Author: user

  • India and Bharat: ‘ইন্ডিয়া’ নয়, দেশের নাম ‘ভারত’, পাঠ্যপুস্তকে নাম বদলের সুপারিশ এনসিইআরটির

    India and Bharat: ‘ইন্ডিয়া’ নয়, দেশের নাম ‘ভারত’, পাঠ্যপুস্তকে নাম বদলের সুপারিশ এনসিইআরটির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের নাম সর্বত্র ইন্ডিয়ার বদলে ভারত করা হব, এমন জল্পনা চলছিলই। এই আবহে স্কুলের পাঠ্যপুস্তকে এবার থেকে দেশের নাম ইন্ডিয়া নয় শুধুই ভারত পড়ানো হবে, এমনই সিদ্ধান্ত নিল এনসিইআরটি (NCERT)। সূত্রের খবর, এনসিইআরটি অনুমোদিত সকল পাঠ্যপুস্তকে এবার থেকে শুধু দেশের নাম ভারত (India and Bharat) পড়ানো হবে, এই নির্দেশিকা খুব তাড়াতাড়ি জারি হতে চলেছে। এতেই জল্পনা বাড়ছে, এরপর কি তবে দেশের নাম ইন্ডিয়ার বদলে শুধুই ভারত হতে চলেছে?  এই প্রশ্নের উত্তর অবশ্য আগামীদিনেই পাওয়া যাবে।

    ইন্ডিয়া নাকি ভারত?

    প্রসঙ্গত, ইংরেজিতে দেশের নাম কী হবেে, ভারত নাকি ইন্ডিয়া (India and Bharat), তা নিয়ে বিগত কয়েকদিন ধরে এই জোর চর্চা চলছে। গত মাসেই জি২০ শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ভারতে। সে সময়েই আমন্ত্রিত অতিথিদের কার্ডে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর নামের নিচে লেখা ছিল ‘প্রেসিডেন্ট অফ ভারত’। অন্যদিকে জি২০ মঞ্চে ‘ইন্ডিয়া’র বদলে সর্বত্র স্থান পায় ‘ভারত’ নাম। প্রধানমন্ত্রীর নামের নিচেও লেখা থাকতে দেখা যায় ‘ভারত’ নাম। এরপর থেকেই জল্পনা আরও জোরালো হয়, তবে কি দেশের নাম এবার থেকে ‘ইন্ডিয়া’র বদলে শুধুই ‘ভারত’ (India and Bharat) হবে?

    কী বলছে ওয়াকিবহাল মহল?  

    ইতিহাসবিদদের একাংশের মতে দেশের নাম ‘ইন্ডিয়া’ (India and Bharat) আসলে ঔপনিবেশিকতার প্রতীক। প্রসঙ্গত মোদি সরকার যে পঞ্চ প্রতিজ্ঞার ঘোষণা করেছে সেখানে অন্যতম একটি বিষয় হিসেবে রয়েছে যে, পরাধীনতার সমস্ত কিছু মুছে ফেলা হবে। ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের মতে, ঔপনিবেশিকতার প্রতীক ‘ইন্ডিয়া’ শব্দ তাই মুছে ফেলতে চায় মোদি সরকার। আগামী দিনে যদি দেশের নাম ‘ইন্ডিয়া’র বদলে শুধুই ‘ভারত’ হয়, তাতে অবশ্য কিছু ভুল দেখছে না ওয়াকিবহাল মহল। কারণ তাঁদের মতে এই নামটি যথার্থ এবং প্রাচীন ভারতের যে কোনও শাস্ত্র অথবা ঐতিহাসিক গ্রন্থগুলোতে এই নামই পাওয়া যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Haldia: পানীয় জলের সমস্যা নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, রণক্ষেত্র এলাকা

