Author: user

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার ১২/০৩/২০২৪)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার ১২/০৩/২০২৪)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১)  পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করে সময় কাটাবেন।

    ২) বাড়ির বাইরের ব্যক্তিদের সঙ্গে ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বুদ্ধিমানীর সঙ্গে কাজ করুন।

    বৃষ

    ১) পরিবারের কোনও সদস্যের বিবাহে বাধা এলে তার সমাধান হবে, বিবাহ প্রস্তাবে সকলে সহমতি প্রদান করবে।

    ২) পড়াশোনার জন্য বিদেশ যাত্রার পরিকল্পনা করে থাকলে তাঁদের ইচ্ছা পূরণ হবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে আধিকারিকরা আপনার কাজের প্রশংসা করবেন।

    মিথুন

    ১) সরকারি চাকরিজীবীদের বদলি হতে পারে।

    ২) সাবধানে আর্থিক লেনদেন করুন, তা না-হলে সম্পর্কে বিভেদ দেখা দিতে পারে।

    ৩) মার্কটিংয়ের সঙ্গে জড়িত জাতকরা ভালো কাজ শুরু করতে পারেন।

    কর্কট

    ১) ব্যবসায়ীদের জন্য দিন ঠিকঠাক।

    ২) লক্ষ্য পূরণের জন্য কঠিন পরিশ্রম করবেন।

    ৩) বন্ধু আর্থিক সাহায্য চাইলে তা পূরণ করতে সক্ষম হবেন।

    সিংহ

    ১) প্রেম জীবনে সঙ্গীর সঙ্গে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করবেন।

    ২) গোপন রহস্য পরিবারের সদস্যদের সামনে প্রকট হবে।

    ৩) সন্তান কোনও কারণে জেদ করতে পারে, যা আপনাদের পুরো করতে হবে।

    কন্যা

    ১) পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে হতাশাজনক সংবাদ শুনতে পাবেন। 

    ২) ব্যবসায়ে নতুন পরিকল্পনা করে থাকলে তা পূরণ করতে পারেন।

    ৩) ছাত্রছাত্রীদের পরীক্ষায় সাফল্য লাভের জন্য কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    তুলা

    ১) সকলকে খুশি করার চেষ্টা করবেন এবং এ কারণে সমস্যা হতে পারে।

    ২) জরুরি কাজে যাত্রা করতে পারেন এই রাশির জাতক।

    ৩) সন্তানের কেরিয়ারের কারণে চিন্তিত থাকলে, তা এবার দূর হবে।

    বৃশ্চিক

    ১) সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতার দ্বারা লাভান্বিত হবেন।

    ২) কারও কথায় আসবেন না, সমস্যা হতে পারে।

    ৩) ভালোভাবে ব্যবসা পরিচালনার জন্য কিছু ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ ও আলোচনা বজায় রাখতে হবে।

    ধনু

    ১) পরিকল্পনা পুরো করার আগে অভিজ্ঞ ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে নিন।

    ২) সম্পত্তি সংক্রান্ত বিষয়ে ধৈর্য ধরে থাকতে হবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে নিজেকে প্রমাণ করার জন্য পরিশ্রম করবেন।

    মকর

    ১) কর্মক্ষেত্রে নিজের কাজের জন্য অন্যের কাছ থেকে অধিক প্রত্যাশা করবেন না, প্রতারিত হতে পারেন।

    ২) কর্মকৌশলে বিশ্বাস রাখুন।

    ৩) ব্যবসায়ীরা নতুন প্রকল্প শুরু করতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) লোকদেখানোর জন্য অধিক অর্থ ব্যয় করতে পারেন।

    ২) অর্থকষ্টে কাটবে দিনটি।

    ৩) পরিশ্রম সফল হবে, কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব বাড়বে, ভয় পাবেন না।

    মীন

    ১) ব্যবসায়িক সমস্যার কারণে অবসাদগ্রস্ত হবেন।

    ২) জীবনসঙ্গীর সঙ্গে মিলে ভবিষ্যৎ সংক্রান্ত পরিকল্পনা করতে পারেন।

    ৩) অহংকার করবেন না।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: বনগাঁ পুরসভার চেয়ারম্যানকে নোটিশ দিল সিবিআই, শোরগোল

    CBI: বনগাঁ পুরসভার চেয়ারম্যানকে নোটিশ দিল সিবিআই, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সকালে ইডির ওপরে হামলার ঘটনার তদন্তে বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্যর বাড়িতে যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। শঙ্করের বাড়ি থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে বনগাঁ পুরসভার তৃণমূলের চেয়ারম্যান গোপাল শেঠের বাড়ি। তাঁকে এদিন সিবিআই (CBI) নোটিশ ধরিয়েছে।

    চেয়ারম্যানকে নোটিশ দেওয়া হয় (CBI)

     ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালিতে ইডি হানা দেওয়ার পর শাহজাহান বাহিনী হামলা চালিয়েছিল। ওই দিনই বনগাঁয় তৃণমূল নেতা শঙ্কর আঢ্যর বাড়িতে ইডি হানা দেয়। শঙ্করকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার সময় ইডি-র ওপর হামলা হয়। সেই হামলার ঘটনার তদন্তে এদিন বনগাঁ পুরসভার চেয়ারম্যান গোপাল শেঠকে নোটিশ ধরাল সিবিআই (CBI)। সোমবার সকালে ইডির উপরে হামলার ঘটনার তদন্তে বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্যর বাড়িতে যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। শঙ্করের বাড়িতে ঢোকা ও বেরোনোর রাস্তায় রয়েছে বেশ কয়েকটি সিসি ক্যামেরা। গত ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালিতে ইডির ওপর হামলার ঘটনার তথ্য শঙ্কর আঢ্যর বাড়ির ক্যামেরাগুলি তদন্তকারীদের নজরে রয়েছে। এই সিসি ক্যামেরার ফুটেজ হাতে পেতে চান তদন্তকারীরা। সে কারণেই সোমবার গোপাল শেঠের সঙ্গে বেশি কিছু সময় কথা বলার পর তাঁকে নোটিশ ধরানো হয় সিবিআইয়ের তরফে। পাশাপশি বনগাঁ থানা, বনগাঁ পুরসভাকেও নোটিশ দেয় সিবিআই। শঙ্করের বাড়ির এলাকায় কয়েকটি সিসি ক্যামেরা আছে, যার কয়েকটি নিয়ন্ত্রণ পুরসভার হাতে বলে খবর। কয়েকটি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণ থানার হাতে। ঘটনার দিনের ফুটেজ পাওয়ার জন্যই এদিন থানা ও পুরসভাকে দেওয়া হয় নোটিশ।

    ২০ মার্চের মধ্যে ফুটেজ জমা দেওয়ার নির্দেশ

    আর শিমুলতলায় শঙ্করের বাড়ির আশপাশের কয়েকজন প্রতিবেশীকেও এদিন সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেওয়ার জন্য নোটিশ দেয় সিবিআই। এমনকী শঙ্করের বাড়ি ও পার্টি অফিসে লাগানো ক্যামেরায় ঘটনার দিনের কী ছবি ধরা পড়েছে তা খতিয়ে দেখতে চায় সিবিআই। সে কারণেই এদিন শঙ্কর আঢ্যকেও নোটিশ ইস্যু করা হয়। এদিন তাঁর স্ত্রী সিবিআইয়ের (CBI) নোটিশ গ্রহণ করেন। নোটিশে আগামী ২০ মার্চের মধ্যে সকলকেই তথ্য হিসাবে ফুটেজ জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CAA: সিএএ কার্যকর হতেই ঠাকুরনগরে ঢাক-ঢোল নিয়ে উচ্ছ্বাস হিন্দু শরণার্থীদের

    CAA: সিএএ কার্যকর হতেই ঠাকুরনগরে ঢাক-ঢোল নিয়ে উচ্ছ্বাস হিন্দু শরণার্থীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ সোমবার সিএএ (CAA) কার্যকর করার কথা ঘোষণা হয়েছে। এই ঘোষণা করছে কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। উল্লেখ্য কয়েক দিন আগেই দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ একটি বেসরকারি সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে স্পষ্ট জানিয়েছিলেন খুব দ্রুত লোকসভা ভোটের আগে দেশে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন কার্যকর হবে। আর আজ আইন কার্যকর হতেই ঠাকুরনগরের ঠাকুরবাড়িতে উচ্ছ্বাস এবং আবেগের বাতাবরণ তৈরি হয়েছে। একে উদ্বাস্তু হিন্দু বাঙালি সমাজের কাছে গৌরবের দিন বলে উল্লেখ করেছেন মতুয়া সমাজের মানুষ। ইতিমধ্যে এলাকার মানুষ ঢাক-ঢোল, কাঁসর নিয়ে ঠাকুর বাড়ির মন্দিরে নেমে পড়েন। সকলে মিষ্টিমুখ করেন। পুরুষ-মহিলা সকলে এই আনন্দ উচ্ছ্বাসে যোগদান করেন।

    স্থানীয় মানুষের প্রতিক্রিয়া (CAA)

    মতুয়া সমাজের ঠাকুরনগরের বাসিন্দা সুজিত বিশ্বাস সিএএ (CAA) কার্যকর হওয়ায় অত্যন্ত উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বলেন, “আমরা ভীষণ খুশি, আমাদের দীর্ঘ দিনের প্রতীক্ষার অবসান ঘটল। প্রধানমন্ত্রী নিজে আমাদের মতো শরণার্থীদের কথা ভেবেই আইন করেছেন এবং আজ তাকে বাস্তবায়িত করলেন। আমরা নরেন্দ্র মোদিকে প্রধানমন্ত্রী পেয়ে অত্যন্ত গর্বিত। নাগরিকত্ব নিয়ে আমরা এখন সম্মানের সঙ্গে বসবাস করব।”

