Author: user

  • Cyclone Michaung: ডিসেম্বরের প্রথমেই ঘূর্ণিঝড়! ‘মিগজাউম’-এর প্রভাবে থমকে  শীত

    Cyclone Michaung: ডিসেম্বরের প্রথমেই ঘূর্ণিঝড়! ‘মিগজাউম’-এর প্রভাবে থমকে শীত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শীতের পথে বাধা ঘূর্ণিঝড়। বঙ্গোপসাগরে নতুন করে একটি ঘূর্ণিঝড় তৈরি হতে চলেছে, এমনটাই জানিয়েছে মৌসম ভবন। ঘূর্নিঝড় মিধিলির (Cyclone Midhili) পর ‘মিগজাউম’ (Cyclone Michaung)। বাংলায় এর কোনও প্রভাব পড়বে কিনা, তা এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। তবে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া নিম্নচাপের জন্য এখনই জাঁকিয়ে শীত পড়ার কোনও সম্ভাবনা নেই দক্ষিণবঙ্গে।

    কী বলছে হাওয়া অফিস

    মৌসম ভবন (India Meteorological Department) সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই আন্দামান সাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত নিম্নচাপটি অবস্থান করছে দক্ষিণ আন্দামান সাগর এবং সংলগ্ন মালাক্কা প্রণালীর উপর। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, নিম্নচাপটি ক্রমেই পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হবে। আগামিকাল, ২৯ নভেম্বরের মধ্যে শক্তি বাড়িয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে এটি। গভীর নিম্নচাপটি আগামী দুই দিনের মধ্যে গভীর ঘূর্ণিঝড়ে (Cyclone Michaung) পরিণত হবে। আবহবিদদের কথায়, ‘সাইক্লোনের গতিপ্রকৃতি ঠিক কী হতে চলেছে, সেই বিষয়ে এখনও স্পষ্ট কোনও ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি। এই ঘূর্ণিঝড় কোন দিকে অগ্রসর হবে তা এখনও পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। এর জন্য আরও বেশ কিছুটা সময় প্রয়োজন রয়েছে।’ বেশ কয়েকটি আবহাওয়া মডেল এই সাইক্লোনের একটি সম্ভাব্য গতিপথের ইঙ্গিত দিয়েছে। আর এই পূর্বাভাস মডেলগুলি অনুযায়ী, ৬ ডিসেম্বর নাগাদ স্থলভাগ ছুঁতে পারে সাইক্লোনটি। বাংলাদেশ বা মায়ানমার উপকূলের দিকে তা যেতে পারে। আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত মৎস্যজীবীদের আন্দামানসাগরে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।

    শীত পড়তে দেরি

    ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের প্রভাবে উত্তরবঙ্গে (North Bengal) ভারী বা মাঝারি বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। তবে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে দার্জিলিং কালিম্পং-এ হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। এই সাইক্লোনের ফলে রাজ্যে উত্তুরে হাওয়ার প্রবেশ বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। আর যার ফলে পারদ পতনেও হচ্ছে বিলম্ব। আপাতত আগামী কয়েকদিন রাজ্যে জাঁকিয়ে শীত পড়ার সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী, দক্ষিণবঙ্গে (South Bengal) বুধবার থেকে আংশিক মেঘলা আকাশ থাকবে। সপ্তাহান্তে উপকূলীয় এলাকাগুলির হাওয়া বদলের সম্ভাবনা প্রবল। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি, ৬০ ফুট লম্বা ও ২০ ফুট চওড়া মঞ্চে বক্তব্য রাখবেন শাহ

