Author: user

  • Onion: বাজারে পেঁয়াজের দামে আগুন! বিপাকে মধ্যবিত্ত, কত দামে বিক্রি হচ্ছে জানেন?

    Onion: বাজারে পেঁয়াজের দামে আগুন! বিপাকে মধ্যবিত্ত, কত দামে বিক্রি হচ্ছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজারে পেঁয়াজের (Onion) দামে আগুন লেগেছে। তাই মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ খাবেন না কেবল ছুঁয়ে দেখবেন, তাই নিয়ে শোরগোল পড়েছে। মধ্যবিত্তের হেঁসেলে পেঁয়াজ একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় সব্জি। কিন্তু, কিনতে গেলেই হাতে আগুনের ছ্যাঁকা লাগছে। দুর্গাপুজো, লক্ষ্মীপুজোর পর আসছে কালীপুজো-ভাইফোঁটা। তাই নভেম্বরের শুরুতেই পেঁয়াজের দাম আগের তুলানায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে। সাধারণ মানুষের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। অবশ্য এর পিছনে অনেকে মধ্যসত্ত্বভোগী ফোড়েদের ভূমিকা আছে বলে মনে করেছেন। পেঁয়াজের অগ্নিমূল্যে সাধারণ মানুষের মাথায় হাত পড়েছে। প্রশ্ন উঠছে রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়েও।

    অগ্নিমূল্য পেঁয়াজ (Onion)

    পেঁয়াজের (Onion) দাম বেশি হওয়ায় ইতিমধ্যে সব খাবারেই পেঁয়াজের ব্যবহার কমতে শুরু করেছে। কয়েকদিন আগে পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল, চন্দ্রকোণা সহ বিভিন্ন এলাকায় পেঁয়াজের দাম ছিল ৩০ থেকে ৪০ টাকা প্রতি কিলো। বর্তমানে সেই দাম হয়েছে ৬০ টাকা। দাম নিয়ে নাজেহাল সাধারণ মানুষ।

    কেন দাম বৃদ্ধি?

    বিক্রেতাদের সূত্রে জানা গিয়েছে, পেঁয়াজ (Onion) নাসিক এবং অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে সড়কপথে খড়গপুর হয়ে রাজ্যের বিভিন্ন জেলার বাজারগুলিতে পৌঁছায়। কিন্তু এই বছর কর্ণাটক এবং মহারাষ্ট্রতে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায়, ফলন অনেক কম হয়েছে। আর এর ফলে জোগানের সঙ্গে চাহিদার ভারসাম্য না থাকায় মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে। তবে আগে যে পরিমাণে পেঁয়াজ মজুত ছিল, তাই এখন ৬০ টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে।

    চাষিদের বক্তব্য

    পেঁয়াজের (Onion) দাম নিয়ে চাষিরা বলছেন, পেঁয়াজের এই চড়া মূল্য বেশিদিন থাকবে না। নতুন পেঁয়াজ উঠলেই দাম আরও অনেক কমে যাবে। আগামী নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকেই দাম অনেকটাই কম হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এক চাষি জানিয়েছেন, “যে পেঁয়াজের দাম ছিল ৩০-৪০ টাকা, বর্তমানে তার মূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৫ টাকা। অনেক মধ্যসত্ত্বভোগী ব্যবসায়ীরা অধিক মুনাফা লাভের কারণে দাম বৃদ্ধি হয়েছে।”

    কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে পেঁয়াজের ন্যূনতম মূল্য বেঁধে দেওয়া হয়েছে। আগামী ২৯ অক্টোবর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬৭ টাকার আশেপাশে দাম রাখার কথা বলা হয়েছে।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: ‘কেষ্ট’র জেলযাত্রা দেখেও শিক্ষা হয়নি! তাঁরই কায়দায় বিরোধীদের হুঁশিয়ারি কাজল শেখের

    Birbhum: ‘কেষ্ট’র জেলযাত্রা দেখেও শিক্ষা হয়নি! তাঁরই কায়দায় বিরোধীদের হুঁশিয়ারি কাজল শেখের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘চড়াম-চড়াম’, ‘নকুল দানা’ সহ আরও কত কী! তৃণমূলের বীরভূম (Birbhum) জেলার সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের দৌলতে বঙ্গ রাজনীতিতে এই সব শব্দের আমদানি হয়েছিল। গরুপাচার কাণ্ডে অনুব্রত এখন তিহার জেলে রয়েছেন। তাতেও যে অনুব্রতহীন বীরভূমে শাসক নেতাদের তেজ একটুকুও কমছে না, তা প্রমাণ করলেন বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ। এখন তিনিও সেই অনুব্রতের ঢঙে হুঁশিয়ারি দেওয়া শুরু করেছেন।

