Tag: America

America

  • RG Kar Rape-Murder: আরজি কর কাণ্ডে বিচারের দাবিতে আমেরিকা-সহ ৯ দেশে মানব বন্ধনের ডাক

    RG Kar Rape-Murder: আরজি কর কাণ্ডে বিচারের দাবিতে আমেরিকা-সহ ৯ দেশে মানব বন্ধনের ডাক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Rape-Murder) ন্যায় বিচারের দাবিতে (Demand Justice) উত্তাল রাজ্য। মঙ্গলবার রাজ্য বিধানসভায় বিল এনেছে মমতার সরকার। রাজ্যের সঙ্গে সাড়া দেশজুড়ে চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, শিক্ষক, অধ্যাপক, সাধারণ পড়ুয়া সহ একাধিক ক্ষেত্রের সামজিক মানুষেরা পথে নেমে আন্দোলন করছেন। এবার দেশের বাইরে বিদেশের মাটিও গর্জে উঠবে আরজি কর ধর্ষণ-খুনের প্রতিবাদে-আন্দোলনে। আগামী ৮ সেপ্টেম্বর আমেরিকা, ব্রিটেন-সহ ৯ দেশে মানববন্ধন কর্মসূচির কথা ঘোষণা করা হয়েছে।

    কোথায় কোথায় হবে বিক্ষোভ (RG Kar Rape-Murder)?

    জানা গিয়েছে, আমেরিকার ৩৪টি জায়গায় তরুণী ডাক্তার খুনের (RG Kar Rape-Murder) প্রতিবাদে মানুষ জমায়েত করবেন। এই জায়গাগুলির মধ্যে রয়েছে, বোস্টন, শিকাগো, নিউ ইয়র্ক সিটি, আটলান্টা। অপর দিকে ব্রিটেনের ১৪টি জায়গায় জামায়েত হবেন সাধারণ মানুষ। এই স্থানগুলির মধ্যে হল, লিভারপুল, ম্যাঞ্চেস্টার, লন্ডন। এই দুই দেশ ছাড়াও আয়ারল্যান্ড, কানাডা, জার্মানি, সুইৎজারল্যান্ড, জাপান, অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের রাজপথে মানুষ নামবেন। প্রত্যেক জায়গায় প্রতিবাদ কর্মসূচি হবে মানব বন্ধনের মাধ্যমে। স্থানীয় সময় হবে বিকেল ৫টায়। রাজ্যে চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে খুনের প্রতিবাদে (Demand Justice) প্রতিদিন কলকাতার রাজপথে চলছে বিক্ষোভ, আন্দোলন, ধর্না, অবস্থান-বিক্ষোভের মতো ঘটনা। পুলিশ এবং তৃণমূলের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করছেন সাধারণ মানুষ। মঙ্গলবার উল্টোডাঙা থেকে ইএম বাইপাসের বিভিন্ন স্থানে স্বাস্থ্যকর্মীদের মানববন্ধন করতে দেখা গিয়েছে। সকলেই বলছেন বিচার চাই।

    আরও পড়ুনঃ ‘‘ভাইরাস বিরূপাক্ষকে ঢুকতে দেব না’’, ডায়মন্ড হারবারে বিক্ষোভ জুনিয়র চিকিৎসকদের

    ৫ সেপ্টেম্বর শুনানি সুপ্রিম কোর্ট

    গত ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Rape-Murder) উদ্ধার হয়েছিল চিকিৎসক তরুণীর দেহ। প্রথম থেকেই মামলায় তদন্তের বিষয়ে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। হাইকোর্টের রায়ে পুলিশের কাছ থেকে তদন্ত গিয়েছে সিবিআই-এর হাতে। এদিকে লালবাজার অভিযানের পর, বুধবার জুনিয়র ডাক্তাররা রাত ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত ঘরে আলো বন্ধ করে প্রদীপ জ্বালানোর কথা বলে, প্রতীকী প্রতিবাদের ডাক দিয়েছেন। পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টের নজরেও রয়েছে মামলার তদন্তের বিষয়। আগামী ৫ সেপ্টেম্বর রয়েছে মামলার পরবর্তী শুনানি। সেই দিকে নজর রয়েছে গোটা দেশের মানুষের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করায় জোর দিয়েছি”, বাংলাদেশ ইস্যুতে বাইডেনকে বলেন মোদি

    PM Modi: “হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করায় জোর দিয়েছি”, বাংলাদেশ ইস্যুতে বাইডেনকে বলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের, বিশেষ করে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ওপরে জোর দিয়েছি।” মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ফোনে আলোচনার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় একথা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “আমরা বাংলাদেশের পরিস্থিতি (Bangladesh Crisis) নিয়েও আলোচনা করেছি এবং দ্রুত স্বাভাবিকতা পুনরুদ্ধারের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দিয়েছি।” এর পরেই তিনি লিখেছেন, “বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের, বিশেষ করে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ওপরে।”

    মোদির শিরঃপীড়ার কারণ হিন্দু নিপীড়ন (PM Modi)

    সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে হিংসার আগুন জ্বলছে বাংলাদেশে। বেছে বেছে আক্রমণ করা হচ্ছে হিন্দুদের। ঘরবাড়ি জ্বালানোর পাশাপাশি করা হয় খুন। হিন্দু মহিলাদের জোর করে তুলে নিয়ে যাওয়া এবং ধর্ষণের অভিযোগও উঠেছে। জোর করে পদত্যাগে বাধ্য করা হয় হিন্দু পদাধিকারিদের। প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর হিংসা ওঠে চরমে। পড়শি দেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচার যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিরঃপীড়ার কারণ, তার আঁচ মিলেছিল ১৫ অগাস্ট, ৭৮তম স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে। এদিন দিল্লির লালকেল্লায় দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “১৪০ কোটি ভারতীয় হিন্দু বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত। ভারত সর্বদাই বাংলাদেশের শুভাকাঙ্খী। ভারত বাংলাদেশের অগ্রগতি চায়। আমরা আশা রাখি, বাংলাদেশের পরিস্থিতি শীঘ্রই স্বাভাবিক হবে। ভারতীয়রা চায়, বাংলাদেশে হিন্দু-সহ সমস্ত সংখ্যালঘুর নিরাপত্তা সুনিশ্চিত হোক।”

