Author: user

  • Cyclone Michaung: কলকাতায় শুরু বৃষ্টি! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম-এর পরোক্ষ প্রভাব দক্ষিণবঙ্গে

    Cyclone Michaung: কলকাতায় শুরু বৃষ্টি! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম-এর পরোক্ষ প্রভাব দক্ষিণবঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের (Cyclone Michaung) প্রভাবে কলকাতায় শুরু হল বৃষ্টি। সকাল থেকেই আকাশে মেঘ ছিল। ভোর রাত থেকেই ছিল ঝোড়ো হাওয়ার দাপট। আজ, মঙ্গলবার দুপুরেই অন্ধ্র উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে এই ঝড়। সমতলে আছড়ে পড়ার সময় তার গতিবেগ হতে পারে ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার। ইতিমধ্যেই অন্ধ্র উপকূল থেকে সাধারণ মানুষকে নিরাপদে সরানো হয়েছে। অন্ধ্র উপকূলে আছড়ে পড়লেও প্রবল ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের পরোক্ষ প্রভাব পড়বে বাংলার জেলাগুলিতেও। দক্ষিণবঙ্গে এর প্রভাবে আগামী দু’দিন বৃষ্টি চলবে।

    ভিজবে বাংলা

    আবহাওয়া দফতরের (Weather Update) পূর্বাভাস, মিগজাউমের (Cyclone Michaung) প্রভাবে ভিজবে দক্ষিণবঙ্গের একাংশ। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা, মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা ১১টি জেলায়। আজ বেশি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বাঁকুড়া ও কলকাতায়। বুধবার ও বৃহস্পতিবার বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, পূর্ব বর্ধমান ও নদিয়ায়। বৃষ্টির সঙ্গে দমকা ঝোড়ো হওয়া বইতে পারে উপকূলের জেলাগুলিতে। মৎস্যজীবীদের জন্য জারি করা হয়েছে সতর্কবার্তা। অন্ধ্র ও ওড়িশা উপকূলে বুধবার পর্যন্ত সমুদ্রে যেতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। দুর্যোগের কারণে একাধিক ট্রেন বাতিল করা হচ্ছে। আজ এর্নাকুলাম-পাটনা এক্সপ্রেস ও তিরুচিরাপল্লি-হাওড়া এক্সপ্রেস বাতিল করা হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: নেল্লোরের কাছে ল্যান্ডফল! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের প্রভাবে লন্ডভন্ড চেন্নাই, মৃত ৫

    কবে থেকে পারদ-পতন

    আলিপুর হাওয়া অফিস (Weather Update) জানাচ্ছে, মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গের কোথাও বৃষ্টি হবে না। ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের (Cyclone Michaung) প্রভাব পড়বে না দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর কিংবা মালদায়। এই সব জেলার আবহাওয়া শুষ্কই থাকবে আজ। এদিকে আলিপুর আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী দু’দিনে পশ্চিমবঙ্গের কোনও জেলায় তাপমাত্রার কোনও হেরফের হবে না। শীতের পথে কার্যত কাঁটা হয়ে উঠেছে ঘূর্ণিঝড়। থমকে শীতের আমেজ। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, শুক্রবার থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন হবে। কলকাতায় আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।  শনিবার থেকে নামতে পারে তাপমাত্রা। পরবর্তী তিন থেকে চারদিনে একধাক্কায় তিন থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস পারদ পতনের সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Post Office Bill: রাজ্যসভায় পাশ পোস্ট অফিস বিল, সন্দেহজনক পার্সেল খুলে দেখতে পারবে ডাকঘর

    Post Office Bill: রাজ্যসভায় পাশ পোস্ট অফিস বিল, সন্দেহজনক পার্সেল খুলে দেখতে পারবে ডাকঘর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারই রাজ্যসভায় পাশ হল ‘পোস্ট অফিস বিল ২০২৩’ (Post Office Bill)। ১২৫ বছরের পুরনো ‘ইন্ডিয়ান পোস্ট অফিস অ্যাক্ট’ এদিন বাতিল করা হয়েছে। সারা দেশ জুড়ে ডাক বিভাগের পরিষেবা আরও সরল করার উদ্দেশ্যেই কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিদ্ধান্ত বলে জানা গিয়েছে। নয়া বিলের মাধ্যমে ডাক পরিষেবার আমূল সংস্কার হবে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এই বিলের (Post Office Bill) মাধ্যমে পোস্ট অফিসের হাতে আগের থেকে অনেক বেশি ক্ষমতা গেল।

