Category: গ্যাজেট

Get updated Gadget related news from the Madhyom news portal madhyom.com, West Bengal leading news portal Madhyom.com

  • Changes For UPI Users: অগাস্ট থেকে বড় পরিবর্তন! ইউপিআই সিস্টেমে নতুন নিয়ম, ১০টি এপিআই ব্যবহারে সীমাবদ্ধতা

    Changes For UPI Users: অগাস্ট থেকে বড় পরিবর্তন! ইউপিআই সিস্টেমে নতুন নিয়ম, ১০টি এপিআই ব্যবহারে সীমাবদ্ধতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থায় বড়সড় পরিবর্তন আসতে চলেছে। আগামী ১ অগাস্ট, ২০২৫ থেকে ইউনিফায়েড পেমেন্টস ইন্টারফেস (UPI) ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ১০টি অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস (API)-এর ব্যবহারে কড়া নিয়ম জারি করা হচ্ছে। ন্যাশনাল পেমেন্টস কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (NPCI) গত ২১ মে একটি সার্কুলারে এই নির্দেশিকা জারি করেছে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ব্যাঙ্ক এবং পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডারদের (PSP) আগামী ৩১ জুলাই, ২০২৫-এর মধ্যে এই ১০টি এপিআই-এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে। এর মাধ্যমে ইউপিআই (Changes For UPI Users) ব্যবস্থায় অতিরিক্ত লোড কমিয়ে সার্ভার আউটেজ প্রতিরোধ করা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    কোন কোন ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ?

    ব্যালান্স অনুসন্ধান (Balance Enquiry): একজন ব্যবহারকারী প্রতিটি অ্যাপে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৫০ বার ব্যালান্স চেক করতে পারবেন। যেমন, পেটিএম (Paytm) বা ফোন পে (PhonePe) দুটোতেই আলাদা করে ৫০ বার করে ব্যালান্স দেখা যাবে।

    লিঙ্কড অ্যাকাউন্ট অনুসন্ধান: প্রতিটি অ্যাপে দিনে ২৫ বার পর্যন্ত অ্যাকাউন্ট-এর তথ্য জানা যাবে। এর জন্য ব্যবহারকারীর স্পষ্ট সম্মতি দরকার হবে।

    অটোপে ম্যান্ডেট: সকাল ১০টা থেকে ১টা এবং সন্ধ্যা ৫টা থেকে রাত ৯:৩০-র মধ্যে এই পরিষেবা কাজ করবে না। একটি ম্যান্ডেটের জন্য ১টি প্রচেষ্টা এবং সর্বাধিক ৩টি পুনঃচেষ্টা করা যাবে, তাও সীমিত গতিতে।

    লেনদেন স্ট্যাটাস চেক: অথেন্টিকেশন হওয়ার পর কমপক্ষে ৯০ সেকেন্ড অপেক্ষা করে স্ট্যাটাস চেক করতে হবে। একটি লেনদেনে ২ ঘণ্টার মধ্যে সর্বাধিক ৩ বার চেক করা যাবে।

    সিস্টেম-প্রচলিত (non-user-initiated) এপিআই কল: এই ধরনের কলগুলি পিক আওয়ারে (সকাল ১০টা–১টা ও সন্ধ্যা ৫টা–৯:৩০টা) বন্ধ থাকবে।

    নিয়ম না মানলে কড়া শাস্তি

    এনপিসিআই (NPCI) স্পষ্ট জানিয়েছে, এই নির্দেশিকা অমান্য করলে এপিআই (API) ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা, জরিমানা, নতুন গ্রাহক যুক্তিকরণে স্থগিতাদেশ বা আরও কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। সমস্ত ব্যাঙ্ককে ৩১ অগাস্ট, ২০২৫-এর মধ্যে একটি অঙ্গীকারপত্র জমা দিতে হবে, যেখানে জানাতে হবে তারা এপিআই কল যথাযথভাবে দেখছে। অ্যাকোয়ারিং ব্যাঙ্কগুলিকে প্রতি বছর সিইআরটি-ইন (CERT-In) অনুমোদিত অডিটর দ্বারা সিস্টেম নিরীক্ষা করাতে হবে। এর শুরু ৩১ অগাস্ট, ২০২৫ থেকে। এনপিসিআই (NPCI)-র মতে, এই নতুন নিয়মগুলি ব্যস্ত সময়ে ইউপিআই ব্যবস্থাকে আরও স্থিতিশীল, দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য করে তুলবে। ইউজারদের কিছুটা ব্যবহার বদলাতে হলেও, সামগ্রিকভাবে এটি দেশের ডিজিটাল পেমেন্ট ইকোসিস্টেমকে আরও মজবুত করবে।

  • Mega Data Breach: বিশ্বের ইতিহাসে বড় তথ্য চুরির ঘটনা! সাইবার জগতে ফাঁস ১৬০০ কোটি লগ-ইন তথ্য

    Mega Data Breach: বিশ্বের ইতিহাসে বড় তথ্য চুরির ঘটনা! সাইবার জগতে ফাঁস ১৬০০ কোটি লগ-ইন তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বজুড়ে সাইবার জগতে তীব্র চাঞ্চল্য। সামনে এল ইতিহাসের বড় তথ্য চুরির ঘটনা (Mega Data Breach)। সাইবার বিশেষজ্ঞরা নিশ্চিত করেছেন যে, ১৬ বিলিয়ন (১৬০০ কোটি) লগইন তথ্য ও পাসওয়ার্ড ফাঁস হয়েছে ডার্ক ওয়েবে। ফাঁস হওয়া এই বিপুল পরিমাণ তথ্যের মধ্যে রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম প্রযুক্তি সংস্থা গুলোর অ্যাক্সেস ক্রেডেনশিয়াল, যার প্রভাব পড়তে পারে কোটি কোটি ব্যবহারকারীর ওপর।

