়া-শঙ্করদাতে আছে রিসর্ট উইক এন্ড। এখানে রয়েছে সুন্দর, জানা-অজানা বহু গাছ নিয়ে তৈরি এক সুন্দর বাগান, বাচ্চাদের খেলার জায়গা, একটি সুন্দর পুকুর। আছে খাওয়ায় ব্যবস্থা এবং ট্রাভেল ডেস্ক । ফোন-০৯২৩৪৬৪৩৫৪০, ০৮৭৫৭৭৮০৯১০।
    আর রাতমোহনায় আছে রিসর্ট রাতমোহনা ইন। একদম সুবর্ণরেখা নদীর তীরে অবস্থিত এই রিসর্টটিতেও আছে খাবার ব্যবস্থা এবং ট্রাভেল ডেস্ক। তবে রাতমোহনা থেকে শঙ্করদা যেতে হলে ওই একই টাটাগামী ট্রেনে এসে নামতে হবে ঘাটশিলা স্টেশনে। ঘাটশিলা থেকে অটো বা গাড়িতে যেতে হবে রাতমোহনা (Jharkhand)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CAA: “মোদিজিকে শতকোটি প্রণাম”, নাগরিকত্বের শংসাপত্র পেয়ে বললেন নিউ বারাকপুরের দেবপ্রসাদ

    CAA: “মোদিজিকে শতকোটি প্রণাম”, নাগরিকত্বের শংসাপত্র পেয়ে বললেন নিউ বারাকপুরের দেবপ্রসাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ দফা ভোটের আগেই রাজ্যে চালু হয়ে গেল সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে বুধবার থেকে নাগরিকত্ব (CAA) শংসাপত্র দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবারও অনেকে নাগরিকত্বের কাগজ হাতে পেয়েছেন। যাঁরা শংসাপত্র পেয়েছেন, তাঁরা মূলত নদিয়া ও উত্তর ২৪ পরগনার বাসিন্দা।

    রাজ্যে প্রথম দফায় ৮ জন নাগরিকত্ব পেয়েছেন (CAA)

    শেষ দফায় বারাসত, বসিরহাট, দমদম, জয়নগরের মতো আসনে ভোটগ্রহণ রয়েছে। এই সব কেন্দ্রে মতুয়া পরিবারের বসবাস রয়েছে। যাদের একটি বড় অংশ বিভিন্ন সময়ে ধর্মীয় উৎপীড়নের কারণে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছিলেন। বুধবার এক বিবৃতিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জানিয়েছে, বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি প্রথম দফার যোগ্য আবেদনকারীদের নাগরিকত্বের আবেদন মঞ্জুর করেছে। যোগ্যদের শংসাপত্র দেওয়ার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গে প্রথম দফায় মোট ৮ জন নাগরিকত্ব (CAA) পেলেন। তারমধ্যে উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় ৭ জন রয়েছেন। আর নদিয়া জেলায় একজন রয়েছেন।

    আরও পড়ুন: কেরলে ঢুকে পড়ল বর্ষা, কয়েক দিনেই পৌঁছবে উত্তর-পূর্ব ভারতে

    প্রথম দফায় কারা পেলেন নাগরিকত্ব

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর ২৪ পরগনায় মোট ৭ জন রয়েছেন। এরমধ্যে মৃণালকান্তি দাস ও তাঁর স্ত্রী শর্বরী দাস রয়েছেন। তাঁদের বাড়ি উত্তর দমদম পুরসভার বিরাটি। অনলাইনে কিছুদিন আগেই তিনি আবেদন করেছিলেন। বুধবারই নাগরিকত্ব পাওয়ার কাগজ তাঁরা হাতে পান। নিউ বারাকপুর লেলিনগড় এলাকার বাসিন্দা দেবপ্রসাদ গায়েনও বুধবার নাগরিকত্বের কাগজ হাতে পেয়েছেন। গাইঘাটা থানার ঠাকুরনগর কেষ্টনগরের বাসিন্দা শান্তিলতা বিশ্বাস বৃহস্পতিবার নাগরিকত্বের কাগজ হাতে পান। এছাড়া নাগরিকত্ব পাওয়ার তালিকায় রয়েছেন অনির্বাণ নন্দী, নিলয় ঘোষ এবং অর্ণব ঘোষ। প্রত্যেকের বাড়ি উত্তর ২৪ পরগনা জেলায়। আর নদিয়া জেলার কৃষ্ণনগরের ভীমপুর আশানগরের বাসিন্দা বিকাশ মণ্ডলও বুধবার নাগরিকত্বের (CAA) কাগজ হাতে পেয়েছেন।

