Author: user

  • Gangasagar: কানাডায় বিশ্ব পুলিশ এবং ফায়ার গেমস প্রতিযোগিতায় সোনা জিতলেন সাগরের রাজেশ্বরী

    Gangasagar: কানাডায় বিশ্ব পুলিশ এবং ফায়ার গেমস প্রতিযোগিতায় সোনা জিতলেন সাগরের রাজেশ্বরী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন খেলাধূলার ওপরই একটা টান ছিল দক্ষিণ ২৪ পরগনার গঙ্গাসাগরের (Gangasagar) সুমতি নগরের রাজেশ্বরী দাসের। আন্তর্জাতিক স্তরে বিশ্ব পুলিশ এবং ফায়ার গেমস অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতায় সোনা আনলেন তিনি। কানাডার মনিটাবোতে ২৮ জুলাই থেকে ৬ই অগাস্ট পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছিল এই প্রতিযোগিত। অনূর্ধ্ব ২৯ বছর মহিলাদের হাই জাম্প প্রতিযোগিতায় একের পর এক প্রতিযোগীকে হারিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করে স্বর্ণপদক অর্জন করেছেন সাগরের এই তরুণী। এছাড়াও ট্রিপল জাম্পে রূপো ও লং জাম্প প্রতিযোগিতায় ব্রোঞ্জ জেতেন রাজেশ্বরী। বর্তমানে রাজেশ্বরী দিল্লি সিআইএসএফের হেড কনস্টেবল  পুলিশ ও  ফায়ার দফতরের অধীনে কর্মরত। রাজেশ্বরীর এই সাফল্যে আনন্দিত সাগরবাসী। পদক জয়ের পর সাগরে এসে পরিবারে সঙ্গে দেখা করবেন তিনি।

    কী বললেন রাজেশ্বরী?

    রাজেশ্বরী বলেন, ২০২১ সালে সিআইএসএফের চাকরিতে যোগদান করেন। পরে, অল ইন্ডিয়া পুলিশ গেমসে প্রথম হয়ে বিশ্ব পুলিশ অ্যাথেলেটিক্স খেলার সুযোগ পান। রাজেশ্বরীর কথায়, কিছু দিন আগে চিঠি পেয়েছি। ওড়িশায় সিআইএসএফের এএসআই পদে পদোন্নতির জন্য এক মাসের ট্রেনিংয়ে যেতে হবে। টুর্নামেন্ট শেষ হলে সেখানে যাব। সুযোগের অভাবে গ্রামের বহু প্রতিভা নষ্ট হয়ে যায়। আমি আগামী দিনে এই প্রতিভাধারী ছেলেমেয়েদের জন্য কাজ করতে চাই। আমার এই জয় সাগরবাসীর (Gangasagar) জয়। দেশের হয়ে অলিম্পিক ও এশিয়ান গেমসের মতন আন্তর্জাতিক স্তরে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে চাই এবং দেশের হয়ে পদক জিততে চাই।

    কী বললেন পরিবারের সদস্যরা? (Gangasagar)

    রাজেশ্বরীর বাবা সত্যব্রত দাসের ছোটখাট একটি ওষুধের দোকান রয়েছে। এর পাশাপাশি তিনি চাষবাসও করেন। তিনি বলেন, খুবই অভাবের সংসারে মেয়েকে লালন পালন করেছি। মেয়ের এই জয়ে আমরা খুবই গর্বিত। আমি চাই আমার মেয়ে দেশের হয়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে দেশ ও দশের মুখ উজ্জ্বল করুক। রাজেশ্বরীর মা ভরণী দাস বলেন, অভাবের সংসারের মধ্যে খুব কষ্ট করে এক ছেলে ও এক মেয়েকে বড় করে তুলেছি আমরা। রাজেশ্বরীর অদম্য ইচ্ছার কাছে অভাব হার মেনেছে। রাজেশ্বরীর এই সাফল্যে আমরা খুবই গর্বিত ও আনন্দিত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Digital India: মোদির ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্প সম্প্রসারণে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ

    Digital India: মোদির ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্প সম্প্রসারণে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল ইন্ডিয়া (Digital India) প্রকল্পের সম্প্রসারণে অনুমোদন দিয়েছেন। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করার কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। প্রকল্পের জন্য সরকার ১৪৯০৩ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করেছে বলে জানান মন্ত্রী। দেশের ডিজিটাল অর্থনীতি, আইটি এবং ইলেকট্রনিক্স মাধ্যমের সার্বিক উন্নতির লক্ষ্যে এই প্রকল্পের সম্প্রসারণ।

    ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্পের সম্প্রসারণ ( (Digital India))

