Author: user

  • Ramakrishna 22: “গুরুর উপদেশ অনুসারে চলতে হয়, বাঁকাপথে গেলে ফিরে আসতে কষ্ট হবে”

    Ramakrishna 22: “গুরুর উপদেশ অনুসারে চলতে হয়, বাঁকাপথে গেলে ফিরে আসতে কষ্ট হবে”

    শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে

    দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ

    সংসারেও ঈশ্বরলাভ হয়–সকলেরই মুক্তি হবে

    প্রতিবেশী—মহাশয়, সংসারে থেকে কি ভগবানকে পাওয়া যায়?

    শ্রীরামকৃষ্ণ—অবশ্য পাওয়া যায়। তবে যা বললুম, সাধুসঙ্গ আর সর্বদা প্রার্থনা করতে হয়। তাঁর কাছে কাঁদতে হয়। মনের ময়লাগুলো ধুয়ে গেলে তাঁর দর্শন হয়। মনটি যেন মাটি-মাখানো লোহার ছুঁচ—ঈশ্বর চুম্বক পাথর, মাটি না গেলে চুম্বক পাথরের সঙ্গে যোগ হয় না। কাঁদতে কাঁদতে ছুঁচের মাটি ধুয়ে যায়, ছুঁচের মাটি অর্থাৎ কাম, ক্রোধ, লোভ, পাপবুদ্ধি, বিষয়বুদ্ধি। মাটি ধুয়ে গেলেই ছুঁচকে চুম্বক পাথরে টেনে লবে—অর্থাৎ ঈশ্বরদর্শন হবে। চিত্তশুদ্ধি হলে তবে তাঁকে লাভ হয়। জ্বর হয়েছে, দেহেতে রস অনেক রয়েছে তাতে কুইনাইনে কি কাজ হবে। সংসারে হবে না কেন? ওই সাধুসঙ্গ, কেঁদে কেঁদে প্রার্থনা, মাঝে মাঝে নির্জনে বাস, একটু বেড়া না দিলে ফুটপাথের চারাগাছ, ছাগল গরুতে খেয়ে ফেলে।

    প্রতিবেশী—যারা সংসারে আছে, তাহলে তাদেরও হবে?

    শ্রীরামকৃষ্ণ—সকলেরই মুক্তি হবে। তবে গুরুর উপদেশ অনুসারে চলতে হয়। বাঁকাপথে গেলে ফিরে আসতে কষ্ট হবে। মুক্তি অনেক দেরিতে হয়। হয়তো এ-জন্মেও হল না, আবার হয়তো অনেক জন্মের পর হল। জনকাদি সংসারেও কর্ম করেছিলেন। ঈশ্বরকে মাথায় রেখে কাজ করতেন। নৃত্যকী যেমন মাথায় বাসন করে নাচে। আর পশ্চিমের মেয়েদের দেখ নাই? মাথায় জলের ঘড়া, হাসতে হাসতে কথা কইতে কইতে যাচ্ছে।

    প্রতিবেশী—গুরুর উপদেশ বললেন। গুরু কেমন করে পাব?

    শ্রীরামকৃষ্ণ—যে-সে লোক গুরু হতে পারে না। বাহাদুরী কাঠ নিজেও ভেসে চলে যায়, অনেক জীবজন্তুও চড়ে যেতে পারে। হাবাতে কাঠের উপর চড়লে, কাঠও ডুবে যায়, যে চড়ে সেও ডুবে যায়। তাই ঈশ্বর যুগে যুগে লোকশিক্ষার জন্য নিজে গুরুরূপে অবতীর্ণ হন। সচ্চিদানন্দই গুরু।

    জ্ঞান কাকে বলে; আর আমি কে? ঈশ্বরই কর্তা আর সব অকর্তা—এর নাম জ্ঞান। আমি অকর্তা। তাঁর হাতের যন্ত্র। তাই আমি বলি, মা, তুমি যন্ত্রী, আমি যন্ত্র, তুমি ঘরণী, আমি ঘর, আমি ইঞ্জিনিয়র, যেমন চালাও তেমনি চলি; যেমন করাও তেমনি করি; যেমন বলাও তেমনি বলি; নাহং নাহং তুঁহু তুঁহু।

    আরও পড়ুনঃ “পাপ করলে তার ফল পেতে হবে! লঙ্কা খেলে তার ঝাল লাগবে না?”

    আরও পড়ুনঃ “ব্যাকুলতা না এলে কিছুই হয় না, সাধুসঙ্গ করতে করতে ঈশ্বরের জন্য প্রাণ ব্যাকুল হয়”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RBI: বিপুল পরিমাণ রোজগার, কেন্দ্রকে এবার আরবিআই কত টাকা দিচ্ছে জানেন?

    RBI: বিপুল পরিমাণ রোজগার, কেন্দ্রকে এবার আরবিআই কত টাকা দিচ্ছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাল ফিরছে দেশের অর্থনীতির। নরেন্দ্র মোদির গত দশ বছরের জমানায় দেশ জায়গা করে নিয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার পাঁচ নম্বরে। ২০১৪ সালেও যে দেশের জায়গা ছিল ওই তালিকার দশ নম্বরে, সেই দেশই ব্রিটেনকে সরিয়ে দখল করে নিয়ে নিয়েছে তালিকার পঞ্চম স্থান। দেশের অর্থনীতির হাল ফেরার ছাপ স্পষ্ট রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) সরকারকে অনুদান দেওয়ার সিদ্ধান্তের বহর দেখে।

    লাভের কড়ি (RBI)