    ঠিক কী বলেছেন কাজল শেখ? (Birbhum)

    বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। ধীরে ধীরে তপ্ত হতে শুরু করেছে বাংলার মাটিও। এরই মধ্যে অনুব্রত মণ্ডলের সুরেই বীরভূমে (Birbhum) দাঁড়িয়ে হুমকির সুর শোনা গেল কাজল শেখের গলায়। তিনি বললেন, ‘খেলা হবে অপেক্ষা করুন।’ এদিন কাজল বললেন, ভোটের আগে বহিরাগতরা বীরভূমে এলে তাদের কোথায় পাঠাতে হবে, সেটা আমি ঠিক সময়ে দলীয় কর্মীদের জানিয়ে দেব।’ বীরভূমের রামপুরহাটে দলের শ্রমিক সংগঠনের একটি সভা ছিল। সেখানেই রণংদেহি মেজাজে বক্তব্য রাখতে দেখা যায় বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখকে। এদিনের সভায় বক্তব্য রাখার সময় দলের কর্মীদের উদ্দেশে কাজল বলেন, ‘ভোটের সময় অন্য রাজ্য থেকে প্রতিবারই আসে। ওরা আসবে। আমাদের আজকের প্রজন্মের তরুণ ভাইদের টাকার লোভ দেখিয়ে ভুল পথে চালিত করার চেষ্টা করবে। আমাদের মধ্যে ভেদাভেদ তৈরির চেষ্টা করবে। তাই আমি আমার ভাইয়ের বলব তোমরা একজোট হও, সব সময় চোখ খোলা রেখো, ঘুমিয়ে থেকো না। তাদের সকলকেই নির্দিষ্ট জায়গায় যেতে হবে। তবে কোথায় পাঠাতে হবে সেটা এখন বলব না। সময় এলে ঠিক বলে দেব।’ কেষ্টর ঢঙে তাঁর এই হুঁশিয়ারি নিয়ে এখন জেলাজুড়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, জেলায় অনুব্রত বিরুদ্ধ গোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত কাজল। তিহারে যাওয়ার পর থেকে দলের সংগঠনের রাশ কাজলের হাতে চলে আসে। দিন দিন কোণঠাসা হয়ে প়ড়ছে কেষ্ট অনুগামীরা। দলীয় কার্যালয় থেকে মুছে ফেলা হচ্ছে কেষ্টর নাম।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kali Puja 2023: জঙ্গলের মাঝে তান্ত্রিক শুরু করেন পুজো, জানুন ঠনঠনিয়া কালীবাড়ির ইতিহাস

    Kali Puja 2023: জঙ্গলের মাঝে তান্ত্রিক শুরু করেন পুজো, জানুন ঠনঠনিয়া কালীবাড়ির ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেখতে দেখতে চলে এল কালীপুজো (Kali Puja 2023)। বাঙালি ফের একবার মেতে উঠবে মা কালীর আরাধনায়। এমনিতে কালীপুজো সারা বছর ধরেই বিভিন্ন অমাবস্যায় অনুষ্ঠিত হয়। তবে কার্তিক মাসের অমাবস্যায় কালীপুজো সবচেয়ে প্রসিদ্ধ। পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় কালী মন্দিরগুলির মধ্যে অন্যতম হল ঠনঠনিয়া কালীবাড়ি। ভক্তদের বিশ্বাস, ঠনঠনিয়া কালীবাড়ির দেবী অত্যন্ত জাগ্রত। দেবীর আশীর্বাদে ভক্তদের মনস্কামনা পূরণ হয় বলেও বিশ্বাস। এই কালীমন্দিরের অবস্থান উত্তর কলকাতার কলেজ স্ট্রিট থেকে একটু দূরেই বিধান সরণিতে।

    কীভাবে নাম হল ঠনঠনিয়া কালীবাড়ি? 

    নিশ্চয়ই পাঠকের প্রশ্ন রয়েছে, কীভাবে এই মন্দিরের নাম হল ঠনঠনিয়া কালীবাড়ি? জনশ্রুতি রয়েছে, জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে যখন কেউ যেতেন, তখন দূর থেকেও শোনা যেত এই কালী মন্দিরের (Kali Puja 2023) ঘণ্টাধ্বনি। ঠনঠন আওয়াজ থেকেই এলাকার নাম হয় ঠনঠনিয়া। উত্তর কলকাতার এই কালীপুজোতে দেবী পূজিতা হন সিদ্ধেশ্বরী রূপে। এই মন্দিরের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের ইতিহাসও। কথিত আছে, কামারপুকুর থেকে যখন কিশোর গদাধর চট্টোপাধ্যায় কলকাতায় আসেন, তখন মন্দিরের কাছেই ঝামাপুকুরে থাকতেন তিনি। ঠনঠনিয়া কালীমন্দিরে দেবী মূর্তির সামনে বসে গানও গাইতেন গদাধর। দক্ষিণেশ্বেরে গিয়ে রামকৃষ্ণ পরমহংস হওয়ার পরেও বেশ কয়েকবার এখানে এসেছেন তিনি। আবার গবেষকদের মতে, সাধক রামপ্রসাদও জড়িত ছিলেন এই সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দিরের সঙ্গে।

