Author: user

  • Mahua Moitra: আরও বেকায়দায় মহুয়া মৈত্র, সরে দাঁড়ালেন নিজের আইনজীবীই!

    Mahua Moitra: আরও বেকায়দায় মহুয়া মৈত্র, সরে দাঁড়ালেন নিজের আইনজীবীই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে কাটমানি, চাল চুরি, ত্রিপল চুরি, বালি চুরি, কয়লা চুরি, গরু চুরি এবং চাকরি চুরির মতো নানা অভিযোগে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের বারবার বিরোধীদের আক্রমণ করতে শোনা গেছে। এবার সংসদ ভবনে টাকা নিয়ে নাকি প্রশ্ন করেন, এমন অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে। আর এর ফলে গোটা দেশে তোলপাড় শুরু হয়েছে। বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে গত সপ্তাহে তৃণমূলের এই সাংসদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে, সাংসদ পদ বাতিলের দাবি তোলেন। পাল্টা বিজেপি সাংসদের বিরুদ্ধে তৃণমূল সাংসদ দিল্লি হাইকোর্টে মানহানির মা্মলা দায়ের করেন। কিন্তু এই মামলা থেকে সরে দাঁড়ালেন মহুয়া মৈত্রের আইনজীবী। সবটা মিলিয়ে তৃণমূল সাংসদ চাপের মুখে এবং আরও বেকায়দায়। আগামী ৩১ অক্টোবর এই মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ।

    মামলা থেকে কেন সরে গেলেন আইনজীবী? (Mahua Moitra)

    সূত্রে জানা গেছে, মহুয়া মৈত্রের (Mahua Moitra) আইনজীবী গোপাল শঙ্কর মানহানির মামলা থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন। অবশ্য এর কারণ হিসাবে স্বার্থের কথা উল্লেখ করেছেন গোপাল শঙ্কর। অনুদিকে বিপক্ষের আইনজীবী জয় অনন্ত দেহদরাই দিল্লি হাইকোর্টে বলেন, বৃহস্পতিবার মহুয়ার আইনজীবী গোপাল শঙ্কর আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে বলেন, মহুয়ার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ যদি প্রত্যাহার করে নিই, তাহলে পোষ্য কুকুর হেনরিকে ফেরত দিয়ে দেবেন। এই ঘটনার কথা জানিয়ে আইনজীবী জয় অনন্ত দেহদরাই, দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি সচিন দত্তের কাছে প্রশ্ন করেন, “মহুয়ার আইনজীবী শঙ্কর মধ্যস্থতা করার চেষ্টা করছেন। তাঁর কি এই মামলায় দাঁড়ানোর অধিকার আছে।” উত্তরে বিচারপতি বলেন, “এর উত্তর আপনাদের দেওয়া উচিত”। ঘটনার সত্যতা জানতে বিচারপতি মহুয়ার আইনজীবীর কাছের জানতে চান, কথা বলেছেন কিনা। জাবাবে গোপাল শঙ্কর বলেন, “তাঁর মক্কেল জয় অনন্তকে ব্যক্তিগত ভাবে চেনেন, তাই কথা বলেছেন।” এরপর বিচারক মহুয়ার আইনজীবীকে মামলা থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেন।

    প্রাক্তন প্রেমিকের সঙ্গে সম্পর্কে ফাটল

    মহুয়ার (Mahua Moitra) প্রাক্তন প্রেমিক ছিলেন বিরোধী আইনজীবী জয় অনন্ত দেহরাই। কিন্তু টাকা নিয়ে প্রশ্ন করার অভিযোগ করার পর থেকেই, তৃণমূল সাংসদ মহুয়া তাঁর প্রাক্তন প্রেমিক জয় অনন্তকে প্রেমে হতাশ বলে দাবি করেন। সেই সঙ্গে আইনজীবী প্রেমিক, তাঁর বিরুদ্ধে বদলা নেওয়ার চেষ্টা করছেন বলে মন্তব্য করেছিলেন মহুয়া। সূত্রে আরও জানা গেছে, সম্পর্ক ভাঙার পর থেকে এই প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে পোষ্য কুকুরকে নিয়ে বিবাদ চলছিল। বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে, মহুয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনার পরই আইনজীবী জয় অনন্ত, সেই অভিযোগের সপক্ষে প্রমাণ সরবরাহ করেন বলে জানা গেছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: ‘শুধু শিলান্যাস নয়, উদ্বোধনও করি”, বিরোধীদের তীব্র কটাক্ষে বিঁধলেন মোদি

    PM Narendra Modi: ‘শুধু শিলান্যাস নয়, উদ্বোধনও করি”, বিরোধীদের তীব্র কটাক্ষে বিঁধলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অত্যাধুনিক ট্রেন ‘নমো ভারত’কে সবুজ পতাকা দেখিয়ে আরও একটি হাই স্পিড ট্রেনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। এই ট্রেনের গতি হবে প্রতি ঘণ্টায় ১৬০ কিমি। দিল্লি-গাজিয়াবাদ-মিরাট আরআরটিএস করিডর মোট ১৭ কিমি দীর্ঘ যাত্রাপথ। শুক্রবার উদ্বোধন হলেও আগামী ২১ অক্টোবর থেকে যাত্রী পরিষেবা চালু হবে বলে জানা গেছে।

