Author: user

  • Kolkata Metro: শীঘ্রই চালু হবে নিউ গড়িয়া-এয়ারপোর্ট মেট্রোরুট! সুড়ঙ্গ তৈরির কাজ শুরু অরেঞ্জ লাইনে

    Kolkata Metro: শীঘ্রই চালু হবে নিউ গড়িয়া-এয়ারপোর্ট মেট্রোরুট! সুড়ঙ্গ তৈরির কাজ শুরু অরেঞ্জ লাইনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একের পর এক নতুন প্রকল্প। ধাপে ধাপে কলকাতা মেট্রোকে (Kolkata Metro) ঢেলে সাজানোর কাজ করে চলেছে কলকাতা মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ। ফলে সময়ের সাথে সাথে কলকাতা মেট্রো সেজে উঠছে নতুন রূপে। আর এরই মধ্যে নিউ গড়িয়া-এয়ারপোর্ট (Airport-Haldiram Metro) করিডর সংক্রান্ত প্রকল্প নিয়ে সামনে এলো বড় খবর। শীঘ্রই শুরু হবে হলদিরাম-এয়ারপোর্ট মেট্রোরুট। নিউ গড়িয়া থেকে এয়ারপোর্ট অংশের প্রায় ৩০ কিলোমিটারের বেশিরভাগটাই মাটির উপর দিয়ে গিয়েছে। তবে শেষের ৫০০ মিটারে মাটির তলায় প্রবেশ করবে মেট্রো। সেজন্যই এবার সুড়ঙ্গ নির্মাণের কাজ শুরু হল।  

    সুড়ঙ্গ কাটার কাজ শুরু মেট্রোর অরেঞ্জ লাইনে

    কলকাতা ব্যস্ততম শহর। তাই অজস্র গাড়ির ভিড়ে ব্যস্ত ওই অংশের উপরে, যানবাহন চলাচলে যাতে সমস্যা না-হয়, সে জন্য ‘বক্স-পুশিং’ পদ্ধতিতে সুড়ঙ্গ কাটার কাজ শুরু হলো কলকাতা মেট্রোর (Kolkata Metro) অরেঞ্জ লাইনে। কবি সুভাষ থেকে বেরিয়ে মেট্রোর ওই দীর্ঘ পথ এলিভেটেড অবস্থায় আসার পর এয়ারপোর্টের কিছুটা আগে মাটির নীচে ঢুকে মেট্রো এগোবে জয় হিন্দ স্টেশনের দিকে। মেট্রোর এয়ারপোর্ট স্টেশনের নামই জয় হিন্দ। মেট্রোর লাইন যেখান থেকে মাটির নীচে ঢুকবে এয়ারপোর্ট থেকে হলদিরাম পর্যন্ত সেই ২.৪ কিলোমিটার অংশেই চলছে সুড়ঙ্গ তৈরির কাজ।    
    কলকাতা মেট্রোর (Kolkata Metro) এয়ারপোর্ট বা জয় হিন্দ স্টেশন আসলে কবি সুভাষের মতোই দুই লাইনের সংযোগস্থল। এই স্টেশনেই কলকাতা মেট্রোর নোয়াপাড়া-এয়ারপোর্ট এবং কবি সুভাষ-এয়ারপোর্ট অর্থাৎ ইয়েলো লাইন ও অরেঞ্জ লাইন মিলবে।

    আরও পড়ুন: অনুপস্থিত ৩ অভিযুক্ত! হল না কয়লা পাচার মামলার চার্জ গঠন

    কবে থেকে চালু হচ্ছে নতুন রুট? (Kolkata Metro) 

    জানা গিয়েছে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই এয়ারপোর্ট থেকে হলদিরাম পর্যন্ত মেট্রো পরিষেবা চালু  করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আর সেই লক্ষ্যেই এবার নিউ গড়িয়া-এয়ারপোর্ট মেট্রো করিডরের (অরেঞ্জ লাইন) সুড়ঙ্গ নির্মাণের কাজ শুরু করা হল। আর এই মেট্রোরুট চালু হলে শহরবাসীর যাতায়াতে যে কতটা সুবিধা হবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 23: “বেঙাচির ল্যাজ খসলে জলেও থাকতে পারে, আবার ডাঙাতেও থাকতে পারে”

    Ramakrishna 23: “বেঙাচির ল্যাজ খসলে জলেও থাকতে পারে, আবার ডাঙাতেও থাকতে পারে”

    তৃতীয় পরিচ্ছেদ

    কমলকুটিরে শ্রীরামকৃষ্ণ ও শ্রীযুক্ত কেশব সেন

    শ্রীরামকৃষ্ণ কাপ্তেনের বাটি হইয়া শ্রীযুক্ত কেশব সেনের কমলকুটির নামক বাটিতে আসিয়াছেন। সঙ্গে রাম, মনোমোহন, সুরেন্দ্র, মাস্টার প্রভৃতি অনেকগুলি ভক্ত। সকলে দ্বিতল হল ঘরে উপবেশন করিয়াছেন। শ্রীযুক্ত প্রতাপ মজুমদার, শ্রীযুক্ত ত্রৈলোক্য প্রভৃতি ব্রাহ্মভক্তগণও উপস্থিত আছেন।

