Author: user

  • Mahua Moitra: ঘুষের বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন মহুয়ার! এথিক্স কমিটির বৈঠক পিছিয়ে হবে ৯ নভেম্বর

    Mahua Moitra: ঘুষের বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন মহুয়ার! এথিক্স কমিটির বৈঠক পিছিয়ে হবে ৯ নভেম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ঘুষের বিনিময়ে সংসদে প্রশ্নকাণ্ডে’ তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে এথিক্স কমিটির বৈঠক হওয়ার কথা ছিল আজ, মঙ্গলবার ৭ নভেম্বর। তবে সেই বৈঠক পিছিয়ে ৯ নভেম্বর হবে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, মহুয়াকে আগেই তলব করেছিল এথিক্স কমিটি। সেখানেও মহুয়ার (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ এবং প্যানেল চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আপত্তিকর ভাষা প্রয়োগের অভিযোগ আনে এথিক্স কমিটি। ঘুষের বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন করেছেন মহুয়া, এই অভিযোগ সামনে এনেছিলেন ঝাড়খণ্ডের সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। ঝাড়খণ্ডের সাংসদের বক্তব্যও শোনে এথিক্স কমিটি। পরবর্তীকালে মহুয়ার বিরুদ্ধে রিপোর্ট তৈরি করার জন্য ৭ নভেম্বর বৈঠক ডাকে এথিক্স কমিটি, তবে তা দুদিন পিছিয়ে গেল। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবারই তদন্ত রিপোর্টের খসড়া তৈরি করতে পারে কমিটি।

    আপত্তিকর ভাষা প্রয়োগের অভিযোগ মহুয়ার বিরুদ্ধে

    এথিক্স কমিটির সামনে হাজির হয়ে প্যানেলকে বিভ্রান্ত করারও চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকেন মহুয়া (Mahua Moitra)। এথিক্স কমিটির চেয়ারম্যান বিনোদ সোনকরের অভিযোগ, তদন্তে অসহযোগিতা করছেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ (Mahua Moitra)। অপর প্যানেল সদস্যা অপরাজিতা সারঙ্গি জানান, সমস্ত রকমের শিষ্টাচারের মাত্রা লঙ্ঘন করেছেন মহুয়া মৈত্র। প্রসঙ্গত, মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ নিয়ে অভিযোগ রয়েছে দেশের সংবাদমাধ্যম থেকে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে। ২০১৯ সালে লোকসভা ভোট পরবর্তী সময়ে কৃষ্ণনগরের সাংসদ সংবাদমাধ্যমকে দু’পয়সার সাংবাদিক বলে অপমানজনক মন্তব্য করেছিলেন। এতে তাঁকে বয়কট করে কয়েকটি সংবাদমাধ্যম। মহুয়ার ঔদ্ধত্য যে একেবারেই বদলায়নি, তা এথিক্স কমিটির কথাতেও পরিষ্কার হয়েছে। এথিক্স কমিটির সামনে কেমন আচরণ করছিলেন মহুয়া? বিজেপি সাংসদ অপরাজিতা সারেঙ্গির মতে, ‘‘হাবেভাবে খুবই উদ্ধত ছিলেন তিনি। খুবই রুক্ষ ছিলেন। তিনি ভুয়ো বক্তব্য তৈরি করে দেশের মানুষকে ভুল পথে চালিত করার চেষ্টা করেছেন। নিজেকে হেনস্থার শিকার হিসাবে তুলে ধরেছেন।’’ এর আগে মহুয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগকারী ঝাড়খণ্ডের সাংসদ নিশিকান্ত দুবে এবং আইনজীবী জয় অনন্ত দেহাদ্রাইকে ডেকে পাঠিয়ে তাঁদের বক্তব্য শুনেছে এথিক্স কমিটি। অর্থাৎ ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ডে দুপক্ষের বক্তব্যই ইতিমধ্যে শোনা হয়ে গিয়েছে কমিটির। এবার সংসদের কাছে রিপোর্ট জমা দেবে এথিক্স কমিটি।

    টাকার বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন করতেন মহুয়া?

    ঘুষ নিয়ে সংসদে প্রশ্ন করেছেন মহুয়া, এই অভিযোগে গত মাসেই নিশিকান্ত দুবে চিঠি লেখেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাকে। এরপরই লোকসভার এথিক্স কমিটি মহুয়ার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে। নিশিকান্ত দুবের অভিযোগ ছিল, হীরানন্দানি শিল্পগোষ্ঠীকে সুবিধা পাইয়ে দিতে তাদের কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে সংসদে প্রশ্ন করতেন মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra)। পরবর্তীকালে ব্যবসায়ী দর্শন হীরানন্দানি নিজের হলফনামায় সে কথা স্বীকারও করেন। মোট ৬৩টি প্রশ্নের মধ্যে ৫০টি প্রশ্নই সাজিয়ে দিয়েছিলেন ব্যবসায়ী দর্শন হীরানন্দানি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ডায়মন্ড হারবারে অভিষেকের বিরুদ্ধে প্রার্থী নওশাদ? কী বললেন সুকান্ত?