    সন্দেহজনক পার্সেল খুলে দেখতে পারবেন ডাক-কর্মীরা

    মোদি সরকারের আনা নতুন পোস্ট অফিস বিলের ৯ নম্বর ধারায় স্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে যে ডাকঘরের কর্মীরা যে কোনও পার্সেল (Post Office Bill) সন্দেহজনক মনে করলে আটক করতে পারবেন। দেশের নিরাপত্তা, বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক, আইন-শৃঙ্খলা, জরুরি অবস্থা ইত্যাদি ইস্যুতে পোস্ট অফিস এখন যে কোনও চিঠিও খুলে দেখতে পারবে। কেন্দ্রীয় যোগাযোগ মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের মতে, ‘‘এখনকার সময় ও পরিস্থিতি যে রকম কঠিন হয়ে উঠেছে, তাতে এই ধরনের নজরদারি জরুরি। জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থেই এই ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।’’

    বাদল অধিবেশনেই পেশ করা হয় এই বিল

    প্রসঙ্গত, এই বিল রাজ্যসভায় পাঠানো হয়েছিল গত বাদল অধিবেশনেই। চলতি শীতকালীন অধিবেশনে তা পাশ হল। বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে পোস্ট অফিসের কাজ শুধুমাত্র যেন ডেলিভারি দেওয়াতেই সীমাবদ্ধ হয়ে গিয়েছিল। তার কারণ বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ চিঠি সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে ই-মেল মাধ্যমেই চলে আসে। ই-মেলের মাধ্যমে চিঠি দ্রুততার সঙ্গেই পাঠানো যায়। সময় ও খরচ দুটোই বাঁচে। পরবর্তীকালে হোয়াটসঅ্য়াপ চলে আসার পরে গুরুত্বপূর্ণ অফিসিয়াল নথি আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে তা ব্যবহৃত হতে থাকে। টাকা ডিপোজিট করার ক্ষেত্রেই এখন পোস্ট অফিসের কাজ বেশি দেখা যায়। মাঝখানে পোস্ট অফিসের (Post Office Bill) মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গঙ্গাজল পৌঁছে দেওয়ারও উদ্যোগ নেয় কেন্দ্র। পোস্ট অফিসগুলিকে ফের ভালোভাবে সক্রিয় করতে উদ্যোগ নিতে দেখা যাচ্ছে মোদি সরকারকে। সোমবার রাজ্যসভায় অশ্বিনী বৈষ্ণব পূর্বতন কংগ্রেস সরকারকে তোপ দেগে বলেন, ‘‘কংগ্রেস আমলে পোস্ট অফিস একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গিয়েছিল।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cyclone Michaung: বানভাসি চেন্নাইয়ের রাস্তায় কুমির! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের তাণ্ডবে বিপর্যস্ত তামিলনাড়ু

    Cyclone Michaung: বানভাসি চেন্নাইয়ের রাস্তায় কুমির! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের তাণ্ডবে বিপর্যস্ত তামিলনাড়ু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’-এর (Cyclone Michaung) প্রভাবে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে অন্ধ্র এবং তামিলনাড়ুর উপকূলবর্তী এলাকাগুলি। ঝোড়ো হাওয়া আর বৃষ্টির তাণ্ডবে গাছগাছালি উপড়ে সমগ্র উপকূলীয় এলাকাগুলি এখন প্রায় বিদ্যুৎবিহীন। ইতিমধ্যেই ভারী বৃষ্টির জেরে বানভাসি চেন্নাইয়ে এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৮ জনের। চেন্নাইয়ের নিচু এলাকাগুলোতে জল ঢুকছে। এর মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় চেন্নাইয়ে প্রকাশ্য রাস্তায় বহাল তবিয়তে হেঁটে-চলে যেতে দেখা গেল একটি কুমিরকে। রাস্তা না নদী বোঝা দায়।

