Tag: America

America

  • Eric Garcetti: ভারতে ৩৮০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে আইডিএফসি, জানালেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

    Eric Garcetti: ভারতে ৩৮০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে আইডিএফসি, জানালেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে ৩৮০ কোটি মার্কিন ডালার বিনিয়োগ করবে ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ফিনান্স কর্পোরেশন (আইডিএফসি)। জানালেন ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত এরিক গারসেট্টি (Eric Garcetti)। ভারতে পরিকাঠামো এবং পুনর্নবীকরণ শক্তির প্রয়োজন মেটাতে ওই বিনিয়োগ করা হবে। মুম্বইয়ের ইন্দো-মার্কিন স্পেশ কর্পোরেশনের একটি অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন গারসেট্টি।

    কী বললেন গারসেট্টি? (Eric Garcetti)

    তিনি বলেন, “পরিকাঠামোগত প্রয়োজন এবং পুনর্নবীকরণ শক্তির পাশাপাশি আমেরিকা ভারতকে কৃষি, স্বাস্থ্য এবং অর্থনৈতিক সার্ভিস ক্ষেত্রেও সাহায্য করবে।” মার্কিন-ভারত অ্যালায়েন্স ফর উইমেন ইকনোমিক এমপাওয়ারমেন্টের ক্ষেত্রে ভারতের অংশীদারিত্ব নিয়েও উৎসাহ প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, “মার্কিন-ভারত অ্যালায়েন্স ফর উইমেন ইকনোমিক এমপাওয়ারমেন্টের বিষয়টি শেয়ার করতে পেরে আমি ভীষণ খুশি। এটা (মার্কিন-ভারত অ্যালায়েন্স ফর উইমেন ইকনোমিক এমপাওয়ারমেন্ট) দুই বিশাল দেশের মধ্যে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে গড়ে তুলেছে। ভারতে মহিলাদের আগাম নিরাপত্তা দিতেই এই ব্যবস্থা।” তিনি (Eric Garcetti) আরও বলেন, “দুই দেশ (ভারত ও আমেরিকা) কেবল যে উন্নয়নের দিকে এগোচ্ছে, তা নয়, প্রযুক্তির দিক থেকেও এগোচ্ছে।”

    একযোগে কাজের অঙ্গীকার!

    গারসেট্টি বলেন, “প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে নতুন করে সংজ্ঞায়িত করছে। আমাদের পূর্ণ অর্থনৈতিক শক্তির অর্থই হল আমাদের নিজেদের দেশগুলোর ভালো হবে। এবং ভারত ও মার্কিন জোট তামাম বিশ্বকে দেখিয়ে দেবে, আমেরিকা ও ভারত কী না করতে পারে!” ভারত এবং আমেরিকা যে খনিজ, সেমিকন্ডাক্টর, প্রতিরক্ষা এবং মহাকাশের ক্ষেত্রেও একযোগে কাজ করছে, সে প্রসঙ্গেরও অবতারণা করেন এই মার্কিন রাষ্ট্রদূত। তিনি বলেন, “জেট ইঞ্জিন এবং আন-আর্মড ভেহিক্যালস এবং পৃথিবীতে এই জাতীয় গ্রাউন্ড ব্রেকিং ওয়ার্ক এটা জানিয়ে দেয় যে অদূর ভবিষ্যতে আমরা এক সঙ্গে মহাকাশেও যেতে পারি।”

    আর পড়ুন: “ভোটের দিন পুলিশি সন্ত্রাসের জেরে বিজেপির কর্মীরা ঘরছাড়া!” সরব অভিজিৎ

    ভারতে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন, “এ বছর মহাকাশে দুই দেশই গিয়েছিল, দুই দেশই আমাদের কোম্পানিগুলির সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলছে, আমাদের দুই দেশের বাসিন্দাদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে উঠছে, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির, আমাদের বিনিয়োগকারীদের এবং আমাদের স্টার্টআপের ক্ষেত্রেও সম্পর্ক গড়ে উঠছে। নতুন কিছু পেতেই একযোগে কাজ করছি আমরা। মহাকাশই যে দুই দেশের উন্নতির জন্য শান্তিপূর্ণ জায়গা, সেটাও নিশ্চিত করতে চাইছি আমরা (Eric Garcetti)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sunita Williams: সিট বেল্ট বেঁধেও মহাকাশে যাওয়া হল না! শেষ মুহূর্তে বাতিল সুনীতার মহাকাশযাত্রা

    Sunita Williams: সিট বেল্ট বেঁধেও মহাকাশে যাওয়া হল না! শেষ মুহূর্তে বাতিল সুনীতার মহাকাশযাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার তৃতীয় বারের জন্য মহাকাশে পাড়ি (Sunita Williams third space mission) দেওয়ার কথা ছিল তাঁর। সেই মত সিট বেল্ট বেঁধে ‘স্পেস ট্যাক্সি’র মধ্যে বসে ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান নভশ্চর সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams)। কিন্তু কিন্তু মহাকাশে ওড়ার আগেই স্থগিত হয়ে গেল সুনীতার যাত্রা। সূত্রের খবর, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই আপাতত স্থগিত করা হয়েছে এই অভিযান। 

