Tag: Aadhaar

Aadhaar

  • E AADHAAR: আর হুটহাট ছুটতে হবে না আধার কার্ডের তথ্য আপডেট করতে, নয়া উদ্যোগ কেন্দ্রের

    E AADHAAR: আর হুটহাট ছুটতে হবে না আধার কার্ডের তথ্য আপডেট করতে, নয়া উদ্যোগ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আধার কার্ড নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল ইউআইডিএআই (ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়া)। জানা গিয়েছে, কিউআর কোডের ওপর ভিত্তি করে গড়ে তোলা হবে (E AADHAAR) ডিজিটাল আধার সিস্টেম। এই সিস্টেমের মাধ্যমে বিভিন্ন ক্ষেত্রে (AADHAAR Card) ডিজিটাল পদ্ধতিতে আধার কার্ড শেয়ার করা যাবে। আঙুলের ছাপ এবং চোখের মণি বাদ দিয়ে আধার কার্ডের বাকি যাবতীয় পরিবর্তনও ডিজিটাল মাধ্যমেই করা যাবে।

    কিউআর কোড-ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন (E AADHAAR)

    আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই একটি নতুন কিউআর কোড-ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন চালু হয়ে যাবে। এর ফলে আর কোথাও আধার কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে না। দেশবাসী তাঁদের আধারের ডিজিটাল ভার্সন শেয়ার করতে পারবেন — পুরো বা আংশিকভাবে গোপন ফরম্যাটে, যেমন তাঁদের পছন্দ। নভেম্বরের মধ্যে ইউআইডিএআই একটি সহজ প্রক্রিয়া চালুর পরিকল্পনা করছে। এটি চালু হলে আধার আপডেট করতে কেন্দ্রগুলিতে যাওয়ার প্রয়োজন অনেকটাই কমে যাবে।জীবনধারণের প্রমাণ হিসেবে বায়োমেট্রিক তথ্য বাদে, ঠিকানা বা অন্যান্য তথ্যের আপডেট স্বয়ংক্রিয়ভাবেই করা যাবে। কারণ এটি বিভিন্ন সরকারি ডেটাবেসের সঙ্গে যুক্ত করা হবে। এর মধ্যে থাকবে জন্মের শংসাপত্র, মাধ্যমিক পরীক্ষার রেকর্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট, প্যান কার্ড, রেশন ব্যবস্থা (PDS) এবং এমএনআরইজিএ (MNREGA) সিস্টেম।

    ইউআইডিএআই-র সিইওর বক্তব্য

    এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য হল নাগরিকদের ঝুট-ঝামেলা পোহানো বন্ধ করা এবং আধার রেজিস্ট্রেশনের সময় ভুয়ো নথিপত্র জমা দেওয়ার প্রবণতা কমানো। এছাড়াও, ব্যবহারকারীদের সুবিধা বাড়াতে বিদ্যুৎ বিলের রেকর্ডও যুক্ত করার বিষয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। ইউআইডিএআই-র সিইও (E AADHAAR) ভুবনেশ কুমার জানান, চলতি বছরের নভেম্বর মাস থেকেই পুরোপুরিভাবে চালু হয়ে যাবে ই-আধার প্রকল্প। নয়া এই সিস্টেম চালু হয়ে গেলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আধার কার্ডের ফটোকপি জমা দেওয়ার আর প্রয়োজন পড়বে না। তার বদলে সাধারণ মানুষ আধার কার্ডের ডিজিটাল ভার্সন জমা দিতে পারবেন। চাইলে আধার কার্ডের মাস্কড ভার্সনও জমা দিতে পারবেন (AADHAAR Card)।  নতুনভাবে তৈরি অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কে তিনি জানান, এক লাখ যন্ত্রের মধ্যে প্রায় ২ হাজার যন্ত্র ইতিমধ্যেই এই নয়া সিস্টেম ব্যবহার করছে। তিনি বলেন, “আঙুলের ছাপ ও আইরিস (চোখের স্ক্যান) দেওয়া ছাড়া বাকি সব কিছু আপনি খুব শীঘ্রই বাড়িতে বসেই করতে পারবেন।”

    ঝামেলা পোহানোর দিন শেষ

    এখন আধার কার্ড আপডেট করতে হলে কোনও ব্যক্তিকে আধার কেন্দ্রে যেতে হয়। নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখ বা মোবাইল নম্বর পরিবর্তন হোক না কেন, প্রতিটি আপডেটের জন্য ব্যক্তিকে সশরীরে উপস্থিত হতে হয়।   চলতি বছরের নভেম্বর থেকে এই ঝামেলা আর পোহাতে হবে না। তখন ব্যবহারকারীদের কেবলমাত্র একটি ওটিপি-র প্রয়োজন হবে, যার মাধ্যমে তাঁরা বাড়িতে বসেই তাঁদের আধার কার্ডের তথ্য আপডেট করতে পারবেন (E AADHAAR)। যাঁরা ব্যস্ততার কারণে আধার কেন্দ্রে যেতে পারছেন না, তাঁদের জন্য এই পরিবর্তন বিশেষভাবে উপকারী হবে।

    এক নজরে সুবিধা

    এক নজরে দেখে নেওয়া যাক নয়া এই অ্যাপ্লিকেশনে কী কী সুবিধা মিলবে।

    এই অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন ঠিকানা, টেলিফোন নম্বর, নাম এবং জন্মতারিখ সংশোধনের মতো তথ্য আপডেট করার সুবিধা দেবে। মোবাইল ডিভাইস বা অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে কিউআর কোড-ভিত্তিক আধার স্থানান্তর চালু করাকে অপব্যবহার রোধের জন্য অত্যাবশ্যক মনে করা হচ্ছে। এর ব্যবহার হতে পারে হোটেলে চেক-ইন থেকে শুরু করে রেলভ্রমণের সময় পরিচয়পত্র যাচাই পর্যন্ত। কুমার বলেন, “এটি ব্যবহারকারীদের নিজস্ব তথ্যের ওপর সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণ দেবে এবং শুধুমাত্র সম্মতির ভিত্তিতে তা শেয়ার করা যাবে (E AADHAAR)।”

