Author: user

  • State Advocate General: মমতা সরকারের সঙ্গে সংঘাত? ইস্তফা রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলের

    State Advocate General: মমতা সরকারের সঙ্গে সংঘাত? ইস্তফা রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলের (State Advocate General) পদ ছাড়লেন সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। শুক্রবার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে ইমেইল মারফত নিজের ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন তিনি। কোনও কোনও মহলের দাবি, সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে লাগাতার সংঘাত চলছিল নবান্নের। তার জেরেই এই সিদ্ধান্ত। আবার আইনজীবীদের একাংশের মতে, সৌমেন্দ্রনাথবাবু জানিয়েছেন সংবিধান সম্পর্কিত মামলা ছাড়া আর কিছু তিনি কিছু লড়তে যাবেন না। সম্প্রতি শাসকদলের ঘনিষ্ঠ সরকারি আইনজীবীরা বিচারপতি রাজাশেখর মান্থারের এজলাসে বিক্ষোভ দেখান। এই বিক্ষোভের বিরোধিতা করেন সৌমেন্দ্রনাথবাবুও। এরপরেই শাসক দলের সঙ্গে তাঁর দূরত্ব বাড়ছিল।

    কে হচ্ছেন নতুন অ্যাডভোকেট জেনারেল?

    সূত্রের খবর, নতুন অ্যাডভোকেট জেনারেল (State Advocate General) হতে চলেছেন আইনজীবী কিশোর দত্ত। রাজ্যপালকে ইস্তফাপত্র পাঠানোর পরে মুখ্যসচিব এবং আইনমন্ত্রীকেও পদত্যাগ পত্র পাঠাবেন সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। এমনটাই জানা গিয়েছে। চলতি মাসের ৭ তারিখেই সরিয়ে দেওয়া হয় পাবলিক প্রসিকিউটার শাশ্বতগোপাল মুখোপাধ্যায়কে। তাঁর পরিবর্তে স্থলাভিষিক্ত হন দেবাশিষ রায়। এরপর থেকেই জল্পনা শুরু হয় যে অ্যাডভোকেট জেনারেল পদেও বদল আসতে চলেছে। প্রসঙ্গত যে কিশোর দত্তের নাম আবার অ্যাডভোকেট জেনারেল পদে উঠে আসছে তিনি এর আগেও ওই দায়িত্বে ছিলেন। ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটের পরে তাঁকে সরিয়ে দেয় মমতা সরকার।

    অ্যাডভোকেট জেনারেলদের ইস্তফার ইতিহাস 

    তৃণমূল জমানায় এর আগে একাধিক অ্যাডভোকেট জেনারেল (State Advocate General) ইস্তফা দিয়েছেন। সেই ইতিহাসটাও একবার জেনে নেওয়া যাক। ২০১৩ সালে অ্যাডভোকেট জেনারেল ছিলেন বিমল চট্টোপাধ্যায়। অনিন্দ্য মিত্রের পরেই বিমলবাবু ওই পদে বসেছিলেন। ২০১১ সালে বামফ্রন্ট সরকারকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসে তৃণমূল কংগ্রেস। তখনই অনিন্দ্য মিত্রকে রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল করা হয়। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরের মাঝামাঝি আচমকাই ইস্তফা দিয়েছিলেন বিমল চট্টোপাধ্যায়। এর পরবর্তীকালে দেখা যায় ২০১৭ সালের তৎকালীন অ্যাডভোকেট জেনারেল জয়ন্ত মিত্রও ইস্তফা দেন। সে সময় কারণ হিসেবে উঠে আসে সরকারের সঙ্গে তাঁর মনোমালিন্য। ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অ্যাডভোকেট জেনারেল (State Advocate General) পদে নিয়োগ করা হয় কিশোর দত্তকে। ২০২১ সালে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Memari: ‘ফুঁ দিয়ে মস্তান তৈরি করি, হাত ভেঙে দেব’, প্রকাশ্যে কেন হুঁশিয়ারি দিলেন মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা?

