Tag: Ahmedabad

Ahmedabad

  • Air India Plane Crash: নাশকতার সম্ভাবনা! বিমান বিপর্যয়ে এয়ার ইন্ডিয়া কর্মীদের জেরা, কয়েক জনের মোবাইল বাজেয়াপ্ত

    Air India Plane Crash: নাশকতার সম্ভাবনা! বিমান বিপর্যয়ে এয়ার ইন্ডিয়া কর্মীদের জেরা, কয়েক জনের মোবাইল বাজেয়াপ্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান দুর্ঘটনার (Air India Plane Crash) নেপথ্যে নাশকতার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না তদন্তকারীরা। তদন্তে উড়ান সংস্থার কর্মীদের ভূমিকা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারী আধিকারিকেরা। গুজরাটের আমেদাবাদে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কর্তব্যরত গ্রাউন্ড স্টাফদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তাদের বয়ানও রেকর্ড করা হয়েছে। এছাড়াও, ১২ জুন উড়ানের আগে যাঁরা বিমান ছাড়ার অনুমতি দিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে কয়েকজন কর্মীর মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে তদন্তের স্বার্থে। উদ্ধার করা হয়েছে ডিজিটাল ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার (DFDR) এবং ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (CVR)। বিমানটির ব্ল্যাক বক্সও উদ্ধার হয়েছে, যা দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ উদঘাটনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।

    বেশ কয়েক জনের মোবাইল বাজেয়াপ্ত

    সম্প্রতি এক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, দুর্ঘটনাগ্রস্ত এআই ১৭১ বিমানটি ওড়ার আগে সেটির দেখাশোনার কাজে যে কর্মীরা ছিলেন, তাঁদের প্রত্যেকের বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে। বিমানটি (Air India Plane Crash) ওড়ার সবুজ সঙ্কেত যে কর্মীরা দিয়েছিলেন, এমন বেশ কয়েক জনের মোবাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে দাবি ওই সূত্রের। মোবাইলগুলি যাচাই করে দেখতে চাইছেন তদন্তকারীরা, এমনই দাবি করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। গত বৃহস্পতিবার লন্ডনের গ্যাটউইকগামী ওই বিমানটি আমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে উড়ানের কিছু ক্ষণের মধ্যেই ভেঙে পড়ে। বিমানে থাকা ২৪২ জনের মধ্যে ২৪১ জনেরই মৃত্যু হয়। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন গুজরাটের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপাণী। তিনিও ওই বিমানেই ছিলেন।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর আশ্বাস

    বিভিন্ন তদন্তকারী সংস্থা ওই দুর্ঘটনার (Air India Plane Crash) কারণ খতিয়ে দেখতে শুরু করেছে। ঘটনার তদন্তে যুক্ত হয়েছে বোয়িং, আমেরিকার ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড (NTSB) এবং ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (FAA)। ভারতের ডিজিসিএ এবং অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রক জানিয়েছে, উড়ানের ঠিক আগে পাইলট ক্যাপ্টেন সুমিত সাবহারওয়াল এবং ফার্স্ট অফিসার ক্লাইভ কুন্ডার একটি ‘মে ডে’ বার্তা পাঠিয়েছিলেন। তবে এরপর এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (ATC)-এর সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ সম্ভব হয়নি। এই প্রথমবার কোনো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার বিমান দুর্ঘটনার শিকার হলো। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুরলিধর মোহল জানান, কেন্দ্রীয় তদন্ত কমিটি এই দুর্ঘটনার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তিন মাসের মধ্যে জমা দেবে।

  • Air India Plane Crash: মিলল এয়ার ইন্ডিয়ার বিধ্বস্ত বিমানের দ্বিতীয় ব্ল্যাক বক্স, কেন ঘটল দুর্ঘটনা?

    Air India Plane Crash: মিলল এয়ার ইন্ডিয়ার বিধ্বস্ত বিমানের দ্বিতীয় ব্ল্যাক বক্স, কেন ঘটল দুর্ঘটনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্ঘটনার তিন দিন পর হদিশ মিলল আমেদাবাদে ভেঙে পড়া এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানের (Air India Plane Crash) দ্বিতীয় ব্ল্যাক বক্সের। রবিবার সর্বভারতীয় একটি সংবাদ মাধ্যমে এই তথ্যটি জানিয়েছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে ‘ককপিট ভয়েস রেকর্ডার’ (সিভিআর) ব্ল্যাক বক্সটি উদ্ধার হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার যে হস্টেলের ছাদে বিমানটি আছড়ে পড়েছিল, সেখান থেকে প্রথম ব্ল্যাক বক্স, অর্থাৎ ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার (এফডিআর) উদ্ধার করা হয়েছিল। এবার খোঁজ মিলল দ্বিতীয়টির। দুই ব্ল্যাক বক্স এবার আমেদাবাদের তদন্তে গতি আনবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    ককপিট ভয়েস রেকর্ডার পাওয়ায় তদন্তে সুবিধা

