Author: user

  • Bomb Blast: ভাঙড়ে বোমা বিস্ফোরণ থেকে বাদ গেল না স্কুলও, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    Bomb Blast: ভাঙড়ে বোমা বিস্ফোরণ থেকে বাদ গেল না স্কুলও, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা পুলিশের অধীনে আনার পরও শান্তি ফিরল না ভাঙড়ে। ভাঙড় যে ভাঙড়েই আছে, তা আরও একবার প্রমাণ মিলল মঙ্গলবার। এবার রাজনৈতিক কোনও হিংসার ঘটনা নয়। বোমা বিস্ফোরণ (Bomb Blast) ঘটল স্কুল চত্বরের ভিতরে। তাও আবার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার দিনেই। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড় হাইস্কুলে। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bomb Blast)

    ভাঙড় হাইস্কুলে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছিল। মঙ্গলবার ইতিহাস পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষা শেষ হয়েছে মাত্র ১০ মিনিট আগে। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা বেরোচ্ছেন পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে। এক পরীক্ষার্থী বাথরুমে গিয়েছিল। সেখানে একটি বোমায় আগুন জ্বলতে দেখে সে। এরপরই ছুটে এসে বাইরে সকলকে চিৎকার করে বলতেই বোমা বিস্ফোরণ (Bomb Blast) ঘটে। আচমকা প্রবল শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা স্কুলবাড়ি। শুরু হল দৌড়ঝাঁপ। পরীক্ষার্থীদের কয়েকজন বলে, মঙ্গলবার পরীক্ষা শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পরই একটি বোমা ফাটে শৌচাগারে। ঘটনাস্থলের দিকে দৌড়ে যান নিরাপত্তারক্ষীরা। খবর পেয়ে পৌঁছে যায় পুলিশ। সূত্রের খবর, একটি সুতলি বোমা রেখে গিয়েছিল কেউ বা কারা। সেটাই ফেটেছে। কিন্তু, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা চলাকালীন স্কুলের শৌচাগারে কে বিস্ফোরক রেখে গেল, সেই নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ইতিমধ্যে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তবে প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানাচ্ছে, বিস্ফোরণ ঘটানোর নেপথ্যে কোনও পরীক্ষার্থীও থাকতে পারে। এখন জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

    শুরু রাজনৈতিক তরজা

    এই ঘটনা নিয়ে স্থানীয় বিজেপি নেতা সুনীপ দাস বলেন, “আরাবুল ইসলাম গ্রেফতার হয়ে গিয়েছেন। ভাঙড়ে এখনও শান্তি ফেরেনি। তৃণমূল জমানায় বোমা, বন্দুক, গুলি সর্বত্র পাওয়া যায়। স্কুলও ছাড় পাচ্ছে না। এরজন্য পুলিশ-প্রশাসনই দায়ী। যদিও এই ঘটনার সঙ্গে রাজনৈতিক দলের কোনও সম্পর্ক নেই বলে দাবি করেছে শাসকদল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: রামনবমী হিংসায় এনআইএ-র হাতে গ্রেফতার ১৬, ধন্যবাদ জানিয়ে পোস্ট শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: রামনবমী হিংসায় এনআইএ-র হাতে গ্রেফতার ১৬, ধন্যবাদ জানিয়ে পোস্ট শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর রামনবমীর শোভাযাত্রায় হামলাকে কেন্দ্র করে হিংসা ছড়ায়। এই ঘটনায় রাজ্য থেকে এখনও পর্যন্ত ১৬ জনকে গ্রেফতার করেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা বা এনআইএ। গ্রেফতারি নিয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) প্রতিক্রিয়া সামনে এসেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে বিরোধী দলনেতা কলকাতা হাইকোর্টকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজ্যের শাসক দলকে এই ঘটনার কারণে নিশানাও করেছেন তিনি। শুভেন্দুর অধিকারীর দাবি, মমতার সরকার এবং পুলিশের আশ্রয়ে থাকা দুষ্কৃতীদের বোঝা উচিত যে আইন তাঁদের রেয়াত করবে না।

    এক্স হ্যান্ডেলে কী লিখলেন শুভেন্দু? 