    জানা গিয়েছে, দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের তরফে কেন্দ্রকে দেওয়া হবে লভ্যাংশের প্রায় ১ লাখ কোটি টাকা। গত বছর রিজার্ভ ব্যাঙ্ক কেন্দ্রকে যে পরিমাণ টাকা দিয়েছিল, এটা তার চেয়ে ঢের বেশি। সম্প্রতি সরকারি কোষাগারে অর্থ প্রদান সংক্রান্ত একটি রিপোর্ট করে ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। সেখানেই বলা হয়েছে, দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক (RBI) কেন্দ্রকে এক লাখ কোটি টাকা দিতে পারে। চলতি অর্থবর্ষেই এই বিপুল পরিমাণ টাকা জমা হতে পারে রাজকোষাগারে। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক সরকারকে যে টাকাটা দেবে, তা আদতে লাভের কড়ি। রিপোর্ট অনুযায়ী, এবছর এই লাভের কড়ির পরিমাণ হতে চলেছে রেকর্ড। তবে শেষতক তা কত লাখ কোটি টাকায় গিয়ে দাঁড়াবে, তা স্পষ্ট নয়।

    গত অর্থবর্ষে প্রদেয় টাকা

    গত অর্থবর্ষে কেন্দ্রীয় কোষাগারে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জমা দিয়েছিল ৮৭ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট পেশ করে কেন্দ্র। সেখানে ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে আরবিআই বিভিন্ন সরকারি ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়া লভ্যাংশ বাবদ ১ লাখ ২০ কোটি টাকা জমা করবে বলে জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ।

    আর পড়ুন: “হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হলে বসে থাকতে পারি না”, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা কার্তিক মহারাজের

    ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কণিকা পশরিচা বলেন, “আমরা আশা করি, ২০২৫ অর্থবর্ষে আরবিআই এবার লভ্যাংশের ১ লাখ কোটি টাকা তুলে দেবে রাজকোষাগারে। আরবিআইয়ের ডিভিডেন্ড ক্যালকুলেশনের বিভিন্ন রকম মুভিং পার্ট থাকলেও, আমাদের অ্যাসেসমেন্ট বলছে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক সম্ভবত স্ট্রং ডিভিডেন্ড নম্বর রিপিট করবে।” মনে রাখতে হবে, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) আয়ের মূল উৎস সুদ এবং বৈদেশিক মুদ্রা। ব্যালেন্সশিট থেকে জানা যাচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রা ও সরকারি বন্ড রয়েছে ৭০:২০ অনুপাতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Akshay Kumar: ঘুচল কানাডিয়ান পরিচয়! দেশের নাগরিক হিসেবে প্রথম ভোটদান অক্ষয়ের

    Akshay Kumar: ঘুচল কানাডিয়ান পরিচয়! দেশের নাগরিক হিসেবে প্রথম ভোটদান অক্ষয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে ঘুচল কানাডিয়ান পরিচয়। দেশের নাগরিক হিসেবে এই প্রথম ভোট দিলেন অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar)। শুধু তাই নয়, একেবারে আমজনতার মতোই পাঁচ-ছয়শো লোকের ভিড়ে বুথে লাইন দিয়ে ভোট দিতে দেখা গেল তাঁকে। সোমবার ২০ মে পঞ্চম দফায় দেশের অন্যান্য রাজ্যের সঙ্গে মুম্বইয়ের ১৩টি আসনেও ভোটগ্রহণ (Lok Sabha elections 2024) প্রক্রিয়া চলছে। আর এরই মধ্যে সকাল সকাল জুহুর একটি বুথে গিয়ে ভারতীয় নাগরিক হিসেবে নিজের প্রথম ভোট দিলেন অক্ষয়। 

    আম জনতার সঙ্গে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ

    রীতিমতো লাইন দিয়ে ভোট (Lok Sabha elections 2024) দিতে দেখা যায় অক্ষয় কুমারকে (Akshay Kumar)। তিনি বলেন, “বুথ খুলতেই সকাল ৭টার সময় চলে আসি আমি। তখনই দেখলাম বুথের বাইরে প্রায় ৫০০-৬০০ মানুষ দাঁড়িয়ে।” এরপর অক্ষয়কে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, তাঁকেও কি ভোটদানের জন্য লাইন দিতে হয়েছে? উত্তরে হেসে অভিনেতার জবাব, “নয়তো আর কী করব? লাইন ভেঙে এগিয়ে যেতাম নাকি?”  

    গণতন্ত্রের উৎসবে যোগ দিয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত অক্ষয়। বুথ থেকে বেরনোর সময়ে তাঁর মুখের হাসি দেখেই বোঝা গেল সেটা। ভোটদানের পর সংবাদমাধ্যমকে অভিনেতা বলেন, “আমি (Akshay Kumar) চাই আমার দেশ আরও শক্তিশালী হোক। সেই বিষয়টি মাথায় রেখেই ভোট দিয়েছি। ভোট দিতে পেরে আমার খুব ভালো লেগেছে। খুব ভালো বোধ করছি।” একই সঙ্গে আঙুলে ভোটের কালি ছাপ দেখিয়ে বেশ গর্বই অনুভব করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: কীভাবে এক পর্তুগিজ নাবিক জলপথে প্রথম ভারতের সন্ধান পেলেন?

