Author: user

  • Lok Sabha Elections 2024: নির্বিঘ্নেই সাঙ্গ তৃতীয় দফার ভোট, তৃণমূলের গা-জোয়ারি দেখল বাংলা

    Lok Sabha Elections 2024: নির্বিঘ্নেই সাঙ্গ তৃতীয় দফার ভোট, তৃণমূলের গা-জোয়ারি দেখল বাংলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোটামুটি নির্বিঘ্নেই শেষ হল তৃতীয় দফার নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। আজ, ৭ মে নির্বাচন হয়েছে দেশের ৯৩টি লোকসভা কেন্দ্রে। কমিশন সূত্রে খবর, বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে প্রায় ৬০.১৯ শতাংশ। মতদানের হারের নিরিখে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি-শাসিত অসম। সব চেয়ে বেশি ভোট পড়েছে এই রাজ্যে। এখানে বিকেল ৫টি অবধি ভোট পড়েছে ৭৪.৮৬ শতাংশ।

    বাংলায় ভোটের হার (Lok Sabha Elections 2024)

    এদিন ভোট হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের চারটি আসনেও (Lok Sabha Elections 2024)। কমিশন সূত্রে খবর, বিকেল ৫টা পর্যন্ত মালদহ উত্তরে ভোট পড়েছে ৭৩.৩০ শতাংশ। এই সময়ের মধ্যে মালদহ দক্ষিণে পোলিং হয়েছে ৭৩.৬৮ শতাংশ। জঙ্গিপুরে ভোট দানের হার ৭২.১৩ শতাংশ। মুর্শিদাবাদে ভোট পড়েছে ৭৬.৪৯ শতাংশ। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের চার কেন্দ্রে সামগ্রিক ভোটদানের হার ৭৩.৯৩ শতাংশ। এদিন উপনির্বাচন হয়েছে ভগবানগোলা বিধানসভা কেন্দ্রেও। সেখানে ভোটদানের হার ৭৩.৬৮ শতাংশ।

    অভিযোগের পাহাড়

    এই দফায় বাংলার চার কেন্দ্র মিলিয়ে কমিশনের কাছে সব মিলিয়ে জমা পড়ছে ৪৩৩টি অভিযোগ। এর মধ্যে দলগতভাবে অভিযোগ জমা পড়েছে ২৫৩টি। সব চেয়ে বেশি অভিযোগ করেছে সিপিএম। তারা অভিযোগ করেছে ১৬৩টি। কংগ্রেসের অভিযোগের সংখ্যা ২৯টি, বিজেপির ২৭টি এবং তৃণমূলের ১৮টি। এই দফায়ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোটদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়া নাজিরপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৫৯ নম্বর বুথে এক ভোটারের ভোট দিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে রাজ্যের শাসক দলের বিরুদ্ধে। ভোটারদের ভোট দিতে বাধা দেওয়া হচ্ছিল বলেও অভিযোগ। বিষয়টি স্বীকারও করে নিয়েছেন ওই বুথের প্রিসাইডিং অফিসার সেলিম রেজা বিশ্বাস।

    আরও পড়ুুন: “গিয়ে দেখি, পুলিশের সামনেই ছাপ্পা মারছে তৃণমূল”, মুর্শিদাবাদে তিক্ত অভিজ্ঞতা ভোটারের!

    মালদহের চাঁচলে আবার বোমা মারার হুমকি দিয়ে তুলে দেওয়া বিজেপির সহায়তা বুথ। কাঠগড়ায় তৃণমূল। চাঁচল বিধানসভার মতিহারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ধুমসাডাঙি ২২১ নম্বর বুথের ঘটনা। বিজেপি কর্মী শঙ্কর দাসের অভিযোগ, স্থানীয় তৃণমূল নেতা বাবু সরকার দলবল নিয়ে এসে বোমা মারার হুমকি দিয়ে তাঁদের ক্যাম্প তুলে দেয়। মালদহ দক্ষিণের শামসেরগঞ্জের জোতশালীর ১২৫ ও ১২৬ নম্বর বুথে অশান্তি বাঁধানোর অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ভোট দিতে আসা কংগ্রেসের এক বৃদ্ধ সমর্থককে মেরে পা ভেঙে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। শামসেরগঞ্জেরই ২১৯ নম্বর বুথেও। হামলা হয়েছে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। তিনটি ক্ষেত্রেই অভিযোগের আঙুল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলের দিকে। যদিও সব অভিযোগই অস্বীকার করেছে তৃণমূল (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jangipur: “বুথ থেকে বের করে দেদার ছাপ্পা দিল তৃণমূল”, জঙ্গিপুরে বিস্ফোরক অভিযোগ বিরোধী এজেন্টের

    Jangipur: “বুথ থেকে বের করে দেদার ছাপ্পা দিল তৃণমূল”, জঙ্গিপুরে বিস্ফোরক অভিযোগ বিরোধী এজেন্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধী এজেন্টকে মেরে বের করে দিয়ে দেদার ছাপ্পা ভোট করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে জঙ্গিপুর (Jangipur) লোকসভার খড়গ্রাম ব্লকের পারুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের উত্তর গোপীনাথপুর গ্রামের ৩৯ নম্বর বুথে। বিরোধীদের পক্ষ থেকে অভিযোগ জানানো হলেও কাজের কাজ কিছু হয়নি বলে অভিযোগ।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Jangipur)

    দলীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সকাল থেকে উত্তর গোপীনাথপুরের (Jangipur) ৩৯ নম্বর বুথে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছিল। এদিন দুপুরেব দিকে এই বুথের কংগ্রেসের এজেন্টকে মেরে বের করে দিয়ে ছাপ্পা ভোট করে তৃণমূল কংগ্রেস। ওই বুথের কংগ্রেসের এজেন্ট আবুল বাসারের বলেন, বেলা বারোটা নাগাদ আমাকে তৃণমূলের কর্মীরা ভোট কেন্দ্রে ঢুকে আমাকে মারধর করে বের করে দেয়। পরে, প্রাণনাশের হুমকি দেয়। আমি প্রাণভয়ে ওই বুথ ছেড়ে বেরিয়ে আসি। তারপরই তৃণমূল দেদার ছাপ্পা ভোট দিতে শুরু করে। যদিও তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য আবসার সেখ বলেন, এখানে সকাল থেকেই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হয়েছে। সমস্ত দলেরই এজেন্ট বুথের মধ্যে আছেন। তিনি মিথ্যা অভিযোগ করছেন। কারণ, এখানে কংগ্রেসের কোনও অস্তিত্ব নেই। মিথ্যা অভিযোগ করে শান্ত এলাকাকে অশান্ত করার চেষ্টা করছেন।

    আরও পড়ুন: ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা! পুলিশ আধিকারিককে ধমক দিলেন মালদা দক্ষিণের বিজেপি প্রার্থী

    হুমকি উপেক্ষা করে ভোট দিতে যাওয়ায় হামলা তৃণমূলের

    সামশেরগঞ্জের (Jangipur) যোতকাশী গ্রামে ১২৫ নম্বর বুথে কংগ্রেস কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, সামশেরগঞ্জের যোতকাশী গ্রামে সোমবার রাতে তৃণমূলের লোকজন বিরোধীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট দিয়ে না যাওয়ার জন্য হুমকি দিয়ে আসে। সেই হুমকি উপেক্ষা করে মইদুল সেখ নামে এক কংগ্রেস কর্মী বুথে ভোট দিতে যাচ্ছিলেন। সেই সময় ইব্রাহিম সেখ ও রেজাউল হক নামে দুই তৃণমূল কর্মী প্রথমে ভোট দিতে বাধা দেয়। কংগ্রেস কর্মী আপত্তি জানালে তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। তৃণমূলের হামলার জেরে কংগ্রেস কর্মীর পা ভেঙে যায়। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে জঙ্গিপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। জানা গিয়েছে, পুলিশ বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের নিয়ে এসে ভোটকেন্দ্রে পৌঁছে দেয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।                                                      

  • Kulgam Encounter: এনকাউন্টারে খতম লস্কর-ই-তৈবার কমান্ডার, মাথার দাম কত ছিল জানেন?  

    Kulgam Encounter: এনকাউন্টারে খতম লস্কর-ই-তৈবার কমান্ডার, মাথার দাম কত ছিল জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খতম লস্কর-ই-তৈবার কমান্ডার। নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে এনকাউন্টারে যে দু’জন জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে, তাদেরই একজন ছিল ওই জঙ্গি সংগঠনের সপিলন্টার গ্রুপ, ‘দ্য রেসিট্যান্স ফ্রন্টে’র কমান্ডার (Kulgam Encounter)। একাধিক নিরাপত্তারক্ষী ও নিরীহ নাগরিক খুনে অভিযুক্ত সে। জম্মু-কাশ্মীরের কুলগাম জেলায় নিরাপত্তা রক্ষীরা যে অভিযান চালাচ্ছে, তাতে এটি একটি বড়সড় সাফল্য বলেই দাবি সংশ্লিষ্ট মহলের।

    ‘এ’ ক্যাটেগরির পদে ছিল বসিত (Kulgam Encounter)

    নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে গুলি বিনিময়ের জেরে এদিন যে দুই জঙ্গি খতম হয়েছে, তাদের একজন বসিত দার। জানা গিয়েছে, বসিত ‘দ্য রেসিট্যান্স ফ্রন্টে’র ‘এ’ ক্যাটেগরির পদে ছিল। এদিন তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে কাশ্মীর পুলিশ আইজি ভিকে বিরধির তরফে (Kulgam Encounter)। গোয়েন্দা সূত্রে নিরাপত্তারক্ষীরা জানতে পারেন, রেডওয়ানি গ্রামে গা-ঢাকা দিয়ে রয়েছে কয়েকজন জঙ্গি। দ্রুত এলাকাটি ঘিরে ফেলে নিরাপত্তা বাহিনী। সোমবার রাতে শুরু হয় তল্লাশি অভিযান।

    জওয়ানদের লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি

    নিরাপত্তারক্ষীদের উপস্থিতি টের পেয়ে এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়তে শুরু করে জঙ্গিরা। প্রতিরোধ গড়ে তোলে নিরাপত্তা বাহিনী। তার আগে অবশ্য লুকিয়ে থাকা জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের সুযোগ দেওয়া হয়। তাতে কর্ণপাত না করেই গুলি চালিয়ে যেতে থাকে সন্ত্রাসবাদীরা। বিরধি বলেন, “ওদের আত্মসমর্পণের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। ওরা তা না করে জওয়ানদের লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকে।” তিনি বলেন, “এই অভিযানে দুই জঙ্গি খতম হয়েছে। তাদের দেহ উদ্ধার হয়েছে। ওই এলাকায় আর কোনও জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে কিনা, তা জানতে চলছে তল্লাশি অভিযান।”

