Author: user

  • North Bengal: পুজোর আগে অতি বর্ষণে উত্তরবঙ্গে বন্যার ভ্রুকুটি! দুশ্চিন্তায় পর্যটকরা

    North Bengal: পুজোর আগে অতি বর্ষণে উত্তরবঙ্গে বন্যার ভ্রুকুটি! দুশ্চিন্তায় পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতে মাত্র আর কয়েকটা দিন বাকি। দুর্গাপুজোর প্রস্তুতি তুঙ্গে। কিন্তু এর মধ্যে নিম্নচাপের কারণে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণে বিপর্যয়ের মুখে উত্তরবঙ্গের সাধারণ মানুষের জীবন। পুজোর প্যান্ডেল থেকে শুরু করে পুজোর কেনাকাটাকে ঘিরে ব্যবসায় মন্দার প্রভাব পড়েছে। পাশাপাশি উৎসবের সময়ে ধাক্কা খেতে পারে পর্যটন শিল্পও। টানা বৃষ্টির ফলে উত্তরবঙ্গে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। উত্তরবঙ্গে (North Bengal) তিস্তা-তোর্সা, জলঢাকা, রায়ডাক, সঙ্কোশের মতো পাহাড়ি নদীগুলিতে জলের স্তর বেড়েছে। ফুঁসছে নদীগুলি। বৃষ্টির পরিমাণ এতটাই বেড়েছে যে, তিস্তায় সম্ভব হচ্ছে না জল ধরে রাখা।

    জলপাইগুড়িতে বন্যা সতর্কতা (North Bengal)

    জলপাইগুড়ি জেলা (North Bengal) প্রশাসন ইতিমধ্যেই নদীর তীরবর্তী এলাকা থেকে মানুষকে সরাতে শুরু করেছে। সিকিম পাহাড়ে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের ড্যাম ভেঙে যাওয়ায় জলপাইগুড়ির তিস্তায় দু-কূল ছাপিয়ে বন্যার আশঙ্কা। নদীর পাড়ের এলাকায় সতর্কতা জারি করেছে জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন। নদীর চর এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ জায়গায় সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিস্তায় হলুদ সতর্কতা জারি করেছে সেচ দফতর।  তিস্তা নদীতে পাহাড় থেকে নেমে আসা জলে এলাকায় বন্যার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। 

    গাজলডোবা ব্যারাজ থেকে ছাড়া হচ্ছে জল

    তিস্তার (North Bengal) গতিপথের দু পাশে পড়ছে গাজলডোবা ব্যারাজ, দোমহনি, মেখলিগঞ্জ, হলদিবাড়ি, জলপাইগুড়ি শহর। তিস্তার বৃদ্ধি পাওয়া জলস্তরের জেরে ওই সব এলাকাই প্লাবিত হতে পারে বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বাংলাদেশেরও বিস্তীর্ণ এলাকাও। সকাল সাতটা নাগাদ গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে ৭ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। যা এখনও পর্যন্ত এ বছরে পরিমাণের অঙ্কে সর্বোচ্চ। পরিস্থিতি মোকাবিলায় সমস্ত রকমের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে।

    অপর দিকে গজলডোবা ব্যারেজে ভেসে আসছে মৃতদেহ। এখন পর্যন্ত ২টি মৃতদেহ দেখা গিয়েছে বলে স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।তিস্তার জলে গজলডোবা ব্যারেজে ভেসে আসছে জীবজন্তু, গাড়ি, সিন্দুক, গ্যাস সিলিন্ডার। সেইসব জিনিস উদ্ধার করতে ব্যস্ত এলকার মানুষ। গজোলডোবা ব্যারেজে হাজার হাজার মানুষ ভিড় জমিয়েছে। 

    জলমগ্ন দার্জিলিং

    শিলিগুড়ি থেকে কালিম্পং এবং দার্জিলিং (North Bengal) যাওয়ার বিকল্প রাস্তার উপর থেকেই বইছে জল। প্রাথমিক ভাবে জানতে পারা গিয়েছে, রাতে হু হু করে জল ঢুকে পড়ে এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দা জানাচ্ছেন যে, আচমকাই জলস্তর দোতলা বাড়ির সমান বেড়ে গিয়েছে। এলাকার জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। জল ধরে রাখা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে সেই কারণেই জল ছাড়ার কাজ শুরু হয়েছে।

    আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস

    আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, উত্তরবঙ্গের (North Bengal) জেলাগুলির মধ্যে বুধবার কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়িতে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে। ওই তিনটি জেলায় কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তাছাড়া দার্জিলিং, কোচবিহার, মালদা, উত্তর দিনাজপুর এবং দক্ষিণ দিনাজপুরে ভারী বৃষ্টি হবে। ওই জেলাগুলিতে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টি হবে।

     প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখলেন রাজু বিস্তা

    সিকিমের বিপর্যয় নিয়ে দার্জিলিংয়ের সাংসদ রাজু বিস্তা৷ চিঠি লিখলেন প্রধানমন্ত্রীকে। চিঠিতে বলেন, “সিকিমের হড়পা বানের প্রভাব উত্তরবঙ্গেও পড়বে। উত্তর সিকিমের লোনাক হ্রদে মেঘ ভাঙা বৃষ্টির ফলে তিস্তার জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। এর প্রভাব পড়তে চলেছে দার্জিলিং, সিকিম ও কালিম্পং জেলায়৷” তিনি আরও বলেন, “সেন্ট্রাল ওয়াটার কমিশনকে আরও জানিয়েছি বুধবার সকাল ছ’টা থেকেই বিপদসীমার ৩ মিটার উপরে বইছে জল৷ কালিম্পং জেলার ডিএম-এর সঙ্গে আমার নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি, এ ছাড়া ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর তৈরি আছে বিশেষ বিপর্যয় মোকাবিলা দল৷ এই তিন পার্বত্য এলাকার বেশ কিছু অংশ হড়পা বানে ভেসে গিয়েছে৷ শিলিগুড়িতেও জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দল অপেক্ষা করছে, যদি কোনও বড় প্রয়োজন হয়, তা হলে অবশ্যই দল দ্রুত পৌঁছে যাবে৷”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Durgapur Barrage: ‘বালি মাফিয়াদের জন্য রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি, কোনও নজরদারি নেই’, তোপ আলুওয়ালিয়ার