    উদ্বাস্তু হিন্দু নাগরিকের বক্তব্য

    উদ্বাস্তু হিন্দু নাগরিক দিলীপকান্তি মণ্ডল সিএএ (CAA) কার্যকর করা প্রসঙ্গে বলেন, “জয় হরি বোল, আমরা যাঁরা ওপার বাংলা থেকে ধর্মীয় অত্যাচারের শিকার হয়ে এই পশ্চিমবঙ্গের এসেছি তাঁদের সম্মানের সঙ্গে বাঁচার অধিকার দেবে এই নাগরিকত্ব আইন। শরণার্থী উদ্বাস্তু হিন্দুদের অধিকারকে সুরক্ষা করতে এই আইন কার্যকর করা একান্ত প্রয়োজন। আমরা ভীষণ খুশি। মতুয়া সমাজের অনেক দিনের দাবি ছিল নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন কার্যকর হোক। ঠাকুরবাড়ির বড়মা বীণাপাণি দেবী, প্রমথরঞ্জন ঠাকুর এবং সর্বভারতীয় মতুয়া সংগঠনের পক্ষ থেকে বার বার দাবি তোলা হয়েছে, আন্দোলন করা হয়েছে। এমনকী ঠাকুরবাড়িতে দু-দু’বার অনশন করেছি আমরা। মোদিজি এবং আমিত শাহ যে কথা দিয়েছেন, তা আজ কার্যকর হয়েছে। আমরা আজ খুব খুশি। এই আইন সারা দেশে বাস্তবায়ন হবে। অধিকার নিয়ে সম্মানের সঙ্গে বাঁচব আমরা।”         

    কী আছে সিএএ আইনে?

    এই সিএএ আইন (CAA) অনুযায়ী বলা হয়েছে, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে যদি কোনও হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, শিখ, পারসি এবং খ্রিষ্টান ধর্মের মানুষ যদি ধর্মীয় অত্যাচারের শিকার হয়ে ভারতে চলে আসেন তাহলে তাঁদের ধর্ম এবং সংস্কৃতি রক্ষায় ভারত সরকার নাগরিকত্ব প্রদান করবে। পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ থেকে উদ্বাস্তু হয়ে আসা হিন্দু শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panihati: বিজেপি ভোট চাইতে এলে ঝাঁটা হাতে বিদায় করুন, নিদান তৃণমূল কাউন্সিলরের

    Panihati: বিজেপি ভোট চাইতে এলে ঝাঁটা হাতে বিদায় করুন, নিদান তৃণমূল কাউন্সিলরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি প্রার্থী ও কর্মীরা বাড়িতে ভোট চাইতে এলে ঝাঁটা হাতে বিদায় দেওয়ার নিদান দিলেন পানিহাটি (Panihati) পুরসভার তৃণমূল কাউন্সিলর প্রদীপ বড়ুয়া। বিশেষ করে মহিলাদের কাছে তিনি এই আবেদন রাখেন। পানিহাটি তৃণমূল কাউন্সিলরের এই বক্তব্যে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। একজন জনপ্রতিনিধি এভাবে বক্তব্য রাখতে পারেন তা নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূল কাউন্সিলর? (Panihati)

     লোকসভা নির্বাচনে ৪২ টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে তৃণমূল কংগ্রেস। তারপর থেকেই বিভিন্ন কেন্দ্রে প্রার্থীদের জীবন লিখনের কাজ শুরু করে দেন তৃণমূলের কর্মী সমর্থকেরা। সোমবার সকালে পানিহাটি (Panihati) পুরসভার ৩৩ নম্বর ওয়ার্ড এইচ বি টাউন এলাকায় দেওয়াল লিখনের কাজ শুরু করা হয়। দেওয়াল লিখনে পুরসভার কাউন্সিলর প্রদীপ বড়ুয়া সহ মহিলা কর্মী সমর্থকেরাও সামিল হন। দেওয়াল লিখনের সেই জায়গায় পানিহাটি পুরসভার ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রদীপ বড়ুয়া বিজেপি প্রার্থী ও কর্মীদের উদ্দেশ্যে হুঁশিয়ারি দেন। তিনি বলেন, “বিজেপি প্রার্থী ও কর্মীরা বাড়িতে ভোট চাইতে আসলে মহিলারা ঝাঁটা হাতে তাদেরকে বিদায় করুন।” এমনিতেই পানিহাটি পুরসভা এলাকা দলীয় কোন্দলে জর্জরিত। চেয়ারম্যানকে সরানোর জন্য দলের সিংহভাগ কাউন্সিলর জোটবদ্ধ হয়েছেন। নাগরিক পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে। স্থানীয় কাউন্সিলরদের কাছে বার বার বলার পরও কোনও কাজ হয়নি। ফলে, তৃণমূলের ওপর তিতি বিরক্ত সাধারণ মানুষ। এখন তৃণমূল কাউন্সিলর এই ধরনের কথা বলে মানুষের আস্থা আদায়ের চেষ্টা করছেন বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