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Sunita Williams)

    ভারতীয় সময় অনুযায়ী ৭ মে মঙ্গলবার সকাল ৮টা ৪ মিনিটে ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে পৃথিবী ছেড়ে ওড়ার কথা ছিল সুনীতা এবং আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মহাকাশচারী ব্যারি উইলমোরের। অত্যাধুনিক সিএসটি-২০০ বোয়িং স্টারলাইনারের স্পেস ক্যাপসুলে চেপে মহাকাশে রওনা দেওয়ার কথা ছিল তাদের। কিন্তু উড়ানের লিফ্ট-অফের ঠিক ৯০ মিনিট আগে আগে প্রযুক্তিগত সমস্যা দেখা দেয়, তার জেরেই অভিযান স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। 

    ২৪ ঘণ্টার জন্য অভিযান স্থগিদ 

    এরপর শুরু হয় মেরামতির কাজ। তবে শেষ পর্যন্ত ওই যানের মেরামতি সম্ভব হয়নি। তাই আপাতত ২৪ ঘণ্টার জন্য অভিযান পিছিয়ে দিতে বাধ্য হয় নাসা। তার পরই স্পেস ট্যাক্সি থেকে বেরিয়ে আসেন সুনীতারা (Sunita Williams)। নাসার তরফে জানানো হয়েছে, রকেটের দ্বিতীয় পর্যায়ের একটি ভাল্‌‌ভ খারাপ হয়ে গেছে। সেই সমস্যা মেরামত করার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অভিযান বাতিল করতে হল। মঙ্গলবার রাতে ফের অভিযান শুরু হতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে। তবে আনুষ্ঠানিক ভাবে নয়া দিন ক্ষণের ঘোষণা হয়নি এখনও।   

    আরও পড়ুন:গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভোট দিলেন, সঙ্গে বার্তাও

    উল্লেখ্য, ব্যবসায়িক দিক থেকে ইলন মাস্কের স্পেস এক্স-কে পাল্লা দিতে নয়া এই স্পেস ক্যাপসুলটিতে করে সুনীতা (Sunita Williams) এবং ব্যারিকে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে (ISS) পাঠানোর পরিকল্পনা ছিল নাসার। দুবছর আগে বোয়িং স্টারলাইনারের স্পেস ক্যাপসুলটির পরীক্ষামূলক উড়ান সম্পন্ন হয়। সেবার যদিও মানুষ পাঠানো হয়নি। তবে এবার তাতে মহাকাশচারীদের চাপিয়ে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে পাঠানোর পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে পরিকল্পনা ভেস্তে গেল।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • T20 World Cup 2024: টি-২০ বিশ্বকাপে জঙ্গি হামলার হুঁশিয়ারি! নিরাপত্তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    T20 World Cup 2024: টি-২০ বিশ্বকাপে জঙ্গি হামলার হুঁশিয়ারি! নিরাপত্তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টি-২০ বিশ্বকাপ (T20 World Cup 2024) শুরু হতে আর একমাসও বাকি নেই। আর এরই মধ্যে জঙ্গি হামলার হুঁশিয়ারি দিয়েছে পাকিস্তানের (Pakistan) একটি জঙ্গি সংগঠন। ফলে নিরাপত্তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    ১ জুন থেকে শুরু হতে চলেছে ২০ ওভারের (T20 World Cup 2024) বিশ্ব যুদ্ধ। আর এই বিশ্বকাপের লড়াইয়ের আগে এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আমেরিকায় জঙ্গি হামলা হতে পারে বলে হুমকি দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে বিশ্বকাপ চলাকালীন হতে পারে জঙ্গি হামলা। 

    জঙ্গি হামলার হুঁশিয়ারি (T20 World Cup 2024) 

    ক্রিকেট ওয়েবসাইট ‘ক্রিকবাজ’-এর রিপোর্ট অনুযায়ী,উত্তর পাকিস্তানের প্রো-ইসলামিক স্টেট (IS) এবার লক্ষ্য করছে খেলাধুলোর অনুষ্ঠানগুলিকে। আইএস-র পাকিস্তান-আফগানিস্তান শাখা আইএস-খোরাসান থেকে ভিডিওর মাধ্যমে নাশকতার বার্তা ছড়াচ্ছে। সেখানে বিভিন্ন দেশের জঙ্গিকাণ্ডের খবর তুলে ধরা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের সমর্থকদের যুদ্ধে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে। এক্ষেত্রে তাদের মূল লক্ষ্য ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের স্টেডিয়ামগুলি।