    মোদিজিকে শতকোটি প্রণাম জানালেন সকলেই

    দেবপ্রসাদ গায়েন নামে এক যুবক বলেন, ১৫ দিন আগে আমি অনলাইনে আবেদন করেছিলাম। বুধবার আমি কাগজপত্র হাতে পেয়েছি। এতদিন পর এই দেশের নাগরিক (CAA) হতে পেরে আমরা চরম খুশি। মোদিজি যে গ্যারান্টি দেন, তা রাখেন। আমাদের নাগরিকত্ব পাওয়ার ঘটনা তাঁর জ্বলন্ত উদাহরণ। মোদিজিকে শতকোটি প্রণাম জানাই। আমি সকলকেই বলতে চাই, যাঁরা এখনও সিএএ নিয়ে ভাবছেন, তাঁরা অনলাইনে আবেদন করুন। মোদিজির ওপর ভরসা রাখুন, হতাশ হবেন না। ঠাকুরনগরের বাসিন্দা তারক বিশ্বাস বলেন, আমরা স্বামী-স্ত্রী মিলে আবেদন করেছিলাম। স্ত্রী কাগজ হাতে পেয়ে গিয়েছে। আমি খুব শীঘ্রই পেয়ে যাব। শান্তনু ঠাকুর আর নরেন্দ্র মোদিকে হাজার কোটি প্রণাম জানাই। তাঁদের কাছে চিরকৃতজ্ঞ থাকব আমরা।

    মমতাকে আক্রমণ করলেন সুকান্ত

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “রাজ্যে কবে থেকে নাগরিকত্ব দেওয়া শুরু হবে, তা নিয়ে মানুষের মনে প্রশ্ন ছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সেই ধোঁয়াশা কাটিয়ে দিয়েছে। এর থেকে স্পষ্ট সিএএ (CAA) রূপায়ণ হতে দেব না বলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যতই দাবি করুন না কেন, তিনি যে এ বিষয়ে কিছু করতে পারবেন না তা স্পষ্ট হয়ে গেল। এক-এক করে যারা আবেদন করেছেন তাঁরা সকলেই নাগরিকত্ব পাবেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: এবার থেকে ওয়েটিং লিস্টের ঝামেলা থেকে মুক্তি! ট্রেনের টিকিটে বড় বদল

    Indian Railway: এবার থেকে ওয়েটিং লিস্টের ঝামেলা থেকে মুক্তি! ট্রেনের টিকিটে বড় বদল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দূরপাল্লার ট্রেনের যাত্রীদের জন্য এবার দারুণ খুশির খবর দিল ভারতীয় রেল (Indian Railway)। এবার থেকে আর ওয়েটিং লিস্টে থাকবে না টিকিট। প্রথমবারেই একেবারে হাতে পাওয়া যাবে কনফার্ম ট্রেনের টিকিট। কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব সম্প্রতি একটি ঘোষণা করে জানিয়েছেন, ভারত জুড়ে রেলপথ ভ্রমণে একটি নতুন যুগের সূচনা হতে চলেছে। এবার থেকে আর ওয়েটিং লিস্টের চিন্তা থাকবে না। প্রতিটি যাত্রী টিকিট কাটার সময় তাঁর যাত্রায় নির্দিষ্ট কনফার্ম বার্থ পাবেন। এদিন তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতীয় রেলের (Railway Announcement) অসাধারণ বিবর্তন তুলে ধরে জনসাধারণকে জানান আগামী পাঁচ থেকে ছয় বছরের মধ্যে ভারতীয় রেল ওয়েটিং লিস্টের সমস্যা দূর করার লক্ষ্য নিয়েছে।

    যাত্রী সুবিধার্থে নতুন অ্যাপ লঞ্চ (Indian Railway) 