    Memari: ‘ফুঁ দিয়ে মস্তান তৈরি করি, হাত ভেঙে দেব’, প্রকাশ্যে কেন হুঁশিয়ারি দিলেন মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশ্য মঞ্চে এবার মস্তান তৈরির কথা বলে বিতর্কে জড়ালেন রাজ্যের মন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। পূর্ব বর্ধমানের মেমারিতে (Memari) মন্ত্রী মস্তান তৈরির কথা বলেন। তবে, বিরোধী দলের কাউকে এমন হুমকি দিচ্ছেন এমন নয়, দলের অন্দরে বিরুদ্ধ গোষ্ঠীকে এই ভাষায় কথা বলে মন্ত্রী সমঝে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন বলে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে। একজন মন্ত্রী যে ভাষায় কথা বলেছেন তা নিয়ে জেলা রাজনীতিতে তোলপাড় শুরু হয়ে গিয়েছে।

    মন্ত্রী ঠিক কী বলেছেন?

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে মন্ত্রী বলেন, আমি মস্তান নয়, কিন্তু ফুঁ দিয়ে মস্তান তৈরি করতে পারি। তেলপোড়া, পানিপোড়া কানে দেব, মাস্তান তৈরি হয়ে যাবে। মস্তানকে জন্ম করার ক্ষমতা আমার রয়েছে। তবে,  মস্তানি নয়, ভালোবাসার রাজ্য চাই। তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, দুদিন আগে পূর্ব বর্ধমানের মেমারির (Memari) সাতগেছিয়া বাজারে তৃণমূলের পক্ষ থেকে বিজয়া সম্মেলনীর আয়োজন করা হয়। সেখানে সিদ্দিকুল্লা সাহেব উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, কিছু কিছু অঞ্চলের ছেলেরা মাথায় ফেট্টি বেঁধে তাল  ঠুকছে। বাঘ, সিংহ গর্তে চলে গেল। তোমরা মশা-মাছি কত ভাল তাল ঠুকবে। আমার কাছে নাম আছে, বলব না। তাদের শুনিয়ে দিচ্ছি, হাত তোলা বন্ধ করো। না হলে হাত ভেঙে দেব একদম। ইয়ার্কি করতে আমরা আছি নাকি। মন্ত্রীর প্রকাশ্যে এই হুঁশিয়ারিতে দলের অন্দরে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

     তৃণমূলের  দুই গোষ্ঠীর কোন্দল প্রকাশ্যে

    তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, মেমারি-২ ব্লকে (Memari) তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর কোন্দল বহুদিন ধরেই রয়েছে। কয়েকদিন আগেই বড়পলাশনে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। উভয়পক্ষের মোট তিনজন জখম হন। পুলিস ১০জনকে গ্রেফতার করেছে। সূত্র মারফত জানা যায়, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে থেকে কোন্দল চরমে উঠেছে। এক গোষ্ঠীর নেতাদের পঞ্চায়েত নির্বাচনে টিকিট দেওয়া হয়নি। অনেক পঞ্চায়েত প্রধান প্রার্থী তালিকা থেকে বাদ গিয়েছিল। দলের এক নেতা বলেন, কোন্দল মেটাতে জেলা নেতৃত্ব একাধিকবার হস্তক্ষেপ করেছিলেন। কিন্তু তারপরও যুদ্ধ থামেনি। মন্ত্রী দলের সেই বিরোধী গোষ্ঠীকে বার্তা দিয়েছেন বলে অনেকেই মনে করছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শনিবার, ১১/১১/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শনিবার, ১১/১১/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) কাজের জায়গায় আঘাত লাগা থেকে সাবধান থাকুন।

    ২) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।   

    বৃষ

    ১) বাড়তি ব্যবসায় ভাল লাভ হতে পারে।

    ২) নিজের প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন।

    মিথুন

    ১) উচ্চপদস্থ কোনও ব্যক্তির অনুগত থাকলে লাভ হতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর ঝামেলায় বেশি কথা না বলাই শ্রেয়।   

    কর্কট

    ১) প্রতিযোগিতামূলক কাজে বিশেষ স্থান লাভের যোগ।

    ২) কুচক্রে পড়ে নিজের ক্ষতি হতে পারে।  
      
    সিংহ 

    ১) কোনও যন্ত্র খারাপ হওয়ায় প্রচুর খরচ হতে পারে।

    ২) কর্মে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে।   

    কন্যা

    ১) ভাল কোনও সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় ক্ষোভ বাড়তে পারে।

    ২) কারও কাছ থেকে বড় কোনও উপকার পেতে পারেন।   

    তুলা 

    ১) ধর্মীয় স্থানে দান করায় শান্তিলাভ।

    ২) কাজের জন্য বাড়ির কেউ বাইরে যাওয়ায় মনঃকষ্ট। 

    বৃশ্চিক

    ১) সুন্দর কথা বলায় সুনাম বাড়তে পারে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে, প্রতারিত হওয়ার যোগ।   

