Author: user

  • Sukanta Majumdar: ‘রাজ্যে রোহিঙ্গাদের পাকাপাকি ব্যবস্থা করতেই বাংলা সহায়তা কেন্দ্র’, কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘রাজ্যে রোহিঙ্গাদের পাকাপাকি ব্যবস্থা করতেই বাংলা সহায়তা কেন্দ্র’, কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আধার কার্ড বাতিল ইস্যুতে বালুরঘাটের এক সভায় রাজ্যের শাসকদল তৃণমূলকে নিশানা করলেন সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সাংসদ বলেন, ‘অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে তৃণমূল ‘বাংলা সহায়তাকেন্দ্র’ তৈরি করেছে। এই সব কেন্দ্র তৈরির আসল কারণ, বাংলায় রোহিঙ্গাদের পাকাপাকি ব্যবস্থা করা। বিজেপি কিছুতেই তা হতে দেবে না।’ সাংসদ এও বলেন, ‘আধার কার্ড নিয়ে কারও কোনও সমস্যা নেই। যদি হয়ে থাকে, তাহলে সরাসরি তাঁরা যেন সংশ্লিষ্ট দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।’

    সন্দেশখালি নিয়ে সরব সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    বাংলায় আইনের শাসন নেই বলেও অভিযোগ করেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। উত্থাপন করেন সন্দেশখালির ঘটনা। তিনি বলেন,আদালত থেকে রাজ্যকে বলা হয়েছে যেভাবে হোক শাহজাহানকে গ্রেফতার করতে হবে। রাজ্য পুলিশ সেই নির্দেশ কার্যকর করছে না। উলটে বিশ্বাসঘাতকতা করছে। মানুষ আইন হাতে তুলে নিতে শুরু করেছে। ঝাঁটা হাতে রাস্তায় নেমে এসেছে মহিলারা। শাহজাহান ও তাঁর বাহিনী সন্দেশখালিতে এই পরিস্থিতি তৈরি করেছে। তৃণমূল নেতাদের ওপর জনরোষ আছড়ে পড়বে। আর বেশি দিন নেই, এরপর একের পর এক নেতাদের গাছে বেঁধে রাখবে।’

    আধার কার্ড নিয়ে মিথ্যা প্রচার করছে তৃণমূল

    আধার কার্ড নিয়ে তৃণমূলের বিরুদ্ধে মিথ্যে প্রচারের অভিযোগ তোলার পাশাপাশি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) মুখ খোলেন সন্দেশখালি নিয়েও। আধার কার্ড নিয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে কয়েকদিন ধরে মানুষের মধ্যে তৈরি হয়েছে বিভ্রান্তি। জলঘোলাও কম হয়নি। আধার কার্ড বাতিল করার চিঠি পেয়েছেন অনেকে। তৃণমূলের তরফ থেকেও শুরু হয় পাল্টা প্রচার। খোদ সুপ্রিমোকে মুখ খুলতে দেখা যায়। এদিকে আবার তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়ের নেতৃত্ব এক প্রতিনিধিদল নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হওয়া নিয়েও আবার মুখ- খুলেছেন বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, মিথ্যে কথা বলতেই ওই প্রতিনিধিদল নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হতে চলেছে। আধার কার্ড নিয়ে মিথ্যা প্রচার করছে তৃণমূল। কারও কোনও সমস্যা নেই। সমস্যা হওয়ার কথাও না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mohammed Shami: ‘‘দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন’’, ফের শামির পাশে প্রধানমন্ত্রী, ধন্যবাদ জানালেন পেসারও

    Mohammed Shami: ‘‘দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন’’, ফের শামির পাশে প্রধানমন্ত্রী, ধন্যবাদ জানালেন পেসারও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও মহম্মদ শামিকে (Mohammed Shami) বুকে টেনে নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দেশের তারকা পেসারের সদ্য অস্ত্রোপচার হয়েছে। তাঁর পাশে থেকে দ্রুত আরোগ্য কামনা করলেন প্রধানমন্ত্রী। দেশের সর্বময় কর্তার কাছ থেকে শুভেচ্ছাবার্তা পেয়ে পালটা ধন্যবাদ জানিয়েছেন শামিও সঙ্গে কৃতজ্ঞতা প্রকাশও করেন বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রাহক।

    শামির আরোগ্য কামনা প্রধানমন্ত্রীর

    বিশ্বকাপের পর থেকেই ক্রিকেটের বাইরে রয়েছেন মহম্মদ শামি (Mohammed Shami)। তাঁর গোড়ালিতে চোট রয়েছে। লন্ডনে তাঁর অস্ত্রোপচার করানো হয়েছে। সেই ছবি সোমবার রাতে পোস্ট করেন শামি। সমাজমাধ্যমে সেই ছবি দেখে মোদি তাঁর উদ্দেশে লেখেন, “আপনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন, এই কামনা করি। আমি আশাবাদী, আপনার এই চোট দ্রুত সেরে যাবে। সাহসের সঙ্গে আপনি এই সময়ের মোকাবিলা করবেন।” 