    আরও পড়ুন: ভারত-বিরোধী জঙ্গি জসিমউদ্দিনকে মুক্ত করল বাংলাদেশ সরকার

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    বাইডেনকে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ভারত সব সময় শান্তি বজায় রাখার পক্ষে। আমেরিকা ও ভারত দুই দেশই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর।” ইউক্রেন ইস্যুতেও কথা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “ইউক্রেনের পরিস্থিতি-সহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ইস্যুতে আমাদের বিশদ মত বিনিময় হয়েছে।” প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহেই ইউক্রেন সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানে তিনি বৈঠক করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে। বর্তমান (Bangladesh Crisis) যুগে যুদ্ধে যে কোনও সুফল মেলে না, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে তাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: মার্কিন মুলুকে পালিত ভারতীয় দিবস, প্যারেডে নজর কাড়ল রাম মন্দিরের ট্যাবলো

    Ram Mandir: মার্কিন মুলুকে পালিত ভারতীয় দিবস, প্যারেডে নজর কাড়ল রাম মন্দিরের ট্যাবলো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুষ্ঠানের নাম ‘ইন্ডিয়া ডে প্যারেড’ (India Day Parade)। আর সেখানে রাম মন্দির (Ram Mandir) থাকবে না, তা হয় নাকি? হয়নিও। মার্কিন মুলুকে ‘ইন্ডিয়া ডে প্যারেড’-এ সবার নজর কাড়ল রাম মন্দিরের ট্যাবলো। বিদেশে এভাবেই উদযাপিত হল ৪২তম বার্ষিক ‘ইন্ডিয়া ডে প্যারেড’। প্যারেড হয় ম্যাডিসন অ্যাভেনিউতে। প্যারেডে অংশ নেন হাজার হাজার মানুষ। যা দেখতে ভিড় জমে যায় রাস্তার দুধারে।

    রাম মন্দিরের ট্যাবলো (Ram Mandir)

    প্যারেডের পরতে পরতে তুলে ধরা হয়েছে ভারতীয় সংস্কৃতির চিত্র। জাতীয় পতাকার পাশাপাশি বাজানো হয়েছে ঢোল। প্রবাসী ভারতীয় ও তাদের শেকড়ের মধ্যে গভীর সম্পর্ক স্থাপনের যাবতীয় ব্যবস্থা করা হয়েছিল এই প্যারেডে। সেখানেই নজর কাড়ে রাম মন্দিরের ট্যাবলো। ট্যাবলোটি ছিল ১৮ ফুট লম্বা, চওড়ায় ৯ ফুট। উচ্চতা ৮ ফুট। ভারতে তৈরি এই ট্যাবলো পাঠানো হয়েছিল মার্কিন মুলুকে। প্রসঙ্গত, রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ বিতর্কের অবসান শেষে অযোধ্যায় গড়ে ওঠে রাম মন্দির। গত ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় মন্দিরের। গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হন রামলালা। তার পর থেকে অযোধ্যার এই মন্দির তামাম বিশ্বের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। নিউ ইয়র্কে দাঁড়িয়ে সেই মন্দিরই (হোক না রেপ্লিকা) দর্শন করলেন মার্কিন নাগরিকরাও।

    কী বলছে ভিএইচপি

    প্যারেডে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) ট্যাবলো প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেছিলেন আমেরিকার বিশ্ব হিন্দু পরিষদ কর্তৃপক্ষ। তাদের বক্তব্য, হিন্দুদের ধর্মীয় স্থান উপস্থাপনের চেষ্টা করা হয়েছে ট্যাবলোয়। উদ্দেশ্য, ভারত ও হিন্দুদের দেবতার মহিমা তুলে ধরা। অনুষ্ঠানের আয়োজক ‘দ্য ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশনস’ জানিয়েছে, এই প্যারেড ভারতের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র তুলে ধরে। জানা গিয়েছে, সপ্তাহান্তের এই প্যারেডে হাজির ছিল ৪০টি ফ্লোট, ৫০টি মার্চিং গ্রুপ এবং ৩০টি মার্চিং ব্যান্ড। প্যারেডে পা মিলিয়েছেন অভিনেতা পঙ্কজ ত্রিপাঠী, সোনাক্ষী সিন‍্‍হা, বিজেপি অভিনেতা-সাংসদ মনোজ তিওয়ারিও। অনুষ্ঠানে ছিলেন স্বামী অবধেশানন্দ গিরিও।

    আরও পড়ুন: ভূস্বর্গে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত বিজেপির, প্রচারে মোদি, শাহ, নাড্ডা, সিংহ

    কানাডায় তাণ্ডব খালিস্তানপন্থীদের

    আমেরিকায় ইন্ডিয়া ডে প্যারেড নির্বিঘ্নে উদযাপিত হলেও, কানাডায় কার্যত তাণ্ডব চালায় খালিস্তান পন্থীরা। ভারতের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে টরন্টোয় আয়োজন করা হয়েছিল শোভাযাত্রার। অভিযোগ, এই শোভাযাত্রায় হামলা চালায় খালিস্তানপন্থীরা। ছুরি দিয়ে ফালাফালা করে দেওয়া হয় ভারতের জাতীয় পতাকা (India Day Parade)। প্রবাসী ভারতীয়দের হুমকি দিয়ে (Ram Mandir) ‘গো ব্যাক টু ইন্ডিয়া’ স্লোগানও দেয় দুষ্কৃতীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: আওয়ামি লিগকে ক্ষমতাচ্যুত করার নেপথ্যে আমেরিকা, দাবি শেখ হাসিনার