    বিজেপি নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    তৃণমূলকে পাল্টা কটাক্ষ করেছে বিজেপি। বিজেপি নেতা জয় সাহা বলেন, মহিলারা ঝাঁটা হাতে নিয়ে কাদের সম্বর্ধনা দেওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে আছেন, সেটা পশ্চিমবঙ্গের মানুষ দেখেছেন সন্দেশখালিতে। তৃণমূলকে শুধু একটাই কথা বলব,২০২৪ এর পরে বাড়িতে থাকতে হলে বিজেপিকে সহযোগিতা করা শুরু করুন এখন থেকেই।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ABVP: এবিভিপি-র শান্তিপূর্ণ মিছিলের ওপর নির্মমভাবে লাঠিচার্জ, চ্যাংদোলা করে নিয়ে গেল পুলিশ

    ABVP: এবিভিপি-র শান্তিপূর্ণ মিছিলের ওপর নির্মমভাবে লাঠিচার্জ, চ্যাংদোলা করে নিয়ে গেল পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার শিলিগুড়িতে এবিভিপির শান্তিপূর্ণ মিছিলে লাঠি চালাল পুলিশ। পুলিশের লাঠিতে জখম হলেন অসংখ্য ছাত্র ছাত্রীর। এদিন এবিভিপি (ABVP) উত্তরকন্যা অভিযানের ডাক দিয়েছিল। সেই মিছিরকে আটকাতেই  উত্তরকন্যার আগে  তিনবাত্তি মোড়ে নির্মমভাবে লাঠি চালায় পুলিশ।

    কেন উত্তরকন্যা অভিযান? (ABVP)

    রাজ্যের নারী নির্যাতন সহ সন্দেশখালি ঘটনার ন্যায় বিচারের দাবিতে এদিন উত্তরকন্যা অভিযানের ডাক দিয়েছিল এবিভিপি। এই কর্মসূচির তিনদিন আগেই ঘোষণা করেছিল এবিভিপি (ABVP)। রাজ্যে একের পর এক নারী নির্যাতনের ঘটনার মাঝে সন্দেশখালি ঘটনা উঠে এসেছে। তাতে নবান্নে চরম বার্তা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে এই অভিযান কর্মসূচি ছিল।  তাই কোনও স্মারকলিপি নয়, প্রতিবাদি মিছিল নিয়ে উত্তরকন্যায় পৌঁছে সেই বার্তা দেওয়ার কর্মসূচি নিয়েছিল এবিভিপি।

    জারি করা হয় ১৪৪ ধারা

    উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজারে হাজারে ছাত্র-যুব এদিন এবিভিপির (ABVP) এই মিছিলে অংশ নেয়। দিল্লি থেকে আসেন এবিভিপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক  যাজ্ঞবাল্ক শুক্লা। এই বিশাল মিছিল দেখে চিন্তায় পড়ে পুলিশ প্রশাসন। যে কোনওভাবে মিছিল আটকাতে তৎপর ছিল পুলিশ। শিলিগুড়ি থেকে উত্তরকন্যা যাওয়ার মূল রাস্তার জায়গায় জায়গায় পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল। জলপাই মোড় থেকে তিনবার মোড় ব্যারিকেড করে রেখেছিল বিশাল পুলিশবাহিনী। তিনবাত্তি মোড় এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।  বেলা দুটোর পর বিভিন্ন জায়গা থেকে মিছিল এসে জলপাই মোড়ে  জমায়েত হয়। শুরু হয় উত্তরকন্যা অভিমুখে যাত্রা।

    কীভাবে মিছিল আটকাল পুলিশ?

    নৌকাঘাট অতিক্রম করার মুখেই প্রথম ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে চলে মিছিল। তিনবাত্তি মোড়ে মিছিল পৌঁছতেই দেখা যায় দলবেঁধে পুলিশ লাঠি উঁচিয়ে মিছিলের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। বিনা প্ররোচনাতেই এবিভিপি (ABVP) মিছিলের ওপর পুলিশের নির্মমভাবে লাঠি চালায়। এই আক্রমণে বহু ছাত্র ছাত্রী রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন। পুলিশের হাত থেকে বাঁচতে অনেকে দৌঁড়ে পালান। দেখা যায় অলিতে গলিতে চলে যাওয়া এবিভিপি সমর্থকদের পুলিশ টেনে-হিঁচড়ে টেনে আনছে মারতে মারতে। এবিভিপি বহু ছাত্র-যুব সদস্যকে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়। এর মধ্যে সংগঠনের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক  যাজ্ঞবাল্ক শুক্লা রয়েছেন।  তিনি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় দেখা যায় পুলিশ তাকে টেনে হিঁচড়ে গাড়িতে তোলে।

    আরও পড়ুন: প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরই তৃণমূলের সব পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সায়ন্তিকা

      এবিভিপি-র নেতৃত্ব কী বললেন?