    কী বলছে ফোর্বস পত্রিকা (Mega Data Breach)

    ফোর্বসের এক প্রতিবেদন অনুসারে, এই তথ্যে অ্যাপল, গুগল, ফেসবুক, গিটহাব, টেলিগ্রামসহ বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি পরিষেবার লগইন ও পাসওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। গবেষকরা সতর্ক করছেন, এই ঘটনার ফলে সাইবার অপরাধীরা বিভিন্ন অনলাইন পরিষেবায় অবাধ প্রবেশাধিকার পেয়ে যেতে পারে।

    ১৮৪ মিলিয়ন রেকর্ডসহ অরক্ষিত ডেটাবেস (Mega Data Breach)

    একটি অসুরক্ষিত ওয়েব সার্ভারে পাওয়া গিয়েছে ১৮৪ মিলিয়ন রেকর্ডের এক রহস্যময় ডেটাবেস। বিশ্লেষকদের মতে, এটি কেবল হিমশৈলের চূড়ামাত্র। গবেষকরা এখনও পর্যন্ত ৩০টি পৃথক ডেটাসেট চিহ্নিত করতে পেরেছেন, যেগুলোর প্রতিটিতে ৩.৫ বিলিয়নেরও বেশি রেকর্ড রয়েছে। এসব ডেটায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে সামাজিক মাধ্যম, ভিপিএন, কর্পোরেট ও ডেভেলপার প্ল্যাটফর্মের অ্যাক্সেস তথ্য।

    শুধু তথ্য ফাঁস নয়, সাইবার অপরাধের ব্লুপ্রিন্ট

    বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি কেবল একটি ‘ডেটা ব্রিচ’ (Mega Data Breach) নয় বরং একটি ব্যাপক এক্সপ্লয়টেশনের নীল নকশা। পূর্ববর্তী ফাঁস হওয়া তথ্য নয়, বরং এটি একেবারে নতুন ও ব্যবহারযোগ্য তথ্য। যা ইতিমধ্যেই সাইবার অপরাধীরা বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করতে শুরু করেছে বলে জানাচ্ছেন গবেষকরা। গবেষকরা আশঙ্কা করছেন, এই তথ্য ব্যবহার করে চালানো হতে পারে অ্যাকাউন্ট হাইজ্যাক এবং ব্যবসায়িক ইমেল কম্প্রোমাইজ। এই প্রসঙ্গে কিপার সিকিউরিটির সিইও ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা ড্যারেন গুসিওন জানিয়েছেন, এই ডেটা বহু অনলাইন পরিষেবার মূল অ্যাক্সেস তথ্য ধারণ করে, যার ফলে এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব অনস্বীকার্য।

    পাসওয়ার্ড বদলে ফেলতে বলছে গুগল (Google)

    গুগল (Google) এই ধরনের তথ্য ফাঁসের ঘটনার কারণেই ব্যবহারকারীদের পাসওয়ার্ড এবং টু-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের মত পুরনো সাইন-ইন পদ্ধতি থেকে সরে আসতে বলছে। এর পরিবর্তে জিমেইল অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা আপগ্রেড করার পরামর্শ দিচ্ছে গুগল। ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্টের ওপর আরও ভালো নিয়ন্ত্রণের জন্য গুগল তাদের অ্যাকাউন্টগুলিকে পাসকি এবং সোশ্যাল সাইন-ইনে আপগ্রেড করার জন্য পরামর্শ দিচ্ছে। গুগলের (Google) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এমন সরঞ্জাম ব্যবহার করা উচিত যা ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্টকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সুরক্ষিত করে এবং জালিয়াতির হাত থেকে রক্ষা করে।

  • Cyber Suraksha: লক্ষ্য দেশের ডিজিটাল ব্যবস্থার সুরক্ষা! একশোর বেশি সাইবার বিশেষজ্ঞকে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের

    Cyber Suraksha: লক্ষ্য দেশের ডিজিটাল ব্যবস্থার সুরক্ষা! একশোর বেশি সাইবার বিশেষজ্ঞকে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাইবার হুমকির মোকাবিলায় আরও প্রস্তুত হতে এবং দেশের সাইবার ইকোসিস্টেমকে (Digital Ecosystem) সুরক্ষিত ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে এক বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। সোমবার থেকে শুরু হওয়া এই প্রশিক্ষণ চলবে ১০ দিন, যার দায়িত্বে রয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের অধীনস্থ ডিফেন্স সাইবার এজেন্সি। এই কর্মসূচির পোশাকি নাম দেওয়া হয়েছে ‘সাইবার সুরক্ষা’ (Cyber Suraksha)।

    কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য কী? (Cyber Suraksha)

    এমন কর্মসূচির মূল লক্ষ্য হল জাতীয় স্তরের সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও মজবুত করা এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সাইবার হুমকি প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ানো। কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তের একশোরও বেশি সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ, যাঁরা প্রত্যেকেই সরাসরি প্রতিরক্ষা মন্ত্রক বা সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে যুক্ত।

    কী শেখানো হয় এই প্রশিক্ষণে? (Cyber Suraksha)

    এই প্রশিক্ষণ শিবিরে অংশগ্রহণকারীদের (Digital Ecosystem) আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর সাইবার হুমকি কীভাবে সনাক্ত ও প্রতিহত করতে হয়, তা হাতে-কলমে শেখানো হচ্ছে। এছাড়া জটিল সাইবার হুমকিগুলোর মোকাবিলা কীভাবে করতে হয়, তার ওপর জোর দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উন্নত প্রযুক্তিগত ব্যবস্থার ব্যবহার নিয়েও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