    আরও পড়ুুন: “আত্মনির্ভর হোন, সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভাবুন”, মুসলিমদের উদ্দেশে বললেন মোদি

    নিহত দারের বিরুদ্ধে ১৮টি মামলা রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। বিরধি বলেন, “পুলিশকর্মী খুনেও অভিযুক্ত ছিল সে। সাধারণ মানুষকেও খুন করেছে। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের ওপর হামলার পরিকল্পনা করত সে। হামলাও চালাত।” সূত্রের খবর, ২০২২ সালেই এনআইএ দারের মাথার দাম ঘোষণা করেছিল ১০ লাখ টাকা (Kulgam Encounter)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ভাটপাড়ায় সভা করতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি, মাঠ খুঁড়ে দিল তৃণমূল! নালিশ অর্জুনের

    Narendra Modi: ভাটপাড়ায় সভা করতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি, মাঠ খুঁড়ে দিল তৃণমূল! নালিশ অর্জুনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাকপুর লোকসভায় দলীয় প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের সমর্থনে প্রচারে ঝড় তুলতে আসছেন নরেন্দ্র মোদি। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ১২ ই মে বারাকপুর লোকসভায় বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং এর সমর্থনে ভাটপাড়া পুরসভার জিলিপি মাঠে জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আসার প্রস্তাবিত সেই মাঠ খুঁড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বিষয়টি জানাজানি হতেই রাজনৈতিক মহলে জোর চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যেই অর্জুন সিং বিষয়টি নিয়ে পুলিশ কমিশনারের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়া মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী সভা করার প্রস্তাবিত মাঠ পরিদর্শন করতে যান। তিনি বলেন, পুরসভার পক্ষ থেকে সংস্কারের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। আপাতত তাদের কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    ভাটপাড়ার মাঠ খুঁড়ে দেওয়া হয়েছে (Narendra Modi)

    ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের সময় দলীয় প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের সমর্থনে ভাটপাড়া জিলিপি মাঠে জনসভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এবারও সেই মাঠকে প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিজেপির পক্ষ থেকে বাছাই করা হয়েছে। নিয়ম মেনে দলের পক্ষ থেকে প্রশাসনের কাছে আবেদন জানানো হয়েছিল। কিন্তু, আচমকাই তৃণমূল পরিচালিত ভাটপাড়া পুরসভার পক্ষ থেকে গোটা মাঠটি খুঁড়ে দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি সামনে আসতেই রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার অর্জুন সিং দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে জিলিপি মাঠ পরিদর্শনে যান। বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং বলেন, প্রধানমন্ত্রী আসবেন সেটা জেনেই পরিকল্পিতভাবে তৃণমূল এই কাজ করেছে। আসলে বিজেপির প্রতি মানুষেরই আস্থা দেখে তৃণমূল ভয় পেয়ে গিয়েছে। কারণ, প্রতিদিনই তৃণমূল ছেড়ে দলে দলে মানুষ বিজেপিতে যোগদান করছে। আর সেই আতঙ্ক থেকেই ওরা এসব করছে। বিনয় মণ্ডল নামে দলীয় কর্মীকে তৃণমূলের লোকজন বেধড়ক মারধর করেছে। আমরা থানায় অভিযোগে জানিয়েছি। তৃণমূলের এই ধরনের নোংরামীকে সমর্থন করা যায় না।

    আরও পড়ুন: বুথে গিয়ে হতবাক! প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ মুর্শিদাবাদের বিজেপি প্রার্থীর

    তৃণমূল বিধায়ক কী বললেন?

    জগদ্দল বিধানসভার তৃণমূল বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম বলেন, ভাটপাড়া জগদ্দল এলাকার হাজার হাজার ছেলেমেয়ে ওই মাঠে খেলা করে। মাঠের সংস্কার করার খুবই প্রয়োজন ছিল। তাই পুরসভার পক্ষ থেকে আমরা মাঠ সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছিলাম। এখন শুনছি ওই মাঠে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আসছেন। আমরা আপাতত কাজ বন্ধ রেখেছি। প্রধানমন্ত্রী আসার আগে পর্যন্ত মাঠ আমরা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার সমস্ত রকম চেষ্টা করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: “কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে বদলে দেবে রাম মন্দিরের রায়” দাবি আচার্যের

    Rahul Gandhi: “কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে বদলে দেবে রাম মন্দিরের রায়” দাবি আচার্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram mandir Ayodhya) রায় বদলে ফেলতে চান রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi), বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণণ। আচার্য প্রমোদ (Acharya Pramod Krishnam) আগে কংগ্রেসে ছিলেন। তাঁর দাবি তাঁর কাছে রাহুলের হাড়ির খবর আছে। বহিষ্কৃত এই কংগ্রেস (Congress) নেতার দাবি, “রাহুল গান্ধী সুপ্রিম কোর্টের রাম মন্দিরের রায় বাতিল করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং তিনি একটি সুপার পাওয়ার কমিশন গঠনের মাধ্যমে রাম মন্দিরের রায় বদলে ফেলতে চান। ঠিক যেমন তাঁর পিতা শাহ বানো মামলার রায় বদলে দিয়েছিলেন।”

