Author: user

  • Tarapith: তারাপীঠ মন্দির সংস্কারের পর মা তারা ফিরলেন গর্ভগৃহে, শীঘ্রই বসছে এসি

    Tarapith: তারাপীঠ মন্দির সংস্কারের পর মা তারা ফিরলেন গর্ভগৃহে, শীঘ্রই বসছে এসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্দিরের (Tarapith) গর্ভগৃহ সংস্কার ও একাধিক কাজের জন্য চলতি সপ্তাহের গোড়া থেকে বন্ধ ছিল তারাপীঠ মন্দির। মা তারাকেও স্থানান্তরিত করা হয়েছিল অন্যত্র। তবে শুক্রবার ভোরে দেবীকে ফেরানো হল মন্দিরের গর্ভগৃহে। যদিও সংস্কার পরবর্তী তারাপীঠ মন্দিরে পুজো দেওয়ায় জারি হয়েছে একাধিক নিষেধাজ্ঞা। এবার থেকে আলতা, নারকেল ইত্যাদি নিয়ে আর গর্ভগৃহে পুজো দেওয়া যাবে না। তাতে দেবীর বেশভূষা ও মন্দিরের দেওয়াল, মেঝে নষ্ট হয়। তাই সংস্কারের পর এসব গর্ভগৃহে নিয়ে যাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষ।

    কী কী সংস্কার হল (Tarapith)?

    গত রবিবার তারাপীঠের সেবাইত কমিটি মন্দিরের (Tarapith) গর্ভগৃহ সংস্কারের সিদ্ধান্ত নেয়। সোমবার থেকেই শুরু হয় কাজ। দেবীকে পাশের ভৈরব মন্দিরে স্থানান্তরিত করে সেখানে চলে পূজার্চনা। এদিকে, গর্ভগৃহের বেদিতে নিত্যপুজোও চলছিল। গর্ভগৃহের মেঝে, দেওয়াল সমস্ত নষ্ট হয়েছে। সেসব ঠিক করা হয়েছে। এছাড়া দেবীর স্নানের জল যেখান দিয়ে বের হয়, সেই নিকাশি নালা পরিষ্কার করা হয়েছে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র (AC) বসানোর জন্য পাইপলাইন তৈরি হয়েছে। তবে এখনই এসি বসছে না। ১৩ সেপ্টেম্বর, কৌশিকী অমাবস্যার আগে সেই কাজ সম্পূর্ণ হবে বলে জানিয়েছে মন্দিরের সেবাইত কমিটি।

    কী জানালেন সেবাইত কমিটির সভাপতি (Tarapith)?

    সেবাইত কমিটির তরফে সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ”এবার থেকে আলতা, নারকেল নিয়ে ভক্তরা গর্ভগৃহে আর ঢুকতে পারবেন না। সিঁদুর নিয়ে গেলেও তা খোলা যাবে না। এসবের জেরে দেবীর বেশভূষার সৌন্দর্য নষ্ট হয়। এছাড়া নারকেল ফাটানোর জেরে মেঝে ও দেওয়াল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই এসব এখন থেকে নিষিদ্ধ।” তবে গর্ভগৃহ (Tarapith) শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় ভক্তরা এবার থেকে আরামে পুজো দিতে পারবেন বলে জানান সেবাইত কমিটির সভাপতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: ছেলেকে টিভির পর্দায় দেখে আনন্দাশ্রু মায়ের, জলপাইগুড়িতে উৎসবের আমেজ

    Chandrayaan 3: ছেলেকে টিভির পর্দায় দেখে আনন্দাশ্রু মায়ের, জলপাইগুড়িতে উৎসবের আমেজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মা জানতেন না কিছুই। ফোনে ছেলে বলেছিল, সন্ধ্যায় টিভিতে নজর রেখো। বিকেল থেকেই টিভির সামনে মা। সন্ধ্যায় চাঁদে বিজয়কেতন (Chandrayaan 3) ভারতের। জয়ের স্থপতিদের মধ্যে রয়েছে ছেলেও। টিভিতে ছেলের ছবি দেখে আপ্লুত মা। জলপাইগুড়ির ছেলে কৌশিক নাগের কৃতিত্বের কথা বলতে গিয়ে গলা ধরে এল মা সোনালি দেবীর।