    এবিভিপি-র উত্তরবঙ্গ জোনের সভাপতি বিশ্বজিৎ রায় বলেন, আমাদের আন্দোলন সফল। কেননা এবিভিপির মিছিলকে আটকাতে এদিন পুলিশ ১৪৪ ধারা জারি করে যেভাবে  বর্বরোচিত আক্রমণ করেছে। আমাদের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক  যাজ্ঞবাল্ক শুক্লাকে পুলিশ যেভাবে টেনে হিঁচড়ে মেরে গাড়িতে তুলেছে, এতে প্রমাণ হয় সত্যকে চাপা দিতে পুলিশ দিয়ে তৃণমূল সরকার ন্যায় বিচারের দাবিতে এবিভিপি আন্দোলনকে দমিয়ে রাখতে চেয়েছে। পুলিশ যেভাবে লাঠি চালিয়েছে, তাতে প্রমাণ হয়েছে এবিভিপির আন্দোলন সফল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  •  Murshidbad: ‘হিন্দু-মুসলিম সকলেই মোদিকে জেতাতে চাইছেন’, বহরমপুরে প্রচারে বার্তা মুক্তার আব্বাস নাকভির

     Murshidbad: ‘হিন্দু-মুসলিম সকলেই মোদিকে জেতাতে চাইছেন’, বহরমপুরে প্রচারে বার্তা মুক্তার আব্বাস নাকভির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু-মুসলিম সকলেই মোদিকে জেতাতে চাইছেন। বহরমপুর (Murshidbad) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে বার্তা দিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুক্তার আব্বাস নাকভি। মুর্শিদাবাদ জেলার সদর কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলন করে কংগ্রেসকে ‘গদি গ্যাং’ এবং ‘তৃণমূল সংখ্যালঘু ভোটারকে চুইংগামের মতো ব্যবহার করে’ বলে তীব্র আক্রমণ করলেন তিনি। উল্লেখ্য এই রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ২০ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি। তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ৪২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে।

    কী বললেন মুক্তার আব্বাস (Murshidbad)?

    মুর্শিদাবাদে (Murshidbad) লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু হয়ে গিয়েছে। বিজেপিরও প্রচার শুরু হয়েছে। বিজেপির প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুক্তার আব্বাস বলেন, “২০২৪ সালের লোকসভার নির্বাচন মহাভারতের যুদ্ধ। এই যুদ্ধ সত্যের সঙ্গে অসত্যের। ধর্মের সঙ্গে অধর্মের লড়াই। কংগ্রেসের গদি গ্যাং রয়েছে। এই গদি গ্যাং গালি গ্যাং হয়েছে। মোদির নামে গালিগালাজ করে কেবলমাত্র। আর এটাই তাদের একমাত্র সংস্কৃতি। দেশের সাধারণ মানুষ তাদের সঠিক জবাব দেবে। আমরা সকলকে নিয়ে একসঙ্গে চলছি। এখন হিন্দু-মুসলিম সকলেই মোদিজিকে জেতাতে চাইছেন।

    বহরমপুর কেন্দ্র এখন হাইভোল্টেজ

    লোকসভা ভোটের আগে মুর্শিদাবাদ (Murshidbad) জেলার বহরমপুর কেন্দ্রে এখন হাইভোল্টেজ। এই কেন্দ্রে গত পাঁচবারের সাংসদ রয়েছেন কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরি। এই কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী হয়েছেন ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান। অবশ্য মুসলিম ভোট যে মূল লক্ষ্য, এই বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। বিজেপির প্রার্থী নির্মলকুমার সাহা। কংগ্রেসের তরফ থেকে নাম ঘোষণা না হলেও অধীরই প্রার্থী হবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