    এই ব্যবস্থা উপ-রেজিস্ট্রার ও রেজিস্ট্রারদের দ্বারা সম্পত্তি নিবন্ধনের সময় প্রতারণামূলক কাজকর্ম রোধেও প্রয়োগ করা যেতে পারে। কুমার জানান, ইউআইডিএআই রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে কাজ করছে যাতে সম্পত্তি নিবন্ধনের সময় আধার যাচাইকরণ অন্তর্ভুক্ত করা যায় এবং জালিয়াতির ঘটনা কমানো যায় (AADHAAR Card)।

    ইউআইডিএআই ইতিমধ্যেই সিবিএসই এবং অন্যান্য পরীক্ষা বোর্ডগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে যাতে শিক্ষার্থীদের বায়োমেট্রিক ও অন্যান্য তথ্য আপডেট করা যায়। এই আপডেট দুটি বয়সসীমার মধ্যে করতে হবে – পাঁচ থেকে সাত বছর, এবং ১৫ থেকে ১৭ বছর। এই বিষয়ে তারা একটি বিশেষ প্রচারের পরিকল্পনা করছে, যাতে প্রথম আপডেটের (৫-৭ বছর বয়সী শিশুদের) জন্য ৮ কোটি এবং দ্বিতীয় আপডেটের (১৫-১৭ বছর বয়সীদের) জন্য ১০ কোটি সমস্যার সমাধান করা যায় (E AADHAAR)। এছাড়াও ইউআইডিএআই বিভিন্ন সংস্থা, যেমন নিরাপত্তা সংস্থা এবং হসপিটিলিটি প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে সহযোগিতা করছে, যেখানে আধার ব্যবহারে বাধ্যবাধকতা না থাকলেও তার পরিষেবা বিস্তারের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

  • Digipin: আসছে ডিজিপিন! আধার ও ইউপিআই-এর পর প্রধানমন্ত্রী মোদির পরবর্তী ডিজিটাল বিপ্লব

    Digipin: আসছে ডিজিপিন! আধার ও ইউপিআই-এর পর প্রধানমন্ত্রী মোদির পরবর্তী ডিজিটাল বিপ্লব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন এক যুগে প্রবেশ করতে চলেছে ভারতের ডিজিটাল পরিকাঠামো। আধার ও ইউপিআই-এর সাফল্যের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার চালু করতে চলেছে দেশের এক অন্যতম বৃহৎ ডিজিটাল গভর্নেন্স উদ্যোগ — ডিজিপিন বা ডিজিটাল পোস্টাল ইন্ডেক্স নম্বর (Digital Postal Index Number)। এটি দেশের প্রতিটি বাড়ি, দোকান, অফিস এমনকি প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলেও একটি ইউনিক ডিজিটাল ঠিকানা দেবে। এই প্রকল্পের নেতৃত্বে রয়েছে ডাক বিভাগ, আর গোটা প্রক্রিয়াটি সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তত্ত্বাবধানে চলছে। লক্ষ্য একটাই — ভারতের অগোছালো ও অপরিকল্পিত ঠিকানা ব্যবস্থাকে একটি সুনির্দিষ্ট, নিরাপদ ও সঠিক ডিজিটাল কাঠামোয় রূপান্তর করা।

    ডিজিপিন কী এবং কেন তা গুরুত্বপূর্ণ?

    ডিজিপিন একটি ১০-অক্ষরের আলফানিউমেরিক কোড, যা উপগ্রহ চিত্রভিত্তিক অবস্থানের মাধ্যমে একটি সুনির্দিষ্ট কাঠামো — যেমন বাড়ি, দোকান, সরকারি অফিস ইত্যাদি — চিহ্নিত করবে। এটি প্রচলিত পিনকোডের মতো নয়, যেখানে একটি এলাকা জুড়ে একই পিনকোড ব্যবহৃত হয়। বরং, এটি প্রতিটি স্থাপনার নিজস্ব ডিজিটাল ঠিকানা হিসেবে কাজ করবে। এই প্রযুক্তি নির্ভর ব্যবস্থার মাধ্যমে গ্রামীণ ভারতও ডিজিটাল ব্যবস্থার মূল স্রোতে আসবে। যেসব এলাকা আগে ঠিকানা না থাকার কারণে সরকারি সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতো — যেমন জঙ্গলমহল, পাহাড়ি এলাকা, বা বস্তি অঞ্চল — সেখানেও পৌঁছবে সরকারি পরিষেবা, জরুরি উদ্ধার, স্বাস্থ্যসেবা ও অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি।

    গোপনীয়তা ও আইনি সুরক্ষা

    ডিজিপিন হবে ব্যক্তি সম্মতিভিত্তিক ব্যবস্থা। কোনো ব্যক্তি তাঁর ডিজিটাল ঠিকানা কেবল তখনই শেয়ার করবেন, যখন তিনি নিজে সম্মতি দেবেন। এই দৃষ্টিভঙ্গি বর্তমানে প্রচলিত ঠিকানা ব্যবস্থার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা, যেখানে ই-কমার্স ও ডেলিভারি কোম্পানিগুলি নির্বিচারে ঠিকানা সংগ্রহ ও বিক্রি করে থাকে। ডিজিপিন চালুর ফলে এই অনিয়ন্ত্রিত ঠিকানা ব্যবহারের প্রথার উপরে কড়া নিয়ন্ত্রণ আসবে। একইসঙ্গে ভুয়ো ঠিকানা ব্যবহার করে অপরাধ, দুর্নীতি কিংবা সীমান্তে অনুপ্রবেশের মতো ঘটনা রুখতেও সাহায্য করবে এটি।

