Author: user

  • Asansol: ন্যাশনাল তাইকোন্ডো প্রতিযোগিতায় বাংলার বিরাট সাফল্য, রুপোর পদক জয় তিন যমজ বোনের

    Asansol: ন্যাশনাল তাইকোন্ডো প্রতিযোগিতায় বাংলার বিরাট সাফল্য, রুপোর পদক জয় তিন যমজ বোনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাইকোন্ডো ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়নশিপে রুপোর পদক ছিনিয়ে নিয়ে এল একসঙ্গে তিন যমজ বোন। তারা হল সুচেতা চট্টোপাধ্যায়, রঞ্জিতা চট্টোপাধ্যায় ও সুপ্রীতা চট্টোপাধ্যায়। আসানসোল (Asansol) কুলটির বাসিন্দা এই তিন বোন। ডিসেরগড় এসডি হাই স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী তারা। উত্তরাখণ্ডের দেরাদুন থেকে রাজ্যের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করে এই পুরস্কার জিতেছে বাংলার তিন কন্যা। এছাড়াও পৃথক ইভেন্টে এরা আলাদা করে একক ও যুগ্মভাবে ব্রোঞ্জ পদক জয়ী হয়েছে। গত বছরও তিন বোন রাজস্থানের কোটা থেকে রাজ্যের হয়ে ব্রোঞ্জ পদক ছিনিয়ে নিয়ে এসেছিল।

    কোথায় প্রশিক্ষণ (Asansol)?

    কুলটির (Asansol) ডিসেরগড়ের বাসিন্দা পেশায় গৃহশিক্ষক বাবা বামাপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায় (রূপম ) ও তাঁর স্ত্রী সুনেত্রা চট্টোপাধ্যায় উদ্যোগ নিয়ে তাঁদের তিন কন্যাকে চার বছর আগেই আসানসোলে তাইকোন্ডো প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করেন। প্রশিক্ষক ছিলেন শুভ গঙ্গোপাধ্যায়। এর আগে রাজ্যস্তরের প্রতিযোগিতায় এই তিন বোন স্বর্ণপদক জয়লাভ করেছিল হাওড়া থেকে। তারপরে তাদের ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়নশিপে পাঠানো হয়। গত ১ থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেরাদুনে ছিল ষষ্ঠতম ন্যাশনাল কেডেট ইউরোজি এবং পুমাসে ছিল তাইকোন্ডো চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৩-২৪ প্রতিযোগিতা। আয়োজক ছিল তাইকোন্ডো ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া। উল্লেখ্য, এই সংস্থা অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের আওতায় রয়েছে। ওই তিন ছাত্রীর বাবা-মা জানিয়েছেন, আগামী দিনে সুচেতা, রঞ্জিতা ও সুপ্রীতার লক্ষ্য ইন্টারন্যাশনাল চ্যাম্পিয়নশিপে যাওয়া এবং পুরস্কার নিয়ে আসা।

    পরিবারের বক্তব্য

    মেয়েদের সাফল্যে বাবা বামাপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায় (Asansol) বলেন, “এই সাফল্যের প্রধান কারণ হল মেয়েরা খুব অনুশাসনের মধ্যে থাকত। সকালে দুই ঘণ্টা এবং বিকেলে দুই ঘণ্টা করে নিয়মিত প্রশিক্ষণ নিত। নিজেরাই নিজেদের অভ্যাস চালিয়ে যেত। ওদের কোচ শুভ গাঙ্গুলি বিশেষভাবে সাহায্য করেছেন। অত্যন্ত নিয়মের মধ্যে দিয়ে তারা থাকত। এমনকী চকোলেট পর্যন্ত খেত না ওরা। খেলার সাফল্যের দিকে লক্ষ্য নিয়ে অত্যন্ত সচেতন ছিল ওরা। ওদের অতিরিক্ত চাহিদার বিষয় তেমনভাবে চোখে পড়েনি।” একই ভাবে মা সুনেত্রা চট্টোপাধ্যায় বলেন, “এই জয় সকলের। আমি চাই আগামী দিনে ওরা দেশের নাম আরও উজ্জ্বল করুক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: বছর শেষে ধ্যানমগ্ন হতে চলেছেন কেজরিওয়াল, থাকতে পারবেন না ইন্ডি জোটের বৈঠকেও!