    ঠাকুর শ্রীযুক্ত কেশবকে বড় ভালবাসেন। যখন বেলঘরের বাগানে সশিষ্য তিনি সাধন-ভজন করিতেছিলেন, অর্থাৎ ১৮৭৫ খ্রিষ্টাব্দে মাঘোৎসবের পর—কিছুদিনের মধ্যে ঠাকুর একদিন বাগানে গিয়া তাঁহার সহিত দেখা করিয়াছিলেন। সঙ্গে ভাগিনেয় হৃদয়রাম। বেলঘরের এই বাগানে তাঁহাকে বলেছিলেন, তোমারই ল্যাজ খসেছে, অর্থাৎ তুমি সব ত্যাগ করে সংসারের বাহিরেও থাকতে পার; আবার সংসারেও থাকতে পার; যেমন বেঙাচির ল্যাজ খসলে জলেও থাকতে পারে, আবার ডাঙাতেও থাকতে পারে। পরে দক্ষিণেশ্বরে, কমলকুটিরে, ব্রাহ্মসমাজ ইত্যাদি স্থানে অনেকবার ঠাকুর কথাচ্ছলে তাঁহাকে উপদেশ দিয়াছিলেন, নানা পথ দিয়া, নানা ধর্মের ভিতর দিয়া ঈশ্বরলাভ হতে পারে। মাঝে মাঝে নির্জনে সাধন-ভজন করে ভক্তিলাভ করে সংসারে থাকা যায়, জনকাদি ব্রহ্মজ্ঞানলাভ করে সংসারে ছিলেন; ব্যাকুল হয়ে তাঁকে ডাকতে হয়, তবে দেখা দেন; তোমরা যা কর, নিরাকার সাধন, সে খুব ভাল। ব্রহ্মজ্ঞান হলে ঠিক বোধ করবে—ঈশ্বর সত্য আর সব অনিত্য, ব্রহ্ম সত্য, জগৎ মিথ্যা। সনাতন হিন্দু ধর্মে সাকার নিরাকার দুই মানে; নানাভাবে ঈশ্বরের পূজা করে—শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য মধুর। রোশনচৌকিওয়ালারা একজন শুধু পোঁ ধরে বাজায় অথচ তার বাঁশীর সাত ফোকর আছে। কিন্তু আর একজন তারও সাত ফোকর আছে, সে নানা রাগরাগিণী বাজায়।

    তোমরা সাকার মানো না, তাতে কিছু ক্ষতি নাই, নিরাকারের নিষ্ঠা থাকলেই হল। তবে সাকারবাদীদের টানটুকু নেবে। মা বলে তাঁকে ডাকলে ভক্তি-প্রেম আরও বাড়বে। কখন দাস্য, কখন বাৎসল্য, কখন মধুর ভাব। কোন কামনা নাই তাঁকে ভালবাসি, এটি বেশ। এর নাম অহেতুকী ভক্তি। বেদ, পুরাণ, তন্ত্রে এক ঈশ্বরেরই কথা আছে ও তাঁহার লীলার কথা; জ্ঞান ভক্তি দুইই আছে। সংসারে দাসীর মতো থাকবে, দাসী সব কাজ করে, কিন্তু দেশে মন পড়ে আছে। মনিবের ছেলেদের মানুষ করে, বলে, আমার হরি, আমার রাম, কিন্তু জানে, ছেলে আমার নয়। তোমরা যে নির্জনে সাধন করছ, এ খুব ভাল, তাঁর কৃপা হবে। জনক রাজা নির্জনে কত সাধন করেছিলেন, সাধন করলে তবে তো সংসারে নির্লিপ্ত হওয়া যায়।

    আরও পড়ুনঃ “গুরুর উপদেশ অনুসারে চলতে হয়, বাঁকাপথে গেলে ফিরে আসতে কষ্ট হবে”

    আরও পড়ুনঃ “পাপ করলে তার ফল পেতে হবে! লঙ্কা খেলে তার ঝাল লাগবে না?”

    আরও পড়ুনঃ “ব্যাকুলতা না এলে কিছুই হয় না, সাধুসঙ্গ করতে করতে ঈশ্বরের জন্য প্রাণ ব্যাকুল হয়”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Valabhi University: নালন্দার সঙ্গে তুলনা হতো, কেমন ছিল প্রাচীন ভারতের বল্লভী বিশ্ববিদ্যালয়?

    Valabhi University: নালন্দার সঙ্গে তুলনা হতো, কেমন ছিল প্রাচীন ভারতের বল্লভী বিশ্ববিদ্যালয়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাচীন ভারতের অন্যতম খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল বল্লভী (Valabhi University)। বর্তমানে পশ্চিম গুজরাটের ভাবনগর অঞ্চলে এর ধ্বংসাবশেষ অবস্থিত এবং এই  স্থান বল্লবীপুর নামে পরিচিত। বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার এবং প্রসার কেন্দ্র হিসেবে বল্লভী বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্ব প্রাচীন ভারতবর্ষে খুব বেশি ছিল। ৬০০ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৪০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এটি একটি প্রধান বৌদ্ধ ধর্মের জ্ঞান চর্চার কেন্দ্র হয়ে উঠেছিল।

    ৭৭৫ খ্রিস্টাব্দে মুসলমানরা মৈত্রক রাজ্যে আক্রমণ চালায়

    ঐতিহাসিকদের মতে, বল্লভী বিশ্ববিদ্যালয়ে (Valabhi University) হীনযান মতেই শিক্ষা দান করা হতো এবং এই মতকেই প্রচার করা হতো। প্রসঙ্গত, বৌদ্ধ ধর্মের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে তা তিনটি প্রধান সম্প্রদায় বিভক্ত হয়ে যায়। যথা হীনযান, মহাযান এবং বজ্রযান। ৬০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৪০০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে রাজা মৈত্রক ভট্টর্কা এই বিশ্ববিদ্যালয়কে স্থাপন করেন বলে জানা যায়। প্রসঙ্গত, বল্লভী ছিল মৈত্রক রাজ্যের রাজধানী। মৈত্রক রাজারা অত্যন্ত শিক্ষানুরাগীও ছিলেন। সেই কারণেই বিশ্ববিদ্যালয়ের অত্যন্ত পৃষ্ঠপোষক হয়ে ওঠেন তাঁরা। ৭৭৫ খ্রিস্টাব্দে মুসলমানরা মৈত্রক রাজ্যে আক্রমণ চালায়। এই কারণে বল্লভী বিশ্ববিদ্যালয়ের (Valabhi University) ওপরেও আঘাত আসে।  কিন্তু পরবর্তীকালে মৈত্রক রাজ বংশের উত্তরসূরীরা একইভাবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পৃষ্ঠপোষক হিসেবে কাজ করতে থাকেন।