    কৃতজ্ঞতা শামির

    মোদির এই পোস্টের পরে উত্তর দেন শামিও (Mohammed Shami)। তিনি লেখেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ব্যক্তিগত ভাবে আমার জন্য কিছু লিখেছেন। এটাই পরম প্রাপ্তি। তিনি আমার দ্রুত সুস্থতার কামনা করেছেন। তাঁর এই বার্তা আমার খুবই ভাল লেগেছে। মোদি স্যারকে ধন্যবাদ।  কঠিন সময় এভাবেই আমার পাশে থাকবেন। আমি দ্রুত সুস্থ হওয়ার চেষ্টা করছি। সেই সঙ্গে সকলকে ধন্যবাদ আমার সুস্থতা কামনা করার জন্য।”

    শামির অস্ত্রোপচার

    সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি শামির গোড়ালির অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। অ্যাকিলিস টেন্ডন মেরামতের জন্য গোড়ালিতে অপারেশন করালেন টিম ইন্ডিয়ার তারকা পেসার। সেই অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে। তবে তাঁর সম্পূর্ণ ফিটনেস ফিরে পেতে এবং বল হাতে বাইশ গজের যুদ্ধে নামতে সময় লাগবে। অস্ত্রোপচারের পর শামি হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে নিজের কিছু ছবি পোস্ট করেন। সেখানে তিনি লিখেছিলেন, “আমার গোড়ালির অস্ত্রোপচার সফল ভাবে হয়েছে। সুস্থ হতে সময় লাগবে। খুব তাড়াতাড়ি নিজের পায়ে দাঁড়াতে চাই।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Snoring: ঘুমোলেই জোরে জোরে নাক‌ ডাকেন? কেন এই সমস্যা? কোন রোগের ইঙ্গিত?

    Snoring: ঘুমোলেই জোরে জোরে নাক‌ ডাকেন? কেন এই সমস্যা? কোন রোগের ইঙ্গিত?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ঘুমিয়ে পড়লেই নাসিকা গর্জন! পরিবারের সকলেই টের পায়, তিনি ঘুমোচ্ছেন! নাকের আওয়াজের চোটে পাশে ঘুমোনোই সমস্যা। এমন হাজার অভিযোগ ওঠে অনেকের বিরুদ্ধে! এ নিয়ে হাসাহাসি, মশকরাও চলে। কিন্তু চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ঘুমিয়ে পড়লেই নাক ডাকা (Snoring) একেবারেই লঘু বিষয় নয়। বরং দীর্ঘদিন এই সমস্যা দেখা দিলে সতর্ক থাকা জরুরি। না হলে বড় বিপদ ঘটতে পারে।

    নাক ডাকার সমস্যা কেন হয়?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্লিপ অ্যাপনিয়ার মতো রোগ থাকলে নাক ডাকার (Snoring) লক্ষণ দেখা দেয়। ঘুমের সময় ঘাড় এবং গলার পেশি কিছুটা শিথিল হয়ে যায়। অনেকের এই পেশি অতিরিক্ত শিথিল হয়ে যায়। এর ফলে শরীরে ঠিকমতো অক্সিজেন প্রবেশ করতে পারে না। শ্বাসনালী কিছু সময়ের জন্য বন্ধ থাকে। আর তার জেরেই নাকের ভিতরে বিকট আওয়াজ হতে থাকে।

