Author: user

  • POJK Violence: গণবিদ্রোহে উত্তাল পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীর, ভারতভুক্তির দাবি, উড়ল তেরঙ্গাও

    POJK Violence: গণবিদ্রোহে উত্তাল পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীর, ভারতভুক্তির দাবি, উড়ল তেরঙ্গাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণবিদ্রোহের জেরে উত্তাল পাকিস্তান অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীর (POJK Violence)। অন্তত একজন পুলিশ কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। জখম হয়েছেন ৯০ জন। রবিবারও প্রতিবাদ মিছিল হয়েছে। পালিত হয়েছে হরতালও। সামাহিনি, সেহানসা, মিরপুর, রাওয়ালকোট, খুরিট্টা, তত্তপানি হাট্টিয়ান বালা – পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরের এই সব অঞ্চলেই হয়েছে প্রবল প্রতিবাদ।

    পাকিস্তানে উড়ল তেরঙ্গা (POJK Violence)

    রাওয়ালকোটে ভারতের তেরঙ্গা ঝান্ডা উড়িয়েছেন প্রতিবাদকারীরা। পাকিস্তানের ইতিহাসে এই ঘটনা এই প্রথম। মিরপুরের পুলিশ সুপার কামরন আলি আডনান কুরেশি ডিউটি করছিলেন ইসলামগড়ে। সেখানে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। প্রতিবাদকারীদের বাধা দেওয়ায় গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এদিন কোটলি এবং পুঞ্চ জেলায় প্রতিবাদ মিছিল হয়েছে জয়েন্ট আওয়ামি অ্যাকশন কমিটির ব্যানারে। পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরের (POJK Violence) মুজফফরবাদে উত্তেজিত জনতা বেধড়ক পেটায় পাক রেঞ্জার্সের জওয়ান ও পুলিশ কর্মীদের। তাঁদের ইউনিফর্ম ছিঁড়ে দেয়। আজাদির স্লোগানও দেন আন্দোলনকারীরা। ভারতভুক্তির দাবির পাশাপাশি তাঁরা ওড়ান ভারতের তিরঙ্গা পতাকাও।

    অশান্তির সূত্রপাত

    মে মাসের ৮-৯ তারিখে জয়েন্ট আওয়ামি অ্যাকশন কমিটির প্রায় ৭০ জন কর্মীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তার আগে তল্লাশি চালানো হয় তাঁদের বাড়িতে। তার পরেই করা হয় গ্রেফতার। এর পরেই ১০ মে চাক্কা জ্যাম ও হরতালের ডাক দেয় কমিটি। রবিবার মুজফফরবাদের দিকে মিছিলও করেন প্রতিবাদীরা। ১০ তারিখের এই হরতালের মধ্যে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। মুজফফরবাদের বিভিন্ন পকেটে ছড়িয়ে পড়ে সংঘর্ষের আগুন। পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর ছুড়তে শুরু করে উত্তেজিত জনতা। প্রতিবাদীদের দমন করতে এবং নিরাপত্তার খাতিরে কর্তৃপক্ষ ইন্টিরিয়র ডিভিশনের সেক্রেটারিকে কয়েক প্লেটুন সিভিল আর্মড ফোর্স পাঠানোর অনুরোধ জানায়।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর পোস্টারে আপত্তি! বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা তৃণমূলের, প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ

    পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরের রাজনৈতিক নেতা আমজাদ আয়ুব মির্জা বলেন, “পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরের এই পরিস্থিতিতে হাত গুটিয়ে থাকতে পারে না ভারত। অবিলম্বে পদক্ষেপ করুক।” জারি করা বিবৃতিতে তিনি বলেন, “এই মুহূর্তে আমাদের লোকজন লড়াই করছে। শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারীরা তামাম পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরে হরতাল পালন করছেন। পাকিস্তানি পুলিশ, পাঞ্জাব পুলিশ, এফসি এবং আজাদ কাশ্মীর পুলিশ তাদের পেটাচ্ছে, গুলি চালাচ্ছে।” তিনি বলেন, “ভারত সরকার যদি এখনই পদক্ষেপ না করে পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীর ও গিলগিট বাল্টিস্তানকে পাকিস্তানের খপ্পর থেকে মুক্ত করার সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যাবে (POJK Violence)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Howrah: দলীয় প্রার্থী প্রসূনকে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ তৃণমূল কর্মীদের, ভোটের মুখে কোন্দল প্রকাশ্যে