    Haldia: পানীয় জলের সমস্যা নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, রণক্ষেত্র এলাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পানীয় জলের সমস্যাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিয়ার (Haldia) বিষ্ণুরামচক এলাকা। গোষ্ঠীকোন্দলে জড়াল তৃণমূল। বাঁশ, লাঠি, লোহার রড নিয়ে চলল হামলা. পাল্টা হামলা। গ্রামের একাধিক বাড়িঘরেও চলে ভাঙচুর। তৃণমূলের দু’পক্ষের সংঘর্ষে আহত হয়েছেন একাধিক। পরে, পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। একাদশীর দিনেই শিল্পতালুক হলদিয়াতে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তেজনা ছড়াল।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Haldia)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, হলদিয়ার (Haldia) বিষ্ণুরামচক এলাকায় পানীয় জলের টিউবওয়েলে কেউ বা কারা নোংরা আবর্জনা ফেলে দেন। তা থেকে ঘটনার সূত্রপাত। এলাকায় বেশ কয়েকটি কল এই পরিস্থিতির শিকার হওয়াতে বিপাকে পড়েন মানুষ। এলাকার নেতৃত্বের তত্ত্বাবধানে পুরসভার পানীয় জলের গাড়ি পাঠানো হলেও সেই গাড়ি কার জায়গা দিয়ে যাবে তা নিয়েই শুরু হয় বচসা। তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে গন্ডগোল বাধে। মূলত প্রাক্তন জেলা সভাপতি দেবপ্রসাদ মণ্ডলের সঙ্গে তমলুক সাংগঠনিক জেলার বর্তমান জেলা যুব সভাপতি অজগর আলির অনুগামীদের দ্বন্দ্ব শুরু হয়। একে অপরের বাড়ি ভাঙচুর করে বলে অভিযোগ। অনুগামীদের মারধর করারও অভিযোগ রয়েছে দুই পক্ষের মধ্যে। ইতিমধ্যে সমগ্র ঘটনা শীর্ষ নেতৃত্বকে জানানো হয়। গ্রামে পুলিশ টহল দিচ্ছে। তবে, অষ্টমীতেও গ্রামের একাধিক বাড়িতে ভাঙচুর হয়েছিল বলে অভিযোগ উঠছে। সমগ্ৰ ঘটনার কথা জানিয়ে হলদিয়া থানায় লিখিত ভাবে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এই বিষ্ণুরামচক এলাকায় বিদ্যুৎ পৌঁছানোর জন্য তৃণমূলের এক শীর্ষস্থানীয় নেতা খুব চেষ্টা করেছিলেন এবং বিদ্যুৎ পৌঁছেও যায়। কিন্তু, সেখানকার রাজনৈতিক নেতৃত্বের একাংশ জানিয়েছেন, ওই এলাকায় এখন ক্ষমতা দখলের লড়াই জারি রয়েছে। আর তার জেরেই সামান্য পানীয় জলের সমস্যাকে কেন্দ্র করে গোটা এলাকা উত্তাল হয়ে ওঠে। এই বিষয়ে তৃণমূল নেতৃত্বের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICC World Cup: হার্দিকের চোটে চিন্তায় টিম, কবে মাঠে নামছেন ভারতীয় অলরাউন্ডার?

    ICC World Cup: হার্দিকের চোটে চিন্তায় টিম, কবে মাঠে নামছেন ভারতীয় অলরাউন্ডার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বিশ্বকাপে (ICC World Cup) বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বল করার সময় চোট পান হার্দিক পান্ডিয়া। তারপর থেকেই তিনি মাঠের বাইরে। হার্দিক পান্ডিয়াকে নিয়ে চিন্তায় রয়েছে টিম ম্যানেজমেন্ট। কবে ফিট হবেন হার্দিক? সেই প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে। জানা গিয়েছে, গ্রুপ স্তরের শেষ দুটি ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং নেদারল্যান্ডের বিরুদ্ধে তিনি মাঠে নামতে পারবেন। মনে করা হচ্ছিল আগামী রবিবারের ম্যাচে দলে ফিরতে পারেন হার্দিক। কিন্তু সে সম্ভাবনা এখন আর নেই। গত রবিবার নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধেও খেলতে পারেননি তিনি। ভারতের পরের ম্যাচ রয়েছে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে। তারপরের ম্যাচ শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে। এই দুটি ম্যাচেই খেলতে পারবেন না হার্দিক। তবে আগামী ৫ নভেম্বর দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে তাঁকে আবার টিম ইন্ডিয়ার সঙ্গে ইডেন গার্ডেনে দেখা যেতে পারে।

    হার্দিকের চোট নিয়ে কী বলছে বিসিসিআই?

