Author: user

  • Dengue: ডেঙ্গি আক্রান্তের বাড়ছে বিপদ! প্লেটলেটের পতন আর কোন রোগের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে? 

    Dengue: ডেঙ্গি আক্রান্তের বাড়ছে বিপদ! প্লেটলেটের পতন আর কোন রোগের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    রাজ্যে ডেঙ্গির (Dengue) প্রকোপ উর্ধ্বমুখী। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই ডেঙ্গি আরও দাপট বাড়িয়েছে। আর চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, এ বছরে ডেঙ্গি আরও বড় বিপদ ডেকে আনছে। ডেঙ্গি আক্রান্তের শরীরে একাধিক জটিলতা তৈরি হচ্ছে। তাই বাড়ছে প্রাণ সংশয়।

    স্বাস্থ্য ভবনের তথ্য কী বলছে? 

    স্বাস্থ্য দফতর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, রাজ্য জুড়ে ডেঙ্গি (Dengue) সংক্রমণ বাড়ছে। অগাস্টের শেষ সপ্তাহে রাজ্যে মোট ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১৬ হাজার। কিন্তু সেপ্টেম্বরের প্রথম দশদিন পরে রাজ্যে মোট ডেঙ্গি আক্রান্ত বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২ হাজার। অর্থাৎ, দশ দিনের মধ্যে রাজ্যে ছ’হাজার মানুষ নতুন করে ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছেন। এই তথ্য স্পষ্ট করছে, রাজ্যে ডেঙ্গি পরিস্থিতি কতখানি উদ্বেগজনক।

    কোন জটিলতা তৈরি করছে ডেঙ্গি (Dengue)? 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ডেঙ্গি (Dengue) এবার শুধু জ্বর, কাশি, মাথাব্যথা, বমি কিংবা হাত-পায়ের পেশিতে যন্ত্রণা আর ক্লান্তিভাবের মতো উপসর্গতেই আটকে থাকছে না। প্লেটলেট কমলেই একাধিক জটিলতা তৈরি হচ্ছে। যা আক্রান্তদের জন্য বাড়তি বিপদ ডেকে আনছে। সংক্রামক রোগের বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, ডেঙ্গি আক্রান্তের অধিকাংশের প্লেটলেট কমলেই অন্তঃক্ষরণ শুরু হচ্ছে। অর্থাৎ শরীরের ভিতরে রক্তপাত শুরু হচ্ছে। ফলে, বিভিন্ন অঙ্গ বিকল হয়ে পড়ছে। মস্তিষ্কের কার্যকারিতা হারিয়ে যাচ্ছে। যা প্রাণনাশের আশঙ্কা তৈরি করে। 
    এছাড়াও, ডেঙ্গি আক্রান্তের হৃদস্পন্দনের গতি অনিয়মিত হয়ে যাচ্ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, এই সমস্যায় এ বছরে অধিকাংশ ডেঙ্গি আক্রান্ত ভুগছে। কখনও হৃদস্পন্দন বেশি আবার কখনও কম হচ্ছে। ফলে, শ্বাসকষ্ট সহ একাধিক সমস্যা তৈরি হচ্ছে। এমনকি হৃদপিণ্ডের জটিল সমস্যাও দেখা দিচ্ছে। 
    প্লেটলেট কমার জেরে লিভার ও ফুসফুসে একাধিক সমস্যা তৈরি হচ্ছে বলেও জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ডেঙ্গি আক্রান্তের একটি বড় অংশের ফুসফুসে জল জমছে। ফলে, তাঁরা নিউমোনিয়ার মতো রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও অন্ত্র ও লিভারের একাধিক সমস্যা দেখা দিচ্ছে। 
    ডেঙ্গি আক্রান্তের কিডনির কার্যকারিতা কমছে। ফলে, শারীরিক জটিলতা বাড়ছে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    কীভাবে পরিস্থিতির মোকাবিলা করা সম্ভব? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, রাজ্য জুড়ে ডেঙ্গি (Dengue) পরিস্থিতি ভয়াবহ। হাসপাতালে শয্যা সঙ্কট দেখা দিচ্ছে। তাই প্রথম থেকেই সজাগ থাকতে হবে। তাঁদের পরামর্শ, সামান্য জ্বর কিংবা সর্দিকেও অবহেলা করা চলবে না। বমি, জ্বর, মাথাব্যথার মতো উপসর্গ হলে অবশ্যই রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে। প্রথম থেকে চিকিৎসা শুরু হলে পরিস্থিতি জটিল হওয়া আটকানো কিছুটা সহজ হয়। পাশপাশি প্লেটলেট কাউন্ট অত্যন্ত জরুরি। চিকিৎসকের পরামর্শ মতো সেগুলো করতে হবে। পরিস্থিতি খারাপ হলে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। 
    তবে, রাজ্যের জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মহলের প্রশ্ন, প্রত্যেক বছর ডেঙ্গির জেরে ভোগান্তির শিকার হন রাজ্যের মানুষ। তার পরেও কেন প্রশাসনিক সক্রিয়তা বাড়েনি? কবে পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে? কারণ, শুধুমাত্র সাধারণ মানুষের সতর্কতা ডেঙ্গি রুখতে পারবে না। প্রশাসনিক সক্রিয়তা ছাড়া ডেঙ্গির মতো সংক্রামক রোগ আটকানো কঠিন বলেও মনে করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: বীরভূমে কি ব্রাত্য হয়ে গেলেন অনুব্রত! ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরে উধাও ছবি