    কী গুরুতর বিপদ হতে পারে?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নাক ডাকা আসলে শরীরে ঠিকমতো অক্সিজেন প্রবেশ হতে না পারা। শ্বাসনালীতে অক্সিজেন ঢুকতে না পারার জেরেই এমন আওয়াজ হয়। আর তার জেরে হৃদপিণ্ড, মস্তিষ্ক সহ শরীরের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের ক্ষতি হতে পারে। শরীরের সমস্ত অঙ্গে ঠিকমতো অক্সিজেন সরবরাহ না হলে তার কার্যকারিতা কমতে থাকে। রাতে যদি এই অক্সিজেন সরবরাহ প্রক্রিয়া বাধা‌ পায়, তাহলে মস্তিষ্কের একাধিক অংশ সক্রিয় থাকতে পারে না। এর ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। পাশপাশি শরীরের সব অঙ্গে ঠিকমতো অক্সিজেন সরবরাহ না হলে হৃদপিণ্ডে বাড়তি চাপ পড়ে। ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ও কয়েকগুণ বাড়ে। 
    নাক ডাকার অতিরিক্ত সমস্যা বা স্লিপ অ্যাপনিয়া থাকলে হঠাৎ তীব্র ঝাঁকুনি অনুভব হতে পারে। এর জেরে হৃদকম্পন হঠাৎ বেড়ে যায়। ফলে, রক্তচাপের ওঠানামার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে। এছাড়াও শ্বাসনালী এবং নাকের ভিতরে একাধিক স্নায়ুতেও সমস্যা দেখা দিতে পারে। 
    একাধিক আন্তর্জাতিক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, নাক ডাকার সমস্যা (Snoring) থাকলে, রাতে ঠিকমতো ঘুম হয় না। অধিকাংশ সময়েই তাঁরা ক্লান্ত অনুভব করেন। এর জেরে তাদের কাজ করার ক্ষমতা কমে। এছাড়া, দূর্ঘটনার ঝুঁকি বেড়ে যায়। পাশপাশি দেখা দেয় অবসাদ। যে কোনও কাজে তাদের আগ্রহ কমে। খিটখিটে স্বভাব দেখা দিতে পারে। কারণ, মস্তিষ্ক ক্লান্ত থাকে। ফলে, যে কোনও বিষয়ে সব সময়  ঠিকমতো প্রতিক্রিয়া দিতে পারেন না।

    কাদের বিপদ বেশি?

    কম বয়সী থেকে প্রৌঢ়, যে কোনও মানুষের এই সমস্যা (Snoring) হতে পারে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তবে স্থূলতার সমস্যা থাকলে এই ধরনের বিপদ আরও বাড়ে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, দেহের অতিরিক্ত ওজন হলে পেশির একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। যেহেতু এই সমস্যা পেশি সংক্রান্ত। তাই স্থূলতার সমস্যা থাকলে স্লিপ অ্যাপনিয়ার মতো সমস্যা বাড়ে।

    এই রোগের কি চিকিৎসা সম্ভব?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ঘুমোলে অস্বাভাবিক নাকের আওয়াজ হলে একেবারেই অবহেলা করা উচিত নয়। বরং প্রয়োজনীয় শারীরিক পরীক্ষা করিয়ে চিকিৎসা জরুরি। প্রথম থেকে সতর্ক হলে বড় বিপদ (Snoring) এড়ানো‌ সম্ভব বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, একাধিক শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে বোঝা যায় আক্রান্তের স্লিপ অ্যাপনিয়া কতখানি গুরুতর।‌ ঘুমের মধ্যে চোখের নড়াচড়া, শ্বাসনালীর সক্রিয়তা পরীক্ষার পদ্ধতি রয়েছে। সেই মাপকাঠির নিরিখেই চিকিৎসকেরা ওষুধের প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করেন। এছাড়াও রয়েছে একাধিক শারীরিক কসরত, যা নিয়মিত করলে রোগীর সুস্থ হয়ে ওঠা সম্ভব। বড় বিপদের ঝুঁকিও কমে। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Shahjahan: বিজেপি কর্মী খুনেও অভিযুক্ত ছিল শাহজাহান, চার্জশিট থেকে বেমালুম উধাও তাঁর নাম!

    Sheikh Shahjahan: বিজেপি কর্মী খুনেও অভিযুক্ত ছিল শাহজাহান, চার্জশিট থেকে বেমালুম উধাও তাঁর নাম!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির ‘বেতাজ বাদশা’ শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে একাধিকবার অভিযোগ জানানো হলেও পুলিশ ব্যবস্থা নেয়নি। এমনকী বহু ক্ষেত্রে পুলিশ তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ পর্যন্ত জমা নিত না। ২০১৯ সালে লোকসভা ভোট-পরবর্তী হিংসায় সন্দেশখালির ভাঙ্গিপাড়া গ্রামে ৩ বিজেপি কর্মী খুনের ঘটনায় এফআইআরে নাম ছিল শেখ শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan)। ন্যাজাট থানায় খুন ও অস্ত্র আইনে শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে মামলা হয়। ঘটনায় তৃণমূল ও বিজেপি দু’দলই থানায় এফআইআর করেছিল। বিজেপির পক্ষ থেকে শাহজাহানের নামে অভিযোগ করা হয়েছিল। তৃণমূলের তরফে যাদের অভিযুক্ত করা হয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করা হয়েছে। কিন্তু, বিজেপির অভিযোগপত্রে নাম থাকা শেখ শাহজাহানের নাম নেই চার্জশিটে! এটা নিয়ে ফের চর্চা শুরু হয়েছে।

