Author: user

  • IPL Auction 2024: রেকর্ড মূল্যে কলকাতায় স্টার্ক! আইপিএল নিলামে আর কোন দলে কে?

    IPL Auction 2024: রেকর্ড মূল্যে কলকাতায় স্টার্ক! আইপিএল নিলামে আর কোন দলে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএলে ইতিহাস গড়ল কলকাতা। প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সব থেকে দামি ক্রিকেটারকে কিনল কেকেআর। মঙ্গলবার আইপিএল নিলামে (IPL Auction 2024) অস্ট্রেলিয়ার মিচেল স্টার্ককে ২৪ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকায় কিনল কলকাতা নাইট রাইডার্স। এদিন প্রথমে বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক অস্ট্রেলিয়ার প্যাট কামিন্সকে নিয়ে লড়াই শুরু হয়। শেষেমেশ, রেকর্ড ২০ কোটি ৫০ লাখে সানরাইজার্স হায়দারবাদ কিনে নেয় কামিন্সকে। কিন্তু এক ঘণ্টার মধ্যেই কামিন্সের সেই রেকর্ড ভেঙে দেন স্বদেশীয় স্টার্ক।

    স্টার্ক-কে নিয়ে লড়াই

    স্টার্কের ন্যূনতম দাম ছিল ২ কোটি টাকা। তাঁকে নিয়ে লড়াই শুরু হয় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ও দিল্লি ক্যাপিটালসের মধ্যে। সেই লড়াই স্টার্কের দাম ১০ কোটি টাকায় নিয়ে চলে যায়। তার পরে সেই লড়াইয়ে আসে কলকাতা নাইট রাইডার্স ও গুজরাট টাইটান্স। দু’দলই টাকা বাড়াতে থাকে। কেউ লড়াই ছাড়ছিল না। একটা সময় পরে স্টার্কের দাম ওঠে ২৪ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা। তার পরে রণে ভঙ্গ দেয় গুজরাট। শেষ পর্যন্ত স্টার্ককে কেনে কেকেআর। নিলাম শুরুর সময় কেকেআর-এর হাতে ছিল ৩২.৭০ কোটি টাকা। একজনের জন্যই পৌনে ২৫ কোটি খরচ করলেন গম্ভীররা। এর আগে ৩ বছর আগে কলকাতা সব থেকে বেশি ১৫ কোটি ৫০ লক্ষ টাকায় কিনেছিল প্যাট কামিন্সকে। তিনিই এখনও পর্যন্ত এই ফ্র্যাঞ্চাইজির ইতিহাসে সব থেকে বেশি দামি ক্রিকেটার ছিলেন। তাকে ছাপিয়ে গেলেন স্টার্ক। এদিন স্টার্ক ছাড়া শ্রীকর ভরত ও চেতন সাকারিয়াকে ৫০ লক্ষ করে টাকা দিয়ে কেনে নাইট শিবির। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ খেলা অঙ্গকৃশ রঘুবংশী ও অনামী রমনদীপ সিংহকে ২০ লক্ষ করে টাকা দিয়ে কিনল কলকাতা।

    আরও পড়ুন: সামনে লোকসভা ভোট, কবে থেকে শুরু আইপিএল? সম্ভাব্য দিন জানাল বোর্ড

    কোন দলে কে

    বিশ্বকাপ মাতানো কিউই ক্রিকেটার রাচিন রবীন্দ্রকে নিয়ে প্রথমে লড়াই হয় দিল্লি এবং চেন্নাইয়ের। এর পরে লড়াইয়ে আসে পাঞ্জাব। শেষ হাসি হাসে ধোনির দল। ১ কোটি ৮০ লক্ষে রাচিনকে কিনে নেয় তারা। নিউজিল্যান্ডের ড্যারিল মিচেলকেও ১৪ কোটি টাকায় কিনে নেয় চেন্নাই। কলকাতা থেকে পুরনো দল চেন্নাইয়ে ফিরলেন শার্দূল ঠাকুরও। ৪ কোটিতে চেন্নাইয়ে গেলেন তিনি। ৪ কোটি টাকায় ইংরেজ ব্যাটার হ্যারি ব্রুককে কিনল সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের দল লখনউ সুপার জায়ান্টস। ৬ কোটি ৮০ লাখে হায়দরাবাদে ট্রাভিস হেড। চেন্নাইয়ের সঙ্গে লড়াই করে বিশ্বকাপ ফাইনালের নায়ককে ছিনিয়ে নেয় নবাবের শহর। বেঙ্গালুরু থেকে পাঞ্জাবে গেলেন হর্ষল প্যাটেল। ১১ কোটি ৭৫ লাখে প্রীতি জিন্টার দল তাঁকে কিনল। দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার কোয়েৎজিকে ৫ কোটিতে কেনে মুম্বই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার আলজারি জোসেফকে ১১ কোটি ৫০ লাখে কিনল আরসিবি। কলকাতার প্রাক্তন ক্রিকেটার উমেশ যাদবকে ৫ কোটি ৮০ লাখে কিনল গুজরাট। আফগানিস্তানের ক্রিকেটার আজমাতুল্লা ওমরজাইকে ৫০ লাখে কিনল গুজরাট। ৫ কোটি ৮০ লাখে শুভম দুবেকে কিনল রাজস্থান। অনামী ভারতীয় ক্রিকেটার সমীর রিজভি ৮ কোটি ৪০ লাখ টাকায় কিনল চেন্নাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri: সরকারি ধান বিক্রয় কেন্দ্রেই ওজনে কারচুপি, ১৫ কুইন্টাল ধানে ৬০ কেজি হাপিশ!

