Author: user

  • Mangla Haat: মঙ্গলাহাটে পুড়ে ছাই হাজারের বেশি দোকান, পুজোর মুখে মাথায় হাত ব্যবসায়ী, কারিগরদের

    Mangla Haat: মঙ্গলাহাটে পুড়ে ছাই হাজারের বেশি দোকান, পুজোর মুখে মাথায় হাত ব্যবসায়ী, কারিগরদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভূত হাওড়ার মঙ্গলাহাট (Mangla Haat)। পুড়ে ছাই হয়ে গেছে হাজারের বেশি দোকান। পুজোর আগে ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মুখে ব্যবসায়ীরা। মাথায় হাত হাটের উপর নির্ভরশীল ব্যবসায়ী, দর্জি ও অন্যান্য কারিগরদের। তাঁরা ভেবে পাচ্ছেন না, কী ভাবে এই ক্ষতি পূরণ করবেন।

    পুজো এলেই বাড়ে ব্যস্ততা (Mangla Haat)

    হাওড়ায় ঘরে ঘরে তৈরি হয় নানা রঙের পোশাক। দিন-রাত কাজ করে চলেছেন দর্জি, কারিগররা। হাওড়ার বাঁকড়া, উনসানি, ডোমজুড়, জগৎবল্লভপুর, পাঁচলা ও উলুবেড়িয়ায় বাড়ি বাড়ি দেখা যায় এই ছবি। পুজো এলে তাঁদের বাড়ে ব্যস্ততা। হাওড়ার মঙ্গলাহাটে (Mangla Haat) যে পোশাক আসে, তা তৈরির শিল্পের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন কয়েক লক্ষ শ্রমিক। বড় বড় দোকান থেকে কাপড় এনে তৈরি হয় জামা-প্যান্ট, সালওয়ার, ফ্রক। কেউ পোশাকে ডিজাইন করেন, কেউ কাপড় কাটেন, কেউ সেলাই করেন, আবার কেউ জামায় বোতাম বসান। অনেকে আবার প্যাকিংয়ের কাজ করেন। এটাই একমাত্র উপার্জনের পথ। তাই রুটি-রুজির টানে পুরুষদের সঙ্গে হাত লাগান বাড়ির মহিলারাও।

    কী বলছেন ব্যবসায়ী এবং কারিগররা (Mangla Haat)

    মঙ্গলাহাটে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে রাতের ঘুম উড়েছে পোশাক ব্যবসায়ীদের। এরকমই এক ব্যবসায়ী শ্যামসুদ্দিন পিয়াদা বলেন, আমরা কী ভাবে সংসার চালাব, ভেবে পাচ্ছি না। পুজোর জন্য অনেক মাল তৈরি হয়ে গেছে। এত কাজ হয়ে গেছে, এদের পয়সা কী করে দেব, মাল বেচব কী করে, সেই নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেছি। তিনি বলেন, তাঁর ৪০ বছরের পুরনো দোকান (Mangla Haat)। এখানে ১৫-১৬ জন দর্জি আছে। এখন মাল বিক্রি না হলে তাঁদের বেতন দেব কী ভাবে, সেটাই ভেবে পাচ্ছি না। দর্জি কারিগর শেখ হাবিব বলেন, ‘কী করে চলবে আমাদের? কী করে খাব? ছোট ছোট বাচ্চা রয়েছে। তিনি বলেন, আমরা ২-৩ জন ওস্তাগারে কাজ করি। হাওড়া হাটে এমন দুর্ঘটনা ঘটেছে, এখন তাঁদের মাল বিক্রি হচ্ছে না। খুব চিন্তায় পড়ে গেছি কী করব, কোথায় মাল বিক্রি করব।

    সবাই তাকিয়ে সরকারের দিকে

    বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে ভস্মীভূত হয়ে গেছে মঙ্গলাহাট (Mangla Haat)। হাট আবার কবে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরবে, জানা নেই কারও। সামনে পুজো। এই পরিস্থিতিতে সরকারের দিকে তাকিয়ে ব্য়বসায়ী, দর্জি ও কারিগররা। দর্জিমিস্ত্রি সাহেব আলি পিয়াদা বলেন, এই মাল তাঁদের  হাটে যায় প্রতি সপ্তাহে। হাট পুড়ে গেছে। মাল আর হাটে যাবে না। ওস্তাগর আমাদের পয়সা দিতে পারবেন না। এই করে আমরা খাই। কী করে আমাদের সংসার চলবে। ওস্তাগররা এখন কিছু বলছে না। দিদি তো গিয়েছিল দেখলাম। দিদির উপর আশা আছে।

    পুজো আসছে। এই সময় ঘরে ঘরে কাজ যখন বাড়ার কথা, তখন অগ্নিকাণ্ড কেড়ে নিয়েছে সব কিছু। পুজোর আগে কবে আবার আগের ছন্দে ফিরবে মঙ্গলাহাট, সেই অপেক্ষায় সকলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: আমতায় ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের সদস্যরা, শুনলেন ক্ষতিগ্রস্তদের কথা

    BJP: আমতায় ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের সদস্যরা, শুনলেন ক্ষতিগ্রস্তদের কথা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ার আমতা সহ বিভিন্ন জেলায় পঞ্চায়েত ভোটে গোলমালের কারণ খুঁজতে একের পর এক ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম রাজ্যে পাঠাচ্ছে বিজেপি (BJP)। দলীয় সাংসদদের প্রতিনিধি দলের পর সম্প্রতি গেরুয়া শিবিরের মহিলা সাংসদদের প্রতিনিধিরা ঘুরে গিয়েছেন বাংলা থেকে। এ বার তফশিলি সাংসদদের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম এল আমতায়। আমতার কাঁকরোলে ভোটের পর বিজেপি কর্মীদের বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। তা খতিয়ে দেখতে এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে কথা বলেন তফশিলি সাংসদ দলের সদস্যরা। যদিও এই প্রতিনিধি দল আসার আগে আমতায় রাস্তা আটকে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। পরে, তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছন।

    কী বললেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা?