    প্রধানমন্ত্রী এদিন ট্রেনের উদ্বোধন করে বলেন, ‘শুধু শিলান্যাস নয়, উদ্বোধনও করি’। যে প্রকল্পগুলির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়, সেগুলিকে চালু করা হয় বলে দাবি করেন তিনি। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের শিলান্যাস নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে খোঁচা দিতে শোনা যায় বিরোধীদের।

    ‘নমো ভারত’ সূচনা করলেন মোদি (PM Narendra Modi)

    দেশ প্রথম সেমি হাই স্পিড ট্রেন পেল। শুক্রবার দেশের প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) এই ট্রেনের আনুষ্ঠানিক সূচনা করলেন। প্রাথমিক ভাবে এই ট্রেন উত্তরপ্রদেশের সাহিদাবাদ থেকে দুহাই ডিপো স্টেশন পর্যন্ত চলবে বলে জানা গেছে। প্রথম দিনেই ট্রেনে সফর করলেন মোদি। সেই সঙ্গে বাচ্চাদের সঙ্গে মজলেন খোশ মেজাজে। দিল্লি থেকে মিরাট যেতে আগে সময় লাগত দেড় ঘণ্টা, বর্তমানে এই ট্রেনের যাত্রা পথে সময় লাগবে এক ঘণ্টারও কম।

    ভাড়া কত হবে?

    সূত্রে জানা গেছে, এই ট্রেনের (PM Narendra Modi) স্ট্যান্ডার্ড ক্লাসের পুরো রুটের ভাড়া ৫০ টাকা। প্রিমিয়াম ক্লাসের ভাড়া শুরু ৪০ টাকা থেকে, এই ক্লাসের সর্বোচ্চ ভাড়া ১০০ টাকা। উল্লেখ্য যে শিশুরা ৯০ সেমির নিচে, তাদের কোনও ভাড়া লাগবে না। ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি হবে ১৮০ কিমি, কিন্তু পরীক্ষার দিন গতি ছিল ১৬০ কিমি। এই ট্রেন অত্যন্ত দ্রুতগতি সম্পন্ন। যাত্রীদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে ট্রেনে বিশাল ওভারহেড স্টোরেজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে থাকছে ওয়াই-ফাইয়ের সুবিধা এবং প্রত্যেক আসনের সঙ্গে চার্জিং পয়েন্ট। থাকছে বড় আসন, পা রাখার অতিরিক্ত জায়গা। থাকবে সিসিটির ব্যবস্থা। আপদকালীন দরজা থাকবে এবং সেই সঙ্গে ট্রেনের চালকের সঙ্গে কথা বলার জন্য থাকবে বিশেষ স্যুইচের ব্যবস্থা।

    কংগ্রেসের কটাক্ষ

    ট্রেনের নাম (PM Narendra Modi) নিয়ে বিরোধীরা সরব হয়েছে। কিন্তু গতকাল প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে আরআরটিএস ট্রেনগুলির নাম ‘নমো ভারত’ রাখা হবে। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ বলেন, “নমো স্টেডিয়ামের পর নমো ট্রেন। প্রধানমন্ত্রীর আত্মমগ্নতার সীমা নেই।” আবার পবন খেরার বক্তব্য, “ভারত রাখার কী দরকার! দেশের নাম নমো রাখলেই একেবারে মিটে যায় ঝামেলা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • El Nino Effect : আসছে সুপার এল নিনো! অতিবৃষ্টি না হয় খরা, সতর্ক করলেন আবহবিদরা

    El Nino Effect : আসছে সুপার এল নিনো! অতিবৃষ্টি না হয় খরা, সতর্ক করলেন আবহবিদরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা চলছেই। কখনও অতিরিক্ত গরম কখনও অতিবৃষ্টি। অসময়ে বৃষ্টিপাত, ঝড়ঝঞ্ঝা লেগেই আছে। এরই মধ্যে ভয় ধরাচ্ছেন আবহবিদরা। ২০২৪ সালের মার্চ থেকে মে মাসের মধ্যে উত্তর গোলার্ধে আছড়ে পড়বে সুপার এল নিনো (El Nino Effect), দাবি আবহবিদদের। এই পরিস্থিতির জেরে আবহাওয়ায় বিরাট পরিবর্তন হতে চলেছে। এমনটাই জানাচ্ছে ন্যাশনাল ওশানিক অ্যান্ড অ্যাটমস্ফরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

    কেন এই পরিবর্তন

    দক্ষিণ আমেরিকার কাছে প্রশান্ত মহাসাগরে ক্রমশই উষ্ণ হচ্ছে সমুদ্রের উপরিভাগের জল। এর জেরেই বিশ্বব্যাপী আবহাওয়ার পরিবর্তন হচ্ছে। বাড়ছে তাপমাত্রা। খাদ্য উৎপাদন, পানীয় জল এবং জলবায়ুর সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে চলার ক্ষেত্রে জনজীবনে বড়সড় প্রভাব পড়ছে এই কারণেই। পরিবর্তিত হচ্ছে বিশ্বের নানা প্রান্তের আবহাওয়া।