    রবিবার, আমেদাবাদে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান (Air India Plane Crash) দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রধান সচিব পিকে মিশ্র। রবিবার, ওই দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা ছাড়াও আহতদের সঙ্গেও দেখা করেন তিনি। তাঁর কাছেই ওই দ্বিতীয় ব্ল্যাক বক্স পাওয়ার বিষয়টি জানানো হয়েছে আধিকারিকদের তরফে। ককপিট ভয়েস রেকর্ডারটি পাওয়ার পর তদন্তে সুবিধা হবে, বলে মনে করা হচ্ছে। কী কারণে সেদিন ওই দুর্ঘটনা ঘটেছিল তার সম্ভাব্য কারণ জানতে সাহায্য করবে এই দ্বিতীয় ব্ল্যাক বক্সটি। ইতিমধ্যে বিমানের ‘ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার’ বা প্রথম ব্ল্যাক বক্সটি উদ্ধার করা হয়েছে। গত ১২ জুন বেলা ১টা ৩৮ মিনিটে আমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে লন্ডন গ্যাটউইকের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিল এয়ার ইন্ডিয়ার এআই১৭১। বোয়িং সংস্থার এই ড্রিমলাইনার বিমানে এর আগে বড়সড় দুর্ঘটনা হয়নি। কিন্তু সে দিন রানওয়ে ছাড়ার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে সামনের বিল্ডিংয়ে ধাক্কা খেয়ে বিমানটি ভেঙে পড়ে। মুহূর্তে বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে চারপাশ। বিমানে আগুন ধরে যায়।

    কেন গুরুত্বপূর্ণ ‘ব্ল‍্যাক বক্স’?

    বিমান দুর্ঘটনার (Air India Plane Crash) তদন্তে সব প্লেনেই দু’রকমের ব্ল‍্যাক বক্স রাখা থাকে। এটাই নিয়ম। একটি ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (সিভিআর)। অপরটি ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার (এফডিআর)। সিভিআর থাকে বিমানের সাংনের অংশে। অন্যদিকে, এফডিআর থাকে বিমানের শেষের অংশে। যে কারণে, দুর্ঘটনার দিন যে মেডিক্যাল হস্টেলের ছাদে ধাক্কা লেগে বিমানের লেজের অংশ ভেঙে আটকে গিয়েছিল, সেই ছাদ থেকেই এফডিআরটি উদ্ধার হয়। কোনও দুর্ঘটনা হলে এই দুই রেকর্ডিং থেকে কী ঘটেছিল সেটার একটা ছবি ভেসে ওঠে তদন্তকারীদের সামনে। ফ্লাইট ডেটা রেকর্ড থেকে পাওয়া যায় অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশের হিসেব, কোনদিকে যাচ্ছিল বিমান, কত স্পিড ছিল এমন মোট ৮০ রকমের তথ্য পাওয়া যায়। বিমানের ককপিটের কথাবার্তা রেকর্ড করা রয়েছে ককপিট ভয়েস রেকর্ডারে। প্রথমে মেটালিক স্ট্রিপে রেকর্ড হত বিমানের ভিতরের সব ঘটনা। যাতে জলে কিংবা আগুনের গ্রাসে পড়লেও নষ্ট না হয় তথ্য। পরবর্তীতে উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে সঙ্গে ম্যাগনেটিক ড্রাইভ এবং মেমরি চিপ রাখা হয় ব্ল‍্যাক বক্সে।

    দ্বিতীয় ব্ল্যাক বক্স থেকে বিশদ তথ্য

    দুর্ঘটনার (Air India Plane Crash) তদন্ত করছে এয়ারক্র্যাফ্‌ট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো (এএআইবি) এবং এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (এএআই)। তারা বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর প্রধান সচিবের সঙ্গে তাদের একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে সেই বৈঠকে। কেন্দ্রীয় সরকারের অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক আমেদাবাদের দুর্ঘটনার তদন্তের জন্য উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে। তিন মাসের মধ্যে তাদের রিপোর্ট জমা দিতে হবে। ইতিমধ্যে জানা গিয়েছে, বিমান ভেঙে পড়ার আগে এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলের (এটিসি) সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন পাইলট। পাঠিয়েছিলেন বিপদবার্তা (মেডে কল)। কিন্তু তার পর আর তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। মুহূর্তের মধ্যে বিমানটি ভেঙে পড়ে। একটি অডিয়োয় পাইলটকে বলতে শোনা গিয়েছে, থ্রাস্ট পাওয়া যাচ্ছে না। বিমান ক্রমশ নীচের দিকে নামছে। দ্বিতীয় ব্ল্যাক বক্স থেকে এই সংক্রান্ত আরও বিশদ তথ্য পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু দ্বিতীয় ব্ল্যাক বক্সটি কী অবস্থায় মিলেছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে, প্রাথমিকভাবে দু-টি রেকর্ডারই কার্যত অক্ষত রয়েছে, বলে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা। দেশেই ব্ল্যাকবক্সের ডেটা ডি-কোডিংয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।

    বিমান দুর্ঘটনার তদন্তে সক্রিয় কেন্দ্রীয় ও গুজরাট সরকার 

    এয়ারক্র্যাফ্ট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেটিগেশন ব্যুরো এবং এয়ারপোর্ট অথরিটি অব ইন্ডিয়ার তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, সার্কিট হাউসে হওয়া ওই উচ্চ-পর্যায়ের পর্যালোচনায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রধান সচিব পিকে মিশ্র কেন্দ্রীয় এবং গুজরাট রাজ্য সরকার, এএআইবি এবং ভারতের বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন আধিকারিকদের সঙ্গে তদন্ত প্রক্রিয়া এবং অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। সেখানেই তাঁকে ওই ফ্লাইটের ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (CVR) এবং ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার (FDR) দু’টিই পাওয়ার কথা জানানো হয়েছে। আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ওই বিমান দুর্ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত শুরু করেছে এয়ারক্র্যাফ্ট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেটিগেশন ব্যুরো। আন্তর্জাতিক প্রোটোকল মেনে সমান্তরালভাবে তদন্ত করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ট্র্যান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড-ও।