    বিজেপির (BJP) তফশিলি সাংসদদের এই দলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন মনোজ রাজরি, এস মুনিস্বামী। তাঁরা বলেন, ‘পঞ্চায়েত ভোটকে কেন্দ্র করে রাজ্যে তফশিলি সম্প্রদায়ের ২৮ জন মানুষ খুন হয়েছেন। বিজেপির যে ১০ জন মারা গিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৮জন তফশিলি।’ মনোজের অভিযোগ, ‘বাংলায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়েছে। পুলিশ রাজ্য সরকারের হয়ে কাজ করছে। আমতায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের সঙ্গে কথা বলে সাংবাদিক সম্মেলনে তাঁরা জানান,  এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলেন। অথচ এই রাজ্যে গণতন্ত্রকে কিভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে তা আপনারা (সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন) সারা দেশের সামনে তুলে ধরুন। একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রীর রাজ্যেই মহিলাদের উপর সব থেকে বেশি নির্যাতন চলছে। গরিব ও দলিত মানুষদের উপর সব থেকে বেশি অত্যাচার হয়েছে। তাদের অভিযোগ, পুলিশ ঠিক মতো তাদের দায়িত্ব পালন করেনি। বিজেপি সরকার ক্ষমতায় এলে সব ঘটনার পুনরায় তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেবে।

    প্রতিনিধি দলের সদস্যদের সামনে কী বললেন ক্ষতিগ্রস্তরা?

    প্রতিনিধি দলের সদস্যরা ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের নিয়ে সাংবাদিকদের সামনে যখন বক্তব্য রাখছিলেন তখন ক্ষতিগ্রস্ত মহিলারা কান্নায় ভেঙে পড়েন। প্রতিনিধি দলের সদস্যদের সামনে তাঁরা বলেন, আমাদের ঘরবাড়ি, দোকান ঘর সবকিছু ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন আমরা কোথায় থাকব তা ভেবে পাচ্ছি না। মনোজ রাজরি তখন তাদের শান্ত্বনা দিয়ে বলেন, আপনারা চিন্তা করবেন না। সব অপরাধীরা সাজা পাবে। তিনি বলেন, এই বোনেদের চোখের জল মমতা দিদির সরকারকে ডোবাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Seema Haider: সীমা ও সচিনের আধার কার্ডে তথ্য বদল! উত্তরপ্রদেশে গ্রেফতার ২

    Seema Haider: সীমা ও সচিনের আধার কার্ডে তথ্য বদল! উত্তরপ্রদেশে গ্রেফতার ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেমিক সচিনের টানে ভারতে আসা পাকিস্তানি নাগরিক সীমা হায়দারের (Seema Haider) আধার কার্ড-সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নথি বদলানোর অভিযোগ উঠল। নথি বদলানো হয়েছে প্রেমিক সচিন মিনারও। এই ঘটনায় যোগী পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন দুই যুবক। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত দুই যুবক বুলন্দশহরের আহমদগড়ের একটি জনসেবা কেন্দ্রে কাজ করতেন। সেখান থেকেই তাদের আটক করেছে উত্তরপ্রদেশ এটিএস (অ্যান্টি টেররিজম স্কোয়াড)। পুলিশ সূত্রে খবর দুই অভিযুক্তের নাম পুষ্পেন্দ্র মিনা এবং পবন মিনা। এঁরা দুজনে দাদা-ভাই। পাশাপাশি পাবজি প্রেমিক সচিনেরও তুতো ভাই বলে পরিচিত তারা। কেন এই দুই অভিযুক্ত সীমা-সচিনের নথি পরিবর্তন করেছেন? তা ভাবাচ্ছে গোয়েন্দাদের। এর পিছনে অন্য কোনও চক্র কাজ করছে কিনা তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

    পাক-দূতাবাসে গেল সীমার (Seema Haider) পরিচয় পত্র

    অন্যদিকে দিল্লিতে অবস্থিত পাকিস্তানের দূতাবাসে পাঠানো হল সীমা হায়দারের (Seema Haider) পরিচয় পত্র। অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের পর সীমা হায়দারকে নিয়ে একাধিক বিতর্ক সামনে এসেছে। সে কি শুধুই ভালবাসার টানে এখানে এসেছে নাকি অন্য কোনও উদ্দেশে, তারই রহস্য উন্মোচন করছেন গোয়েন্দারা। সীমার (Seema Haider) ভাই এবং মামা পাক সেনাবাহিনীতে কর্মরত বলে জানতে পেরেছেন গোয়েন্দার। ভারতীয় প্রান্তিক বধূ সাজতে প্রশিক্ষণও নেন সীমা। আবার তাঁর ঝরঝরে ইংরেজি বলাও গোয়েন্দা রেডারে রয়েছে। সীমা (Seema Haider) কোনও পাক গুপ্তচর কি না, সে বিষয়ে সন্দেহ ক্রমশই ঘনীভূত হচ্ছে। ফলে গত ৪ জুলাই থেকেই সীমার ওপর কড়া নজর রয়েছে উত্তরপ্রদেশের এটিএস-এর।

