Tag: America

America

  • Richard Verma: আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ পদে ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড ভার্মা, জানেন তিনি কে?

    Richard Verma: আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ পদে ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড ভার্মা, জানেন তিনি কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের জয়জয়কার ভারতীয় (Indian) বংশোদ্ভূতের! এবার ইউএস (US) ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটের ডিপ্লমেটিক পদে বসলেন এক ইন্দো-আমেরিকান। শুক্রবার তাঁকে নিয়োগ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। ইন্দো-আমেরিকান এই ব্যক্তির নাম হল রিচার্ড আর ভার্মা (Richard Verma)। হোয়াইট হাউস সূত্রে খবর, শুক্রবার ওই পদে রিচার্ড আর ভার্মার নাম ঘোষণা করেছেন বাইডেন স্বয়ং। স্টেট ফর ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রিসোর্সেসের ডেপুটি সেক্রেটারি পদে নিয়োগ করা হয়েছে তাঁকে।

    রিচার্ড আর ভার্মা…

    বিস্তর টালবাহানার পরে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক। ব্রিটেনের পর এবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ পদ অলঙ্কৃত করবেন ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড আর ভার্মা। বর্তমানে ভার্মা রয়েছেন চিফ লিগ্যাল অফিসার পদে। তিনি মাস্টারকার্ডে গ্লোবাল পাবলিক পলিসির প্রধানও। এক সময় তিনি কাজ করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে, পোস্টিং ছিলেন ভারতে। ওবামা প্রশাসনেও গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন তিনি। তখন ভার্মা ছিলেন অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অফ স্টেট ফর লেজিসলেটিভ অ্যাফেয়ার্স। কেরিয়ারের একেবারে গোড়ার দিকে ভার্মা (Richard Verma) ছিলেন ইউনাইটেড স্টেট সেনেটর হ্যারি রীডের ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইসর। একই সঙ্গে তিনি ছিলেন ডেমোক্রেটিক হুইপ, মাইনরিটি লিডার এবং মেজরিটি লিডার অফ দ্য ইউনাইটেড স্টেটস সেনেট। এশিয়া গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। আরও বেশ কিছু সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন ছিলেন রিচার্ড আর ভার্মা। ইউনাইটেড স্টেটস এয়ারফোর্সেও কাজ করেছেন তিনি। সেখানে তিনি ছিলেন জাজ অ্যাডভোকেট।

    আরও পড়ুন: মৃতদেহের স্তূপ, কাজ করছেন সংক্রমিতরা, চিনের করোনা পরিস্থিতিতে তস্ত্র গোটা বিশ্ব

    দীর্ঘ কেরিয়ারে বহু পুরস্কার পেয়েছেন ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড আর ভার্মা। এর মধ্য রয়েছে ডিস্টিংগুইশড সার্ভিস মেডেল। তাঁকে এই সম্মান দিয়েছিল ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট। কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনসের কাছ থেকে তিনি পেয়েছিলেন ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স ফেলোশিপ। ইউনাইটেড স্টেটস এয়ারফোর্সের কাছ থেকে পেয়েছিলেন মেরিটোরিয়াস সার্ভিস মেডেল। হোয়াইট হাউসের ওই প্রেস রিলিজ থেকে এও জানা গিয়েছে, রিচার্ড আর ভার্মাকে (Richard Verma) এক সময় নিয়োগ করা হয়েছিল প্রেসিডেন্টের ইন্টেলিজেন্স বোর্ডে। ওয়েপনস অফ মাস ডেস্ট্রাকশান অ্যান্ড টেররিজম কমিশনের সদস্যও ছিলেন তিনি। ফোর্ড ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি হিসেবেও কাজ করেছেন রিচার্ড আর ভার্মা। এছাড়াও আরও বেশ কিছু বোর্ডে কাজ করেছেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল এনডাওমেন্ট ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড লেহাই ইউনিভার্সিটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • MQ 9 Reaper Drone: ভারতের হাতে আসছে আমেরিকার ঘাতক ড্রোন, জেনে নিন মারণ ক্ষমতা

    MQ 9 Reaper Drone: ভারতের হাতে আসছে আমেরিকার ঘাতক ড্রোন, জেনে নিন মারণ ক্ষমতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এমকিউ সিরিজের অত্যাধুনিক সংস্করণ ৯ রিপার ড্রোন (MQ 9 Reaper Drone) হাতে পাচ্ছে ভারত (India)। এই অস্ত্রেই আমেরিকা (US) বধ করেছিল তালিবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমর, তেহরিক ই তালিবানের পাকিস্তানের নেতা বায়তুল্লা মেহসুদ, সিরিয়ার আল কায়দা প্রধান সেলিম আবু আহমেদ, ইরানের (Iran) জেনারেল কাশেম সোলেমানি, আল কায়দা প্রধান আয়মান আল জাওয়াহিরি সহ অনেকেই। এই সিরিজেরই অত্যাধুনিক সংস্করণ হাতে পাচ্ছে ভারতীয় সেনা।