    Jalpaiguri: সরকারি ধান বিক্রয় কেন্দ্রেই ওজনে কারচুপি, ১৫ কুইন্টাল ধানে ৬০ কেজি হাপিশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাষিরা ধান বিক্রি করতে গিয়ে ফের বিপাকে! তাঁদের অভিযোগ, কুইন্টাল প্রতি চার-পাঁচ শতাংশ ধান ওজন থেকে বাদ দিয়ে কেনা হচ্ছে। একে বর্ষার সময় অতিবৃষ্টি, তারপর ফসল তোলার আগে শীতের বৃষ্টি, চাষিদের বিরাট বিপর্যয়ের মধ্যে পড়তে হয়েছে। কিন্তু সারা বছরের পরিশ্রমের ফসল বিক্রি করে যখন সামান্য লাভের আশা দেখবেন, ঠিক সেই সময় সরকারি ধান বিক্রয় কেন্দ্রে ধান বিক্রি করতে কেউ যাচ্ছেন না বললেই চলে। এমন ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) সন্ন্যাসীহাটে। কৃষকদের অভিযোগ, সরকারি বিক্রয় কেন্দ্রে চলছে ধান কেনায় ওজনে কারচুপি। তাই কেউ ওই মুখো হতে চাইছেন না।

    চাষিদের অভিযোগ (Jalpaiguri)

    সন্ন্যাসীহাটের (Jalpaiguri) এক কৃষক দুলালচন্দ্র রায় বলেন, “বিক্রয় কেন্দ্রে ১৫ কুইন্টাল ধান নিয়ে এসেছিলাম। চার শতাংশ ধান বাদ দেওয়া হয়েছে। আমি মোট ৬০ কেজি ধানের দাম পেলাম না। খোলা বাজারে বিক্রি করলে অন্তত আটশো টাকা বেশি পেতাম। সরকারি কেন্দ্রে গিয়ে আমার সবটাই ক্ষতি হয়েছে।” আবার আর এক চাষি করেন্দ্রনাথ রায় বলেন, “সরকারি কেন্দ্রে গেলে সারা দিন চলে যায়। প্রচুর সময় নষ্ট হয়। ওজনে ধানের পরিমাণ বাদ দিয়ে মূল্য কম দেওয়া হয়। তাই খোলা বাজারে বিক্রি করলেই আমাদের ভালো।”

    কেন ঘটছে ঘটনা?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল সোমাবার সন্ন্যাসীহাটের (Jalpaiguri) সরকারি ধান বিক্রয় কেন্দ্রে ধান বিক্রি করতে এসেছিলেন মাত্র ৬ জন। উল্লেখ্য এই কেন্দ্রে গত দুই মাসে মোট ২৮ টন ধান কেনা হয়েছে । অথচ গোটা জেলায় ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ লক্ষ ২১ হাজার টন। নভেম্বর পেরিয়ে গিয়ে এখন ডিসেম্বর। কিন্তু মাত্র কেনা হয়েছে ১০ হাজার টন। লক্ষ্যমাত্রার চার ভাগের এক ভাগও কিনতে পারেনি সরকারি ধান বিক্রয় কেন্দ্রগুলি। গত বছর ৭০ হাজার কৃষক ধান বিক্রি করেছিল জেলার কেন্দ্রগুলিতে। এই বছর মাত্র ২১ হাজার হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই সব কিছুর কারণ হল চাষিদের বিক্রয় করা ধানের ওজন এবং মূল্যে চুরি করা হচ্ছে। সবটাই সরকারের প্রত্যক্ষ মদতে হচ্ছে বলে চাষিদের অভিযোগ।

    প্রশাসনের বক্তব্য

    জেলার (Jalpaiguri) প্রশাসন থেকে জেলা খাদ্য নিয়ামক বলেন, “ওজন থেকে বাদ দেওয়ার তেমন নিয়ম নেই। এই বছর ধান বিক্রির প্রবণতা অনেক কম। সবে ডিসেম্বর, আরও সময় রয়েছে। ঝাড়াই, মাড়াই করার পর হয়তো আরও ধান বিক্রয় কেন্দ্র আসবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: বিজেপির রাস্তা হাইজ্যাক করল তৃণমূল! তারপর কী হল জানেন?