    Durgapur Barrage: ‘বালি মাফিয়াদের জন্য রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি, কোনও নজরদারি নেই’, তোপ আলুওয়ালিয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিদিন জলাধার থেকে ছাড়া হচ্ছে জল। চলছে টানা বৃষ্টি। সার্বিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে দুর্গাপুর ব্যারেজ (Durgapur Barrage) পরিদর্শনে যান বিজেপি সাংসদ সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া। তিনি বলেন, নজরদারির অভাবে অনৈতিকভাবে বালি তোলাই বন্যার কারণ।

    নদীতে বালি মাফিয়াদের দৌরাত্ম্য নিয়ে কী বললেন বিজেপি সাংসদ? (Durgapur Barrage)

    অবৈধভাবে বালি তোলার জেরে প্লাবন! দুর্গাপুর ব্যারেজ (Durgapur Barrage) পরিদর্শনে এসে এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন সাংসদ সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া। এমনকী পরিদর্শনে এলেও তালা খুলে দেখানো হল না দুর্গাপুর ব্যারেজের অটোমেশিন পদ্ধতি ‘স্কাডা’র কাজ। আর তাই নিয়ে বিস্তর রহস্য দানা বেঁধেছে। প্রশ্ন উঠেছে, জলে টইটম্বুর ব্যারেজে যখন লক্ষাধিক কিউসেক জল ছাড়া হচ্ছে, তখন অপারেটার না থাকায় তালা খুলল না ‘স্কাডা’। এদিন সাংসদ বলেন, ‘দুই জেলায় দামোদর উপকূলবর্তী কিছু এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আমি কোনও সমস্যা আছে কিনা জানতে চাইলাম। সমস্যা থাকলে সহযোগিতা করব বললাম। আমাকে নিয়ে গিয়ে ভেতরে বসিয়ে রাখা হল। কী কারণে স্কাডা সিস্টেম দেখালো না, তা বুঝতে পারছি না। এদের আচরণ সন্দেহজনক। পাশাপাশি তিনি অভিযোগ করেন, ‘নদী থেকে অবৈধভাবে বালি তোলা হচ্ছে। বালি তোলার অনুমতি জেলা প্রশাসন দিলেও নজরদারি নেই। নদীর কিনারায় বালি তোলার ফলে গতিপথ বদলে যাচ্ছে। ফলে নদী তীরবর্তী গ্রাম ও চাষজমি প্লাবিত হচ্ছে। তাই নদী থেকে বালি তোলায় নজরদারি দরকার।”

    নদীতে ড্রেজিং নিয়ে কী বললেন সাংসদ?

    সাংসদ বলেন, এর আগেও দামোদরের (Durgapur Barrage)  ড্রেজিং এর ব্যাপারে আমি বলেছি, আবারও বলব। তবে, সাংসদের যুক্তি, জল ছাড়া হলে জলের প্রধান স্রোতের সঙ্গে বালি ভেসে চলে যায় বলে স্বাভাবিকভাবে ড্রেজিং করার প্রয়োজন হয়। তিনি কেন্দ্র বা রাজ্য সরকারের দোষ দেখছেন না। তিনি প্রসঙ্গ তুলে বলেন, ১৯৭৮ সালে চার লক্ষ কিউসেক জল ছাড়া হয়েছিল, তখন সামাজিক মাধ্যম ছিল না। সাংসদের কথায় দুই ধারে বালি জমে যায় ফলে বালি তোলার জন্য সরকারিভাবে অনুমোদন দেওয়া হয়। সাংসদ দায়ী করছেন, অন্যায়ভাবে বালি উত্তোলন করা হয় বালিঘাটের কাছেই। জেসিবি দিয়ে বালি তোলা হয়। তাই,আশপাশের গ্রামগুলিতে বন্যা হয়।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2023: সেন বাড়ির পুজোয় দেবীর ভোগের রান্নায় ব্যবহার করা হয় না তেল, হলুদ ও লবণ!

    Durga Puja 2023: সেন বাড়ির পুজোয় দেবীর ভোগের রান্নায় ব্যবহার করা হয় না তেল, হলুদ ও লবণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্গি মারাঠি আক্রমণে জর্জরিত হয়ে সেন বংশের কোনও এক বংশধর শ্যামচরণ সেন/গোবিন্দচন্দ্র সেন তাঁদের আদি নিবাস চক ইসলামপুর ত্যাগ করে বহরমপুরে চলে আসেন। পরবর্তীকালে অধুনা বহরমপুর মিউনিসিপ্যালিটির অন্তর্গত তিন নম্বর গিরিজা চক্রবর্তী লেনে প্রতিষ্ঠিত হয় সেন বাড়ির পুজো (Durga Puja 2023)। আনুমানিক ১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দে (সময়টি অনেক আগেও হতে পারে) সেন বাড়িতে দুর্গাপুজোর সূচনা করেন রাধাকৃষ্ণ সেন। যদিও এক্ষেত্রে কাণ্ডারির ভূমিকা নেন তাঁরই বাল্যবিধবা কন্যা বিন্দুবাসিনী দেবী। তবে বিন্দুবাসিনী দেবী অনেক আগে থেকেই এই বাড়িতে জগদ্ধাত্রী পুজো করতেন।