    Sheikh Hasina: আওয়ামি লিগকে ক্ষমতাচ্যুত করার নেপথ্যে আমেরিকা, দাবি শেখ হাসিনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের পরিস্থিতি (Bangladesh Crisis) এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকা আওয়ামি লিগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার নেপথ্যে আমেরিকাকেই দায়ী করছেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি শেখ হাসিনা তাঁর ঘনিষ্ঠজনের সঙ্গে কথা বলার সময়, বাংলাদেশের পরিস্থিতি এবং আওয়ামি লিগ সরকারকে ‘অন্যায়ভাবে’ ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য আমেরিকাকে সরাসরি দায়ী করেছেন। একইসঙ্গে তিনি বাংলাদেশিদের সতর্ক করেছেন, তাঁরা যেন ‘মৌলবাদীদের হাতে পরিচালিত’ না হন।

    ঠিক কী জানিয়েছেন হাসিনা? (Sheikh Hasina)

    শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, আমেরিকার কথা মতো বঙ্গোপসাগরে একাধিপত্য বাড়াতে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ তাদের হাতে তুলে না দেওয়ার মাসুল হিসেবেই তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করা হল। তাঁর মতে, সেন্ট মার্টিন দ্বীপের সার্বভৌমত্ব আমেরিকার হাতে তুলে দিয়ে বঙ্গোপসাগরে সে দেশকে ছড়ি ঘোরাতে দিলে হয়তো তিনি ক্ষমতায় থেকে যেতে পারতেন। দেশ ছাড়ার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হত না তাঁকে। দেশত্যাগ করার আগে যে বক্তৃতাটি তিনি দেশবাসীর উদ্দেশে দিয়ে আসতে চেয়েছিলেন, তাতেও এই বক্তব্যই রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গিয়েছে। ভারতে যাওয়ার পর শেখ হাসিনার সঙ্গে যাদের কথা হয়েছে, সেই সূত্র জানিয়েছে, যাতে ‘লাশের মিছিল’ দেখতে না হয়, তাই পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন তিনি। ছাত্রদের মরদেহের ওপর ক্ষমতা হস্তান্তর হোক তা চাননি বঙ্গবন্ধু কন্যা। চাননি দেশের আরও সম্পদ নষ্ট হোক। 

    আওয়ামি লিগ আবারও ঘুরে দাঁড়াবে 

    উল্লেখ্য, কোটা আন্দোলন (Bangladesh Crisis) শুরু হওয়ার কিছু আগে এপ্রিল মাসে হাসিনা জাতীয় সংসদে বলেছিলেন, আমেরিকা তাঁর দেশে জমানা পরিবর্তনের চক্রান্ত করছে। বলেছিলেন, ওরা চাইছে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে এমন একটি সরকার তৈরি করতে, যাদের কোনও গণতান্ত্রিক অস্তিত্বই নেই। আর এরপরেই প্রবল জনবিক্ষোভের চাপ, তুমুল আন্দোলনের মুখে পড়ে দেশ ছেড়েছিলেন শেখ হাসিনা। এসেছিলেন ভারতে। আপাতত এই দেশেই রয়েছেন তিনি। তবে বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী (Sheikh Hasina) আশা প্রকাশ করেছেন, তিনি আবার নিজের দেশে ফিরে যাবেন। মনে করেন, আওয়ামি লিগ বার বার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, আবারও দাঁড়াবে।

    আরও পড়ুন: হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন’, আদানি-যোগ উড়িয়ে দাবি সেবি চেয়ারম্যানের

    অন্যদিকে কোটা সংস্কারের প্রশ্নে ছাত্রদের আন্দোলন নিয়ে হাসিনা (Sheikh Hasina) জানিয়েছেন, বাংলাদেশের ছাত্রদের কাউকে তিনি রাজাকার বলেননি। বরং তাঁর মন্তব্যকে বিকৃত করে ছাত্রদের উত্তেজিত করা হয়েছে। সে দিনের পুর্ণ ভিডিয়োটি তিনি আবার দেখতে দেশবাসীকে আহ্বান জানিয়েছেন। ‘ছাত্রদের নিষ্পাপ মনোভাবের সুযোগ নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীরা দেশকে অস্থির করেছে’, অভিযোগ হাসিনার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলা, পদক্ষেপের আহ্বান মার্কিন আইন প্রণেতাদের

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলা, পদক্ষেপের আহ্বান মার্কিন আইন প্রণেতাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সুরক্ষার আহ্বান জানিয়ে নিউ ইয়র্কে অবস্থিত রাষ্ট্রসঙ্ঘের সদর দফতরের সামনে বিক্ষোভ দেখালেন বহু মানুষ। এই  সমাবেশের আয়োজন করেছিল হিন্দু অ্যাকশন নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। সংস্থার আহ্বানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আমেরিকার বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসকারী মানুষ এই আন্দোলনকে আমেরিকার (Protest in America) বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

    হিন্দুদের জন্য আওয়াজ উঠছে আমেরিকায় (Protest in America)

    বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপরে অত্যাচারের (Bangladesh Crisis) বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন আমেরিকার বহু সেনেটর। এই মর্মান্তিক অত্যাচারের প্রতিবাদ (Protest in America) জানানোয় আমেরিকার সেনেটরদের হিন্দু অ্যাকশন সংস্থার তরেফে সাধুবাদ জানানো হয়েছে। আমেরিকার রিপাবলিকান পার্টির সেনেটর প্যাট ফ্যালন তাঁর এক্স বার্তায় লিখেছেন, “আমরা বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক হিংসা এবং ধর্মীয় নিপীড়নের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আমি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে সকল জনগণের স্বার্থে কাজ করার এবং এই হিংসা অবিলম্বে বন্ধ করার অনুরোধ জানাচ্ছি। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান এবং অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু করা নিন্দনীয় কাজ। যারা এই হিংসার কাজে প্ররোচনা দিয়েছে এবং অংশগ্রহণ করেছে, তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা উচিত। বাংলাদেশে চলমান হিংসা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন আমেরিকার বেশ কয়েকজন প্রথম সারির নেতা। ভারতীয় বংশোদ্ভুত মার্কিন কংগ্রেসম্যান রাজা কৃষ্ণমূর্তি, আমেরিকার বিদেশমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকনকে চিঠি লিখে বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপর অত্যাচার বন্ধে বাংলাদেশ সরকারকে সাহায্য করার আহ্বান জানান। তিনি হিন্দুদের বিরুদ্ধে হিংসার অবসান এবং অপরাধীদের চিহ্নিত করে ন্যায় বিচারের আওতায় আনার লক্ষ্যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের নেতা মোঃ ইউনূসকে আবেদন করার আহ্বান জানিয়েছেন।

    ঢাকাতেও শুরু হয়েছে প্রতিবাদ (Bangladesh Crisis)

    শুক্রবার কয়েক হাজার মানুষ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় জড়ো হয়েছিলেন। সপ্তাহের শুরুতেই বাংলাদেশের সদ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পর থেকেই সংখ্যালঘু হিন্দুদের লক্ষ্য করে তাদের উপর আক্রমণ (Bangladesh Crisis) চালানো হয়। তাঁদের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। তাঁদের উপাসনালয় ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ বাংলাদেশে সোমবার থেকে নেমে আসে হিন্দুদের উপর অত্যাচার। তাঁদের বাড়ি, অফিস, দোকান, মন্দিরে হামলা হয়। এমনকী এক শিক্ষককে হিন্দু হওয়ার অপরাধে খুন হতে হয়। প্রায় শতাধিক হিন্দু আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। আন্দোলনকারীরা বাংলাদেশি সংখ্যালঘু হিন্দুদের সুরক্ষার আহ্বান জানিয়ে হাতে পোস্টার প্ল্যাকার্ড নিয়ে স্লোগান দেন এবং দেশজুড়ে অরাজক পরিস্থিতির অবসান এবং শান্তির আহ্বান জানান।

    হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের বক্তব্য

    বাংলাদেশে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ জানিয়েছে, দেশের ৬৪ টি জেলার মধ্যে অন্তত ৫২ টি জেলায় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়েছে। বাংলাদেশে হিন্দুদের রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব না থাকলেও আওয়ামি লিগকে হয়ত ভোট দিয়েছেন, এই সন্দেহে হিংসার শিকার হয়েছেন হিন্দুরা। অনেক ক্ষেত্রে শুধু লুটপাটের উদ্দেশ্যে হয়েছে হিংসা। জাতির উদ্দেশ্যে একটি খোলা চিঠিতে ঐক্য পরিষদ বলেছে, সারাদেশে সংখ্যালঘুদের মধ্যে গভীর আশঙ্কা, উদ্বেগ এবং অনিশ্চয়তা রয়েছে। রাষ্ট্রসঙ্ঘের মহাসচিবের কার্যালয়ের তরফে বাংলাদেশের হিংসাকে (Bangladesh Crisis) দমন করার আহ্বান জানানো হয়েছে। যে কোনও জাতিগত আক্রমণ বা জাতিগতভাবে হিংসার উস্কানির নিন্দা জানিয়েছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ।

    পরিস্থিতির ওপর নজর ভারতের

    বাংলাদেশের এই ভয়ংকর পরিস্থিতিতে (Bangladesh Crisis) হাজার হাজার হিন্দু প্রাণে বাঁচার উদ্দেশ্যে প্রতিবেশী দেশ ভারতে পালিয়ে আসার চেষ্টা করছেন।। সীমান্তে হাজার হাজার মানুষের জড়ো হওয়ার দৃশ্য সংবাদ মাধ্যমে দেখা গিয়েছে। এমতাবস্থায় ভাঅপ-বাংলাদেশ সীমান্তের অবস্থা খতিয়ে দেখার জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে কেন্দ্র সরকার।

    আরও পড়ূন: “মা পদত্যাগ করেননি, এখনও তিনিই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী”, দাবি হাসিনা-পুত্রের

    দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ইতিমধ্যেই তাঁর এক্স বার্তায় লিখেছেন, “বাংলাদেশে বসবাসকারী ভারতীয় নাগরিক, হিন্দু এবং অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের হিংসায় নিরপেক্ষ তদন্ত চাইল ব্রিটেন, চুপ হাসিনাকে ‘আশ্রয়’ নিয়ে

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের হিংসায় নিরপেক্ষ তদন্ত চাইল ব্রিটেন, চুপ হাসিনাকে ‘আশ্রয়’ নিয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার পর এবার ব্রিটেনও (UK)। বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) রাজনৈতিক পট পরির্তন ও তার জেরে আন্দোলনে মৃত্যুর ঘটনার তদন্ত চেয়েছিল আমেরিকা। ব্রিটেনও চাইছে, বাংলাদেশে তদন্ত করুক রাষ্ট্রপুঞ্জের নেতৃত্বাধীন তদন্তকারী দল। ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর গণতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশকে সমর্থনের ওপর জোর দেওয়ার কথা বলেছেন।

    ব্রিটেনের বিবৃতি (Bangladesh Crisis)