    ভারতে এল নিনো-র প্রভাব

    ভারতে এল নিনো (El Nino Effect) চূড়ান্ত প্রভাব ফেলবে আগামী বছর। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এমন এল নিনোর প্রভাব ভারত কখনও দেখেনি৷ ক্রমশ বর্ষা দুর্বল হতে শুরু করেছে এ দেশে। এরপর তা শুষ্ক থেকে শুষ্কতর আবহাওয়া তৈরি করবে ভারতে। কমতে শুরু করবে বৃষ্টিপাত। এর ফলে খাদ্যশষ্যের উৎপাদন, জলের সুবিধা থেকে শুরু করে সাধারণ প্রাণী ও উদ্ভিদ জগতের বাস্তুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে৷ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, শক্তিশালী এলি নিনোর প্রভাব প্রায় ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে৷

    আরও পড়ুন: ভারতেই তৈরি হবে পিক্সেল-৮ স্মার্টফোন! উৎসবের আবহে বড় ঘোষণা গুগলের

    স্বাভাবিক ঋতুচক্রে প্রভাব

    সুপার এল নিনোর (El Nino Effect) জেরে ভারতে ঘন ঘন পরিবর্তন হবে আবহাওয়া। কখনও মারাত্মক বৃষ্টি, কখনও ঊর্ধ্বমুখী তাপমাত্রা আবার কখনও খরা পরিস্থিতি তৈরি হবে ভারতে। আবার হতে পারে ভয়াবহ বন্যাও। দক্ষিণ ভারতের তুলনায় উত্তর ভারতে এই এল নিনোর দাপট বেশি হবে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, সুপার এল নিনো আসলে ভারতের স্বাভাবিক ঋতুচক্রকে প্রভাবিত করতে পারে৷ কোথাও কোথাও চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া বেড়ে যেতে পারে আবার কোথাও কোথাও খরার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে৷

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ICC World Cup 2023: নিউজিল্যান্ড ম্যাচে নেই হার্দিক! অপরাজেয় কিউইদের হারাতে বদ্ধপরিকর ভারত

    ICC World Cup 2023: নিউজিল্যান্ড ম্যাচে নেই হার্দিক! অপরাজেয় কিউইদের হারাতে বদ্ধপরিকর ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুই দলই অপরাজেয়। প্রথম চারটি ম্যাচে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করেছে ভারত ও নিউজিল্যান্ড। অষ্টমীতে পাঁচে পাঁচ করার লক্ষ্য নিয়েই পুনেতে নামবে দুই দল। ভারতের কাছে বড় ধাক্কা বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের ম্যাচ থেকে ছিটকে গেলেন সহ-অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া। তিনি দলের সঙ্গে ধরমশালায় যাচ্ছেন না। ভারত-ইংল্যান্ড ম্যাচের জন্য সরাসরি লখনউয়ে দলের সঙ্গে যোগ দেবেন বলে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) তরফে জানানো হয়েছে। 

    কেমন আছেন হার্দিক

    শুক্রবার বিসিসিআইয়ের তরফে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘পুণেতে মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের ম্যাচে নিজের বোলিংয়ে ফিল্ডিং করার সময় বাঁ-গোড়ালিতে চোট লাগে ভারতের সহ-অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়ার। অল-রাউন্ডারকে স্ক্যান করানোর জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছিল এবং তাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’  

    ভারতীয় বোর্ডের তরফে আরও বলা হয়েছে, ‘লাগাতার বিসিসিআই মেডিক্যাল টিমের নজরদারিতে থাকবেন (হার্দিক)। (সেই পরিস্থিতিতে) ২০ অক্টোবর (শুক্রবার) দলের সঙ্গে ধরমশালার বিমানে উঠবেন না হার্দিক। উনি সরাসরি লখনউয়ে দলের সঙ্গে যোগ দেবেন। যেখানে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলতে ভারত (২৯ অক্টোবর ম্যাচ আছে)।’

    হার্দিকের পরিবর্তে কে

    সেই পরিস্থিতিতে ধরমশালায় হার্দিকের পরিবর্তে ভারতীয় দলে কে ঢুকবেন, তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। হার্দিক দলে না থাকায় রোহিত শর্মাকে বাড়তি ব্যাটার বা বাড়তি বোলার খেলাতে হবে। ধরমশালায় ম্যাচ হওয়ায় মহম্মদ শামি দলে ফিরতে পারেন। সেক্ষেত্রে বাদ যেতে পারেন শার্দুল ঠাকুর। সঙ্গে রবিচন্দ্রন অশ্বিনও ঢুকতে পারেন। আর ট্রেন্ট বোল্টদের বিরুদ্ধে বাড়তি ব্যাটার চাইলে দলে ঢুকবেন সূর্যকুমার যাদব। কিন্তু সেক্ষেত্রে ৫০ ওভার করার জন্য মাত্র পাঁচজন থাকবেন। শার্দুল ফর্মে না থাকায় সেটা দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠতে পারে রোহিতদের কাছে। এমনিতে এবার বিশ্বকাপের জন্য ভারত-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। দুই দলই চারটি করে ম্যাচ খেলেছে। ১০০ শতাংশ রেকর্ড বজায় রেখেছে। অষ্টমীতে যে দল ম্যাচ জিতবে, সেই দল সেমিফাইনালের দিকে এককদম এগিয়ে যাবে। 

    আরও পড়ুন: বিশ্বকাপে নতুন মাইলফলক স্পর্শ রোহিতের! জানেন কেন সোনালি ব্যাজ পরলেন গিল?