    জানা গিয়েছে, হার্দিক কিছুটা সুস্থ হলেও এখনও বল করতে শুরু করেননি জাতীয় অ্যাকাডেমিতে। এমনিতেই বিশ্বকাপে বেশ ফেভারিট পজিশনে রয়েছে টিম ইন্ডিয়া। চলতি বিশ্বকাপে প্রতিটা ম্যাচেই জয় পেয়েছেন বিরাট কোহলি-রোহিত শর্মারা। বর্তমানে ভারতীয় দলের (ICC World Cup) আত্মবিশ্বাসও তাই তুঙ্গে রয়েছে। এমতাবস্থায় আনফিট প্লেয়ারকে দলে নিয়ে ঝুঁকিও বাড়াতে চাইছে না টিম ম্যানেজমেন্ট। বিসিসিআইয়ের সচিব জয় শাহ হার্দিকের চোট নিয়ে একটি বিবৃতিতে বলেন, ‘‘হার্দিক পান্ডিয়া তাঁর বাম গোড়ালিতে চোট পেয়েছেন বোলিংয়ের সময়। তাঁর স্ক্যান হয়েছে এবং তাঁকে বিশ্রাম নিতে বলা হয়েছে। বিসিসিআই-এর (ICC World Cup) মেডিকেল টিমের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন তিনি।’’

    সেমিফাইনালে খেলবেন হার্দিক?

    প্রসঙ্গত, বিশ্বকাপে ফেভারিট পজিশনে থাকায় সেমিফাইনালে ভারতের খেলা নিয়ে সংশয় নেই প্রায় কারও। এমতাবস্থায় সেমিফাইনালে খেলানো হতে পারে হার্দিককে। সেক্ষেত্রে তাঁর জন্য বড় ম্যাচ অপেক্ষা করছে, একথা বলা যেতেই পারে। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নবম ওভারে বল করতে নেমেছিলেন হার্দিক। তাঁর বলে স্ট্রেট ড্রাইভ মারেন বাংলাদেশের ক্রিকেটার লিটন দাস। সেই বল পা দিয়ে রুখতে যান হার্দিক। তখনই পড়ে যান এবং গোড়ালিতে চোট পান। ওই ম্যাচে আর বল করতে পারেননি তিনি। সেই সময় তাঁর তিনটি বল বাকি ছিল। বাকি তিনটি বল (ICC World Cup) করেন বিরাট কোহলি। হার্দিকের বদলে নিউজিল্যান্ড ম্যাচে নেওয়া হয়েছিল মোহাম্মদ শামিকে। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই ৫ উইকেট তুলে নেন এই ভারতীয় পেসার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Jalpaiguri: থানার নাকের ডগায় বাজারে দোকান ভেঙে সর্বস্ব লুট, পুলিশ কী করছে?

    Jalpaiguri: থানার নাকের ডগায় বাজারে দোকান ভেঙে সর্বস্ব লুট, পুলিশ কী করছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: থানার নাকের ডগায় দোকান। সেই দোকান ভেঙে সর্বস্ব লুট করে পালাল দুষ্কৃতীরা। দশমীর গভীর রাতে ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) ধূপগুড়ি থানা এলাকায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বুধবার দুপুর পর্যন্ত এই ঘটনায় পুলিশ কাউকে গ্রেফতার পর্যন্ত করতে পারেনি। ফলে চরম আতঙ্কে রয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

    কীভাবে দোকানে লুটপাট চালাল দুষ্কৃতীরা? (Jalpaiguri)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দশমীর রাতে বিসর্জনে ব্যস্ত ছিল গোটা শহর। সেই সময়কেই কাজে লাগায় চোরের দল। ধূপগুড়ি থানা থেকে মাত্র ৫০ ফুট দূরে বাজার। থানার উল্টোদিকে বাজার হওয়ায় হামেশাই পুলিশ কর্মীদের আনাগোনা থাকে। ফলে, বাজারের ব্যবসায়ীরা অনেকটাই নিশ্চিন্তে থাকতেন। কিন্তু, তারপরও থানার উল্টোদিকের দোকান থেকে কয়েক লক্ষ টাকার সামগ্রী চুরি করে পালাল চোরের দল। এভাবে দোকান ভেঙে সর্বস্ব লুট করে দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যাবে, তা ভাবতে পারেননি ব্যবসায়ীরা। স্থানীয় সূত্রে খবর, এলাকার ব্যবসায়ী সুকুমার ঘোষের দোকান ভেঙে সমস্ত সামগ্রী লুট করে নিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। যার জেরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) ধূপগুড়িতে।

    স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কী বক্তব্য?

    ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, এই এলাকায় চুরির ঘটনা নতুন নয়। এর আগে শলাপট্টি এলাকায় দুটি চুরির ঘটনা ঘটেছিল। এই নিয়ে তিনবার একই ঘটনা ঘটল। বার বার চুরির ঘটনা ঘটলেও পুলিশের কোনও হুঁশ নেই। তাঁদের আরও অভিযোগ, থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে তা নিতে অস্বীকার করে পুলিশ। এমনকী তাদের রীতিমতো হয়রানি করা হয় বলেও অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা। এখানে থানার এমন অবস্থা হয়ে গেছে কেউ কোনও কাজ করছে না। এই যে তিনবার চুরি হল, পুলিশ কোনও কিনারাই করছে না। আর এখানে তো অসামাজিক কাজ প্রচুর হচ্ছে। কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না পুলিশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durga Ratna Award 2023: ‘দুর্গা রত্ন’ পুরস্কার প্রদান করলেন রাজ্যপাল, তালিকায় রয়েছে কোন কোন পুজো?

    Durga Ratna Award 2023: ‘দুর্গা রত্ন’ পুরস্কার প্রদান করলেন রাজ্যপাল, তালিকায় রয়েছে কোন কোন পুজো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবছরের ‘দুর্গা রত্ন’ (Durga Ratna Award 2023) পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। কলকাতা এবং জেলা মিলিয়ে রাজ্যের মোট চারটি পুজো কমিটিকে মোট ৫ লাখ টাকা পুরস্কারের কথা জানাল রাজভবন। এই ঘোষণায় পুরস্কার প্রাপ্ত পুজো কমিটিগুলির মধ্যে উৎসাহ ধরা পড়ল।

    ‘দুর্গা রত্ন’ পুরস্কারে কী থাকছে (Durga Ratna Award 2023)

    রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, মানুষের বিচারে সেরা চার পুজো কমিটিকে ‘দুর্গা রত্ন’ (Durga Ratna Award 2023) পুরস্কারে সম্মানিত করা হবে। চার কমিটিকে দেওয়া হবে মোট পাঁচ লক্ষ টাকা এবং সেই সঙ্গে থাকবে রাজবভনের বিশেষ মানপাত্র। এর আগে, সেরা দুর্গা পুজোর কমিটিগুলিকে একটা মোটা অঙ্কের টাকা প্রদানের কথা ঘোষণা করা হয়েছিল রাজ্য সরকারের তরফে। এবার রাজ্যপালও নির্বাচিত কিছু পুজো কমিটিকে সেরা পুজোর জন্য পুরস্কার স্বরূপ টাকা প্রদান করলেন।

    কোন কোন ক্লাবের পুজো দুর্গা রত্ন পুরস্কার পেল?

    রাজবভন সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যপাল আগেই ‘দুর্গা রত্ন’ (Durga Ratna Award 2023) পুরস্কারের কথা ঘোষণা করেছিলেন। সেই মতো ইমেলের মাধ্যমে রাজ্যবাসীকে মতামত দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন। আর তার উপর নির্ভর করেই চার পুজো মণ্ডপের নাম পুরস্কারের তালিকায় ঘোষণা করা হল। ‘দুর্গা রত্ন’ সম্মানে ভূষিত চারটি পুজো মণ্ডপ হল—কলকাতার টালা প্রত্যয়, নেতাজি নগর কলোনি লো-ল্যান্ড, বরানগর বন্ধু দল স্পোর্টিং এবং কল্যাণী লুমিনাস ক্লাব।

    পুজোতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে বার্তা রাজ্যপালের

    পুজোতে রাজ্যপালকে (Durga Ratna Award 2023) প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে প্রতিমা দর্শন করতে দেখা যায়। তিনি শহরের পুজো মণ্ডপগুলি পরিদর্শন করে, রাজ্যবাসীকে দুর্নীতির অসুরের বিরুদ্ধে লড়াই করার বার্তা দেন। অষ্টমীর দিনে সুকিয়া স্ট্রিটের রামমোহন সম্মিলনীর পুজোতে গিয়ে অঞ্জলি প্রদান করেন তিনি। মণ্ডপে দাঁড়িয়ে রাজ্যপাল বলেন, “আজ মায়ের সামনে আসুন সবাই শপথ গ্রহণ করি, দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। সকল হিংসার বিরুদ্ধে আমরা লড়াই করব। পুরাণ অনুযায়ী, দুর্নীতি হল রক্তবীজ এবং হিংসা হল নরকাসুর। মা কালী যেমন রক্তবীজকে বধ করেন, তেমনি মা দুর্গা মহিষাসুরকে বধ করেন। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ যেমন নরকাসুরকে বধ করেন, ঠিক তেমনই হিংসাকে আমাদের বধ করতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: ২০২৭ সালে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত, ৫০ বছরে ছাপিয়ে যাবে আমেরিকাকেও!

    Indian Economy: ২০২৭ সালে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হবে ভারত, ৫০ বছরে ছাপিয়ে যাবে আমেরিকাকেও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় বিশ্বের পঞ্চম শক্তিশালী অর্থনীতি হিসেবে উঠে এসেছে ভারতীয় অর্থনীতি। সম্প্রতি বিশ্ববন্দিত মূল্যায়ন সংস্থা এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল মার্কেটের দাবি, অর্থনীতির দিক থেকে ভারত, জাপান এবং জার্মানিকেও ছাড়িয়ে যাবে। ২০২৭ সালের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম (Indian Economy) অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত। আবার আরেকটি আন্তর্জাতিক মূল্যায়ন সংস্থা গোল্ডম্যান স্যাক্স-এর সাম্প্রতিক একটি রিপোর্টে বলা হচ্ছে, আজ থেকে অর্ধশতক পর অর্থাৎ ৫০ বছর পরে ২০৭৫ সালের মধ্যে ভারত বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনীতিতে পরিণত হবে। তখন ভারত হবে ৫২.২ লাখ কোটি ডলারের দেশ। অর্থাৎ বর্তমান জিডিপির তুলনায় ৫০ বছর পরে ভারতের জিডিপি হতে চলেছে ১৫ গুণ বেশি। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই সংসদে একটি আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়। এখানে বলা হয় যে মার্চের মধ্যেই ভারতের অর্থনীতি হবে ৩.৫ লাখ কোটি ডলার। সংসদের সেই আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্ট ইতিমধ্যে সঠিক বলে প্রমাণিত হয়েছে।

    ২০২৭ সালেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম (Indian Economy) অর্থনীতি

    ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড-এর রিপোর্ট বলছে, ২০২৭ সালের মধ্যে ভারত জাপান এবং জার্মানিকে পিছনে ফেলে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে। ওই রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, ২০২৭ সালে জাপানের অর্থনীতি হবে ৫.২ লাখ কোটি ডলার। জার্মানির অর্থনীতি (Indian Economy) হবে ৪.৯ লাখ কোটি ডলার। ভারতের অর্থনীতি ততদিনে দাঁড়াবে ৫.৪ লাখ কোটি ডলারে।  অর্থাৎ আজ থেকে চার বছর পরে ভারতের থেকে অর্থনীতিতে এগিয়ে থাকবে শুধুমাত্র দুটি দেশ আমেরিকা এবং চিন। ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড-এর ওই রিপোর্ট বলছে, ২০২৭ সালে চিনের অর্থনীতি দাঁড়াবে ২৬.৪৪ লাখ কোটি ডলার, আমেরিকার অর্থনীতির পরিমাণ হবে ৩০.২ লাখ কোটি ডলার।