    Lok Sabha Election 2024: ডায়মন্ড হারবারে অভিষেকের বিরুদ্ধে প্রার্থী নওশাদ? কী বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) ডায়মন্ড হারবারে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কি প্রার্থী হচ্ছেন আইএসএফের নওশাদ সিদ্দিকী? প্রসঙ্গত, নওশাদ সিদ্দিকীর এক মন্তব্যে এই জল্পনা ছড়িয়েছে। ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রে আইএসএফের ভাঙড়ের বিধায়কের প্রার্থী হওয়া নিয়ে জোর চর্চা চলছে রাজনৈতিক মহলের অন্দরে। প্রসঙ্গত রবিবারই আইএসএফ বিধায়ক বলেন, ‘‘দল অনুমোদন দিলে তিনি ডায়মন্ড হারবারে প্রার্থী হিসেবে লড়বেন।’’ সম্প্রতি, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্যেও উঠে আসে ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্র। তিনিও ইঙ্গিত দেন অভিষেকের বিরুদ্ধে অন্য কাউকে প্রার্থী করার।

    অভিষেককে চ্যালেঞ্জ নওশাদের

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারানোর চ্যালেঞ্জও ছুড়ে দেন নওশাদ সিদ্দিকী। তাঁর সংযোজন, ‘‘আমি কনফিডেন্ট, আমি বেশি ভোট পাব। সঠিক যদি ভোট হয় ৪২টি লোকসভাতে (Lok Sabha Election 2024) হারবে তৃণমূল।’’ ২০১৪ থেকে ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্রের সাংসদ রয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের অন্দরের খবর, এবারও তিনি ওই কেন্দ্র থেকে লড়বেন। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রাম যেমন রাজ্য রাজনীতির ভরকেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছিল, আগামী লোকসভা নির্বাচনে ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্র সেরকম রাজ্য রাজনীতির ভরকেন্দ্র হতে চলেছেন।

    নওশাদের প্রার্থী হওয়া নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    নওশাদের প্রার্থী হওয়া নিয়ে সোমবার মন্তব্য করতে শোনা গেল সুকান্ত মজুমদারকেও। তিনি বলেন, ‘‘রাজ্য বিজেপিও বলবে খেলা হবে! ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্রে (Lok Sabha Election 2024) বিজেপি লড়াই দেবে। সোমবার রাজভবনে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে দেখা করতে যান বালুরঘাটে সাংসদ। রাজভবন থেকে বিজয়ার শুভেচ্ছা জানিয়ে বেরিয়ে আসার পরে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরও জানিয়েছেন যে বিজেপির স্পনসর প্রার্থী কেউ হতে যাবে কেন? বিজেপির সঙ্গে মতাদর্শ সম্পূর্ণ ভিন্ন। যে যেখানে খুশি প্রার্থী হতে পারে! তবে বিজেপিও লড়াই দেবে এবং জিতবে। রেশন দুর্নীতির প্রসঙ্গও সোমবার রাজভবনের সামনে সুকান্তর সাংবাদিক সম্মেলনে উঠে আসে। তিনি বলেন, ‘‘চুরি করেছে। তদন্ত হয়েছে, জেলে গিয়েছে তৃণমূলের নেতারা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিছুই জানতেন না! প্রশাসন জানত না! এটা কী করে হতে পারে? অপেক্ষা করুন। বালু, আলু অনেকেই যাবেন জেলে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Assembly Elections 2023: ছত্তিসগড়, মিজোরামে শুরু ভোটগ্রহণ, সুকমায় বিস্ফোরণে আহত কোবরা জওয়ান

    Assembly Elections 2023: ছত্তিসগড়, মিজোরামে শুরু ভোটগ্রহণ, সুকমায় বিস্ফোরণে আহত কোবরা জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার সকাল ৭টা থেকে শুরু হয়েছে ছত্তিসগড় এবং মিজোরামে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া। মিজোরামে এক দফাতেই নির্বাচন হচ্ছে। সে রাজ্যের ৪০টি বিধানসভা কেন্দ্রের (Assembly Elections 2023) প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ হবে। অন্যদিকে, ছত্তিসগড় রাজ্যে বিধানসভার মোট আসন রয়েছে ৯০টি, যার মধ্যে ২০টি আসনে ভোটগ্রহণ হবে। এই দুই রাজ্যেই ভোটগণনা হবে আগামী ৩ ডিসেম্বর। ছত্তিসগড় এবং মিজোরামের ভোটকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হয়েছে। গতকালই আইডি বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছে ছত্তিসগড়ের কাঙ্কের জেলা।