    Howrah: দলীয় প্রার্থী প্রসূনকে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ তৃণমূল কর্মীদের, ভোটের মুখে কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে হাওড়ায় (Howrah) তৃণমূলের কঙ্কালসার চেহারা আবার প্রকাশ্যে চলে এল। সোমবার নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে কার্যত বিক্ষোভের মুখে পড়লেন হাওড়া লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। হুডখোলা জিপে প্রচার করার সময় পুরনো কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় তাঁকে। এতেই ধৈর্য হারান তিনি। আর ভোটের মুখে এই ঘটনায় তৃণমূলের কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Howrah)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার হাওড়া (Howrah) এলাকায় প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় হুডখোলা জিপে যাচ্ছিলেন। সঙ্গে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব তাঁর সঙ্গে ছিল। প্রচার চলাকালীন সেই সময় কয়েকজন তৃণমূল কর্মী তৃণমূল প্রার্থীর দিকে এগিয়ে যান। জগৎ দাস নামে এক তৃণমূল কর্মী বলেন, “১৯৯৮ সাল থেকে আমরা দুলাল সেনের নেতৃত্বে পার্টিটা করি। আমরা এতদিন ধরে পার্টি করে আসছি। বিক্রম সরকারকে আমরা জিতিয়েছি। প্রসূনবাবুকেও তিনবার জিতিয়েছি। হঠাৎ এই পুরনো টিমটাকেই বাদ দিয়ে দিল। নতুন নতুন ছেলে মনোজ তিওয়ারির মতো লোকজন এসেছে। এরা আমাদের বাদ দিয়েছে। এখনও পর্যন্ত কোনও বুথ স্লিপ আসেনি। এটা বিরোধিতা নয়। আপনাদের অ্যাটেনশনের জন্য বলছি। এভাবে চলতে থাকলে কর্মীরা বসে যাবে। দলীয় প্রার্থীকে জেতানোর উৎসাহ হারিয়ে যাবে।” অবিলম্বে এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার তাঁরা আর্জি জানান। তবে, স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের থামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু, বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীদের ক্ষোভ একটুও কমেনি।

    আরও পড়ুন: দুর্গাপুরে বিজেপি কর্মীদের গাড়ি ভাঙচুর, রাস্তা অবরোধ, আসানসোলে শাসক দলের দাপাদাপি

    বিজেপি প্রার্থী ঘটনার তীব্র কটাক্ষ করেন

    হাওড়া (Howrah) সদরের বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তী এই ঘটনার তীব্র কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন, “যেভাবে শিবপুর বিধানসভা কেন্দ্র এলাকায় তোলাবাজি সহ নানা ধরনের কাটমানির খেলা চলছে। তাতে মন্ত্রী এবং সাংসদ দুজনেই দায়ী। সাংসদ এবং মন্ত্রী দুজনেই দুর্নীতিতে যুক্ত। আজ মানুষ ক্ষোভ চেপে রাখতে না পেরে তারা বিক্ষোভ দেখান। ভোট যত এগিয়ে আসবে এই ঘটনা তত বাড়বে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rashid Khan: এখনই ছাড়া পাবে না রশিদ, বউবাজার বিস্ফোরণে অভিযুক্তের মামলা ছুটির পর শুনবে আদালত

    Rashid Khan: এখনই ছাড়া পাবে না রশিদ, বউবাজার বিস্ফোরণে অভিযুক্তের মামলা ছুটির পর শুনবে আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বউবাজার বিস্ফোরণ মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত রশিদ খানকে (Rashid Khan) মুক্তি দেওয়া যায় কি না তা বিবেচনা হবে হাইকোর্টের গ্রীষ্মকালীন অবকাশের পর। এ মামলার শুনানি হবে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে। ইতিমধ্যেই ৩১ বছর জেল খেটেছে রশিদ খান ও তাঁর সঙ্গী খালিদ। ১৯৯৩ সালে বউ বাজারে বিস্ফোরণে (Bow Bazar Blast) ৬৯ জন নিহত ও অনেকে আহত হয়েছিলেন। তখন মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন জ্যোতি বসু।  

    আদালতে সওয়াল জওয়াব

    বিচারপতি সব্যসাচী বন্দ্যোপাধ্যায়ের বেঞ্চ বিস্ফোরণ (Bow Bazar Blast) মামলায় অভিযুক্ত রশিদকে (Rashid Khan) এপ্রিল মাসে মুক্তি দেওয়া নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু আইনি জটিলতায় তাঁকে মুক্তি দেওয়া যায়নি। পরবর্তীতে ২৪ শে জুন পর্যন্ত তাঁর সাগরেদ মোহাম্মদ খালিদকে ছাড়ার সিঙ্গেল বেঞ্চের (Calcutta High Court) নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ জারি করে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। আদালতে রশিদ খানের আইনজীবী জানিয়েছেন, “অভিযুক্তের বয়স ৫৯ বছর। ১৫ বারের বেশি প্যারোলে মুক্তি পেয়েছেন। সামাজিক ক্ষেত্রে কোনও রকম ক্ষতিকর কিছু করেননি তিনি (Rashid Khan)। এই আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি বলেন এই মর্মে জেল কর্তৃপক্ষের কাছে তিনি আবেদন করতে পারেন যে ৩১ বছর ধরে তিনি জেলে আছেন। জেলে থাকাকালীন তার ভূমিকা ভাল ছিল। কিন্তু এই ধরনের কোন আইন কি রাজ্যে আছে? রাজ্যের কি কোন স্পষ্ট নীতি আছে? এই মর্মে রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্তের কাছে এই মর্মে জানতে চেয়েছেন। প্রধান বিচারপতিকে এডভোকেট জেনারেল আদালতে জানিয়েছেন, “রিভিউ বোর্ডের রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে ১৯৯৩ সালের ঘটনায় ৬৯ জনের মৃত্যু হয়। ৯ অক্টোবর ২০২৩ মেদিনীপুরের (Medinipur) জেল সুপার জানান রশিদ খানের (Rashid Khan) ব্যবহার খুবই ভাল জানিয়েছেন। কিন্তু কলকাতা পুলিশ জানিয়েছে রশিদ খানকে ছাড়লে সমাজে তার প্রভাব পড়তে পারে। পরবর্তীতে এলাকায় ফের অশান্তি সৃষ্টি হতে পারে। যেভাবে মানুষের মধ্যে তিনি অতীতে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিলেন সেদিকে তাকিয়ে তাঁকে ছাড়া উচিত নয়।”

