Tag: air strikes by India

  • Operation Sindoor: সফল অপারেশন সিঁদুর! প্রতিরক্ষা খাতে ৫০ হাজার কোটি বরাদ্দ বাড়াচ্ছে মোদি সরকার

    Operation Sindoor: সফল অপারেশন সিঁদুর! প্রতিরক্ষা খাতে ৫০ হাজার কোটি বরাদ্দ বাড়াচ্ছে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপারেশন সিঁদুরের (Operation Sindoor) সাফল্যে প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ আরও ৫০ হাজার কোটি বাড়তে চলেছে। এমনটাই জানা গিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে। পাক আক্রমণ প্রতিহত করতে এস-৪০০ সহ অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্রের ভূমিকাও (Indian Defence Budget) দেখেছে সারা বিশ্ব। ভারতের একাধিক শহরকে পাকিস্তানের সেনা টার্গেট করলেও এদেশের দুর্ভেদ্য এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের কাছে মুখ থুবড়ে পড়ে তাদের আক্রমণ। এই আবহে ভারতীয় সেনাকে আরও শক্তিশালী করতে চায় মোদি সরকার। সেই লক্ষ্যে প্রতিরক্ষা খাতে বাড়তি ৫০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    সেনার আধুনিকীকরণ, গবেষণা এবং আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র কেনার কাজে ব্যবহার হবে বরাদ্দ

    বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ইতিমধ্যেই মন্ত্রিসভায় এসংক্রান্ত প্রস্তাব পাশ হয়েছে। সংসদের আসন্ন অধিবেশনে এটা নিয়ে বিল আনা হবে (Indian Defence Budget)। জানা যাচ্ছে, প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ অতিরিক্ত ৫০ হাজার কোটি টাকা সেনার আধুনিকীকরণ (Operation Sindoor), গবেষণা এবং আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র কেনার কাজে ব্যবহার করা হবে।

    চলতি বছরেই প্রতিরক্ষা বাজেট বাড়ানো হয়েছিল ৯.২ শতাংশ

    চলতি বছরেই প্রতিরক্ষা বাজেট বাড়ানো হয়েছিল ৯.২ শতাংশ। ২০২৪ সালে প্রতিরক্ষা বাজেটে মোদি সরকার বরাদ্দ করেছিল ৬ লক্ষ ২২ হাজার কোটি। ২০২৫ সালে তা বাড়িয়ে ৬.৮১ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এই অর্থ মূল বাজেটের ১৩ শতাংশ বলে জানা যাচ্ছে। এবার সেটা আরও বাড়তে চলেছে খবর। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই প্রতিরক্ষা খাতে (Operation Sindoor) বাড়তি নজর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪-১৫ সালে প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল ২.২৯ লক্ষ কোটি টাকা। বর্তমান বরাদ্দ তার প্রায় তিনগুণ।

    অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor)

    ২২ এপ্রিল পহেলগাঁও হামলার পরেই অপারেশন সিঁদুর শুরু করে ভারত। এই অভিযানে পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ৯টি জঙ্গিঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেয় ভারতের সেনাবাহিনী। খতম হয় শতাধিক জঙ্গি। এরপরে সন্ত্রাসের বুকে আঘাত হানতেই সক্রিয় হয় জঙ্গিদের মদতদাতা পাকিস্তান। পালটা হামলা চালানোর চেষ্টা হয় ভারতের উপর। কিন্তু ভারতের উন্নত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সেই হামলা রুখে দেয়। অন্যদিকে, ভারতের পাল্টা হামলায় পাকিস্তানের বায়ুসেনা ঘাঁটি-সহ অন্তত ১১টি সেনাঘাঁটি ধ্বংস হয়।

  • Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুর! নতুন উচ্চতায় রাফালের শেয়ার, ধস চিনা যুদ্ধবিমানের স্টকে

    Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুর! নতুন উচ্চতায় রাফালের শেয়ার, ধস চিনা যুদ্ধবিমানের স্টকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপারেশন সিঁদুরে পাকিস্তানকে (Operation Sindoor) দুরমুশ করতেই বড় ধস নামল চিনা জে-১০ যুদ্ধবিমানের স্টকে। অন্যদিকে বাড়ল রাফালের (Rafale) শেয়ার দর। অনেকেই মনে করছেন, এতেই পরিষ্কার হল ভারতের অপারেশন সিঁদুর ঠিক কতটা সফল! অন্যদিকে, ভারতের উন্নত এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম চিনা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থারও ব্যর্থতাও সামনে আনল। অপারেশন সিঁদুরে পাকিস্তানের ভূখণ্ডে গিয়ে রাফালের ভয়ঙ্কর আঘাত যেমন আলোচনায় উঠে এসেছে। একইভাবে চর্চায় রয়েছে ভারতের উন্নত এয়ার ডিফেন্স। ভারতের দূর্ভেদ্য বহুস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়ের আকাশই ধ্বংস করে দেয় চিনের তৈরি যুদ্ধ সরঞ্জাম। এই আবহে অপারেশন সিঁদুর প্রয়োগ করে ভারত পাকিস্তানকে উচিত শিক্ষা দিতেই চিনা প্রতিরক্ষা সংস্থা অ্যাভিক চেংডু এয়ারক্রাফ্ট কোম্পানির স্টকে ১২ শতাংশ পতন দেখা গেল। একইসঙ্গে লক্ষ্মীলাভ হল রাফালের।

    মোদির ভাষণের পরেই চিনা সংস্থার শেয়ারের দাম দ্রুত গতিতে নেমেছে

    ভারতের বিরুদ্ধে এই কোম্পানির জে-১০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছিল পাকিস্তান। এবার এতেই দেখা গিয়েছে বড় ধস। বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, চিনা সংস্থার শেয়ার আরও নীচে নামতে পারে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের জয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বক্তৃতার (Operation Sindoor) পরই এই শেয়ারের দাম দ্রুত গতিতে নেমেছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ। ভারত যে যুদ্ধ জিতেছে তা এবার প্রতিফলিত হল শেয়ার বাজারের দরেও। সামনে এল চিনা যুদ্ধ সরঞ্জামের বেআব্রু অবস্থা।