    ছত্তিসগড়ে প্রথম দফার ভোট

    ছত্তিসগড়ে মঙ্গলবার প্রথম দফার ভোট মূলত মাওবাদী অধ্যুষিত বস্তার ডিভিশনেই হচ্ছে। জানা গিয়েছে, ২০টি বিধানসভার আসন, যেগুলিতে প্রথম দফার ভোটগ্রহণ (Assembly Elections 2023) চলছে, তার প্রত্যেকটি মাওবাদী উপদ্রুত এলাকা। ২০টি বিধানসভায় মোট বুথের সংখ্যা রয়েছে ২৫,২৪৯টি। সকাল ৭টায় ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, চলবে বিকাল ৩ টে পর্যন্ত। অন্যদিকে, ২০টির মধ্যে ১০টি বিধানসভা কেন্দ্র রয়েছে, যেগুলিতে ভোট প্রক্রিয়া শুরু হবে সকাল ৮টা থেকে এবং চলবে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, কুড়িটি আসনে ২২৩ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারিত হবে। যার মধ্যে ২৫ জন মহিলা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রথম দফার ভোটে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করবেন ৪০.৭ লাখ ভোটার।

    মিজোরামে এক দফাতেই ভোট

    অন্যদিকে, মিজোরামে এক দফাতেই ভোটগ্রহণ (Assembly Elections 2023) সম্পন্ন হচ্ছে। যেখানে ৮.৫৭ লাখ ভোটার রয়েছেন। যার মধ্যে ৪.৩ লাখ মহিলা। ৪০টি বিধানসভা আসনের ভাগ্য নির্ধারণ করবেন ১৭৪ জন প্রার্থী। এই বিধানসভা আসনগুলিতে মিজোরামের ভোট সকাল ৭টা থেকে শুরু হয়েছে। ভোটকেন্দ্রে নিরাপত্তার জন্য ৭ হাজার নিরাপত্তা কর্মী মোতায়ন করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    ছত্তিসগড় ও মিজোরাম ভোট নিয়ে ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    এদিন সকালে এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডলে পোস্ট করেন নরেন্দ্র মোদি। সকলকে ভোট দেওয়ার আবেদন করার পাশাপাশি, নতুন ভোটারদের উৎসাহিত করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন—

     

    আইইডি বিস্ফোরণ ছত্তিসগড়ে

    অন্যদিকে, নির্বাচন শুরুর ঠিক পরই, সুকমায় মাওবাদীদের ঘটানো আইইডি বিস্ফোরণে আহত হয়েছেন সিআরপিএফ-এর এলিট কোবরা জওয়ান। আহত কমান্ডোর নাম শ্রীকান্ত। তিনি ইনস্পেক্টর পদমর্যাদার অফিসার। এর আগে, গতকাল আইইডি বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল কাঙ্কের জেলা। সোমবার নির্বাচনী সরঞ্জাম নিয়ে বুথের দিকে রওনা দিয়েছিলেন ভোটকর্মীরা। সন্ধ্যায় বিস্ফোরণ ঘটে কাঙ্কেরের রেঙ্গাগোন্দি গ্রামে। গুরুতর জখম হন বিএসএফ কনস্টেবল চন্দ্রপ্রকাশ সেওয়াল ও দুই ভোটকর্মী। প্রসঙ্গত, প্রতিবারের মতো এবারও ভোট বয়কটের ডাক দিয়েছে মাওবাদীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ০৭/১১/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ০৭/১১/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) বন্ধুদের কাছ থেকে কোনও লাভজনক লগ্নিপ্রকল্প সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং সেখানে লগ্নি করার পরিকল্পনা করে ফেলবেন।

    ২) দিনের কিছু অংশ পরোপকারের কাজ করে কাটাবেন।

    বৃষ

    ১) আজ আঘাত পেতে পারেন এই রাশির জাতক। তাই আপনাদের সতর্ক থাকতে হবে। 

    ২) সন্ধ্যা নাগাদ বাড়িতে কোনও অতিথির আগমন হতে পারে।

    মিথুন

    ১) অনাবশ্যক ব্যয় এড়িয়ে চলুন। এমন না-করলে অর্থাভাব দেখা দিতে পারে।

    ২) প্রিয় মানুষের সঙ্গে দেখা হবে, এর ফলে আপনাদের মনোবল বাড়বে।

    কর্কট

    ১) বড়সড় পরিমাণে অর্থ লাভ হতে পারে। এর ফলে আপনাদের সঞ্চয় বাড়বে।

    ২) পরিবারের সমস্ত সদস্যের প্রয়োজনীয়তা পূরণে সফল হবেন।

    সিংহ

    ১) রাতে কোনও শুভ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

    ২) প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে অগ্রসর হবেন।

    কন্যা

    ১) যে কাজ হাতে নেবেন, তা পূর্ণ করুন। তা না-হলে সেই কাজ আটকে যেতে পারে।

    ২) কাউকে সাহায্য করার সময়ে নিজের কাজে মনোনিবেশ করতে ভুলবেন না।

    তুলা

    ১) মাধুর্য হারাবেন না, তা না-হলে সম্পর্কে তিক্ততা সৃষ্টি হতে পারে। ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

