Author: user

  • Citizenship Amendment Act: কোনও বাপের বেটা সিএএ রুখতে পারবে না! হুঁশিয়ারি মোদির

    Citizenship Amendment Act: কোনও বাপের বেটা সিএএ রুখতে পারবে না! হুঁশিয়ারি মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের মাঝে নাগরিকত্ব আইন (Citizenship Amendment Act) নিয়ে বিরোধীদের উদ্দেশে খোলাখুলি চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রসঙ্গত, ১৬ মে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সভা করেন উত্তর প্রদেশের আজমগড়ে এবং সেখানেই লালগঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি সমাবেশে মোদি বলেন, ‘‘ভোটের প্রচারে ‘ইন্ডি’ জোটের নেতারা বলছেন, তাঁরা সিএএ বাতিল করবেন। কিন্তু সে ক্ষমতা কারও হবে না।’’ এর পরেই জনতাকে তাঁর প্রশ্ন, ‘‘দেশে এমন কোনও ‘মাই কা লাল’ (চলতি বাংলায় ভাবানুবাদে ‘বাপের বেটা’) জন্মেছে যে সিএএ বাতিল করতে পারে?’’

    প্রধানমন্ত্রীর আরও হুঁশিয়ারি

    লালগঞ্জের ওই সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী আরও হুঁশিয়ারি দেন, ‘‘সমাজবাদী পার্টি এবং কংগ্রেসের মতো দলগুলি সিএএ (Citizenship Amendment Act) ইস্যুতে মিথ্যাচার করছে। তারা উত্তরপ্রদেশ-সহ গোটা দেশকে দাঙ্গার আগুনে পোড়ানোর প্রবল চেষ্টা করেছিল। আজও ওই ‘ইন্ডি’ জোটের লোকেরা বলছে যে, মোদী সিএএ নিয়ে এসেছেন এবং যে দিন তিনি যাবেন, সিএএ-ও সরানো হবে। কিন্তু তাদের সেই ক্ষমতা নেই।’’ প্রসঙ্গত গত মার্চ মাসেই নাগরিকত্ব আইন লাগু করেছে কেন্দ্র এবং তারপর গত বুধবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় কুমার ভাল্লা প্রথম দফায় ১৪ জন আবেদনকারীর হাতে ভারতীয় নাগরিকত্বের শংসাপত্র তুলে দিয়েছেন। সেই আবহে প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্য সামনে এল।

    ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর নাগরিকত্ব আইন পাশ করিয়েছিল মোদি সরকার

    দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর নাগরিকত্ব আইন (Citizenship Amendment Act) পাশ করিয়েছিল মোদি সরকার। ওই আইন অনুযায়ী ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তানের মতো দেশ থেকে যে সমস্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় (হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, জৈন, পার্সি, শিখ) ধর্মীয় অত্যাচারের কারণে ভারতবর্ষে এসেছেন, তাদেরকে নাগরিকত্ব দেবে ভারত সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arjun Singh: “বাঘকে কখনও খাঁচায় বন্দি করা যায় না”, অভিষেকের কটাক্ষের কড়়া জবাব দিলেন অর্জুন

    Arjun Singh: “বাঘকে কখনও খাঁচায় বন্দি করা যায় না”, অভিষেকের কটাক্ষের কড়়া জবাব দিলেন অর্জুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার বারাকপুরে রোড শো করে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক  অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অর্জুন সিংকে নিয়ে কটাক্ষ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, অর্জুনকে দলে নিয়ে ভেজা বিড়াল করে খাঁচায় বন্দি করে রেখেছিল তৃণমূল। তাই শান্ত ছিল বারাকপুর। অভিষেকের এই কটাক্ষের কড়া জবাব দিলেন অর্জুন সিং। তিনি বলেন, আমি সবসময় শের ছিলাম।আছি  এবং থাকবো। বাঘকে কখনও খাঁচায় বন্দি করা যায় না। 

    অভিষেকের কটাক্ষের কড়া জবাব দিলেন অর্জুন (Arjun Singh) 

    অর্জুন বৃহস্পতিবার সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন, আমি যখন তৃণমূলে ছিলাম তখন  আমি ওদের চোখে খুব ভালো ছেলে ছিলাম। আর তৃণমূল দল ছাড়তেই আমি খারাপ ছেলে হয়ে গিয়েছি।মানুষ এর  জবাব দেবে। বারাকপুর শান্ত থাকা প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন,  কয়েক মাস আগে  পুলিশ কমিশনারের অফিস থেকে বেশ কিছুটা দূরেই স্বর্ণ ব্যবসায়ীর ছেলেকে খুন  করে  দুষ্কৃতীরা।    বারাকপুর শিল্পাঞ্চল জুড়ে  প্রায় ১০ জন  খুন হয়েছেন। আমার  প্রশ্ন, তাহলে বারাকপুর শান্ত ছিল কোথায়। আসলে এই ধরনের কথা বলে  মানুষের কাছে তৃণমূলের গ্রহণযোগ্য তারও কমে যাচ্ছে। তৃণমূল দলটা দুর্নীতিগ্রস্ত। সমস্ত মানুষ তা জানে। আমার বিরুদ্ধে এসব কটাক্ষ করে কোনও লাভ হবে না। আমরা পুলিশ প্রশাসনকে নিয়ে রাজনীতি করি না। আমাদের সঙ্গে সাধারণ মানুষ রয়েছে। আমরা পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে গিয়ে দল করি। মানুষের আশীর্বাদ সবসময় আমার পাশে রয়েছে। ফলে, এই ধরনের কটাক্ষ পিসি-ভাইপো যত আমাকে করবে তত তৃণমূলের অবস্থা আরো করুন হবে। 