    রাফালের লক্ষ্মীলাভ (Operation Sindoor)

    প্রসঙ্গত, রাফাল যুদ্ধবিমান হল বিশ্বের প্রথমসারির ফাইটার জেটগুলির মধ্যে অন্যতম। ফরাসি সংস্থা দাসো অ্যাভিয়েশন এই যুদ্ধবিমান তৈরি করে। অপারেশন সিঁদুরে এই যুদ্ধবিমানই (Operation Sindoor) ব্যবহার করে ভারতীয় সেনা। পাক-ভূখণ্ডের অভ্যন্তরে ঢুকতে আঘাত হানে এই যুদ্ধ বিমান। পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে নিখুঁত আক্রমণ করে। তার পর থেকেই রাফালের অসামান্য দক্ষতা নিয়ে আলোচনা চলছে আন্তর্জাতিক মহলে। এই পরিস্থিতিতেই দাসো অ্যাভিয়েশনের শেয়ার দর লাফিয়ে বাড়ছে। তা দেখে বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভারত ও পাকিস্তানের সংঘর্ষে আদতে লক্ষ্মীলাভ হলো এই ফরাসি সংস্থার (Rafale)। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, বুধবারই ফ্রান্সের শেয়ার বাজার খোলার পর প্যারিস স্টক এক্সচেঞ্জে দাসো অ্যাভিয়েশনের শেয়ার দর প্রায় দেড় শতাংশ বেড়ে হয় ৩০৪.৪০ ইউরো। তবে শুধুমাত্র শুধু স্টকের দামই নয়, দাসো অ্যাভিয়েশনের ফিনান্সিয়াল রিপোর্টও এই সংস্থার শ্রীবৃদ্ধিকেই দেখাচ্ছে।

    ভারতের প্রতিরক্ষা খাতের শেয়ারে দাম বেড়েছে হু হু করে, চিনে পতন

    চলতি সপ্তাহে চিনা প্রতিরক্ষা সংস্থাগুলির শেয়ারের দামের ব্যাপক পতন হয়েছে যেখানে ভারতীয় প্রতিরক্ষা খাতের শেয়ারের দাম বেড়েছে হু হু করে। দেখা যাচ্ছে, সোমবার প্রতি শেয়ারের ৯৫.৮৬ ইউয়ানের থেকে অ্যাভিক চেংডু এয়ারক্রাফ্টের শেয়ারের দাম ১১.৫০ শতাংশেরও বেশি কমেছে। বৃহস্পতিবার দেখা গিয়েছে, চিনা প্রতিরক্ষা সংস্থার শেয়ারের দাম ৮৫.২০ ইউয়ানে লেনদেন হচ্ছে। টানা তিন দিনে ১১.৫০ শতাংশেরও বেশি কমেছে চেংডু এয়ারক্রাফ্টের শেয়ারের দাম ।

    পাকিস্তানকে কোন কোন অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করেছিল চিন

    এর আগে, পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধের সময় ভারতের উন্নত এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থা সফলভাবেই চিনা মিসাইলকে ধ্বংস করে দেয়। চিনা ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসের একাধিক ছবি সাংবাদিক সম্মেলন করে দেখায় ভারতীয় সেনা। এরপর থেকেই ঝুঝো হংডা ইলেকট্রনিক্স কর্পোরেশন লিমিটেডের শেয়ারের দাম তীব্রভাবে কমতে দেখা যায়। ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনী নিশ্চিত করে, চিন পাকিস্তানকে যে মিসাইল সরবরাহ করেছিল, তার নাম পিএল-১৫। এই ক্ষেপণাস্ত্রটি ভারতের বহু-স্তরযুক্ত বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ভেদ করতে ব্যর্থ হয়েছে। অকেজো হয়ে গিয়েছে এই মিসাইল।

    সহজেই অকেজো হয়ে যায় চিনা ক্ষেপণাস্ত্র

    প্রসঙ্গত, অপারেশন সিঁদুরের (Operation Sindoor) পরেই ৯ ও ১০ মে রাতে পাকিস্তান ভারতীয় বিমান বাহিনীর ঘাঁটি ও সামরিক পরিকাঠামো লক্ষ্য করে একাধিক বিমান হামলা চালানোর চেষ্টা করে। যার মধ্যে ছিল চিনা পিএল-১৫ ক্ষেপণাস্ত্র এবং তুরস্কের তৈরি বাইকার ইহা কামিকাজে ড্রোন সহ উন্নত অস্ত্রশস্ত্র। তবে ভারতের উন্নত এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থা সফলভাবে সমস্ত হুমকি প্রতিহত করে। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের জেএফ-১৭ ও জে-১০ যুদ্ধবিমানে ব্যবহৃত পিএল-১৫ হল একটি বিয়ন্ড-ভিজ্যুয়াল-রেঞ্জ এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র। এটি খুব সহজেই নিষ্ক্রিয় করে দেয় দেশীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এই আবহে চিনের ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তির বাস্তব কার্যকারিতা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন বিশেষজ্ঞরা। এবার এই কারণেই চিনা কোম্পানির স্টকের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমতে দেখা গেল।

  • Operation Sindoor: ‘‘লেজ গোটানো ভীতু কুকুরের মতো ভারতের কাছে যুদ্ধ বিরতি চায় পাকিস্তান’’! বড় দাবি প্রাক্তন পেন্টাগন কর্তার