    ২) পরিবারের কোনও সদস্যের কাছ থেকে প্রতারণার শিকার হতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত করার জন্য যে কাজ করবেন, তাতে সাফল্য লাভ করবেন।

    ২) সন্ধ্যা নাগাদ জীবনসঙ্গীর সঙ্গে তর্ক হতে পারে।

    ধনু

    ১)  জীবনসঙ্গীকে পারিবারিক জিনিস কেনাকাটার জন্য নিয়ে যেতে পারেন।

    ২) সাংসারিক সুখ বৃদ্ধি হবে।

    মকর

    ১) ছাত্রছাত্রীরা প্রতিযোগিতায় সাফল্য লাভ করবেন।
     
    ২) ব্যবসায়িক পরিকল্পনা করে থাকলে লাভান্বিত হবেন।

    কুম্ভ

    ১) সতর্ক থাকুন। চুক্তির ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে প্রতারণার শিকার হতে পারেন।

    ২) ভাইদের সঙ্গে বিবাদ চললে তা সমাপ্ত হবে।

    মীন

    ১) বিদেশি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত জাতকরা আজ কোনও সংবাদ পাবেন।

    ২) ছাত্রছাত্রীদের ওপর থেকে চাপ কমবে।

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: মালদায় ‘গনি খান’ মিথ কি শেষ! লোকসভায় মৌসমকে চাইছে না তৃণমূলের বড় অংশ

    Malda: মালদায় ‘গনি খান’ মিথ কি শেষ! লোকসভায় মৌসমকে চাইছে না তৃণমূলের বড় অংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘গনি খান’ মিত কি ভাঙছে মালদায়! গনিখান চৌধুরীর ছবির উপর ভর করে একসময় এই জেলায় বাজিমাত করত কংগ্রেস। বাম আমলে গনি খান চৌধুরীর নামটাই ছিল কংগ্রেসের তুরুপের তাস। তাই এই পরিবারের সদস্যদের আলাদা গুরুত্ব ছিল সব সময়। সব রাজনৈতিক দলই আলাদা নজরে দেখত এই পরিবারের সদস্যদের। কয়েক বছর আগেই মালদার (Malda) বুকে কংগ্রেসে ব্যাপক ভাঙন ধরিয়ে হাজার হাজার অনুগামী নিয়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন মৌসম বেনজির নূর। তিনি এখন রাজ্যসভার সদস্য। সামনে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে পার্টির প্রার্থী হওয়া নিয়ে দলের অন্দরে জোট চর্চা শুরু হয়েছে। দলের একটা বড় অংশের কর্মীরা মৌসমকে আর লোকসভার প্রার্থী করতে চাইছেন না। তারা রীতিমতো গণস্বাক্ষর করে রাজ্য নেতৃত্বের দ্বারস্থ হতে চলেছেন।

    কেন ক্ষোভ? (Malda)

    বেশ কয়েক বছর আগেই কংগ্রেস ছেড়ে মৌসম তৃণমূলে যোগ দেন। গত লোকসভা নির্বাচনে তিনি হেরে যান। তবে, তবে তৃণমূলের পক্ষ থেকে তাঁকে রাজ্যসভায় সাংসদ নির্বাচিত করা হয়। কিন্তু, সংসদ সদস্য হওয়ার পর থেকে মালদায় (Malda) দলের নেতা কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ অনেকটাই বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ। কর্মীদের একাংশের অভিযোগ, বাড়ি গেলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসিয়ে রাখা হত। অনেক সময় ঠিক মতো করে কথাও বলতেন না নেত্রী। আপদে বিপদেও নেত্রীকে পাশে পাওয়া যায়নি। ফলে দলের মধ্যেই বেশ কয়েক বছর ধরে তাঁর বিরুদ্ধে চাপা ক্ষোভ তৈরি হয়েছিল। একসময় যারা মৌসুমের অনুগামী হিসেবে পরিচিত ছিলেন, তাঁরাও ধীরে ধীরে নেত্রীকে পাশে না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েন। কয়েক মাস পরেই হচ্ছে লোকসভা নির্বাচন। স্বাভাবিকভাবেই মৌসমকে নিয়ে ফের জেলার রাজনীতিতে চর্চা শুরু হয়েছে। কিন্তু, নিচুতলার কর্মীদের একটা বড় অংশ তাঁর থেকে সরে গেছে। তাই এবার লোকসভা নির্বাচনে তাঁকে চাইছেন না। শুধুমাত্র গনি খান চৌধুরীর পরিবারের সদস্য বলে মৌসমকে যাতে প্রার্থী না করে রাজ্য নেতৃত্ব তাই একটা অংশ গণ স্বাক্ষর করে রাজ্য নেতৃত্বের কাছে দরবার করতে চলেছেন। তাঁর পরিবর্তে বিকল্প প্রার্থী হিসেবে দলের জেলার সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সিকে অনেকে চাইছেন।

    তৃণমূল নেত্রী মৌসম নূর কী বললেন?