  • Air India Plane Crash: আমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনার তদন্তে উচ্চ পর্যায়র কমিটি গঠন করল কেন্দ্র

    Air India Plane Crash: আমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনার তদন্তে উচ্চ পর্যায়র কমিটি গঠন করল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেদাবাদ (Ahmedabad) বিমান দুর্ঘটনার (Air India Plane Crash) তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠনের ঘোষণা করল ভারতের অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক। ১২ জুন আমেদাবাদ থেকে লন্ডনের গ্যাটউইক বিমানবন্দরের উদ্দেশে যাত্রা করা এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট এআই-১৭১ ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ২৬৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং বহু মানুষ আহত হয়েছেন। আমেদাবাদের বিমান দুর্ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এয়ারক্রাফট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো (এএআইবি)।

    বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন

    অসামরিক বিমান পরিবহণমন্ত্রী রামমোহন নায়ডু জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক অসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (আইসিএও) নির্ধারিত আন্তর্জাতিক বিধি অনুসারে আমেদাবাদে এই ভয়াবহ দুর্ঘটনার তদন্ত হবে। বিভিন্ন বিভাগের বিশেষজ্ঞদের নিয়ে উচ্চপর্যায়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা বিমান চলাচলে নিরাপত্তা জোরদার করা এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনা থামানো নিয়েও কাজ করবে। শনিবার অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই বিশেষজ্ঞ কমিটি দুর্ঘটনার কারণ বিশ্লেষণ করবে এবং বর্তমানে থাকা স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রোসিডিউর (এসওপি) এবং নিরাপত্তা নির্দেশিকা পর্যালোচনা করবে। কমিটির প্রধান লক্ষ্য হবে ভবিষ্যতে এই ধরনের বিমান দুর্ঘটনা রোধে একটি শক্তিশালী কাঠামো তৈরি করা এবং সেই অনুযায়ী কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা। মন্ত্রক আরও স্পষ্ট করে জানিয়েছে যে, এই কমিটি অন্যান্য সংস্থার পরিচালিত আনুষ্ঠানিক তদন্তের বিকল্প নয় বরং এটি সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে কাজ করবে এবং মূলত প্রতিরোধমূলক ও ব্যবস্থাপনাগত দিকগুলোতে আলোকপাত করবে।

    সক্রিয় সরকার

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শুক্রবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং আমেদাবাদ (Ahmedabad) সিভিল হাসপাতালে আহতদের সঙ্গে দেখা করেন। ইতিমধ্যে ৭০-৮০ জন চিকিৎসকের একটি দল মৃতদেহের পরিচয় শনাক্তকরণ এবং ময়নাতদন্তে নিয়োজিত রয়েছেন। এখন পর্যন্ত পাঁচজনের পরিচয় জানা গিয়েছে। এই দুর্ঘটনার কারণ নির্ধারণে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু হয়েছে। ফরেনসিক টিম ধ্বংসাবশেষ পরীক্ষা করছে এবং অসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চালাচ্ছে। মিলেছে অভিশপ্ত বিমানের ব্ল্যাক (Air India Plane Crash) বক্সের খোঁজ। জানা গিয়েছে, মেঘানিনগরের যে মেডিক্যাল হস্টেলের উপর এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং বিমানটি ভেঙে পড়েছিল সেই বিল্ডিংয়ের ছাদেই ব্ল্যাক বক্সের খোঁজ মিলেছে। যেটি উদ্ধার করেছে এয়ারক্রাফট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো বা এএআইবি টিম। মনে করা হচ্ছে, দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানের শেষপ্রান্তে থাকা কমলা রঙের এই ডিভাইসটি দুর্ঘটনার তদন্তে বেশ খানিকটা সহায়তা করতে পারে।

  • Plane Crash: বোয়িং ড্রিমলাইনার ৭৮৭-৭৮৮ সিরিজের সব বিমান গ্রাউন্ড করার পথে কেন্দ্র?

    Plane Crash: বোয়িং ড্রিমলাইনার ৭৮৭-৭৮৮ সিরিজের সব বিমান গ্রাউন্ড করার পথে কেন্দ্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনার পর প্রশ্ন উঠেছে বোয়িং ড্রিমলাইনার ঠিক কতটা নিরাপদ (Plane Crash)? আমেদাবাদে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ওড়ার চার মিনিটের মধ্যেই ভেঙে পড়ে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান, যা ছিল বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার মডেল ছিল। এই ঘটনার পরই কেন্দ্রীয় সরকার ড্রিমলাইনার ৭৮৭-৭৮৮ সিরিজের বিমানগুলিকে গ্রাউন্ড করার চিন্তা-ভাবনা শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে।

    তদন্ত হতে পারে এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধেও (Plane Crash)

    সূত্রের খবর, সেফটি রিভিউয়ের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। এই ইস্যুতে ভারত ও আমেরিকার মধ্যে আলোচনা চলছে। আমেদাবাদের বিমান দুর্ঘটনার তদন্ত চলছে এবং পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পরই সরকার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানা গিয়েছে। এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে রক্ষণাবেক্ষণে (Central Government) কোনও গাফিলতি থাকলে টাটা গোষ্ঠী পরিচালিত এই বিমান সংস্থার (Plane Crash) বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।

    বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার সাধারণত ৩০ বছর পর্যন্ত কার্যক্ষম থাকে