    Balurghat: বিজেপির রাস্তা হাইজ্যাক করল তৃণমূল! তারপর কী হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় প্রকল্প হাইজ্যাক করার নজির তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক রয়েছে। এবার পুরসভা এলাকার সামান্য রাস্তাও হাইজ্যাক করার চেষ্টা করল তৃণমূল। যদিও বিরোধীদের বাধায় সেই পরিকল্পনা মাঝ পথেই ভেস্তে যায়। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট (Balurghat) পুরসভা এলাকায়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Balurghat)

    বিজেপির বিধায়ক অশোক লাহিড়ীর বিধায়ক তহবিলের টাকায় রাস্তা তৈরি করছে বালুরঘাট (Balurghat) পুরসভা। সেই রাস্তার কাজের সূচনাও করেছেন চেয়ারম্যান। কিন্তু, সেই রাস্তার কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিধায়ককেই আমন্ত্রণ করা হয়নি বলে অভিযোগ বিজেপির। এনিয়ে বালুরঘাট শহরে তৈরি হয়েছে জোর বিতর্ক। পুরসভার সূচনার পরে সেই একই রাস্তার উদ্বোধন করল বালুরঘাট টাউন বিজেপি নেতৃত্ব। আমন্ত্রণ না পেয়ে বিধায়কের নির্দেশে ফের মঙ্গলবার ওই রাস্তার কাজের সূচনা হয়। বিধায়কের নির্দেশে মঙ্গলবার ওই একই রাস্তার কাজের সূচনা করলেন বালুরঘাট টাউন বিজেপি সভাপতি সমীর প্রসাদ দত্ত। এদিন ফিতে কেটে ও নারকেল ফাটিয়ে কাজের সূচনা করেন বিজেপি নেতা। বালুরঘাট শহরের ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের খাদিমপুর স্কুলপাড়া এলাকার রাস্তার ঘটনা।

    ফের বিজেপির উদ্যোগে রাস্তার শিলান্যাস করা হল

    বালুরঘাট (Balurghat) পুরসভার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের খাদিমপুর স্কুলপাড়া এলাকায় প্রায় ১০০ মিটার এই ঢালাই রাস্তাটির জন্য বিধায়ক তহবিল থেকে প্রায় সাড়ে চার লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়। দিন পনেরো আগে এই রাস্তার সূচনা করে পুরসভা। ইট পাতা থেকে পাশের নর্দমার কাজ শুরু হয়েছে। এদিকে বিধায়ক তহবিলে এই কাজ হলেও বিধায়ককে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি শিলান্যাসের সময়। এই বিষয়ে বিজেপির টাউন সভাপতি সমীর দত্ত বলেন, বিধায়ক তহবিল থেকে এই রাস্তার কাজ করা হচ্ছে। কাজের অনুষ্ঠানের সূচনা পর্বে বিধায়ককে ডাকা হয়নি। তাই আমরা এদিন ফের রাস্তাটির শিলান্যাস করে ফের নতুন করে কাজ শুরু করি।

    তৃণমূলের বালুরঘাট পুরসভার চেয়ারম্যান কী বললেন?

    এই বিষয়ে বালুরঘাট (Balurghat) পুরসভার চেয়ারম্যান অশোক মিত্র বলেন, পুরসভার পক্ষ থেকে বিধায়ককে আমন্ত্রণ করা হয়েছিল। তিনি আসেননি কেন তা জানি না। এখন ওরা আমাদের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে।

    বিজেপি বিধায়কের কী বক্তব্য?

    এবিষয়ে বালুরঘাট (Balurghat) বিধানসভার বিধায়ক অশোক কুমার লাহিড়ী বলেন, এই রাস্তার উদ্বোধনে আমাকে আমন্ত্রণ করা হয়নি, তার জন্য আমি খুব খুশি। তবে, রাস্তাটা যাতে ভালোভাবে হয় সেটা পুরসভা দেখলেই হল। পুরসভার চেয়ারম্যান আবার এই রাস্তাটির ব্যান্ড বাজিয়ে ধূমধাম করে উদ্বোধন করলে আমি আরও খুশি হব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nitin Gadkari: “ভারতে স্বয়ংক্রিয় গাড়ির অনুমতি দেব না”, ফের জানালেন গড়করি

    Nitin Gadkari: “ভারতে স্বয়ংক্রিয় গাড়ির অনুমতি দেব না”, ফের জানালেন গড়করি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতে স্বয়ংক্রিয় গাড়ির অনুমতি দেব না।” ফের একবার জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় সড়ক ও হাইওয়ে বিষয়ক মন্ত্রী নিতিন গড়করি (Nitin Gadkari)। ‘দ্য আইআইএম’ নাগপুরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন নিতিন। সেখানে তিনি বলেন, “দেশে যদি স্বয়ংক্রিয় গাড়ি আসে তাহলে কাজ হারাবেন ৮০ লাখ চালক। সেই কারণেই এই জাতীয় গাড়িকে ভারতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।”