    শীর্ষ স্থানের লক্ষ্যে ভারত

    বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বড় ব্যবধানে ম্যাচ জিতেও লিগ টেবিলের শীর্ষে ওঠা হয়নি ভারতের। অস্ট্রেলিয়া, আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও বাংলাদেশে বিরুদ্ধে টানা চার ম্যাচ জিতে ৮ পয়েন্ট সংগ্রহ করে টিম ইন্ডিয়া। পয়েন্টের নিরিখে নিউজিল্যান্ডকে ছুঁয়ে ফেললেও নেট রান-রেটে পিছিয়ে থাকতে হয় রোহিত শর্মাদের। ভারতের নেট রান-রেট +১.৬৫৯। ভারত আপাতত লিগ টেবিলের দ্বিতীয় স্থানেই থেকে যায়। আপাতত লিগ টেবিলে শীর্ষস্থান নিজেদের দখলেই রাখে নিউজিল্যান্ড। তারাও চলতি বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম চার ম্যাচে জয় তুলে নিয়েছে। ৪ ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহে রয়েছে ৮ পয়েন্ট। তাদের নেট রান-রেট +১.৯২৩। ধরমশালায় কিউইদের হারাতে পারলে তবেই লিগ টেবিলে শীর্ষস্থানে উঠবে রোহিত-ব্রিগেড।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Bankura: হাতির হামলা থেকে প্রাণে বাঁচতে অভিনব কৌশল বাঁকুড়ার গ্রামবাসীদের, কী তা জানেন?

    Bankura: হাতির হামলা থেকে প্রাণে বাঁচতে অভিনব কৌশল বাঁকুড়ার গ্রামবাসীদের, কী তা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতির তাণ্ডব রুখতে রাজ্য সরকারের কোনও উদ্যোগ নেই। এমনই অভিযোগ বাঁকুড়়ার (Bankura) সিমলাপালের দুবরাজপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দাদের। এই অবস্থায় রাতের অন্ধকারে গ্রামে ঢুকে পড়া হাতির উপস্থিতি টের পেতে অভিনব কৌশল নিয়েছেন সিমলাপালের নেকড়াতাপল গ্রামের বাসিন্দারা।

    কী কৌশল নিলেন গ্রামবাসীরা? (Bankura)

    মাস খানেক আগেই পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে বাঁকুড়ার (Bankura) গ্রামে ঢোকে ৪০টি হাতির দল। একটি বাচ্চা হাতির মৃত্যু হওয়ায় আক্রমণাত্মক ভাবে গ্রামে ঢোকে দলটি। জঙ্গল লাগোয়া এলাকায় আক্রমণ চালিয়ে দুই পুলিশ কর্মীকে আহত করে হাতির দল। তাঁদেরকে বিষ্ণুপুর হাসপাতালে পাঠানো হয়। ৪০টি হাতির দল একবারে বাঁকুড়া জেলায় ঢুকে পড়ায় চিন্তায় পড়ে যায় বন বিভাগ। বৈঠক করে জেলা প্রশাসন। কিন্তু, বাস্তবে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। ফলে, জঙ্গল লাগোয়া গ্রামবাসীদের পুজোর মধ্যেও হাতি আতঙ্ক রয়েছে। তাই, হাতির হামলার আগে সতর্ক হতে গ্রামের বিভিন্ন প্রান্তে নিজেদের হাতে তৈরি ঘণ্টা দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছেন। স্থানীয়ভাবে ওই ঘণ্টা ‘ঠরকা’ নামেই পরিচিত। সেই ঘণ্টা ঝুলিয়ে রেখেছেন গ্রামবাসীরা। ওই ঠরকা বিশালাকার হাতির শরীরে লেগে বেজে উঠবে। ফলে, গ্রামের মানুষ সতর্ক হওয়ার সুযোগ পাবেন। এর ফলে হাতির হানায় বাড়ি বা সম্পত্তি হানির ঘটনা ঘটলেও প্রাণহানির আশঙ্কা অনেকখানি কমানো সম্ভব বলে ওই গ্রামের মানুষ জানিয়েছেন। এমনিতেই খাবারের খোঁজে হাতির দল গ্রামে হানা দেবে জঙ্গল লাগোয়া গ্রামগুলিতে। পুজোর মধ্যেও হাতির আতঙ্কে আতঙ্কিত এলাকাবাসী। কারণ, হাতির দল এসে ঘর বাড়ি, চাষের জমি নষ্ট করে দেয়। ক্ষয়ক্ষতি হয় গ্রামবাসীদের। হাতির তাণ্ডবে অতিষ্ট গ্রামবাসী। তাই, হাতির হাত থেকে বাঁচতে এই অভিনব কৌশল নিয়েছেন গ্রামবাসীরা।

    গ্রামবাসীরা কী বললেন?

    গ্রামবাসীদের বক্তব্য, একটি আবাসিক হাতি বাঁকুড়ার (Bankura) এই এলাকায় রয়েছে। তবে, বিগত একমাস তার দেখা নেই। পুজোর দিন গুলোতে হাতির আক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে। আমাদের নিরাপত্তার স্বার্থে গ্রাম জুড়ে আমরা ‘ঠরকা’ বেঁধে রেখেছি। হাতির হামলা হয়েছে জানতে পারলে আমরা সকলেই সতর্ক হয়ে যাব। এতে প্রাণে রক্ষা পাওয়া যাবে।

    বন দফতরের এক আধিকারিক কী বললেন?

