Author: user

  • South 24 Parganas: “দল না থাকলে রোজগার হবে না”, এ কী বললেন বিধায়ক লাভলি মৈত্র?

    South 24 Parganas: “দল না থাকলে রোজগার হবে না”, এ কী বললেন বিধায়ক লাভলি মৈত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের তৃণমূলের মা-মাটি সরকারের বিরুদ্ধে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগে বার বার সরব হয়েছে রাজ্যের বিরোধী দলগুলি। রাজ্যে গরু পাচার, কয়লা পাচার, শিক্ষক নিয়োগ, রেশন দুর্নীতি এবং পুর নিয়োগ নিয়ে শাসক দলের একাধিক মন্ত্রী, বিধায়ক, নেতামন্ত্রী জেলের মধ্যে রয়েছেন। সকলেই দুর্নীতি করে আয় বা রোজগার করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ইতিমধ্যে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ‘চোর মমতা’ মন্তব্যে ব্যাপক সরব হয়েছেন। ঠিক এই আবহেই তৃণমূল বিধায়কের মন্তব্যেও ফের একবার দুর্নীতির কথা ফাঁস হয়ে গেল। দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) সোনারপুর দক্ষিণের বিধায়ক লাভলি মৈত্র বলেন, “দল না থাকলে রোজগার হবে না।”এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    কী বললেন তৃণমূল বিধায়ক (South 24 Parganas)?

    সোনারপুর দক্ষিণের (South 24 Parganas) প্রতাপনগরে এক কর্মী সভায় রবিবার উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল নেত্রী লাভলি মৈত্র। তিনি দলের কর্মীদের বলেন, “দল থাকলে রোজগার হবে, উপার্জন হবে। রোজাগার কে কীভাবে কোথা থেকে করেন আমি সব জানি। আমার কাছে সব খবর আছে। দলটাই যদি না থাকে তাহলে কীভাবে সম্ভব হবে। তাই বলছি গ্রুপবাজি বন্ধ করুন। দলের কাজে মন দিন।”

    কর্মীদের কড়া হুঁশিয়ারি

    সোনারপুর (South 24 Parganas) কর্মীসভায় বিধায়ক লাভলি আরও বলেন, “মাত্র দুই মাস পরেই নির্বাচন! এটা একটা কর্মী সম্মেলন মাত্র, অর্ধেক লোক এসেছেন! বুথ কমিটির মধ্যে যে যে নাম আমাকে দেওয়া হয়েছিল তাতে মাত্র হাতে গোনা কয়েকটা লোক! অর্ধেক মানুষ অনুপস্থিত। রাজ্যের তো উন্নয়ন কোথাও থেমে নেই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে কাজ চলছে। আপনাদের ফাজলামোর জন্য প্রত্যেক অঞ্চলের প্রত্যেক বুথে কিছু এমন মানুষ রয়েছেন যারা কোনও দলের মধ্যেই নেই। সকালে তৃণমূল, রাতে বিজেপি এবং দুপুরে সিপিএম। দলের ভীষণ ক্ষতি হচ্ছে।”

    বাইরে থেকে লোক এনে দল চালাব

    সোনারপুর (South 24 Parganas) কর্মীসভায় বিধায়ক লাভলি এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “আমি দিদি ও অভিষেকদার সঙ্গে কথা বলব। যারা রেজাল্ট দিতে পারবেন না তারা সদস্য সেজে বাসে থাকলে চলবে না। আসন অলঙ্কৃত করে বসে থাকা সদস্যদের আমরা চাই না। বুথের মধ্যে এখনও দলাদলি, গ্রুপবাজি চলছে। এই গ্রুপবাজির কারণে প্রতাপনগরে দল শেষ হয়ে যাচ্ছে। আপনাদের দরকার নেই আমি বাইরে থেকে লোক এনে দল চালাবো। তারপর দলের রেজাল্ট দেখাবো।”      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Visva-Bharati University: ‘সার্ন’ প্রকল্পের টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা এবার বিশ্বভারতীর! খুশি গবেষকরা

    Visva-Bharati University: ‘সার্ন’ প্রকল্পের টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা এবার বিশ্বভারতীর! খুশি গবেষকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের (Visva-Bharati University) সার্ন প্রকল্পে অর্থ পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এই সার্ন হল একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রকল্প। এই প্রকল্পের টাকা আটকে দেওয়া হয়েছিল কিছু সময় আগে। এবার ফের টাকা অনুমোদন পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। জানা গিয়েছে, ভারত সরকারের বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি বিভাগ ডিএসটি বা ডিপার্টমেণ্ট অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এই আর্থিক অনুমোদন করবে।

    বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর (Visva-Bharati University)

    বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় (Visva-Bharati University) সূত্রে জানা গিয়েছে, পদার্থের মৌলিক ধর্ম এবং বিশ্ব সৃষ্টির রহস্য জানার গবেষণা করা হয় এই সার্ন প্রকল্পে। এই গবেষণায় বিশেষভাবে জড়িত রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগ এবং বিভাগের অধ্যাপক মানস মাইতি সহ কয়েকজন শিক্ষক। উল্লেখ্য, প্রাক্তন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী এই মানস মাইতিকে নিজের কর্মে গাফিলতির অভিযোগ তুলে সাসপেন্ড করেন এবং ডিএসটি বিভাগে তাঁর বিরুদ্ধে চিঠিও লেখেন উপাচার্য। এরপর সার্ন বিভাগের আর্থিক অনুদান বন্ধ হয়ে যায়। সেই সঙ্গে গবেষকদের কাজে ২.৩ কোটি টাকার বরাদ্দ বাতিল হয়ে গিয়েছিল। পরে, মানসবাবু হাইকোর্টে মামলা করলে কোর্টের নির্দেশে তাঁর সাসপেনশন উঠে যায়। অধ্যাপককে বিভাগের কাজে যোগদান করানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আদেশ দেয় আদালত ।

    অধ্যাপকের বক্তব্য

    বিশ্ববিদ্যালয়ের (Visva-Bharati University) অধ্যাপক মানস মাইতি বলেন, “খুব আনন্দের খবর। আগামী দিনে এই গবেষণায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরব বৃদ্ধি পাবে। বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই।” বিশ্ববিদ্যালয়ের সূত্রে আরও জানা গিয়েছে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য সঞ্জয় কুমার মল্লিক দায়িত্বভার নেওয়ার পর থেকেই এই সার্ন গবেষণা নিয়ে বিশেষভাবে উদ্যোগ নেন। এই গবেষণায় অনেক অজানা রহস্য এবং বৈজ্ঞানিক বিষয়ে নতুন নতুন তথ্য উঠে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। উপকৃত হবেন অনেক ছাত্র, গবেষক এবং অধ্যাপক। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ভারত সরকার ইতিমধ্যে আর্থিক অনুদানের বিষয়ে কাজও শুরু করে দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Moyna:  নদিয়ার পর ময়না, পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট, গাড়ি ভাঙচুর

    Moyna: নদিয়ার পর ময়না, পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট, গাড়ি ভাঙচুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার পর এবার পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নার (Moyna) বাকচায় এবার আক্রান্ত হল পুলিশ। টহলদারির সময় পুলিশকর্মীদের ওপর হামলা চালায় স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ। পুলিশকে লক্ষ্য করে ডাব, ইট ছোড়া হয়। বাঁশ দিয়ে পুলিশের গাড়িতেও চলে ব্যাপক ভাঙচুর। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। বার বার পুলিশ আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পুলিশের ওপর থেকে আস্থা হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ। বিরোধীদের বক্তব্য, পুলিশ এখন দলদাসে পরিণত হয়ে গিয়েছে। আইন মেনে শান্তি রক্ষা পুলিশের কাজ। সেটা অনেক সময় পুলিশের জন্য ব্যাহত হচ্ছে। তাই, পুলিশের ওপর বার বার হাত তোলার সাহস দেখাচ্ছে সাধারণ মানুষ।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Moyna)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পূর্ব মেদিনীপুর ময়নার (Moyna) বাকচায় কোনও এতটি বিষয় নিয়ে গণ্ডগোল হয়। শনিবার রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ ময়না থানার ডিউটি অফিসার ঈশ্বর সিংয়ের নেতৃত্বে ৬ জন পুলিশকর্মী টহল দিচ্ছিলেন। ময়না বাকচার নিমতলায় পৌঁছে চিৎকার চেঁচামেচি শুনতে পান পুলিশকর্মীরা। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করতে গেলে স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ পুলিশের উপরই হামলা চালায়। মারধর করা হয়। পুলিশকে লক্ষ্য করে ডাব, ইট ছোড়া হয়। বাঁশ দিয়ে পুলিশের গাড়িতেও চলে ব্যাপক ভাঙচুর। জখম হন ৬ পুলিশকর্মী। তাঁদের ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কী কারণে হামলা তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। কয়েকদিন আগে মুখ্যমন্ত্রীর জেলা সফর চলাকালীন নদিয়ার ভীমপুরে পুলিশকে গাছে বেঁধে পেটালো এলাকাবাসী। দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ সামাল দিতে গিয়ে আক্রান্ত হন পুলিশকর্মীরা। দুই পুলিশ কর্মীকে গাছে বেঁধে ফেলেন মহিলারা। তাঁদের মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় আরও পুলিশ বাহিনী। তাঁরা গিয়ে ওই দুই পুলিশ কর্মীকে উদ্ধার করে। এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতে ময়নায় ফের পুলিশ আক্রান্তের ঘটনা ঘটল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ISI Agent: আইএসআই-এর হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, গ্রেফতার ভারতীয় দূতাবাসের কর্মী