    ধনু

    ১) পড়াশোনার খুব ভাল সুযোগ আসতে পারে।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে। 

    মকর

    ১) কোনও ভুল কাজ করার জন্য শান্তি পাবেন না।
     
    ২) সারা দিন ব্যবসা ভাল চললেও পরে জটিলতা আসতে পারে।   

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যা হতে পারে।

    ২) নিজের চিকিৎসায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে।   

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভাল।

    ২) মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।  

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Holiday List 2024: ২০২৪ সালের সরকারি ছুটির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ রাজ্যের, পুজোর মরসুমে ১৬ দিন টানা ছুটি

    Holiday List 2024: ২০২৪ সালের সরকারি ছুটির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ রাজ্যের, পুজোর মরসুমে ১৬ দিন টানা ছুটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে ছুটির তালিকা সামনে এল, এদিনই তা প্রকাশ করে রাজ্য সরকার। ওই তালিকায় (Holiday List 2024) দেখা যাচ্ছে ২০২৪ সালে বেশ কিছু ছুটির দিন রবিবারেও পড়ে গিয়েছে। আবার দুর্গাপূজার সময় সরকারি কর্মচারীদের একনাগাড়ে ১৬ দিন ছুটি থাকছে। যা নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েছে মমতা সরকার। এমনিতেই রাজ্য সরকারের অফিসগুলি নিয়ে জনসাধারণের অভিযোগ কম কিছু নয়। সঠিক পরিষেবা মেলে না, বারবার চক্কর কাটতে হয়। রাজ্য সরকারি অফিসের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ ব্লক অফিস থেকে হাসপাতালের প্রশাসনিক ভবন পর্যন্ত সর্বত্রই। এরই মাঝে পুজোর মরসুমে ১৬ দিনের ছুটি নতুন বিতর্ক তৈরি করেছে।

    মোট ৪৫ দিন ছুটি থাকবে….

    আগে আগে পঞ্চমী থেকে ছুটি ঘোষণা করা হতো কিন্তু এবারে তা চতুর্থী থেকেই। স্বাভাবিকভাবে এই সময় যে সরকারি অফিসগুলোতে কাজকর্ম শিকেয় উঠবে একথা বলছেন ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ। ২০২৪ সালের হিসেব অনুযায়ী ন্যাশনাল ইম্পর্ট্যান্স অ্যাক্ট বাই এনআই অ্যাক্টে ২০২৪ সালে ছুটি থাকার কথা ২২ দিনের এবং তার সঙ্গে রাজ্য সরকারের ছুটি ২৩ দিন। অর্থাৎ জরুরী পরিষেবাকে বাদ দিলে বছরে মোট ৪৫ দিন ছুটি থাকবে। রাজ্য সরকারের দফতরগুলিতে (Holiday List 2024) অবশ্য বেশ কিছু বাতিলও হয়েছে। কারণ দুটো ছুটি একই দিনে পড়েছে।

    নতুন দুটি ছুটি..

    যেমন, ২০২৪ সালের বাংলা নববর্ষ ১৪ এপ্রিল এবং ডঃ বি আর আম্বেদকর এর জন্মদিন একই দিনে। আবার ঠাকুর পঞ্চানন বর্মার জন্মদিন এবং সরস্বতী পুজো একই দিনে পড়েছে। বিরসা মুন্ডার জন্মদিন এবং গুরু নানকের জন্মদিনও ১৫ নভেম্বর একই দিনে (Holiday List 2024) পড়েছে। রথযাত্রা, ভাইফোঁটা সমেত বেশ কিছু ছুটি বাংলার এরকম ভাবে বেশ কিছু ছুটি মারও গিয়েছে। দুটো নতুন ছুটির সংযোজনও হয়েছে ৬ এপ্রিল শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের জন্মদিন এবং ১৩ জুলাই কবি ভানু ভক্তের জন্মদিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রামমন্দির নির্মাণকে ঘিরে সেজে উঠছে অযোধ্যা, স্থানীয় ব্যবসাতেও বিপুল বৃদ্ধি