    রাষ্ট্রপতির কাছে ভারতে থাকতে দেওয়ার আর্জি সীমার

    পাবজি খেলতে গিয়ে সচিনের প্রমে পড়েন সীমা (Seema Haider)। অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের পর গ্রেফতার করা হয় সীমাকে। জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর তিনি হিন্দু ধর্ম গ্রহণের দাবি করেন। পাবজি প্রেমিকার কথায়, ‘‘সীমা হিন্দু এবং মুসলমান যে কোনও ধর্মের মেয়েদেরই নাম হয়। তাই আমি এখন থেকে শুধুই সীমা। অথবা, নিজেকে সীমা সচিন বলে পরিচয় দেব। আমার সন্তানদেরও নাম পরিবর্তন করে রাজ, প্রিয়ঙ্কা, পরি এবং মুন্নি রেখেছি।’’ জানা গিয়েছে, এর মধ্যেই ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে ভারতে থাকার আর্জি জানিয়েছেন সীমা। তাঁর আবেদন, তিনি আর পাকিস্তান ফিরতে চান না। সন্তানদের নিয়ে ভারতেই থেকে যেতে চান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • South Dinajpur: বেপাত্তা চিকিৎসক, তালাবন্ধ সরকারি হাসপাতাল, রোগী মৃত্যুতে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

    South Dinajpur: বেপাত্তা চিকিৎসক, তালাবন্ধ সরকারি হাসপাতাল, রোগী মৃত্যুতে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেপাত্তা চিকিৎসক। ৩ দিন ধরে তালা বন্ধ হয়ে রয়েছে সরকারি হাসপাতাল। খোঁজ নেই নার্স ও অনান্য স্বাস্থ্যকর্মীদেরও। আর যার জেরে বিনা চিকিৎসাতেই মৃত্যু হয়েছে এক রোগীর। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ দিনাজপুর (South Dinajpur) জেলার কুমারগঞ্জ ব্লকের সমজিয়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। এই ঘটনা সামনে আসতেই রীতিমত ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা। ঘটনা নিয়ে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক।

    ঠিক কী অভিযোগ?

    বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া দক্ষিণ দিনাজপুর (South Dinajpur) কুমারগঞ্জ ব্লকের সমজিয়া গ্রামপঞ্চায়েত।  প্রত্যন্ত এলাকায় মানুষের সুবিধার জন্য গড়ে উঠেছিল ১০টি বেডের সমজিয়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বৃদ্ধি পেয়েছে বেডের সংখ্যাও। বর্তমানে ২০টি বেড রয়েছে এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। প্রসূতি মহিলাদের সমস্ত রকম চিকিৎসা ছাড়াও ডায়েরিয়া বা রাতবিরেতে যে কোনও অসুখ  বিসুখের চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে। বর্তমানে এই প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রটির দায়িত্বে রয়েছেন একমাত্র চিকিৎসক এস বি মুখোপাধ্যায়। এছাড়াও এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রটির পরিচালনার জন্য রয়েছেন ৫ জন নার্স এবং ৭ জন সরকারি কর্মী। অভিযোগ, সরকারি ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের একমাত্র চিকিৎসক শুক্রবার থেকে আচমকাই বেপাত্তা হয়ে যান। শুধু তাই নয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রের নার্স সহ বাকি কর্মীরাও হাসপাতাল থেকে নিখোঁজ হয়ে যান। যার জেরেই প্রায় ৩ দিন ধরে তালাবন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে সরকারি এই হাসপাতালটি। এদিকে গত ২২ জুলাই স্থানীয় রসুলপুর এলাকার এক যুবক তথা মৎস্যজীবী সাগর মহন্ত আচমকাই অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে তড়িঘড়ি সমজিয়া প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আনা হলেও তার চিকিৎসা হয়নি। তালাবন্ধ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কাউকেই খুঁজে পায়নি তাঁর পরিবারের লোকজন। এরপর স্থানীয় কুমারগঞ্জ ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হলেও শেষ রক্ষা হয়নি।

    স্থানীয় বাসিন্দাদের কী বক্তব্য?

    হাসপাতালে পরিষেবা না পেয়ে রোগী মৃত্যুর ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ, সরকারি হাসপাতাল কেন তালাবন্ধ হয়ে পড়ে থাকবে? একমাত্র চিকিৎসক ছুটিতে থাকলেও তা নিয়ে কেন হেলদোল নেই স্বাস্থ্য দফতরের। বাকি নার্স ও  স্বাস্থ্যকর্মীরাই কেন বেপাত্তা হয়ে থাকল? এই সব প্রশ্ন তুলে ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চরম অব্যবস্থা নিয়ে সরব হয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে এই একই সমস্যা চলছে দক্ষিণ দিনাজপুরের (South Dinajpur) এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। হাসপাতাল তালাবন্ধ থাকার কারণে বিনা চিকিৎসাতেই এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। কেন বারবার এসব ঘটনা ঘটছে। এসব বন্ধ হওয়া উচিত। স্বাস্থ্য দফতরের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত।

    কী বললেন জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক?

    জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুদীপ দাস বলেন, বিষয়টি শুনেছি। সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ধরনের ঘটনা যেন আর না ঘটে তারজন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: রানিনগরে কংগ্রেস কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলি, বাড়িতে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    TMC: রানিনগরে কংগ্রেস কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলি, বাড়িতে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক কংগ্রেস কর্মীকে লক্ষ্য করে গুলি চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল (TMC) আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। একইসঙ্গে ওই কংগ্রেস কর্মীর বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি করা হয় বলে অভিযোগ। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদ জেলার রানিনগর থানার ডেপুটিপাড়ায়। পুলিশ জানিয়েছে, জখম কংগ্রেস কর্মীর নাম রেন্টু শেখ। তাঁকে রানিনগর গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    কেন হামলা?

    রানিনগর এলাকায় ডেপুটিপাড়া এলাকায় এবার কংগ্রেস তথা জোট প্রার্থীর কাছে তৃণমূল হেরে যায়। এরপর থেকেই তৃণমূলের (TMC) লোকজন এলাকায় সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করে। কংগ্রেস কর্মীদের বাড়ির সামনে তৃণমূলের লোকজন জমায়েত করত বলে অভিযোগ। সেখান থেকে মাঝে মধ্যে হুমকিও দেওয়া হত। রবিবার রাতে রেন্টু শেখ নামে কংগ্রেস কর্মীর বাড়়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি করা হয়। পরে, কংগ্রেস কর্মীকে লক্ষ্য গুলি করা হয় বলে অভিযোগ। তাঁকে প্রথমে রানিনগর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে, অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে  মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করেছে। গুলি ও বোমায় তাঁর একটি পা ও হাত গুরুতরভাবে জখম হয়েছে।

    কী বললেন জখম কংগ্রসে কর্মীর পরিবারের লোকজন?

    জখম কংগ্রেস কর্মী রেন্টু শেখের স্ত্রী বলেন, ভোটে এই গ্রামে জোট প্রার্থীর জয় হওয়ার পর থেকেই বাড়ির সামনে তৃণমূলের (TMC)  লোকেরা জমায়েত করত। রবিবার রাতে হঠাৎ আমাদের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি ও গুলি করা হয়। তাতেই আমার স্বামী জখম হয়েছে। ওই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    স্থানীয় তৃণমূল (TMC) নেতাদের বক্তব্য, কংগ্রেস কর্মীরাও তৃণমূল কর্মীদের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি করেছে। তাতে আতর আলি শেখ নামে তৃণমূল এক কর্মী জখম হয়েছেন। তাঁকে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    ফরাক্কায় বোমা উদ্ধার

    ফের মুর্শিদাবাদের ফরাক্কায় বিপুল পরিমাণে বোমা উদ্ধার। বাজেয়াপ্ত করা হল বোমা তৈরির মশলাও। সোমবার সকালে ফরাক্কা থানার মহেশপুর পঞ্চায়েতের শিবতলা এলাকা থেকে বোমা ও মশলা উদ্ধার করে সিআরপিএফ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: সুতিতে তৃণমূলের প্রাক্তন প্রধানকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে খুনের চেষ্টা, এলাকায় শোরগোল

    TMC: সুতিতে তৃণমূলের প্রাক্তন প্রধানকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে খুনের চেষ্টা, এলাকায় শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল (TMC) কংগ্রেসের প্রাক্তন প্রধানকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপানোর অভিযোগ দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের সুতি থানার  উমরাপুর এলাকায়। পুলিশ জানিয়েছে, জখম তৃণমূল নেতার নাম মুজিবর রহমান। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। ইতিমধ্যেই জখম তৃণমূল নেতার পরিবারের লোকজন থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল?

    মজিবরসাহেব ২০১৩ সালে তৃণমূলের উমরাপুর গ্ৰাম পঞ্চায়েতের প্রধান ছিলেন। পরে, তিনি পঞ্চায়েত সদস্য ছিলেন। এবারও তিনি পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের (TMC) প্রার্থী ছিলেন। তবে, তিনি পরাজিত হন। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, জমি সংক্রান্ত বিবাদ নিয়ে এলাকায় গণ্ডগোল হয়েছিল। তৃণমূল নেতা হিসেবে তিনি গণ্ডগোলের মীমাংসা করতে যান। সেখানে দুপক্ষকে নিয়ে সমস্যার সমাধানও করেন। পরে, তিনি বাড়ি ফেরার পথে দুষ্কৃতীরা তাঁর পথ আটকায়। এরপরই ধারাল অস্ত্র দিয়ে তাঁকে এলোপাথাড়ি কোপানো হয় বলে অভিযোগ। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে জঙ্গিপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালেই তিনি এখন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের (TMC) সুতি -২ ব্লকের সভাপতি লতিফুর রহমান বলেন, বাড়ি ফেরার পথেই দলীয় নেতার উপর হামলা হয়েছে। পরিকল্পিতভাবে তাঁকে খুন করার জন্যই কংগ্রেস এই হামলা চালিয়েছে। এই ঘটনার পিছনে দলের কোনও গোষ্ঠী কোন্দল নেই। এই ঘটনার আমরা তীব্র নিন্দা করছি। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    কী বললেন কংগ্রেস নেতৃত্ব?

