Author: user

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শুক্রবার ১২/০১/২০২৪)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শুক্রবার ১২/০১/২০২৪)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সম্মানহানির সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) কোনও কাজে সময় নষ্ট হতে পারে। 

    বৃষ

    ১) মা-বাবার সঙ্গে বিশেষ আলোচনা।

    ২) ব্যবসায় লাভের যোগ। 

    মিথুন

    ১) ব্যবসার কাজে মাথাগরম করবেন না।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য ক্ষতি হতে পারে। 

    কর্কট

    ১) মনের মতো স্থানে বেড়াতে যাওয়ায় আনন্দ লাভ।

    ২) মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান।

    সিংহ

    ১) কর্মক্ষেত্রে উন্নতি শেষ মুহূর্তে গিয়ে আটকে যাওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ২) সকাল থেকে স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ হতে পারে। 

    কন্যা

    ১) ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) পারিবারিক ভ্রমণে বাধা পড়তে পারে। 

    তুলা

    ১) কোনও নিকটাত্মীয়ের জন্য সংসারে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় বিবাদের যোগ থাকলেও লাভ বাড়তে পারে। 

    বৃশ্চিক

    ১) দুর্বুদ্ধিকে প্রশ্রয় দেবেন না।

    ২) ব্যবসায় শত্রুর দ্বারা ক্ষতি হতে পারে। 

    ধনু

    ১) ব্যবসার ক্ষেত্রে তর্ক-বিতর্ক ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ২) আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন।

    মকর

    ১) কর্মক্ষেত্রে উন্নতির যোগ।

    ২) সকালের দিকে কোনও দুশ্চিন্তা মাথা খারাপ করবে। 

    কুম্ভ

    ১) বিষয়-সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে গুরুজনের সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরে বাড়িতে বিবাদের সম্ভাবনা।

    ২) কোনও মহিলার জন্য বাড়িতে আনন্দ বৃদ্ধি পেতে পারে। 

    মীন

    ১) সকালের দিকে পেটের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন।

    ২) কেনাকাটার জন্য খরচ বাড়তে পারে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bankura: ‘হয় কাজ দিন, না হলে মৃত্যু দিন’, আন্দোলনে নেমে করুণ আবেদন আপদ মিত্রদের

    Bankura: ‘হয় কাজ দিন, না হলে মৃত্যু দিন’, আন্দোলনে নেমে করুণ আবেদন আপদ মিত্রদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিভিন্ন বিপর্যয়, দুর্যোগ বা দুর্ঘটনার সময়ে তাঁরা জীবন বাজি রেখে কাজ করেন আপদ মিত্ররা। তাঁদের হাতে এখন কাজ নেই। বৃহস্পতিবার দুপুরে বাঁকুড়া (Bankura) জেলা শাসকের অফিসের সামনে রাস্তায় শুয়ে বিক্ষোভ দেখালেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, এই আপদ মিত্রদের মূলত অস্থায়ী ভিত্তিক ভলান্টিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন বিপর্যয় বা দুর্যোগ বা দুর্ঘটনার সময়ে। তার আগে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু, বাঁকুড়ার এই আপদ মিত্ররা দাবি করছেন, গত প্রায় দেড় বছর ধরে তাঁদের কোনও কাজে ব্যবহার করা হয়নি। এমন অবস্থায় এর আগেও তাঁরা আন্দোলন, প্রতিবাদ, বিক্ষোভে রাস্তায় নেমেছিলেন। তারপরও কোনও কাজের সুবিধা তাঁরা  পাননি। তাই, এদিন সকলে জোটবদ্ধ হলে আন্দোলনে সামিল হলেন। জেলা প্রশাসনের কর্তাদের কাছে কাজের দাবি জানালেন। যদিও প্রশাসনের কর্তারা এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

    হয় আমাদের কাজ দিন, না হয় মৃত্যু দিন, দাবি বিক্ষোভকারীদের (Bankura)

    আপদ মিত্রদের কাজ কোনও স্থায়ী চাকরি নয়। কোনও বিপর্যয় বা দুর্যোগের পরিস্থিতি তৈরি হলে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এই আপদ মিত্রদের ব্যবহার করা হয়। পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় কোভিড পরিস্থিতির মোকাবিলাতেও আপদ মিত্রদের ব্যবহার করা হয়েছিল। বিক্ষোভকারীদের বক্তব্য, ২০২২ সালে আমরা আপদ মিত্রের প্রশিক্ষণ নিয়েছি। আমাদের নিয়মিত কাজ দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু, দেড় বছর ধরে হাতে কোনও কাজ নেই। বাড়িতে আমাদের অসহায় বৃদ্ধ বাবা-মা আছেন। এত উচ্চ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হয়ে আমরা শুধু কাজের দাবি করছি। এটা কি আমাদের পাওনা নয়? আমাদের বলা হয়েছিল, বিপর্যয়ের সময় ডাকা হবে। কিন্তু কেন ডাকা হচ্ছে না? এদিন বাঁকুড়া (Bankura) জেলা শাসকের ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখিয়ে দাবি করেন, হয় আমাদের কাজ দিন, না হয় মৃত্যু দিন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • North 24 Parganas: মক্কা থেকে মনোনয়ন, অবিলম্বে ভোট গ্রহণের নির্দেশ দিল হাইকোর্ট