    পুজোর বৈশিষ্ট্য

    পরম্পরা অনুসারে সোজা রথের দিন পুরোহিত ও কারিগর দিয়ে প্রতিমার কাঠামোতে গঙ্গামাটি লেপানোর মাধ্যমে দুর্গাপুজো শুরু হয়। প্রতিমা গড়া হয় বাড়ির ঠাকুর দালানে। ভাদ্র মাসে সেন বাড়িতে প্রতিমা নির্মাণ বন্ধ থাকে। এটা এই বাড়ির রীতি তথা নিয়ম। সেন বাড়ির মূল পুজো (Durga Puja 2023) শুরু হয় ষষ্ঠীতে। এই সময় বাড়ির সধবা বউ কলস প্রদর্শন করেন। এরপর হয় দেবীর বোধন ও অধিবাস। ষষ্ঠীর দিন বাড়ির ঠাকুর দালানে টাঙানো হয় রচনা। সাত রকম ফল, বেলপাতা ও সোলার কদম ফুল দিয়ে তৈরি রচনা সেন বাড়ির পুজোর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। সেন বাড়ির সন্ধিপুজো বিশেষ বৈশিষ্ট্য বহন করে। ১০৮ পদ্ম, ১০৮ ঘের প্রদীপ এবং ১০৮ বেলপাতা দেবীকে নিবেদন করা হয়। আগে সন্ধির শুরু ও সমাপন হত শূন্যে গুলিবর্ষণের মাধ্যমে। যদিও আজ সেই প্রথা পারিবারিক কারণে বন্ধ হয়ে গিয়েছে। সেন বাড়ির পুজো হয় বৈষ্ণব মতে, তাই পশুবলি নিষিদ্ধ। তবে নবমীতে আখ ও চালকুমড়ো বালি দেওয়া হয়। সেন বাড়ির পুজোর অন্যতম বৈশিষ্ট্য দশমীর অপরাজিতা পুজো, ঘট বিসর্জন ও দর্পণের বিসর্জনের মাধ্যমে পুজোর সমাপ্তি ঘটে। দশমীর বিকালে স্থানীয় মুটেদের ঘাড়ে চেপে বাড়ির দিকে মুখ করে দেবী বিসর্জনের জন্য যাত্রা করে।

    প্রতিমার বৈশিষ্ট্য

    সেন বাড়ির একচালার সাবেকি প্রতিমা (Durga Puja 2023)। তবে তথাকথিত খাস বাংলা প্রতিমা নয়, এটাই এ বাড়ির রীতি। সেন বাড়ির মা দুর্গা দ্বিতীয় ডানহস্তের পরিবর্তে শেষ হস্তে মহিষাসুরকে ত্রিশূল দ্বারা বধ করেন। দেবী দুর্গা একই কাঠামোতে সপরিবারে বিরাজমান। সেই ১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দে যে শাল কাঠের কাঠামোতে পুজো শুরু হয়েছিল, আজও সেই কাঠামোতেই পুজো হয়ে আসছে। যদিও কালের নিয়ম ও সংস্কারের প্রয়োজনে বেশ কয়েকবার কাঠামোটির সংস্কার করা হয়েছে।

    ভোগের বৈশিষ্ট্য

    সেন বাড়ির ভোগ হয় নিরামিষ। বাড়িতে দেবীকে কখনই রান্না করা অন্য ভোগ দেওয়া হয় না। পরবর্তীতে লুচি, তরকারি, পাঁচ ভাজা, পাঁপড় ও বাড়ির তৈরির নারকেল নাড়ু নিবেদন করা হয়। আর নবমীতে পাকা কলার বড়া, পটল পোড়া দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও প্রতিদিন ভোগের তালিকায় থাকে দই, ছানা, মিছরি, আদা, লেবু ও পান। দেবীর ভোগের রান্নায় কোনও রকম তেল, হলুদ ও লবণ ব্যবহার করা হয় না। তেলের পরিবর্তে গাওয়া ঘি ব্যবহার করা হয়, আর লবণের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয় সন্দক লবণ। ষষ্ঠী থেকে নবমী (Durga Puja 2023) প্রতিদিন ১৭ টি করে নৈবেদ্য দেওয়া হলেও সন্ধি পুজোর সময় দেবীকে ১৯ টি নৈবেদ্য নিবেদন করা হয়। যদিও জমিদারি আমলে দেবীকে ১৭ রকমের চালের নৈবেদ্য চূড় করে দেওয়া হত। তবে আজও নৈবেদ্য প্রথমে কোনও ব্রাহ্মণের বাড়ি আগে যায়।

    পুজোর মাহাত্ম্য

    সেন বাড়ির ঠাকুর অত্যন্ত জাগ্রত। আজ থেকে বহু বছর আগে সপ্তমীর ঘট ভরে ফেরার পথে কোনও ভাবে ভুলক্রমে পুরোহিতের পা স্পর্শ করে। ওই দিনই পুরোহিতের মৃত্যু ঘটে, পুনরায় নতুন পুরোহিত দিয়ে পুজো শুরু হয়। অতীতে দুবার দেবীর কাঠামো ভাগীরথী নদীতে ভেসে গেলেও কোনও অদৃশ্য শক্তির প্রভাবে দুবার তা ফেরত পাওয়া যায়। কয়েক বছর আগে তীব্র পারিবারিক বিবাদের ফলে পুজো প্রায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু ঠাকুরের মহিমায় পুজো (Durga Puja 2023) অতীতের সেই রীতি-নীতি, নিয়ম-নিষ্ঠা ও পরম্পরা বজায় রেখে আজও চলছে।

    মহিলাদের ভূমিকা

    যেহেতু এই পুজোটি বিন্দুবাসিনী দেবীর ইচ্ছা অনুসারে, তাই পরবর্তীকালে সুচন্দ্র বদনী দেবী তাঁর নিষ্ঠা, ভক্তি, একাগ্রতা ও সাধনার মাধ্যমে এই পুজোকে আগলে রাখেন। মূলত তাঁরই উদ্যোগে এই বাড়িতে কয়েক বছর সন্ধি পুজোর সময় কুমারী পুজো (Durga Puja 2023) অনুষ্ঠিত হয়। পরবর্তীকালে তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্রবধূ সরমা সেন আমৃত্যু পুজোর প্রতি কর্তব্য অবিচল ছিলেন।

