Author: user

  • Birbhum: বগটুইকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত মৃত লালন শেখের বাড়ির কাছে উদ্ধার হল বোমা, চাঞ্চল্য

    Birbhum: বগটুইকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত মৃত লালন শেখের বাড়ির কাছে উদ্ধার হল বোমা, চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Birbhum) বগটুইয়ে নিহত লালন শেখের বাড়ির বাগান থেকে উদ্ধার হল বোমা। বগটুইকাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত ছিলেন লালন। সিবিআই হেফাজতে তাঁর মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার সকালে সেই লালন শেখের বাড়ির বাগান থেকে প্রচুর পরিমাণে তাজা বোমা উদ্ধার করে পুলিশ। রামপুরহাট থানার বগটুই গ্রামের পশ্চিমপাড়ায় লালন শেখের বাড়ি। বাড়ির সামনেই বাগান থেকে উদ্ধার হয় বোমা। বাগানের মাটিতে গর্ত করে বোমাগুলি রাখা ছিল। পরে, বোমাগুলি উদ্ধার করে একটি প্লাস্টিকের পাত্রে রাখা হয়। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Birbhum)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২২ সালের ২১ মার্চ বীরভূমের (Birbhum) বগটুই গ্রামে তৃণমূল কংগ্রেসের বড়শাল গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান ভাদু শেখকে খুনের অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ, এই খুনের প্রতিশোধ নিতে সেদিন রাতেই বগটুই গ্রামে গণহত্যা চলে। গ্রামে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। ১০ জনের মৃত্যু হয়। ঘটনায় মূল অভিযুক্ত ছিলেন লালন শেখ। দীর্ঘ সময় গা ঢাকা দিয়েছিলেন লালন। পড়শি রাজ্য ঝাড়খণ্ড থেকে তাঁকে সিবিআই গ্রেফতার করে। সেই সিবিআই হেফাজতে থাকাকালীনই গত বছর ১২ ডিসেম্বর তাঁর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। রামপুরহাটে সিবিআইয়ের ক্যাম্প অফিসের বাথরুমে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় লালনের। বগটুইয়ের ঘটনার পর তাঁর বাড়ি সিল করে দিয়েছিল সিবিআই। পরে যদিও আদালতের নির্দেশে তা খুলেও দেওয়া হয়। সেই বাড়িরই সামনে বাগান থেকে উদ্ধার হয় বোমা। পুলিশ এসে বোমাগুলি উদ্ধার করে। ইতিমধ্যেই বম্ব স্কোয়াডকে খবর দেওয়া হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছে।

    বোমা উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপির বীরভূম (Birbhum) জেলার সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন, পঞ্চায়েত ভোটের সময় তৃণমূল এই বোমা মজুত করে রেখেছিল। আমাদের দাবি, অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যদিকে, তৃণমূলের রামপুরহাট-১ ব্লকের সভাপতি সৈয়দ সিরাজ জিম্মি বলেন, এই ধরনের ঘটনায় তৃণমূল কোনওভাবেই জড়িত নয়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে। প্রকৃত সত্য উদঘাটন হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Influenza: ভ্যাকসিন কি শীত-বর্ষার ভোগান্তি কমাতে পারে? ইনফ্লুয়েঞ্জা কমাতে কারা নেবেন টিকা? 

    Influenza: ভ্যাকসিন কি শীত-বর্ষার ভোগান্তি কমাতে পারে? ইনফ্লুয়েঞ্জা কমাতে কারা নেবেন টিকা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শীতের শুরু হোক কিংবা লাগাতার বৃষ্টি, সর্দি-কাশিতে নাজেহাল হন সকলেই। শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও ভাইরাসঘটিত রোগে আক্রান্ত হন। আর বড়দের এই ভোগান্তি কমাতে পারে ভ্যাকসিন। এমনই জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। তাঁরা বলছেন, টিকাকরণে কমবে ভাইরাসের (Influenza) দাপট। তাই প্রাপ্তবয়স্কদের বিশেষত প্রবীণদের এই টিকা বিশেষ সাহায্য করবে।

    ইনফ্লুয়েঞ্জা (Influenza) টিকা কাদের নেওয়া জরুরি? 