    ওয়েস্ট ইন্ডিজের বার্তা

    ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড এ প্রসঙ্গে জানিয়েছে, বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া দেশের ক্রিকেটার ও সাপোর্ট স্টাফ এবং দর্শকদের নিরাপত্তার দায়িত্ব তাদের। সেই কাজ তারা করবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডের সিইও জনি গ্রেভস বলেন, “আমরা আইসিসির সঙ্গে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখছি। যে কয়েকটি মাঠে বিশ্বকাপ (T20 World Cup 2024) হবে সেই স্টেডিয়ামগুলি সহ স্টেডিয়াম সংলগ্ন বিভিন্ন হোটেলে যাতে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা থাকে তা নিশ্চিত করা হবে। আমি সব দেশকে জানিয়ে দিতে চাই, যে ক্রিকেটার, সাপোর্ট স্টাফ ও দর্শকদের নিরাপত্তা আমাদের প্রধান লক্ষ্য।”

    আরও পড়ুন: ভোটের আগে আবাসের টাকা পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি তৃণমূলের, কমিশনে যাবে বিজেপি

     
    উল্লেখ্য, এই প্রথম কোনও বিশ্বকাপে (T20 World Cup 2024) ২০টি দেশ খেলবে। ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের ম্যাচগুলি হবে অ্যান্টিগা ও বারবুডা, গায়ানা, সেন্ট লুসিয়া, সেন্ট ভিনসেন্ট এবং গ্রেনাডাইনস এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের ত্রিনিদাদ ও টোবাগোতে। আমেরিকার ফ্লোরিডা, নিউ ইয়র্ক এবং টেক্সাসে শহরেও হবে টি-টোয়েন্টির মহাযুদ্ধ। ৫ জুন নিউ ইয়র্কে ভারতের প্রথম ম্যাচ আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে। আর ৯ জুন নিউ ইয়র্কে রয়েছে ভারত (India) ও পাকিস্তানের (Pakistan) হাই টেনশনের ম্যাচ। তবে এই ম্যাচের দর্শকদের উন্মাদনার পাশাপাশি নিরাপত্তার দিকেও নজরে থাকবে আয়োজকদের।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: ভারত জেনোফোবিক! মার্কিন প্রেসিডেন্টকে মুখের মতো জবাব দিলেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: ভারত জেনোফোবিক! মার্কিন প্রেসিডেন্টকে মুখের মতো জবাব দিলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত জেনোফোবিক (যারা বিদেশিদের ভয় পায়)। কারণ তারা অভিবাসীদের স্বাগত জানায় না।” দিন কয়েক আগে একথা বলেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সম্প্রতি এক সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি বলেন, “সমাজের সর্বস্তরের মানুষের জন্যই খোলা রয়েছে ভারতের দ্বার।”

    জয়শঙ্করের জবাব (S Jaishankar)

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট এও বলেছিলেন, “ভারতের অর্থনীতির ভিত নড়বড়ে। খুব ভালো করছে না। যদিও মার্কিন অর্থনীতির নিত্য শ্রীবৃদ্ধি হচ্ছে।” এরও উত্তর দিয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “প্রথমত, আমাদের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হচ্ছে না। ভারত সব সময়ই একটি অনন্য দেশ। তার আতিথেয়তার জন্য পরিচিত। বিশ্বের ইতিহাসে ভারতই এমন একটি দেশ, যা সর্বদা অভিবাসীদের সাহায্য করেছে। বিভিন্ন সমাজের মানুষ ভারতে আসেন।” ভারত যে বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির অন্যতম প্রধান দেশ, তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, “গত কয়েক বছর ধরে ভারতের অর্থনীতি দ্রুত বর্ধনশীল। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারতের ঠাঁই হয়েছে পঞ্চম স্থানে। এই দশকের শেষের মধ্যেই ভারত উঠে আসবে এই তালিকার তিন নম্বরে।”

    কী বলেছিলেন বাইডেন?

    ২ মে এক নির্বাচনী জনসভায় আমেরিকার অর্থনৈতিক বিকাশ নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে বাইডেন বলেছিলেন, “আমাদের অর্থনীতির বিকাশের অন্যতম কারণ হলেন আপনারা এবং আরও অনেকে। কেন? কারণ আমরা বিদেশিদের স্বাগত জানাই। আমরা এটা নিয়ে ভাবি। কিন্ত চিনের অর্থনীতি কেন এভাবে থমকে গেল? কেন জাপান সমস্যার মুখে পড়ছে? কেন রাশিয়া? কেন ভারত? কারণ তারা জেনোফোবিক। তারা বিদেশিদের চায় না।”

    আরও পড়ুুন: ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী, ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি কোথায়, কখন জানেন?