    ঘুচল কানাডিয়ান পরিচয়

    এতদিন কানাডার নাগরিক ছিলেন অক্ষয় (Akshay Kumar)। ২০১৯ সালে ভারতের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেছিলেন বলিউড অভিনেতা। এরপর ২০২৩ সালে স্বাধীন ভারতের নাগরিকত্ব পেয়েছিলেন তিনি। তবে ভারতীয় ছবিতে অভিনয় করলেও, ১৯৯০ সালে কানাডার নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেছিলেন তিনি। তাই এতদিন কানাডার নাগরিক ছিলেন বলে ভোট (Lok Sabha elections 2024) দিতেন না অভিনেতা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: মমতাকে আইনি নোটিস কার্তিক মহারাজের, ক্ষমা না চাইলে মামলার হুঁশিয়ারি

    Mamata Banerjee: মমতাকে আইনি নোটিস কার্তিক মহারাজের, ক্ষমা না চাইলে মামলার হুঁশিয়ারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক ভাবে আক্রমণ করার অভিযোগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) আইনি নোটিস পাঠালেন কার্তিক মহারাজ। উল্লেখ্য এই সন্ন্যাসী মহারাজ ভারতসেবা আশ্রম সঙ্ঘের মহারাজ। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য বিভ্রান্তমূলক। সত্য প্রমাণ দিতে পারলে শাস্তি মাথা পেতে নেব।” তবে এটাও স্পষ্ট করলেন মমতা নিজের মন্তব্যে ক্ষমা না চাইলে আইনি মামলা করব। এই প্রেক্ষিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    কী বললেন কার্তিক মহারাজ (Mamata Banerjee)?

    ভারতসেবা আশ্রম সঙ্ঘের মহারাজ স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ ওরফে কার্তিক মহারাজ বলেন, “এই বিষয়ে আমি কিছু বলিনি। মমতা (Mamata Banerjee) পুরো মিথ্যা কথা বলেছেন। আমি কোথাও কোনও জায়গায় এই কথা বলিনি। তৃণমূল কর্মীদের বুথ থেকে বের করে দেবো এই কথাও বিলিনি। আমি সন্ন্যাসী, আমি কোনও দল করিনা। প্রমাণ দিতে পারবেন না, এটাও সত্য কথা।” আবার ভারতসেবা আশ্রম সঙ্ঘের অধ্যক্ষ দিলীপ মহারাজ বলেন, “দেশ জুড়ে তো প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। প্রধানমন্ত্রী নিজে মুখ খুলেছেন। আমি আর কী বলব, প্রধানমন্ত্রী নিজে আমাকে মেসেজ পাঠিয়েছেন।”

    প্রধানমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া

    সন্ন্যাসীকে মিথ্যা অভিযোগ এবং বাক্য বাণে আক্রমণের বিরুদ্ধে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গতকাল রাজ্যের নির্বাচনী প্রচারে এসে মমতাকে (Mamata Banerjee) নিশানা করছেন। তিনি পুরুলিয়ার সভামঞ্চ থেকে বলেছেন, “স্বামী বিবেকানন্দ বিদেশের মাটিতে গিয়েছিলেন, যখন ভারতের কথা বলেছিলেন তখন লাখ লাখ মানুষ তাঁর ভক্ত হয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে এমন এক ব্যক্তি ছিলেন যিনি ভারতের প্রতি বিদ্বেষী ছিলেন। বিবেকানন্দকে ধমকিয়ে ছিলেন। এমনকি অপমানও করেছিলেন। এখন আবার এখানে সেরকম হচ্ছে। বাংলার মাটিতে এই রকম ঘটনা ঘটছে। নির্বাচনের সময়ে বাংলার মানুষকে ভয় দেখানো ধমকানো, হিংসা করানোর ঘটনায় তৃণমূল সব সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে। দেশে ইসকন, রামকৃষ্ণ মিশন, ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘ নিয়ে পুরো বিশ্বে জনপ্রিয়। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের প্রকাশ্যেই ধমকাচ্ছেন। মঞ্চ থেকেই হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন। বিশ্ব জুড়ে ইসকন, মিশনের লোক থাকেন। তাঁদের লক্ষ্য, মানুষের সেবা করা। নিজের ভোটব্যাঙ্ককে খুশি করতে এখন তাঁদেরকেই ধমকাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। লাখো মানুষের ভাবনার কথা ভাবছেন না”

    আরও পড়ুনঃ হুগলিতে বিজেপির এজেন্টদের বুথে ঢুকতে বাধা, টাকা ছড়াচ্ছে আইপ্যাক অভিযোগ লকেটের

    ঠিক কী বলেছিলেন মমতা?

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) গত শনিবার আরামবাগে তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থণে সাধুদের একাংশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করে বলেছিলেন, “সব সাধু সমান হন না। বহরমপুরের একজন মহারাজ আছেন। কার্তিক মহারাজ। আমি শুনেছি তিনি বলেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এজেন্টকে বসতে দেবেন না। তাঁকে আমি সাধু বলে মনে করি না। তিনি সরাসরি রাজনীতি করছেন। দেশের সর্বনাশ করছেন। আমি চিহ্নিত করেছি কে কে করছেন।” এই মন্তব্যকে হাতিয়ার করে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী পাল্টা ইমামদের নির্দেশ বিষয়ে মমতার চুপ থাকার কথা বলে সরব হয়েছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Child Growth: সন্তানের উচ্চতা নিয়ে চিন্তিত? জেনে নিন কোন খাবার পাতে রাখলেই মিলবে উপকার?