    BJP: চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি, ৬০ ফুট লম্বা ও ২০ ফুট চওড়া মঞ্চে বক্তব্য রাখবেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামিকাল বুধবার ধর্মতলায় রয়েছে বিজেপির (BJP) হাইভোল্টেজ সভা। হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনেই বিজেপির এই সমাবেশ হতে চলেছে। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যে মঞ্চে বক্তব্য রাখবেন, সেটি হতে চলেছে ৬০ ফুট লম্বা এবং ২০ ফুট চওড়া। এর পাশাপাশি মঞ্চের উচ্চতাও যথেষ্ট বড় হবে বলে জানিয়েছে গেরুয়া শিবির। সমাবেশ ঘিরে গেরুয়া শিবিরে সাজো সাজো রব। আদাজল খেয়ে নেমে পড়েছেন কর্মীরা। ফেসবুকের দেওয়াল থেকে বিল্ডিং-এর দেওয়াল, সর্বত্রই চলছে সমাবেশের প্রচার। ইতিমধ্যে সামনে এসেছে সমাবেশকে ঘিরে বিজেপির (BJP) থিম সং-ও। সভার সমর্থনে সর্বত্র ছোট-বড় নানা জনসভার আয়োজনও করছে বিজেপি। গতকাল রামপুরহাটে পদযাত্রা এবং জনসভায় অংশ নেন শুভেন্দু অধিকারী। বিকালে তাঁকে সভা করতে দেখা যায় হুগলির সিঙ্গুরে। এরপর সন্ধ্যার পরে সভা করেন কলকাতার শ্যামবাজারে। অন্যদিকে, সুকান্ত মজুমদারও সভা করেন ঠিক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির পাশে হাজরাতে। রবিবারই বিজেপির (BJP) রাজ্য নেতৃত্ব মঞ্চ বাঁধার স্থানে খুঁটিপুজো সম্পন্ন করেছেন। সেখানে হাজির ছিলেন রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তী, রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, অগ্নিমিত্রা পল প্রমুখ।

    কখন ঢুকছেন অমিত শাহ?

    সমাবেশে যে বিপুল জনজোয়ার হতে চলেছে, তা বিজেপির পদযাত্রা এবং সমাবেশের সমর্থনে সভাগুলির ভিড় দেখেই বোঝা যাচ্ছে। দিন কয়েক আগে, আরামবাগে মহিলা মোর্চার পদযাত্রা ঘিরে মহিলাদের ঢল নামতে দেখা গিয়েছিল। অন্যদিকে একই চিত্র গতকালই দেখা গেছে শুভেন্দু অধিকারী এবং সুকান্ত মজুমদারের সভাতেও। গেরুয়া শিবির (BJP) সূত্রে জানা গিয়েছে, দুপুর ১২টা থেকে শুরু হবে সভা। দুপুর ২টো নাগাদ সভাস্থলে পৌঁছাবেন অমিত শাহ। জানা গিয়েছে বুধবার ভারতীয় বায়ুসেনার বিমানে কলকাতায় পৌঁছাবেন তিনি। সকাল ১১টা ৫ মিনিটে দিল্লি থেকে উড়বে তাঁর বিশেষ বিমান। দুপুর ১টা ১৫ মিনিট নাগাদ কলকাতায় পৌঁছাবেন অমিত শাহ। এরপর তাঁর কনভয় যাবে মঞ্চের দিকে। সভাস্থলে তাঁর থাকার কথা রয়েছে ৩টে ১৫ মিনিট পর্যন্ত।

    কী বলছে রাজ্য বিজেপি?

    সভা নিয়ে বিজেপির (BJP) মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘এই সভা থেকেই লোকসভা ভোটের সুর বেঁধে দেবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সেটাই তো স্বাভাবিক। আমরা এই নিয়ে আশাবাদীও। যিনি দলটাকে সামনে থেকে পরিচালনা করেন, নেতৃত্ব দেন, দলের কর্মীদের মনোবল বাড়ান, তাঁর নাম অমিত শাহ।’’ সভায় কত লোক হতে পারে? এই প্রশ্নের জবাবে শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘সভায় জনপ্লাবন হবে। কারণ এখানে শুধু পার্টির লোকই তো আসবে না। সর্বস্তরের মানুষের জমায়েত হবে। ২০১৪ সালের ৩০ নভেম্বর এভাবেই সমাবেশ করেছিলাম আমরা। তখন অমিত শাহ এসেছিলেন। আদালতের বদান্যতায় সেই সভা হয়েছিল। এবারেও তাই হল।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: ভারত ধর্মনিরপেক্ষ ভাবধারার রক্ষাকর্তা, জানালেন আরএসএস প্রধান