    অর্থনৈতিক সাশ্রয়

    সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ভারতের বর্তমান অপর্যাপ্ত ঠিকানা ব্যবস্থার কারণে প্রতি বছর ১০–১৪ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয় — যা দেশের জিডিপির প্রায় ০.৫ শতাংশ। ডিজিপিন চালুর ফলে পরিষেবা প্রদান, পণ্য ডেলিভারি, সরকারি প্রকল্পের বাস্তবায়ন ও জরুরি সেবায় অভূতপূর্ব গতি আসবে। ডাক বিভাগ ইতিমধ্যে একটি খসড়া নীতিমালা প্রস্তুত করছে। এ নিয়ে গঠিত হবে একটি বিশেষ ডিজিটাল অ্যাড্রেস বা ডিপি অথরিটি, যা পুরো ব্যবস্থাপনাও নিয়ন্ত্রণ করবে। এ নিয়ে আগামী শীতকালীন অধিবেশনে সংসদে আইন পেশ করা হতে পারে। যেভাবে আধার ভারতবাসীকে একটি আনুষ্ঠানিক পরিচয় দিয়েছে, এবং ইউপিআই ডিজিটাল অর্থনীতির সঙ্গে সংযুক্ত করেছে — ঠিক সেইভাবে ডিজিপিন ভারতের প্রতিটি বাড়িকে ডিজিটাল জাতির অংশ করে তুলবে। এই উদ্যোগ কেবল প্রযুক্তি নয়, বরং অধিকার, অন্তর্ভুক্তি ও সমান সুযোগ নিশ্চিত করার এক সাহসী পদক্ষেপ।

  • Aadhaar: মোদি সরকার আনছে নয়া আধার অ্যাপ, থাকছে ‘লাইভ’ ফেসিয়াল ভেরিফিকেশন ও কিউআর কোড

    Aadhaar: মোদি সরকার আনছে নয়া আধার অ্যাপ, থাকছে ‘লাইভ’ ফেসিয়াল ভেরিফিকেশন ও কিউআর কোড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (ইউআইডিএআই) আধারের (Aadhaar) নতুন অ্যাপের বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে। এই নতুন অ্যাপটি ফেসিয়াল ভেরিফিকেশনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সক্ষম হবে বলে জানা যাচ্ছে। সম্প্রতি আধার সংবাদ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। সেখানেই এই কথাগুলি জানান তিনি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর মতে, এই অ্যাপ চালু হওয়ার পর হোটেল-দোকানে আধারের ফটোকপি আর দিতে হবে না। বর্তমানে যেমন ভারতের সর্বত্র ইউপিআই পেমেন্টের জন্যে কিউআর কোড দেখা যায়, তেমনই শীঘ্রই আধার যাচাইকরণ কিউআর কোড ভেরিফিকেশন পয়েন্টগুলিতে উপলব্ধ হবে।

    কী জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব মঙ্গলবার আধার সংবাদ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, ‘‘এই নতুন আধার অ্যাপের (Aadhaar) মাধ্যমে আধার ভেরিফিকেশনের (Aadhaar Verification) প্রক্রিয়া, ইউপিআই পেমেন্টের মতো কাজ সহজ করা যাবে।’’ এবিষয়ে নিজের এক্স মাধ্যমে পোস্টও করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। সেখানে তিনি লেখেন, ফেস আইডি যাচাইকরণ (Aadhaar) এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে সংযুক্ত করে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিকদের জন্য ডিজিটাল আধার পরিষেবা চালু করতে চলেছে সরকার। তিনি আরও জানিয়েছেন, ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার সহযোগিতায় তৈরি করা এই অ্যাপটিতে প্রমাণীকরণের জন্য কিউআর কোড-ভিত্তিক ভেরিফিকেশন এবং রিয়েল-টাইম ফেস আইডি ব্যবস্থাও রয়েছে।

    নতুন আধার অ্যাপে কী কী সুবিধা মিলবে?

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই নয়া আধার অ্যাপ (Aadhaar) চালু হওয়ার পরে ভ্রমণের সময় ট্রেনে, হোটেল চেক-ইন ইত্যাদি কাজে আধার কার্ড সঙ্গে নিতে হবে না বা এর ফটোকপি জমা দিতে হবে না।

    এই অ্যাপ চালু হলে তা কিউআর কোড স্ক্যান করার পরেই যে কোনও ব্যক্তির পরিচয় যাচাই করতে সক্ষম হবে। এর ফলে নতুন করে আধারের কপি দেখানোর প্রয়োজন পড়বে না।

    নতুন আধার অ্যাপের (Aadhaar) মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় তথ্যই শেয়ার করতে পারবেন। ব্যক্তিগত তথ্যের ওপর ব্যবহারকারীরা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ পাবেন।

    ফেস আইডি-ভিত্তিক প্রমাণীকরণ তো এই অ্যাপটিতে থাকছেই। এর পাশাপাশি, নতুন আধার অ্যাপটিতে একটি কিউআর কোড যাচাইকরণ বৈশিষ্ট্যও থাকবে। এরফলে আধার যাচাইকরণকে আরও দ্রুত এবং সহজ হবে বলে জানা যাচ্ছে।

  • Aadhaar scam: তৈরি হয়েছিল ফেক পোর্টাল! দেশব্যাপী আধার কার্ড জালিয়াতির বিরাট চক্র ধরল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ

    Aadhaar scam: তৈরি হয়েছিল ফেক পোর্টাল! দেশব্যাপী আধার কার্ড জালিয়াতির বিরাট চক্র ধরল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে জাল আধার কার্ড চক্রের বড়সড় পর্দাফাঁস (Aadhaar scam) করল উত্তরপ্রদেশের সম্ভলের (Sambhal Police) প্রশাসন। এই ঘটনায় চারজন অভিযুক্তকে গ্রেফতারও করেছে তারা। এত বড় চক্রের পর্দা ফাঁস করে উত্তরপ্রদেশের বাহজয়ী পুলিশ স্টেশন। গত ২ মার্চ এই থানাতে একটি অভিযোগ দায়ের হয়। অভিযোগ দায়ের করেন ওই থানার অন্তর্গত বাহারওয়ালি গ্রামের বাসিন্দা চন্দ্রসেন। এই অভিযোগ দায়ের করা হয় বিনোদ সিংয়ের বিরুদ্ধে। বিনোদ ছিলেন পঞ্চম সিংয়ের ছেলে। ওই বিনোদ প্রতারণা করে একটি ট্রাক্টর নেন তাঁর অসুস্থ সন্তানের নামে। কিন্তু তাঁর সন্তানের মৃত্যুর পরে ওই ট্রাক্টরটি তিনি অবৈধভাবে বিক্রি করে দেন অন্য একজনকে। এরপরে বিনোদ তাঁর বাবার আধার কার্ড জাল (Aadhaar scam) করে আর্থিক লাভ নেওয়া শুরু করেন, প্রধানমন্ত্রীর জীবনজ্যোতি বিমার আওতায়।