    Anubrata Mondal: বীরভূমে কি ব্রাত্য হয়ে গেলেন অনুব্রত! ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরে উধাও ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) ছিলেন বীরভূমের বেতাজ বাদশা। তাঁর কথাতেই এই জেলায় বাঘে-গরুতে একঘাটে জল খেত। ফলে, সরকারি হোক বা দলীয় কর্মসূচি, অনুব্রতের ছবি থাকা এক প্রকার অঘোষিত নির্দেশ ছিল জেলায়। গরু পাচার মামলায় গত বছর গ্রেফতার হওয়ার পরে যত দিন গিয়েছে, ততই কেষ্ট ম্যাজিক উধাও হয়ে গিয়েছে। দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন তাঁর বিরুদ্ধ গোষ্ঠীর নেতা হিসেবে পরিচিত কাজল সেখ। এখন কেষ্টকে কার্যত ঝেড়ে ফেলা দেওয়ার মতো অবস্থা দাঁড়িয়েছে বলে দলের অন্দরে গুঞ্জন শুরু হয়েছে।

    দুয়ারে সরকার কর্মসূচিতে ব্রাত্য কেষ্ট! (Anubrata Mondal)

    ‘দুয়ারে সরকার’ শিবির বসেছে বীরভূমের দুবরাজপুর ব্লকের তৃণমূল পরিচালিত লোবা গ্রামে। লোবা পঞ্চায়েতের তরফে যে তোরণটি বসানো হয়েছে, তার উপরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, নিচে দু’পাশে দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখের ছবি। এমন তোরণ থেকে বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) ছবি আগেই সরেছিল। দলীয় সূত্রেই খবর, ‘প্রভাবশালী’ তকমা ঘোচাতে উঁচুতলা থেকেই দলীয় কর্মসূচিতে অনুব্রতের নামে স্লোগান দেওয়া বা তাঁর ছবি ব্যবহারে একসময়ে ‘নিষেধাজ্ঞা’ জারি হয়েছিল। আর এখন দলীয় বা সরকারি কর্মসূচিতে ‘ব্রাত্য’ অনুব্রত। একটা সময়ে মমতা, অভিষেকের সঙ্গে তোরণ, ফ্লেক্স বা ব্যানারে দেখা যাচ্ছিল জেলার অন্য নেতা বা মন্ত্রীর ছবি। তৃণমূল সূত্রেই জানা যাচ্ছে, পঞ্চায়েত ভোটের মুখে অনুব্রতের ছবি ফেরানোর ‘নির্দেশ” এসেছিল ঠিকই, কিন্তু সাময়িক। ঠিক সেই সময় থেকেই ‘উত্থান’ কাজল শেখের। দলের নানুর ব্লক কমিটির কার্যকরী সভাপতি কাজলকে প্রথমবার ভোটের টিকিট দেয় দল। প্রথম বারেই বিপুল ব্যবধানে জিতে সভাধিপতি হওয়ার পরে তাঁর ‘প্রভাব’ ও ‘দাপট’ আরও বেড়েছে জেলায়। অনুব্রতের জায়গা দখল করেছেন কাজল।

    কী বললেন তৃণমূলের জেলা পরিষদের সভাধিপতি?

    অনুব্রত-পরবর্তী অধ্যায় কি শুরু হয়ে গিয়েছে জেলায়? যার প্রতিফলন দেখা গেল লোবা পঞ্চায়েতের তরুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয় আয়োজিত দুয়ারে সরকার শিবিরের তোরণে। যদিও কাজলের কথায়, ‘তিনি আমার অভিভাবক। আমার রাজনৈতিক গুরু। উনি জেলা সভাপতি আছেন।’ ব্যস ওই পর্যন্ত। বাস্তবে অন্য চিত্র দেখছে দলের কর্মীরা। এই প্রসঙ্গে জেলার এক নেতা বললেন,’ বিকাশদা এখন পদে নেই। কেষ্টদা (Anubrata Mondal) জেলাতেই নেই! এটা মনে রাখতে হবে। এটাই বাস্তব।’

