Tag: Amit Shah

Amit Shah

  • Amit Shah: ‘দুর্নীতি’, ‘বিভাজনকারী শক্তি’কে হুঁশিয়ারি মোদি-শাহের

    Amit Shah: ‘দুর্নীতি’, ‘বিভাজনকারী শক্তি’কে হুঁশিয়ারি মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে (Gujarat) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আর হিমাচল প্রদেশে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। দুই রাজ্য থেকে বিজেপির (BJP) দুই হেভিওয়েট রাজনীতিবিদের ছোড়া তিরে ফের একবার বিদ্ধ হল কংগ্রেস (Congress)। কংগ্রেসকে আক্রমণ করে অমিত শাহ বলেন, কে আপনাদের বিশ্বাস করবে? আর গুজরাটের জনসভায় মোদি বলেন, গুজরাট থেকে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে বিভাজনকারী শক্তি। শিয়রে দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। দুই রাজ্যেই ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। হিমাচল প্রদেশে ভোট হবে নভেম্বরের ১২ তারিখে। আর মোদির গুজরাটে নির্বাচন হবে ডিসেম্বরে, দু দফায়। সেই কারণে ওই দুই রাজ্যে রবিবার নির্বাচনী প্রচারে গিয়েছেন বিজেপির দুই ‘মাথা’।

    এদিন কাংরার নগ্রোটার এক জনসভায় শাহ বলেন, আসতে আসতে দেখলাম কংগ্রেসের এক প্রার্থী ইস্তেহারে দেওয়া ১০ দফা গ্যারেন্টি লিখে রেখেছেন। তিনি বলেন, যাঁদের কোনও রেকর্ড রয়েছে, তাঁদের গ্যারেন্টি দেওয়া মানায়। কে আপনাদের দেওয়া গ্যারেন্টি বিশ্বাস করবে? কেন্দ্রে সোনিয়া-মনমোহন সিংয়ের সরকার ছিল। ১২ লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছিল তাঁদের আমলে। আর আজ তাঁরা হিমাচল প্রদেশের সরল মানুষকে গ্যারেন্টি দিচ্ছেন? কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেসের আমলে কত দুর্নীতি হয়েছে, তা গুণে শেষ করা যাবে না। আর বিজেপির আমলে দুর্নীতি খুঁজে পাওয়া কঠিন। তিনি বলেন, এই হচ্ছে দুই দলের চরিত্র। বিজেপি এমনভাবে দেশ শাসন করছে যে মানুষকে উন্নয়নের কথা বলতে হয় না।

    আরও পড়ুন: যারা ভারতের ঐক্য ভাঙার চেষ্টা করছে, তাদের থেকে সাবধান, বললেন মোদি

    শাহ বলেন, জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ উচিত ছিল কি না? জওহরলাল নেহরুর ভুল কংগ্রেস লালন পালন করে গিয়েছে ৬৫ বছর ধরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সংবিধান সংশোধন করে রদ করেছেন ৩৭০ এবং ৩৫/এ ধারা। এদিকে, এদিন গুজরাটের ভালসাদের এক জনসভায় ভাষণ দেন মোদি। কংগ্রেসের নাম না করে তিনি বলেন, যেসব শক্তি ঘৃণা ছড়ানোর সাহস দেখাচ্ছে, গুজরাটকে কলঙ্কিত করতে চাইছে, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে তারা গুজরাট থেকে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যাবে। এই নির্বাচনেও তাদের ভাগ্যের কোনও পরিবর্তন হবে না।  এদিন তিনি নয়া স্লোগানও রচনা করেন। বলেন, এই গুজরাট আমি বানিয়েছি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: মোদিকে দেখতে জনপ্লাবন গুজরাটের গ্রামে, প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন ‘পাপা নি পারি’তে

    PM Modi: মোদিকে দেখতে জনপ্লাবন গুজরাটের গ্রামে, প্রধানমন্ত্রী যোগ দেবেন ‘পাপা নি পারি’তে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিয়রে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Assembly Elections)। এবারও মোদি (PM Modi) ম্যাজিক কাজে লাগাতে চাইছে গেরুয়া শিবির। নিজ রাজ্য পুনর্জয়ে সর্ব শক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। গুজরাটে বিজেপির (BJP) জয় অনায়াস। তবে তিলার্ধ ফাঁকও রাখতে চায় না মোদি-অমিত শাহের (Amit Shah) দল। তাই ফের গুজরাট গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রবিবার ভালসাদে রোড শো করেন মোদি। সঙ্গে ছিলেন গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল সহ বিজেপির অন্য নেতারা।