    Operation Sindoor: ‘‘লেজ গোটানো ভীতু কুকুরের মতো ভারতের কাছে যুদ্ধ বিরতি চায় পাকিস্তান’’! বড় দাবি প্রাক্তন পেন্টাগন কর্তার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটা ভীত-সন্ত্রস্ত কুকুর যেমন লেজ গুটিয়ে নেয়, পাকিস্তানও যুদ্ধবিরতি চেয়ে সেভাবেই ভারতের কাছে আর্জি জানিয়েছিল। একথা বললেন পেন্টাগনের একজন প্রাক্তন কর্মকর্তা মাইকেল রুবিন (Michael Rubin)। বর্তমানে আমেরিকান এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের একজন সিনিয়র ফেলো মাইকেল রুবিন সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘‘পাকিস্তানের সেনাবাহিনী শোচনীয়ভাবে পরাস্ত হয়েছে এবং এটাই বাস্তবতা। এটা তারা অস্বীকার করতে পারে না।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘ভারত কূটনৈতিক এবং সামরিক সবদিক থেকেই বিজয়ী হয়েছে।’’ তাঁকে যখন সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, ৭ মে ভারতের অপারেশন সিঁদুরকে (Operation Sindoor) তিনি কী চোখে দেখেন? তখন পেন্টাগনের প্রাক্তন কর্মকর্তা বলেন, ‘‘ভারত কূটনৈতিক এবং সামরিক দুই দিক থেকেই জিতেছে এই যুদ্ধ। ভারতের কূটনৈতিক জয় এটা এই কারণেই যে সারা বিশ্বের এখন দৃষ্টি রয়েছে পাকিস্তান সন্ত্রাসের মদতদাতা এদিকেই।’’

    পাকিস্তানে জঙ্গি-আইএসআই-সেনার মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই, মত রুবিনের

    এরপর তিনি (Michael Rubin) এই সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘‘পাকিস্তানের সেনা ও পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা জঙ্গিদের শেষকৃত্য অংশগ্রহণ করেছে। এখানেই বোঝা যাচ্ছে যে পাকিস্তানের জঙ্গি, আইএসআই এবং সেনাবাহিনীর সদস্যদের মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই। এখন সারা বিশ্ব দাবি জানাচ্ছে, পাকিস্তান যেন তাদের নিজস্ব ব্যবস্থা থেকে সন্ত্রাসকে বাদ দেয়। একটা জিনিস আমরা নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি, তা হল ভারতের সঙ্গে প্রতিটা যুদ্ধ পাকিস্তানই শুরু করে।’’

    পাকিস্তান শুধু হেরেছে তা নয়, খুব খারাপ ভাবে হেরেছে

    পেন্টাগণের এই প্রাক্তন কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘‘পাকিস্তান যখন পাল্টা জবাব দেওয়ার চেষ্টা করে ভারত তা রুখে দেয় এবং প্রত্যাঘাত করে। প্রত্যাঘাতে পাকিস্তানের বিমান ঘাঁটিগুলিকে ভারত অকেজো করে দিতে সক্ষম হয়। এই সময়েই পাকিস্তান একটি ভীত কুকুরের মতো লেজ গুটিয়ে যুদ্ধবিরতির জন্য ছুটতে শুরু করে। তার কারণ হল ভারতের এমন প্রত্যাঘাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পদক্ষেপ করার মত কিছুই ছিল না। তারা কেবল শুধু হেরেছে তা নয়, খুব খারাপ ভাবে হেরেছে (Operation Sindoor)।’’ এখন প্রশ্ন উঠছে যে পাকিস্তান কী করবে! তাদের সেনাবাহিনীর মধ্যেও সমস্যা রয়েছে। বিতর্ক রয়েছে। তাদের সেনা প্রধান আসিফ মুনিরকে নিয়েও সমস্যা কম নয়!’’

    কৃতিত্ব দাবি করার প্রবণতা ট্রাম্পের বরাবরের অভ্যাস

    অন্যদিকে, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ বিরতিতে (Operation Sindoor) নিজের কৃতিত্ব দাবি করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ নিয়েই মাইকেল রুবিন বলেন, ‘‘কৃতিত্ব দাবি করার প্রবণতা ট্রাম্পের বরাবরের অভ্যাস। তাঁর কাছে ডানতে চাওয়া হলে, তিনি ইন্টারনেট আবিষ্কারেরও কৃতিত্ব নেবেন। তিনি বলে দিতে পারেন বিশ্বকাপ জয় করেছেন তিনিই। আবার তিনি ক্যান্সার নিরাময় করতেও সক্ষম, এমন দাবিও করে দিতে পারেন।’’ এ নিয়েই প্রাক্তন মার্কিন আমলার বক্তব্য যে, ভারতীয়রা ট্রাম্পকে যেন আক্ষরিক অর্থে কোনও গুরুত্ব না দেয়।

    ভারত-পাক উত্তেজনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মধ্যস্থতা করার চেষ্টা করে

    একইসঙ্গে রুবিন ভারত-পাকিস্তানের সংঘাতে (Operation Sindoor) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন। তিনি জানান, দুই দেশের মধ্যে পারমাণবিক যুদ্ধ যাতে না হয়, সেইই কারণে ওয়াশিংটনের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা রয়েছে। এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি আরও বলেন, ‘‘যখনই ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়, তখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মধ্যস্থতা করার চেষ্টা করে। কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নীতি হল অবাধ যুদ্ধ রোধ করা এবং যেকোনও ধরনের পারমাণবিক যুদ্ধকে আটকানো। তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবিষয়ে নয়া দিল্লি ও ইসলামাবাদ– দুজনের সঙ্গেই যোগাযোগ রাখবে, এটাই স্বাভাবিক।’’

    অপারেশন সিঁদুরে ১০০ জনেরও বেশি জঙ্গি নিহত হয়

    পহেলগাঁও হামলার জবাবে, ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী ৭ মে অপারেশন সিঁদুর প্রয়োগ করে। পাকিস্তান এবং পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের সন্ত্রাসী ঘাঁটিগুলি গুঁড়িয়ে দেয় ভারত। এই অভিযানের ফলে জৈশ-ই-মহম্মদ (জেইএম), লস্কর-ই-তৈবা (এলইটি) এবং হিজবুল মুজাহিদিন (এইচএম) এর মতো সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ১০০ জনেরও বেশি জঙ্গি নিহত হয় বলে জানা যায়। ভারতের এমন অভিযানের পরেই পাকিস্তান ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার চেষ্টা করে। কিন্তু ভারতের উন্নত এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থা সেসব কিছুকে প্রতিহত করতে সক্ষম হয়। পাল্টা প্রত্যাঘাতে ভারত পাকিস্তানের সামরিক ঘাঁটিগুলিতে রেডার পরিকাঠামো, বেশ কয়েকটি বিমানঘাঁটি ধ্বংস করে দেয়। গত ১০ মে ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি হয়।