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী, শিশুদের ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা দেওয়া প্রয়োজন। কারণ, ঋতু পরিবর্তনের সময় শিশুরা অধিকাংশ সময়ই ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। সর্দি-কাশি আর জ্বরে ভোগান্তি বাড়ে। তাই শিশুদের এই টিকা জরুরি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশ মতো এই টিকা শিশুদের দেওয়া হচ্ছে। তবে, সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, শিশুদের পাশপাশি ইনফ্লুয়েঞ্জার (Influenza) প্রকোপ কমাতে প্রাপ্তবয়স্কদেরও এই টিকা নেওয়া জরুরি। কারণ, অনেক সময়ই পরিবারের বড়রা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছেন। আর তাদের থেকে ছোটদের মধ্যেও সংক্রমণ ঘটার ঝুঁকি তৈরি হয়। তবে, টিকা নেওয়া থাকলে শিশুদের বড় বিপদ হওয়ার আশঙ্কা কমে। প্রাপ্তবয়স্কদের বিশেষত প্রবীণদের ইনফ্লুয়েঞ্জা টিকাকরণ জরুরি বলেই জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

    বারবার ইনফ্লুয়েঞ্জায় (Influenza) আক্রান্ত হলে কোন বিপদ হতে পারে? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, বারবার সর্দি-কাশি কিংবা ভাইরাস ঘটিত জ্বর অন্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রাপ্তবয়স্করাও ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো ভাইরাসঘটিত রোগে কাবু হলে অন্য বড় রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। বিশেষত ফুসফুসের জটিল রোগ হতে পারে। এমনকি নিউমোনিয়ার ঝুঁকিও বাড়ে। কারণ, লাগাতার সর্দি-কাশি বিপদ বাড়ায়। প্রবীণদের জন্য ইনফ্লুয়েঞ্জা (Influenza) বাড়তি বিপদ তৈরি করে। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, পৃথিবী জুড়ে নানা কারণে বাড়ছে ফুসফুসের সমস্যা। প্রবীণদের মধ্যে এই সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি আরও বেশি। গত কয়েক বছরে বয়স্কদের মৃত্যুর সবচেয়ে বড় কারণ, ফুসফুসের সমস্যা। বারবার সর্দি-কাশি ও ভাইরাসঘটিত জ্বর ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়। তাই ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা নেওয়া থাকলে যেমন ঋতু পরিবর্তনের সময়ের ভাইরাসঘটিত রোগে আক্রান্তের ঝুঁকি কমবে, তেমনি অন্য বড় বিপদ আটকানো সহজ হবে। 
    তাছাড়া, চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ভাইরাসঘটিত জ্বরের জন্য দুর্বলতা দেখা দেয়। শারীরিক শক্তি কমে। বয়স্করা তাই আরও কাবু হয়ে যান। সর্দি-কাশি কিংবা জ্বর কমলেও দুর্বলতা কাটাতে পেরিয়ে যায় কয়েক সপ্তাহ। ফলে, তাঁদের শারীরিক সক্রিয়তা কমে। যা একেবারেই ঠিক নয়। ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা নেওয়া থাকলে এই ধরনের ভোগান্তি কমবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।
  • Moustache: তাগড়াই গোঁফের কেরামতি! টেনে নিয়ে গেলেন যাত্রী সহ আস্ত একটি টোটো!

    Moustache: তাগড়াই গোঁফের কেরামতি! টেনে নিয়ে গেলেন যাত্রী সহ আস্ত একটি টোটো!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘গোঁফের আমি, গোঁফের তুমি, তাই দিয়ে যায় চেনা।’ সুকুমার রায়ের বিখ্যাত ছড়া ‘গোঁফচুরি’র শেষ দুটি লাইনের কথা মনে করিয়ে দিলেন বাংলারই এক ব্যক্তি। ছোট থেকেই গোঁফ (Moustache) রাখা তাঁর সখ। গোঁফের জন্য স্ত্রীর সঙ্গে একাধিক বার ঝগড়াও হয়েছে। তবে নিজের সখ মেটাতে সব কিছু উপেক্ষা করে এগিয়ে চলেছেন এলাকার ‘গোঁফদা’ ওরফে অশোক মাহাতো। পেশায় একজন টোটো চালক। তবে তার গোঁফের কেরামতি দেখলে অবাক হতে হয়। গোঁফ দিয়েই তিনি তুলে ফেলছেন বাটখারা, ইট। গোঁফ দিয়েই টেনে আনছেন টোটো। যা দেখে স্তম্ভিত এলকার মানুষজন।