    ISI Agent: আইএসআই-এর হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, গ্রেফতার ভারতীয় দূতাবাসের কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মস্কোয় ভারতীয় দূতাবাসে কর্মরত এক কর্মীকে গ্রেফতার করল উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখা। ওই কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, গোপন তথ্য সে পাচার করত পাকিস্তানের আইএসআই-এর (ISI Agent) কাছে। উত্তরপ্রদেশের মিরাট থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে ধৃতের নাম সত্যেন্দ্র সিয়াল। বিদেশ দফতরের মাল্টি টাস্কিং স্টাফ হিসাবে সে কাজ করতো। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখা তদন্তে নামে এবং সেখান থেকেই জানা যায় ওই কর্মীর গুপ্তচরবৃত্তির কথা। জানা গিয়েছে, টাকার বিনিময়ে ভারতীয় সেনা সম্পর্কে বহু তথ্য পাচার করেছে ঐ কর্মী। এমন কিছু তথ্য পাচার (ISI Agent) করা হয়েছে যার দ্বারা ভারতবর্ষের আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে।

    মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে চলত তথ্য পাচার 

    জানা গিয়েছে, সত্যেন্দ্র সিয়াল এর বাড়ি হল সাহুমহিউদ্দিনপুরের হাপুর গ্রামে। এবং সে আইএসআই-এর (ISI Agent) একটি বড় নেটওয়ার্ককে চালাত বলে জানা গিয়েছে। ভারতীয় দূতাবাসের একাধিক গোপন নথি এভাবেই সে পাচার করত। গোয়েন্দাদের দাবি, মোটা অঙ্কের টাকার অফার তাকে দেওয়া হয়েছিল। তদন্তে আরও অনেক বিষয় উঠে আসবে বলে আশাবাদী সন্ত্রাস দমন শাখা। বিদেশ দফতরের ওই কর্মীর গ্রেফতারির পরেই আসে উত্তর প্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখার বিবৃতি। সেখানে তারা জানিয়েছে, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সন্ত্রাস দমন শাখা পাকিস্তানের আইএসআই এর এক গুপ্তচরকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে। ওই ব্যক্তি বিদেশ দফতরের বেশ কিছু গোপন নথি পাকিস্তানের পাচার করত।

    জিজ্ঞাসাবাদে একাধিক অসঙ্গতি ধরা পড়ে

    জানা গিয়েছে অভিযোগ সামনে আসতেই উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখা সত্যেন্দ্র সিয়ালকে (ISI Agent) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে মিরাটে তাদের অফিসে। জিজ্ঞাসাবাদের সময় একাধিক বয়ানে তার অসঙ্গতি লক্ষ্য করেন গোয়েন্দারা। জানা গিয়েছে সত্যেন্দ্র সিয়াল মস্কোতে ভারতীয় দূতাবাসে ২০২১ থেকেই কাজ করত সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট-এর ভূমিকায়। উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখার থেকে জানতে পারা গিয়েছে, তার বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা এবং অফিসিয়াল সিক্রেট অ্যাক্টের বিভিন্ন সেকশনে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  •  Meta Stock Price: মেটা স্টক প্রাইসে ধনকুবের বিল গেটস-এর চেয়েও ধনী ব্যক্তি এখন মার্ক জুকারবার্গ

     Meta Stock Price: মেটা স্টক প্রাইসে ধনকুবের বিল গেটস-এর চেয়েও ধনী ব্যক্তি এখন মার্ক জুকারবার্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেটা স্টক প্রাইসে মার্ক (Meta Stock Price) জুকারবার্গ  এখন বিল গেটসের চেয়ে ধনী ব্যক্তি। তাঁর সম্পত্তি ঐতিহাসিক ভাবে ১৯৬ বিলিয়ন বৃদ্ধি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই সাফল্যে বিশ্বজুড়ে নজির গড়েছেন তিনি। ধনকুবের বিল গেটসকে পিছনে ফেলে এগিয়া যাওয়াটা ব্যাপক সাফল্য বলছে ওয়াকিবহল মহল।

    ওয়াল স্ট্রিটের বড় সাফল্য (Meta Stock Price)