    গ্রামে গ্রামে গিয়ে আধার কার্ডে তথ্য সংগ্রহ করত এই চক্র

    এরপরই অভিযোগ সামনে আসে এবং বাহজয়ী পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ দায়ের হয়। শুরু হয় তদন্ত। সেখানেই ধরা পড়ে চক্র। একটি গ্যাংয়ের কথা উঠে আসে। যারা দেশজুড়ে বিভিন্ন জেলায় গ্রামে গ্রামে গিয়ে আধার কার্ড ও জনবিন্যাস সংক্রান্ত নানা সংগ্রহ করত (Aadhaar scam)। এগুলিই তারা ব্যবহার করত বিভিন্ন প্রতারণার কাজে। এই ঘটনায় চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। যাদের বাড়ি উত্তরপ্রদেশের বদায়ুঁ এবং আমরোহা জেলাতে। ধৃতদের কাছ থেকে ল্যাপটপ, কম্পিউটার, সিস্টেম ডিভাইস, বায়োমেট্রিক ডেটা, বায়োমেট্রিক তথ্য সংগ্রহের সরঞ্জাম এই সমস্ত কিছু উদ্ধার হয়েছে। এর পাশাপাশি তাদের কাছ থেকে রবার (নকল) ফিঙ্গারপ্রিন্ট, জাল পাসপোর্ট, ১৩টি রাজ্যের ৪২ টি জাল জন্মের শংসাপত্র, মোবাইল ফোন, ৩৬টি প্যান কার্ড, ৪০০টি আধার এনরোলমেন্ট অ্যাপ্লিকেশন উদ্ধার হয়েছে।

    আধারের ফেক প্রোফাইলও তৈরি করেছিল এই চক্র

    শুধু তাই নয়, অনলাইন আধারের জন্য যে পোর্টাল চালু রয়েছে ইউআইডিএআই, কোডিং ব্যবহার করে তারাও এরকম একটি ফেক ইউআইডিএআই পোর্টাল তৈরি করেছিল (Aadhaar scam) জালিয়াতরা। এর মাধ্যমে প্রতারণার কাজ চলত। তদন্তের সময় বিনোদের মোবাইল পরীক্ষা করে পুলিশ। সেখানেই পুলিশ দেখে যে তাঁর বাবার নামে দুটি আধার কার্ড রেজিস্টার করা আছে। এই দুটি আধার কার্ড সে ব্যবহার করত। একটি জন্ম তারিখ ১ জানুয়ারি ১৯৫৫, অপরটির জন্ম তারিখ ১ জুলাই ১৯৭৬। পঞ্চম সিংয়ের আধার কার্ড লিঙ্ক ছিল বিনোদের মোবাইল ফোনের সঙ্গে (Sambhal Police)।

  • Electoral Fraud: ভুয়ো ভোটার নির্মূল করতে আধার-এপিক কার্ড লিংকের সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের

    Electoral Fraud: ভুয়ো ভোটার নির্মূল করতে আধার-এপিক কার্ড লিংকের সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুতুড়ে ভোটারদের (Electoral Fraud) নির্মূল করতে বড়সড় পদক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নিল (AADHAAR Voter Cards Link) কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। ভোটার তালিকা থেকে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী-সহ অবাঞ্ছিত ভোটারদের ভোট-প্রক্রিয়া থেকে দূরে রাখতে ভোটার কার্ডের সঙ্গে আধার কার্ড লিংক করানোর সিদ্ধান্ত নিল তারা। ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার (ইউআইডিএআই) বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    ভারতীয় নাগরিকদের ভোটাধিকার (Electoral Fraud)

    এই উদ্যোগ নিতে হলে প্রযুক্তিগত ও আইনি পরিকাঠামো কী হবে তা নিয়ে আলোচনা করতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের আধিকারিক, ইউআইডিএআই এবং অন্য দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার ও আরও দুই নির্বাচন কমিশনার সুখবীর সিং সান্ধু ও বিবেক জোশিম। সেখানে নির্বাচন কমিশনের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, সংবিধানের ৩২৬ নম্বর ধারার অধীনে ভারতীয় নাগরিকদের ভোটাধিকার সংরক্ষিত থাকলেও, আধার কার্ড কেবল পরিচয়ের প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। এই দুইয়ের সংযোগ সাংবিধানিক বিধান ও আইনি নির্দেশিকা অনুসরণ করবে। এই সিদ্ধান্তের পর শীঘ্রই ইউআইডিএআই এবং কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের বিশেষজ্ঞরা প্রযুক্তিগত বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন।

    আধার-ভোটার কার্ড সংযোগ

    জানা গিয়েছে, আধার-ভোটার কার্ডের এই সংযোগ ১৯৫০ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের ধারা ২৩(৪), ২৩(৫), এবং ২৩(৬)-এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে এবং ডাব্লুপি (সিভিল) নং ১৭৭/২০২৩-এ সুপ্রিম কোর্টের রায়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হবে। ১৯৫০ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের ধারা ২৩(৬) নিশ্চিত করে যে, কোনও নির্বাচক যদি পর্যাপ্ত কারণ দেখাতে পারেন, তাহলে আধার নম্বর দেওয়া বা শেয়ার করতে না পারার কারণে তাঁকে নির্বাচনী তালিকা থেকে সরানো হবে না। এটি নিশ্চিত করে যে আধার সংযোগ শুধুমাত্র তখনই হবে যখন নির্বাচক স্বেচ্ছায় তাঁর আধার নম্বর জমা দেবেন। যাঁরা আধার বিবরণ প্রদানে বৈধ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারেন, তাঁদের অধিকার রক্ষা করা হবে (AADHAAR Voter Cards Link)।

