Author: user

  • Onion Exports: পেঁয়াজ রফতানিতে উঠল নিষেধাজ্ঞা, আরোপ হল ন্যূনতম রফতানি মূল্য

    Onion Exports: পেঁয়াজ রফতানিতে উঠল নিষেধাজ্ঞা, আরোপ হল ন্যূনতম রফতানি মূল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিষেধাজ্ঞা উঠে গেল পেঁয়াজ রফতানিতে (Onion Exports)। শনিবার এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে। অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতে ছ’মাস আগে পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল নয়াদিল্লি। সেই নিষেধাজ্ঞাই তুলে নেওয়া হল। সামনের মাসের মাঝামাঝি সময়ে রয়েছে বকরিদ। তার আগে পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় যারপরনাই খুশি রফতানিকারীরা।

    ন্যূনতম রফতানি মূল্য (Onion Exports)

    নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হলেও আরোপ করা হয়েছে ন্যূনতম রফতানি মূল্য। টন প্রতি এই মূল্য হল ৫৫০ মার্কিন ডলার। শুক্রবার রাতেই সরকার পেঁয়াজ রফতানিতে ৪০ শতাংশ ডিউটি আরোপ করেছিল। এই হারে ডিউটি আরোপ করা হয়েছিল গত অগাস্টেও। লাগু ছিল গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফরেন ট্রেডের তরফে জারি (Onion Exports) করা নোটিশে বলা হয়েছে, ‘পেঁয়াজের রফতানি নীতি সংশোধন করা হয়েছে। প্রতি মেট্রিক টনে ৫৫০ মার্কিন ডলার ন্যূনতম রফতানি মূল্য ধার্য করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ জারি না করা পর্যন্ত এই নির্দেশ বলবৎ থাকবে।’ ২০২৩ সালের ৮ ডিসেম্বর পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে সরকার। চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত তা বলবৎ ছিল। মার্চের পর ফের বাড়ানো হয়েছিল নিষেধাজ্ঞা।

    পেঁয়াজের উৎপাদন কম!

    মার্চ মাসে কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী দেশে পেঁয়াজ উৎপাদনের তথ্য প্রকাশ করেন। এই তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে আশা করা হচ্ছে পেঁয়াজ উৎপাদনের পরিমাণ হবে প্রায় ২৫৪.৭৩ লাখ টন। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ৩০২.০৮ টন। এর কারণ কেবল মহারাষ্ট্রেই পেঁয়াজ উৎপাদন কম হয়েছে ৩৪.৩১ লাখ টন, কর্নাটকে ৯.৯৫ লাখ টন, অন্ধ্রপ্রদেশে ৩.৫৪ লাখ টন এবং রাজস্থানে ৩.১২ লাখ টন। কনজিউমার অ্যাফেয়ার্স, ফুড অ্যান্ড পাবলিক ডিস্ট্রিবিউশন মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, সরকার ছয় দেশে মোট ৯৯.১৫০ টন পেঁয়াজ রফতানিতে ছাড়পত্র দিয়েছে। এই দেশগুলি হল বাংলাদেশ, ভুটান, বাহরিন, মরিশাস, শ্রীলঙ্কা এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহি।

    আরও পড়ুুন: “পাকিস্তান চায় রাহুল প্রধানমন্ত্রী হোন”, তোপ মোদির
    প্রসঙ্গত, পেঁয়াজ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারির প্রতিবাদ করেছিলেন মহারাষ্ট্রের কৃষকরা। গত মাসেই মহারাষ্ট্রের চাষিদের প্রতিবাদকে হাতিয়ার করে নরেন্দ্র মোদির সরকারকে দুষেছিল কংগ্রেস। নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে প্রকান্তরে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টিকেই যোগ্য জবাব দিল নরেন্দ্র মোদির সরকার (Onion Exports)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • C V Anand Bose: “স্ক্রিপ্টেড। গোটা ঘটনা পূর্বপরিকল্পিত” রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অভিযোগ সম্পর্কে বললেন দিলীপ

    C V Anand Bose: “স্ক্রিপ্টেড। গোটা ঘটনা পূর্বপরিকল্পিত” রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অভিযোগ সম্পর্কে বললেন দিলীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোট চলাকালীন নজিরবিহীন ঘটনা ঘটল বঙ্গীয় রাজনীতিতে। রাজ্যপালের বিরুদ্ধে উঠেছে শ্লীলতাহানির অভিযোগ। এই ইস্যুতে রাজ্যপালের পাশে দাঁড়ালেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)

    রাজ্যপালের পাশে দিলীপ

    সি ভি আনন্দ বোসের (C. V. Anand Bose) বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ তুলেছেন রাজভবনের অস্থায়ী এক মহিলা কর্মী। ইতিমধ্যে সেই অভিযোগের তদন্তে নেমেছে কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)। এর মাঝে শনিবার নিউটাউনে ইকো পার্কে (Eco Park) এই গোটা ঘটনাই ‘স্ক্রিপ্টেড’ বলে দাবি করলেন দিলীপ ঘোষ। তিনি এদিন বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস এই সমস্ত ব্যাকগ্রাউন্ড তৈরি করেছে। এগুলো তারাই করছে। পুরো স্ক্রিপ্ট তৈরি ছিল। তৃণমূল একাই চেঁচাচ্ছে। আর কারুর কোনও টেনশন নেই। কারণ সবাই জানে এর পিছনে কে আছে। তৃণমূল এবং সরকারের অপকীর্তির বিরুদ্ধে বললে এটা হয়। ওনার বিরুদ্ধে এখনও কোনও কেস করতে পারেনি ওরা। কালো পতাকা দেখিয়েছে, গো ব্যাক বলেছে। কিছু হয়নি। এখন এটাই শেষ অস্ত্র। তৃণমূল কথায় মহিলা মহিলা বলে। মহিলাদের সম্মান করে না। তাঁদের ব্যবহার করে। এখানেও একজন মহিলাকে ব্যবহার করা হয়েছে।