    মেটা শেয়ারে (Meta Stock Price) এক ঐতিহাসিক সময় পর্ব। মার্ক জুকারবার্গ তাঁর একদিনের স্টক মার্কেটে ১৯৬ বিলিয়ন লাভের পরিমাণের সাফল্যে পৌঁছেছে। যা ওয়াল স্ট্রিটের যেকোনও কোম্পানির থেকে বৃহত্তম করেছে তাঁকে। এর ফলে, ধনকুবের বিল গেটসকে ছাড়িয়ে সিইও মার্ক জুকারবার্গের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৬৫ বিলিয়নে পৌঁছেছে বলে জানা গিয়েছে। এটা ফেসবুকের ২০ তম বার্ষিকী। গত বৃহস্পতিবার দেরিতে মেটা শেয়ার ক্রয় করার জন্য অতিরিক্ত ৫০ বিলিয়ন অনুমোদন পেয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে প্রতি তিন মাস অন্তর তাঁদের লভ্যাংশ হবে প্রতি শেয়ারে ৫০ শতাংশ। আবার ঠিক পরেই শুক্রবার, প্ল্যাটফর্মট স্টক মার্কেটের মূল্যে ১৯৬ বিলিয়ন যুক্ত হয়। আর এটাই ওয়াল স্ট্রিটের ইতিহাসে কোনও কোম্পানির একদিনের সবচেয়ে বড় লাভ হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে।

    বর্তমানে স্টক মার্কেট মূল্য ১.২২ ট্রিলিয়নের বেশি

    মেটা স্টক (Meta Stock Price) ২০.৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। গত এক বছরে একদিনের বৃহত্তম শতাংশ বৃদ্ধি রেকর্ড করেছে এটি। ২০১২ সালের ওয়াল স্ট্রিট আত্মপ্রকাশের পর এটি তৃতীয় বৃহত্তম বৃদ্ধির পরিমাণ। বর্তমানে তাঁর (Mark Zuckerber) স্টক মার্কেট মূল্য এখন ১.২২ ট্রিলিয়নেরও বেশি। তবে জুকারবার্গের এখন ১৬৫ বিলিয়ন ডলারের সম্পত্তি রয়েছে। আর এটাই তাঁকে মাইক্রো সফটওয়্যারের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটসের চেয়ে ধনী করে তুলেছে।

    ২০২৪ সালে ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

    সিএনবিসির একটি প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে জুকারবার্গ (Mark Zuckerber) তাঁর কোম্পানি মোটামুটি আগামী মার্চ মাসে তার প্রথম লাভের অংশ হিসাবে পাবেন ১৭৪ মিলিয়ন। মার্ক জুকারবার্গের মেটার ডিভিডেন্ড প্ল্যানে প্রায় ৩৫০ মিলিয়ন মেটা ক্লাস এ (Meta Stock Price) এবং ক্লাস বি শেয়ারের মালিক হিসাবে রয়েছেন। তিনি ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে ত্রৈমাসিকে প্রায় ১৭৫ মিলিয়ন করেও পেতে পারেন। আর্টিফিসিয়াল ইনটেলেজন্সি সম্পর্কে ২৪ শতাংশ বিনিয়োগ করেছিলেন। আর তারফলেই মেটা, এনভিডিয়া, মাইক্রো সফটওয়্যার এবং ব্রডকম সম্প্রতি বিরাট রেকর্ডের উচ্চতায় পৌঁছেছে। গত শুক্রবার এই লাভের অঙ্কে মেটা স্টক এখন ২০২৪ সালে ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার ০৫/০২/২০২৪)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার ০৫/০২/২০২৪)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ছোট কোনও ঘটনা মানসিক শান্তির অন্তরায় হবে।

    ২) গৃহে আত্মীয়ের আগমন।

    ৩) অন্যের গৃহে আতিথ্য গ্রহণ। 
     
    বৃষ
     
    ১) কর্মক্ষেত্র গতানুগতিক।
     
    ২) টুকটাক অর্থ হাতে আসবে।

    ৩) কোনও শুভ কর্মানুষ্ঠানে অংশগ্রহণ।
     
    মিথুন
     
    ১)  মাঝে মাঝে মনের দুর্বলতা পেয়ে বসবে।
     
    ২) শারীরিক ম্যাজমেজে ভাব দেখা দেবে।
     
    ৩) কোনও সুসংবাদ পাবেন।
     
    কর্কট
     
    ১) মানসিক দুশ্চিন্তা ও দুর্ভাবনা বৃদ্ধি পেলেও মানসিক প্রফুল্লতায় দিনের অধিকাংশ অতিবাহিত হবে।
     