    কী বললেন মন্ত্রী?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “আমি নিজেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বলেছিলাম, আমি কোনও মূল্যেই ভারতে চালকবিহীন গাড়ির অনুমতি দেব না। এর কারণ হল, আমাদের দেশে বিপুল সংখ্যক লোক চালক হিসেবে কাজ করেন…তাই চালকবিহীন গাড়ি তাঁদের চাকরি কেড়ে নেবে।” তিনি বলেন, “এই ধরনের যানবাহন কেবল ছোট জনসংখ্যার দেশগুলির জন্য উপযুক্ত। যাইহোক, যদি এগুলো এখানে আসে, তাহলে কাজ হারাবেন ৭০-৮০ লক্ষ মানুষ। এবং এতে অন্য ধরনের সমস্যা হবে।”

    প্রসঙ্গ টেসলা

    প্রসঙ্গত, এই প্রথম নয়, এর আগেও গড়করি (Nitin Gadkari) স্বয়ংক্রিয় গাড়ি নিয়ে এই মনোভাবই ব্যক্ত করেছিলেন। একবার ২০১৭ সালের জুলাই মাসে। আর দ্বিতীয়বার ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে। এদিনের অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী বলেন, “আমরা টেসলাকে স্বাগত জানাই। কিন্তু টেসলা চিনে গাড়ি উৎপাদন করবে, আর ভারতে বিক্রি করবে, তা হবে না। আমরা তাদের বলেইছিলাম উৎপাদন এখানেই করতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: জ্ঞানবাপী মসজিদ মামলায় ধাক্কা খেল মসজিদ কমিটি, কী বলল হাইকোর্ট?

    প্রসঙ্গত, ব্লুমবার্গের একটি রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, মার্কিন গাড়ি তৈরির কোম্পানি টেসলা ২০২৪ সালে ভারতে গাড়ি তৈরির কারখানা তৈরি করতে পারে। মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু ও গুজরাটকে ওই কোম্পানি বেছে নিচ্ছে বলেও জানিয়েছে ওই রিপোর্ট। সূত্রের খবর, প্রাথমিকভাবে ভারতে ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করতে পারে টেসলা। প্রথমে এখানে তারা শোরুম তৈরি করবে। সেখানেই বিনিয়োগ করা হবে। ১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়ে ভারত থেকে গাড়ির যন্ত্রাংশও কিনতে পারে টেলসা কোম্পানি। এই কোম্পানিই তৈরি করেছে চালকবিহীন গাড়ি। যেহেতু প্রায় ৮০ লাখ গাড়িচালক কর্মচ্যুত হতে পারেন, তাই চালকবিহনী গাড়িকে ভারতে প্রবেশের ছাত্রপত্র দেবেন না বলে এদিন আরও একবার স্পষ্ট করে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Nitin Gadkari)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gujarat High Court: স্বামী করলেও ধর্ষণ, ধর্ষণই! স্পষ্ট জানিয়ে দিল গুজরাট হাইকোর্ট

    Gujarat High Court: স্বামী করলেও ধর্ষণ, ধর্ষণই! স্পষ্ট জানিয়ে দিল গুজরাট হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের আইন এখনও পর্যন্ত বৈবাহিক ধর্ষণকে (Marital Rape) ধর্ষণ হিসেবে মান্যতা দেয়নি। এ সংক্রান্ত বহু মামলা সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। তারই মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ এল গুজরাট হাইকোর্ট (Gujarat High Court) থেকে। হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ, স্বামী যদি তাঁর স্ত্রী’কে ধর্ষণ করেন, তাহলে সেটা ধর্ষণ বলেই বিবেচিত হবে। গুজরাট হাইকোর্ট ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৫ ধারার অধীনে বৈবাহিক ধর্ষণের ব্যতিক্রমের সঙ্গে সহমত পোষণ করেনি। 

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    গুজরাট হাইকোর্টের (Gujarat High Court) বিচারপতি দিব্যেশ যোশীর পর্যবেক্ষণ, সারা দেশে নারী নির্যাতনের যত অভিযোগ নথিভুক্ত হয়, তার থেকে আসল সংখ্যাটা অনেক বেশি। মহিলাদের হিংসা সয়ে যেতে হয়, এমনকী অত্যাচারের পরিবেশে থেকেও যেতে হয়। হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, মহিলাদের  প্রতি কুদৃষ্টি দেওয়া, নানারকম মৌখিক ও শারীরিক হেনস্থাকে ছোটখাটো অপরাধ হিসেবে দেখে সমাজ। এমনকী সিনেমার মতো জনপ্রিয় গণমাধ্যমে এই বিষয়গুলিকে তুচ্ছ করে বা স্বাভাবিক হিসেবেই দেখানো হয়ে থাকে, সেগুলিকে রোম্যান্টিক বিষয় হিসেবেও দেখানো হয় । এটা সত্যিই অনুশোচনা করার মতো বিষয়।  

    মূল মামলার প্রসঙ্গ

    যে মামলার পরিপ্রেক্ষিতে এই পর্যবেক্ষণ তা হল,  পূত্রবধূকে ক্রমাগত নির্যাতন করা ও ভয় দেখানোর অভিযোগে এক মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়। অভিযোগ, তার ছেলে ও স্বামী মিলে পুত্রবধূকে ধর্ষণ করত ও সেই ভিডিও তুলে পর্ণোগ্রাফির সাইটে পোস্ট করে টাকাও রোজগার করত তারা। আর পুরো ঘটনায় সামিল ছিল ওই মহিলাও। নির্যাতিতাকে ভয় দেখানো, অত্যাচার করা, কিছুই করতে বাদ রাখেনি সে। এই মামলায় জামিনের আবেদন করে অভিযুক্ত শাশুড়ি। তার জামিনের আর্জি নাকচ করে দেয় আদালত ও এই পর্যবেক্ষণ সামনে রাখেন বিচারপতি। 