    বর্তমানে যাত্রী সুবিধার্থে ভারতীয় রেল (Railway Announcement) রেলওয়ে সুপার অ্যাপ নামে একটি নতুন অ্যাপ লঞ্চ করতে চলেছে। যেই অ্যাপের মাধ্যমে যাত্রীরা সহজেই টিকিট কাটা থেকে শুরু করে ভ্রমণ পরিষেবাগুলিকে স্ট্রিমলাইন করা ও রিয়েল টাইম তথ্য নজরে রাখতে পারবেন। রেলওয়ে সুপার অ্যাপ লঞ্চের ফলে যাত্রীরা তাদের রেল যাত্রায় একটি দৃষ্টান্ত পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। এই অ্যাপটি টিকিট বুকিং থেকে শুরু করে ভ্রমণ পরিকল্পনা পর্যন্ত বিস্তৃত পরিসেবাকে অন্তর্ভুক্ত করবে। যা ভারতীয় রেলের (Indian Railway) ক্ষেত্রে একটি বিপ্লব ঘটাবে।  

    আরও পড়ুন: হঠাৎ বিস্ফোরণ! জগন্নাথ দেবের চন্দন যাত্রায় ঝলসে গেলেন একাধিক ভক্ত

    ওয়েটিং লিস্ট সিস্টেম বন্ধের পরিকল্পনা 

    জানা গিয়েছে ওয়েটিং লিস্ট সিস্টেম বন্ধ করার জন্য ভারতীয় রেল (Indian Railway) প্রতিদিন ৩০০০ ট্রেন চালাতে পারে। বাজেট সেই মতো বরাদ্দ করা হয়েছে। ১ লক্ষ কোটি টাকা বাজেট। ৭ থেকে ৮ হাজার পুরনো ট্রেন পাল্টে ফেলা হবে। ট্রেনের গতি কমপক্ষে ৫০ কিমি প্রতি ঘণ্টা বাড়ানোর ব্যবস্থাও করছে রেল। ২৫০ কিমি প্রতি ঘণ্টা বেগে ছুটতে পারে এমন ১০০০টি ট্রেন চালানো হবে বলেও জানা যাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: “করোনা থেকে ভয়ঙ্কর তৃণমূল বাহিনী”, ভোটের আগে ক্ষোভ প্রকাশ নির্যাতিতা বধূর

    Sandeshkhali: “করোনা থেকে ভয়ঙ্কর তৃণমূল বাহিনী”, ভোটের আগে ক্ষোভ প্রকাশ নির্যাতিতা বধূর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা থেকে ভয়ঙ্কর তৃণমূল বাহিনী। তৃণমূলের বিরুদ্ধে এই ভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করলেন সন্দেশখালির (Sandeshkhali) নির্যাতিতা গ্রামের গৃহবধূ। ভোটের মরশুমে তৃণমূল কিছু ভূয়ো ভিডিও প্রকাশ করায় এলাকার মহিলারা তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। গ্রামের মহিলাদের দাবি, অত্যাচারের কথা মিথ্যা নয়, আমাদের কণ্ঠস্বরের উপর অন্যের কণ্ঠস্বর বাসনো হয়েছে। ইতি মধ্যে নির্বাচনী প্রচারে এসে দেশের প্রধানমন্ত্রী সন্দেশখালিতে মা-বোনদের উপর অত্যাচারের কথা নিয়ে তৃণমূলকে তীব্র নিশানা করেছেন। এক বেসরকারি সাংবাদ মাধ্যমকে অত্যাচারের শিকার এক বধূ নিজের বক্তব্য প্রকাশ করেন।

    কী বললেন গৃহবধূ (Sandeshkhali)?

    সন্দেশখালির (Sandeshkhali) এই বধূ নিজের ঘরের ভিতরে জানালার ভিতর থেকে বলেন, “ভয়ের মধ্যে রয়েছি। এখন তৃণমূল বাড়ি বাড়ি যাচ্ছে। গুন্ডাদের পায়ের নিচের মাটি সরে গিয়েছে। ভোটের মধ্যে এসে বলছে সরকারি সুবিধা দেবো। ঘর দেবে, কাজের টাকা দেবে ইত্যাদির প্রলোভন দিচ্ছে। শেখ শাহজাহান না থাকলে কী হবে, তার থেকেও বড় দুষ্কৃতীরা ঘুরে বেড়াচ্ছে এলাকায়। আমার স্বামীকে মিথ্যা কেসে ফাঁসানো হয়েছে। একটা দুটো নয় পাঁচ পাঁচটা কেস দিয়েছে। এখন ভোটের অপেক্ষায় আছি। আমাদের লড়াই চোখের জলের লড়াই। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমরা ডেকেছিলাম, তিনি নিজে এসে আমাদের কথা শোনেননি। তাঁর নির্দেশে এই এলাকায় তৃণমূল অত্যাচার করেছে। তিনি এবার বলেছেন জিতলে আসবেন। কিন্তু যখন আমাদের দরকার তখন তিনি আসেননি।”