    বিজেপি কর্মীর দেহ মেলেনি

    সন্দেশখালির ভাঙ্গিপাড়া গ্রামে ভোট-পরবর্তী সংঘর্ষে ২০১৯ সালে খুন হয়েছিলেন বিজেপি কর্মী প্রদীপ মণ্ডল। সেই সময় পুলিশের কাছে শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan) নামে অভিযোগ করা হয়েছিল। সেই ঘটনার পর থেকে আতঙ্কিত তাদের পরিবার। এখনও পরিবারের লোকজন এখানে বসবাস করে না। তাঁর মা বাড়িতে আছেন। এতটাই আতঙ্কিত তাঁরা কথা বলতে চাইছেন না। প্রদীপ মণ্ডল ও সুকান্ত মণ্ডলের মৃতদেহ পাওয়া গেলেও এত বছর পরও দেবদাস মণ্ডলের মৃতদেহ মেলেনি। নিহত বিজেপি কর্মী দেবদাস মণ্ডলের বোন বলেন, রাজনীতি করতে গিয়ে গন্ডগোল হয়েছিল। দাদা নিখোঁজ। তার আর কোনও হদিশ পাওয়া যায়নি। থানায় অভিযোগ জানানো হলেও পুলিশ কাউকে ধরেনি।

    সন্দেশখালি নিয়ে আদালতে কী বললেন সরকারি আইনজীবী

    সোমবার হাইকোর্টে সন্দেশখালি সংক্রান্ত একটি মামলায় রাজ্য সরকারের আইনজীবী বলেন, শেষ ৪ বছরে ৪৩টি এফআইআর হয়েছে। যার মধ্যে ৪২টিতে চার্জশিট হয়েছে। ধর্ষণের ধারাও যুক্ত আছে। বাকি তদন্ত চলছে। জমি দখলের অভিযোগে ৭টি এফআইআর হয়েছে। সেগুলিতে চার্জশিট হয়েছে। ৮ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ২৪টি এফআইআর হয়েছে। ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে ১৫ জনকে। যেখানে ১৪৪ ধারা ছিল, সেখানে যাননি রাজ্যের মন্ত্রীরা।

    ৪২টি মামলার চার্জশিটে ৪ বছর সময় লাগল

    প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘তার মানে ৪ বছর ধরে এই ঘটনা ঘটছিল। কিন্তু, কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। শেষ পর্যন্ত বিস্ফোরণ ঘটেছে। রাজ্য বলছে, যে জমি দখল করা হয়েছে, সেগুলি ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তার মানে কিছু একটা ঘটেছে। আর কী প্রমাণের দরকার, সরাসরি সাজা দিতে হবে। আদালত বিস্মিত যে, ৪২টা মামলার চার্জশিট দিতে ৪ বছর কেন লাগল? পরে আমরা চার্জশিটও খতিয়ে দেখব। ক্রমাগত মানুষ ওখানে যাচ্ছেন, তার ফলে ভালোও হতে পারে, আবার খারাপও হতে পারে। আইনকে আইনের পথে চলতে দেওয়া হোক।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gaganyaan: গগনযানে চড়ে মহাকাশে পাড়ি! প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করলেন চার সৌভাগ্যবানের নাম

    Gaganyaan: গগনযানে চড়ে মহাকাশে পাড়ি! প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করলেন চার সৌভাগ্যবানের নাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাশূন্যে মানুষ পাঠাচ্ছে ভারত। মহাকাশচারী হিসেবে মোট চারজনকে বেছে নেওয়া হয়েছে এই অভিযানের জন্য। গগনযানে (Gaganyaan) চড়ে তাঁরা পাড়ি দেবেন মহাশূন্যে। মঙ্গলবার সেই চার মহাকাশচারীর নাম-পরিচয় প্রকাশ করলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিরুঅনন্তপুরমের বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টার থেকে ওই চারজনের নাম-পরিচয় প্রকাশ করেন তিনি। তাঁরা হলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন পি বালকৃষ্ণন নায়ার, গ্রুপ ক্যাপ্টেন অজিত কৃষ্ণন, গ্রুপ ক্যাপ্টেন অঙ্গদ প্রতাপ এবং উইং কমান্ডার এস শুক্লা। ‘গগনযান’ (Gaganyaan) অভিযানের আওতায় মহাকাশচারীদের রকেটে চাপিয়ে পৃথিবীর কক্ষপথে পাঠানো হবে। তিন দিন পর আবার তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে পৃথিবীতে। অবতরণ করানো হবে আরব সাগরের জলভাগে। ২০২৪-২৫ সালের মধ্যে এই অভিযান সম্পূর্ণ হবে বলে জানা গিয়েছে।