    Arvind Kejriwal: বছর শেষে ধ্যানমগ্ন হতে চলেছেন কেজরিওয়াল, থাকতে পারবেন না ইন্ডি জোটের বৈঠকেও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর শেষে ধ্যানমগ্ন হতে চলেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। থাকতে না পারার সম্ভাবনা প্রবল, বিরোধী ইন্ডি জোটের বৈঠকে। প্রসঙ্গত, ১৮ ডিসেম্বর শেষ হচ্ছে দিল্লি বিধানসভার শীতকালীন অধিবেশন। ১৯ ডিসেম্বর থেকে মুখ্যমন্ত্রী যোগ দেবেন বিপাসনা ধ্যানকেন্দ্রে। তবে কোথায় তিনি এই ধ্যান করবেন সে বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কিছু জানা যায়নি। এই প্রথমবার নয়, এর আগেও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী বিপাসনা কেন্দ্রে ধ্যান করতে গিয়েছেন বলে জানা যায়। ২০১৬ সালেই তিনি ছিলেন নাগপুরে। গত বছরে বেঙ্গালুরু এবং জয়পুরে ধ্যান করতে হাজির ছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

    বিপসনা কী আসলে?

    বিপাসনা পদ্ধতি হল প্রাচীন ভারতীয় ধ্যানের রীতি। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অনুশীলনকারীরা মানসিক চাপ সমেত উদ্বেগকে দূরে রাখেন। জানা যায়, প্রাচীনকাল থেকেই ভারতবর্ষে এই ধ্যান পদ্ধতি চালু ছিল। গৌতম বুদ্ধ এই পদ্ধতি তাঁর শিষ্যদের মধ্যে প্রথম প্রচলন করেছিলেন বলে জানা যায়। দেশে অজস্র বিপাসনার কেন্দ্র চালু রয়েছে। প্রতিবছর অসংখ্য মানুষের ভিড় দেখা যায় এই কেন্দ্রগুলিতে।

    দুর্নীতির অভিযোগে বিদ্ধ কেজরিওয়ালের দল

    প্রসঙ্গত, আবগারি দফতরের দুর্নীতি সমেত একাধিক অভিযোগে বিদ্ধ হয়েছে দিল্লির আম আদমি পার্টির সরকার। দলের মন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়া রয়েছেন জেলে। কংগ্রেস সরকারের দুর্নীতির বিরোধিতা করে দিল্লির আম আদমি পার্টি উঠে এসেছিল। সেই কংগ্রেসের সঙ্গেই পুনরায় ইন্ডি জোটের বৈঠকে দেখা যাচ্ছে আম আদমি পার্টি নেতাদের। এর পাশাপাশি পশু খাদ্য কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত লালু যাদব, নিয়োগ দুর্নীতি, কয়লা কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গেও জোট বেঁধেছে কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) দল। আম আদমি পার্টি যখন প্রতিষ্ঠিত হয়, তখন তারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেই নিজেদের সংগঠন বিস্তার করে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে দুর্নীতিগ্রস্তদের পাশেই দাঁড়াচ্ছে আম আদমি পার্টি এবং নিজেদের দলের মন্ত্রী-নেতারাও জেলে যাচ্ছে দুর্নীতির অভিযোগে। এখানেই উঠছে প্রশ্ন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: অমিত শাহের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য, আদালতে হাজিরা দিলেন না রাহুল গান্ধী

    Rahul Gandhi: অমিত শাহের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য, আদালতে হাজিরা দিলেন না রাহুল গান্ধী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৮ সালে কর্নাটকের একটি জনসভায় তৎকালীন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi), স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করেন। রাহুল গান্ধী বলেছিলেন যে তিনি (অমিত শাহ) খুনে অভিযুক্ত। এর পাশাপাশি গুজরাট দাঙ্গায় অমিত শাহের জড়িত থাকার অভিযোগও তোলেন রাহুল। সে সময়ে রাহুল গান্ধীর এমন আপত্তিকর মন্তব্যের বিরুদ্ধে জনৈক বিজেপি কর্মী বিজয় মিশ্র কংগ্রেস নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন ২০১৮ সালের অগাস্ট মাসেই। সুলতানপুরের জেলা আদালত এবং বিধায়ক-সাংসদদের আদালতে এই মামলা দায়ের করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুুন: লোকসভাকাণ্ডে গ্রেফতার মহেশ, ললিতকে পালাতে সাহায্য করেছিল সে-ই?