    আরও পড়ুনঃ ফের ইডির জেরার মুখে অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা, এবার তলব রেশন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে

    আর কী বললেন বধূ?

    এই বিষয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোপ দেগে অত্যচারের শিকার এই গ্রামের বধূ আরও বলেন, “একটা সময়ে অনেকেই তৃণমূল করত এলাকায়, তৃণমূল বাহিনীর দৌরাত্ম্য আমারা দেখেছি। করোনা ভাইরাসের থেকেও ভয়ঙ্কর তৃণমূল। উত্তম-শিবুদের ভয়ে মানুষ ভয়ে ভয়ে থাকতেন। যখন তখন বাড়ির (Sandeshkhali) মহিলাদের ডেকে নিয়ে যেত ওরা। থানায় গেলে পুলিশ বলত দাদার কাছে যান, অনেক মানুষকে অত্যাচারের শিকার হতে হয়েছে। রাজ্যের পুলিশের ওপর আমাদের কোনও আস্থা নেই। আমরা কোনও দিন ভোট দিতে পারিনি। গত বিধানসভা ভোটের সময় আমরা বাড়ি থেকে অন্যত্র লুকিয়ে ছিলাম। ওরা বলত দাদা ডাকালেই যেতে হবে, যখন ইচ্ছে তখন তুলে নিয়ে যেত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nutrition: ক্যান্সার থেকে হার্ট অ্যাটাক, রুখতে পারে কোন খাবার? কী কী খাবারে বাড়ছে সমস্যা?

    Nutrition: ক্যান্সার থেকে হার্ট অ্যাটাক, রুখতে পারে কোন খাবার? কী কী খাবারে বাড়ছে সমস্যা?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ক্যান্সার, হার্ট অ্যাটাক কিংবা স্ট্রোক, যে কোনও বড় স্বাস্থ্যসঙ্কট আটকে দিতে পারে সঠিক খাবার (Nutrition)। আবার, শরীরে ফুসফুস থেকে লিভার, যে কোনও অঙ্গে রোগের অন্যতম কারণ হল খাবার। ওয়ার্ল্ড নিউট্রিশন ডে-তে পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, খাবারেই রয়েছে সুস্থ জীবনযাপনের চাবিকাঠি। সঠিক পুষ্টি যেমন মানুষকে সুস্থ রাখে, ঠিক তেমনি পুষ্টি সম্পর্কে অসচেতনতা বিপদ বাড়িয়ে দেয়। যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। একাধিক রোগেরও ঝুঁকি বাড়ায়। বিশেষত অপরিকল্পিত ডায়েটের অভ্যাস কমবয়সিদের জন্য একাধিক রোগের কারণ হয়ে উঠছে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, কোন খাবারে বাড়ছে কোন রোগের ঝুঁকি?

    চিনি ও ময়দার তৈরি তেলে ভাজা খাবার বাড়াচ্ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি! (Nutrition)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দেহের যে কোনও অঙ্গের কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ক্যান্সারের ঝুঁকি তৈরি করে। অতিরিক্ত মশলাদার খাবার, বিশেষত ময়দা আর চিনি দিয়ে তৈরি তেলে ভাজা খাবার এই ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, ময়দা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক। তাই অতিরিক্ত পরিমাণ ময়দার তৈরি জিনিস‌ খেলে ক্যান্সারের মতো‌ রোগের ঝুঁকিও বাড়ে‌।