    গোঁফ (Moustache) দিয়ে টানলেন যাত্রী সহ টোটো

    অশোক মাহাতো প্রথমে তার গোঁফ দিয়ে দু’টি এক কেজির বাটখারা চাগিয়ে তোলেন। পরবর্তীতে বাটখারার বদলে জায়গা নেয় দু’টি আস্ত ইট। যে ইটের ওজন প্রায় ১০ কেজির কাছাকাছি। সফলভাবে দুটি ইট গোঁফ দিয়ে চাগিয়ে তোলার পর রাউন্ড নম্বর থ্রি। এবারের লক্ষ্য গোঁফ দিয়ে টোটো টানা। গোঁফের (Moustache) মধ্যে দড়ি বেঁধে অনায়াসে একটি টোটোকে টেনে নিয়ে চলে যেতে সক্ষম হন অশোকবাবু। পরবর্তীতে আরেকটু কঠিন করার জন্য টোটোর মধ্যে একজন লোককে বসিয়ে দেওয়া হয়। কী আশ্চর্য, তাঁকেও টেনে নিয়ে এগিয়ে যেতে সক্ষম হন তিনি। গোঁফ দিয়ে ওয়েট লিফটিংয়ের মতো একেবারে নজিরবিহীন ঘটনা ঘটিয়ে চলেছেন হুগলির কোন্নগরের কানাইপুর পঞ্চায়েতের বাসিন্দা অশোক মাহাতো। 

    ‘গোঁফের (Moustache) জন্য জোটে বিশেষ সম্মান’

    অশোকবাবু বলেন, গোঁফ (Moustache) রাখা তাঁর ছোট থেকেই শখ। শেষ ২০ বছর ধরে এই গোঁফ তিনি রেখে আসছেন। তিনি যেখানেই যান গোঁফের জন্য বিশেষ সম্মান পান। গোঁফের জন্য পরিচর্যাও করতে হয়। নিজের গোঁফের পরিচর্যার জন্য বাইরের বাজারের কোনও বিয়ার্ড অয়েল বা এই জাতীয় তেল তিনি ব্যবহার করেন না। দেশীয় সরষের তেল তাঁর কাছে সর্বশ্রেষ্ঠ। 

    কী বলছেন তাঁর স্ত্রী?

    অশোক মাহাতোর স্ত্রী অঞ্জনা মাহাতো জানান, বিয়ের পর থেকেই গোঁফ (Moustache) রাখার প্রবণতা বাড়ে অশোকের। প্রথমে গোঁফের জন্য তাঁদের মধ্যে ঝগড়া হলেও বর্তমানে গোঁফের কেরামতির জন্য তাঁরা সকলেই গর্ব বোধ করেন। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু মালদায়, আতঙ্ক

    Malda: ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু মালদায়, আতঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের রাজ্য জুড়ে ডেঙ্গির প্রকোপ দেখা দিয়েছে। উত্তর ২৪ পরগনা, নদিয়ার পর এবার ডেঙ্গির বলি মালদায়। ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মালদা (Malda) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যু হল এক তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রের। মৃত ওই স্কুল ছাত্রের নাম বিট্টু ঘোষ। বয়স ৯ বছর। বাড়ি মালদা জেলার ইংরেজবাজার থানার গোপালপুর এলাকায়। তবে, ডেঙ্গি নিয়ে এই হাসপাতালে বহু রোগী ভর্তি রয়েছেন। যদিও হাসপাতালের পক্ষ থেকে সবই অজানা জ্বরে আক্রান্ত বলে দায় এড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে।

    পরিবারের সদস্যরা কী বললেন? (Malda)