    দক্ষতা বৃদ্ধি পেল অংশগ্রহণকারীদের (Cyber Suraksha)

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই প্রশিক্ষণের ফলে অংশগ্রহণকারী বিশেষজ্ঞরা ভবিষ্যতে যে কোনও ধরনের সাইবার হামলার সময় আরও দ্রুত এবং দক্ষতার সঙ্গে সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হবেন। মনে করা হচ্ছে এমন প্রশিক্ষণের (Cyber Suraksha) ফলে দেশের সামরিক ও অসামরিক দুই ক্ষেত্রের ডিজিটাল ব্যবস্থা আরও বেশি সুরক্ষিত হবে।

    বাড়ছে সাইবার অপরাধ

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, এই ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি নিয়মিতভাবেই আয়োজন করা হবে। কারণ বর্তমান বিশ্বের সাইবার পরিকাঠামো যত উন্নত হচ্ছে, ততই বাড়ছে সাইবার অপরাধ ও হুমকির সম্ভাবনা। ভারতের ক্ষেত্রেও সাইবার সুরক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই এমন কর্মসূচি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

  • WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপে এবার ছোট ছোট গ্রুপেও ভয়েসচ্যাট, নতুন ফিচার কীভাবে ব্য়বহার করবেন?

    WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপে এবার ছোট ছোট গ্রুপেও ভয়েসচ্যাট, নতুন ফিচার কীভাবে ব্য়বহার করবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেটা তাদের জনপ্রিয় ইন্সট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপে (WhatsApp) একটি নতুন ফিচার চালু করল ৷ যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা গ্রুপ চ্যাটে লাইভ অডিওর সাহায্য়ে অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পারবেন ৷ গ্রুপ চ্যাটে কথা বলার সময় সহজেই ভয়েস কলে স্যুইচ করতে পারবেন। এতদিন এটি শুধু বড় গ্রুপের জন্য সীমাবদ্ধ থাকলেও এখন থেকে যেকোনও গ্রুপেই এই ফিচার ব্যবহার করা যাবে। এটি এক ধরনের গ্রুপ কলের মতো হলেও, আলাদা করে সবাইকে কল করে বিরক্ত না করেই চুপচাপ চ্যাটে একটি পপ-আপ নোটিফিকেশনের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এতে যোগ দিতে পারবেন।

    হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ভয়েস চ্যাটে নতুন কী?

    হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) জানিয়েছে, আপডেটের ফলে এখন সব গ্রুপেই সদস্যরা লাইভ অডিও চ্যাটে যুক্ত হতে পারবেন এবং একইসঙ্গে লিখিত বার্তাও পাঠাতে পারবেন। যে কেউ সহজেই গ্রুপ চ্যাটে স্ক্রিনের নিচের দিক থেকে ওপরের দিকে সোয়াইপ করে কয়েক সেকেন্ড ধরে রাখলেই ভয়েস চ্যাট শুরু করতে পারবেন। এতে কারও ফোনে রিং বাজবে না বা বিরক্তিকর নোটিফিকেশন আসবে না, ফলে কম-বিরক্তির একটি অভিজ্ঞতা দেবে এই ফিচার। ভয়েস চ্যাটেও টেক্সট চ্যাটের মতো এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন রয়েছে। চ্যাটটি শুরু হলে, এটি গ্রুপ চ্যাটের নিচে পিন হয়ে থাকবে। এতে সহজেই দেখা যাবে কারা অংশ নিচ্ছেন এবং কেউ চাইলেই মাঝখানে জয়েন বা বের হতে পারবেন। ভয়েস চ্যাটে অংশ নেওয়ার জন্য চ্যাট থেকে বের হয়ে আলাদা কোনও কল স্ক্রিনে যাওয়ার দরকার হবে না।

    এই ফিচারটি কীভাবে ব্যবহার করবেন

    স্টেপ ১: হোয়াটসঅ্যাপ খুলতে হবে

    স্টেপ ২: যে গ্রুপে ভয়েস চ্যাট শুরু করতে চান সেই গ্রুপে ট্যাপ করতে হবে

    স্টেপ ৩: চ্যাটের নীচের অংশে আসতে হবে

    স্টেপ ৪: উপরে সোয়াইপ করে এবং কয়েক সেকেন্ড ধরে রাখতে হবে, যতক্ষণ না নীচে ”Keep holding to talk” এই মেসেজটি দেখা যায় ৷

    স্টেপ ৫: কানেক্ট বোতাম এবং নীচে ‘Release to talk’ লেখা একটি মেসেজ দেখতে পাবেন, তখন হোল্ডটি ছেড়ে দিতে হবে।

    স্টেপ ৬: এখন আপনি বৈশিষ্ট্যটি সেট আপ করতে পারেন এবং ভয়েস চ্যাট শুরু করতে পারেন

    হোয়াটসঅ্যাপের (WhatsApp) এই ভয়েস চ্যাট ফিচার গ্রুপ কমিউনিকেশনকে আরও স্বাচ্ছন্দ্যময় এবং প্রাণবন্ত করে তুলবে। নতুন বৈশিষ্ট্যটি হোয়াটসঅ্যাপের অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস উভয় সংস্করণেই উপলব্ধ। ব্যবহারকারীদের তাদের অ্যাপটি আপডেট রাখতে এবং যদি এটি ইতিমধ্যেই চালু না থাকে তবে বৈশিষ্ট্যটির জন্য অপেক্ষা করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

  • WhatsApp: গোপনীয়তা রক্ষাই লক্ষ্য, চ্যাটবক্সে আসা ছবি ও ভিডিও ফিচারে বড় বদল আনছে হোয়াট্‌সঅ্যাপ