    ২) কর্ম ও আর্থিক ক্ষেত্র থাকবে চলনসই।
     
    ৩) শরীর খারাপ হতে পারে।
     
    সিংহ
     
    ১) মানসিক দুশ্চিন্তা বাড়লেও পূর্বের তুলনায় আয় ও যোগাযোগ বাড়বে।
     
    ২) অপ্রত্যাশিত ভাবে কিছু অর্থ হাতে আসবে।
     
    ৩) কারও সাথে অযথা কথা কাটাকাটির সৃষ্টি হবে।
     
    কন্যা
     
    ১) মানসিক চাপ কিছুটা কমবে।
     
    ২) কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ প্রতিকূল।
     
    ৩) আর্থিক ও আয় নিতান্ত চলনসই।
     
    তুলা
     
    ১) দিনটা বেশ আনন্দপূর্ণ পরিবেশের মধ্যে অতিবাহিত হবে।
     
    ২) কর্মক্ষেত্রে যোগাযোগ অক্ষুণ্ণ থাকবে।
     
    ৩) পূর্বের তুলনায় আয় বৃদ্ধি ও অযাচিত যোগাযোগে অর্থলাভ হবে।
     
    বৃশ্চিক
     
    ১) কারও সাথে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হবে।

    ২)  আর্থিক অনটন বর্তমান থাকবে।

    ৩) হঠাৎ কিছু অর্থ হাতে আসবে।
     
    ধনু
     
    ১) আয় ও কর্মক্ষেত্র হতাশার সৃষ্টি করবে।
     
    ২) আর্থিক টানও কিছুটা রয়ে যাবে।
     
    ৩) কারও কথা রক্ষার্থে কোথাও যেতে পারেন।

    মকর
     
    ১) ভবিষ্যৎ ভাবনা বৃদ্ধি পাবে।
     
    ২) উচ্চপদস্থ অথবা বয়স্ক ব্যক্তির বিরূপভাজন হবেন।
     
    ৩) গৃহে দূর স্বজনের আগমন।
     
    কুম্ভ
     
    ১) অযাচিত কিছু অর্থ হাতে আসবে।
     
    ২) ঝগড়া বিবাদ এড়িয়ে চলুন।
     
    ৩) ভালো কথা বললেও খারাপ হয়ে দেখা দেবে।
     
    মীন
     
    ১) কোনও আত্মীয়ের সাথে মনোমালিন্য ও ঝগড়ার সৃষ্টি হবে।
     
    ২) কোনও ব্যাপারে মানসিক আঘাত পেতে পারেন।
     
    ৩) মানসিক উৎকণ্ঠা ও উদ্বিগ্নতা দেখা দেবে। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: ‘কোথায় শিল্প !’ বন্ধ পেপার মিলকে সামনে রেখে তৃণমূলকে তুলোধনা অগ্নিমিত্রার

    Asansol: ‘কোথায় শিল্প !’ বন্ধ পেপার মিলকে সামনে রেখে তৃণমূলকে তুলোধনা অগ্নিমিত্রার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসানসোলের (Asansol) রানিগঞ্জ পেপার মিল বন্ধের ফলে বেকার হয়ে পড়া শ্রমিকদের পাশে শাসক বিরোধী দলগুলির ব্যাপক আন্দোলন। এই শ্রমিকদের আন্দোলনকে সমর্থন করে তাঁদের ন্যায্য দাবিকে আদায় করতে এক সঙ্গে ময়দানে দেখা গেল আসানসোল দক্ষিণের বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল এবং বাম শ্রমিক সংগঠনের সিটু নেতা হেমন্ত প্রভাকরকে। উভয়ের দাবি, “কাউকে না জানিয়ে হঠাৎ পেপার মিলে গেটে বন্ধের নোটিশ ধরিয়ে দেয় কারখানা কর্তৃপক্ষ। এই কাজ অত্যন্ত অন্যায় এবং অসাংবিধানিক। অবিলম্বে কারখানা খুলতে হবে।”

    কী বললেন বিজেপি নেত্রী (Asansol)?

    বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল এদিন বঞ্চিত কারখনার (Asansol) শ্রমিকদের পাশে দাঁড়িয়ে বক্তব্য রেখে বলেন, “এই তৃণমূল সরকার অপদার্থ সরকার। বলে শিল্প হবে, ডবল ডবল চাকরি হবে, কিন্তু কোথায় ডবল ডবল চাকরি? কোথায় শিল্প? বাংলার সব শিল্প বন্ধের মুখে! তার প্রকৃত উদাহরণ হল এই বেঙ্গল পেপার মিল। খালি মিথ্যা কথা বলা আর ছোট ছোট কারণে উল্টোপাল্টা কথাবার্তা বলাই এই মুখ্যমন্ত্রীর কাজ। এই ফ্যাক্টরি অবিলম্বে খুলতে হবে। শ্রমিকদের বকেয়া মজুরি দিতে হবে, না হলে বৃহত্তর আন্দোলনে আমরা যাব। আসানসোল স্তব্ধ করে দেবো এবং প্রয়োজনে আন্দোলনের আগুন আরও দ্বিগুন করবো।” এই প্রসঙ্গে শ্রমিকদের স্বার্থে মানুষের হকের দাবিকে আরও জোর দিয়ে বলেন, “আমি কোনও রাজনীতি করতে আসিনি, এই এলাকার আমি বিধায়ক। সিপিএম, বিজেপি, তৃণমূল যেই হোক না কেন, প্রত্যেক আমজনতা সকলেরই বিধায়ক। সকলের প্রাপ্য অধিকারের পাশে আছি।”