    কালীমন্দিরের ইতিহাস

    কথিত আছে, সুতানুটি গ্রাম একেবারে জঙ্গল অধ্যুষিত ছিল। নদীর পাশেই অরণ্যবেষ্টিত এক শ্মশানে তান্ত্রিক উদয়নারায়ণ ব্রহ্মচারী তৈরি করেন সিদ্ধেশ্বরী কালী মূর্তি, যা বর্তমানে ঠনঠনিয়া কালীবাড়ির (Kali Puja 2023) অধিষ্ঠাত্রী দেবী। সেটা ছিল আনুমানিক ১৭০৩ সাল অর্থাৎ আজ থেকে ৩২০ বছর আগে। তান্ত্রিক উদয়নারায়ণ ব্রহ্মচারীর কালীপুজোর প্রায় ১০০ বছর পরে জনৈক শঙ্কর ঘোষ নামের এক ব্যবসায়ী সিদ্ধেশ্বরী কালী মূর্তির মন্দিরটি গড়ে তোলেন। বর্তমানে শঙ্কর ঘোষের বংশধররাই এখন এই মন্দিরের সেবায়েত রয়েছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kali Puja 2023: কালীপুজোর দিন কালীঘাটে হয় মা লক্ষ্মীর পুজো, কেন জানেন?

    Kali Puja 2023: কালীপুজোর দিন কালীঘাটে হয় মা লক্ষ্মীর পুজো, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তামাম বাংলা যখন কালীপুজোয় (Kali Puja 2023) মেতে, তখন কালীঘাটে হয় লক্ষ্মীপুজো। অলক্ষ্মীকে বিদায় জানিয়ে এদিন প্রদোষকালে (সূর্যাস্তের পর ঘণ্টা দেড়েক সময়) আরাধনা করা হয় মা লক্ষ্মীর। খড়ের পুতুলে আগুন জ্বালিয়ে মা কালীর মন্দির প্রদক্ষিণ করা হয় সাত পাক। তারপর কালীঘাটের অধিষ্ঠাত্রী দেবী কালিকাকেই লক্ষ্মীরূপে পুজো করা হয়।

    কালীঘাট সতীপীঠ

    কালীঘাট সতীপীঠ। দেবীর ৫১ পীঠের একটি এটি। লোকশ্রুতি, এখানে পড়েছিল সতীর ডান পায়ের বুড়ো আঙুল সহ চারটি আঙুল। দেবী এখানে দক্ষিণা কালিকা হিসেবে পুজো পান। ভৈরব নকুল। কালীঘাট মন্দিরে প্রতিদিনই দুপুরে দেবীকে নিবেদন করা হয় অন্নভোগ। কালীপুজোর দিনও এর অন্যথা হয় না। মন্দিরের এক সেবাইত জানান, প্রতিদিনের মতোই এদিনও মা কালীকে (Kali Puja 2023) সকালে ফল, নৈবেদ্য নিবেদন করা হয়। দুপুরে মায়ের ভোগে থাকে শুক্তো, পাঁচ রকম ভাজা, সাদা ভাত, মাছের কালিয়া, পাঁঠার মাংস, পোলাও এবং পায়েস।

    দক্ষিণা কালীকেই লক্ষ্মীরূপে পুজো

    কালীপুজোর দিন মন্দিরের সব সেবাইতের বাড়ি থেকেই মায়ের জন্য ভোগ আসে। লক্ষ্মীপুজোর পর ফের দেওয়া হয় একপ্রস্ত ভোগ। কালীঘাটে নিত্য ছাগ বলি হয়। সেই মাংসই রান্না করে নিবেদন করা হয় মা কালীকে। তবে মা লক্ষ্মীকে যে ভোগ নিবেদন করা হয়, তাতে বলির মাংস থাকে না। মন্দিরের এক সেবাইত বলেন, “কালীঘাটে শাস্ত্রমতে দক্ষিণা কালীকেই লক্ষ্মীরূপে পুজো করা হয়। সন্ধ্যায় অলক্ষ্মী দূর করার উদ্দেশ্য সমাজ থেকে অন্ধকার দূর করা। সমাজ ও সংসার থেকে অন্ধকার দূর করে আলোয় ভরিয়ে দেওয়ার লক্ষ্যেই কালীপুজোর দিন কালীঘাটে দক্ষিণা কালীকেই লক্ষ্মীরূপে পুজো করা হয়।”

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্মীপুজোর পর শুরু হয় ‘দুর্গাপুজো’, মেতে ওঠেন গ্রামের বাসিন্দারা, কোথায় জানেন?