    স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচি

    নির্বাচন কমিশন ২০২২ সালের ১ অগাস্ট থেকে একটি স্বেচ্ছাসেবী কর্মসূচি চালু করেছে, যার মাধ্যমে সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিদ্যমান এবং সম্ভাব্য ভোটারদের থেকে আধার নম্বর সংগ্রহ করা হবে। আধার প্রমাণীকরণের (Electoral Fraud) জন্য সম্মতি ফর্ম ৬বি-র মাধ্যমে নেওয়া হয়, এবং একবার সম্মতি দেওয়া হলে, তা প্রত্যাহারের কোনও ব্যবস্থা নেই।

    নির্বাচনী জালিয়াতি

    এই উদ্যোগটি ভারতের নির্বাচনী জালিয়াতি ও কারচুপি মোকাবিলার প্রচেষ্টায় একটি উল্লেখযোগ্য মোড় হিসাবে চিহ্নিত। আধার সিস্টেমের সুবিধা নিয়ে নির্বাচন কমিশন একটি আরও নির্ভুল এবং বিশ্বস্ত ভোটার ডেটাবেস তৈরি করতে চায়। আধার-ইপিআইসি সংযোগ নকল ভোটারদের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, যা নিশ্চিত করবে যে শুধুমাত্র যোগ্য ভোটাররাই তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। এভাবে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সততা শক্তিশালী হবে।

    ভুতুড়ে ভোটার

    কয়েক বছর আগে কারও মৃত্যু হয়েছে, অথচ ভোটার তালিকায় দিব্যি রয়েছেন তিনি। তাঁর ভোটার কার্ড কিংবা রেশন কার্ড জমা দিয়ে ভোট দিয়ে দিচ্ছেন অন্য কেউ। স্বাভাবিকভাবেই তাঁর নাম রয়ে যাচ্ছে ভোটার তালিকায়। আবার এমনও অনেকে রয়েছেন, যাঁরা জীবিত থাকলেও, ভোটার তালিকা থেকে নাম কাটা গিয়েছে। অর্থাৎ নির্বাচন কমিশনের খাতায় তিনি মৃত। নানা সময় এ নিয়ে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। কেবল পশ্চিমবঙ্গ নয়, দেশের অন্যান্য রাজ্যের শাসক কিংবা বিরোধীরাও এনিয়ে সরব হয়েছেন। ভুয়ো ভোটার ইস্যুতে মঙ্গলবার একই দিনে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল তৃণমূল ও বিজেপি।

    বিজেপির অভিযোগ

    দুপক্ষই নির্বাচন কমিশনের দফতরে গিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে ভোটার তালিকায় ভুয়ো ভোটার ঢোকানোর অভিযোগ জানিয়েছিল (Electoral Fraud)। বিজেপির অভিযোগ, বাংলায় ১৩ লাখের বেশি ভুয়ো ভোটার রয়েছে তালিকায়। স্বচ্ছ ভোটার তালিকার দাবিতে সরব হয় পদ্ম শিবির। এনিয়ে উত্তপ্ত হয় সংসদের উভয় কক্ষই। ভুতুড়ে ভোটার নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব খারিজ হতেই বিক্ষোভে শামিল হন দেশের বিভিন্ন দলের সাংসদরা (AADHAAR Voter Cards Link)।

    ভুতুড়ে ভোটারমুক্ত তালিকা

    এর পরেই ভোটার তালিকা ভুতুড়ে ভোটারমুক্ত করতে তৎপর হয় নির্বাচন কমিশন। ডাকা হয় বৈঠক। বর্তমানে ভোটার আইডির সঙ্গে আধার লিংক করা কারও ইচ্ছের ওপর নির্ভর করে এবং নাগরিকদের আইনত আধারের তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন নেই। তবে নির্বাচনী প্রক্রিয়া জোরদার করতে ইসিআই রাজনৈতিক দলগুলিকে এর সঙ্গে জুড়ছে। নির্বাচন কমিশন ৩০ এপ্রিলের মধ্যে সব (AADHAAR Voter Cards Link) জাতীয় ও রাজ্য রাজনৈতিক দলগুলিকে ইআরও, ডিইও এবং সিইওদের কাছে এ সংক্রান্ত অমীমাংসিত সমস্যার কথা জানানোর কথা বলেছে (Electoral Fraud)।

  • Aadhaar: বিনামূল্যে আধার নথি আপলোড, আরও বাড়ল সময়সীমা, কবে শেষ তারিখ জেনে নিন

    Aadhaar: বিনামূল্যে আধার নথি আপলোড, আরও বাড়ল সময়সীমা, কবে শেষ তারিখ জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও একবার আধার (Aadhaar) আপডেটের (Document Upload) সময় বাড়ল। আধারের নথি আপডেটের সময়সীমাকে বৃদ্ধি করল নরেন্দ্র মোদি সরকার। গ্রাহকদের আর্থিক সাশ্রয়ের কথা মাথায় রেখে চলতি বছরে এই নিয়ে তৃতীয়বার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যে এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে আধার নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথিরিটি অফ ইন্ডিয়া। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, আগামী বছরের ১৪ জুন পর্যন্ত মিলবে এই সুবিধা। উপকৃত হবেন কয়েক লক্ষ আধার গ্রাহক।

    ১৪ জুন হল আবেদনের শেষ তারিখ (Aadhaar)

    চলতি বছরের ১৪ জুন নিখরচায় আধার কার্ডের (Aadhaar) অনলাইন নথি জমার শেষ তারিখ ধার্য করেছিল ইউআইডিএআই। পরে দু’দফায় তা বৃদ্ধি করে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রীয় সংস্থা। প্রথমবারে ১৪ সেপ্টেম্বর এবং পরের বার ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছিল। এইবারে তৃতীয়বারের জন্য বিনামূল্যে আধার কার্ডের নথি জমার শেষ তারিখ সম্প্রসারিত করল ইউআইডিএআই। আধারের এই পরিষেবাকে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে এক্স হ্যান্ডলে একটি বার্তা দিয়ে বলা হয়, “২০২৫ সালের ১৪ জুন পর্যন্ত বিনামূল্যে অনলাইনে আধার নথি আপডেটের (Document Upload) জন্য আমরা গ্রাহকদের উৎসাহী করছি। আধার কার্ডের জন্য তথ্য নিখরচায় বদল করতে চাইলে তা ১৪ জুনের মধ্যে করে ফেলুন।”

    কীভাবে আবেদন করবেন?