    আরও পড়ুন: শুভেন্দুর গড়ে বিজেপির রোড শোয়ে বোমাবাজি তৃণমূলের! এনআইএ তদন্তের দাবি জানালেন সৌমেন্দু

    ১৯৯৩ সালের সেই কালো রাত

    উল্লেখ্য ১৯৯৩ সালের ১৬ই মার্চ বাম আমলে ২৬৭ বিবি গাঙ্গুলী স্ট্রিটের দোতলা একটি বাড়িতে রাত্রিবেলা ভয়ংকর বিস্ফোরণ (Bow Bazar Blast) হয়। গোটা বাড়ি গুঁড়িয়ে যায়। মৃত্যু হয় ৬৯ জনের। সেই মামলায় কলকাতার তৎকালীন সাট্টার বেতাজ বাদশা রশিদ খানের (Rashid Khan) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়। পুলিশের তরফ থেকে সেই সময় দাবি করা হয়েছিল, “রশিদের কাছে যে পরিমাণ বিস্ফোরক মজুত ছিল তা কলকাতার একটা বড় অংশ উড়িয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।” এই মামলাতেই রশিদের ছায়া সঙ্গে মোঃ খালিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছিল। ৩১ বছর জেল খাটার পর খালিদ জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার দাবিতে রাজ্য সরকারের সেন্টেন্স রিভিউ বোর্ডে আবেদন করেছিল। সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায়। এরপর কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলে বিচারপতি সব্যসাচীর ভট্টাচার্য তাঁকে এপ্রিল মাসে ১৫ দিনের মধ্যে ছাড়া নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু রাজ্যের তরফে সেই নির্দেশ কার্যকর করার ক্ষেত্রে আইনি জটিলতা রয়েছে দাবি করে এক মাসের জন্য নির্দেশ কার্যকর করার বিষয়ে স্থগিতাদেশ জারি করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: শুভেন্দুর পোস্টারে আপত্তি! বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা তৃণমূলের, প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ

    Sandeshkhali: শুভেন্দুর পোস্টারে আপত্তি! বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা তৃণমূলের, প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বাগদিপাড়া মোড় সংলগ্ন এলাকায় সোমবার দুপুরে এলাকার কয়েকজন বিজেপি কর্মীরা রাজ্যের বিরোধীদল নেতা শুভেন্দু অধিকারীর একটি পোস্টার লাগাচ্ছিলেন। সেই সময় এলাকার বেশ কিছু তৃণমূলের কর্মী সেই পোস্টার লাগাতে বাধা দেয়। বিজেপি কর্মীরা প্রতিবাদ করলে তাদের ওপর হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ। তৃণমূলের হামলায় দুজন বিজেপি কর্মী জখম হন। ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে এসে সন্দেশখালি থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী পরিস্থিতি সামাল দেয়।

     আবারও সন্দেশখালিতে সিবিআই প্রতিনিধি দল (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালির (Sandeshkhali) খুলনা এলাকায় সঞ্জয় মণ্ডলের বাড়িতে সোমবার দুপুরে হানা দেয় সিবিআই এর চার সদ্যসের প্রতিনিধি দল। সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও রয়েছেন। ২০১৯ সালে বিরোধীদল করার অপরাধে শেখ শাজাহানের বাহিনী এই সঞ্জয় মণ্ডলের বাড়িতে চড়াও হয়। বাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। সঞ্জয় মণ্ডল ও তাঁর স্ত্রীকে বেধড়ক মারধর করে। এই অভিযোগ করে সিবিআই এর মেল এ অভিযোগ করেন সঞ্জয়বাবু। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে সঞ্জয়ের বাড়িতে আসে সিবিআই। তাদের কাছ থেকে পুরো ঘটনাটি শোনেন সিবিআই আধিকারিকরা। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন সিবিআই আধিকারিকরা।

    কাঠপোল বাজারে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ বিজেপি কর্মী -সমর্থকদের