    অন্ধকার রাস্তায় কুমির 

    ভাইরাল ভিডিও-য় দেখা গিয়েছে, চেন্নাইয়ের পেরুনগালাতুর এলাকায় রাস্তার উপরেই একটি কুমির ঘুরে বেড়াচ্ছে। রাতের অন্ধকারে রাস্তার ওপর দিয়েই হেঁটে যাচ্ছে কুমির। গাড়ির আলোয় সেটি চোখে পড়তেই গাড়ি থামিয়ে ভিডিও রেকর্ডিং করতে শুরু করেন চালক। সোশ্যাল মিডিয়ায় শহরের ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন চেন্নাই শহরের বাসিন্দারা। অনেকে ভিডিওর নীচে কমেন্ট করেছেন, “আগে ছিল সাপ, মাছ। এখন এসে গেছে কুমিরও। চেন্নাই শহর এখন পুরোপুরি একটা অ্যাকোয়ারিয়াম।” তবে, ভিডিওতে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে তামিলনাড়ুর পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং বন বিভাগের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব সুপ্রিয়া সাহু মানুষজনকে অনুরোধ করেছেন যে, সরীসৃপটিকে দেখতে পেলে কেউ যেন তার কাছে না যান। 

    বিপর্যস্ত চেন্নাই

    ঘূর্ণিঝড় ও বৃষ্টিপাতের জেরে সোমবার থেকেই চেন্নাই (Chennai) এবং সংলগ্ন জেলাগুলোতে সরকারি স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখা হয়েছে। অন্ধ্রপ্রদেশ ও পুদুচেরিতে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী দুদিনের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে। বেসরকারি অফিসগুলোও কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছে। বিধ্বস্ত চেন্নাই বিমানবন্দরও। জলের তলায় চলে গিয়েছে রানওয়ে। রাত ১১টা পর্যন্ত বিমান চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। ১২টি অভ্যন্তরীণ বিমান এবং ৪টি আন্তর্জাতিক বিমান বাতিল করা হয়েছে। কয়েকটি বিমান বেঙ্গালুরুতে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাতিল হয়েছে বহু ট্রেনও।

    রাতভর ভারী বৃষ্টির দাপটে ব্যাহত হয়েছে বিদ্যুৎ পরিষেবাও। চেন্নাইয়ের বেশ কয়েকটা এলাকা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। বিঘ্নিত হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবাও। ঝুঁকি এড়াতে শহরের অন্যতম বাসিন ব্রিজে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়েছে। চেন্নাইয়ে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে ভারতীয় সেনার মাদ্রাজ ইউনিট। মোতায়েন করা হয়েছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও (এনডিআরএফ)। নদীতে পরিণত হয়েছে শহরের বিভিন্ন রাস্তা। কোথাও জল দাঁড়িয়ে আছে। কোথাও আবার জলের স্রোত বয়ে যাচ্ছে। না বলে দিলে মনে হবে যেন বয়ে যাচ্ছে কোনও নদী। ঝোড়ো হাওয়ার কারণে উপড়ে গিয়েছে গাছ। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • National Health Mission: কোনও শর্তই মানছে না রাজ্য! স্বাস্থ্যভবনকে চিঠি কেন্দ্রের, বন্ধ হচ্ছে টাকা?

    National Health Mission: কোনও শর্তই মানছে না রাজ্য! স্বাস্থ্যভবনকে চিঠি কেন্দ্রের, বন্ধ হচ্ছে টাকা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদলের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে নতুন কিছু নয়। ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা’কে এর আগেই তারা ‘বাংলার আবাস যোজনা’ বলে চালিয়ে দিতে চেয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে কড়া অবস্থান নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এবার ‘রাষ্ট্রীয় স্বাস্থ্য মিশন’-এর ক্ষেত্রে (National Health Mission) কেন্দ্রীয় শর্ত লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠল শাসকদলের বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, এই মর্মে খুব শীঘ্রই স্বাস্থ্য ভবনের তরফে চিঠি আসতে চলেছে রাজ্য সরকারের কাছে। কেন্দ্রের অভিযোগ সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ভবনের রং এবং নাম নিয়ে। জানা গিয়েছে, সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রের (National Health Mission) রং হওয়ার কথা ছিল হলুদ, কিন্তু শুধুমাত্র মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছাতে তাঁর পছন্দের রং, নীল-সাদা করা হয়েছে।