    ২০২৩ সালের রামনবমীর মিছিলে হামলার ঘটনা ঘটে। রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় হাওড়ার শিবপুর, রিষড়া, উত্তর দিনাজপুরের বেশ কিছু এলাকা। ঘটনার ঠিক পরদিনই আদালতের দ্বারস্থ হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি সেসময় এনআইএ তদন্তের দাবি জানান। হাইকোর্টও শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) দাবি মেনে নেয়। মঙ্গলবার এক্স হ্যান্ডেলে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, “পশ্চিমবঙ্গে রাম নবমীর মিছিলে সহিংসতা মামলার এনআইএ তদন্তের ফলাফল পাওয়া গিয়েছে। আমি অত্যন্ত সন্তুষ্ট। আমি এনআইএ তদন্তের জন্য কলকাতা হাইকোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলাম। এরপরই এনআইএ তদন্তের অনুমতি দেয় হাইকোর্ট। রাজ্য সরকার এনআইএ তদন্ত রোধ করার জন্য সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল, তবে সুপ্রিম কোর্ট এনআইএ তদন্তে কোনও বিধিনিষেধ আরোপ করেনি।”

    তাঁর আরও সংযোজন, “জাতীয় তদন্ত সংস্থার প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানা গিয়েছে যে ডালখোলায় রাম নবমী মিছিলের সহিংসতার ঘটনায় ১৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আমি আশাবাদী হাওড়ার শিবপুর, হুগলির শ্রীরামপুর, রিষড়া থেকেও রাম নবমীর মিছিলে অংশগ্রহণকারী শান্তিপূর্ণ ভক্তদের উপর হামলাকারীদেরও গ্রেফতার করা হবে।”

    মিছিলে পেট্রোল বোমা ছোড়ার অভিযোগ 

    গত বছর রামনবমীর দিন অসংখ্য হিন্দু সংগঠন মিছিল বের করেছিল। মিছিলের উদ্যোক্তাদের অভিযোগ, শিবপুর, রিষড়া, উত্তর দিনাজপুরে যখন রামনবমীর শোভাযাত্রা যাচ্ছিল, সেই সময় মিছিলকে লক্ষ্য করে প্রথমে কাচের বোতল, ইট ও পাথর উড়ে আসে। পরবর্তীতে পেট্রোল বোমাও ছোড়া হয় মিছিলে। আহত হন বেশ কিছু রামভক্ত। প্রতিটি এলাকাজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। রিষড়াতে পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যায়। রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় হাওড়ার শিবপুর থানা এলাকার জিটি রোড চত্বর। রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা প্রতিটি বাস, টোটোতে আগুন লাগিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: পার্থ-অর্পিতার সম্পর্ক কেমন জানতে চাইলেন বিচারপতি, কী উত্তর দিলেন আইনজীবী?

    Partha Chatterjee: পার্থ-অর্পিতার সম্পর্ক কেমন জানতে চাইলেন বিচারপতি, কী উত্তর দিলেন আইনজীবী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২২ সাল থেকেই একটা প্রশ্ন ঘুরছে। পার্থ-অর্পিতার সম্পর্ক কী? এনিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিক মিম ছড়িয়ে পড়েছে। অবেশেষে মিলল উত্তর। অর্পিতা নাকি পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) ভাইঝি, আদালতে মঙ্গলবার এমনটাই জানালেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর আইনজীবী। ভাইঝি অর্পিতার সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। এমনটাই দাবি আইনজীবীর।

    পার্থ-অর্পিতার সম্পর্ক জানতে চান বিচারপতি

    মঙ্গলবারই পার্থর জামিনের মামলার শুনানি ছিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের এজলাসে। এদিন নিজের এজলাসে বসে পার্থ-অর্পিতার সম্পর্ক জানতে চান বিচারপতি। তখনই তাঁদের কাকা-ভাইঝি বলে উল্লেখ করেন পার্থর আইনজীবী। শুনানি চলাকালীন পার্থর (Partha Chatterjee) আইনজীবী আদালতে জানান, এমনটা নয় যে অর্পিতাকে চিনতেন না তাঁর মক্কেল। ব্যবসায়িক সূত্রেই তাঁদের মধ্যে যোগাযোগ ছিল। কিন্তু এর বাইরে অর্পিতা কী করেন, তা তাঁর মক্কেলের জানা ছিল না। নিজের যুক্তির স্বপক্ষে পার্থর আইনজীবী আদালতে আরও দাবি করেন, অর্পিতার বাড়ি থেকে তদন্তকারীরা বিমা সংক্রান্ত যে নথি উদ্ধার করেছেন, সেখানেও ‘নমিনি’ হিসেবে পার্থর পরিচয় রয়েছে ‘কাকু’!

    নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হন পার্থ-অর্পিতা

    শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে ২০২২ সালের ২২ জুলাই দক্ষিণ কলকাতার নাকতলায় পার্থর বাড়িতে হানা দেয় ইডি। দীর্ঘ তল্লাশি এবং জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করা হয় একদা তৃণমূলের মহাসচিবকে। সেসময় পার্থর (Partha Chatterjee) ‘ঘনিষ্ঠ’ বলে পরিচিত অর্পিতার টালিগঞ্জ ও বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাটে হানা দিয়ে নগদ প্রায় ৫০ কোটি টাকা উদ্ধার করেন তদন্তকারীরা। গ্রেফতার করা হয় অর্পিতাকেও। রাজ্যে শিক্ষায় নিয়োগ-দুর্নীতির তদন্তে অর্পিতার ফ্ল্যাট থেকে কোটি কোটি নগদ টাকা উদ্ধারের ঘটনা শোরগোল ফেলে দিয়েছিল গোটা রাজ্যে। পার্থ এবং অর্পিতার সম্পর্ক নিয়েও প্রশ্ন উঠেছিল। তবে পার্থর আইনজীবী বুধবার আদালতে জানালেন, ব্যবসায়িক সম্পর্কই ছিল দু’জনের মধ্যে।