    রবিবার সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) তৃণমূল নেতাদের ওপর হামলা চালানোর ঘটনা ঘটে। মিথ্যা ভিডিও তৈরি করে মেয়েদের বদনাম করা হচ্ছে বলে তাঁরা অভিযোগ করেন। রাস্তায় ফেলে তৃণমূল নেতাদের পেটানো হয়। পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়। এই ঘটনায় চারজন বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করেছে সন্দেশখালি থানার পুলিশ। ধৃত এই চারজন বিজেপি কর্মী এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয়। তৃণমূল পরিকল্পনা করিয়ে পুলিশকে দিয়ে তাদের গ্রেফতার করিয়েছে। পুলিশ ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে এমনটাই দাবি জানিয়ে সোমবার সন্দেশখালির বেড়মজুরের কাঠপোল বাজারে বিক্ষোভ দেখান এলাকার বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে শুরু চাকরিহারাদের তথ্য সংগ্রহের কাজ, ‘অযোগ্য’দের সিবিআই তলব

    SSC Scam: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে শুরু চাকরিহারাদের তথ্য সংগ্রহের কাজ, ‘অযোগ্য’দের সিবিআই তলব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) অভিযুক্ত ‘অযোগ্য’ শিক্ষক-শিক্ষিকাদের তলব করতে শুরু করল সিবিআই। ‘কোথাও নাম নেই, কীভাবে চাকরি পেলেন?’, ‘কাকে টাকা দিলেন?’, এরকমই সিবিআইয়ের কড়া প্রশ্নের মুখে পড়তে হতে পারে ঘুরপথে চাকরি পাওয়া ওই ব্যক্তিদের। আদালতের নির্দেশ মেনে প্রার্থীর পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড ও বেতন পাওয়ার নথি যাচাই সহ নিজাম প্যালেসে ‘অযোগ্য’দের তলব করা হয়েছে বলে সিবিআই সূত্রের খবর।  

    সিবিআই তদন্ত চলছে

    শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়ার যাবতীয় তথ্য ও নথি সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে সিবিআই। ‘দুর্নীতি’র (SSC Scam) অভিযোগে ২০১৬ সালের এসএসসি নিয়োগ প্রক্রিয়ার পুরো প্যানেলটিই বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। এক ধাক্কায় চাকরি যায় ২৫,৭৫৩ জন শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীর। বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তবে এই পরীক্ষায় অযোগ্য চাকরি প্রাপকদের খুঁজে বার করার কথাও বলেছে শীর্ষ আদালত। তাই এই ঘটনায় সিবিআই তদন্ত চালিয়ে যেতে পারে বলে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের নির্দেশেই এবার তদন্ত শুরু করল সিবিআই।

    আরও পড়ুন: নির্বাচনী বিধিভঙ্গ! প্রধানমন্ত্রী মোদির বিরুদ্ধে মামলা খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে

    উঠতে পারে কোনও নাম

    সূত্রের খবর, ওএমআর যাচাইকারী সংস্থা নাইসা থেকে সিবিআই যে হার্ড ডিস্ক উদ্ধার করেছে, সেখানেই রয়েছে কারা সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি পেয়েছেন, কাদের ওএমআরে ম্যানুপুলেশন হয়েছে তার সম্পূর্ণ তালিকা রয়েছে এসএসসিও (SSC Scam) অনেককে চিহ্নিত করেছে। অনেকের চাকরি বাতিল হয়েছে। তবে অনেকে চাকরিও করছেন। এই অযোগ্যদেরই এবার তলব করেছে নিজাম প্য়ালেস। তালিকা ধরে ধরে প্রায় ৪৩২৭ জন ‘অযোগ্য’কে তলব করা শুরু করেছে সিবিআই। অযোগ্যদের মোট ৬টি তালিকা সিবিআইয়ের হাতে। প্রত্যেক তালিকা থেকেই বেশ কয়েকজনকে তলব করা হয়েছে বলে খবর। এদেরকে জেরা করে কোনও বড় নামও মিলতে পারে বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: ভারতে অশান্তি পাকাতে চাইছে পাঁচ খালিস্তানপন্থী জঙ্গি, কঠোর ব্যবস্থার পথে এনআইএ

    NIA: ভারতে অশান্তি পাকাতে চাইছে পাঁচ খালিস্তানপন্থী জঙ্গি, কঠোর ব্যবস্থার পথে এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানপন্থী পাঁচ জঙ্গির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে চলেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ (NIA)। এদের প্রত্যেকেরই যোগ রয়েছে খালিস্তান টাইগার ফোর্সের সঙ্গে। খালিস্তান টাইগার ফোর্স নিষিদ্ধ সংগঠন। জানা গিয়েছে, এই পাঁচ জঙ্গি সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং পাকিস্তান থেকে চালাচ্ছে ভারত-বিরোধী কার্যকলাপ। এই পাঁচ জঙ্গিকে চিহ্নিতও করেছে এনআইএ। এরা হল বলজিৎ সিং ওরফে বলজিৎ মউর, গুজরান্ত সিং, প্রিন্স চৌহান, আমন পুরেওয়াল এবং বিলাল মানসের। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশেই শুরু হয়েছে নতুন করে তদন্ত।