    কোন কোন বিষয় পড়ানো হতো

    ঐতিহাসিকদের মতে, বৌদ্ধ ধর্মের পাশাপাশি এখানে বিজ্ঞানও পড়ানো হতো। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মীয় বিজ্ঞান ছাড়াও নীতি পড়ানো হতো। রাজনৈতিক বিজ্ঞানও পড়ানো হতো। ব্যবসা, কৃষি, প্রশাসন, দর্শন, ধর্মীয় চিন্তাধারা, অর্থনীতি, হিসাব শাস্ত্র, আইন উল্লেখযোগ্যভাবে পড়ানো হতো। তৎকালীন ভারতবর্ষে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বল্লভীতেও একটি বৃহৎ গ্রন্থাগার ছিল বলে জানা যায়। এই বিশ্ববিদ্যালয় গুরুত্ব সম্পূর্ণ উত্তর ভারত জুড়েই ছিল। মৈত্রক রাজবংশ এই বিশ্ববিদ্যালয় নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলেই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বলে জানা যায়। ঐতিহাসিকদের মতে, সারা দেশের পাশাপাশি আশেপাশের দেশগুলি থেকেও ছাত্ররা এই বিশ্ববিদ্যালয় পাঠ নিতে আসতেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের (Valabhi University) ডিগ্রিধারীদের অত্যন্ত সম্মানের চোখে দেখা হতো। সমাজের এবং রাজ দরবারে তাঁরা উচ্চ প্রশাসনিক পদে নিযুক্ত হতেন বলে জানা যায়।

    গুণামতি এবং স্থিরমতি নামের দুই সুপরিচিত বৌদ্ধ পণ্ডিত এই বিশ্ববিদ্যালয় পড়াতেন 

    গবেষকরা জানিয়েছেন, গুণামতি এবং স্থিরমতি নামের দুই সুপরিচিত বৌদ্ধ পণ্ডিত এই বিশ্ববিদ্যালয় পড়াতেন। জানা যায়, তাঁরা উভয়েই আচার্য বসুবন্ধের শিষ্য ছিলেন। পড়ুয়ারা বল্লভীতে ভর্তি হয়ে তাঁদের শিক্ষা শেষ করার জন্য দুই তিন বছর সেখানে আবাসিক হিসেবেই থাকতেন। শিক্ষার সমাপ্তির পরে রাজ দরবারে তাঁরা হাজির হতেন এবং সেখানেই তাদের বিভিন্ন চাকরিতে নিযুক্ত করা হতো। কথাসরিতসাগরেও বল্লভী বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখ মেলে। সেখানে একজন জনৈক ব্রাহ্মণের অস্তিত্ব পাওয়া যায়, যিনি তাঁর সন্তানকে নালন্দা বেনারসে ভর্তি না করে বল্লভীতে (Valabhi University) পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কথাসরিতসাগর অনুসারে ব্রাহ্মণের নাম ছিল বাসুদত্ত এবং তাঁর ছেলের নাম ছিল বিষ্ণুদত্ত।

    চিনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ কী বলছেন

    চিনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ-এর মতে, বল্লভীর গুরুত্ব কোনও অংশেই নালন্দার থেকে কম কিছু ছিল না। সপ্তম শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে ছয় হাজার বৌদ্ধ সন্ন্যাসী এখানে পাঠ নিতেন বলে জানা যায়। জানা যায় খ্রিস্টীয় সপ্তম শতাব্দীতে বল্লভী বিশ্ববিদ্যালয়ের (Valabhi University) গুরুত্ব সবথেকে বেশি ছিল। চিনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং এর বিবরণ থেকে জানা যায় যে দেশের প্রত্যেকটি অঞ্চল থেকেই অনেক ছাত্র সেখানে শিক্ষার জন্য আসতেন। এমনকি দূরবর্তী গাঙ্গেয় সমভূমি থেকেও বিশেষত ব্রাহ্মণ সমাজের ছেলেরা উচ্চ শিক্ষার জন্য তাঁদের সন্তানদের ওই বিশ্ববিদ্যালয় পাঠাতেন।

    এখানে ছাত্ররা আবাসিকভাবে থাকতেন

    জানা যায়, বল্লভীর প্রথম বিহার দুধ বিহার নামে পরিচিত এবং এটিকে বিহার মণ্ডল নামেও ডাকা হতো। সমুদ্র তীরবর্তী জায়গায় অবস্থিত হওয়াতেও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে ওঠে এই বিশ্ববিদ্যালয়। অসংখ্য ধনী বণিক এই জায়গায় বসবাস করতে বলে জানা যায়। এরা প্রত্যেকেই বল্লভীর অত্যন্ত পৃষ্ঠপোষক ছিলেন বলে জানা যায়। ঐতিহাসিকদের মতে, এখানে ছাত্ররা আবাসিকভাবে থাকতেন এবং তাঁদের বাসস্থানের জন্য অসংখ্য আশ্রম গড়ে তোলা হয়েছিল। যার সংখ্য়া ছিল শতাধিক।

    প্রতি পাঁচ জন পড়ুয়ার জন্য একজন করে পণ্ডিত নিযুক্ত করা হতো 

    ঐতিহাসিকদের মতে, বল্লভী বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ বিষয় ১০ বছর ধরে পড়ানো হতো এবং প্রতি পাঁচ জন পড়ুয়ার জন্য একজন করে পণ্ডিত নিযুক্ত করা হতো। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল যে সকলেই এখানে সমানভাবে বিবেচিত হতেন অর্থাৎ কোনও রকমের জাতিভেদ প্রথা শ্রেণিকক্ষে বা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে কাজ করত না। একজন ধনীর ছেলে তথা গরীবের ছেলে একই সঙ্গে বসে পড়াশোনা করত। এখানের পড়াশোনা সম্পূর্ণভাবে বিনামূল্যে ছিল।