    এই পুজো কারা করতেন

    রাধাকৃষ্ণ সেনের মৃত্যুর পর তাঁর কনিষ্ঠ পুত্র যোগেশচন্দ্র সেন ও পুত্রবধূ সুচন্দ্র বদনী দেবী এই পুজোর (Durga Puja 2023) দায়িত্ব নেন। জমিদার যোগেশচন্দ্র সেনের সময়কালকে সেন বাড়ির পুজোর স্বর্ণযুগ বলা হয়। পুজো উপলক্ষ্যে সেন বাড়িতে বসত চাঁদের হাট, আসতেন কাশিমবাজারের মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র নন্দী, কমলারঞ্জন রায়, স্থানীয় জমিদার হরিবাবু সহ অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তি। এই পুজোতে অনেক স্থানীয় স্বাধীনতা সংগ্রামীদের আগমন ঘটত। সেন বাড়িতে নবমীতে বসত যাত্রার আসর। কবিওয়ালা শোনাতেন কবিগান। নবমীতে স্থানীয় মানুষের নিমন্ত্রণ থাকত। পেশায় আইনজীবী যোগেশবাবুর আমলে সেন বাড়ির পুজো উৎকর্ষতার শীর্ষে পৌঁছায়।
    পরবর্তীকালে যোগেশচন্দ্র সেন ও সুচন্দ্র বদনী দেবীর মৃত্যুর পর তাঁর বংশধররা এই পুজো চালাতে থাকেন। এ ব্যাপারে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল, যোগেশচন্দ্র সেন ও সুচন্দ্র বদনী দেবীর ষষ্ঠ পুত্র স্বর্গীয় প্রশান্তকুমার সেনের নাম। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সিভিল সার্ভিস অফিসার প্রশান্তবাবু পুজো পরিচালনা, সংস্কার ও অন্যান্য বিষয়ে বিশেষ মনোযোগী হয়ে ওঠেনে। মূলত তাঁরই উদ্যোগে দশমীর সন্ধ্যায় দেবীর নৌকা ভাগীরথী ভ্রমণে সম্ভব হয়ে ওঠে।
    এখনও সেন বাড়িতে রীতিনীতি মেনেই সেই পুজো হয়ে আসছে এবং দূর দূরান্ত থেকে আসেন আত্মীয়-স্বজনরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sadhvi Niranjan: কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কার্যালয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে দিল্লিতে আটক তৃণমূল নেতারা

    Sadhvi Niranjan: কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কার্যালয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে দিল্লিতে আটক তৃণমূল নেতারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় তাঁরা যেমন খুশি তেমন করেন। তাই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কার্যালয়ে বিশৃঙ্খলা (Ruckus in New Delhi) তৈরি করে তৃণমূল সাংসদরা ভেবেছিলেন, পার পেয়ে যাবেন। কিন্তু, তাঁরা দিল্লিকে বাংলা ভাবার ভুল করেছিলেন। কিন্তু, দিল্লি যে বাংলা নয়, সেটা বোধহয় হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সহ তৃণমূল নেতৃত্ব। 

    ঠিক কী ঘটেছিল মঙ্গলবার রাতে?

    মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কৃষি ভবনে পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন বিভাগের রাষ্ট্রমন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতির (Sadhvi Niranjan) সঙ্গে দেখা করার কথা ছিল তৃণমূল নেতৃত্বের। সাক্ষাতের সময় ছিল সন্ধ্যা ৬টা। কিন্তু, তৃণমূল প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দেখা করার জন্য নির্ধারিত সময়ের বাইরে আরও আড়াই ঘণ্টা অপেক্ষা করেছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তার পরেও কেউ না আসায় তিনি কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যান। এর পর রাত ৯টা নাগাদ সেখানে গিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেন তৃণমূল নেতা-নেত্রীরা। দীর্ঘ অপেক্ষার পর কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন বিভাগের রাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর দফতর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার অনেক পরে সেখানে গিয়ে জমায়েত শুরু করেন তৃণমূল নেতারা। কৃষি ভবনের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভ শুরু করেন তাঁরা। ইচ্ছাকৃতভাবে বিশৃঙ্খলা (Ruckus in New Delhi) তৈরির চেষ্টা করেন। দিল্লি হাই-সিকিউরিটি জোন। সেখানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের সামনে এভাবে আচমকা গিয়ে ধর্না-বিক্ষোভ-প্রদর্শন করা যায় না। কিন্তু, সেটা ভুলে গিয়েছিলেন এরাজ্যে ক্ষমতায় থেকে ধরাকে সরা জ্ঞান করা তৃণমূল নেতৃত্ব। ফলে, যা হওয়ার তাই হয়েছে। বাধ্য হয়ে ব্যবস্থা নেয় দিল্লি পুলিশ। রাত ৯টায় অভিষেক-সহ তৃণমূল নেতৃত্বকে আটক (TMC Leaders Detained) করে দিল্লি পুলিশ। রাত ১১টা নাগাদ তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

    রাতে ভিডিও পোস্ট করেন সাধ্বী নিরঞ্জন

    এখানেই থেমে থাকেনি তৃণমূল। আসল ঘটনাকে চাপা দেওয়ার চেষ্টা করে উল্টে পুলিশি অত্যাচারের অভিযোগ করতে থাকেন অভিষেকরা। বাধ্য হয়ে আসল সত্যটা প্রকাশ করতে আসরে নামতে হয় খোদ মন্ত্রীকে। মঙ্গলবার রাতে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করেন সাধ্বী নিরঞ্জন (Sadhvi Niranjan)। তাতে দেখা যাচ্ছে, নিজের দফতরে বসে বিভিন্ন নথিপত্র পরীক্ষা করছেন সাধ্বী নিরঞ্জন। তাঁর সামনে বেশ কয়েকটি ফাঁকা চেয়ার রাখা। পিছনে আরও বেশ কিছু আসন রয়েছে। সবগুলিই ফাঁকা। ইঙ্গিত স্পষ্ট, ওই ফাঁকা আসনগুলি তৃণমূল প্রতিনিধি দলের জন্য রাখা ছিল। সাধ্বী নিরঞ্জনের অভিযোগ, বাংলার দাবি জানানো নয়, বরং রাজনীতি করাই ছিল তৃণমূল নেতাদের আসল উদ্দেশ্য। আর আসল উদ্দেশ্যর কথা সোশ্যাল মিডিয়ায় খোলসা করে তৃণমূলকে (TMC Leaders Detained) কার্যত তুলোধনা করেন সাধ্বী নিরঞ্জন।

    কী বলেছেন কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রমন্ত্রী?