    বন দফতরের দুবরাজপুর বিট অফিসার বৈদ্যনাথ টুডু বলেন, ইতিমধ্যে হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্তরা সরকারি নিয়মানুযায়ী ক্ষতিপূরণ পেয়েছেন। নতুন করে আবেদনকারীরাও ক্ষতিপূরণ পাবেন। তবে, পুজোর সময় হাতির আক্রমণ ঠেকাতে গ্রামবাসীরা নিজেদের মতো উদ্যোগ নিতে পারেন। আমরাও দফতরের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শনিবার, ২১/১০/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শনিবার, ২১/১০/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) নিয়ম মেনে খাওয়া দাওয়া করুন নয়তো অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা।

    ২) মাইগ্রেন রোগীরা দিনভর ব্যথা ভোগ করবেন।

    বৃষ

    ১) আজ অনেক জায়গায় আপনাকে ধৈর্যর পরীক্ষা দিতে হবে।

    ২) অনেকদিনের আটকে থাকা টাকা ফেরত পাবেন।

    মিথুন

    ১)  আপনার স্বাস্থ্যর দিকে আজ বিশেষ নজর দিন। 

    ২)  সামাজিক অনুষ্ঠানে বিশেষ সম্মানলাভ।

    কর্কট

    ১) স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ কেটে যাবে আজকে।

    ২) পরিবারের লোকজনের সঙ্গে বাইরে ঘুরতে যাবেন কোথাও।
      
    সিংহ 

    ১) সারাদিনে আজ অনেকটাই ফাঁকা সময় পাবেন।

    ২) বন্ধুরা আজ আপনাকে নিয়ে মেতে থাকবে।

    কন্যা

    ১) দিনটি আজকে হতাশার মধ্যে কাটবে।

    ২) বিপরীত পরিস্থিতিতে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করুন।

    তুলা 

    ১) আর্থিকভাবে আজ অনেকটাই লাভের মুখ দেখবেন। 

    ২) সমাজের গুণীজনদের কাছে  আপনার কদর বাড়বে।

    বৃশ্চিক

    ১) আর্থিক ও স্বাস্থ্যগতভাবে দিনটি খুবই ভাল যাবে।

    ২) পরিবারের সঙ্গে আনন্দের পরিবেশে দিন গুজরান হবে।

    ধনু

    ১) পরিবারে সদস্যদের সঙ্গে একাধিক বিষয়ে মতবিরোধ।

    ২) স্বাস্থ্যের দিক থেকে ভাল যাবে দিনটি। 

    মকর

    ১) আজকে আপনার স্বাস্থ্য খুবই ভাল যাবে।
     
    ২) স্বামী-স্ত্রী কোথাও একসঙ্গে ঘুরতে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) আর্থিকভাবে লাভের মুখ দেখবেন আজ।

    ২) কিছু শারিরীক সমস্যা দেখা দেবে আজ। 

    মীন

    ১) সামাজিক কাজে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

    ২) বাড়ির কাজে সারাদিন ব্যস্ত থাকবেন।

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2023: মহানবমীর মাহাত্ম্য, জানুন দেবী সিদ্ধিদাত্রীর পৌরাণিক আখ্যান

    Durga Puja 2023: মহানবমীর মাহাত্ম্য, জানুন দেবী সিদ্ধিদাত্রীর পৌরাণিক আখ্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবরাত্রির শেষ দিনে পূজিতা হন মাতা সিদ্ধিদাত্রী (Durga Puja 2023)। এই দেবী মা দুর্গার নবম রূপ বলে পরিগণিত হন। ভক্তদের বিশ্বাস মতে, মাতা সিদ্ধিদাত্রী দেবাদিদেব মহাদেবের শরীরের অংশ। তাই তিনি অর্ধনারীশ্বর (Durga Puja 2023) নামেও প্রসিদ্ধ। ভক্তদের বিশ্বাস, এই মহাবিশ্ব যখন তৈরি হয়নি, চারদিকে যখন ঘন অন্ধকার ছিল, প্রাণের চিহ্ন যখন কোথাও ছিল না, তখন একটি দৈব আলোকরশ্মি নারীমূর্তির আকার ধারণ করতে থাকে। ইনিই দেবী মহামায়া, মহাশক্তি। এই আদিদেবীর থেকেই জন্ম হয়েছিল ত্রি শক্তির-ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর। বিশ্ব বা জগত সংসার পরিচালনার জন্য এই আদিমাতা ত্রিদেবকে দায়িত্ব দেন। এর পরে মহাসাগরের তীরে বসে বহু বছর ধরে মহামায়ার তপস্যায় রত ছিলেন ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর। তপস্যায় প্রসন্না হয়ে দেবী তাঁদের সামনে ‘সিদ্ধিদাত্রী’ রূপে প্রকট হন।