    নাগরিকদের ডিজিটাল ( (Digital India)) পরিষেবা দিতে, ২০১৫ সালের ১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই প্রকল্পের সূচনা করেছিলেন। এরপর গত সাত বছর ধরে এই প্রকল্পের সুবিধা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে বলে মনে করছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ভারতকে আরও ডিজিটাল এবং গতিশীল করতে এই প্রকল্প ব্যাপক সাফল্য পেয়ছে বলে মনে করছেন তিনি। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, এই ডিজিটাল ভারতকে বিশ্বজনীন মাত্রা দিতে গত ১৬ই অগাস্ট কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা নতুন করে বাজেটের অনুমোদন করেছে। এই সম্প্রসারণ প্রকল্পের কথা তিনি বিস্তৃত ভাবে জানিয়েছেন।

    কী কী রয়েছে এই প্রকল্পে?

    এই প্রকল্পের ( (Digital India)) মধ্যে নানা জনমুখী সুবিধার কথা রয়েছে। প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে নানা পরিষেবার বিষয়। ফিউচার স্কিলস প্রাইম প্রকল্পে তথ্যপ্রযুক্তির জন্য ৬ লক্ষ ২৫ হাজার কর্মীর দক্ষতা বৃদ্ধি করতে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কর্মীদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার জন্য ২ লক্ষ ৬৫ হাজার কর্মীকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। ইউনিফায়েড মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ফর নিউ-এজ গভর্ন্যান্স বা উমঙ্গ ( UMANG) অ্যাপে ১৭০০ টির বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে। এছাড়াও ৫৪০টি আরও পরিষেবা মিলবে বলে জানা গেছে।

    টিয়ার ২ এবং টিয়ার ৩ শহরে ১২০০ রকমের স্টার্ট আপ সংস্থাকে বিশেষ ভাবে সাহায্য করবে কেন্দ্র। স্বাস্থ্য, কৃষিভিত্তিক শহরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগের কেন্দ্র স্থাপন করা হবে এই প্রকল্পে। এছাড়াও ১২ কোটি কলেজ পড়ুয়াকে সাইবার-ইন্টারনেট সচেতনতার কোর্স করানো হবে। সেই সঙ্গে জাতীয় স্তরের সাইবার সংযোগ রক্ষাকারী ২০০০ টির বেশি ওয়েবসাইট যুক্ত করা হবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে আগে ১০ রকম ভাষা অনুবাদের অ্যাপ ছিল, এখন এই প্রকল্পে আরও নতুন  ৮ রকম ভাষা অনুবাদের জন্য অ্যাপ তৈরি করা হবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Purbasthali: পূর্বস্থলীতে তৃণমূল বিধায়কের জন্মদিন পালনে থানার আইসি, বিতর্ক

    Purbasthali: পূর্বস্থলীতে তৃণমূল বিধায়কের জন্মদিন পালনে থানার আইসি, বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশ দলদাসে পরিণত হয়েছে বিজেপি সহ বিরোধীরা বার বার এই অভিযোগ করে আসছে। এই ঘটনা আরও একবার প্রমাণ করল পূর্বস্থলীর (Purbasthali) ঘটনা। তৃণমূল বিধায়ক তপন চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিন পালন করতে দেখা গেল পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলী থানার আইসিকে। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ?

    বিধায়কেক জন্মদিন পালনের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা হয়েছে। মূলত,বিধায়কের ফ্যান ক্লাব পেজ থেকে সে সব ছবি আবার পোস্টও করা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, মোমবাতি জ্বেলে বিধায়ককে কেক খাইয়ে দিচ্ছেন পূর্বস্থলির (Purbasthali) আইসি সন্দীপ গঙ্গোপাধ্যায়। আর সেই ছবি পোস্ট হতেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। একজন পুলিশ আধিকারিক কীভাবে তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে বিধায়কের জন্মদিন পালন করেন? শুধু তাই নয়, পাশাপাশি তাঁর নিরপেক্ষতা নিয়েও এলাকাবাসী প্রশ্ন তুলছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, একজন আইসি যেভাবে জন্মদিন পালন করছেন তাতে তাঁকে প্রশাসনের আধিকারিক মনে হচ্ছে না। পার্টির লোক মনে হচ্ছে। শাসক দলের লোকজন বা বিধায়কের লোকজন অন্যায় করলে এই আইসি তো তাঁর বিরুদ্ধে কতটা পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন তা বোঝা যাচ্ছে।

    কী বললেন বিধায়ক?

