Author: user

  • Weather Update: শীতের প্রথম স্পেলেই ১০ ডিগ্রি দক্ষিণে! শীঘ্রই তুষারপাত দার্জিলিং-কালিম্পঙে?

    Weather Update: শীতের প্রথম স্পেলেই ১০ ডিগ্রি দক্ষিণে! শীঘ্রই তুষারপাত দার্জিলিং-কালিম্পঙে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘ সরতেই পারা-পতন! সোমবার থেকেই ঠান্ডা (Winter Kolkata) পড়তে শুরু করেছে শহরে। মঙ্গলবার সকালে ছিল শীতল হাওয়ার দাপট। কলকাতা-সহ (Winter Kolkata) দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ঝোড়ো ব্যাটিং শুরু করে দিয়েছে ঠান্ডা। আবহাওয়া দফতরের (Weather Update) যা পূর্বাভাস, তাতে ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহেই পশ্চিমাঞ্চলের জেলায় তাপমাত্রা নামতে পারে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।

    শীতের কলকাতা

    ইতিমধ্যেই  কলকাতার তাপমাত্রা (Weather Update) নেমে গিয়েছে ১৫ ডিগ্রিতে। রাতে তাপমাত্রা আরও নামত পারে। তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি ছুঁয়ে ফেলতে পারে। প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে তার। হাওয়া অফিস বলছে, উত্তুরে হাওয়ার পথে এই মুহূর্তে কোনও বাধা নেই। ফলে শীতও খেলা দেখাতে শুরু করেছে অনায়াসেই। স্বাভাবিকের থেকে কমেছে কলকাতার (Winter Kolkata) তাপমাত্রা। দিনের তাপমাত্রাও স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম থাকায় কলকাতায় শীতের আমেজই বহাল থাকবে। আজ, মঙ্গলবার ভোরের তাপমাত্রা ছিল ১৫.৭ ডিগ্রি। গতকাল, সোমবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৪.৭ ডিগ্রি। যা এই সময়ের স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ দিনে ৯৫ শতাংশ। রাতে মাত্র ৩৯ শতাংশ।

    পশ্চিমে কনকনে ঠান্ডা

    ইতিমধ্যেই পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রামের মতো পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রির নীচে নেমে গিয়েছে। রয়েছে কনকনে হাওয়া। ফলে সোয়েটার, মাফলার, চাদরের আদরে লেপটে থাকার দিন শুরু। সোমবারই পুরুলিয়ার তাপমাত্রা ছিল ১১.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়ায় ১১.৬, ঝাড়গ্রামে ১১। বীরভূমের শ্রীনিকেতনেও তাপমাত্রা ছিল ১১.৪। অন্যদিকে পশ্চিম বর্ধমানের পানাগড়, আসানসোলে তাপমাত্রা ছিল ১২ ডিগ্রির ঘরে। এই সপ্তাহ জুড়েই চলবে শীতের স্পেল। পশ্চিমাঞ্চলের জেলায় তাপমাত্রা নামতে পারে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে। 

    আরও পড়ুন: দুবাইয়ে আটকে থাকা শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনতে বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা সুকান্তর

    উত্তরের আবহাওয়া

    আগামী দু-তিন দিনে দার্জিলিং এবং কালিম্পং জেলায় তুষারপাতের (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। সঙ্গে বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টির আশঙ্কাও রয়েছে উত্তরের পার্বত্য এলাকায়। উত্তরের সমতলের ৫ জেলায় আজ, ১২ ডিসেম্বরে বা আগামী কাল, ১৩ ডিসেম্বর হালকা বৃষ্টি হতে পারে। শীতল এই বৃষ্টির হাত ধরে ‘কোল্ড-ডে’ পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, উত্তর দিনাজপুরে। দার্জিলিঙের উঁচু এলাকায় হালকা তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ট্রাম বন্ধ করার আর্জিতে ক্ষোভ প্রকাশ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির

    Calcutta High Court: ট্রাম বন্ধ করার আর্জিতে ক্ষোভ প্রকাশ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়ার মধ্যে প্রথম বৈদ্যুতিক ট্রাম পরিষেবা শুরু হয় কলকাতাতেই। এবার সেই ট্রামকেই বন্ধ করে দেওয়ার আর্জিতে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন খোদ কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। এই ইস্যুতে রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন প্রধান বিচারপতি (Calcutta High Court)। এর পাশাপাশি হাইকোর্ট এদিন আরও জানিয়েছে যে ট্রাম বন্ধ নিয়ে কলকাতা পুলিশ একা সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।