    এদিন মোদিকে (PM Modi) এক ঝলক চোখের দেখা দেখতে রাস্তার দু পাশে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। জনতার দিকে স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে হাতজোড় করেছিলেন মোদি। উপস্থিত দর্শকের উদ্দেশে হাতও নাড়তে দেখা গিয়েছে তাঁকে। রোড শো শেষে বিকেল তিনটে নাগাদ ভালসাদের কাপরাদা গ্রামে আয়োজিত এক জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। মোদির এই জনসভায়ও ছিল ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই রব। গত আড়াই দশক ধরে গুজরাটের ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এদিন সে প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ফের বিজেপিকে ক্ষমতায় আনার আবেদন জানান প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: বিধানসভা উপনির্বাচনে ৪ আসনে জয়ী বিজেপি, কংগ্রেসের অবস্থান জানেন?

    কাপরাদার জনসভায় বক্তৃতা শেষ করে মোদি (PM Modi) রওনা দেন ভানভাগরের দিকে। সেখানে সন্ধে ৬টা নাগাদ একটি গণবিবাহের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। এই অনুষ্ঠানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘পাপা নি পারি’। যেসব কন্যার বাবা নেই, এমন ৫৫২জনের বিয়ে দেওয়া হবে ওই আসরে। ভোট ঘোষণা হওয়ার আগে নিজের রাজ্যে গেলেও, ভোট ঘোষণার পর এই প্রথম মোদি (PM Modi) গিয়েছেন গুজরাটে। ডিসেম্বরে দু দফায় হবে গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন। প্রথম দফার ভোট হবে ১ ডিসেম্বর। আর ৫ ডিসেম্বর হবে দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। গুজরাট বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২টি। তার মধ্যে প্রথম দফায় হবে ৮৯টি আসনের ভোট। দ্বিতীয় দফায় হবে ৯৩টি আসনের নির্বাচন। ভোট গণনা হবে ডিসেম্বরের ৮ তারিখে। এবার গুজরাট নির্বাচনে বিজেপির কাছে কংগ্রেস (Congress) তেমন কোনও ফ্যক্টর না হলেও, গুজরাট জয়ে ঝাঁপিয়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টি (AAP)। তবে গুজরাটের রাজনীতিতে তারা আদৌ ছাপ ফেলতে পারবে কিনা, তা বলবে সময়।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat Election: প্রার্থী বাছতে শাহের নেতৃত্বে বৈঠকে বসল গুজরাট বিজেপি

    Gujarat Election: প্রার্থী বাছতে শাহের নেতৃত্বে বৈঠকে বসল গুজরাট বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Election) ঘোষণা হতেই প্রার্থী নির্বাচন করতে বৈঠকে বসল গুজরাট বিজেপি (BJP)। বৃহস্পতিবার রাজ্য সদর দফতরে ওই বৈঠক হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পুরুষোত্তম রুপালা এবং মনশুখ মাণ্ডব্য, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি এবং দলের অন্যান্য প্রবীণ নেতারা। রাজ্যের ১৩ জেলার ৪৭টি আসনে তিন-চারজনের সম্ভাব্য একটি প্যানেল তৈরি করা হয়েছে। এই জেলাগুলির মধ্যে রয়েছে আরাবল্লী, সবরকান্থা, মহিষাগর, বানাসকান্থা, সুরেন্দ্রনগর, পোরবন্দর, দাং, ভালসাদ, তাপি, নর্মদা, মরবি এবং রাজকোট।