    WhatsApp: গোপনীয়তা রক্ষাই লক্ষ্য, চ্যাটবক্সে আসা ছবি ও ভিডিও ফিচারে বড় বদল আনছে হোয়াট্‌সঅ্যাপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা রক্ষার্থে এবার ‘অ্যাডভান্সড চ্যাট প্রাইভেসি’ ফিচার আনছে হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp)। গোপনীয়তা রক্ষার জন্য নানা রকম ফিচার প্রায়ই এনে থাকে হোয়াট্‌সঅ্যাপ। এবার প্রাইভেসি সেটিংসে কিছু অদলবদল করছে হোয়াট্‌সঅ্যাপ। নতুন ফিচারে গ্রাহকদের নিরাপত্তা আরও বাড়বে, তেমনই দাবি করেছে মেটা। প্রথমত, ছবি ও ভিডিও পাঠানো, ডাউনলোডের পদ্ধতিতে পরিবর্তন আসছে বলে হোয়াট্‌সঅ্যাপের তরফে জানানো হয়েছে।

    অ্যাডভান্সড চ্যাট প্রাইভেসি ফিচার কী

    মেটা মালিকানাধীন মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপের এই নয়া ফিচার বহারকারীদের গোপনীয়তা আগের থেকে আরও কঠোর করবে বল মনে করছেন টেক স্যাভিরা। হোয়াটসঅ্যাপের (WhatsApp) এই ‘অ্যাডভান্সড চ্যাট প্রাইভেসি’ ফিচারের সাহায্যে, অন্য ব্যবহারকারীর সঙ্গে শেয়ার করা যেকোনও ছবি, ভিডিও বা মিডিয়া ফাইল অপর প্রান্তে থাকা সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তির গ্যালারিতে নিজে থেকে সেভ হবে না৷ ধরুন, আপনার চ্যাটে এমন কোনও ছবি বা ভিডিও এল, যা আপনি গোপনই রাখতে চান। সে ক্ষেত্রে নতুন ফিচারটি চালু করলে আপনি সেই ছবি বা ভিডিওতে ক্লিক করে কেবল সেটি দেখতে পারবেন। সেই ছবি বা ভিডিও নিজে থেকে ডাউনলোড হয়ে ফোনে জমা হবে না। আপনি যত বার খুশি সেটি খুলে দেখতে পারেন বা অন্যকে পাঠাতে পারেন, সব ক্ষেত্রেই কেবল হোয়াট্‌সঅ্যাপের চ্যাটবক্সেই থাকবে। ফোনের গ্যালারি, মিডিয়া স্টোর, মেমরি কোথাও জমা হবে না।

    কেন আনা হচ্ছে, কবে থেকে আসছে নয়া ফিচার

    গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখতেই এই নয়া ব্যবস্থা আনা হচ্ছে বলে জানানো হচ্ছে। হোয়াট্‌সঅ্যাপ (WhatsApp) ভয়েস মেসেজেও এমন সুবিধা পাওয়া যাবে। মেসেজটি ক্লিক করে শোনা যাবে, তবে সেটি ফোনের মেমরিতে থাকবে না। এতে ফোনের মেমরিতে অতিরিক্ত জায়গা নষ্ট হবে না আর গ্রাহকের গোপনীয়তাও বজায় থাকবে। এছাড়াও বেশ কয়েকটি নিরাপত্তা জনিত ফিচার চালু করছে হোয়াটস্যাপ ৷ ইউজারদের নিরাপত্তার বিষয়টি বারবারই প্রাধান্য পেয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ সংস্থার কাছে। আর তাই আরও একটি নতুন সিকিউরিটি ফিচার লঞ্চ করতে চলেছে হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ। মেটা অধিকৃত ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপের অ্যান্ড্রয়েড ভার্সানে আসতে চলেছে এই সিকিউরিটি ফিচার। নতুন এই সিকিউরিটি ফিচার হোয়াটসঅ্যাপে কবে চালু হবে তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে কাজকর্ম চলছে বলে অনুমান, হয়তো আর বেশি দেরি নেই।

  • Studio Ghibli: গা ভাসিয়েছেন ‘জিবলি’ ট্রেন্ডে? সাবধান! হতে পারে বিরাট ক্ষতি, বলছেন সাইবার বিশেষজ্ঞরা

    Studio Ghibli: গা ভাসিয়েছেন ‘জিবলি’ ট্রেন্ডে? সাবধান! হতে পারে বিরাট ক্ষতি, বলছেন সাইবার বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজ মাধ্যমজুড়ে চলছে ‘জিবলি’ ট্রেন্ড (Ghibli Trend)। আট থেকে আশি সকলেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে সহজেই জাপানি অ্যানিমেটর হায়াও মিয়াজাকির মস্তিষ্কপ্রসূত ‘জিবলি’ স্টুডিওর (Studio Ghibli) তৈরি অ্যানিমেশনের আদলে ছবি বানিয়ে ফেলছেন। যেকোনও ছবিকেই বদলে দিচ্ছে ওপেনএআই সংস্থার ‘চ্যাটজিপিটি’ বা মাস্কের এক্স প্ল্যাটফর্মের এআই ‘গ্রোক’-এর মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মাধ্যম। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন এআই-জেনারেটেড স্টুডিও ‘জিবলি’ ছবি ব্যবহারকারীদের জন্য মোটেও নিরাপদ নয়। কারণ হিসেবে তাঁরা জানাচ্ছেন, এআই প্রশিক্ষণের জন্য এই ব্যক্তিগত ছবিগুলি ব্যবহার করা হতে পারে। এর ফলে আমাদের ব্যক্তিগত ও পরিবারের তথ্য সহজেই চলে যাচ্ছে এআই সংস্থাগুলির কাছে।

    এআই গবেষক লুইজা জারোভস্কি কী বলছেন?