    মোদি জমানায় বাড়ছে অর্থনীতি

    দেখা যাচ্ছে করোনাকালীন সময়ে এবং তার পরবর্তীকালে ভারতের অর্থনীতি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২১-২২ সাল নাগাদ এই বৃদ্ধি শুরু হয়েছে। ২০২৩ সালেও এই ধারা বজায় রয়েছে। চলতি আর্থিক বছর শেষ হবে ২০২৪ সালের মার্চ মাসে। এই সময়ের মধ্যে ভারতের জিডিপির পরিমাণ অনেকটাই বাড়তে চলেছে বলে খবর। সেই পরিমাণ হতে চলেছে ৬.২ থেকে ৬.৩ শতাংশ পর্যন্ত। ২০২২ সালে ভারতের (Indian Economy) জিডিপির পরিমাণ ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের থেকে অনেকটাই বেড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Sodepur: সোদপুরে প্রকাশ্যে চলল গুলি, গুলিবিদ্ধ যুবক, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    Sodepur: সোদপুরে প্রকাশ্যে চলল গুলি, গুলিবিদ্ধ যুবক, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করতে বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের পক্ষ থেকে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। বিশেষ করে পুজোর সময় কমিশনারেট এলাকায় নিরাপত্তা অনেকটাই জোরদার করা হয়েছে। কিন্তু, বাস্তবে পুলিশের নজরদারি যে কিছু নেই, দশমীর রাতে সোদপুরে (Sodepur) প্রকাশ্যে গুলি চালানোর ঘটনা তা আরও একবার প্রমাণ করে দিল। দশমীর রাতে একদিকে যখন প্রতিমা নিরঞ্জন চলছে, সেই সময় আবার চলল গুলি। সোদপুরের রাসমণি মোড়ে গুলিবিদ্ধ হলেন যুবক। জানা গিয়েছে, আহত যুবকের নাম শুভজিৎ ঠাকুর ওরফে বাচ্চা। তাঁর ডান পায়ে গুলি লেগেছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় আতঙ্ক  ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Sodepur)

    এমনিতেই দশমীর সন্ধ্যা থেকে একাধিক মণ্ডপে প্রতিমা নিরঞ্জনের জন্য প্রস্তুতি চলছিল।  অনেকে মণ্ডপে প্রতিমা নিরঞ্জন হয়নি। ফলে, সন্ধ্যা থেকেই রাস্তা লোকজনে গমগম করছিল। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সোদপুরের (Sodepur) রাসমণি নন্দনকানন এলাকা দিয়ে শুভজিৎ হেঁটে যাচ্ছিলেন। সেই সময় তিন দুষ্কৃতী এসে আচমকাই তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়ে পালিয়ে যায়। গুলির আওয়াজ পেয়ে ছুটে আসেন এলাকাবাসী। দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা এলাকায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে খড়দা থানার পুলিশ।

    আক্রান্ত যুবকের এক বন্ধু কী বললেন?

    শুভজিতে এক বন্ধু বলেন, পুজোর নিরঞ্জন নিয়ে আমরা ব্যস্ত ছিলাম। আচমকা আমার এক পরিচিত ফোন করে শুভজিতের বিষয়টি জানান। রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে শুনেই আমি দৌড়ে যাই। রাস্তার মধ্যে ও ছটফট করছিল। ওকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করি। কিন্তু, কে বা কারা, কেন শুভজিতকে এভাবে গুলি করেছে, তা জানি না। আমাদের দাবি, অবিলম্বে দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: দশমীর রাতেই দলীয় কাউন্সিলারের বাড়িতে হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    Murshidabad: দশমীর রাতেই দলীয় কাউন্সিলারের বাড়িতে হামলা, অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহুদিন ধরেই বিবাদ চলছিল। তবে, দশমীর মাঝরাতে এভাবে প্রকাশ্যেই তৃণমূলের কাউন্সিলারের বাড়িতে হামলা চালানোর ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার মাঝরাতে ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কান্দি পুরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার গুরুপদ মুখোপাধ্যায়ের বাড়িতে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় বাসিন্দারা চরম আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ এসে লাঠিচার্জ করে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Murshidabad)

    বুধবার মাঝরাতে ঠিক যখন ঘাটে ঘাটে চলছে প্রতিমা বিসর্জন, সেই সময় আচমকা মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কান্দি পুরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার গুরুপদ মুখোপাধ্যায়ের বাড়িতে হামলা চালানো হয়। কাউন্সিলারের বাড়িতে এই হামলার ঘটনায় অভিযোগ উঠেছে আরও এক তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে। অপর এক ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলারের স্বামীই এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সামনে এল সেই শাসক দলের গোষ্ঠীকোন্দল। দুই পক্ষের অনুগামীদের হাতাহাতি এতটাই চরমে পৌঁছায় যে পুলিশকে গিয়ে লাঠিচার্জ করে পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়। বাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। মাঝরাতে তৃণমূলের অপর গোষ্ঠীর তাণ্ডব দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন পাড়ার লোকজন।

    কেন হামলা?