    ৬ জানুয়ারি ফের হাজিরার নির্দেশ দিল কোর্ট

    সেই মামলাই বিগত পাঁচ বছর ধরে চলছে। গত ২৭ নভেম্বর বিধায়ক ও সাংসদ আদালতের বিচারক যোগেশ কুমার যাদব, ১৬ ডিসেম্বর শনিবার রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) আদালতে এই মামলার হাজিরার নির্দেশ দেন। কিন্তু শনিবার হাজিরা দেননি কংগ্রেস নেতা। এর পরবর্তীকালে হাজিরার তারিখ ৬ জানুয়ারি ঘোষণা করা হয়েছে। এখন দেখার ৬ জানুয়ারি রাহুল এই মামলায় হাজিরা দেন নাকি।

    সুরাট আদালত রাহুল গান্ধীকে দোষী সাব্যস্ত করে অন্য একটি মামলায়

    প্রসঙ্গত, এর আগে রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) বলেছিলেন যে সব চোরেদের পদবী মোদি কেন হয়? এই মর্মে গুজরাটেই মামলা দায়ের করেন পূর্ণেশ মোদি নামে জনৈক বিজেপি নেতা। সেই মামলায় চলতি বছরের মার্চ মাসে রাহুলকে দোষী সাব্যস্ত করে সুরাট আদালত এবং দুই বছরের কারাবাসের সাজা ঘোষণা করে। এর ফলে লোকসভার সাংসদ পদও খারিজ হয়ে যায় রাহুল গান্ধীর। পরবর্তীকালে সুপ্রিম কোর্ট থেকে তাঁকে জামিন নিতে হয়। এবার সবার নজর রয়েছে অমিত শাহের বিরুদ্ধে করা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে কী রায় দেয় আদালত!

    আরও পড়ুন: জাঁকিয়ে শীত পড়বে বড়দিন থেকে, হিমালয়ের কোলে চলবে তুষারপাত, জানাল হাওয়া অফিস

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Winter Forecast: জাঁকিয়ে শীত পড়বে বড়দিন থেকে, হিমালয়ের কোলে চলবে তুষারপাত, জানাল হাওয়া অফিস

    Winter Forecast: জাঁকিয়ে শীত পড়বে বড়দিন থেকে, হিমালয়ের কোলে চলবে তুষারপাত, জানাল হাওয়া অফিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঠান্ডা আরও জাঁকিয়ে পড়বে বড়দিন থেকে, এমনই সুখবর শোনাল হাওয়া অফিস (Winter Forecast)। দেশের সমতল অঞ্চলগুলিতে ২৫ ডিসেম্বর থেকেই কনকনে ঠান্ডা পড়তে চলেছে বলে জানা গিয়েছে। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, ডিসেম্বরের তৃতীয় এবং চতুর্থ সপ্তাহেই দেশের অধিকাংশ রাজ্যে ব্যাপকভাবে ঠান্ডা পড়বে। এমনিতেই দেশের শৈল শহরগুলিতে বেশ ভিড় জমিয়েছেন ভ্রমণপ্রিয় মানুষরা।

    কোথায় কোথায় হবে তুষারপাত?

    শনিবারই শৈলশহর সিমলার তাপমাত্রা নেমে যায় ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। অন্যদিকে লাদাখের শনিবার ছিল মাইনাস ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঠান্ডাতে কাঁপছে রাজধানী দিল্লিও। হাওয়া অফিস সূত্রে আরও জানা গিয়েছে আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই হু হু করে নামতে থাকবে পারদ (Winter Forecast)। অন্যদিকে হিমালয়ের পাদদেশে যে রাজ্যগুলি রয়েছে সেখানে চলবে তুষারপাত। পর্যটকরা তাই এখন থেকেই সাদা বরফে দৌড়াদৌড়ি করতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন হাওয়া অফিসের এই ঘোষণার পরে। হাওয়া অফিসের এক আধিকারিকের মতে, ‘‘আগামী ১৬ এবং ১৭ তারিখ একটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাব থাকবে দেশে। এর জেরে পাহাড়ি অঞ্চলে তুষারপাত হবে। ২৩, ২৪ এবং ২৫ ডিসেম্বর পাহাড়ে ভারী তুষারপাতের (Winter Forecast) জেরে তাপমাত্রায় আমূল পরিবর্তন হবে পঞ্জাব, হরিয়ানা, দিল্লি, রাজস্থান, মধ্য প্রদেশ এবং গুজরাটে। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতেও সম্ভাবনা রয়েছে এই রাজ্যগুলিতে। দিনের বেলাতেও ঘন কুয়াশার জেরে পারদ অনেকটাই নামবে।’’