    ভিডিও পোস্ট করে সাধ্বী নিরঞ্জন (Sadhvi Niranjan) লেখেন, “আজ আড়াই ঘণ্টা সময় নষ্ট হল। তৃণমূল সাংসদদের জন্য অপেক্ষা করে করে আজ আমি সাড়ে আটটায় অফিস থেকে বের হলাম। আমি জানতাম, তৃণমূলের সাংসদ ও বাংলার মন্ত্রীদের প্রতিনিধি দল আমার কার্যালয়ে আমার সঙ্গে দেখা করার জন্য এদিন সন্ধ্যা ৬টায় সময় নিয়েছিল। কিন্তু পরে, তারা তৃণমূল কর্মীদের সামনে আমায় ডেকে দেখা করতে চেয়েছিল। এটা আমার অফিসের ব্যবস্থার বিরোধী। তারা বৈঠকের নির্ধারিত বিষয় থেকে সরে এসেছে। কারণ তাদের উদ্দেশ্য দাবি পূরণ করা ছিল না। তাদের উদ্দেশ্য ছিল রাজনীতি করা। তৃণমূল নেতাদের (TMC Leaders Detained) এই আচরণ অত্যন্ত লজ্জাজনক।”

    এই বিষয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “পাঁচ জনকে যেতে বলা হয়েছিল, ৪০ জন যেতে চান। ওটা হাট না ডায়মন্ড হারবার?”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ০৪/১০/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ০৪/১০/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) পরিবারের সদস্যদের সহযোগিতা পাবেন।

    ২) কর্মক্ষেত্রে বরিষ্ঠ আধিকারিকদের সাহায্যে আটকে থাকা কাজ সফল হবে। 

    বৃষ

    ১) সন্ধ্যাবেলা বন্ধুদের সঙ্গে আনন্দ করবেন।

    ২) ব্যবসা বা সন্তানের কারণে যাত্রায় যেতে পারেন।

    মিথুন

    ১) বন্ধুর প্রতারণার শিকার হবেন। এর ফলে মনকষ্ট পাবেন। অনাবশ্যক বিবাদ এড়িয়ে যান। না-হলে আর্থিক পরিস্থিতি খারাপ হতে পারে।

    ২) ছাত্রছাত্রীরা কারও সঙ্গে তর্ক-বিতর্কে জড়াবেন না।

    কর্কট

    ১) জীবনসঙ্গীর সহযোগিতা ও সান্নিধ্য পাবেন।

    ২) পরিবারের কোনও সদস্যের কাছ থেকে সুসংবাদ পাবেন।
      
    সিংহ 

    ১) কোনও সম্পত্তির সওদা করার আগে দলিলপত্র ভালোভাবে যাচাই করে নিন।

    ২) রোজগারের ক্ষেত্রে কোনও বাধা এলে তা দূর হবে। আয়ের নতুন সুযোগ পাবেন।

    কন্যা

    ১) সামাজিক কাজে রুচি বাড়বে। এতে কিছু অর্থ ব্যয় হবে।

    ২) অন্যের ওপর নিজের কাজ ছেড়ে দেবেন না। এমন করলে লোকসান হবে।

    তুলা 

    ১) পরিবারের কোনও সদস্যের বিয়ে সংক্রান্ত বিষয়ে বাবার পরামর্শ জরুরি হবে।

    ২) জীবনসঙ্গীকে কোনও উপহার দিতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) চাকরিতে সহকর্মীদের সঙ্গে কাজ করতে সফল হবেন।

    ২) কর্মক্ষেত্রে জীবনসঙ্গীর উন্নতি দেখে প্রসন্ন হবেন।

    ধনু

    ১) অনাবশ্যক ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করুন। তা না-হলে আর্থিক পরিস্থিতি নষ্ট হতে পারে।

    ২) ধন লাভের জন্য ব্যবসায় নতুন প্রকল্প তৈরি করবেন। এর ফলে আর্থিক লাভ হবে।

    মকর

    ১) নতুন কাজ শুরু করতে পারেন, এর ফলে আপনাদের আত্মবিশ্বাস বাড়বে।
     
    ২) সন্ধ্যা নাগাদ শুভ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। অফিসে শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে এই রাশির জাতকদের। কারণ তাঁরা আপনাদের বিরুদ্ধে বরিষ্ঠদের অভিযোগ জানাতে পারেন।

    ২) নতুন কাজ শুরু করলে লাভ হবে।

    মীন

    ১) আজ কোনও কাজে লগ্নি করলে ভবিষ্যতে এর দ্বারা লাভান্বিত হবেন।

    ২) জীবনসঙ্গীর সহযোগিতা পাবেন।

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NBSTC: রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে এনবিএসটিসি-র তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন, কেন জানেন?