    তৃণমূল বিধায়ক তপন চট্টোপাধ্যায় সমস্ত দায়ভার ঝেড়ে ফেলে আইসিকে কার্যত কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন। তিনি স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে বলেন, কেউ যদি ভালবেসে আসে আমি কি তাড়িয়ে দেব? আমি কাউকে ডাকিনি। নিজে থেকেই এসেছেন। এর বেশি তিনি আর কিছু বলতে চাননি।

    কী বললেন থানার আইসি?

    পূর্বস্থলীর (Purbasthali) আইসি সন্দীপ গঙ্গোপাধ্যায় নিজের অবস্থান কতটা নিরপেক্ষ তা বোঝানোর জন্য মরিয়া চেষ্টা চালান। কার্যত এই ঘটনায় তিনি যে বেশ কিছুটা ব্যাকফুটে চলে গিয়েছেন তা বুঝতে পেরে তিনি বলেন, এলাকায় খোঁজ নিয়ে দেখবেন আমি নিরপেক্ষভাবেই কাজ করে এসেছি। আমি জানতাম না বিধায়কের জন্মদিন রয়েছে। বিধায়ক আমায় ডেকেছেন, বললেন একবার আসতে। তাই আমি গিয়েছিলাম। সৌজন্য রক্ষার্থেই গিয়েছি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Himachal Pradesh: অতিভারী বৃষ্টিতে তিনদিনে ৭১ জন মৃত হিমাচলে, ‘পর্বত সমান চ্যালেঞ্জ’ বললেন মুখ্যমন্ত্রী

    Himachal Pradesh: অতিভারী বৃষ্টিতে তিনদিনে ৭১ জন মৃত হিমাচলে, ‘পর্বত সমান চ্যালেঞ্জ’ বললেন মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত তিনদিনে কম করে ৭১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে হিমাচল প্রদেশে। অতিভারী বৃষ্টিতে হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh) এখনও পর্যন্ত ১৩ জন নিখোঁজ বলে জানিয়েছে রাজ্যের প্রশাসন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু এই বিপর্যয়কে ‘পর্বত সমান চ্যালেঞ্জ’ বলে অভিহিত করেছেন। বৃষ্টি, ভূমিধস, হড়পাবান, মেঘ ভাঙা বৃষ্টিতে নাজেহাল হিমাচল প্রদেশের (Himachal Pradesh) মানুষ। ধ্বংসস্তূপের ভিতর থেকে উদ্ধার হচ্ছে মৃতদেহ। বর্ষার পর থেকেই হিমাচল প্রদেশের পরিস্থিতি ক্রমশ অবনতি হতে থাকে। গত রবিবার থেকে একনাগারে বৃষ্টি শুরু হয় রাজ্যে এবং পাশাপাশি চলতে থাকে ভূমিধস। 

    ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ

    পরিসংখ্যান বলছে, বিগত তিনদিনে বৃষ্টির কারণে ১ হাজার ২২০ টি রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে। চলতি বছরের মরশুমে ১৭০টি মেঘ ভাঙা বৃষ্টি এবং ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। যার কারণে ৯,৬০০ বাড়ি ধ্বংস স্তূপে পরিণত হয়েছে। জানা গিয়েছে সে রাজ্যের কৃষ্ণনগর, সামার হিল এই সমস্ত এলাকাতে ব্যাপকভাবে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, জনজীবন সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হয়েছে ভূমিধসের কারণে। রবিবার রাতেই উদ্ধার হয় ৫৭টি মৃতদেহ। ১৭ অগাস্ট রাজ্যের সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ জারি করেছে সরকার (Himachal Pradesh)।

    অন্যদিকে পাঞ্জাব, হিমাচল প্রদেশে বন্যার পরিস্থিতিও তৈরি হয়েছে

    জানা গিয়েছে, ভাকরা এবং পঙ-ড্যাম এই বাঁধগুলিও খুলে দেওয়া হবে আগামী চার পাঁচ দিনের জন্য। কারণ অতি ভারী বৃষ্টির কারণে ব্যাপক চাপ পড়ছে এগুলোতে। বেড়ে গেছে জলস্তর। স্বাভাবিকভাবেই এই সমস্ত বাঁধগুলির জল ছাড়ার ফলে পাঞ্জাব এবং হিমাচল প্রদেশের (Himachal Pradesh) বিস্তীর্ণ অঞ্চলজুড়ে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    কী বলছেন হিমাচলের মুখ্যমন্ত্রী 

    হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘ প্রতিবছরই এমন পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হয় আমাদের। কিন্তু চলতি বছরে তা যেন পর্বত সমান চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’’ তিনি জানিয়েছেন চলতি বছরে অতি ভারী বৃষ্টির কারণে রাজ্যের ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। চলতি সপ্তাহে অতি ভারী বৃষ্টির ফলে একাধিক সড়ক বন্ধ হয়ে রয়েছে সে রাজ্যে। বাড়িও তলিয়ে গেছে জলোর তোড়ে। এই সময়ে রাজ্যে খোলা হয়েছে একাধিক ত্রাণ শিবির। উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে এনডিআরএফ। বিপর্যস্ত ফতেপুর অঞ্চলে ৫৩৯ জনকে রাখা হয়েছে ত্রাণ শিবিরে (Himachal Pradesh)। মুখ্যমন্ত্রী নিজেও আকাশ পথে বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছেন। নিম্নবর্তী অঞ্চল গুলি থেকে প্রায় ৮০০ মানুষকে সরানো হয়েছে কাংড়া জেলায়। পরিস্থিতি মোকাবিলায় এনডিআরএফ-এর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছে ভারতীয় সেনাবাহিনীও। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর, মঙ্গলবারই বলেন, ‘‘কেন্দ্রীয় সরকার এবং হিমাচল প্রদেশের সরকার একসঙ্গে চেষ্টা করছে সমস্ত রকম ভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করার।’’ এনডিআরএফের পাশাপাশি ভারতীয় বিমান বাহিনীও প্রয়োজন মতো কাজ চালাচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JU Student Death: ‘‘২২ অগাস্ট স্বপ্নদীপের দিন, বিধানসভায় যেন প্রস্তুত থাকে তৃণমূল’’, তোপ শুভেন্দুর

    JU Student Death: ‘‘২২ অগাস্ট স্বপ্নদীপের দিন, বিধানসভায় যেন প্রস্তুত থাকে তৃণমূল’’, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুরের প্রথম বর্ষের পড়ুয়া স্বপ্নদীপ কুণ্ডুর মৃত্যুতে সরগরম রাজ্য। আগামী শুক্রবার ১৮ অগাস্ট বগুলায় মৃত ছাত্রের বাড়ি যাচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (JU Student Death)। বুধবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি একথা জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত ১৯৪৭ সালের ১৮ অগাস্ট ভারতের মানচিত্রের সঙ্গে জুড়েছিল নদিয়া। সেই অর্থে শুক্রবার এই জেলার স্বাধীনতা দিবস। জানা গিয়েছে, সেখান থেকে মৃত ছাত্রের বাড়িতে যাবেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে থাকতে পারেন বিজেপির ১০ থেকে ১৫ জন বিধায়কও।

    বিশ্ববিদ্যালয়ে আসতে পারে মঞ্জুরি কমিশন

    ছাত্র মৃত্যুর (JU Student Death) ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার কথা রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বা ইউজিসির প্রতিনিধিদের। এই প্রতিনিধি দল যাতে যাদবপুরে শীঘ্রই আসে সেজন্য তৎপর হয়েছেন বিরোধী দলনেতা (JU Student Death)। শীঘ্রই এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে চিঠিও লিখতে চলেছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। বৃহস্পতিবারই তিনি এ কথা জানিয়েছেন। সরেজমিনে পরিস্থিতি যাতে খতিয়ে দেখে ইউজিসি, সেই অনুরোধ করবেন শুভেন্দু অধিকারী। একইসঙ্গে বিরোধী দলনেতার পাল্টা ঘোষণা, ২২ অগাস্ট ছাত্র মৃত্যুর ইস্যুতে চেপে ধরা হবে সরকারকে। এদিন বিরোধী দলনেতা বলেন যে ১ ইঞ্চি জমিও ছাড়া হবে না তৃণমূলকে। শুভেন্দুর তোপ, ২২ অগাস্ট বিধানসভার ভিতরে তাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য যেন প্রস্তুত থাকেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তিনি এদিন আরও বলেন, ২২ অগাস্ট হবে স্বপ্নদীপের দিন (JU Student Death)। 

    যাদবপুরে ছাত্র মৃত্যু (JU Student Death)

    এদিনই এবিভিপি-র কর্মী সমর্থকদের ওপর ব্যাপক লাঠিচার্জের অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে প্রাক্তনীদের সভা এবং এবিভিপি-এর পাল্টা স্লোগানকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের অভিযোগ, প্রশাসন প্রাক্তনীদের সভা করার অনুমতি দিলেও তাদের কোনও রকম অনুমতি দেয়নি। এই ইস্যুতেও সরব হন শুভেন্দু। তিনি বলেন, ‘‘পুলিশ হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্যাডার। তৃণমূলের নির্দেশে চলে। রাষ্ট্রবাদী সংগঠন এবিভিপির ওপর তাই কোনও কারণ ছাড়াই লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ।’’ প্রসঙ্গত, যাদবপুরকাণ্ডে ইতিমধ্যে গ্রেফতার হয়েছে এক জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দা। তিনিও প্রাক্তনী বলেই জানা গিয়েছে (JU Student Death)। এপ্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, ‘‘ জম্মুর ছেলে গ্রেফতার হয়েছে। এখানে কোনও বৃহত্তর ষড়যন্ত্র আছে কি না দেখতে হবে। এনআইএ তদন্ত দরকার।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JU Student Death: সভা-মিছিল ঘিরে উত্তপ্ত যাদবপুর, এবিভিপির ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