    ট্রাম বন্ধ করতে জনস্বার্থ মামলা হাইকোর্টে

    প্রসঙ্গত, শহরে ট্রাম চলাচল বন্ধ করার আর্জি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয় আগেই। সোমবারই এই মামলার শুনানি ছিল এবং সেখানে কলকাতা পুলিশ ট্রাম চালানোর বিরোধিতা করতে শুরু করে। তার কারণ হিসেবে তারা যানজটকে তুলে ধরে এবং ট্রামের যে ধীরগতি সেটাকেও কারণ হিসেবে তুলে ধরা হয়। যদিও কলকাতা পুলিশ তথা রাজ্য সরকারের এই জবাবে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘ট্রাম কর্তৃপক্ষ শুধু ট্রাম বিক্রি করতে বসে রয়েছেন? কর্মচারীদের বেতন দেওয়া বা কী ভাবে পুনরায় যাত্রী পরিষেবা দেওয়া যায়, সে বিষয়ে কোনও চিন্তাভাবনাই নেই তাঁদের?’’

    আধুনিক মানের গড়ে তুলতে ট্রামকে

    কলকাতা হাইকোর্ট এদিন আরও জানায় যে ট্রাম চালানোর বিষয়ে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। দরকার পড়লে পিপিপি মডেলের মতো কিছু ভাবতে বলেছেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। ট্রামের আধুনিকীকরণের জন্য তৈরি হবে একটি কমিটিও। হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি এদিন বলেন, ‘‘ট্রাম রাজ্যের ঐতিহ্য। তাকে রক্ষা করতে হবে। অহেতুক তর্কবিতর্ক না করে গঠনমূলক আলোচনা প্রয়োজন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘কীভাবে ট্রামকে আধুনিক করা যায়, সে কথা ভাবতে হবে। অত্যাধুনিক ট্রাম করতে হবে যাতে প্রবীণ বা পুরনো যাত্রীরা নয়, যুবক-যুবতীরা ট্রামে চড়ার আকর্ষণ বোধ করেন।’’ এছাড়াও কমিটি দেখবে, ট্রাম পরিষেবা পুনরায় কীভাবে ভালোমতো চালু করা যায়। কলকাতা পুলিশের অভিযোগ খতিয়ে দেখবে তারাই। রাজ্য আগামী দিনে আদালতকে ফলপ্রসূ কিছু জানাবে, এমনটাই আশা কলকাতা হাইকোর্টের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Article 370: ৩৭০ ধারা বিচ্ছিন্নতাবাদকেই প্রশয় দিচ্ছিল, রাজ্যসভায় জানালেন অমিত শাহ

    Article 370: ৩৭০ ধারা বিচ্ছিন্নতাবাদকেই প্রশয় দিচ্ছিল, রাজ্যসভায় জানালেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারই বেরিয়েছে ৩৭০ ধারা (Article 370) নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়। কেন্দ্রের সিন্ধান্ত যে অসাংবিধানিক নয়, তা সাফ জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। এর পরেই ‘সুপ্রিম রায়’কে হাতিয়ার করে বিরোধীদের তীব্র আক্রমণ করলেন অমিত শাহ। এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজ্যসভায় বলেন, ‘‘৩৭০ ধারাই কাশ্মীরে বিচ্ছিন্নতাবাদকে প্রশ্রয় দিচ্ছিল।’’ তবে অমিত শাহ যে শুধুমাত্র মুসলিম সম্প্রদায়কে আক্রমণ করেননি, সেটাও তিনি নিজের ভাষণে উল্লেখ করেন। তিনি জানিয়েছেন, মুসলিমরা বেশি সংখ্যায় রয়েছে জম্মু-কাশ্মীর ছাড়াও এরকম অনেক রাজ্য রয়েছে। কিন্তু সেখানে কোনও রকমের সন্ত্রাসবাদ নেই কারণ ৩৭০ ধারাই (Article 370) সন্ত্রাসবাদকে প্রশ্রয় দিচ্ছিল।