    অসুরবধের আনন্দে নবমী তিথিতে মতে ওঠেন দেবতারা

    অসুরবধের আনন্দে নবমী তিথিতে কাত্যায়ন ঋষির আশ্রমে দেবীর বন্দনায় মেতে উঠেছিলেন দেবতারা। এখানেই নবমী পুজোর মাহাত্ম্য বা গুরুত্ব বলে পণ্ডিতদের ধারণা রয়েছে। হিন্দু শাস্ত্র মতে, এদিন তাই দেবীর সম্পূর্ণ পুজো সম্পন্ন হয়। এই তিথিতেই বলি, হোম, কুমারী পুজো এবং ষোড়শ উপাচারের বিধান আছে। দেবীকে প্রসন্ন করতে নৈবেদ্যতে তিল নিবেদন করার রীতি দেখা যায়। ভক্তদের বিশ্বাস, মাতা সিদ্ধিদাত্রীর কৃপায় জীবনের সমস্ত কুপ্রভাব বিনষ্ট হয় এবং সফলতা আসে জীবনে‌। মাতা সিদ্ধিদাত্রী ভগবান ব্রহ্মাকে বিশ্বস্রষ্টার স্রষ্টা, ভগবান বিষ্ণুকে সৃষ্টি ও জগত রক্ষার ভূমিকা এবং দেবাদিদেব মহাদেবকে প্রয়োজন হলে জগৎ ধ্বংস করার ভূমিকা প্রদান করেন। ভক্তদের (Durga Puja 2023) আরও বিশ্বাস, দেবী সিদ্ধিদাত্রী পরবর্তীতে সরস্বতী, লক্ষ্মী এবং মাতা পার্বতী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন। সিদ্ধিদাত্রী মাতা সর্বদাই ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বরের সঙ্গে শক্তি হিসেবে আছেন, এটা বোঝাতেই তিনি এই ত্রিদেবের পত্নী রূপে অবস্থান করেন‌। পৌরাণিক আখ্যান অনুযায়ী, দেবী সিদ্ধিদাত্রী জগৎ পরিচালনা, পালন এবং সংহারের জন্য অলৌকিক ক্ষমতা প্রদান করেছিলেন এই ত্রিদেবকে। অতিপ্রাকৃত এই আটটি শক্তিকে মার্কণ্ডেয় পুরাণে অষ্টসিদ্ধি বলা হয়েছে যা দেবী সিদ্ধিদাত্রী দেন।

    সিদ্ধি আট প্রকারের- 

    অণিমা: এই শক্তির দ্বারা দেহকে আকারে ছোট করা যায়। 

    মহিমা: এই শক্তির দ্বারা দেহকে অসীম প্রসারিত করা যায়।

    গরিমা: এই শক্তির দ্বারা দেহকে অকল্পনীয় ভারী করা যায়।

    লঘিমা: এই শক্তির দ্বারা দেহ ভারহীন হয়ে যায়।

    প্রাপ্তি: এই শক্তির দ্বারা সর্বভূতে বিরাজ করা যায়।

    প্রাকাম্য: এই শক্তির দ্বারা সমস্ত মনের কামনা পূর্ণ করা যায়।

    ঈশিত্ব : এই শক্তির দ্বারা প্রভুত্ব স্থাপন করা যায়।

    বশিত্ব: এই শক্তির দ্বারা সকলকে পরাধীন রাখা যায়।

    ভক্তদের বিশ্বাস, মার্কণ্ডেয় (Durga Puja 2023) পুরাণ অনুসারে যে ৮ প্রকার সিদ্ধি মাতা সিদ্ধিদাত্রী ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বরকে প্রদান করেছিলেন, মহানবমীর দিন মাতা সিদ্ধিদাত্রীর আরাধনা করলে ভক্তদের মধ্যে এই সকল শক্তির প্রবেশ ঘটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘নির্বাচনে তৃণমূলের হয়ে গুন্ডামি করা ক্লাবগুলিকে পুজোয় অনুদান’, কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘নির্বাচনে তৃণমূলের হয়ে গুন্ডামি করা ক্লাবগুলিকে পুজোয় অনুদান’, কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুজো কমিটিগুলিকে আর্থিক অনুদান বাড়িয়ে এবার ৭০ হাজার টাকা করেছেন। আর তা নিয়েই এবার সুর চড়ালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, পুজোয় আর্থিক অনুদানের নামে রাজনীতি চলছে। তিনি (পড়ুন মুখ্যমন্ত্রী) এই ৭০ হাজার টাকা করে সেই ক্লাবগুলিকে দিয়েছেন, যারা নির্বাচনে গুন্ডামি করে তৃণমূলকে জয়ী করেছে। তাদের মদ-মাংস খাওয়ার জন্য এই টাকা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তিনি বলেন, বিজেপি পরিচালিত ক্লাবগুলি গেলে টাকা দেওয়া হয়নি।

    মুখ্যমন্ত্রী প্রসঙ্গে কী বললেন সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    কলকাতার সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারে রাম মন্দিরের আদলে গড়ে ওঠা মণ্ডপ নিয়েও মুখ খোলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, রাম বাংলার সংস্কৃতির অংশ। সেই রাম মন্দিরের আদলে মণ্ডপ শুভ উদ্বোধন করেছেন অমিত শাহ। আর যা দেখে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর আরও বেশি করে জ্বলন হচ্ছে। পাশাপাশি তিনি কটাক্ষ করেই বলেন, যাদের চুলকানি হচ্ছে তার জন্য ওষুধ খাও, যদি না ওষুধ থাকে বিজেপি তাদের ওষুধ দিয়ে দেবে।