    Ram Mandir: রামমন্দির নির্মাণকে ঘিরে সেজে উঠছে অযোধ্যা, স্থানীয় ব্যবসাতেও বিপুল বৃদ্ধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে রামলালা কোলে নিয়ে ৫০০ মিটার পথ অতিক্রম করতেও দেখা যাবে। ঠিক ২ মাস পরে হতে চলা অযোধ্যায় রামমন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের উদ্বোধনকে ঘিরে এখন সাজোসাজো রব সেখানে। অযোধ্যার ২৫ লাখ বাসিন্দাই সাক্ষী থাকবেন সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়ের ভিত্তিতে নির্মিত রাম মন্দিরের। পাশাপাশি সারা দেশ থেকে বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণও জানানো হয়েছে  ‘তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’ এর পক্ষ থেকে। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে দেখা যাবে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে।

    অযোধ্যাকে ঘিরে বাড়ছে ব্যবসা

    সম্পূর্ণভাবে ভোলবদল করা হচ্ছে অযোধ্যার। হনুমানগড়ি মন্দির পর্যন্ত যে রাস্তা রয়েছে, সেখানকার পরিকাঠামো সম্পূর্ণভাবে বদল করে দেওয়া হয়েছে। রাস্তার পাশে কিছু দোকানকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। রাস্তা সম্প্রসারণের কাজেই এই সিদ্ধান নিয়েছে যোগী সরকার। সারা বছর ধরেই রামভক্তদের ভিড় চলবে এই রাস্তায়। যাঁদের দোকান থেকে উচ্ছেদ করা হয়েছে, তাঁদেরকে ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন দেওয়া হয়েছে যোগী সরকারের তরফে। গত কয়েক মাস ধরে হনুমানগড়িতে ব্যবসা ক্ষেত্রের অভূতপূর্ব উন্নতি দেখা যাচ্ছে এবং এর সবটাই যে রামমন্দির (Ram Mandir) নির্মাণকে কেন্দ্র করে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সেখানকার স্থানীয় দোকানদাররা বলছেন, ‘‘আগে সেভাবে পর্যটকদের ভিড় এখানে থাকতো না কিন্তু এখন তাঁরা কাতারে কাতারে আসছেন। এতেই বিক্রি বাড়ছে দোকানের।’’ রাইস মহম্মদ নামে আর এক দোকানদারের দাবি, ‘‘ব্যবসার উন্নতি এখানে অসম্ভব রকমের বৃদ্ধি পেয়েছে এবং আগামী দিনেও বাড়বে বলে আমার বিশ্বাস।’’

    চলতি বছরে অযোধ্যায় দীপাবলিও বিশেষ হতে চলেছে

    প্রসঙ্গত, আজ থেকে চার বছর আগে ২০১৯ সালের নভেম্বরে সুপ্রিম কোর্ট ঐতিহাসিক রায় দেয় রামমন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের। রামমন্দির নির্মাণের ভূমি পূজন প্রধানমন্ত্রী সম্পন্ন করেন ৫ অগাস্ট ২০২০ সালে। অন্যদিকে চলতি বছরের দীপাবলিও বিশেষ হতে চলেছে অযোধ্যাবাসীর কাছে। তার কারণ দুমাস পরেই উদ্বোধন রামমন্দিরের। সেদিকে থেকে তাকিয়ে এ বছর দীপাবলিতে ২১ লাখ প্রদীপ চালানোর কথা ঘোষণা করেছেন যোগী আদিত্যনাথ। এর পাশাপাশি সেখানে ‘লেসার শো’-এরও আয়োজন করা হয়েছে। তুলে ধরা হবে সম্পূর্ণ রামায়ণের কাহিনী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ranaghat: রাস্তায় গাড়ি দাঁড় করানোর অপরাধে সিভিককে মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলার

    Ranaghat: রাস্তায় গাড়ি দাঁড় করানোর অপরাধে সিভিককে মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন আগেই ভাঙড়ের তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম সরকারি জায়গায় দলীয় পার্টি অফিস করে নিজের দাপট দেখিয়েছিলেন। প্রশাসন তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সাহস দেখায়নি। সেই ঘটনার জের কাটতে না কাটতেই এবার কল্যাণীর এক তৃণমূল কাউন্সিলারের দাদাগিরি দেখলেন রানাঘাটবাসী (Ranaghat)। প্রকাশ্যে রাস্তায় কর্তব্যরত তিন সিভিক ভলান্টিয়ারকে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠল কাউন্সিলারের বিরুদ্ধে। যদিও এই পালোয়ানগিরি দেখিয়ে খুব বেশিক্ষণ তৃণমূল কাউন্সিলারের হিরোগিরি চলেনি। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযুক্ত কাউন্সিলারকে গ্রেফতার করা হয়। জেলা পুলিশের এক আধিকারিক বলেন,  সিভিকদের কাজে বাধা দেওয়া ও মারধর করার অভিযোগে চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Ranaghat)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার কল্যাণী পুরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার লক্ষ্মী ওরাওঁ গাড়ি করে কৃষ্ণনগরের দিকে যাচ্ছিলেন। তাঁরসঙ্গে আরও দু-তিন জন ছিলেন। রানাঘাটের (Ranaghat) মিশন গেটের কাছে তাঁদের গাড়ি আসার সময় যানজট ছিল রাস্তায়। দায়িত্বে থাকা সিভিক ভলান্টিয়াররা তাঁদের গাড়ি দাঁড় করাতেই প্রথমে রঞ্জিৎ দাস নামে এক তৃণমূল কর্মী গাড়ি থেকে বেরিয়ে গালাগালি শুরু করেন বলে অভিযোগ। শুরু হয় দুই পক্ষের বচসা। এরপরই সিভিকদের প্রকাশ্যেই মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। প্রকাশ্যে তৃণমূল নেতাদের দাদাগিরি দেখে হতবাক হয়ে গিয়েছেন স্থানীয় লোকজন। আক্রান্ত সিভিক ভলান্টিয়ার থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরপরই পুলিশ তৃণমূল কাউন্সিলার সহ চারজনকে গ্রেফতার করে।

    আক্রান্ত সিভিক ভলান্টিয়ারদের কী বক্তব্য?

    আক্রান্ত সিভিক ভলান্টিয়ারদের বক্তব্য, আমরা রাস্তায় ডিউটিতে ছিলাম। রাস্তায় ব্যাপক যানজট থাকায় তা মুক্ত করার কাজ করছিলাম। ওই সময় ওই গাড়িটি যাওয়ার চেষ্টা করছিল। আমরা সেটা আটকেছিলাম। এটাই আমাদের অপরাধ। তার জন্য প্রকাশ্যে তারা গাড়ি থেকে আমাদের মারধর করে কাউন্সিলার এবং তাঁর সঙ্গীরা। এ নিয়ে রানাঘাট (Ranaghat) থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। তদন্তে নেমে চারজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bankura: রাতে বিছানা-বালিশ নিয়ে ঢোকেন আয়কর প্রতিনিধিরা! ম্যারাথন তল্লাশি বিধায়কের রাইস মিলে

    Bankura: রাতে বিছানা-বালিশ নিয়ে ঢোকেন আয়কর প্রতিনিধিরা! ম্যারাথন তল্লাশি বিধায়কের রাইস মিলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে রাজ্য জুড়ে তল্লাশি চালাচ্ছে ইডি। এবার বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়া বিধায়ক তন্ময় ঘোষের বাঁকুড়ার (Bankura) বিষ্ণুপুরের রাইস মিলে চলছে আয়কর তল্লাশি। টানা দুদিন ধরেই চলছে এই তল্লাশি। বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবার সকালেও রাইস মিলে হাজির হন বিধায়ক তন্ময়। তলব করা হয় তাঁর হিসাবরক্ষক অরূপ সামন্তকেও। সূত্রের খবর, দু’জনকে মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন আয়কর দফতরের আধিকারিকেরা।

    রাতে বিছানা-বালিশ নিয়ে ঢোকেন আয়কর প্রতিনিধিরা (Bankura)