    ব্রিটেনের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “গত কয়েক দিন বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া রাজনৈতিক উত্থানের ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত চায় তারা। তদন্ত হোক রাষ্ট্রপুঞ্জের নেতৃত্বে স্বাধীনভাবে।” বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটেন মুখ খুললেও, হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া নিয়ে উচ্চবাচ্য করেনি রাজার দেশ। ল্যামি বলেন, “বাংলাদেশে গত দু’সপ্তাহে নজিরবিহীনভাবে হিংসা এবং প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। …একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে শান্তি ফিরিয়ে আনতে সব পক্ষকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।” বিদেশমন্ত্রী বলেন, “বাংলাদেশের জনগণ গত কয়েক সপ্তাহের ঘটনাবলীতে রাষ্ট্রপুঞ্জের নেতৃত্বে পূর্ণাঙ্গ ও স্বাধীন তদন্তের দাবি রাখে।” তিনি বলেন, “বাংলাদেশ একটি শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতে নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ দেখতে চায়।” মন্ত্রী বলেন, “ব্রিটেন ও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে এবং কমনওয়েলথ মূল্যবোধ রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: তাঁর আমলেই অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, বাংলাদেশকে গণতন্ত্রের পথ দেখিয়েছিলেন হাসিনা

    কী বলছে আমেরিকা

    বাংলাদেশের ঘটনার তদন্ত চেয়েছে আমেরিকাও। সে দেশের বিদেশ দফতরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেন, “আমরা মনে করি বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) আইন ও গণতান্ত্রিক নীতিকে মাথায় রেখেই সেখানে নয়া সরকার গঠন করা হবে। সেখানে যে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে, অবশ্যই তার তদন্ত হওয়া উচিত।” এদিকে, ভারত কিংবা আমেরিকা কারও কাছেই রাজনৈতিক আশ্রয় চাননি হাসিনা।

    বাংলাদেশ থেকে ভারতে এসে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী একাধিকবার যোগাযোগ করেছেন লন্ডনের সঙ্গে। আবেদন করেছেন রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য। তবে ব্রিটেন নাকি সেই আবেদনে কান দেয়নি। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, সেই কারণেই ব্রিটেনের (UK) জারি করা বিবৃতিতে হাসিনার নাম পর্যন্ত নেওয়া হয়নি (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shah Rukh Khan: চোখের সমস্যায় নাজেহাল শাহরুখ, হতে পারে অস্ত্রোপচার! যাবেন আমেরিকা

    Shah Rukh Khan: চোখের সমস্যায় নাজেহাল শাহরুখ, হতে পারে অস্ত্রোপচার! যাবেন আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএল চলাকালীন হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন বলিউড বাদশা শাহরুখ খান (Shah Rukh Khan)। সেই সময় সামান্য সময়ের জন্য হাসপাতালে রেখে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এবার তাঁকে চোখের সমস্যার (Eye Problem) জন্য বিদেশে পাড়ি দিতে হতে পারে। চলছে সেই প্রস্তুতি। বর্তমানে চোখের সমস্যায় নাজেহাল অবস্থা তাঁর।

    সূত্রের খবর

    সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে কিংখানের অস্ত্রোপচার হতে পারে। সেই জন্য তিনি বিদেশে যাওয়ার প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন। সোমবার মুম্বইয়ের একটি হাসপাতালে চোখের চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন তিনি। তবে সেখানে খুব একটা লাভ হয়নি। তবে চোখের সমস্যা নিরাময় করার জন্য তাঁকে বিদেশে যেতে হবে।

    আইপিএল জয়ের পর উল্লাস করেননি (Shah Rukh Khan)

    গত মে মাসে আমেদাবাদে আইপিএলের ম্যাচ দেখতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন এই বলিউড বাদশা (Shah Rukh Khan)। এই ম্যাচে একদিকে ছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স এবং অপর পক্ষে ছিল সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। ট্র্যাভিস হেড, অভিষেক শর্মাদের কার্যত দুরমুশ করে ফাইনালে চলে গিয়েছিল নাইটরা। তবে ম্যাচ জয়ের পর খুব একটুও উল্লাস করতে দেখা যায়নি শাহরুককে। পরেই জানা গিয়েছিল তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। যদিও এরপর মুকেশ আম্বানির ছেলে অনন্ত আম্বানির বিয়েতে তিনি স্বপরিবারে গিয়েছিলেন। এমনকি ফারহা খানের মায়ের শেষ কৃত্য অনুষ্ঠানে দেখা গিয়েছিল। তবে তাঁর পরনে চোখে (Eye Problem) ছিল কালো চশমা।

    আরও পড়ুনঃ রাহুল-ফেডারেশন জটে মঙ্গলবারেও স্তব্ধ টলিপাড়া! কাঠগড়ায় তৃণমূল মন্ত্রীর ভাই

    আসছে ‘কিং’ সিনেমা

    চোখের মধ্যে ঠিক কী সমস্যা হয়েছে তা এখনও স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ সিনেমার মতো সুপার হিট মুভি দিয়েছেন তিনি। তবে খুব শীঘ্রই ‘কিং’ নামক একটি অ্যাকশন সিনেমা করছেন। ছবির পরিচালক সুজয় ঘোষ। মুখ্য ভূমিকায় থাকবেন শাহরুখ (Shah Rukh Khan) এবং তাঁর বিপরীতে থাকবেন অভিষেক বচ্চন। শুটিং হয়েছে লন্ডনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Swastika: হিন্দুদের ‘স্বস্তিক’ ও নাৎসিদের ‘হুকড ক্রস’-এ রয়েছে বড় ফারাক, বলল আমেরিকা