    সিটু নেতার বক্তব্য

    আসনসোলের (Asansol) এই পেপার মিলের কারখানা বন্ধের জন্য শাসক দলকে তোপ দেগে সিটু নেতা হেমন্ত প্রভাকর বলেন, “পেটে যখন আগুন জ্বলে তখন কে বিজেপি, কে তৃণমূল, আর কে সিপিএম দেখি না। যাঁরা শ্রমিকের সঙ্গে লড়বেন বা পাশে থাকবেন তাঁদেরকে সবসময় আমাদের আন্দোলনে স্বাগত জানাই। তৃণমূল সরকার আমাদের পেটে লাথি দিয়ে কঠিন খেলা খেলছে। রাজ্যে শিল্প কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাই এই খেলা বন্ধ হোক। আমাদের ন্যায্য দাবি আমরা অর্জন না করা পর্যন্ত থেমে থাকবো না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dev: ভোটে কি দাঁড়াবেন না দেব! তিন সরকারি পদ থেকে ইস্তফা, জেলাজুড়ে শোরগোল

    Dev: ভোটে কি দাঁড়াবেন না দেব! তিন সরকারি পদ থেকে ইস্তফা, জেলাজুড়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলীয় বৈঠকে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্ট ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, এবারের লোকসভা ভোটে ঘাটাল থেকে টলিউডের হিরো দেবকেই (Dev) (দীপক অধিকারী) প্রার্থী করতে চান তিনি। দলনেত্রীর নির্দেশ থাকলে তিনিও যে ভোটে লড়তে প্রস্তুত, অভিনেতা-সাংসদ সেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। কিন্তু, ওই ইঙ্গিত দেওয়ার মাসখানেকের মধ্যেই তিনটি সরকারি পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ায় এবার লোকসভা ভোটে কি তিনি দাঁড়াবেন না তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    তিনটি সরকারি পদ থেকে ইস্তফা (Dev)

    লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে ঘাটাল মহকুমা হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান পদ থেকে ইস্তফা দিলেন দেব (Dev)। শুধু তা-ই নয়, ঘাটাল রবীন্দ্র শতবার্ষিকী মহাবিদ্যালয়ের পরিচালন সমিতির সভাপতি ও বীরসিংহ উন্নয়ন পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদ থেকেও ইস্তফা দিয়েছেন তিনি। এতেই জল্পনা তৈরি হয়েছে, তিনটি সরকারি কমিটি থেকে পদত্যাগের মধ্য দিয়ে কি লোকসভা ভোটে লড়তে না চাওয়ারই বার্তা দিলেন সাংসদ? যদিও এই বিষয়ে সাংসদ দেব এর প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।  মমতার নির্দেশ আসার আগে দেব বলেছিলেন, ‘যদি সম্ভব হয়, ২০২৪- এর লোকসভা ভোটে আর দাঁড়াতে চাই না।’ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় দলের একাংশের বক্তব্য ছিল, ঘাটালের প্রাক্তন বিধায়ক শঙ্কর দলুইয়ের সঙ্গে ‘বিবাদে’র জেরেই রাজনীতি সম্পর্কে ‘বীতশ্রদ্ধ’ হয়ে পড়েছেন দেব। যদিও সাংসদ সে কথা কখনওই নিজের মুখে স্বীকার করেননি। দলেরও কেউ এ ব্যাপারে প্রকাশ্যে কিছু বলেননি। তবে, ইস্তফাপত্র দেওয়ার পিছনে তৃণমূলের কোন্দল রয়েছে কি না তা নিয়ে চর্চা চলছে।

    বিজেপির ভয়ে পদত্যাগ!