    দলীয় ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তন্ময় ঘোষ পেশায় ব্যবসায়ী। ২০১৫ সালে সক্রিয় রাজনীতিতে যোগ দিয়ে বাঁকুড়ার (Bankura) বিষ্ণুপুর পুরসভার কাউন্সিলার হন তিনি। ২০২০ সালের মে মাসে বিষ্ণুপুর পুরসভার নির্বাচিত বোর্ডের মেয়াদ শেষ হলে তাঁকে প্রশাসকমণ্ডলীতে আনা হয়। পাশাপাশি, ওই বছরই তন্ময়কে বিষ্ণুপুর শহরের যুব তৃণমূলের সভাপতির দায়িত্বও দেওয়া হয়। ২০২১-এর বিধানসভা ভোটে বিষ্ণুপুর বিধানসভায় তিনি তৃণমূলের টিকিটের অন্যতম দাবিদার ছিলেন। কিন্তু দল তাঁকে টিকিট না দিয়ে বিষ্ণুপুর বিধানসভায় প্রার্থী করে অর্চিতা বিদকে। এর পরই বিজেপিতে যোগ দেন তন্ময়। গত বিধানসভা ভোটে বিজেপির টিকিটে ওই কেন্দ্র থেকেই জয় পান তন্ময়। কিন্তু এ বছরের অগাস্টে তিনি আবার তৃণমূলে ফেরেন। বৃহস্পতিবার দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিতে বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে এসেছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিজেপির সেই মঞ্চ থেকেই বিষ্ণুপুরের বিধায়ক তন্ময়কে খাদ্য দফতরের দুর্নীতিতে অন্যতম অভিযুক্ত বাকিবুরের সঙ্গে তুলনা টেনে শুভেন্দু বলেছিলেন, বাকিবুরের মতোই এই রাইস মিলকে কাজে লাগিয়ে দুর্নীতি করেছেন বিষ্ণুপুরের বিধায়ক তন্ময় ঘোষ। অন্যদিক রাইস মিলে আয়কর দফতরের ম্যারাথন তল্লাশি অভিযান শুরু হয় বুধবার। জানা গিয়েছে, ওইদিনই রাতে আয়কর প্রতিনিধিদের রাইস মিলে ঢুকতে দেখা গিয়েছিল বিছানা, বালিশ নিয়ে। সেগুলিই ব্যবহার করেছেন আয়কর দফতরের প্রতিনিধিরা। তাঁদের জন্য খাবারও আসছে বাইরে থেকে।

    আয়কর হানা নিয়ে কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের বড়জোড়ার বিধায়ক অলোক মুখোপাধ্যায় বলেন, এই চালকলের ব্যবসা তন্ময়ের বাবার আমলের। তাই আয়কর দফতর যত চেষ্টাই করুক, আদপে তা টিকবে না। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জেরেই তল্লাশি চালানো হচ্ছে। সাধারণ মানুষ তা বুঝতে পারছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kali Puja 2023: এখানেই সিদ্ধিলাভ করেছিলেন সাধক বামাক্ষ্যাপা, জানুন শক্তিপীঠ তারাপীঠের গল্প

    Kali Puja 2023: এখানেই সিদ্ধিলাভ করেছিলেন সাধক বামাক্ষ্যাপা, জানুন শক্তিপীঠ তারাপীঠের গল্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শক্তিপীঠ, সিদ্ধপীঠ তারাপীঠ (Tarapith)। কালীপুজোয় (Kali Puja 2023) জমজমাট বীরভূমের তারাপীঠ। অনেকে ভাবেন এটি সতীপীঠ কিন্তু তারাপীঠ সতীপীঠ নয়। কথিত আছে, একবার দেবীর মাতৃরূপ দর্শন চান বশিষ্ঠ মুনি৷ দেবীও নিরাশ করেননি৷ এখানেই তাঁকে মাতৃরূপে দর্শন দেন দেবী। এখানেই তপস্যা করে সিদ্ধিলাভ করেন তারা মায়ের ভক্ত বামাক্ষ্যাপা। ফলে এটি সিদ্ধপীঠ হিসেবেও পরিচিত। অমাবস্যায় রীতি মেনে পুজো হয় এখানে।

    কালীপুজোয় কেমন হয় তারা মায়ের ভোগ?

    সকালে স্নানের পর দেবীর শিলাব্রহ্মময়ী মূর্তিকে রাজবেশে সাজিয়ে তোলা হয়। পরানো হয় চুনরি। এরপর পঞ্চ উপাচারে মঙ্গলারতি এবং নিত্যপুজো সম্পন্ন হয়। কালীপুজোর দিন খুব সকালে ডাবের জল দিয়ে শুরু হয় মায়ের ভোগ। সকালের ভোগে থাকে পাঁচ রকম বা ন’রকমের ভাজা, সাদা অন্ন, পায়েস ও মিষ্টি। এখানে মাকে পঞ্চব্যঞ্জন সহযোগে ভোগ নিবেদন করা হয়৷ আমিষ ভোগের মূল উপাদান হল শোল মাছ। ভোগের পাতে এই মাছ না থাকলে ভোগ গ্রহণ করেন না মা তারা। কালীপুজোর দিন ভোগ হিসেবে থাকে পোলাও, খিচুড়ি, সাদা ভাত, পাঁচরকম ভাজা, পাঁচ মিশালি তরকারি, মাছ, চাটনি, পায়েস এবং মিষ্টি। এখানকার অন্নভোগের বিশেষত্বই হল পোড়া শোলমাছ মাখা।