    আরও পড়ুন: সংসদের কাজ মঙ্গলবারও ভেস্তে দিল বিরোধীরা, সাসপেন্ড ৪৯ সাংসদ, কড়া প্রতিক্রিয়া প্রধানমন্ত্রীর

    একজন পুরুষ পুরুষই, ধর্ষণও ধর্ষণই

    শুনানিতে গুজরাট হাইকোর্টের (Gujarat High Court) বিচারপতি দিব্যেশ এ জোশী বৈবাহিক ধর্ষণের (Marital Rape) যুক্তি দিতে গিয়ে আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং ব্রিটেনের প্রসঙ্গ টেনে আনেন। তিনি বলেন, আমেরিকার ৫০টি রাজ্য, অস্ট্রেলিয়ার ৩টি রাজ্য এবং অন্যান্য অনেক দেশে বৈবাহিক ধর্ষণ বেআইনি। অর্থাৎ এটি হল অপরাধ। আদালত বলেছে, সংবিধান একজন নারীকে একজন পুরুষের সমান বলেই বিবেচনা করে এবং বিবাহকে সমতুল্যতার একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচনা করে। যৌন হিংসার ঘটনার ক্ষেত্রে নীরবতা ভাঙা প্রয়োজন, এবং সেক্ষেত্রে মহিলাদের থেকেও পুরুষদের বেশি এগিয়ে আসা প্রয়োজন বলে মনে করে আদালত। বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, “ধর্ষণের মতো ঘটনায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বাভাবিক হল যে পুরুষটি যদি স্বামী হয়, তাহলে সে অন্য পুরুষের মতো একই কাজ করলেও তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। কিন্তু আমার মনে হয় সেটা ভুল। একজন পুরুষ পুরুষই, ধর্ষণও ধর্ষণই, সেটা যদি স্বামী স্ত্রীর উপর করে থাকে তাহলেও তা বদলাবে না,” জানিয়েছেন বিচারপতি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার ২০/১২/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার ২০/১২/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    বৃষ

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে বিবাদ হতে পারে।

    মিথুন

    ১) কর্মস্থানে বন্ধুদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য মানসিক চাপ বৃদ্ধি। 

    কর্কট

    ১) ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) ঋণমুক্তির সুযোগ পাবেন।

    সিংহ

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে। 

    কন্যা

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের দ্বারা বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথা-বেদনা বৃদ্ধি পাবে।

    তুলা

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণাবোধ হতে পারে।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ থেকে সংযত থাকুন।

    ২) শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি।

    ধনু

    ১) বাড়তি কিছু খরচ হতে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    মকর

    ১) আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) সকালের দিকে একই খরচ বার বার হবে। 

    কুম্ভ

    ১) রক্তহীনতা বাড়তে পারে।

    ২) কোনও মহিলার জন্য স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ।

    মীন

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purulia: জৈন মন্দির বলে পরিচিত, তবুও ভৈরবনাথ জ্ঞানে পুজো করেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা!

    Purulia: জৈন মন্দির বলে পরিচিত, তবুও ভৈরবনাথ জ্ঞানে পুজো করেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলা তথা ভারতের অন্যতম প্রাচীন হল পাকবিড়রা মন্দির (Purulia)। পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া জেলার পুঞ্চা সমষ্টি উন্নয়ন ব্লকে অসাধারণ স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত এক প্রত্নস্থল এই পাকবিড়রা মন্দির। প্রকৃতপক্ষে পাকবিড়রার এই জৈন মন্দিরটি তিনটি মন্দির নিয়ে গড়া। নবম এবং দশম শতাব্দী থেকেই মন্দিরটির অস্তিত্বের কথা জানা যায়। এখানকার একটি স্মৃতি ফলকে তার উল্লেখ পাওয়া যায়।

    শিল্পশৈলীর উৎকৃষ্ট উদাহরণ (Purulia)