    মৃত স্কুল ছাত্রের পরিবারে বাবা, মা ও তার এক ভাই, এক বোন রয়েছে। বিট্টু স্থানীয় গোপালপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় তৃতীয় শ্রেণিতে পড়াশুনা করত। স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বিগত চার দিন ধরে ওই স্কুল ছাত্রের প্রচণ্ড জ্বর ও সঙ্গে বমি হয়। অবশেষে জ্বরের মাত্রা অধিক হওয়ায় সোমবার দুপুর দুটো নাগাদ ওই স্কুল ছাত্রকে মালদা (Malda) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবশেষে চিকিৎসা চলাকালীন সন্ধ্যা নাগাদ মৃত্যু হয় ওই স্কুল ছাত্রের। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই স্কুল ছাত্রের রক্তের প্লেটলেট একেবারে কমে গিয়েছিল, পাশাপাশি ডেঙ্গির সব লক্ষণ সমস্ত শরীরে ছিল। মৃতের বাবা রামা ঘোষ বলেন, ‘হাসপাতালের পক্ষ থেকে আমাদের রক্তের জোগান দিতে বলা হয়েছিল। আমরা সেই মতো মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ব্লাড ব্যাঙ্কে গিয়েছিলাম। কিন্তু, প্রায় দু ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার পরেও রক্ত পাইনি। সঠিক সময়ে রক্তের জোগান দিতে পারলে আমার ছেলে বেঁচে যেতে পারত। আমার ছেলে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছে।’ অবশেষে মৃত্যুর খবর পেতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। যদিও মেডিক্যাল কলেজের পক্ষ থেকে মৃতদেহ পরিবারের হাতে দেওয়ার সময় ডেথ সার্টিফিকেটে ডেঙ্গি উল্লেখ করা হয়নি। অজানা জ্বরেই মৃত্যু হয়েছে ওই স্কুল ছাত্রের, এমনটাই লেখা রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: ৩৫১ কোটির ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! আলিপুরের অভিজাত আবাসনে হানা সিবিআইয়ের

    CBI: ৩৫১ কোটির ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! আলিপুরের অভিজাত আবাসনে হানা সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শহরে সিবিআই হানা। মঙ্গলবার সকালে আলিপুর ভিসা হাউসে পৌঁছে যায় সিবিআই-এর (CBI) একটি দল। জানা গিয়েছে, ভিসা স্টিলের কর্ণধার বিশ্বম্ভর শরণের বিরুদ্ধে ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে। ৩৫১ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে এই কোম্পানির বিরুদ্ধে। সেই মতো ২০২০ সালে মামলাও দায়ের করা হয়। তারপর থেকেই চলছে তদন্ত এবং আজ তল্লাশিতে নামে সিবিআই (CBI)। সূত্রের খবর, বছর খানেক আগেই একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক থেকে এই পরিমাণ টাকা ঋণ নিয়েছিলেন বিশ্বম্ভর শরণ। পরবর্তীকালে সংস্থাকে দেউলিয়া বলে তিনি নিজেই ঘোষণা করে দেন।

    ২৫-২৬ জনের সিবিআই (CBI) দল হানা দেয়

    জানা গিয়েছে, এই বিপুল পরিমাণ ঋণের টাকা পরিকল্পনা মাফিক নয়ছয় এবং তছরূপ করেছেন তিনি। মঙ্গলবার সকালেই ২৫ থেকে ২৬ জনের একটি সিবিআই দল (CBI) আচমকাই হানা দেয় অফিসে। ভিসা হাউসের ভিতরে থাকা কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং সমস্ত নথিপত্র খতিয়ে দেখতে থাকেন অফিসাররা (CBI)। সিবিআই-এর (CBI) সঙ্গে এদিন ছিল স্থানীয় থানার পুলিশ কর্মীরা। অফিসের বাইরে প্রচুর পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়, যে কোনও রকমের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে। তবে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনও জানা যায়নি যার বিরুদ্ধে এত অভিযোগ সেই বিশ্বম্ভর শরণ অফিসের ভিতরে রয়েছেন কিনা। কিন্তু অফিসের অন্যান্য উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে সিবিআই (CBI) কথা চালিয়ে যাচ্ছে।