    রাজধানী দিল্লির তাপমাত্রা 

    অন্যদিকে রাজধানী দিল্লিতে শনিবারের তাপমাত্রা ছিল ৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ৩ ডিগ্রি কম তাপমাত্রা (Winter Forecast) ছিল স্বাভাবিকের থেকে। রাজধানীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা শনিবারই ছিল ২৪.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি বলে জানা গিয়েছে। রবিবার রাজধানীতে সকাল থেকেই কুয়াশার দেখা মিলেছে। রবিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে সর্বোচ্চ ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে দিল্লিতে রয়েছে বৃষ্টির সম্ভাবনা, একথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস। এই বৃষ্টি থেমে মেঘ সরে গেলেই কনকনে ঠান্ডার আমেজ তৈরি হবে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘যখন অন্যদের থেকে প্রত্যাশা শেষ হয়, তখনই মোদির গ্যারান্টি শুরু হয়’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘‘যখন অন্যদের থেকে প্রত্যাশা শেষ হয়, তখনই মোদির গ্যারান্টি শুরু হয়’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘যখন অন্যদের থেকে প্রত্যাশা শেষ হয়, তখনই মোদির গ্যারান্টি শুরু হয়’’, শনিবার একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এর পাশাপাশি তিনি জানান যে ছোট ছোট শহরগুলির উন্নয়নকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠবে উন্নত ভারত। শনিবারই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) নরেন্দ্র মোদি ছত্তিসগড়, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং মিজোরামে ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’র সূচনা করেন। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সেখানে তিনি যাত্রার সুবিধাভোগীদের সঙ্গে আলাপচারিতাও করেন। প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘ভারতকে উন্নত দেশে পরিণত করতে মোদির গ্যারান্টির গাড়ি দেশের কোনায় কোনায় পৌঁছবে।’’ বিগত এক মাসে ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’ হাজারেরও বেশি গ্রামে এবং শহরে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আরও জানিয়েছেন যে তাঁর সরকার প্রত্যেক দেশবাসীর সংকটকে দূর করতে পেরেছে, ঠিক পরিবারের সদস্যের মতোই। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের সরকার দরিদ্রদের, কৃষকদের, ছোট ব্যবসায়ীদের এবং আরও অন্যান্য ক্ষেত্রে সমাজের প্রত্যেকের পাশে দাঁড়িয়েছে।’’

    দেশবাসী নেতৃত্ব দিচ্ছে  ‘বিকাশ সংকল্প যাত্রা’র 

    প্রধানমন্ত্রীর এদিন আরও জানিয়েছেন যে স্বাধীনতার পরে দীর্ঘ সময়ব্যাপী উন্নয়ন শুধুমাত্র বড় শহরগুলিতেই সীমাবদ্ধ ছিল। এবং সেই সমস্ত শহরের বাসিন্দারাই এই উন্নয়নের সুফল পেতেন কিন্তু তাঁর সরকারের আমলে উন্নয়নকে ছোট শহরগুলিতে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। যা রচনা করছে একটি উন্নত ভারতের। পাশাপাশি তিনি তাঁর সরকারের প্রকল্পগুলিরও প্রচার করেন এদিন। তিনি আরও বলেন, ‘‘যদিও নরেন্দ্র মোদি ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’ র সূচনা করেছেন কিন্তু আসল বাস্তব চিত্রটা হল আজকে দেশবাসী সেই ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’ র নেতৃত্ব দিতে সামনে দাঁড়িয়েছে। এটা দেখা যাচ্ছে যেখানে যেখানে এই যাত্রা থামছে, সেখানেই গ্রাম এবং শহরের বাসিন্দারা এই যাত্রাকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।’’

    পাঁচ রাজ্যে ভোটের কারণে শুরু করা যায়নি ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’