    আরও পড়ুুন: লোকসভা ভোটের আগেই লাগু সিএএ আইন! নোটিশ জারি কবে জানেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajya Sabha election: ‘ক্রস ভোটিং’ উত্তরপ্রদেশেও, রাজ্যসভা নির্বাচনে অতিরিক্ত আসন পেল বিজেপি

    Rajya Sabha election: ‘ক্রস ভোটিং’ উত্তরপ্রদেশেও, রাজ্যসভা নির্বাচনে অতিরিক্ত আসন পেল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার ছিল রাজ্যসভার নির্বাচন (Rajya Sabha election)। ভোটে হিমাচল প্রদেশের পাশাপাশি ‘ক্রস ভোটিং’ হল যোগীরাজ্য উত্তরপ্রদেশেও। রামরাজ্যে ‘ক্রস ভোটিং’-এর সুফল গেল গেরুয়া শিবিরে।

    যোগী রাজ্যে ‘ক্রস ভোটিং’-এর খুঁটিনাটি

    বিধানসভার অঙ্ক অনুযায়ী, উত্তরপ্রদেশে রাজ্যসভার (Rajya Sabha election) ১০টি আসনের মধ্যে বিজেপির ৭ এবং সমাজবাদী পার্টির ৩টি আসনে জয়ী হওয়ার কথা। তবে ফল প্রকাশের পর দেখা গেল বিজেপি আটটি আসনে জিতে গিয়েছে। অর্থাৎ অতিরিক্ত একটি আসনে জয় পেয়েছে গেরুয়া শিবির। যা ‘ক্রস ভোটিং’-এর সুফল। প্রত্যাশিত তিনটি আসনের মধ্যে একটি হারতে হয়েছে সমাজবাদী পার্টিকে। ‘ক্রস ভোটিং’ সামনে আসতেই কড়া বার্তা দিয়েছেন সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব। যে সমস্ত বিধায়ক ‘ক্রস ভোটিং’ করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেবে দল, এমনটাই জানিয়েছেন অখিলেশ। অন্যদিকে উপ মুখ্যমন্ত্রী কেশবপ্রসাদ মৌর্য জানিয়েছেন, এই জয় মোদিজির উন্নয়ন মন্ত্রের জয়।

    এপ্রিলেই ১৫টি রাজ্যের ৫৬ জন রাজ্যসভার সদস্য অবসর নিতে চলেছেন

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের এপ্রিলেই ১৫টি রাজ্যের ৫৬ জন রাজ্যসভার (Rajya Sabha election) সদস্য অবসর নিতে চলেছেন বলে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যে দেশের ১৪টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ৪১টি আসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের বিধায়ক সংখ্যার অনুপাতে প্রার্থী দেওয়ায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতাতেই ভোটপর্ব মিটেছে। মঙ্গলবার উত্তরপ্রদেশ, কর্নাটক এবং হিমাচলের মোট ১৫টি আসনে ভোটগ্রহণ হয়। সেখানেই সামনে ‘ক্রস ভোটিং’, যা আদতে গেরুয়া শিবিরে অক্সিজেন জুগিয়েছে।

    হিমাচলে পরাস্ত সিংভি

    হিমাচল প্রদেশে (Rajya Sabha Election) ক্ষমতায় রয়েছে কংগ্রেস। তা সত্ত্বেও এখানে মুখ থুবড়ে পড়েছেন কংগ্রেস প্রার্থী। বিজেপির চেয়ে তাদের বিধায়ক সংখ্যাও ঢের বেশি। তা সত্ত্বেও বিজেপি প্রার্থী হর্ষ মহাজন জয়ী হয়েছেন ক্রশ ভোটিংয়ের জেরে। এখানে হর্ষর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন কংগ্রেসের অভিষেক মনু সিংভি। তাঁকে জেতাতে হুইপ জারি করেছিল কংগ্রেস নেতৃত্ব। তার পরেও রোখা যায়নি ক্রস ভোটিং। সিংভি বলেন, “গতকাল রাত থেকে পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করে। এটি খুবই দুঃখজনক ঘটনা।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার ২৮/০২/২০২৪)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার ২৮/০২/২০২৪)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) প্রেম জীবনে আবদ্ধ থাকলে তৃতীয় কোনও ব্যক্তির কারণে প্রেমীকে সন্দেহ করতে পারেন।