    আজ, শুক্রবারও ফের বৈঠকে বসেছে গুজরাট (Gujarat) বিজেপি। এদিন ১৫টি জেলার ৫৮ আসনে একই রকমভাবে প্যানেল তৈরি হবে। এই জেলাগুলি সৌরাষ্ট্র রিজিয়নের। সূত্রের খবর, দু দিনের বৈঠকে যে প্রার্থীর প্যানেল তৈরি হবে, সেটা পাঠানো হবে জাতীয় পার্লামেন্টারি বোর্ডে। এই বোর্ডে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, গুজরাটের ইনচার্জ ভূপেন্দ্র যাদব, বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক বিএল সন্তোষ প্রমুখ। রাজ্যের বৈঠক থেকে পাঠানো নামের তালিকা বিবেচনা করবে পার্লামেন্টারি কমিটি। পর্যবেক্ষকদের পাঠানো রিপোর্টের ভিত্তিতেই ১৮২টি আসনে চূড়ান্ত করা হবে প্রার্থীর নাম। সূত্রের খবর, রাজ্যে যে দু দিনের বৈঠক হয়েছে, সেখানে প্রতিটি আসনের জন্য একজন করে মহিলা প্রার্থীর নাম চাওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    ভোটের (Gujarat Election) দিন ঘোষণা হতেই আস্তিন গুটিয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়েছে বিজেপি। তার প্রমাণ এই প্রার্থী তালিকা নিয়ে বৈঠক। সূত্রের খবর, ৫০টি আসনে প্রার্থীর নামের তালিকায় সবুজ সংকেত দিয়েছে কংগ্রেসও। তবে তারা বিজেপির তালিকা প্রকাশের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। গেরুয়া শিবির প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করলেই, তারাও করবে। এদিকে, ইতিমধ্যেই ১১৮ জন প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছে আপ। কংগ্রেস এবং আপ লড়াইয়ের ময়দানে থাকলেও, রাজনৈতিক মহলের মতে, বিজেপির জয় হবে অনায়াস। এর অন্যতম কারণ হার্দিক প্যাটেল। গত জুন মাসে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন হার্দিক। তিনি প্যাটেল সম্প্রদায়ের তরুণ মুখ। গুজরাটবাসীর ১২ থেকে ১৪ ভোটার প্যাটেল সম্প্রদায়ের। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তার সিংহভাগই যাবে পদ্ম-ঝুলিতে। প্রত্যাশিতভাবেই বিজেপির জয় হবে অনায়াস। অন্যদিকে, চলতি মাসের শেষের দিকে গুজরাট যেতে পারেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। ভোট প্রচারেই আসার কথা তাঁর।

    মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থীর নাম ঘোষণা করল আম আদমি পার্টি

    তার দলের হয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দৌড়ে কে থাকবেন, সেই নাম ঘোষণা করলেন আম আদমি পার্টি শীর্ষ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। শুক্রবারই এই ঘোষণা করে তিনি জানান, মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হতে চলেছেন দলের জাতীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইসুদন গাদভি। আপের জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Gujarat Election: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    Gujarat Election: গুজরাটের রশি ফের বিজেপির হাতেই, বলছে সমীক্ষা, কত আসন পাবেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Election)। ফের জয়জয়কার হতে চলেছে বিজেপির (BJP)। দলের অভ্যন্তরীণ সমীক্ষা তো বটেই, বিভিন্ন সমীক্ষক দলও নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)-অমিত শাহের (Amit Shah) গড়ে বিজেপিকে রেখেছে প্রথম স্থানে। গত আড়াই দশক ধরে গুজরাটের ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এবার ফল অন্য কিছু হচ্ছে না বলেই প্রকাশ সমীক্ষায়।

    এবিপি সি ভোটারের করা প্রাক ভোট সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে এবারও গুজরাটের রশি থাকছে বিজেপির হাতেই। গুজরাট বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। সমীক্ষক দলের মতে, এর মধ্যে বিজেপি পাবে ১৩৫টি, কংগ্রেস ৩৫, আপ ১১টি এবং অন্যান্যরা একটি আসন। গুজরাটের ২২ হাজারেরও বেশি ভোটারের মতামতের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্তে এসেছে ওই সমীক্ষক দল।

    প্রাক ভোট সমীক্ষা করেছে জি ২৪ কলকও। তাদের মতে, গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যের শাসক দল বিজেপি পাবে ১২৪ থেকে ১৩৯টি আসন। তাদের দাবি, দু মাস ধরে চলা এই সমীক্ষায় অংশ নিয়েছেন প্রায় দু লক্ষ ভোটার। এই সমীক্ষক দলের মতে, বিজেপির পরেই রয়েছে কংগ্রেস। তারা পেতে পারে ৪২ থেকে ৫১টি আসন। গুজরাটবাসীর মনে সেভাবে ছাপ ফেলতে পারেনি অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি। তারা পেতে পারে শূন্য থেকে তিনটি আসন। এই সমীক্ষায় যাঁরা অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে ৪৫ শতাংশই চান ভূপেন্দ্র প্যাটেলই ফের মুখ্যমন্ত্রী হোন। ২৩.৬৩ শতাংশ ভোটার চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী হোন সিআর পাটিল।