    এনিয়ে সম্প্রতি সামনে এসেছে এআই গবেষক লুইজা জারোভস্কির পোস্ট। নিজের এক্স মাধ্যমে এই জানাচ্ছেন, ‘জিবলি’ (Studio Ghibli) ছবি তৈরি করতে গিয়ে নেটিজেনরা নিজেদের সাইবার নিরাপত্তাকে প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছেন। ওই গবেষক লিখছেন, ‘‘লক্ষ লক্ষ মানুষ শুধুমাত্র ট্রেন্ডে থাকার জন্য নিজেদের ব্যক্তিগত ছবি তুলে দিচ্ছেন ওপেন এআই বা অন্য কোনও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংস্থার হাতে। এটাতে গ্রাহকরা আনন্দ পাচ্ছেন ঠিকই। কিন্তু ঘুরপথে লাভ হচ্ছে ওপেন এআই-এর মতো সংস্থাগুলিরও। বিনামূল্যেই তারা নিজেদের এআই-কে (Ghibli Trend) প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য লক্ষ লক্ষ ভিন্ন মানুষের ছবি পেয়ে যাচ্ছে।’’

    নেটমহলে তথ্যের নিরাপত্তাহীনতা ও ডিপফেকের মতোও ঘটনাও বৃদ্ধি পাবে

    লুইজা জারোভস্কি তাঁর এক্স মাধ্যমের পোস্টে আরও দাবি করেছেন, ‘‘আমরা নিজেদের ব্যক্তিগত কিংবা পরিবারের সঙ্গে তোলা ছবি তাদের হাতে তুলে দিচ্ছি, শুধুমাত্র ট্রেন্ডে ভাসার জন্য। কিন্তু এর বদলে ওরা বিনামূল্যেই আমাদের জীবনের নানা তথ্যাদি সংগ্রহ করে আরও ক্ষমতাশালী হয়ে উঠছে। যা ওদের আগামী দিনে সুবিধা করে দিতে সক্ষম (Studio Ghibli)।’’ অনেক বিশেষজ্ঞ বলছেন, ‘‘সাধারণের ব্যক্তিগত ছবির অপব্যবহার হতে পারে। মানুষের সম্মতি ছাড়াই এআই সংস্থাগুলি এই সব ছবিকে তাদের এআই মডেল প্রশিক্ষণ তৈরির জন্য ব্যবহার করতে পারে। এমনকি, এই ধরনের ঘটনার ফলে নেটমহলে তথ্যের নিরাপত্তাহীনতা ও ডিপফেকের মতোও ঘটনাও বৃদ্ধি পায়।’’

  • Grok: মাস্কের এআই চ্যাটবট ‘গ্রোক’কে ভেবেচিন্তে প্রশ্ন করতে হবে! নয়তো পড়তে পারেন আইনি সমস্যায়

    Grok: মাস্কের এআই চ্যাটবট ‘গ্রোক’কে ভেবেচিন্তে প্রশ্ন করতে হবে! নয়তো পড়তে পারেন আইনি সমস্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জগতে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ইলন মাস্কের এআই চ্যাটবট গ্রোক (Grok)। এ নিয়ে ইলন মাস্ক (Elon Musk) আগেই ঘোষণা করেছেন যে তাঁর এই চ্যাটবট ওপেন আই-এর চ্যাটজিপিটি ও গুগলের জেমিনির সঙ্গে জোর টক্কর দেবে। বারবার গ্রোক খবরের শিরোনামে থেকেছে এর বিশ্লেষণ, যুক্তি ও বিতর্কের কারণেও। ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে হিন্দিতে গালি দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে গ্রোক-এর বিরুদ্ধে। সাম্প্রতিক বেশ কিছু প্রতিবেদন অনুসারে খবর সামনে এসেছে যে, গ্রোককে বিতর্কিত বা উস্কানিমূলক প্রশ্ন যদি কোনও ব্যক্তি জিজ্ঞেস করেন তবে তাঁর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের হতে পারে। ব্যবহারকারীদের পাশাপাশি আইনি পদক্ষেপ করা হতে পারে এক্স প্ল্যাটফর্মের বিরুদ্ধেও। প্রসঙ্গত, এক্স (পূর্বে ট্যুইটার)-এর মাধ্যমেই গ্রোক (Grok) উপস্থাপিত হয়। ভারত সরকারের কন্টেন্ট নিয়ন্ত্রণ নীতির বিরুদ্ধে ইলন মাস্কের সংস্থার মামলা চলছে। ঠিক এই সময় এমন সম্ভাবনাই দেখা দিয়েছে। জানা গিয়েছে, এই মামলার শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে আগামী ২৭ মার্চ। ইতিমধ্যে এক্স মাধ্যমে তরফ থেকে বলা হয়েছে যে সরকার নাকি তাদের বাক স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ করছে।

    কর্নাটক হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছে মাস্কের সংস্থা

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে কর্নাটক হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছে ইলন মাস্কের সংস্থা ‘এক্স কর্প’। কেন্দ্রের তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৭৯(৩) (বি) ধারা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে এই সংস্থা। তাদের দাবি, এই আইনের নাকি কোনও বৈধতাই নেই। এর ফলে এমন এক সেন্সরশিপ ব্যবস্থা চালু হয়ে যাচ্ছে, যার ফলে তাদের কন্টেন্ট ব্লক হচ্ছে (Grok)। এতে প্ল্যাটফর্মটির কার্যকারিতায় প্রভাব পড়ছে। তবে কেন্দ্রীয় সরকার এই অভিযোগ সম্পর্কে জানিয়ে দিয়েছে, পদক্ষেপ করা হবে পদ্ধতি মেনেই। সোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিকে এই সংক্রান্ত আইন মানতেই হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, ৭৯(৩) (বি) ধারা অনুসারে যে কোনও পরিস্থিতিতে ইন্টারনেটের কোনও কনটেন্টকে ব্লক করে দিতে পারে সরকার। আর এতেই আপত্তি তুলছে ইলন মাস্কের এক্স। তারা এ নিয়ে দাবি তুলেছে, কোনও কনটেন্ট সরাতে গেলে তার কারণ জানাতে হবে এবং সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করার ক্ষেত্রে একটি শুনানির ব্যবস্থা করতে হবে। তাছাড়া সরকার কোনও কনটেন্ট সরিয়ে দিলে বা ব্লক করে দিলে সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করার আইনি অধিকারও থাকতে হবে বলে দাবি করা হয়েছে।