    এমকিউ ৯ রিপার…

    এমকিউ ৯ রিপার নামের এই ড্রোনটি পরিচিত গার্ডিয়ান নামে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারত আপাতত কিনবে এমকিউ ৯ ড্রোনের দুটি মডেল। এই ড্রোনের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, ৫০ হাজার ফুট উচ্চতায় থেকে শত্রুর ওপর নির্ভুল আঘাত হানতে পারে। শত্রুপক্ষের রেডারের নজরদারি এড়াতে পারে এই ড্রোন। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৩০ কিলোমিটার গতিতে উড়তে পারে। টানা ২৭ ঘণ্টা ওড়ার ক্ষমতা রয়েছে এই ড্রোনের। সর্বোচ্চ বহন ক্ষমতা ১ হাজার ৭৪৬ কিলোগ্রাম। জানা গিয়েছে, আমেরিকা ছাড়া ফ্রান্স, গ্রিস, ইতালি, জার্মানি, বেলজিয়াম এবং স্পেনের হাতে রয়েছে এমকিউ ৯ রিপার ড্রোন (MQ 9 Reaper Drone)। ন্যাটো জোটের বাইরে থাকা প্রথম দেশ হিসেবে এই অস্ত্র পাচ্ছে ভারত।

    আরও পড়ুন: নববর্ষের উপহার! ২০২৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন দেবে কেন্দ্র

    ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমেরিকা সফরের আগে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতকে এই সিরিজের ২২টি ড্রোন বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। মূল্য ধার্য হয়েছিল ৩০০ কোটি ডলার, ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২৪ হাজার ৮৩১ কোটি টাকা। পরে স্থল, নৌ ও বিমানবাহিনীর জন্য এই সিরিজের মোট ৩০টি ড্রোন কেনার সমঝোতাপত্রে স্বাক্ষর হয়।

    এমকিউ ৯ রিপারের (MQ 9 Reaper Drone) অস্ত্রভাণ্ডারের মধ্যে রয়েছে হেলফায়ার আর ৯ এক্স। পাঁচ ফুট লম্বা, পঁয়তাল্লিশ কিলোগ্রাম ওজনের মিলিমেট্রিক ওয়েভ রেডার যুক্ত এই ক্ষেপণাস্ত্রের ধারালো ব্লেডগুলি উচ্চ গতিতে বেরিয়ে ছিন্নভিন্ন করে দেয় শত্রুকে। তবে বাড়িঘরের কোনও ক্ষতি হয় না। এই মারণাস্ত্র হাতে এলে ভবিষ্যতে বালাকোটের ধাঁচে পাক অধিকৃত কাশ্মীর বা খাইবার পাখতুনখোয়ায় জঙ্গি শিবিরে কোনও ঝুঁকি ছাড়াই হামলা চালাতে পারবে ভারতীয় সেনা। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে দু বছরের জন্য ভারতীয় নৌসেনা এই সিরিজের ড্রোন লিজে নিয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Cyclone: তাপমাত্রা নামবে -৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে! তুষারঝড়ে কাঁপছে আমেরিকা

    Cyclone: তাপমাত্রা নামবে -৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে! তুষারঝড়ে কাঁপছে আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়দিনের (Christmas) উৎসবে কাঁটা তুষারঝড়। সপ্তাহান্তে শীতকালীন সুপার সাইক্লোন আছড়ে পড়তে পারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায়। ভয়ঙ্কর তুষারঝড় বম্ব সাইক্লোনের (Bomb Cyclone) আতঙ্কে কাঁপছে আমেরিকা। এখনই তাপমাত্রার পারদ নেমে গেছে হিমাঙ্কের ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস নীচে। কনকনে ঠান্ডায় তুমুল ঝোড়ো হাওয়ায় বিধ্বস্ত স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। বরফ জমেছে রাস্তাঘাটে। যান চলাচল বিপর্যস্ত। বাতিল করা হয়েছে সাড়ে তিন হাজারের বেশি উড়ান। দেশের কিছু অংশে তাপমাত্রা নামবে -৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আমেরিকা-মেক্সিকো সীমান্ত, ফ্লোরিডায় পর্যন্ত তাপমাত্রার পারদ রেকর্ড পরিমাণ নামবে বলে জানিয়েছে ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিস। 