    North 24 Parganas: মক্কা থেকে মনোনয়ন, অবিলম্বে ভোট গ্রহণের নির্দেশ দিল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) মিনাখাঁর কুমারজোল গ্রাম পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন হয়নি। বিডিও পঞ্চায়েত চালাচ্ছেন। বোর্ড গঠন প্রক্রিয়া আদালতে ঝুলে রয়েছে। বৃহস্পতিবার সেই মামলার শুনানি ছিল। বিচারপতি অমৃত সিনহা মামলার শুনানিতে কুমারজোল গ্রাম পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন হয়নি শুনে ক্ষোভে ফেটে পড়েন। বোর্ড গঠনের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি।

    কেন পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন হয়নি? (North 24 Parganas)

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) মিনাখাঁর কুমারজোল গ্রাম পঞ্চায়েতের এক তৃণমূল প্রার্থী মইনুদ্দিন গাজির বিরুদ্ধে মক্কায় বসে মনোনয়ন জমা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। তাঁর মনোনয়ন পরীক্ষায় পাশও হয়ে যায়। এর পর আদালতের দ্বারস্থ হয় বিরোধীরা। আদালত মনোনয়ন বাতিল করে ওই কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত রাখা হয়। যার জেরে বোর্ড গঠন হয়নি ওই পঞ্চায়েতে। পঞ্চায়েত চালাচ্ছিলেন বিডিও। আর সাধারণ মানুষ পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বলে অভিযোগ।

    আদালত কী নির্দেশ দিল?

    বৃহস্পতিবার পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন মামলার শুনানি ছিল। বিচারপতি অমৃতা সিনহা ওই পঞ্চায়েতে এখনও ভোটগ্রহণ হয়নি শুনে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে তিনি বলেন, এতদিনে শূন্য আসনে ভোট করাননি কেন? অবিলম্বে ভোটগ্রহণ করে ওই পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন সম্পন্ন করতে নির্দেশ দেন তিনি। বিচারপতি বলেন, বিডিও কেন পঞ্চায়েত চালাবেন? এটা তাঁর কাজ না কি? বিডিওর আরও অনেক কাজ আছে।

    প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত নির্বাচনের মনোনয়ন পেশের পরঅভিযোগ ওঠে মিনাখাঁর কুমারজোল গ্রাম পঞ্চায়েতেরএকটি সংসদে তৃণমূলের টিকিটে মইনুদ্দিন গাজি নামে একব্যক্তি যখন মনোনয়ন জমা দিয়েছেন তখন তিনি সৌদিআরবের মক্কায়। ৪ জুন হজ করতে দেশ ছাড়েন মইনুদ্দিন। ১২ জুন তাঁর নামে জমা পড়ে মনোনয়ন। ১৬ জুলাই দেশে ফেরেন তিনি। হজ কমিটি মইনুদ্দিনের হজে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে। এর পরই বিডিওর সঙ্গে যোগসাজসে বিদেশ থেকে মনোনয়ন জমা দেওয়ারঅভিযোগ প্রমাণিত হয় মইনুদ্দিনের বিরুদ্ধে। তাঁর মনোয়ন খারিজ করে আদালত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Success Story: আইএএসের চাকরি ছেড়ে চ্যালেঞ্জ! এখন ২৬ হাজার কোটির সংস্থার মালিক

    Success Story: আইএএসের চাকরি ছেড়ে চ্যালেঞ্জ! এখন ২৬ হাজার কোটির সংস্থার মালিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সঠিক সিদ্ধান্তই এনে দিতে পারে পাহাড়সম সাফল্য। আজ আমরা এই প্রতিবেদনে এমন এক মানুষের সম্বন্ধে জানব, যিনি তাঁর সঠিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন বিশ্বদরবারে। আর সেই মানুষটি হচ্ছেন মেধাবী যুবক রোমান সাইনি। সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় পাশ করে বড় চাকরি পেয়েও ছেড়ে দেন। নিজেকে সব সময় চ্যালেঞ্জের মধ্যে রাখতেই পছন্দ করতেন তিনি। আর শুধুমাত্র একটি সিদ্ধান্তে তাঁর বন্ধু গৌরব মঞ্জুল ও হেমেশ সিংকে নিয়ে তৈরি করে ফেলেছিলেন এডু-টেক সংস্থা, যা আজ শিক্ষার দুনিয়ায় নতুন পথের দিশারী (Success Story)।