    জানতেন না অনেকেই (Chandrayaan 3) 

    সন্ধ্যা ৬টা ৪ মিনিট। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল অবতরণ ল্যান্ডার বিক্রমের। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবেই চাঁদের দক্ষিণ মেরু জয় ভারতের। জয়ের কারিগরদের তালিকায় নাম জলপাইগুড়ির ছেলের। জানতেন না অনেকেই। টিম ইসরোর সদস্যদের উচ্ছ্বাসের ছবি (Chandrayaan 3) টিভির পর্দায় ফুটে উঠতেই ঘরের ছেলে কৌশিককে চিনতে পেরে হতবাক অনেকেই। তাঁর মাও জানতেন না যে তাঁর ছেলেও রয়েছে স্বপ্নজয়ীদের দলে।

    মাকেও জানাননি ছেলে (Chandrayaan 3) 

    শহর সংলগ্ন এক বেসরকারি ইংরাজি মাধ্যম বিদ্যালয় থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে ২০১১ সালে জলপাইগুড়ি গভর্নমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন কৌশিক নাগ। কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পাশ করে ২০১৮ সালে যোগদান দেশের মহাকাশ গবেষণা সংস্থায়। এর আগে, ২০১৯ সালে চন্দ্রযান-২ এরও সদস্য ছিলেন কৌশিক। সেবার অল্পের জন্য ফস্কেছিল লক্ষ্য। এবার তা হয়নি। তবে এবার এই প্রজেক্টে থাকার কথা মাকেও আগেভাগে জানাননি ছেলে। মা জেনেছেন সকালে। টিভির স্ক্রিনে ইসরোর বিজ্ঞানীদের উচ্ছ্বাসের ছবিতে গোলাপি শার্ট পরা বছর একত্রিশের কৌশিক নাগকে চিনতে অবশ্য অসুবিধা হয়নি সহপাঠী, স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের। মুহূর্তে সেই ছবি (Chandrayaan 3) ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। শহরের বর্ধিত মোহন্ত পাড়ায় কৌশিকের বাড়িতেও পৌঁছে যায় শুভেচ্ছাবার্তা।

    দেশের জন্য গর্ববোধ হচ্ছে, বললেন মা 

    কৌশিকের মা সোনালি দেবী বলেন, বিকেল পাঁচটা থেকে টিভি খুলে বসে আছি। সন্ধ্যায় চন্দ্রযান ছুঁল চাঁদের মাটি। ছেলেকে টিভির পর্দায় দেখে আনন্দাশ্রু মায়ের। জানালেন, দেশের জন্য গর্ববোধ হচ্ছে। এই কর্মযজ্ঞে (Chandrayaan 3) আমার ছেলেরও অবদান রয়েছে, এটা ভেবে আরও ভালো লাগছে। এদিকে স্কুল-কলেজের শিক্ষক ও সহপাঠীরাও কৌশিকের কৃতিত্বে খুশি। বুধবার রাতে জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশের তরফে কৌশিক নাগের বাড়িতে গিয়ে তাঁর পরিবারকে অভিনন্দন জানানো হয়। পাশাপাশি কৌশিকের আগামীর জন্য শুভেচ্ছা জানান তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: পরামর্শ দেওয়ার নাম করে কোটি কোটি টাকা তুলেছে ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’, বিস্ফোরক ইডি

    ED: পরামর্শ দেওয়ার নাম করে কোটি কোটি টাকা তুলেছে ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’, বিস্ফোরক ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারই ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর আলিপুরের দফতরে হানা দেয় ইডি (ED)। জানা গিয়েছে, সেখানে নথির পাশাপাশি কম্পিউটারের হার্ডডিক্সও বাজেয়াপ্ত করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (ED)। এখান থেকেই নাকি একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে গোয়েন্দাদের হাতে(ED)। প্রসঙ্গত,এই সংস্থারই চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, ২০১২ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত এই পদে ছিলেন তিনি।

    কালোটাকা সাদা করাই কী ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর কাজ ছিল?

    কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (ED) সূত্রে খবর যে পরামর্শ দেওয়ার নাম করে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা তুলেছে ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ কিন্তু তাদেরকে কী পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। আদৌ যে সংস্থাগুলিকে দেখানো হয়েছে, পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলে, তাদের অস্তিত্ব আছে নাকি সেটাও তদন্ত প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে। ইতিমধ্যে সংস্থার কর্ণধারদের নামের লিস্ট বানিয়েছে ইডি (ED) এবং তাদের প্রত্যেককে ডেকে জেরা করা হবে বলে জানা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা (ED) সংস্থা মনে করছে আসলে ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ কোম্পানির কাজই ছিল নিয়োগ দুর্নীতির কালো টাকাকে সাদা করা। সেই কালো টাকার সাদা করারই একটা প্রক্রিয়া হলো পরামর্শ দেওয়ার নাম করে অন্য সংস্থার কাছ থেকে টাকা তোলা। 

    ইডির প্রেস বিবৃতিতে অভিষেকের নাম, কটাক্ষ শুভেন্দুর

    ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী (ED) সংস্থার প্রেস বিবৃতিতেও উঠে এসেছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম। এ নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি তাঁর এক্স অ্যাকাউন্ট পূর্বতন ট্যুইটারে লিখেছেন, ‘‘কারও স্মৃতি আমি একটু তাজা করে দিতে চাই যিনি প্রায় বলে থাকেন এজেন্সি তাঁর বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ দেখাতে পারলে ফাঁসির মঞ্চে ঝুলে পড়বেন। ফাঁসির মঞ্চের দরকার নেই, তদন্তকারী অফিসে গিয়ে সহযোগিতা করলেই হবে।’’

     

    আরও পড়ুুন: শাসকের কৌশল ব্যর্থ! ২৬ অগাস্ট খেজুরিতে শুভেন্দুর সভা হবে, নির্দেশ হাইকোর্টের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘এনআইএ তদন্ত হলে যাদবপুর থেকে গাঁজার চাষ উপড়ে ফেলবো’’, বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘এনআইএ তদন্ত হলে যাদবপুর থেকে গাঁজার চাষ উপড়ে ফেলবো’’, বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি যাদবপুরকাণ্ডের তদন্তে নেমে পুলিশের হাতে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে যে মেন হস্টেলের টবেই চলত গাঁজার চাষ। ধৃতদের গ্রেফতার করার পর তাদের ফোন পরীক্ষা করার সময়ই পুলিশ এই ছবি পায়। যেখানে দেখা যায় যে টবে গাঁজা চাষ হচ্ছে। এবার এই নিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়কে তীব্র কটাক্ষ করলেন বিরোধী দলনেতার শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। 

    কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)?

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিবাম সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নিতে চান না। কারণ তারা ‘নো ভোট টু বিজেপি’ ক্যাম্পেন করে।’’ স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠছে, অতীতে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার একাধিক অভিযোগ থাকলেও তাদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয় নি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। এনিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘এনআইএ তদন্তের নির্দেশ হলে যাদবপুরের ভিতর থেকে গাঁজার চাষ একেবারে উপড়ে ফেলবো।’’ নন্দীগ্রামের বিধায়কের (Suvendu Adhikari) আরও কটাক্ষ, ‘‘গাঁজা, চরস, দেশি মদ যত রকম আছে সব কিছুর অনুমতি রয়েছে যাদবপুরে। কারণ যারা এই কর্মকাণ্ডগুলির সঙ্গে যুক্ত তারা সবাই ‘নো ভোট টু বিজেপি’ ক্যাম্পেন করে।’’

    হাইকোর্টে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)

    রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একাধিক ইস্যুতে কোর্টে গিয়েছেন শুভেন্দু। প্রতিটি ক্ষেত্রেই মামলাগুলিতে কাঙ্খিত জয় পেয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। এবার যাদবপুর ইস্যুতেও কোর্টে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। এনিয়ে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বৃহস্পতিবার বলেন, ‘‘স্বরাষ্ট্র দফতরের ইবি বলে একটা শাখা আছে। যারা মাদক নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। আর বেশি পরিমাণ মাদক পাওয়া গেলে বা সীমান্তের কাছাকাছি হলে নারকোটিস কন্ট্রোল ব্যুরো তদন্ত করে। মুখ্যমন্ত্রী মূর্খ ও তাঁর মন্ত্রিসভাও মূর্খ। আমি কোর্টে গেছি, এনআইএ হলে নারকোটিস কন্ট্রোল ব্যুরো সঙ্গে সঙ্গে আসবে। কী সাহস! টবে গাঁজার চাষ করেছে, কোথায় আছি আমরা!’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মঞ্চে পড়ে তেরঙ্গা, নিচু হয়ে তা তুলে পকেটে রাখলেন মোদি, কুর্নিশ নেটিজেনদের