    NBSTC: রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে এনবিএসটিসি-র তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নাম তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন। মঙ্গলবার শাসকদলের শ্রমিক সংগঠন উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ (NBSTC) ড্রাইভার্স অ্যান্ড তৃণমূল শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের পক্ষ থেকে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় যত ডিপো রয়েছে তার কয়েকশো কর্মী ছুটি নিয়ে কোচবিহারে সংস্থার প্রধান কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। রাজ্য সরকারের নেওয়া সিদ্ধান্তকে কার্যত চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে দলেরই শ্রমিক সংগঠন। যা রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। পুজোর মুখে এভাবে আন্দোলন করার ফলে পর্যটকরা সমস্যায় পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

    কেন আন্দোলন? (NBSTC)

    তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠন সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালের রাজ্যের পরিবহণ দফতর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, ৬০ বছর পর্যন্ত পর্যন্ত চাকরির নিশ্চয়তা, অবসরকালীন একসঙ্গে তিন লাখ টাকা, প্রতি বছর তিন শতাংশ হারে বেতন বৃদ্ধি এবং পাঁচ বছর পর পর বেতন কাঠামো পুনর্বিন্যাস করার। সেইমতো গত কয়েকবছর ধরে বেতন সহ বিভিন্ন সুবিধা পেয়ে আসছিলেন তাঁরা। এদিকে এই বছর তাঁদের বেতন বৃদ্ধির জন্য গত অগাষ্ট মাসে ৩০ লক্ষ টাকা চলে আসে। এতে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠেন কর্মীরা। কিন্তু, সম্প্রতি রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত নেয় সরকারের অধীনে থাকা পরিবহণ সংস্থার অস্থায়ী কর্মীদের বেতন বৃদ্ধি করা হবে না। এই মর্মে একটি সংশোধিত নির্দেশিকায় জানানো হয়। আর এতেই কার্যত ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন সংস্থার ১৭৫০ কর্মী। বিষয়টি নিয়ে আন্দোলনে নামেন তাঁরা।

    কী বললেন তৃণমূল শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের নেতা?

    একসঙ্গে এত সংখ্যক কর্মী আন্দোলনে নামায় উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার (NBSTC) যাত্রী পরিষেবায় ব্যাহত হয়। উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ ড্রাইভার্স অ্যান্ড তৃণমূল শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের কোচবিহার ডিপোর সম্পাদক দীপেশ দাস বলেন, পুজোর আগে প্রত্যেকেই সুখবর পাওয়ার আশায় থাকেন। নতুন নির্দেশে ৬০ বছর আদৌ চাকরি থাকবে কিনা তার কোনও গ্যারান্টি নেই। আমাদের যদি সংসার না চলে সেক্ষেত্রে আমাদের থেকে সেরা কাজটা আশা করেন কী করে? উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার কর্মীরা দিনরাত পরিশ্রম করে সংস্থার আয় ১৬ কোটি টাকায় নিয়ে গিয়েছে। কিন্তু, তা সত্ত্বেও ২০১৯ সালের যে বিজ্ঞপ্তি ছিল তা বাতিল করা হয়েছে। এতে অস্থায়ী কর্মীরা বিপদে পড়েছে। তাই আন্দোলনে নামা হয়েছে।

    কী বললেন উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার চেয়ারম্যান?

    এদিকে এই গোটা ঘটনা প্রসঙ্গে উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার (NBSTC) চেয়ারম্যান পার্থপ্রতীম রায় বলেন, সরকারের নির্দেশ সকলকে মান্য করে চলতে হবে। আর নির্দেশ মোতাবেক এখনই তিন শতাংশ হারে বেতন বাড়ানো সম্ভব নয়। বিষয়টি নিয়ে পরিবহণ দফতরের সঙ্গে কথা বলব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: শিলিগুড়িতে জাল আধার কার্ড তৈরির ঘাঁটির সন্ধান, আন্তর্জাতিক চক্রের হাত!

    Siliguri: শিলিগুড়িতে জাল আধার কার্ড তৈরির ঘাঁটির সন্ধান, আন্তর্জাতিক চক্রের হাত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের একের পর এক আধার প্রতারণার ঘটনা  ঘটেছে। বায়োমেট্রিক জাল করে প্রতারণার ফাঁদে ফেলা হয়েছে অনেককে। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উধাও হয়েছে অনেকের। উত্তর দিনাজপুরের এই সব প্রতারণা চক্রের একটি গ্যাংকে পুলিশ পাকড়াও করেছে। যদিও এই সব প্রতারকদের হাত থেকে বাঁচতে পুলিশের তরফে আধারের বায়োমেট্রিক লক করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এসবের মাঝে জাল আধার কার্ড তৈরির হদিশ পাওয়া গেল শিলিগুড়িতে (Siliguri)। এই ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কীভাবে জানা গেল? (Siliguri)

    দিন কয়েক আগে ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃত ব্যক্তির নাম মহম্মদ স্বপন। সে বাংলাদেশের নাগরিক। তাঁর ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল। এরপরই ধৃতের কাছ থেকে একটি আধার কার্ড পায় ফাঁসিদেওয়া থানার পুলিশ। তদন্তকারী আধিকারিকদের সন্দেহ হয়। পুলিশ পরে জানতে পারে আধার কার্ডটি জাল। ধৃতকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ। এরপরই ধৃতের থেকে পুলিশ জাল আধার কার্ড তৈরির ঘাঁটির সন্ধান পায়। জানা গিয়েছে, শিলিগুড়ি (Siliguri) মহকুমার খড়িবাড়ির বাতাসি এলাকায় ফটো তোলার স্টুডিয়োর আড়ালে রমরমিয়ে চলত জাল আধার কার্ডের ব্যবসা। সেই স্টুডিয়োতে ফাঁসিদেওয়া থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে  বেশকিছু জাল আধার কার্ড উদ্ধার করে। গ্রেফতার করা হয় সনয় সরকার নামে এক ব্যক্তিকে। ধৃতের দোকানে অভিযান চালিয়ে পুলিশ জাল আধার কার্ড সহ ল্যাপটপ, হার্ডডিক্স, ফিঙ্গার প্রিন্ট স্ক্যানার উদ্ধার করেছে।

    আন্তর্জাতিক চক্রের হাত!