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার সাধারণত ৩০ বছর পর্যন্ত কার্যক্ষম থাকে এবং প্রায় ৪৪,০০০ বার ওড়ার ক্ষমতা রাখে। কিন্তু দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানটির বয়স ছিল মাত্র ১১ বছর। দুর্ঘটনার ঠিক আগে ‘মেডে’ সংকেত পাঠান পাইলট, তবে তার আগে কোনও কার্যকর সহায়তা পৌঁছনোর আগেই বিমানটি ধ্বংস হয়। বিমানটির একটি ডানা বিজে মেডিক্যাল কলেজের হোস্টেলের উপর আছড়ে পড়ে (Central Government)। এই দুর্ঘটনার পর বোয়িং এক বিবৃতিতে জানায়, তারা ফ্লাইট ১৭১-এর বিষয়ে এয়ার ইন্ডিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং তাদের সর্বতোভাবে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত (Plane Crash)। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবারই আমেদাবাদে ভয়ংকর বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ২ পাইলট, ১০ কেবিন ক্রু-সহ মোট ২৫২ জন ছিলেন। বহু মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। টেক অফের কিছুক্ষণের মধ্যেই ভেঙে পড়ে লন্ডনগামী এয়ার ইন্ডিয়া বিমান। মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলের ছাদে ভেঙে পড়ে বিমানটি। এর ফলে, অনেক জাক্তারি পড়ুয়াও নিহত হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

  • Air India Plane Crash: ‘‘ঈশ্বরই রেখেছেন, নইলে…’’! বিশ্বাসই হচ্ছে না বিমান দুর্ঘটনায় একমাত্র জীবিত যাত্রীর

    Air India Plane Crash: ‘‘ঈশ্বরই রেখেছেন, নইলে…’’! বিশ্বাসই হচ্ছে না বিমান দুর্ঘটনায় একমাত্র জীবিত যাত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাখে হরি মারে কে! এই কথা ফের একবার সত্য প্রমাণিত হল আমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনায় (Air India Plane Crash)। বিশ্বাসকুমার রমেশ, এয়ার ইন্ডিয়ার অভিশপ্ত এআই১৭১ বিমানের একমাত্র যাত্রী, যিনি বেঁচে রয়েছেন। প্রথম প্রতিক্রিয়ায় বিশ্বাসকুমার রমেশ নামে ওই যাত্রী জানালেন, এয়ার বিমানটি ওড়ার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই গোটা ঘটনাটি ঘটেছে। একটা জোরালো শব্দ হয়। তার পরেই বিমানটি ভেঙে পড়েছিল। প্রাথমিক ভাবে পুলিশের অনুমান ছিল, বিমান দুর্ঘটনায় সম্ভবত সকল আরোহীই নিহত। কিন্তু পরে আমেদাবাদের পুলিশ কমিশনার জিএ মালিক জানান, এক জন জীবিত রয়েছেন। পুলিশ তাঁকে খুঁজে পেয়েছে। ১১এ আসনের ওই যাত্রী বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি। তাঁর চিকিৎসা চলছে।

    চারপাশে শুধুই মৃতদেহ

    বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ৩৮ মিনিট নাগাদ, গুজরাটের মেঘানিনগরে ভেঙে পড়ে এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ড্রিমলাইনার বিমানটি (Air India Plane Crash)। সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে টেক অফের ৪ মিনিটের মধ্যে দুর্ঘটনা ঘটে। ১.২৫ লক্ষ লিটারেরও বেশি জ্বালানি ছিল তখন বিমানে। বিজে মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলের ছাদে ভেঙে পড়ার পরই ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণে জ্বলে যান সকলে। বছর চল্লিশের রমেশ লন্ডনেই থাকেন। গুজরাটে এসেছিলেন পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে। গতকাল দাদা অজয় কুমার রমেশের সঙ্গে তিনি লন্ডনে ফিরে যাচ্ছিলেন। সেই যাওয়া আর হয়নি। রমেশ বসেছিলেন জানলার ধারে ১১এ সিটে। ইমার্জেন্সি এক্সিটের ঠিক পাশেই বসায়, বিমানটি ভেঙে পড়তেই ছিটকে বেরিয়ে যান বিশ্বাস। তাতেই রক্ষা পান। রক্ষা পাননি দাদা। তবে ২৪২ জনের মধ্যে একমাত্র তিনিই বেঁচে, এ কথা যেন বিশ্বাসই করতে পারছেন না। হাসপাতালের বিছানা থেকে শুয়ে দুর্ঘটনার পরের মুহূর্ত বর্ণনা করে তিনি বলেন, “আমার চারপাশে শুধু মৃতদেহ ছিল। বিমান টুকরো টুকরো হয়ে আমার চারিদিকে পড়েছিল। হঠাৎ কেউ একজন আমায় টেনে তুলল আর অ্যাম্বুল্যান্সে নিয়ে গেল।”

    ভীষণ ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম

    গুজরাটের সিভিল হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন রমেশ। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাঁর বুক, চোখ ও পায়ে আঘাত রয়েছে। এমন বিপর্যয় ঘটতে চলেছে, তা কি বিমানে বসে আঁচ করতে পেরেছিলেন রমেশ? উত্তরে তিনি বলেন, “টেক অফের ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে জোরে একটা শব্দ হয়। তারপরই প্লেন (Air India Plane Crash) ক্র্যাশ হয়ে গেল। সব কিছু এত তাড়াতাড়ি হয়ে গেল। বুঝতেই পারিনি। যখন জ্ঞান ফেরে, উঠে দেখি, চারদিকে ছড়িয়েছিটিয়ে পড়ে রয়েছে লাশ। ভীষণ ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। উঠে দাঁড়ানোর পরেই পালাতে শুরু করেছিলাম আমি। সেই সময় কেউ একজন আমাকে ধরে অ্যাম্বুল্যান্সে তুলে দেন। তার পর ওই অ্যাম্বুল্যান্সে করেই আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।”