    ২) একাধিক উৎস থেকে আয় হবে।

    ৩) বড়সড় লগ্নির আগে অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ গ্রহণ করুন।

    বৃষ

    ১) সামাজিক কাজকর্মে অংশগ্রহণ করবেন।

    ২) কর্মক্ষেত্রে সমস্ত কাজে মনোনিবেশ করবেন।

    ৩) শত্রু আপনার ওপর প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করবে, তাঁদের থেকে সতর্ক থাকুন।

    মিথুন

    ১) শেয়ার বাজারে অর্থ লগ্নির ইচ্ছা থাকলে আজকের দিনটি তার জন্য ভালো।

    ২) সরল স্বভাবের কারণে মান-সম্মান বাড়বে।

    ৩) প্রিয় মানুষের কাছ থেকে সুসংবাদ পাবেন।

    কর্কট

    ১) আশপাশের পরিবেশ আনন্দে পরিপূর্ণ থাকবে।

    ২) কোনও সমস্যার বিষয়ে সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলতে পারেন।

    ৩) সন্তানের কেরিয়ার সংক্রান্ত চিন্তা আপনাদের সমস্যায় ফেলতে পারে।

    সিংহ

    ১) পারিবারিক জীবনে কোনও কারণে অবসাদ থাকবে।

    ২) কারও সঙ্গে কোনও বিষয়ে তর্ক করবেন না।

    ৩) সন্তানের কারণে চিন্তিত থাকলে, সেই দুশ্চিন্তা দূর হবে।

    কন্যা

    ১) ব্যবসায়ীরা বরিষ্ঠদের সহযোগিতায় যে কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন।

    ২) পরিবারের সদস্যদের কেনাকাটার জন্য কিছু অর্থ ব্যয় করুন।

    ৩) অন্য কাজে শক্তি প্রয়োগ করার পরিবর্তে নিজের কাজে মনোনিবেশ করুন।

    তুলা

    ১) ধর্মীয় কাজে অংশগ্রহণ করবেন। এর ফলে মানসিক শান্তি লাভ করা সম্ভব হবে।

    ২) কাজকর্মের কোনও বিবাদ হলে ধৈর্য ধরুন ও সংযম বজায় রাখুন।

    ৩) ব্যবসায়িক পরামর্শের প্রয়োজন হবে।

    বৃশ্চিক

    ১) পারিবারিক জীবনে কোনও বিবাদ চললে তার সমাধান হবে।

    ২) বহুদিন পর পরিবারের কোনও সদস্যের সঙ্গে দেখা হবে।

    ৩) যেচে কাউকে পরামর্শ দেবেন না।

    ধনু

    ১) কর্মক্ষেত্রে ভালো কাজের জন্য পুরস্কৃত হবেন।

    ২) ব্যবসায়ীরা বড়সড় চুক্তি পেতে পারেন।

    ৩) কোনও বন্ধুর স্বাস্থ্যের কারণে চিন্তিত থাকবেন।

    মকর

    ১) বাড়ির রক্ষণাবেক্ষণে মনোনিবেশ করবেন।

    ২) পরিবারের সদস্যদের পরামর্শে কোনও নতুন কাজ করবেন।

    ৩) প্রেম জীবনে কোনও বহিরাগত ব্যক্তির কারণে বিবাদ বাধতে পারে।

    কুম্ভ

    ১) পরিবারের সদস্যকে দিয়ে থাকা প্রতিশ্রুতি ভুলে যাবেন।

    ২) বরিষ্ঠদের সাহায্যে পারিবারিক সমস্যার সমাধান হবে।

    ৩) চাকরিজীবী জাতকরা সুসংবাদ পাবেন।

    মীন

    ১) আত্মীয়দের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) কোনও সুসংবাদ পেতে পারেন।

    ৩) পারিবারিক জীবনে সামঞ্জস্য বজায় রাখুন, তা না-হলে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: কেষ্ট গড়়ে দিকে দিকে উদ্ধার ড্রাম ভর্তি বোমা, আগ্নেয়াস্ত্র, লোকসভার আগে সরগরম জেলা

    Birbhum: কেষ্ট গড়়ে দিকে দিকে উদ্ধার ড্রাম ভর্তি বোমা, আগ্নেয়াস্ত্র, লোকসভার আগে সরগরম জেলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোট এখনও ঘোষণা হয়নি। তার আগেই কেষ্টর গড় বীরভূমের (Birbhum) দিকে দিকে তাজা বোমা উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। একাধিক জায়গায় ড্রাম ভর্তি বোমা উদ্ধার হয়েছে। কে বা কারা এই বোমা মজুত করেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। আর সামনেই লোকসভা নির্বাচন। ভোটের মুখে বীরভূমে একাধিক জায়গা থেকে বোমা উদ্ধার কে ঘিরে উদ্বেগ বাড়ছে। কারণ এর আগে নির্বাচন হোক বা সাধারণ বিষয় রাজনৈতিক হানাহানিতে তপ্ত হয়েছে বীরভূম। তাই, একাধিক থানা এলাকায় এত বোমা বাজেয়াপ্ত হওয়ার ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনের আধিকারিকরা দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।