    তৃণমূল নেত্রী মৌসম নূর বলেন, দলের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি থাকতেই পারে। এটা নিয়ে চর্চার দরকার নেই। কিছু মানুষের মনে মান-অভিমান থাকতে পারে, সেটা মিটে যাবে। দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেকের নেতৃত্বে এখানে তৃণমূল ফের শক্তিশালী হবে।

    কী বললেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি?

    তৃণমূলের মালদার (Malda) জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সি বলেন, প্রার্থী ঠিক করার বিষয়টি রাজ্য নেতৃত্ব করে।  এখানে আমাদের কিছু বলার নেই। আর এই নিয়ে কে কী দাবি করছে তা আমার জানা নেই। তাই, এই বিষয়ে আমার মন্তব্য করা ঠিক হবে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: মুর্শিদাবাদে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় তদন্তে পৌঁছল এনআইএ

    Murshidabad: মুর্শিদাবাদে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় তদন্তে পৌঁছল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বেলডাঙায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় তদন্তে পৌঁছাল এনআইএ। সোমবার জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার তিন সদস্যের দল এদিন রামেশ্বরপুরে গিয়ে দুই জনের বাড়িতে গিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। উল্লেখ্য পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময়েও বোমা বিস্ফোরণে উত্তাল হয়ে উঠেছিল মুর্শিদাবাদ। রাজ্যে শাসক-বিরোধী দলের সংঘর্ষে সবথেকে বেশি মৃত্যু হয়েছিল এই জেলায়। এবার ২০২২ সালের বিস্ফোরণের ঘটনায় এনআইএ তদন্ত করতে এলে তীব্র শোরগোল পড়ে জেলায়।

    তল্লাশি চালনো হয় দুই ব্যক্তির বাড়িতে (Murshidabad)?

    স্থানীয় (Murshidabad) সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদের এদিন রামেশ্বরপুরে দুই ব্যক্তির বাড়িতে তাল্লাশি করে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। এলাকার মনসুর শেখ, তাহাবুল শেখের বাড়িতে অনেক সময় ধরে তল্লাশি করে এনআইএ। তবে তদন্তের বিষয়ে বাড়ির লোকেরা কিছু মন্তব্য করতে চাননি।

    ঘটনা কী ঘটেছিল?

    ২০২২ সালে ১৭ জানুয়ারিতে বেলডাঙার রামেশ্বরপুরে (Murshidabad) একটি বাগানবাড়িতে চলছিল বোমা তৈরির কাজ। কিন্তু সেই দিন রাতে আচমকা বিস্ফোরণ ঘটে। ঘটনায় মৃত্যু হয় এক ব্যক্তির। এরপর পুলিশ তাল্লাশি চালিয়ে ঘটনাস্থলে ৭৪ টি সকেট বোমা উদ্ধার করে। জেলা পুলিশের তদন্তে উঠে আসে আরও তথ্য। প্রায় পাঁচ মাস পরে ঘটনায় অভিযুক্ত এক ব্যক্তিকে পুলিশ গ্রেফতার করে। এরপর জিজ্ঞাসাবাদে উঠে আসে চাঞ্চাল্যকর তথ্য। এই ঘটনার তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আট মাস পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশে এনএইএ তদন্তভার নিয়ে ফের তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও ঘটেছিল বিস্ফোরণ

    সূত্রে জানা গিয়েছে, মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) ১০ অক্টোবর ২০২২ সালে বিস্ফোরণে মারা গিয়েছিলেন ছাদি শেখ। এদিন তাঁর বাড়িতেও যায় তদন্তকারী দল। এছাড়াও এই বছরেই ১৬ সেপ্টেম্বর ঘটা বেলডাঙা বিস্ফোরণ মামলায় এনআইএ এবার ইউপিএ ধারা যুক্ত করেছে বলে জানা গিয়েছে। এমনকী তদন্তে জানা গিয়েছে পাইপ বোমা জাতীয় বোমা ব্যবহার করা হয়েছিল এই বিস্ফোরণে। এই ঘটনায় মোট ১৪ জনকে পুলিশ গ্রেফতার করে ছিল। ধৃতরা আদালতে জামিনের আবেদন জানালেও বর্তমানে প্রত্যেকের আবেদন বাতিল হয়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: ভূতের উপদ্রব, আতঙ্কে পালাচ্ছেন গ্রামবাসীরা, ঘটনাস্থলে বিজ্ঞান মঞ্চ