    RSS: ভারত ধর্মনিরপেক্ষ ভাবধারার রক্ষাকর্তা, জানালেন আরএসএস প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে ধর্মনিরপেক্ষতার পাঠ শেখানোর প্রয়োজন নেই, কারণ স্বাভাবিকভাবেই এদেশ ধর্মনিরপেক্ষ ভাবধারার রক্ষাকর্তা। এ কথা শোনা গেল আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতের মুখে। রবিবারই সঙ্ঘ প্রধান হাজির ছিলেন গ্রেটার নয়ডাতে। সেখানে সারদা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘স্ব-আধারিত ভারত’ শীর্ষক একটি সেমিনারে যোগদান করেন তিনি। তখনই তাঁকে এই কথাগুলি বলতে শোনা যায়ে।

    ভারত সমস্ত ধর্মকে শ্রদ্ধা করে

    সঙ্ঘ প্রধানের (RSS) মতে, ‘‘ভারত সমস্ত ধর্মকে শ্রদ্ধা করে। ভারতের সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলা রয়েছে। আমরা বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য-এই মতবাদে বিশ্বাস রাখি। আমরা হুন, কুষাণ, ইসলামকে দুহাত বাড়িয়ে স্বাগত জানিয়েছিলাম। আমাদের মাটি এতটাই সমৃদ্ধ যে এখানে যাঁরা এসেছেন, তাঁদেরকেই স্বাগত জানাতেন এখানকার রাজা-মহারাজারা। আমাদের কোথাও কোনও সমস্যা ছিল না। এখানে যাঁরা আশ্রয় নিতে চেয়েছেন, তাঁদেরই আশ্রয় দিয়েছি আমরা। আমরা সকলকে আহ্বান করেছি, কারণ আমাদের ধর্মই আমাদের এই শিক্ষা দেয়।”

    ভারতকে অন্য দেশ থেকে কিছু নকল করার দরকার নেই

    সঙ্ঘ প্রধান (RSS) আরও বলেন, ‘‘ভারতকে অন্য দেশ থেকে কিছু নকল করার দরকার নেই। কারণ এদেশের নিজস্ব শক্তির উপর নির্ভর করে উন্নয়নের মডেলকে অনুসরণ করতে হবে। আমাদের প্রাচীন শিক্ষা থেকে সংগৃহীত জ্ঞান দিয়ে আমরা যতদিন না পর্যন্ত নিজেদের শক্তিতে বলিয়ান হতে পারছি, ততদিন পর্যন্ত এই বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে পারব না। এদেশে চাষাবাদ করে মাটির কোনও ক্ষতি না করে আমরা ১০,০০০ বছর কাটিয়েছি। কারণ আমাদের ধর্ম বলেছে, শুধু মানুষের মঙ্গল কামনা করা নয়, পরিবেশেরও মঙ্গল কামনা করতে। তবে আমরা যদি অন্য দেশ থেকে ধার করা মডেল নিই, সেটা আমাদের সাময়িক সময়ের জন্য হবে। কিন্তু তা চিরস্থায়ী কিছু হবে না।’’ এদিন তিনি তাঁর বক্তব্যে শক্তিশালী ভারতের কথাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘‘যখন চিন হামলা চালিয়েছিল তখন আমরা আমেরিকার কাছে সহায়তার জন্য গিয়েছিলাম। এ নিয়ে অনেকেই হাসাহাসি করত। তবে ২০১৪ সালের পর প্রয়োজন মতো পাকিস্তানে ঢুকেও আমরা যোগ্য জবাব দিয়ে এসেছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ২৮/১১/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ২৮/১১/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য— কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।

    ২) সন্তানদের নিয়ে একটু চিন্তা থাকবে।

    বৃষ

    ১) ব্যবসায় ভালো লাভ হতে পারে।

    ২) নিজের প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন।

    মিথুন

    ১) উচ্চপদস্থ কোনও ব্যক্তির অনুগত থাকলে লাভ হতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর ঝামেলায় বেশি কথা না বলাই শ্রেয়।

    কর্কট

    ১) প্রতিযোগিতামূলক কাজে সাফল্যের যোগ।

    ২) কুচক্রে পড়ে নিজের ক্ষতি হতে পারে।

    সিংহ

    ১) কোনও যন্ত্র খারাপ হওয়ায় প্রচুর খরচ হতে পারে।

    ২) কর্মে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে।

    কন্যা

    ১) ভালো কোনও সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় ক্ষোভ বাড়তে পারে।