    এখানকার অধিকাংশ ভাস্কর্যই বেশ উঁচু। তার মধ্যে শীতলনাথ মূর্তিটি প্রায় সাড়ে সাত ফুট এবং পদ্মপ্রভা মূর্তিটি প্রায় ৮ ফুট উঁচু। এখানে রয়েছে জৈন তীর্থঙ্কর ধর্মাচরণ, মহাবীর, রিষভনাথ, সম্ভবনাথ, চন্দ্রপ্রভা প্রভৃতি ভাষ্কর্য। যদিও এটি মূলত একটি জৈন মন্দির বলেই পরিচিত, তবুও এখানকার পদ্মপ্রভা মন্দিরটিকে স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ ভৈরবনাথ জ্ঞানে বিশ্বাস এবং পুজো করেন। এছাড়াও পাকবিড়রা মন্দিরে (Purulia) রয়েছে দেবি অম্বিকা, পদ্মাবতী প্রভৃতি ভাস্কর্য। মন্দিরের মোল্ডিং এবং প্রাচীরের কুলুঙ্গী এখানকার বিশেষ আকর্ষণ। প্রধান মন্দিরে রয়েছে প্রাথমিক কক্ষ এবং পবিত্র স্থান, কঞ্চি মন্দির, আটজন তীর্থঙ্করের ভাস্কর্য। সব মিলিয়ে মন্দিরটি যেন প্রাচীন ভারতের ইতিহাস এবং শিল্পশৈলীর এক অনন্য দক্ষতা ও নিপুণতার এক উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

    যাবেন কীভাবে? (Purulia)

    যাতায়াত-পাকবিড়রা যাওয়া যায় পুরুলিয়া থেকেও। পুরুলিয়া থেকে দূরত্ব প্রায় ৪০ কিমি। আর এখান থেকে তুলনামূলক ভাবে কাছে হয় পুরুলিয়ারই আর এক দারুণ সুন্দর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর স্থান “ফুটিয়ারি ড্যাম”। দূরত্ব প্রায় ৩৬ কিমি। যেতে সময় লাগে প্রায় ৫০ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা। সেক্ষেত্রে রাস্তা হবে এই রকম “ফুটিয়ারি-হুড়া-লালপুর-বাগদা-দাদখা-পুঞ্চা রোড-পাকবিড়রা।” আর কলকাতা থেকে ট্রেনে গেলে রূপসী বাংলা এক্সপ্রেস, হাওড়া-পুরুলিয়া এক্সপ্রেস (Purulia) প্রভৃতি ট্রেনে পুরুলিয়া এসে সেখান থেকে গাড়ি নিয়ে যেতে হবে পাকবিড়রা মন্দির।

    থাকা খাওয়া-ফুটিয়ারি থেকে ঘুরে আসতে চাইলে থাকতে পারেন “ফুটিয়ারি রিট্রিট”-এ । ফোন-৯০৫১১৬৬৫৬৩। আর পুরুলিয়ায় থাকতে চাইলে এখানে রয়েছে বেশ কিছু হোটেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • MGNREGS Attendance: ১০০ দিনের কাজের জব কার্ডে দুর্নীতি বন্ধে বায়োমেট্রিক ব্যবস্থা আনছে কেন্দ্র

    MGNREGS Attendance: ১০০ দিনের কাজের জব কার্ডে দুর্নীতি বন্ধে বায়োমেট্রিক ব্যবস্থা আনছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর লড়াই দুর্নীতি ও পরিবারবাদের বিরুদ্ধে। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে প্রায়ই বলেন একথা। বাস্তবেও একই চিত্র দেখা যায়। এবার ১০০ দিনের কাজে (MGNREGS Attendance) দুর্নীতি বন্ধে নয়া বায়োমেট্রিক ফিচার আনছে কেন্দ্র। ফেস রেকগনিশনের মাধ্যমেই নথিভুক্ত হবে শ্রমিকদের নাম। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সব থেকে অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে। শিক্ষা থেকে কর্মসংস্থান সবেতেই ভুরি ভুরি অভিযোগে বিদ্ধ শাসক দল। ইতিমধ্যে একাধিক মন্ত্রীও রয়েছেন জেলে। দুর্নীতির অভিযোগে ১০০ দিনের কাজ, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকায় অনুদান বন্ধ করেছে মোদি সরকার। দুর্নীতির গোড়ায় আঘাত করতে এবার বড় পদক্ষেপ হতে চলেছে এই বায়োমেট্রিক ব্যবস্থা (MGNREGS Attendance)।

    স্বচ্ছতা আসবে কাজে

    জানা গিয়েছে, আগামী বছরেই মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান গ্যারান্টি স্কিমের কর্মীদের উপস্থিতি যাচাই করতে এই ফেস রেকগনিশন প্রযুক্তি কাজে লাগানো হবে। অর্থাৎ ক্যামেরার সামনে সুবিধাভোগী শ্রমিকরা নিজেদের মুখ দেখিয়ে তাঁদের কাজের উপস্থিতি প্রমাণ দেবেন। ভুয়ো জব কার্ডধারীদের সরকারি সুবিধা থেকে বাদ দিতেই এই ব্যবস্থা। বিশেষজ্ঞদের মতে, এমন ব্যবস্থা চালু হলে এই প্রকল্প (MGNREGS Attendance) আরও স্বচ্ছ হয়ে উঠবে। বিশেষত পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজ্যে, যেখানে দুর্নীতি একদম শিকড় গেড়ে বসেছে।