    Hooghly: ভূতের উপদ্রব, আতঙ্কে পালাচ্ছেন গ্রামবাসীরা, ঘটনাস্থলে বিজ্ঞান মঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহালয়ার পর থেকেই বাড়িতে ভীষণ উৎপাত। রাত হলেই শব্দের উপদ্রব। শব্দের তীব্রতা এতটাই, মনে হয় কেউ যেন বাড়ির দেওয়ালে ইট, পাথর ছুড়ে মারছে। রীতিমতো বাড়িতে ঘুমানো এক প্রকার অসম্ভব হয়ে উঠেছে। অথচ ঘর থেকে বাইরে গেলে কাউকেই দেখা যায় না। এই ঘটনায় তীব্র আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে বাড়ির আশপাশের এলাকায়। পার্শ্ববর্তী অনেক গ্রামবাসী ভয়ে অন্যত্র পালিয়ে যাচ্ছেন। ঘটনার কেন্দ্রবিন্দু হল হুগলি (Hooghly) জেলার উত্তম বিশ্বাসের বাড়ি। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বিজ্ঞান মঞ্চ।

    বাড়ির লোকজনের বক্তব্য

    হুগলির (Hooghly) পোলবার রাজহাট গ্রাম পঞ্চায়েতের ভাটুয়া গ্রামের নিবাসী হলেন উত্তম বিশ্বাস। বাড়িতে ভূতের উপদ্রব হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। বাড়িতে উত্তমের স্ত্রী বলেন, “গভীর রাত হলেই বাড়িতে প্রচুর শব্দ হয়। মহালয়ার পর থেকে রোজ এই ঘটনা ঘটে চলছে। বাড়ির চারপাশ ভালো করে দেখেছি। কোথাও কিছু নেই। কিন্তু রাত হলেই বিভিন্ন শব্দ শুনতে পাই। এমনকী আশেপাশের প্রতিবেশীরাও সেই শব্দ শুনতে পান।” এলাকার কেউ কেউ বলছেন ভূতের দাপট বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু অপর দিকে আরও অনেকে বলছেন ঘটনার পেছনে কোনও ব্যক্তি রয়েছে। ভয় দেখাতেই এই কর্মকাণ্ড বলে দাবি করেছেন প্রতিবেশীদের একাংশ। অপর দিকে বাড়ির মালিক উত্তম বিশ্বাস বলেন, “গ্রামের অনেক মানুষ ভূতের কথা বলেছেন। আর তাই বাড়িতে ওঝা-গুণিনকে ডাকা হয়েছে। কিন্তু লাভ হচ্ছে না।”

    ঘটনাস্থলে বিজ্ঞান মঞ্চ

    অপর দিকে বিজ্ঞান মঞ্চের পক্ষ থেকে অনেকেই বাড়িতে (Hooghly) গিয়ে খোঁজ-খবর করেছেন। বিজ্ঞান মঞ্চের পক্ষ থেকে ভূতের তত্ত্বকে অস্বীকার করা হয়েছে। বিজ্ঞান মঞ্চের সম্পাদক সন্দীপ সিংহ বলেন, “অসৎ উদ্দেশ্যে হয়তো কেউ তাঁদের বাড়ির ছাদ, দেওয়ালে আঘাত করছে। স্থানীয়রা এই জন্যই ভূতের কথা বলছেন। তবে আমরা কোনও শব্দ শুনতে পাইনি।” এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “আমরা আবারও যাবো, বাড়ির এবং এলাকার মানুষকে সাহস দিয়েছি।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Fraud: স্কুলে চাকরি দেওয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা! গ্রেফতার অভিযুক্ত সরকারি কর্মী

    Fraud: স্কুলে চাকরি দেওয়ার নাম করে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা! গ্রেফতার অভিযুক্ত সরকারি কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লক্ষাধিক টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণার (Fraud) কারণে দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে এবার গ্রেফতার হলেন এক সরকারি কর্মী। পুলিস জানিয়েছে,ধৃতের নাম শুভঙ্কর চক্রবর্তী। তিনি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা প্রশাসনিক ভবনের গ্রুপ ডি পদের স্থায়ী কর্মী। মাসখানেক আগে এই মামলায় তাঁর মা গ্রেফতার হয়েছেন। তিনি আবার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষিকা। দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলা শাসক বিজিন কৃষ্ণা বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। আইন আইনের পথে চলবে।’