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর পাহারায় উড়ানে গেল অনুব্রতের (Anubrata Mondal) নথি

    অনুব্রত মণ্ডলের গরু পাচার মামলার যাবতীয় নথি দিল্লিতে নিয়ে গেলেন ইডির আধিকারিকরা। বুধবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ অন্ডাল বিমানবন্দর থেকে দু’টি ট্রলি ভর্তি মামলার নথি নিয়ে দিল্লিতে উড়ে যান ইডির দুই আধিকারিক। তাঁদের সঙ্গে দিল্লি গিয়েছেন আসানসোল সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতের দুই কর্মীও। দিল্লির আদালতে নথি জমা দেবেন তাঁরাই। এদিন গোটা টিমের নিরাপত্তায় ছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। জানা গিয়েছে, বিশেষ কোনও কারণ না থাকলে আজ বৃহস্পতিবার দিল্লির রাউজ অ্যাভিনিউ আদালতে গরু পাচার মামলার নথি জমা পড়ে যাবে। তারপর সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতের দুই কর্মী দিল্লি থেকে ফিরে আসবেন।

    এবার পুজোতে তিহাড়েই থাকতে হবে সুকন্যাকে!

    এক-দুই মাস নয়, চারমাস পিছিয়ে গিয়েছে মূল গরুপাচার মামলার শুনানি। সূত্রের খবর, ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি মামলার পরবর্তী শুনানি। এদিকে, দিল্লি হাইকোর্টে সুকন্যার জামিনের আবেদন আপাতত পিছিয়ে গিয়েছে বলে খবর। অর্থাৎ এবছর আর জামিনের আবেদন না হওয়ার সম্ভাবনা। সামনের বছর জামিনের আবেদন হতে পারে। যার ফলে এবার পুজোতে তিহাড়েই থাকতে হবে সুকন্যাকে। এই আদালতেই জামিনের জন্য আবেদন করেছেন অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal)। কিন্তু তিনি কি পুজোর সময় বের হতে পারবেন? এনিয়ে এখনও কোনও নিশ্চয়তা মেলেনি। সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে সেই মামলার শুনানি হবে। তারপরই বোঝা যাবে তিনি আদৌ পুজোর সময় জেল থেকে বের হতে পারবেন কি না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Smriti Irani: হাওড়া থেকে গৃহ সম্পর্ক অভিযানে স্মৃতি ইরানি, চুটিয়ে জনসংযোগ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    Smriti Irani: হাওড়া থেকে গৃহ সম্পর্ক অভিযানে স্মৃতি ইরানি, চুটিয়ে জনসংযোগ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে হাওড়া থেকে গৃহ সম্পর্ক অভিযান শুরু করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি (Smriti Irani)। বিভিন্ন দলীয় কর্মসূচিতে জগৎবল্লভপুরে আসেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। হাওড়ার রাজাপুর দক্ষিণ বাড়িতে বিজেপি কর্মী পলাশ মালিকের বাড়ি থেকে গৃহ সম্পর্ক অভিযান শুরু করেন। এই উপলক্ষ্যে গ্রামের ওই কর্মীর বাড়িতে সকাল থেকেই রান্নাবান্না সহ অতিথি আপ্যায়নের বিভিন্ন আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই দুপুরে পাত পেড়ে খান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

    কী বললেন পরিবারের লোকজন?

    এরপর স্মৃতি (Smriti Irani) যেন পরিবারের মেয়ে-বউদের সঙ্গে মিশে গেলেন। মাটিতে বসে স্মৃতির সঙ্গে খেলেন দলের হাওড়ার নেতারাও। তাই সকাল থেকে রান্নাবান্না চলছিল পলাশ মালিকের বাড়িতে। ভাত, ডাল, বেগুনি, পটল চিংড়ি, শুক্তো, সর্ষে ইলিশ, রুই মাছের কালিয়া, চাটনি, পাঁপড়। আর শেষ পাতে ছিল মিষ্টি। খেতে বসার আগে দলের জেলার নেতাদের থালায় করে খাবার পরিবেশনও করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এই উপলক্ষ্যে পরিবারের মহিলা সদস্যা রুমা মালিক বলেন, আমরা তফশিলি সম্প্রদায়ের মানুষ। আমাদের বাড়িতে মন্ত্রী আসবেন, কল্পনা করতে পারিনি। আমরা খুবই খুশি। তাঁর জন্য আমরা ঘরে বাঙালি খাবারের আয়োজন করেছি। 

    গ্রাম থেকে মাটি সংগ্ৰহ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Smriti Irani)