  • Operation Sindoor: মাত্র ২৩ মিনিটেই সফল ‘অপারেশন সিঁদুর’, কীভাবে চিনা প্রতিরক্ষা ধ্বংস করা হয়, জানাল কেন্দ্র

    Operation Sindoor: মাত্র ২৩ মিনিটেই সফল ‘অপারেশন সিঁদুর’, কীভাবে চিনা প্রতিরক্ষা ধ্বংস করা হয়, জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র ২৩ মিনিটেই ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তানে ‘অপারেশন সিঁদুর’ (Operation Sindoor) সফল করতে সক্ষম হয়েছে। বুধবারই কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এবিষয়ে জানিয়েছে। পাকিস্তানের চিনা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা অকেজো করেই এই হামলা চালিয়েছে ভারত। এই ভাবেই ধ্বংস করা হয়েছে একের পর এক জঙ্গিঘাঁটি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক আরও জানিয়েছে, সম্পূর্ণ অভিযানে ভারতের কোনও সম্পত্তির কোনও ক্ষতি হয়নি।

    কী বলা হল প্রতিরক্ষামন্ত্রকের বিবৃতিতে?

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বিবৃতিতে (Operation Sindoor) বলা হয়েছে, ‘‘অপারেশন সিঁদুরে পেচোরা, ওএসএ-একে এবং এলএলএডি বন্দুকের মতো যুদ্ধ-প্রমাণিত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা (ব্যাট্‌ল প্রোভেন এডি) ব্যবহার করা হয়েছে। এ ছাড়া ব্যবহৃত হয়েছে ‘আকাশ’ ক্ষেপণাস্ত্র। ‘আকাশ’ একটি স্বল্প দৈর্ঘ্যের ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র, যা সংবেদনশীল এলাকাগুলিকে আকাশপথে হামলার হাত থেকে রক্ষা করে। ভারতের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা স্থলবাহিনী, নৌসেনা এবং বায়ুসেনার সম্মিলিত সম্পদের মাধ্যমে গঠিত, যা দেশের আকাশে অভেদ্য দেওয়াল তৈরি করে দিয়েছিল। পাকিস্তান এর ফলে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে।’’

    দেশের উন্নত এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম রুখে দেয় পাক হামলার প্রচেষ্টা

    প্রসঙ্গত, ৭ এবং ৮ মে রাতে পাকিস্তান ভারতে হামলা চালানোর চেষ্টা করে। ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র (Operation Sindoor) ব্যবহার করে উত্তর ও পশ্চিম ভারতের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ শহরে এই হামলার চেষ্টা করা হয়। অবন্তীপোরা, শ্রীনগর, জম্মু, পাঠানকোট, অমৃতসর, কাপুরথলা, জলন্ধর, লুধিয়ানা, আদমপুর, ভাটিন্ডা, চণ্ডীগড়, নাল, ফালোদি, উত্তরলাই এবং ভূজ সহ বেশ কয়েকটি শহরে ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র প্রয়োগ করে আক্রমণ করার চেষ্টা করেছিল। ভারতের (India) উন্নত এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম এগুলিকে অকেজো করে দেয়।

    ‘লয়টারিং মিউনিশনস্‌’ বা আত্মঘাতী ড্রোন হামলা চালায় ভারত

    ভারত (India) প্রত্যাঘাত চালানোর জন্য নিশানা করে পাকিস্তানের নূর খান এবং রহিমইয়ার খান বায়ুসেনা ঘাঁটিকে। প্রতিরক্ষামন্ত্রক (Operation Sindoor) জানিয়েছে, এই ঘাঁটিগুলিতে হামলার জন্য ‘লয়টারিং মিউনিশনস্‌’ ব্যবহার করা হয়েছে। এটি কী? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ‘লয়টারিং মিউনিশনস্‌’ এক ধরনের আত্মঘাতী বা কামিকাজে ড্রোন, যা নির্দিষ্ট এলাকায় পৌঁছায়। এরপর আকাশে বেশ কিছু ক্ষণ ঘুরে বেড়ায়। তারপরেই হামলার উপযুক্ত জায়গা চিহ্নিত করে এবং আঘাত হানে।

    কোনও হামলাতেই ভারতের কোনও সম্পত্তির ক্ষতি হয়নি

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বিবৃতি অনুযায়ী, ‘‘কোনও হামলাতেই (Operation Sindoor) ভারতের সম্পত্তি ধ্বংস হয়নি। আমাদের প্রযুক্তি, পরিকল্পনা এবং নজরদারির কার্যকারিতা এর থেকেই প্রমাণিত হয়। ভারতের বায়ুসেনা চিনের দেওয়া পাকিস্তানের আকাশ প্রতিরক্ষা পাশ কাটিয়েছে এবং অকেজো করে দিয়েছে। সমগ্র মিশন ২৩ মিনিটে সম্পন্ন হয়েছে। ভারতের প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ এর থেকে প্রমাণিত হয়।’’

    চিনা ক্ষেপণাস্ত্র ও তুরস্কের ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার

    একইসঙ্গে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক তাদের বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘অপারেশন সিঁদুর’-এ (Operation Sindoor) পাকিস্তানের কী কী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। প্রমাণ সহ তুলে ধরেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। পাকিস্তানের হামলার চেষ্টার পরেই ভারতের মাটি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে চিনে তৈরি পিএল-১৫ মিসাইলের টুকরো। একইসঙ্গে তুরস্কের ইউএভি ‘ইহা’ এবং একাধিক রকেটও উদ্ধার হয়েছে। ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার হয়েছে কোয়াডকপ্টার ও ড্রোনেরও। এগুলি পাকিস্তান থেকে ছোড়া হয়েছে বলে প্রমাণ মিলেছে বলে জানিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।