    পুলিশের তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন

    তিনি আরও বলেন, “পুলিশ (Police) তো তদন্ত কমিটি করবেই। আমার বিরুদ্ধে আপনি একটা অভিযোগ করুন। তদন্ত দল তৈরি হয়ে যাবে। বাকি হাজার কোটি লুঠ খুন ধর্ষণ সেখানে কতজন গ্রেফতার হয়েছে? তারা বাড়ি থেকে তৃণমূল নেতাকে জুতোপেটা করে পুলিশের হাতে তুলে দিচ্ছে। পুলিশ কী করেছে? পুলিশের কী যোগ্যতা? এবং সরকারের কী ইচ্ছা, সবই আমরা জানি। সম্মানীয় মানুষকে কীভাবে অপমান করতে হয়, তৃণমূল তা দেখিয়ে দিয়েছে। রাষ্ট্রপতি সহ কাউকেই অপমান করতে ছাড়েনি। এমনকি হাইকোর্টের (High Court) মহিলা বিচারকের স্বামীকে সিআইডি (CID) দিয়ে ডেকে পাঠিয়েছে। তৃণমূলের এই নিকৃষ্ট রাজনীতি একদিন তাদের পতনের কারণ হবে।

    শ্লীলতাহানির অভিযোগকে ঘিরে রাজ্য রাজনীতিতে শোরগোল

    লোকসভা ভোটের মুখে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে ওঠা শ্লীলতাহানির অভিযোগকে ঘিরে রাজ্য রাজনীতিতে শোরগোল শুরু হয়েছে। শুক্রবার রায়নায় নির্বাচনী সভা থেকে বোসকে নিশানা করেন মমতা। তবে রাজ্যপালের পাশে দাঁড়িয়ে তৃণমূলকে বিঁধলেন দিলীপ। তাঁর মতে, “পুরো স্ক্রিপ্ট তৈরি ছিল। সবাই জানে এর পিছনে কে আছে।  তৃণমূল মহিলাদের সম্মান করে না। তাঁদের ব্যবহার করে। এখানেও একজন মহিলাকে ব্যবহার করা হয়েছে। সম্মানীয় মানুষকে কীভাবে অপমান করতে হয়, তৃণমূল তা দেখিয়ে দিয়েছে।”

  • Panihati: পানিহাটির অচলাবস্থা নিয়ে তদন্তের দাবি জানালেন পুরসভার চেয়ারম্যান, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    Panihati: পানিহাটির অচলাবস্থা নিয়ে তদন্তের দাবি জানালেন পুরসভার চেয়ারম্যান, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগে প্রচারে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন দমদম লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী সৌগত রায়। পানীয় জলের সঙ্কটের জন্য তৃণমূল পরিচালিত পুর কর্তৃপক্ষকে দায়ী করেছিলেন বাসিন্দারা। এবার সেই বোর্ডেরই পুরপ্রধান পানিহাটি (Panihati) পুরসভার সামগ্রিক অচলাবস্থা নিয়ে তদন্তের দাবি করলেন। ভোটের আগে এই ঘটনায় তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    পানিহাটি অচলাবস্থা নিয়ে তদন্তের দাবি জানালেন চেয়ারম্যান (Panihati)

    পানিহাটি (Panihati) পুরসভায় ওয়ার্ডের সংখ্যা ৩৫টি। গত চার মাসেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ বোর্ড মিটিং। পানীয় জল, জঞ্জাল, বিদ্যুৎ, নিকাশি নিয়ে মানুষের অভিযোগের শেষ নেই। তার ওপর ঠিকাদারদের প্রায় ১৫ কোটি টাকার মতো বকেয়া থাকায় তারাও কোনও কাজে হাত দিচ্ছেন না। ফলে, থমকে উন্নয়নের কাজ। একপ্রকার অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে পানিহাটি জুড়ে। এই অবস্থার মধ্যে চেয়ারম্যানকে সরানোর জন্য কাউন্সিলরদের একটা অংশ সরব হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, পুরবোর্ড ক্ষমতায় থাকার পরও কোনও কাজ হচ্ছে না। আবর্জনার স্তুপে পরিণত হয়েছে শহর। পানীয় জলের সঙ্কট তো রয়েছে। এই অবস্থা কাটিয়ে সুস্থ স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরে আসুক আমরা চাই। অন্যদিকে,পানিহাটি (Panihati) পুরসভার সামগ্রিক অচলাবস্থা নিয়ে তদন্তের দাবি করলেন।

    আরও পড়ুন: “তৃণমূল নেতার নির্দেশে বাড়িতে মজুত বোমা তৈরির মশলা-আগ্নেয়াস্ত্র”, জানালো ধৃত দুষ্কৃতী

    কী বললেন পুরসভার চেয়ারম্যান?

    মানুষের ক্ষোভ যখন দিনে দিনে বাড়ছে তখন পুরপ্রধানের চেয়ারে বসে পানিহাটির (Panihati) সামগ্রিক অচলাবস্থা নিয়ে তদন্তের দাবি করলেন পুরপ্রধান মলয় রায়। তিনি বললেন, ঠিকাদারদের যে প্রায় ১৫ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে বলে বলা হচ্ছে সেই কাজ হয়েছে ২০১৯ সালের লোকসভা এবং ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটের আগে ওই কাজ করা হয়েছিল। যার বেশিরভাগই হয়েছিল কোনওরকম টেন্ডার, ওয়ার্ক অর্ডার ছাড়া। স্বপক্ষে কাগজপত্রও ঠিকঠাক নেই। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, তাহলে বিপুল পরিমাণ ওই টাকার কাজ কিভাবে হলো? যদিও তা নিয়ে খোলসা না করলেও পুরো প্রক্রিয়াটার পিছনে কারোর না কারোর মদত ছিল বলে জানিয়েছেন পুরপ্রধান। তিনি বলেন, ‘ আমি পুরপ্রধানের চেয়ারে বসার পর থেকে সমান্তরাল প্রশাসন চালানো হচ্ছে। বোর্ড মিটিং ডাকলে কাউন্সিলরদের একটা অংশ ইচ্ছাকৃত ভাবে হাজির হচ্ছেন না। যাতে বোর্ড মিটিং না হয়। ঠিকাদাররা কাজ করতে চাইছেন না।

    পানিহাটির বিধায়ক কী বললেন?