     রাম মন্দিরের রায়কে উল্টে দিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা

    সংবাদ সংস্থা এনআইয়ের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণণ বলেন, “কংগ্রেস কেন্দ্রে ক্ষমতায় এলে সুপ্রিম কোর্টের রাম মন্দিরের রায়কে বাতিল করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।” আচার্যের দাবি, “রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) এবং তাঁর আমেরিকায় বসবাসরত ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা একটি বৈঠক করেছেন। সেখানে তারা সুপার পাওয়ার কমিশন গঠন করে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের নির্মাণের রায়কে উল্টে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন।  ঠিক যেভাবে তার পিতা প্রয়াত রাজীব গান্ধি শাহবানো মামলার শীর্ষ আদালতের সিদ্ধান্তকে উল্টে দিয়েছিলেন, ঠিক তেমনই পরিকল্পনা করেছেন রাহুল। কংগ্রেস যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে রাম মন্দিরকে সুপার পাওয়ার কমিশন গঠনের মাধ্যমে প্রথমে অবৈধ ঘোষণা ও পরে ধ্বংস করার চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছে।”

    “ক্ষমতায় এলেই এক দেশ, এক নির্বাচন চালু করবে এনডিএ”, আশ্বাস রাজনাথের

    শাহ বানো মামলার প্রসঙ্গ 

    প্রসঙ্গত ১৯৮৫ সালে সুপ্রিম কোর্ট ইন্দোরের একজন মুসলিম মহিলা শাহবানোর পক্ষে রায় দিয়েছিল, যিনি বিবাহ বিচ্ছেদের পর তাঁর স্বামীর কাছ থেকে ভরণ-পোষণ চেয়েছিলেন। কিন্তু রাজীব গান্ধীর (Rajiv Gandhi) নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকার মুসলিম ভোট ব্যাংকের কথা মাথায় রেখে একটি আইনের মাধ্যমে সেই রায়কে বাতিল করে দেন। বিজেপি বরাবর কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মুসলিম তোষণের অভিযোগ এনেছে। এদিন সাক্ষাৎকার পর্বে চলাকালীন রাধিকা খেড়ার কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণণ দাবি করেন, “৪ জুনের মধ্যে অনেক রাম ভক্ত, সনাতনী এবং দেশপ্রেমিক মানুষ কংগ্রেস ত্যাগ করবেন। কারণ তাঁরা ওই দলে থাকতে পারবেন না। এই মুহূর্তে একটি দীর্ঘতালিকা রয়েছে, যারা ৪ জুনের মধ্যে দল ছাড়তে প্রস্তুত। কারণ যারা দেশের কথা বলে তাঁরা কংগ্রেসে থাকতে পারবে না। যারা পাকিস্তানের গান গায়, তাঁরাই কংগ্রেসে থাকবে, এমন বিস্ফোরক মন্তব্য করেন আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণণ। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi)  প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিলেন ইমরান খানের সরকারের ক্যাবিনেটে থাকা পাকিস্তানি মন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • SSC Scam: এসএসসি দুর্নীতিতে সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্নের মুখে রাজ্য, আপাতত চাকরি বাতিল নয়

    SSC Scam: এসএসসি দুর্নীতিতে সুপ্রিম কোর্টে প্রশ্নের মুখে রাজ্য, আপাতত চাকরি বাতিল নয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) ২৬ হাজার স্কুল শিক্ষকের চাকরি বাতিলের যে নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্ট গত ২২ এপ্রিল দিয়েছিল, তার উপরে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)৷ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, পুরো প্যানেল বাতিল করা শেষ পদক্ষেপ হওয়া উচিত। যোগ্য-অযোগ্য পৃথকীকরণ সম্ভব হলে, সেক্ষেত্রে শুধুমাত্র অযোগ্যদেরই চাকরি বাতিল হওয়া উচিত।  তবে এই নির্দেশ চূড়ান্ত নয়। এই স্থগিতাদেশ অন্তর্বর্তীকালীন। ১৬ জুলাই এই মামলার চূড়ান্ত  নির্দেশ ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। এদিন এদিন শুনানি পর্বে বার বারই সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে রাজ্য সরকার এবং এসএসসি-কে৷ প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ ক্ষোভের সঙ্গে মন্তব্য করে, ‘এমনিতেই সরকারি চাকরি খুব কম৷ তার উপরে সরকারি নিয়োগ প্রক্রিয়াতেও দুর্নীতি হলে মানুষের ভরসা উঠে যাবে৷ প্রচুর গরিব মানুষ সরকারি চাকরির দিকে তাকিয়ে থাকেন৷’

    সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ

    এসএসসি মামলায় (SSC Scam) বড় সিদ্ধান্ত নিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ,এসএসসি যদি যোগ্য অযোগ্যদের বিভাজন করতে পারে, তাহলে গোটা প্যানেল বাতিল ন্যায্য নয়৷ পাশাপাশি, প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি বাতিল হলে তার অভিঘাত অনস্বীকার্য বলেও স্বীকার করেছে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ৷  তাই এখনই চাকরি বাতিল করা হচ্ছে না। আপাতত প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি বহাল থাকছে৷ তবে বেশ কয়েকটি শর্ত দিয়েছে শীর্ষ আদালত৷ সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, যাঁদের চাকরি বাতিল হয়েছিল সেই শিক্ষকদের মুচলেকা দিয়ে জানাতে হবে ভবিষ্যতে অযোগ্য বলে প্রমাণিত হলে তাঁদের হাইকোর্টের নির্দেশ মোতাবেক ফেরত দিতে হবে৷ 