    ২) কারও কাছ থেকে বড় কোনও উপকার পেতে পারেন।

    তুলা

    ১) কোনও ধর্মীয় স্থানে দান করায় শান্তিলাভ।

    ২) কাজের জন্য বাড়ির কেউ বাইরে যাওয়ায় মনঃকষ্ট।

    বৃশ্চিক

    ১) সুন্দর কথা বলায় সুনাম পেতে পারেন।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে, প্রতারিত হওয়ার যোগ রয়েছে।

    ধনু

    ১) পড়াশোনার ব্যাপারে ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে।

    মকর

    ১) কোনও ভুল কাজ করার জন্য শান্তি পাবেন না। 

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও পরে জটিলতা আসতে পারে।

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যা হতে পারে। 

    ২) নিজের চিকিৎসায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো।

    ২) কোনও মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: জয়নগর, আমডাঙার পর এবার গোসাবা! ফের তৃণমূল নেতা খুন

    South 24 Parganas: জয়নগর, আমডাঙার পর এবার গোসাবা! ফের তৃণমূল নেতা খুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে এভাবে দলের কর্মীদের হাতে বেঘোরে প্রাণ দিতে হবে তা ভাবতে পারেননি দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) গোসাবার তৃণমূলের বুথ সভাপতি মুছাকালি মোল্লার পরিবারের লোকজন। এর আগে এই জেলার জয়নগরে সইফুদ্দিন লস্কর নামে এক তৃণমূল নেতাকে গুলি করে খুন করে দুষ্কৃতীরা। এর পরই উত্তর ২৪ পরগনার আমডাঙা থানার কামদেবপুর বাজার এলাকায় স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান রূপচাঁদ মণ্ডলকে লক্ষ্য করে বোমা মেরে খুন করা হয়। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই ফের এবার গোসাবায় খুন হলেন তৃণমূলের বুথ সভাপতি। জেলা পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আটজনকে আটক করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (South 24 Parganas)

    জানা গিয়েছে, দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) রাধানগর-তারানগর এলাকায় পথশ্রীর রাস্তা তৈরি করাকে কেন্দ্র করে গন্ডগোলের সূত্রপাত। সেই রাস্তা নিম্ন মানের সামগ্রী দিয়ে করা হচ্ছে বলে অভিযোগ ছিল। নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে রাস্তা তৈরি করার প্রতিবাদ করেছিলেন তৃণমূলের বুথ সভাপতি মুছাকালি মোল্লা। এরপরেই স্থানীয় এক গোষ্ঠী তাঁর বিরুদ্ধে মারমুখী হয়ে ওঠে। মুছাকালি মোল্লাকে বেধড়ক পেটানো হয়। ঘটনায় গুরুতর জখম হলে তাঁকে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতাল ও পরে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই এদিন বিকেলে মৃত্যু হয় তাঁর। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে। জানা গিয়েছে, রাস্তার কাজের সঙ্গে তৃণমূলের একটি গোষ্ঠীর লোকজন জড়িত ছিল। তাই, প্রকাশ্যে নিম্নমানের রাস্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলায় তারা শিক্ষা দিতে তাঁর উপর চড়াও হয়। তাই, এই ঘটনায় তৃণমূলের একটি গোষ্ঠী জড়িত বলেই প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। তদন্ত শুরু করেছে সুন্দরবন কোস্টাল থানার পুলিশ। গোটা ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। কিছুদিন আগেই জয়নগর অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে। এবার সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই নতুন করে উত্তেজনা ছড়াল গোসাবায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Darjeeling: দার্জিলিং বেড়াতে গেলে এবার পর্যটকদের মাথা পিছু দিতে হবে কর

    Darjeeling: দার্জিলিং বেড়াতে গেলে এবার পর্যটকদের মাথা পিছু দিতে হবে কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দার্জিলিং (Darjeeling) ঘুরতে গেলে দিতে হবে পর্যটকদের মাথা পিছু কর। সোমবার এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে দার্জিলিং পুরসভা। এই সিদ্ধান্তের কথা ইতিমধ্যে হোটেল এবং পর্যটন ব্যবসায়ীদেরও জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যে করের কূপন হোটেলগুলিতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে আগেও এই করের ব্যবস্থা ছিল। মাঝে বন্ধ ছিল। সূত্রে জানা গিয়েছে, দার্জিলিং পুরসভাকে জঞ্জাল মুক্ত রাখতে এই কর নেওয়া হবে। অবশ্য পর্যটন ব্যবসায়ী এবং হোটেল মালিকরা অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তবে কর শুধুমাত্র পুরসভা এলাকার মধ্যেই কার্যকর থাকবে বলে জানা গিয়েছে।