    বহুস্তরীয় আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করতে ব্যর্থ হয় পাকিস্তান

    ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর পর পাকিস্তান যে প্রত্যাঘাতের চেষ্টা চালাবে তা আগেই আন্দাজ করেছিল ভারতীয় সেনা। সেই অনুযায়ীই বন্দোবস্ত করে রাখা হয়েছিল সমস্ত যুদ্ধ সরঞ্জাম। ভারতের সীমান্তের আকাশজুড়ে তৈরি ছিল ‘কাউন্টার আনম্যান্‌ড এরিয়াল সিস্টেম’, ‘শোল্ডার-ফায়ার্‌ড অস্ত্র, লিগ্যাসি এয়ার ডিফেন্স অস্ত্র এবং মডার্ন এয়ার ডিফেন্স অস্ত্র। এমন বহুস্তরীয় আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করতে ব্যর্থ হয় পাকিস্তান।

    সাহায্য করেছে ইসরোর উপগ্রহ

    এক্ষেত্রে উল্লেখ করা দরকার, ‘অপারেশন সিঁদুর’ এবং পরবর্তী পরিস্থিতিতে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। একথাও নিজেদের বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরোর ১০টি কৃত্রিম উপগ্রহ অনবরত কাজ করছে ‘অপারেশন সিঁদুর’-কে সফল করতে। তাদের সাহায্যেই সমুদ্র ও ভারতের বিস্তীর্ণ উত্তর ভাগে নজরদারি চালানো হয়।

    আকাশের মতো দেশীয় এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমও ব্যবহার করা হয়

    ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর অংশ হিসেবে, পেচোরা, ওএসএ-একে এবং এলএলএডি বন্দুক এর মতো যুদ্ধ সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়েছিল বলে জানিয়েছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক। এর ফলেই ভারত রুখে দেয় পাকিস্তানের বিমান, ড্রোন ও মিসাইল হামলা। আকাশের মতো দেশীয় এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমও ব্যবহার করা হয়। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এতেই কুপোকাত হয় পাকিস্তানের হামলার প্রচেষ্টা। প্রসঙ্গত, আকাশ হল একটি স্বল্প-পাল্লার সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল সিস্টেম। বিমান হামলা থেকে স্থানগুলিকে রক্ষা করে এই এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। এতে ইলেকট্রনিক কাউন্টার-কাউন্টার মেজারস (ECCM) বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

  • Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুরের আবহেই শোপিয়ানে ‘অপারেশন কেল্লার’ সেনার, খতম ৩ লস্কর জঙ্গি

    Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুরের আবহেই শোপিয়ানে ‘অপারেশন কেল্লার’ সেনার, খতম ৩ লস্কর জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) থেকে সন্ত্রাসকে নির্মূল করত ফের বড়সড় অভিযান চালাল সেনা। অপারেশন সিঁদুরের (Operation Sindoor) আবহে মঙ্গলবারই সোপিয়ানে ‘অপারেশন কেল্লার’ চালিয়ে ৩ জঙ্গিকে নিকেশ করল নিরাপত্তাবাহিনী। এরা প্রত্যেকেই লস্কর জঙ্গি বলে জানিয়েছে প্রশাসন।

    সোপিয়ানের জিনপাথের জঙ্গলে শুরু হয় গুলির লড়াই

    প্রসঙ্গত,পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার পরেই অ্যাকশন মোডে (Operation Sindoor) নামে ভারত সরকার। উপত্যকাজুড়ে লাগাতার অভিযান শুরু করে নিরাপত্তাবাহিনী। গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় একাধিক জঙ্গির বাড়ি। সন্ত্রাসযোগের অভিযোগে শতাধিক সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করে চলতে থাকে জিজ্ঞাসাবাদ। এর পাশাপাশি খতম করা হয় একাধিক জঙ্গিকে। জানা যাচ্ছে, মঙ্গলবার সোপিয়ানের জিনপাথের কেল্লের জঙ্গলঘেরা এলাকায় জঙ্গিদের উপস্থিতির গোপন খবর পায় সেনা। এরপরেই শুরু হয় অভিযান। যার নাম দেওয়া হয় ‘অপারেশন কেল্লার’। গোটা এলাকা ঘিরে তল্লাশি অভিযান শুরু করে নিরাপত্তাবাহিনী। এই অবস্থায় পিছু হঠার জায়গা না পেয়ে গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা। সঙ্গে সঙ্গে পালটা জবাব দেয় ভারতীয় সেনাও। দীর্ঘক্ষণ ধরে চলে দুপক্ষের গুলির লড়াই। এরপরেই খবর আসে ৩ জঙ্গি নিহত হওয়ার।

    জঙ্গিদের পরিচয় জানাল সরকার

    সংবাদসংস্থা এএনআই জানিয়েছে, মৃত এক জঙ্গির নাম শাহিদ কুট্টে। মহম্মদ ইউসুফ কুট্টের ছেলে। সোপিয়ানের ছোটিপোড়া হিরাপোরা এলাকার বাসিন্দা ছিল। ২০২৩ সালের ৮ মার্চ সে লস্কর-ই-তৈবাতে যোগ দিয়েছিল। ২০২৪ সালের ৮ এপ্রিল ড্যানিস রিসর্টে গুলি চালানোর ঘটনার যুক্ত ছিল সে। সেদিন দুজন জার্মান পর্যটককে গুলি করে খুন করা হয়েছিল। এক চালক আহত হয়েছিলেন। সোপিয়ানের হিরাপোরাতে বিজেপির এক পঞ্চায়েত প্রধানকে গুলি করার ঘটনাতেও যুক্ত ছিল সে। ২০২৫ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি কুলগামে গুলি চালানোর ঘটনায় সে যুক্ত ছিল বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।