    অতিরিক্ত মিষ্টি ডায়াবেটিসের কারণ

    পেস্ট্রি, কেক হোক কিংবা রসগোল্লা, সন্দেশ-যে কোনও মিষ্টিজাতীয় খাবার নিয়মিত খেলেই ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়বে। দেশজুড়ে ডায়াবেটিসের প্রকোপ বাড়ছে। শিশুদের মধ্যেও টাইপ ২ ডায়াবেটিসের প্রকোপ দেখা দিচ্ছে। যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ ভারতীয় শিশুকাল থেকেই নিয়মিত মিষ্টি খাওয়ায় অভ্যস্থ। এর জেরে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও বাড়ছে। কিডনি, হার্ট সহ একাধিক অঙ্গের উপরে তার প্রভাব পড়ছে (Nutrition)। পাশপাশি চিনি খাওয়ার অভ্যাস শরীরে বিপদ বাড়াচ্ছে। রান্নায় অতিরিক্ত পরিমাণ চিনি দেওয়া‌ কিংবা চা-কফিতে চিনি খাওয়ার অভ্যাস অত‌্যন্ত বিপজ্জনক বলেই জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ।

    চর্বিযুক্ত খাবার বাড়াচ্ছে হৃদরোগের ঝুঁকি (Nutrition)

    মাংসের পদ হোক কিংবা প্রিজার্ভ করা খাবার বাড়াচ্ছে হৃদরোগের ঝুঁকি।‌ পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের অনেকের নিয়মিত খাদ্যতালিকায় ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেটের সঙ্গে প্রাণীজ প্রোটিনের ভারসাম্য থাকে না।‌ অর্থাৎ সব্জির পরিমাণ কম থাকে। অথচ মাছ, মাংসের পরিমাণ বেশি থাকে। এর ফলে শরীরে প্রোটিন ও ফ্যাট বেশি পরিমাণে যায়। অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। এর জেরে হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে।

    হজমের গোলমাল থেকে ত্বকের সমস্যা বাড়াচ্ছে বাড়তি তেল

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, অধিকাংশ ভারতীয় প্রয়োজনের অতিরিক্ত তেল খাবারে খান। নিয়মিত রান্নায় অতিরিক্ত পরিমাণ তেল ব্যবহারের জেরে একদিকে লিভার, পাকস্থলীতে চাপ পড়ছে‌। হজমের গোলমাল হচ্ছে। হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ছে। আবার অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় খাবার (Nutrition) খেলে ত্বকের একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সঠিক পুষ্টিকর খাবার নিয়মিত খেলেই উপকার পাওয়া যাবে। রুখে দেবে নানান‌ রোগ।

    নিয়মিত মাশরুম ও রসুন রুখবে ক‌্যান্সার

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত না হলেও অন্তত সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন মাশরুম খাওয়া জরুরি। একাধিক আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, শরীরে ক্যান্সার রুখতে মাশরুম খুবই উপকারী। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, শরীরে দ্রুত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট জোগান দেয় মাশরুম। ক্যান্সার রুখতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খুবই জরুরি। তাই মাশরুম খাদ্যতালিকায় রাখলেই উপকার পাওয়া যাবে। এর পাশপাশি ক্যান্সার রুখতে আরেক ভারতীয় উপকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। সেটা হলে রসুন। তাঁরা জানাচ্ছেন, রসুনে থাকে অ্যালিসিস। এই যৌগ ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

    নিয়মিত ৫-৬ লিটার জল কমাবে হজমের গোলমাল ও ত্বকের সমস্যা (Nutrition)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, পরিশ্রুত জল কমাবে হজমের সমস্যা।‌ লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়াতে ও হজমের গোলমাল কমাতে নিয়মিত একজন প্রাপ্তবয়স্কের ৫-৬ লিটার জল খাওয়া জরুরি। এর জেরে ত্বকও ভালো থাকবে। শুষ্কতা কমবে। ত্বকের যে কোনও রকমের সমস্যা কমিয়ে উজ্জ্বলতা বাড়াবে।

    খেজুর ও বাদাম কমাবে হৃদরোগের ঝুঁকি

    রোজকার খাবারের তালিকায় খেজুর, কাজু, আখরোট কিংবা কাঠবাদামের মতো উপাদান রাখলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে (Nutrition)। খেজুর, কাঠবাদাম কিংবা কাজুতে রয়েছে একাধিক খনিজ পদার্থ। পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজের মতো খনিজ পদার্থে ভরপুর এই খাবার নিয়মিত খেলে দেহে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। হৃদপিণ্ডের কার্যকারিতা বাড়ে। ফলে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