    আরও পড়ুন: গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষিত, ভোট হবে দুই দফায়

    টাইমস নাও-ইটিজির সমীক্ষায়ও প্রথম স্থানে রাখা হয়েছে বিজেপিকে। ফের রাজ্যের ক্ষমতা দখলে বিজেপির পথে কংগ্রেস যে কোনও কাঁটা বিছোতে পারবে না, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে এই সমীক্ষক দলের করা সমীক্ষায়ও। এই সমীক্ষক দলের মতে, বিজেপি পাবে ১২৫ থেকে ১৩০টি আসন। প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস। তারা পাবে ২৯ থেকে ৩৩টি আসন। আম আদমি পার্টি পেতে পারে ২০ থেকে ২৪টি আসন। এক থেকে তিনটি আসনের রাশ যেতে পারে অন্যান্যদের হাতে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, দেশজুড়ে যে উন্নয়নের জোয়ার বইছে, গুজরাটে যে বইছে সুশাসনের পবন, এই সমীক্ষাগুলির ফলেই তা স্পষ্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • One Nation – One Police Uniform: দেশজুড়ে পুলিশের অভিন্ন উর্দির হয়ে সওয়াল মোদির, পরামর্শ রাজ্যগুলিকে

    One Nation – One Police Uniform: দেশজুড়ে পুলিশের অভিন্ন উর্দির হয়ে সওয়াল মোদির, পরামর্শ রাজ্যগুলিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানার সুরজকুন্ডে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সবকটি রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নিয়ে এক চিন্তন শিবির আয়োজন করেছেন। দু দিনের এই চিন্তন শিবিরের অন্তিম দিনে অনুষ্ঠানটিতে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন,পুলিশের জন্য এক দেশ এক ইউনিফর্ম হওয়া প্রয়োজন। তিনি বলেন, সারা দেশের পুলিশকে এক ও অভিন্ন বোঝাতে একই পোশাক ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে তিনি এই সিদ্ধান্ত রাজ্যগুলোর ওপর চাপিয়ে দিতে পারেন না বলে জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    পুলিশ মানুষকে বিপদ থেকে রক্ষা করে। দেশের যে কোনও জায়গার পুলিশকে যাতে সাধারণ মানুষ একবারে চিহ্নিত করতে পারে সেই কারণেই পুলিশের জন্য সারা দেশে এক ইউনিফর্ম হওয়া প্রয়োজন। রাজ্য বোঝায় জন্য কিছু নম্বর বা প্রতীক ইউনিফর্মে থাকতে পারে। তবে তিনি আশাবাদী যে পুলিশের এই ইউনিফর্মটি আগামী ৫,১০ বা ৫০ বছরের মধ্যেই পরিবর্তন হবে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি আর কোনও একটি রাজ্যে সীমাবদ্ধ নয়। অপরাধ এখন আন্তঃরাজ্য এবং আন্তর্জাতিকে পরিণত হচ্ছে। প্রযুক্তির সঙ্গে অপরাধীরা এখন সীমানা ছাড়িয়ে অপরাধ করার ক্ষমতা রাখছে। আর এই পরিস্থিতিতে সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রের সংস্থাগুলির মধ্যে সমন্বয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার একে অপরকে সহযোগিতা করা উচিত। বর্তমান পরিস্থিতিতে অপরাধীর থেকে দশ ধাপ এগিয়ে থাকতে হবে পুলিশ প্রশাসনকে।

    [tw]


    [/tw]

    ৪৫ মিনিটের ভাষণে তিনি একাধিক বিষয় তিনি তুলে ধরেন। কখনও তিনি মাওবাদী প্রসঙ্গে কথা বলেছেন তো কখনও তিনি দেশের যুব সমাজ সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, মাওবাদীরা এখন বন্দুকের বদলে হাতে তুলে নিচ্ছেন কলম। যাতে আরও বেশি করে মাওবাদীরা মূলস্রোতে ফিরতে পারেন, সেই দিকে নজর রাখতে হবে। পাশাপাশি তিনি দেশের যুব সমাজ নিয়ে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, দেশের যুব সমাজকে ক্রমাগত বিভ্রান্ত করার একটা প্রচেষ্টা চলছে। যে কোনও মূল্যে তা রোধ করতে হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