    দ্বিতীয় জঙ্গিকেও শনাক্ত করা গিয়েছে। দ্বিতীয় পর্যটকের নাম আদনান শাফি দার। সে মহম্মদ শাফি দারের ছেলে। তারও বাড়ি সোপিয়ানে। সোপিয়ানের ওয়ানদুনা মেলহোরা এলাকার বাসিন্দা ছিল সে। সে লস্করে যোগ দিয়েছিল ২০২৪ সালের ১৮ অক্টোবর। ২০২৪ সালের ১৮ অক্টোবর সোপিয়ানে স্থানীয় নয় এমন কয়েকজন শ্রমিকের উপর গুলি চালানো হয়েছিল। সেই ঘটনাতেও এই জঙ্গি জড়িত ছিল বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। তৃতীয় জঙ্গির পরিচয় এখনও শনাক্ত করা যায়নি। তার পরিচয় জানার চেষ্টা করা হচ্ছে।

    পহেলগাঁও হামলা ও অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor)

    উল্লেখ্য, ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ে নৃশংস জঙ্গি হামলা চালায় পাক মদতপুষ্ট সন্ত্রাসীরা। এই বর্বর হামলা অপারেট করা করা পাকিস্তানে বসেই। বেছে বেছে হিন্দুদের ধর্মীয় পরিচয় দেখে হত্যা করা হয় ২৫ পর্যটককে। তাঁদের বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ হারান এক কাশ্মীরি যুবক (Jammu and Kashmir)। এমন হামলার পরে গত ৭ মে পাকিস্তানে জঙ্গিদের আঁতুড়ঘরে অপারেশন সিঁদুর প্রয়োগ করে ভারত। এই অভিযানে পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের মোট ৯টি জঙ্গিঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। মৃত্যু হয় শতাধিক জঙ্গির। তবে সন্ত্রাসের বুকে আঘাত হানতেই সক্রিয় হয়ে ওঠে সন্ত্রাসের মদতদাতারা। ভারতের ওপর পালটা হামলা চালানোর চেষ্টা করে পাকিস্তান। তবে তা রুখে দেয় ভারতের উন্নত মানের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। পাকিস্তানের ওপর কড়া প্রত্যাঘাত করে ভারত। পাকিস্তানের বায়ুসেনা ঘাঁটি-সহ অন্তত ১১টি সেনাঘাঁটিতে হামলা চালায় ভারতের সেনা। এরপরেই পাকিস্তানের তরফে আসে সংঘর্ষবিরতির প্রস্তাব। এরপর ভারত সংঘর্ষবিরতিতে রাজি হলেও স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে অপারেশন সিঁদুর এখনও শেষ হয়নি।

    মোদির কড়া বার্তা (Operation Sindoor)

    সোমবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। সন্ত্রাস নির্মূল করতে কড়া বার্তা দেন তিনি। তারপরে মঙ্গলবারই জঙ্গি দমনে সেনার সাফল্য সামনে এল। সোমবার মোদি বলেন, “পাকিস্তানকে যদি বাঁচতে হয়, তাহলে ওদের সন্ত্রাসের পরিকাঠামো নির্মূল করতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “ভারত আর সন্ত্রাসবাদীদের চোখরাঙানি সহ্য করবে না।” এর পরেই তিনি বলেন, “পাকিস্তানকে যদি বাঁচতে হয় ওদের সন্ত্রাসের পরিকাঠামো নির্মূল করতে হবে। ‘টেরর’ ও ‘টক’ (সন্ত্রাস ও আলোচনা) এক সঙ্গে চলতে পারে না। জল এবং রক্ত একই সঙ্গে বইতে পারে না।” অপারেশন সিঁদুর নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “স্টেট স্পনসর্ড টেররিজমের বড় উদাহরণ হল পহেলগাঁওকাণ্ড। প্রতিটি যুদ্ধের ময়দানে আমরা পাকিস্তানকে পর্যুদস্ত করেছি। ‘অপারেশন সিঁদুরে’ও আমরা সেই শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছি। ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ হাতিয়ার তার শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছে।”

    পহেলগাঁও হত্যালীলায় জড়িত জঙ্গিদের ছবি-সহ পোস্টার সাঁটানো হয়েছে

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য পহেলগাঁওকাণ্ডে জড়িত জঙ্গিদের খোঁজও জারি রয়েছে। চিরুনি তল্লাশি চালাচ্ছে সেনা। এই আবহে মঙ্গলবারই সামনে এসেছে সংবাদ সংস্থা এএনআই-এর প্রকাশিত একটি ভিডিও। ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, পুলওয়ামা জেলার বিভিন্ন জায়গায় মঙ্গলবার সকালে পহেলগাঁও হত্যালীলায় জড়িত জঙ্গিদের ছবি-সহ পোস্টার সাঁটানো হয়েছে। পহেলগাঁওকাণ্ডে জড়িত জঙ্গিদের কোনও খোঁজ দিতে পারলে ২০ লক্ষ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে উল্লেখ করা দরকার, তিন পাক জঙ্গির স্কেচ আগেই প্রকাশ করেছিল পুলিশ। এ বার তাদের ছবি ছাপিয়ে পোস্টার পড়ল কাশ্মীরে। পহেলগাঁও হামলার পরে তিন জন পাকিস্তানি জঙ্গিকে চিহ্নিত করে পুলিশ এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। জানা যায়, এদের এক জন স্থানীয় জঙ্গিকেও চিহ্নিত করা হয়েছে। জঙ্গিদের খুঁজতে পুলিশ, সেনার পাশাপাশি এই হামলার তদন্ত চালাচ্ছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থাও। জঙ্গিদের সহযোগিতা করার অভিযোগে ইতিমধ্যেই কাশ্মীর উপত্যকার বেশ কয়েকটি এলাকা থেকে একশোরও বেশি স্থানীয়কে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মূলত তাঁরা জঙ্গিদের ‘ওভারগ্রাউন্ড ওয়ার্কার’ হিসেবে কাজ করত।

  • Operation Sindoor: সন্ত্রাসীদের শেষকৃত্যে থাকা জঙ্গি-নেতা হাফিজ রউফকে ‘সাধারণ মানুষ’ বলে দাবি পাকিস্তানের