    কীভাবে সব কিছু শুরু করেন রোমান? (Success Story)

    কোভিড পরবর্তী সময় থেকেই অনলাইন শিক্ষার ওপরে বেশি জোর দিতে শুরু করেছে অনেক সংস্থা। এর ফলে বহু শিক্ষার্থী এখন অনেক দূরে থেকেই অনলাইন মাধ্যমে শিক্ষা অর্জন করতে পারছে। এই ধরনের একটি অনলাইন শিক্ষা সংস্থা হল আনঅ্যাকাডেমি (Unacademy), যার মালিক রোমান সাইনি। একটি সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে রোমান। বাবা দীর্ঘদিন ধরে ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেছেন এবং মা গৃহবধূ। আজ তাঁর নিজস্ব এডু-টেক সংস্থা তৈরি করে বহু সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার্থীদের পাশ করার স্বপ্ন পূরণ করছেন। যেটি অনলাইন পড়াশোনার ক্ষেত্রে একটি নতুন পথ দেখিয়েছে। খুব অল্প খরচেই এই সংস্থার সঙ্গে শিক্ষার্থীরা যুক্ত হয়ে তাঁদের স্বপ্নপূরণ করতে পারেন। 
    প্রথমে রোমান ডাক্তারি পরীক্ষা পাশ করার পরে হঠাৎ ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসার সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর মধ্যে আইএএস অফিসার হওয়ার এক বাসনা জন্মায়। যেমন ভাবনা তেমনই কাজ। ভারতের সবথেকে কঠিনতম পরীক্ষায় পাশ করে তিনি আইএএস অফিসারের চাকরি পান। আইএএস অফিসার হওয়ার আগে ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান AIIMS এও সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। মাত্র ২২ বছর বয়সে দেশের কনিষ্ঠতম আইএএস অফিসার হিসেবে নিযুক্ত হন তিনি। কখনই পিছিয়ে পড়ায় তিনি বিশ্বাসী ছিলেন না। সব সময় এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্নই দেখতেন রোমান (Success Story)।

    কী এমন সিদ্ধান্ত, যা হঠাৎ বদলে দিল জীবন? (Success Story)

    উচ্চপদস্থ কালেক্টরেটের চাকরি ছেড়ে তাঁর বন্ধু গৌরব মঞ্জুলের সঙ্গে মিলিত হয়ে একটি ওয়েবসাইট চালানোর কাজ করার সিদ্ধান্ত নেন রোমান। যার নাম রাখেন “আনঅ্যাকাডেমি”। প্রথমে এই ওয়েবসাইটে সমস্ত ইউপিএসসি পরীক্ষার্থীদের পড়ানো হত। সর্বপ্রথম বেঙ্গালুরুতে তাঁর এই ব্যবসার সূচনা হয়। অনেক মানুষ যাঁরা সাধারণ বাড়ি থেকে উঠে আসেন, তাঁদের পক্ষে লক্ষ টাকা খরচ করে কোচিং নেওয়ার সামর্থ্য থাকে না। ফলে এই এডু-টেক সংস্থার মাধ্যমে সেই সব ছেলেরাও খুব স্বল্পমূল্যে অনলাইন কোচিংয়ে যুক্ত হতে শুরু করেন। বর্তমানে এই সংস্থার সঙ্গে সারা দেশের প্রায় ১৮ হাজার শিক্ষক যুক্ত হয়ে বিভিন্ন চাকরি পরীক্ষার্থীদের কোচিং দিচ্ছেন ও অনেক শিক্ষককে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে এই সংস্থা (Success Story)। 
    ২০২২ সালের একটি সমীক্ষাতে দেখা যায়, রোমান সাইনির সংস্থার টার্নওভার ২৬ হাজার কোটি টাকা। এই কোম্পানিতে বর্তমানে সিইও হিসাবে তাঁরই বন্ধু গৌরব মঞ্জুল রয়েছেন, যাঁর মাসিক বেতন এখন ১.৫৮ কোটি টাকা। আর অবিশ্বাস্য হলেও রোমান নিজে বেতন নেন ৮৮ লক্ষ টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: সুকান্তর বাইক মিছিলের অনুমতি দিল না প্রশাসন, ক্ষুব্ধ বিজেপি

    Sukanta Majumdar: সুকান্তর বাইক মিছিলের অনুমতি দিল না প্রশাসন, ক্ষুব্ধ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) বাইক মিছিলের অনুমতি দিল না পুলিশ। আগামীকাল স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিন উপলক্ষে সাংসদের নেতৃত্বে এই কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছিল। কিন্তু, পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেই বাইক মিছিলের অনুমতি দেওয়া হল না। ফলে, বিজেপি কর্মীরা ক্ষুব্ধ।