    হামলার ঘটনায নিয়ে কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি মতিউর রহমান বলেন, ভোটের ফল ঘোষণার পর থেকেই তৃণমূল চারিদিকে সন্ত্রাস চালাচ্ছে। আর দলের কোন্দল তো রয়েছে। বিরোধীরা হামলা চালাবে তা হতে পারে না। আসলে এই হামলার পিছনে তৃণমূলের (TMC) গোষ্ঠীকোন্দল রয়েছে। আমরা চাই, অবিলম্বে হামলাকারীদের পুলিশ গ্রেফতার করুক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • North India Flood: ফের ভারী বৃষ্টির সতর্কতা উত্তর ভারতে! বন্যা পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা

    North India Flood: ফের ভারী বৃষ্টির সতর্কতা উত্তর ভারতে! বন্যা পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতি ভারী বৃষ্টিতে কয়েক সপ্তাহ আগেই নাজেহাল হয়েছিল উত্তর ভারতের জনজীবন (North India Flood)। তার রেশ এখনও চলছে। বেশ কয়েক জায়গায় বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলেও জল জমেই রয়েছে। কিন্তু উত্তর ভারতের বাসিন্দাদের চিন্তা এবং উদ্বেগ বাড়িয়েছে হাওয়া অফিসের ঘোষণা। ভারতের আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, মঙ্গলবার থেকে উত্তর ভারতে ফের ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি মৌসম ভবন আরও জানিয়েছে, এর জেরে বন্যাবিধ্বস্ত (North India Flood) উত্তর ভারতে পরিস্থিতি হয়ে উঠবে আরও ভয়াবহ। প্রসঙ্গত, রবিবারই ফের বিপদসীমা অতিক্রম করেছে যমুনা।

    বিপর্যস্ত উত্তর ভারত…

    হিমাচলে বন্যায় (North India Flood) ৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে রবিবার। এদের মধ্যে দুজনের মৃত্যু হয়েছে ধসের কারণে এবং তিনজন বন্যার জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে। অন্যদিকে, ভারী বৃষ্টি, মেঘ ভাঙা বৃষ্টির কারণে বিপর্যস্ত সম্পূর্ণ উত্তরাখণ্ড। দেবভূমির একাধিক রাস্তা ধসের কারণে অবরুদ্ধ। যমুনেত্রী হাইওয়ে সম্পূর্ণভাবে রুদ্ধ। শুক্রবার রাতে লাদাখেও একাধিক জায়গায় মেঘভাঙা বৃষ্টির খবর মিলেছে। অন্যদিকে জম্মু-কাশ্মীরেও একই পরিস্থিতি লক্ষ্য করা গিয়েছে। এরমধ্যে মঙ্গলবার থেকে ভারী বৃষ্টির কথা শুনিয়েছে হাওয়া অফিস। 

    কী বলছে হাওয়া অফিস? 

    উত্তর ভারতে ব্যাপক বৃষ্টি ও বন্যার (North India Flood) পরে মাঝে  কয়েক দিনের বিরতি। তারপরে ফের ভ্রুকুটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের। উত্তর ভারতে ভারী বৃষ্টিপাত প্রত্যাবর্তন করছে মঙ্গলবার থেকেই, এমনটাই বলছে মৌসম ভবন। ২৫ জুলাই থেকে উত্তর-পশ্চিম ভারতে বৃষ্টিপাত আরও বাড়বে বলে জানা গিয়েছে। রবিবার হাওয়া অফিসের আধিকারিকরা বলেন, ‘‘হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ এবং রাজস্থানের বিস্তীর্ণ এলাকায় ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।’’ বর্ষার পরিসংখ্যান তুলে ধরে তাঁরা বলেন, ‘‘উত্তর-পশ্চিম ভারতে ১ জুন থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৪০ শতাংশ বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। বৃষ্টি হয়েছে ৩১৮.৮ মিলিমিটার।’’ আইএমডি জানিয়েছে, উত্তর ভারতের রাজ্যগুলির মধ্যে শুধুমাত্র পূর্ব উত্তর প্রদেশ বৃষ্টিপাতের ঘাটতি রয়েছে। স্বাভাবিকের থেকে ২৯ শতাংশ কম বৃষ্টিপাত হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে যোগী রাজ্যে।

    পূর্বাভাস অনুযায়ী, মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড এবং রাজস্থানে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। এই সময়ের মধ্যে বুধ ও বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ ও পশ্চিম রাজস্থানে। মঙ্গল ও বুধবার জম্মু, কাশ্মীর ও লাদাখে বৃষ্টি হবে বলে জানা গিয়েছে। আইএমডি জানিয়েছে, মৌসুমি বায়ু তার স্বাভাবিক অবস্থানের দক্ষিণে চলছে এবং পশ্চিম প্রান্তটি আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে ধীরে ধীরে উত্তর দিকে সরে যেতে পারে। আবহাওয়া অফিস গুজরাত ও মধ্য মহারাষ্ট্রের জন্য লাল সতর্কতা জারি করেছে। এই অঞ্চলে ২০৪.৪ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টিপাতের আশা করছে৷

    কমলা সতর্কতা জারি মহারাষ্ট্রে…

    সোমবার থেকে বৃহস্পতিবারের মধ্যে মধ্য মহারাষ্ট্রে কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সে রাজ্যের পালঘর, থানে এবং রায়গড়-সহ সাতটি জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। হাওয়া অফিস বলছে,  ১১৫.৬ মিলিমিটার থেকে ২০৪.৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হতে পারে এই সময়ের মধ্যে। এই পূর্বাভাসের মধ্যে হাওয়া অফিস বন্যার (North India Flood) সম্ভাবনাও দেখছে। অন্যদিকে মধ্যপ্রদেশ, বিদর্ভ, ছত্তিসগড়, অরুণাচল প্রদেশ, অসম, মেঘালয়, রায়ালসিমা, কর্নাটক, কেরল ও পুদুচেরিতে মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বন্যা বিপর্যস্ত অসমে ফের এই বৃষ্টির সম্ভাবনা চিন্তায় ফলেছে সেখানকার প্রশাসনকে। সোমবার ভারতের  উপকূলীবর্তী রাজ্য কর্নাটকে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। কর্নাটক, কেরল ও পুদুচেরিতে মঙ্গল ও বুধবার বৃষ্টি হবে। অন্যদিকে হাওয়া অফিসের মতে, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গানা ও পুদুচেরিতে মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার বৃষ্টি হবে।