    মন্ত্রী সুজিত বসুকে নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    কোটি কোটি টাকা খরচ করে বিদেশি ফুটবলারকে বাংলার পুজো উদ্বোধনের জন্য নিয়ে এসেছিলেন সুজিত বসু। সেই বিষয়ে কটাক্ষ করে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, কদিন আগেই সুজিত বসু ঠেলাগাড়িতে এগরোল বিক্রি করতো। কীভাবে এত কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে গেল, একটু সরকারকে বলব তার তদন্ত করার জন্য। এত টাকা তৃণমূলের আসে কোথা থেকে? যেখানে বাংলার মানুষের ১০০ দিনের কাজের টাকা নিয়ে দুষছেন, সেখানে কোটি কোটি টাকা খরচ করে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রোনাল্ডিনহোকে বাংলায় পুজো উদ্বোধনের জন্য নিয়ে আসা হচ্ছে। অন্যদিকে বাংলার পুজো কমিটিগুলিকে আর্থিক অনুদান নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, তৃণমূল সরকারের মতো দুর্নীতির এত টাকা বিজেপি সরকারের নেই। তবে, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, প্রত্যেকটি ব্লকের একটি করে পুজোকে কিছু সাহায্য ও হাতে বস্ত্র তুলে দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Navaratri 2023: ‘‘যেয়ো না, রজনী, আজি লয়ে তারাদলে”! নবমীতে কুমারী পুজোর প্রচলন কীভাবে?

    Navaratri 2023: ‘‘যেয়ো না, রজনী, আজি লয়ে তারাদলে”! নবমীতে কুমারী পুজোর প্রচলন কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেখতে দেখতে পুজো নবমীতে (Navaratri 2023) চলে এল। মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখছেন, ‘‘যেয়ো না, রজনী, আজি লয়ে তারাদলে!’’। এ যেন প্রতিটি হিন্দু বাঙালির অন্তরের শব্দধ্বনি। নবমী নিশি গত হলেই যে বিসর্জন! মহানবমীর গুরুত্ব তাই অনেকখানি‌। উৎসবমুখর বাঙালির আনন্দের দিক থেকে তো বটেই, আবার এই বিশেষ তিথিতে সম্পূর্ণভাবে মা দুর্গার পুজো সম্পন্ন হয়।

    কুমারী পুজোর পৌরাণিক গল্প

    পৌরাণিক মতে, অষ্টমী ও নবমীর (Navaratri 2023) সন্ধিক্ষণে চণ্ড ও মুণ্ডকে বধ করেছিলেন মাতা চামুণ্ডা। আবার অন্য একটি মতে, মহিষাসুরের বধ হয়েছিল সন্ধিক্ষণে। তাই সমস্ত দেবতারা মহর্ষি কাত্যায়নের আশ্রমে সমবেত হয়ে নবমী তিথিতে মাতৃ আরাধনা বা বন্দনা শুরু করেছিলেন। এই দিন সকাল থেকেই তোড়জোড় শুরু হয়ে যায় অঞ্জলি দেওয়ার জন্য। এই দিনেই সম্পন্ন হয় হোম এবং কুমারী পুজো। এই পুজো নিয়ে বহু মানুষের মনের নানান প্রশ্ন ঘুরপাক খায়। কুমারী পুজোর নেপথ্যে যে পৌরাণিক কাহিনী রয়েছে সেটি জেনে নেওয়া যাক। এক সময় কোলাসুর নামের এক অসুররাজা স্বর্গ এবং মর্ত্য দখল করে নিয়েছিল। অত্যাচারী এই অসুরের কারণে মুনিঋষিরা তপস্যা করতে পারতেন না, দেবতারা স্বর্গরাজ্য থেকে বিতাড়িত ছিলেন। যার কারণে দেবতাগণ অসহায় হয়ে শরণাপন্ন হন মা কালীর। দেবতাদের উদ্ধারে দেবী কুমারী রূপে কোলাসুরকে বধ করেছিলেন। তারপর থেকেই মর্ত্যে কুমারী পুজোর প্রচলন (Navaratri 2023) শুরু হয়। অন্য একটি পৌরাণিক কথা অনুযায়ী, বাণাসুরকে মাতা কালী কুমারী রূপে বধ করেছিলেন। সেই থেকেই কুমারী পুজোর রীতি বলে শোনা যায়।  শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব নিজের স্ত্রীকে কুমারী জ্ঞানে পুজো করেছিলেন বলেও জানা যায়।

    নবমীতে কুমারী পুজো

    কুমারী পুজোকে (Navaratri 2023) ঘিরে আগ্রহের শেষ নেই। সেই ১৯০১ সাল থেকে প্রতি বছর বেলুড় মঠে মহা ধুমধাম করে এই পুজোর নিয়ম রয়েছে, যা শুরু করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। এছাড়াও বহু বাড়ির পুজোয়, মন্দির কিংবা বারোয়ারি ক্লাবগুলিতে কুমারী পুজোর আয়োজন করা হয়। কুমারী পুজোর জন্য বেছে নেওয়া হয় ১ থেকে ১৬ বছর বয়সী কন্যাদের। বয়স অনুযায়ী প্রত্যেক কুমারীর নাম আলাদা হয়। শাস্ত্র অনুযায়ী কুমারী পুজোয় কোনও জাতি, ধর্ম বা বর্ণভেদ নেই। দেবীজ্ঞানে যে-কোন কুমারীই পূজনীয়।