    নানুর, কীর্ণাহার, ইলামবাজারে বোমা উদ্ধার (Birbhum)

    ভোটের আগে বীরভূম জেলার বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে উদ্ধার হচ্ছে বোমা। বীরভূমের (Birbhum) পাড়ুই, মারগ্রাম, দুবরাজপুর, লাভপুরের পর এবার কীর্ণাহার। বোমা উদ্ধার কে ঘিরে চাঞ্চল্য। বীরভূমে ফের বিপুল পরিমাণ বোমা উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য। এবার ঘটনাস্থল বীরভূমের কীর্ণাহার থানার সরডাঙ্গা গ্রাম। কীর্ণাহার থানার সরডাঙ্গা গ্রামের মাঠের ধার থেকে ৪০-৪২ টি তাজা বোমা উদ্ধার করে কীর্ণাহার থানার পুলিশ। ইতিমধ্যেই খবর দেওয়া হয়েছে বোম স্কোয়াডকে। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত নেমেছে কীর্ণাহার থানার পুলিশ। পাশাপাশি নানুর থানার তাখোরা এবং ব্রাহ্মণখণ্ড গ্রামে তল্লাশি চালিয়ে চার ড্রাম ভর্তি তাজা বোমা বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। ইলামবাজার থানার নাচুনসা গ্রামে নদীর ধারে এক ব্যাগ ভর্তি তাজা উদ্ধার করা হয়। এলাকার মানুষ দেখে পুলিশে খবর দেন। পরে, পুলিশ ব্যাগ ভর্তি বোমাগুলি বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে যায়। এত বিপুল পরিমাণ বোমা কোথায় থেকে এল? কারা কি উদ্দেশ্যে মজুদ করেছিল? সবটাই তদন্ত করে দেখছে পুলিশ। পাশাপাশি নানুর থানা এলাকায় আগ্নেয়াস্ত্র সহ আকাল মোল্লা নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে। তার কাছে থেকে একটি ওয়ান সাটার এবং গুলি পাওয়া গিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Nadia: শান্তিপুরে কচুরিপানা থেকে তৈরি হচ্ছে শাড়ি! নয়া উদ্যোগ দিশা দেখাচ্ছে কর্মসংস্থানেরও

    Nadia: শান্তিপুরে কচুরিপানা থেকে তৈরি হচ্ছে শাড়ি! নয়া উদ্যোগ দিশা দেখাচ্ছে কর্মসংস্থানেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিত্যক্ত কিংবা অব্যবহৃত জিনিসকে কাজে লাগিয়ে পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে তোলার আন্তর্জাতিক চিন্তাভাবনার ওপর ভর করে এখন সরকারি বিভিন্ন প্রকল্প হচ্ছে। একদিকে যেমন সৌরশক্তিকে কাজে লাগিয়ে নানা কাজ করা হচ্ছে, তেমনি বাড়ি বাড়ি থেকে সংগৃহীত পচনশীল এবং অপচনশীল বর্জ্যেরও প্রক্রিয়াকরণ শুরু হয়েছে সরকারি তত্ত্বাবধানে। কেন্দ্রীয় সরকারের এ ধরনের নানা ক্ষুদ্র, কুটির কিংবা হস্তশিল্পের প্রকল্প রয়েছে। মহিলা হোক বা পুরুষ, স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মাধ্যমে কিংবা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন তৈরি করে তাদের মধ্য দিয়ে উৎপাদন এবং বিপণন পরীক্ষামূলকভাবে শুরু হয়েছে বিভিন্ন জায়গায় (Nadia)।

    কীভাবে এই ভাবনা মাথায় এল?

    আজ থেকে পাঁচ বছর আগে বনগাঁর এরকমই এক উদ্যোগী কৌশিক মণ্ডল নদিয়ার শান্তিপুর এলাকার বেশ কিছু তাঁতি এবং বাংলার বিভিন্ন জেলার পরিবেশ রক্ষা এবং নতুন ধরনের চিন্তাভাবনাসম্পন্ন মানুষকে নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন (Nadia)। যদিও সে সময় নদী পরিষ্কার তাঁদের অন্যতম প্রধান কাজ ছিল। আর তা করতে গিয়ে তাঁরা প্রথম লক্ষ্য করেন, কোনও কাজে না লাগা কচুরিপানা মাছচাষের ক্ষেত্রেই হোক বা নদীপথে যোগাযোগ ব্যবস্থা, সবকিছুতেই প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। সেগুলি পরিষ্কার করার জন্য কৃষকদের অযথা অর্থ ব্যয় হয়। অন্যদিকে সেগুলি পুকুর কিংবা জলাশয়ের পাড়ে পড়ে থেকে থেকে নষ্ট হয়। এর পরই কচুরিপানা দিয়ে কিছু করার চিন্তাভাবনা তাঁর মাথায় আসে।