    পানিহাটির (Panihati) বিধায়ক নির্মল ঘোষ বলেন, ‘ প্রথমত আমি পুরসভা দেখিনা। তার ওপর চেয়ারম্যান তো অসুস্থ।আর সেকারণে দলের ঊর্ধ্বতন নেতৃত্ব তাকে পদত্যাগ করতে বললেও তিনি করেননি। তবে আমি নির্বাচনের মুখে মুখ খুলতে চাইনা। কাউকে চটাতেও চাইনা। একটা কথা মাথায় রাখতে হবে পুরসভা চালানোর দায়িত্ব পুরপ্রধানের। উনি যদি নিজের ব্যর্থতাকে তদন্ত দিয়ে ঢাকতে চান করবেন’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: সতর্ক কমিশন! মুর্শিদাবাদে বাহিনীর সংখ্যা বৃদ্ধি

    Murshidabad: সতর্ক কমিশন! মুর্শিদাবাদে বাহিনীর সংখ্যা বৃদ্ধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় দফায় মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) ভোটগ্রহণ হবে। তৃতীয় দফায় মালদা উত্তর, মালদা দক্ষিণ, জঙ্গিপুর ও মুর্শিদাবাদ এই চার আসনের জন্য ৩৩৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার চিন্তাভাবনা নিয়েছে কমিশন। শুধু মুর্শিদাবাদে মোতায়েন থাকবে ১১৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রত্যেকটি সংবেদনশীল বুথ ধরে পরিকল্পনা তৈরির নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। তৃতীয় দফায় জঙ্গিপুর (Jangipur) পুলিশ জেলায় মোতায়েন করা হবে ৬৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ। সঙ্গে থাকবেন রাজ্য পুলিশের ২৬২৮ জন জওয়ান। মুর্শিদাবাদ পুলিশ জেলায় মোতায়েন হবে ১১৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং ৪৭২৪ জন রাজ্য পুলিশের কর্মী। অর্থাৎ তৃতীয় দফায় রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে মোট ৩৩৪ কোম্পানি ও রাজ্য পুলিশের ১৩ হাজারের পাশাপাশি আশেপাশে পুলিশ কর্মী।

    মুর্শিদাবাদে বাহিনীর সংখ্যা বৃদ্ধি

    পরিস্থিতি বিচার করে মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) লোকসভা কেন্দ্রে বাহিনীর সংখ্যা বৃদ্ধি হতে পারে বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে। অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে মুর্শিদাবাদের জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক আরিজ আফতাব।

    সন্দেশখালিতে ‘স্টিং অপারেশনের’ ভিডিওর সিবিআই তদন্তের দাবি বিজেপির

    স্পর্শকাতর এলাকায় অতিরিক্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী

    কমিশন (ECI) সূত্রে জানা গিয়েছে স্পর্শকাতর এলাকায় অতিরিক্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার চিন্তাভাবনা নেওয়া হয়েছে। রামনবমীর অশান্তির পরেই সতর্ক কমিশন। বাহিনীর একটা বড় অংশ কুইক রেসপন্স টিমের (QRT) সদস্য হিসেবে কাজ করবে। অতিরিক্ত বাহিনীর একটা বড় অংশ স্ট্রং রুম পাহারা দেওয়ার জন্য কাজে লাগানো হবে। এছাড়াও বাহিনীকে দিয়ে এরিয়া ডমিনেশন করানো হবে।মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) নিয়ে কমিশনের চিন্তার সবচেয়ে বড় কারণ এই জেলায় অতীতের নির্বাচনী রাজনৈতিক সন্ত্রাসের ইতিহাস। অতীতের প্রায় সব ভোটেই মুর্শিদাবাদে প্রবল অশান্তি হয়েছে। এর মধ্যে শেষ পঞ্চায়েত ভোটে বহু প্রাণহানি দেখেছে এই জেলা। শুধু ভোটের দিনই অন্তত চার জনের মৃত‌্যু হয়। চলতি বছর রামনবমীর মিছিলে হামলার ঘটনায় এই জেলায় শক্তিপুরে উত্তেজনা ছড়ায়। বেশ কয়েকটি বাড়ি এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান থেকে রামনবমীর মিছিলে ইট পাটকেল ছোঁড়া হয় বলে অভিযোগ। এর পরেই শক্তিপুর ও বেলডাঙা থানার ওসিকে সরিয়ে দেয় কমিশন। তার আগে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল মুর্শিদাবাদ রেঞ্জের ডিআইজিকে। এর পরও জেলায় শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করানো বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছে কমিশন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Video: সন্দেশখালিতে ‘স্টিং অপারেশনের’ ভিডিওর সিবিআই তদন্তের দাবি বিজেপির

    Sandeshkhali Video: সন্দেশখালিতে ‘স্টিং অপারেশনের’ ভিডিওর সিবিআই তদন্তের দাবি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির (Sandeshkhali) একটি ভিডিও নিয়ে ভোটের বাজারে হাওয়া গরম করার খেলায় মেতে উঠেছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। শনিবার একটি ‘স্টিং অপারেশনের’ ভিডিও ভাইরাল হয়। তাতে রাজ্যের বিরোধী দলের এক স্থানীয় নেতাকে প্রায় অন্ধকারে অনেক প্রশ্নের জবাব দিতে দেখা যায়। ওই নেতার নাম গঙ্গাধর কয়াল। যদিও ওই ভিডিওর (Sandeshkhali Video) সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। আর সেই ভিডিওকে হাতিয়ার করে সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সম্মানহানি করেন অভিষেক। প্রত্যুত্তর দিতে দেরি করেনি বিজেপিও (BJP Attacks Abhishek)। 