    কেন্দ্রের প্রকল্প নিজের নামে চালাচ্ছে রাজ্য 

    অন্যদিকে সুস্বাস্থ্য ভবনগুলির (National Health Mission) নাম বাংলাতে কেন্দ্র ঠিক করে দিয়েছিল ‘আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দির’ এবং ইংরেজিতে তা হওয়ার কথা ছিল ‘আয়ুষ্মান ভারত হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস সেন্টার’। তবে এক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ সরকার গা-জোয়ারি মনোভাব দেখিয়ে ভবনগুলির নাম ‘সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র’ করেছে বাংলাতে এবং ইংরেজিতে করেছে ‘হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস সেন্টার’। অর্থাৎ প্রতিটা ক্ষেত্রে পদে পদে কেন্দ্রের দেওয়া শব্দ ‘আয়ুষ্মান’কে বাদ দেওয়া হচ্ছে। রাজ্য সরকার কখনই নাগরিকদের কাছে এই বার্তা দিতে রাজি নয় যে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্পগুলি রাজ্যে চলছে! কেন্দ্র এবং রাজ্যের মধ্যে যে সমঝোতাপত্র সই হয়েছিল, সেখানে ব্র্যান্ডিং গাইডলাইন সংক্রান্ত বেশ কিছু শর্ত পশ্চিমবঙ্গ সরকার মানেনি। কেন্দ্রীয় সরকারের আরও বক্তব্য, যে সমস্ত রাজ্য এই শর্ত মেনেছে, সেখানে কোথাও তাদের টাকা আটকে রাখা হয়নি (National Health Mission)। অন্যদিকে ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’র মতো কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে বাংলার কোনও প্রতিনিধি যোগও দেয়নি।

    কী বলছেন শুভেন্দু?

    প্রসঙ্গত, ব্র্যান্ডিং-এর গাইডলাইন কেন্দ্র সরকার জারি করেছিল ২০১৮ সালে। তখন বাংলা সহ সমস্ত রাজ্য তাতে সই করেছিল। গাইডলাইন রূপায়ণের (National Health Mission) তারিখ ছিল ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ। কিন্তু সময় পেরিয়ে গেলেও কেন্দ্রের নির্দেশিকা মানেনি রাজ্য। এরপরে চলতি বছরে গাইডলাইন (National Health Mission) মানার জন্য ১১ এপ্রিল ও ৩ নভেম্বর চিঠি দেয় কেন্দ্র সরকার। সেখানেও রাজ্য সরকার কোনও উত্তর দেয়নি। স্বাস্থ্য দফতরের দুর্নীতি নিয়ে শুভেন্দু অধিকারী আগেই সরব হয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতার কথায়, ‘‘দেওয়া হবে না টাকা। আবার বলছি, দেওয়া হবে না। যা চুরি করেছে কোভিডে, সেই চুরির হিসেব দিক আগে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dharmendra Pradhan: মিড ডে মিলে ৪ হাজার কোটির দুর্নীতি! লোকসভায় তৃণমূলকে তুলোধনা ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    Dharmendra Pradhan: মিড ডে মিলে ৪ হাজার কোটির দুর্নীতি! লোকসভায় তৃণমূলকে তুলোধনা ধর্মেন্দ্র প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় মিড ডে মিলের হিসাবে এবার ব্যাপক গরমিলের অভিযোগ তুললেন খোদ কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। পড়ুয়াদের দুপুরের খাবারের টাকাও চুরি করে নিচ্ছে তৃণমূল সরকার, এমন অভিযোগ লোকসভায় উঠতেই কার্যত অস্বস্তিতে পড়েন তৃণমূলের সাংসদরা। পশ্চিমবঙ্গে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে মিড ডে মিলের খাতে, সোমবার এমনই অভিযোগ শোনা গেল কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর (Dharmendra Pradhan) মুখে।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী?

    মন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘এঁরা গরিবদের জন্য ভারত সরকারের দেওয়া টাকা লুট করছেন।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘পিএম পোষণ যোজনা, মিড ডে মিলে ওঁরা সরকারি কোষাগারের চার হাজার কোটি টাকা তছরূপ করেছেন। তাই কেন্দ্রীয় সরকার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। সত্য সামনে আসবে। ওঁদের মন্ত্রীরা জেলে আছেন। ওঁদের ভয় লাগছে এ বার শীর্ষস্তরের নেতারা জেলে যাবেন। তাই সভায় গন্ডগোল করছেন। অধিবেশনের সময় নষ্ট করছেন।’’ প্রসঙ্গত, এদিন তৃণমূলের সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় বঞ্চনার কথা বলতে ওঠেন। তখনই পাল্টা নিশানা শুরু করেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী (Dharmendra Pradhan)।

