Author: user

  • Narendra Modi: শিষ্টাচারের সীমা লঙ্ঘন! মোদিকে ‘অপয়া’ বলে আক্রমণ রাহুলের, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    Narendra Modi: শিষ্টাচারের সীমা লঙ্ঘন! মোদিকে ‘অপয়া’ বলে আক্রমণ রাহুলের, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক শিষ্টাচারের সমস্ত সীমা লঙ্ঘন করে নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) ‘পনৌতি’ বা ‘অপয়া’ বললেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। মঙ্গলবার গান্ধী নেহরু পরিবারের যুবরাজের দাবি করেন, গুজরাটের আহমেদাবাদের ভারত-অস্ট্রেলিয়া ফাইনালের দিন মাঠে নরেন্দ্র মোদির হাজির থাকার জন্যই ভারত ম্যাচ ছেড়েছে। মঙ্গলবার রাজস্থানের বারমেরে এক নির্বাচনী জনসভা থেকে এ কথা বলেন রাহুল গান্ধী। এবার তারই পাল্টা প্রতিক্রিয়া শোনা গেল বিজেপির কাছ থেকে। অন্যদিকে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও ফিরহাদ হাকিমকে এই ইস্যুতে একহাত নিলেন শুভেন্দু অধিকারী।

    রবিশঙ্কর প্রসাদের বিবৃতি 

    বিজেপির মুখপাত্র তথা সাংসদ রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, ‘‘তোমার মা মোদিজিকে ‘মৌত কা সওদাগর’ বলার ফল সবাই দেখছে। এবার তুমি বলে চলেছ।’’ ঘটনা হল ২০০৭ সালে গুজরাটের বিধানসভা ভোটের আগে নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) ‘মৌত কা সওদাগর’ বলে তোপ দেগেছিলেন সোনিয়া গান্ধী। সেই নির্বাচনে বিপুল ভরাডুবি হয় কংগ্রেসের। রবিশঙ্কর প্রসাদ রাহুল গান্ধীকে ১৬ বছর আগের সেই কথাই স্মরণ করালেন বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    বিজেপি নেতার ট্যুইট ও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া 

    অন্যদিকে বিজেপি নেতা রাজীব চন্দ্রশেখর রাহুল গান্ধীকে তীব্র আক্রমণ করে তাঁর এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘তাহলে এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজি’কে (Narendra Modi) পনৌতি বলছেন রাহুল। এখানে ভণ্ডামিরও বেশি কিছু আছে। ৫৫ বছরের যে ব্যক্তি নিজে জীবনে একটা দিনেও কাজ করেননি, যাঁর পরিবার দুর্নীতির মাধ্যমে পরজীবীর মতো দশকের পর দশক ধরে দেশকে শোষণ করেছে এবং যাঁদের সরকার আর্থিক দিক থেকে দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছিল, সেই তিনি প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে যে এরকম কথা বলছেন, সেটা হতাশা এবং মানসিক অস্থিরতার পরিচয় দিচ্ছে।’’

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বলেন, ‘‘এটা খুবই জঘন্য মন্তব্য। ম্যাচ খেলা হয়। ম্যাচে কেউ জেতে, কেউ হারে। উনি কংগ্রেসের ঐতিহ্য বজায় রাখছেন।’’

    শুভেন্দুর প্রতিক্রিয়া

    এই ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ফিরহাদ হাকিমকে তুলোধনা করে শুভেন্দু বলেন, ‘‘আমাদের দেশে কিছু লোক আছেন যাঁরা এখানে খান, এখানে ঘুমোন, এখানেই দাদাগিরি, মাতব্বরি করেন আর রাষ্ট্রবিরোধী কথা লেখেন সোশ্য়াল মিডিয়ায়, ফেসবুকে পোস্ট করেন। ভারত কাল হেরে যাওয়ার পর দেশের সরকারকে দায়ী করেন। প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে মিম করেন। এটা অন্যায়। বিদেশি শক্তির সঙ্গে লড়াইয়ের আগে দেশের ভিতরে থাকা এই সমস্ত হামাসগুলিকে চিহ্নিত করে উৎখাত করার দরকার আছে। যা হয়েছে তা অত্যন্ত আপত্তিকর, ঘৃণ্য। এগুলি হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্রয়ে। তিনি ভারতীয় দলের প্র্যাকটিস জার্সির গেরুয়া রং নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। ছাপ্পা মেরে ভোটে জেতা কলকাতার মেয়র বলেছেন, নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) নামাঙ্কিত স্টেডিয়ামে ফাইনাল না হলেই ভারত জিততো। এমনটা কোথাও হয় না।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs Qatar: ঘরের মাঠে অপরাজেয় তকমা হাতছাড়া! কাতারের বিরুদ্ধে ৩-০ গোলে হার ভারতের