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    জানা গিয়েছে, ফেস রেকগনিশনের মাধ্যমে কর্মী উপস্থিতির প্রমাণ আপাতত ঐচ্ছিক থাকতে পারে। দেশের সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে এই ব্যবস্থা আগে যাচাই করতে বলা হয়েছে। এ নিয়ে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের এক আধিকারিক বলেন, “এই প্রকল্প (MGNREGS Attendance) বাস্তবায়িত হলে, পুরো ব্যবস্থায় আরও স্বচ্ছতা আসবে। শুধুমাত্র প্রকৃত কর্মীরাই কাজ করছেন, তা নিশ্চিত করা যাবে। পরিকল্পনাটি শীঘ্রই চালু করা হবে। তবে আপাতত এটি ঐচ্ছিক হিসেবে থাকে।”

    আধার তথ্যের সঙ্গে লিঙ্ক করা হবে ছবি

    জানা গিয়েছে নতুন এই উদ্যোগের মাধ্যমে প্রথমে ১০০ দিনের কাজের শ্রমিকদের মুখ স্ক্যান করা হবে। তাঁদের আধার তথ্য যাচাই করা হবে এবং ওই স্ক্যান করা মুখের ছবির সঙ্গে আধারের তথ্যকে লিঙ্ক করা হবে। প্রসঙ্গত, তেলঙ্গনা, কর্নাটকের মতো বেশ কিছু রাজ্যে এই ধরনের ফেস রেকগনিশনের ব্যবস্থা চালু রয়েছে। এই ব্যবস্থার (MGNREGS Attendance) মাধ্যমে অনেক সরকারি কাজ করা হয়। কিছু কিছু বিমানবন্দরেও এমন বায়োমেট্রিক এবং কন্টাক্টলেস নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। মোদি জমানায় প্রতি গ্রামে পৌঁছেছে ইন্টারনেট ব্য়বস্থা। তাই এমন উদ্যোগ সাফল্যের মুখ দেখবে বলেই আশাবাদী ওয়াকিবহাল মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সংসদের কাজ মঙ্গলবারও ভেস্তে দিল বিরোধীরা, সাসপেন্ড ৪৯ সাংসদ, কড়া প্রতিক্রিয়া প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: সংসদের কাজ মঙ্গলবারও ভেস্তে দিল বিরোধীরা, সাসপেন্ড ৪৯ সাংসদ, কড়া প্রতিক্রিয়া প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারের পর মঙ্গলবারও বিরোধীদের তুমুল বিশৃঙ্খলা এবং হই-হট্টগোলের জেরে বন্ধ হয়ে গেল সংসদের কাজ। এদিন আরও ৪৯ জন বিরোধী সাংসদকে তাঁদের অসংসদীয় আচরণের জন্য সাসপেন্ড করা হয়। বারংবার কোনওরকম ইস্যু ছাড়াই সংসদের অধিবেশন চলতে না দেওয়ার জন্য বিরোধীদের এক হাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi) এবং তিনি বিরোধীদের সমালোচনা করে বলেন, ‘‘বিরোধীদের এই আচরণ তাদেরকে ক্ষমতায় ফিরতে বাধা দেবে।’’ প্রসঙ্গত, লোকসভায় স্মোককাণ্ডের পর থেকেই কোনও রকমের ইস্যু ছাড়াই এভাবে বিরোধীরা ভবনের কাজ ভেস্তে দিচ্ছে বারবার।

    সংবিধান, সংসদ মানেনা বিরোধীরা

    স্মোক কাণ্ডের পরপরেই উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটিও তৈরি করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এবং তার মাথায় বসানো হয়েছে সিআরপিএফ-এর আক শীর্ষ আধিকারিককে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যে বিবৃতিও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বাড়ানো হয়েছে সংসদের নিরাপত্তাও। গ্যালারি রুম এবং ভবনের মাঝখানে বসছে পুরু কাচের দেওয়াল। এ সমস্ত কিছুর মাঝখানে ফের বিরোধীদের এমন আচরণ নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, ‘‘সংসদে যা ঘটেছে, সেই ঘটনার নিন্দা করার প্রয়োজন যৌথভাবে সবার ছিল।’’ বিরোধীদের এমন আচরণে তিনি হতাশ বলেও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘জনসমর্থন রয়েছে আমাদের সরকারের প্রতি। বিরোধীরা সংবিধান এবং পার্লামেন্টের কোনও কিছুই মানছে না। কিন্তু আমরা সেই সংবিধানের জন্যই কাজ করে চলেছি। বিরোধীরা শুধুমাত্র সংবিধান এবং সংসদের ক্ষমতাকে খাটো করতে চায়।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘বিরোধী জোট যখন মোদি সরকারকে উপড়ে ফেলার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, তখন তাঁর সরকার এই দেশকে সাফল্যের এক নতুন শিখরে নিয়ে যেতে চাইছে।’’

    তিনদিনে সাসপেন্ড ১৪১ সাংসদ

    লোকসভা ও রাজ্যসভা সোমবারও চরম বিশৃঙ্খলা সাক্ষী থেকেছে, যার নেপথ্যে কংগ্রেস সহ বিরোধী দলগুলি। সোমবারও স্মোককাণ্ড নিয়ে তুমুল হই-হট্টগোল শুরু করেন বিরোধী সাংসদরা। আর এ কারণেই ওইদিন দুই কক্ষ মিলিয়ে মোট ৭৮ জন সাংসদকে চলতি শীতকালীন অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল। যার মধ্যে রয়েছেন বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীও। তার আগে, গত সপ্তাহে সাসপেন্ড করা হয়েছিল ১৪ জন সাংসদকে। অর্থাৎ, এদিনের ধরে, তিনদিনে মোট ১৪১ জন বিরোধী সাংসদ সাসপেন্ড হলেন।

