Tag: Afghanistan earthquake

Afghanistan earthquake

  • Afghanistan Earthquake: আফগানিস্তানের বিপর্যয়ে পাশে ভারত, প্রতিবেশী হোক বা গ্লোবাল সাউথ, সবার বিপদে সর্বদা সহায়তায় দিল্লি

    Afghanistan Earthquake: আফগানিস্তানের বিপর্যয়ে পাশে ভারত, প্রতিবেশী হোক বা গ্লোবাল সাউথ, সবার বিপদে সর্বদা সহায়তায় দিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আফগানিস্তানের বিপর্যয়ে পাশে দাঁড়াল ভারত। ভয়াবহ ভূমিকম্পে তছনছ হয়ে যাওয়া আফগানিস্তানে ত্রাণ পাঠালো দিল্লি। তবে, এই প্রথম নয়। বিপদে পড়লে বিশ্বের যে কোনও দেশের পাশে ভারত সর্বদা থাকে। মানবিক সাহায্য নিয়ে ভারত প্রত্যেকবার এগিয়ে যায়। কোভিড অতিমারি হোক বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ, প্রতিবেশী দেশ থেকে গ্লোবাল সাউথের প্রতিটি দেশের সঙ্কটেই এগিয়ে এসেছে ভারত।

    আফগানিস্তানের পাশে ভারত

    বিধ্বস্ত দেশ। তাসের ঘরের মতো ধুলোয় মিশেছে ঘরবাড়ি। আফগানিস্তানের পূর্ব প্রদেশ যেন ধ্বংস্তূপ। দিকে দিকে পড়ে দেহ। এতটাই বিপর্যস্ত এলাকা, ত্রাণ পৌঁছনোও কঠিন হয়ে পড়েছে। আরও কত মৃতদেহ বের হবে কে জানে! সোমবারের হিসেবই বলছে ৮০০-র বেশি মানুষের প্রাণ গিয়েছে। আরও বহু দেহ চাপা পড়ে থাকার আশঙ্কা করছে প্রশাসন। আহতের সংখ্যা প্রায় ৩ হাজার। সারা বিশ্বের কাছে মানবিক সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে তালেবান সরকার। সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আফগানিস্তানে প্রাণহানির ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন এবং পূর্ণ মানবিক সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন। আফগান সরকারের সঙ্গে কথা বলেছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ভূমিকম্পের ঘটনায় শোকপ্রকাশ করে ত্রাণ পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ভারত মঙ্গলবারই কাবুলে ১,০০০টি পরিবারকে তাঁবু পাঠিয়েছে। সেই সঙ্গে পাঠানো হচ্ছে ১৫ টন খাদ্য সামগ্রী। সোমবার রাতে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, আফগানিস্তানে ত্রাণ পাঠানোর কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল জানিয়েছেন, চালের বস্তা, তাঁবু এবং অন্যান্য খাদ্যসামগ্রী বোঝাই ট্রাক কাবুলে পৌঁছে গিয়েছে।

    ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত আফগানিস্তান

    রবিবার গভীর রাতে (ভারতীয় সময় অনুযায়ী রাত পৌনে ১টা) প্রথম কেঁপে ওঠে আফগানিস্তানের উত্তর-পূর্বে কুনার প্রদেশ। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তথ্য অনুযায়ী রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬.৩। কম্পনের উৎসস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে আট কিলোমিটার গভীরে। এর পরেও বেশ কয়েক বার ভূকম্প পরবর্তী কম্পন (আফটারশক) অনুভূত হয়েছে আফগানিস্তানে। তার মধ্যে অন্তত দু’টি কম্পনের মাত্রা ছিল ৫-এর বেশি। এই ভূমিকম্পের রেশ তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, পাকিস্তান এবং ভারত পর্যন্ত অনুভূত হয়েছে। কম্পনের তীব্রতা এতই বেশি ছিল যে ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর এবং দিল্লির আশপাশের এলাকাতেও কম্পন অনুভূত হয়।

    কবে কোথায়, কোন কোন দেশের সাহায্যে ভারত

    গত পাঁচ বছরে ভারত বিশ্বের ১৫০টিরও বেশি দেশে মানবিক সহায়তা প্রদান করেছে। এর অংশ হিসেবে বিভিন্ন দেশে মেডিকেল কন্টিনজেন্ট ও র‍্যাপিড রেসপন্স টিম পাঠানো হয়েছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে “ভ্যাকসিন মৈত্রী” (Vaccine Maitri) উদ্যোগের অধীনে ভারত ৯৯টি দেশ এবং রাষ্ট্রসঙ্ঘের দুটি সংস্থার কাছে ৩০.১২ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন সরবরাহ করেছে। অতিমারির সময় এ সহায়তা উদ্যোগ বৈশ্বিক পর্যায়ে ভারতের দায়িত্বশীল ভূমিকাকে তুলে ধরেছে।