    India vs Qatar: ঘরের মাঠে অপরাজেয় তকমা হাতছাড়া! কাতারের বিরুদ্ধে ৩-০ গোলে হার ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন (FIFA World Cup Qualifiers) পর্বে দ্বিতীয় ম্যাচেই ধাক্কা খেল ভারত। এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন কাতারের বিরুদ্ধে ০-৩ গোলে পরাজিত হল ব্লু টাইগার্সরা। আপাতত দুই ম্যাচ খেলে একটি জয় ও একটি হারের সুবাদে গ্রুপ ‘এ’-তে ভারতীয় দল দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। কাতার দুই ম্যাচ জিতে আপাতত শীর্ষে। 

    পরপর তিনটি গোল কাতারের

    বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে প্রথম ম্যাচে কুয়েতকে হারিয়েছিলেন সুনীলরা। ফলে এই ম্যাচে ভারতকে নিয়ে আশা বাড়ে। নিজেদের গত ম্য়াচ থেকে এই ম্যাচের প্রথম একাদশে ভারতীয় দল পাঁচ বদল করে মাঠে নামে। অমরিন্দর সিংহের বদলে তেকাঠির নিচে গোল আগলানোর দায়িত্ব দেওয়া হয় গুরপ্রীত সিং সান্ধুকে। গোলের দরজা খুলতে বেশি সময় লাগেনি কাতারের। চার মিনিটে মুস্তাফা নিজের দলকে ম্যাচে এগিয়ে দেন। প্রথমার্ধ কাতারের পক্ষে ১-০ শেষ হয়। দ্বিতীয়ার্ধে আলমোয়েজ গোল করে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন। ম্যাচের ৮৬ মিনিটে কাতারের হয়ে হেডে তৃতীয় গোলটি করে কফিনে শেষ পেরেকটি পুঁতে দেন ইউসুফ।

    ঘরের মাঠেও হার

    এর আগে ভারত ঘরের মাঠে টানা ১৫ ম্যাচ অপরাজিত ছিল। তাই মঙ্গলবার ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে ভারতীয় দলের জন্য স্বপ্নের জাল বুনেছিলেন কোচ স্টিম্যাচ। কিন্তু এদিন ঘরের মাঠে শক্তিশালী কাতারের সঙ্গে পেরে উঠল না ভারত। খেলা দেখতে এদিন স্টেডিয়ামে উপস্থিত ছিলেন  আর্সেনালের প্রাক্তন কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গার। বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে  এরপর ভারতীয় দল আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে মার্চ মাসে হোম এবং অ্যাওয়ে লেগের ম্যাচ খেলবে। তারপর কুয়েতের বিরুদ্ধে ম্যাচ। গ্রুপে শীর্ষে থাকা দুই দল ফিফা বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন পর্বের তৃতীয় রাউন্ডে পৌঁছবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Patanjali: রোগ নিরাময়ের বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন বন্ধ না করলে পতঞ্জলিকে জরিমানা, জানাল শীর্ষ আদালত

    Patanjali: রোগ নিরাময়ের বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন বন্ধ না করলে পতঞ্জলিকে জরিমানা, জানাল শীর্ষ আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট পর্যবেক্ষণে জানিয়েছে, বিভ্রান্তিকর ওষুধের বিজ্ঞাপনী প্রচার বন্ধ না করলে রামদেবের সংস্থা পতঞ্জলিকে (Patanjali) জরিমানার মুখে পড়তে হবে। আইন অনুযায়ী, রোগ নিরাময়ের জন্য কোনও রকমের ওষুধের বিজ্ঞাপন দেওয়া যায় না। এর জন্য ১৯৫৪ সালেই পাশ হয়েছিল The Drugs and Magic Remedies Act (Objectionable Advertisement)। এই আইন অনুযায়ী, বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কোনও ব্যক্তি বা সংস্থা দাবি করতে পারবে না যে তাদের কোম্পানির ওষুধ ব্যবহার করলে নির্দিষ্ট রোগ নিরাময় হবে। অথবা যে কোনও রকমের কালাজাদুর মাধ্যমে রোগনিরাময় হবে, এমন দাবিও বেআইনি।

    ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের আবেদনের শুনানি 

    প্রসঙ্গত, ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের একটি আবেদনের শুনানি ছিল মঙ্গলবার। এখানে বিচারপতি আহসানউদ্দিন আমানুল্লাহ এবং বিচারপতি প্রশান্ত কুমার মিশ্রর ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে যে, এই ধরনের বিজ্ঞাপনী প্রচার বন্ধ না করলে পতঞ্জলির (Patanjali) প্রতিটি পণ্যের উপরে ১ কোটি টাকা করে জরিমানা করা হবে। প্রসঙ্গত লকডাউনের সময় করোনিল কিট বাজারে এনেছিল পতঞ্জলি। রামদেবের সংস্থার দাবি ছিল, এই কিট ব্যবহারে করোনা থেকে রেহাই মিলবে। তখনও পতঞ্জলির (Patanjali) বিরুদ্ধে মিথ্যা বিজ্ঞাপনী প্রচারের অভিযোগ এনেছিল আইএমএ। ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের দায়ের করা ওই পিটিশনে অভিযোগ আনা হয় যে অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসাকে টার্গেট করে এবং ছোট করে রোগ নিরাময়ের বিষয়ে মিথ্যা দাবি করে পতঞ্জলি।

    মামলার পরবর্তী শুনানি ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

    সুপ্রিম কোর্ট এদিন আরও জানিয়েছে, সংবাদপত্রে অথবা যে কোনও টিভি চ্যানেলে অপ্রমাণিত এই জাতীয় বিজ্ঞাপন দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে পতঞ্জলিকে (Patanjali)। এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য হয়েছে ২০২৪ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি। শীর্ষ আদালত এদিন তাদের পর্যবেক্ষণে আরও জানিয়েছে যে তাঁরা এই মামলাটিকে আয়ুর্বেদিক বনাম অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ করতে চান না। বরং যে বিষয়ে পিটিশন দাখিল হয়েছে সেটারই সমাধান করতে চান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • National Herald case: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ৭৫১ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    National Herald case: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ৭৫১ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড সংবাদপত্র মামলায় (National Herald case) ৭৫১ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের তালিকায় রয়েছে ন্যাশনাল হেরাল্ড সংবাদপত্র, এই সংবাদপত্রের প্রকাশনা সংস্থা অ্যাসোসিয়েট জার্নালস লিমিটেড, ন্যাশনাল হেরাল্ডের পরিচালক সংস্থা ইয়ং ইন্ডিয়া। এর পাশাপাশি রয়েছে লখনউয়ের নেহরু ভবনও। জানা গিয়েছে, এই সংস্থার ৭৬ শতাংশ শেয়ারের মালিক রাহুল ও সোনিয়া গান্ধী। ইডি তদন্তে উঠে এসেছে যে অ্যাসোসিয়েট জার্নালস লিমিটেডের দখলে রয়েছে ৬৬১.৬৯ কোটি টাকার বেআইনি সম্পত্তি।

    সংবাদপত্র কংগ্রেস নেতাদের কাছে ঋণ নিয়েছিল

    প্রসঙ্গত, কংগ্রেস নেতা তথা দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু ন্যাশনাল হেরাল্ড সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বলে জানা যায়। মনমোহন সিং সরকারের আমলে ২০১৩ সালে ন্যাশনাল হেরাল্ড (National Herald case) সংবাদপত্রের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিল বিজেপি। ঠিক তার পরেই ২০১৪ সালে বিজেপি নেতা সুব্রহ্মণ্যম স্বামী এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হন। স্বামীর মতে, ‘‘অ্যাসোসিয়েট জার্নালস লিমিটেড নামের সংস্থা হল ন্যাশনাল হেরাল্ডের (National Herald case) প্রকাশনা সংস্থা। এই সংস্থার বাজারে ৯০ কোটি টাকার দেনা ছিল। এই দেনার বেশির ভাগই কংগ্রেসের কাছ থেকে নেওয়া।’’