    প্রসঙ্গত, বাকি রাজ্যগুলিতে এই যাত্রা একমাস আগে শুরু হলেও প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এই পাঁচ রাজ্যের জন্য যাত্রা এদিনই শুরু করেন। কারণ গত নভেম্বর মাসেই এই পাঁচ রাজ্যে ভোট হয়েছিল এবং আদর্শ নির্বাচনবিধি লঙ্ঘন করে এই যাত্রা সেখানে শুরু করা সম্ভব ছিল না। তাই ১৬ ডিসেম্বর পাঁচ রাজ্যে ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’ শুরু হল। প্রসঙ্গত, ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’ র অনুষ্ঠানে এদিন হাজির ছিলেন একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, সাংসদ এবং বিধায়করা। এর পাশাপাশি সাধারণ উপভোক্তাদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার ১৭/১২/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার ১৭/১২/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) শত্রুর কোপ থেকে মুক্তিলাভ।

    ২) কোনও ধর্মীয় কাজে দান করতে হতে পারে।

    বৃষ

    ১) কীটপতঙ্গ থেকে একটু সাবধান থাকুন।

    ২) সংসারে ব্যয়সঙ্কোচ করার ব্যাপারে আলোচনা।

    মিথুন

    ১) সকালের দিকে শরীরে আঘাত লাগতে পারে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে শান্তি পেতে পারেন। 

    কর্কট

    ১) কোনও আশা ভঙ্গ হতে পারে।

    ২) দূরে কোথাও ভ্রমণের আলোচনা হতে পারে।

    সিংহ

    ১) অতিরিক্ত কথা বলার জন্য বাড়িতে বিবাদ।

    ২) শরীরে কষ্ট বাড়তে পারে। 

    কন্যা

    ১) প্রেমে বিরহ দেখা দিতে পারে।

    ২) বন্ধুদের কাছ থেকে সাহায্য পাবেন।

    তুলা

    ১) মনের মতো পরিবেশ পেতে পারেন।

    ২) দাম্পত্য জীবন ভাল কাটতে পারে।

    বৃশ্চিক

    ১) সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলুন।

    ২) ব্যবসায় ভাল লাভের সময়। 

    ধনু

    ১) জেদের কারণে কোনও ক্ষতি হতে পারে।

    ২) সম্পত্তির ব্যাপারে কোনও আত্মীয়ের সঙ্গে বিবাদ হতে পারে। 

    মকর

    ১) অভিনয়ের প্রতি অনুরাগ বাড়তে পারে।

    ২) আয়ের দিক দিয়ে দিনটি ভাল। 

    কুম্ভ

    ১) শুভ কাজে বাধা পাওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ২) নতুন চাকরির জন্য চেষ্টা করতে পারেন। 

    মীন

    ১) রাজনীতির লোকেদের জন্য ভাল খবর আসতে পারে।

    ২) সারা দিন কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BIRBHUM: তৃণমূল নেতাকে ১১ লক্ষ টাকা দিয়েও মেলেনি চাকরি! প্রতারিত ব্যক্তি কী বললেন?

    BIRBHUM: তৃণমূল নেতাকে ১১ লক্ষ টাকা দিয়েও মেলেনি চাকরি! প্রতারিত ব্যক্তি কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে রাজ্যজুড়ে তোলপাড় চলছে। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় সহ অনেকে এখন জেলে রয়েছেন। পুর নিয়োগেও ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। দুর্নীতির অভিযোগে অনেকে এখন জেলের ঘাঁটি টানছেন। এরইমধ্যে অনুব্রত মণ্ডলের জেলা বীরভূমের (Birbhum) সাঁইথিয়া এক তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে চাকরি দেওয়ার নামে করে ১১ লক্ষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি জানাজানি হতেই ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Birbhum)