    একাধিক প্রশ্ন তুলেছে কেন্দ্র গ্রোককে (Grok) নিয়ে

    প্রসঙ্গত, তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রক সম্প্রতি একাধিক প্রশ্ন তুলেছে এক্সের চ্যাটবট গ্রোককে নিয়ে। ওই চ্যাটবটটির ব্যবহৃত ভাষা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্ক ঘনিয়েছে। দাবি, অনেক সময়ই অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ করছে গ্রোক। কেন এআই চ্যাটবটটিকে এভাবে নির্মাণ করা হল তাও জানতে চেয়েছে কেন্দ্র। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রের নীতি নিয়ে আবার প্রশ্ন তুলেছে এক্স। যদিও সরকার নিজেদের অবস্থানে অনড় থেকে ইন্টারনেটে ‘আপত্তিকর’ কনটেন্ট সরানোর ক্ষেত্রে সোশাল মিডিয়াকে আইন মেনে চলার কথাই জানাচ্ছে। সূত্রের দাবি তেমনই। হিন্দিতে গালিগালাজের অভিযোগ ওঠার পর কেন্দ্রের নজরে আসে ইলন মাস্কের সংস্থার তৈরি কৃত্রিম চ্যাটবটের কার্যকলাপ। সম্প্রতি এই ধরনের উস্কানিমূলক শব্দের ব্যবহার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রক এক্স-এর সঙ্গে যোগাযোগ করছে বলে খবর। কেন্দ্রের তরফ পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    উস্কানিমূলক হিন্দি শব্দ ব্যবহার করছে গ্রোক?

    চ্যাটজিপিটি এবং গুগলের জেমিনির মতো এআই মডেলের বিকল্প হিসেবে ২০২৩ সালে কৃত্রিম মেধা গ্রোক তৈরি করে মাস্কের সংস্থা। পরে গ্রোককে জুড়ে দেওয়া হয় এক্স-এর সঙ্গে। তবে অভিযোগ ওঠে, গ্রোক-এ কোনও কিছু নিয়ে খোঁজ চালানোর সময় অকথ্য এবং উস্কানিমূলক হিন্দি শব্দ ব্যবহার করে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে এই কৃত্রিম মেধা। এক্স-এর চ্যাটবট ব্যবহার করার সময় ‘গ্রোক’ গ্রাহকদের অশ্লীল এবং আপত্তিকর শব্দে গালাগালাজও করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।

    সম্প্রতি ভাইরাল হয় একটি পোস্ট

    সম্প্রতি, এক জন এক্স ব্যবহারকারী এবং ‘গ্রোক’-এর কথোপকথনের পোস্ট ভাইরাল হয়। সেখানেই বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। এরপরেই হইচই পড়ে যায়। ব্যবহারকারী কৃত্রিম মেধার কাছে একটি বিষয়ে জান চান। কিন্তু চ্যাটবট তাৎক্ষণিক ভাবে উত্তর দিতে ব্যর্থ হয়। এর পরেই ব্যবহারকারী কড়া ভাষায় প্রতিক্রিয়া জানান। পাল্টা ‘গ্রোক’ও অশ্লীল ভাষায় প্রতিক্রিয়া জানায়। তখনই হতবাক হয়ে যান ওই ব্যবহারকারী। এরপর এ রকম আরও কয়েকটি অভিযোগ প্রকাশ্যে আসার পর বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। আর তারপরেই নড়েচড়ে বসেছে কেন্দ্র।

  • WhatsApp: ভয়েস রেকর্ড মেসেজ লিখিত আকারে পৌঁছবে প্রাপকের কাছে! ভারতে চালু হোয়াটসঅ্যাপের নয়া ফিচার

    WhatsApp: ভয়েস রেকর্ড মেসেজ লিখিত আকারে পৌঁছবে প্রাপকের কাছে! ভারতে চালু হোয়াটসঅ্যাপের নয়া ফিচার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেটা-র মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) এ বার ভারতে আনল নয়া ফিচার। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘ভয়েস মেসেজ ট্রান্সক্রিপশন’। হোয়াটসঅ্যাপের ভয়েস মেসেজ ‘ট্রান্সক্রিপশন’ ফিচারটি অন করা থাকলে ভয়েস রেকর্ডেড বার্তার লিখিত প্রতিরূপ প্রাপকের কাছে পৌঁছে যাবে। অনেকক্ষেত্রে রেকর্ড করা বার্তা সব জায়গায় খোলা সম্ভব হয় না। এতে গোপনীয়তা নষ্ট হয় আশেপাশে ভিড় থাকলে। হোয়াটসঅ্যাপের এই নয়া ফিচারের (WhatsApp) মাধ্যমে সেই সমস্যা মিটবে বলেই মনে করছেন অনেকে। একইসঙ্গে কিছু অফিসিয়াল বিষয় তো থাকেই, যা লিখিত রূপে পাঠানোই ভালো।

    ফিচারটির কীভাবে কাজ করবে?