    Child Growth: সন্তানের উচ্চতা নিয়ে চিন্তিত? জেনে নিন কোন খাবার পাতে রাখলেই মিলবে উপকার?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বয়স বাড়ার সঙ্গে বিকাশের সম্পর্ক রয়েছে। শিশুর দেহের উচ্চতা ঠিকমতো না বাড়লে, অধিকাংশ অভিভাবকেরাই দুশ্চিন্তা করেন। জিনগত ও হরমোন ঘটিত একাধিক কারণ শিশুর দেহের উচ্চতা বৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলে‌। তবে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক এক গবেষণায় বলা হয়েছে, শৈশব থেকে বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত কিছু খাবার নিয়মিত খেলে শিশুর বিকাশে, বিশেষত উচ্চতা বাড়াতে বিশেষ সাহায্য করে (Child Growth)। এখন জেনে নেওয়া যাক, কোন খাবার নিয়মিত দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন গবেষকেরা?

    নিয়মিত কলা বাড়তি সাহায্য করবে (Child Growth)

    আন্তর্জাতিক এক গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, নিয়মিত কলা খেলে শিশুর বিকাশে বিশেষ সাহায্য হয়। কারণ, কলা এনার্জি জোগাতে সাহায্য করে। ছোটরা খেলাধুলো করে। তাদের বাড়তি এনার্জির প্রয়োজন হয়। কলার মতো ফল সেই এনার্জির জোগান দেয়। এছাড়াও, কলায় রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং আয়রন। এর ফলে শিশুর উচ্চতা বৃদ্ধিতে কলা খুবই উপকারী। এছাড়াও ফাইবার ও প্রোবায়োটিক কলায় রয়েছে। তাই কলা খেলে শিশুর সার্বিক বিকাশে বিশেষ সাহায্য হয়।

    উচ্চতা বাড়াতে বিশেষ সাহায্য করে মাছ

    সন্তানের পাতে নিয়মিত মাছ দিলে শরীরের উচ্চতা বৃদ্ধিতে বিশেষ সাহায্য হয়। এমনটাই জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ছাড়াও রয়েছে আয়রন, ফসফরাস এবং সেলেনিয়ামের মতো একাধিক উপাদান। এই উপাদানগুলো শারীরিক বিকাশে (Child Growth) বিশেষ সাহায্য করে। তাই নিয়মিত মাছ খেলে শিশুর উচ্চতা বাড়ে।

    রোজের মেনুতে দুধ কিংবা দুগ্ধজাত যে কোনও খাবার

    আন্তর্জাতিক ওই গবেষণায় স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়েছে, শিশুর সুষম আহারের দিকে গুরুত্ব দিতে হবে। তবেই শিশুর বিকাশ ঠিকমতো হবে। উচ্চতা বাড়বে। অর্থাৎ, প্রোটিন, ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট সবকিছুই দেহে পর্যাপ্ত জোগান রাখতে হবে। আর তার জন্য দুধ কিংবা দুগ্ধজাত খাবার নিয়মিত খাওয়াতেই হবে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, দু’বেলা দুধের পাশাপাশি দই ,ছানা, পনিরের মতো দুগ্ধজাত খাবার নিয়মিত খাওয়ানো জরুরি। তবেই দেহের উচ্চতা বাড়বে। শরীরে প্রোটিন, ভিটামিন ও কার্বোহাইড্রেটের জোগান ঠিকমতো থাকবে।

    নিয়মিত ৫০ গ্রাম সোয়াবিন বাড়াবে উচ্চতা (Child Growth)

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, উদ্ভিদজ প্রোটিন হিসাবে সোয়াবিন বিশেষ উপকারী।‌ তাই নিয়মিত সন্তানকে অন্তত ৫০ গ্রাম সোয়াবিন খাওয়ানো জরুরি। সোয়াবিনে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন‌ এবং প্রোটিন। তাই উচ্চতা বৃদ্ধিতে বিশেষ সহায়ক এই খাবার‌।

    নিয়মিত একটা ডিম থাকুক মেনুতে

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দুধের মতোই ডিম হল সুষম খাবার। ডিমে রয়েছে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন এবং একাধিক ভিটামিন। বিশেষত ভিটামিন বি ১২ ডিম থেকে পাওয়া যায়। যা শিশুর বিকাশে বিশেষ সাহায্য করে। বিশেষত এই ভিটামিন উচ্চতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তাই ডিম শিশু স্বাস্থ্যে খুবই উপকারী। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, নিয়মিত অন্তত ১টা ডিম শিশুর খাবারের তালিকায় রাখতেই হবে (Child Growth)।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Stroke: নিয়মিত হাঁটা আর খাবারে রাশ কমাতে পারে স্ট্রোকের ঝুঁকি?

    Stroke: নিয়মিত হাঁটা আর খাবারে রাশ কমাতে পারে স্ট্রোকের ঝুঁকি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বিশ্বজুড়ে বাড়ছে হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের দাপট। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও বাড়ছে এই দুই রোগ। আর তার নেপথ্যে রয়েছে হাইপারটেনশন। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ এবং অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। বয়স তিরিশের চৌকাঠ পেরনোর পরেই বাড়ছে নানান শারীরিক জটিলতা। অনেক ক্ষেত্রে সচেতনতার অভাবে বড় বিপদ ঘটছে। মস্তিষ্কের উপরে মারাত্মক চাপ পড়ছে। ফলে, স্ট্রোক হচ্ছে (Stroke)। এর জেরে ভোগান্তি বাড়ছে। এমনকি খুব কম বয়স থেকেই অনেকে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারছেন না। কিন্তু চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সচেতনতা বাড়ালে হাইপারটেনশনের মতো সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। আর তাহলেই হৃদরোগ কিংবা স্ট্রোকের মতো বিপদকে এড়ানো সহজ হবে। দেখা যাক, কোন পাঁচ অভ্যাস নিয়ন্ত্রণে রাখবে হাইপারটেনশন?