    কালীঘাটের বর্তমান মন্দির তৈরি করেন বড়িশার সাবর্ণ রায়চৌধুরীরা, ১৮০৯ সালে। যদিও মায়ের পুজো হয়ে আসছে তারও ঢের আগে থেকে। কথিত আছে, জঙ্গলাকীর্ণ কালীঘাটে গঙ্গাতীরে সন্ধ্যা-আহ্নিক করে ফেরার পথে উজ্জ্বল আলোর শিখা দেখে বিস্মিত হন এক ব্রাহ্মণ। আলোর উৎস অনুসরণ করে জঙ্গলের গভীরে চলে যান ওই ব্রাহ্মণ। সেখানে গিয়ে দেখেন একটি প্রস্তরখণ্ড থেকে উৎসারিত হচ্ছে আলোক ধারা। ব্রাহ্মণ দেখেন, প্রস্তরখণ্ডটি ডান পায়ের চারটি আঙুলের মতো। তিনি সেই প্রস্তরখণ্ডকে দেবী জ্ঞানে পুজো করেন। জঙ্গলের যে জায়গায় প্রস্তরখণ্ডটি পড়েছিল, সেখানেই হোগলা পাতা দিয়ে অস্থায়ী মন্দির তৈরি করেন ওই ব্রাহ্মণ। অনেক পরে আকবরের সেনাপতি মানসিংহ আত্মারাম ব্রহ্মচারী নামে এক ব্রাহ্মণকে কালীঘাট মন্দিরের সেবাপুজোর দায়িত্ব দেন। পরে নির্মিত হয় নয়া মন্দির (Kali Puja 2023)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: মুর্শিদাবাদে গঙ্গাভাঙনে তলিয়ে যাচ্ছে জমি, ভিটে! আতঙ্কিত বাসিন্দারা, প্রশাসন কী করছে?

    Murshidabad: মুর্শিদাবাদে গঙ্গাভাঙনে তলিয়ে যাচ্ছে জমি, ভিটে! আতঙ্কিত বাসিন্দারা, প্রশাসন কী করছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত এক সপ্তাহ ধরে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সামশেরগঞ্জে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই গঙ্গায় তলিয়ে যাচ্ছে জমি। ভেঙে যাচ্ছে একের পর এক বাড়ি। ভিটেছাড়া হতে হচ্ছে বাসিন্দাদের। প্রাণ হাতে করে গ্রাম ছাড়ছেন লোকজন। এরকম একটা অবস্থায় কী করছে প্রশাসন? তাদের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।

    স্থানীয় বাসিন্দাদের কী বক্তব্য? (Murshidabad)

    স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, গত সপ্তাহ থেকে ভাঙন শুরু হয়েছে। প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সামশেরগঞ্জে ২২টি বাড়ি তলিয়ে গিয়েছে। কিন্তু, বাস্তবে সংখ্যাটি অনেক বেশি। ভাঙন রুখতে স্থায়ী কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। সরকারের পক্ষ থেকে বালির বস্তা ফেলা হয়েছে। ২০-২৫ নৌকা ভর্তি বালির বস্তা দিলে কিছুটা কাজ হত। সেখানে দুনৌকা বালির বস্তা নিয়ে এসে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। ফলে, এলাকাবাসী নৌকা ঘিরে বিক্ষোভও দেখিয়েছিলেন। পরে, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভাঙন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে বিক্ষোভ ওঠে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, আমাদের রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে। সরকার কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। এখানে বালির বস্তা দিচ্ছে। আমাদের তো মনে হচ্ছে এতে আরও সমস্যা বাড়ছে। আমাদের মা-বোনরা সবাই বারান্দায় ঘুমচ্ছে। খেয়াল রাখছে এই বুঝি হয়ত বাড়ি ভেঙে পড়ে গেল নদীর জলে। বালির বস্তার জায়গায় যদি পাথর ফেলা হতো তাহলে হয়ত ভাঙন প্রতিরোধ করা সম্ভব হত। বারংবার এই দাবিতে প্রশাসনের দ্বারস্থ হলেও সুরাহা হয়নি।

    পঞ্চায়েত সমিতি কর্মাধ্যক্ষ কী বললেন?

    পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ মইমুর শেখ বলেন, পাথর ফেলে ভাঙন প্রতিরোধ করার মতো অর্থ আমাদের নেই। ফলে, তা আমরা করতে পারব না। বালির বস্তা দিয়ে আমরা যতটা পারছি ভাঙন রোধ করার চেষ্টা করছি। গত সপ্তাহে দুনৌকা বালি দেখে এলাকার মানুষ ক্ষোভ জানিয়েছিলেন। এখন পর্যাপ্ত বালির বস্তা দিয়ে ভাঙন মোকাবিলা করা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2023: লক্ষ্মীপুজোর পর শুরু হয় ‘দুর্গাপুজো’, মেতে ওঠেন গ্রামের বাসিন্দারা, কোথায় জানেন?

    Durga Puja 2023: লক্ষ্মীপুজোর পর শুরু হয় ‘দুর্গাপুজো’, মেতে ওঠেন গ্রামের বাসিন্দারা, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতে গোনা কয়েকদিন পর কালীপুজো শুরু। তার আগেই উত্তর দিনাজপুর জেলার করণদিঘির সিঙ্গারদহ গ্রামের বাসিন্দারা মেতে ওঠেন দুর্গাপুজোয় (Durga Puja 2023)। রাজবংশী সম্প্রদায়ের মানুষরা এই পুজো করেন। লক্ষ্মীপুজোর পর শুরু হয় ‘দুর্গাপুজো’। চারদিন ধরে মেতে ওঠেন বাসিন্দারা।

    দশমীর আটদিন পর শুরু হয় এই পুজো (Durga Puja 2023)

    উত্তর দিনাজপুর জেলার করণদিঘির সিঙ্গারদহের বাসিন্দারা দশমীর আটদিন পর দুর্গাপুজোর (Durga Puja 2023) আনন্দে মেতে ওঠেন। এখানে ‘সোনামতি কুম্ভরানি’ হিসেবে পূজিত হন দেবী দুর্গা। করণদিঘির অন্যত্র যখন বিষাদের সুর, তখনই দেবীর বোধনকে কেন্দ্র করে উৎসাহ-উদ্দীপনায় ভেসে গিয়েছে গোটা গ্রাম। দুর্গাপুজোর সঙ্গে এই পুজোর মিল রয়েছে অনেকটাই। যেমন দুর্গাপুজোর মতোই সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত দেবী পূজিত হন এখানে। পুজোকে কেন্দ্র করে মেলাও বসে গ্রামে। মায়ের কাছে প্রার্থনা জানাতে দূর-দূরান্ত থেকে হাজার হাজার ভক্তের সমাগম হয় এখানে। প্রচলিত আছে পশু বলিও। কয়েকশো বছর আগে এই পুজো শুরু হয়েছিল। পুজোর প্রায় এক সপ্তাহ পর এই পুজো শুরু হওয়ায় এই গ্রামের পাশ্ববর্তী গ্রামগুলিতে এর গুরুত্বই আলাদা। তাই এখানকার পুজোতে ভক্তির টানে ছুটে আসেন বিভিন্ন গ্রামের মানুষ। মায়ের নামে বেশ কয়েক বিঘা জমি আছে। জমির ফসলের লাভ থেকে এই পুজো হয়।

    পুজো কমিটির কর্মকর্তাদের কী বক্তব্য?

    পুজো কমিটির সম্পাদক জয়ন্ত সিনহা বলেন, সঠিক কবে এই পুজো শুরু হয়েছিল, তা জানা নেই। তবে, কয়েক পুরুষ ধরেই এই পুজো হয়ে আসছে। এই পুজোয় (Durga Puja 2023) প্রতিটি বাড়িতে আত্মীয়স্বজনরা এসে ভিড় করেন। শুধু তাই নয়, এই পুজো দেখতে পাশের বিহার, বাংলাদেশ এবং নেপালের মানুষও সামিল হন। পুজোকে কেন্দ্র করে বিশাল মেলা হয়। মায়ের কাছে মানত রাখেন। দুর্গাপুজো নয়, আমরা সারা বছর এই পুজোর জন্যই মেতে অপেক্ষায় থাকি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: ট্রেনে ধূমপানের দিন শেষ, সিগারেটে টান দিলেই স্মোক ডিটেক্টরে জ্বলবে লাল আলো