    ডিএনএ নমুনার প্রয়োজন

    বৃহস্পতিবার বিকেলে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী কে রামমোহন নায়ডু। তিনি জানিয়েছিলেন, বিমানের সকল আরোহীই নিহত দুর্ঘটনায় (Air India Plane Crash)। ঠিক তার পরেই সংবাদ সংস্থা এএনআই আমেদাবাদের সিপিকে উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, গোটা ঘটনায় প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন এক জনই। সিপি বলেন, ‘‘সব মিলিয়ে কত জনের মৃত্যু হয়েছে, তা এখনই বলা সম্ভব নয়। যে হেতু লোকালয়ে বিমান ভেঙে পড়েছে, তাই মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।’’ বিমানটি যে বহুতলে ভেঙে পড়েছে, সেটি ছিল বিজে মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক-পড়ুয়াদের হস্টেল। স্থানীয়দের দাবি, ওই হস্টেলে থাকেন ৫০ জন চিকিৎসক। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, বিমান ভেঙে পড়ায় ওই হস্টেলের পাঁচ জন চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে। পুড়ে খাক হয়ে যাওয়া গোটা বিমানের ভিতরে থাকা যাত্রীদের দেহের এতটাই খারাপ অবস্থা যে শনাক্ত করতে ডিএনএ নমুনার প্রয়োজন। তাই যাত্রীদের পরিবারের কাছে ডিএনএ নমুনা চেয়ে পাঠানো হয়েছে।

  • Air India Plane Crash: আমেদাবাদে ভেঙে পড়ল এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান, অন্তত ২০০ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা

    Air India Plane Crash: আমেদাবাদে ভেঙে পড়ল এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান, অন্তত ২০০ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৪২ জনকে নিয়ে ওড়ার কয়েক মুহূর্তের মধ্যে ভেঙে পড়ল লন্ডনগামী এয়ার ইন্ডিয়ার যাত্রীবাহী (Air India Plane Crash) বিমান। বৃহস্পতিবার দুপুরে আমেদাবাদের (Ahmedabad) মেঘানিনগরে বড়সড় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট এআই-১৭১। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, বিমানবন্দরের খুব কাছেই উড়ানটি ভেঙে পড়েছে। গুজরাট পুলিশ সূত্রে খবর, ওই বিমানে মোট ২৪২ জন ছিলেন। ২৩০ জন যাত্রী ও ১০ জন কেবিন ক্রু ও ২ জন পাইলট ছিলেন বিমানটিতে। সকলের মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা। আপাতত ঘটনাস্থলে গিয়েছে উদ্ধারকারী দল। বিমান দুর্ঘটনার পরপরই গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। উদ্ধার কাজের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সমস্ত ধরনের সাহায্য করা হবে বলে অমিত শাহের তরফে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

    কীভাবে ঘটল দুর্ঘটনা

    বৃহস্পতিবার দুপুরে আমেদাবাদ এয়ারপোর্ট (Air India Plane Crash) থেকে টেক অফ করার কিছুক্ষণের মধ্যেই ভেঙে পড়ে লন্ডনগামী যাত্রীবাহী বিমান। কী কারণে ওই দুর্ঘটনা, তা এখনই জানা যায়নি। দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকল, অ্যাম্বুল্যান্স ও পুলিশ। গোটা এলাকা কালো ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে। সূত্রের খবর, আন্তর্জাতিক বিমান বলে এয়ার ইন্ডিয়ার ওই উড়ানে প্রচুর জ্বালানি ছিল। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে (ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। যেখানে ওই বিমানের শেষ মুহূর্ত ধরা পড়েছে। ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, বিমানটি ওঠার সময় আচমকা অলটিচিউড ড্রপ করে নীচের দিকে নামতে শুরু করে। এরপরই আগুনের গোলায় পরিণত হয়। কালো ধোঁয়ায় ঢেখে যায় চারদিক। স্থানীয় সূত্রে খবর, বিমানবন্দরের অদূরে গোঁত্তা খেয়ে ভেঙে পড়ে বিমানটি। উঁচু থেকে পড়ে যাওয়ায় বিমানটিতে বিস্ফোরণ ঘটে বলে প্রথামিকভাবে মনে করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে আমেদাবাদের মেঘানিনগরে বিমানটি যেভাবে জনবহুল এলাকার মাঝে ভেঙে পড়ে, তাতে আশপাশের বেশ কয়েকটি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। যার জেরে ওই বিমানে থাকা যাত্রীদের বেশিরভাগের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিক অনুমান। বেসরকারি সূত্রে খবর, দুর্ঘটনাগ্রস্ত বিমানের যাত্রী ছিলেন গুজরাটের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানি-ও।