    ২০১৫ সালেই তদন্তের নির্দেশ দেয় দিল্লির আদালত

    জওহরলাল নেহরু প্রতিষ্ঠিত সংবাদপত্রটি (National Herald case) ২০০৮ সালেই বন্ধ হয়ে যায়। সেই সময় এটি অধিগ্রহণ করে কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব। যার মধ্যে ছিলেন সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীও। এর ফলে ন্যাশনাল হেরাল্ডের কয়েক হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি ইয়ং ইন্ডিয়ার দখলে চলে আসে। স্বভাবতই ন্যাশনাল হেরাল্ডের কংগ্রেস নেতাদের কাছে নেওয়া ৯০ কোটি টাকা ঋণের সেই বোঝাও চাপে ইয়ং ইন্ডিয়ার ওপর। ঠিক এই সময়ের মধ্যেই দেনার টাকা আর উদ্ধার করা সম্ভব নয়, এই যুক্তি দেখিয়ে কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব ঋণের টাকা মকুব করে দেয়। এখানেই আপত্তি তোলেন সুব্রহ্মণ্যম স্বামী। স্বামীর যুক্তি ছিল, ‘‘কংগ্রেস রাজনৈতিক দল। কোনও রাজনৈতিক দলকে কর দিতে হয় না। আবার কোনও বাণিজ্যিক সংস্থাকে (National Herald case) কোনও রাজনৈতিক দলের ঋণ দেওয়াটা তাদের এক্তিয়ারের বাইরে।’’ ন্যাশনাল হেরাল্ড সংবাদপত্রের মালিকানা হস্তান্তরের সময় কোনও লেনদেন হয়েছিল কিনা, সেই তদন্তের জন্য ২০১৫ সালের শুরুর দিকেই নির্দেশ দেয় দিল্লির মেট্রোপলিটন আদালত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ২২/১১/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ২২/১১/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) সম্মানহানির সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) কোনও কাজে সময় নষ্ট হতে পারে।

    বৃষ

    ১) মা-বাবার সঙ্গে বিশেষ আলোচনা।

    ২) ব্যবসায় লাভের যোগ।

    মিথুন

    ১) ব্যবসার কাজে রাগ বাড়তে দেবেন না।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য ক্ষতি হতে পারে।

    কর্কট

    ১) মনের মতো স্থানে বেড়াতে যাওয়ায় আনন্দ লাভ।

    ২) মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান।
      
    সিংহ 

    ১) কর্মক্ষেত্রে উন্নতি শেষ মুহূর্তে গিয়ে আটকে যাওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ২) সকাল থেকে স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    কন্যা

    ১) ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) পারিবারিক ভ্রমণে বাধা পড়তে পারে।  

    তুলা 

    ১) কোনও নিকটাত্মীয়ের জন্য সংসারে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় বিবাদের যোগ থাকলেও লাভ বাড়তে পারে।

    বৃশ্চিক

    ১) দুর্বুদ্ধিকে প্রশ্রয় দেবেন না।

    ২) ব্যবসায় শত্রুর দ্বারা ক্ষতি হতে পারে।

    ধনু

    ১) ব্যবসার ক্ষেত্রে তর্ক-বিতর্ক ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ২) আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন।

    মকর

    ১) কর্মক্ষেত্রে উন্নতির যোগ।

    ২) সকালের দিকে দুশ্চিন্তা মাথা খারাপ করবে। 

    কুম্ভ

    ১) বিষয়-সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে গুরুজনের সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরে বাড়িতে বিবাদের সম্ভাবনা।

    ২) কোনও মহিলার জন্য বাড়িতে আনন্দ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    মীন

    ১) সকালের দিকে পেটের ব্যথায় কষ্ট পেতে পারেন।

    ২) কেনাকাটার জন্য খরচ বাড়তে পারে।

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bhatpara: জয়নগর, আমডাঙার পর এবার ভাটপাড়া! গুলিতে ঝাঁঝরা তৃণমূল কর্মী