    Indian Railways: ট্রেনে ধূমপানের দিন শেষ, সিগারেটে টান দিলেই স্মোক ডিটেক্টরে জ্বলবে লাল আলো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেনে লুকিয়ে ধূমপান অনেকেই করেন। বেশিরভাগই এক্ষেত্রে ট্রেনের (Indian Railways) টয়লেটকে ব্যবহার করেন। সুখটানের অনুভূতি কি আর অত সহজে ছাড়া যায়! তবে এবার লুকিয়ে ধূমপান করার দিন শেষ হয়ে গেল। ট্রেনে এতদিন পর্যন্ত ‘নো স্মোকিং বোর্ড’ থাকত, কিন্তু তা অনেকেই অগ্রাহ্য করতেন। তবে এবার আর যাত্রীর ধূমপান গোপন থাকবে না।

    ট্রেনের বগিতে স্মোক ডিটেক্টর

    ট্রেনের (Indian Railways) প্রত্যেকটি বগিতে বসানো হয়েছে অত্যাধুনিক স্মোক ডিটেক্টর। এই যন্ত্রই একেবারে হাতেনাতে ধরবে ধূমপায়ীদের। ভারতীয় রেলওয়ে প্রতিটি কোচে একটি ‘ফায়ার ডিটেকশন অ্যান্ড ব্রেক অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম’ স্থাপন করেছে। যেটি যে কোনও কামরায় ধোঁয়া বা আগুনের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে সহায়তা করবে। শুধু তাই নয়, কোনও কারনে ধোঁয়া বা আগুন যদি স্থায়ী হতে থাকে, তাহলে সেই সিস্টেমটি অ্য়ালার্ম দেবে। জানা গিয়েছে, পূর্ব রেলের প্রায় ৮৭ শতাংশ এসি কোচে বর্তমানে চালু হয়ে গিয়েছে এই ব্যবস্থা। ১০৯২টি কামরার মধ্যে ৯৪৯টি কামরায় ইতিমধ্যে চালু রয়েছে এই ব্যবস্থা। অন্যদিকে ১৩৮টি পাওয়ার ও প্যান্ট্রি কোচেই চালু হয়েছে এই ব্যবস্থা।

    আরও পড়ুুন: “টাটাকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে তৃণমূলের ফান্ড থেকে, না হলে আন্দোলন”, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    ‘ফায়ার ডিটেকশন অ্যান্ড ব্রেক অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম’-এর কাজ

    ১) যে কোনও ধরনের ধোঁয়া ট্রেনের (Indian Railways) কামরার মধ্যে নির্গত হলেই তা স্মোক সেন্সরে ধরা পড়ে যাবে। এটি বিড়ি-সিগারেট থেকেও হতে পারে।

    ২) যে কোনও ধরনের ধোঁয়া কামড়ায় নির্গত হলেই তা প্যানেলে বিশ্লেষণ করা হবে।

    ৩) ধোঁয়া ট্রেনের কামরার মধ্যে বেশিক্ষণ স্থায়ী হলেই ভিতরে লাল বাতি জ্বলতে থাকবে।

    ৪) ধোঁয়া ক্রমাগত কামরার মধ্যে থাকলে এক মিনিট পরেই একটি ঘোষণা হবে। রেল কর্তৃপক্ষ তখন যাত্রীদের সেই কামরা ছাড়ার নির্দেশ দেবে।

     

    আরও পড়ুন: বিরোধীদের আইফোন হ্যাক! তদন্তের নির্দেশ কেন্দ্রের, সাফাই দিল অ্যাপলও

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: জ্যোতিপ্রিয়-কন্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি বদল! দুর্নীতির আঁচ থেকে দূরে থাকতে চাইছে শিক্ষা সংসদ? 

    Ration Scam: জ্যোতিপ্রিয়-কন্যার সই করা বিজ্ঞপ্তি বদল! দুর্নীতির আঁচ থেকে দূরে থাকতে চাইছে শিক্ষা সংসদ? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডি হেফাজতে রয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। রেশন দুর্নীতিতে (Ration Scam) নাম জড়িয়েছে তাঁর কন্যা প্রিয়দর্শিনী মল্লিকেরও। ইতিমধ্যে তিনি যে আয়কর রিটার্নের হিসাব দেখিয়েছেন, তাতে দেখা যাচ্ছে, টিউশন পড়িয়ে তাঁর উপার্জন ৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। যা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। বর্তমানে প্রিয়দর্শিনী উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সচিব পদেও রয়েছেন। ঠিক এই আবহে শিক্ষা সংসদের একটি বিজ্ঞপ্তি ঘিরে প্রিয়দর্শিনীর পদ নিয়ে জল্পনা আরও বাড়ল। দুর্নীতির অভিযোগ থাকার কারণেই কি প্রিয়দর্শিনীকে এড়িয়ে চলছে শিক্ষা সংসদ? ঘটনা হল, ২দিন আগে দুপুর ২ টো ৫০ মিনিট নাগাদ একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের তরফে। তাতে সই ছিল জ্যোতিপ্রিয়-কন্যা প্রিয়দর্শিনীর (Ration Scam)। তবে ওই দিনই রাত দশটায় আচমকা বিজ্ঞপ্তি বদলে যায়। সেখানে তখন সই দেখা যায় উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্যের।

    কী বিষয়ে ছিল বিজ্ঞপ্তি?