    পাঁচ জঙ্গির ষড়যন্ত্র (NIA)

    সম্প্রতি এনআইএ (NIA) জানতে পেরেছে ভারতে অশান্তির সৃষ্টির পরিকল্পনা করছে এই পাঁচ জঙ্গি। এনআইএ তদন্তের লক্ষ্যই হল, বিদেশের মাটিতে বসে এই জঙ্গিরা যে ভারত-বিরোধী কার্যকলাপের ছক কষছে, তা দুরমুশ করে দেওয়া। এই পাঁচ জঙ্গি সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে যুক্ত। এর পাশাপাশি অস্ত্র সংগ্রহ, মাদক পাচার, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাতে যে অর্থের প্রয়োজন, সেই অর্থ সংগ্রহ, ভারত বিরোধী কার্যকলাপে যুবকদের উদ্বুদ্ধ করা, তাদের জঙ্গি দলে নিয়োগ করা, হাওয়ালার মাধ্যমে লেনদেন-সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে এদের বিরুদ্ধে। আমেরিকা ও কানাডার মাটিতে বসে খালিস্তানি টাইগার ফোর্সের যে জঙ্গিরা ভারত-বিরোধী কার্যকলাপ চালাচ্ছে, তা বন্ধ করাই এনআইএর এই অপারেশনের উদ্দেশ্য।

    সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগ

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বিদেশে আশ্রয় নেওয়া এই জঙ্গিদের সঙ্গে বিভিন্ন সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের ঘনিষ্ঠ যোগ রয়েছে। ভারতের নিরাপত্তার পক্ষে এই জঙ্গিরা ক্রমেই হয়ে উঠছে বিপজ্জনক। তদন্ত চালাতে গিয়ে এনআইএ দেখেছে, পাঞ্জাবের জেলে বন্দি খালিস্তানপন্থীদের কাছ থেকে মদত পাচ্ছে বিদেশে আশ্রয় নেওয়া ওই পাঁচ জঙ্গি। কমলজিৎ শর্মা নামে এক জঙ্গিকে এনিয়ে জিজ্ঞাসাবাদও করেছে এনআইএ। তাকেই মূল চক্রী বলে ঠাউরেছেন তদন্তকারীরা। জানা গিয়েছে, খালিস্তান টাইগার ফোর্সের সঙ্গে কোঅর্ডিনেট করছে ভারতের জেলে বন্দি এই জঙ্গিরা।

    আরও পড়ুুন: দল লড়ছে মাত্র ১৭টি আসনে, কেজরিওয়াল দেশবাসীকে দিচ্ছেন ফ্রি বিদ্যুতের ‘গ্যারান্টি’!

    তদন্তে জানা গিয়েছে, জেলবন্দি এই সন্ত্রাসবাদীরা খালিস্তানি আন্দোলনের জন্য অর্থ সংগ্রহ করে। এজন্য অপরাধমূলক নানা কাজকর্ম করে তারা। সংগৃহীত অর্থ লেনদেন হয় হাওয়ালার মাধ্যমে। বিদেশে বসে সেই টাকায় অস্ত্রশস্ত্র কিনে ভায়া পাকিস্তান পাঠানো হয় ভারতে (NIA)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Asansol: তৃণমূল মন্ত্রীর ভাইয়ের ওয়ার্ডে চলেছে দেদার ছাপ্পা ও ভোট লুট, অভিযোগ বিজেপির

    Asansol: তৃণমূল মন্ত্রীর ভাইয়ের ওয়ার্ডে চলেছে দেদার ছাপ্পা ও ভোট লুট, অভিযোগ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের চতুর্থ দফা নির্বাচনে ছাপ্পার অভিযোগে ফের একবার শোরগোল পড়ল আসানসোলে (Asansol)। এলাকায় ভোটদানে বাধা দিয়ে বলা হয় ভোটদান হয়ে গিয়েছে। ঘটনা ঘটেছে ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের চেলিডাঙা ব্যারট ক্লাব এলাকায়। এই এলাকার নেতা মন্ত্রী মলয় ঘটকের ভাই অভিজিৎ ঘটক। বিজেপির অভিযোগ তাঁর নেতৃত্বে এলাকায় দেদার ছাপ্পা হয়েছে। ভোট কেন্দ্রে পিসাইডিং অফিসার নিজে বলেছেন ভোট হয়ে গিয়েছে। এলাকায় ভুয়ো ভোটার এনে এলাকায় ভোট দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ অস্বীকার করে তৃণমূল বলেছে, শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোট প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়েছে। এলাকায় বিজেপি অশান্তি সৃষ্টি করেছে।