    রাশিয়াতেও চলে প্রশিক্ষণ

    অভিযানের (Gaganyaan) জন্য এই চার মহাকাশচারীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে রীতিমতো। শারীরিক সক্ষমতার বিভিন্ন পরীক্ষায় উতরোতে হয় তাঁদের। এরপাশাপাশি চলে প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণও। রাশিয়াতেও মহাকাশ অভিযানের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তাঁরা। মহাকাশে যে কোনও পরিস্থিতিতে অভিযোজিত হওয়ার, প্রাণ বাঁচানোর কৌশলও শেখানো হয় তাঁদের।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘গগনযানের (Gaganyaan) চার যাত্রীর নাম জানতে পারলেন দেশবাসী। কিন্তু এগুলি শুধুমাত্র চার মানুষের নাম নয়। চার অদম্য শক্তির নাম, যাঁরা ১৪০ কোটি ভারতীয়র মহাকাশ-স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে চলেছেন। ৪০ বছর পর কোনও ভারতীয় মহাকাশে যাচ্ছেন। তবে এবার আমাদের নিজেদের রকেটে চেপে যাওয়া হচ্ছে।’’

    একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মোদি

    কেরলে সফরে এদিন বিক্রম সারাভাই মহাকাশ কেন্দ্রে আসেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে গগনযান অভিযানের প্রস্তুতিও পর্যবেক্ষণ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মঙ্গলবার বেশ কতগুলি প্রকল্পের উদ্বোধনও করেন। যার মধ্যে বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টারের জন্য ১৮০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। এর পাশাপাশি তিনি উদ্বোধন করেন ইসরোর প্রোপালসেন কমপ্লেক্সের যা মহেন্দ্রগিরিতে অবস্থিত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে এদিন উপস্থিত ছিলেন বিদেশমন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী ভি মুরলিধরন, কেরলের রাজ্যপাল আরিফ মহম্মদ খান, কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারায় বিজয়ন, ইসরোর চেয়ারম্যান সোমনাথ এস সমেত অন্যান্য বিজ্ঞানীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ISRO Second Spaceport: তামিলনাড়ুতে হবে ইসরোর দ্বিতীয় উৎক্ষেপণ কেন্দ্র! বুধবার শিলান্যাস করবেন মোদি

    ISRO Second Spaceport: তামিলনাড়ুতে হবে ইসরোর দ্বিতীয় উৎক্ষেপণ কেন্দ্র! বুধবার শিলান্যাস করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার ইসরোর দ্বিতীয় উৎক্ষেপণ কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন (ISRO Second Spaceport) করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তামিলনাড়ুর কুলাসেকারনপট্টিনমে শুরু হচ্ছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণার দ্বিতীয় কেন্দ্রের কাজ। আনুষ্ঠানিকভাবে একথা জানিয়েছেন তেলঙ্গানার রাজ্যপাল তামিলিসাই সৌন্দরাজন।

    তামিলনাড়ুর রাজ্যের মানুষের কাছে আশীর্বাদ

    প্রসঙ্গত, বর্তমানে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার যাবতীয় মহাকাশ অভিযান সম্পন্ন হয় সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে। যা অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটায় অবস্থিত (ISRO Second Spaceport)। তেলঙ্গানার রাজ্যপাল নিজের বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের ওই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে ২৮ ফেব্রুয়ারি। নরেন্দ্র মোদি ঐতিহাসিক এই প্রকল্পের সূচনা করবেন। ইসরোর দ্বিতীয় কেন্দ্রের কাজ শুরু হলে তা তামিলনাড়ুর রাজ্যের মানুষের কাছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে একটি বড় আশীর্বাদ বলেই মনে করছেন রাজ্যপাল।

    ২,০০০ একর জুড়ে হবে নতুন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র

    জানা গিয়েছে, নতুন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রটি (ISRO Second Spaceport) ২,০০০ একর জায়গা জুড়ে অবস্থান করবে। এই প্রকল্পের ফলে তামিলনাড়ু তুথুকুদি জেলায় প্রভূত উন্নতি হবে বলেও জানিয়েছেন রাজ্যপাল। সম্প্রতি, শ্রীহরিকোটা থেকে যে রকেটগুলিকে উৎক্ষেপণ করা হয় তা দক্ষিণ দিকে মোড় নেওয়ার আগে পূর্ব দিকে যেতে হয়। শ্রীলঙ্কার আকাশসীমা থাকার কারণেই এটি করতে হয়। কিন্তু তামিলনাড়ু রাজ্যে নতুন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রটির কাজ শুরু হলে এই সমস্যা মিটবে বলেই জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