    মূলত একাদশ শ্রেণির সিলেবাস সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি ছিল এটি। একাদশ শ্রেণিতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং ডেটা সায়েন্স নতুন বিষয় হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই দুটি বিষয়েই সিলেবাসে কিছু বদল আনা হয়েছে। সেই পরিবর্তিত নতুন সিলেবাস উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়। যদিও সংসদের তরফে এই সই বদল নিয়ে তেমন কিছু জানানো হয়নি। সংসদ বলছে, ‘‘জরুরি সংশোধন করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে। অর্ডারটিতে কিছু সংশোধনের পর সভাপতি তা সই করে অনুমোদন দিয়েছেন।’’ তবে কী সংশোধন করা হয়েছে, তার কোনও উল্লেখ করা হয়নি। এখানেই বাড়ছে জল্পনা। শিক্ষা সংসদ দুর্নীতি থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখতে চাইছে বলেই কি প্রিয়দর্শিনীকে এড়িয়ে যাচ্ছে? প্রশ্ন বিভিন্ন মহলের (Ration Scam)।

    ভুয়ো সংস্থার ডিরেক্টর হিসেবে নাম উঠে এসেছে প্রিয়দর্শিনীর

    প্রসঙ্গত, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের তৈরি করা একাধিক ভুয়ো সংস্থার ডিরেক্টর হিসেবে নাম উঠে এসেছে প্রিয়দর্শিনীর। চলতি বছরের অগাস্ট মাসেই সংসদের সচিবের পদে নিয়োগ পান প্রিয়দর্শিনী। বর্তমানে তিনি আশুতোষ কলেজে মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহ অধ্যাপিকা হিসেবে পড়ান। এর মধ্যে তাঁকে ইডি তলবও করে। ফাইল হাতেই জ্যোতিপ্রিয়র গ্রেফতারির পরে সিজিও কমপ্লেক্সে ঢুকতে দেখা যায় মন্ত্রী কন্যাকে। তবে তিনি এসব বিষয়ে মুখ খুলতে চাননি (Ration Scam), সংবাদমাধ্য়মের সামনে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ০১/১১/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ০১/১১/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) আত্মবিশ্বাসে ভরপুর থাকবেন। আজ অ্যাকাডেমিক এবং গবেষণামূলক কাজে সফল হবেন। 

    ২) সম্মান পাবেন। চাকরিতে উন্নতির সুযোগ আসতে পারে।

    বৃষ

    ১) পিতার স্বাস্থ্যে সমস্যা হতে পারে। অর্থলাভের যোগ রয়েছে।

    ২) দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত কাজ শেষ হবে।

    মিথুন

    ১) সঞ্চয় থেকে প্রচুর অর্থ নষ্ট করবেন আজ, যার জেরে আপনাকে সমস্যায় পড়তে হতে পারে।

    ২) পড়ুয়াদের মন পড়াশোনা থেকে সরে যেতে পারে আজ।

    কর্কট

    ১) যাঁরা ব্যবসা করছেন তাঁরা কাজের জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। 

    ২) সন্তানের দিক থেকে কোনও সুখবর পেতে পারেন।
      
    সিংহ 

    ১) ব্যবসায় কোনও অচেনা ব্যক্তির কাছ থেকে লাভবান হতে পারেন।

    ২) কর্মক্ষেত্রে সম্মান বৃদ্ধি পাবে আজ।

    কন্যা

    ১)  কোথাও অর্থ বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে দিনটি আজ ভাল।

    ২) শ্বশুরবাড়ির কেউ আপনার থেকে টাকা ধার চাইলে, অবশ্যই স্ত্রীর পরামর্শ নিন।

    তুলা 

    ১) পিতামাতার স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    ২) অপ্রয়োজনীয় মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন।

    বৃশ্চিক

    ১) আয় বৃদ্ধিতে বন্ধুর সহযোগিতা পেতে পারেন। পরিবারে সম্মান থাকবে।

    ২) অ্যাকাডেমিক কাজে সাফল্য পাবেন। সন্তানদের কাছ থেকে সুখবর পেতে পারেন। 

    ধনু

    ১) কাজের জায়গায় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহযোগিতা পাবেন।