    Operation Sindoor: সন্ত্রাসীদের শেষকৃত্যে থাকা জঙ্গি-নেতা হাফিজ রউফকে ‘সাধারণ মানুষ’ বলে দাবি পাকিস্তানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপারেশন সিঁদুরে (Operation Sindoor) খতম হওয়া জঙ্গিদের শহিদের মর্যাদা দেয় পাকিস্তান সেনা। আমেরিকা ঘোষিত জঙ্গি তালিকায় নাম থাকা হাফিজ আব্দুর রউফের (Hafiz Abdur Rauf) সঙ্গে জঙ্গিদের শেষকৃত্যে হাজির থাকতে দেখা যায় পাকিস্তানের উচ্চপদস্থ সেনা কর্তাদের। এই ঘটনায় ফের একবার প্রমাণিত হয় পাকিস্তানের প্রত্যক্ষ মদতেই চলে সন্ত্রাসবাদ। মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয় সেই ছবি। এরপরই পাকিস্তানের সেনা দাবি করে যে সে (হাফিজ আব্দুর রউফ) নাকি একজন সাধারণ মানুষ। একজন নাগরিক হিসেবেই নাকি সে হাজির ছিল (Operation Sindoor)  শেষকৃত্যে। পাকিস্তানি সেনার ডিরেক্টর জেনারেল অফ ইন্টার সার্ভিস পাবলিক রিলেশন্সের (আইএসপিআর) লেফট্যানেন্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী মানতেই চাননি হাফিজ একজন সন্ত্রাসবাদী তিনি হাফিজ রউফকে একজন নিরীহ সাধারণ মানুষ হিসেবেই আখ্যা দিয়েছেন।

    বর্তমানে ফালাহ-ই-ইনসানিয়াত ফাউন্ডেশনের প্রধান হাফিজ

    সাংবাদিক সম্মেলনে পাকিস্তানের সেনা দাবি করে আব্দুর রউফ যে কিনা হাজির রয়েছে জঙ্গিদের শেষকৃত্যে। সে একজন সাধারণ মানুষ। তার রয়েছে তিন মেয়ে এবং এক ছেলে। সেনা আরও জানায়, হাফিজ আব্দুর ১৯৭৩ সালে মার্চ মাসে জন্মগ্রহণ করে। এরপরই ভারত এর পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানায় এবং উল্লেখ করে যে পাকিস্তানের সেনা এবং জঙ্গিরা একে অপরের পরিপূরক। পাকিস্তানি সেনা হাফিজ আব্দুর রউফের (Hafiz Abdur Rauf) যে বিবরণ দিচ্ছে সে ১৯৯৯ সাল থেকে লস্কর-ই-তৈবা জঙ্গি সংগঠনের নেতা। এর পাশাপাশি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ঘোষিত সন্ত্রাসীদের তালিকাতেও তার নাম রয়েছে। জানা যাচ্ছে, রউফ বর্তমানে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন ফালাহ-ই-ইনসানিয়াত ফাউন্ডেশন (এফআইএফ) এর প্রধান।

    জঙ্গি নেতার ঠিকানাও সামনে এসেছে (Operation Sindoor)

    এই জঙ্গি নেতার সম্পর্কে অনেক তথ্যও সামনে এসেছে। তার দুটি ঠিকানাও সামনে আনা হয়েছে। একটি ঠিকানা হল, ৪ লেক রোড; বাড়ি নং ৭, চোবুরজি দোলা খুর্দ; ১২৯ জিন্না ব্লক; ৫-চেম্বারলেইন রোড। এটি অবস্থিত পাকিস্তানের লাহোরে। অন্যদিকে আওয়ান টাউন, মুলতান রোড, স্ট্রিট নং ৩, খানেওয়াল জেলাতেও তার বাড়ি রয়েছে। পাকিস্তানের ভোটার তালিকায় তার ভোটার নং সামনে এসেছে। এটি হল NIC 277-93-113495.

  • India Pakistan War: ভারতের সামনে টিকতে পারেনি পাকিস্তানের ছোড়া চিনা ক্ষেপণাস্ত্র ও তুরস্কের ড্রোন, ধ্বংসাবশেষ দেখাল সেনা

    India Pakistan War: ভারতের সামনে টিকতে পারেনি পাকিস্তানের ছোড়া চিনা ক্ষেপণাস্ত্র ও তুরস্কের ড্রোন, ধ্বংসাবশেষ দেখাল সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক বিমানবাহিনীর ব্যবহার করা চিনের তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র পিএল-১৫ ধ্বংস করেছে ভারত (India Pakistan War)। একইসঙ্গে তুরস্কের তৈরি বয়কর ইহ-৩ কামিকাজে (আত্মঘাতী) এবং Songar ড্রোনও ধ্বংস করতে সক্ষম হয় ভারতের শক্তিশালী এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। সোমবারই সাংবাদিক বৈঠকে এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলির ধ্বংসাবশেষ দেখায় ভারতীয় সেনা। জানা যাচ্ছে, বেজিঙের তৈরি এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ২০০ থেকে ৩০০ কিলোমিটার। তবে পাকিস্তানকে বিক্রি করা চিনের তৈরি পিএল-১৫ গুলি সর্বোচ্চ ১৪৫ কিলোমিটার পর্যন্ত আঘাত হানতে সক্ষম ছিল (Indian Army)। কিন্তু তা মুখ থুবড়ে পড়ল ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সামনে। অনেকেই তাই মজার ছলে বলছেন, ‘চায়নার জিনিসের সত্যিই গ্যারান্টি নেই’! অন্যদিকে, সোনগার ড্রোনের বিশেষত্ব হল, এতে রয়েছে স্বয়ংক্রিয় মেশিনগান, ছোট-ক্ষেপণাস্ত্র বা ৮১ মিলিমিটারের মর্টার রাউন্ড। যা পছন্দমতো সাজিয়ে নেওয়া যায়। যা সাধারণ মানুষ, যানবাহনের পাশাপাশি ছোট জায়গায় হামলা চালাতে অত্যন্ত দক্ষ। তবে, ভারত সহজেই এগুলিকে ভূপতিত করে।

    উন্নত এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম (India Pakistan War)

    প্রসঙ্গত ভারতীয় সেনাবাহিনীর তিন শাখার প্রধান টানা দ্বিতীয় দিনের জন্য সাংবাদিক বৈঠক করেন সোমবারই (India Pakistan War)। সেখানেই ভারতের অপারেশনের সাফল্যগাথা তুলে ধরেন তাঁরা। এয়ার মার্শাল এ কে ভারতী উল্লেখ করেন যে, দেশের আকাশসীমা প্রতিরক্ষা ক্ষমতা অত্যন্ত শক্তিশালী। যে কোনও ধরনের হামলা রুখতে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার এমন সাফল্যের জন্য তিনি সাম্প্রতিক বাজেটে বরাদ্দ এবং সরকারের নীতিগত সহায়তাগুলিকেও উল্লেখ করেন (Indian Army)।

    কী বললেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাজীব ঘাই?