    ২০২১ সালের জুলাই মাসে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক ‘র‍্যাপিড রেসপন্স সেল’ (Rapid Response Cell) গঠন করে, যা জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (NDMA), জাতীয় দুর্যোগ প্রতিকার বাহিনী (NDRF), সশস্ত্র বাহিনী, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এবং অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়ে কাজ করে। কোভিড-১৯-এর সময় শুরু হওয়া এই সেল এখন নানা ধরনের মানবিক ও দুর্যোগ সহায়তায় সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছে। কোয়াড (QUAD)-এর মতো প্ল্যাটফর্মেও ভারত দুর্যোগ মোকাবিলায় (Humanitarian Assistance and Disaster Relief) অংশ নিয়েছে।

    ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে তুরস্ক ও সিরিয়ায় ভয়াবহ ভূমিকম্পের পরে ভারত “অপারেশন দোস্ত” (Operation Dost) চালু করে, যার আওতায় উদ্ধারকর্মী ও চিকিৎসা সহায়তা পাঠানো হয়। মায়ানমারে সাইক্লোন মোখার প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় ভারত “অপারেশন করুণা” (Operation Karuna) শুরু করে। একইভাবে হন্ডুরাসে ট্রপিক্যাল স্টর্ম ‘সারা’-র প্রভাবে বিপর্যস্ত জনগণের জন্য ভারত ২৬ টন মানবিক সহায়তা পাঠায়। এছাড়াও, ভ্যাকসিন মৈত্রী উদ্যোগের শুরুতেই ভারত তার প্রতিবেশী দেশ ভুটান, নেপাল, মালদ্বীপ, সেশেলস, মরিশাস ও বাংলাদেশে টিকা সরবরাহ শুরু করে।

     

     

  • Afghanistan Earthquake: মৃত্যু ৮০০ পার, ভূমিকম্প-বিধ্বস্ত আফগানিস্তানকে পূর্ণ সহায়তার আশ্বাস মোদি, জয়শঙ্করের

    Afghanistan Earthquake: মৃত্যু ৮০০ পার, ভূমিকম্প-বিধ্বস্ত আফগানিস্তানকে পূর্ণ সহায়তার আশ্বাস মোদি, জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার গভীর রাতে আঘাত হানা ভয়াবহ ভূমিকম্পে আফগানিস্তানে (Afghanistan Earthquake) মৃতের সংখ্যা ৮০০ ছাড়াল। আহতের সংখ্যা আড়াই হাজারের বেশি। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। এই বিপর্যয়ে আফগানিস্তানের পাশে দাঁড়াল ভারত। চিন থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) জানিয়েছেন, ‘সাহায্যের জন্য প্রস্তুত ভারত।’ একই কথা জানিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করও।

    সাহায্যের আশ্বাস ভারতের

    এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে বর্তমানে চিন সফরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকেই তিনি এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, “আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে (Afghanistan Earthquake) প্রাণহানিতে আমি গভীরভাবে মর্মাহত। এই কঠিন সময়ে আমরা শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলির পাশে রয়েছি এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। ভারত সবরকম মানবিক সহায়তা ও ত্রাণ পাঠাতে প্রস্তুত।” প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) পাশাপাশি, আফগানিস্তানের এই বিপর্যয়ে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রীও। এস জয়শঙ্কর এই বিপর্যয় নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, “এই কঠিন সময়ে ভারত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবে। নিহতদের পরিবারের প্রতি রইল আমাদের গভীর সমবেদনা এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।”

    মধ্যরাতে শক্তিশালী ভূমিকম্প

    মার্কিন ইউএসজিএস-এর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রবিবার স্থানীয় সময় রাত ১১টা ৪৭ মিনিটে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। এর কেন্দ্র ছিল জালালাবাদ শহর থেকে প্রায় ২৭ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে এবং ভূপৃষ্ঠের ১০ কিলোমিটার গভীরে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তথ্য অনুযায়ী রিখটার স্কেলে প্রথম ভূকম্পনের (Afghanistan Earthquake) মাত্রা ছিল ৬.৩। মূল কম্পনের পর আরও অন্তত চারটি আফটারশক অনুভূত হয়, যার মাত্রা ছিল ৪.৫ থেকে ৫.২ তীব্রতার মধ্যে। শেষ খবর মেলা পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮২০। বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি উদ্ধারকারী দলগুলো দুর্গম এলাকাগুলিতে পৌঁছাতে লড়াই করছে। সেখানে যোগাযোগ ব্যবস্থা অত্যন্ত দুর্বল, ফলে প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও নির্ধারিত হয়নি। তালিবান সরকারের মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মুজাহিদ জানিয়েছেন, ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলের কাছে শুধুমাত্র প্রত্যন্ত কুনার প্রদেশেই প্রায় ৮০০ জন নিহত এবং ২ হাজার ৫০০ জন আহত হয়েছেন। নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। তিনি আরও জানান, পার্শ্ববর্তী নাঙ্গারহার প্রদেশে আরও ১২ জন নিহত এবং ২৫৫ জন আহত হয়েছেন। তালিব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র আব্দুল মতিন কানি জানান, অসংখ্য বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে।