    তিনটি সরকারি কমিটি থেকে দেবের ইস্তফার সিদ্ধান্ত নিয়ে বিজেপি  বিধায়ক শীতল কপাট বলেন, ‘এটা তো হওয়ারই ছিল। কারণ এতগুলো পদ নিয়ে বসে আছেন, চালাতে পারছেন না। এটা একটা কারণ হতে পারে। অন্য একটি কারণ, দীর্ঘদিন পর হয়তো বুঝতে পেরেছেন, তৃণমূল মানে চোর, আর চোর মানেই তৃণমূল। সেই অনুভূতি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিতে চাইছেন। হতে পারে, লোকসভা নির্বাচনে আর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না। বর্তমানে তিনি তৃণমূলকে হয়তো ঘৃণা করতে শুরু করেছেন। আর শেষ সময় বুঝতে পারছেন, বিজেপি আসছে, কৈফিয়ত দিতে হবে। বিজেপির ভয়ে পদত্যাগ করলেন।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UPI Eiffel Tower: পর্যটকদের জন্য সুখবর, ভারতীয় ইউপিআইয়ে করা যাবে আইফেল টাওয়ার বুকিং

    UPI Eiffel Tower: পর্যটকদের জন্য সুখবর, ভারতীয় ইউপিআইয়ে করা যাবে আইফেল টাওয়ার বুকিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে ইউপিআইকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে। ভারতীয় পর্যটকদের জন্য বিরাট সুখবর। এবার থেকে ভারতে বসে ইউপিআই দ্বারা প্যারিসের আইফেল টাওয়ার দর্শনের টিকিট (UPI Eiffel Tower) বুকিং করা যাবে। ভারতের ইউপিআই চালু করার প্রথম দেশ হয়ে গেল ফ্রান্স। ভারতীয় রুপির মাধ্যমেই এই লেনদেন করা যাবে। এই ঘোষণা করেছেন ন্যাশনাল পেমেন্টস কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া বা এনপিসিআই।

    কিউআর কোডে দেওয়া যাবে টাকা (UPI Eiffel Tower)

    ফ্রান্সে আইফেল টাওয়ার (UPI Eiffel Tower) দেখতে আসা আন্তর্জাতিক পর্যটকদের মধ্যে ভারতীয় পর্যটকদের সংখ্যা হল দ্বিতীয়। তাই পর্যটকরা নিজেদের গন্তব্যে যেতে এবার থেকে ভারতীয় ইউপিআই ব্যবহার করার সুবিধা পাবেন। ফলে, আন্তর্জাতিক বিশ্বে ইউপিআই ব্যবহার করার প্রথম দেশ হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করল। এই পর্যটকদের এই লেনদেনের সুবিধায় ফ্রান্সের আয় অনেকটা বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। একইভাবে ফ্রান্স সহ ইউরোপের আরও কয়েকটি দেশে এই ইউপিআইয়ের সুবিধা দ্রুত চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ভারতের সঙ্গে বিদেশের ডিজিটাল লেনদেনে ব্যাপক পরিবর্তন আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। কিউআর কোডে মাধ্যমে ভারতীর যে কোনও পর্যটক এখন থেকে আইফেল টাওয়ার দেখার জন্য নির্ধারিত মূল্য দিতে পারবেন।

    ফ্রান্স জুড়ে চলবে ইউপিআই লেনদেন

    এনপিসিআই হল ইন্টারন্যাশনাল লেনদেনের একটি পদ্ধিত। এনপিসিআই-এর শাখা, ইউপিআই চালু করতে ফ্রেঞ্চ ই-কমার্স এবং লেনদেন করার লিরার সঙ্গে সহযোগী হয়ে কাজ করছে। এই মাধ্যমেই পুরো ফ্রান্সে ইউপিআই (UPI Eiffel Tower) লেনদেনের পরিষেবা দেওয়া হবে। ফ্রান্সে ভারতীয় ইউপিআই চালু হওয়ায় দেশের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “এই পদক্ষেপ ইউপিআইকে বিশ্বব্যাপী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।”

    গত বছর চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছিল

    জানা গিয়েছে, গতবছর জুলাই মাসে নরেন্দ্র মোদি ফ্রান্স সফরে গিয়ে ইউপিআই-এর মাধ্যমে লেনদেনের বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে এসেছিলেন। তখনই জানা গিয়েছিল ভারতীয় পর্যটকরা রুপির মাধ্যমে টাওয়ার দর্শনের টিকিট বুকিং করতে পারবেন। এবছর সাধারণতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হয়ে ভারতে এসেছিলেন ফ্রান্স প্রেসিডেন্ট ইমান্যুয়েল ম্যাক্রঁ। তাঁকে জয়পুরে ভ্রমণের গিয়ে চা পানের সময় ইউপিআইয়ের (UPI Eiffel Tower) সুবিধার কথা বুঝিয়েছিলেন মোদি। ঠিক তার এক সপ্তাহের মধ্যে এই ব্যবস্থা চালু হয়ে গেল এই ডিজিটাল লেনদেনের সুবিধা। ভারতের ডিজিটাল অর্থনীতির ক্ষেত্রে বিরাট গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করছেন অনেকেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • CAG: মমতা জমানায় কেন্দ্রীয় অনুদানের প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা খরচের হিসাব নেই, উল্লেখ ক্যাগ রিপোর্টে