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আশ্বাস

    ভেঙে পড়ার পরেই বিমানটিতে (Air India Plane Crash) আগুন ধরে যায়। ঘটনাস্থলে গিয়েছে দমকলের অন্তত সাতটি ইঞ্জিন। আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় সিভিল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আপাতত দুর্ঘটনাস্থলের আশপাশের সমস্ত রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। চলছে উদ্ধারকাজ। স্থানীয় সূত্রে খবর, বিমানটি ওড়ার কিছু ক্ষণের মধ্যেই সেটি ভেঙে পড়ে। আমেদাবাদে ভয়াবহ দুর্ঘটনার খবর পেয়েই গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলের সঙ্গে কথা বলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এছাড়াও গুজরাটের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং পুলিশ কমিশনারের সঙ্গেও কথা বলেছেন বিমান দুর্ঘটনা নিয়ে। কেন্দ্র সরকারের তরফে সমস্তরকম সহায়তার আশ্বাসও দিয়েছেন শাহ। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ৪৭ মিনিট নাগাদ আমেদাবাদ থেকে লন্ডনের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে বিমানটি। টেক অফের খানিকক্ষণের মধ্যেই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে ১১ বছরের পুরনো বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার বিমানটি। গান্ধীনগর থেকে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর ৯০ জন সদস্যকে ইতিমধ্যেই পাঠানো হয়েছে দুর্ঘটনাস্থলে। উড়ান সংস্থার তরফেও খতিয়ে দেখা হচ্ছে গোটা ঘটনা। ডিজিসিএর তরফে জানানো হয়েছে, বিমান চালানোর দায়িত্বে ছিলেন ক্যাপ্টেন সুমিত সভরওয়াল।

  • Chandrayaan 3: চাঁদের মেরুতে বরফ নিয়ে ধারণা বদলে দিল চন্দ্রযান ৩-এর পাঠানো তথ্য, কী আছে তাতে?

    Chandrayaan 3: চাঁদের মেরুতে বরফ নিয়ে ধারণা বদলে দিল চন্দ্রযান ৩-এর পাঠানো তথ্য, কী আছে তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঁদে (Moon) থাকা বরফ নিয়ে ধারণা পালটে দেওয়ার মতো তথ্য সামনে এসেছে। চন্দ্রযান ৩-এর (Chandrayaan 3) পাঠানো ডেটা থেকে এটা জানতে পারা গিয়েছে। একটি রিপোর্ট অনুযায়ী জানা গিয়েছে, চাঁদের মেরু অঞ্চলে অনেক স্থানে পৃষ্ঠের ঠিক নীচে বরফ থাকতে পারে। এর পাশাপাশি, এই বরফের পরিমাণ নিয়ে আগে যে ধারণা করা হয়েছিল তার চেয়েও বেশি বরফ থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ২৩ অগাস্ট চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল চন্দ্রযান ৩।

    রিপোর্ট তৈরি করেছেন দুর্গা প্রসাদ কর্ণম

    আহমেদাবাদে অবস্থিত ভৌতিক গবেষণাগারের ফ্যাকালটি সদস্য দুর্গা প্রসাদ কর্ণম এই রিপোর্টটি তৈরি করেছেন বলে জানা গিয়েছে। তিনি পিটিআই-কে জানিয়েছেন যে, চন্দ্রপৃষ্ঠের (Chandrayaan 3) তাপমাত্রায় বড় এবং স্থানীয় পরিবর্তনগুলি সরাসরি বরফের সৃষ্টিতে প্রভাব ফেলতে পারে। তিনি আরও জানিয়েছেন, এই বরফ কণাগুলি দেখে তাদের উৎপত্তি এবং ইতিহাস সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সামনে আসতে পারে।

    ‘কমিউনিকেশন্স আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে

    এই সম্পর্কিত রিপোর্টটি ‘কমিউনিকেশন্স আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। এই নিয়ে দুর্গা প্রসাদ কর্ণম বলেছেন, ‘‘এই থেকে আমরা এটাও জানতে পারব যে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কীভাবে চাঁদে (Moon) বরফ জমা হয় এবং চাঁদের পৃষ্ঠে কীভাবে থেকে যায়। এর ফলে এই প্রাকৃতিক উপগ্রহের প্রাথমিক ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যাবে।’’

    চাঁদের পৃষ্ঠে অতি উচ্চ শূন্যতা থাকার কারণে তরল আকারে জল টিকে থাকতে পারে না

    চাঁদে (Chandrayaan 3) বরফ জলে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা সম্পর্কে পিটিআই-কে দুর্গা প্রসাদ কর্ণম বলেছেন, ‘‘চাঁদের পৃষ্ঠে অতি উচ্চ শূন্যতা থাকার কারণে তরল আকারে জল টিকে থাকতে পারে না। তাই, বরফ তরলে পরিণত হতে পারবে না, বরং বাষ্পে পরিণত হবে।’ কর্ণম বলেছেন, বর্তমান ধারণা অনুযায়ী, চাঁদে অতীতে বসবাস উপযোগী পরিবেশ ছিল না।’’

    ২০২৩ সালের ২৩ অগাস্ট দক্ষিণ মেরুর কাছে ‘সফট ল্যান্ডিং’ করেছিল চন্দ্রযান ৩

    প্রসঙ্গত, ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ISRO) কর্তৃক বেঙ্গালুরু থেকে উৎক্ষেপিত চন্দ্রযান ৩, ২০২৩ সালের ২৩ অগাস্ট দক্ষিণ মেরুর কাছে ‘সফট ল্যান্ডিং’ করেছিল। এর তিন দিন পর, ২৬ অগাস্ট ‘ল্যান্ডিং’ স্থলের নামকরণ করা হয়েছিল ‘শিব শক্তি পয়েন্ট’। চাঁদের মাটিতে চন্দ্রযানের (Chandrayaan 3) ল্যান্ডার ঘুরে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ করেছিল।