    বাতিল বহু বিমান

    প্রতি বছরই এই সময় আমেরিকা ও কানাডায় তাণ্ডব করে এই বরফের ঘূর্ণিঝড়। তছনছ করে দেয় বিস্তীর্ণ এলাকা। মার্কিন আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার থেকে প্রশান্ত মহাসাগরের উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে এই তুষারঝড় (Bomb Cyclone) শুরু হয়। ক্রমশ এই ঝড় এগিয়েছে পূর্ব দিকে। চলতি সপ্তাহেই আমেরিকার উত্তরদিকের হ্রদগুলি পুরোপুরি জমে যাবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। তুষারঝড়ের ধাক্কায় বড়দিনের সেলিব্রেশন পণ্ড হওয়ার পথে। ঘরবন্দি মানুষজন। অনেক জায়গা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন। বৃহস্পতিবার ২ হাজার ৮১০টি বিমান বাতিল করে আমেরিকান এয়ারওয়েজ। এদিন প্রায় ১ হাজার ৬০০ বিমান বাতিল করেছে ওই মার্কিন উড়ান সংস্থা। এছাড়া বৃহস্পতিবার ডেল্টা এয়ারওয়েজের মোট ১৩০টি ও শুক্রবার ৮৪টি বিমান বাতিল করা হয়। বিমানের পাশাপাশি তুষার ঝড়ের জেরে ব্যাহত হয়েছে ট্রেন চলাচলও। প্রভাব পড়েছে মেট্রো পরিষেবাতেও।

    আরও পড়ুন: রাজপরিবারের সঙ্গে ক্রিসমাস উদযাপন করবেন না প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মার্কেল! কী এমন হল?

    ফ্রস্টবাইটের শঙ্কা

    আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, শুক্রবার আমেরিকায় শৈত্যঝড় ‘বম্ব সাইক্লোন’-এ পরিণত হতে পারে। এফ ফলে তীব্র বেগে বইবে ঠান্ডা হাওয়া। বায়ুর চাপ থাকবে অনেক কম। মিনিয়াপোলিস, শিকাগো, কানসাস সিটি, সেন্ট লুই, ইন্ডিয়ানাপোলিস, ক্লিভল্যান্ড, ডেট্রয়েটে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তার মধ্যে মিনিয়াপোলিস, শিকাগো এবং উত্তর ও পশ্চিম মিশিগানে তুষারঝড়ের পূর্বাভাসও রয়েছে। ঘণ্টায় ঝড়ের গতি হতে পারে প্রায় ৫৭ কিলোমিটার।  সপ্তাহান্তে আমেরিকাবাসীকে সব থেকে বিপাকে ফেলবে ফ্রস্টবাইট। ডেস মোয়ানস, আইওয়া শহরে বাড়ি থেকে বার হওয়াই দুষ্কর হয়ে উঠবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nuclear Bomb: ভারতের পারমাণবিক শক্তি ১৯৬৮তে ভয় ধরিয়েছিল আমেরিকাকেও?

    Nuclear Bomb: ভারতের পারমাণবিক শক্তি ১৯৬৮তে ভয় ধরিয়েছিল আমেরিকাকেও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৬৮ সালের জুন মাস। কানাডিয়ান নিউক্লিয়র ইনসপেক্টরদের একটি দল এসেছিলেন মুম্বইয়ের ট্রম্বেতে, কানাডা (Canada)-ইন্ডিয়া রিয়েক্টর পরিদর্শনে। তখনই তাঁরা জানিয়েছিলেন, ভারত নিউক্লিয়র ডিভাইস (Nuclear Device) উন্নত করতে দ্রুত এগোচ্ছে। আমেরিকার প্রতিদ্বন্দ্বীও হয়ে উঠছে। অস্ত্র (Nuclear Bomb) দৌড়ে শামিল হওয়ার ভয়ও দেখাচ্ছে এই দেশ। সম্প্রতি এমনই এক নথি প্রকাশ্যে এসেছে। প্রকাশ করেছে ওয়াশিংটন। পরে কানাডার ওই প্রতিনিধি দল মার্কিন কূটনীতিকদের বলেছিলেন, প্লুটোনিয়াম গ্রেড অস্ত্র বানানোর জন্য তারা (ভারত) কম বিকিরণ করে এমন জ্বালানি ব্যবহার করছে। ওই প্রতিনিধি দল এও জানিয়েছিল, ভারত যদি প্লুটোনিয়াম উৎপাদন করে, তাহলে যে রিয়েক্টরে কাজ হবে, সেটি বছরে ১২ কেজি পর্যন্ত উৎপাদন করতে পারবে।