    PM Modi: মঞ্চে পড়ে তেরঙ্গা, নিচু হয়ে তা তুলে পকেটে রাখলেন মোদি, কুর্নিশ নেটিজেনদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি ব্রিকস সম্মেলনে দক্ষিণ আফ্রিকা গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানে মঞ্চে দেখা গেল ভারতের জাতীয় পতাকা পড়ে থাকতে। তা সতর্কভাবে তুলে নিজের পকেটে রাখলেন নরেন্দ্র মোদি। জাতীয় অস্মিতার প্রতীক দেশের পতাকা এবং তা অমর্যাদা তিনি কখনও হতে দেবেন না। ব্রিকস সম্মেলনের ফটোশুটের সময় মঞ্চে পড়ে থাকতে দেখা যায় জাতীয় পতাকা। তবে শুধুমাত্র ভারতের জাতীয় পতাকা নয়, সেখানে দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় পতাকাও পড়েছিল কিন্তু নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ভারতের জাতীয় পতাকা হাতে তুলে ধরতেই, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টও তাঁর দেশের জাতীয় পতাকাটিও নিজে হাতে তোলেন। প্রধানমন্ত্রী মোদির এই কাজে মুগ্ধ নেটিজেনরা। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে চলছে নানারকমের পোস্ট সবাই কুর্নিশ জানাচ্ছেন দেশের প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi)। 

    সোশ্যাল মিডিয়ার ভাইরাল হওয়া ভিডিও

    ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও এবং তাতে দেখা যাচ্ছে যে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট রামাফোসা একসঙ্গে মঞ্চে উঠছেন। সেখানেই পড়েছিল বিভিন্ন দেশের জাতীয় পতাকা। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট তাঁর নিজের দেশের জাতীয় পতাকার প্রতি নজর দিতে পারেন নি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) নজরে চলে আসে তেরঙ্গা। নিচু হয়ে তেরেঙ্গাটি তুলে তাঁর নিজের জ্যাকেটের পকেটে রাখেন। তাঁর দেখাদেখি করে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট রামাফোসাও একই কাজ করেন। এরপর উদ্যোক্তাদের একজন এসে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের কাছে জাতীয় পতাকাটি নিয়ে গেলেও মোদি (PM Modi) তেরেঙ্গা দিতে চান নি। তিনি তা নিজের কাছেই রেখে দেন।

    মঞ্চের উপরে জাতীয় পতাকা এল কিভাবে?

    কিন্তু মঞ্চের উপরে জাতীয় পতাকা এল কীভাবে? যে কোনও দেশে জাতীয় পতাকার তো মঞ্চে পড়ে থাকার কথা নয়, এতো উদ্যোক্তাদের গাফিলতি! সামিট এর উদ্যোক্তারা বলছেন যে ফটোশুটের সময় কোন দেশের রাষ্ট্রনেতা কোথায় দাঁড়াবেন তা স্থির করতেই জাতীয় পতাকা ফেলে রাখা হয়েছিল। কিন্তু ওয়াকিবহাল মহলের প্রশ্ন, তারজন্য জাতীয় পতাকা ফেলে রাখতে কেন হবে? অন্যকোনও ভাবেও করা যেতে পারে। জাতীয় পতাকা যেকোনও দেশের জাতীয়তার প্রতীক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শুক্রবার, ২৫/০৮/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শুক্রবার, ২৫/০৮/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১)  সন্ধ্যা নাগাদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে হাসিঠাট্টায় সময় কাটাবেন।