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে কেশপুরে বিজেপি নেতাকে রাস্তায় ফেলে মার, স্বরূপনগরে আক্রান্ত কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মন্ত্রীর  করার প্রস্তাব 

    অর্জুন (Arjun Singh) আরও বলেন, আমি বিজেপিতে যোগ দেওয়ার সময় অভিষেক আমাকে অনেক অনুরোধ করেছিল। নবান্নের ডেকে আমাকে দমদম, আসানসোল সহ একাধিক লোকসভায় দাঁড়ানোর জন্য প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। এমনকী বরানগর বিধানসভা উপনির্বাচনে দাঁড়িয়ে মন্ত্রী হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল। আমি সেই সময় তৃণমূলের কাছে ভালো ছেলে ছিলাম। আর এখন বিজেপি করছি বলে আমি খারাপ হয়ে গিয়েছি।। ভোটের দিন প্রমাণ হয়ে যাবে কে খারাপ কে ভালো, মানুষ কার সঙ্গে রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: বিজেপি করার অপরাধ! কল-পুকুরের সামনে কড়া পাহাড়া, ভোটের দিন থেকে বন্ধ পানীয় জল

    Birbhum: বিজেপি করার অপরাধ! কল-পুকুরের সামনে কড়া পাহাড়া, ভোটের দিন থেকে বন্ধ পানীয় জল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপরাধ গ্রামের বেশ কয়েকটি পরিবার মোদির ওপর আস্থা রেখে বিজেপি দল করেন। বহু চেষ্টা করেও তৃণমূলে ফেরাতে পারেননি এলাকার শাসক দলের মাতব্বররা। আর তাই, নির্বাচনের দিন থেকে গ্রামে জল নিতে দেওয়া  হচ্ছে না বিজেপি পরিবারগুলিকে। এই অভিযোগ ঘিরে শোরগোল বীরভূমের (Birbhum) ইলামবাজারে।

    পুকুর-কল পাহাড়া দিচ্ছে তৃণমূল দুষ্কৃতীরা (Birbhum)

    বিজেপি সমর্থক গ্রামবাসীদের বক্তব্য, লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর সন্দেশখালির মতো করে দেওয়া হবে ইলামবাজারের (Birbhum) মুর্গাবনি গ্রামকে। এমনই হুমকি দিচ্ছে তৃণমূল। ইলামবাজারের মুর্গাবনি গ্রামে ভোটের দিন থেকেই বিজেপি করার অপরাধে ৩০ টি পরিবারকে পানীয় জল নিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে গ্রামে বিক্ষোভ দেখান ওই পরিবারের সদস্যরা। পরিবারের সদস্যরা বলেন, আমরা বিজেপি করি। তাই নির্বাচনের পর দিনই থেকেই তাঁদের ওপর নিগ্রহ করা হচ্ছে। এমনকী গ্রামের কল থেকে তাঁদের জল নিতেও বাধা দেওয়া হচ্ছে বলে দাবি। অভিযোগ, এলাকার তৃণমূল নেতা তথা জেলা পরিষদের মৎস্য কর্মাধ্যক্ষ রবি মুর্মুর নেতৃত্বে এলাকায় তাণ্ডব চালানো হচ্ছে। অভিযোগ সকাল থেকে পানীয় জলের জায়গাগুলিতে বসে থাকছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। এলাকার পুকুরগুলিতেও পাহার দিচ্ছেন তাঁরা। পাঁচ দিন ধরে তীব্র জলকষ্টে ভুগছে এই এলাকার বিজেপি সমর্থকদের পরিবারগুলি।

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে কেশপুরে বিজেপি নেতাকে রাস্তায় ফেলে মার, স্বরূপনগরে আক্রান্ত কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি নেতা সুব্রত বিশ্বাস বলেন, “বরাবর এই এলাকায় বিজেপি জিতে এসেছে। তাই ওদের এত রাগ। জলও বন্ধ করে দিয়েছে। এমনকী প্রশাসনের সামনেই হুমকি দিচ্ছে, পানীয় জল দেব না। দ্বিতীয় সন্দেশখালি করে দেব।” স্থানীয় তৃণমূলের নেতা রবি মুর্মু বলেন, “এরকম কোনও ঘটনাই ঘটেনি। সুপরিকল্পিতভাবে মিথ্যা বলছে। কারোর জল বন্ধ করা হয়নি। আদিবাসীদের বিষয়। এখন পায়ের তলার মাটি হারিয়ে যাচ্ছে, তাই বিজেপি এই ধরনের অভিযোগ করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: ত্রিকোণ প্রেমে অভিযুক্তকে ধরতে গিয়ে গ্রামবাসীর হাতে মার খেল পুলিশ!