    শিষ্টাচারের সীমা লঙ্ঘন অভিষেকের

    সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ঘটনায় যে রাজ্যের শাসক দলের ভিত নড়িয়ে দিয়েছে, তাতে কোনও সন্দেহ নেই। আর তাই এবার সেই জমি ফিরে পেতে শিষ্টাচারের সীমা লঙ্ঘন করলেন দলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি ওই ‘স্টিং অপারেশনের’ ভিডিওর প্রসঙ্গ উত্থাপন করে দাবি করে বসলেন যে, ধর্ষণের সব অভিযোগ মিথ্যে। সকলকে ২ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ, তাঁর দাবি, ২ হাজার নিয়ে ওই নির্যাতিতারা ‘মিথ্যে’ ধর্ষণের অভিযোগ করেছেন। এখানেই উঠতে শুরু করেছে একাধিক প্রশ্ন (BJP Attacks Abhishek)।

    তৃণমূলের দাবি ঘিরে একাধিক প্রশ্ন

    এক, তাহলে মহিলাদের সম্ভ্রমের দরও এখন ঠিক করে দিচ্ছেন অভিষেক? দুই, ২ হাজার টাকার জন্য নির্যাতিতারা মিথ্যে বলতে যাবেন কেন? তাও এক-দুজন নয়… এতজন? এও কি সম্ভব? তিন, সম্ভ্রমের চেয়ে ২ হাজার টাকা কি কখনও বড় হতে পারে? চার, তাহলে ওই মহিলাদের কান্নাও কি মিথ্যে? এত মা-বোনেদের চোখের জল মিথ্যে? এটাই কি বলতে চাইছে তৃণমূল? পাঁচ, সন্দেশখালির শয়ে শয়ে মহিলা ঝাঁটা-লাঠি নিয়ে রাস্তায় নেমে এসেছিলেন শাহজাহান-বাহিনীর বিরুদ্ধে। তাঁরা সকলে মাত্র ২ হাজার টাকার জন্য এটা করেছিলেন! এটা কি বিশ্বাসযোগ্য (BJP Attacks Abhishek)? 

    শাহজানদের কুকর্ম ঢাকতে মরিয়া তৃণমূল

    এই দাবি করে প্রত্যেক নির্যাতিতাকে অপমান করেছে তৃণমূল। তৃণমূল এতটাই নীচ কাজ করতে পারে। এর থেকেই স্পষ্ট, ধর্ষণের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত শাহজাহান শেখ ও তাঁর ভাই ও শাকরেদদের কুকর্ম ঢাকতে গিয়ে এবার ধর্ষণের ঘটনাকে ভুয়ো বলে ধামাচাপা দিতে চাইছে তারা। সন্দেশখালি (Sandeshkhali) গর্জে উঠেছে। তৃণমূলের পায়ের তলার জমি সরে গিয়েছে। আর তাই এখন তৃণমূল গোটা ঘটনাকে সাজানো আখ্যা দিতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে (BJP Attacks Abhishek)। 

    সম্ভ্রামহননের পর এবার চরিত্রহনন

    এখন পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে, মহিলাদের ক্যারাক্টার সার্টিফিকেট নিতে হবে অভিষেকের থেকে? অভিষেক ঠিক করবেন, ওই মহিলাদের ধর্ষণ হয়েছিল কি না! প্রশ্ন উঠছে, কেউ একজন বলল, শুভেন্দুর কথায় হয়েছে বা ২ হাজার টাকার বিনিময়ে হয়েছে, তা শুনেই সকলে বিচারক হয়ে গেল? আর যে ভিডিও (Sandeshkhali Video) নিয়ে এত তোলপাড়, তার সত্যতা কী? সেটা বিকৃত হতে পারে। প্রযুক্তির ব্যবহারে বদল করাও হতে পারে। সত্যতা যাচাই করা এখনও হয়নি। ফলে, একটা অযাচাই করা ভিডিও দেখে সন্দেশখালির মহিলাদের ফের একবার সম্মানহানি করতে নেমে পড়েছেন অভিষেক (BJP Attacks Abhishek)। প্রথমে সম্ভ্রামহনন, আর এবার মহিলাদের চরিত্রহনন করা শুরু করেছে তৃণমূল। এটাও তো ধর্ষণের সামিল… শারীরিক না হলেও মানসিক।

    ভিডিওর সিবিআই তদন্তের দাবি রাজ্য বিজেপির

    ইতিমধ্যেই, ভিডিও নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে রাজ্য বিজেপি। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেছেন, ভোটে হারবে জেনে তৃণমূল নতুন ফন্দি এঁটেছে। তিনি বলেন, ‘‘ভাইপো (BJP Attacks Abhishek) আর আইপ্যাকের পরিকল্পনা করে তৈরি এই ভিডিও। এর সঙ্গে বিজেপির কোনও সম্পর্ক নেই।’’ দলের রাজ্যসভার সাংসদ শমীর ভট্টাচার্য ভিডিওটিকে ভুয়ো দাবি করে বলেন, বিরোধী দলনেতাকে কালিমালিপ্ত করতে এটা ঘটানো হয়েছে। এই ঘটনার মধ্যে দিয়ে তৃণমূল আসলে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) নির্যাতিতাদেরই অপমান করল। বিজেপি নেতা জানিয়ে দেন, তাঁরা চান, সন্দেশখালি নিয়ে যে ভিডিও (Sandeshkhali Video) ভাইরাল হয়েছে, তার সিবিআই তদন্ত হোক। রাজ্য বিজেপির অন্যতম মুখপাত্র তরুণজ্যোতি তিওয়ারি বলেন, ‘‘তৃণমূল সব কিছুতেই সাজানো ঘটনা দেখে। সন্দেশখালির মহিলারা এসে কোর্টে তাঁদের উপর নির্যাতনের অভিযোগ করেছিলেন।’’ গঙ্গাধর কয়াল নিজেও অবশ্য দাবি করেছেন ভিডিওতে তাঁকে দেখা গেলেও কণ্ঠস্বর তাঁর নয়। সেকারণে তিনি সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • No Dues Certificate: দেবাশিস ধরের প্রার্থীপদ বাতিলের জের! বড় সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের

    No Dues Certificate: দেবাশিস ধরের প্রার্থীপদ বাতিলের জের! বড় সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারের ঘরে তাঁর বকেয়া নেই, এই সংক্রান্ত সার্টিফিকেট দেখাতে পারেননি তিনি। জীবনের প্রথম লড়াইয়ে প্রার্থীপদ বাতিল হয়েছে প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধরের (Debashis Dhar)। বীরভূম লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপির প্রার্থী ছিলেন তিনি। তাঁর এই ঘটনার পর নড়ে চড়ে বসে কমিশন। “নো ডিউস সার্টিফিকেট” (No Dues Certificate) নিয়ে নতুন নির্দেশিকা জারি করল নির্বাচন কমিশন (Election Commission) ।

    কমিশনের বড় সিদ্ধান্ত (No dues Certificate)

    পশ্চিমবঙ্গ সরকার সহ দেশের সমস্ত রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। জানানো হয়েছে প্রার্থীর আবেদনের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কোনও বকেয়া না থাকলে “নো ডিউজ সার্টিফিকেট” (No Dues Certificate) ইস্যু করতে বাধ্য থাকবে সংশ্লিষ্ট সরকারি দফতর। যদি বকেয়া থাকে সে ক্ষেত্রেও বিশদ তথ্য দিতে হবে সংশ্লিষ্ট দফতরকে। “নো ডিউস সার্টিফিকেট” সংক্রান্ত ইস্যুতে গুরুত্বপূর্ণ বদল আনা হল। এরপর মনোনয়ন জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে এই নতুন নিয়মই কার্যকর হবে।

    অভিষেকের গড়ে একাধিক বিজেপি কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর, মহিলাদের শ্লীলতাহানি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    শতাব্দী রায়ের বিরুদ্ধে প্রার্থী দেবাশিস ধর

    প্রসঙ্গত দেবাশিস ধরকে বীরভূম (Birbhum) লোকসভা কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের তিনবারের সাংসদ শতাব্দী রায়ের (Satabdi Ray) বিরুদ্ধে প্রার্থী করেছিল ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP)। প্রচারও শুরু করে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু রাজ্য “নো ডিউজ সার্টিফিকেট” জারি না করায় তাঁর প্রার্থী পদ বাতিল হয়ে যায়। বাধ্য হয়ে বিকল্পপ্রার্থী হিসেবে দেবতনু ভট্টাচার্যকে দিয়ে নমিনেশন করানো হয় বিজেপির তরফে। দেবাশিস ধরের প্রার্থী পদ বাতিল হওয়ায় বিজেপি এই কেন্দ্রে চাপে রয়েছে। এ বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছেন দেবাশিস বাবু। সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হতে বলে। দেবাশিস বাবুর অভিযোগ প্রশাসনের অঙ্গুলিহেলনে তৃণমূল প্রার্থীকে বাড়তি সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার জন্য “নো ডিউজ সার্টিফিকেট” নিয়ে গড়িমসি করে প্রশাসন।

    কোচবিহারের পুলিশ সুপার ছিলেন দেবাশিস

    প্রসঙ্গত কমিশন (ECI) সূত্রে খবর রিপ্রেজেন্টেশন অফ পিপলস অ্যাক্টের সেকশন ৩৬ অনুযায়ী কোন প্রার্থী যদি সরকারি চাকরি থেকে স্বেচ্ছাবসর নিয়ে নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, সেক্ষেত্রে তাঁকে নো ডিউজ সার্টিফিকেট জমা করতে হয়। ২৬ নম্বর ফর্ম পূরণ করে হলফনামা দেওয়ার সময় তিনি (No Dues Certificate) সার্টিফিকেট দিতে পারেননি বলে তাঁর মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। দেবাশিস ধর (Debashis Dhar) কোচবিহারের পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। শীতলকুচি কাণ্ডের পর তাঁকে বলির পাঁঠা করা হয় বলে দাবি করেছেন দেবাশিস বাবু। এই মামলায় পরে তাঁর বিরুদ্ধে সাসপেনশন প্রত্যাহার করে নেওয়া হলেও কম্পালসারি ওয়েটিং এ রাখা হয়েছিল তাঁকে। এমনকি বেশ কয়েকটি মামলায় সাক্ষী হিসেবে তাঁর নাম ঢুকিয়ে তাকে টানা জেরা করা হয় বলে অভিযোগ প্রাক্তন পুলিশ কর্তার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: আর্থিক প্রতিকুলতাকে জয় করে মাধ্যমিকে স্টার দিনমজুরের ছেলে অপু, পড়াশুনা নিয়ে চিন্তায় পরিবার

    Balurghat: আর্থিক প্রতিকুলতাকে জয় করে মাধ্যমিকে স্টার দিনমজুরের ছেলে অপু, পড়াশুনা নিয়ে চিন্তায় পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাধ্যমিকে স্কুলের সেরা হয়ে সকলকে তাক লাগিয়ে দিল দিনমজুরের ছেলে অপু ঘোষ। মাধ্যমিক দিয়েছিল বালুরঘাট (Balurghat) লোকসভার বেলবাড়ি কাদিহাট উচ্চবিদ্যালয় থেকে। বাংলায় পেয়েছে ৯০, ইংরাজিতে ৬৫। অঙ্ক, ভৌতবিজ্ঞান, জীবনবিজ্ঞান, ও ভূগোল- প্রতিটি বিষয়ে নম্বর নয়ের ঘরে। অঙ্কে ও ভৌতবিজ্ঞানে পেয়েছে ৯৪। জীববিজ্ঞানে ৯৮। ভূগোলে ৯৯। ইতিহাসে নম্বর সামান্য কম, পেয়েছে ৮৬।

    বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশুনা করতে চায় (Balurghat)