    কীভাবে হচ্ছে শাড়ি তৈরির কাজ? (Nadia)

    পরীক্ষামূলকভাবে কাজ শুরু হয়। শান্তিপুরের বিভিন্ন ডোবা, পুকুর পরিষ্কারের পর কচুরিপানার গোড়া এবং পাতা ফেলে দিয়ে, প্রধান কাণ্ড কিংবা পাতার মোটা ডাটা থেকে আঁশ ছাড়িয়ে নেওয়া হয়। পরে তা শুকানো হয়। তবে এক্ষেত্রে মাত্র দু’কেজি তন্তু পাওয়া যায়। পশ্চিমবঙ্গে স্পিনিং মিলের সংখ্যা কম থাকার কারণে তাঁরা বিভিন্ন রাজ্যের এ ধরনের মিলে সুতো তৈরি করে নিয়ে আসেন। যেগুলি কখনও টানায়, কখনও পোড়েন হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। তবে ২৫ শতাংশের বেশি কখনই নয়। কারণ হিসেবে কৌশিকবাবু জানান, টেকসই এবং ক্রেতাদের ক্ষমতার দিকে নজর রেখেই এটা করা হয়ে থেকে। এভাবেই প্রায় ৪০০ শাড়ি ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে (Nadia)। যা সাড়া ফেলে দিয়েছে ইউরোপ, আমেরিকার মতো দেশগুলিতে। তাদের সংগঠনকে পুরস্কৃতও করা হয়েছে। আগামী দিনে অত্যন্ত কম মূলধনের এই ব্যবসায় অনেকেই আগ্রহী হবেন বলে তাঁর আশা। তবে পরিবেশের কথা ভেবে এবং পরিত্যক্ত জিনিসকে পুনর্ব্যবহারযোগ্য করে তোলার বিষয়টিতে কেন্দ্র এবং রাজ্য, উভয় সরকারকে সহযোগিতার হাত বাড়ানোর জন্য আবেদন জানিয়েছেন তিনি। 

    কাজ দেখতে আসছেন দূরদূরান্তের গবেষক ছাত্রছাত্রীরা (Nadia)

    নদীয়ার শান্তিপুর মহাপ্রভু পাড়ায় এই কাজ দেখতে এসেছিলেন ছত্তিশগড় রাজ্যের জব্বলপুর এলাকা থেকে সোয়েতা স্যোনি। তিনি জানান, তাঁরা পুরুষ ও মহিলাদের বিভিন্ন ধরনের হস্তচালিত কুটির শিল্প কিংবা ব্যবসায়িক স্বনির্ভরতার কাজে সহযোগিতা করে থাকেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় কচুরিপানার এই শাড়ি দেখার পর নিজে এসে স্বচক্ষে দেখে গেলেন শাড়ি উৎপাদন। আগামী দিনে রাজ্যে ফিরে গিয়ে সেখানে এ ধরনের একটি প্রকল্প করার চিন্তাভাবনা আছে। সুদূর মুম্বই থেকে অর্পনা গাইকোড-এর নেতৃত্বে ৮ ছাত্রছাত্রীর একদল ফ্যাশন ডিজাইন এবং বস্ত্র বয়ন সংক্রান্ত পড়াশোনা করা গবেষক ছাত্রছাত্রীরা একইভাবে স্বচক্ষে দেখতে এসেছিলেন শান্তিপুরে (Nadia)। তাঁরাও জানাচ্ছেন, অত্যন্ত যুগোপযোগী এই প্রকল্পে আগামী দিনে প্রচুর মানুষের কর্মসংস্থান হতে পারে। তবে শুধু শাড়ি নয়, এই ফাইবার বা তন্তু নানান কাজে লাগানো সম্ভব। অন্যদিকে এই কচুরিপানা সংগ্রহের ফলে বর্ষাকালে উপকৃত হবেন বহু মৎস্যজীবী থেকে শুরু করে নদী এবং বিভিন্ন জলপথে যাতায়াত মাধ্যমের কর্মীরাও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha vote: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে সন্দেশখালি? বুধবার ৪ জেলাকে নিয়ে বৈঠকে নির্বাচন কমিশন