    মার্কিন প্রেসিডেন্টকে সপাটে এরই উত্তর দিয়েছেন জয়শঙ্কর। বলেন, “তামাম বিশ্বে ভারতীয় সমাজ এমন একটি সমাজ, যেটা ভীষণ মুক্তমনা। ভিন্ন ভিন্ন সমাজ থেকে মানুষ ভারতে আসেন।” সিএএ-র প্রসঙ্গও উল্লেখ করেছেন জয়শঙ্কর। বলেন, “এই আইনের মাধ্যমে পাকিস্তান, আফগানিস্তান কিংবা বাংলাদেশ থেকে আসা হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, জৈন, শিখ এবং পারসিদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।” বিদেশিদের এ দেশে স্বাগত জানাতেই যে এহেন বড় পদক্ষেপ, তাও মনে করিয়ে দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • International Labour Day: জানেন কি কেন পালন করা হয় মে দিবস? কোন ইতিহাস লুকিয়ে এই দিনটিতে!

    International Labour Day: জানেন কি কেন পালন করা হয় মে দিবস? কোন ইতিহাস লুকিয়ে এই দিনটিতে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতি বছর ১ মে পালিত হয় আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস (International Labour Day)। এই দিন মে দিবস নামেও পরিচিত। কিন্তু কেন পালন করা হয় মে দিবস? কোন ইতিহাস লুকিয়ে এই দিনটির পিছনে তা জেনে নিন এই প্রতিবেদনে।

    সহজ ভাষায় বলতে গেলে কাজের ফাঁকে শ্রমিকদের একটু বিশ্রামের দিন এই শ্রমিক দিবস। কাজ তো করতেই হবে। কিন্তু সারাদিন ধরে কাজ করা তো সম্ভব নয়। তাই কাজ যেমন জরুরি, ঠিক ততটাই জরুরি পর্যাপ্ত বিশ্রামের সময় পাওয়া। এই সহজ কথাটাই নতুন করে মনে করার দিন ১ মে। আর্ন্তজাতিক শ্রমিক দিবস (Labour Day)। আর এরই সঙ্গে বিশ্বজুড়ে শ্রমিকদের ঐতিহাসিক সংগ্রামের কথা মনে করিয়ে দিতেই দিনটি পালিত হয়ে থাকে।

    আর্ন্তজাতিক শ্রমিক দিবসের ইতিহাস

    ১৯ শতকের শ্রমিক আন্দোলন থেকে শ্রমিক দিবসের উৎপত্তি। শ্রমিকরা আরও ভাল কাজের পরিবেশ, সংক্ষিপ্ত কাজের সময় এবং সংগঠিত হওয়ার অধিকারের জন্য লড়াই করেছিলেন। ১৮৮২ সালে সেন্ট্রাল লেবার ইউনিয়নের (Central Labour union) আয়োজনে নিউইয়র্ক সিটিতে প্রথম শ্রমিক দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এরপর ১৮৮৬ সাল থেকে আমেরিকায় আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। যদিও ভারতে এই দিনটি পালন করা হচ্ছে ১৯২৩ সাল থেকে।

    ১৮৮৬ সালে আমেরিকার (America) শিকাগো শহরের হে মার্কেটে আন্দোলনের বলিদান হওয়া শ্রমিকদের আত্মত্যাগকে মনে রেখে এই দিনটি পালন করা হয়। সেদিন দৈনিক ৮ ঘণ্টার কাজের দাবিতে শ্রমিকরা (workers) হে মার্কেটে জমায়েত করেছিলেন। তাঁদের ঘিরে থাকা পুলিশের প্রতি কেউ একজন বোমা ছোঁড়ে। তার পরে পুলিশ শ্রমিকদের উপর গুলি চালাতে শুরু করে। ফলে প্রায় ১০-১২ জন শ্রমিক ও পুলিশ নিহত হন।

    এই দিনটির তাৎপর্য

    বিশ্বব্যাপী ৮০টিরও বেশি দেশে শ্রমিক দিবস পালিত হয়, প্রতিটি দেশ তার নিজস্ব অনন্য উপায়ে দিবসটি পালন করে।  অনেক দেশে, শ্রমিক দিবস একটি জাতীয় সরকারী ছুটির দিন (National Holiday) হিসাবে পালন করা হয়, যার ফলে শ্রমিকরা তাদের কাজের থেকে প্রাপ্য বিরতি নিয়ে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে পারে।

    আরও পড়ুন:কোভিশিল্ড পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া! করোনাকালে টিকা নিয়েছিলেন যাঁরা, তাঁদের কতটা বিপদ?