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কান্দি পুরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার সুকন্যা দত্ত ঘোষের স্বামী সুপ্রিয় ঘোষের নেতৃত্বে গুরুপ্রসাদের বাড়িতে এই হামলা চলে বলে অভিযোগ উঠেছে। মূলত এলাকা দখল নিয়েই এই লড়াই বলে জানা যাচ্ছে। জানা গিয়েছে, নির্দল থেকে জয়ী হয়ে কাউন্সিলার হয়েছিলেন গুরুপ্রসাদবাবু। পরে তিনি তৃণমূলে যোগ দেন। এরপর থেকেই বিবাদ চলছিল বলে জানা গিয়েছে। সেই বিবাদ পুজোর মধ্যে আরও তীব্র হয়। তবে, ঠিক কী বিষয় নিয়ে এই বিবাদ চরম পর্যায়ে পৌঁছায় তা জানা যায়নি। সুপ্রিয় ঘোষের লোকজন এসে মাঝরাতে এলাকায় রীতিমতো তাণ্ডব চালায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, দলের মধ্যে গন্ডগোল থাকতে পারে। তাই বলে এভাবে মাঝরাতে বাড়িতে এসে হামলা চালানোর ঘটনা ঠিক নয়। এই ঘটনা নিয়ে তৃণমূল নেতৃত্বের কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ‘‘অযোধ্যায় রামের মূর্তি স্থাপিত হবে আগামী ২২ জানুয়ারি’’, বড় ঘোষণা সঙ্ঘ প্রধানের

    Ram Mandir: ‘‘অযোধ্যায় রামের মূর্তি স্থাপিত হবে আগামী ২২ জানুয়ারি’’, বড় ঘোষণা সঙ্ঘ প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের বিজয়া সম্মেলন থেকে বড় ঘোষণা করলেন সর-সঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত। আগামী বছরের জানুয়ারি মাসের ২২ তারিখে রামমন্দিরে মূর্তি স্থাপিত হবে রামলালার (Ram Mandir)। প্রসঙ্গত, কয়েকমাস আগেই ত্রিপুরাতে গিয়ে অমিত শাহ মন্তব্য করেছিলেন অযোধ্যার মন্দিরর কাজ সম্পূর্ণভাবে শেষ হবে ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে। এবার মোহন ভাগবতের কণ্ঠেও শোনা গেল একই কথা। তাৎপর্যপূর্ণভাবে গতকাল দিল্লির রামলীলা ময়দানে রাবণ দহন উৎসবে একই রকমের ঘোষণা করতে শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও।

    নাগপুরে সঙ্ঘের বিজয়া সম্মেলন

    বিজয়া দশমীতে সঙ্ঘের বিজয়া সম্মেলনের এক অনুষ্ঠানে মঙ্গলবার নাগপুরে উপস্থিত ছিলেন মোহন ভাগবত। বিশ্বের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মানচিত্রে যে ভারতের গুরুত্ব ক্রমশই বাড়ছে, একথাও এদিন বলেন সঙ্ঘ প্রধান। তাঁর বক্তব্যে এরপরই উঠে আসে রামমন্দির (Ram Mandir) প্রসঙ্গ। মোহন ভাগবত বলেন, ‘‘রাম মন্দির তৈরি হচ্ছে অযোধ্যাতে। রামলালার মূর্তি সেখানে স্থাপিত হবে আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি। ঐদিন আমরা আমাদের ছোটখাট মন্দিরগুলিতে উৎসবের আয়োজন করতেই পারি।’’