    বাইক মিছিলের অনুমতি দিল না প্রশাসন (Sukanta Majumdar)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার যুব দিবসের দিন সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) নেতৃত্বে গঙ্গারামপুর থেকে বালুরঘাট বিজেপির বাইক মিছিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এই কর্মসূচি কার্যকর করতে অনুমতি চেয়ে বিজেপির তরফে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পুলিশ প্রশাসনের কাছে আবেদন করা হলেও তার অনুমতি দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। লোকসভা ভোট ঘোষণা না হলেও নানা কর্মসূচির মাধ্যমে সাংসদ নিবিড় জনসংযোগের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। এমনিতেই এই লোকসভায় বিজেপির শক্ত মাটি। তৃণমূলের কাছে এই আসন যথেষ্ট চ্যালেঞ্জের। তাই, তাঁর জনসংযোগমূলক কর্মসূচি পুলিশ প্রশাসনকে দিয়ে বানচাল করার চেষ্টা করছে তৃণমূল। এমনই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। পুলিশ সুপার চিন্ময় মিত্তাল বলেন, মিছিলের কোনও অনুমতি দেওয়া হয়নি।

    বাইক মিছিল করা হবে, হুঁশিয়ারি বিজেপি নেতৃত্বের

    এই বিষয়ে বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, আগামীকাল দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা বিজেপির পক্ষ থেকে গঙ্গারামপুর থেকে বালুরঘাট পর্যন্ত বাইক নিয়ে মিছিল করা হবে। নেতৃত্বে থাকবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। কিন্তু, এই জেলার পুলিশ ও তৃণমূল আমাদের এই বাইক মিছিল নিয়ে নোংরা রাজনীতি শুরু করেছে। তৃণমূল জানে যে তারা আগামীদিনে রাজ্যে থাকবে না। পুলিশ দিয়ে আমাদের মিছিল বন্ধ করার চেষ্টা করছে। আমরা আগামীকাল এই বাইক মিছিল করব।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    এই বিষয়ে তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি সুভাষ চাকি বলেন, আগামীকাল স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিন মানুষের কাছে আবেগ। প্রশাসন যদি মনে করে এমন কোনও কাজ করলে সাধারণ মানুষের অসুবিধা হবে, প্রশাসনের অসুবিধা হবে বলেই অনুমতি দেয়নি। আমরা তাতে কোনও হস্তক্ষেপ করিনি।  আর বিজেপি তো কথায় কথায় হাইকোর্ট যায়, তারা হাইকোর্টে যেতেও পারে। হাইকোর্ট কী নির্দেশ দিচ্ছে তা মানুষ দেখবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: শাহজাহানকে গ্রেফতারের দাবিতে ন্যাজাট থানা ঘেরাও সুকান্তর, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি

    Sukanta Majumdar: শাহজাহানকে গ্রেফতারের দাবিতে ন্যাজাট থানা ঘেরাও সুকান্তর, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানকে গ্রেফতার করার দাবিতে বৃহস্পতিবার বিজেপির উত্তর ২৪ পরগনার ন্যাজাট থানা ঘেরাও কর্মসূচিকে ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়াল। এই কর্মসূচির নেতৃত্ব দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তবে থানার এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে পুলিশ। পুলিশের অবশ্য অভিযোগ, বিজেপির কর্মীরা আইন অমান্য করে ব্যারিকেড তুলে ফেলে। পুলিশ ক্ষিপ্ত বিজেপিকে আটকাতে গেলে রীতিমতো ধস্তাধস্তি বেধে যায়। সুকান্ত পাল্টা পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, “শেখ শাহজাহান কোথায় আছে পুলিশ জানে। চাইলেই তাঁকে গ্রেফতার করতে পারে। এখন আমাদের আটকাতে পুলিশ এসেছে, সেদিন হামলার সময় কোথায় ছিল? পুলিশই লুকিয়ে রেখেছে শাহজাহানকে।”

    কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    এদিন সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শাহজাহানকে গ্রেফতারের দাবিতে ন্যাজাট থানা ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের বিরুদ্ধে তোপ দেগে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “থানা থেকে ২০ কিলোমিটার দূরেই ব্যরিকেড করে রেখেছে পুলিশ। বিজেপির কর্মসূচিকে নষ্ট করার জন্য পরিকল্পনা করে অতি সক্রিয় হয়ে উঠেছে পুলিশ। যেখানে ব্যারিকেডে করা হয়েছে সেখানে ১৪৪ ধারা জারি করা ছিল না। পুলিশের বাধা পেয়ে আমরা রাস্তায় বসেই আন্দোলন শুরু করি। আমাদের আটকাতে পুলিশ ইচ্ছে করে মহিলা পুলিশ রেখে দিয়েছে। পুরুষ বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করার জন্যই এই পরিকল্পনা করা হয়েছে। তৃণমূলের বাঘ এখন ইঁদুরের গর্তে ঢুকে গেছে।” তবে সেই সঙ্গে বিজেপির মহিলা কর্মীদেরকে পুরুষ পুলিশ কর্মীরা খামচে দেন বলে সেই অভিযোগও করেন তিনি।