    জনসমক্ষে রেকর্ড করা বার্তা শুনতে হবে না প্রাপককে। যিনি বার্তা (WhatsApp) পাঠাবেন, তাঁকে কষ্ট করে লিখতেও হবে না। ভয়েস রেকর্ড করার পদ্ধতিতেই পুরো বিষয়টি, পরে যখন তা প্রাপকের কাছে পৌঁছবে তখন তা মিলবে লিখিত ভাবে।

    কিন্তু নিরাপত্তার কী হবে?

    মেটা-র ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম এনিয়ে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, হোয়াট্‌সঅ্যাপ (WhatsApp) জানিয়েছে, এই ধরনের বার্তালাপ শুধুমাত্র সেই যন্ত্র বা মোবাইলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। এই কথাবার্তা হোয়াটসঅ্যাপ সংস্থার (WhatsApp New Feature) কাছেও পৌঁছোবে না। মেটার এই মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম জানিয়েছে, এই সুবিধা নেওয়া বা না নেওয়ার পুরোটাই নির্ভর করছে ব্যবহারকারীর ওপরে। ব্যবহারকারী মে করলে সেটিংস অপশন থেকে এটি বন্ধও করে দিতে পারেন। প্রসঙ্গত, গত নভেম্বর মাসেই এই সুবিধা প্রদান করার কথা ঘোষণা করেছিল মেটা সংস্থা।

    কীভাবে চালু করবেন এই ফিচার?

    • প্রথমে ফোন থেকে হোয়াটসঅ্যাপের (WhatsApp) ‘সেটিংস’ অপশনে যেতে হবে।

    • এরপর ‘চ্যাট’ অপশনে ক্লিক করতে হবে।

    • পরের ধাপে ‘ভয়েস মেসেজ ট্রান্সক্রিপশন’ অপশন দেখা যাবে। তার পাশে ‘অন’ বোতামে ক্লিক করতে হবে।

    • ‘অন’ বোতামে ক্লিক করলেই পছন্দের ভাষা বেছে নেওয়ার নানা বিকল্প দেখা যাবে সামনে।

    • যদিও এই মুহূর্তে খুব বেশি বিকল্প পাওয়া যাবে না, বলেই জানিয়েছে মেটা। আপাতত ইংরেজি, স্প্যানিশ, পর্তুগিজ এবং রাশিয়ান— এই চারটি ভাষায় প্রতিলিপি পাবেন ব্যবহারকারীরা। অন্যদিকে আঞ্চলিক ভাষার বিকল্প নিয়েও কাজ চলছে বলে জানিয়েছে মেটা।

    • পছন্দের ভাষা বেছে নেওয়ার পরে আসবে আরও দুটি অপশন।

    • সেট আপ নাও এবং ওয়েট ফর ওয়াই-ফাই — যে কোনও একটি অপশনে ক্লিক করতে হবে। তখনই আপনার ফোন প্রস্তুত হয়ে যাবে সুবিধাটি নেওয়ার ক্ষেত্রে।

    ভয়েস মেসেজ কী ভাবে ট্রান্সক্রাইব হবে?

    হোয়াটসঅ্যাপে যেখানে ভয়েস রেকর্ড করার অপশন রয়েছে, সেই বোতামটি দীর্ঘক্ষণ চেপে ধরে থাকতে হবে। এরপরেই ভয়েস রেকর্ডার অন হয়ে যাবে। কথা রেকর্ড হওয়ার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই পর্দায় ফুটে উঠবে ‘ট্রান্সক্রিপশন’ করার বিকল্প। সেখানে ক্লিক করলেই বার্তাটির লিখিত রূপ দেখতে পাওয়া যাবে।

  • Whatsapp New Feature: এবার হোয়াটসঅ্যাপেই খোলা যাবে ইনস্টাগ্রাম-ফেসবুকের লিঙ্ক! কীভাবে?

    Whatsapp New Feature: এবার হোয়াটসঅ্যাপেই খোলা যাবে ইনস্টাগ্রাম-ফেসবুকের লিঙ্ক! কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হোয়াট্সঅ্যাপের (Whatsapp New Feature) সঙ্গে এবার যুক্ত হল ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুক। এ বার একই হোয়াট্‌সঅ্যাপ প্রোফাইল থেকে খোলা যাবে ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকের লিঙ্ক। একইসঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপে দেওয়া স্ট্যাটাস চাইলে যে কেউ নিজেদের ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুক অ্যাকাউন্টেও সরাসরি পোস্ট করতে পারবে। মেটার তরফ থেকে জানানো হয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপের (WhatsApp) বিটা সংস্করণেই আপাতত এই সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। তবে, শীঘ্রই জনসাধারণের জন্যেও খুলে দেওয়া হবে এই পরিষেবা।

    হোয়াটসঅ্যাপের অ্যাকাউন্ট সেটিংস অপশন থেকে ফেসবুক ইনস্টাগ্রামের লিঙ্ক যোগ করা যাবে

    হোয়াটসঅ্যাপবিটাইনফো (ডব্লিউএবিটাইনফো)-র সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপের (Whatsapp New Feature) প্রোফাইলে গিয়ে অ্যাকাউন্ট সেটিংস অপশন থেকে ইনস্টাগ্রামের লিঙ্ক যোগ করা যাবে। এর পাশাপাশি, বিটার সবচেয়ে আপডেটেড সংস্করণ থেকে ফেসবুক ও থ্রেডের লিঙ্কও খোলা যাবে। তবে সবার জন্য মিলবে না এমন সুবিধা। এর জন্য বিটার নতুন সংস্করণকে আপডেট করতে হবে। হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা তাদের স্ট্যাটাস ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকেও শেয়ার করতে পারবেন। চাইলে যেকোনও কাউকে ট্যাগও করতে পারবেন বলে জানিয়েছে মেটা। হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এরফলে নিজেদের প্রোফাইলে ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকের লিঙ্কও শেয়ার করতে পারবেন। ফলে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেই ব্যবহারকারীরা নিজেদের প্রোফাইলে ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুক পোস্টের সঙ্গেও যুক্ত হতে পারবেন। এক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর নাম, পরিচয় গোপন রাখার ব্যবস্থাও করেছে হোয়াটসঅ্যাপ (Whatsapp New Feature)।