    ২১ অক্টোবর রামজন্মভূমি পরিদর্শন যোগী আদিত্যনাথের

    প্রসঙ্গত, গত ২১ অক্টোবর রামজন্মভূমি (Ram Mandir) প্রাঙ্গণ পরিদর্শন করেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। ওই দিন তিনি নির্মাণকার্য তত্ত্বাবধান করেন। সেখানেই যোগী আদিত্যনাথ বলেন, ‘‘জানুয়ারি মাসে মন্দির নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে। আমরা এই মন্দির নির্মাণের যাবতীয় সবকিছু দীপাবলীর আগেই শেষ করতে চেষ্টা করছি। দেশবাসীর জন্য গর্বের মুহূর্ত আসতে চলেছে ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে।’’ ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রামমন্দিরের উদ্বোধন করবেন বলেও জানান যোগী আদিত্যনাথ। প্রসঙ্গত, চলতি বছরেই ত্রিপুরা রাজ্যে ভোট প্রচারে গিয়ে অমিত শাহ ঘোষণা করেছিলেন, অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হবে ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারির মধ্যে।  ২০১৯ সালের নভেম্বরে রামমন্দির নির্মাণের পক্ষে রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট। ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট রামমন্দিরের ভূমি পুজো করেন প্রধানমন্ত্রী। এবার ২০২৪ সালে দরজা খুলে যাচ্ছে মন্দিরের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Mahua Moitra: ‘‘২ কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছেন মহুয়া, রয়েছে প্রমাণ’’, লোকপালকে চিঠি বিজেপি সাংসদের

    Mahua Moitra: ‘‘২ কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছেন মহুয়া, রয়েছে প্রমাণ’’, লোকপালকে চিঠি বিজেপি সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বস্তি নেই তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের (Mahua Moitra)। এবার কৃষ্ণনগরের সাংসদের বিরুদ্ধে তদন্ত চেয়ে লোকপালকে চিঠি দিলেন সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। বিজেপি সাংসদদের অভিযোগ, ব্যবসায়ী দর্শন হিরানন্দানির কাছ থেকে নগদ ২ কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছেন মহুয়া মৈত্র। প্রসঙ্গত, টাকার বিনিময়ে লোকসভায় মহুয়া মৈত্র প্রশ্ন করেছেন, এই বিতর্কে জোর শোরগোল পড়ে যায় দেশের রাজনৈতিক মহলে। শুধুমাত্র তাই নয়, সাংসদের লগ-ইন আইডিও ব্যবহার করতেন ব্যবসায়ী হীরারনন্দানি। নিজের হলফনামাতেই তা স্বীকার করেছেন দুবাইয়ের এই ব্যবসায়ী।

    মহুয়ার বিরুদ্ধে তদন্ত চেয়ে লোকপালকে চিঠি

    এরপর থেকেই নতুন নতুন তথ্য সামনে আসতে শুরু করে মহুয়ার (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে। এবার ২ কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ তুললেন বিজেপি সাংসদ। প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জয় অনন্ত দেহদ্রাইয়ের কাছ থেকে একটি চিঠি পেয়েছেন নিশিকান্ত দুবে। বিজেপি সাংসদের দাবি, ওই চিঠিতে যে তথ্য পাওয়া গিয়েছে সেখানেই মিলেছে মহুয়ার বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার প্রমাণ। লোকপালকে পাঠানো চিঠিতে দুবে লিখেছেন, ‘‘সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শ্রী দেহদ্রাই একটা বিশেষ বিবরণ দিয়েছেন এবং তাতে রয়েছে, কীভাবে, কখন এবং কোথায় সাংসদ মহুয়া মৈত্র দর্শন হিরানন্দানির কাছ থেকে ঘুষ নিয়েছেন। ওখানে উল্লেখ রয়েছে, নগদ ২ কোটি টাকা পেয়েছেন মহুয়া (Mahua Moitra)। সংসদে প্রশ্ন করার জন্য। ভারতীয় এবং বিদেশি মুদ্রায় নেওয়া হয়েছে ওই টাকা।’’

    মহুয়ার বিরুদ্ধে কী অভিযোগ হিরানন্দানির?

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই ব্যবসায়ী দর্শন হিরানন্দানি একাধিক অভিযোগ এনেছেন মহুয়ার বিরুদ্ধে। তাঁর দাবি, মহুয়া (Mahua Moitra) অত্যন্ত উচ্চাকাঙ্ক্ষী। দ্রুত নাম করতে চেয়েছিলেন। সে জন্যই নরেন্দ্র মোদিকে ক্ষুরধার আক্রমণ করাকেই সহজ রাস্তা হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন মহুয়া। মোদিকে নিশানা করার জন্যই গৌতম আদানি ও আদানি শিল্পগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ‘হাত ধুয়ে’ লেগে পড়েন মহুয়া। স্বাক্ষর করা ‘হলফনামা’য় হিরানন্দানি কার্যত মহুয়া ও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ মেনে নিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share