    অপর দিকে নদিয়া, মুর্শিদবাদ এবং বর্ধমানের লোকসভা কেন্দ্রগুলিতে শাসক দলের বিরুদ্ধে ভোট লুট, বিরোধী এজেন্ট বসতে না দেওয়া, ছাপ্পা সহ একাধিক অভিযোগের কথা জানিয়েছে বিজেপি। ভোটের আগের দিন কেতুগ্রামে এক ব্যক্তিকে খুনের ঘটনা ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।

    বিজেপির বক্তব্য (Asansol)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপির রাজ্য কমিটির সদস্য কৃষ্ণেন্দু মুখোপাধ্যায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, “এই বুথে (Asansol) মৃত লোকের ভোট দেওয়া হয়েছে। এলাকার সাধারণ ভোটার সুরেশ প্রসাদ বলেছেন তিনি ভোট দিতে এসে শুনেছেন তাঁর ভোট দেওয়া হয়ে গিয়েছে। আমাদের খবর দিলে আমরা এগিয়ে এসেছি এই বুথে। আমরা বলেছি টেন্ডার ভোট করাতে হবে। ইতিমধ্যে প্রিসাইডিং অফিসার, সেক্টর অফিসারকে জানিয়েছি।”

    আরও পড়ুনঃ৬৩ শতাংশ মুসলিম ভোটে কেন মুসলিম সাংসদ নয়? হুঁশিয়ারি হুমায়ুনের

    তৃণমূলের বক্তব্য

    পাল্টা এলাকার (Asansol) তৃণমূলেরে যুব নেতা পিন্টু কর্মকার বলেছেন, “বিজেপি শান্তিপূর্ণ ভোটকে নষ্ট করার চেষ্টা করেছে। বুথের মধ্যে ঢুকে ঝামেলা করছে তাই এই রকম অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।” ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়ালে ঘটনাস্থলে কেন্দ্রীয় বাহিনী এসে উপস্থিত হয়। উল্লেখ্য এই ওয়ার্ডের বাসিন্দা হলেন রাজ্যের তৃণমূলের নেতা তথা মন্ত্রী মলয় ঘটকের ভাই অভিজিৎ ঘটক। তাঁর নির্দেশেই এই ভোট লুটের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hanooman Chat Bot: চ্যাট জিপিটি ও জেমিনি এআই-কে টক্কর দিতে ওয়েব দুনিয়ায় হনুমানের আত্মপ্রকাশ

    Hanooman Chat Bot: চ্যাট জিপিটি ও জেমিনি এআই-কে টক্কর দিতে ওয়েব দুনিয়ায় হনুমানের আত্মপ্রকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ববাসীকে ভারতের উপহার হনুমান চ্যাটবট (Hanooman Chat Bot) । তেলেঙ্গানা ভিত্তিক এসএমএল ইন্ডিয়া (SML India) এবং আবুধাবিভিত্তিক সংস্থা থ্রি এআই (3AI) যৌথ উদ্যোগে তৈরি করেছে হনুমান। এটি একটি জেনারেল এআই চ্যাটবট যা ইংরেজি, হিন্দি, ছাড়াও বাংলা, মারাঠি, গুজরাতি, কন্নড় সহ ৯৮ টি ভাষায় ব্যবহার করা যাবে।

    চ্যাট জিপিটি-র বিকল্প কি হতে পারবে (Hanooman Chat Bot)

    চলতি মাসেই গুগল প্লে স্টোরে (Play Store) আত্মপ্রকাশ করেছে হনুমান  চ্যাট বট (Hanooman Chat Bot) । নির্মাতা সংস্থার তরফে দাবী করা হয়েছে এই চ্যাটবট লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডিউল (LLM) সহ এআই ভিত্তিক চাটবট ইন্টিগ্রেশন সিনথেসিস ম্যাট্রিক্স এর সঙ্গে তৈরি। যার ফলে যে কোনও পরামর্শ প্রদান, কোডিং টিউটরিং সহ আরও কাজ করতে পারবে এই চাটবট (Hanooman Chat Bot)। বর্তমানে বিনামূল্যে ব্যবহার করা গেলেও বছরের শেষের দিকে প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশন চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে সংস্থার। প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশনের মাধ্যমে অতিরিক্ত সুবিধা পাওয়া যাবে। সময়ের সঙ্গে আপডেট করা হবে এই চ্যাটবট। যাতে তথ্যের প্রবাহ সঠিক থাকে। ঠিক যেভাবে প্রথমে চ্যাট জিপিটি ফ্রি থাকলেও পরে প্রিমিয়াম সার্ভিসের মাধ্যমে অতিরিক্ত পরিষেবা দেওয়া শুরু হয়। চ্যাট জিপিটির থেকে হনুমান চ্যাটবটের (Hanooman Chat Bot) ইন্টারফেস একটু আলাদা। চ্যাট জিপিটি এবং জেমিনি এআইকের টক্কর দেওয়ার মত বিকল্প হিসেবে সংস্থা এটিকে তুলে ধরার চেষ্টা করছে। বর্তমানের ওয়েব ভার্সন এবং অ্যান্ড্রয়েড ভার্সনে হনুমান ব্যবহার করা গেলেও শীঘ্রই আইওএস অর্থাৎ অ্যাপেলের মোবাইলেও এই পরিষেবা পাওয়া যাবে।