    ২০১৭ সালের বৌদ্ধ সম্মেলন 

    জানা যায় ছাত্রদের জন্য বল্লভী বিশ্ববিদ্যালয় (Valabhi University) কর্তৃপক্ষ আলাদা ইউনিফর্মেরও ব্যবস্থা করেছিল। ২০১৭ সালের গুজরীটের বরোদায় দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় এবং এই সম্মেলনে বল্লভী বিশ্ববিদ্যালয়কে নতুন করে গড়ে তোলার প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। এই মর্মে একটি আবেদনপত্র লেখা হয় এবং যা কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রকে পাঠানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arjun Singh: অর্জুনের খাসতালুকে বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Arjun Singh: অর্জুনের খাসতালুকে বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চম দফার ভোট শেষ হতেই রক্ত ঝরল ভাটপাড়ায়। ভোট পরবর্তী হিংসায় আক্রান্ত হলেন তিনজন বিজেপি কর্মী। সোমবার ভোট শেষ হতে না হতেই বিজেপির বুথ কর্মীদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে ভাটপাড়া পুরসভার এলাকায়। ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে সরব হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং (Arjun Singh)। আক্রান্ত বিজেপি কর্মীদের তিনি দেখতে যান। হামলার বিষয় নিয়ে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Arjun Singh)

    ভাটপাড়া পুরসভায় অধিকাংশ সংখ্যালঘু এলাকায় এজেন্ট দিয়েছিল বিজেপি। ভোট পর্ব শেষ হবার পরেই ভাটপাড়ার ১৬ নম্বর ওয়ার্ড, ২২ নম্বর ওয়ার্ড, ৯ নম্বর ওয়ার্ড এই তিনটি ওয়ার্ডের বিজেপির বুথ কর্মীকে ভোট শেষ হওয়ার পরই তৃণমূল কর্মীরা মারধর করে। এমনটাই অভিযোগ বিজেপি কর্মীদের। সামসুদ্দিন আনসারি নামে বিজেপির  এক বুথ কর্মীকে রড দিয়ে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়। ফিরোজ আলম আনসারি নামে এক বিজেপি বুথ কর্মী  বলেন, ভোট শেষ হওয়ার পর আমরা পাড়াতেই বসেছিলাম। বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করছিলাম। তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনী এসে হামলা চালায়। ঘটনার পর পরই অর্জুন সিং (Arjun Singh) আক্রান্ত কর্মীদের দেখা করেন। সামসুদ্দিন আনসারিকে নিজে উদ্যোগী হয়ে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন।

    আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত, সপ্তাহভর বৃষ্টির পূর্বাভাস বাংলায়, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং (Arjun Singh) বলেন, এই লোকসভায় তৃণমূল হারছে। পার্থ ভৌমিক সেটা বুঝতে পেরেছেন, তা থেকেই ওরা এই হামলা চালিয়েছে। পুলিশ প্রশাসনকে বিষয়টি বলিয়েছি। অবিলম্বে দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করতে হবে। এই ঘটনা প্রমাণ করে তৃণমূল দলেই গুন্ডা রয়েছে। যদিও সমস্ত বিষয় অস্বীকার করে ভাটপাড়া তৃণমূল টাউন সভাপতি দেবজ্যোতি ঘোষ। তিনি বলেন,তৃণমূল  এই ধরনের নোংরা রাজনীতি করে না। যদিও এই ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে, প্রশাসন ঠিক ব্যবস্থা নেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: তৃণমূল দুষ্কৃতীর মারে গুরুতর আহত কাঁথির বিজেপি নেতা! আনা হচ্ছে কলকাতায়

    Lok Sabha Election 2024: তৃণমূল দুষ্কৃতীর মারে গুরুতর আহত কাঁথির বিজেপি নেতা! আনা হচ্ছে কলকাতায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ষষ্ঠ দফা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) আগেই কাঁথিতে বিজেপি নেতার উপর ভয়াবহ হামলা করা হয়েছে। মূল অভিযোগের তির তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের দিকে। আহত বিজেপি কর্মীর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় দ্রুত তাঁকে কলকাতার হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। তৃণমূলের পক্ষ থেকে অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা শুরু হয়েছে এলাকায়। উল্লেখ্য গতকাল পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকে মোদির সভা ছিল। কিন্তু প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে অবতরণ করতে পারেননি। একাধিক ইস্যুতে নিশানা করেছিলেন তৃণমূলকে। একই ভাবে এই সভায় বিজেপি কর্মীদের ভোটের প্রচার ছিল জমজামাট।

    কোথায় ঘটেছে ঘটনা (Lok Sabha Election 2024)?

    আগামী ২৫ মে পূর্ব মেদিনীপুরের ষষ্ঠ দফার নির্বাচন। কিন্তু নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) ৫ দিন আগে কাঁথির ভূপতিনগরে বিজেপি নেতার বাড়িতে চড়াও হয়ে মারধর করা হয়। সেই সঙ্গে চলে লুটপাট। তবে ঘটনায় মূল অভিযুক্ত তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী। আহত অর্জুননগরের বুথ সভাপতি বিজেপির নেতার নাম হল অবনি দে। তিনি এলাকার ২০৫ নম্বর বুথের সভাপতি। তাঁর সঙ্গে আহত হয়েছেন আরও ২ বিজেপি কর্মী। তাঁদের মধ্যে বুথ সভাপতির অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে কলকাতার হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। বাকি আরও ২ কর্মীকে কাঁথি হাসপাতলে ভর্তি করা হয়। এই দুই কর্মীর নাম শুভঙ্কর দাস এবং অনিল মাইতি। বিজেপির অবশ্য অভিযোগ, মূলত এলাকায় বিজেপি কর্মী এবং ভোটারদের ভয় দেখিয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে এই ধরনের আক্রমণ করা হচ্ছে। তৃণমূল হারবে বলেই এই ভাবে আচরণ করছে। বিজেপির পক্ষ থেকে ভূপতিনগর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুনঃ কমিশনে মমতাকে নিয়ে মন্তব্যের শোকজের জবাব দিলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    নির্বাচনী প্রচার জমজমাট

    লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এবং কাঁথির প্রার্থী হয়েছেন সুমেন্দু অধিকারী। গতকাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তমলুকে প্রচার সভা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু খারাপ আবহাওয়ার কারণে অবতরণ করা সম্ভব হয়নি। আর তাই ঝাড়গ্রাম থেকে এক যোগে তৃণমূলের বিরুদ্ধে আক্রমণ করেন আকাধিক ইস্যুতে। রাজ্যের তৃণমূল সরকারের রেশন দুর্নীতি, চাকরি চুরি, বাংলার সাধু-সন্তদের আক্রমণ করা, রাজনৈতিক হিংসা, খুন, ধর্ষণ, লুটপাট, জমি দখল সহ একাধিক বিষয়ে তৃণমূল সরকারকে তীব্র নিশানা করেছিলেন মোদি। একই ভাবে সন্দেশখালিকাণ্ড নিয়ে মমতাকে নিশানা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী।      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ব্যাঙ্কিং সেক্টরে মুনাফা ছাড়াল ৩ লাখ কোটির ঘর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: ব্যাঙ্কিং সেক্টরে মুনাফা ছাড়াল ৩ লাখ কোটির ঘর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই প্রথম ভারতীয় ব্যাঙ্কিং সেক্টর নিট লাভ করল ৩ লাখ কোটি টাকারও বেশি। বৃদ্ধির হার ৩৯ শতাংশ। এ খবর প্রকাশ্যে আসার পরেই  পরেই পূর্বতন ইউপিএ সরকারকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি একে অভিহিত করলেন ‘উল্লেখযোগ্যভাবে ঘুরে দাঁড়ানো’ বলে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ব্যাঙ্কের স্বাস্থ্যের এই উন্নতি আমাদের দেশের গরিব মানুষ, কৃষক এবং এমএসএমইদের ঋণ পাওয়া সহজলভ্য করতে সাহায্য করবে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    পূর্বতন কংগ্রেস সরকারকেও নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আমরা যখন ক্ষমতায় আসি (২০১৪ সালে) তখন দেনায় ডুবে ছিল আমাদের ব্যাঙ্কগুলি। এনপিএস ছিল চড়া। কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারের ফোন ব্যাঙ্কিং নীতির জন্যই এসব হয়েছিল। সেই আমলে গরিবদের জন্য ব্যাঙ্কের দরজা বন্ধই হয়ে গিয়েছিল।” ২০১৪ সালে বিজেপির নেতৃত্বে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে এনডিএ সরকার। তার পর থেকেই স্বাস্থ্য ফিরছে দেশের অর্থনীতির।

    মোদি জমানায় স্বাস্থ্য ফিরেছে দেশের অর্থনীতির

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সরকারের অর্থনৈতিক নানা নীতির কারণে হাল ফিরছে ব্যাঙ্কিং সেক্টরেরও। ২০১৪ সালে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ১০ নম্বরে ছিল ভারতের নাম। গত দশ বছরে (মোদি জমানায়) ভারতের ঠাঁই হয়েছে পাঁচ নম্বরে। ব্রিটেনকে ছয়ে ঠেলে পাঁচ নম্বর জায়গাটি দখল করেছে ভারত। নীতি আয়োগের প্রাক্তন সিইওর দাবি, ২০২৭ সালের মধ্যেই চার নম্বরে থাকা জাপানকে পাঁচ নম্বরে ঠেলে দিয়ে ভারত উঠে আসবে চার নম্বরে। সেক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান হবে আমেরিকা, চিন এবং জার্মানির পরেই।

    আর পড়ুন: “আরএসএসে ছিলাম, ফিরে যেতেও প্রস্তুত”, অবসর নিয়ে বললেন বিচারপতি দাশ

    ভারতের আর্থিক স্বাস্থ্য যে ফিরছে, তার প্রমাণ মিলেছে ২০২৪ অর্থবর্ষে সরকারি এবং বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলির সম্মিলিত লাভের পরিমাণ ৩.১ লাখ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি ব্যাঙ্কিং সেক্টরগুলি লাভ করেছে ১.০৪ লাখ কোটি টাকা। বৃদ্ধির হার ৩৪ শতাংশ। বেসরকারি ব্যাঙ্কগুলির লাভের হার ৪২ শতাংশ। টাকার অঙ্কে নিট মুনাফা ১.৭ লাখ। এই নিট লভ্যাংশ দেশের অর্থনৈতিক স্বাস্থ্যোন্নতির ইঙ্গিত দেয়। ব্যাঙ্কিং সেক্টরের এই লাভ ছাড়িয়ে গিয়েছে আইটি কোম্পানিগুলির মোট লভ্যাংশের পরিমাণকেও। ২০২৪ অর্থবর্ষে আই কোম্পানিগুলি মুনাফা অর্জন করেছে ১.১ লাখ কোটি টাকা (PM Modi)।

    আরও বড় কথা হল, পাবলিক ব্যাঙ্কগুলির নিট মুনাফা গত তিন বছরে বেড়েছে চারগুণেরও বেশি। তাদের ব্যালেন্সশিট থেকেই এই তথ্য জানা গিয়েছে। তাদের রোজগার যে বাড়ছে, তাও জানা গিয়েছে ওই ব্যালেন্সশিট থেকেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

                

  • Coal Scam Case: অনুপস্থিত ৩ অভিযুক্ত! হল না কয়লা পাচার মামলার চার্জ গঠন

    Coal Scam Case: অনুপস্থিত ৩ অভিযুক্ত! হল না কয়লা পাচার মামলার চার্জ গঠন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় তিন বছর ধরে চলছে কয়লা পাচার মামলা (Coal Scam Case)। আসানসোলের (Asansol) বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারকের নির্দেশ মতো ২০ মে মঙ্গলবার থেকেই মামলার ট্রায়াল শুরুর কথা ছিল। সেই মতো মঙ্গলবার ৪৩ জন অভিযুক্তকে তলব করা হয়েছিল আদালতে। কিন্তু অনুপস্থিত ছিলেন তিনজন। ফলে মামলায় চূড়ান্ত চার্জ গঠন হয়নি। জানা গিয়েছে আগামী ৩ জুলাই চার্জ গঠনের পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়েছে। ওই দিন চার্জশিটে নাম থাকা সব অভিযুক্তকে সশরীরে হাজিরা দিতে হবে।