    অধীরের বক্তব্য

    সাংবাদিক বৈঠকে বহরমপুরের (Murshidbad) সাংসদ অধীর চৌধুরী বলেছেন, “আমি চাই মমতা ব্যানার্জি ও খোকাবাবু আমার বিরুদ্ধে লড়াই করুক। আমি যদি গোহারা হারাতে না পারি তাহলে রাজনীতি ছেড়ে দেবো। আপনার নাম করে আমি চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি। আমি  তৃণমূলের প্রার্থীকে হারিয়ে ছাড়বো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘বিপ্লববাবু সব করেছেন পরিবারের জন্য’, তৃণমূল প্রার্থীকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘বিপ্লববাবু সব করেছেন পরিবারের জন্য’, তৃণমূল প্রার্থীকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সকালে জেলায় ফিরে কার্যত লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু করে দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সকাল আটটা নাগাদ শিয়ালদা বালুরঘাট ট্রেন স্টেশনে পৌঁছানোর পর কর্মী সমর্থকরা তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। প্রায় দুই কিলোমিটার রাস্তা শোভাযাত্রা করে বালুরঘাটে এসে ঢোকেন সুকান্ত মজুমদার। এরপর দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার আগে বালুরঘাটের ঐতিহ্যবাহী বুড়াকালী মন্দিরে পুজো দেন সুকান্ত বাবু।

    দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক (Sukanta Majumdar)

    সোমবার সারাদিন বিভিন্ন রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। প্রথমে জেলার পার্টি অফিসে কোর কমিটির মিটিং রয়েছে। তারপর অন্যান্য সংগঠনের নেতৃত্বের সঙ্গেও তাঁর ম্যারাথন বৈঠক রয়েছে। দুপুরের পর থেকে বিভিন্ন ব্লকেও তাঁর রাজনৈতিক কর্মসূচি রয়েছে বলে দলীয় সূত্রের খবর। সমস্ত কর্মসূচি যে প্রচার মুখী তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বলা যেতে পারে সোমবার থেকেই পুরোদমে ভোট প্রচার শুরু করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। বালুরঘাট আসন এবার বিজেপির কাছে অত্যন্ত প্রেস্টিজ ফাইট। তাই প্রচারে কোনরকম খামতি রাখতে চাইছে না জেলা নেতৃত্ব। সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানানো হয়েছে জেলা কমিটির পক্ষ থেকে।

    বিপ্লববাবু সব করেছেন পরিবারের জন্য!

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, প্রার্থী ঘোষণা হওয়ার পর আমি  প্রথম বালুরঘাটে আসলাম। সকাল থেকে কর্মীদেরকে নিয়ে আমার অনেক কর্মসূচি ছিল। সকালে বালুরঘাটের বুড়ি কালীবাড়িতে পুজো দিয়ে আমি প্রচার শুরু করলাম। তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্র প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, তিনি দীর্ঘদিনের রাজনীতিবিদ। তিনি আমার থেকে সিনিয়র। আমি তাঁকে অসম্মান করবো না। আমি একটা কথা বলতে চাই, তাঁকে উত্তরবঙ্গের বাইরে কে চেনেন। তাঁর থেকে বেশি অর্পিতা ঘোষ কে সবাই চেনেন। বিপ্লব বাবু তো নিজের পরিবারের জন্য সব করেছেন, জেলার জন্য কিছু করেননি। আমি জেলার জন্য কি কি করেছি সেইটা দেখেই আমাকে মানুষ ভোট দেবেন। আর আমি বিপুল ভোটে জিতবো।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sayantika Banerjee: প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরই তৃণমূলের সব পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সায়ন্তিকা

    Sayantika Banerjee: প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরই তৃণমূলের সব পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সায়ন্তিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিগেডে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণার পরদিনই আচমকাই ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে তৃণমূলের সমস্ত পদ থেকে ইস্তফা দিলেন অভিনেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় (Sayantika Banerjee)। বাঁকুড়া কেন্দ্র থেকে দল তাঁকে প্রার্থী করবে বলে আশা করেছিলেন তিনি। ঘনিষ্ঠমহলে তা জানিয়েছিলেন। কিন্তু, প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হওয়ার পর দেখা যায় তালিকায় নাম নেই তাঁর। আর তারপরই তিনি ইস্তফা দেন। ইতিমধ্যেই দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে তিনি ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    ইস্তফাপত্রে কী রয়েছে? (Sayantika Banerjee)

    গত বিধানসভা ভোটে বাঁকুড়া কেন্দ্রে বিধায়ক পদপ্রার্থী হিসেবে হেরে যাওয়ার পর দল গুরুত্ব দিয়েছিলেন অভিনেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Sayantika Banerjee) । সাংগঠনিক দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। পেয়েছিলেন তিনি দলের রাজ্য সম্পাদকের পদ। অভিনেত্রীর ঘনিষ্ঠ মহলের দাবি, গত তিন বছর ধরে লাগাতার বাঁকুড়ার সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলছিলেন তিনি। বিভিন্ন দলীয় কর্মসূচী ছাড়াও বাঁকুড়ার বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে ঘুরে জনসংযোগও রেখেছিলেন। তাই বাঁকুড়া লোকসভা থেকে প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে প্রত্যাশী ছিলেন সায়ন্তিকা। কিন্তু, দল তাঁকে প্রার্থী করেনি। এরপরই তৃণমূলের সমস্ত পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দিলেন নেত্রী-অভিনেত্রী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সিকে সায়ন্তিকা তাঁর ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, “আমি গত ৩ বছর ধরে দলের সামগ্রিক রাজনৈতিক-প্রতিবাদী এবং উন্নয়ন কর্মসূচির সঙ্গে জড়িত ছিলাম। দলের সুনির্দিষ্ট আদর্শ অনুসরণ করে সমস্ত কর্মসূচিতে সক্রিয়ভাবে আংশগ্রহণ করেছি। এই পর্যায়ে, আমি দলের সমস্ত রাজনৈতিক দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দিচ্ছি।”