    সচেতনতা বৃদ্ধি

     শ্রমিক দিবসের দিন অনেক জায়গাতেই প্যারেড বা সমাবেশ হয়, যেখানে শ্রমিক এবং শ্রমিক ইউনিয়নগুলি তাঁদের দাবিতে সোচ্চার হতে এবং তাদের সাফল্য উদযাপন করতে একত্রিত হয়। এই অনুষ্ঠানগুলি আসলে শ্রমিকদের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা (awareness) বৃদ্ধি করতে এবং ন্যায্য মজুরি, নিরাপদ ও উন্নত কাজের পরিবেশের পক্ষে প্রচারের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: শ্যাম পিত্রোদার ‘উত্তরাধিকার কর’ মন্তব্য ঘিরে উত্তাল রাজনীতি, কংগ্রেসকে তুলোধনা বিজেপির

    BJP: শ্যাম পিত্রোদার ‘উত্তরাধিকার কর’ মন্তব্য ঘিরে উত্তাল রাজনীতি, কংগ্রেসকে তুলোধনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের ইস্তাহারে (পোশাকি নাম ‘ন্যায়পত্র’) সম্পদের পুনর্বণ্টনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। আর ইন্ডিয়ান ওভারসিজ কংগ্রেস চেয়ারপার্সন শ্যাম পিত্রোদা (Sam Pitroda) সওয়াল করলেন আমেরিকার মতো ভারতেও চালু হোক উত্তরাধিকার কর। তার পরেই বিজেপি (BJP) তাক করেছে পিত্রোদাকে। পিত্রোদার মন্তব্য একান্তই তাঁর নিজস্ব বলে জানিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস।

    পিত্রোদার মন্তব্য

    সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কংগ্রেসের ইস্তাহার-প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে বলতে গিয়ে পিত্রোদা (Sam Pitroda) বলেছিলেন, “সম্পদের পুনর্বণ্টনের যে নীতির কথা বলা হয়েছে ইস্তাহারে, তা ধনীদের জন্য নয়, সাধারণ মানুষের জন্য।” আমেরিকায় চালু উত্তরাধিকার ট্যাক্স ব্যবস্থা সম্পর্কে বলতে গিয়ে পিত্রোদা বলেন, “কারও যদি ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণ সম্পদ থাকে, তাহলে তাঁর মৃত্যুর পর তার মাত্র ৪৫ শতাংশ পেতে পারেন তাঁর উত্তরসূরীরা। বাকি ৫৫ শতাংশ সম্পদ চলে আসবে সরকারের দখলে। এটি একটি সুন্দর আইন। এই আইন আপনাকে বলছে, জীবদ্দশায় আপনি খেটে যে সম্পদ তৈরি করলেন, আপনার মৃত্যুর পর সেই সম্পদের কিছুটা অংশ সাধারণ মানুষের জন্য রেখে গেলেন। তবে পুরোটা নয়, অর্ধেকটা। আমার কাছে বিষয়টা খুব সুন্দর মনে হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ২জি স্পেকট্রাম কেলেঙ্কারিতে ‘সুপ্রিম’ রায়ে পরিবর্তন চেয়ে শীর্ষ আদালতে কেন্দ্র

    বিজেপির (BJP) নিশানায় কংগ্রেস

    পিত্রোদার (Sam Pitroda) মন্তব্যে দেশজুড়ে উঠেছে সমালোচনার ঝড়। সম্পদ হরণকারীদের (কংগ্রেস) সম্পর্কে পদ্ম-পার্টি (BJP) সতর্ক করে দিয়েছে দেশবাসীকে। ট্যুইট-বার্তায় বিজেপির মুখপাত্র জয়বীর সেরগিল বলেন, “কংগ্রেসকে ভোট দেওয়া = অর্থ হারানো + সম্পদ + যাবতীয় জিনিসপত্র! ভোটাররা সাবধান, এখানে আছে সম্পদ হরণকারীরা।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও নিশানা করেছেন পিত্রোদার মন্তব্যকে। বলেন, “কংগ্রেসের উচিত ইস্তাহারে যে অর্থনৈতিক সার্ভে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, তা উইথড্র করা।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “শ্যাম পিত্রোদার মন্তব্যে কংগ্রেসের স্বরূপ প্রকাশ্যে চলে এসেছে। যখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিষয়টি তুলেছিলেন, তখন রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিলেন। আমি আশা করি, ইস্তাহার থেকে কংগ্রেস এটা তুলে নেবে।” বিজেপির তরফে ট্যুইট-বার্তায় শেহজাদ পুন্নাওয়ালা বলেন, “ঘটনাচক্রে, গান্ধীরা বিপুল পরিমাণ সম্পদ করেছেন তাঁদের ছেলেমেয়ে এবং নাতি-নাতনিদের জন্য। কিন্তু তাঁরাই আপনার কষ্টার্জিত সম্পদ কেড়ে নিতে চাইছে (BJP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Recruitment News: বড় খবর! তিন বছরে ভারতে ৫ লাখ কর্মী নিয়োগ করবে অ্যাপল!