    Swastika: হিন্দুদের ‘স্বস্তিক’ ও নাৎসিদের ‘হুকড ক্রস’-এ রয়েছে বড় ফারাক, বলল আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কী বলবেন একে? বিলম্বিত বোধোদয়? হয়তো তাই। তবে দেরিতে হলেও, শেষমেশ মার্কিনরা বুঝতে পেরেছেন সনাতনীদের ‘স্বস্তিকে’র (Swastika) সঙ্গে কী পার্থক্য রয়েছে নাৎসিদের ‘হ্যাকেনক্রেউজে’র। আমেরিকার (US) অরিগন ডিপার্টমেন্ট অফ এডুকেশন দুই প্রতীকের পার্থক্য খুঁজে বের করেছে। যার জেরে স্বস্তিতে জো বাইডেনের দেশের হিন্দুরা।

    ‘স্বস্তিক’ শব্দের অর্থ (Swastika)

    সনাতন ধর্মের সঙ্গে ‘স্বস্তিক’ চিহ্নের যোগ দেহের সঙ্গে আত্মার মতো। ‘স্বস্তিক’ শব্দটি এসেছে সংস্কৃত ‘স্বস্তিক’ থেকে। যার অর্থ ‘মঙ্গলের জন্য সহায়ক’। ‘স্বস্তিক’ শব্দটিকে ভাঙলে দুটি শব্দ পাই। একটি ‘সু’, অন্যটি ‘অস্তি’। ‘সু’ মানে ‘ভালো’। ‘অস্তি’ শব্দের বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায় ‘অস্তিত্ব’। তাই ‘স্বস্তিক’ শব্দটির মধ্যে সব ধর্মের মানুষেরই মঙ্গল বা কল্যাণ নিহিত রয়েছে। কেবল হিন্দু নয়, বৌদ্ধ এবং জৈন-সহ বিভিন্ন ধর্মে দেবত্ব ও আধ্যাত্মিকতার প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয় এই চিহ্নটি। শুধু তাই নয়, কয়েকটি নেটিভ আমেরিকান ধর্ম এবং সংস্কৃতিতেও ‘স্বস্তিক’ চিহ্নের গুরুত্ব অপরিসীম।

    ‘স্বস্তিকে’র স্বীকৃতিতে খুশির হাওয়া

    এহেন একটি মঙ্গলের প্রতীককে জার্মানির নাৎসিদের প্রতীক ‘হ্যাকেনক্রেউজে’র সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেছিলেন আমেরিকার নাগরিকরা। সেই কারণে আমেরিকায়ও অনেক ক্ষেত্রেই আড় চোখে দেখা হয় হিন্দুদের। তবে এবার বোধহয় ফুরোতে চলেছে সেই জমানা। সৌজন্যে, আমেরিকার অরিগন ডিপার্টমেন্ট অফ এডুকেশন। অফিসিয়ালি তারা স্বীকার করেছে, হিন্দুদের ‘স্বস্তিক’ এবং নাৎসিদের ‘হ্যাকেনক্রেউজে’র মধ্যে ফারাক রয়েছে বিস্তর। মার্কিন মুলুকে গড়ে উঠেছে হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশন। অরিগন ডিপার্টমেন্ট অফ এডুকেশনের এই স্বীকৃতিতে যারপরনাই খুশি তারা। তাদের বক্তব্য, এবার অন্তত মার্কিনরা পবিত্র একটি হিন্দু প্রতীককে (Swastika) মর্যাদা দেবে। গুলিয়ে ফেলবে না নাৎসিদের প্রতীকের সঙ্গে। এই সংগঠনের তরফেই সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় করা হয়েছে একটি পোস্ট। তাতে তারা আনন্দ প্রকাশের পাশাপাশি অরিগনে তাদের যারা সমর্থক রয়েছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতাও জানিয়েছে। ঐতিহাসিক এই জয় (স্বস্তিকের স্বীকৃতি) পেতে যে লড়াই তাঁরা করেছেন, সেজন্যও অভিনন্দন জানানো হয়েছে অরিগনে থাকা হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশনের সদস্যদের।

    স্বস্তিক ও ক্রসড হুডের ফারাক

    স্বস্তিক এবং ‘হ্যাকেনক্রেউজ’ – এই দুই প্রতীকের ক্ষেত্রে যে টার্ম ব্যবহার করা হয়, তার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছে মার্কিন মুলুকের এই শিক্ষা দফতর। তারা সাফ জানিয়েছে, স্বস্তিকের সঙ্গে নাৎসিদের প্রতীকের পার্থক্য রয়েছে। ‘স্বস্তিক’ নাৎসিদের ব্যবহৃত ‘হুকড ক্রস’ (‘হ্যাকেনক্রেউজ’) নয়। ‘স্বস্তিকে’র মধ্যে নিহিত রয়েছে পবিত্রতা ও মঙ্গলের ধারণার বীজ। যা নেই ‘হুকড ক্রসে’।হিন্দুদের প্রতীক বনাম নাৎসিদের প্রতীকের এই যে পৃথকীকরণ, তার গুরুত্বও কিন্তু কম নয়। এতে কেবল ‘স্বস্তিকে’র পবিত্রতাই বজায় রইল না, দুই প্রতীকের পার্থক্য সম্পর্কেও সচেতন হবে আগামী প্রজন্ম। দুই প্রতীকের প্রকৃত অর্থ কী, তাও বুঝতে পারবেন মানুষ। মার্কিনদের একটা বড় অংশই ‘স্বস্তিক’কে ‘হুকড ক্রসে’র সঙ্গে গুলিয়ে ফেলে ঘৃণা এবং অসহিষ্ণুতার প্রতীক বলে মনে করত। এবার তাঁদের সেই ধারণাও ভেঙে যাবে। সম্মান করতে শিখবেন ‘স্বস্তিক’কে, ভারতীয় সংস্কৃতিকে। যে সংস্কৃতি কেবল হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টান নয়, সব ধর্মের মানুষের কল্যাণ কামনা করে। যে সংস্কৃতির মূল সুরই হল, ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’।