    আরও পড়ুন: ‘পার্থ সকলকে উস্কে গালাগাল করাচ্ছিল’, বারাকপুরে তৃণমূল প্রার্থীকে তোপ অর্জুনের

    অরূপের নাম ঘোষণার পর ব্রিগেড ছে়ড়ে চলে যান সায়ন্তিকা!

    তৃণমূল সূত্রে খবর, বাঁকুড়া লোকসভা থেকে টিকিট পাবেন বলে নিশ্চিতও ছিলেন। কিন্তু, শেষমেশ প্রার্থী করা হয়নি তাঁকে। রবিবার ব্রিগেডের মঞ্চে যখন সায়ন্তিকা (Sayantika Banerjee) প্রবেশ করেন, তখন বেশ চনমনেই দেখাচ্ছিল তাঁকে। মঞ্চে আরও যাঁরা উপস্থিত ছিলেন, তাঁদের মধ্যে কয়েক জন জানান, অভিষেক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করার পর দেখা যায় বাঁকুড়া কেন্দ্র থেকে অরূপ চক্রবর্তীকে প্রার্থী করা হয়েছে। এরপরই কিছুক্ষণ পর সভাস্থলে থেকে সায়ন্তিকা চলে যান। তারপরই তাৎপর্যপূর্ণভাবে সমস্ত পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shahjahan Sheikh: সিবিআই তলবে নিজাম প্যালেসে শাহজাহানের ‘ডানহাত’ জিয়াউদ্দিন সহ ৭ ঘনিষ্ঠ

    Shahjahan Sheikh: সিবিআই তলবে নিজাম প্যালেসে শাহজাহানের ‘ডানহাত’ জিয়াউদ্দিন সহ ৭ ঘনিষ্ঠ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের তলব পেয়ে সোমবার নিজাম প্যালেসে হাজিরা দিলেন শাহজাহান শেখের (Shahjahan Sheikh) ‘ডানহাত’ বলে পরিচিত জিয়াউদ্দিন মোল্লা। তাঁর সঙ্গে আরও ৬ জন শাহজাহান ঘনিষ্ঠ তৃণমূল কর্মী আছেন বলে জানা গিয়েছে। তবে সিবিআই দফতরে সকাল ১১ টায় ঢোকার মুখে জিয়াউদ্দিন বলেন, “তদন্তে সব রকম সহযোগিত করব।”

    শাহজাহানের (Shahjahan Sheikh) ‘ডান হাত’ জিয়াউদ্দিন

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শেখ শাহজাহানের (Shahjahan Sheikh) ডানহাত হিসাবে পরিচিত জিয়াউদ্দিন মোল্লা। উল্লেখ্য ইডির তদন্তকারী অফিসারদের উপর হামলার সময় তাঁর উপস্থিত আগেই নজরে এসছিল। ঘটনার দিনের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে স্পষ্ট দেখা গিয়েছে কীভাবে এই তৃণমূল নেতা রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে অভিযুক্ত শাহজাহানের বাড়ি তাল্লাশিতে বাধা দিয়েছিলেন। এরপর থেকে এই অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার নাম নিয়ে শোরগোল পড়েছে সংবাদমাধ্যমে। জিয়াউদ্দিন সরবেড়িয়া আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান। তাঁর বিরুদ্ধে আক্রমণে নেতৃত্বের অভিযোগ রয়েছে। এদিকে গতকাল বসিরহাট আদালতে তোলা হয় শেখ শাহজাহানকে। তাঁর মোবাইল হাতে পেতে জোর তল্লাশি চালাচ্ছে সিবিআই। রবিবার শাহজাহানকে (Shahjahan Sheikh) বসিরহাট মহকুমা আদালতে হাজির করানো হলে বিচারক তাঁকে ১৪ মার্চ পর্যন্ত সিবিআই হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন।