    এর আগেও ভারত নেপাল সীমান্ত এলাকায় জাল আধার কার্ড সহ বেশকয়েকজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এসএসবি এর হাতেও জাল আধার কার্ড সহ ধরা পড়েছিল বেশকয়েকজন। ধৃত সনয় সরকার শিলিগুড়িতে (Siliguri) আর কাদের হাতে জাল আধার কার্ড তুলে দিয়েছে তার খোঁজ শুরু করেছে দার্জিলিং জেলা পুলিশ। এই ঘটনার পিছনে কোনও আন্তর্জাতিক চক্রের হাত রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তারমধ্যে এই জাল আধার কার্ড তৈরির হদিশ প্রশাসনের আরও উদ্বেগ বাড়াল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Digha Fish: দিঘায় ১১০ কেজির কই ভোলা মৎস্যজীবীদের জালে! নিলাম হল ২৫ হাজার টাকায়

    Digha Fish: দিঘায় ১১০ কেজির কই ভোলা মৎস্যজীবীদের জালে! নিলাম হল ২৫ হাজার টাকায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিঘায় (Digha Fish) মৎস্যজীবীদের জালে পড়ল ১১০ কেজি ওজনের কই ভোলা মাছ। এই দানবাকৃতির মাছ বিক্রি হল ২৫ হাজার টাকায়। এই মাছ নিলামের সময় প্রচুর মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। একে ঘিরে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়।

    জাল থেকে তুলতে হাঁসফাঁস অবস্থা (Digha Fish)

    দিঘার মোহনায় বড় বড় দানবাকৃতির মাছ (Digha Fish) ধরা পড়ার কথা বারবার সংবাদ মাধ্যমে উঠে আসে। আজও দিঘায় বিরাট কই ভোলা জালে পড়ার পর সমুদ্র সৈকতে বেশ চাঞ্চল্য তৈরি হয়ে যায়। বিশাল আকৃতির মাছকে জাল থেকে তুলতে মৎস্যজীবীদের ঘাম ঝরিয়ে রীতিমতো হাঁসফাঁস করতে হয়েছে। দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে মাছ নিয়ে যেতেই সকলের মধ্যে হুলস্থূল পড়ে যায়। বাজারে নিলামে হাজার হাজার টাকা দাম ওঠে। পরে মাছকে (Digha Fish) বিসিসি আড়তে তোলা হলে ২৫০০০ টাকায় নিলাম হয় বলে জানা গেছে।

    এলাকায় চাঞ্চল্য

    সূত্রে জানা গেছে, এই বিরাট মাছ (Digha Fish) পারাদ্বীপ থেকে দিঘার সমুদ্র সৈকতে এসেছে। কই ভোলাকে ঘিরে সমুদ্র সৈকতে মাছের বাজারে প্রচুর পর্যটক আসেন। মাছকে দেখা এবং মাছ দেখার পর পর্যটকদের মধ্যে অনেকে আশ্চর্য হয়ে ওঠেন। কেউ কেউ উৎসাহী হয়ে মোবাইলে ফটো তুলে রাখেন। এই ফটো আবার সামজিক মাধ্যমে বিনিময় করেছেন অনেকে। তবে ১১০ কেজি ওজনের মাছ সচরাচর দেখা যায় না বললেই চলে। তাই এই মাছকে ঘিরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।

    এই প্রথম এতো বড় মাছ ওঠেনি দিঘায়। কয়েকদিন আগেই ১৭৫ কেজি ওজনের একটি কই ভোলা উঠেছিল। তবে মোহনার কাছেই এই বড় মাছ ধরা পড়ে। মাস খানেক আগেও একটি বিরাট সামুদ্রিক ভেটকি মাছ পাওয়া যায়। মাছের ওজন ছিল ২০০ কেজি। ৪০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছিল এই মাছ। তবে এই মাছ গরিব মৎস্যজীবীদের কাছে লটারি পাওয়ার মতো। মাছ বিক্রি করে আর্থিকভাবে স্বচ্ছলতার মুখ দেখতে পান এই এলাকার মৎস্যজীবীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: পুজোর আগে এই বাংলাতেই ভাঙা হল দুর্গা প্রতিমা, চাঞ্চল্য

    Dakshin Dinajpur: পুজোর আগে এই বাংলাতেই ভাঙা হল দুর্গা প্রতিমা, চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে মাঝে মধ্যেই প্রতিমা ভাঙার খবর পাওয়া যায়। বিশেষ সম্প্রদায়ের মানুষ এই সব হামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার যোগ সূত্র পাওয়া যায়। এবার এই বাংলার বুকেই ভাঙল দুৰ্গা প্রতিমা! ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) কামারপাড়া এলাকায়। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Dakshin Dinajpur)

    পুজো আর হাতে কটাদিন বাকি। ফলে, বিভিন্ন ক্লাবে এখন মণ্ডপ তৈরির কাজ চলছে জোর কদমে। পাল্লা দিয়ে চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ। অন্য জেলার মতো দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) আর পাঁচটা ক্লাবের মতোই শারদোৎসব মেতে উঠেছে বালুরঘাট থানার কামারপাড়ার কচিপাতা সংঘ নামে একটি ক্লাব। ক্লাব চত্বর জুড়ে চলছে জোরকদমে প্রস্তুতি।  ক্লাব চত্বরেই তৈরি হচ্ছে প্রতিমা। মঙ্গলবার স্থানীয় বাসিন্দারা সকালে হাঁটতে বেরিয়ে দেখতে পান প্রতিমা ভাঙা। খবর জানাজানি হতেই ভিড় জমে যায়। ছড়ায় উত্তেজনা। খবর দেওয়া হয় পুলিশকে। তারা ঘটনাস্থল খতিয়ে দেখে। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। পুজোর আগে এই ধরনের জঘন্য কাজের নেপথ্যে কে বা কারা রয়েছে, কী-ই বা উদ্দেশ্য তা এখনও স্পষ্ট নয়। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে কেতুগ্রামের শ্রীরামপুর গ্রামে দুর্গাপ্রতিমার গলা কেটে ফেলা হয়েছিল। পুজো কমিটির সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরেই নাকি এহেন কাজ করেছিল। গতবছর হায়দ্রাবাদের পুজো মণ্ডপে ঢুকে দুর্গামূর্তি ভাঙচুরের ঘটনায় উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল। অভিযুক্ত দুই মুসলিম মহিলা হামলাকারীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে, ধৃতদের মানসিক সমস্যা রয়েছে। তবে, দক্ষিণ দিনাজপুরের ঘটনার সঙ্গে কে বা কারা জড়িত রয়েছে তা এখনও স্পষ্ট জানা যায়নি। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    ক্লাবের কর্মকর্তারা কী বলছেন?