    খুশি নয় কংগ্রেস

    অমিত শাহ এদিন কংগ্রেসকে নিশানা করে বলেন, সুপ্রিম কোর্টের আজকের রায়ে হয়তো কংগ্রেস নেতারা খুশি নন এবং তাঁরা প্রকাশ্যেই বলছেন যে তাঁরা এই রায়ের সঙ্গে একমত নন। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা (Article 370) তুলে নেয় মোদি সরকার। এর পর থেকেই কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অজস্র মামলা জমা হতে থাকে সুপ্রিম কোর্টে। সব মামলাগুলিকে এক করে সোমবার রায়দান করে শীর্ষ আদালত। এদিন কাশ্মীর ইস্যুতে নেহরু সরকারকেও তুলোধনা করেন অমিত শাহ।

    কাশ্মীরে ভুল করেছিলেন নেহরু

    সোমবার রাজ্যসভায় শাহ বলেন, ‘‘কাশ্মীর ইস্যুতে যে দুটি বড় ভুল করেছিলেন, তা স্বীকার করে নিয়েছিলেন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী নেহরু।’’ এরপর অমিত শাহ নেহরুর একটি উদ্ধৃতি পড়তে শুরু করেন। সেটি হল, ‘‘সংঘর্ষবিরতি চুক্তি করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, সেটা ভালো মনে হয়েছিল। কিন্তু এই বিষয়টা আমরা ঠিক ভাবে সামলাতে পারিনি। পরিস্থিতিটা বুঝতে পারিনি। আরও কিছুটা ভাবনা-চিন্তা করে আমাদের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।’’ প্রসঙ্গত, নেহরুর আমলে পাকিস্তান যুদ্ধের সময়ই ভারতীয় সেনা যদি আর ২ দিন পাক অধিকৃত কাশ্মীরে থাকত, তাহলে গোটা উপত্যকা ভারতের হত বলে এদিন রাজ্যসভায় শাহ জানান। শাহ দাবি করেন, তিনি যে উদ্ধৃতি পড়েছেন, সেটা বলেছিলেন স্বয়ং নেহরু। তার পরেই বিরোধীদের নিশানা করে বলেন, ‘‘এবার তো ওঁর কথা মেনে নেবেন… মানবেন যে উনি ভুল করেছিলেন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার ১২/১২/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার ১২/১২/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়তি ব্যবসা থাকলে বিনিয়োগ করবেন না।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে বিশেষ আলোচনা। 

    বৃষ

    ১) বুদ্ধির ভুলে ক্ষতি হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় কর্মচারীর সঙ্গে বিবাদে সংযত থাকুন।

    মিথুন

    ১) মনের মতো স্থানে ভ্রমণের জন্য আনন্দ লাভ।

    ২) মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান। 

    কর্কট

    ১) কর্মক্ষেত্রে উন্নতি শেষ মুহূর্তে গিয়ে আটকে যাওয়ায় মানসিক চাপ বৃদ্ধি।

    ২) সকাল থেকে স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    সিংহ

    ১) খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) পারিবারিক ভ্রমণে বাধা। 

    কন্যা

    ১)কোনও নিকটাত্মীয়ের চক্রান্তে সংসারে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় লাভ বাড়তে পারে। 

    তুলা

    ১) মনে দুর্বুদ্ধির উদয় হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় শত্রুর দ্বারা ক্ষতি হতে পারে। 

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যবসার ক্ষেত্রে তর্ক-বিতর্ক ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ২) আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন।

    ধনু

    ১) কর্মক্ষেত্র পরিবর্তনের সুযোগ।

    ২) আর্থিক উন্নতির জন্য খুব ভাল সময়।

    মকর

    ১) বিষয়সম্পত্তি কেনাবেচা নিয়ে গুরুজনের সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরে বাড়িতে বিবাদ হতে পারে।

    ২) কোনও মহিলার জন্য পরিবারে আনন্দ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    কুম্ভ

    ১) সকালের দিকে পেটের ব্যথা নিয়ে কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) কিছু কেনার জন্য খরচ বাড়তে পারে। 

    মীন

    ১) ভ্রমণে যাওয়ার আলোচনা এখন বন্ধ রাখাই ভাল।

    ২)সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামমন্দিরের উদ্বোধনে হাজির থাকছেন পর্দার রাম অরুণ গোভিলও

    Ram Mandir: রামমন্দিরের উদ্বোধনে হাজির থাকছেন পর্দার রাম অরুণ গোভিলও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বাকি রয়েছে আর মাত্র এক মাস। ইতিমধ্যে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যে সমস্ত বিশিষ্ট জন্য উপস্থিত থাকবেন তাদের তালিকা তৈরি করা হয়ে গেছে। রাম মন্দিরের অতিথি তালিকায় রয়েছেন পর্দার রাম অভিনেতা অরুণ গোভিল। সূত্রের খবর, আমন্ত্রিতের তালিকায় রয়েছেন পর্দার সীতা দীপিকা চিখলিয়াও। এক সাক্ষাৎকারে অরুণ গোভিল বলেন, “হ্যাঁ আমি আমন্ত্রণ পেয়েছি। এ এক বিরাট মুহূর্ত, খুশির মুহূর্ত এবং সুবর্ণ সুযোগ।” 

    কারা আমন্ত্রিত?