    মা-কাকিমা সকলে মিলে আমরা রান্নার আয়োজন করেছি। আরেক মহিলা সদস্যা সুচিত্রা হাজরা বলেন, বাঙালি রান্নার আয়োজন আমরা করেছি। খুবই আনন্দিত যে একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Smriti Irani) তিনি আমাদের মতো গরিবের বাড়িতে এলেন। পনেরো বছর হল এখানে দক্ষিণ বাড়িতে এসেছি। কিন্তু এত বড় মাপের কোনও মন্ত্রী আমাদের গ্রামে আসেনি। বিশেষ করে আমাদের বাড়িতে উনি আসছেন। এটা ভেবেই আমরা খুব আনন্দিত। প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি হাওড়ার জগৎবল্লভপুর সহ চামরাইল, জগদীশপুর বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক কর্মসূচিতে অংশ নেন। পার্টি কার্যকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক, তাদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি গ্রামে গিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে জনসম্পর্ক স্থাপন করেন। আমার মাটি আমার দেশ সম্পর্ক অভিযানের কর্মসূচি হিসেবে গ্রাম থেকে মাটি সংগ্ৰহ করেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: অশান্ত মণিপুরে খুন পুলিশ কর্মী, অস্ত্র উদ্ধারে অতি সক্রিয় প্রশাসন

    Manipur Violence: অশান্ত মণিপুরে খুন পুলিশ কর্মী, অস্ত্র উদ্ধারে অতি সক্রিয় প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত মণিপুরে স্নাইপার রাইফেল থেকে গুলি করে হত্যা করা হল পুলিশকর্মীকে। জানা গিয়েছে, নিহত পুলিশকর্মীর নাম ওঙ্কম্যান হাওকিপ। তিনি মণিপুরের (Manipur Violence) চূড়চন্দ্রপুরে সাব-ইন্সপেক্টর পদে চাকরি করতেন। বুধবার দেড়টা নাগাদ তাঁর মাথায় গুলি লেগে মৃত্যু হয়।

    কী বলছে নিহত পুলিশ কর্মীর পরিবার?

    হাওকিপের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ৩ মে মণিপুরে যে অশান্তি শুরু হয়, সেখানে সাধারণ মানুষকে বাঁচাতে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন হাওকিপ। পরবর্তীকালে তাঁকে চূড়চন্দ্রপুরে পাঠানো হয়। তিনি একজন সৎ পুলিশ অফিসার ছিলেন বলেও জানিয়েছে তাঁর পরিবার। চূড়চন্দ্রপুর জেলার পুলিশ সুপার কার্তিক মালাদি বলেন, ‘‘আমাদের একজন অফিসার নিহত (Manipur Violence) হয়েছেন মাথায় গুলি লেগে। আমরা এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছি।’’ প্রসঙ্গত, পুলিশ অফিসার হাওকিপ-এর নিহত হওয়ার ঠিক আগের দিনই তিনজন কুকি সম্প্রদায়ের মানুষ গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।

    অশান্ত মণিপুরে অভিযান শুরু পুলিশের 

    অশান্ত মণিপুরে নতুন করে অভিযান (Manipur Violence) শুরু করল সে রাজ্যের পুলিশ। অগ্নিগর্ভ মণিপুরে পুলিশ কর্মচারীদের কাছ থেকেও ছিনতাই করা হয় সরকারি অস্ত্র। পাশাপাশি লুট করা হয় গুলি। সেই সমস্ত আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারে এবার অতি সক্রিয় হয়ে উঠল মণিপুরের প্রশাসন। জানা গিয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলিতে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। যানবাহনের ওপর চালানো হচ্ছে নজরদারি। বুধবার কংপোকপি জেলায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে মণিপুরের প্রশাসন। জানা গিয়েছে, ৩ মে মণিপুরে হিংসা শুরু হওয়ার পর থেকেই পুলিশের অস্ত্রাগার থেকে সাড়ে ৩ হাজার আগ্নেয়াস্ত্র এবং ৫ লাখ গোলাগুলি লুট হয়। তার বড় অংশই এখন রয়েছে দুষ্কৃতীদের হাতে। খুব স্বাভাবিকভাবেই বোঝা যাচ্ছে, সরকারি অস্ত্রাগার থেকে লুট হওয়া এই সমস্ত অস্ত্র নিয়েই মণিপুরে চলছে যাবতীয় হিংসাত্মক কার্যকলাপ। জানা গিয়েছে, প্রশাসনের (Manipur Violence) তরফ থেকে মোট ১২৮ টি চেকপোস্ট বানানো হয়েছে নজরদারি চালানোর জন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: মুক্তিপণ চেয়ে ফোন! মালদায় উদ্ধার তৃণমূল কর্মীর রক্তাক্ত মৃতদেহ, গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে

    Malda: মুক্তিপণ চেয়ে ফোন! মালদায় উদ্ধার তৃণমূল কর্মীর রক্তাক্ত মৃতদেহ, গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদা জেলায় গোষ্ঠীকোন্দলে জেরবার তৃণমূল। এক পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামীর রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার হল। ঘটনাটি ঘটেছে মালদার (Malda) পুখুরিয়া থানার শ্রীপুর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের চাতরা গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম সাদেক আলি। বয়স ৫০ বছর। তিনি তৃণমূল কর্মী ছিলেন। তাঁর স্ত্রীর নাম আনোয়ারা বিবি। তিনি তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যা। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Malda)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সাদেক আলির চায়ের দোকান আছে। মঙ্গলবার রাতে দোকান থেকে তিনি বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময় তাঁকে অপহরণ করা হয় বলে অভিযোগ। পরিবারের লোকজন বলেন, রাতে তাঁদের কাছে ১ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চেয়ে ফোন আসে। সকালবেলা ফের দু’লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চেয়ে ফোন আসে। কিন্তু, আবার ফোন বন্ধ হয়ে যায়। এরপর সকাল এগারোটায় বাঁশবাগান থেকে তাঁর রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে। প্রসঙ্গত, মালদার (Malda) শ্রীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে মোট আসন ২০টি। তৃণমূল ১২, সিপিএম ৫ এবং কংগ্রেস ৩টি আসনে জয়ী হয়। এরপর তৃণমূলের বিক্ষুব্ধ সদস্যরা সিপিএম ও কংগ্রেসকে নিয়ে বোর্ড গঠন করে। প্রধান হয় তৃণমূলের। এরপর থেকে প্রাক্তন প্রধানের স্বামী মহব্বত তাঁদের হুমকি দিচ্ছিলেন বলে অভিযোগ। নেপথ্যে প্রধান গঠন নিয়ে বিবাদের জেরে এই খুনের ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলেরই বিরোধী গোষ্ঠীর দিকে। যদিও জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। মৃতদেহ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ।

    তৃণমূলের জেলা সভাপতি কী বললেন?

    তৃণমূলের মালদার (Malda) জেলা সভাপতি তথা বিধায়ক আবদুর রহিম বক্সী ওই গোষ্ঠীকোন্দলের বিষয়টি উড়িয়ে দিয়ে বলেন, ‘এই ধরনের ঘটনা কোনওভাবেই বরদাস্ত করা হবে না। যারা আমাদের দলের ওই কর্মীকে খুন করেছে, তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে। যেই যুক্ত থাকুক, পুলিশ তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • R G Kar Medical College: এবার আর জি করের হস্টেলে র‌্যাগিং! অভিযোগ দায়ের থানায়

    R G Kar Medical College: এবার আর জি করের হস্টেলে র‌্যাগিং! অভিযোগ দায়ের থানায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিং-এর ফলে মৃত্যু হয়েছে প্রথম বর্ষের এক ছাত্রের। এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের র‌্যাগিং-এর (R G Kar Medical College) অভিযোগ উঠল আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলে। র‌্যাগিং-এর অভিযোগ তুলে পুলিশের দ্বারস্থ হলেন আর জি করের কিছু পড়ুয়া। ছাত্রদের দাবি, ছাত্রাবাসে মানসিক অত্যাচার করা হয়েছে তাঁদের উপর। বুধবার এ নিয়ে তাঁরা অভিযোগ জানান আমহার্স্ট স্ট্রিট থানায়।

    কী বলছেন ছাত্ররা?

    ওই ছাত্রদের বয়ান অনুযায়ী, মানিকতলা ক্রসিংয়ের কাছে আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের একটি ছাত্রাবাস রয়েছে। তাঁরা সেখানেই থাকেন। হস্টেলের কয়েকজন প্রাক্তন আবাসিক, কর্মী এবং আর জি করের জুনিয়র ডাক্তারদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা র‍্যাগিং-এর (R G Kar Medical College)। ছাত্রদের দাবি, তাঁদের ওপর চরম মানসিক অত্যাচার করা হয় রাত তিনটে নাগাদ হস্টেলের দরজা বন্ধ করে। র‌্যাগিং করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, র‌্যাগিং-এর অভিযোগের ভিত্তিতে ইতিমধ্যে মামলা দায়ের করেছে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার পুলিশ।