    নিয়মিত আধ ঘণ্টা হাঁটা (Stroke)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত অন্তত তিরিশ মিনিট হাঁটতে হবে। সকাল হোক বা সন্ধ্যা, নিয়ম করে অন্তত তিরিশ মিনিট হাঁটলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। শরীরের সর্বত্র ঠিকমতো রক্ত সঞ্চালন হয়। ফলে হৃদপিণ্ডের কার্যকারিতা বাড়ে। পাশপাশি স্নায়ু ঠিকমতো কাজ করে। ফলে, হৃদরোগ কিংবা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। পাশাপাশি, নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস ওজন নিয়ন্ত্রণে বিশেষ সাহায্য করে। আর হাইপারটেনশন কাবু করতে স্থূলতা রুখতে হবে বলেও জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    বাড়তি নুন একেবারেই না

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একাধিক রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, ভারতে হাইপারটেনশন বাড়ার অন্যতম কারণ খাবারে অতিরিক্ত নুন খাওয়ার অভ্যাস। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অধিকাংশ ভারতীয় প্রয়োজনের তুলনায় ২০ শতাংশ অতিরিক্ত নুন খান। আর তার জেরে রক্ত সঞ্চালনে সরাসরি প্রভাব পড়ে। ফলে, হাইপারটেনশনের (Stroke) মতো রোগের লক্ষণ দেখা দেয়। হৃদরোগ কিংবা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে হলে, অতিরিক্ত নুন খাওয়ার অভ্যাস বদল করতেই হবে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    ধূমপান বাড়াচ্ছে বিপদ (Stroke)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ধূমপানের অভ্যাস বিপজ্জনক। ক্যান্সারের পাশপাশি ধূমপান হৃদরোগ, ফুসফুসের সংক্রমণ এবং স্ট্রোকের মতো সমস্যার ঝুঁকি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেয়। কিশোর বয়স থেকেই ধূমপানের প্রবণতা দেখা দিচ্ছে। মহিলাদের মধ্যেও ধূমপানের অভ্যাস বাড়ছে। এই অভ্যাস বিপজ্জনক। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করলে স্ট্রোক কিংবা হৃদরোগের ঝুঁকি কয়েক গুণ কমে। হাইপারটেনশনকে নিয়ন্ত্রণের সুযোগ অন্তত ১০ গুণ বেড়ে যায়। তাই ধূমপানের অভ্যাস থাকলে তাকে ত্যাগ করা জরুরি।

    স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসে অভ্যস্থ হতে হবে

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, খাবারেই রয়েছে সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি। তাই সঠিক খাবারে অভ্যস্ত হলে হাইপারটেনশনের মতো রোগকেও সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। তাই নিয়মিত পর্যাপ্ত ভিটামিন ও খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। তাই কিসমিস, খেজুর, বাদাম জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত। এগুলো রক্ত সঞ্চালনে বিশেষ সাহায্য করে। তাছাড়া, অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় খাবার কিংবা রাসায়নিক দেওয়া প্রিজারভেটিভ খাবার খাওয়া একেবারেই বাদ দিতে হবে। এতে দেহে বাড়তি চর্বি তৈরি হয়। কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ে। তাই হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে (Stroke)।

    শরীরের পাশাপাশি জরুরি মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা!

    শরীরের পাশপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা জরুরি। হাইপারটেনশনের মতো রোগ কাবু করতে মানসিক স্বাস্থ্যে বাড়তি নজরদারি জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাই মানসিক চাপ বাড়লে খেয়াল রাখতে হবে। পরিবারের কেউ লাগাতার মানসিক চাপ কিংবা মানসিক অবসাদের শিকার হলে তার প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে শরীরের পাশপাশি মনকেও সুস্থ রাখা জরুরি (Stroke)।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: হুগলিতে বিজেপির এজেন্টদের বুথে ঢুকতে বাধা, টাকা ছড়াচ্ছে আইপ্যাক, অভিযোগ লকেটের

    Hooghly: হুগলিতে বিজেপির এজেন্টদের বুথে ঢুকতে বাধা, টাকা ছড়াচ্ছে আইপ্যাক, অভিযোগ লকেটের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল থেকেই রাজ্যে পঞ্চম দফা নির্বাচনে বিক্ষিপ্ত ঝামেলার মধ্যে দিয়ে লোকসভার নির্বাচন শুরু হয়েছে। একাধিক বুথ কেন্দ্রে শাসক দলের নেতা-কর্মীরা ভয় দেখাচ্ছে বলে বিজেপি অভিযোগ করেছে। এদিকে হুগলির (Hooghly) পুরশুড়ার বালিপুর মেলাতলা হাইস্কুলে বুথ নম্বর ২৬১তে বিজেপির এজেন্টকে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে বিজেপি অভিযোগ জানিয়েছে। একই ভাবে খানাকুলের বালিপুর ২৫৯ এবং ২৬০ নম্বর বুথে বিজেপির এজেন্টদের গায়ের জোরে বসতে না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। হুগলি কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় এলাকায় আইপ্যাক টাকা নিয়ে ভোট কেনার অভিযোগে সরব হয়েছেন।

    ঠিক কী বলেছেন লকেট (Hooghly)?

    বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় (Hooghly) তৃণমূলের আইপ্যাকের বিরুদ্ধে ভোটের আগেরদিন রাত থেকেই এলাকায় টাকা নিয়ে ভোট কেনার ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, “রবিবার আইপ্যাকের জনা ২০ ছেলে ঢুকেছে এলাকায়। খবর এসেছে ওরা থলে ব্যাগে টাকা নিয়ে ঢুকেছে। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে ছড়িয়ে আছে। আজকের দিন ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করবে। তবে ওদের হাতে কিছুই নেই।” ভোটের দিন সোমবার সকাল থেকেই ভোটের ময়দানে তিনি। নিজের জয় নিয়ে এই বিজেপি প্রার্থী ভীষণ আশাবাদী। একই ভাবে রচনাকে নিশানা করে তিনি বলেন, “সক্রিয় রাজনীতি করতে গেলে রচনাকে বিজেপিতে যোগদান করতে হবে।” আবার তৃণমূল দুষ্কৃতীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, “নির্বাচন কমিশন প্রস্তুত, আমরাও প্রস্তুত। আমাদের প্রধান বিরোধিতা হল দুর্নীতির বিরুদ্ধে। এখানে কে অভিজ্ঞ, কে অনভিজ্ঞ, কে সিনেমা করে, কে কী করে তা বিষয় নয়। মানুষের জন্য আমি সবসময় থাকার চেষ্টা করেছি। তবে আমাদের বিজেপি পোলিং এজেন্টের গায়ে হাত পড়লে সেভাবেই ট্রিটমেন্ট করব।”

    আরও পড়ুনঃ বিজেপি কর্মীদের ওপর ধারাল অস্ত্রের কোপ, বিক্ষিপ্ত অশান্তি পঞ্চম দফায়

    পাল্টা রচনার বক্তব্য

    লকেটের অভিযোগকে অস্বীকার করে তৃণমূল প্রার্থী (Hooghly) রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আইপ্যাকের কাছে এক পয়সাও নেই। দেড় মাস ধরে খেটে কাজ করছি। ভোটের দিনের আবহাওয়া বেশ সুন্দর। গরম ততটা নেই। রোদের কষ্ট অনেক কম। সকলকে শুভেচ্ছা জানাই। সবাইকে বলেছি শান্ত ভাবে নির্বাচনে অংশ নিতে। মাথা গরম করার সময় নয়। কেউ এসে উচ্চস্বরে কথা বললে আমরা রসগোল্লা খাইয়ে দেবো। আমরা অনেক পরিশ্রম করেছি। মানুষ আমাদের পাশে থাকবে। জয় নিয়ে আমি আশাবাদী।”

    ডোমজুড়ে উত্তেজনা

    শ্রীরামপুর (Hooghly) লোকসভার ডোমজুড়ে বিজেপির ক্যাম্প অফিস ভাঙচুরকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। দেবীপাড়ায় বিজেপির ওই কার্যালয়ে টেবিল-চেয়ার ভাঙচুর করেছে তৃণমূল। ইতিমধ্যে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠি উঁচিয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে তেড়ে যায়। বেশ কয়েক জন তৃণমূল কর্মী-সমর্থককে আটক করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আবার মগরায় এক বুথকর্মীকে বার করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মগরা উত্তম চন্দ্র হাই স্কুলের ২৮৭ এবং ২৮৮ নম্বর বুথ থেকে কৃষ্ণা দত্ত নামে বুথকর্মীকে বার করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলকর্মী এক যুবকের বিরুদ্ধে।আবার ধনিয়াখালিতে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দেয়। তৃণমূল নেত্রী অসীমা পাত্র, বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়কে দেখে ‘গো ব্যাক’ স্লোগান দেন। পাল্টা তৃণমূল নেত্রীকে ‘চোর চোর’ স্লোগান দেন লকেট। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে যায় তৃণমূল-বিজেপির মধ্যে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: বিজেপি কর্মীদের ওপর ধারালো অস্ত্রের কোপ, বিক্ষিপ্ত অশান্তি পঞ্চম দফায়

    Lok Sabha Election 2024: বিজেপি কর্মীদের ওপর ধারালো অস্ত্রের কোপ, বিক্ষিপ্ত অশান্তি পঞ্চম দফায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চম দফা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) দিন রক্ত ঝরল বিজেপি কর্মীর। কোথাও বিজেপি এজেন্টকে মেরে বুথ থেকে বের করা দেওয়া হয়েছে। রাস্তায় ফেলে মারধর করার অভিযোগ রয়েছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বুথ জ্যাম করার অভিযোগ উঠেছে শাসক দলের বিরুদ্ধে। সব মিলিয়ে সোমবার সকাল থেকে বিক্ষিপ্ত অশান্তির সাক্ষী থাকলেন ভোটাররা।

    বিজেপি কর্মীদের ওপর ধারালো অস্ত্রের কোপ  (Lok Sabha Election 2024)

    ভোট (Lok Sabha Election 2024) দেওয়াকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে স্বরূপনগরের নবাব কাটি ১২৭ নম্বর বুথ। অভিযোগ সকালবেলা ভোট দিতে যাচ্ছিলেন কয়েকজন বিজেপি কর্মী। ঠিক সেই সময় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা অতর্কিতভাবে বাস লোহার রড মিটিয়ে বিজেপি কর্মীদের ওপরে হামলা চালায়। এমনকী ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানোর অভিযোগ ওঠে। তৃণমূলের হামলায় বিজেপি কর্মীদের মাথা ফেটে যায়। পরে, তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের গয়েশপুর বেদিভবনের কাছে রাস্তার ওপর বিজেপির গয়েশপুর শহর মণ্ডল সাধারণ সম্পাদক সুবীর বিশ্বাসকে রাস্তায় ফেলে মারধরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। একইসঙ্গে আক্রান্ত হন বিজেপি কর্মী জয়ন্ত জয়ধর। আক্রান্ত সুবীর বিশ্বাসের অভিযোগ, ভোটারদের ভোট গ্রহণ কেন্দ্রে যেতে বাধা দিচ্ছে তৃণমূল। এছাড়াও বেশ কয়েকটি ভোট কেন্দ্রে ঘটে বিক্ষিপ্ত কিছু ঘটনা। বিজেপির অভিযোগ, তাদের কর্মী সমর্থকদের মারধর করা হয়েছে। ইতিমধ্যে আক্রান্তদের সঙ্গে দেখা করার জন্য এইমস হাসপাতালে যান বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর।