    আমন্ত্রিতদের তালিকায় রয়েছেন, অমিতাভ বচ্চন থেকে শুরু করে অক্ষয় কুমার, কঙ্গনা রানাউত, সুনীল গাওস্কর, শচীন তেন্ডুলকর, রতন টাটা, বিরাট কোহলি, মুকেশ অম্বানী, গৌতম আদানির মতো ব্যক্তিত্ব। আমন্ত্রিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ছাড়াও অন্যান্য রাজনীতিবিদ। সেই তালিকায় যুক্ত হলেন অরুণ গোভিল। আমন্ত্রিত অতিথির সংখ্যা মোট ৪ হাজার।

    গর্ভগৃহের ছবি প্রকাশ্যে 

    ইতিমধ্যে শনিবারে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) গর্ভগৃহের ছবিও প্রকাশ্যে এসেছে। ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই নিজের এক্স হ্যান্ডেলে, মন্দিরের গর্ভগৃহের দুটি ছবি পোস্ট করেছেন। জানা গিয়েছে, সেখানেই রামলালার মূর্তিকে প্রতিষ্ঠা করা হবে। মূর্তি প্রতিষ্ঠার দিনে মোট ৫০ টি দেশের আমন্ত্রিত প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। পুজোর পরে বিগ্রহের চক্ষুদানও করা হবে। পুজোয় যজমানের ভূমিকায় থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রামলালার তিনটি মূর্তি তৈরীর কাজ বর্তমানে চলছে এবং পাথর আনা হয়েছে কর্ণাটক ও রাজস্থান থেকে।  রামলালার মূর্তি তৈরীর কাজ করে চলেছেন গণেশ ভাট, অরুণ যোগীরাজ এবং সত্যনারায়ণ পান্ডে। জানা গিয়েছে, উপরের অংশের ৭০টি পিলারের ভাস্কর্যের কাজ এখনও বাকি রয়েছে। দক্ষিণ দিকের বেসমেন্টের কাজ বর্তমানে শেষ হয়েছে। জানা গিয়েছে, রামলালা অবস্থান করবেন গর্ভগৃহে। সেই গর্ভগৃহ নির্মাণের কাজও ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। আবার সমগ্র রাম মন্দির জুড়ে থাকবে আলোর মালা, সেই আলোকসজ্জার কাজও প্রায় শেষ হয়ে এসেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: বিজেপির ধর্নাকেও ভয়! বিধায়ককে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গেল পুলিশ, কেন জানেন?

    Siliguri: বিজেপির ধর্নাকেও ভয়! বিধায়ককে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গেল পুলিশ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সন্ধ্যায় শিলিগুড়ির বিধায়ক বিজেপির শঙ্কর ঘোষকে টেনে হিঁচড়ে থানায় নিয়ে গেল পুলিশ। এই ঘটনায় এদিন সন্ধ্যায় শিলিগুড়িতে (Siliguri) রাজনৈতিক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিধায়কের নিশর্ত মুক্তির দাবিতে বিজেপির জেলা নেতৃত্ব ও কার্যকর্তারা শিলিগুড়ি থানার সামনে বিক্ষোভ দেখান।

    কেন পুলিশের এই পদক্ষেপ? (Siliguri)  