    ২) ছাত্ররা বিদেশে পড়াশোনার পরিকল্পনা করে থাকলে দিন ভালো।  

    বৃষ

    ১) ছাত্রছাত্রীদের জন্য আজকের দিন ভালো।

    ২) সিনিয়রদের কাছ থেকে নতুন কিছু শিখতে পারবেন    

    মিথুন

    ১) ব্যবসায়ীরা কোনও নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করবেন।

    ২) জীবনসঙ্গীর সহযোগিতা ও সান্নিধ্য পাবেন।

    কর্কট

    ১) আগে থেকে কোনও শারীরিক সমস্যা থাকলে তা বাড়তে পারে। যা আপনাকে চিন্তিত করে দেবে। 

    ২) আর্থিক দিক দিয়ে আজকের দিনটি ভালো।

    সিংহ 

    ১) পরিবারের সদস্যেদের প্রতি কোনও অভিযোগ থাকলে তা আলোচনার মাধ্যমে মিটিয়ে নিন।

    ২) বন্ধুদের সঙ্গে থাকলে আজ লাভান্বিত হবেন।

    কন্যা

    ১) আপনি অন্যের সাহায্য করলে কেউ আপনার সাহায্যের জন্যও এগিয়ে আসবেন।

    ২) পুরনো পারিবারিক অবসাদ সমাপ্ত হবে।        

    তুলা 

    ১) আত্মীয়ের কাছ থেকে ফোনে কোনও সুসংবাদ পেতে পারেন।

    ২) সুখ-সুবিধায় কিছু অর্থ ব্যয় করবেন।
     
    বৃশ্চিক

    ১) সন্ধ্যা নাগাদ কোনও লাভজনক সওদা পাবেন।

    ২) বন্ধুদের সঙ্গে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করতে পারেন। 

    ধনু

    ১) জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কোনও অবসাদ চললে তা আজ শেষ হবে।

    ২) চাকরিতে সহকর্মীদের সঙ্গে কোনও কারণে তর্ক হতে পারে।
      

    মকর

    ১)  সন্তানের স্বাস্থ্য সমস্যা সম্ভব।
     
    ২)  ছাত্রছাত্রীরা পরীক্ষার প্রস্তুতি নেবেন। তখনই সাফল্য লাভ সম্ভব।     

    কুম্ভ

    ১) অফিসে সহকর্মীদের সঙ্গে মিলে কাজ করলে সমস্ত কাজ সহজে সম্পন্ন হবে।

    ২) সন্ধ্যা নাগাদ মা-বাবাকে মন্দিরে নিয়ে যেতে পারেন।
     

    মীন

    ১) শ্বশুরবাড়ির পক্ষ থেকে ধন লাভের সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) পরিবারের সদস্যের সঙ্গে কোনও অবসাদ চললে তা শেষ হবে।  
         

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Durgapur: দুর্গাপুরে হস্টেলে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়ার মৃতদেহ ঘিরে রহস্য

    Durgapur: দুর্গাপুরে হস্টেলে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়ার মৃতদেহ ঘিরে রহস্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুরের (Durgapur) বিসি রায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্রের ঝুলন্ত পচা গলা দেহ উদ্ধারকে ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। মৃত ছাত্রের নাম সৌরভ কুমার, বিহারের ভাগলপুরের বাসিন্দা, কম্পিউটার সায়েন্স এবং ডিজাইনের ৩য় বর্ষের ছাত্র ছিলেন তিনি। যাদবপুরের হস্টেলে ছাত্র মৃত্যুর ঘটনা কাটতে না কাটতেই, দুর্গাপুরে ফের ছাত্র মৃত্যু ঘটনা ঘটল।

    কীভাবে উদ্ধার হল দেহ (Durgapur)?

    সূত্রে জানা গেছে, কলেজের (Durgapur) বয়েজ হস্টেলের ফাঁকা চারতলায় একটি ঘরে তাঁর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। গত ২১ অগাষ্ট তাঁকে, শেষবারের মতন কলেজ চত্বরে দেখা যায় বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। ঘটনাস্থলে নিউটাউনশিপ থানার পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে। এই ছাত্র একটু অন্তর্মুখী ছিল বলে জানিয়েছেন কলেজের ডিন।