    Bhatpara: জয়নগর, আমডাঙার পর এবার ভাটপাড়া! গুলিতে ঝাঁঝরা তৃণমূল কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগেই দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরে মসজিদে নামাজ পড়তে যাওয়ার পথেই তৃণমূল কর্মীকে গুলিত খুন করে দুষ্কৃতীরা। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই উত্তর ২৪ পরগনার আমডাঙার তৃণমূলের প্রধানকে বোমা মেরে খুন করে দুষ্কৃতীরা। সেই ঘটনার এক সপ্তাহ কাটতে না কাটতেই ফের তৃণমূল কর্মী খুনের ঘটনা ঘটল। এবার ঘটনাস্থল ভাটপাড়া (Bhatpara)। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম ভিক্কি যাদব। তৃণমূল কর্মী হিসেবে তিনি পরিচিত। তাঁর বাড়ি ভাটপাড়া পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের পুরানি তালাব এলাকায়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bhatpara)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ির সামনে দাঁড়িয়েছিলেন ভিক্কি যাদব নামে এক তৃণমূল কর্মী। বাইকে করে তিনজন যুবক তৃণমূল কর্মীর সামনে এসে দাঁড়ায়। ভিক্কিকে জিজ্ঞাসা করে, তুমহারা নাম ভিক্কি হ্যায়। পরিচয় জানার পরে খুব কাছ থেকে ১১ রাউন্ড গুলি করে দুষ্কৃতীরা। ভিক্কি যাদবের শরীরের পরপর নয় রাউন্ড গুলি লাগে। রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। গুরুতর জখম অবস্থায় ভিক্কিকে প্রথমে ভাটপাড়ার (Bhatpara) স্টেট জেনারেল হাসপাতাল নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে কলকাতার একটি বেসরকারি নার্সিংহোম নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। অন্যদিকে, ঘটনার পর পরই হামলাকারীরা বাইক করে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়।

    দুদিন আগে জেল থেকে হুমকি ফোন এসেছিল

    জানা গিয়েছে, ভিক্কি যাদব একসময় বিজেপি করতেন। আকাশ যাদব নামে এক বিজেপি কর্মীর তিনি ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন তিনি। বিধানসভা ভোটের আগেই আকাশ খুন হন। সেই ঘটনার অন্যতম সাক্ষী ছিলেন ভিক্কি। অর্জুন সিংহের ভাইপো সৌরভ সিংয়ের ছায়া সঙ্গী ছিলেন ভিকি। তৃণমূলে যোগদান করার পর একাধিক দলীয় কর্মসূচিতেই ভিক্কিকে দেখা যেত। ছট পুজোতেও তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে তাঁকে দেখা গিয়েছে। বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, আকাশ খুনের ঘটনায় ভিকি সাক্ষীর জন্য বেশ কয়েকজন একন জেলে রয়েছে। দুদিন আগে ভিক্কির কাছে জেল থেকে ফোন এসেছিল। তাঁকে দেখে নেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়েছিল। সেই হুমকি ফোন পেয়েও ততটা গুরুত্ব দেননি তিনি। এরপরই এদিনের হামলার ঘটনা ঘটল।

    শহর তৃণমূলের সভাপতির কী বক্তব্য?

    ভাটপাড়়া (Bhatpara) শহর তৃণমূলে সভাপতি দেবজ্যোতি ঘোষ বলেন, ভিক্কি আমাদের দলে সক্রিয় কর্মী। তার উপর অভাবে হামলার ঘটনা মেনে নেওয়া যাচ্ছে না। পুলিশ প্রশাসনকে তদন্তের দাবী জানিয়েছে। যে বা যারা এই হামলার সঙ্গে জড়িত তাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panihati: মাসের পর মাস নিয়মিত রেশন পান না গ্রাহকরা, দুর্নীতি নিয়ে সরগরম পানিহাটি

    Panihati: মাসের পর মাস নিয়মিত রেশন পান না গ্রাহকরা, দুর্নীতি নিয়ে সরগরম পানিহাটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতি নিয়ে রাজ্যজুড়ে তোলপাড় চলছে। প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক রেশন দুর্নীতির অভিযোগে জেলে রয়েছেন। দুর্নীতির সঙ্গে রাজ্যের একাধিক রেশন ডিলার জড়িত থাকার তথ্য জোগাড় করছে ইডি। এসবের মাঝে পানিহাটির (Panihati) ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে রেশন দুর্নীতির অভিযোগ উঠল এক রেশন ডিলারের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত রেশন ডিলারের নাম রাহুল সাহা। এই ঘটনায় এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ (Panihati)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রাহুল সাহার মা আগে পানিহাটির (Panihati) ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের রেশন ডিলার ছিলেন। করোনায় তাঁর মৃত্যু হয়। পরে, রাহুল রেশন ডিলারের দায়িত্ব পান। রাহুল দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই রেশন বন্টন নিয়ে টালবাহানা চলছে বলে অভিযোগ। গ্রাহকরা রেশন নিতে গেলেও তাঁদের ঠিকমতো রেশন দেওয়া হয় না। বার বার গ্রাহকদের ঘোরানো হয় বলে অভিযোগ। ফলে, গ্রাহকদের মধ্যে ক্ষোভ ছিল। মঙ্গলবার গ্রাহকরা জোটবদ্ধ হয়ে ডিলারকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। গ্রাহকদের বক্তব্য, আশপাশের সব রেশন ডিলাররা গ্রাহকদের নিয়মিত রেশন দেন। অথচ এই রেশন ডিলার আমাদের খাদ্যসামগ্রী দিতে টালবাহানা করেন। দুমাস-তিনমাস ধরে রেশন আটকে রাখে। আমাদের দাবি, অবিলম্বে বিষয়টি তদন্ত হওয়া দরকার। কারণ, আমাদের জন্য বরাদ্দ রেশন ওই ডিলার কোথায় পাচার করে তা জানা দরকার। আমাদের বঞ্চিত করে এসব চলছে। একটি বড় চক্র রয়েছে। রেশন ডিলার রাহুল সাহা ঘটনাস্থলে না থাকায় তাঁর প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