  • HMPV in India: কর্নাটকের পর গুজরাট! দু’মাসের শিশুর দেহে মিলল এইচএমপি ভাইরাস

    HMPV in India: কর্নাটকের পর গুজরাট! দু’মাসের শিশুর দেহে মিলল এইচএমপি ভাইরাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্নাটকের (Karnataka) পর গুজরাট (Gujarat)। হিউম্যান মেটানিউমো (HMP) ভাইরাসে তৃতীয় আক্রান্তের খোঁজ মিলল। আমেদাবাদের দু’মাস বয়সি এক শিশুর শরীরে মিলল এই ভাইরাস। আক্রান্ত শিশুটি আপাতত চাঁদখেরা এলাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। চিকিৎসার জন্য সম্প্রতি রাজস্থানের দুঙ্গারপুর থেকে আমেদাবাদে পৌঁছেছিল ওই শিশুর পরিবার। সেখানেই সোমবার দুপুরে শারীরিক পরীক্ষার পর শিশুর শরীরে মিলেছে এইচএমপিভি-র সংক্রমণ।

    কেমন আছে আক্রান্তরা

    সোমবার সকালেই বেঙ্গালুরুর দুই শিশুর শরীরে এইচএমপিভি-র সংক্রমণের খবর মিলেছে। প্রথমে আট মাসের এক শিশুর শরীরে ওই ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়ে। পরে তিন মাসের আর একটি শিশুর শরীরেও ভাইরাসের হদিস পাওয়া যায়। খবর প্রকাশ্যে আসতেই আতঙ্ক ছড়ায় এলাকায়। তবে কেন্দ্র জানিয়েছে, চিনে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসের সঙ্গে বেঙ্গালুরুতে এইচএমপি ভাইরাসের সংক্রমণের কোনও যোগ রয়েছে কিনা তা এখনই নিশ্চিত হয়ে বলা যাচ্ছে না। রাজ্যবাসীকে আশ্বস্ত করে জানানো হয়েছে, অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। এইচএমপিভি আক্রান্ত দুই শিশুরই অবস্থা স্থিতিশীল। তাদের মধ্যে তিন মাসের শিশুটিকে ইতিমধ্যেই ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অন্য জনও সেরে ওঠার মুখে।

    এখনই উদ্বেগ নয়

    ভারতে অতীতেও এইচএমপিভি-র সংক্রমণ দেখা গিয়েছে। তবে এই ভাইরাসটির কোনও রূপান্তর হয়েছে কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়। চিনে ভাইরাসটির যে রূপ ছড়িয়ে পড়েছে, সেটির গঠনের বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও তথ্য মেলেনি। ফলে এটি ভাইরাসের চিনা রূপ নাকি স্বাভাবিক এইচএমপি ভাইরাসের সংক্রমণ, তা এখনও বলা যাচ্ছে না। সাধারণ এইচএমপিভি সংক্রমণে শ্বাসকষ্ট, জ্বর, কাশি, ঠান্ডা লাগা, ঘাম হওয়া, মাথা ধরা, পেশি ও গাঁটগুলিতে ব্যথা, ক্লান্তি এবং খিদে কমে যাওয়ার মতো উপসর্গ দেখা যায়। তবে সম্প্রতি, যে স্ট্রেইন চোখে পড়েছে তাতে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে সদ্যোজাতরাই। তবে এইচএমপিভি-র সংক্রমণ নিয়ে এখনই উদ্বেগের কোনও কারণ নেই বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Har Ghar Tiranga: ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ অভিযান! আহমেদাবাদের রাস্তায় হাঁটলেন অমিত শাহ

    Har Ghar Tiranga: ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ অভিযান! আহমেদাবাদের রাস্তায় হাঁটলেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবারই আহমেদাবাদে হর ঘর তিরঙ্গা (Har Ghar Tiranga) অভিযানে সামিল হন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এই কর্মসূচিতে আহমেদাবাদে ২,১৫১ ফুট লম্বা তিরঙ্গা সহযোগে পদযাত্রা হয়। তিরঙ্গা যাত্রায় সমাজের সর্বস্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করেন। হর ঘর তিরঙ্গা অভিযান সম্পর্কে অমিত শাহ এর পরে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘দেশের যুবসমাজের মধ্যে জাতীয়তাবাদের চেতনাকে জাগিয়ে তোলার জন্যই এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। আমি সমস্ত গুজরাটবাসীকে অনুরোধ করছি যে ১৫ অগাস্ট রাজ্যের একটি বাড়িও যেন জাতীয় পতাকা ছাড়া না থাকে। আগামী ২৫ বছর আমাদের অমৃত কাল। এই সময় ভারতকে বিশ্বগুরু বানাতে যুব সমাজকে একত্রিত হতে হবে।’’

    চাঁদেও উড়ছে তিরঙ্গা (Har Ghar Tiranga) 

    মঙ্গলবার আহমেদাবাদে তিনি আরও বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দেশের জাতীয় পতাকা বর্তমানে চাঁদে উড়ছে। এই কৃতিত্ব অন্য কোনও দেশ অর্জন করতে পারেনি। আমরা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইতে জয়ী হয়েছি। করোনাকালে আমাদের কোভিড ভ্যাকসিন বিশ্বজুড়ে লড়াইতে নেতৃত্ব দিয়েছে।’’ প্রসঙ্গত, বুধবারও নিজের দিল্লির বাসভবনের ছাদে জাতীয় পতাকা উত্তোলন (Har Ghar Tiranga) করেন অমিত শাহ (Amit Shah)।