    বিপুল কর্মংস্থান হবে

    অন্যদিকে, ইসরোর প্রোপালশন কমপ্লেক্সটি বর্তমানে মহেন্দ্রগিরিতে অবস্থিত। শ্রীহরিকোটা থেকে যে স্থানের দূরত্ব প্রায় ৭৮০ কিলোমিটার। কিন্তু তামিলনাড়ুর কুলাসেকারনপট্টিনমে থেকে প্রোপালশন কমপ্লেক্সটির দূরত্ব মাত্র ৮৮ কিলোমিটার। বর্তমানে, রকেটের উপাদান মহেন্দ্রগিরি থেকে নিয়ে আসতে প্রচুর সময় ও অর্থ দুটোই ব্যয় হয়। কুলাসেকারনপট্টিনমে দ্বিতীয় কেন্দ্র (ISRO Second Spaceport) চালু হলে এই সমস্যারও সমাধান হবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। তেলঙ্গানার রাজ্যপাল তামিলিসাই সৌন্দরাজন আরও জানিয়েছেন, ইসরোর দ্বিতীয় কেন্দ্র চালু হলে বদলে যাবে গোটা তুথুকুদি জেলার অর্থনৈতিক চিত্রও। একাধিক শিল্প স্থাপন হবে মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রকে ঘিরে। অনেক কর্মসংস্থানও হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: বিশেষ ট্রেনে সিউড়ি থেকে দেড় হাজার রামভক্ত গেলেন রাম মন্দির দর্শনে

    Ram Mandir: বিশেষ ট্রেনে সিউড়ি থেকে দেড় হাজার রামভক্ত গেলেন রাম মন্দির দর্শনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির (Ram Mandir) দর্শনের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে রেল। দেশজু়ড়ে ‘আস্থা’ নামে বিশেষ ট্রেন চালাচ্ছে রেল। বীরভূমের সিউড়ি বিধানসভা এলাকার বাসিন্দাদের জন্য রেলের এই বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সোমবার রেলের এই বিশেষ ট্রেনে করে রামভক্তরা অযোধ্যার উদ্দেশে রওনা দেন। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ১ মার্চ রামপুরহাট থেকেও অযোধ্যাগামী একটি ট্রেন ছাড়বে।

     ‘আস্থা ট্রেন রাম মন্দির যেতে খরচ কত? (Ram Mandir)

    সোমবার দুপুর থেকে সিউড়ি স্টেশনে রামভক্ত এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যরা ভিড় করতে শুরু করেন। বিজেপির পক্ষ থেকে কপালে তিলক কেটে সম্বর্ধিত করার পাশাপাশি তাঁদের থাকা- খাওয়ার জন্য দলের কর্মীদের প্রতিটি কোচে পাঠানো হয়েছে। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন বিকেলে রওনা হয়ে মঙ্গলবার ২৮ ফেব্রুয়ারি অযোধ্যায় পৌঁছবে ট্রেন। রাম মন্দির (Ram Mandir) দর্শন সেরে বুধবারেই সিউড়ির উদ্দেশ্যে ফিরতি ট্রেনে রওনা হবেন বীরভূমের বাসিন্দারা। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ট্রেন ভাড়া বাবদ ৫০০ টাকা দিতে হচ্ছে প্রত্যেককে। রামমন্দির উদ্বোধনের আগে থেকেই মন্দির নিয়ে প্রচার কর্মসূচি নিয়েছিল গেরুয়া শিবির। ৫ ফেব্রুয়ারি রামমন্দির দর্শনে বীরভূম থেকে অযোধ্যায় গিয়েছিলেন করসেবক ও স্বয়ংসেবক মিলিয়ে প্রায় শ’দুয়েক জেলাবাসী।

    সাধারণ মানুষও নিজেদের খরচে রাম মন্দিরে যাচ্ছেন

    বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় নিজে ট্রেন ছাড়ার সময় স্টেশনে উপস্থিত ছিলেন। রামভক্তদের তিনি স্বাগত জানান। তিনি বলেন, দেশজুড়ে আস্থা ট্রেন চালানোর উদ্যোগ নিয়েছে রেল। এবার শুধু সিউড়ি বিধানসভার জন্যই এই বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আইআরসিটিসির আস্থা প্রকল্প থেকে এককালীন দেড় হাজার যাত্রীর টিকিট বুকিং করা হয়েছে অযোধ্যার জন্য। দলীয় তৎপরতায় এটা সম্ভব হয়েছে। কেবল বিজেপির সদস্যরা নন, নিজেদের খরচে সপরিবার অযোধ্যা যাচ্ছেন সাধারণ মানুষও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: কেষ্টর গড়ে ধাক্কা খেল শাসক দল, তৃণমূলের যুব নেতা যোগ দিলেন বিজেপিতে