    সোমবার থেকেই লাগাতার তল্লাশি চলছে শহরে

    সোমবার থেকেই লাগাতার তল্লাশি চলছে শহরে। কখনও ইডি, কখনও সিবিআই (CBI)। সোমবার দুপুর থেকে রাতভর তল্লাশি চালানো হয় কালীঘাটের কাকু যে অফিস দেখভাল করতেন সেই ‘লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর অফিসে। সারারাত তল্লাশির পর তিনটি ভর্তি ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে গিয়েছেন ইডির তদন্তকারীরা। পাশাপাশি সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের জামাইয়ের ফ্ল্যাট সহ তিন জায়গায় গতকাল থেকেই তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি।

    আরও পড়ুুন: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশে রওনা মোদির, কী বললেন জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ২৬ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা! নাবালিকার গর্ভপাতের অনুমতি দিল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: ২৬ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা! নাবালিকার গর্ভপাতের অনুমতি দিল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণধর্ষণের শিকার, পূর্ব মেদিনীপুরের ১১ বছরের নাবালিকার (11 years old girl) গর্ভপাতে সন্মতি (Abortion Permission) দিল মেডিক্যাল বোর্ড। এরপরই ওই নাবালিকার যত দ্রুত সম্ভব গর্ভপাত করানোর নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যর বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে। নাবালিকার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের দিকেও নজর দিতে বলা হয়েছে। সেই কারণে তমলুক হাসপাতালে পরিকাঠামো না থাকায় এসএসকেএম হাসপাতালে ওই নাবালিকাকে নিয়ে আসতে বলেছে হাইকোর্ট (Calcutta High Court)।

    নাবালিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগ

    পঞ্চম শ্রেণির পড়ুয়া এক নাবালিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে পূর্ব মেদিনীপুরে। জানা গেছে, তমলুকের বাসিন্দা, ওই ১১ বছরের মেয়ে যে ছ’মাসের অন্তঃস্বত্ত্বা হয়ে পড়েছে, তা নাকি জানতেই পারেননি বাবা-মা! জানতে পারার পরে মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে তাঁদের। তাই তাঁরা কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হন চলতি মাসের ১৬ তারিখে। আবেদন করেন, ২৪ সপ্তাহের ভ্রূণ গর্ভপাত করাতে চান মেয়ের। আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার পরে জরুরি ভিত্তিতে এই মামলার শুনানি হয়। তাতে বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্য উদ্বেগ প্রকাশ করেন নাবালিকার বয়স নিয়ে। মেয়েটির পরিবারের আইনজীবী আদালতে জানান, মেয়েটি একটি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল। এখন সে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চায়। তবে সেই নাবালিকা সন্তান জন্ম দেওয়ার মতো মানসিক বা শারীরিক অবস্থায় নেই। ২৪ সপ্তাহের পরে গর্ভপাতের নজির বিরল, তবে এক্ষেত্রে নাবালিকার পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে আদালত অনুমতি দিক। 

    আরও পড়ুন: বয়স্কদের সঙ্গে সময় কাটানোতেই জোর বিশেষজ্ঞ মহলের! কেন জানেন?

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    পাড়ায় খেলতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার হয় বছর এগারোর ওই কিশোরী। ঘটনায় তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অভিযুক্ত তিনজনও নাবালক। রাজ্য শিশু অধিকার রক্ষা কমিশনের সাহায্যে পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়। তার পর থেকে নাবালিকা এখন হোমে রয়েছে। সে শারীরিক এবং মানসিক ভাবে বেশ দুর্বল। তাছাড়াও একটি ১১ বছরের মেয়ের পক্ষে সন্তানের জন্ম দেওয়া ও দায়িত্ব নেওয়া প্রায় অসম্ভব। তার মেডিক্যাল রিপোর্টও বলছে, বয়স কম হওয়ায় গর্ভস্থ সন্তানের ওজন কম রয়েছে এবং অন্য সমস্যাও বেশ কিছু রয়েছে। তমলুক হাসপাতালের তরফে জানানো হয়, নাবালিকার শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বিবেচনা করে দেখা গিয়েছে গর্ভপাতের প্রয়োজন রয়েছে। এরপরই আদালত (Calcutta High Court) এই রায় দেয়।