    একের বেশি হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট রাখা যাবে (Whatsapp New Feature)

    অন্যদিকে, হোয়াটসঅ্যাপের আইওএস ভার্সনে আসতে চলেছে নতুন ফিচারের সাপোর্ট। জানা গিয়েছে, আইফোন ইউজাররা একটি আইফোনে একাধিক হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টের সুবিধা পাবেন। সুইচ অ্যাকাউন্ট অপশনের মধ্যমে একের বেশি হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট রাখা যাবে। তবে কবে এই ফিচার সমস্ত আইওএস ইউজারদের জন্য চালু হবে তা এখনও জানা যায়নি। প্রসঙ্গত, অনেক ব্যবহারকারী কাজের জন্য কর্মক্ষেত্রে একটি ফোন নম্বর ব্যবহার করেন। এর পাশাপাশি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহারের জন্য থাকে আরেকটি নম্বর। নতুন ফিচার চালু হলে আইফোন ব্যবহারকারীরা একটি ফোনেই দুটো হোয়াটসঅ্যাপ (Whatsapp New Feature) অ্যাকাউন্ট চালু রাখতে পারবেন, দুটো আলাদা নম্বর থেকে। একটি পেশাদার কাজে, অন্যটি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। অর্থাৎ এক্ষেত্রে দুটো আলাদা ডিভাইসের অর্থাৎ ফোনে প্রয়োজন হবে না।

  • Mark Zuckerberg: স্মার্টফোনের দিন শেষ! আসছে স্মার্ট চশমা, দাবি জুকেরবার্গের

    Mark Zuckerberg: স্মার্টফোনের দিন শেষ! আসছে স্মার্ট চশমা, দাবি জুকেরবার্গের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় তিন দশক ধরে স্মার্টফোন আধুনিক জীবনে প্রাধান্য বিস্তার করেছে। সাধারণ যোগাযোগের উপকরণ থেকে শক্তিশালী ডিভাইসে পরিণত হয়েছে স্মার্টফোন। কর্মজগত থেকে বিনোদন সব কিছুই নিয়ন্ত্রণ করে এই মুঠোফোন। তবে, এর যুগ শেষ হতে চলেছে। এমনই দাবি করলেন মার্ক জুকেরবার্গ (Mark Zuckerberg)। তাঁর মতে, আগামী দশকের মধ্যে স্মার্টফোনের জায়গা দখল করবে স্মার্ট চশমা। যা হবে মানুষের প্রধান ডিজিটাল তথ্য প্রবেশের মাধ্যম।

    স্মার্টফোনের সমাপ্তি

    প্রযুক্তির প্রগতির সঙ্গে আমাদের যোগাযোগের ধরণও একেবারে বদলে যেতে পারে, বলে অভিমত জুকেরবার্গের। স্মার্টফোন দীর্ঘদিন ধরে প্রতিদিনের জীবনের অংশ হয়ে থাকলেও, তার প্রভাব এবার কিছুটা হালকা হতে পারে। স্ক্রিন ক্লান্তি, অবিরাম নোটিফিকেশন এবং হাতে ধরে রাখা ডিভাইসের উপর নির্ভরশীলতা ক্রমশ বিরক্তিকর হয়ে উঠছে, তাই হ্যান্ডস-ফ্রি, অগমেন্টেড রিয়েলিটি (এআর) প্রযুক্তির দিকে এগিয়ে যাওয়ার ধারণাটি এখন আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, পরবর্তী উদ্ভাবন স্মার্টফোনের উন্নতির ব্যাপারে নয়, বরং সেটিকে সম্পূর্ণভাবে প্রতিস্থাপন করার ব্যাপারে হবে। জুকেরবার্গ এমন একটি পৃথিবী কল্পনা করেন, যেখানে মানুষ কোনও ডিভাইস বের না করেই ডিজিটাল কনটেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম হবে। স্মার্টফোনের জায়গায় আসবে স্মার্ট চশমা।

    স্মার্ট চশমার উত্থান

    এটি আর শুধু একটি দূর কল্পনা নয়। মেটা এবং অ্যাপল ইতিমধ্যেই অগমেন্টেড রিয়েলিটি (এআর) পরিধানযোগ্য প্রযুক্তির প্রতি তাদের বিনিয়োগ বৃদ্ধি করেছে। অ্যাপলের ভিশন প্রো তাদের স্মার্টফোনের পরবর্তী যুগে যাওয়ার সংকল্পের নিদর্শন, যখন মেটা মূলধারায় স্মার্ট চশমা চালু করার লক্ষ্যে কাজ করছে। ধারণাটি হলো, ফোনের স্ক্রিনে তাকানোর পরিবর্তে, ডিজিটাল তথ্য বাস্তব জগতের সাথে একীভূত হয়ে বাস্তব সময়ে প্রদর্শিত হবে। স্মার্টফোনের পরিবর্তে স্মার্ট চশমা আসার মূল কারণ হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটির ক্ষেত্রে অগ্রগতি। স্মার্ট চশমা শুধুমাত্র তথ্য প্রদর্শন করবে না, তারা হবে একটি বুদ্ধিমান ব্যক্তিগত সহকারী, যা ভয়েস কমান্ডের মাধ্যমে সাড়া দিতে সক্ষম।

     

     

LinkedIn
Share