    ওই সাংবাদিক বৈঠকে লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাজীব ঘাই বলেন যে, ‘‘নিরীহ নাগরিকদের ওপর হামলায় পাকিস্তানের পাপের ঘড়াকে পূর্ণ করেছিল। বোঝা গিয়েছিল নৃশংসতার মাত্রা চূড়ান্ত পর্যায়ে গিয়েছে (India Pakistan War)। তাই এর পাল্টা প্রত্যাঘাত প্রয়োজন ছিল।’’ অন্যদিকে, নৌবাহিনীর ডিরেক্টর জেনারেল ভাইস এডমিরাল এ এন প্রমোদ বলেন, অপারেশন সিঁদুরের সাফল্যের পেছনে রয়েছে আমাদের সমন্বয়। প্রসঙ্গত, গত ২২ এপ্রিল জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা চালায় পাক মদতপুষ্ট সন্ত্রাসীরা। ধর্ম বেছে বেছে হত্যা করা হয় হিন্দু পর্যটকদের। এরপরেই গত ৭ মে অপারেশন সিঁদুর প্রয়োগ করে ভারত।

  • PM Modi: বিশ্বের সামরিক মানচিত্রে ভারত একটি শক্তিশালী দেশ, প্রতিফলিত হল মোদির ভাষণে

    PM Modi: বিশ্বের সামরিক মানচিত্রে ভারত একটি শক্তিশালী দেশ, প্রতিফলিত হল মোদির ভাষণে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারই জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। পাকিস্তানকে ব্যাপকভাবে প্রত্যাঘাত করার পরে দেশের প্রধানমন্ত্রীর এমন ভাষণ যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রধানমন্ত্রীর এমন ভাষণে নয়া দিল্লির অবস্থান স্পষ্ট হল গোটা পৃথিবীর সামনে। পাকিস্তানের পরমাণু বোমের ব্ল্যাকমেলিং যে তাদের সন্ত্রাস তোষণকে কোনওভাবেই বাঁচাতে পারবে না তাও স্পষ্ট হয়ে উঠল। সোমবারের দেওয়া প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে বিশ্বের সামরিক মানচিত্রে ভারতের অবস্থান আরও শক্তিশালী হয়ে উঠল। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, পাক ভূখণ্ডের এতটা অভ্যন্তরে গিয়ে এই ব্যাপক সামরিক অভিযান স্বাধীনতার পরে এই প্রথমবার। ভারতীয় বিমান বাহিনীর এমন দুঃসাহসিক অভিযান মোদির নেতৃত্বে শক্তিশালী ভারতকেই বিশ্বের সামনে প্রতিষ্ঠিত করল। ভারতীয় সেনা সাংবাদিক সম্মেলনে আগেই জানিয়েছে মাত্র ৯০ মিনিটেরও কম সময়ে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ১১টি বিমান ঘাঁটিতে নিখুঁত আঘাত হানতে সক্ষম হয় তারা। দেশের সামরিক ইতিহাসে অত্যন্ত অভূতপূর্ব এই ঘটনা।

    পরমাণু হুমকি ফাঁকা আওয়াজ

    সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভাষণেও উঠে এল সেই নতুন ও শক্তিশালী ভারতের কথাই। অপারেশন সিঁদুরের হওয়ার আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশে সেনাবাহিনীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। এতেই বোঝা গিয়েছিল ভারত এখন পাকিস্তানের পরমাণু বোমের ব্ল্যাকমেইলকে একেবারেই পাত্তা দেয় না। মোদির ভাষণেও ধরা পড়ল সেই একই কথা। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের এই ব্ল্যাকমেলিং বিগত কয়েক দশক ধরে সফল হলেও প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) আমলে তা একেবারেই ভেঙে গিয়েছে। তাদের পরমাণু বোমা যে ফাঁকা আওয়াজ ছাড়া কিছু নয় তা প্রমাণিত হয়েছে। ঠিক এই কারণে রাওয়ালপিন্ডি পর্যন্ত শোনা গিয়েছে ভারতীয় সেনার গর্জন।

    আগে এমন হুমকি দিয়ে সফল হলেও, মোদি জমানায় বদলাল চিত্র

    বিগত দশকগুলিতেও এদেশে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ চলেছে। পাকিস্তানের মাটিকে ব্যবহার করে এবং সেদেশের প্রত্যক্ষ মদতে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী হামলা হয় এদেশে ২০০৮ সালে মুম্বইতে। ভয়ঙ্কর সেই সন্ত্রাসী হামলায় ১৭১ জন মানুষের মৃত্যু হলেও কোনও রকমের পাল্টা প্রত্যাঘাত থেকে বিরত থাকে মনমোহন সরকার। কারণ ছিল একটাই, পাকিস্তানের পরমাণু বোমের ব্ল্যাকমেলিং। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, মোদি (PM Modi) জমানায় অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) পাকিস্তানের পরমাণু বোমের ব্ল্যাকমেলিংকে একেবারে ভেঙে তছনছ করে দিয়েছে। অনেকেই তাই বলছেন, পরমাণু ব্ল্যাকমেলিং নয়, পাকিস্তানের এই ফাঁকা আওয়াজ আসলে পরমাণু বোকামি।

LinkedIn
Share