     ঠিক কী অভিযোগ? (Fraud)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃত সরকারি কর্মী শুভঙ্কর চক্রবর্তীর বাড়ি বালুরঘাট শহরের চকভৃগু এলাকার। তিনি ও তাঁর  মা শেফালী চক্রবর্তী প্রাইমারি স্কুলে চাকরি দেওয়ার নাম করে  একাধিকজনের কাছে থেকে লক্ষাধিক টাকা তুলেছিলেন। এমনকী ভুয়ো নিয়োগপত্রও দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। এরপরেও কারও চাকরি হয়নি। প্রতারিতরা ২০২২ সালে অভিযোগ দায়ের করেন বালুরঘাট থানায়। সেই অভিযোগের পর থেকেই বেপাত্তা ছিলেন ওই শিক্ষিকা। মাসখানেক আগে ওই শিক্ষিকাকে বালুরঘাট থেকেই বালুরঘাট থানার পুলিস গ্রেফতার করে। এবারে তাঁরই ছেলেকে পুলিস গ্রেফতার করল।  সোমবার ধৃতকে আদালতে পেশ করা হলে বিচারক ১০ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন। তাঁর বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকার আর্থিক প্রতারণার (Fraud) অভিযোগ রয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। অভিযুক্ত শুভঙ্কর চক্রবর্তী আদালতে যাওয়ার সময় বলেন, ‘আমি কোনওভাবেই কারও সঙ্গে আর্থিক প্রতারণায় যুক্ত নই।’

     প্রতারিতদের কী বক্তব্য?

    অরিজিৎ দাস নামে এক প্রতারিত বলেন, ‘সরকারি কর্মী ও তাঁর মা মিলে প্রতারণা চক্র চালাতেন। চাকরি দেওয়ার নাম করে আমার কাছ থেকে ৫ লক্ষ ৪৫ হাজার টাকা নিয়েছিল অভিযুক্তের মা। তার নামে থানায় অভিযোগ করেছিলাম। সেই মহিলাকে গ্রেফতার আগেই করেছে। এবার তার ছেলেও গ্রেফতার হয়েছে। এখন ন্যায় বিচারের আশায় রইলাম।’ প্রতারিত দিবস বর্মন বলেন, ‘শুভঙ্কর আমার বন্ধু ছিল। সেই সূত্রে তার বাড়িতে যাতায়াত লেগে থাকত। প্রাথমিক শিক্ষকে নিয়োগের লোভ দেখিয়ে আমার কাছ থেকে ৪ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। বহুবার চেয়েও সেই টাকা ফেরত পাইনি। অবশেষে মা ও ছেলে দুজনের নামে অভিযোগ জানিয়েছিলাম। অভিযুক্তদের উপযুক্ত শাস্তি চাই।’

    পুলিশ প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    জেলা পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, ‘এক বছর আগে করা এক ব্যক্তির প্রতারণার (Fraud) অভিযোগের ভিত্তিতে প্রথমে মাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পরে আরেকজনের অভিযোগ পাওয়াতে সেই মামলার সঙ্গে এটা জুড়ে দেওয়া হয়েছে। যেখানে জেলা প্রশাসনের এক কর্মীর নাম উল্লেখ রয়েছে। তাকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: “ভোট চাইতে এলে বিজেপি কর্মীদের গাছে বেঁধে রাখুন” তৃণমূল নেতার হুমকিতে তীব্র বিতর্ক

    Birbhum: “ভোট চাইতে এলে বিজেপি কর্মীদের গাছে বেঁধে রাখুন” তৃণমূল নেতার হুমকিতে তীব্র বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট চাইতে এলে বিজেপি কর্মীদেরকে গাছে বেঁধে রাখার নিদান দিলেন তৃণমূলের নেতা। বীরভূমের (Birbhum) রূপপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজয়া সম্মেলনের আয়োজন হয়েছিল। আর এই সম্মেলনের সভা থেকে বোলপুর-শ্রীনিকেতন ব্লকের নেতা বাবু দাস হুমকি দিয়ে বলেন, “সামনে লোকসভার ভোট। তাই এবার বিজেপি ভোট চাইলে গাছে বেঁধে রাখবেন।” এই মন্তব্যে জেলায় তীব্র শোরগোল পড়েছে। রাজ্যে শাসক দলের বিরুদ্ধে বিরোধীদের হুমকির ঘটনা নতুন কিছু নয়। গত ২০২১ সালের বিধানসভা এবং পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছিল রাজ্য জুড়ে। ফলে বিজেপিকে হুমকির ঘটনায় আরও একবার কাঠগড়ায় উঠল তৃণমূল।

    তৃণমূলের বক্তব্য (Birbhum)

    বিজেপিকে হুমকি দিয়ে তৃণমূল নেতা বাবু দাস (Birbhum) বলেন, “মাত্র হাতে গোনা কয়েকমাস পরেই লোকসভার নির্বাচন। সকল দলের নেতারা ভোট চাইতে আসবেন। বুথের সমস্ত কর্মীদের বলে দিচ্ছি, বিজেপি যদি ভোট চাইতে আসে তাহলে তাঁদের গাছে বেঁধে রাখবেন। গাছে দড়ি দিয়ে বেঁধে ১০০ দিনের টাকার হিসাব চাইবেন। বাংলাকে কেন বঞ্চনা করা হচ্ছে জানতে চাইবেন।”

    আর কী বলেন?