    কয়লা পাচার মামলা (Coal Scam Case)

    এর আগে কয়লা পাচার মামলায় দুটি চার্জশিট জমা দিয়েছিল সিবিআই। দুটি চার্জশিটে মোট ৪৩ জন অভিযুক্তের নাম রয়েছে।  সেই ৪৩ জনের মধ্যে মূল অভিযুক্ত অনুপ মাজি-সহ ৩৯ জন এদিন আদালতে হাজির হলেও অনুপস্থিত ছিলেন তিনজন। তাঁরা হলেন জয়দেব মণ্ডল, নারায়ণ খাড়গে ও বিনয় মিশ্র। এদের মধ্যে বিনয় ‘নিরুদ্দেশ’। প্রাথমিক অনুমান, তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। 
    তবে এদিন অভিযুক্ত জয়দেব মণ্ডল এবং নারায়ণ খারকার অনুপস্থিতি নিয়ে ক্ষোভপ্রকাশ করেন বিচারক৷ তাঁরা কোর্টে কেন অনুপস্থিত? এই প্রশ্ন বিচারক তাঁদের আইনজীবীদের করলে ওই আইনজীবীরা জানান, দুজনেই অসুস্থ৷ সেই কারণেই চার্জ গঠনের শুনানিতে উপস্থিত থাকতে পারেননি৷ যা শুনে বেজায় ক্ষুব্ধ হন বিচারক৷

    বিচারকের মন্তব্য

    এ প্রসঙ্গে বিচারক বলেন, “এই দুজনকে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল একটাই শর্তে ৷ যখনই আদালতে তলব করা হবে, তাঁদের উপস্থিত থাকতে হবে ৷ যে কোনও পরিস্থিতিতে তাঁরা আদালতের নির্দেশ পালনে বাধ্য ৷ এভাবে অসুস্থ রয়েছে বলে দুটো মেডিক্যাল সার্টিফিকেট পাঠিয়ে দিলে চলবে না ৷ এই দুজনের জন্য বাকিরা উপস্থিত থাকলেও চার্জ গঠন করা যাচ্ছে না ৷ পরবর্তী শুনানির (Coal Scam Case) দিন অবশ্যই তাঁদের কোর্টে আসতে হবে ৷ অসুস্থ থাকলে প্রয়োজনে অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করতে হবে ৷” 

    আরও পড়ুন: বিশ্ব মেডিটেশন দিবসে জেনে নিন এর কিছু উল্লেখযোগ্য উপকারিতা

    বিচারকের নির্দেশ 

    অন্যদিকে মঙ্গলবার নির্ধারিত সময়ে আদালত চত্বরে এসে উপস্থিত হন সিবিআইয়ের তদন্তকারী আধিকারিক উমেশকুমার সিংহ। হাজির হন বেশ কয়েক জন অভিযুক্তের আইনজীবীও। সেসময় উমেশ কুমারের কাছে বিচারক জানতে চান, “এই তদন্ত প্রক্রিয়া আর কতদিন চলবে ?” বিচারকের এই প্রশ্নে ওই আইনজীবীদের কয়েক জন আদালতে দাবি করেন, কয়লা পাচার মামলায় (Coal Scam Case) তদন্ত সংক্রান্ত কোনও নথি হাতে পাননি তাঁরা। তার পরই বিচারক ওই আইনজীবীদের হাতে নথি তুলে দেওয়ার নির্দেশ দেন।
    পাশাপাশি আগামী শুনানির (Coal Scam Case) দিন সমস্ত অভিযুক্তদের হাজির থাকার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক৷ যদি কেউ উপস্থিত না-থাকেন, তা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Ganguly: কমিশনে মমতাকে নিয়ে মন্তব্যের শোকজের জবাব দিলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    Abhijit Ganguly: কমিশনে মমতাকে নিয়ে মন্তব্যের শোকজের জবাব দিলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতার উদ্দেশ্যে নির্বাচন কমিশনের কাছে শোকজের জবাব দিলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly)। সন্দেশখালির নারী নির্যাতনের ইস্যুতে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করেছিলেন তিনি। তৃণমূল দুষ্কৃতীদের উদ্দেশ্যে করে প্রাক্তন বিচারপতি এই বিজেপি প্রার্থী বলেছিলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তুমি কত টাকায় বিক্রি হও”। এই কথায় তৃণমূল কমিশনে গিয়ে অভিযোগ জানায়। এরপর কমিশন শোকজ করলে, নির্ধারিত সময়ে নিজের জবাব দেন অভিজিৎ।

    উত্তর নির্ধারিত সময়েই দিয়েছেন (Abhijit Ganguly)

    বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) নির্বাচন কমিশনকে নিজের বক্তব্যের শোকজের উত্তর নির্ধারিত সময়েই দিয়েছেন। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের বলেন, “সময়ের মধ্যেই নিজের উত্তর দিয়েছেন অভিজিৎ।” তবে অভিজিতের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে তৃণমূল কমিশনে অভিযোগ করে জানিয়েছিল যে, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে চূড়ান্ত অবমাননা করা হয়েছে। আদর্শ আচরণবিধি ভঙ্গ করা হয়েছে। একই সঙ্গে একাধি জায়গায় মামলা দায়ের করার কথাও বলেছিল তৃণমূল। তবে প্রথমেই কমিশন বিজেপি প্রার্থীর মন্তব্যের প্রেক্ষিতে বলেছিল, “সমীচীন, কুরুচিকর এবং অবমাননাকর মন্তব্য, একই সঙ্গে আদর্শ আচরণবিধির বিরুদ্ধ আচরণ।”

    আরও পড়ুনঃ ষষ্ঠ দফার আগে পশ্চিম মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারকে বদলির নির্দেশ কমিশনের

    ঠিক কী বলে ছিলেন অভিজিৎ?