    Birbhum: ত্রিকোণ প্রেমে অভিযুক্তকে ধরতে গিয়ে গ্রামবাসীর হাতে মার খেল পুলিশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্তি থামাতে গিয়ে গ্রামবাসী হাতে বেধড়ক মারধর খেল পুলিশ। প্রায় ৮-১০ জন পুলিশের একটিদল মারের কবলে পড়েছেন। রক্তাক্ত হয়েছেন পুলিশের এক এএসআই। গুরুতর জখম হয়েছেন আরও তিনজন পুলিশ আধিকারিক। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে বীরভূমে (Birbhum)।

    রাজ্যে একাধিক জায়গায় পুলিশের উপর আক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। বারাকপুর লোকসভা এলাকার আমতলাতে কিছু দিন আগে পুলিশ কর্মীদের উপর আক্রমণ করেছিল তৃণমূল। আবার কয়েক বছর আগে কালিয়াচক, কালিয়াগঞ্জ এবং ভাবানীপুরে পুলিশ নিগ্রহের ঘটনা ঘটেছিল। রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে ইতিমধ্যে রাজনীতির একাংশের মানুষ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

    কীভাবে ঘটল ঘটনা?

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার এমন ঘটনা ঘটেছে বীরভূমের মল্লারপুর থানার বাজিতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পাথাই গ্রামে। এলাকাবাসীর আক্রমণের হাত থেকে কোনও ক্রমে পালিয়ে প্রাণে রক্ষা পায় পুলিশ। কর্তব্যরত অবস্থায় এই মার খাওয়ার ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছে। আহত পুলিশ কর্মীদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে জখম এএসআইয়ের মাথায় ২৮টি সেলাই পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃদ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    পুলিশ সূত্রে খবর

    পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার দিন সকালে পাথাই গ্রামে ত্রিকোণ প্রেমের ঘটনাকে কেন্দ্র করে অশান্তি এবং উত্তেজনার খবর ছড়িয়ে পড়েছিল এলাকায়। এই উত্তেজনার খবর পেয়ে মল্লারপুর থানা (Birbhum) থেকে পুলিশ বাহিনী পৌঁছায় গ্রামে। স্থানীয় এলাকাবাসীর খবর শুনে পুলিশ অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করতে গেলে এলাকায় তুমুল ঝামেলা শুরু হয়। পুলিশের সঙ্গে বাধে গ্রামবাসীদের সংঘর্ষ। এরপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ লাঠিচার্জ করলে গ্রামবাসীরা পাল্টা লাঠি নিয়ে চড়াও হন। এরপর ৮-১০ জন পুলিশ ব্যাপক ভাবে মারে আহত হন। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী নামানো হয়। ইতিমধ্যে বেশ কিছু অভিযুক্তদের আটক করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পাল্টা গ্রামবাসীদের অভিযোগ, পুলিশ প্ররোচনা দিয়ে আগেই হামলা চালিয়েছিল, ফলে মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ranaghat: “স্ট্রংরুমে সিসি ক্যামেরা বন্ধ, পঞ্চায়েত ভোটের মতো তৃণমূল কারচুপি করবে!” আশঙ্কা বিজেপি প্রার্থীর

    Ranaghat: “স্ট্রংরুমে সিসি ক্যামেরা বন্ধ, পঞ্চায়েত ভোটের মতো তৃণমূল কারচুপি করবে!” আশঙ্কা বিজেপি প্রার্থীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রানাঘাট (Ranaghat) কলেজে স্ট্রংরুমে বন্ধ সিসিটিভি! পঞ্চায়েত ভোটের মতো কারচুপির ছায়া দেখছে বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। যদিও ক্যামেরা বন্ধ নিয়ে পাল্টা অভিযোগ করেছেন তৃণমূল প্রার্থী মুকুটমণি অধিকারী। ভোট মিটে যাওয়ার পর অভিযোগ পাল্টা অভিযোগকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে জোর চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    স্ট্রংরুমের পাঁচটি সিসিটিভি ক্যামেরায় বন্ধ (Ranaghat)

    গত ১৩ই এপ্রিল ভোট গ্রহণ পর্ব শেষ হয়েছে নদিয়ার রানাঘাট (Ranaghat) লোকসভা কেন্দ্রে। এই ভোট গ্রহণের ইভিএম এবং ভি ভি প্যাড  রানাঘাট কলেজের স্ট্রংরুমে রাখা হয়েছে। করা হয়েছে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা। তবে, বুধবার রাতে সিসিটিভি বন্ধ নিয়ে শাসক-বিরোধী দুই শিবিরেরই প্রার্থী এদিন স্ট্রংরুম পরিদর্শন করেন। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী মুকুটমণি অধিকারী বলেন, আরও-র অনুমতি ছাড়া মহকুমা শাসক কী কারণে বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকারকে স্ট্রং রুমে যেতে দিয়েছিলেন। তার কিছুক্ষণ আগে যদিও তৃণমূল প্রার্থী স্ট্রংরুমের কাছে এসেছিলেন এবং সেখান থেকে বেরিয়ে যান। পরবর্তীতে তাঁর কাছে খবর যেতেই তিনি এসে উপস্থিত হন রানাঘাট কলেজে। সেখানে গিয়ে তিনি দেখেন জগন্নাথ সরকারকে যখন ঢুকতে দেওয়া হয়েছিল তখন স্ট্রংরুমের পাঁচটি সিসিটিভি ক্যামেরায় বন্ধ ছিল। আর এখানেই তার সন্দেহ মহকুমা শাসক কোনও ফন্দি এঁটেছেন বিজেপির সঙ্গে। তবে এই চিত্র নতুন নয় উত্তরপ্রদেশেও এ চিত্র দেখা গিয়েছে বলে তৃণমূল প্রার্থীর দাবি।

    আরও পড়ুন: দ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    স্ট্রংরুমে সিসি ক্যামেরা বন্ধ, তৃণমূল কারচুপি করবে! আশঙ্কা বিজেপি প্রার্থীর