    JU Student Death: সভা-মিছিল ঘিরে উত্তপ্ত যাদবপুর, এবিভিপির ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় বৃহস্পতিবারও সরগরম থাকল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর (JU Student Death)। এদিন সন্ধ্যাতেও উত্তেজনা ছড়াল। এবিভিপি-র কর্মী সমর্থকদের ওপর ব্যাপক লাঠিচার্জের অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে। বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে প্রাক্তনীদের সভা এবং এবিভিপি-এর পাল্টা স্লোগানকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের অভিযোগ, প্রশাসন প্রাক্তনীদের সভা করার অনুমতি দিলেও তাদের কোনও রকম অনুমতি দেয়নি। জানা গিয়েছে, প্রাক্তনীদের সভা চলছিল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে, সে সময়ে এবিভিপি-র কর্মী সমর্থকরা ছাত্র মৃত্যুর প্রতিবাদে স্লোগান (JU Student Death) দিতে থাকেন। তখনই বিক্ষোভকারীদের জোর করে সরানোর চেষ্টা করে পুলিশ। পাল্টা প্রতিরোধ শুরু করে এবিভিপি। তারপরেই লাঠিচার্জ শুরু করে কলকাতা পুলিশ।

    তৃণমূল-বাম ছাত্র সংগঠনগুলির মধ্যে ধস্তাধস্তি 

    অন্যদিকে, বৃহস্পতিবারই বিশ্ববিদ্যালয়ের অরবিন্দ ভবনের সামনে ধস্তাধস্তিতে শুরু হয় একাধিক বাম ছাত্র সংগঠন এবং তৃণমূল ছাত্র পরিষদের মধ্যে। এতে গোটা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। দুপক্ষই পাল্টা অভিযোগ এনেছে(JU Student Death) একে অপরের বিরুদ্ধে। একই সময়ে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভা এবং বাম ছাত্র সংগঠনগুলির যৌথ সভা ঘিরে উত্তেজনা শুরু হয়। দুই পক্ষ মুখোমুখি হতেই প্রথমে বচসা এবং পরে ধস্তাধস্তি হয়।

    লালবাজারে তলব বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে

    বৃহস্পতিবারই ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় লালবাজারে তলব করা হয় (JU Student Death) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসুকে। টানা সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন পুলিশকর্তারা। তদন্তকারীদের সূত্রে জানা গিয়েছে, হোস্টেল এবং প্রশাসনিক সংক্রান্ত বিষয়ে স্নেহ মঞ্জু বসুকে কুড়িটিরও বেশি প্রশ্ন করা হয়েছে।  সূত্রের খবর বেশিরভাগ প্রশ্নের উত্তরই দিন এড়িয়ে গিয়েছেন স্নেহমঞ্জু বসু। এবং  বলেছেন ডিন সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। যদিও লালবাজারে বিকাল তিনটের সময় স্নেহমঞ্জু বসু এবং ডিন দুজনকেই তলব করা হয়েছিল। কিন্তু রজত রায় এদিন উপস্থিত হননি। এখনও পর্যন্ত অনেকেই গ্রেফতার হয়েছেন ছাত্র-মৃত্যুর ঘটনায়। যাঁদের মধ্যে ওই হোস্টেলের প্রাক্তনী এবং আবাসিকরাও রয়েছেন। এখানে প্রশ্ন উঠছে প্রাক্তনী হওয়ার পরেও কিভাবে হোস্টেলে থাকা যায় (JU Student Death)?

    ওয়াকিবহাল মহল বলছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশও অমান্য করেছে। র‌্যাগিং সংক্রান্ত সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ ছিল ২০০৯ সালে যে ছাত্রাবাসে প্রথম বর্ষের পড়ুয়াদের আলাদা রাখতে হবে। এবং তা সম্ভব না হলে বজায় রাখতে হবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তাদের অনবরত নজরদারি। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন এই ইস্যুতে শোকজ করেছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে (JU Student Death)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bjp: কোচবিহারে ভাঙন শাসক দলে, গেরুয়া শিবিরে যোগদান ২ নেতার