    গুজরাতে জারি কমলা সর্তকতা ও কেরলে বন্ধ স্কুল

    গুজরাতে ভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) কারণে দ্বারকার সিনহন এবং ঘি ড্যামে জলস্তর ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে, জুনাগড়, সৌরাষ্ট্র অঞ্চলের বন্যার জলস্তর নামতে শুরু করেছে। প্রশাসন দুর্গতদের উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে গেছে। এখনও পর্যন্ত ৩ হাজারের বেশি মানুষকে সরানো হয়েছে বলে খবর। এরই মাঝে রবিবার গুজরাতের মানুষের উদ্বেগ বাড়িয়ে হাওয়া অফিসের ঘোষণা, ‘‘২৪ জুলাই ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হবে গুজরাতে। পশ্চিম ভারতের এই রাজ্যের দ্বারকা, রাজকোট, ভাবনগর প্রভৃতি জেলায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় ব্যাপক বৃষ্টি হবে।’’ গুজরাতের পরিস্থিতি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সেরাজ্য়ের মুখ্যমন্ত্রীর কথা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জুনাগড়ের এলাকায় জলস্তর প্রতিটি বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছেছে বলে খবর। 

    সোমবার অতিভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) পূর্বাভাস রয়েছে কেরলে। এর জেরে কেরলের কুন্নুর, ওয়ানাদ, কোঝিকোড় জেলায় স্কুলগুলিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কেরলের এই পরিস্থিতির কারণে মৎস্যজীবীদের আগামী ২৭ জুলাই পর্যন্ত সমুদ্র যাত্রায় নিষেধ করা হয়েছে। মৌসমভবন বলছে, ‘‘২৪ থেকে ২৭ জুলাই অতিভারী বৃষ্টি হবে কেরলে। পাশাপাশি উপকূল এলাকায় ৪০-৫০ কিমি/ঘণ্টায় ঝোড়ো হাওয়া বইবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপির কেন্দ্রীয় দল হুগলির সন্ত্রাস-কবলিত এলাকা পরিদর্শন করল রবিবার

    BJP: বিজেপির কেন্দ্রীয় দল হুগলির সন্ত্রাস-কবলিত এলাকা পরিদর্শন করল রবিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটে লাগামছাড়া সন্ত্রাসের সাক্ষী থেকেছে রাজ্যবাসী। ভোট পরবর্তী ‘হিংসা’র ঘটনায় এখনও ঘরছাড়া বহু বিজেপি (BJP) কর্মী। পরিস্থিতির খোঁজ নিতে এবং সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে বাংলায় এসেছে বিজেপির আরও একটি প্রতিনিধি দল। এই দলটি তফশিলি সম্প্রদায়ের পাঁচ সাংসদ নিয়ে তৈরি করা হয়েছে।

    হুগলির তারকেশ্বর ও আরামবাগের সন্ত্রাস কবলিত এলাকা পরিদর্শন

    দলটি রবিবার হুগলির তারকেশ্বর ও আরামবাগের সন্ত্রাস কবলিত কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখে। বিজেপির (BJP) অভিযোগ, পঞ্চায়েত ভোটের দিন থেকে সেই জায়গাগুলিতে ‘সন্ত্রাস’ চালিয়েছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, শাসকদলের হুমকির রোষে বিজেপির বহু কর্মী-সমর্থক ঘরছাড়া। ভোটের দিন যে সব দলীয় কর্মী তৃণমূলের হাতে মার খেয়েছিলেন, তাঁদের সঙ্গে দেখা করে বিজেপির প্রতিনিধি দলের সদস্যরা বলেন, ‘‘রাজ্য সরকার সংবিধান মেনে কাজ না করলে এবং বিজেপি কর্মীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হলে কঠোর পদক্ষেপ করা হবে।’’

    কী বলছেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা 

    রবিবার বিকেল নাগাদ তারকেশ্বরের পিয়াসাড়া নাইটা মালপাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মালপাহাড়পুর ও রামচন্দ্রপুর গ্রামে যায় বিজেপির তফশিলি সম্প্রদায়ের ওই দল। দলে ছিলেন বিনোদ সোনকর, সুরেশ কশ্যপ, এস মুনিস্বামী, মনোজ রাজোরিয়া এবং বিনোদ চাবড়া। স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব বলছেন, ‘‘ভোটের দিন মালপাহাড়পুরের ১৪৮ নম্বর বুথের বিজেপি প্রার্থী নীলকান্ত বাগ-সহ বেশ কয়েকজন বিজেপি (BJP) কর্মীর উপর হামলা চালায় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার আগেই রাস্তায় তাঁদের বাঁশ, লাঠি, রড দিয়ে মারধর করা হয়। সেই ঘটনায় নীলকান্ত, তাঁর বুথ এজেন্ট সঞ্জিত মাজি এবং বিজেপি কর্মী সাগর রুইদাস গুরুতর জখম হন। তাঁদের তারকেশ্বর গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরে তাঁদের স্থানান্তরিত করা হয় আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে।’’ এই দলটি সঞ্জিতের বাড়িতে যায়। সেখানে তাঁর পরিবারের লোকেদের সঙ্গে কথা বলে তারা। রবিবার সন্ধ্যায় আরামবাগের পার্টি অফিসেও যায় কেন্দ্রীয় দলটি। দলের সদস্য বিনোদ সোনকর বলেন, ‘‘তৃণমূলের অত্যাচারে আমাদের দলের কর্মীরা ঘরছাড়া। পুলিশের মদতে তৃণমূল কর্মীরা বিজেপির কর্মীদের হামলা করেছে। এর দায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই নিতে হবে। কারণ, তিনিই পুলিশমন্ত্রী। সংবিধান মেনে কাজ হোক। সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক। না হলে কঠোর পদক্ষেপ করা হবে।’’ বিনোদ সোনকরের আরও সংযোজন, ‘‘এখানে পুলিশ-প্রশাসনকে জানিয়ে রাখছি, তারা একটা রাজনৈতিক দলের মতো কাজ করছে। সেটা বন্ধ করতে হবে। তারা যদি এ রকম কাজ করতে থাকে, তা হলে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে যে রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধেও একই রকম পদক্ষেপ করা হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP Murder: ইসলামপুরে বিজেপি কর্মীর মৃতদেহ হাইজ্যাকের অভিযোগ পুলিশ ও ব্যবসায়ী সমিতির বিরুদ্ধে