    পাল্টা অভিযোগ করেছেন রানাঘাট (Ranaghat) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনীও রয়েছে সংখ্যায় কম। আমাকে জানানো হয়েছিল, প্রার্থীদের কে যেতে দেওয়া হবে স্ট্রংরুমে। তখন তার জন্য সময় বরাদ্দ করেনি কোনও আধিকারিক। পরবর্তীতে  স্ট্রং রুমে যাওয়ার কথা জানালে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হতে হয় আমাকে। পরবর্তীতে আমি যখন আদালতে যাওয়ার হুমকি দিই, তখন আমাকে স্ট্রংরুমের ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হয়। গিয়ে দেখেন স্ট্রং রুমের পাঁচটি সিসিটিভি ক্যামেরা বন্ধ। আর তাতেই আমার সন্দেহ দানা বাঁধতে শুরু করেছে। পঞ্চায়েত ভোটে হারা প্রার্থীকে প্রশাসনের মদতে জিতিয়েছে, এবারও সেরকমই অভিসন্ধি করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তবে, কমিশনের উচিত স্ট্রং রুমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও সক্রিয় করা। যদিও শাসকবিরোধী দুই শিবিরের অভিযোগ পাল্টা অভিযোগে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চর্চা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vikramshila University: বিদ্যাচর্চার উৎকর্ষ কেন্দ্র ছিল প্রাচীন ভারতের বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়

    Vikramshila University: বিদ্যাচর্চার উৎকর্ষ কেন্দ্র ছিল প্রাচীন ভারতের বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাল যুগের ভারতীয় উপমহাদেশে বৌদ্ধ শিক্ষার অন্যতম কেন্দ্র ছিল বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় (Vikramshila University)। ঐতিহাসিকদের মতে, রাজা ধর্মপাল যিনি ৭৮৩ থেকে ৮২০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত শাসন করেছিলেন, তাঁর আমলেই অষ্টম শতাব্দীর শেষে তৈরি হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম অধ্যাপক ছিলেন প্রখ্যাত বৌদ্ধ পণ্ডিত অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান। বর্তমানে বিহারের ভাগলপুর শহর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয়কে দেখতে পাওয়া যায়। আমাদের এই প্রতিবেদনে আমরা বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় ইতিহাসকে তুলে ধরার চেষ্টা করব। তৎকালীন ভারতবর্ষের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে প্রভাব তাও খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হবে এই প্রতিবেদনে। বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয় শুধুমাত্র প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের একটি অধ্যায় নয় বরং জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার যে অনুশীলন তার একটি জীবন্ত উদাহরণ।

    বৌদ্ধ ধর্মের অন্যতম কেন্দ্র

    বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় (Vikramshila University) শুধুমাত্র একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে ওঠেনি বরং তা বৌদ্ধ ধর্মের বিভিন্ন বিষয়ের অধ্যয়ন, বৌদ্ধ সংস্কৃতি ও বৌদ্ধ দর্শনের প্রচার কেন্দ্র হিসেবেও গড়ে উঠেছিল। প্রাচীন ভারতে অন্যতম শক্তিশালী জনপদ ছিল মগধ। সেই মগধ ছিল বৌদ্ধ ধর্মের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক। অনেক বিখ্যাত পণ্ডিতই বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। গঙ্গা নদীর ধারে অবস্থান হওয়ার জেরে, এই বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক এবং গবেষকদের নির্মল ও শান্ত পরিবেশ দিয়েছিল। যা গবেষণার কাজে অনুকূল। গঙ্গার তীরবর্তী হওয়ায় বাণিজ্য সমেত অন্যান্য যোগাযোগ ব্যবস্থাও গড়ে তুলতে সাহায্য  করেছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়। গঙ্গা অববাহিকার এক অসামান্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ গড়ে উঠেছিল এবং সেখানে বাইরে থেকে ছাত্র ও পণ্ডিত এসে থাকতেন। নালন্দা এবং ওদন্তপুরীর মতোই বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল প্রাচীন ভারতের অন্যতম বিখ্যাত মহাবিহার। সে সময়কার রাজাদের পৃষ্ঠপোষকতায় জ্ঞান শিক্ষার অন্যতম কেন্দ্র হয়ে উঠেছিল বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়। বৌদ্ধ শিক্ষার ঐতিহ্যকে বহন করত এই প্রতিষ্ঠান। এখানে বৌদ্ধ দর্শন, তন্ত্র, যুক্তিবিদ্যা, ব্যাকরণ এবং অন্যান্য বেশ কিছু বিষয় পড়ানো হতো বলে জানা যায়। পৃথিবীব্যাপী বিখ্যাত অধ্যাপকদেরও আকৃষ্ট করেছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়।

    কোন কোন বিষয়ে চলত পাঠদান

    বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Vikramshila University) নানা বৈচিত্রধর্মী এবং বিভিন্ন কঠিন বিষয় পড়ানো হতো। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের চর্চার পীঠস্থান হয়ে উঠেছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়। ছাত্রদেরকে এখানে সুশৃংখল জীবন যাপন করতে হতো। এমনই তথ্য জানা যায় বিভিন্ন ঐতিহাসিকদের গবেষণায়। এখানে যে সমস্ত বিষয়গুলি পড়ানো হতো তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য-