    গত শুক্রবার থেকে পলাতক শাহজাহান

    রেশন দুর্নীতির তদন্তে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি শাহজাহানের সরবেড়িয়ার বাড়িতে তল্লাশি করতে গেলে ব্যাপক ভাবে স্থানীয় দুষ্কৃতীদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। মাথা ফাটানো হয় তিন তদন্তকারী অফিসারের। এরপর থেকেই এই তৃণমূলের নেতা পালাতক। পুলিশ এখনও ধরতে পারেনি শাহজাহানকে। রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিজি রাজীব কুমার এই তৃণমূল নেতার গ্রেফতারের কথা বললেও এখনও অধরা তিনি। প্রতিবাদে বিজেপির পক্ষ থেকে আজ বসিরহাটের ন্যাজাট থানা ঘেরাও করার কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। পুলিশ এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করায় এই কর্মসূচিকে ঘিরেই বিজেপির বিক্ষোভে ব্যাপক উত্তাল হয়ে ওঠে। রীতিমতো রাস্তায় বসে বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) পুলিশের বিরুদ্ধে দলদাসের কথা বলে তীব্র আক্রমণ করেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Santipur: তৃণমূলের মদতে সক্রিয় মাটি মাফিয়ারা, চুরি হয়ে যাচ্ছে চাষিদের জমি

    Santipur: তৃণমূলের মদতে সক্রিয় মাটি মাফিয়ারা, চুরি হয়ে যাচ্ছে চাষিদের জমি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার শান্তিপুরে (Santipur) ভাগীরথীর চরে মাটি মাফিয়ারা সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তৃণমূলের প্রধানের মদতেই চলছে এই বেআইনি কারবার। বাধা দিতে গেলে আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে হামলা চালানোর হুমকি দিচ্ছে মাটি মাফিয়ারা। চরম আতঙ্কিত চাষিরা। পুলিশ-প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়েও কোনও কাজ হয়নি বলে চাষিদের অভিযোগ।

    তৃণমূলের মদতেই সক্রিয় মাটি মাফিয়ারা (Santipur)

    শান্তিপুরের (Santipur) হরিপুর পঞ্চায়েতের চৌধুরীপাড়ার গঙ্গার চরে চাষিদের জমি রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে সেই জমিতে চাষ করছেন তাঁরা। সেখানেই থাবা বসাচ্ছে মাটি মাফিয়ারা। জমির মাটি কেটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ভোর থেকে মাটি ট্রলারে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ফলে, নতুন করে এলাকায় ভাঙনের আশঙ্কায় রয়েছেন এলাকাবাসী। আর তৃণমূলের প্রধান এই বেআইনি কারবারে মদত দিচ্ছেন। এমনকী তাঁর পরিবারের লোকজনও এই বেআইনি কারবারে যুক্ত রয়েছেন। অভিযোগ মাটি কাটতে বাধা দিতে গেলে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে মাটি মাফিয়ারা।

    জমিতে চাষ করতে পারছেন না চাষিরা

    চাষিদের বক্তব্য, গঙ্গার ধারে প্রচুর জমি ছিল। ভাঙনের কারণে সব তলিয়ে গিয়েছে। তাই, গঙ্গার চরে আমরা চাষ করি। সেই জমি থেকে দেদার মাটি কাটা হচ্ছে। তৃণমূলের প্রধানের মদতে মাটি মাফিয়ারা এসে এই কারবার চালাচ্ছে। আমরা আর জমিতে চাষ পর্যন্ত করতে পারছি না। জমিই আমাদের ভরসা। সেই জমি কেড়ে নিলে আমরা আর সংসার চালাতে পারব না। চরম সংকটে পড়ব। পুলিশ-প্রশাসনের কাছে বার বার জানানোর পরও তারা ব্যবস্থা নিচ্ছে না। আমাদের দাবি, অবিলম্বে মাটি কাটা বন্ধ হোক।

    তৃণমূলের প্রধান কী সাফাই দিলেন?

    তৃণমূলের প্রধান বীরেন মাহাত বলেন, মাটি কাটার বিষয়ে আমার জানা নেই। কেউ মাটি কাটলে প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। আর এই সব বেআইনি কারবারে কাউকে মদত দেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন। ওরা আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mental Disease: চার বছরের সন্তানকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন‌ মা! মানসিক অসুখ থেকেই কি এই কাজ?