    Recruitment News: বড় খবর! তিন বছরে ভারতে ৫ লাখ কর্মী নিয়োগ করবে অ্যাপল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং ডিজিটাল ইন্ডিয়ার আওয়াজ তুলেছেন। দেশ ক্রমেই এগোচ্ছে ডিজিটাল যুগের দিকে। প্রত্যাশিতভাবেই চাহিদা বাড়ছে স্মার্ট ফোনেই (Recruitment News)। হাতের মুঠোয় একটা স্মার্ট ফোন থাকলে বাড়িতে বসেই সেরে ফেলা যাবে দুনিয়ার সব কাজ। এহেন আবহে ভারতে চাহিদা বাড়ছে অ্যাপল আইফোনের।

    পাঁচ লাখ কর্মী নিয়োগ

    এই চাহিদা সামাল দিতেই মোদির দেশে এই ফোনের উৎপাদন বাড়াতে চাইছে সংস্থা। ভেন্ডরদের দিয়েই বাড়নো হবে উৎপাদন। আশা করা যাচ্ছে, তার জেরে আগামী তিন বছরের মধ্যেই ৫ লাখ কর্মসংস্থান হবে। রবিবার সরকারি সূত্রেই এ খবর মিলেছে। ভারতে বর্তমানে (Recruitment News) অ্যাপলের কর্মী রয়েছেন দেড় লাখের কাছাকাছি। এঁরা কর্মরত টাটা ইলেকট্রনিক্সের দুটি প্ল্যান্টে। প্রবীণ এক সরকারি আধিকারিক বলেন, “অ্যাপল ভারতে কর্মী নিয়োগের ওপর জোর দিচ্ছে।” জানা গিয়েছে, মোটামুটিভাবে আগামী তিন বছরের মধ্যে এ দেশে তারা নিয়োগ করবে পাঁচ লাখ কর্মী। মূলত তাদের ভেন্ডরদের মাধ্যমেই নিয়োগ করা হবে এঁদের।

    কত ফোন উৎপাদন

    মার্কিন এই ফোন উৎপাদনকারী সংস্থা ভারতে সব চেয়ে বেশি সংখ্যক কর্মী নিয়োগ করে টাটা ইলেকট্রনিক্সের মাধ্যমে। কোম্পানির এক পদস্থ আধিকারিক বলেন, “ভারতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোম্পানি দ্রুত কাজ করতে চাইছে।” যদিও অ্যাপলের তরফে অফিসিয়ালি এনিয়ে মুখ খোলা হয়নি। ক্রমেই ভারতে বাড়ছে অ্যাপল আইফোনের উৎপাদন। আগামী চার-পাঁচ বছরের মধ্যে সংস্থা ভারতে উৎপাদন পাঁচ গুণেরও বেশি বাড়িয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার করার পরিকল্পনা করেছে। ভারতীয় মুদ্রায় টাকার পরিমাণ প্রায় ৩.৩২ লাখ কোটি।

    আরও পড়ুন: “বঞ্চিতদের ঠকিয়েছেন, লজ্জা থাকলে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত”, তোপ দাগলেন অভিজিৎ

    কর্মী নিয়োগের পাশাপাশি অ্যাপল কর্মীদের জন্য বাড়িও বানিয়ে দিতে চলেছে। এ দেশে প্রায় ৭৮ হাজার বাড়ি বানিয়ে দেওয়া হবে। এর সিংহভাগই হবে তামিলনাড়ুতে। সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে এর সংখ্যা ৫৮ হাজার। পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের আওতায় তৈরি হবে ওই বাড়ি। বাড়ি তৈরির খরচের ১০ থেকে ১৫ শতাংশ টাকা দেবে কেন্দ্র। বাকি টাকা দেবে রাজ্য সরকার ও অ্যাপল (Recruitment News)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Elon Musk: ভারতে আসছেন টেসলা কর্তা, মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরেই লগ্নির ঘোষণা মাস্কের!

    Elon Musk: ভারতে আসছেন টেসলা কর্তা, মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরেই লগ্নির ঘোষণা মাস্কের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে মোটা অঙ্কের লগ্নির ব্যাপারে কথা দিয়েছিলেন আগেই। এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে ভারত সফরে আসছেন মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক (Elon Musk)। দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। দেশ ফুটছে রাজনীতির আঁচে। এহেন আবহে চলতি মাসেই ভারত সফরে আসছেন টেসলা কর্তা। ভারতে নয়া কারখানা গড়তে আগ্রহী মাস্ক। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার পরেই সম্ভবত এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করবেন বিশ্বের অন্যতম ধনকুবের।

    কবে আসছেন টেসলা কর্তা?