    গত ১৫ মে তমলুকের এক প্রচার সভায় অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly) বলেন, “তৃণমূল মিথ্যা কথা বলেছে। ২০০০ টাকায় রেখা পাত্রকে কেনার কথা বলা হয়েছে। মমতা বন্দ্যোয়াধ্যায়, তুমি কত টাকায় বিক্রি হও, তোমার হাতে আট লাখ টাকা গুঁজে দিলে একটা চাকরি দাও? তোমার হাতে ১০ লাখ টাকা গুঁজে দিলে রেশন নিয়ে অন্যদেশে হাওয়া করে দেয় পাচারকারীরা। ভারতেই থাকে না সেই রেশন। তোমার দাম ১০ লাখ টাকা? কেন? কেয়া শেঠকে দিয়ে মুখে ফুলটিস কর, সেজন্য মেকাপ করে বেরোও? আর রেখা পাত্র গরিবের মেয়ে। লোকের বাড়িতে কাজ করে খায়। এক মহিলা আরেক মহিলা সম্পর্কে কীভাবে এমন মন্তব্য করতে পারেন জানিনা। মমতা মহিলা তো? আমার মনে প্রশ্ন ওঠে মাঝে মাঝে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Attack On Ramakrishna Mission: “কাটারি, বন্দুক, রড নিয়ে ঢোকে ওরা”, বললেন রামকৃষ্ণ মিশনের সম্পাদক

    Attack On Ramakrishna Mission: “কাটারি, বন্দুক, রড নিয়ে ঢোকে ওরা”, বললেন রামকৃষ্ণ মিশনের সম্পাদক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের সন্ন্যাসী কার্তিক মহারাজকে নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যে রাজ্য জুড়ে নিন্দা ঝড় উঠেছে। এই আবহের মধ্যে এবার রামকৃষ্ণ মিশনের (Attack On Ramkrishna Mission) জলপাইগুড়ি শাখার শালুগাড়ায় অবস্থিত রামকৃষ্ণ মিশনের ‘সেবক হাউস’-এ হামলার ঘটনায় তোলপাড় গোটা বাংলা।

    কাটারি, বন্দুক, রড নিয়ে দুষ্কৃতীরা মিশনে চড়াও হয় (Attack On Ramkrishna Mission)

    রামকৃষ্ণ মিশনের (Attack On Ramkrishna Mission) সম্পাদক স্বামী শিবপ্রেমানন্দ বলেন, ৪২ নম্বর ওয়ার্ডে পড়ে রামকৃষ্ণ মিশনের ওই জমিটি। সেবক রোডের ধারে অবস্থিত ওই জমি মিশনকে দান করেছিলেন প্রয়াত সুনীল কুমার রায় নামে এক ব্যক্তি। নিয়ম মেনে সুনীল রায় ওই জমি দিয়েছিলেন মিশনকে। সেখান থেকে নানা পরিষেবা দেওয়ার কাজ হয় বর্তমানে। ত্রাণ সামগ্রীও দেওয়া হয়। সেই কেন্দ্রেই রাতের অন্ধকারে হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ। গত ১৮ মে রাত সাড়ে ৩টে নাগাদ অন্তত ৩০-৩৫ জন লোক ঢোকেন মিশনের ওই ভবনে। অভিযোগ, তাঁদের হাতে ছিল কাটারি, বন্দুক, রড। হেলমেট পরেছিলেন তাঁরা, ফলে মুখ দেখা যায়নি কারও। বাংলাতেই কথা বলছিলেন। সেই সময় মিশনে দুজন নিরাপত্তারক্ষী ছিলেন। তাঁদের হাত বেঁধে দেওয়া হয়, মোবাইল কেড়ে নিয়ে সিম বের করে নেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এরপর ওই কর্মীরা সোজা চলে যান দোতলায়। সেখানে ৫ জন কর্মী ছিলেন। তাঁদের ওপর হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ। চিৎকার করতেই মারধরও করা হয় তাঁদের। এরপরই পাঁচজন কর্মী ও দুই নিরাপত্তারক্ষীকে ম্যাজিক গাড়িতে তুলে নিয়ে দুষ্কৃতীরা চলে যায় বলে অভিযোগ। ৫ জনকে এনজেপি-র কাছে ছেড়ে দেওয়া হয়, বাকিদের অন্য জায়গায় ছেড়ে দেওয়া হয়। ইতিমধ্যেই ভক্তিনগর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে মিশনের তরফে।

    আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত, সপ্তাহভর বৃষ্টির পূর্বাভাস বাংলায়, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    তালিবানি জমানা চলছে, সরব আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য

    মিশনের (Attack On Ramkrishna Mission) ওপর হামলা প্রসঙ্গে খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সভামঞ্চ থেকে তোপ দেগেছেন তৃণমূলকে নিশানা করে। এবার বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য দাবি করেন পুরো তালিবানি জমানা চলছে। তিনি লিখেছেন এটা তালিবানি জমানার থেকে কম কিছু নয়। সেই সঙ্গেই তিনি রামকৃষ্ণ মিশনের তরফে দায়ের করা অভিযোগের কপি সংযুক্ত করেছেন।অমিত মালব্য এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, এটাই হয়তোবাংলায় সবথেকে নিকৃষ্টতম কাজ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি রামকৃষ্ণ মিশন, ভারত সেবাশ্রম সংঘও ইসকনকে খোলা মঞ্চ থেকে হুমকি দেওয়ার পরে দুষ্কৃতীরা বন্দুক, ছুরি নিয়ে রামকৃষ্ণ মিশনের আশ্রমে প্রবেশ করেছিল। তারা সাধুদের ওপর হামলা চালায়। সিসিটিভিভেঙে দিয়েছে। তারা বন্দুক দেখিয়ে ভয় দেখিয়েছে,সাধুদের জোর করে আটকে রেখে রাস্তায় বের করে দেয়।

     

     