    পুরসভার বক্তব্য (Darjeeling)

    ফের কর বিষয়ে দার্জিলিং পুরসভার পুরপ্রধান দীপেন ঠাকরি বলেন, “শহরের জঞ্জাল সাফ করার জন্য কর নেওয়া হবে। এই কর কোনও নতুন বিষয় নয়। জিএনএলএফ-এর সময় এবং বিমল গুরুংয়ের সময়ও এই কর গ্রহণের চলছিল। মাঝখানে সাময়িক বন্ধ ছিল। তবে গত ৩০ বছর ধীরে এই কর নেওয়ার ব্যবস্থা চালুছিল। পাহাড়ের জঞ্জাল পরিষ্কার করে জনস্বাস্থ্যকে ঠিকঠাক রাখা এবং পুরসভার পরিষেবা আরও ভালো রাখতেই এই কর নেওয়া হবে। করের অঙ্ক আগের পরিমাণই ২০ টাকাই রাখা হয়েছে।” এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে আরও তিনি বলেন, “সকলের সঙ্গে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে আগে এই করের হিসাব রাখা হতো না, এবার থেকে নিয়ম মেনে টেন্ডার ডেকে কাজ করা হবে।”

    পর্যটন উন্নয়ন সংযোগকারী সংস্থার বক্তব্য

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হিমালয়ান হসপিটালিটি অ্যান্ড ট্যুরিজম ডেভলেপমেণ্ট নেটওয়ার্কের সম্পাদক সম্রাট স্যনাল বলেন, “আমাদের সঙ্গে পুরসভা (Darjeeling) কোনও রকম আলোচনা না করেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।” এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “আগেও কর নেওয়া হতো। মাঝে কিছুদিন বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এখন শুধুমাত্র বিজ্ঞাপন পেয়েছি। বিস্তৃত বিবরণ পাইনি। সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সকলের সঙ্গে আলোচনা করলে ভালো হতো।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: ‘‘দলুয়াখাকিতে ক্রিমিনালদের বাস’’! প্রশাসন ‘ব্যর্থ’, তা কি মেনেই নিলেন ফিরহাদ?

    South 24 Parganas: ‘‘দলুয়াখাকিতে ক্রিমিনালদের বাস’’! প্রশাসন ‘ব্যর্থ’, তা কি মেনেই নিলেন ফিরহাদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দলুয়াখাকিতে ক্রিমিনালরা থাকে”। জয়নগরের গিয়ে রাজ্যের নগর উন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম কার্যত মেনে নিলেন রাজ্যে এখন দুষ্কৃতীদের দৌরাত্ম্য চলছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় (South 24 Parganas) রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা কতটা সুরক্ষিত? তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে বিরোধী দলগুলি। পাল্টা বিজেপির বক্তব্য, তৃণমূলের মধ্যে ভাগের মাল নিয়ে খুনোখুনি চলছে। রাজ্যে আইনের শাসন নেই।

    কী বলেন মন্ত্রী ফিরাদ (South 24 Parganas)?

    রাজ্যের মন্ত্রী তথা কলকাতা মেয়র ফিরহাদ হাকিম জয়নগরের মৃত সইফুদ্দিন লস্করের বাড়িতে (South 24 Parganas) গিয়ে পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন। তিনি বলেন, “দলুয়াখাকিতে কিছু ঘরবাড়ি ভাঙচুর হয়েছে, তবে গ্রামে কিছুই হয়নি। বাড়ি ভাঙার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ মানুষের হত্যা। আর কটা বাড়িতেই বা আগুন লেগেছে! দলুয়াখাকিতে ক্রিমিনালরা থাকে। এটা নিয়ে রাজনীতি কেন হবে? তবে ভাঙচুরকে সমর্থন করি না। যারা করেছে তাদেরকেও চিনি না।”