    কেন্দ্রীয় বঞ্চনার কথা বলে কার্যত বিজেপি কর্মীদের আতঙ্কিত করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে বলে মনে করছেন রাজনীতির একাংশের মানুষ। তবে বোলপুর- শ্রীনিকেতন ব্লকের (Birbhum) নেতা বাবু দাস নিজের বক্তব্যে স্থির থেকে বলেন, “কে কীভাবে নিচ্ছে আমি জানিনা। বিজেপি যদি একে হুমকি হিসাবে নেয় তাহলে মন্তব্যের বিশ্লেষণ ভুল করা হবে। এলাকায় ভোট চাইতে গেলে ১০০ দিনের কাজের টাকা দিতে হবে। কাজ করাবে অথচ টাকা দেবেনা এমন টা চলতে পারেনা।”

    বিজেপির বক্তব্য

    এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বীরভূম (Birbhum) জেলার বিজেপি সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন, “তৃণমূল দলের এটাই সংস্কৃতি। তৃণমূল কু কথা না বললে, ভোটে জয়ী হতে পারে না তাই ওঁদের কু কথা বলতেই হয়। সমানে লোকসভার ভোট তাই বিজেপি কর্মী সমর্থকদের ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এই মন্তব্যকে আমরা তীব্র নিন্দা জানাই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Titagarh: টিটাগড়ে ফের দুই কাউন্সিলারের অনুগামীদের মধ্যে হাতাহাতি, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    Titagarh: টিটাগড়ে ফের দুই কাউন্সিলারের অনুগামীদের মধ্যে হাতাহাতি, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছিনতাইয়ের ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে উঠল টিটাগড়ের উড়ানপাড়া এলাকা। টিটাগড় (Titagarh) পুরসভার তৃণমূলের দুই কাউন্সিলারের অনুগামীদের মধ্যে গন্ডগোল বাধে বলে অভিযোগ। দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এর ফলে ফের টিটাগড় পুরসভা এলাকায় তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসে। এক সপ্তাহ আগেই তৃণমূল কাউন্সিলার বিকাশ সিং এবং সনু সাউয়ের মধ্যে প্রকাশ্যে মারামারি হয়েছিল। সংঘর্ষের জেরে বিকাশের এক অনুগামীর মৃত্যু হয়। এনিয়ে পুলিশের ধমক খেতে হয় সনু সাউকে। যা নিয়ে জেলা জুড়ে চর্চা হয়। দলীয় নেতৃত্ব সতর্ক করার পরও ফের টিটাগড় পুরসভার অন্য দুই কাউন্সিলারের অনুগামীদের মধ্যে প্রকাশ্যে গন্ডগোল বাধল। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। পুলিশ উড়ানপাড়া এলাকায় রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা টোটো, অটোতে ভাঙচুর চালায় বলে অভিযোগ। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। ভাঙচুরের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Titagarh)  

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, টিটাগড় (Titagarh) পুরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার বিষ্ণু সিং এবং ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার মহম্মদ জলিলের অনুগামীদের মধ্যে গন্ডগোল বাধে। আসলে ঘটনার সূত্রপাত একটি ছিনতাইয়ের ঘটনাকে কেন্দ্র করে। রবিবার রাতে জি সি রোড এলাকায় একটি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। আর তাতে দুই কাউন্সিলারের অনুগামীরা একে অপরকে দায়ী করে বচসা শুরু করে। বচসা থেকে হাতাহাতি বাধে। দুপক্ষই হামলায় জখম হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে আসতেই উড়ানপাড়ার দিকে সকলেই পালিয়ে যায়। পুলিশ তাদের পিছনে ধাওয়া করে। তখনই উড়ানপাড়ার রাস্তায় থাকা অটো, টোটোতে পুলিশ ভাঙচুর চালায় বলে অভিযোগ। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, পুলিশের কাজ হচ্ছে এলাকায় শান্তি বজায় রাখা। কোথাও কোন গন্ডগোল তা থামানোর কাজ পুলিশের। কিন্তু পুলিশ এসে সাধারণ মানুষের গাড়ি ভাঙচুর করেছে। এটা অন্যায় কাজ করেছে পুলিশ।

    পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যানের কী বক্তব্য?

    তৃণমূল কাউন্সিলার তথা পুরসভার (Titagarh) ভাইস চেয়ারম্যান মহম্মদ জলিল বলেন, এলাকার দুই পক্ষের মধ্যে গন্ডগোল হয়। কী নিয়ে গন্ডগোল হয়েছিল আমরা জানি না। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কোনও বিষয় নেই। গন্ডগোল থামাতে এসে পুলিশ স্থানীয় বাসিন্দাদের অটো, টোটোতে ভাঙচুর চালায়। এটা ঠিক হয়নি। এই বিষয়টি নিয়ে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share