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এদিকে এবার প্রশ্ন উঠছে, কারা এই দুষ্কৃতী যারা রামকৃষ্ণ মিশনের ভেতর ঢুকে হামলা চালাতেও কুণ্ঠা বোধ করছে না। দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এদিকে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূল নেতা গৌতম দেব জানিয়েছেন, এটা দুষ্কৃতীদের কাজ। আমরা খোঁজ নিচ্ছি। তবে, বিরোধীদের দাবি, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই ঘটনার পেছনে রয়েছে। তারাই এই জায়গাটিকে দখল করার চেষ্টা করছে। ভোট পর্বে এভাবে রামকৃষ্ণ মিশনের ওপর আঘাতকে কেন্দ্র করে শোরগোল তুঙ্গে। রামকৃষ্ণ মিশনের হাজার হাজার ভক্ত রয়েছেন। তাঁরা এটা কিছুতেই মানতে পারছেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • AK-203: সেনার হাতে এল দেশে তৈরি ২৭ হাজার অত্যাধুনিক ‘একে-২০৩’ কালাশনিকভ, কী বিশেষত্ব?

    AK-203: সেনার হাতে এল দেশে তৈরি ২৭ হাজার অত্যাধুনিক ‘একে-২০৩’ কালাশনিকভ, কী বিশেষত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনার (Indian Army) হাতে উঠে এল প্রায় ২৭ হাজার দেশে নির্মিত (Made in India) ‘একে-২০৩’ অ্যাসল্ট রাইফেল (AK-203)। কালাশনিকভ ঘরানার এই অত্যাধুনিক রাইফেল প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে উৎপাদন হচ্ছে ভারতেই। এটি তৈরি করেছে উত্তরপ্রদেশে অবস্থিত ইন্দো-রাশিয়ান রাইফেল ফ্যাক্টরি লিমিটেড (আইআরআরপিএল)। জানা গিয়েছে, আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে, আরও ৮ হাজার একে-২০৩ রাইফেল সেনার হাতে তুলে দেওয়া হবে।

    আইআরআরপিএল হল ভারত ও রুশ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী ২ সংস্থার যৌথ উদ্যোগ। ভারতের অ্যাডভান্সড উইপন্স অ্যান্ড ইক্যুইপমেন্ট ইন্ডিয়া লিমিটেড (পূর্বতন অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি বোর্ড) এবং রুশ সংস্থা কালাশনিকভ কনসার্ন — যা বিশ্বখ্যাত একে-৪৭ রাইফেল নির্মাণের জন্য পরিচিত— এর মধ্যে যৌথ অংশিদারিত্বে তৈরি হওয়া সংস্থা। এই সংস্থার কারখানা রয়েছে উত্তরপ্রদেশের অমেঠির কোরওয়াতে। 

    ৬ লক্ষ ৭০ হাজার ইউনিট উৎপাদন

    দেশীয় ইনস্যাসকে সরিয়ে নতুন প্রধান অ্যাসল্ট রাইফেলের খোঁজ করছিল সেনা (Indian Army) ও আধাসামরিক বাহিনী। বিশ্বের একাধিক রাইফেলের তুল্যমূল্য বিচার করে ২০২০ সালে একে-২০৩ (AK-203) রাইফেলকে বেছে নেওয়া হয়। স্থির হয়, বাহিনীর প্রয়োজনকে মাথায় রেখে ৭ লক্ষ ৭০ হাজার একে-২০৩ কেনা হবে। এর জন্য দুই দেশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল সে বছরেই। চুক্তির মূল্য ছিল ৫ হাজার কোটি টাকা। চুক্তি অনুযায়ী, ১ লক্ষ রাইফেল সরাসরি রাশিয়া থেকে আমদানি করা হবে। বাকি ৬ লক্ষ ৭০ হাজার ইউনিট প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে তৈরি হবে এদেশেই (Made in India)। 

    কোভিড অতিমারীর কারণে বিলম্ব

    কিন্তু, দরদাম করতে ও কোভিড অতিমারীর কারণে, দেশে উৎপাদনের কাজ থমকে যায়। এর মধ্যে ২০২১ সালে রাশিয়া থেকে ৭০ হাজার একে-২০৩ (AK-203) রাইফেল চলে আসে ভারতীয় বাহিনীর (Indian Army) জন্য। কোভিড-উত্তর কালে, কারখানায় নতুন উদ্যমে কাজ শুরু হয়। গত বছরের জানুয়ারি মাস থেকে শুরু হয় প্রথম ব্যাচের উৎপাদন। ৬ মাস আগে, দেশে নির্মিত এই অত্যাধুনিক কালাশনিকভ রাইফেলের পরীক্ষা শুরু করে ভারতীয় সেনা। সেই পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সেনার থেকে প্রাপ্ত চূড়ান্ত মতামত নিয়েই এই রাইফেলের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়। এবার, দেশে তৈরি সেই একে-২০৩ রাইফেল চলে এল বাহিনীর হাতে।

    এক-একটি রাইফেল নির্মাণ খরচ কত?

    সূত্রের খবর, এক-একটি রাইফেল তৈরি করতে খরচ প্রায় ১১০০ মার্কিন ডলারের মতো। ভারতীয় মুদ্রায় যা ৯০ হাজারের মতো। এর মধ্যে প্রযুক্তি হস্তান্তর ও কারাখানা তৈরি করার খরচ ধরা হয়েছে। কালাশনিকভের অন্যান্য সিরিজের মতোই একে-২০৩ (AK-203) রাইফেলটিও গ্যাস-চালিত ও ম্যাগাজিন-নির্ভর। এর থেকে ৭.৬২ এমএমx৩৯ ক্যালিবারের গুলি নিক্ষিপ্ত হয়। বর্তমানে ভারতীয় সেনায় (Indian Army) হাতে রয়েছে মার্কিন নির্মিত সিগ-সয়ার রাইফেল। এই রাইফেলেও একই ক্যালিবারের গুলি ব্যবহৃত হয়। ফলে, কার্যকারিতা ও ব্যবহারযোগ্যতার দিক দিয়ে একে-২০৩ নিয়ে সেনার অসুবিধে হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share