    প্রশ্নের মুখে রাজ্য

    মঙ্গলবার সকাল সাড়ে দশটা থেকে শুনানি শুরু হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। বিকেল পর্যন্ত দীর্ঘ সময় ধরে চলে এসএসসি মামলার (SSC Scam) শুনানি পর্ব। রাজ্য সরকার, এসএসসি, মধ্য শিক্ষা পর্ষদ, চাকরিহারাদের আইনজীবী, বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের আইনজীবী সকলেই নিজেদের বক্তব্য আদালতে পেশ করেন। এদিন বারবার আদালতে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় এসএসসি ও রাজ্য সরকারকে। পৃথকীকরণ যেখানে সম্ভব সেখানে শুধু যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। রাজ্য ও এসএসসি কেউ সেই পর্যায়ে নেই যে ভবিষ্যতের দুর্নীতি রুলড আউট করা যাবে? প্রশ্ন করে শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্ট জানায় বহু মানুষ সরকারি চাকরির দিকে তাকিয়ে থাকে, সেখানে এই ধরনের দুর্নীতি কখনওই কাম্য নয়। 

    আরও পড়ুন: এক লহমায় পারদ নামল ৮ ডিগ্রি, আজও বৃষ্টির পূর্বাভাস কলকাতা-সহ জেলায় জেলায়

    পরবর্তী শুনানি

    শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের বেতন ফেরতের নির্দেশের উপরও এদিন অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ জারি করে শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। যার অর্থ অযোগ্য বলে চিহ্নিত চাকরি প্রাপকদেরও আপাতত ১২ শতাংশ সুদ সহ বেতনের টাকা ফেরত দিতে হবে না৷ এর পাশাপাশি সুপার নিউমেরারির তদন্তে মন্ত্রিসভার সদস্যদের বিরুদ্ধে এখনই সিবিআই কোনও কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না বলে জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। যদিও সিবিআই তদন্ত চালিয়ে যেতে পারবে বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। আগামী ১৬ জুলাই মামলার পরবর্তী শুনানি৷ ওই দিনই এই মামলার (SSC Scam) চূড়ান্ত রায়দান করবে শীর্ষ আদালত৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: “গিয়ে দেখি, পুলিশের সামনেই ছাপ্পা মারছে তৃণমূল”, মুর্শিদাবাদে তিক্ত অভিজ্ঞতা ভোটারের!

    Murshidabad: “গিয়ে দেখি, পুলিশের সামনেই ছাপ্পা মারছে তৃণমূল”, মুর্শিদাবাদে তিক্ত অভিজ্ঞতা ভোটারের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোথাও ভোটারদের বাড়ি থেকে বের হতে দিচ্ছে না, আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে ভয় দেখানো হচ্ছে। কোথাও আবার বুথ থেকে ভোটারদের ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আর এসবই অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে সরব হয়েছেন ভোট দিতে না পারা ভোটাররা। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) লোকসভার নদিয়ার করিমপুর বিধানসভার থানারপাড়া থানার শুভরাজপুর এলাকায়। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Murshidabad)

    মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) লোকসভার মধ্যে নদিয়ার করিমপুর বিধানসভা পড়ে। এই বিধানসভার শুভরাজপুর এলাকায় এদিন সকাল থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। তবে, বুথের আগে তৃণমূলের লোকজন জমায়েত করে রেখেছে বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, এই গ্রামের একটি বড় অংশ বিরোধী সমর্থক। গ্রামবাসীদের বক্তব্য, বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকার কারণে ভোট লুট করতে পারছে না তৃণমূল। তাই, বুথে যাওয়ার মুখে তৃণমূল জমায়েত করে রেখেছে। কেউ ভোট দিতে গেলেই আগ্নেয়াস্ত্র দেখাচ্ছে। ফলে, আমরা কেউ ভয়ে ভোট দিতে যেতে পারছি না। এক ভোটার বলেন, ৩৫ নম্বর বুথে আমি ভোট দিতে গিয়ে দেখি, পুলিশের সামনেই ছাপ্পা মারছে তৃণমূল। আমি বুথে গেলে বলা হয়, ভোট হয়ে গিয়েছে চলে যা। কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল। কেউ কিছু করল না। আমি ভোট না দিয়ে বুথ থেকে ফিরে এসেছি। তৃণমূলের সন্ত্রাসের কারণে আমরা ভোট দিতে পারিনি।

    আরও পড়ুন: বুথে গিয়ে হতবাক! প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ মুর্শিদাবাদের বিজেপি প্রার্থীর

    সাগরপাড়া বুথে ভুয়ো ভোটার!

    মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সাগরপাড়া থানার রওশননগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১৭২ নম্বর বুথের ভেতরেই চলল তুমুল উত্তেজনা। জানা গিয়েছে, তৃণমূলের এক ভুয়ো ভোটার বুথে আসেন। তাঁর ভোটার তালিকায় নাম না থাকায় সিপিএম এজেন্ট আপত্তি জানান। এরপরই তৃণমূলের এজেন্ট সহ কর্মীরা তাঁকে বুথের ভিতরের মারধর করে বলে অভিযোগ। গন্ডগোলের কারণে ভোটদান কিছুটা ব্যাহত হয়। পরে, পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • HS Result 2024: উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ বুধবার, জেনে নিন কীভাবে দেখবেন রেজাল্ট

    HS Result 2024: উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ বুধবার, জেনে নিন কীভাবে দেখবেন রেজাল্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামিকাল, ৮ মে, বুধবার, প্রকাশিত হবে এবছরের উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল (HS Result 2024)। এদিন দুপুর ১টায় সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক ভাবে ফল ঘোষণা করবেন উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য। পরীক্ষা শেষের ৬৯ দিনের মাথায় এবার ফল প্রকাশ করবে শিক্ষা সংসদ। দুপুর ৩টে থেকে পরীক্ষার্থীরা নির্ধারিত ওয়েবসাইটে তাঁদের রেজাল্ট দেখতে পারবেন। ওয়েবসাইটে ফল দেখার সময় হাতের কাছে রাখতে হবে অ্যাডমিট কার্ড।

    কীভাবে দেখবেন ফল

    ১) পরীক্ষার্থীদের প্রথমে https://wbresults.nic.in/ ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

    ২) এর পর ‘হোমপেজ’-এ দেওয়া ‘রেজাল্ট’-এর লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে।

    ৩) এর পর নিজেদের রোল নম্বর-সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য দিলেই স্ক্রিনে রেজাল্ট দেখা যাবে।

    ওয়েবসাইটের হোম পেজে ঢুকলেই স্কিনে একটি লেখা দেখতে পাবে পড়ুয়ারা। লেখাটি হল, “West Bengal Higher Secondary Examination Results 2024″। এতে ক্লিক করলেই খুলে যাবে একটি ফর্ম। তাতে লিখতে হবে রোল নম্বর ও জন্ম তারিখ। এর পর সাবমিট অপশনে ক্লিক করলে স্ক্রিনে চলে আসবে মার্কশিট। যা ডাউনলোড ও প্রিন্ট করতে পারবে ছাত্র-ছাত্রীরা। রেজাল্ট (HS Result 2024) জানার পাশাপাশি ওয়েবসাইট থেকে মার্কশিট ডাউনলোড করতে পারবে পড়ুয়ারা। নির্ধারিত ওয়েবসাইট ছাড়াও ‘WBCHSE Results’ অ্যাপের মাধ্যমেও নিজেদের ফলাফল দেখতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। 

    আরও পড়ুন: “নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি”, ভোট আবহে ভিডিও শেয়ার করে মমতাকে বার্তা মোদির

    কবে থেকে মার্কশিট বিলি

    লোকসভা ভোটের কারণে এবার ফল ঘোষণার দিনেই মার্কশিট (HS Result 2024) বিলি করবে না সংসদ। ১০ মে সকাল ১০টা থেকে তা হাতে পাবেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকা ও টিচার ইনচার্জরা। রাজ্যজুড়ে মোট ৫৫ টি ক্যাম্প অফিস থেকে বিলি করা হবে মার্কশিট ও শংসাপত্র। ওই দিনই স্কুল থেকে তা সংগ্রহ করতে পারবে পড়ুয়ারা। চলতি বছরে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় উচ্চ মাধ্যমিক। শেষ হয় ২৯ ফেব্রুয়ারি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rabindranath Tagore: আজ ২৫ বৈশাখ! জানুন কবিগুরু সম্পর্কে ডজনেরও বেশি অজানা তথ্য

    Rabindranath Tagore: আজ ২৫ বৈশাখ! জানুন কবিগুরু সম্পর্কে ডজনেরও বেশি অজানা তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৫ বৈশাখ। বাঙালি তো বটেই, এর পাশাপাশি বিশ্বজুড়ে সাহিত্যপ্রেমীরা মেতে উঠবেন কবিগুরুর বন্দনায়। কবিতায়, গানে, অনুষ্ঠানে, জীবনী পাঠে- তাঁকে স্মরণ করা হবে দিনভর। তাঁর লেখা গল্প-কবিতা-গান-সাহিত্য-নাটক, এ নিয়ে তো কমবেশি আমরা পরিচিত রয়েছি। তবে ঠিক কেমন ছিল ব্যক্তি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের (Rabindranath Tagore) জীবন? কেমন পোশাক পড়তেন তিনি? কেমনই বা জীবনযাপন ছিল তাঁর? সে নিয়েই আজকের আমাদের আলোচনা।

    জানুন কবিগুরু সম্পর্কে ডজনেরও বেশি অজানা তথ্য

    – পোশাক: জানা যায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Tagore) যখন বাড়িতে থাকতেন, তখন তিনি বেশিরভাগ সময় পরতেন জোব্বা ধরনের পোশাক। সবসময় তিনি পছন্দ করতেন গেরুয়া বা সাদা রঙের পোশাক। যেকোনও অনুষ্ঠান বা সভা সমিতির উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে জোব্বার সঙ্গে তিনি পড়তেন সাদা ধুতি। রেশমী উত্তরীয় নেওয়ারও সখ ছিল কবিগুরুর।