    প্রসঙ্গত, সূরজকুণ্ডে এই চিন্তন শিবিরে ৮টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং ১৬টি রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও উপ-মুখ্যমন্ত্রীরা একত্রিত হয়েছেন। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে ঘোষিত ভিশন ২০৪৭ এবং পঞ্চ প্রাণ বাস্তবায়নের জন্য একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করার লক্ষ্যে, এই চিন্তন শিবিরটি গৃহমন্ত্রীর পৌরিহিত্যে এর আয়োজন করা হয়েছিল।এই শিবিরে অনুপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Amit-Mamata Meet: নবান্নে এখনই বৈঠক হচ্ছে না অমিত শাহ- মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের, বাতিল হয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলা সফর

    Amit-Mamata Meet: নবান্নে এখনই বৈঠক হচ্ছে না অমিত শাহ- মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের, বাতিল হয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলা সফর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই শোনা গিয়েছিল নবান্নে মুখোমুখি সাক্ষাৎ হতে পারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। কিন্তু শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী আপাতত রাজ্যে আসছেন না অমিত শাহ। রাজ্যে মূলত পূর্বাঞ্চলীয় কাউন্সিলের বৈঠকে যোগ দিতে আসার কথা ছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। কিন্তু অন্যান্য কর্মসূচি থাকায় বাতিল করেছেন পূর্বাঞ্চলীয় রিজিওনাল কাউন্সিলের বৈঠক। কবে হবে সেই বৈঠক, তা এখনও ঠিক করা হয়নি। আর সেই কারণেই এখন দেখা হচ্ছে না মুখ্যমন্ত্রী-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। ৫ নভেম্বর হওয়ার কথা ছিল পূর্বাঞ্চলীয় কাউন্সিলের বৈঠকে।      

    আগামী ৫ নভেম্বর পূর্বাঞ্চলীয় বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। অমিত শাহে পূর্বাঞ্চলীয় পরিষদের চেয়ারম্যান। তাই এই বৈঠকে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ছিল তাঁরই। কিন্তু ওই সময় অন্য বিষয়ে ব্যস্ত থাকবেন। সেই কারণে নির্ধারিত বৈঠক বাতিল করেছেন। পরবর্তীকালে কবে বৈঠক হবে তা অবশ্য তিনি সংশ্লিষ্ট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে আলোচনা করেই স্থির করবেন বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রের খবর।

    আরও পড়ুন: টেক অফের আগে আগুনের ঝলক, ইন্ডিগো বিমানে বিপত্তিতে বিস্তারিত তদন্তের নির্দেশ ডিজিসিএর         

    পূর্বাঞ্চলীয় পরিষদের চেয়ারম্যান অমিত শাহ এবং ভাইস চেয়ারম্যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুজনের সম্পর্কের তিক্ততার কথা কারও অজানা নয়। পূর্বাঞ্চলীয় বৈঠকের পাশাপাশি মমতা- অমিত শাহের একটি আলাদা বৈঠক হওয়ারও কথা ছিল। এই নিয়ে রাজনৈতিক জল্পনাও হয় বিস্তর। সূত্রের খবর, নবান্নেই সেই বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অমিত শাহর রাজ্য সফর আপাতত বাতিল হওয়ায়, বাতিল হয়েছে বৈঠকও। 

    পূর্বাঞ্চলীয় পরিষদের সদস্য রাজ্যগুলি হল- পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ওড়িশা, অসম, ঝাড়খণ্ড ও সিকিম। পরিষদের বৈঠক হওয়ার কথা ছিল কলকাতায়। ২০২০ সালে  এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল ওড়িশায়। সেই বৈঠকে অমিত শাহের মুখোমুখী হয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার আগে ২০১৯ সালে এই বৈঠক হয়েছিল এই রাজ্যের নবান্নে। সেই বৈঠকে তখন উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং। 