    ভারতের নিউক্লিয়ার প্রোগ্রাম…

    এ সংক্রান্ত নথিটি সংরক্ষিত রয়েছে ইউএস ন্যাশনাল সিকিউরিটি আর্কাইভে। এটা দেখেই ভারতের নিউক্লিয়ার প্রোগ্রাম সম্পর্কে একটা ধারণা করতে পেরেছিল আমেরিকা। ভারত প্রথম নিউক্লিয়ার পরীক্ষা করে ১৯৭৪ সালের মে মাসে। তার ঢের আগেই তার শক্তি সম্পর্কে একটা ধারণা করে ফেলেছিল ওয়াশিংটন। এই গোপন নথি থেকে জানা যায়, ভারতের সর্বোচ্চ নিউক্লিয়ার অফিসাররা তখনই আমেরিকাকে একটি চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছিল। ১৯৭০ সালের নভেম্বরে মার্কিন ডিমার্চে ভারত সরকারের কাছে বলেছিল, উৎপাদিত প্লুটোনিয়াম ব্যবহার করতে হবে মার্কিন-ভারতীয় চুক্তি অনুসারে। পিসফুল নিউক্লিয়ার এক্সপ্লোশান ডিভাইসগুলি এই ধরনের চুক্তির সঙ্গে বেমানান হবে। তিনি এও বলেছিলেন, আমরা এই ধরনের ব্যবহারে সব চেয়ে বেশি আপত্তি জানাব।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে কুখ্যাত জঙ্গির দোতলা বাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

    তক্ষণাৎ জবাব দিয়েছিল ভারতও। নয়াদিল্লি সাফ জানিয়ে দিয়েছিল, তারা নিউক্লিয়ার অস্ত্র ডেভেলপ করতে চায় না। তারা দেখছে নিউক্লিয়ার টেকনোলজি ব্যবহার করে কী কী সুফল ঘরে তোলা যায়। তারা এও জানিয়েছিল, এ সবই হচ্ছে শান্তি বজায় রাখার উদ্দেশ্যে। এবং এজন্য যা ডেভেলপমেন্ট করা প্রয়োজন, ভারত তা করবে। এবং ভারত যে নিউক্লিয়ার প্রযুক্তি শান্তির জন্যই ব্যবহার করছে, তার উল্লেখ রয়েছে ওই নথিতেও। সেখানে বলা হয়েছে, একজন (ভারত) নিউক্লিয়ার ডেভেলপমেন্ট করে চলেছে শান্তির উদ্দেশ্যে, মিলিটারি উদ্দেশ্যে নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • FIFA World Cup: ২০২৬ বিশ্বকাপে খেলবে ৪৮ টি দেশ! নিয়মে পরিবর্তন, জানাল ফিফা

    FIFA World Cup: ২০২৬ বিশ্বকাপে খেলবে ৪৮ টি দেশ! নিয়মে পরিবর্তন, জানাল ফিফা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাতার বিশ্বকাপ মধ্যগগনে। আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, ফ্রান্সের মতো ফেভারিট দলগুলি দাপটে শেষ আটে জায়গা করে নিয়েছে। তবে কাপ কাদের হতে উঠবে তা জানতে অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুদিন। ১৮ ডিসেম্বর ফাইনাল। তবে ফিফা বসে নেই। পরের বিশ্বকাপের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে।

    ২০২৬ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি

    ২০২৬ সালে ফুটবল বিশ্বকাপের আসর বসবে তিনটি দেশ আমেরিকা, কানাডা ও মেক্সিকোতে। খেলবে ৪৮ টি দেশ। কাতারের ৩২ দলের শেষ বিশ্বকাপ হচ্ছে। তবে পরের বিশ্বকাপে দল বাড়লে কী ফরম্যাটে খেলা হবে তাই নিয়ে রয়েছে যথেষ্ট কৌতুহল। ফিফা তিনটি ফরম্যাট নিয়ে চিন্তা ভাবনা করছে। এক, ৪৮ টি দলকে ভাগ করা হবে ১৬টি গ্রুপে। অর্থাৎ প্রত্যেক গ্রুপে তিনটি করে দল খেলবে। পরের রাউন্ডে যাবে দুটি দল। দুই, ৪৮টি দলকে ভাগ করা হতে পারে ১২টি গ্রুপে। প্রত্যেক গ্রুপে চারটি করে দল খেলবে। সেরা দুটি দল পরের রাউন্ড তথা রাউন্ড অব ৩২ তে উঠবে। এভাবে ২৪টি দল সরাসরি উন্নীত হবে পরের রাউন্ডে। এবার বাকি আটটি দলকে বেছে নেওয়া হবে সেরা তৃতীয় স্থান অর্জনের ভিত্তিতে। তৃতীয় ফরম্যাট, ৪৮টি দলকে দুটি গ্রুপে ভাগ করতে হবে। ২৪টি দলকে আবার চারটি গ্রুপে ভাগ করা হবে। তারপর ১৬টি দলকে নিয়ে হবে পরের রাউন্ড। এবার দুই গ্রুপের সেরা দল ফাইনালে মুখোমুখি হবে।