    ১২ডিসেম্বর, মঙ্গলবার কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসনিক বৈঠক আগেই ঘোষণা হয়েছে। এজন্য গত ৪ ডিসেম্বর থেকে কাঞ্চনজঙ্গা স্টেডিয়ামে শিলিগুড়ি (Siliguri) ফুটবল লিগ স্থগিত রাখা হয়েছে। মাঠ খুড়ে তৈরি হয়েছে সভামঞ্চ। খেলা বন্ধ করে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠক করার  প্রথম থেকেই প্রতিবাদে সরব হন বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। তার প্রতিবাদে প্রশাসনের তরফে কোনও সাড়া না মেলায় তিনি সিদ্ধান্ত নেন সোমবার বিকেল চারটা থেকে মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক সভার শেষ পর্যন্ত তিনি হাশমি চক এলাকায় ধর্নায় বসেন। সেই মতো বিজেপি বিধায়ক ও তাঁর সমর্থকরা প্লাকার্ড হাতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। পুলিশ গিয়ে বিক্ষোভকারীদের উঠিয়ে দেন। পরে, বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ ধর্নাস্থল গিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন, সেই সময় বিধায়ক ও তাঁর সমর্থকদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি বাধে পুলিশের। এরপর পরিস্থিতি সামাল দিতে বিজেপি বিধায়কের অনুগামীদের আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। তার প্রতিবাদে শঙ্কর ঘোষ রাস্তায় বসে পড়লে পুলিশ তাঁকে টেনে হিঁচড়ে গাড়িতে তুলে থানায় নিয়ে যায়।

    কী বললেন আক্রান্ত বিজেপি বিধায়ক?

    বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়াম খেলার মাঠ। সেখানে খেলা হবে।  কিন্তু খেলা বন্ধ করে দিয়ে সেখানে বার বার রাজনৈতিক সভা ও বাণিজ্যিক জলসা করা হচ্ছে। প্রতিবাদ করেও কাজ হয়নি। তাই এদিন শিলিগুড়ির (Siliguri) প্রাণ কেন্দ্র হাসমি চকে বিক্ষোভ অবস্থানে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। মুখ্যমন্ত্রী গণতন্ত্রকে হত্যা করে পুলিশকে দলদাসে পরিণত করেছে। এবার খেলাকে ধ্বংস করতে নেমেছেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: আবাস যোজনায় বাড়ি পিছু তৃণমূল নেতাদের দাবি ১০ হাজার টাকা! অভিযোগ শুনল কেন্দ্রীয় টিম

    Birbhum: আবাস যোজনায় বাড়ি পিছু তৃণমূল নেতাদের দাবি ১০ হাজার টাকা! অভিযোগ শুনল কেন্দ্রীয় টিম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবাস যোজনার দুর্নীতির তদন্ত করতে রাজ্যের একাধিক জেলায় পরিদর্শনে করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। বীরভূম জেলায় গত কয়েকদিন ধরেই রয়েছে এই টিম। রবিবার বীরভূমের (Birbhum) বোলপুর-শ্রীনিকেতন ব্লকের সিয়ান মুলুক গ্রাম পঞ্চায়েতের ডিহিপাড়া এলাকা পরিদর্শন করেন কেন্দ্রীয় টিমের সদস্যরা। পরিদর্শনে গিয়ে আবাস যোজনার বাড়ি করা নিয়ে নানা অভিযোগ শুনলেন তাঁরা।

    দিতে হয়েছে তৃণমূল নেতাদের টাকা (Birbhum)

    শনিবার বীরভূমের (Birbhum) সিউড়ি থেকে কেন্দ্রীয় দলটি বোলপুরে ফিরে আসে। এরপর দুই সদস্যের দল ডিহিপাড়ায় যায়। ২০১৮-১৯, ২০১৯-২০ ও ২০২১-২২-এই তিন অর্থবর্ষে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় তৈরি হওয়া বাড়িগুলি কাদের নামে এসেছিল, প্রাপকেরা সেই বাড়ি পেয়েছেন কি না, গ্রামবাসীরা বাড়ি তৈরির সম্পূর্ণ অর্থ পেয়েছেন কি না, বাড়িতে শৌচালায় আছে কি না, তা করে দিতে কোনও টাকা দিতে হয়েছে কি না-এমন নানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে থাকেন কেন্দ্রীয় টিমের সদস্যরা। উপস্থিত ছিলেন বোলপুর-শ্রীনিকেতন ব্লকের বিডিও সত্যজিৎ বিশ্বাস, বোলপুর-শ্রীনিকেতন ব্লকের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নোডাল অফিসার তন্ময় পালিত-সহ বিভিন্ন সরকারি আধিকারিকেরা। এখানেই গ্রামবাসীদের একাংশ কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের কাছে আবাস যোজনার বাড়ি না-পাওয়ার অভিযোগ করেন। একই সঙ্গে জানান, আবাস যোজনার বাড়ি করার সময়ে এলাকায় তৃণমূল নেতাদের টাকা দিতে হয়েছে। টাকার পরিমাণও তাঁরা বলে দেন। গ্রামবাসীদের একাংশের অভিযোগ, আবাস যোজনা বাড়ি পাওয়ার জন্য প্রায় তাঁদের বাড়ি পিছু ১০,০০০ টাকা করে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের দিতে হয়েছে। এক উপভোক্তা বলেন, টাকা না দিলে বাড়ি হবে না বলেছিল। তাই বাধ্য হয়ে তখন আমরা বাড়ির জন্য টাকা দিয়েছি। এই বিষয়টি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলকে আমরা জানিয়েছি। জানা গিয়েছে, এর পর কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলটি বাহিরি পাঁচশোয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ছোট শিমুলিয়া গ্রামটিও পরিদর্শন করেন।