    Mental Disease: চার বছরের সন্তানকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন‌ মা! মানসিক অসুখ থেকেই কি এই কাজ?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    এক একরত্তির মৃত্যু ঘিরে তোলপাড় গোটা দেশ।‌ চার বছর বয়সের এক শিশুর মৃত্যুতে অভিযুক্ত তার মা। অভিযোগ, নিজের পুত্রসন্তানকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন‌ মা। পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন।‌ ঘটনাটি ঘটেছে গোয়ার একটি হোটেলে। খুনের পরে বেঙ্গালুরু পালিয়ে যাচ্ছিলেন। এরপরেই গ্রেফতার হন অভিযুক্ত মা। অত্যন্ত মেধাবী বাঙালি বিজ্ঞানী মায়ের হাতে মাত্র চার বছরের শিশুর নৃশংস খুনের ঘটনায় শিউরে উঠছেন সকলেই। দেশ-বিদেশের একাধিক ডিগ্রি থাকা, বিজ্ঞানী মায়ের এমন আচরণে অবাক হচ্ছেন‌ অনেকেই।‌ কিন্তু মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, মানসিক অসুখ থেকেই এমন কাজ করতে সক্ষম হয়েছেন ওই মহিলা। প্রথম থেকেই তাঁর রোগ নির্ণয় হলে এবং চিকিৎসা করালে এই ধরনের বড় বিপদ হয়তো এড়ানো যেতে পারত। তাই মনোরোগ চিকিৎসকের পরামর্শ, সন্তানের আচরণ প্রথম থেকেই নজরে রাখা জরুরি। কিছু লক্ষণ স্পষ্ট করে, সন্তানের মনে অপরাধ প্রবণতা জন্ম নিচ্ছে কিনা। তাহলে সতর্ক হতে হবে। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিতে হবে।

    কীভাবে জানবেন সন্তান‌ অপরাধমনস্ক?

    মনোরোগ চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সন্তান অপরাধমনস্ক কিনা, তা জানার জন্য নজরদারি জরুরি। খুব‌ ছোট বয়সে অর্থাৎ, ৫ থেকে ৮ বছর, এই সময়ে বহু শিশু কল্পনা করে। তাদের কল্পনায় রাক্ষস থেকে রাজা-রানী, পরী অনেকে থাকে। তারা বাস্তবের সঙ্গে মিশিয়ে নানা কল্পনার গল্প বলে।‌ যা খুবই স্বাভাবিক। এগুলোকে কখনই মিথ্যে কথা বলা যায় না।‌ কারণ, তারা সচেতন ভাবে বানিয়ে কিছু বলছে না। কল্পনা আর বাস্তবের ফারাক করতে পারছে না। কিন্তু বছর দশেকের ছেলে-মেয়ে যদি খুব ছোট বিষয়েও মিথ্যে‌ কথা বলে, সেগুলো নজরে রাখা জরুরি। স্কুলের সামান্য ঘটনা কিংবা বন্ধুদের ব্যাপারে, যে কোনও গুরুত্বহীন বিষয়েও লাগাতার মিথ্যে বললে, বোঝা দরকার কোথাও সমস্যা হচ্ছে।‌
    পাশপাশি, সন্তানের মধ্যে প্রতিযোগী মনোভাব কতখানি প্রবল, সেটাও বোঝা জরুরি বলে জানাচ্ছেন মনোরোগ চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেক সময়ে দেখা যায়, স্কুল পড়ুয়াদের মধ্যে কেউ কেউ মারাত্মক প্রতিযোগী।‌ যে কোনও বিষয়ে জেতাকে তারা অত্যন্ত গুরুত্ব দিচ্ছে এবং মরিয়া হয়ে উঠছে। এই মারাত্মক প্রতিযোগী মনোভাব একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয় বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। পরবর্তীতে তা নানা মানসিক জটিলতা তৈরি করে। 
    পছন্দের জিনিস ভাগ করে নিতে রাজি হচ্ছে কিনা, এটাও দেখা জরুরি বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই নিজের জিনিস নিয়ে মারাত্মক সচেতন হয়। খুব ছোট থেকেই খেলনা হোক বা পছন্দের জামা-কাপড়, চকোলেট ভাই-বোন বা বন্ধুদের সঙ্গে একেবারেই ভাগ করতে চায় না। এই কোনও কিছুই ভাগ করতে না পারা, সমস্যা তৈরি করতে পারে। 
    স্কুলে বন্ধু হোক বা ভাই-বোন, একসঙ্গে খেলার সময় শিশু কেমন আচরণ করছে, সেদিকে নজর দেওয়া জরুরি। যদি অতিরিক্ত মারধর করার প্রবণতা থাকে, তাহলে কিন্তু সতর্ক হতে হবে। কারণ, বারবার মারধর করার প্রবণতায় শিশু মনে হিংস্রতা জন্ম নেবে। 
    আবার একেবারে গুটিয়ে থাকা কিংবা অতিরিক্ত চুপচাপ থাকলেও সতর্ক হতে হবে। কারণ, সদ্য শৈশব পেরনো কৈশোরে পা দেওয়া ছেলেমেয়ে খুব বেশি গুটিয়ে থাকলে বুঝতে হবে, কোনও রকম মানসিক জটিলতা তৈরি হচ্ছে। এমনই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    কীভাবে মোকাবিলা হবে?