    আরও পড়ুন: শেষ আটে পৌঁছে ‘ফুটবল সম্রাট’ পেলেকে বিশেষ শ্রদ্ধার্ঘ্য নেইমারদের

    বিশ্ব ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা জানিয়েছে, আগামী ফুটবল বিশ্বকাপ হবে আরও বড়। এ বারের থেকে কয়েক কোটি বেশি মানুষ বিশ্বকাপের সঙ্গে জুড়বেন। কারণ টুর্নামেন্টের ফরম্যাট পরিবর্তনের দিকে ঝুঁকছে ফিফা। ২০২৬ সালের বিশ্বকাপে ম্যাচের সংখ্যা বেড়ে হবে ১০৪। নকআউটে খেলবে মোট ৩২টি দেশ! বর্তমানে ১৬টি দেশ নকআউটের ম্যাচ খেলছে।পরিবর্তন শুধু ফরম্যাটেই নয়, ম্যাচের নিয়মেও হবে। গ্রুপ স্টেজের ম্যাচ টাই হলে পেনাল্টি শুটআউটের মাধ্যমে জয়ী দল বেছে নেওয়া হবে। বর্তমানে গ্রুপ স্টেজের ম্যাচে টাইব্রেকারের নিয়ম নেই। একমাত্র নকআউটের ম্যাচগুলিতে টাই হলে অতিরিক্ত সময়ের খেলা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে পয়েন্টে পরিবর্তন আসতে পারে। নির্ধারিত সময়ে ম্যাচ জিতলে তিন পয়েন্ট। আর পেনাল্টি শুটআউটের মাধ্যমে জয়ী দল পাবে ২ পয়েন্ট। পেনাল্টি শুটে পরাজিত দলের ঝুলিতে যাবে ১ পয়েন্ট।

  • Mobile Phone ban: আমেরিকার স্কুলে নিষিদ্ধ মোবাইল, কেন জানেন?

    Mobile Phone ban: আমেরিকার স্কুলে নিষিদ্ধ মোবাইল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে (US) স্কুলে নিষিদ্ধ মোবাইল ফোনের ব্যবহার (Mobile Phone ban)। সে দেশে ম্যাসাচুসেটসের বাক্সটন হাইস্কুল কর্তৃপক্ষ এই নির্দেশিকা জারি করেছে। স্কুলটি ১১৪ একর এলাকা জুড়ে। এই অতিকায় ক্যাম্পাসে ছাত্র, শিক্ষক কিংবা স্কুলের স্টাফেরাও মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। এই নিষেধাজ্ঞা জারির ফলও মিলেছে হাতেনাতে। জানা গিয়েছে, আগের চেয়ে এখন ঢের বেশি উন্নতি হয়েছে ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কের (Teacher Student Relation)। পড়ুয়াদের নিজেদের মধ্যেও সম্পর্ক হয়েছে মধুর।

    মারণ ভাইরাস…

    কী কারণে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ (Mobile Phone ban) হল ওই স্কুলে? এর উত্তর পেতে গেলে ফিরে যেতে হবে বছর দুয়েক আগে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো করোনার মারণ ভাইরাস থাবা বসিয়েছিল আমেরিকায়ও। করোনা দমনে সরকার জারি করে লকডাউন। এই লকডাউন পর্বে বন্ধ ছিল অফিস-কাছারি-স্কুল কলেজ। তবে পড়ুয়াদের যাতে কোনও ক্ষতি না হয় তাই অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা করেছিল স্কুলগুলি। তার পরেই দেখা দিয়েছে বিপদ। হয়েছে হিতে বিপরীত। অনলাইন ক্লাস করতে গিয়ে পড়ুয়াদের হাতে এসেছে মোবাইল। তার পরে ক্রমেই মোবাইল-আসক্ত হয়েছে পড়ুয়ারা। মোবাইলের সঙ্গে পড়ুয়াদের সম্পর্ক যত নিবিড় হয়েছে, ততই দূরত্ব বেড়েছে পরিবারের সঙ্গে। বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গেও তৈরি হয়েছে দূরত্ব।