    – প্রতিদিনের রুটিন: জানা যায়, নিয়ম মেনে প্রতিদিন ভোর চারটেয় শুরু হত তাঁর দিন। ভোরে উঠে স্নান সেরে পুজোয় বসতেন তিনি। এরপর সকাল সাতটা পর্যন্ত চলত লেখার কাজ। এরপরে মাঝখানে টিফিন ব্রেকের পরে ফের তিনি লিখতে বসতেন। বেলা ১১ টা পর্যন্ত চলত লেখার দ্বিতীয় ধাপের কাজ। এরপর দুপুরের ভোজন। দুপুরবেলাতে বই কিংবা যেকোনও ধরনের পত্রিকা পড়েই সময় কাটতো কবিগুরুর (Rabindranath Tagore)। সন্ধ্যা সাতটার মধ্যেই তিনি সেরে নিতেন রাতের খাবার।

    – অজানা ছদ্মনাম: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভানুসিংহ ছদ্মনাম তো আমাদের সকলেরই পরিচিত। এর পাশাপাশি তিনি আন্নাকালী, পাকড়াশী, অকপটচন্দ্র লস্কর, দিকশুন্য ভট্টাচার্য, ষষ্ঠী চরণ দেব শর্মা প্রভৃতি ছদ্মনাম ব্যবহার করতেন। তাঁর আরও কিছু অজানা ছদ্মনাম হল, নবীন কিশোর শর্মণ, বাণীবিনোদ বিদ্যাবিনোদ, শ্রীমতী কনিষ্ঠা, শ্রীমতী মধ্যমা। চিনের সরকার তাঁর নাম রেখেছিলেন ‘চু চেন তান’।

    – ভরসা হোমিওপ্যাথি: এলোপ্যাথি নয়, জানা যায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাতে বিশ্বাস করতেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Tagore)। এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা করতে পছন্দ করতেন তিনি। হেলথ কো-অপারেটিভ তৈরি করে চিকিৎসা সেবার ব্যবস্থা ভারতে তিনিই প্রথম চালু করেন বলে জানা যায়।

    – অভিনেতা রবীন্দ্রনাথ: শুধু লেখালেখি নয় নাটকে অভিনয়ও বেশ ভালো করতেন কবিগুরু (Rabindranath Tagore)। জানা যায়, ১৮৭৭ সালে প্রথম অভিনয় করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ১৬ বছর বয়সে জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ‘এমন কর্ম আর করবো না’- এই নাটকে তিনি অলীক বাবুর ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। নিজের লেখা নাটক বাল্মিকী প্রতিভাতেও তিনি অভিনয় করেন।

    – বৃক্ষ প্রেমী কবিগুরু: বৃক্ষ প্রেমী ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Tagore), এ কথা তো বোঝাই যায় তাঁর তৈরি শান্তিনিকেতনে গেলে। এর পাশাপাশি তাঁর গানে, কবিতায় রয়েছে অসংখ্য উদ্ভিদ আর ফুলের নাম। জানা যায়, তাঁর কাব্যগুলিতে রয়েছে ১০৮টি গাছ ও ফুলের নাম। বেশ কিছু বিদেশি ফুলের বাংলা নামও দিয়েছিলেন তিনি। যথা-অগ্নিশিখা, তারাঝরা, নীলমণিলতা ইত্যাদি।

    – ক্রীড়াপ্রমী: খেলাধুলার প্রতিও কবিগুরুর (Rabindranath Tagore) ভালোবাসা ছিল বলে জানা যায়। ১৯১১ সালে মোহনবাগান ব্রিটিশ দলকে হারিয়ে শিল্ড জয় করে। এরপরেই কবিগুরু, ‘দে গোল দে গোল’- এই কবিতা লিখেছিলেন।

    -বিজ্ঞাপনে লেখা: কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের (Rabindranath Tagore) কাছে বিভিন্ন কোম্পানির বিজ্ঞাপনের লাইন দেওয়ার জন্যও আবেদন আসত। কাজলকালী পণ্যের বিজ্ঞাপন লিখেছিলেন কবিগুরু। সেখানে রবি ঠাকুর লেখেন, ‘ব্যবহার করে সন্তোষলাভ করেছি এর কালিমা বিদেশি কালির চেয়ে কোনও অংশে কম নয়’

    -নোবেলের টাকায় ব্যাঙ্ক নির্মাণ: এশিয়া মহাদেশের মধ্যে প্রথম নোবেল জয়ী ছিলেন তিনি। জানা যায় নোবেলে প্রাপ্ত টাকা দিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কৃষকদের জন্য একটি ব্যাঙ্ক তৈরি করেন। 

    – শ্রীলঙ্কার জাতীয় সঙ্গীত: ভারত এবং বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত কবিগুরুর (Rabindranath Tagore) লেখা। এ তো আমরা সকলেই জানি। কিন্তু শান্তিনিকেতনের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অন্যতম শিষ্য ছিলেন শ্রীলঙ্কার আনন্দ সীমারানকুল। তাঁর এই শিষ্য গীতবিতানের একটি গানের অনুকরণে তৈরি করেন শ্রীলঙ্কার জাতীয় সঙ্গীত। যা হল, ‘মাতা শ্রীলঙ্কা নম, নম, নম,নম মাতা সুন্দরী শ্রী বরণী’