    আরও পড়ুন: ক্ষমা চাইতে বললেন রাহুলকে, নিট নিয়ে সুপ্রিম-নির্দেশের পরই বড় ঘোষণা শিক্ষামন্ত্রীর

    ‘স্বস্তিকে’র ‘বয়স’

    ‘স্বস্তিকে’র এই স্বীকৃতিতে আরও একটি উপকার হল বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে থাকা সনাতনীদের। দুই চিহ্নের মিল দেখে অনেকেই তাঁদের উগ্রপন্থায় বিশ্বাসী বলে মনে করত। এবার তাদেরও সেই ধারণা ভেঙে খান খান হয়ে যাবে। ‘স্বস্তিক’ (Swastika) কেবল মঙ্গলের প্রতীক নয়, সৌভাগ্যেরও প্রতীক, সমৃদ্ধির প্রতীক। হিন্দুদের ‘স্বস্তিক’ প্রতীকের জন্ম আজকে নয়। ৬ হাজার বছর আগেও পাহাড় এবং গুহাচিত্রে এই প্রতীকের দেখা পাওয়া যায়। এবং এই প্রতীকের শেকড় যে ভারতেই প্রোথিত, তাও প্রমাণিত হয় পুরাণাদি বিভিন্ন গ্রন্থের কল্যাণে। হিন্দুদের পবিত্র গ্রন্থ বেদেও উল্লেখ রয়েছে ‘স্বস্তিকে’র।

    বিশ্ববাসীর মঙ্গল কামনা করে, ‘স্বস্তিক’

    ‘স্বস্তিক’ কেবল যে মঙ্গল-কল্যাণ কিংবা সুখের প্রতীক তা নয়, সূর্য এবং ব্রহ্মকে বোঝাতেও এই প্রতীক ব্যবহার করা হয়। ‘স্বস্তিক’ শক্তির প্রতীক, আবার সৌভাগ্যের দেবতা গণেশেরও প্রতীক এই পবিত্র চিহ্ন। হিন্দু এবং জৈনরা হিসেবের নতুন খাতায়, বইয়ের প্রথম পাতায়, দরজা এবং ঠাকুরঘরে স্বস্তিক প্রতীক রাখেন। এতে কতটা মঙ্গল তাঁদের হয়, তা বলতে পারবেন (US) তাঁরাই। তবে এই প্রতীক যে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বিশ্ববাসীর মঙ্গল কামনা করে, ‘স্বস্তিকে’র (Swastika) অর্থই তার সব চেয়ে বড় প্রমাণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Job in America: বছরে দেড় কোটি টাকার চাকরি পেয়েও বাবা-মাকে ছেড়ে আমেরিকায় গেলেন না বাংলার যুবক

    Job in America: বছরে দেড় কোটি টাকার চাকরি পেয়েও বাবা-মাকে ছেড়ে আমেরিকায় গেলেন না বাংলার যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরে দেড় কোটি টাকার বেতনের চাকরি পেয়েও আমেরিকায় (Job in America) গেলেন না বাংলার এই যুবক। বললেন, ‘বাবা-মা একলা হয়ে যাবেন’। কিন্তু সাধারণত কেরিয়ার নিয়ে সকলেই বিশেষ নজর দিয়ে থাকেন। মোটা টাকার বেতনের চাকরি তাও আবার বিদেশের মাটিতে, তাকে অস্বীকার করে ব্যাতিক্রমি দৃষ্টান্ত রেখেছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটির ছাত্র আয়ুষ শর্মা। তাঁর এই এই সিদ্ধান্তে চোখে জল এনে দিয়েছে পরিবারের। বাবা-মায়ের জন্য মোটা প্যাকেজ এবং বিদেশ দুটোকেই ত্যাগ করেছেন তিনি।

    দেশ ছেড়ে বিদেশের মাটিতে কাজ করবনে না (Job in America)

    আয়ুষ শর্মা আমেরিকায় (Job in America) মোটা বেতনের চাকরির ডাক পেয়েছেন। ভারতীয় মুদ্রায় সেই দেশের টাকা বছরে প্রায় দেড় কোটির সমান। কিন্তু বাবা-মাকে এই দেশে রেখে এই লোভনীয় চাকরিতে যোগ দিতে রাজি হননি তিনি। কেউ কেউ হয়তো ভাবতে পারেন ভীতু, বাইরে থাকার অভ্যাস নেই, ঘরের কোণে থাকতে পছন্দ করেন। রাজ্য-দেশের গণ্ডির বাইরে বের হতে পারলেন না! কিন্তু বিষয়টা তা নয়, আয়ুষ মূলত দেশ ছেড়ে বিদেশের মাটিতে গিয়ে কোনও রকম কাজ করতে চান না। দেশে থেকে বাবা-মাকে পাশে নিয়ে দেশের জন্য কাজ করতে চান।

    আরও পড়ুনঃ অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ থেকে প্রায় দেড় হাজারের বেশি পড়ুয়া দেশে ফিরলেন বিএসএফের উদ্যোগে

    দেশে কিছু করতে চাই

    আয়ুষের বাড়ি কলকাতার বাগুইআটিতে। তিনি ক্যালকাটা পাবলিক স্কুলে পড়াশুনা করতেন। এরপর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। মা গৃহবধূ এবং বাবা বীমা সংস্থায় চাকরি করেন। পরিবার অত্যন্ত মধ্যবিত্ত। ছোট বেলা থেকেই মেধাবী ছাত্র ছিলেন তিনি। কিন্তু জানা গিয়েছিল প্রথমে যে আইটি কোম্পানির কাজ, ওয়ার্ক ফ্রম হোম হবে কিন্তু পরে জানা গিয়েছে আমেরিকার (Job in America) অফিসে গিয়েই করতে হবে কাজ, তাই চাকরি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কিন্তু কেন চাকরিতে যোগদান করেননি জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেছেন, “প্রথম কারণ হল বাবা-মা। তাঁদের বাড়িতে রেখে বিদেশে যাওয়া সম্ভবপর নয়। আমি চলে গেলে তাঁরা একলা হয়ে পড়বেন। বর্তমানে দেশে কিছু করতে চাই। এখন ওয়ার্নার্স ব্রাদার্সের চাকরিটা করবো। এখানে বাৎসরিক প্যাকেজ ২৪ লাখ। এই চাকরি বেঙ্গালুরুতে গিয়ে করতে হবে। তবে দেশের মধ্যেই থাকব এটা ভালো। বাবা-মা সমস্যায় পড়লে দ্রুত ফিরতে পারব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • T20 World Cup 2024: নিউ ইয়র্কে হালকা মেজাজে রোহিতরা! গেলেন না বিরাট, কবে যাবেন কিং কোহলি?