    স্থানীয় কাউন্সিলারও ডিলারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন

    স্থানীয় কাউন্সিলার শম্ভু চন্দ বলেন, গ্রাহকরা আমার কাছে নালিশ জানাতে এসেছিলেন। ডিলারের বিরুদ্ধে অনিয়মিত রেশন সরবরাহ করার অভিযোগ। বহুদিন ধরেই এসব চলছে। গ্রাহকরা এদিন ক্ষোভে ফেটে পড়েন। আমরাও বহুবার রেশন ডিলারকে বিষয়টি নিয়ে বলেছি। কোনও কাজ হয়নি। আমরাও এই বিষয় নিয়ে সংশ্লিষ্ট দফতরে দ্বারস্থ হব। আমরা এই ঘটনার তদন্ত দাবি করছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tarapith: তারাপীঠের মা তারাকেই পুজো করা হল জগদ্ধাত্রী রূপে, ব্যাপক ভক্ত সমাগম

    Tarapith: তারাপীঠের মা তারাকেই পুজো করা হল জগদ্ধাত্রী রূপে, ব্যাপক ভক্ত সমাগম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তারাপীঠে (Tarapith) সব দেবীর মূর্তিকে পুজো করা হয় মা তারাকে সামনে রেখেই। ব্যতিক্রম হয়নি জগদ্ধাত্রী পুজোতেও। মঙ্গলবার হল জগদ্ধাত্রী পুজোর নবমী। আর তাই এই দিন মা তারাকে জগদ্ধাত্রী রূপে পুজো করা হয়। মন্দিরে পুজো দিতে এসেছেন প্রচুর ভক্ত। 

    সপ্তমী, অষ্টমী, নবমীর একসঙ্গে পুজো (Tarapith)

    চন্দননগরে মা জগদ্ধাত্রী, দেবী দুর্গা রূপের মতোই ষষ্ঠী, সপ্তমী, অষ্টমী, নবমীর তিথিতে পূজিত হন। আবার কৃষ্ণনগরে নবমীর দিনেই মা জগদ্ধাত্রীর একদিনে সপ্তমী, অষ্টমী, নবমীর পুজো অনুষ্ঠিত হয়। ঠিক একই ভাবে তারাপীঠে (Tarapith) নবমীর দিন বিকেলে মা তারাকে জগদ্ধাত্রী রূপে সাজানো হয়েছে। মাকে একদিনেই সপ্তমী, অষ্টমী, নবমীর পুজো করা হবে। মা তারার জগদ্ধাত্রী রূপে সাজ দেখতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ তারাপীঠ মন্দিরে ভিড় জমান। মাকে নানান ব্যঞ্জনে ভোগ নিবেদন করাও হয়।

    মন্দির কমিটির বক্তব্য

    তারাপীঠ (Tarapith) মন্দির কমিটির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘নবমীর দিন মা তারাকে জগদ্ধাত্রী রূপে পুজো করা হচ্ছে। এদিন সন্ধ্যায় মায়ের জন্য বিশেষ শীতলভোগ এবং অন্নভোগের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বলির পাঁঠার মাংস, মাছ, পোলাও, পাঁচ রকম সবজি, পোলাও, খিচুড়ি দিয়ে মায়ের ভোগ দেওয়া হবে। মায়ের বিশেষ আরতি করা হবে। জগদ্ধাত্রীপুজো উপলক্ষে মন্দিরে রকমারি আলোয় সাজানো হয়েছে। দূর দূরান্ত থেকে এসেছেন অনেক ভক্ত। মায়ের কাছে জগতের কল্যাণের প্রার্থনা জানায় ভক্তরা।”