    ১>অনলাইন আধার কার্ডের (Aadhaar) নথি আপলোড করতে হলে প্রথমে মাই আধার পোর্টালে লগ ইন করুন।

    ২>এরপর আধার নম্বর ব্যবহার করে এটা করতে পারবেন গ্রাহকরা।

    ৩>লগ ইনের সময়ে লিখতে হবে ক্যাপচা।

    ৪>এরপর আধার নম্বরের সঙ্গে সংযুক্ত মোবাইল নম্বরে আসবে ওটিপি। এরপর সেই নম্বর দিলে তবেই খুলবে পোর্টাল।

    ৫>এরপর ডকুমেন্ট আপডেট সেকশনে ঢুকতে হবে। সেখানে আপলোড করা নথি এবং তথ্য দেখতে পাবেন তিনি। এর মধ্যে যে যে তথ্য বদল করতে হবে সেগুলিকে বেছে নিতে হবে।

    ৬>কী কী তথ্যগুলিকে আপলোড (Document Upload) করতে হবে তা ড্রপ বক্স থেকে জানতে পারেবেন গ্রাহক। সেই মতো নথির স্ক্যান আপলোড করতে হবে। নথি আপলোড হয়ে গেলে সেগুলির যাচাই বা ভেরিফিকেশন পর্ব শুরু করবে আধার কর্তৃপক্ষ।

    ৭>নথি জমা করার পর পোর্টাল থেকে মিলবে সার্ভিস রিকোয়েস্ট নম্বর। এই নম্বরকে গ্রাহককে লিখে রাখতে হবে। এর সাহায্যে জানা যাবে যাচাই বা ভেরিফিকেশন পর্ব কতটা হয়েছে। মাই আধারে গোটা প্রক্রিয়া জানা যাবে।

    আরও পড়ুনঃ ফের অসুস্থ লালকৃষ্ণ আডবাণী, ভর্তি করা হল দিল্লির হাসপাতালে, কেমন আছেন?

    বয়স ৫ বছরের কম হলে অন্তত দুবার আপডেট করতে হবে

    উল্লেখ্য প্রতি দশ বছর অন্তর আধারে (Aadhaar) আপডেট করার কথা বলা হয়ে থাকে। নাবালক-নাবালিকার বয়স ৫ বছরের কম হলে অন্তত দুবার আধার তথ্য আপডেট (Document Upload) করতে হবে। দ্বিতীয়বার ১৫ বছর পা দিলে ফের আধার কার্ডের তথ্য আপডেট করতে বলেছে ইউআইডিএআই। তবে কোনও অবস্থাতেই নাম, জন্ম তারিখ বা জন্ম স্থান সংক্রান্ত তথ্য আপডেট করা যাবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • No NRC No Aadhaar: এনআরসির আবেদন না করলে, বাতিল হবে আধার কার্ডের আবেদন, বড় সিদ্ধান্ত হিমন্তর

    No NRC No Aadhaar: এনআরসির আবেদন না করলে, বাতিল হবে আধার কার্ডের আবেদন, বড় সিদ্ধান্ত হিমন্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এনআরসির জন্য আবেদন না করলে, বাতিল হয়ে যাবে আধার কার্ডের আবেদন (No NRC No Aadhaar)। বুধবার এমনই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। জানা গিয়েছে, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে নিত্য বাড়ছে অনুপ্রবেশের ঝুঁকি। তাই নাগরিকত্ব নিয়ে আরও কড়া পদক্ষেপ করতে চলেছে অসম সরকার (Assam Govt)।

    অনুপ্রবেশের চেষ্টা (No NRC No Aadhaar)

    মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “সম্প্রতি অশান্ত বাংলাদেশ থেকে বহু মানুষ অনুপ্রবেশের (Bangladeshi Infiltration) চেষ্টা করেছে। গত দু’মাসে বহু অনুপ্রবেশকারীকে আটক করেছে অসম পুলিশ, ত্রিপুরা পুলিশ এবং বিএসএফ। তাই বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশ আমাদের কাছে উদ্বেগের। আমাদের নিজস্ব সিস্টেম আরও শক্তিশালী করতে হবে।” তিনি বলেন, “সেই কারণেই আধার কার্ডের প্রক্রিয়া (No NRC No Aadhaar) আরও কঠোর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” অসম সরকারের (Assam Govt) সিদ্ধান্ত, এবার থেকে জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট ও রাজ্য সরকার আধার কার্ডের (Aadhaar Card) আবেদন যাচাইয়ের ক্ষেত্রে নোডাল এজেন্সি হিসেবে কাজ করবে। তারাই যাবতীয় আবেদন খুঁটিয়ে দেখবে। আবেদনপত্র যাচাইয়ের জন্য প্রতিটি জেলায় একজন করে অতিরিক্ত জেলা কমিশনার নিযুক্ত থাকবেন।

    এনআরসির আবেদন

    জানা গিয়েছে, প্রাইমারি ভেরিফিকেশন বা তথ্য যাচাইয়ের পর ইউআইডিএআই সেই আবেদনপত্র পাঠাবে রাজ্য সরকারের কাছে, যাচাইয়ের জন্য। স্থানীয় সার্কেল অফিসার প্রথমেই দেখবেন, যিনি আধার কার্ডের জন্য আবেদন করছেন, তাঁর মা-বাবা এনআরসিতে (NRC) অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য আবেদন করেছেন কিনা। যদি এনআরসির কোনও আবেদন না পাওয়া যায়, তাহলে আধার কার্ডের আবেদন বাতিল করে দেওয়া হবে (No NRC No Aadhaar)। ওই ব্যক্তি আর কখনও আধার কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন না। কেন্দ্রের কাছেও রিপোর্ট জমা পড়বে। যদি কারও এনআরসিতে আবেদন করা থাকে, তবে বাড়ি গিয়ে যাচাইয়ের পর আধার কার্ড তৈরি করে দেওয়া হবে। সূত্রের খবর, এই নিয়ম থেকে ছাড় পাবেন ভিন রাজ্য থেকে আসা কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা। এনআরসিতে আবেদন করার কোনও প্রয়োজনই তাঁদের নেই।