    বীরভূমের (Birbhum) সাঁইথিয়ার দেবব্রত ঘোষ নামে এক ব্যক্তিকে চাকরি দেওয়ার নামে টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে তৃণমূল নেতা আসাদুর জামানের বিরুদ্ধে। তিনি বীরভূমের সাঁইথিয়ার মাঠপলশা পঞ্চায়েতের সদ্য প্রাক্তন অঞ্চল সভাপতি। চাকরি না পেয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন প্রতারিত ব্যক্তি। দেবব্রতবাবু বলেন, আমাকে স্বাস্থ্য ভবনে চাকরি পাইয়ে দেবেন বলেছিলেন ওই তৃণমূল নেতা। অনেকের সঙ্গে চেনা রয়েছে। টাকা দিলেই চাকরি পাওয়া যাবে। শাসক দলের নেতা বলে আমি ওর কথায় বিশ্বাস করেছিলাম। এরপরই তৃণমূল নেতার এক মিডলম্যানকে ৬ লক্ষ এবং অন্য মিডলম্যানকে ৫ লক্ষ টাকা দিয়েছি। কিন্তু, অতগুলো টাকা দেওয়ার পর আর আমি চাকরি পাইনি। বহুবার টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য বলেছি। মাত্র পঞ্চাশ হাজার টাকা ফেরত দিয়েছে। আর টাকা দেয়নি। তারপর বাকিটা চাইলেই বলছে যা পারো করে নাও। যদিও, এই বিষয়ে অভিযুক্তদের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

    প্রতারণা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপির বীরভূম (Birbhum) সাংগঠনিক জেলার বিজেপির সভাপতি ধ্রুব সাহা  বলেন, তৃণমূল মানেই জালি দল। সেই দলের নেতা তো চিটিংবাজ হবেই। এটা স্বাভাবিক। আমরা অভিযুক্তের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি। অন্যদিকে তৃণমূলের জেলা সহসভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, বিষয়টি শুনেছি। ব্লক সভাপতি অভিযোগের সত্যতা খতিয়ে দেখছেন। যদি সত্যিই এমন ঘটনা ঘটে, দল ব্যবস্থা নেবে। পাশে দাঁড়াবে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shantiniketan: পৌষমেলার প্লট বুকিংয়ে ফি বাড়ানো হল চারগুণ! ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

    Shantiniketan: পৌষমেলার প্লট বুকিংয়ে ফি বাড়ানো হল চারগুণ! ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তিনিকেতনে (Shantiniketan)পৌষমেলার প্লট বুকিংয়ের টাকা চারগুণ বাড়িয়ে দেওয়ায় বাড়ছে ক্ষোভ। শনিবার থেকে শুরু হল পৌষমেলার প্লট বুকিং। প্রথম দিনেই ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা। তাদের অভিযোগ, রেট চার্ট প্রকাশ না করেই চার গুণ টাকা বৃদ্ধি করে প্লট দেওয়া হচ্ছে। শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট জানায়, মেলার প্লট বুকিংয়ের ফি বৃদ্ধি নিয়ে কোনও আলোচনাই বৈঠকে হয়নি। সব মিলিয়ে পৌষমেলার প্লট বুকিং নিয়ে চরম বিশৃঙ্খলা।

    প্লট বুকিংয়ের ফি বৃদ্ধি নিয়ে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা (Shantiniketan)

    ২০১৯ সালে শেষবার শান্তিনিকেতনের (Shantiniketan) পূর্বপল্লির মাঠে ঐতিহ্যবাহী পৌষমেলা হয়েছিল। তৎকালীন বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী মেলা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। যা নিয়ে ক্ষোভ ছিল বোলপুর-শান্তিনিকেতনবাসীর। নতুন উপাচার্য দায়িত্ব নেওয়ার পর পৌষমেলা করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। তবে, সময় কম থাকায় দায়িত্ব নিয়ে মেলা করার সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে আসে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। ফলে, এবারও পৌষমেলা হওয়া প্রায় অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল। বহু টালবাহানার পর এবার পূর্বপল্লির মাঠে হচ্ছে পৌষমেলা। তবে,এই পৌষমেলার আয়োজক বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ ও মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিষ্ঠিত শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট নয়। এই মেলার আয়োজক প্রশাসন। আর প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্লট বুকিংয়ে রেট বাড়়িয়ে দেওয়ায় ব্যবসায়ীদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, এদিন থেকে পৌষমেলার স্টলের জন্য প্লট বুকিং শুরু হয়। কিন্তু, ব্যবসায়ীদের অভিযোগ কোন রকম রেট চার্ট প্রকাশ না করেই প্লট বুকিং হচ্ছে। আর প্লট বুকিংয়ের জন্য ৪ গুণ ফি বৃদ্ধি করা হয়েছে। অর্থাৎ, ২০১৯ সালে প্রতি স্কোয়ার ফুট প্লট ২৫ টাকা ছিল। এবার ১০০ টাকা করা হয়েছে। চারগুণ ফি কী করে বৃদ্ধি করা হল তা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো দরকার।

    জেলা পরিষদের সভাধিপতি কী সাফাই দিলেন?

    বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ বলেন, মানুষ খুব উৎসাহিত প্লট বুকিংয়ের জন্য। কোনও ক্ষোভ-বিক্ষোভ নেই। আর ফি বৃদ্ধি করা হয়নি। ২০১৯ সালের রেট বহাল রাখা হয়েছে। যারা ফি বাড়ানো হয়েছে বলে অভিযোগ করছে তা ঠিক নয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘চোরেরা সব ভিতরে ঢুকবে’, তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘চোরেরা সব ভিতরে ঢুকবে’, তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় নারী সুরক্ষা নিয়ে রাজ্য সরকারকে তোপ দাগলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শনিবার বালুরঘাটে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সুকান্ত বলেন, বাংলার নারী সুরক্ষা কোথায় গেছে সেইটা আপনি আমি সবাই জানি। দিল্লিতে যে রিপোর্ট পাঠাতে হয় সেখানে মুখমন্ত্রী লিখবেন পশ্চিমবাংলায় একটাও ধর্ষণ হয়নি। এইবার যেমন লিখে পাঠিয়েছেন বাংলাতে একটিও নাকি রাজনৈতিক হিংসার ঘটনা ঘটেনি, কত বড় মিথ্যে কথা। এতো বড় মিথ্যে কথা যে কেউ বলতে পারেন তা আমাদের ধারণার বাইরে ছিল।  পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজনৈতিক হিংসার বলি হয়েছেন ৪০ জন। এমনকী তৃণমূলের লোক মারা গিয়েছেন, সেইটা পর্যন্ত মুখমন্ত্রী স্বীকার করছেন না।

    ১০০ দিনের প্রকল্প নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ সুকান্তর (Sukanta Majumdar)

    সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ১০০ দিনের কাজ নিয়ে রাজ্যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। সরকারি কর্মীও ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ উঠছে। সেই জন্য কেন্দ্র সরকার অডিট রিপোর্ট দেওয়ার কথা বলছে। যারা দুর্নীতি করেছেন তাঁদের বিরুদ্ধে এফআইআর করুন, তাঁদেরকে গ্রেফতার করার ব্যাবস্থা করুন। আবার টাকা চালু হয়ে যাবে, তা মুখমন্ত্রী করছেন না। এই চোরেদের প্রতি মুখ্যমন্ত্রী কী মোহো আছে তা বুজতে পারছি না। উচ্চ মাধ্যমিকে সিলেবাস পরিবর্তন নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, দেখুন কী উদ্দেশ্যে এখন সিলেবাস পরিবর্তন হচ্ছে। উদ্দেশ্য ভালো হলে ভালো। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবনী পড়ানোর জন্য যদি সিলেবাস পরিবর্তন হয় তাহলে ভাবতে হবে।

    আরও পড়ুন: গাজোল-হিলি রাস্তা সম্প্রসারণ নিয়ে সংসদে পরিবহণ মন্ত্রীর দ্বারস্থ সুকান্ত

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক মুখ্যমন্ত্রীর, কটাক্ষ সুকান্তর

    আগামী বুধবার দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। এই নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন,,মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী যাচ্ছেন বকেয়া চাইতে, না পা ধরতে তা তিনি জানেন। পা ধরুন বা হাত ধরুন লাভ কিছুই হবে না। চোরেরা ভেতরে ঢুকবে। পাশাপাশি এদিন হিলি ও বালুরঘাটে দুটি পোস্ট অফিস উদ্বোধন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বালুরঘাট হেড পোস্ট অফিসে শ্রমিক সংগঠনের ঘরও উদ্বোধন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে গাড়ি চালকদের জুলুমবাজিতে নাজেহাল পর্যটকরা, কী করছে রাজ্য সরকার?