    সোমবারই সরানো হয় আর জি করের অধ্যক্ষকে

    অন্যদিকে সোমবারই আর জি করের (R G Kar Medical College) অধ্যক্ষ পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে সন্দীপ ঘোষকে। এর প্রতিবাদে আর জি করের ছাত্রদের একাংশ এবং কিছু জুনিয়র ডাক্তারকে বিক্ষোভ দেখাতে দেখা যায়। মঙ্গলবার নতুন অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন মানস বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিযোগ, সন্দীপ ঘোষকে সরানোর প্রতিবাদে যাঁরা বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন, সেই বিক্ষোভকারীদেরই একাংশ এদিন এপিসি রোডের বয়েজ হস্টেলে হামলা চালায় এবং ছাত্রদের উপর মানসিক অত্যাচার করে। গত ৯ অগাস্ট র‌্যাগিং-এর ফলে মৃত্যু হয় যাদবপুরের প্রথম বর্ষের বাংলা অনার্সের ছাত্র স্বপ্নদ্বীপ কুণ্ডুর। এই ঘটনায় মোট ১২ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এখনও এই মামলা চলছে এবং তদন্তে নানা রকমের তথ্য উঠে আসছে। এরই মধ্যে আবার আর জি কর (RG Kar Medical College) হস্টেলে র‌্যাগিং-এর অভিযোগ উঠল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Ujjwala Scheme: উজ্জ্বলা যোজনায় আরও ৭৫ লাখ নতুন গ্যাস সংযোগ দেবে মোদি সরকার

    PM Ujjwala Scheme: উজ্জ্বলা যোজনায় আরও ৭৫ লাখ নতুন গ্যাস সংযোগ দেবে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গৃহস্থালির রান্নার গ্যাসে ২০০ টাকার ভর্তুকি দিন কয়েক আগেই ঘোষণা করেছিল মোদি সরকার (PM Ujjwala Scheme)। এবার আরও ৭৫ লাখ মহিলাকে নতুনভাবে এলপিজি সংযোগ দেওয়ার কথা ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় সরকার। বুধবার ‘প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনা’-র আওতায় দেশের ৭৫ লাখ মহিলাকে এমন সংযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। জানা গিয়েছে এই প্রকল্পে আরও ১,৬৫০ কোটি টাকা ব্যয় হবে এবং তার অনুমোদন ইতিমধ্যে দিয়েছে মোদি সরকার। ২০২৬ সালের মধ্যে এই ৭৫ লাখ নতুন এলপিজি সংযোগ সারা দেশের মহিলাদের দেওয়া হবে। ‘প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনা’-য় (PM Ujjwala Scheme) ইতিমধ্যে উপভোক্তা রয়েছেন ৯.৬০ কোটি মহিলা। তারপরে আবারও নতুনভাবে ৭৫ লাখ মহিলা এই তালিকায় যুক্ত হতে চলেছেন। অর্থাৎ মোট সংখ্যা দাঁড়াবে ১০.৩৫ কোটি।

    কী বলছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর?

    এদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকের পরেই সাংবাদিক সম্মেলন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, “এখনও পর্যন্ত উজ্জ্বলা প্রকল্পের (PM Ujjwala Scheme) অধীনে ৯.৬০ কোটি এলপিজি সিলিন্ডার বিতরণ করা হয়েছে। আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি, আরও বেশি দরিদ্র এবং অভাবী মহিলারা যাতে এই প্রকল্পের সুবিধা পান, তার জন্য বিনামূল্যে আরও ৭৫ লক্ষ এলপিজি সংযোগ দেওয়া হবে।”

    ২০১৬ সালের মে মাস থেকে শুরু হয়  এই প্রকল্প

    ২০১৬ সালের মে মাস থেকে শুরু হয় উজ্জ্বলা যোজনা (PM Ujjwala Scheme) প্রকল্প। ভারতবর্ষের প্রত্যন্ত প্রান্তের মহিলাদের উনুনে রান্না করতে নানা রকমের অসুবিধা হত। সবথেকে বড় সমস্যা দেখা দিচ্ছিল স্বাস্থ্য বিষয়ক। তার কারণ উনুনের ধোঁয়ায় একাধিক জটিল রোগের শিকার হচ্ছিলেন গ্রামাঞ্চলের মহিলারা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আনেন উজ্জ্বলা যোজনা প্রকল্প। সেই লক্ষ্যে সারা দেশে দরিদ্র পরিবারগুলিকে গ্যাস সংযোগ দেওয়া হয়। প্রতি বছর উজ্জ্বলা যোজনা প্রকল্পের (PM Ujjwala Scheme) আওতায় মহিলারা ১২টি করে গ্যাস সিলিন্ডার পান ১৪.২ কেজি ওজনের।  এই সিলিন্ডারগুলিতে ইতিমধ্যে ৪০০ টাকা করে ভর্তুকিও দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: মধ্যপ্রদেশে আজ ৫০ হাজার কোটির প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন মোদি

    Narendra Modi: মধ্যপ্রদেশে আজ ৫০ হাজার কোটির প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিশগড় সফরে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। জানা গিয়েছে, তাঁর এই সফরকালে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। মোট ৫০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের শিলান্যাস করতে এদিন দেখা যাবে প্রধানমন্ত্রীকে, এমনটাই জানা গিয়েছে তাঁর দফতর সূত্রে। বৃহস্পতিবার মধ্যপ্রদেশের বীণা জেলায় শিলান্যাসের একটি কর্মসূচিতে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)।