    আরও পড়ুন: “যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে’, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    করোনা পর্ব অতীত হলে ওঠে লকডাউন। খোলে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়। তবে তার পরে স্কুল কর্তৃপক্ষ দেখেন, ছেলেমেয়েরা এতই মোবাইল-আসক্ত হয়ে পড়েছে যে ক্লাসে তারা ইন্টারঅ্যাক্ট করছে না। সে শিক্ষক হোন কিংবা সহপাঠী। অন্যান্য ক্লাসের ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গেও দূরত্ব বেড়েছে। ছাত্রছাত্রীদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরাতে এর পরেই স্কুল ক্যাম্পাসে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন ম্যাসাচুসেটসের বাক্সটন হাইস্কুল কর্তৃপক্ষ।

    স্কুলের প্রধান শিক্ষক পিটার বেক বলেন, করোনার পরে যখন ক্লাস শুরু হয়েছিল, তখন আমরা বুঝতে পেরেছিলাম যে শিক্ষার্থীরা সারাদিন মোবাইলে ডুবে ছিল। তারা সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলাও বন্ধ করে দিয়েছে। তিনি বলেন, সেপ্টেম্বর মাসে মোবাইল ফোনের ওপর নিষেধাজ্ঞা (Mobile Phone ban) জারি করা হয়। তার ইতিবাচক প্রভাবও দেখা দিতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, পড়ুয়ারা বদলাচ্ছে। শিক্ষক কিংবা সহপাঠীদের সঙ্গে আগের মতোই ইন্টারঅ্যাক্ট করছে। তিনি বলেন, এখন তারা অনেক বেশি সময় অ্যাকাডেমিক ওয়ার্ক এবং অন্যান্য কাজ করে সময় কাটাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India China: ভারত-চিন সম্পর্কে নাক গলাবেন না, আমেরিকাকে হুঁশিয়ারি ড্রাগনের দেশের

    India China: ভারত-চিন সম্পর্কে নাক গলাবেন না, আমেরিকাকে হুঁশিয়ারি ড্রাগনের দেশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত চিন (India China) সম্পর্কের মধ্যে যেন নাক না গলান মার্কিন আধিকারিকরা। আমেরিকাকে এই মর্মে সতর্ক করেছে চিন (China)। মঙ্গলবার মার্কিন কংগ্রেসে (Congress) দেওয়া এক রিপোর্টে একথা জানিয়েছে পেন্টাগন। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) বরাবর ভারতের (India) সঙ্গে অচলাবস্থা কাটানোর চেষ্টা করেছিলেন চিনা আধিকারিকরা। সঙ্কটের তীব্রতাও কমিয়ে আনার চেষ্টাও  করেছিলেন তাঁরা। জোর দিয়েছিলেন সীমান্তে স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে। ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক অন্যান্য ক্ষেত্র যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেই চেষ্টাও করেছিলেন তাঁরা।

    মার্কিন কংগ্রেসে যে রিপোর্ট…

    অতি সম্প্রতি পেন্টাগন মার্কিন কংগ্রেসে যে রিপোর্ট পাঠিয়েছে, তাতে বলা হয়েছে ভারত চিন (India China) সীমান্তে কীভাবে উত্তেজনা কমানো যায়, তার চেষ্টা করছে চিন। কারণ ভারতের সঙ্গে ক্রমেই দৃঢ় হচ্ছে আমেরিকার বন্ধন। ওই রিপোর্টে তার পরেই বলা হয়েছে, চিনা আধিকারিকরা মার্কিন আধিকারিকদের এই মর্মে সতর্ক করে দিয়েছেন যে তাঁরা যেন ভারত চিন সম্পর্কে নাক না গলান।

    ভারত চিন (India China) সীমান্ত নিয়ে পেন্টাগন জানিয়েছে, গোটা ২০২১ সাল ধরে চিনা সৈনিকরা সীমান্তে সেনা মোতায়েন করেছে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর তারা সেখানে পরিকাঠামোও গড়ে তুলেছে। সীমান্তে উত্তেজনা কমাতে দুই দেশই চেষ্টাও চালিয়ে গিয়েছে বলে বলা হয়েছে ওই রিপোর্টে।

    আরও পড়ুন: ডোকলামের কাছে এয়ারস্ট্রিপ গড়ছে চিন, কেন জানেন?