    ডিনের বক্তব্য

    কলেজের (Durgapur) ডিন, ছাত্র মৃত্যুর পর জানান, ২১ তারিখ শেষ ওঁকে দেখা গিয়েছিল। তারপর থেকে নিখোঁজ। বেশ কয়েকদিন ধরে ওঁর কোনও খোঁজ মিলছিলনা। ডিন আরও বলেন, ওঁর তেমন বন্ধু খুব একটা ছিল না। আত্মকেন্দ্রিক ছেলে ছিলেন সৌরভ। হস্টেলের চার তলায় বিল্ডিং মেরামতির কাজ চলছিল, সেই সঙ্গে ইন্টারনেট পরিষেবা দেওয়ার কাজও চলছিল। খোঁজ না পাওয়ায় প্রথমে বাড়ির লোকজনকে খবর দেওয়া হয়। এরপর হস্টেলের ওপরের একটি ঘর থেকে অত্যন্ত পচা গন্ধ বের হলে, দরজা খুলে দেখা যায় সৌরভ কুমারের মৃত দেহ ঘরের উপর থেকে ঝুলছে। এরপর পুলিশে খবর দিলে পুলিশ এসে মৃত দেহ উদ্ধার করে।

    পুলিশের ভূমিকা

    স্থানীয় (Durgapur)  ডিসি পূর্ব কুমার গৌতম বলেন, তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে দেহ ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এই ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসার পর মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট করে জানা যাবে। তবে প্রথমাবস্থায় পুলিশ আত্মহত্যার ঘটনাই বলে অনুমান করছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • SSKM: যাদবপুরের পর এসএসকেএম! হস্টেলের বাথরুম থেকে উদ্ধার নার্সিং ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ

    SSKM: যাদবপুরের পর এসএসকেএম! হস্টেলের বাথরুম থেকে উদ্ধার নার্সিং ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রমৃত্যুর ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই কলকাতার এসএসকেএম-এর (SSKM) নার্সিং হস্টেলের শৌচাগার থেকে এক ছাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় রহস্য দানা বাঁধতে শুরু করেছে। মৃত ওই ছাত্রীর নাম সুতপা কর্মকার। তিনি জেএনএম নার্সিং প্রশিক্ষণের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিলেন। বৃহস্পতিবার সকালে হস্টেলের শৌচাগার থেকে উদ্ধার হয় তাঁর ঝুলন্ত মৃতদেহ। এসএসকেএম হাসপাতালের লিটন নার্সিং হস্টেলে থাকতেন ওই ছাত্রী।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (SSKM)

    হস্টেল ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ছাত্রীর বাড়ি উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জের দেবীনগরে ২৬ নং ওয়ার্ডে। খবর পেয়ে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন তাঁর বাবা- মা। তাঁর বাবা সুদামা কর্মকার পেশায় একজন স্বর্ণকার। মা বেলা কর্মকার একজন গৃহবধূ। তাঁদের একমাত্র মেয়ে সুতপা। গত চার বছর ধরে কলকাতায় এসএসকেএম-এ (SSKM) পড়াশুনা করছিলেন সুতাপা। ঘটনার খবর পেয়ে শোকস্তব্ধ গোটা এলাকা। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার দীর্ঘক্ষণ ধরে বাথরুমের দরজা বন্ধ ছিল। সুতপাকে এক বান্ধবী ডাকতে যান। দীর্ঘক্ষণ ডাকাডাকির পর তাঁর সাড়া না মেলায় কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়। খবর যায় ভবানীপুর থানায়। পুলিশ হস্টেলে বাথরুমের দরজা ভেঙে সুতপার নিথর দেহ উদ্ধার করে। ইতিমধ্যেই পুলিশ তাঁর মোবাইল বাজেয়াপ্ত করেছে। সুতপার বান্ধবী ও হস্টেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পুলিশ কথা বলেছে। সুতপার বান্ধবীরা বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে মেলামেশা কমিয়ে দিয়েছিল। কথাবার্তাও খুব কম বলত। অনেকবার তার কাছে সমস্যার কথা জানতে চেয়েছিলাম। কিন্তু, খোলসা করে ও কিছু বলেনি।

    কী বললেন পরিবারের লোকজন?