    T20 World Cup 2024: নিউ ইয়র্কে হালকা মেজাজে রোহিতরা! গেলেন না বিরাট, কবে যাবেন কিং কোহলি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএলের (IPL) পালা শেষ। এবার টি-২০ বিশ্বকাপ (T20 World Cup 2024)। এবারের আইপিএলের ফাইনালে খেলেননি বিশ্বকাপ টিমে থাকা কোনও ক্রিকেটার। নাইটদের সংসারে রিঙ্কু থাকলেও তিনি এবার রয়েছেন রিজার্ভে। বিশ্বকাপের ভারতীয় দলে (Team India) থাকা প্রথম ব্যাচের ক্রিকেটাররা ইতিমধ্যেই আমেরিকায় পৌঁছে গিয়েছেন। রোহিত-দ্রাবিড়দের সঙ্গে অবশ্য বিরাট কোহলি (Virat Kohli) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেননি। তিনি যাবেন দেরিতে। ৩০ মে আমেরিকায় যাওয়ার কথা সঞ্জু স্যামসন, যশস্বী জয়সওয়াল, যুজবেন্দ্র চহালের ও রিজার্ভে থাকা কেকেআরের রিঙ্কু সিংয়ের। তাঁরা ইতিমধ্যেই নিউ ইয়র্কের উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছেন।

    কেন গেলেন না কোহলি

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, বিরাট কোহলি বিশ্বকাপের (T20 World Cup 2024) আগে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ওয়ার্ম আপ ম্যাচ খেলবেন না। তাঁর ৩০ মে নিউ ইয়র্ক যাওয়ার কথা। আসলে তিনি বোর্ডের কাছে কয়েকদিনের ছুটি চেয়ে নিয়েছেন। বিরাট কোহলি পরিবারকে হয়তো কিছুটা সময় দিতে চান। বোর্ডের এক কর্তা বলেছেন, ‘বিরাট কোহলি আগে থেকেই আমাদের জানিয়েছিল যে ও দেরি করে দলের সঙ্গে যোগ দেবে। তাই বোর্ডের তরফে ওর ভিসার দিন দেরি করে রাখা হয়েছে। ৩০ মে সকালের দিকে ওর রওনা হওয়ার কথা। বোর্ড বিরাটের সেই অনুরোধে রাজিও হয়েছে।’

    নিউ ইয়র্কের পথে

    রোহিত শর্মা-সহ দলের বেশির ভাগ সদস্য নিউ ইয়র্কে পৌঁছেছেন। দলের সঙ্গে গিয়েছেন কোচ রাহুল দ্রাবিড়-সহ বাকি সাপোর্ট স্টাফেরাও। দলের সঙ্গে গিয়েছেন যশপ্রীত বুমরাহ, সূর্যকুমার যাদব, কুলদীপ যাদব, ঋষভ পন্থ, রবীন্দ্র জাদেজা, শিবম দুবে, মহম্মদ সিরাজ, অক্ষর পটেল, আরশদীপ সিং, রিজার্ভে থাকা শুভমন গিল ও খলিল আহমেদ। তবে বিরাটের যেতে দেরি হচ্ছে। ৩০ মে আমেরিকার বিমানে ওঠার কথা তাঁর। হার্দিক রয়েছেন লন্ডনে। সেখান থেকে সরাসরি আমেরিকায় যাবেন ভারতের সহ-অধিনায়ক। আমেরিকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন রাজস্থান রয়্যালসের তিন ক্রিকেটার যশস্বী জয়সওয়াল, যুজবন্দ্র চাহাল ও আবেশ খান। তাঁদের বিমানবন্দরে হালকা মেজাজে দেখা যায়।

    ট্রফিই একমাত্র লক্ষ্য

    ২০১৩ সালের পর ভারতীয় শিবিরে আর কোনও আইসিসি ট্রফি আসেনি। এবার ট্রফির খরা কাটাতে মরিয়া রোহিত-কোহলিরা। এটাই সম্ভবত দুজনের শেষ বিশ্বকাপ। রোহিত ৩৭ ও কোহলি ৩৫ বেশিদিন বাইশগজে বিচরণ করতে পারবেন না। তাই এবার যে কোনও মূল্যে কাপ আর ঠোঁটের দূরত্ব ঘোচাতে চান তাঁরা। গত একদিনের বিশ্বকাপে ঘরের মাঠে অপরাজিত থেকে ফাইনালে উঠেছিল টিম ইন্ডিয়া (Team India)। কিন্তু শেষ ধাপ পেরনো যায়নি। ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে যায় রোহিত-ব্রিগেড। ২ জুন থেকে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (T-20 World Cup 2024)। এবার বিশ্বকাপের (T20 World Cup 2024) আয়োজক দেশ ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আমেরিকা। ৫ জুন আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে আমেরিকার মাটিতে প্রথম ম্যাচ খেলবে ভারত। ৯ জুন মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান। তার আগে ১ জুন ভারত তাদের একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share