    বৌদ্ধ দর্শন: বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Vikramshila University) বৌদ্ধ দর্শন পড়ানো হতো। এখানকার বৌদ্ধ দর্শনের ওপর নামকরা পণ্ডিতরা, ছাত্রদের ক্লাস নিতেন। দর্শনের বিভিন্ন স্কুল যেমন মধ্যমাকা, যোগাকারা প্রভৃতি বিষয় পড়ানো হতো  বলে জানা যায়। এর পাশাপাশি বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররা বিভিন্ন বিতর্কেও অংশগ্রহণ করতেন। তাঁদের ভেতরের জ্ঞান এবং উৎকর্ষতা বৃদ্ধি পেত এর মাধ্যমে।

    তন্ত্র: বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় (Vikramshila University) অন্যতম পাঠ্য বিষয় হিসেবে পড়ানো হতো তন্ত্র। বৌদ্ধ ধর্মের বিভিন্ন গুপ্ত এবং আধ্যাত্মিক দিকগুলির উপরে জোর দেওয়া হতো।

    যুক্তিবিদ্যা: বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Vikramshila University) অন্যতম বিষয় হিসেবে পড়ানো হতো যুক্তিবিদ্যা। এই বিষয়টি পড়ুয়াদের মধ্যে চিন্তা ভাবনা করার দক্ষতাকে অনেকটাই বাড়াত।

    ব্যাকরণ: জানা যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম বিষয় হিসেবে ব্যাকরণও পড়ানো হতো। ছাত্রদের সংস্কৃত এবং পালি ভাষার ব্যাকরণের জটিল অধ্যায়গুলি এখানে শেখানো হতো বলে জানা যায়। প্রসঙ্গত, বৌদ্ধ ধর্মের বিভিন্ন দর্শন ও সাহিত্যের ব্যাখ্যা করার জন্য ব্যাকরণ পাঠ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল

    বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন অধ্যাপকগণ

    বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাচীন ভারতে একাধিক বিশিষ্ট পণ্ডিতদের গবেষণা ও পাঠদানের কেন্দ্র ছিল। এ সমস্ত শিক্ষকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উৎকর্ষতা বাড়াতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন। আজকে আমাদের এই প্রতিবেদনে বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত বেশ কয়েকজন উল্লেখযোগ্য পণ্ডিতকে নিয়ে আলোচনা করব।

    অতীশ দীপঙ্কর: বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Vikramshila University) সঙ্গে যুক্ত খ্যাতনামা পণ্ডিত ছিলেন অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান। জানা যায়, তিনি ছিলেন বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষক এবং বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রও বটেন। অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান নিজের জ্ঞান এবং চিন্তাভাবনা পরবর্তীকালে তিব্বতে ছড়িয়ে দেন এবং সেখানে বৌদ্ধ ধর্মের প্রচারে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন।

    বসুবন্ধু: বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম অধ্যাপক হিসেবে নাম উঠে আসে বসুবন্ধুর। তিনি ছিলেন একজন বৌদ্ধ দার্শনিক। বৌদ্ধ চিন্তার বিকাশে উল্লেখযোগ্য অবদান তিনি রেখেছিলেন বলে জানা যায়। তাঁর নানা রকমের গবেষণা, বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়াদের পড়ানো হতো।

    বিদ্যা কোকিলা: বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম খ্যাতনামা দার্শনিক ছিলেন বিদ্যা কোকিলা। ঐতিহাসিকদের মতে, তিনি যুক্তিবিদ্যা এবং দর্শন এই দুই বিষয়ে পারদর্শী ছিলেন। তাঁর চিন্তা-ভাবনা এবং পাঠদান তৎকালীন বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের ওপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল। বৌদ্ধ যুক্তিবিদ্যায় তিনি ছিলেন অত্যন্ত পারদর্শী।

    জ্ঞানশ্রীমিত্র: জ্ঞানশ্রীমিত্র নামে অপর একজন উল্লেখযোগ্য শিক্ষকের কথা জানা যায়। ইনিও বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান করতেন। তাঁর পাঠদানের পদ্ধতিতে ছাত্ররা মুগ্ধ হতেন বলে জানা যায়। তিনিও ছিলেন একজন বৌদ্ধ দার্শনিক।

    বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Vikramshila University) কিছু বিখ্যাত ছাত্র

    শুধুমাত্র শিক্ষকদের অবদানের জন্যই বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের গরিমা দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছিল, এমনটা নয়। এখানকার পড়ুয়ারাও ছিলেন অসামান্য কৃতি এমনটাই জানা যায়, বিভিন্ন ঐতিহাসিকদের গবেষণায়। বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখ যোগ্য ছাত্ররা হলেন-

    অতীশা: আগেই বলা হয়েছে অতীশা বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বিখ্যাত প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। তিনি তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্মের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠেন পরবর্তীকালে। বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ছাত্র তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার করেন।

    নালন্দার ধর্মপাল: নালন্দার ধর্মপাল ছিলেন একজন বিশিষ্ট পণ্ডিত এবং বৌদ্ধ ধর্মের প্রচারকও বটেন। জানা যায়, তিনিও বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করতেন। পরবর্তীকালে বৌদ্ধ ধর্মের ঐতিহ্যকে বিভিন্ন জায়গায় তুলে ধরেন এই ছাত্র। 

    মৈত্রিপা: জানা যায় মৈত্রীপা নামের এই ছাত্র তন্ত্র নিয়ে পড়াশোনা করতেন এবং তান্ত্রিক বিদ্যায় পারদর্শী হয়ে ওঠেন। তিনিও ছিলেন একজন বৌদ্ধ পণ্ডিত।