    লেবু বাড়াবে রোগ প্রতিরোধ শক্তি (Nutrition)

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, যে কোনও ঋতুতেই শরীর সুস্থ রাখতে জরুরি দেহের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ানো। নিয়মিত লেবু জাতীয় ফল খেলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়বে। কারণ লেবুতে থাকে‌ ভিটামিন সি। তাই নিয়মিত লেবু খেলে যে কোনও ভাইরাস‌ঘটিত রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া সহজ‌ হবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: ফের ইডির জেরার মুখে অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা, এবার তলব রেশন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে

    ED: ফের ইডির জেরার মুখে অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা, এবার তলব রেশন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর পাঁচেক পরে ফের ইডির (ED) তলব অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকে। ২০১৯ সালে ইডি তাঁকে জেরা করেছিল বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থা রোজভ্যালির আর্থিক নয়ছয়ের মামলায়। আর এবার অভিনেত্রীকে তলব করা হয়েছে রেশন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে। যে কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ানোয় জেলে বন্দি তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, সেই কাণ্ডেই এবার তলব করা হয়েছে ঋতুপর্ণাকে।

    ঋতুপর্ণাকে তলব ইডির (ED)

    ৫ জুন ইডির দফতরে ডেকে পাঠানো হয়েছে তাঁকে। উল্লেখ্য, তার ঠিক আগের দিনই ফল ঘোষণা হবে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের। বর্তমানে আমেরিকায় রয়েছেন অভিনেত্রী। বুধবারই ই-মেলে তলব করা হয়েছে তাঁকে। ইডি (ED) সূত্রে খবর, রেশন কেলেঙ্কারি মামলায় গ্রেফতার এক অভিযুক্তের সঙ্গে এই অভিনেত্রীর নগদ প্রায় এক কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে বলে তদন্তে জানা গিয়েছে। কেন লেনদেন করা হয়েছে ওই পরিমাণ নগদ অর্থ, পাঠানোই বা হয়েছে কোথায়, তা জানতেই অভিনেত্রীকে তলব বলে ইডিরই সূত্রের খবর।

    রোজভ্যালিকাণ্ডে তলব

    এক সময় টলিউডের বেশ কয়েকটি ছবি প্রযোজনা করেছিল বেআইনি অর্থলগ্নি সংস্থা রোজভ্যালি। তার কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটি। সেই সূত্রেই রোজভ্যালির কর্ণধার গৌতম কুণ্ডুর সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছিল অভিনেত্রীর। তার জেরেই ২০১৯ সালের জুলাই মাসে তাঁকে ও প্রসেনজিৎকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি। সেবার সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে গিয়ে ইডির মুখোমুখি হয়েছিলেন ঋতুপর্ণা।

    রেশন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন একাধিক তৃণমূল নেতা। এই তালিকায় রয়েছেন জ্যোতিপ্রিয়, বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্যও। রেশন ডিলার বাকিবুর রহমানকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। এই বাকিবুরই মূল অভিযুক্ত বলে খবর।

    আর পড়ুন: ‘‘অর্ধসত্য, বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রকাশ করা বন্ধ করুন’’, কৌশিক বসুকে পাঠ পড়ালেন বিশেষজ্ঞরা

    রেশন কেলেঙ্কারিকাণ্ডের তদন্তে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে পেয়েছেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা। এই কেলেঙ্কারিতে যুক্ত কয়েকজনকে জেরা করার সময় একাধিকবার শোনা গিয়েছে ঋতুপর্ণার নাম। কেবল তাই নয়, রেশন কেলেঙ্কারি মামলায় গ্রেফতার এক অভিযুক্তের সঙ্গে এই অভিনেত্রীর নগদ প্রায় এক কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে বলেও জেনেছেন তদন্তকারীরা। সেই সূত্রেই ফের একবার ইডির মুখোমুখি হতে হবে টলিউডের এই অভিনেত্রীকে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, অভিনেত্রীকে কোন কোন বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে, তাও চূড়ান্ত করে ফেলেছেন ইডির আধিকারিকরা। এখন দেখার, মার্কিন মুলুক থেকে এসে অভিনেত্রী ইডির (ED) মুখোমুখি হন কিনা!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 32: “আলু পটল সিদ্ধ হলে তো নরম হয়, তা তুমি তো খুব নরম, তোমার অত দয়া!”