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের মে মাস থেকেই লাদাখ সীমান্তে চিন তাদের সেনা সমাবেশ বাড়িয়েছে। সেই বছরই জুন মাসে ভারতীয় সেনার সঙ্গে চিনা সেনার রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষও হয়। তার পরেও ওই এলাকায় চিনের সেনা ক্রমেই তাদের নিয়ন্ত্রণ বাড়িয়েছে। বিরোধী নেতাদের অভিযোগ, ভারতের একাধিক পোস্ট চিনা সেনার নিয়ন্ত্রণে চলে যাওয়ায় ভারতীয় সেনাকে পিছিয়ে আসতে হয়েছে। এ নিয়ে দু দেশের মধ্যে বেশ কয়েকবার বৈঠক হলেও, সুরাহা হয়নি।

    লাদাখের পাশাপাশি অরুণাচল সীমান্তেও চিন সেতু, সড়ক সহ তৈরি করে পরিকাঠামো মজবুত করছে। আমেরিকা এনিয়ে ভারতকে সতর্কও করেছে একাধিকবার। আমেরিকা মনে করে, চিন যেভাবে ভারতের চারপাশে নিজেদের উপস্থিতি বাড়াচ্ছে, তা নিরাপত্তার পক্ষে উদ্বেগের। পেন্টাগনের ওই রিপোর্টে এও বলা হয়েছে, ভারত চিন দুই দেশই অন্যের বাহিনী প্রত্যাহার এবং প্রাক-অচলাবস্থায় ফিরে আসার দাবি জানিয়েছিল। কিন্তু কোনও দেশই তাতে রাজি হয়নি। তাই জটও কাটেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Joe Biden: পাকিস্তান বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি, মার্কিন তোপে বেকায়দায় ইসলামাবাদ

    Joe Biden: পাকিস্তান বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি, মার্কিন তোপে বেকায়দায় ইসলামাবাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন বিনা মেঘে বজ্রপাত! পাকিস্তানকে (Pkistan) বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি বলে দেগে দিল আমেরিকা (America)। শনিবার লস অ্যাঞ্জেলেসে ডেমক্রেটিক কংগ্রেসনার ক্যাম্পেন কমিটির রিসেপশনে ভাষণ দিচ্ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। তখন তিনি বলেন, পাকিস্তান বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক দেশ। উপযুক্ত সুরক্ষা ছাড়াই পরমাণু অস্ত্র রেখেছে।

    এদিন বাইডেন (Joe Biden) বলেন, এই লোকটি (শি জিনপিং) যিনি বোঝেন তিনি কী চান, কিন্তু তাঁর সামনে রয়েছে সমস্যার পাহাড়। আমরা কীভাবে সেটা হ্যান্ডেল করব? রাশিয়ায় বর্তমানে যা চলছে, তাই বা হ্যান্ডেল করব কীভাবে? এর পরেই পাকিস্তানকে নিশানা করেন তিনি। বলেন, আমি মনে করি, বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক একটি দেশ হল পাকিস্তান। যারা সুরক্ষা ছাড়াই রেখেছে পারমাণবিক অস্ত্র। সম্প্রতি পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমানের সরঞ্জাম সরবরাহের আশ্বাস দিয়েছিল আমেরিকা। তখন পাকিস্তানের হয়ে সাফাই দিতে গিয়ে মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছিলেন, খুব স্পষ্ট করে বলতে গেলে পাকিস্তানের কাছে দীর্ঘদিন ধরে রয়েছে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমান। এগুলি পুরানো প্লেন এবং সিস্টেম, যা ইতিমধ্যেই তাদের কাছে রয়েছে। আমরা এই বহরের রক্ষণাবেক্ষণ ও টিকিয়ে রাখার জন্য সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করি। তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব ও বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

    মার্কিন বিদেশ সচিবের এহেন মন্তব্যের ছাপ পড়েছিল ভারত-মার্কিন সম্পর্কে। মার্কিন ওই সিদ্ধান্তের জেরে প্রকাশ্যে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল নয়াদিল্লি। সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে আমেরিকায় গিয়ে বাইডেন সরকারকে কটাক্ষ করে বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেছিলেন, আপনারা আমাদের বোকা বানাতে পারবেন না। ভারতের বিদেশমন্ত্রীর ওই মন্তব্যের পর বিবৃতি জারি করে শেহবাজ শরিফের দেশ বলেছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের দীর্ঘস্থায়ী এবং বিস্তৃত সম্পর্ক রয়েছে। এই সম্পর্কের মৌলিক নিয়মগুলিকে সম্মান করার এবং আমেরিকা ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়ে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হচ্ছে ভারতকে। ভারত তার কূটনৈতিক আচরণ খতিয়ে দেখুক।

    আরও পড়ুন: আগ্রহী খোদ আমেরিকা, ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে মোদির দেশ?