    অর্ধেক মন্ত্রী এদের জেলে রয়েছে

    এদিন তৃণমূলকে তুলোধনা করতে দেখা যায় ধর্মেন্দ্র প্রধানকে। প্রসঙ্গত, চাকরি চুরি, লুট, রেশন চুরি, গরু চুরি, কয়লা চুরি সমেত একাধিক অভিযোগে তৃণমূলের ছোট, বড়, মাঝারি নেতা থেকে মন্ত্রী সমেত রাঘব বোয়ালরা জেলে রয়েছেন। সারা দেশে হয়তো একমাত্র রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ যেখানে রাজ্যের শাসক দলের এত নেতা একসঙ্গে জেলে আছেন। এনিয়ে বাংলার রাজপথে সরব হতে দেখা যায় বিরোধীদের। সভা-সমিতিও করেন এই ইস্যুতে বিরোধীরা। তৃণমূলের দুর্নীতির প্রতিবাদ মঙ্গলবার লোকসভায় শোনা গেল। ধর্মেন্দ্র প্রধান (Dharmendra Pradhan) বলেন, ‘‘এঁরা গরিবের টাকা লুঠ করেন। এঁদের অর্ধেক মন্ত্রী জেলে আছেন। এঁদের শিক্ষামন্ত্রী জেলে আছেন। এঁদের ভয়, তদন্ত হলে নেতৃত্ব জেলে যাবে। ভয় থেকে এঁরা ভবনের সময় নষ্ট করেন।’’ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর আরও অভিযোগ, পশ্চিমবঙ্গের সরকারের হাবভাব এমন যে তারা নিজেদেরকে দেশের আইনের ঊর্ধ্বে ভাবে সব সময়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ০৫/১২/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ০৫/১২/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) রক্তচাপের ব্যাপারে একটু সাবধান থাকুন।

    ২) অশান্তি থেকে দূরে থাকুন। 

    বৃষ

    ১) চিকিৎসার খরচ বাড়তে পারে।

    ২) সঙ্গীতে সাফল্য পেতে পারেন।

    মিথুন

    ১) গাড়ি একটু সাবধানে চালান।

    ২) অর্শ-জাতীয় রোগ বাড়তে পারে। 

    কর্কট

    ১) কুসঙ্গ থেকে দূরে থাকুন।

    ২) লোকে দুর্বলতার সুযোগ নিতে পারে।

    সিংহ

    ১) বাতের যন্ত্রণা বাড়তে পারে।

    ২) কাজের ব্যাপারে ভালো যোগাযোগ হতে পারে। 

    কন্যা

    ১) ভ্রমণের জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ২) কোনও উঁচু স্থান থেকে পড়ে যেতে পারেন। 

    তুলা

    ১) বাড়িতে চুরির সম্ভাবনা, সাবধান থাকুন।

    ২) দাম্পত্য কলহ নিয়ে যন্ত্রণা। 

    বৃশ্চিক

    ১) চাকরির স্থানে উন্নতির সুযোগ আসতে পারে।

    ২) ব্যবসায় মহাজনের সঙ্গে তর্ক। 

    ধনু

    ১) কাজের চাপ বাড়তে পারে।

    ২) শারীরিক কষ্টের কারণে কাজের সময় নষ্ট। 

    মকর

    ১) ব্যয় বাড়তে পারে।

    ২) দুর্ঘটনা থেকে সাবধান থাকা দরকার। 

    কুম্ভ

    ১) কাজের ব্যাপারে উদ্যোগী হতে হবে।

    ২) সামাজিক সম্মান পাবেন। 

    মীন

    ১) গানবাজনার প্রতি আগ্রহ বাড়তে পারে।

    ২) কোনও আত্মীয়কে নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sovandeb Chaterjee: মিছিলে মেজাজ হারালেন শোভনদেব! ধাক্কা দিলেন দলীয় নেতাকে, কেন জানেন?