    এই সমস্ত অসামান্য পণ্ডিত এবং ছাত্রদের উপস্থিতিতে বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় উৎকর্ষতার এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে যায়, এর ফলে তৎকালীন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বৌদ্ধ শিক্ষা দর্শনের একটি সমৃদ্ধশালী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়।

    শুধুমাত্র জ্ঞান সাধনার অন্যতম পীঠস্থান ছিলনা, বরং স্থাপত্যের জন্য়ও তা বিখ্যাত ছিল

    বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় (Vikramshila University) শুধুমাত্র জ্ঞান সাধনার অন্যতম পীঠস্থান ছিলনা, বরং স্থাপত্যের জন্য়ও তা বিখ্যাত ছিল। এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ছিল বিভিন্ন লাইব্রেরী, যা অধ্যয়নের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছিল। বৌদ্ধ ধর্মের অন্যতম বই জাতকের কাহিনী, বিভিন্ন দেবতাদের জীবনের দৃশ্যগুলিও বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়ালে চিত্রিত করা হয়েছিল। যা এক নিপুণ শিল্পকর্মকে প্রতিফলিত করে। জানা যায়, বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে বৌদ্ধধর্ম ছাড়াও অন্যান্য ধর্মেরও গ্রন্থ সংরক্ষণ করা হতো। সেখানকার বিভিন্ন বইগুলিকে যত্ন সহকারে প্রতিলিপি করা হতো। অনেক বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থকে সংস্কৃত থেকে অন্যান্য ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছিল বলে জানা যায়।

    আরও পড়ুন: অক্সফোর্ড প্রতিষ্ঠার পাঁচশো বছরেরও আগে নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি ছিল বিশ্বজুড়ে

    পতনের কারণ

    বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের পতনের জন্য অনেক কারণকে সামনে আনা হয়। যার মধ্যে অন্যতম কারণ হিসেবে বলা হয়, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বারবার মুসলিম বাহিনীর আক্রমণ চলতে থাকে। যার ফলে পড়াশোনা ব্যাহত হয় এবং এর কাঠামো ধ্বংস হয়। অনেক ঐতিহাসিকের মতে, পাল রাজবংশের পতনের পরে বিক্রমশিলার বিশ্ববিদ্যালয় আর কোনওরকম সেভাবে আর্থিক সহায়তা পায়নি, যার ফলে ক্রমশ তা পৃষ্ঠপোষকতা হারাতে থাকে। অনেক ঐতিহাসিক এও মনে করেন যে ভারতবর্ষে বৌদ্ধ ধর্ম প্রাধান্য হারাতে শুরু করলে বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্ব হ্রাস পেতে থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manteswar: ভোটের পরেই দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্ট খুন! বিজেপির তির তৃণমূল দুষ্কৃতীর দিকে

    Manteswar: ভোটের পরেই দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্ট খুন! বিজেপির তির তৃণমূল দুষ্কৃতীর দিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে চতুর্থ দফা নির্বাচন শেষ হয়েছে। পঞ্চমদফার নির্বাচনী প্রচারে জমজমাট হয়ে উঠেছে রাজ্য। এবার এই সময়েই দুর্গাপুর-বর্ধমান লোকসভা কেন্দ্রের মন্তেশ্বরে (Manteswar) দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্টের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চাল্য ছড়িয়েছে। বিজেপির দাবি তৃণমূল দুষ্কৃতীরা খুন করেছে। অবশ্য এই রাজ্যে ভোট পরবর্তী কালে রাজনৈতিক খুনের ঘটনা নতুন নয়, কিন্তু গত বিধানসভা নির্বাচন ও পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর একাধিক বিরোধী দলের কর্মী-সমর্থকদের খুনের ঘটনায় চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছিল রাজ্যে। 

    মৃতের পরিচয় (Manteswar)

    গত ১৩ মে সোমবার লোকসভা ভোটের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্ট ছিলেন অভিজিৎ রায়। তিনি মন্তেশ্বরের (Manteswar) ১৬৮ নম্বর বুথে বিজেপির বুথের দায়িত্বে ছিলেন। আজ বৃহস্পতি বার সকালে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। মাটির দেওয়ালে ঠেস দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ফেলা ছিল দেহ। তাঁর দেহে ছিল না জামা, পরনে কেবল অন্তর্বাস, গালায় ক্ষতচিহ্ন। বিজেপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, ভোটের আগের দিন অভিজিৎ রায়কে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা হুমকি দিয়েছিল। এই ভোটে বিজেপি জয় লাভ করবে, তাই ভয় পেয়ে পরিকল্পনা করে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুনঃ দ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    স্থানীয় বিজেপি নেতার বক্তব্য

    বর্ধমান জেলার (Manteswar) এক বিজেপির নেতার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “আমরা ১০০ শতাংশ নিশ্চিত যে এই খুনের পিছনে তৃণমূল কর্মীরা রয়েছে। এই এলাকার তৃণমূল নেতা তোতা খান, সাবির খান একদিন আগেই হুমকি দিয়েছিল। এবারে মানুষ ভোটটা দিতে পেরেছে এটা বড় বিষয়। তৃণমূল হারবে জেনেই এলাকায় আতঙ্ক তৈরি করতে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে।” তবে ঘটনায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে এখনও কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভোটের মুখে কেশপুরে বিজেপি নেতাকে রাস্তায় ফেলে মার, স্বরূপনগরে আক্রান্ত কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: ভোটের মুখে কেশপুরে বিজেপি নেতাকে রাস্তায় ফেলে মার, স্বরূপনগরে আক্রান্ত কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুরে ‘আক্রান্ত’ বিজেপির (BJP) মণ্ডল সভাপতি। গুরুতর আহত অবস্থায়  মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কেশপুরে মণ্ডল সভাপতিকে রাস্তায় ফেলে পেটাল তৃণমূল (BJP)