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    সিয়ান মুলুক এলাকার তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি শেখ আনউয়ারুল ইসলাম বলেন, আমি কিছু দিন আগে অঞ্চল সভাপতি দায়িত্বে এসেছি। আগে কী হয়েছে বলতে পারব না। তৃণমূলের জেলা কোর কমিটির আহ্বায়ক বিকাশ রায়চৌধুরী বলেন, বিষয়টি আমা জানা নেই। তবে সত্যিই যদি এমন অভিযোগ থেকে থাকে তাহলে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    বিজেপির বোলপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি সন্ন্যাসীচরণ মণ্ডল বলেন, গ্রামবাসীরা বাস্তবটাই তুলে ধরেছেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের কাছে। কারণ, তৃণমূল টাকা ছাড়া কোনও কাজই করে না। এটাই তার জ্বলন্ত প্রমাণ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: টাকার পাহাড়ে নেতারা! প্রতিবাদে বিজেপির অবরোধে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি

    Hooghly: টাকার পাহাড়ে নেতারা! প্রতিবাদে বিজেপির অবরোধে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন ধরেই সরগরম প্রতিবেশী রাজ্য ওড়িশা এবং ঝাড়খণ্ড। কংগ্রেস সাংসদ ধীরজ সাহুর ঘর থেকে ৩৫৩ কোটি টাকা উদ্ধার হওয়ায় সারা দেশে শোরগোল পড়ে যায়। আয়কর দফতরের হানায় এই বিপুল পরিমাণ অর্থের হদিশ মিলেছে, যার উৎস এখনও পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি। বাংলাতেও তৃণমূল নেতাদের আস্তানা থেকে মিলেছে বিপুল অর্থ। আর এইসব চরম দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে এ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে বিজেপি (Hooghly)।

    পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি

    সোমবার চুঁচুড়ার রবীন্দ্রনগর এলাকায় এই ইস্যুতে বিজেপি’র ওবিসি সেলের নেতৃত্বে (Hooghly) কয়েকশো দলীয় কর্মী  জি টি রোড অবরোধ করে অবস্থান-বিক্ষোভে সামিল হন। সকাল ১১ টা নাগাদ এই কর্মসূচি শুরু হয়। চলে প্রায় আধ ঘণ্টা ধরে। বিক্ষোভের জেরে জি টি রোডের উপর চরম যানজটের সৃষ্টি হয়। এক প্রকার অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে রবীন্দ্রনগর লাগোয়া জি টি রোড। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় চুঁচুড়া থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। রাস্তা থেকে বিক্ষোভকারীতে সরাতে গেলে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায় বিজেপি কর্মীদের। এরপর বলপূর্বক বিজেপি কর্মীদের রাস্তা থেকে হটিয়ে দেয় চুঁচুড়া থানার পুলিশ। কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন হুগলি জেলা বিজেপির ওবিসি মোর্চা সভানেত্রী লাভলী দে, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সুরেশ সাউ সহ অন্যান্য নেতৃত্ব।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব? (Hooghly)

    হুগলি জেলা বিজেপির ওবিসি মোর্চা সভানেত্রী লাভলী দে বলেন, তৃণমূল সরকারের দুর্নীতি সীমাহীন, সাধারণ মানুষের কাছে যেখানে টাকা নেই, সেখানে যেখানে সেখানে টাকা পাওয়া যাচ্ছে। পিছিয়ে নেই অন্য দলও। এই তো দেখুন ধীরজ সাহুর বাড়ি থেকে ৩০০ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। এছাড়া আমাদের (Hooghly) মূল অভিযোগ হল, বিভিন্ন প্রকল্প থেকে ওবিসি’কে বঞ্চিত করা হচ্ছে।পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে ওই নেত্রী বলেন, পুলিশ তো তৃণমূলের দলদাস। ওরা তাই আমাদের দাঁড়াতেই দেয়নি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya: বিশ্বমানের শহর হিসেবে রামনগরীকে গড়ে তুলতে সরকারের ৮ নীতি কী কী?