    Sovandeb Chaterjee: মিছিলে মেজাজ হারালেন শোভনদেব! ধাক্কা দিলেন দলীয় নেতাকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের মিছিলে কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের (Sovandeb Chaterjee) মেজাজ হারানো দেখে হকচকিয়ে যান তৃণমূল কর্মীরা। চোখের সামনে এই কর্মীদের উদ্দেশে নানা কটুক্তি করেন তিনি। তৃণমূলের প্রবীণ নেতা রাগে ধাক্কা মেরে বসলেন দলেরই এক নেতার বুকে। প্রথমে হকচকিয়ে গেলেন সেই নেতা। পরে, নিজেকে সামলে নিয়ে মিছিলে উপস্থিত কর্মীদের জোরে স্লোগান দিতে বললেন। মন্ত্রীর ধমকানিতে কর্মীরাও থ হয়ে যায়। তৃণমূলের প্রতিষ্ঠার সময় থেকে দলের সঙ্গে তিনি। তৃণমূলের প্রথম বিধায়ক শোভনদেব এক সময় বক্সিং করতেন। তবে, মন্ত্রীর এই ধরনের আচরণ কর্মীরা কোনওদিন দেখেননি।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?(Sovandeb Chaterjee)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার উত্তর ২৪ পরগনার সোদপুর ঘোলা বিলকান্দা এলাকায় কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগে প্রতিবাদ মিছিল করে তৃণমূল। তাঁর নেতৃত্বে ছিলেন খড়দার বিধায়ক শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় (Sovandeb Chaterjee)। তিনি কর্মীদের সামনে মিছিলে হাঁটতে হাঁটতে স্লোগান দিচ্ছিলেন, ‘ আমাদের টাকা দিতেই হবে।’ পাশে দাঁড়ানো তৃণমূলের ব্যারাকপুর-২ সমিতির সভাপতি প্রবীর রাজবংশীও মন্ত্রীর সঙ্গে সঙ্গে হাঁটছিলেন। কিন্তু, মিছিল থেকে জোরে আওয়াজ না পেয়ে খাপ্পা হয়ে যান শোভনদেব। পাশে দাঁড়ানো প্রবীরের বুকে ধাক্কা মারেন অতীতের শোভনদেব। তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘এই- সব ডেডবডি।’ মন্ত্রীর ধাক্কা খেয়ে প্রবীরবাবু কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘কেউ স্লোগান দিচ্ছিস না কেন?’ এরপর মন্ত্রী আরও রেগে গিয়ে বলেন, ‘এখানে কেউ জ্যান্ত মানুষ নেই।’ শোভনদেবের ধমক খেয়ে স্লোগান দিতে শুরু করেন সবাই।

    মন্ত্রী কী সাফাই দিলেন?

    মন্ত্রী শোভনদেব (Sovandeb Chaterjee) বলেন, কেউ স্লোগান দিলে সবাই স্লোগান দেবে। আমাদের আরও ছেলে আসার কথা। যত লোক হয়েছে, তার চার ডাবল লোক আসার কথা। কয়েক জন ইতস্তত করছিল। এখন দেখুন কত বড় মিছিল হয়ে গিয়েছে। আর আমি স্লোগান চিরকালই দিয়ে এসেছি। এখনও দিচ্ছি। এ কথা বলেই তিনি ফের হাত তুলে স্লোগান দিতে থাকেন। আর কর্মীরাও তাঁর সঙ্গে গলা মিলিয়ে স্লোগান দেন। তবে, মেজাজ হারানো নিয়ে তিনি কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Fraud: লোন পাইয়ে দেওয়ার টোপ! ব্যাঙ্ক ম্যানেজারের সই জাল করে কুড়ি কোটি টাকার প্রতারণা

    Fraud: লোন পাইয়ে দেওয়ার টোপ! ব্যাঙ্ক ম্যানেজারের সই জাল করে কুড়ি কোটি টাকার প্রতারণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে চাকরি নেই। কাজের জন্য অনেকেই ভিনরাজ্যে পাড়ি দিচ্ছেন। অনেকে আবার চাকরি না পেয়ে ব্যাঙ্ক থেকে লোন নিয়ে ব্যবসা করার চেষ্টা করছেন। আর সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কোটি কোটি টাকা প্রতারণা (fraud) করার অভিযোগ উঠল এক চক্রের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার নামখানা এলাকায়।