    এই বিষয়ে ক্লাবের এক কর্মকর্তা শীতল সরকার বলেন, পুজোর জন্য আমরা গত কয়েকদিন ধরেই আমরা খুবই ব্যস্ত। প্রতিমা তৈরির কাজ অনেকটাই হয়ে গিয়েছিল। এরইমধ্যেই এই ধরনের ঘটনা উদ্বেগের।  তবে, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, কোনও ভবঘুরে এই কাজটি করে থাকতে পারে। তবে, পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। আমরাও খোঁজখবর নিচ্ছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2023: বেনারসের ১০ সন্ন্যাসী জলঙ্গি নদীর বিলে সন্ধ্যারতি করবেন ষষ্ঠী থেকে দশমী পর্যন্ত

    Durga Puja 2023: বেনারসের ১০ সন্ন্যাসী জলঙ্গি নদীর বিলে সন্ধ্যারতি করবেন ষষ্ঠী থেকে দশমী পর্যন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার ধুবুলিয়ার চৌগাছা হাঁসাডাঙ্গা। এখানকার প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশে সবুজের মাঝে গড়ে উঠেছে ‘মা দুর্গা আশ্রম’। সেখানকার শান্ত পরিবেশ ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানে দেশের দূরদূরান্ত থেকে দর্শনার্থীরা ছুটে আসেন মন্দির প্রাঙ্গণে (Durga Puja 2023)। দুর্গা মন্দিরটি গড়ে উঠেছে জলঙ্গি নদীর একটি সুবিশাল বিলের পার্শ্ববর্তী এলাকায়। পাশাপাশি মন্দির চত্বরে রয়েছে রংবেরঙের বাহারি ফুলের বাগান। এছাড়াও রয়েছে একাধিক আম ও পেয়ারার বাগান। সব মিলিয়ে ছোট-বড় গাছগাছালি দিয়ে সাজানো মা দুর্গা আশ্রমের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও নান্দনিকতা নজর কাড়ে দর্শনার্থী থেকে শুরু করে আবালবৃদ্ধবণিতাদের। পাশাপাশি দূর দূরান্ত থেকে মন্দির প্রাঙ্গনে ঘুরতে আসা দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে মন্দিরের এক ধারে রয়েছে নিরামিষ রেস্তোরাঁ। যেখানে সারা বছরই রকমারি নিরামিষ খাবারের সম্ভার লক্ষ্য করা যায়।

    মানুষজন ছুটে আসেন দূর-দূরান্ত থেকে

    ধুবুলিয়ার চৌগাছা হাঁসাডাঙ্গা এলাকায় ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের পার্শ্ববর্তী মা দুর্গা আশ্রমের মনোমুগ্ধকর পরিবেশে সময় কাটাতে সারা বছরই কমবেশি মানুষজন ছুটে আসেন দূর-দূরান্ত থেকে। বর্তমানে শরতের আগমন জানান দিয়ে যায় বিল সংলগ্ন এলাকায় গজিয়ে ওঠা ফুরফুরে সাদা মেঘের মতো কাশফুলের বাহার। যা মন্দিরের পরিবেশকে আরও দৃষ্টিনন্দন করে তুলছে। মন্দির প্রাঙ্গনে সারা বছরই মা দুর্গার আরাধনা (Durga Puja 2023) হয়। তবে দুর্গোৎসবের ক’দিন দেবী দুর্গার মূর্তি মন্দিরের বাইরে নিয়ে এসে পূজা-অর্চনা করেন ভক্তরা। তবে চলতি বছরে পুজোর বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে সুদূর বেনারস থেকে ১০ সদস্যের এক সন্ন্যাসী দল এসে মহা ষষ্ঠী থেকে দশমী পর্যন্ত (Durga Puja 2023) জলঙ্গি নদীর বিলে সন্ধ্যারতি করবেন। যা আশ্রমের এই বছরের পুজোর দিনগুলি স্থানীয় বাসিন্দা থেকে শুরু করে বহিরাগত দর্শনার্থীদের কাছে আরও বেশি আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে বলে দাবি মন্দির কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের।

    ভোলানাথের মূর্তির সামনে হবে সন্ধ্যারতি

    আশ্রমের এক কর্মী বিদ্যুৎ ঘোষ বললেন, এখানে প্রতিদিন সকাল এবং সন্ধ্যায় পুজো হয়। সন্ধ্যায় হয় আরতি (Durga Puja 2023)। বাইরে থেকে বহু মানুষ আসেন এই মন্দির দর্শন করতে। সন্ধ্যায় আমরা তাঁদের হাতে ফল প্রসাদ তুলে দিই। একদিন মিষ্টান্নও দেওয়া হয়। এখানেই রয়েছে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক, বিলে নৌকাও চলে। বাচ্চারা এলে খুবই উপভোগ করতে পারে। চারদিকে রয়েছে নানা ফুল গাছে ঘেরা বাগান। রয়েছে ফলের গাছ। তিনি জানান, দুর্গাপুজোয় এমন হয়েছে, একেক দিন ৫ হাজার লোক এসেছেন। জলে বাবা ভোলানাথের মূর্তির সামনে হবে সন্ধ্যারতি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share