    ১ থেকে ১৬ বছর বয়সী কুমারীদের নাম

    এক্ষেত্রে এক থেকে ষোলো বছর বয়সী যে কোনও কুমারী মেয়ের পুজো করা যায়। বয়স অনুসারে কুমারীদের (Navaratri 2023) নামগুলি হল-

    এক বছরের কন্যা: সন্ধ্যা
    দুই বছরের কন্যা: সরস্বতী
    তিন বছরের কন্যা: ত্রিধামূর্তি
    চার বছরের কন্যা: কালিকা
    পাঁচ বছরের কন্যা: সুভগা
    ছয় বছরের কন্যা:  উমা
    সাত বছরের কন্যা: মালিনী
    আট বছরের কন্যা: কুব্জিকা
    নয় বছরের কন্যা: কালসন্দর্ভা
    দশ বছরের কন্যা: অপরাজিতা
    এগারো বছরের কন্যা: রূদ্রাণী
    বারো বছরের কন্যা: ভৈরবী
    তেরো বছরের কন্যা: মহালক্ষ্মী
    চৌদ্দ বছরের কন্যা: পীঠনায়িকা
    পনেরো বছরের কন্যা: ক্ষেত্রজ্ঞা
    ষোলো বছরের কন্যা: অন্নদা বা অম্বিকা

    হিন্দু ধর্মে নারীদের (Navaratri 2023) প্রকৃতির সমান মানা হয়। কুমারী পুজোর মধ্য দিয়ে প্রকৃতিকে আরাধনা বা পুজো করা হয়। ভারতীয় সভ্যতায় প্রকৃতি পুজোর রীতি প্রথম থেকেই রয়েছে। এদেশে মনে করা হয়, দেবতাদের বাস রয়েছে মানবের মধ্যেই এবং দেবত্বের বিকাশের দ্বারাই মানুষ দেবতা হয়।  তাই কুমারীদের দেবী রূপে আরাধনা করা হয়। ফুলের মালা, মুকুট, পায়ে আলতা, নতুন বস্ত্র, তিলক দিয়ে সাজানো হয় কুমারীদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Israel-Hamas War: ‘‘রাশিয়া ও হামাস দুই শক্তিই গণতন্ত্র বিরোধী’’, ইজরায়েল ঘুরে বললেন বাইডেন

    Israel-Hamas War: ‘‘রাশিয়া ও হামাস দুই শক্তিই গণতন্ত্র বিরোধী’’, ইজরায়েল ঘুরে বললেন বাইডেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হামাস (Israel-Hamas War) এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে একই গোত্রে ফেললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মার্কিন দেশের রাষ্ট্রপতির মতে, ‘‘হামাস এবং পুতিন দুই শক্তিই গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে কাজ করে। তাই আমেরিকার কর্তব্য হল এই দুই শক্তিকে পরাস্ত করা।’’ প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবারই ইজরায়েল সফরে যান মার্কিন প্রেসিডেন্ট। মার্কিন নাগরিকদের উদ্দেশে এরপর ওভাল অফিস থেকে এক ভাষণও দিতে শোনা যায় প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে। সেখানেই তিনি মন্তব্য করেন, ‘‘ইউক্রেন এবং ইজরায়েলকে সাহায্য করাটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’’

    নিশানা রাশিয়া ও হামাসকে 

    বৃহস্পতিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘‘হামাস (Israel-Hamas War) এবং রুশ রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের হুমকির ধরনটা আলাদা, তবে তাদের উদ্দেশ্য এক। উভয়েই তাদের এক প্রতিবেশী রাষ্ট্রের গণতন্ত্রকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করতে চায়। এক মহান দেশ হিসেবে আমাদের দায়িত্ব, হামাসের মতো সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী এবং পুতিনের মতো একনায়কদের জয়ী হতে না দেওয়া। আমরা তা হতে দেবও না। এই পথে আমরা ক্ষুদ্র পক্ষপাতমূলক রাজনীতিকে বাধা হতে দিতে পারি না।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘গোটা বিশ্ব আজকে ইজরায়েলের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। আমেরিকা ও অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশগুলোর মতো একটা মূল্যবোধ ও আদর্শ রয়েছে ইজরায়েলের। আমরা কী করতে যাচ্ছি সেটা তারা দেখতে চাইছে।’’

    ইজরায়েলে বাইডেন

    প্রসঙ্গত, ইজরায়েল-হামাস (Israel-Hamas War) যুদ্ধের মাঝেই নেতানিয়াহুর দেশে পৌঁছান জো বাইডেন। সেখানে ইহুদি দেশের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন তিনি। এর পাশাপাশি ইজরায়েলের হয়েও বিবৃতি দিতে শোনা যায় তাঁকে। গাজার হাসপাতালে বিস্ফোরণের ঘটনায় কড়া নিন্দাও করতে শোনা যায় মার্কিন প্রেসিডেন্টকে। তিনি বলেন, ‘‘গাজার হাসপাতালে যেভাবে বিস্ফোরণ হয়েছে তাতে একদিকে আমি শোকাহত এবং অন্যদিকে আমি ক্ষুদ্ধ। আমি নিশ্চিত ভাবে মনে করি এই কাজ ইজরায়েলের পক্ষ থেকে করা হয়নি। এর পিছনে অন্য কোন শক্তি রয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share