    কেন ভূমিকম্পপ্রবণ আফগানিস্তান

    আফগানিস্তান একটি ভূমিকম্পপ্রবণ (Afghanistan Earthquake) অঞ্চল, কারণ এটি ভারতীয় ও ইউরেশীয় টেকটনিক প্লেটের সংযোগস্থলে অবস্থিত। পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ি ভূপ্রকৃতির কারণে প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরে ভূমিধসের ঝুঁকি থাকে ব্যাপক, ফলে উদ্ধারকার্যও চরমভাবে ব্যাহত হয়। এর আগে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্পে তালিবান সরকারের তথ্য অনুযায়ী প্রায় ৪,০০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। ১৯৯৮ সালে তাখার ও বাদাখশন প্রদেশে প্রায় ৪,০০০ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন এক শক্তিশালী ভূমিকম্পে। রাষ্ট্রসংঘের হিসেব অনুযায়ী, গত এক দশকে আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৭,০০০ জনের, অর্থাৎ প্রতিবছর গড়ে ৫৬০ জনের প্রাণহানি ঘটে।

  • Afghanistan earthquake: ভয়াবহ ভূমিকম্পে কাঁপল আফগানিস্তান, মৃত্যু হাজার পার

    Afghanistan earthquake: ভয়াবহ ভূমিকম্পে কাঁপল আফগানিস্তান, মৃত্যু হাজার পার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল আফগানিস্তান (Afghanistan)। বুধবার সকালে আফগানিস্তানের পূর্বে আঘাত হানে ভয়াল ভূমিকম্প (Earthquake)। আফগানিস্তানের ভূমিকম্পের ধাক্কা লেগেছে পড়শি দেশ পাকিস্তানেও (Pakistan)। ভূমিকম্পের ধাক্কায় শুধু আফগানিস্তানেই মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১০০০ জনের। জখম হয়েছেন পনেরশোরও বেশি মানুষ। বিধ্বস্ত এলাকাগুলিতে শুরু হয়েছে উদ্ধারকার্য। আহতদের উদ্ধার করে ভর্তি করা হয়েছে বিভিন্ন হাসপাতালে।

    আরও পড়ুন :রাস্তায় খাবার বিক্রি করছেন সাংবাদিক! তালিবান শাসনের অভিশাপের ছবি আফগানিস্তানে

    আমেরিকার ভূ-সর্বেক্ষণ বিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন ভোরে দক্ষিণ-পূর্ব আফগানিস্তানের খোস্ত শহর থেকে ৪৪ কিলোমিটার দূরে প্রথম অনুভূত হয় কম্পন। কম্পনের উৎস্থল ভূপৃষ্ঠ থেকে ৫১ কিলোমিটার গভীরে। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.১। ঘন জনবসতিপূর্ণ এলাকা হওয়ায় ওই এলাকায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রশাসনের। আফগানিস্তানের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী সূত্রে খবর, ভূমিকম্পের জেরে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১০০০ জনের। জখম হয়েছেন ১৫০০রও বেশি মানুষ।

    বর্তমানে আফগানিস্তানের রাশ রয়েছে তালিবান প্রশাসনের হাতে। তালিবান প্রশাসনের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের প্রধান মহম্মদ নাসিম হক্কানি জানান, আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশেই মৃত্যু হয়েছে সিংহভাগ মানুষের। সেখানে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১০০ জনের। আহতের সংখ্যা তিনশোর কাছাকাছি। নানগড়হার ও খোস্ত এলাকায়ও ভূমিকম্পের জেরে প্রচুর মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ভূমিকম্পের জেরে কেঁপে ওঠে প্রায় ৫০০ কিলোমিটার বিস্তীর্ণ এলাকা।

    আরও পড়ুন : তালিবান শাসিত আফগানিস্তানে প্রথম সরকারি সফর ভারতের, গলছে বরফ?

    জানা গিয়েছে, এদিন ভোরে কোনও কিছু বোঝার আগেই কাঁপতে থাকে বিস্তীর্ণ এলাকা। হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে বসত বাড়ি। আতঙ্কে ঘর থেকে বেরিয়ে ফাঁকা জায়গায় আশ্রয় নেন বহু মানুষ। চোখের সামনে ঘর ভেঙে পড়তে দেখে চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি অনেকে। প্রিয়জনদের অনেককেই ভাঙা বাড়ির মধ্যে পড়ে থাকতে দেখেও হাউহাউ করে কাঁদতে দেখা গিয়েছে বহু মানুষকে। কম্পন থামতেই শুরু হয় প্রিয়জনদের বাঁচানোর চেষ্টা। ততক্ষণে অনেক জায়গায় চলে এসেছেন বিপর্যয় বাহিনীর লোকজন। শুরু হয় যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারকার্য।

    এদিকে, আফগানিস্তান ও পাকিস্তান প্রতিবেশী দুই দেশেই ভূমিকম্প আঘাত হানলেও, যেহেতু ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল আফগানিস্তানে, তাই আফগানিস্তানে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সব চেয়ে বেশি। পাকিস্তানের ইসলামাবাদের লাহোর, মূলতান সহ একাধিক জায়গায় ভূমিকম্প হয়েছে বলেও পাক সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর।

     

LinkedIn
Share