    Bjp: কোচবিহারে ভাঙন শাসক দলে, গেরুয়া শিবিরে যোগদান ২ নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গে যেন তৃণমূলের ঘর ভেঙেই চলেছে। ফের শাসক শিবির ছেড়ে বিজেপিতে (Bjp) যোগদান করতে দেখা গেল কোচবিহার জেলার একাধিক গুরুত্বপূর্ণ তৃণমূল নেতাকে। বুধবার গেরুয়া শিবিরে যোগদান করলেন কোচবিহার ১ নং ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি সিতেন বর্মন এবং চেয়ারম্যান অমল চন্দ্র সরকার। পঞ্চায়েত ভোট ঘোষণার পর থেকেই বারংবার রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছিল কোচবিহার। লাগামছাড়া সন্ত্রাসের অভিযোগ ওঠে শাসকদলের বিরুদ্ধে। গাড়িতে হামলা হয় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকেরও। ঝরে বেশ কতগুলি তরতাজা প্রাণ। এতকিছুর পরেও ভোটের ফল ঘোষণা হতে দেখা যায়, বিজেপি (Bjp) জোর টক্কর দিয়েছে শাসকদলকে।

    আরও পড়ুুন: ভারতীয় অর্থনীতিকে দিশা দেখিয়েছিলেন অটল বিহারী বাজপেয়ী

    অস্বস্তিতে শাসক শিবির…

    কোচবিহারের ১ নম্বর ব্লক থেকেই জেলা পরিষদের সভাধিপতি হন শাসক দলের সুমিতা বর্মন এবং সহ-সভাপতি হন আব্দুল জলিল আহমেদ। কিন্তু সেই ব্লকেই দলের ভাঙনে জোর অস্বস্তিতে পড়েছে শাসক শিবির। এদিন দলত্যাগী দুই নেতাই দলের নেতাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, উত্তরবঙ্গে ক্রমশই পায়ের তলায় মাটি হারাচ্ছে তৃণমূল। লোকসভা ভোট যত এগোবে তৃণমূল ছাড়ার হিড়িক তত বাড়বে।

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে চার গির্জায় ভাঙচুর, পোড়ানো হল বাইবেলও, নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন খ্রিস্টানরা

    কী বলছেন দলত্যাগী ২ নেতা

    দলত্যাগী দুই নেতা বৃহস্পতিবার একঝাঁক কর্মী সমর্থক নিয়ে বিজেপিরজেলা অফিসে হাজির হন। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন বিজেপির জেলা সভাপতি সুকুমার রায়। বৃহস্পতিবার শাসকদলের দুই নেতাকে স্বাগত জানাতে কোচবিহার জেলা বিজেপির (Bjp) পার্টি অফিসে হাজির ছিলেন জেলা কমিটির একাধিক নেতা। দুই দলত্যাগী নেতার বক্তব্য, তৃণমূলে কোনও নীতি আদর্শ নেই। কোচবিহার জেলা তৃণমূল গোষ্ঠীকোন্দলে জর্জরিত। এখানে কেউ কাউকে মানে না। তাই মানুষের কাজ করতেই বিজেপিকে বেছে নিয়েছেন তাঁরা। অন্যদিকে বিজেপির (Bjp) জেলা সভাপতি সুকুমার রায় বলেন, ‘‘ওঁরা দুজনেই তৃণমূলের ব্লকের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে বিজেপি (Bjp) জয়েন করলেন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ১৭/০৮/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ১৭/০৮/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১)  কোনও অবিবাহিত জাতকের বিয়ের আলোচনা হতে পারে।

    ২) মহিলাদের সহযোগিতায় পরিবারে ভারসাম্য বজায় থাকবে।

       
         
    বৃষ

    ১) স্বাস্থ্যের বিশেষ যত্ন নিতে হবে।

    ২) কাজের কারণে নাওয়া-খাওয়া ভুলে যাবেন।

    মিথুন

    ১) বাড়ির আর্থিক পরিস্থিতি চিন্তায় ফেলবে।

    ২) সন্তানের তরফে সুসংবাদ পাবেন। মহিলারা পারিবারিক জটিলতার সমাধান করবেন।
      
    কর্কট

    ১)  ঋণ দিয়ে থাকা টাকা ফিরে পেতে পারেন, তাই চেষ্টায় কোনও ত্রুটি রাখবেন না।

    ২) পরিবারের মহিলাদের ছাড়া সকলে আপনার প্রতি সন্তুষ্ট থাকবেন।
     

    সিংহ 

    ১) পারিবারিক পরিবেশ শান্ত থাকবে এবং যাত্রার পরিকল্পনা করার পরও তা বাতিল হবে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে শান্ত থাকুন। তা না-হলে কথা কাটাকাটি হতে পারে।    