    বিজপির বক্তব্য

    বিজেপির পক্ষ থেকে রাজ্যের মন্ত্রীর বক্তব্যকে কটাক্ষ করে শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “জয়নগরের (South 24 Parganas) ঘটনাটা ভাগ নিয়ে নিজেদের মধ্যে খুনোখুনি। গত তিন মাসে তৃণমূলের মধ্যে দুর্নীতির টাকার ভাগ নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনা সবথেকে বেশি ঘটেছে। বাইক নিয়ে যারা এসেছিল তারা কারা? দোষীদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়া হোক।”

    ঘটনা কী ঘটেছিল

    উল্লেখ্য, কালীপুজোর দিন ভোরবেলায় খুব কাছ থেকে দুষ্কৃতীরা গুলি করে ঝাঁঝরা করে দিয়েছিল তৃণমূল নেতা সইফুদ্দিন লস্করকে। উল্লেখ্য, বাইকে করে আসা দুষ্কৃতীদের মধ্যে দুজনকে ঘটনাস্থল থেকে ধরে ফেলে এলাকাবাসী। একজনকে ঘটনাস্থলেই পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর এলাকায় খুনের প্রতিহিংসায় গ্রামে বেশ কিছু বাড়ি ভাঙচুর করে আগুন লাগিয়ে হত্যার পরিকল্পনাও করা হয়। ব্যাপক আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছিল। উল্লেখ্য, যাকে ঘটনাস্থলে পিটিয়ে মারা হয়েছিল তার স্ত্রীর দাবি স্বামী তৃণমূলের কর্মী ছিলেন। রাজনীতির একাংশের মানুষ এই হত্যাকাণ্ডকে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল বলেছেন। এ যেন জয়নগরে (South 24 Parganas) ঠিক আরও একবার বগটুই হত্যাকাণ্ডের ছায়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: ডিসেম্বর মাস তৃণমূল নেতাদের কাছে হবে ভয়াবহ, রামপুরহাটে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    Birbhum: ডিসেম্বর মাস তৃণমূল নেতাদের কাছে হবে ভয়াবহ, রামপুরহাটে হুঙ্কার শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুব্রত মণ্ডলের খাসতালুক বীরভূমের (Birbhum) রামপুরহাটে দাঁড়িয়ে তৃণমূল নেতাদের সাবধানবার্তা শোনালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি জানিয়ে দিলেন, ডিসেম্বর মাস খুব ভয়াবহ হবে বীরভূমের তৃণমূল নেতাদের কাছে। ফলে আগামী ডিসেম্বরে কি আরও তৃণমূল নেতা জেলে যাবেন? শুভেন্দুর হুঙ্কারের জেরে এই জল্পনা রাজনীতির একাংশের মানুষ করছেন। রাজ্যের একাধিক তৃণমূল নেতা, মন্ত্রী, বিধায়ক দুর্নীতির অভিযোগে ইডি-সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার হয়েছেন। শুভেন্দুর অভিযোগ, রাজ্যে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা সঠিক ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে না। তাই তৃণমূলের আসল চোরকে ধরতে ২৯ নভেম্বর কলকাতায় যাওয়ার আহ্বান করেছেন তিনি। 

    রামপুরহাটে কী বললেন শুভেন্দু (Birbhum)?

    রামপুরহাটের (Birbhum) সভায় শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “ডিসেম্বর মাস খুব ভয়াবহ হবে বীরভূমের তৃণমূল নেতাদের কাছে। ভোট পরবর্তী হিংসা, চুরি, জিলেটিন উদ্ধারেও তদন্ত হবে। মহম্মদবাজারে জিলেটিন উদ্ধারে অনেক তৃণমূল নেতার নাম পাওয়া গিয়েছে। তাই সাবধান নেতারা।” এদিন শুভেন্দু আরও বলেন, “রাতের অন্ধকারে বালি, পাথর, কয়লা সহ গরু পাচার হচ্ছে। পুলিশের সহযোগিতায় এই পাচার কাজ চলছে।” এরপর রাজ্য পুলিশের ডিআইজি শ্যাম সিং এবং রামপুরহাটের মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের কথা উল্লেখ করে সংগঠিত বালি, পাথর, গরু, পাচারের অভিযোগ তোলেন।

    কাজল শেখের বিরুদ্ধে কী বললেন?