    মায়ের সতীপীঠের কথা বলতে গিয়ে তিনি আরও বলেন, “সতীপীঠের তারা মাকে একঅঙ্গে বহুরূপে সাধনা করা হয়। মা তারার মূর্তি ছাড়া এখানে আর কোনও চিন্ময়ীমূর্তি নির্মাণ করা হয় না। মা তারা সর্বত্র রূপে দেবী হিসাবে পূজিত হন। ডাকের সাজে মাকে জগদ্ধাত্রী রূপে পুজো করা হচ্ছে আজ। একই সঙ্গে মা তারাকে কুমারী রূপে কুমারী পুজোর আয়োজন করা হয়েছে। চলবে যজ্ঞ এবং হোম। পুজোর দেওয়ার জন্য এবং মাকে দর্শন করার জন্য মন্দিরের তরফ থেকে ব্যবস্থা করা হয়েছে। থাকবে ভক্তদের জন্য প্রসাদের ব্যবস্থাও।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri: মাছ ধরতে গিয়ে ছেলের মৃত্যু, ঘরের মধ্যেই মায়ের নিথর দেহ! তীব্র চাঞ্চল্য

    Jalpaiguri: মাছ ধরতে গিয়ে ছেলের মৃত্যু, ঘরের মধ্যেই মায়ের নিথর দেহ! তীব্র চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়ানজুলির পাশেই পড়ে রয়েছে ছেলের দেহ, আবার ঘরের মধ্যেই উদ্ধার মায়ের নিথর দেহ। এই রহস্য জনক মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। ঘটনা ঘটেছে জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলার ময়নাগুড়িতে। দুটি মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে। মৃত্যুর কারণ না জানা গেলেও প্রতিবেশীর অনুমান মা-ছেলেকে কেউ পরিকল্পনা করে খুন করেছে।  

    খুনের ঘটনা নয় তো (Jalpaiguri)?

    মাছ ধরতে গিয়ে রহস্যজনক ভাবে মৃত্যু ঘটেছে ছেলের। আর প্রতিবেশীরা এই ছেলের মৃত্যুর ঘটনার কথা মাকে জানাতে গিয়ে ঘরে ঢুকে দেখেন মা ঘরের (Jalpaiguri) মধ্যেই পড়ে রয়েছেন। বাইরে থেকে ডেকেও উত্তর মিলছিল না। অবশেষে জানা গেল মায়েরও মৃত্যু ঘটে গিয়েছে। এরপরেই ব্যাপক রহস্যের দানা বেধেছে। মা-ছেলের জোড়া মৃত্যুর কারণ কী? খুনের ঘটনা নয় তো?

    মৃত মা-ছেলের পরিচয়

    স্থানীয় (Jalpaiguri) সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত যুবকের নাম পরিমল বর্মণ। মৃত মায়ের নাম টুলটুলি বর্মণ। বাড়ি হল জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়িতে। পেশায় একজন হোমগার্ড ছিলেন পরিমল। সোমবার রাতে মাছ ধরতে যাওয়ার জন্য বের হন যুবক কিন্তু রাতে আর বাড়ি ফিরতে পারেন নি। অবশেষে মঙ্গলবার সকালে নয়ানজুলির পাশ থেকে মৃত দেহ উদ্ধার হয় যুবকের দেহ। যদিও মৃতদেহ উদ্ধারের পর তাঁর মাথার পেছনে বড় একটা আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়। অনুমান করা হচ্ছে তাঁকে খুন করা হয়েছে।

    প্রতিবেশীদের বক্তব্য

    ঘটনায় স্থানীয় (Jalpaiguri) প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, “মৃত ছেলের দেহ উদ্ধারের পর মাকে জানাতে এসে প্রথমে বাড়িতে ডাকাডাকি করেন। কিন্তু ডাকাডাকি করেও কোনও উত্তর মিলেনি। এরপর ঘরে ঢুকে রীতিমত অবাক হয়ে যান প্রতিবেশীরা। দেখা যায় ঘরের মধ্যে পড়ে রয়েছেন টুলটুলি বর্মণ। শরীরে তাঁর প্রাণ নেই।” তবে এই মা-ছেলের মৃত্যু নিয়ে এলাকাবাসীদের অনুমান দুই জনকেই খুন করা হয়েছে। যদিও কে বা কারা করেছে সেই বিষয়ে কিছুই জানা যায়নি। এই রহস্য জনক মৃত্যু ঘটনায় ময়নাগুড়ি থানা থেকে তদন্ত শুরু করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: খোলাবাজারে রেশনের খাদ্যশস্য পাচার! নামে-বেনামে ডিলারশিপ খোদ ডিস্ট্রিবিউটরদের