    – প্রথমে ঠাকুর পদবী ছিল না: জানা যায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পরিবারের প্রাথমিক পদবী ঠাকুর ছিল না, বরং তা ছিল কুশারী। পরবর্তীকালে তাঁরা কলকাতায় এসে ঠাকুর পদবী গ্রহণ করেন।

    – কুস্তি ভালোবাসতেন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কুস্তি খুব ভালবাসতেন বলেই জানা যায়। কুস্তিবিদ্যাও তিনি শিখতেন। তাঁর শিক্ষকের নাম ছিল হীরা সিং।

    – আইন পড়া ছেড়ে ফিরে আসেন: জানা যায়, ১৮৭৮ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে তাঁর বাবা ইংল্যান্ডে পাঠিয়েছিলেন আইন পড়তে। তবে মাত্র দেড় বছরের মধ্যে তিনি সেখান থেকে ফিরে আসেন। এছাড়া তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজেও বেশ কিছুদিন পড়াশোনা করেন।

    – গীতাঞ্জলির পাণ্ডুলিপি হারিয়ে যাওয়া: জানা যায়, ১৯১২ সালে একবার লন্ডনে ট্রেনে ভ্রমণের সময় তাঁর গীতাঞ্জলির পান্ডুলিপি হারিয়ে গিয়েছিল। বহু খোঁজাখুঁজি পর সেটি না মেলায় কবিপুত্র রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর পুলিশে অভিযোগ জানানোর জন্য প্রস্তুত হন। তখনই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Tagore) লন্ডনের মেট্রোরেলের নিখোঁজ সামগ্রীর অফিসে গিয়ে খোঁজ করেন তা এবং সৌভাগ্যক্রমে সেটি তিনি খুঁজে পান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Malda: মালদা উত্তরে একী কাণ্ড! ভোট না দিয়ে বুথের বাইরে দিনভর অবস্থানে ভোটাররা

    Malda: মালদা উত্তরে একী কাণ্ড! ভোট না দিয়ে বুথের বাইরে দিনভর অবস্থানে ভোটাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদা (Malda) উত্তরের হবিবপুরের মঙ্গলপুরা গ্রামপঞ্চায়েতের রাধাকান্তপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়-এ ১২২ নম্বর বুথ। সাড়ে তেরোশো ভোটার। বুথের মধ্যে ছিল সমস্ত আয়োজন। কেন্দ্রীয় বাহিনী থেকে প্রিসাইডিং অফিসার সকলেই উপস্থিত। কিন্তু, যাদের জন্য এত আয়োজন, সেই ভোটাররা কেউ বুথ মুখী হননি। তবে, বুথের কাছে পোস্টার হাতে একাধিক দাবি নিয়ে অবস্থানে বসেছিলেন ভোটাররা। বিকাল ৪ পর্যন্ত ওই বুথে একটি ভোটও পড়েনি। স্বাভাবিকভাবে এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়়িয়ে পড়েছে।

    ভোট না দিয়ে অবস্থানে ভোটাররা (Malda)

    রাজ্যে জুড়ে ভোটের আগে ভোট বয়কট করার অভিযোগ অনেক শোনা যায়। পরে, ভোটারদের প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভোটদানের ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু, মালদা উত্তরের (Malda) হবিবপুরের মঙ্গলপুরার ১২২ নম্বর বুথের ঘটনাটি সম্পূর্ণ আলাদা। কারণ, এই বুথের বাসিন্দারা আগাম ভোট বয়কট করার কথা ঘোষণা করেননি। তাদের দাবিদাওয়ার বিষয়টি প্রশাসনের কাছে রেখেছিলেন। কিন্তু, সেই দাবি পূরণ না হওয়ায় এদিন বুথে গিয়ে ভোট না দেওয়ার সকলেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে, কেউ বাড়ির মধ্যে ছিলেন না। বাড়ির মহিলারা সকাল থেকে বুথের বাইরে বিভিন্ন দাবি দাওয়ার পোস্টার হাতে নিয়ে অবস্থান বিক্ষোভে সামিল হন। প্রিসাইডিং অফিসার, পুলিশ আধিকারিক থেকে প্রশাসনের আধিকারিক সকলেই বহু চেষ্টা করার পরও ভোটারদের ভোটদানে ব্যবস্থা করতে পারেননি।

    আরও পড়ুন: বুথে গিয়ে হতবাক! প্রিসাইডিং অফিসারের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ মুর্শিদাবাদের বিজেপি প্রার্থীর

    কী বললেন বিক্ষোভকারীরা?

    বিক্ষোভকারীদের (Malda) বক্তব্য, এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে রাস্তা নেই। এলাকায় নেই কোনও ব্রিজ। ফলে, বাসিন্দাদের চরম নাকাল হতে হয়। বহুবার প্রশাসনের কাছে দরবার করা হয়েছে। দিনের পর দিন ভোটের প্রচারে এসে নেতারা আশ্বাস দেন, সব উন্নয়ন হয়ে যাবে। অথচ ভোট মিটলে কারও দেখাটুকু মেলে না। কথা শোনার কেউ থাকে না আর। তাই  আমরা এদিন ভোট দেওয়ার পরিবর্তে আন্দোলনে সামিল হয়েছি। আমরা দাবি আদায়ের জন্য এই ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছি। আগে আমাদের দাবি পূরণ করে দিলে আমরা এই আন্দোলন করতাম না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share