    সন্তানকে না খাইয়ে ভোগ গ্রহণ করেন না তারা মা

    দীপান্বিতা অমাবস্যা উপলক্ষ্যে নিয়ম-নিষ্ঠা মেনে হয় বিশেষ সন্ধ্যারতি। এরপর নিবেদন করা হয় লুচি, পায়েস, সুজি দিয়ে শীতল ভোগ। তারা মায়ের যেভাবে ভোগ পুজো হয়, সেই একই ভাবে পুজো করা হয় শ্মশান কালীকে। শ্মশানেই রয়েছে মায়ের আসল শিলা পাদুকা। তার পাশে বামদেবের সমাধি। তারাপীঠের নিয়ম অনুযায়ী, সন্তানকে খাইয়ে তবেই তারা মা ভোগ গ্রহণ করেন। তাই বামদেবের ভোগ আগে দেওয়া হয়। ভোগের তালিকায় রয়েছে প্রেত ভোগও। ডাকিনী-যোগিনীদের উদ্দেশ্যে দেওয়া এই ভোগ শ্মশানেই দেওয়া হয়। রাতে এক বারই এই ভোগের আয়োজন থাকে। বামদেবের খুব প্রিয় কুকুর ছিল শিবা। তার জন্যও থাকে বিশেষ ভোগের আয়োজন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘সামনের বছর শহিদ দিবসে চোরমুক্ত বাংলা দেখবেন’, নন্দীগ্রামে বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘সামনের বছর শহিদ দিবসে চোরমুক্ত বাংলা দেখবেন’, নন্দীগ্রামে বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শহিদ স্মরণে শুক্রবার বিজেপি এবং তৃণমূলের আলাদা সভা ছিল নন্দীগ্রামে। কিন্তু বিজেপির সভা শেষ করতে পুলিশি তৎপরতা ছিল তুঙ্গে। শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ওই সভায় হাজিরও ছিলেন। তবে, বিজেপির সভা কিছুটা দীর্ঘয়িত হওয়ার অভিযোগ তুলে মঞ্চ থেকে কর্মীদের তাড়া করে নামিয়ে দেয় পুলিশ। শহিদ বেদি থেকে মালাও সরিয়ে দেওয়া হয়। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Suvendu Adhikari)  

    ২০০৭ সালের ১০ নভেম্বর ‘সূর্যোদয়’ অভিযানের ডাক দিয়েছিল রাজ্যের তৎকালীন শাসকদল সিপিএম। রক্তাক্ত অভিযানে প্রাণ গিয়েছিল জমি আন্দোলনের একঝাঁক নেতা-কর্মীর। এখনও বেশ কয়েকজনের হদিশ মেলেনি। তারপর থেকেই প্রতি বছর এই দিনটিতে নন্দীগ্রামের করপল্লিতে শহিদ স্মরণ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। শুভেন্দু দলে যোগ দেওয়ার পর থেকে বিজেপিও এখন এই কর্মসূচি করে। গত বছর এই অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছিল। এবার অবশ্য পরিস্থিতি ছিল শান্ত। সূত্রের খবর, তৃণমূল-বিজেপির সঙ্গে পুলিশের বৈঠকে প্রথমে সভা করার অনুমতি চায় বিজেপি। সেই মতো শুক্রবার সকাল ৮টায় করপল্লিতে শহিদ বেদিতে স্মরণসভার আয়োজন করার কথা তাদের। এরপর ৯টা নাগাদ সভায় যোগ দেওয়ার কথা শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)। ১০টার মধ্যে অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার কথা। ৯টা ৪৫ মিনিটে যান শুভেন্দু। যার জেরে সভা দীর্ঘায়িত হয়। শহিদ স্মরণে ভাষণ শেষ হতেই পুলিশ তৎপর হয়ে বিজেপি কর্মীদের তাড়া করে সরিয়ে দেয়। এমনকী মঞ্চ থেকে নামিয়ে দেয় বলে অভিযোগ। এমনকী, এরপরে  শহিদ বেদিতে থাকা ফুলের মালা দ্রুত খুলে ফেলা হয়। পরে, সেখানে তৃণমূল শহিদ স্মরণ কর্মসূচি পালন করে। যদিও সময় মতো সভা শেষ না করার অভিযোগ অস্বীকার করেছে গেরুয়া শিবির। পুলিশ ইচ্ছাকৃত বিজেপি কর্মীদের হেনস্থা করতে এসব করেছে, অভিযোগ গেরুয়া শিবিরের।