    কন্যা

    ১) অন্যের কাজ মন দেওয়ার পরিবর্তে নিজের কাজে মনোনিবেশ করুন।

    ২) দাম্পত্য জীবনে জটিলতা থাকবে।      

    তুলা 

    ১) বিদেশি ক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িত কাজ ও শেয়ারে লগ্নি করলে লাভান্বিত হবেন।

    ২) চাকরিজীবীরা সময়ের মধ্যে কাজ পুরো করতে পারবেন।
     
    বৃশ্চিক

    ১) কোনও মহিলার কারণে আপনি মিথ্যা দায়ে অভিযুক্ত হতে পারেন। সতর্ক থাকুন।

    ২) পরিবারের সদস্যদের পরামর্শ মান্য করুন।
             

    ধনু

    ১)  পরিজনরা আপনার আবেগ অনুভব করবেন।

    ২) মধ্যাহ্নের পর কোনও বন্ধুর সাহায্যে কাজ সম্পন্ন হবে এবং লাভ অর্জন করতে পারবেন।

    মকর

    ১) পুরনো বিবাদ মাথা চাড়া দেওযায় পরিবারের পরিবেশ প্রভাবিত হবে।
     
    ২) ভাইদের সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রাখুন।      

    কুম্ভ

    ১) বহুদিন ধরে বাতিল হতে থাকা চুক্তি আজ চূড়ান্ত হওয়ায় আনন্দিত হবেন।

    ২) পরিবারের সদস্যরা আপনার ওপর বিশ্বাস করবেন ও পারিবারিক দায়িত্ব আপনার ওপর ছাড়বেন।

    মীন

    ১) সঠিক সময়ে সিদ্ধান্ত নিতে না-পারায় লগ্নির সুযোগ হাতছাড়া করবেন। দীর্ঘমেয়াদি লগ্নি করতে পারেন।

    ২) পরিবারে আনন্দের পরিবেশ থাকবে।
         

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Vishwakarma: মোদির বিশ্বকর্মা প্রকল্পে ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ

    Vishwakarma: মোদির বিশ্বকর্মা প্রকল্পে ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকর্মা প্রকল্পে (Vishwakarma) ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করছে কেন্দ্র সরকার। সেই সঙ্গে এই ঋণের সুদ হবে ৫ শতাংশ। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত এই প্রকল্পে প্রায় ৩০ লক্ষ কারিগর এবং শিল্পীর পরিবার উপকৃত হবেন। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এই প্রকল্পের সুবিধার কথা জানিয়েছেন। তিনি বুধবার প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত প্রকল্পের সম্পর্কে বিস্তৃত বিবরণ দিয়ে এই প্রকল্পের সুভিধা নেওয়ার কথা বলেন।

    লালকেল্লা থেকে মোদি কী ঘোষণা করেছিলেন (Vishwakarma)?

    মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবসের দিনে দিল্লির লালকেল্লা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের মানুষের জন্য বেশ কিছু প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, আগামী মাসেই বিশ্বকর্মা প্রকল্প চালু করবেন। আর তাতে প্রায় ৩০ লক্ষ কারিগর বিশেষ ভাবে উপকৃত হবেন। আজ নতুন দিল্লিতে কেন্দ্রের অর্থ দফতরের ক্যাবিনেট কমিটির এক বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন নরেন্দ্র মোদি। সেই সঙ্গে এই বৈঠকের মধ্যেই বিশ্বকর্মা প্রকল্পকে কার্যকর করার কথা ঘোষণা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।

    পিএম বিশ্বকর্মা প্রকল্প

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, সরকার ভর্তুকি দিয়ে বিশেষ লোনের ব্যবস্থা করবে এবং এই লোনের জন্য কোনও জামানত রাখতে হবে না। এই প্রকল্প ২০২৮ সাল পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। আগামী পাঁচ বছরের জন্য মোটামুটি ১৩০০০ কোটি টাকার বাজেট বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র সরকার। সেই সঙ্গে প্রকল্পের সুবিধা ১৮ টিরও বেশি প্রথাগত শিল্পের কারিগর এবং শিল্পীরা পাবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। এই প্রকল্পের আওতায় কারিগরদের প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা প্রকল্পের (Vishwakarma) বিশেষ সার্টিফিকেট প্রদানের মাধ্যমে প্রাথমিক ভাবে ১ লক্ষ টাকা এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে ২ লক্ষ টাকার লোন দেওয়া যাবে। এই প্রকল্পের মধ্যে যন্ত্রপাতি, যন্ত্রাংশ এবং প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সরঞ্জাম কেনাকাটার ক্ষেত্রে ডিজিটাল আদানপ্রদানের বিশেষ সুবিধা থাকবে বলে উল্লেখ করেছেন। পিএম বিশ্বকর্মা প্রকল্পে প্রথমিক ভাবে যে কারিগররা সুবিধা পাবেন, তাঁদের মধ্যে হলেন মুচি, ছুতোর, নৌকা প্রস্তুতকারক, কামার, তালা প্রস্তুতকারক, স্বর্ণকার, কুমোর, রাজমিস্ত্রি সহ আরও নানান কারিগর এবং শিল্পীরা।