    তবে ঠিক কবে ভারতে আসবেন টেসলা কর্তা, কবেইবা বসবেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে, সে ব্যাপারে এখনও কিছুই জানা যায়নি। তবে সূত্রের খবর, এপ্রিলের শেষ সপ্তাহেই ভারত সফরে আসতে চলেছেন মাস্ক (Elon Musk)। এই সফরেই দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। এপ্রিলেই শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচন। ভোট হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। তার পর আরও কয়েকটি দফার নির্বাচন হবে চলতি মাসেই। সেই সময়ই ভারতে আসছেন মাস্ক। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক টেসলার এক আধিকারিক বলেন, “এপ্রিল মাসে লোকসভা নির্বাচন চলাকালীনই ভারত সফরে যাবেন ইলন মাস্ক।”

    আরও পড়ুুন: বাংলার জামাইকে প্রার্থী করে আসানসোলে কিস্তিমাত পদ্মের, বিপাকে ঘাসফুল

    সলতে পাকানোর কাজ শুরু হয়েছিল ঢের আগে

    গত জুনে তিন দিনের আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরেই নিউ ইয়র্কে মাস্কের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তখনই ভারতের সম্ভাবনা ও প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন টেসলা কর্তা। আগ্রহ প্রকাশ করেন ভারতে বিনিয়োগের বিষয়ে। মাস্ক ভারতে দুই বিলিয়ন মার্কিন ডলার লগ্নি করার চিন্তাভাবনা করছেন বলেও জানা গিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সেই বৈঠক শেষে মাস্ক বলেছিলেন, “দারুণ একটা বৈঠক হল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। তাঁকে আমি খুবই পছন্দ করি। কয়েক বছর আগে (২০১৫ সালে) তিনি আমাদের কারখানায় এসেছিলেন। আমরা একে অপরকে বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই চিনি।” সেই সময়ই তিনি বলেছিলেন, “ভারতের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমি ভীষণ উৎসাহিত। আমার ধারণা, বিশ্বের যে কোনও বড় দেশের তুলনায় ভারতের সম্ভাবনা বেশি রয়েছে।” জানা গিয়েছে, সেই সূত্রেই এবার ভারতে আসতে চলেছেন মাস্ক। সূত্রের খবর, ভারতে কারখানা চালু হলেই বছরে উৎপাদন করা হবে ৫ লক্ষ গাড়ি। গাড়ির দাম হবে ২০ লক্ষের মধ্যেই (Elon Musk)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • GDP: জিডিপি বৃদ্ধির হারে জাপান-জার্মানি-ব্রিটেনকে টেক্কা দিচ্ছে মোদির ভারত!

    GDP: জিডিপি বৃদ্ধির হারে জাপান-জার্মানি-ব্রিটেনকে টেক্কা দিচ্ছে মোদির ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে জিডিপি (GDP) বৃদ্ধির ছবি স্পষ্ট হয়েছে বিভিন্ন সংস্থার তৈরি রিপোর্টে। কেন্দ্রের তরফেও রীতিমতো খতিয়ান তুলে দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে ক্রমেই উন্নতির শিখরে উঠছে ভারত। মোদি জমানায় স্ফীতকায় হচ্ছে দেশের আর্থিক স্বাস্থ্য। অথচ গত কয়েক বছরে জার্মানি, জাপান এবং ব্রিটেনের মতো দেশে কমছে জিডিপির হার। এমতাবস্থায় তরতরিয়ে বাড়ছে ভারতের জিডিপি।

    জিডিপি (GDP)

    জিডিপির (GDP) অর্থ হল গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট বা মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন। কোনও দেশের নাগরিকদের ক্রয় ক্ষমতা কেমন (অর্থনীতির পরিভাষায় (পারচেশিং পাওয়ার প্যারিটি বা সংক্ষেপে পিপিপি), তার ওপর নির্ভর করে তৈরি হয় জিডিপি। দিল্লি ভিত্তিক নন-প্রফিট সোশ্যাল পলিশি রিসার্চ ফাউন্ডেশনের তরফে জানানো হয়েছে, ২০২৪ সালে ভারতীয় অর্থনীতিতে যখন পিপিপি দেখা যাচ্ছে ৩.৬ গুণ, তখন ব্রিটেনে এটি ২.১ গুণ। আর জার্মানির চেয়ে ২.৫ গুণ বেশি জাপানের। তালিকায় সবার ওপরে রয়েছে ভারত।

    দ্রুত গড়াচ্ছে অর্থনীতির চাকা

    নরেন্দ্র মোদির জমানায় দ্রুত গড়াচ্ছে অর্থনীতির চাকা। গত দু’তিন বছরে রকেট গতিতে ছুটছে ভারতের অর্থনীতি। দ্রুত হারে বাড়ছে জিডিপি বৃদ্ধির হার। যা দেখে মোদি সরকারের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বব্যাঙ্ক ও আন্তর্জাতিক অর্থভান্ডার। এই দুই প্রতিষ্ঠানেরই দাবি, আগামী দিনেও বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি হিসেবে নিজের জায়গা ধরে রাখবে ভারত। গত অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির হার ছিল ৮.৪ শতাংশ। যা পূর্বাভাসের চেয়ে অনেকটাই বেশি। ২০২২ সালে জিডিপি বৃদ্ধির হারে চিন ছিল সবার ওপরে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতীয় জিডিপির অংশিদারিত্ব পিপিপিতে বৈশ্বিক জিডিপির ক্ষেত্রে তাৎপর্যপূর্ণভাবে বাড়ছে। অথচ আমেরিকা, জাপান, রাশিয়া এবং অন্যান্য দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার ক্রমেই কমছে।