     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।
  • Sealdah: সকাল থেকে শিয়ালদা মেন শাখায় রেল অবরোধ করে বিক্ষোভ, চরম ভোগান্তি

    Sealdah: সকাল থেকে শিয়ালদা মেন শাখায় রেল অবরোধ করে বিক্ষোভ, চরম ভোগান্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অফিস টাইমে লোকাল ট্রেনের স্টপেজের দাবিতে মঙ্গলবার সকাল থেকে শিয়ালদা (Sealdah)-রানাঘাট মেন শাখায় মদনপুর স্টেশনে রেল অবরোধ করলেন স্থানীয় নিত্যযাত্রীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অবরোধ চলছে। আর সকাল থেকে অবরোধের জেরে আপ-ডাউনের বিভিন্ন শাখায় ট্রেন দাঁড়িয়ে রয়েছে। আপ হাজারদুয়ারি এক্সপ্রেস কল্যাণী স্টেশনে আটকে রয়েছে। অবরোধের জেরে অফিস যাত্রীরা চরম ভোগান্তির শিকার হন। একইসঙ্গে চূড়ান্ত সমস্যায় পড়েছেন স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা।

    কেন রেল অবরোধ

    অবরোধকারীদের বক্তব্য, সকালে একের পর এক মেমু ট্রেন মদনপুর স্টেশনে দাঁড়ায়। কিন্তু, ট্রেন নোংরায় ভর্তি। বাথরুমের জল গোটা কামরায় চলে আসে। আর লালগোলা থেকে এই ট্রেন আসে বলে যাত্রী বোঝাই থাকে। ফলে, ওই ভিড় ট্রেনে মদনপুর সহ আশপাশের এলাকার হাজার হাজার বাসিন্দারা কেউ উঠতে পারেন না। অন্যদিকে, সকালের দিকে একের পর এক লোকাল ট্রেন রয়েছে, যেগুলো বেশিরভাগই মদনপুর স্টেশনে দাঁড়ায় না। আর অফিস টাইমে লোকাল ট্রেন খুব কম দাঁড়ায়। সেই কারণেই চূড়ান্ত হয়রানির মধ্যে পড়তে হয় অফিস টাইমে। এর আগেও একাধিকবার স্টেশন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। আশ্বাস মিললেও কোনও সুরাহা হয়নি। তাই, পথে নেমে আন্দোলন করার সিদ্ধান্ত নেন স্থানীয় বাসিন্দারা। অবশেষে এদিন সকাল ৭.৪০মিনিট নাগাদ শিয়ালদা (Sealdah)-রানাঘাট লোকাল আটকে ট্রেন অবরোধ শুরু হয়। এ বিষয়ে এক নিত্যযাত্রী শুভজিৎ বিশ্বাস বলেন, প্রায় ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট পর পর ট্রেন দেওয়া হয়। তাও আবার মেমু ট্রেন। সেই কারণে চূড়ান্ত সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় আমাদের। আমরা চাই, অবিলম্বে ইলেকট্রিক ট্রেন এবং ১২ বগির ট্রেন দেওয়া হোক। আমাদের দাবি, যতক্ষণ না রেল কর্তৃপক্ষ এসে নতুন করে ট্রেনের স্টপেজ দেওয়ার আশ্বাস দিচ্ছে ততক্ষণ এই অবরোধ চলবে।

    কী বললেন অবরোধে আটকে পড়া এক যাত্রী?

    হাজারদুয়ারি এক্সপ্রেস ট্রেনে করে সন্তোষ মুখোপাধ্যায় বহরমপুর যাচ্ছিলেন। তিনি বলেন, বেলা ১১ টা নাগাদ আমরা বহরমরপুর পৌঁছে যাই। মদনপুরে রেল অবরোধের জন্য এখন আমাদের ট্রেন কল্যাণী স্টেশনে আটকে রয়েছে। কখন বাড়ি পৌঁছাব তা বুঝতে পারছি না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: মহম্মদবাজারে এক ব্যবসায়ীকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন

    Birbhum: মহম্মদবাজারে এক ব্যবসায়ীকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাথর ব্যবসায়ীকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন করার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের (Birbhum) মহম্মদবাজার থানার সেরেন্ডা গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত ব্যবসায়ীর নাম তাপস দাস (৩৩)। তিনি কেন্দ্রসরাল গ্রামের বাসিন্দা। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পুলিশের ভুমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Birbhum)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, তাপসবাবুর হার্ডওয়্যারের ব্যবসা ছিল। পরিশ্রম করে গত কয়েক বছরে বীরভূমে (Birbhum) পাথর খাদান, জীবন বিমার এজেন্ট হিসাবে ফুলে ফেঁপে উঠেছিলেন। সোমবার সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ প্রতিদিনের মতো দোকান থেকে নিজের বাইকে চেপে বাড়ি ফিরছিলেন। সেরেন্ডা গ্রামের কাছে আকটি বটতলার পাশে তাঁকে পড়ে থাকতে দেখে তাঁর বাড়িতে খবর দেন এক গ্রামবাসী। পরে, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাথর ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে সিউড়ি সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। ব্যবসায়ীর পেটে একটি ও ঘাড়ে দু’টি গুলির চিহ্ন আছে।

    কী বললেন ব্যবসায়ীর পরিবারের সদস্যরা?

    মৃত ব্যবসায়ীর ভাই রাজু বলেন, দাদা দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে শুনেই আমরা গাড়ি নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই। দশন্দরিয়া ও সেরেন্ডার মাঝামাঝি একটি ফাঁকা রাস্তার মাঝে বটতলার পাশে পড়েছিল দাদা। অচৈতন্য অবস্থায় তাঁকে দেখে হাসপাতালে ভর্তি করি। দাদা কোনও কথা বলতে পারেনি। ভর্তির পরে দাদা মারা যায়। হাসপাতালে এসে আমরা বুঝতে পারি দাদাকে গুলি করে খুন করা হয়েছে। দাদার কোনও শত্রু ছিল না। কেন খুন করা হল বুঝতে পারছি না।

    কী বললেন জেলার পুলিশ সুপার?

    খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এই প্রসঙ্গে বীরভূম (Birbhum) জেলার পুলিশ সুপার রাজনারায়ণ মুখোপাধ্যায় বলেন, জমি সংক্রান্ত একটি বিবাদ থেকে এই ঘটনা ঘটতে পারে। সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bihar: ‘‘আমি বেঁচে আছি’’! শেষকৃত্যের পর ‘মৃত’ মেয়ের ভিডিও কল বাবাকে! চাঞ্চল্য বিহারে

    Bihar: ‘‘আমি বেঁচে আছি’’! শেষকৃত্যের পর ‘মৃত’ মেয়ের ভিডিও কল বাবাকে! চাঞ্চল্য বিহারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারের (Bihar) পাটনার তরুণী অংশু নিখোঁজ ছিলেন এক মাস ধরে। তার পরে স্থানীয় খাল থেকে গত সপ্তাহেই একটি মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ (Bihar)। অংশুর বাবা ভেবে নেন ওই মৃতদেহ তাঁর মেয়ের। সেই মতো শেষকৃত্য সম্পন্ন করা হয় ওই দেহের। গোটা পরিবারে শোকের ছায়া নেমে আসে।

    পোশাক দেখে সনাক্ত

    ওই মৃতদেহের মুখ চেনার কোনও উপায় ছিল না, তাই পরনের পোশাক দেখেই সনাক্ত করা হয়। মেয়ের শোকে বাবা বিনোদ মণ্ডল এতটাই বিহ্বল হয়ে পড়েছিলেন যে, শ্মশানে যেতে পর্যন্ত পারেননি। পারলৌকিক ক্রিয়াকর্ম পালন করেছিলেন অংশু কুমারের ঠাকুর্দা। অংশু মারা গেছেন, এই খবর আগুনের গতিতে ছড়িয়ে পড়ে। খবর রটতে রটতে তা এক সময় যায় অংশুর কাছেও (Bihar)। এর পরেই নিজের বাবাকে ভিডিও কল করার সিদ্ধান্ত নেন অংশু। শেষকৃত্য সম্পন্ন হওয়ার এক দিন পরে ‘মৃত মেয়ে’ই ভিডিও কলে কথা বললেন বাবার সঙ্গে। এই গোটা ঘটনায় সারা বিহারে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ফোন পেয়ে বাবা নিজেও অস্থির। তিনি বুঝতে পারছেন না মেয়ে বলে যাঁর দেহ তিনি দাহ করলেন, সে আসলে কে?