    এর পর এদিন মার্কিন প্রেসিডেন্টের এই মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক কূটনীতিকদের। সন্ত্রাসে আর্থিক মদত দেওয়ার অভিযোগে চার বছর ধরে ধূসর তালিকায় রয়েছে পাকিস্তান। সেই কলঙ্ক মোছার কথা ছিল খুব শীঘ্রই। বাইডেনের এই মন্তব্যের জেরে শাহবাজ শরিফের দেশ যে বেশ বেকায়দায় পড়ল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Infosys: ‘ভারতীয় বংশোদ্ভূত চাকরি প্রার্থীদের এড়িয়ে চলুন’, ফরমান দিয়েছিল ইনফোসিস!

    Infosys: ‘ভারতীয় বংশোদ্ভূত চাকরি প্রার্থীদের এড়িয়ে চলুন’, ফরমান দিয়েছিল ইনফোসিস!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় বংশোদ্ভূত চাকরি প্রার্থীদের এড়িয়ে চলুন। যেসব মহিলার সন্তান রয়েছে, তাঁদের চাকরিতে না নেওয়াই ভাল। বয়স যদি পঞ্চাশের কোঠা পেরয়, তাহলে ওই কর্মপ্রার্থীদের নিয়োগ করার প্রয়োজন নেই। বেঙ্গালুরু-বেসড আইটি কোম্পানি (IT Company) ইনফোসিসের (Infosys) বিরুদ্ধে এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন ওই কোম্পানির নিয়োগ বিভাগের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট। আমেরিকার আদালতে এই মর্মে মামলাও দায়ের করেছেন তিনি। ইনফোসিসের বিরুদ্ধে নিয়োগে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন ওই প্রাক্তন আধিকারিক।

    ইনফোসিসের (Infosys) নিয়োগ বিভাগের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট জিল প্রিজিন। তাঁর দাবি, আমেরিকায় ওই কোম্পানিতে ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের নিয়োগ করতে বারণ করা হয়েছিল। যেসব মহিলার ছোট বাচ্চা রয়েছে, তাঁদেরও কোম্পানিতে নিয়োগ করতে নিষেধ করা হয়েছিল। পঞ্চাশের বেশি বয়স্ক কোনও নারী কিংবা পুরুষকেও চাকরিতে নেওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধ করা হয়েছিল। বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি জিল। প্রাক্তন এই ইনফোসিস (Infosys) আধিকারিকের অভিযোগ, ড্যান অলব্রাইট এবং জেরি ক্রৎজের নিয়োগ সংক্রান্ত এই বেআইনি আবদার মেনে না নেওয়ায় চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয় তাঁকে। তাঁর সঙ্গে খারাপ আচরণও করা হয় বলে অভিযোগ জিলের।

    আরও পড়ুন : স্পষ্ট বচন! জয়শঙ্করের এই ‘পঞ্চবাণে’ বিদ্ধ আমেরিকা

    শেষমেশ আমেরিকার নিউইয়র্কের সাউদার্ন ডিস্ট্রিক্টের জেলা আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। কোম্পানির বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলে দায়ের করেন মামলা। আদালতের দায়ের করা অভিযোগপত্রে ইনফোসিসের (Infosys) প্রাক্তন আধিকারিক জিল জানান, ২০১৮ সালে ইনফোসিসে কাজে যোগ দেন তিনি। পরে সংস্থার বেআইনি নিয়মনীতি দেখে হতবম্ব হয়ে যান তিনি। চাকরিতে যোগদানের মাস দুয়েকের মধ্যেই সংস্থার এই নীতি বদলানোর চেষ্টা করেন তিনি। জিলের অভিযোগ, এর পরেই কর্মক্ষেত্রে তাঁর জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। পরে খোয়া যায় চাকরি। জিলের আরও অভিযোগ, নিউইয়র্কের মানবাধিকার আইন লঙ্ঘন করে চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। প্রসঙ্গত, এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ইনফোসিসের (Infosys) বিরুদ্ধে আমেরিকায় নিয়োগে বৈষম্যের অভিযোগ উঠল। ঘটনার জেরে ইনফোসিসের প্রতিক্রিয়া পেতে চেষ্টা করেছিল বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম। যদিও কোম্পানির তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি বলে দাবি সংবাদ মাধ্যমের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share