    পাশাপাশি বীরভূম (Birbhum) জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখের নাম উল্লেখ করে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “আবার নতুন একটি পাখি উড়ছে। কাজল শেখ। তাঁর ভাগ্নে বাপি। আমাদের সব নজরে আছে। যাঁরা পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোট দিতে দেননি তাঁদের খুব ভয়ঙ্কর অবস্থা হবে। সব হিসেব নেওয়া হবে।”

    ডেপুটি স্পিকারকে হারানোর বার্তা

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার তথা রামপুরহাটের (Birbhum) বিধায়ক আশিষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম উল্লেখ করে নির্বাচনে পঞ্চাশ হাজার ভোটে হারানোর হুমকি দিয়েছেন। সেই সঙ্গে তিনি বলেন, “সব খেয়েছে হাওয়াই চটি, আসল চোর মমতাকে ক্ষমতাচ্যুত করতেই হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ED: ‘জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের এজেন্ট উত্তরবঙ্গে ঘুরে বেড়াচ্ছে!’ ইডি-কে চিঠি দিলেন বিজেপি বিধায়ক

    ED: ‘জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের এজেন্ট উত্তরবঙ্গে ঘুরে বেড়াচ্ছে!’ ইডি-কে চিঠি দিলেন বিজেপি বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতিতে রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জেলে রয়েছেন। কিন্তু, শিলিগুড়ি সহ উত্তরবঙ্গে তাঁর এজেন্টরা কেন এখনও ইডির (ED) আতশকাচের তলায় এল না। কীভাবে তাঁরা বহাল তবিয়তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন? এই প্রশ্নে শিলিগুড়ি সহ গোটা উত্তরবঙ্গে তদন্তে আসার জন্য ইডিকে চিঠি দিলেন শিলিগুড়ির বিধায়ক বিজেপির শঙ্কর ঘোষ। সেই চিঠিতে উত্তরবঙ্গে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের প্রধান এজেন্ট হিসেবে বিমল রায়ের নাম উল্লেখ করেছেন। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক যে অভিযোগে জেলে রয়েছেন, তার দোসর হিসেবে শিলিগুড়ির বিমল রায়কে ইডি তদন্তে ছাড় দিতে পারে না বলে দাবি বিজেপি বিধায়কের।

    কে এই বিমল রায়?

    জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক গ্রেফতারের পর রেশন দুর্নীতি নিয়ে শিলিগুড়ির বিমল রায়ের নাম বিভিন্ন মহল থেকে উঠে এসেছে। শিলিগুড়ির মাটিগাড়া ব্লকের পাথরঘাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা বিমল রায় রেশন ব্যবসার নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছিলেন। শিলিগুড়ি সহ উত্তরবঙ্গে রাজ্যের খাদ্য দফতর তথা রেশন ব্যবস্থার তিনিই ছিলেন শেষ কথা। নিজের পরিবারের জন্য রেশনের একাধিক লাইসেন্স রয়েছে তাঁর। অভিযোগ, রেশন ডিলারশিপ ও ডিস্ট্রিবিউটরের লাইসেন্স দেওয়ার ক্ষেত্রেও তাঁর পছন্দ-অপছন্দ শেষ কথা হয়ে উঠেছিল। খাদ্য দফতরে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগেও বিমলবাবু শেষকথা ছিলেন। তাঁর ইচ্ছেতে রাতারাতি রেশন কার্ড তৈরি হয়েছে। খাদ্য দফতরের আধিকারিকদের কাছে বিমল রায় ছিলেন ‘রায় সাহেব’। রায় সাহেবের ভয়ে সকলেই তটস্থ থাকতেন। 

    ইডিকে কেন উত্তরবঙ্গে আহ্বান বিধায়ক শঙ্কর ঘোষের? (ED)

    বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, শিক্ষা, গরু পাচার, শিক্ষক সহ বিভিন্ন দফতরে নিয়োগ দুর্নীতি, খাদ্য দফতরে একের পর এক দুর্নীতিতে জেলে রয়েছেন তৃণমূলের নেতামন্ত্রীরা। শিলিগুড়ি সহ গোটা উত্তরবঙ্গেও তাদের এজেন্টরা রয়েছেন। এদের মাধ্যমে এখান থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা কলকাতায় চলে যেত। সেই টাকা রিয়েল এস্টেট থেকে শুরু করে ক্র্যাশার, পর্যটন ব্যবসায় খাটানো হয়েছে। বিমল রায় সেরকমই একজন প্রভাবশালী এজেন্ট। তাঁর নিজের ও তাঁর পরিবারের নামে দুটি রেশন ডিলার ও একটি ডিস্ট্রিবিউটরের লাইসেন্স রয়েছে। খাদ্য দফতরের নিয়ম অনুযায়ী যা অবৈধ। তাহলে বিমল রায় কীভাবে এই লাইসেন্সগুলি পেয়েছিলেন, এই প্রশ্নের উত্তরেই রয়েছে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীর রেশন দুর্নীতির সঙ্গে বিমল রায়ের ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকার দিকটি। কিন্তু, আমরা আশ্চর্যের সঙ্গে দেখতে পাচ্ছি, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক গ্রেফতার হওয়ার পর এখনও বিমল রায় ও অন্যান্য এজেন্টরা বহাল তবিয়তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তদন্তের স্বার্থে অবিলম্বে ইডির (ED) শিলিগুড়ি সহ  উত্তরবঙ্গে আসা দরকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Medinipur: রুট বদলালেও দিলীপের সভার অনুমতি দিল না খড়্গপুর পুলিশ

    Paschim Medinipur: রুট বদলালেও দিলীপের সভার অনুমতি দিল না খড়্গপুর পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রুট বদলালেও দিলীপের সভার অনুমতি দিল না পুলিশ। রবিবার দুপুরে বিজেপির সভা এবং পদযাত্রার অনুমতি দিল না খড়্গপুর (Paschim Medinipur) পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, একই দিনে তৃণমূলের সভা রয়েছে তাই পদযাত্রার অনুমতি দেওয়া সম্ভব নয়। অবশ্য এই অনুমতি না দেওয়ায় বিজপি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছে, তৃণমূল বিজেপির শক্তিকে ভয় পাচ্ছে তাই পুলিশকে দিয়ে পদযাত্রার অনুমতি বাতিল করেছে। আগামী লোকসভার ভোটে বিরোধীদের আটকাতে কি তৃণমূল পুলিশকে ব্যবহার করছে? উঠছে নানা প্রশ্ন। বিজেপির অবশ্য দাবি অনুমতি না দিলেও সভা আমরা করবই।

    উল্লেখ্য, আগামী ২৯ নভেম্বরে কলকাতায় অমিত শাহের সভাকে পুলিশ প্রথমে অনুমতি দেয়নি। এরপর মামলা যায় হাইকোর্টে এবং অবশেষে বিচারপতির নির্দেশে সভার অনুমতি মেলে। রাজ্যে শাসকদল তৃণমূল, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে বিরোধীদের সভা করার অনুমতি না দিয়ে অগণতান্ত্রিক আচরণ করছে বলে অভিযোগ করছে বিজেপি।

    বিজেপির বক্তব্য (Paschim Medinipur)

    পশ্চিম মেদিনীপুর (Paschim Medinipur) জেলার বিজেপি সাধারণ সম্পাদক সুমিত মণ্ডল বলেন, “গত ২১ নভেম্বর পুলিশের কাছের রুটের পদযাত্রার কথা বলে আবেদন করা হয়। খড়্গপুরের বারবেটিয়া এলাকায় একটি সভা এবং পদযাত্রার কথা আবেদন করা হয়। সময় হিসাবে উল্লেখ করা হয় দুপুর ৩ টে থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত। পদযাত্রার রুট হিসাবে বলা হয়, রিলায়েন্স মোড় থেকে লোকাল থানা পর্যন্ত। কিন্তু পুলিশ রবিবার জানিয়ে দেয় সেইদিন তৃণমূলের সভা রয়েছে। তাই অনুমতি দেওয়া সম্ভব নয়। প্রথমে আইসি প্রসিড লিখলেও পরে জানিয়ে দেন সভার অনুমতি সম্ভব নয়।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    জেলা (Paschim Medinipur) তৃণমূলর সহ-সভাপতি দেবশিস চৌধুরি বলেন, “আমাদেরও ওই দিন একটি সভা রয়েছে। আমাদেরও অনেক সময় নানা প্রকার অনুমতি দেয় না পুলিশ। ফলে পুলিশকে দোষ দেওয়া ঠিক নয়। পক্ষপাতের তেমন কোনও ব্যাপার নেই এখানে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share