    Birbhum: কেষ্টর গড়ে ধাক্কা খেল শাসক দল, তৃণমূলের যুব নেতা যোগ দিলেন বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে অনুব্রত মণ্ডলের খাস তালুকে তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বসাল বিজেপি। খয়রাশোলের দাপুটে যুব তৃণমূলের ব্লক সভাপতি নীলমাধব চৌধুরী এবার ভোটের মুখে যোগ দিলেন বিজেপিতে। যুব তৃণমূল নেতার সঙ্গে আরও ৩০টি পরিবার তৃণমূল ছেড়ে তাদের দলে যোগ দিয়েছে। এমনিতেই কেষ্ট-হীন বীরভূমে (Birbhum) তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল তুঙ্গে। কাজল অনুগামীদের সঙ্গে কেষ্ট অনুগামীদের লড়াই লেগেই রয়েছে। এরই মধ্যে নতুন করে দলের দাপুটে যুব তৃণমূল নেতা বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় শাসক শিবির বড়সড় ধাক্কা খেল বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

    তৃণমূলে দম বন্ধ হয়ে আসছিল (Birbhum)

    সোমবার বিজেপির বীরভূম (Birbhum) জেলা কার্যালয়ে এই যোগদানপর্ব চলে। বিজেপির জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহার হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করেন ওই যুব নেতা। বিজেপিতে যোগদানের পর যুব নেতা নীলমাধব চৌধুরীর বক্তব্য, তৃণমূলের সন্ত্রাসের রাজনীতিকে সমর্থন করি না। ওই দলে দমবন্ধ হয়ে আসছিল। পাশাপাশি মোদিজি যেভাবে দেশের উন্নয়নে কাজ করে চলেছেন, তাঁর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে আমরা বিজেপিতে যোগদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এদিন আমার সঙ্গে আরও দুই সাধারণ তৃণমূল নেতা-কর্মী মদন মণ্ডল ও সাধন দাস বৈরাগ্যও ঘাসফুল ছেড়ে পদ্মফুলে যোগ দিয়েছেন। আগামী দিনে তিন হাজার জন যোগদান করবে। যদিও এই দল বদলকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে চাইছে না জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব। তাদের বক্তব্য, আসলে স্বার্থ পূরণ হয়নি বলে কেউ দলবদল করেছে। তাতে দলের কোনও ক্ষতি হবে না। লোকসভা ভোটে কোনও প্রভাব প়ড়বে না।

    খয়রাশোলে তৃণমূল গোল্লা পাবে

    বিজেপির বীরভূম (Birbhum) জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন, খয়রাশোলে আমাদের সংগঠন ভালো। আর যুব নেতা যোগদানের কারণে সামনের লোকসভা ভোটে আমাদের ভালো ফল হবে। আগামীদিনে আরও অনেকে আমাদের দলে যোগদান করবে। আর তৃণমূল কংগ্রস খয়রাশোলে গোল্লা পাবে। বিজেপির ব্যাপক জয় হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ‘‘হয় শাহজাহানকে ধরুন, নয়তো ৭২ ঘণ্টায় রিপোর্ট জমা দিন’’, রাজ্যকে ডেডলাইন বোসের

    Sandeshkhali: ‘‘হয় শাহজাহানকে ধরুন, নয়তো ৭২ ঘণ্টায় রিপোর্ট জমা দিন’’, রাজ্যকে ডেডলাইন বোসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাহজাহানের গ্রেফতারি ইস্যুতে রাজ্য সরকারকে ফের কড়া বার্তা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের। প্রসঙ্গত, গতকাল সোমবারই কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, শাহজাহান শেখের গ্রেফতারিতে কোনও বাধা নেই রাজ্য পুলিশের। ঠিক এই আবহে রাজ্যপাল বোসের কড়া বার্তা মমতা সরকারের উদ্দেশে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শেখ শাহজাহানকে গ্রেফতার (Sandeshkhali) করুক রাজ্য। আর যদি না পারে, তাহলে কেন গ্রেফতার করা গেল না সেই বিষয়ে আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে কারণ জানাতে হবে রাজ্যকে। সোমবার সন্ধ্যায় একেবারে ডেডলাইন বেঁধে দিলেন রাজ্যপাল।

    কালপ্রিটকে অবশ্যই গ্রেফতার করতে হবে….

    উল্লেখ্য, সোমবার প্রধান বিচারপতি শাহজাহানের গ্রেফতারি (Sandeshkhali) নিয়ে বলেন, ‘‘শেখ শাহজাহানকে এই মামলায় যুক্ত করা হোক। কিন্তু কীভাবে করা হবে? তিনি তো পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। পুলিশ তো তাঁকে ধরতে পারছে না।’’ এর ঠিক পরেই সরব হতে দেখা যায় রাজ্যপালকে। রাজ্যপাল বলেছিলেন, ‘‘কালপ্রিটকে অবশ্যই গ্রেফতার করতে হবে। গ্রেফতার না করার জন্য কোনও অজুহাত আর থাকতে পারে না। তিনি (শাহজাহান) গ্রেফতার হবেন, তাঁকে অবশ্যই গ্রেফতার করতে হবে।’’ এবার রাজভবন থেকে রাজ্যের উদ্দেশে কড়া বার্তা সামনে এল।