    Loksabha vote: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে সন্দেশখালি? বুধবার ৪ জেলাকে নিয়ে বৈঠকে নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ আসার কথা রয়েছে ৩ মার্চ। তার আগেই আবারও বৈঠকে বসতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। আগামিকাল অর্থাৎ বুধবার চারটি জেলার সঙ্গে বিশেষ বৈঠক করবেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব। এমনটাই জানা গিয়েছে কমিশন সূত্রে। সব জেলা নিয়ে বৈঠক ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে (Loksabha vote)। তবুও আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি উত্তর কলকাতা, দক্ষিণ কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা ও দক্ষিণ ২৪ পরগনাকে নিয়ে বৈঠক করবেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। সন্দেশখালির পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে এই বৈঠক অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। জানা গিয়েছে, ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন চারটি জেলার জেলা নির্বাচনী আধিকারিক-সহ প্রশাসনিক আধিকারিকরা।

    চিন্তার কারণ সন্দেশখালি

    সূত্রের খবর, দুই  ২৪ পরগনা বিশেষ করে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বেশ চিন্তায় রয়েছে (Loksabha vote) জাতীয় নির্বাচন কমিশন। তাই আলাদা করে এই চারটি জেলার সঙ্গে বিশেষ বৈঠক। ১ মার্চ ১০০ কোম্পানি বাহিনী আসার কথা রয়েছে বাংলায়। এরপর ৭ মার্চ আরও ৫০ কোম্পানিও বাহিনী চলে আসবে। সন্দেশখালির উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গুঞ্জন ছড়িয়েছে, বিশাল এই বাহিনীকে উত্তর ২৪ পরগনায় মোতায়েন করা হতে পারে। মূলত ভোটের আগে এরিয়া ডোমিনেশন এবং ভোটারদের মধ্যে মনোবল বাড়াতেই নির্বাচন ঘোষণার আগে বাহিনী পাঠাচ্ছে কমিশন।

    ৩ মার্চ রাজ্যে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার

    জানা গিয়েছে, ২৮ ফেব্রুয়ারির বৈঠকে সমস্ত এজেন্সির নোডাল অফিসাররাও উপস্থিত থাকবেন। আয়কর থেকে শুরু করে সমস্ত এজেন্সিকে নিয়ে বৈঠক হবে। কারণ ফুল বেঞ্চ আসার আগে যাতে কমিশন প্রস্তুতিতে কোনও ফাঁক রাখতে চাইছে না। জেলাভিত্তিক আইন শৃঙ্খলা নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ রিপোর্ট ইতিমধ্যে চাওয়া হয়েছে। প্রতিদিনেরই রিপোর্ট হাতে আসছে কমিশনের। আগামী ৩ মার্চ বাংলায় আসছে নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের নেতৃত্বে ফুল বেঞ্চ। সেদিন সন্দেশখালি সহ একাধিক বিষয়ে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক হবে (Loksabha vote)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: বিরোধীদের হাত কেটে নেওয়ার হুমকি, কেষ্টর বুলি জটিলের গলায়

    Birbhum: বিরোধীদের হাত কেটে নেওয়ার হুমকি, কেষ্টর বুলি জটিলের গলায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুব্রত মণ্ডল গুরু পাচার মামলায় এখন তিহার জেলে রয়েছেন। ভোটের আগে যে ভাবে কু-কথা বলে বিরোধীদের হুঁশিয়ারি দিতেন কেষ্ট, সেই ঢঙে এবার বিরোধীদের হুঁশিয়ারি দিলেন বীরভূমের (Birbhum) ময়ূরেশ্বর-২ ব্লকের এক তৃণমূল নেতা। নাম জটিল মণ্ডল। তিনি পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি। তিনি আবার কেষ্টর ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। এলাকার দাপুটে তৃণমূল নেতা হিসেবে তিনি পরিচিত। জটিলের বক্তব্য নিয়ে কেষ্ট গড়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    মেরে হাড়গোর ভেঙে দেওয়ার নিদান (Birbhum)

    বীরভূমের (Birbhum) ময়ূরেশ্বর-২ ব্লকের উলকুণ্ডা অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় কার্যালয়ের সামনে সম্প্রতি লোকসভা ভোটের প্রস্তুতি বৈঠক ছিল। অভিযোগ, সেখান থেকেই অনুব্রত ঘনিষ্ঠ হিসাবে পরিচিত জটিল মণ্ডল বলেন,’আমাদের খাচ্ছে আর আমাদের সর্বনাশ করছ? ভদ্রভাবে না হলে ডাং পিটা করে পিটিয়ে দিতে হবে। কেন্দ্র বাহিনী তোর বাবার বন্ধু লয়, ভোট হলেই চলে যাবে আর তখন তুই থাকবি না। কারণ গ্রাম পঞ্চায়েত আমাদের। পঞ্চায়েত সমিতি আমাদের। জেলা পরিষদ আমাদের। বিধানসভা আমাদের। ভদ্রভাবে যা বলছি শোন, তুই ভোট দিস আর না দিস, তুই ঘর থেকে বেরোবি না। ভোটে বেইমানি’ সইব না। তৃণমূলকে ভোট না দিলে বা দলের নামে কোনওরকম ‘অপপ্রচার’ হলে মেরে হাড়গোরও ভেঙে দেওয়া হবে। হাত কেটে নেওয়া হবে। এই কথাটা এখনই একটা রাউন্ড বলে দিতে হবে।’