    একাধিক প্রকল্পের শিলান্যাস

    প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে পেট্রোকেমিক্যাল কমপ্লেক্স এবং দশটি নতুন শিল্প প্রকল্প। মধ্যপ্রদেশের বীণা জেলায় কর্মসূচি সম্পন্ন করার পরে প্রধানমন্ত্রী চলে যাবেন ছত্তিশগড় রাজ্যে। সেখানেও ৬,৩৫০ কোটি টাকার প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। জানা গিয়েছে, ছত্তিশগড়ের প্রকল্পগুলি সবই রেল সংক্রান্ত। প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে এদিন যে বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে তাতে বলা হচ্ছে, মধ্যপ্রদেশের নতুন প্রকল্পগুলি সেই রাজ্যের শিল্প এবং বাণিজ্যকে ত্বরান্বিত করবে। সেই রাজ্যের ভারত পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন লিমিটেড পরিচালিত বীণা রিফাইনারি কেন্দ্রটিকে ৪৯ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নতুনভাবে নির্মিত করা হবে। বছরে ১ হাজার ২০০ কিলোটন ইথিলিন এবং প্রোপিলিন উৎপাদন করতে সক্ষম হবে এই কেন্দ্র।

    আত্মনির্ভর ভারতের অংশ

    উৎপাদিত ইথিলিন এবং প্রোপিলিন টেক্সটাইল প্যাকেজিং সমেত ফার্মার বিভিন্ন কাজে লাগবে। বীণা রিফাইনারি কেন্দ্রকে নতুনভাবে গড়ে তোলার ফলে দেশের আমদানি নির্ভরতা অনেকটাই কমবে এবং মনে করা হচ্ছে এটি আত্মনির্ভর ভারতেরই একটি পদক্ষেপ। পাশাপাশি এই মেগা প্রকল্পের সূচনা হলে প্রচুর কর্মসংস্থানের সুযোগও তৈরি হবে। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) পুনর্নবীকরণ শক্তিরও একটি প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। দুটি আইটি পার্ক তৈরিরও কথা রয়েছে ইন্দোরে। অন্যদিকে ছত্তিশগড় রাজ্যে জোর দেওয়া হয়েছে রেল প্রকল্পের ওপর। জানা গিয়েছে এই প্রকল্পের মধ্যে একাধিক জায়গায় দুটি স্থানকে জোড়া হবে থার্ড লাইনের মাধ্যমে। প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্র জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ছত্তিশগড়ের এই রেল প্রকল্পগুলি গতি আনবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ১৪/০৯/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ১৪/০৯/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) কারও পরামর্শে সিদ্ধান্ত নিলে পরবর্তীকালে সমস্যায় জড়িয়ে পড়তে পারেন।

    ২) অন্যকে সাহায্য করে স্বস্তি পাবেন। ভবিষ্যতে এর ফল পাবেন।

    বৃষ

    ১) কর্মক্ষেত্রে শত্রুদের থেকে সাবধান থাকুন।

    ২) সন্তানের কারণে কোনও সমস্যায় থাকলে বাবার সঙ্গে পরামর্শ করে তার সমাধান করুন।

    মিথুন

    ১) ভাগ্যের ভরসায় কোনও কাজ ছেড়ে দেবেন না। তা না-হলে সেই কাজ ভবিষ্যতে আপনার সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। এখানে কিছু অর্থ ব্য়য় করবেন।

    কর্কট

    ১) ব্যস্ততার কারণে পরিবারের জন্য় সময় বের করতে পারবেন না। এই কারণে মতভেদ দেখা দেবে।

    ২) মায়ের সঙ্গে মতভেদ হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে বাণীর মাধুর্য বজায় রাখুন।

    সিংহ

    ১) কর্মক্ষেত্রে সততার সঙ্গে কাজ করবেন। এর দ্বারা আপনাদের লাভ হবে।

    ২) পরিবারের ছোট সদস্যরা আপনার কাছ থেকে কিছু চাইতে পারে। যা পূরণ করার চেষ্টা করবেন।

    কন্যা

    ১) চাকরিজীবীদের পদোন্নতি হতে পারে।

    ২) ছাত্রছাত্রীরা পরীক্ষায় কঠিন পরিশ্রম করলে সফল হবেন।

    তুলা

    ১) একের পর এক কাজ আপনার হাতে আসায় চিন্তিত হয়ে পড়বেন।

    ২) পারিবারিক কলহ বাড়তে পারে।

    বৃশ্চিক

    ১) সামাজিক ক্ষেত্রে প্রভাব বাড়বে এবং এর দ্বারা লাভান্বিত হবেন।

    ২) নতুন বন্ধুত্ব গড়ে তুলতে পারেন।

    ধনু

    ১) ব্যবসায়ীদের আর্থিক লাভ হবে। আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