    আরও পড়ুন: এবার এটিএম থেকেই তোলা যাবে পিএফের টাকা! বড় ঘোষণা কেন্দ্রের, জানুন প্রক্রিয়া

    অসমের (Assam Govt) মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “যদি এমন দেখা যায় যে এনআরসির জন্য আবেদন করা হয়েছে, সিও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুসারে ক্ষেত্র পর্যায়ে যাচাইয়ের জন্য যাবেন। সংশ্লিষ্ট অফিসার সম্পূর্ণরূপে আশ্বস্ত হওয়ার পরে আধার অনুমোদন করা হবে।” তিনি আরও বলেন, “এই নতুন নির্দেশ সেই সমস্ত কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না, যাঁরা অন্য রাজ্যে কাজ করছেন এবং যাঁরা এনআরসির জন্য আবেদন করেননি (No NRC No Aadhaar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Aaadhaar: “মানুষ সরাসরি সরকারি সুবিধাগুলি পাচ্ছেন”, আধারের ভূয়সী প্রশংসায় নোবেলজয়ী পল রোমার

    Aaadhaar: “মানুষ সরাসরি সরকারি সুবিধাগুলি পাচ্ছেন”, আধারের ভূয়সী প্রশংসায় নোবেলজয়ী পল রোমার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে দেশ জুড়ে চালু করা হয়েছে আধার কার্ড। এখন সরকারি স্তরের সব ক্ষেত্রে আধার অপরিহার্য। কেন্দ্রীয় সরকারের এই আধার (Aadhaar) চালু করার উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করলেন নোবেলজয়ী পল রোমার। একই সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই উদ্যোগ গ্রহণ করেও তাতে সফল হয়নি বলে তিনি জানিয়েছেন।

    ঠিক কী বলেছেন নোবেলজয়ী? (Aadhaar)

    সোমবার একটি বৈদ্যুতিন মাধ্যমের ওয়ার্ল্ড সামিটে বক্তৃতা দিতে গিয়ে রোমার বলেন, “আধার (Aadhaar) এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা। এটি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে, যাতে সাধারণ মানুষ সরাসরি সরকারি সুবিধাগুলি পাচ্ছেন। একই ধরনের প্ল্যাটফর্ম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও চালু করার চেষ্টা হয়েছিল, কিন্তু তা করা যায়নি। কারণ, সেখানে এই ক্ষেত্রে বেসরকারি সংস্থার একচেটিয়া আধিপত্য ছিল।” নোবেল পুরস্কারজয়ী আরও বলেন, “ভারত সরকার ইউপিআই এবং ডিবিটি-র মতো উদ্যোগে এটা ব্যবহার করতে ভয় পায়নি। আধার প্রকল্পের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে অনেক মামলা থাকা সত্ত্বেও, ভারতে সরকার এই ধারণাটিকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে এবং অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে।” রোমার মতো নোবেলজয়ী আধার নিয়ে প্রশংসা করায় কেন্দ্রীয় সরকারের এই উদ্যোগ যে যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ, তা আরও স্পষ্ট হল।

    আরও পড়ুন: স্কুলে ছুটি ঘোষণা, সতকর্তা দিঘা, বকখালি, সাগরদ্বীপে! ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র আতঙ্কে কাঁপছে বাংলা

    চিন-রাশিয়া নিয়ে ভারতের অবস্থানও স্পষ্ট করলেন রোমার

    নোবেলজয়ী আরও বলেন, “আসন্ন মার্কিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে কে জিতবে, তা বলা খুব কঠিন।” কমলা হ্যারিস এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমেরিকায় পছন্দ একজন প্রাক্তন প্রসিকিউটর এবং একজন “অভ্যাসগত অপরাধী”র মধ্যে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতি “খুব খারাপ”। বিশ্বব্যাঙ্কের প্রাক্তন প্রধান অর্থনীতিবিদ রোমার বলেন, “চিন ও রাশিয়া উভয়ের লক্ষ্য প্রভাব বাড়ানোর জন্য সাম্রাজ্য বিস্তার করা। ভারতের বলা উচিত আমরা সাম্রাজ্য পছন্দ করি না। এই অবস্থানই দেশের ভারসাম্য রক্ষা করবে।”  রোমার আরও বলেন, “নগরোন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে আসে জমি সমাবেশের চ্যালেঞ্জ। আপনি যদি যথেষ্ট পরিমাণ জমি একত্রিত করতে পারেন, তাহলে আপনি সেই জমি খুব কম মূল্যে নিতে পারেন এবং সেখানে একটি আধুনিক শহর তৈরি করে এটিকে অসাধারণ মূল্যবান জমিতে পরিণত করতে পারেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Himanta biswa Sarma: “এনআরসি’তে আবেদন না করলে মিলবে না আধার”, বড় ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    Himanta biswa Sarma: “এনআরসি’তে আবেদন না করলে মিলবে না আধার”, বড় ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আধার কার্ড ইস্যু করার নিয়মে বড় ঘোষণা করল অসমের বিজেপি সরকার। এনআরসিতে আবেদন না করলে আধার নয়, এমনই ঘোষণা করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী।অনুপ্রবেশকারী শনাক্তকরণের লক্ষ্যে সে রাজ্যে আধার কার্ড পেতে হলে এনআরসিতে আবেদন করা বাধ্যতামূলক করে দেওয়া হল। শনিবারই সাংবাদিক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta biswa Sarma)।

    কী বলছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta biswa Sarma) 

    হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta biswa Sarma) বলেছেন, ‘‘আধার কার্ডের জন্য আবেদন করাটা শুধু নাগরিক হিসেবে নথিভুক্ত হওয়ার আবেদন করা নয়। এর মধ্যে বহু সন্দেহভাজন নাগরিক আছেন। সেজন্য আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবার থেকে আধার কার্ডের জন্য এনআরসিতে আবেদনের রিসিপ্ট নম্বর দিতে হবে।’’ অসমের মুখ্যমন্ত্রীর আরও দাবি, ‘‘এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, অনুপ্রবেশকারী বিদেশিদের চিহ্নিত করতে।’’ তাঁর কথায়, ‘‘অসমে আর আধার কার্ড পাওয়াটা সহজ হবে না।’’