    স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার কেশপুর ১৪ নম্বর অঞ্চল ঝেতলার কুশপাতাতে বিজেপির (BJP) একটি মিটিং ছিল। সেখানে বাইকে যাচ্ছিলেন কেশপুর ৪নম্বরের মণ্ডল সভাপতি শুভেন্দু সামন্ত। অভিযোগ, তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা তাঁকে বাইক থেকে রাস্তায় ফেলে লাঠি বাঁশ দিয়ে বেধড়ক মারধর করে। কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে ভয় দেখানো হয়। ঘটনার খবর জানতে পেরে বিজেপি কর্মীরা এবং স্থানীয় বাসিন্দারা চলে এলে দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যায়। আহত অবস্থায় শুভেন্দুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু কেন এই হামলা? আক্রান্ত বিজেপি নেতা শুভেন্দু সামন্ত বলেন, প্রকাশ্য বৈঠকেই আমি বলেছিলাম ‘এবার দেব হারবে আর হিরণ জিতবে’। আর সেই কারণেই তৃণমূলের এই হামলা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় বর্তমানে শুভেন্দু ভর্তি রয়েছেন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। বৃহস্পতিবার সকালে হাসপাতালে আক্রান্ত বিজেপি কার্যকর্তার সঙ্গে দেখা করেন বিজেপি প্রার্থী হিরণ।

    বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব কী বললেন?

    বিজেপির (BJP) ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা সাধারণ সম্পাদক তন্ময় ঘোষ বলেন, নির্দিষ্টভাবে তৃণমূল নেতৃত্বের নামে থানায় অভিযোগ করা হবে। যদি পুলিশ ব্যবস্থা গ্রহণ না করে তাহলে জেলা জুড়ে বৃহত্তর আন্দোলন করবে বিজেপি। যদিও তৃণমূলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, এটা তাদের আদি ও নব্য বিজেপির গোলমাল। এখানে তৃণমূলকে দোষারোপ করে লাভ নেই।

    আরও পড়ুন: দ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    তৃণমূলে ভোট না দিলে বিজেপি কর্মীকে খুন করার হুমকি

    তৃণমূলের মিটিং এ না যাওয়ার কারণে বিজেপি (BJP) কর্মী ও তাঁর মাকে মারধরের অভিযোগ উঠল স্বরূপনগর এলাকায়। জানা গিয়েছে,  সরূপনগরের তেতুলিয়া খালদার এলাকার ভীম বিশ্বাস নামে ওই বিজেপি কর্মীকে বুধবার রাতে মারধর করার অভিযোগ ওঠে। সেই সময় তাঁর মা বাসন্তী বিশ্বাস ছেলেকে বাঁচাতে গেলে তাকেও মারধর করা হয় এবং শাড়ি ছেড়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ অভিযোগ। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই স্বরূপনগর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বাসন্তী বিশ্বাস নামে ওই মহিলা। তিনি বলেন, আমরা বিজেপি করি। তৃণমূলের মিটিংয়ে যাইনি বলে মেরেছে। তৃণমূলে ভোট না দিলে কেটে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: মামলা চললে পিএমএলএতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যাবে না, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    ED: মামলা চললে পিএমএলএতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যাবে না, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির (ED) পায়ে বেড়ি পরাল সুপ্রিম কোর্ট। বৃহস্পতিবার শীর্ষ আদালতের নির্দেশ, বিশেষ আদালতে বিচারাধীন বেআইনি আর্থিক লেনদেন প্রতিরোধ আইন মামলার ১৯ নম্বর ধারায় অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে পারবে না ইডি। তেমন কোনও অভিযু্ক্তকে হেফাজতে রাখতে চাইলে সংশ্লিষ্ট বিশেষ আদালতে আবেদন করতে হবে ইডিকে।

    ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ (ED)

    এদিন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অভয় এস ওকা এবং উজ্জ্বল ভুঁইয়ার ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, ‘যদি একজন অভিযুক্ত সমনে সাড়া দিয়ে আদালতে হাজির হন, তবে তাঁকে গ্রেফতার করতে হলে ইডিকে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট আদালতেই আবেদন করতে হবে। আদালতের অনুমতি ছাড়া হাজিরা দেওয়া অভিযুক্তকে হেফাজতে নিতে পারবে না ইডি (ED)’। ডিভিশন বেঞ্চের আরও নির্দেশ, পিএমএলএ মামলায় অভিযুক্ত যদি সমন মেনে আদালতে হাজিরা দেন, তবে তাঁর আদালাভাবে জামিনের আবেদন করার কোনও প্রয়োজন নেই।

    কী বলল আদালত?