    আরও পড়ুন: “হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হলে বসে থাকতে পারি না”, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা কার্তিক মহারাজের

    বারাকপুরে বিক্ষিপ্ত অশান্তি

    বারাকপুর লোকসভায় (Lok Sabha Election 2024) আমডাঙ্গা বিধানসভার ১৯৮ ,১৯৯ নম্বর বুথে বিজেপি এজেন্টকে ঢুকতে বাধা। তিনি জানান তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা তাকে বুথে ঢুকতে বাধা দেয়। এরপর দত্তপুকুর থানার পুলিশ এবং পুলিশের উচ্চ আধিকারিকরা এসে সেই বুথ কর্মীকে বুথে ঢুকতে  সহায়তা করেন। যদিও এ বিষয়ে তৃণমূল কর্মী সমর্থকেরা অস্বীকার করেন। কাশিমপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পঞ্চায়েত প্রধান মেঘনাদ দাস পুরো ঘটনাটিকে অস্বীকার করেন এবং তিনি জানান সুষ্ঠুভাবে ভোট চলছে। অন্যদিকে, জোর করে বুথে ঢোকার চেষ্টা নির্দল এজেন্টদের। বিশৃঙ্খলা তৈরি হয় টিটাগড়ে। নিয়ম বহির্ভূত ভাবে বসতে দেওয়া হয়নি বলে ওই নির্দল এজেন্ট এর অভিযোগ প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে। বুথে ভুয়া এজেন্ট বসানো হয়েছে। অভিযোগ পেয়ে চানকিয়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয় আসেন আইএসএফের বারাকপুরের প্রার্থী জামিল হোসেন। কিন্তু তার আসার আগেই সেই ভুয়া এজেন্ট ভোট কেন্দ্র ছেড়ে পালিয়ে যান বলে অভিযোগ করেন আইএসএফ প্রার্থী। বীজপুর বিধানসভার তিন নম্বর বুথে উত্তেজনা বুথ জাম করার অভিযোগে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। এই ঘটনার উত্তেজনা তৈরি হয়। তৃণমূল কর্মীরা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে বলে অভিযোগ।

    হাওড়ায় প্রিসাইডিং অফিসারকে চড়

    হাওড়ার লিলুয়ায় ভারতী স্কুল ১৭৬ নম্বর বুথে ভোট বন্ধ রয়েছে। প্রিসাইডিং অফিসারকে চড় মারার অভিযোগ ওঠে। খবর পেয়ে বুথে বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তী গেলে তাঁর কাছে সমস্ত বিষয়টি জানা প্রিসাইডিং অফিসার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Russia Ukraine War: কীভাবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে হস্তক্ষেপ করেছিলেন মোদি? মনে করালেন জয়শঙ্কর

    Russia Ukraine War: কীভাবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে হস্তক্ষেপ করেছিলেন মোদি? মনে করালেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে (Russia Ukraine War) ভারতের ভূমিকা স্মরণ করালেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এই যুদ্ধে হস্তক্ষেপ করে যুদ্ধের ভয়াবহতা শুধু কমাননি ভারতীয় নাগরিক ও ছাত্রদের সুরক্ষিত ফিরিয়ে এনেছিলেন দেশে। যে তৎপরতার সঙ্গে ছাত্রদের ওই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে দেশে ফিরিয়ে আনা হয় তা ছিল চ্যালেঞ্জের। কিন্তু মোদি জমানার কূটনৈতিক সাফল্যের ফল ছিল এটি”, বললেন এস জয়শঙ্কর।

    কূটনীতির পক্ষে কথা বলেন মোদি 

    প্রসঙ্গত ভ্লাদিমির পুতিন (Putin) ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণ শুরু করার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চলমান ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাতে (Russia Ukraine War) সংলাপ এবং কূটনীতির পক্ষে কথা বলেন। যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ভারতীয়দের জন্য নিরাপদ পথ নিশ্চিত করতে তিনি পুতিন এবং ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে কথা বলেছিলেন। ইউক্রেন-রাশিয়া সঙ্কটে প্রধানমন্ত্রী মোদির হস্তক্ষেপের বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, “ খারকিভে গোলাবর্ষণ শুরু হলে প্রধানমন্ত্রী রুশ রাষ্ট্রপতি পুতিনের সঙ্গে কথোপকথন করেছিলেন এবং তাঁকে যুদ্ধ বন্ধ করতে বলেছিলেন। এবিষয়ে মোদিজির স্পষ্ট বক্তব্য ছিল ভারত এই যুদ্ধে সমর্থন করছে না।  ভারতীয়দের বের না করা পর্যন্ত কিন্তু রাশিয়ান গোলাবর্ষণ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।”