    জনসংখ্যার চেয়েও আধারের আবেদনের সংখ্যা বেশি

    অসম সরকার বিবৃতিতে জানিয়েছে, রাজ্যের চার জেলায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যাক আধার কার্ডের আবেদন জমা পড়েছে, যা সেখানকার মোট জনসংখ্যার চেয়েও বেশি। এই চার জেলা হল, বরপেটা-১০৩.৭৪ শতাংশ, ধুবরি-১০৩ শতাংশ, মরিগাঁও এবং নগাঁও-১০১ শতাংশ করে। কাকে আধার কার্ড দেওয়া হবে, আর কাকে নয়, তা ঠিক করার ক্ষমতা রাজ্যের হাতেই আছে বলে জানিয়েছেন হিমন্ত।

    নো অবজেকশন সার্টিফিকেটের পরেই নতুন আধার কার্ড দেওয়া হবে

    হিমন্ত (Himanta biswa Sarma) বলেন, ‘‘আমরা ঠিক করেছি, অসমে জেলার কমিশনার নো অবজেকশন সার্টিফিকেট দিলে, তবেই নতুন আধার কার্ড দেওয়া হবে। ওই নো অবজেকশন সার্টিফিকেটও খতিয়ে দেখবে রাজ্য সরকার। আবেদনকারীর কাছে যদি এনআরসি-র আবেদনপত্রের নম্বর থাকে এবং ২০১৪ সালের আগে থেকে যদি রাজ্যের বাসিন্দা হওয়ার নথি থাকে, তবেই তাঁকে আধার কার্ড দেওয়া হবে।’’

    বেআইনি অনুপ্রবেশের খবর সরকারকে জানাতে আহ্বান জানিয়েছেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা

    প্রসঙ্গত, গত দুই মাসে পড়শি দেশ বাংলাদেশ থেকে বহু মানুষ ভারতে ঢুকে পড়েছেন বলে খবর। সেই বিদেশি নাগরিকদের চিহ্নিত করতে সরকার কোনও খামতি রাখবে না বলে জানিয়েছেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। পাশাপাশি, সীমান্তে নজরদারি বাড়ানোর কথাও জানিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের বেআইনি অনুপ্রবেশের খবর সরকারকে জানাতে আহ্বান জানিয়েছেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Aadhaar Update: আর বাকি মাত্র ১০ দিন! নিখরচায় আধার আপডেট করার শেষ তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর

    Aadhaar Update: আর বাকি মাত্র ১০ দিন! নিখরচায় আধার আপডেট করার শেষ তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি-বেসরকারি যে কোনও কাজেই এখন গুরুত্বপূর্ণ নথি হল আধার কার্ড (Aadhaar Update)। কেন্দ্র সরকার আধার নিয়ে কড়া নিয়ম (Central Guidelines) জারি করেছে। নাগরিকদের আধার কার্ডে সঠিক তথ্য আপডেট করতে বলা হয়েছে। একই ভাবে প্রতি দশবছর অন্তর অন্তর আধারকে আপডেট করতে বলা হয়েছে। কীভাবে আধার আপডেট করবেন আসুন জেনে নিই-

    বিনামূল্যে আধার আপডেট (Aadhaar Update)

    আধার কার্ডে তথ্য আপডেট করার জন্য সরকার বিরাট সুযোগ দিয়েছে। তবে এই আপডেটে কোনও রকম টাকা খরচ করতে হবে না। সবটাই বিনামূল্যে করা যাবে। অনলাইনে আধার কার্ডে ব্যক্তিগত তথ্য হিসেবে নাম, ঠিকানা, বয়স, লিঙ্গ, ইমেল অ্যাড্রেসের মতো তথ্য আপডেট (Aadhaar Update) করতে হবে। বিনামূল্যে এই আপডেট করার শেষ সময় হল ১৪ সেপ্টেম্বর। তবে এই নির্ধারিত সময়ের পর থেকে আপডেট করতে গেলে ৫০ টাকা মূল্য দিয়ে করতে হবে। ফলে এখনও যারা আপডেট করেনি তাদের জন্য এই তথ্য (Central Guidelines) একান্ত প্রয়োজনীয়।

    আরও পড়ুনঃআরজি করে সিআইএসএফ-এর সঙ্গে অসহযোগিতা রাজ্যের, সুপ্রিম কোর্টে গেল শাহের মন্ত্রক

    কীভাবে অনলাইনে আধার আপডেট (Aadhaar Update) করবেন–

    ১>প্রথমে ইউআইডিএআই (UIDAI) পোর্টালে প্রবেশ করতে হবে। এরপর myaadhaar.uidai.gov.in-এ যান এবং আপনার রেজিস্টার্ড ফোন নম্বরে পাঠানো আপনার আধার নম্বর এবং ওটিপি ব্যবহার করে লগ-ইন করুন।

    ২>আপনার বিবরণ যাচাই করুন: আপনার প্রোফাইলে প্রদর্শিত পরিচয় এবং ঠিকানার বিশদ বিবরণ পরীক্ষা করুন। সঠিকতা নিশ্চিত করুন: বিশদটি সঠিক হলে, ট্যাবে ক্লিক করুন ‘I’ আই-ভেরিফিকেশন ভালো করে করতে হবে।

    ৩>এরপর নথি নির্বাচন করুন: ড্রপ-ডাউন মেনু থেকে আপনি যে পরিচয় এবং ঠিকানার নথিগুলি জমা দিতে চান তা চয়ন করুন (Aadhaar Update)৷

    ৪>প্রতিটি ফাইল দুই এমবি-র কম এবং জেপিইজি, পিএনজি বা পিডিএফ ফর্ম্যাটে নিশ্চিত করে নির্বাচিত নথিগুলি আপলোড করুন।

    ৫>আপডেটের জন্য জমা দিন: আপনার আধার বিবরণ আপডেট (Aadhaar Update) করতে আপনার নথিগুলি পর্যালোচনা করুন এবং জমা দিন।

    বায়োমেট্রিক্স, নাম, ফটোগ্রাফ বা মোবাইল নম্বরের আপডেটের জন্য, আপনাকে আপনার নিকটতম ইউআইদিএআই (UIDAI)-অনুমোদিত কেন্দ্রে যেতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share