    বালুরঘাটের (Balurghat) গঙ্গারামপুর ব্লকের বেলবাড়ি ঘোষ পাড়ার আনন্দ ঘোষ ও শিবানী ঘাষের এক মাত্র ছেলে অপু। বাবা দিনমজুরের কাজ করেন। মা গৃহবধূ। পরিবারে অভাব অনটন নিত্য সঙ্গী। অপুর সাফল্যে বাবা-মায়ের চোখে জল। ছেলের পড়াশুনার জন্য সরকারের কাছে সাহায্যের আর্জি জানান অপুর পরিবার। অপু বলে, ‘বাবা দিনমজুর। যা আয় করেন সেটা সংসার চালাতে খরচ হয়ে যায়। শুধুমাত্র বিজ্ঞান বিষয়ে একজন গৃহশিক্ষক ছিল। তাও পরীক্ষার মাত্র চারমাস আগে তাঁকে পেয়েছিলাম। বাকি বিষয় নিজেই পড়তাম। ৬২৬ পাব ভাবতে পারিনি। বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশুনা করতে চাই।’ ভবিষ্যতে বিজ্ঞান নিয়ে পড়ার ইচ্ছে রয়েছে। কিন্তু, বাবার রোজগার তেমন নয়। সাহায্য করলে ভালো লাগত।’

    আরও পড়ুন: “তৃণমূল নেতার নির্দেশে বাড়িতে মজুত বোমা তৈরির মশলা-আগ্নেয়াস্ত্র”, জানালো ধৃত দুষ্কৃতী

    সহযোগিতার আশ্বাস স্কুল কর্তৃপক্ষের

    বাবা আনন্দ ঘোষ বলেন, ‘ভাবতে পারিনি ছেলে মাধ্যমিক পরীক্ষায় এত ভালো ফল করবে। আর্থিক সমস্যার জন্য গৃহশিক্ষক দিতে পারিনি। পরীক্ষার মাত্র চার মাস আগে বিজ্ঞান বিষয় পড়াতে একজন গৃহশিক্ষক রেখেছিলাম। ছেলে বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করতে চায়। আমার সামান্য আয় দিয়ে কীভাবে ছেলেকে লেখাপড়া করাবো বুঝে উঠতে পারছি না। সরকারি সাহায্য পেলে ভীষণ ভালো হত।’ ছেলের সাফল্যে খুশি মা শিবানী ঘোষ বলেন, ‘রেজাল্ট দেখে আমারও ভালো লাগছে। কিন্তু আগামীদিনে কীভাবে ছেলের স্বপ্নপূরণ করব, তা নিয়ে চিন্তায় রাতে ঘুম আসছে না।’ বেলবাড়ি কাদিহাট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পার্থ সরকার বলেন, অপুর যেন সমস্যা না হয় তার জন্য আমাদের সহযোগিতা থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Heart Attack Stroke Risks: ৮ মিনিটের রাগে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়, বলছে গবেষণা

    Heart Attack Stroke Risks: ৮ মিনিটের রাগে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়, বলছে গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, প্রবল রাগ ওঠামাত্র শরীরে প্রচুর স্ট্রেস হরমোন তথা নিউরোকেমিক্যাল বেরোতে শুরু করে। তাদের প্রভাবে হার্টরেট ও প্রেশার বাড়ে। করোনারি আর্টারি সঙ্কুচিত হয়। আবার করোনারি আর্টারিতে যদি কোনও চর্বির প্লাক জমে থাকে তা ফেটে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। বাড়ে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি (Heart Attack Stroke Risks)। সম্প্রতি একটি গবেষণায় উঠে এসেছে, মাত্র ৮ মিনিট ধরে যদি কেউ রেগে থাকেন, তাহলে তাঁর হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়। ‘জার্নাল অফ দ্য আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন’- এ প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণাটি। যেখানে দেখানো হয়েছে রাগ এবং হার্ট অ্যাটাকের সম্পর্ক।

    গবেষণা

    এই গবেষণাটিতে যুক্ত ছিল কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইরভিং মেডিক্যাল সেন্টার, নিউইয়র্কের ‘সেন্ট জনস ইউনিভার্সিটি’ সমেত অন্যান্য বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান। ২৮০ জনের ওপরে এই গবেষণাটি চালানো হয়। যাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন স্বাস্থ্যবান প্রাপ্তবয়স্ক। অংশগ্রহণকারীদের চারটি গ্রুপে ভাগ করা হয়। তারপর তাঁদেরকে এমন কিছু ঘটনাক্রমের মধ্যে দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় যেখানে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে রাগ, দুঃখ এবং উদ্বেগের অনুভূতিগুলি কাজ করতে থাকে। অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের মনকে শান্ত ও আবেগহীন রেখে ৮ মিনিট ধরে উচ্চস্বরে ১-১০০ গোনে। এদের প্রত্যেকের রক্তের নমুনা নেওয়া হয় এবং তাদের ব্লাড প্রেশারও মাপা হয়। সেখানেই উঠে আসে এই তথ্য। ৮ মিনিট ধরে রেগে থাকলে বাড়ে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের (Heart Attack Stroke Risks) ঝুঁকি। প্রসঙ্গত, গবেষণার আগেও একইভাবে তাদের রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয় এবং ব্লাড প্রেশার মাপা হয়। দুই ক্ষেত্রে ফারাক লক্ষ্য করা যায়। গবেষণাটিকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ডক্টর ডাইচি শিম্বো, তিনি জানান, অতীতে বেশ কিছু এ ধরনের গবেষণা চালানো হয় যেখানে দেখা গিয়েছে, রাগের অনুভূতি, উদ্বেগের অনুভূতি, দুঃখের অনুভূতির সঙ্গে হৃদরোগের সম্পর্ক থাকে ভবিষ্যতে। গবেষণায় দেখা যায়, অংশগ্রহণকারীদের রক্তনালী সংকুচিত হয়ে যায়। এর পাশাপাশি যাঁরা দুঃখ এবং উদ্বেগে ছিলেন তাঁদেরও রক্তনালী সংকুচিত হয়। রক্তনালীর সংকোচন এবং প্রসারণের ফলেই শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধি বা হ্রাস হয়।