    যদিও স্থানীয় পুর কো-অর্ডিনেটর অভিজিৎ সাহা বলেন, ‘পুলিশ প্রশাসন আমাকে ফোন করে ওই ছাত্রীর বাবা-মাকে দ্রুত কলকাতায় পাঠানোর জন্য বলে। সুতপা খুব অসুস্থ রয়েছে তা জানানো হয়। তার বাবা-মা ইতিমধ্যেই কলকাতার এসএসকেএমে (SSKM) পৌঁচ্ছে গিয়েছে। এর বেশি আর কিছু জানা নেই। আমরা পাড়া প্রতিবেশীরা সকলেই চিন্তায় আছি। সুতপার বাবা সুদামা কর্মকার বলেন, আমার মেয়ে এভাবে মারা যেতে পারে না। আমি এই ঘটনার পূর্ণ তদন্তের দাবি করছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: চন্দ্রপৃষ্ঠে অশোক স্তম্ভ আঁকছে প্রজ্ঞান, পুঁতবে জাতীয় পতাকাও, কীভাবে সম্ভব হচ্ছে?

    Chandrayaan 3: চন্দ্রপৃষ্ঠে অশোক স্তম্ভ আঁকছে প্রজ্ঞান, পুঁতবে জাতীয় পতাকাও, কীভাবে সম্ভব হচ্ছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ৪০ দিনের যাত্রার পরে বুধবার সন্ধ্যায় চাঁদের দেশে অবতরণ করেছে ভারতের বিক্রম (Chandrayaan 3)। অবতরণের পরেই ছবি পাঠাতে শুরু করে বিক্রম। বিক্রমের পেট থেকে বেরিয়ে আসে রোভার প্রজ্ঞান (Chandrayaan 3)। চাঁদের মাটিতে ভারতীয় সংস্কৃতির ছাপ, ভারতীয়ত্বের প্রতীক অশোক স্তম্ভ আঁকছে প্রজ্ঞান (Chandrayaan 3)। ভারতবর্ষের অস্মিতার প্রতীক হয়ে উঠেছে প্রজ্ঞান।

    চাঁদের মাটিতে এঁকে দিচ্ছে অশোক স্তম্ভর ছাপ

    চাঁদের মাটিতে যতই এগিয়ে চলেছে ততই এঁকে দিচ্ছে অশোক স্তম্ভর ছাপ এবং ইসরোর প্রতীক। রোভার প্রজ্ঞানের (Chandrayaan 3) মোট ছ’টি চাকা রয়েছে। যার মধ্যে একটিতে রয়েছে অশোক স্তম্ভের চিহ্ন, অন্যটিতে রয়েছে ইসরোর লোগো। তবে শুধুমাত্র অশোকস্তম্ভের প্রতীক খোদাই করে আসা নয়, চাঁদের মাটিতে ভারতের জাতীয় পতাকাও পুঁতবে প্রজ্ঞান (Chandrayaan 3)। অবতরণের পরপরেই ধুলো ঝড়ের সম্মুখীন হতে হয় চন্দ্রযানকে। তাই সতর্ক বিজ্ঞানীরা কিছুটা সময় নিয়েই বের করেন রোভার প্রজ্ঞানকে।

    চাঁদের মাটিতে নানা রকমের তথ্য সংগ্রহ করবে প্রজ্ঞান

    চাঁদের মাটিতে (Chandrayaan 3) নানা রকমের তথ্য সংগ্রহ করবে প্রজ্ঞান। সংগৃহীত তথ্য পাঠাবে ইসরোর সদর দফতরে। সেখানকার বায়ুমণ্ডলের গঠন কেমন, মাটির উপাদান কী কী, কোন কোন রাসায়নিক মিশে রয়েছে চন্দ্রপৃষ্ঠে-এসবই জানাবে আমাদের। আজ সকালে এক সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টে ইসরো জানিয়েছে, প্রজ্ঞানের মুন ওয়ার্ক শুরু হয়ে গেছে। প্রজ্ঞান প্রতি এক সেকেন্ডে এক সেন্টিমিটার এগোতে পারে। ইসরোর সূত্রে জানা গিয়েছে আগামী ১৪ দিন প্রজ্ঞান (Chandrayaan 3) চাঁদের দক্ষিণ মেরুর আশেপাশে ঘুরে কাজ করবে। এই ১৪ দিন টানা দক্ষিণ মেরুতে সূর্যের আলো থাকবে এবং সূর্যের আলো থেকেই শক্তি সংগ্রহ করবে প্রজ্ঞান। এরপর দক্ষিণ মেরুতে সূর্য যখন আর থাকবে না, তখন প্রজ্ঞানের শক্তি অবশিষ্ট থাকবে না। প্রজ্ঞানের (Chandrayaan 3) সঙ্গে জোড়া রয়েছে একাধিক স্বয়ংক্রিয় ক্যামেরা। যেগুলি প্রতি মুহূর্তের ছবি পাঠাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: চন্দ্রযান-৩ সাফল্যের নেপথ্যে বীরভূমের কৃষক সন্তান, কৃতি বিজ্ঞানীর গর্বে পদযাত্রা