    কীভাবে প্রতারণা?(fraud)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, লোন করে দেওয়ার নাম করে নামখানার একটি ব্যাঙ্ক থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। ইন্দ্রজিৎ নস্কর নামে ব্যাঙ্কের এক কর্মী প্রতারণা (fraud) চক্রের মূল পান্ডা। তিনি মূলত গ্রামের গ্রাহকদের মোটা টাকা লোন করে দেওয়ার টোপ দিতেন। বেশ কিছু কাগজপত্র নিতেন। সঙ্গে দুটি ব্ল্যাঙ্ক চেকে সই করে নিতেন। এরপরই ব্যাঙ্কের শাখা অফিসের ম্যানেজারের সই নকল করে ওই ব্যাঙ্ক কর্মী সংশ্লিষ্ট দফতরে পাঠিয়ে দিতেন। সেই মতো লোন অনুমোদনও হয়ে আসত। কাউকে, ৫ লক্ষ, ১০ লক্ষ বা তার বেশি লোন পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করতেন তিনি। অ্যাকাউন্টে লোনের টাকা ঢুকলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তা তুলে নেওয়া হত। ফলে, গ্রাহক বুঝে ওঠার আগেই টাকা প্রতারকদের অ্যাকাউন্টে চলে আসত। দুদিনে একই অ্যাকাউন্টে প্রায় এক কোটি টাকা ঢোকে। তাতে ব্যাঙ্ক ম্যানেজারের সন্দেহ হয়। তিনি রিজিওন্যাল ম্যানেজারকে বিষয়টি জানান। এরপরই তিনি কাকদ্বীপ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে কাকদ্বীপ থানার পুলিশ বারুইপুর থেকে ইন্দ্রজিৎ নস্কর ও রুদ্র নস্কর ও কাকদ্বীপ থেকে বাপন মণ্ডলকে গ্রেফতার করে। তদন্তে নেমে পুলিশ ২০ কোটি টাকা প্রতারণা করার হদিশ পায়।

    কাকদ্বীপ আদালতের আইনজীবী কী বললেন?

    কাকদ্বীপ আদালতের আইনজীবী সব্যসাচী দাস বলেন, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৬৫ ৪৬৭ ৪৬৮ ৪৭১, ১২০বি আইপিসি ধারায় অভিযোগ দায়ের করেছে কাকদ্বীপ থানার পুলিশ। অভিযুক্তদের এদিন কাকদ্বীপ আদালতে পাঠালে বিচারক চার দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: অধ্যাপিকাকে অশ্লীল মন্তব্য টিএমসিপি ছাত্রনেতার! কলেজে বিক্ষোভ এবিভিপির

    Nadia: অধ্যাপিকাকে অশ্লীল মন্তব্য টিএমসিপি ছাত্রনেতার! কলেজে বিক্ষোভ এবিভিপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণগঞ্জের মাজদিয়া সুধীররঞ্জন লাহিড়ী মহাবিদ্যালয়ের এডুকেশন বিভাগের অধ্যাপিকাকে ফোন করে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ এবং হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ওই কলেজের টিএমসিপি’র সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে। সেই সঙ্গে এই ফোনের অডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হতেই কৃষ্ণগঞ্জ ব্লক জুড়ে চাঞ্চল্য ছড়ায়। অভিযুক্ত তৃণমূল ছাত্রের নাম বিভাস হালদার। প্রতিবাদে কলেজ ক্যাম্পাসে সরব হয়ে বিক্ষোভ দেখায় এবিভিপি।

    শাস্তির দাবিতে এবিবিপির বিক্ষোভ (Nadia)

    অধ্যাপিকার ওপর এহেন আচরণের প্রতিবাদে সোমবার মাজদিয়া (Nadia) কলেজের সামনে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের পক্ষ থেকে ছাত্রছাত্রীরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। দাবি একটাই তৃণমূল ছাত্র নেতার শাস্তি চাই। আর এই বিক্ষোভ প্রদর্শনের খবর ছড়িয়ে পড়তেই কৃষ্ণগঞ্জ থানার নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী আসে মহাবিদ্যালয় প্রাঙ্গনে। ঘটনায় পুলিশ বাধা দিলে, এভিবিপি ছাত্রছাত্রীরা জোর করে কলেজে ঢুকতে গেলে তীব্র উত্তেজনা ছড়ায়। সেই সঙ্গে ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে পুলিশ প্রশাসনের ব্যাপক তর্ক-বিতর্ক শুরু হয়। কারণ ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও কলেজের ভিতরে প্রবেশ করতে বাধা দেওয়া হয়। এরপর ঘটনাস্থলে আসেন কৃষ্ণগঞ্জ থানার আইসি বাবিন মুখার্জী।