    এদিন সাসপেন্ড হলেন যাঁরা

    মঙ্গলবার সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের তালিকায় রয়েছেন তৃণমূলের মালা রায়, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, সাজদা আহমেদ, খলিলুর রহমান। কংগ্রেসের শশী তারুর, মণীশ তিওয়ারি, কার্তি চিদম্বরম, এনসিপির সুপ্রিয়া সুলে, এনসি-র ফারুখ আবদুল্লা, এসপির ডিম্পল যাদব, ডিএমকে-র এস সেন্থিল কুমার, বিএসপির সাসপেন্ড হওয়া সাংসদ দানিশ আলি, আপের সুশীল কুমার রিঙ্কু প্রমুখ। সোমবার সাসপেন্ড হয়েছিলেন— তৃণমূলের কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, অপরূপা পোদ্দার, প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, সুনীল মণ্ডল, সৌগত রায়, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, প্রতিমা মণ্ডল, অসিত মাল, শতাব্দী রায়। এ ছাড়া এই তালিকায় ছিলেন ডিএমকের তিন সাংসদ টিআর বালু, এ রাজা এবং দয়ানিধি মারান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Animal Movie: ব্লকবাস্টার ‘অ্যানিম্যাল’-এর অভিনেত্রী তৃপ্তি ডিমরিও রাতারাতি জনপ্রিয়!

    Animal Movie: ব্লকবাস্টার ‘অ্যানিম্যাল’-এর অভিনেত্রী তৃপ্তি ডিমরিও রাতারাতি জনপ্রিয়!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে বলিউডের ব্লকবাস্টার সিনেমা ‘অ্যানিম্যাল’ (Animal Movie)। ইতিমধ্যে ছবিটি এত জনপ্রিয় হয়েছে, বিশ্ব বক্স অফিসে এখনও পর্যন্ত ৮০০ কোটির বেশি ব্যবসা করে ফেলেছে। ছবিতে অসামান্য অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে রণবীর কাপুর, রশ্মিকা মান্দানা এবং খলনায়ক চরিত্রে ববি দেওলকে। ববি দেওলের এই কামব্যাককে ঘিরেও চরম উত্তেজনা ছিল অনুরাগীদের মধ্যে। আর এই অভিনেতা-অভিনেত্রীদের মাঝে সিনেমার আরও এক অভিনেত্রী রাতারাতি জনপ্রিয়তা কুড়িয়েছেন অনুরাগীদের কাছে, তিনি তৃপ্তি ডিমরি। পর্দাতে খুব একটা বেশি সময় দেখা না গেলেও ছবি মুক্তির কয়েক দিনের মধ্যে তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় ফলোয়ার সংখ্যা ৬ লক্ষ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩৯ লক্ষতে।

    এই বিষয়ে কী জানিয়েছেন তৃপ্তি? (Animal Movie)

    সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তৃপ্তি তাঁর সমাজ মাধ্যমে এই ফলোয়ারের সংখ্যা বৃদ্ধি নিয়ে মুখ খোলেন। তিনি বলেন, “আমার পরিবার রোজ আমার ফলোয়ার সংখ্যার দিকে নজর রাখে। ওরা আমাকে প্রায় জিজ্ঞাসা করে, তোর ফলোয়ার সংখ্যা কত। হঠাৎ এই সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় আমার পরিবার অনেক খুশি ও তাঁরা গর্ববোধও করেছেন। মানুষ আমাকে অনেক ভালোবাসা দিয়েছে। আশা করি ভবিষ্যতেও আরও বেশি ভালোবাসা পাব। দর্শকদের কাছে এই রাতারাতি প্রিয় হয়ে ওঠা আমাকে খুব খুশি করেছে। আজকাল আমার ফোন বেজেই চলেছে, অনেকে ফোন করে আমাকে শুভেচ্ছাবার্তা দিয়েছেন। সবাইকে উত্তর দিতে দিতে আমার রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে।” (Animal Movie)

    এর আগে কোন সিনেমায় অভিনয় করেছেন তৃপ্তি? (Animal Movie)

    এর আগেও অসামান্য অভিনয়ের পরিচয় দিয়েছেন তৃপ্তি। এর আগে কিছু ওয়েব সিরিজ এবং সিনেমাতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন তৃপ্তি। তার মধ্যে ‘লয়লা মজনু’, ‘বুলবুল’, ‘কলা’-র মতো ছবি খুব জনপ্রিয় হয়েছে অনুরাগীদের কাছে। এর পর অ্যানিম্যাল (Animal Movie) ছবিতে অভিনয় করার পর যেন আরও বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন তৃপ্তি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share