    CAG: মমতা জমানায় কেন্দ্রীয় অনুদানের প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা খরচের হিসাব নেই, উল্লেখ ক্যাগ রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতায় আসার দশ বছর পর্যন্ত কেন্দ্রীয় অনুদানের ১ লাখ ৯৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি খরচের কোনও হিসাব জমা দিতে পারেনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার। এমনটাই উঠে এসেছে ক্যাগ (CAG) রিপোর্টে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ক্যাগ রিপোর্ট সামনে আসতে এটা পরিষ্কার হল যে কেন্দ্রীয় অনুদান কীভাবে নয় ছয় করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকার।

    টাকা নয়ছয় তৃণমূল সরকারের

    প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকারের অর্থ মন্ত্রকের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ক্যাগ রিপোর্টে ২০০২-২০০৩ সাল থেকেই খরচের শংসাপত্র না মেলার কথা রয়েছে। অর্থাৎ বাম জমানা থেকেই এই টাকা নয় ছয় এর বিষয়টি পরিষ্কার। এর পাশাপাশি একই অভিযোগ সামনে এসেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূলের জমানাতেও। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, ২০২১ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় অনুদানের ২ লাখ ২৯ হাজার ৯৯ কোটি টাকার খরচের শংসাপত্র (CAG) জমা দেয়নি। এই রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১১-২০১২ সাল পর্যন্ত ৩৪ হাজার ৮৮০ কোটি টাকার খরচের শংসাপত্র জমা দেওয়া হয়নি। বাকি ১ লাখ ৯৪ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচের শংসাপত্র মেলেনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জমানায়।

    কী বলছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের শীর্ষ আধিকারিক?

    এনিয়ে অর্থ মন্ত্রকের এক শীর্ষ আধিকারিক এর দাবি, ‘‘এই রিপোর্ট থেকে স্পষ্ট, আগের সরকারের দোহাই দিয়ে কোনও ভাবেই বর্তমান সরকার এর দায় এড়াতে পারে না। কারণ যে টাকা খরচের হিসাব মেলেনি, তার সিংহভাগ অর্থই বর্তমান সরকারের আমলে খরচ হয়েছে। বিশেষত ২০১৮-২১, এই তিন বছরে।’’

    তৃণমূল সাংসদকে ক্যাগ রিপোর্ট পড়তে বলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী  

    প্রসঙ্গত চলতি বছরে রাষ্ট্রপতি বক্তৃতার পরেই বাজেট অধিবেশনে রাজ্যের বকেয়া প্রসঙ্গ তুলেছিলেন তৃণমূলের সাংসদ সুদীপ বন্দোপাধ্যায়। সে সময় প্রধানমন্ত্রী তাঁকে ক্যাগ রিপোর্ট (CAG) পড়তে বলেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ক্যাগ রিপোর্টেই তৃণমূল সরকারের দুর্নীতির প্রমাণ রয়েছে। বাজেট অধিবেশনের পরেই ক্যাগ রিপোর্ট নিয়ে বিজেপি নেতারা তৃণমূলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সাংবাদিক বৈঠক করেন। ক্যাগ রিপোর্টকে হাতিয়ার করে বিবৃতি এসেছে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমনেরও। তিনি বলেন যে জনগণের প্রাপ্য টাকা কাদের হাতে যাচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

    অস্বস্তিতে তৃণমূল সরকার

    প্রসঙ্গত, রাজ্যের বকেয়া দিতে হবে, এই দাবিতে গত বছরের অগাস্ট মাস থেকেই দিল্লিতে গিয়ে নাটক শুরু করেন অভিষেক ও তাঁর দলবল। পরবর্তীকালে রাজভবনের সামনেও তাঁদেরকে ধরনায় দেখা যায়। বর্তমানে কলকাতাতেও মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে গতকালই শেষ হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের ধরনা। কিন্তু এরই মাঝে এই ক্যাগ রিপোর্ট সামনে আসতেই অস্বস্তিতে পড়ে গিয়েছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। ক্যাগ রিপোর্ট ভুল এমন হাস্যকর দাবিও শোনা গিয়েছে তৃণমূলের তরফে। ক্যাগ রিপোর্টে আরও একটি বিষয় সামনে এসেছে যে ২০১৮ সাল থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার ৩,৪০০ কোটি টাকার বিল জমা দেয়নি। কীভাবে সেই অর্থ খরচ হয়েছে তার কোনও উত্তর মেলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share