    ইডির উপর আক্রমণ

    গত ৫ জানিয়ারি রেশন দুর্নীতি মামলায় সরবেড়িয়ার আকুঞ্জিপাড়ায় অভিযুক্ত শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালাতে যায় ইডি। কিন্তু বাড়িতে তালা থাকায়, তালা ভেঙে ঢুকতে গেলে শাহজাহানের (Shahjahan Sheikh) ঘনিষ্ঠ তথা তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা আক্রমণ করে তদন্তকারী অফিসারদের উপর। এই আক্রমণে তিন জন অফিসারের মাথা ফাটে। নিরাপত্তায় থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর আক্রমণ করা হয়। তাঁদের গাড়িতেও ব্যাপক ভাঙচুর করা হয় । একাধিক নথি নষ্ট করে দেওয়া হয়। এরপর কোনও ক্রমে প্রাণ হাতে নিয়ে টোটোয় চেপে নিজেদের জীবন রক্ষা করেন ইডির আধিকারিকরা। আক্রমণের পর থেকেই তৃণমূলনেতা শাহজহান পালাতক হন। ইডির তরফ থেকে ন্যাজাট থানায় শাহজাহানের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়। এই অভিযোগের ভিত্তিতেই ঘটনার ৫৬ দিনের মাথায় শেখ শাহজাহানকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এর পরে হাইকোর্টের নির্দেশে এই মামলার তদন্ত ভার এবং শাহজাহানের (Shahjahan Sheikh) হেফাজত নেয় সিবিআই।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri: রক্ষকই ভক্ষক! ধর্ষণের অভিযোগ খোদ পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধেই, গ্রেফতার এএসআই

    Jalpaiguri: রক্ষকই ভক্ষক! ধর্ষণের অভিযোগ খোদ পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধেই, গ্রেফতার এএসআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তদন্তের নামে ধর্ষণের অভিযোগ খোদ পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধেই। ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন ওই পুলিশ আধিকারিক। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলার মায়নাগুড়ি থানা এলাকায়। জানা গিয়েছে, ৫ বছর আগে জলপাইগুড়ির কোতোয়ালি থানায় কর্তব্যরত ছিলেন ওই অফিসার। একটি চুরির মামলায় তদন্ত করতে গিয়ে এলাকার এক মহিলা বাসিন্দার সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করেন তিনি। 

    উল্লেখ্য রাজ্যের পুলিশের বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ নতুন নয়। রক্ষকই যেন ভক্ষক, এমন অভিযোগ আগেও উঠেছে। জলপাইগুড়িতে অভয়ারণ্যে ঘুরতে গিয়ে রাতের বেলায় পর্যটকদের অহেতুক হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছিল পুলিশের বিরুদ্ধে। তাছাড়া বিরোধী দল হিসেবে বিজেপি বার বার তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের হয়ে কাজ করার অভিযোগ তুলেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। সম্প্রতি সন্দেশখালি ইস্যুতে পুলিশের অসহযোগিতা এবং অভিযোগ না নেওয়ার ঘটনায় এলাকার মানুষের সোচ্চার হওয়ার কথা সংবাদ মাধ্যমে উঠে এসেছে।

    পুলিশ সূত্রে খবর (Jalpaiguri)

    জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, চুরির মামলায় তদন্ত করতে গিয়ে থানার এএসআই এলাকার এক গৃহবধূর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করেন। সেই সঙ্গে ওই বধূকে তদন্তের নামে মানসিক অত্যাচার এবং ধর্ষণ করা হয়। দিনের পর দিন মানসিক ভাবে অত্যাচার করেন এই পুলিশ আধিকারিক। এই ঘটনায় অভিযুক্ত পুলিশ আধিকারিকের নাম এএসআই রাজনারায়ণ রায়। এরপর তাঁকে বিশেষ মামলার ধারায় গ্রেফতার করেছে জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশ। তাঁকে রবিবার আদালতে তোলা হয়। এই পুলিশ আধিকারিক আদালতে জামিনের আবেদন করেছিলেন। কিন্তু বিচারক তাঁর আবেদন খারিজ করে ১৪ দিনের জন্য জেলা হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন।

    গৃহবধূর লিখিত অভিযোগ

    ঘটনায় গৃহবধূ লিখিত অভিযোগ করে জানিয়েছেন, গত পাঁচ বছর আগে একটি চুরির তদন্ত করতে গিয়ে আমার সঙ্গে জোর করে সম্পর্ক স্থাপন করেন ওই পুলিশ অফিসার। এরপর থেকে তদন্তের নামে শারীরিক এবং মানসিক ভাবে আমার উপর নির্যাতন শুরু করেন। আমাকে জোর করে ধর্ষণ করেছেন ওই পুলিশ অফিসার। আমি একাধিকবার পুলিশকে মৌখিকভাবে অভিযোগ জানিয়েছি, কিন্তু লাভ হয়নি। আমি এবার লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছি। তাঁকে গত কাল রবিবার গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আমি ওর কঠিন শাস্তি চাই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share