    ২) দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা মামলা চূড়ান্ত পরিণতি লাভ করতে পারে। এর দ্বারা মুনাফা অর্জন করতে পারবেন।

    মকর

    ১) ভাই-বোনের সঙ্গে সম্পর্কের তিক্ততার অবসান হবে।
     
    ২) সন্ধ্যাবেলা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বসে কোনও শুভ অনুষ্ঠানের বিষয়ে আলোচনা করবেন।

    কুম্ভ

    ১) ছাত্রদের সাফল্য লাভের জন্য কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা ধর্মীয় কাজে মনোনিবেশ করবেন।

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে পরিশ্রম সত্ত্বেও ফলাফল পেতে বিলম্ব হবে। তবে হতাশ হবেন না।

    ২) লগ্নি করে থাকলে তার দ্বারা ভালো মুনাফা অর্জন করবেন।

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • RSS: ১৪-১৬ সেপ্টেম্বর পুণেতে সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠক, কোন কোন ইস্যুতে আলোচনা?

    RSS: ১৪-১৬ সেপ্টেম্বর পুণেতে সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠক, কোন কোন ইস্যুতে আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সর্বভারতীয় সমন্বয় বৈঠক, চলবে ১৬ তারিখ পর্যন্ত। মহারাষ্ট্রের পুণেতে হতে চলা সঙ্ঘের এই সমন্বয় বৈঠকে ৩৬টি শাখা সংগঠন অংশগ্রহণ করবে বলে জানা গিয়েছে। মোট ২৬৬ জন সাংগঠনিক পদাধিকারী সমন্বয়ে বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন বলে জানিয়েছেন সঙ্ঘের সর্বভারতী প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর। এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে সুনীল আম্বেকর জানান, মোট পাঁচটি প্রধান ইস্যুতে সমন্বয়ে বৈঠকে (RSS) আলোচনা চলবে। এগুলি হল, পরিবেশ বান্ধব জীবনযাপন, মূল্যবোধের পরিবার ব্যবস্থা, সামাজিক সম্প্রীতির ওপর জোর, স্বদেশিয়ানা এবং নাগরিক কর্তব্য। সুনীল আম্বেকর বলেন, ‘‘আমাদের অর্থনৈতিক নীতি স্বদেশিয়ানার ওপর তৈরি করা উচিত এবং জাতিভেদ প্রথা বন্ধ করতে সম্প্রীতি খুব গুরুত্বপূর্ণ।’’

    শাখার কাজের মাধ্যমে দেশের প্রতি কর্তব্যপালন করেন স্বয়ংসেবকরা 

    এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে সুনীল আম্বেকর জানান, শাখার কাজের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত দেশের প্রতি কর্তব্যপালন করে চলেছেন স্বয়ংসেবকরা (RSS)। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের উন্নতি সাধনই স্বয়ংসেবকদের উদ্দেশ্য। প্রসঙ্গত, প্রতিবছরই রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) এমন রুটিন সমন্বয় বৈঠক হয়ে থাকে। সঙ্ঘ পরিবারের প্রতিটি সংগঠন তাতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। সাধারণভাবে এই সমন্বয় বৈঠকে জাতীয় স্তরের গুরুত্বপূর্ণ  ইস্যুগুলি নিয়ে আলোচনাচলে এবং দেশের বিভিন্ন সমস্যার সম্ভাব্য সমাধানের ওপরেই জোর দেওয়া হয়। সঙ্ঘের প্রতিটি শাখা সংগঠনই আলাদা আলাদা ক্ষেত্রে কাজ করে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলির কাছ থেকে রিপোর্টও নেওয়া হয়। বিভিন্ন শাখা সংগঠনগুলি তাদের কাজের পরিধির ওপর বিস্তৃত বিবরণ দেয়। 

    সমন্বয় বৈঠকে কারা হাজির থাকছেন?

    এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে সুনীল আম্বেকর জানিয়েছেন, সমন্বয় বৈঠকে হাজির থাকবেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত, সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে, সহ-সরকার্যবাহ ড. কৃষ্ণগোপাল, ড. মনমোহন বৈদ্য, অরুণ কুমার সমেত অন্যান্যরা। অন্যদিকে বিজেপির তরফ থেকে এই বৈঠকে যোগ দেবেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ও সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বিএল সন্তোষ। এর পাশাপাশি বিশ্বহিন্দু পরিষদ, এবিভিপি, বিদ্যাভারতী, বনবাসী কল্যাণ আশ্রমের নেতৃত্বকেও দেখা যাবে সমন্বয় বৈঠকে (RSS)। প্রসঙ্গত, গত বছর সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠক বসেছিল ছত্তিশগড়ের রায়পুরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share