    অংশু নিখোঁজ হয়ে গেলেন কীভাবে?

    কিন্তু হঠাৎ অংশু নিখোঁজ হয়ে গেলেন কী করে? জানা গিয়েছে, বাড়ির কাউকে না জানিয়ে তিনি নিজের (Bihar) প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছিলেন। তাঁদের সম্পর্কের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে বাড়ি, এই আশঙ্কায় বাড়ির কাউকে কিছু না বলেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। পরে নিজের প্রেমিকের সঙ্গে বিয়েও সেরে ফেলেন অংশু। জানা যাচ্ছে, বর্তমানে (Bihar) নিজের স্বামীর সঙ্গে বিহারের জানকীনগর এলাকায় সুখে সংসার করছেন তিনি।

    অংশু ভেবে কার দেহ দাহ করা হল? 

    কিন্তু অংশু (Bihar) ভেবে যাকে দাহ করা হল সেটা কে? পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে কোনও অনার কিলিং-এর কারণেই এই মেয়েটিকে খুন করা হয়েছে। যদিও তাকে এখন আর দেখে বোঝার কোনও উপায় নেই। কারণ সেই দেহের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ওই মৃত্যুরহস্যের কিনারা করতে পেরেছে পুলিশ। সন্ধান পাওয়া গিয়েছে মেয়ের বাড়ির। তবে বাবা-মা দুজনেই পলাতক (Bihar)। এতেই সন্দেহ দানা বাঁধছে অনার কিলিং-এর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে সংখ্যালঘু বৃত্তি! দুর্নীতির অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে সংখ্যালঘু বৃত্তি! দুর্নীতির অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের সংখ্যালঘু ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তি নিয়ে দুর্নীতি হয়েছে, এই দাবি তুলে সরব হলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নিজের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বেশ কিছু নথি তুলে ধরেন এবং বলেন, রাজ্যে অস্তিত্বহীন ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আড়ালেই সংখ্যালঘু বৃত্তি প্রদান নিয়ে ব্যাপক দুর্নীতি হচ্ছ।

    মোট কত টাকার দুর্নীতির অভিযোগ?

    বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) আরও দাবি, কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু দফতরের প্রাথমিক তদন্ত অনুযায়ী, গত ৫ বছরে এই ক্ষেত্রে দুর্নীতির পরিমাণ ১৪৪.৮৩ কোটি টাকা। শুভেন্দু আরও বলেন, সারা দেশে ৮৩০ ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে এমন ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৩৯ শতাংশ। শুভেন্দুর অভিযোগ, দেখা যাচ্ছে যারা বৃত্তি পেয়েছে আদতে সেইসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির কোনওটারই অস্তিত্ব নেই। পুরোটাই জালিয়াতির উপর চলছে। এনিয়ে সরাসরি আক্রমণ জানিয়েছেন তিনি তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের। সোমবার পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকে হাজির ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী।

    আর কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিনই জানান যে এই দুর্নীতি নিয়ে তিনি অনেক দিন ধরেই সরব হয়েছেন। এর আগে পশ্চিমবঙ্গের তিনটি থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। প্রথম অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর নকশালবাড়ি থানায়, তারপর দার্জিলিং জেলার খড়িবাড়ি থানাতে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি এবং হুগলি চন্ডীতলা থানাতে তৃতীয় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। এই সমস্ত দুর্নীতির তদন্ত সিবিআইকে দিয়ে করানোর অনুরোধ জানিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Suvendu Adhikari)। পাশাপাশি বিরোধী দলনেতার আরও অভিযোগ যে পুলিশকে অভিযোগ জানানো হয়েছিল, কিন্তু পুলিশ কোনও পদক্ষেপ নেয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share