    তৃণমূল নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    ভাষণের শেষে উপস্থিত জনতার উদ্দেশে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘এবার আমাদের হাইকোর্টে যেতে হয়নি। কেন্দ্রীয় নিরাপত্তারক্ষী নামাতে হয়নি। ঠেলায় না পড়লে বিড়াল গাছে ওঠে না। আর পরের বছর যখন শহিদ স্মরণ হবে, তখন পশ্চিমবাংলায় আর এই চোরগুলো থাকবে না। ২৪ সালের ১০ নভেম্বর যখন শহিদ দিবস হবে, চোরমুক্ত বাংলা দেখবেন। আপনাদের কথা দিয়ে গেলাম’।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bomb Blast: বিকট শব্দে কেঁপে উঠল এলাকা, হাত উড়ল যুবকের, আতঙ্কিত পানিহাটিবাসী

    Bomb Blast: বিকট শব্দে কেঁপে উঠল এলাকা, হাত উড়ল যুবকের, আতঙ্কিত পানিহাটিবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় চরম উত্তেজনা ছড়াল খড়দা থানার পানিহাটি পুরসভার দু’নম্বর ওয়ার্ডে। পুরসভার তেজপাল নগর এলাকায় বোমা বিস্ফোরণে (Bomb Blast) গুরুতর জখম হন এক যুবক। আক্রান্ত যুবকের নাম জিতেন্দ্র গুপ্তা। তাঁর বয়স ২২ বছর। ঘনবসতি এলাকার মধ্যে এভাবে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে পানিহাটি পুরসভা এলাকায়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bomb Blast)

    দুদিন আগেই পুরানো বিবাদকে কেন্দ্র করে টিটাগড় পুরসভার উড়ানপাড়া এলাকায় এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে এক যুবককে খুন করে দুষ্কৃতীরা। সেই ঘটনায় ইতিমধ্যেই দুজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই খড়দা থানার পানিহাটি এলাকায় বোমা বিস্ফোরণের (Bomb Blast) ঘটনা ঘটল। এই ঘটনায় এলাকায় তীব্র আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। দুদিন আগে দিনের বেলায় প্রকাশ্যে গুলিকাণ্ডের পরই বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন এলাকাবাসী। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বোমায় জখম যুবক জিতেন্দ্র গুপ্তা ঘটনার সময় বাড়িতে ছিলেন। আচমকাই বিকট আওয়াজে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। প্রতিবেশী সুমনা চক্রবর্তী বলেন, আমি ঘরের মধ্যেই ছিলাম। সামনেই বাড়ি জিতেন্দ্রদের। বিকট আওয়াজে গোটা এলাকা কেঁপে ওঠে। আমি  বাইরে বেরিয়ে দেখি, চারদিকে ধোঁয়ায় ভর্তি। পাড়ার লোকজন জিতেন্দ্রকে কোলে করে তুলে নিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে। ওর হাতে অঝরে রক্ত ঝরছে। সম্ভবত, হাত উড়ে গিয়েছে। পরে পুলিশ আসার পর জানতে পারলাম, বোমা পাওয়া গিয়েছে বাড়ি থেকে।  আক্রান্ত যুবকের এক আত্মীয় বলেন, জিতেন্দ্র ঘর পরিষ্কার করছিল। সেই সময় সে একটি কৌটো দেখতে পায়। কৌটোটা খুলতে গিয়েই বিপত্তি বাধে। বাড়িতে কোনও বোমা রাখা ছিল বলে জানা নেই।  বাইরে থেকে কেউ বোমা বাড়িতে রেখে যেতে পারে। পুলিশ তদন্ত করে দেখুক।

    পুলিশ প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, বোমা রাখা ছিল, না বাইরে থেকে কেউ বোমা রেখেছিল, তা আমাদের কাছে পরিষ্কার নয়। সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। জখম যুবককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share