    প্রত্যেক ভারতীয়কে ফিরিয়ে আনা হয় 

    কয়েক হাজার ভারতীয় ছাত্র এবং কয়েকশো ভারতীয় নাগরিক ইউক্রেনে এবং রাশিয়ার যুদ্ধবিধ্বস্ত আটকে পড়েছিলেন। সেই সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে ভারতীয়দের ফিরিয়ে এনেছিলেন। ভারতীয় পতাকা গর্বের সঙ্গে উঁচু করে ভারতীয় ছাত্ররা যুদ্ধের ময়দানে সুরক্ষিত স্থানের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল। সেই সময় ভারতীয় পতাকা ছিল তাদের গর্বের কারণ। ভারতীয়রা যেখানে যাচ্ছিল তাদের পথ করে দেওয়া হচ্ছিল। এমনকি সেই সময় পাকিস্তানি ছাত্ররা ও ভারতীয় পতাকা নিয়ে সুরক্ষিত স্থানের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিল, এমন দৃশ্য দেখতে পাওয়া যায়। এই দৃশ্য ভারতের কূটনৈতিক জয় বলে মনে করেন বিদেশমন্ত্রী। ভারতীয়দের প্রত্যেককে সুরক্ষিতভাবে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।  

    রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে ভারতের শিক্ষা

    এছাড়াও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ভয়াবহতা কমাতে ভারত যথেষ্ট উদ্যোগী হয়েছিল। একইসঙ্গে এই যুদ্ধের ফলে ভারত অত্যন্ত কম দামে তেল কিন্তু সক্ষম হয়। যার প্রভাব পড়ে ভারতীয় অর্থনীতিতে। ভারত এখন কম দামে তেল কিনে দেশীয় বাজারে পেট্রোপণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে সক্ষম হয়েছে। একই সঙ্গে প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলিকেও পরিশোধিত তেল বিক্রি করে যথেষ্ট মুনাফা অর্জন করছে ভারত। এমনকি আন্তর্জাতিক বাজারেও বেশ কয়েকটি দেশ ভারতীয় তেল ক্রয় করছে। এর লাভ পেয়েছে ভারতীয় অর্থনীতি।

    আরও পড়ুন: ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে’, বলছে কিরঘিজ সরকার, ভারতীয় পড়ুয়াদের ঘরবন্দি থাকার নির্দেশ

    শুধু তাই নয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia Ukraine War) থেকে ভারতীয় সামরিক বাহিনীও শিক্ষা নিয়েছে। বিশেষ করে যুদ্ধগত কৌশলের ক্ষেত্রে। বর্তমানে যুদ্ধের পরিস্থিতি কীভাবে বদল হয়। যুদ্ধক্ষেত্রের রণকৌশলের আধুনিকীকরণ সহ বেশ এই যুদ্ধ থেকে কয়েকটি সামরিক বিষয়ে শিক্ষা নিয়েছে ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Baranagar: ভোটের মুখে বিজেপির সভায় তৃণমূলের হামলা, তুলকালাম বরানগর

    Baranagar: ভোটের মুখে বিজেপির সভায় তৃণমূলের হামলা, তুলকালাম বরানগর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রার্থী হওয়ার পর থেকে বিজেপি নেতা সজল ঘোষকে বরানগরে (Baranagar) নানাভাবে হেনস্থা করার চেষ্টা করেছে তৃণমূল। এবার বিজেপির দলীয় সভায় হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বরানগর বিধানসভা এলাকায়। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Baranagar)

    স্থানীয় ও বিজেপি সূত্রে জানা গেছে, বরানগর (Baranagar) বিধানসভার বিজেপি প্রার্থী সজল ঘোষের সমর্থনে বরানগরে একটি জনসভার আয়োজন করেছিল গেরুয়া শিবির। সন্ধ্যা সাড়ে আটটা নাগাদ জনসভা যখন চলছে তখন সেখানে আচমকা এসে পড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের একটি মিছিল। সভার মধ্যে ঢুকে পড়ে সভাতে থাকা বিজেপি নেতা-কর্মীদের লক্ষ্য করে তৃণমূলের লোকজন কটূক্তি করতে শুরু করেন বলে দাবি গেরুয়া শিবিরের। এরপরই বিজেপি কর্মীরা প্রতিবাদ করলে তৃণমূল হামলা চালায় বলে অভিযোগ। তুলকালাম পরিস্থিতি তৈরি হল। পরে, পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    আরও পড়ুন: “হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হলে বসে থাকতে পারি না”, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা কার্তিক মহারাজের

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এপ্রসঙ্গে বরানগর (Baranagar) বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সজল ঘোষ বলেন, “আমাদের সভা চলাকালীন আচমকা তৃণমূলের মিছিল ঢুকে পড়ে। তারপর চেঁচামেচি শুরু করে দেয়। এর ফলে আমাদের সভায় ব্যাঘাত হচ্ছিল। বিষয়টির প্রতিবাদ করায় ওরা আমাদের কর্মীদের ওপর চড়াও হয়। ওখানকার সাধারণ মানুষ সব দেখেছে। আমি শুধু একটা কথাই বলতে চাই এভাবে গুণ্ডামি করে কিছু হয় না। যা হবে তা মানুষের রায়েই হবে।” অন্যদিকে এই গণ্ডগোলের জন্য বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়কেই দায়ী করছেন স্থানীয় তৃণমূল কর্মীদের একাংশ। এপ্রসঙ্গে স্থানীয় তৃণমূল নেতা বলেন, “তাপস রায় যখন এখানকার তৃণমূল বিধায়ক ছিলেন তখন তো দুর্নীতি বা এলাকার উন্নয়ন নিয়ে কোনও কথা বলেননি। আজ দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর তিনি সবকিছুতেই দুর্নীতি দেখছেন। আজকের এই গণ্ডগোল তাঁর জন্যই হয়েছে। আমরা বিজেপির সভায় কোনও হামলা চালাইনি। সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share