    Ration Scam: খোলাবাজারে রেশনের খাদ্যশস্য পাচার! নামে-বেনামে ডিলারশিপ খোদ ডিস্ট্রিবিউটরদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশনে যে কোনও রকমের দুর্নীতি হয়নি, সেটা আড়াল করতে নানা রকমের পদ্ধতি ব্যবহার করেছিল বেশ কয়েকজন ডিস্ট্রিবিউটর। অভিযোগ, রেশনের (Ration Scam) খাদ্যশস্য খোলা বাজারে পাচার করতে ডিলারশিপ খুলে বসেছিল ডিস্ট্রিবিউটররা। নামে-বেনামে এই রেশন ডিলারশিপ খোলা হয়েছিল। যতই সময় এগোচ্ছে ততই রেশন দুর্নীতির জাল গুটিয়ে আনছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। রেশন ডিস্ট্রিবিউটরদের এই অভিনব পদ্ধতি জানতে পেরে এই ধরনের ডিস্ট্রিবিউটরদের নামের তালিকাও তৈরি করেছে ইডি। ইতিমধ্যে রেশনের ডিলারশিপ (Ration Scam) রয়েছে, এমন ডিস্ট্রিবিউটরদের ঠিকানায় হানাও দিয়েছেন তদন্তকারীরা।

    দুর্নীতির ধরন দেখে আশ্চর্য ইডি

    সাধারণভাবে নিয়ম হল, রেশন ডিলাররা (Ration Scam) ডিস্ট্রিবিউটরদের কাছ থেকে খাদ্যশস্য আনেন এবং তা সাধারণ মানুষের মধ্যে বন্টন করেন। চালকল থেকে খাদ্যশস্য আনার নিয়ম ডিস্ট্রিবিউটরদের। রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে তদন্তে নেমে গোয়েন্দারা সহজেই বুঝে যান যে দুর্নীতির উৎসকেন্দ্র হলেন ডিস্ট্রিবিউটররা। তবে ডিস্ট্রিবিউটরদের নামে কোনও রকমের অভিযোগ না হওয়ায় আশ্চর্য হয়ে গিয়েছে ইডি। তার কারণ ডিস্ট্রিবিউটররা যদি কোনও রেশন ডিলারকে খাদ্যশস্য খোলা বাজারে বিক্রি করতে বলেন সে ক্ষেত্রে ডিলারের উচিত সেটা নিয়ে অভিযোগ জানানো। তবে তেমন অভিযোগ কোথাও জানানো হয়নি কেন? আবার নিয়ম অনুযায়ী ডিস্ট্রিবিউটর ডিলার ছাড়া অন্য কোথাও খাদ্যশস্য বিক্রি (Ration Scam) করতে পারবেন না।

    বাকিবুরের সঙ্গে কারা যোগাযোগ রাখতেন সে তালিকাও ইডির হাতে

    প্রশ্ন হচ্ছে রেশন ডিস্ট্রিবিউটরদের কাছ থেকে খাদ্যশস্য খোলাবাজারে গেল কিভাবে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়েই ইডি অফিসাররা জানতে পারেন বেশ কয়েকজন রেশন ডিস্ট্রিবিউটর তাঁদের নামে এবং বেনাম রেশনের ডিলারশিপ নিয়ে বসে আছেন এবং সেই ডিলারশিপের মাধ্যমেই খাদ্যশস্য খোলাবাজারে বিক্রি করছেন। ইডি তদন্তকারীদের দাবি, গণবন্টন আইন অনুসারে কোনও ডিস্ট্রিবিউটর নিজের নামে বা নিকট আত্মীয়ের নামে ডিলারশিপ রাখতে পারবেন না। অর্থাৎ তথ্য গোপন করে দুর্নীতি করার জন্যই ডিস্ট্রিবিউটররা নিজের নামে ডিলারশিপ নিয়েছেন। এই সমস্ত ডিস্ট্রিবিউটরদের সংখ্যা ইতিমধ্যে হাতেও পেয়েছে ইডি। ডিস্ট্রিবিউটরদের মধ্যে কারা কারা বাকিবুরের (Ration Scam) সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলতেন সেটাও খতিয়ে দেখছেন ইডির আধিকারিকরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share