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    যদিও জটিল মণ্ডল তাঁর এই বক্তব্যে আসলে ঠিক কী বলতে চেয়েছেন সেটার আর ব্যাখ্যা দেননি। তবে, বিজেপি সহ বিরোধী কর্মী-সমর্থকদের কার্যত তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। বিজেপি তাঁর এই বক্তব্যকে সামনে রেখে ময়দানে নেমে পড়েছে। বিজেপির রাজ্য সম্পাদক শ্যামাপদ মণ্ডল বলেন, যদি কারও হাত কাটতে পারেন, তাহলে এমন মানুষও থাকবে যে তাঁর হাত কাটতে পারে। তৃণমূল নেতার ওই বক্তব্যকে সামনে রেখে আইনের দ্বারস্থ হব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: জুড়ানপুরের কালীপীঠ দর্শন করতে এসেছেন শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস, সাধক বামাক্ষ্যাপাও

    Nadia: জুড়ানপুরের কালীপীঠ দর্শন করতে এসেছেন শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস, সাধক বামাক্ষ্যাপাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়া জেলার কালীগঞ্জ ব্লকের একটি গ্রামীণ জনপদ জুড়ানপুর (Nadia)। মহাপীঠনিরূপণ তন্ত্র অনুসারে এই জুড়ানপুরের কালীপীঠ হচ্ছে ভারতীয় উপমহাদেশের ৫১ টি সতীপীঠের অন্যতম। কথিত আছে মা সতীর করোটির অংশ এখানে পতিত হয়েছিল। কালীপীঠের অপর নাম কালীঘট্ট বা কালীঘাট। ভাগীরথী এক সময় জুড়ানপুরের পাশ দিয়েই প্রবাহিত হত। সেই নদীঘাটের অবস্থান থেকেই কালীঘাট নামকরণ হয়৷ দেবী এখানে জয়দুর্গা নামে অধিষ্ঠিত।

    এসেছেন স্বয়ং শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস (Nadia)

    এই শক্তিপীঠের রক্ষাকর্তা ক্রোধীশ ভৈরব। এখানে এক সুপ্রাচীন বটবৃক্ষের তলায় মহাদেবী স্বয়ম্ভু প্রস্তরখণ্ড রূপে পূজিতা হন। এখানে প্রতীক অর্থে একটা ব্রোঞ্জের মূর্তি আছে৷ নানা সময় নানান বিখ্যাত সাধক এখানে এসেছেন পীঠ (Nadia) দর্শন করতে। সেই তালিকাতে আছেন স্বয়ং শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস, সাধক বামাক্ষ্যাপা সহ অনেক বিখ্যাত সাধক। অনেকে তো এখানে সাধনাও করে গেছেন। জুড়ানপুর কালীপীঠে দুর্গাপুজো, রটন্তী কালীপুজো, রথযাত্রা ও জন্মাষ্টমী উপলক্ষে বিশেষ পুজো অনুষ্ঠিত হয়৷ শ্রাবণ মাসের শেষ সোমবার হয় জলাভিষেক। প্রতি বছর মাঘী পূর্ণিমায় জুড়ানপুর কালীপীঠ প্রাঙ্গণে বিরাট মেলা বসে। এই মেলায় জাতিধর্ম নির্বিশেষে বেশ কয়েক হাজার লোকসমাগম হয়। সেই অর্থে এটি সর্বধর্ম সমন্বয়েরও একটি জায়গা বলা চলে।

    অসংখ্য ভক্ত আসছেন (Nadia)

    প্রত্যেক বছরের মতো এই বছরেও লোক সমাগম হয়েছে সেই বিশেষ মেলায়। দূর দূরান্ত থেকে অসংখ্য ভক্ত আসছেন এই মন্দিরে পুজো দিতে। তবে আশেপাশে কোন থাকার জায়গা না থাকলেও মন্দির কর্তৃপক্ষকে আগে থেকে জানিয়ে দিলে ব্যবস্থা করা হয় বিশেষ ভোগের। কীভাবে আসবেন? শিয়ালদহ থেকে লালগোলাগামী যে কোনও ট্রেনে দেবগ্রাম স্টেশনে নেমে কাটোয়া ঘাটগামী বাসে নিমতলায় নেমে সেখান থেকে টোটো করে জুড়ানপুরে যাওয়া যায়। অন্যদিকে কাটোয়া স্টেশনে নেমে ভাগীরথী নদী পার করে জুড়ানপুরে (Nadia) আসা যায়।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share