    মনোরোগ চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সন্তান মিথ্যে কথা বললে প্রথম থেকেই তার স্বভাব পরিবর্তনে জোর দিতে হবে। কোনও রকম ভয় থেকেই শিশুরা মিথ্যের আশ্রয় নেয়। তাই কেন‌ মিথ্যে বলছে, সেদিকে নজর দিতে হবে। তবেই এই সমস্যার মোকাবিলা সম্ভব হবে। 
    শিশুদের সামনে কোনও ভাবেই হিংসার ঘটনা আনা চলবে না। বাড়ির বড়দের কোনও অশান্তি কিংবা পরিবারের হিংসার ঘটনা শিশুদের সামনে ঘটলে, তাদের মনে গভীর প্রভাব ফেলে। যা দীর্ঘমেয়াদি হয়। তারা হিংসাকেই বহু সমস্যার সমাধান ভাবতে শেখে।
    অতিরিক্ত রেগে যাওয়া, কোনও বিষয়ে হেরে গেলেও তা স্বাভাবিকভাবেই গ্রহণ করার মতো বিষয়গুলো ছোট থেকেই বোঝানো‌ জরুরি। তারপরেও পরিস্থিতির পরিবর্তন না হলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিতে হবে বলেই জানাচ্ছেন মনোরোগ চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rupam Islam: রূপম ইসলামের অনুষ্ঠানে চরম বিশৃঙ্খলা, পুলিশের লাঠিচার্জ

    Rupam Islam: রূপম ইসলামের অনুষ্ঠানে চরম বিশৃঙ্খলা, পুলিশের লাঠিচার্জ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেগঙ্গায় অনুপম রায়ের পর এবার পূর্ব বর্ধমানের কালনায় রূপম ইসলামের (Rupam Islam) অনুষ্ঠানে চরম বিশৃঙ্খলা তৈরি হল। দর্শকদের ভিড়ে অনুষ্ঠান পণ্ড হয়ে যায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ বেধড়ক লাঠিচার্জ করে। তাতে বেশ কয়েকজন জখম হন। কয়েকজনকে আটক করা হয়। ধৃতদের মধ্যে চারজনের কাছে অস্ত্র পাওয়া যায়। গানের অনুষ্ঠানে অস্ত্র নিয়ে কেন এসেছিল এরা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Rupam Islam)

    পূর্ব বর্ধমানের কালনাতে ‘খাদ্য পিঠে-পুলি’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রূপম ইসলাম (Rupam Islam) ও তাঁর ব্যান্ড ফসিলস। সন্ধ্যে থেকেই গান শুনতে মাঠে দর্শকদের ভিড় বাড়তে শুরু করে। সময় যত বাড়তে থাকে, গায়ককে এক ঝলক দেখতে মাঠের বাইরেও ভিড় জমে যায়। ভিতরেও ভিড়, বাইরেও ভিড়। ফলে,পরিস্থিতি কার্যত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। এরপরই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় কালনা থানার পুলিশ। ভিড় খালি করার নির্দেশ প্রথমে দেওয়া দেওয়া হলেও সেখানে উপস্থিত একাংশ দর্শক তা কানে তোলেনি। সকলেই ব্যস্ত রূপমের গান শুনতে। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কালনা থানার পুলিশ আসে। দর্শকরা পুলিশের কথা কানে না তুলতেই লাঠচার্জ করা শুরু হয়। এরপরই হুড়োহুড়ি পড়ে যায় মেলার ভিতরে। সূত্রের খবর, অনেক মানুষ রাস্তাতেই পড়ে যান। এমনকী পাঁচিল টপকেও কেউ কেউ বের হওয়ার চেষ্টা করেন। কার্যত বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়ে যায়। পুলিশ সূত্রে খবর, পুলিশের ভ্যানে তোলা হয় অনেককে। তবে চারজনকে অস্ত্র সমেত আটক করা হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে।

    কালনার বিধায়ক কী বললেন?