    Chandrayaan 3: চন্দ্রযান-৩ সাফল্যের নেপথ্যে বীরভূমের কৃষক সন্তান, কৃতি বিজ্ঞানীর গর্বে পদযাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সাফল্যের সঙ্গে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) নামিয়ে ইতিহাস তৈরি করেছে ভারত। বুধবার সন্ধ্যায় মহাকাশ বিজ্ঞানে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে দেশ। ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্ৰ তথা ইসরোর বিজ্ঞানীরা এই অসাধ্য সাধন করে দেখিয়েছেন। নির্ধারিত দিনে, বুধবার সন্ধ্যা ৬টা ৪ মিনিটে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করেছে চন্দ্রযান-৩। আর এই সাফল্যে সামিল বীরভূমের প্রত্যন্ত গ্রামের বিজয় কুমার দাই। তিনিও চন্দ্রযান-৩ পাঠানোর নেপথ্যে থাকা ইসরোর অন্যতম বিজ্ঞানীদের একজন। আর তাতেই আরও গর্বিত বীরভূমবাসী।

    কী বললেন বিজ্ঞানী বিজয় দাইয়ের মা?

    বীরভূমের মল্লারপুর থানার দক্ষিণগ্রামের দাই পাড়ার তফশিলি দরিদ্র কৃষক পরিবারে জন্ম বিজয়ের। দারিদ্রতাকে জয় করে তিনি ইসরোর বিজ্ঞানী হয়ে উঠেছেন। চন্দ্রযান (Chandrayaan 3) পাঠানোর এই কর্মযজ্ঞে সামিল হন তিনি। চন্দ্রযানের ইলেকট্রিক টিমের অন্যতম সদস্য বিজয়। ইসরোর বিশ্বজোড়া খ্যাতির কর্মকাণ্ডে বিজয়ের অংশগ্রহণে গর্বিত তাঁর বাবা-মা ও গ্রামের বাসিন্দারা। চন্দ্রযান-২ সফল না হলেও চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করায় খুশি বীরভূমবাসী। আনন্দে আত্মহারা বিজয়ের মা শ্যামলী দাই। তাঁর তিন ছেলের মধ্যে মেজ ছেলে হচ্ছে বিজয়। ছেলের এ হেন সাফল্য তিনি বলেন, বুধবার বিকেল থেকেই টিভির পর্দায় চোখ ছিল। চাঁদের মাটিতে চন্দ্রযান-৩ নামতেই আমার গর্বে বুক ভরে ওঠে। কারণ, এতবড় কর্মযজ্ঞে আমার ছেলে নিজে সেখানে রয়েছে। তাদের সকলের এই পরিশ্রমে এই সাফল্য।

    বিজ্ঞানী বিজয় দাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে এলাকায় পদযাত্রা করল স্কুলের পড়ুয়ারা

    ২০০০ সালে মল্লারপুর থানার দক্ষিণগ্রাম জগত্তারিণী বিদ্যায়তন থেকে ৮৯ শতাংশ নম্বর নিয়ে মাধ্যমিক পাশ করেন বিজয় কুমার দাই। উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেন বেলুড় রামকৃষ্ণ মঠ থেকে। তারপর কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার ডিগ্রি সম্পূর্ণ করেন। এরপর চাকরি পেয়ে যান ইসরোয়। সেখানেই চন্দ্রযান-২ এবং চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) উৎক্ষেপণে অংশগ্রহণ করেন বিজয়। ছাত্রের এই সাফল্যে খুশি তাঁর স্কুল শিক্ষক থেকে শুরু করে স্থানীয়রা। বৃহস্পতিবার বিজয়বাবুর স্কুলের শিক্ষক ও পড়ুয়ারা এলাকায় জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতে এলাকায় পদযাত্রা করেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share