    BJP Murder: ইসলামপুরে বিজেপি কর্মীর মৃতদেহ হাইজ্যাকের অভিযোগ পুলিশ ও ব্যবসায়ী সমিতির বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বস্ত্র ব্যবসায়ী তথা বিজেপি কর্মী অসীম সাহা হত্যার (BJP Murder) ঘটনায় উত্তপ্ত ইসলামপুর। রবিবার বিজেপি কর্মীর মৃতদেহ হাইজ্যাকের অভিযোগ উঠল পুলিশ ও ব্যবসায়ী সমিতির বিরুদ্ধে। খুনের ঘটনা সামনে আসতেই বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে বিজেপি নেতৃত্ব। শনিবার ইসলামপুরে ৩১ নং জাতীয় সড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে পথ অবরোধ করেন তাঁরা। ঘটনাস্থলে পুলিশ এলে পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন বিজেপির নেতা-কর্মীরা। শনিবার রাতে বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রবিবার ১২ ঘণ্টা ইসলামপুর বনধের ডাক দেয় বিজেপি নেতৃত্ব। এদিকে রবিবার সকাল থেকেই কোনও রকম অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে, সে কারণে গোটা ইসলামপুর জুড়ে মোতায়েন ছিল বিরাট পুলিশ বাহিনী। বিজেপির জেলা সহ সভাপতি সুরজিৎ সেন জানান, সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা, দিনে-দুপুরে এভাবে অসীমের খুনের ঘটনার যেন পুনরাবৃত্তি না ঘটে এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ১২ ঘণ্টা বনধ ডাকা হয়েছে। এই বনধে কোনওরকম পিকেটিং করা হয়নি।

    অপরদিকে, তৃণমূল জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, ‘‘অসীমের মৃত্যুর (BJP Murder) ঘটনা আকাঙ্ক্ষিত নয়। তবে এর সঙ্গে রাজনৈতিক কোনও যোগ নেই। কারণ অসীম কোনও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিল না। যদি যুক্ত থাকত তাহলে কোনও না কোনও রাজনৈতিক মঞ্চে তাকে দেখা যেত। আর যে এই ঘটনায় অভিযুক্ত, তার সঙ্গেও কোনও রাজনৈতিক যোগ নেই। বিজেপি মিথ্যা অভিযোগে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করার চেষ্টা করছে বলে দাবি করেন তিনি।

    রবিবারের ঘটনাক্রম…

    পরবর্তী সময়ে, কোচবিহার থেকে মৃত অসীম সাহার (BJP Murder) বাবা তপনকুমার সাহা তাঁর স্ত্রী এবং মেয়েকে নিয়ে ইসলামপুরে আসেন। তিনি মহঃ তফিক ও মহঃ সাহিল সহ তাদের সহযোগীদের নামে ইসলামপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর ছেলেকে যারা খুন করেছে তাদের শাস্তি হোক। তবে ছেলে কোনও দলের সাথে যুক্ত  কিনা, তা তিনি জানেন না।
    যদিও বিজেপির সহ সভাপতি সুরজিত সেন সহ কর্মীরা তাদের সঙ্গে নিয়ে থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পরবর্তী সময়ে তাঁদের দলীয় কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। অপরদিকে, নর্থ বেঙ্গল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ময়নাতদন্তের পর অসীম সাহার মৃতদেহ (BJP Murder) নিয়ে শিলিগুড়ি থেকে ইসলামপুর অভিমুখে রওনা দেন তাঁর মামা রতন সাহা ও বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানানোর বন্দোবস্ত করা হয়। যদিও ইসলামপুর আসার সময় শ্রীকৃষ্ণপুর এলাকায় পুলিশ এবং ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যরা গাড়ি আটকে মৃতদেহ সরাসরি বাড়িতে নিয়ে যায়। বিজেপি কর্মীদের অভিযোগ, মৃত অসীম সাহাকে শেষ শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের জন্য প্রথমে ইসলামপুরে বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা থাকলেও, মৃত অসীমের মামাকে ভয় দেখিয়ে তৃণমূলের মদতপুষ্ট ব্যবসায়ী সংগঠনের কিছু সদস্য এবং ইসলামপুর থানার পুলিশ কার্যত ‘হাইজ্যাক’ করে মৃতদেহ (BJP Murder) নিয়ে যায়। মৃতদেহ তাঁর মামাবাড়িতে নিয়ে আসা হলে শোকের ছায়া নেমে আসে গোটা এলাকায়। অসীমের মা-বাবা এবং বোনকে দলীয় কার্যালয় থেকে তার মামা বাড়িতে নিয়ে আসে বিজেপি নেতৃত্ব।  অপরদিকে, ঘটনাস্থলে তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়ালও পৌঁছান।

    কী বলছে তৃণমূল-বিজেপি?