    আরো পড়ুন: নতুন মাইলফলক ইসরোর, দেশীয় প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি তরল রকেট ইঞ্জিনের সফল পরীক্ষা

    চ্যাটবট নির্মাতাদের বক্তব্য (Hanooman Chat Bot)

    এস এম এল সংস্থার সিইও বিষ্ণু বর্ধন জানিয়েছেন সংস্থার পরিকল্পনা রয়েছে দুই কোটি মানুষকে সাহায্য করা। সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে তাঁর বর্তমান অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আগামীর ভবিষ্যৎ। সেই লক্ষ্যেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে মানুষের হাতের মুঠোয় এনে দেওয়ার লক্ষ্যেই এই অ্যাপ (Hanooman Chat Bot) তৈরি করা হয়েছে। থ্রি এআই সংস্থার প্রধান অর্জুন প্রসাদ জানিয়েছেন, “হনুমানের সমস্ত তথ্য ভারতেই থাকবে। এমনকি ভারত থেকে এই অ্যাপকে ডিজাইন করা হয়েছে এবং ভারত থেকে একে পরিচালনা করা হবে। জানা গিয়েছে এইচপি (HP) ন্যাসকম (NASSCOM) এবং আরও বেশ কয়েকটি সংস্থার বৃহৎ সংস্থার সঙ্গে ইতিমধ্যেই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jaisalmer: বালি-পাথর দিয়ে তৈরি কেল্লা সূর্যের আলো পড়লেই সোনার মতো ঝলমল করে ওঠে!

    Jaisalmer: বালি-পাথর দিয়ে তৈরি কেল্লা সূর্যের আলো পড়লেই সোনার মতো ঝলমল করে ওঠে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: থর মরুভূমির বুকে সোনালি শহর রাজস্থানের ঐতিহাসিক শহর জয়সলমের (Jaisalmer)। যাদব বংশের রাজপুত রাজা রাওয়াল জয়সল প্রাচীন লোদাবার দূর্গ পরিত্যাগ করে এখানে ত্রিকূট পাহাড়ের ওপর তাঁর রাজধানী নির্মাণ করেন। এই জয়সল নাম থেকেই জায়গাটির নাম হয়েছে ‘জয়সলমের’। তবে আপামর বাঙালির কাছে এর জনপ্রিয়তা বরেণ্য পরিচালক সত্যজিৎ রায় পরিচালিত ‘সোনার কেল্লা’ ছবির জন্য। জয়সলমেরের এই কেল্লা আগে জয়সলমের ফোর্ট নামে পরিচিত থাকলেও ছবিটি হওয়ার পরেই এর নাম হয় সোনার কেল্লা। ভাট্টি রাজপুত বংশের শাসক রাওয়াল জয়সলএই কেল্লাটি গড়েন।

    সোনার মতো ঝলমলে (Jaisalmer)

    বালি-পাথর দিয়ে তৈরি বলে সূর্যের আলো পড়লে কেল্লার সমগ্র অংশ সোনার মতো ঝলমলে দেখায়। তাই একে অভিহিত করা হয় সোনার কেল্লা নামে। ৮০ মিটার উঁচু, ৯৯টি বুরুজের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা এই কেল্লায় প্রবেশের জন্য চারটি বিশাল দরজা আছে। এগুলো হল ১) অক্ষয় পোল ২) গণেশ পোল ৩) হাওয়া পোল এবং ৪) সুরজ পোল। রাজ পরিবারের বর্তমান সদস্যরা বাস করেন বাদল মহল, রানা মহল, গজ বিলাস এবং মোতি মহলে। কেল্লার বাদল মহল থেকেই দেখা যায় এক সুন্দর পাথরের স্তম্ভ। এর মধ্যে রয়েছে বর্ণাঢ্য তাজিয়া। এছাড়াও জয়সলমেরের (Jaisalmer) অন্যতম আকর্ষণ প্রায় ৩০০ বছরের প্রাচীন মহারাজ রাওয়াল গজ সিং-এর হাভেলি, পাটোয়া কি হাভেলি প্রভৃতি। ইচ্ছে হলে একটা দিন বা রাত কাটিয়ে আসতে পারেন প্রায় ৪২ কিমি দূরে মরুভূমির বুকে স্যাম থেকে। উটের পিঠে চড়ে এই স্যামে এসে এক রাত টেন্টে থাকার অভিজ্ঞতাই অন্যরকম।

    কলকাতা থেকে সরাসরি (Jaisalmer)