    কালনার বিধায়ক দেবপ্রসাদ বাগ এই পিঠে-পুলি উৎসবের আয়োজন করেন। একটি কমিটিও রয়েছে। পুলিশের লাঠিচার্জ প্রসঙ্গে কালনার বিধায়ক বলেন, সব কিছু ঠিকঠাক ছিল। অতিরিক্ত ভিড়ে পরিস্থিতি খারাপ হয়ে যায়। পুলিশ উদ্যোগ না নিলে পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যেত। তবে, অনুষ্ঠানে কেউ অস্ত্র হাতে এলে কি পুলিশ ছেড়ে দেবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: এক পায়ে সাইকেল চড়ে অযোধ্যার রাম মন্দিরের পথে ক্যান্সার আক্রান্ত যুবক

    Ram Mandir: এক পায়ে সাইকেল চড়ে অযোধ্যার রাম মন্দিরের পথে ক্যান্সার আক্রান্ত যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনের জন্য সমস্ত রকম প্রস্তুতি চলছে। ২২ জানুয়ারি মন্দিরের উদ্বোধন হবে। সেই মাহেন্দ্রক্ষণে উপস্থিত হওয়ার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভক্তরা সামিল হচ্ছেন। অযোধ্যার সেই কর্মযজ্ঞের সাক্ষী হতে উত্তর ২৪ পরগনার গোবরডাঙা থেকে সৌমিক গোলদার নামে এক যুবক এক পায়ে সাইকেল চালিয়ে পাড়ি দিলেন। তাঁর এই অদ্যম ইচ্ছাশক্তিকে কুর্ণিশ জানিয়েছে পরিবার, পরিচিত এবং এলাকার বাসিন্দারা। সাহায্যের জন্য সঙ্গে একজন বন্ধু নিয়ে মঙ্গলবার তিনি রওনা দিয়েছেন।

    দুর্ঘটনায় একটি পা খুইয়েছিলেন গোবরডাঙার সৌমিক (Ram Mandir)

    স্থানীয় এবং পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, গোবরডাঙার বাবুপাড়ার বাসিন্দা সৌমিকের ২০২০ সালে ডান পায়ে ক্যান্সার ধরা পড়ে। তারপর দীর্ঘ দু’বছর ধরে চলা চিকিৎসায় সাড়াও মিলছিল। কিন্তু, ২০২২ সালে স্কুটি করে যাওয়ার সময় তিনি পড়ে যাওয়ায় ঘটে বিপত্তি। আঘাত লাগে পায়ে বসানো প্লেটে। সেখানে ইনফেকশন হয়ে তা গোটা পায়ে ছড়িয়ে পড়ে। চিকিৎসকরা কোনও উপায় না পেয়ে বাধ্য হয়ে সৌমিকের ডান পা বাদ দেন। তারপর থেকে বাঁ পায়ের উপর ভরসা করেই শুরু হয় যুবকের বাকি জীবনের পথ চলা। এদিকে, অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram Mandir) তৈরি হওয়ার ছবি দেখে গোবরডাঙার এই যুবকের সেখানে যাওয়ার ইচ্ছে জাগে। পরিচিত এবং বন্ধুরাও তাঁকে উৎসাহ দেন। কিন্তু, এতটা পথ এক পায়ে সাইকেল চালিয়ে কীভাবে যাবে, তা ভেবে বাবা বাসুদেব গোলদার এবং মা ইতিকাদেবী ছেলেকে বহুবার বোঝানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু, ছেলের প্রবল ইচ্ছেশক্তির কাছে হার মানেন তাঁরা। সৌমিক তাঁর মা-বাবাকে বোঝাতে সক্ষম হন। কলকাতায় লক্ষ কন্ঠে গীতা পাঠেও এক পায়ে স্কুটি চালিয়ে তিনি গিয়েছিলেন। তারপরই তিনি ঠিক করেন, ৯ জানুয়ারি মঙ্গলবার অযোধ্যার উদ্দেশে পাড়ি দেবেন।

    পরিবেশ দূষণ রোধের বার্তা দিতেই সাইকেলে অযোধ্যা

    সৌমিক বলেন, প্রায় ৯৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পথ যেতে সময় লেগে যাবে ১১ দিন। মূলত দিনের আলোতেই প্রতিদিন ৮০ কিমির বেশি পথ যাব। রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনের ঐতিহাসিক এই মুহূর্তের সাক্ষী থেকে পূণ্য লাভের জন্য পাড়ি দিচ্ছি অযোধ্যায়। পরিবেশ দূষণ রোধের বার্তা দিতেই সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছি। পাশাপাশি সাইকেল চালালে শরীর সুস্থও থাকে। এক পায়ে সাইকেল চালিয়ে যাব ঠিক করার পর পরিবার প্রথমে চায়নি। কিন্তু, বোঝানোর পর পরিবারই আমাকে উৎসাহ দিয়েছে। গোবরডাঙাবাসীর থেকেও উৎসাহ পেয়েছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share