    বিজেপির শহর সভাপতি জ্যোতির্ময় শেঠ বলেন, ‘‘নিহত অসীম সাহা আমাদের কর্মী ছিলেন। তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল জেলা কার্যালয়ে। সেখানে তাঁর মা-বাবা-বোনও ছিল। কিন্তু পুলিশ প্রশাসন এবং তৃণমূলের মদতপুষ্ট ব্যবসায়ী সমিতির কিছু সদস্য তার মামাকে ভয় দেখিয়ে সেখানে যেতে দেয়নি। আমরা খবর পেয়ে তার মা-বাবা ও বোনকে মামাবাড়িতে নিয়ে এসেছি। পুলিশ প্রশাসন এত কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে আমাদের কর্মীর মৃতদেহ সৎকারের জন্য, এমনটা যদি পঞ্চায়েত নির্বাচনে করত তাহলে অনেক ভাল হত।’’ অপরদিকে তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, ‘‘শেষ শ্রদ্ধা (BJP Murder) জানাতে এসেছি। এটা কোনও রাজনৈতিক মঞ্চ নয়। তাই এ বিষয়ে এখন কোনও মন্তব্য করবো না।’’ এই ঘটনাকে ঘিরে রাজনৈতিক টানাপোড়েনে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়েছে গোটা ইসলামপুর জুড়ে। তবে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঘটনায় অভিযুক্ত মহঃ সাহিলকে ইতিমধ্যেই ইসলামপুর মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়েছে এবং তাকে ৮ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার, ২৪/০৭/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার, ২৪/০৭/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) পূজার্চনা থেকে সময় বের করে ধর্মীয় যাত্রায় উপস্থিত হবেন। দানের ইচ্ছা থাকবে। 

    ২) ব্যবসার পরিস্থিতি ভালো নয়। তাই লাভ অর্জনের নীতি অবলম্বন করবেন।
         
    বৃষ

    ১) দিনের শুরু ও শেষ ছাড়া পুরো সময় মানসিক জটিলতায় ভুগবেন। 

    ২) চাকরি ও ব্যবসায় সাফল্যের আনাগোনা লেগে থাকবে।          

    মিথুন

    ১) কিছু সময়ের জন্য ব্যবসায়ীরা হতাশ থাকবেন ও লোকসানের আশঙ্কা করবেন।

    ২) স্বাস্থ্য ভাল থাকবে না আজ।

    কর্কট

    ১) আজ পরিশ্রম করলে ভবিষ্যতে লাভান্বিত হবেন। 

    ২) তাড়াহুড়োয় কাউকে টাকাপয়সা সংক্রান্ত কোনও প্রতিশ্রুতি দেবেন না।             

    সিংহ 

    ১) বিপরীত লিঙ্গের কোনও ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলার সময় অধিক সতর্ক থাকুন।

    ২) কেউ সহজে আপনার ভুল ধরে ফেলবে, যার ফলে পড়ে সমস্যায় পড়তে পারেন।        

    কন্যা

    ১) সরল ও সাত্বিক কাজ থেকে সরে ভুলভাল কাজের প্রতি আপনার মন আকৃষ্ট হবে।
     
    ২) চাকরিজীবীরা সহকর্মী বা অন্য কোনও ব্যক্তির সঙ্গে ছোটখাট কথায় বিবাদে জড়িয়ে পড়বেন।       

    তুলা 

    ১) কাজ ও ব্যবসার জটিলতার কারণে মেজাজ খিটখিটে থাকবে।

    ২) কারও ভুলের জন্য অন্যকে দোষ দিলে আপনার সম্মান কমবে।   

    বৃশ্চিক

    ১) আজ পরিশ্রমের ফল না-পাওয়ায় রেগে যাবেন।

    ২) দিনের শুরুতে শান্ত থাকলেও, সারা দিন অযথা দৌড়ঝাঁপ করে যাবেন।        

    ধনু

    ১) চাকরিজীবীরা আধিকারিকদের থেকে সতর্ক থাকুন। ছোটখাট ভুলও ক্ষমার যোগ্য নয়।

    ২) মাঝরাতের পর দৌড়ঝাঁপ করে সময় কাটাতে হবে। 

    মকর

    ১) সহকর্মীরা সামনে থেকে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করলেও পরে সমস্যা হতে পারে।  

    ২) ঋণ বেশি হওয়ায় হাতে টাকা টিকবে না।         

    কুম্ভ

    ১) পরিবারের কোনও ব্যক্তির খিটখিটে মেজাজের কারণে বাড়ির পরিবেশ নষ্ট হবে।  

    ২) সন্ধ্যার পর অসুস্থ হতে পারেন।

    মীন

    ১) বাড়ির বরিষ্ঠদের পরামর্শ উপেক্ষা কররবেন না, তা না-হলে পরে অনুতাপ হতে পারে।
     
    ২) কর্মক্ষেত্র ও ব্যবসায় ওঠাপড়া লেগে থাকবে।          

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

LinkedIn
Share