    আরও পড়ুুন: ভোট লুটেরারা হুঁশিয়ার!!! বাংলার সব বুথেই ওয়েব কাস্টিং, এআই প্রযুক্তি

    পিপিপি আমাদের সাহায্য করে দু’টি দেশের অর্থনীতির তুলনা করতে। কোনও একটি বস্তুর দাম ওই দুই দেশে কেমন, তা জানতেও সাহায্য করে। রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, একটি উচ্চমাত্রার পিপিপি বোঝায় প্রয়োজনীয় জিনিস ভারতে কতটা সস্তা। এই একই জিনিস কিনতে ঘাম ছুটে যায় জাপান, জার্মানি এবং ব্রিটেনের ক্রেতাদের (GDP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal Arrest: কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য, আমেরিকাকে ‘সমঝে’ দিল ভারত

    Arvind Kejriwal Arrest: কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য, আমেরিকাকে ‘সমঝে’ দিল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal Arrest)। বর্তমানে জেলে রয়েছেন তিনি। কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য করেছে আমেরিকা। তার জেরে ভারতের মার্কিন দূতাবাসের এক শীর্ষ কূটনীতিককে তলব করে ব্যাখ্যা চেয়েছে সাউথ ব্লক। ভারত সরকার বুধবার দেশে থাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত ডেপুটি চিফ অফ মিশনের সঙ্গে ৪০ মিনিট ধরে বৈঠক করেছে। তার আগে তাঁকে সাউথ ব্লকে বিদেশ মন্ত্রকের অফিসে তলব করা হয়েছিল।

    মার্কিন কূটনীতিককে তলব (Arvind Kejriwal Arrest)

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই বিবৃতি দিয়েছিল আমেরিকা। মার্কিন এক কূটনীতিক মন্তব্য করেছিলেন, তাঁরা পুরো ঘটনার ওপর নজর রাখছেন (Arvind Kejriwal Arrest)। এই ঘটনায় স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও দ্রুত আইনি পদক্ষেপও আশা করছেন তাঁরা। এর পরেই মার্কিন ওই কূটনীতিককে ডেকে পাঠায় নয়াদিল্লি। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর গ্রেফতারি নিয়ে কেন তিনি মন্তব্য করেছেন, তার ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে তাঁর কাছ থেকে। নয়াদিল্লির তরফে তাঁকে এই বার্তাও দেওয়া হয় যে, অন্য দেশের সার্বভৌমত্ব ও অভ্যন্তরীণ অখণ্ডতার বিষয়ে শ্রদ্ধাশীল হওয়া উচিত। কূটনীতিকদের এই বিষয়টি মাথায় রাখা প্রয়োজন। নাহলে বিরূপ দৃষ্টান্ত স্থাপন হয়।

    দিল্লির বার্তা 

    ওয়াশিংটনের প্রতি বার্তায় দিল্লি সাফ জানিয়ে (Arvind Kejriwal Arrest) দিয়েছে, “কূটনীতিতে রাষ্ট্রগুলি অন্যের সার্বভৌমত্ব ও অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবে, এমনটাই আশা করা যায়। এই দায়িত্ব গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে আরও বেশি, নয়তো অস্বাস্থ্যকর নজির স্থাপন করতে পারে।” মার্কিন এই কূটনীতিকের আগে কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি নিয়ে মুখ খুলেছিলেন জার্মানির দূতাবাসের ডেপুটি চিফ জর্জ এনজুয়েলার। তাঁকেও তলব করা হয়েছিল ভারতীয় দূতাবাসের তরফে। নয়াদিল্লির তরফে তাঁকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, জার্মানির মন্তব্য ভারতের বিচারব্যবস্থায় নাক গলানোর শামিল। তাই সেই জায়গা থেকে জার্মানি যেন বিরত থাকে।

    আরও পড়ুুন: বিদেশি মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘন মামলায় দিল্লিতে তলব তৃণমূলের মহুয়াকে

    ভারতের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, জার্মানির মন্তব্য আমাদের বিচার প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করা এবং আমাদের বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ণ করার শামিল। দিল্লি এও জানিয়েছিল, এই প্রেক্ষাপটে করা পক্ষপাতমূলক অনুমানগুলি একেবারেই অযৌক্তিক (Arvind Kejriwal Arrest)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share