    Ramakrishna 32: “আলু পটল সিদ্ধ হলে তো নরম হয়, তা তুমি তো খুব নরম, তোমার অত দয়া!”

    দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ

    শ্রীরামকৃষ্ণকে বিদ্যাসাগরের পূজা সম্ভাষণ

    মিষ্টিমুখের পর ঠাকুর সহাস্যে বিদ্যাসাগরের সঙ্গে কথা কহিতেছেন। দেখিতে দেখিতে একঘর লোক হইয়াছে, কেহ উপবিষ্ট কেহ দাঁড়াইয়া।

    শ্রীরামকৃষ্ণ—আজ সাগরে এসে মিললাম। এতদিন খাল বিল হদ্দ নদী দেখেছি, এইবার সাগর দেখছি। (সকলের হাস্য)

    বিদ্যাসাগর (সহাস্যে)—তবে নোনা জল খানিকটা নিয়ে যান!(হাস্য)

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—না গো! নোনা জল কেন? তুমি তো অবিদ্যার সাগর নও, তুমি যে বিদ্যার সাগর! (সকলের হাস্য) তুমি ক্ষীরসমুদ্র (সকালের হাস্য)

    বিদ্যাসাগর–তা বলতে পারেন বটে।

    বিদ্যাসাগর চুপ করিয়া রহিলেন। ঠাকুর কথা কহিতেছেন—

    বিদ্যাসাগরের সাত্ত্বিক কর্ম—“তুমিও সিদ্ধপুরুষ”

    তোমার কর্ম সাত্ত্বিক কর্ম। সত্ত্বের রজঃ। সত্ত্বরগুণ থেকে দয়া হয়। দয়ায় জন্য যে কর্ম করা যায়, সে রাজসিক কর্ম বটে—কিন্তু এ রজোগুণ—সত্ত্বের রজোগুণ, এতে দোষ নাই। শুকদেবাদি লোকশিক্ষার জন্য দয়া রেখেছিলেন ঈশ্বর-বিষয় শিক্ষা দিবার জন্য। তুমি বিদ্যাদান অন্নদান করছ, এও ভাল। নিষ্কাম করতে পারলেই এতে ভগবান লাভ হয়। কেউ করে নামের জন্য, পুণ্যের জন্য, তাদের কর্ম নিস্কাম নয়। আর সিদ্ধ তো তুমি আছই।

    বিদ্যাসাগর—মহাশয় কেমন করে?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) (সহাস্য)—আলু পটল সিদ্ধ হলে তো নরম হয়, তা তুমি তো খুব নরম। তোমার অত দয়া!(হাস্য)

    বিদ্যাসগার (সহাস্য)—কলাই বাটা সিদ্ধ তো শক্তই হয়!(সকলের হাস্য)

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—তুমি তা নও গো; শুধু পণ্ডিতগুলো দরকচা পড়া! না এদিক, না ওদিক। শুকুনি খুব উঁচুতে উঠে, তার নজর ভাগাড়। যারা পশু পণ্ডিত শুনতেই পণ্ডিত, কিন্তু তাদের কামিনী-কাঞ্চনে আসক্তি—শকুনি মতো পচা মড়া খুঁজছে। আসক্তি অবিদ্যার সংসারে। দয়া, ভক্তি, বৈরাগ্য বিদ্যার ঐশ্বর্য।

    বিদ্যাসাগর চুপ করিয়া শুনিতেছেন। সকলেই একদৃষ্টে এই আনন্দময় পুরুষকে দর্শন ও তাঁহার কথামৃত পান করিতেছেন।  

    আরও পড়ুনঃ “বিদ্যাসাগরের অনেক গুণ…দয়া সর্বজীবে, বিদ্যাসাগর দয়ার সাগর”

    আরও পড়ুনঃ “দক্ষিণেশ্বরের পরমহংস সামান্য নহেন, এক্ষণে পৃথিবীর মধ্যে এত বড় লোক কেহ নাই”

    আরও পড়ুনঃ “দু-চারটা মাছ এমন সেয়ানা যে, কখনও জালে পড়ে না”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share