    গত ৯ অগাস্ট থেকে শুরু হয়েছে কর্মসূচি

    প্রসঙ্গত, হর ঘর তিরঙ্গা কর্মসূচি গত ৯ অগাস্ট থেকে শুরু হয়েছে, তা চলবে আগামীকাল অর্থাৎ ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত। দেশজুড়ে এই অনুষ্ঠানে নাগরিকদের সামিল হতে আহ্বান জানিয়েছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এই প্রচার অভিযানে অংশগ্রহণ করতে দেখা গিয়েছে ভারতের সশস্ত্র বাহিনী, কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীকেও। দেশের সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে এই কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। দলীয়ভাবে বিজেপিও এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছে।

    রাজকোটে ১০ অগাস্ট হাজির ছিলেন নাড্ডা

    গত ১০ অগাস্ট বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা গুজরাটের রাজকোটে তিরঙ্গা যাত্রার (Har Ghar Tiranga) উদ্বোধন করেন। সেই সময় তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘‘নতুনভাবে ভারত তৈরি হচ্ছে। দেশের স্বাধীনতা খুব সহজে আসেনি। হাজার হাজার সৈন্য এবং লক্ষাধিক পরিবার তাঁদের প্রিয়জনদের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন, ব্যক্তি স্বার্থের ওপরেই দেশকে রেখেছেন তাঁরা।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Air Pollution: ভারতের বড় শহরগুলিতে ৭ শতাংশ মৃত্যুর কারণ বায়ুদূষণ! গবেষণায় উঠে এল বিরাট তথ্য

    Air Pollution: ভারতের বড় শহরগুলিতে ৭ শতাংশ মৃত্যুর কারণ বায়ুদূষণ! গবেষণায় উঠে এল বিরাট তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গবেষণায় উঠে এল বিরাট তথ্য। দূষণের (Air Pollution) কারণে প্রতি বছর ভারতে মৃত্যু হচ্ছে ৩৩ হাজার মানুষের। সম্প্রতি ‘দ্য ল্যানসেট প্ল্যানেটারি হেলথ জার্নাল’-এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দূষণ সংক্রান্ত সমীক্ষার রিপোর্টে এমনই উদ্বেগজনক তথ্য উঠে এসেছে। জানা গিয়েছে, কলকাতা সহ ভারতের বড় বড় ১০টি শহরে (Indian Cities) প্রতি বছর বায়ুদূষণের বলি হচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। তাই দূষিত বায়ুর (Air Pollution) বিপদ থেকে নাগরিকদের বাঁচানোর জন্য অবশ্যই হু-র দেওয়া নির্দেশিকা মেনে চলা উচিত ভারতের, এমনটাই জানানো হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। গবেষণাটি সাসটেইনেবল ফিউচার কোলাবোরেটিভ, অশোকা ইউনিভার্সিটি, সেন্টার ফর ক্রনিক ডিজিজ কন্ট্রোল, সুইডেনের ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট, হার্ভার্ড এবং বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য গবেষকদের দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল।

    ঠিক কী জানানো হয়েছে ওই প্রতিবেদনে? 

    সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে, ভারতের বড় বড় ১০টি শহরে বায়ুদূষণের (Air Pollution) কারণে প্রতিবছর ৩৩ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। ওই ১০টি গুরুত্বপূর্ণ শহরে বায়ুদূষণের কারণে দৈনিক মৃত্যুর হার ৭ শতাংশেরও বেশি। এই শহরগুলির (Indian Cities) তালিকায় রয়েছে কলকাতা, আমেদাবাদ, ব্যাঙ্গালুরু, চেন্নাই, দিল্লি, হায়দরাবাদ, মুম্বই, পুণে, সিমলা, এবং বারাণসী। সমীক্ষায় দেখা গেছে, বায়ুদূষণের কারণে মৃত্যুর নিরিখে শীর্ষে রয়েছে ভারতের রাজধানী শহর দিল্লি, যেখানে প্রতি বছর ১২ হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে। এরপর দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মুম্বই। এখানে মৃত্যু সংখ্যা ৫ হাজার ১০০। আর কলকাতায় সেই সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০। অন্যদিকে,  চেন্নাইয়ে বায়ুদূষণের কারণে বছরে ২ হাজার ৯০০ জন মানুষ মারা যান। বেঙ্গালুরুতে সেই সংখ্যা ২ হাজার ১০০ এবং বারাণসীতে ৮৩০। মৃত্যুর নিরিখে তালিকায় সবচেয়ে নিচে রয়েছে সিমলা, যেখানে বছরে বায়ুদূষণের কারণে মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে কম, মাত্র ৫৯।  

    আরও পড়ুন: শিবের মাথায় জল দেবেন ভক্তরা, কানওয়ার যাত্রার রাস্তায় মাংস বিক্রি বন্ধ করলেন যোগী

    এর থেকে বাঁচার উপায় কী? (Air Pollution) 

    এ প্রসঙ্গে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সহ-লেখক জোয়েল শোয়ার্টজ এক বিবৃতিতে বলেছেন, ”এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে ভারতের যা পরিস্থিতি সেখানে বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণই একমাত্র পথ। একমাত্র বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমেই প্রতি বছর কয়েক হাজার জীবন বাঁচাতে পারে। অন্যান্য দেশে যেভাবে দূষণ নিয়ন্ত্রণ হয়, সে সব পদ্ধতিগুলি ভারতে জরুরীভাবে প্রয়োগ করা প্রয়োজন।” বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ‘হু’ জানিয়েছে যে, পৃথিবীতে প্রায় সকলেই বায়ুদূষণের (Air Pollution) প্রস্তাবিত পরিমাণের চেয়ে বেশি পরিমাণে দূষিত বায়ু গ্রহণ করে, যা স্ট্রোক, হৃদরোগ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এর ফলেই উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে মৃত্যুর হার। 
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share