    Ayodhya: বিশ্বমানের শহর হিসেবে রামনগরীকে গড়ে তুলতে সরকারের ৮ নীতি কী কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনগরী অযোধ্যাকে (Ayodhya) নতুন ভাবে গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছে যোগী আদিত্যনাথ সরকার। সেখানে চলছে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প। চলতি মাসের ১৫ তারিখ অযোধ্যায় বিমানবন্দরেরও উদ্বোধন হতে চলেছে। জানা গিয়েছে যোগী আদিত্যনাথ সরকার অযোধ্যাকে নতুনভাবে একটি সোলার সিটিতে পরিবর্তন করতে চলেছে এবং বৈদ্যুতিক শক্তির ব্যবহার কমাতেই সরকারের এই সিদ্ধান্ত। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার ৮টি নীতি গ্রহণ করেছে অযোধ্যাকে (Ayodhya) নতুনভাবে গড়ে তুলতে। অযোধ্যাতে বর্তমানে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের ১৭৮টি প্রকল্প চলছে। এখানে বিনিয়োগ করা হয়েছে ৩০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।

    নয়া অযোধ্যা নির্মাণে সরকারের ৮ নীতি

    সাংস্কৃতিক অযোধ্যা

    এই নীতির মাধ্যমে সারা ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসাবে অযোধ্যাকে গড়ে তুলতে চায় কেন্দ্র ও রাজ্য। মঠ, মন্দির, আশ্রম এই সমস্ত কিছুই বানানো হচ্ছে এই নীতির আওতায়।

    সক্ষম অযোধ্যা

    নরেন্দ্র মোদি সবসময় আত্মনির্ভরতার কথা বলেন। সক্ষম অযোধ্যা মানে হল আত্মনির্ভর অযোধ্যা (Ayodhya)। চাকরি, পর্যটন সমস্ত ক্ষেত্রে অযোধ্যা যেন আত্মনির্ভর হয়।

    আধুনিক অযোধ্যা

    এই নীতির মাধ্যমে অযোধ্যাকে (Ayodhya) বিশ্বমানের শহর হিসেবে গড়ে তুলতে চায় কেন্দ্র ও রাজ্য।

    সুগময় অযোধ্যা

    এই নীতির মাধ্যমে অযোধ্যার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি করতে চায় কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার। এর জন্য সেখানে তৈরি করা হচ্ছে মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রীরামচন্দ্র ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। এর পাশাপাশি সরযূ নদীর জলপথকেও ব্যবহার করা হচ্ছে অভ্যন্তরীণ যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে।

    সুরময় অযোধ্যা

    এই নীতির মাধ্যমে অযোধ্যার সৌন্দর্যায়নে দৃষ্টি দিচ্ছে রাজ্য ও কেন্দ্র সরকার।

    ভাবনাত্মক অযোধ্যা

    এই নীতির মাধ্যমে অযোধ্যাকে কেন্দ্র করে সনাতন ধর্মের মানুষের আবেগকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

    স্বচ্ছ অযোধ্যা

    এই নীতির মাধ্যমে অযোধ্যাকে সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

    অযোধ্যার উল্লেখ মেলে পুরাণেও

    অত্যন্ত পুরাতন নগর বলে পরিচিত অযোধ্যার কথা পাওয়া যায় পুরাণ থেকে শুরু করে বেদ সর্বত্র। ভগবান রামের জন্মস্থান হিসেবেও তা প্রসিদ্ধ। ২০১৪ সালে মোদি সরকার আসার পর থেকেই অযোধ্যার উপরে বিশেষ দৃষ্টি দেয় কেন্দ্র সরকার। পরবর্তীকালে ২০১৭তে উত্তরপ্রদেশের ক্ষমতাতেও আসে বিজেপি সরকার। সেই সময় থেকেই কেন্দ্র এবং রাজ্য যৌথভাবে অযোধ্যার উন্নয়নে দৃষ্টি দেয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maithon: পানীয় জল, শৌচাগারের অভাব, নেই পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট! মাইথন নিয়ে সোচ্চার পর্যটকরা