    স্ট্রোক  এবং হার্ট অ্যাটাক (Heart Attack Stroke Risks)

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশে যখন রক্ত সরবরাহ বন্ধ বা হ্রাস পায়, তখনই মস্তিষ্কের বিভিন্ন কোষগুলি অক্সিজেন এবং পুষ্টি পায় না। মস্তিষ্কের কোষগুলি তখন মারা যেতে শুরু করে। এই সময়ে স্ট্রোক হয়। আর এক ধরনের স্ট্রোক হয়, যখন মস্তিষ্কের রক্তনালী ফুটো হয়ে যায়। ফেটে যায় এবং সেখানে রক্তক্ষরণ ঘটে। অন্যদিকে, হার্ট অ্যাটাক তখনই হয় যখন মানুষের হৃদপিণ্ডতে রক্ত চলাচল কমে যায়, অথবা হৃদপিণ্ড ব্লক হয়ে যায়।

    রাগ কমানোর দশ মহাবিদ্যা 

    (১) আপনার রাগ বেশি সেটা বুঝুন। এজন্য আপনি ছাড়া আর কেউ দায়ী নয়। কারণ যে ঘটনায় আপনি রেগে যান, তাতে অন্য অনেকেই দিব্যি মাথা ঠান্ডা রাখতে পারেন।

    (২) এ বার ঠিক করুন রাগ কমাবেন এবং সেরকম প্রস্তুতি নিন।

    (৩) কোন কোন ঘটনায় আপনি রেগে যান তা বুঝুন। সে রকম পরিস্থিতি যাতে না হয় সে চেষ্টা করুন। তার জন্য যদি নত হতে হয় সে-ও ভাল।

    (৪) নত হতে হয়েছে বলে যদি খারাপ লাগে, ভেবে দেখুন এর বিনিময়ে আপনার শরীর, মানসিক শান্তি, সম্পর্ক সবই কিন্তু রক্ষা পেল।

    (৫) চেষ্টা করেও পরিস্থিতি এড়াতে না পারলে প্রতিজ্ঞা করুন, যা-ই ঘটুক আপনি শুধু শুনে বা দেখে যাবেন, রাগবেন না৷ এমন কথা বলবেন না যাতে পরিস্থিতি জটিল হয়।

    (৬) ধৈর্য ধরুন। মুখ বন্ধ রাখুন। সম্ভব হলে সে জায়গা থেকে সরে যান। হনহন করে হেঁটে আসুন, মাথায় জল ঢালুন, ঘরের কাজ করুন বা কারও সঙ্গে কথা বলে মাথা ঠান্ডা করে নিন।

    (৭) এ সব কোনওটাই সম্ভব না হলে কাজে আসবে সুইচ অফ–সুইচ অন মেকানিজ্ম এবং ভিস্যুয়াল ইমেজারি, এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। এ হল পরিস্থিতির মাঝখানে বসে গভীর ভাবে অন্য পছন্দের কিছু ভাবা যাতে মন চলে যায় অন্য কোনও রাজ্যে। বিশেষজ্ঞের কাছে শিখে ঘরে প্র্যাকটিস করলে বিপদের সময় কাজে লাগবে।

    (৮) ডিপ বেলি ব্রিদিং, যোগাসন, মেডিটেশনে শরীর–মন ঠান্ডা থাকে। চট করে রাগ ওঠে না। বা উঠলেও সহজে নেমে যায়। নিয়মিত প্রশিক্ষকের কাছে যোগা প্রাকটিস করুন।

    (৯) জীবনের চাহিদা কমিয়ে ফেলুন, দেখবেন এতে রাগও কমে যাবে। নিজের মধ্যে কোনও রকমের ইগো রাখবেন না।

    (১০) আধ্যাত্মিকতার বিভিন্ন বই পড়ুন। মহাপুরুষদের বাণী পড়ুন, এতে মন শান্ত থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: অভিষেকের গড়ে একাধিক বিজেপি কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর, মহিলাদের শ্লীলতাহানি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    South 24 Parganas: অভিষেকের গড়ে একাধিক বিজেপি কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর, মহিলাদের শ্লীলতাহানি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গড় ডায়মন্ড হারবার লোকসভায় বিজেপি কর্মীদের ওপর বেলাগাম সন্ত্রাস শুরু করেছে তৃণমূল। বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে ভাঙচুর করার পাশাপাশি মহিলাদের শ্লীলতাহানি করা হয়। আর ধর্ষণ করার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা (South 24 Parganas) ডায়মন্ড হারবার লোকসভার বিষ্ণুপুর থানার আন্ধারমানিক গ্রাম পঞ্চায়েতের আলতা বেরিয়া গ্রামে। ভোটের আগে অভিষেকের গ়়ড়ে এই ধরনের ঘটনা সামনে আসতেই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে বিজেপি নেতৃত্ব প্রশ্ন সুলতে শুরু করেছে।

    বাড়ি ভাঙচুর, মহিলাদের শ্লীলতাহানিতে অভিযুক্ত তৃণমূল (South 24 Parganas)

    ডায়মন্ড হারবার (South 24 Parganas) লোকসভার বিষ্ণুপুর থানার আন্ধারমানিক গ্রাম পঞ্চায়েতের আলতা বেরিয়া গ্রামে বিজেপির ভাল সংগঠন রয়েছে। বিজেপির করার অপরাধে বেছে বেছেই বিজেপির কর্মী সমর্থকদের বাড়িতে মদ্যপ অবস্থায় তৃণমূলের লোকজন চড়াও হয়। তারা বিজেপি কর্মীদের একাধিক বাড়ি ভাঙচুরের পাশাপাশি ধর্ষণ করার হুমকি দেয়। বিজেপি কর্মীদের বক্তব্য, হামলাকারীরা সকলেই তৃণমূলের লোকজন। এলাকায় বিজেপি করা যাবে না বলে জানিয়ে দেয়। আমরা প্রতিবাদ করলেই ওরা বাড়ি ভাঙচুর করে। এই এলাকায় আমাদের ৬টি বাড়ি ভাঙচুর করেছে। মহিলাদের শ্লীলতাহানি করেছে। হামলার ঘটনার পর আমরা চরম আতঙ্কিত। শনিবার আমাদের সঙ্গে দেখা করতে দলীয় প্রার্থী এসেছিলেন। সমস্ত বিষয়টি আমরা জানিয়েছি। আমরা দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