    খুনের মামলায় চার্জশিট থেকে নাম বাদ শাহজাহানের

    হাইকোর্টের নির্দেশের পরপরই তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ ভবিষ্যদ্বাণী করেন, আগামী সাত দিনের মধ্যে গ্রেফতার হবেন শেখ শাহজাহান। এখানেই সন্দেহ দানা বাঁধছে। প্রশ্ন উঠছে তবে কি তৃণমূলই কোথাও লুকিয়ে রেখেছে শাহজাহানকে। শাহজাহান ইস্যুতে রাজ্য পুলিশের ভূমিকায় সন্দেশ প্রকাশ করতে আগেই দেখা গিয়েছে উচ্চ আদালতকে। এখন দেখার প্রায় দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে নিখোঁজ শাহজাহানকে (Sandeshkhali) পুলিশ ধরতে পারে কিনা! অন্যদিকে, শাহজাহানের বিরুদ্ধে একাধিক পুরনো মামলাতে পুলিশ কোনও ব্য়বস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে। ২০১৯ সালে তিন বিজেপি কর্মীকে খুনের অভিযোগ ওঠে শাহজাহানের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, বিজেপির অভিযোগপত্রে নাম থাকা শেখ শাহজাহানের নাম নেই চার্জশিটে। এখানেই পুলিশের ভূমিকায় প্রশ্ন ওঠে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Vote: ভোটের আগে ধাক্কা কংগ্রেসে, ঝাড়খণ্ডের একমাত্র সাংসদ গীতা কোড়া গেলেন বিজেপিতে

    Lok Sabha Vote: ভোটের আগে ধাক্কা কংগ্রেসে, ঝাড়খণ্ডের একমাত্র সাংসদ গীতা কোড়া গেলেন বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডের সিংভূমের সাংসদ গীতা কোড়া সোমবার কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলেন। সে রাজ্যের রাজনীতিতে গত কয়েক মাস ধরেই জল্পনা চলছিল, কংগ্রেস সাংসদ গীতা কোড়া শীঘ্রই বিজেপিতে যোগ দিতে পারেন। জল্পনার অবসান ঘটিয়ে গীতা কোড়া এলেন গেরুয়া শিবিরে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাবুলাল মারান্ডির উপস্থিতিতে দলের সদস্যপদ গ্রহণ করেন তিনি। ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মধু কোড়ার স্ত্রী হলেন গীতা। সিংভূমের হো জনজাতি গোষ্ঠীর উপর ভালোই প্রভাব রয়েছে কোড়া দম্পতির। লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Vote) বিজেপি তার সুফল পাবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    কী বললেন গীতা কোড়া?

    বিজেপিতে যোগ দিয়ে গীতা কোড়া বলেন, ‘‘বর্তমানে কেবল মোদিজি দেশের উন্নতি করতে পারেন। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেভাবে ভারতের সংস্কৃতি ও সভ্যতাকে বিশ্ব মঞ্চে প্রতিষ্ঠিত (Lok Sabha Vote) করছেন তা প্রশংসনীয়। এখন তাঁর নেতৃত্বে গোটা ভারত এগিয়ে চলেছে ৷ যার সাফল্য সারা বিশ্বও স্বীকার করে নিয়েছে। তাই প্রধানমন্ত্রীর কর্মকাণ্ডে মুগ্ধ হয়ে আমি বিজেপিতে যোগ দিয়েছি।’’ এদিন বিজেপিতে যোগ দিয়ে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে আদিবাসীদের অবহেলা ও বঞ্চনার অভিযোগও আনেন গীতা। তিনি আরও জানিয়েছেন, কোনও শর্তে দলে আসেননি। কর্মী হিসেবে দলের সদস্যপদ নিয়েছেন। দলের পক্ষ থেকে যে দায়িত্ব দেওয়া হবে তাই তাঁরা সততার সঙ্গে পালন করবেন।

    কী বলছেন ঝাড়খণ্ড বিজেপির সভাপতি?

    গীতা কোড়া বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরে, ভারতীয় জনতা পার্টির রাজ্য সভাপতি বাবুলাল মারান্ডি স্বাগত জানান তাঁকে (Lok Sabha Vote)। ঝাড়খণ্ডের বিরোধী দলের নেতা অমর বাউরিও তাঁর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। বাবুলাল মারান্ডি সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনকল্যাণমূলক কাজ এবং বিজেপির নীতি দ্বারা প্রভাবিত, চাইবাসার কঠোর পরিশ্রমী সাংসদ তিনি। আজ বিজেপিতে যোগ দিলেন গীতা কোড়া। বিজেপি পরিবারে আপনাকে স্বাগত ও অভিনন্দন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share