    আদালত জানিয়েছে, এই আইনের ৪৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী জামিন পাওয়া অত্যন্ত কঠিন। কারণ এক্ষেত্রে বিচারককে ধরে নিতে হয়, অভিযুক্ত এই অপরাধ করেননি এবং ভবিষ্যতেও এই ধরনের অপরাধ করবেন না। যা অত্যন্ত কঠিন একটি বিষয়। প্রসঙ্গত, জনৈক তারসেম লাল বনাম ইডি মামলায় এমন রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।

    আর পড়ুন: ‘‘এমন নেতার প্রয়োজন’’, মোদিকে সমর্থন উত্তরাখণ্ডের ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যানের

    রায়ে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট আইনের ৪৪ নম্বর ধারায় কোনও একটি অভিযোগের ভিত্তিতে পিএমএলএ-র ধারা ৪ এর অধীনে শাস্তিযোগ্য অপরাধের স্বীকৃতি নেওয়ার পরে অভিযুক্ত হিসেবে দেখানো ব্যক্তিকে ১৯ নম্বর ধারায় গ্রেফতার করার ক্ষমতা ইডির নেই। শীর্ষ আদালত আরও জানিয়েছে, অভিযোগ দায়ের না হওয়া পর্যন্ত ইডি যদি অভিযুক্তকে গ্রেফতার না করে থাকে, তবে বিশেষ আদালত মামলায় স্বীকৃতি নেওয়ার সময় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে সমন জারি করতে পারবে, ওয়ারেন্ট নয়। আসামি জামিনে থাকলেও, সমন জারি করতে হবে (ED)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ramakrishna 18: “ভজানন্দ ব্রহ্মানন্দ, এই আনন্দই সুরা! মানবজীবনের উদ্দেশ্য ঈশ্বরে প্রেম”

    Ramakrishna 18: “ভজানন্দ ব্রহ্মানন্দ, এই আনন্দই সুরা! মানবজীবনের উদ্দেশ্য ঈশ্বরে প্রেম”

    শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে

    প্রথম পরিচ্ছেদ

    ভক্তসঙ্গে ভজনানন্দে—রাখালপ্রেম-প্রেমের সুরা

    আর এক দিন ঠাকুর নিজের ঘরে ছোট খাটটির উপর বসিয়া আছেন, আনন্দময় মূর্তি—হাস্যবদন। শ্রীযুক্ত কালীকৃষ্ণের (Ramakrishna) সঙ্গে মাস্টার আসিয়া উপস্থিত।

    কালীকৃষ্ণ জানিতেন না, তাঁহাকে তাঁহার বন্ধু কোথায় লইয়া আসিতেছেন। বন্ধু বলিয়াছিলেন, শুঁড়ির দোকানে যাবে তো আমার সঙ্গে এস; সেখানে এক জালা মদ আছে। মাস্টার আসিয়া বন্ধুকে যাহা বলিয়াছেন, প্রনামান্তর ঠাকুরকে সমস্ত নিবেদন করিলেন। ঠাকুরও হাসিতে লাগিলেন।

    ঠাকুর (Ramakrishna) বলিলেন, ভজানন্দ ব্রহ্মানন্দ, এই আনন্দই সুরা। মানবজীবনের উদ্দেশ্য ঈশ্বরে প্রেম, ঈশ্বরকে ভালোবাসা। ভক্তিই সার, জ্ঞানবিচার করে ঈশ্বরকে জানা বড়ই কঠিন। এই বলিয়া ঠাকুর গান গাহিতে লাগিলেনঃ

    কে জানে কালী কেমন, ষড় দর্শনে না পায় দরশন

    আত্মারামের আত্মা কালী প্রমাণ প্রণবের মতন,

    সে যে ঘটে ঘটে বিরাজ করে ইচ্ছাময়ীর ইচ্ছা যেমন।

    কালীর উদরে ব্রহ্মাণ্ড ভাণ্ড প্রকাণ্ড তা বুঝ কেমন!

    মূলাধারে সহস্রারে সদা যোগী করে মনন

    কালী পদ্মবনে হংস-সনে, হংসীরূপে করে রমণ।

    প্রসাদ ভাষে, লোকে হাসে, সন্তরণে সিন্ধু-তরণ,

    আমার মন বুঝেছে, প্রাণ বুঝে না, ধরবে শশী হয়ে বামন।

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) আবার বলিতেছেন, ঈশ্বরকে ভালবাসা—এটিই জীবনের উদ্দেশ্য; যেমন বৃন্দাবনে গোপ-গোপীরা, রাখালরা শ্রীকৃষ্ণকে ভালবাসত। যখন শ্রীকৃষ্ণ মথুরায় গেলেন, রাখালেরা তাঁর বিরহে কেঁদে কেঁদে বেড়াত।

    এই বলিয়া ঠাকুর উর্ধবদৃষ্টি হইয়া গান গাহিতেছেনঃ

    দেখে এলাম এক নবীন রাখাল,

    নবীন তরুর ডাল ধরে,

    নবীন বৎস কোলে করে

    বলে, কোথা রে ভাই কানাই।

    আবার, কা বই কানাই বেরোয় না রে,

    বলে কোথা রে ভাই

    আর নয়ন-জলে ভেসে যায়।

    ঠাকুরের প্রেমমাখা গান শুনিয়া মাস্টারের চক্ষুতে জল আসিয়াছে। 

    আরও পড়ুনঃ “খ্রিষ্টান, ব্রহ্মজ্ঞানী, হিন্দু, মুসলমান—সকলেই বলে, আমার ধর্ম ঠিক, কিন্তু মা, কারুর ঘড়ি তো ঠিক চলছে না”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির..”

    আরও পড়ুনঃ “দু-চারটা মাছ এমন সেয়ানা যে, কখনও জালে পড়ে না”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share