    Maithon: পানীয় জল, শৌচাগারের অভাব, নেই পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট! মাইথন নিয়ে সোচ্চার পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতের মরশুম শুরু হতেই পর্যটকদের ভিড় বাড়ছে মাইথন জলাধারে। বলা বাহুল্য, জায়গাটি প্রাকৃতিক ভাবে খুবই সুন্দর। যেখানে পাহাড়, জঙ্গল ও জলাধারের সমাবেশ ঘটেছে একসাথে। প্রকৃতি যেন ঢেলে সাজিয়েছে এই জলাধারকে। স্বাভাবিক ভাবেই সপ্তাহান্তে ও প্রতি বছর শীতের মরশুমে পর্যটকদের ঢল নামে একে ঘিরে। পাশাপাশি পিকনিকের সময় বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত সহ ঝাড়খণ্ড থেকেও দলে দলে লোক আসে এই জলাধারে। যেখানে নৈস্বর্গিক দৃশ‍্যের সাথে থাকে জলবিহার বা নৌকাতে ভ্রমণের ব‍্যবস্থা। আগত পর্যটকদের দিকে খেয়াল রেখে প্রশাসন থেকে কিছু পরিষেবার ব‍্যবস্থা করা হয় প্রতি বছর। পাশাপাশি পর্যটকদের সুরক্ষা, দূষণের থেকে রক্ষা পেতে বেশ কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এর জন‍্য সরকারের পক্ষ থেকে পর্যটকদের কাছ থেকে ট‍্যাক্সও আদায় করা হয়।

    পরিষেবা প্রদানে গাফিলতি

    যদিও এই বছর শীতের শুরুতে মাইথন জলাধারে উপস্থিত হয়ে দেখা গেল, পর্যটকদের আসা-যাওয়া শুরু হলেও পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্রে বেশ কিছু গাফিলতি রয়েছে। যেমন এলাকায় বিশেষ পানীয় জলের ব‍্যবস্থা নেই। নেই পর্যাপ্ত শৌচালয়। তাছাড়া যেসব শৌচালয় রয়েছে, সেগুলি অপরিচ্ছন্ন ও ব‍্যবহারের অযোগ‍্য। অথচ সেই শৌচালয় ব‍্যবহারের জন‍্যই আদায় করা হচ্ছে টাকা। জলবিহারের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত লাইফ জ‍্যাকেটের ব‍্যবস্থা নেই। পাশাপাশি নিষেধের কড়াকড়িতে পর্যটকরা উৎসাহ হারাচ্ছেন এই জলাধারের প্রতি, এমনটাই জানালেন নৌ চালকরা। পর্যটকরা এই পর্যটন কেন্দ্রে ঘুরতে এসে অব‍্যবস্থার প্রতি সোচ্চার হচ্ছেন।

    সরব পর্যটকরাও

    তাঁরা ক‍্যামেরার সামনেই জানাচ্ছেন, মনোরম এই জায়গায় ঘোরার জন‍্য সরকারি ভাবে টোল আদায় করা হলেও পর্যপ্ত পরিষেবার ব‍্যবস্থা নেই। নৌকা চালকরাও জানাচ্ছেন, তাঁদের কাছে পর্যাপ্ত লাইফ জ‍্যাকেট দেওয়া হয়নি। তাই অধিক যাত্রী তাঁরা নৌকা বা বোটে তুলতে পারছেন না। এই বিষয়গুলি নিয়ে বিডিও দেবাঞ্জন বিশ্বাস পানীয় জলের অসুবিধার কথা মেনে নেন। যদিও জানান, নৌকা চালকদের লাইফ জ‍্যাকেট রয়েছে। তবে কম থাকলে বিষয়টি নৌ চালকদের জানাতে বলেন। একই সাথে তিনি জানিয়েছেন, পর্যটকদের সুরক্ষার ব‍্যবস্থাটি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। পর্যটন কেন্দ্রটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার বিষয়টিতেও জোর দেওয়া হয়েছে। তবে সারা বছরের এই পিকনিক সিজনের অপেক্ষায় থাকেন নৌচালক থেকে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। কারণ পর্যটকরা এলে তাঁদের অর্থ উপার্জন হবে। তবে এই বছর এখনও টোল আদায় শুরু হয়নি বলেই জানা যায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share