    আরও পড়ুন: “তৃণমূল নেতার নির্দেশে বাড়িতে মজুত বোমা তৈরির মশলা-আগ্নেয়াস্ত্র”, জানালো ধৃত দুষ্কৃতী

    শুরু হয়েছে রাজৈনৈতিক তরজা

    বিজেপির প্রার্থী অভিজিত দাস (ববি) বলেন, মোট আটটি বাড়িতে এমন ঘটনা ঘটেছে। ৬টি বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। আমরা নির্বাচন কমিশন অভিযোগ জানিয়েছি। এরপর এছাড়াও তিনি চাঁচাছোলা ভাষায় বলেন, ডায়মন্ড হারবারের (South 24 Parganas) বুক থেকে ভাইরাসকে হটাতে হবে। এখানে যে যেই দল করুক তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে দিতে হবে। এসব সন্ত্রাস আমরা মেনে নেব না। স্থানীয় তৃণমূল নেতা পিন্টু সর্দার বলেন, এই ধরনের ঘটনার সঙ্গে তৃণমূল জড়িত নই। বিরোধীরা মিথ্যা অভিযোগ করে রাজনৈতিক ফয়দা তোলার চেষ্টা করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lakshadweep Tourism: দ্রুত গতিসম্পন্ন ফেরি পরিষেবা চালু লাক্ষাদ্বীপ-ম্যাঙ্গালোরের মধ্যে, সময় বাঁচবে ৫ ঘণ্টা

    Lakshadweep Tourism: দ্রুত গতিসম্পন্ন ফেরি পরিষেবা চালু লাক্ষাদ্বীপ-ম্যাঙ্গালোরের মধ্যে, সময় বাঁচবে ৫ ঘণ্টা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্রুত গতির ফেরি পরিষেবা চালু হল লাক্ষাদ্বীপ (Lakshadweep Tourism) এবং ম্যাঙ্গালোরের মধ্যে। এই ফেরি পরিষেবার পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে ‘পাড়ালি’। পরিষেবা চালুর ফলে যাত্রী এবং পর্যটকদের সময় অনেকটাই বাঁচবে। যাতায়াতের সময় কমবে পাঁচ ঘন্টা। ৩ মে শুক্রবারই নতুন ফেরি পরিষেবার উদ্বোধন হয়। ১৬০ জন যাত্রীকে নিয়ে লাক্ষাদ্বীপ থেকে ম্যাঙ্গালোরের উদ্দেশে পাড়ি দেয় পাড়ালি। পৌঁছে যায় মাত্র সাত ঘণ্টায়। সাধারণভাবে আগে এই যাত্রাপথে সময় লাগত প্রায় ১৩ ঘণ্টার কাছাকাছি। পরিষেবা চালু হতে শুক্রবারই যাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ লক্ষ্য করা গিয়েছে।

    ‘দ্য লাক্ষাদ্বীপ আইল্যান্ড ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট অথরিটি’ 

    প্রসঙ্গত মোদি সরকার লাক্ষাদ্বীপকে (Lakshadweep Tourism) পর্যটনে ঢেলে সাজিয়েছে। কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রকের অধীনে তৈরি করা হয়েছে ‘দ্য লাক্ষাদ্বীপ আইল্যান্ড ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট অথরিটি’ এই সংস্থার উদ্যোগেই ম্যাঙ্গালোর থেকে লাক্ষাদ্বীপ পর্যন্ত পর্যটকদের জন্য জলপথে ফেরি সার্ভিস চালু হল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লাক্ষাদ্বীপ পরিভ্রমণ করেন চলতি বছরের শুরুতেই। তারপর থেকেই সেখানকার প্রশাসন ঢেলে সাজিয়েছে ভারতের এই দ্বীপের পর্যটন ব্যবস্থাকে। মূল ভূখণ্ড কোচি এবং বেঙ্গালুরর সঙ্গে লাক্ষাদ্বীপকে জুড়তে নানা রকমের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম হল এই দ্রুতগতির ফেরি সার্ভিস চালু। প্রসঙ্গত পর্যটন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে ইতিমধ্যে শুরু করা হয়েছে, পশ্চিমঘাটে ইকো ট্যুরিজম, শিক্ষামূলক ভ্রমণ, স্বাস্থ্য বিষয়ক ভ্রমণ ইত্যাদি।

    আরও পড়ুন: “যোগ্য অযোগ্য বাছাই সম্ভব”, শীর্ষ আদালতে জানাল কমিশন, নজর সোমবারের শুনানিতে

    ৩৬ দ্বীপের সমাহার লাক্ষাদ্বীপ 

    ৩৬ দ্বীপের সমাহার হল লাক্ষাদ্বীপ (Lakshadweep Tourism)। ৩২ বর্গ কিলোমিটারের জুড়ে অবস্থান করছে এই দ্বীপগুলি। এর আশেপাশের সমুদ্র সীমা হল ৪,২০০ বর্গ কিলোমিটার। প্রকৃতিপ্রেমিক, অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষদের জন্য লাক্ষাদ্বীপ প্রতিনিয়তই আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে। লাক্ষাদ্বীপে মিলছে নানারকমের পর্যটনের সুবিধাও। ভ্রমণকারীর এখানে স্কুবা ডাইভিং সমেত অন্যান্য ওয়াটার স্পোর্টসেরও সুবিধা পাবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share