    প্রিন্সিপালের বক্তব্য

    কলেজ (Nadia) প্রিন্সিপাল এই প্রসঙ্গে বলেন, “আই কার্ড থাকলে ছাত্র-ছাত্রীরা কলেজের ভিতরে প্রবেশ করতে পারবে।” এরপর প্রিন্সিপালের হস্তক্ষেপে যারা আইডেন্টিটি কার্ড নিয়ে এসেছিল, সেই সমস্ত ছাত্রছাত্রীদের কলেজের ভিতরে ঢুকতে দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। এই প্রসঙ্গে প্রিন্সিপাল আরও বলেন, “ফোনে অশালীন মন্তব্য করার ঘটনায় অধ্যাপিকা নিজে বিবরণ দিয়ে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন।”

    টিএমসিপি ছাত্রনেতার শাস্তির দাবি

    এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দুপুরে কলেজের (Nadia) অধ্যাপক, অধ্যাপিকা ও স্টাফদের নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসেন প্রিন্সিপাল। মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত হয় কোনও মতেই অধ্যাপিকার উপর এই অসভ্য আচরণ বরদাস্ত করা হবে না। অভিযুক্ত ছাত্র যাতে শাস্তি পায় তার ব্যবস্থা করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mizoram: কংগ্রেস, এমএনএফ-এর ভরাডুবি মিজোরামে, বাড়ছে বিজেপি, সরকার গড়ছে জেডপিএম

    Mizoram: কংগ্রেস, এমএনএফ-এর ভরাডুবি মিজোরামে, বাড়ছে বিজেপি, সরকার গড়ছে জেডপিএম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্য মিজোরামে (Mizoram) চলছে ভোট গণনা। বিকাল ৪টা পর্যন্ত যে পরিসংখ্যান মিলেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ বা জেডপিএম এখনও পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছে ২৭ আসনে। অন্যদিকে ‘মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট’ বা এমএনএফ এগিয়ে রয়েছে ১০টি আসনে। বিজেপি এগিয়ে ৩ আসনে, অন্যদিকে কংগ্রেস মাত্র ১ টি আসন পেয়েছে। ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ বা জেডপিএম-এর প্রতিষ্ঠাতা তথা প্রাক্তন আইপিএস অফিসার লালডুহোমার নেবেন মুখ্যমন্ত্রীর শপথ। সেখানকার সংবাদ মাধ্যম বলছে যে ইতিমধ্যে তিনি সরকার গঠনের দাবিও জানিয়েছেন। ৭৪ বছর বয়সী লালডুহোমার ছিলেন দুঁদে আইপিএস। ইন্দিরা গান্ধীর নিরাপত্তা বিষয়টিও তিনি দেখভাল করেন। ১৯৮৪ সালেই তিনি এই দল প্রতিষ্ঠা করেন।

    ভরাডুবি কংগ্রেসের

    ২০১৮ সালে সেখানে কংগ্রেস জোটের ভরাডুবি হয়। এরপর কংগ্রেস ২০১৮ সালের ফলাফলও চলতি বিধানসভা নির্বাচনে ধরে রাখতে পারল না। ২০১৮ সালেও কংগ্রেস পেয়েছিল ৪টি আসন। এবার তারা খুইয়েছে ৩টি আসন। দেশের হিন্দি বলয়ের রাজ্যগুলিতে গতকাল যে ধরনের বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে কংগ্রেস, সেই একই চিত্র বজায় থাকল উত্তর-পূর্ব ভারতেও। মিজোরাম (Mizoram)  বিধানসভায় মোট আসন রয়েছে ৪০টি। ম্যাজিক সংখ্যা হল ২১। সেটা অনেক আগেই পেরিয়ে গিয়েছে ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ বা জেডপিএম।

    বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা পরাস্ত হয়েছেন

    তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের মতোই সেখানে বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গা (Mizoram) পরাস্ত হয়েছেন। এমএনএফ পার্টির মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। আইজল পূর্ব-১ কেন্দ্রে এদিন জেডপিএম প্রার্থীর পরাস্ত হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এমএনএফ-কে হারিয়ে সরকার গঠন করতে চলেছে ‘জোরাম পিপলস মুভমেন্ট’ বা জেডপিএম। অনেকটাই পিছনে পিছিয়ে রয়েছে (Mizoram) ‘মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট’। এদিন সকাল থেকে ভোট গণনা শুরু হতেই জোর টক্কর চলছিল জেডপিএম এবং এমএনএফ-এর মধ্যে। ভোট গণনা শুরু হতেই উভয় দল ছটি করে আসনে এগিয়ে যায়। এরপর থেকেই গতি বাড়তে থাকে জেডপিএম-এর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share