    ২) দীর্ঘ ভ্রমণে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) পরিবারে শান্তি বজায় রাখার চেষ্টা করুন।
     
    ২) ব্যবসায় লাভের সুযোগ থাকবে।

    কুম্ভ

    ১) অর্থ সংক্রান্ত বিষয়ে কারও সাথে বিবাদ হবে। সতর্ক থাকুন। অন্যথায় আপনার ক্ষতি হতে পারে।

    ২)  অন্যায় কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। অন্যথায় বিপদ হতে পারে।

    মীন

    ১) আর্থিক দিক থেকে আজকের দিনটি আপনার জন্য ভালো হতে চলেছে।

    ২) যেকোনও নতুন কাজ শুরু করতে চাইলে দিনটি শুভ।

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: শিক্ষায় নয়া দুর্নীতি, কলেজে কলেজে ছাত্র সংসদই নেই, তোলা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা!

    Siliguri: শিক্ষায় নয়া দুর্নীতি, কলেজে কলেজে ছাত্র সংসদই নেই, তোলা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষাক্ষেত্রে আরও এক বড়সড় দুর্নীতির অভিযোগ। ২০১৭ সাল থেকে রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলিতে ছাত্র সংসদ নেই। অথচ গোটা রাজ্যে লক্ষ লক্ষ ছাত্রছাত্রীর কাছ থেকে অবৈধভাবে ইউনিয়ন ফি বাবদ টাকা আদায় করছে বিভিন্ন কলেজ। কয়েকশো কোটি টাকার এই দুর্নীতির অভিযোগে প্রমাণ সহ রাজ্যপালের দ্বারস্থ হল এবিভিপি’র উত্তরবঙ্গ শাখা (Siliguri)।

    কেন অবৈধ ছাত্র সংসদ ফি? (Siliguri)

    এবিভিপির উত্তরবঙ্গ শাখার রাজ্য সম্পাদক শুভব্রত অধিকারী বলেন, দীর্ঘদিন ধরে রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন বন্ধ হয়ে রয়েছে। ২০১৭ সাল থেকে কোনও বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে ছাত্র সংসদ নেই। কাজেই কলেজগুলিতে ছাত্র সংসদের কোনও ভূমিকাও নেই। যার অস্তিত্ব নেই, তার নামে টাকা তোলা যায় না। কিন্তু আমরা প্রমাণ সংগ্রহ করেছি, উত্তরবঙ্গ (Siliguri) সহ রাজ্যের বিভিন্ন কলেজে স্টুডেন্ট ইউনিয়ন ফি বাবদ ১০০ থেকে ২৫০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে। এটা পুরোপুরি অবৈধ। শিক্ষাক্ষেত্রে কোটি কোটি টাকার এই দুর্নীতি নিয়ে আমরা রাজ্যপালের দ্বারস্থ হয়েছি। মঙ্গলবার প্রমাণ সহ তাঁকে বিষয়টি চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে।

    সরব শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক (Siliguri)

    শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, রাজ্যে ভুরি ভুরি দুর্নীতির মধ্যে এও এক বড় দুর্নীতি। দীর্ঘদিন ধরে রাজ্যের কোনও বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে ছাত্র সংসদ নির্বাচন হচ্ছে না। কিন্তু দু’-একটি ক্ষেত্র ছাড়া বিভিন্ন কলেজে (Siliguri) ছাত্র সংসদ তহবিলে টাকা নেওয়া হচ্ছে ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে। ছাত্র সংসদ নেই, তাহলে এই টাকা কেন তোলা হচ্ছে, কোথায়ই বা যাচ্ছে তা, রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হবে। এভাবে কোটি কোটি টাকা তোলা হচ্ছে। এর সঙ্গে তৃণমূল নেতৃত্ব জড়িত বলে অভিযোগ করেন শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক। অবৈধভাবে এই টাকা তোলার বিষয়টি রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস এবং রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নজরেও আনবেন বলে জানান শঙ্কর ঘোষ। তিনি তাঁর অভিযোগের স্বপক্ষে শিলিগুড়ি বাণিজ্য মহাবিদ্যালয়ের একটি রসিদ তুলে ধরেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে, স্টুডেন্ট ইউনিয়ন ফান্ডে আড়াইশো টাকা নেওয়া হয়েছে।

    কী বললেন অধ্যক্ষ? (Siliguri)

    এব্যাপারে শিলিগুড়ি বাণিজ্য মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ রঞ্জন সরকারের সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগ করে তাঁকে পাওয়া যায়নি। হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ করেও তাঁর কোনও বক্তব্য মেলেনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share