    Siliguri: পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে গাড়ি চালকদের জুলুমবাজিতে নাজেহাল পর্যটকরা, কী করছে রাজ্য সরকার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রিপেইড বুথ আছে, কিন্তু গাড়ি নেই। শিলিগুড়িতে (Siliguri) গাড়ির মালিকরা নিজেদের মর্জি মতো ভাড়া হাঁকছেন। ফলে, এনজেপি স্টেশনে ট্রেন থেকে নেমে গাড়ি ভাড়া নিয়ে নাজেহাল হচ্ছেন পর্যটকরা। ট্রেন থেকে স্টেশনে নামা মাত্রই যাত্রীদের হাত ধরে টানাটানি করছেন দালালরা। সঠিক ভাড়ায় দার্জিলিং, সিকিম বা ডুয়ার্স  ঘুরতে যাওয়ার জন্য প্রিপেইড বুথে গাড়ির খোঁজ করতে গিয়ে হতাশ হচ্ছেন পর্যটকরা। কেননা এনজেপি স্টেশনে প্রিপেইড বুথে কোনও গাড়ি নেই। বাধ্য অনেক বেশি টাকায় গাড়ি ভাড়া করতে হচ্ছন পর্যটকরা।

      জুলুমবাজি নিয়ে কী সাফাই দিল পুলিশ প্রশাসন? (Siliguri)

    এনজেপি স্টেশনে এক হাজারেরও বেশি প্রাইভেট ট্যাক্সি রয়েছে। কিন্তু, গাড়ির মালিকরা প্রিপেইড বুথে গাড়ি দিচ্ছেন না। শিলিগুড়ির (Siliguri) প্রিপেইড বুথের দায়িত্বে থাকা এনজেপি  ট্রাফিক পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, ২০০৮ সালের পর রাজ্য সরকার ভাড়ার তালিকা সংশোধন করেনি। সরকারের নির্ধারিত সেই পুরানো ভাড়ায় কেউ গাড়ি দিচ্ছে না। এক্ষেত্রে আমাদেরও করার কিছু নেই। গোটা বিষয়টি রাজ্য সরকারের পরিবহণ দফতরের।  ২০০৮ সালের যে ভাড়ার তালিকা রয়েছে তাতে, এনজেপি থেকে দার্জিলিঙ পৌঁছে দেওয়ার জন্য ছোট গাড়ির ভাড়া ১৪৬০ টাকা, বড় গাড়ি ১৭৬০ টাকা। মিরিক হয়ে গেলে ভাড়া রয়েছে ১৯০০ টাকা। গ্যাংটক ২১০০ টাকা।

     গাড়ি চালকদের ভাড়ার জুলুমবাজিতে বিরক্ত পর্যটকরা  

    রাজ্য সরকার নতুন ভাড়া ঠিক না করে দেওয়ায় গাড়ির মালিকরা মর্জি মতো ভাড়া নিচ্ছেন। শিলিগুড়ি (Siliguri) থেকে  দার্জিলিং যেতে চার হাজার, গ্যাংটক বা সিকিমের অন্যান্য জায়গায় ছ’হাজার টাকা, কখনও তারও বেশি ভাড়া হাঁকছেন গাড়ি চালকরা। হাবড়ার গোবিন্দ দাস এনজেপি স্টেশনে নেমে গাড়ি ভাড়া নিয়ে এই জুলুমবাজিতে ক্ষোভে ফেটে পড়েন। একইভাবে হয়রান হন দার্জিলিঙ ঘুরতে আসা বেলুড়ের সৌমেন জানা ও তাঁর তিন বন্ধু। তাঁরা বলেন, এনজেপির মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন, যেখানে সারা বছর দেশ বিদেশের পর্যটকরা আসেন, সেখানে গাড়ি ভাড়া নিয়ে এধরনের জুলুমবাজি মেনে নেওয়া যায় না। প্রকাশ্যে গাড়ির ভাড়ার তালিকা টাঙানো দরকার।

    গাড়ির চালকরা কী বলছেন?

    এনজেপি জাতীয়তাবাদী টুরিস্ট ট্যাক্সি ড্রাইভার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি উদয় সাহা বলেন, ২০০৮ সালের সরকার নির্ধারিত এই ভাড়ায় এখন গাড়ি চালানো সম্ভব নয়। ২০০৮ সালের পর তেলের দাম অনেকবার বেড়েছে। তার সঙ্গে রয়েছে ড্রাইভারের খরচ। এছাড়া গাড়ির ট্যাক্স, ফিটনেস ও আনুষঙ্গিক অন্যান্য খরচও বেড়েছে। রাজ্য সরকার ভাড়ার তালিকা সংশোধন করলে এধরনের অভিযোগ কেউ করবে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share