    পিএম ই-বাস প্রকল্পের জন্য বাজেট বরাদ্দ

    কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেটের অর্থ দফতরের বৈঠকে বিশ্বকর্মা প্রকল্পের (Vishwakarma) পাশাপাশি, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ই-বাস সেবা চালু করার সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে। এককালীন ১০০০০ ই-বাসের পরিষেবা চালু হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এই বাস পরিষেবা দেশের ১৬৯ শহরে নামানো হবে। এই বাস পরিষেবা হবে প্রাইভেট পাবলিক পার্টনারশিপে। আগামী দশ বছরের জন্য এই পিএম ই-বাস প্রকল্পে ৫৭৬১৩ কোটি টাকার বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। মন্ত্রী আরও বলেন, এই প্রকল্পে  ৪৫০০০ থেকে ৫৫০০০ হাজার নতুন কর্ম সংস্থানের সুযোগ হবে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: শান্তিপুর পঞ্চায়েত সমিতি হাতছাড়া তৃণমূলের, দখল করল বিজেপি

    Nadia: শান্তিপুর পঞ্চায়েত সমিতি হাতছাড়া তৃণমূলের, দখল করল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের হাতছাড়া শান্তিপুর (Nadia) পঞ্চায়েত সমিতি। জেলার মধ্যে এই প্রথম পঞ্চায়েত সমিতি দখল করল বিজেপি। অতীতে কখনও বামফ্রন্ট, পরবর্তীতে তৃণমূলের হলেও শান্তিপুর পঞ্চায়েত সমিতি এই প্রথম দখল করল বিজেপি। বিজেপি কর্মীদের মধ্যে তীব্র উচ্ছ্বাস। 

    কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে উচ্ছ্বাস (Nadia)

    শান্তিপুর (Nadia) পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠনের পর বিজেপির নবনিযুক্ত সভাপতি হলেন নৃপেন মণ্ডল। তিনি হরিপুর ১০ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতি থেকে জয়লাভ করেছিলেন। অপরদিকে সহ-সভাপতি হিসেবে নিযুক্ত হন চঞ্চল চক্রবর্তী, তিনি আবার ফুলিয়া টাউনশিপ ২৮ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতি থেকে জয়লাভ করেছেন। পঞ্চায়েত সমিতি দখলের পর বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে বিজয়োল্লাস লক্ষ্য করা যায়। এদিনের বোর্ড গঠন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রানাঘাট দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তথা রানাঘাট উত্তর-পশ্চিম বিধানসভার বিধায়ক পার্থসারথি চ্যাটার্জী এবং রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ জগন্নাথ সরকার। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রানাঘাট উত্তর-পূর্বের বিধায়ক অসীম বিশ্বাস, চাকদা বিধানসভার বিধায়ক বঙ্কিম ঘোষ সহ অন্যান্য বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা।

    বিজেপি সাংসদের বক্তব্য

    বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকারের (Nadia) দাবি, পঞ্চায়েত নির্বাচনে মানুষ যেভাবে বিজেপির প্রতি আস্থা রেখেছেন, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলকে ভোটই দেবে না মানুষ। তিনি পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, থানার ওসি অঞ্চল সভাপতির মতো আচরণ করছেন। তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা এলাকায় ঢুকে বিজেপি কর্মীদের ঘরছাড়া, মারধর করে সন্ত্রাস চালাচ্ছে। শাসকের এত হিংসার পরেও মানুষ বিজেপিকে জয়যুক্ত করেছেন। এই জয় সাধারণ মানুষের জয়।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    বিজেপি পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠন করলেও খোঁচা দিতে ছাড়লেন না শান্তিপুরের (Nadia) তৃণমূল বিধায়ক ব্রজকিশোর গোস্বামী। তাঁর দাবি, বিজেপি বারবার দাবি করে এই রাজ্যে ডবল ইঞ্জিনের সরকার গড়বে। যেদিন এই রাজ্যে ডবল ইঞ্জিনের সরকার হবে, সেদিন এই রাজ্য উত্তরপ্রদেশে পরিণত হবে। এই রাজ্যে তৃণমূল আছে বলেই মা বোনেরা এখনও স্বাধীনভাবে রাস্তায় বেরোতে পারছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share