    যাতায়াত-কলকাতা থেকে সরাসরি যাচ্ছে হাওড়া-জয়সলমের এক্সপ্রেস। ট্রেন এবং বাস আসছে ২৮৫ কিমি দূরের যোধপুর বা বিকানের থেকেও।
    থাকা খাওয়া-এখানে রয়েছে রাজস্থান পর্যটনের দুটি হোটেল ১) হোটেল মুনাল (০২৯৯২-২৫২৩৯২, ০৯৪৬৮৫৫৬৩৬৪) এবং ২) হোটেল শ্যামধানী (০৯৪৬৮৫৫৬৩৩৪)। এছাড়াও আছে স্বয়ং সত্যজিৎ রায় সহ টলিউড, বলিউডের বহু স্বনামধন্য অভিনেতা ও পরিচালকের পদধূলিধন্য হোটেল প্রিন্স। এদের স্যামে নিজস্ব টেন্ট, যাতায়াতের জন্য উটের ব্যবস্থা এবং সম্পূর্ণ বাঙালি খাবারের ব্যবস্থা আছে। যোগাযোগ ০৯৪১৪১৪৯১০৫, ০৭০১৪৩৯৭০০৯, ০৯৯২৮২৭৩০৩০ (Jaisalmer)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Abhijeet Bhattacharya: মুখের মিলেই মিশরে ব্যাপক জনপ্রিয় ভারতীয় গায়ক অভিজিৎ

    Abhijeet Bhattacharya: মুখের মিলেই মিশরে ব্যাপক জনপ্রিয় ভারতীয় গায়ক অভিজিৎ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধুমাত্র নিজের দেশেই নয়, এখন পিরামিডের দেশেও জনপ্রিয় এই ভারতীয় গায়ক। কথা হচ্ছে গায়ক অভিজিৎ ভট্টাচার্যকে (Abhijeet Bhattacharya) নিয়ে। হঠাৎ করেই তিনি চর্চায়। তবে নিজের দেশে নয়, মরুদেশ মিশরে। ভারত ছেড়ে এবার সুদূর মিশরে সামাজিক মাধ্যমে এখন ট্রেন্ডে তিনি। তবে গানের জন্য জনপ্রিয়তা নয়, এর পেছনে কারন অন্য।  

    কী কারনে জনপ্রিয়তা? (Abhijeet Bhattacharya) 

    মরু দেশ মিশরে সামাজিক মাধ্যমে হঠাৎ আলোচনায় ভারতীয় গায়ক (Indian Singer) অভিজিৎ ভট্টাচার্য। মিশরের সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসনি মুবারকের সঙ্গে নাকি মুখের মিল রয়েছে অভিজিতের। এমনটাই মনে করছেন সে দেশের নেটিজেনরা। আর সেই কারণেই তিনি সে দেশে না গিয়েও সেখানে হইচই ফেলে দিয়েছেন। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এটাই ঘটেছে। আর এই মিল আবিষ্কার করেই অভিজিৎকে (Abhijeet Bhattacharya) নিয়ে রীতিমতো উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। শুধু তাই নয় অভিজিতের কাছে সে দেশ ভ্রমণ করার আবদারও রেখেছেন অনেকে। হোসনির কথা মনে করিয়ে দিচ্ছেন অভিজিৎ– এমনটাই দাবি অনেকের।
    সব মিলিয়ে বর্তমানে মিশরে রীতিমত ভাইরাল হয়ে গিয়েছেন অভিজিৎ ভট্টাচার্য। শুধুই কি তাই, মিশরের বাসিন্দারা জানিয়েছেন অভিজিতের (Abhijeet Bhattacharya) কথা বলা, কণ্ঠস্বর, চলন বলন সবই নাকি হোসনি মোবারকের মতোই। কেউ কেউ তো আবার সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিজিৎ ভট্টাচার্যকেই নিজেদের রাষ্ট্রপতি বলে দাবি করেছেন। বলেছেন, ‘আমাদের রাষ্ট্রপতিকে ফেরত পাঠাও।’

    আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টের পর এ বার হরিদ্বার আদালত! নতুন বিপাকে বাবা রামদেব!

    মিশরেও ট্রেন্ড করছি,দাবি অভিজিতের 

    এই পুরো বিষয়টি বেশ উপভোগ করছেন গায়ক অভিজিৎ। তার ও হোসনির ছবি শেয়ার করে তিনি নিজেও একটি পোস্ট করেছেন। সেই পোস্টে অভিজিৎ (Abhijeet Bhattacharya) লিখেছেন, “আমি তো মিশরেও ট্রেন্ড করছি। তোমাদের সঙ্গে খুব শিগগিরই দেখা হবে আমার মিশরীয় ভক্তরা। আমার পরিবার ওখানে আছে।” 
    এছাড়াও এক সংবাদমাধ্যমকে গায়ক (Abhijeet Bhattacharya) জানিয়েছেন, “গত তিন সপ্তাহ ধরে আমার সোশ্যাল মিডিয়া ভেসে যাচ্ছে কমেন্টে। প্রথমে আমি ভেবেছিলাম আমাকে নিয়ে বোধহয় মস্করা করা হচ্ছে। আমি তো আরবি ভাষা বুঝিও না। কিন্তু পরে বুঝলাম এরকমটা নয়। যে পরিমাণ ভালবাসা ও সম্মান আচমকাই আমি পাচ্ছি, তাতে ক্রমশই অভিভূত হয়ে পড়ছি।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share