    মূলত পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির সীমান্ত নিরাপত্তা সংক্রান্ত আলোচনা নিয়ে এই বৈঠক হওয়ার কথা ছিল৷ অমিত শাহ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছাড়াও বৈঠকে অংশ নিতে কলকাতায় আসার কথা ছিল বিহার, ওড়িশা, অসম, ঝাড়খণ্ড এবং সিকিমের মুখ্যমন্ত্রীদেরও৷

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Amit Shah: সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে লড়াই করতে হবে এক সঙ্গে, ফের বললেন শাহ

    Amit Shah: সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে লড়াই করতে হবে এক সঙ্গে, ফের বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাস-বিরোধী এবং মাদক-বিরোধী সংস্থাগুলির মধ্যে একটি রিয়েল টাইম ইনফর্মেশান এক্সচেঞ্জ লাইন স্থাপন করা যায় কিনা, তা বিবেচনা করা উচিত ইন্টারপোলের সদস্য দেশগুলির। শুক্রবার এ ব্যাপারে একটি ডেডিকেটেড সেন্টার স্থাপনের প্রস্তাবও দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    ইন্টারপোলের ৯০তম সাধারণ সভার সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ভাষণ দিচ্ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পঁচিশ বছর পরে ভারতে এই সভা হল। ওই সভায় যোগ দেন শাহ। এদিনের সভায় আরও একবার সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সুর চড়ান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বলেন, সীমান্ত পারের সন্ত্রাস বন্ধে প্রয়োজন সীমান্তপারের সহযোগিতা। এবং এজন্য ইন্টারপোল সেরা প্লাটফর্ম। সন্ত্রাসবাদের কারণেই যে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, এদিন তাও স্পষ্ট করে দেন শাহ।

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ((Amit Shah)) বলেন, সবার প্রথমে বিশ্বের সব দেশের প্রয়োজন সন্ত্রাসবাদ ও সন্ত্রাসবাদীর গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা প্রস্তুত করা। এটা ছাড়া আমরা বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারব না। তিনি বলেন, আমাদের লড়তে হবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। ভাল সন্ত্রাসবাদী, মন্দ সন্ত্রাসবাদী, ছোট সন্ত্রাসবাদী, বড় সন্ত্রাসবাদী বলে কিছু হয় না।

    আরও পড়ুন: ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস দমনের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী

    এর আগে একবার রাষ্ট্রসংঘকে একহাত নিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সন্ত্রাসবাদের সর্বসম্মত সংজ্ঞা তৈরি না করার জন্যই রাষ্ট্রসংঘকে (UN) নিশানা করেছিলেন তিনি। এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, আমরা এটাকে (সন্ত্রাসবাদকে) রাজনৈতিক সমস্যা বলে বিবেচনা করতে পারি না। আমাদের প্রত্যেকের উচিত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ মেয়াদি এবং স্থায়ী লড়াই চালিয়ে যাওয়া। এর পরেই শাহ বলেন, আমি ইন্টারপোলকে অনুরোধ করব একটি রিয়েল টাইম ইনফর্মেশন এক্সচেঞ্জ লাইন তৈরি করতে। ইন্টারপোলের সদস্য ১৯৫টি দেশ এবং সন্ত্রাসবাদ বিরোধী বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয় সাধন করতেই এটা করা প্রয়োজন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এরকম একটা মেকানিজম অদূর ভবিষ্যতে আমাদের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে শক্তি জোগাবে। কূটনৈতিক মহলের মতে, এদিন ইন্টারপোলের এই অনুষ্ঠানে আসলে শাহ পাকিস্তানের নাম না করেই প্রতিবেশী দেশটির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়ার অভিযোগ করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: রাজ্যে শীঘ্রই চালু হবে সিএএ! নাগরিক সংশোধনী বিল নিয়ে আশার আলো দেখালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: রাজ্যে শীঘ্রই চালু হবে সিএএ! নাগরিক সংশোধনী বিল নিয়ে আশার আলো দেখালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নিশ্চিত থাকুন, খুবই শীঘ্রই আপনাদের স্বপ্নপূরণ হবে।’ বনগায় বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে নাগরিক সংশোধনী বিল (CAA) নিয়ে আশার আলো দেখালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, ‘কয়েকদিন আগেই দিল্লি গিয়েছিলাম। জানতে চেয়েছিলাম, কবে আমাদের রাজ্যে CAA চালু হবে। ইতিবাচক উত্তর পেয়েছি। আমার বিশ্বাস, সেই সময় খুব দেরি নেই।’ পাঞ্চায়েত ভোটের আগে শুভেন্দু অধিকারীর এই বক্তব্যে বেজায় খুশি বনগাবাসী। কারণ, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাস করা নিয়ে দীর্ঘদিন তারা আন্দোলন করেছেন।

    আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া সম্মিলনীতে হাজির করাতে হবে অনুদান পাওয়া ক্লাবগুলিকে, সরকারি নির্দেশে সরব শুভেন্দু

    যদিও এই আইন নিয়ে অতীতে কম বিতর্ক হয়নি। অনেকেরই মনে হচ্ছিল, ব্যাপারটি হয়তো লাল ফিতের ফাঁসে আটকে পড়েছে। কিন্তু রাজ্যের বিরোধী দলনেতার কথা শুনে ফের আশায় বুক বেঁধেছেন অনেকেই। ঠাকুর নগরে এক জনসভায় খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) রাজ্যে সিএএ চালুর ব্যাপারে জোর সওয়াল করেছিলেন। সেই প্রসঙ্গ টেনে শুভেন্দু বলেন, ‘আজ না হয় কাল সিএএ আইন রাজ্যে লাঘু হবেই। কেউ আটকাতে পারবে না। কারণ, কথা দিয়েছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ। তাঁরা যখন কথা দেন, তা রাখেন। আমি মনে করি, শুধু  সিএএ নয়, অবিলম্ব রাজ্যে এনআরসিও চালু হওয়া দরকার। এমনকী, জন্ম নিয়ন্ত্রণ আইন খুবই প্রয়োজন। তবে সবার আগে সিএএ চালুর ব্যবস্থা করছি আমরা। কারণ, এটা শান্তনু ঠাকুরের লড়াই, এই লড়াই বিধায়ক স্বপন মজুমদার, অশোক কীর্তনীয়া, সুব্রত ঠাকুর, অম্বিকায় রায়, অসীম সরকারদের। যা কোনওভাবইে বিফলে যাবে না। আমরা জয়ী হবই।’

    আরও পড়ুন: তিস্তায় রমরমিয়ে চলছে বালি পাচার, ভিডিও শেয়ার করে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    লোকসভা ও রাজ্যসভায় সিএএ আইন পাস হয়েছে। এবার সেটা প্রয়োগ হবে, বলে জানান শুভেন্দু। বিরোধী দলনেতার কথায়, ‘আমাদের রাজ্যে দিনের পর দিন অনুপ্রবেশ বাড়ছে। কাঁটা তারের বেড়া টপকে এসে অনুপ্রবেশকারীরা আমাদের রেশন খাচ্ছে, জমি ছিনিয়ে নিচ্ছে, ভাগ বসাচ্ছে একশো দিনের কাজেও। আর বঞ্চিত হচ্ছে আমাদের ঘরের ছেলে-মেয়েরা। ভারতভূমিকে রক্ষা করার জন্য, পশ্চিমবঙ্গকে রক্ষা করার জন্য নাগরিক পঞ্জি তৈরি ভীষণই জরুরি।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Hindi Version MBBS Book: স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে এই ঐতিহাসিক দিন! কেন বললেন অমিত শাহ?

    Hindi Version MBBS Book: স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে এই ঐতিহাসিক দিন! কেন বললেন অমিত শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে প্রথমবার হিন্দিতে মেডিক্যাল কোর্সের বই (Hindi Version MBBS Book) উদ্বোধন করলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ।রবিবার মধ্যপ্রদেশে ভোপালের ওই অনুষ্ঠানে শাহ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান ও রাজ্যের চিকিৎসা শিক্ষামন্ত্রী বিশ্বাস কৈলাস সারং।

    [tw]


    [/tw]
    এদিনের অনুষ্ঠানে অমিত শাহ বলেন, ”আজ দেশের শিক্ষাক্ষেত্রের এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিন। আগামিদিনে যখনই ইতিহাস লেখা হবে, আজকের দিনটি স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। নতুন জাতীয় শিক্ষানীতির মাধ্যমে মাতৃভাষায় শিক্ষাধানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বিশেষ জোর দিয়েছেন। সেই লক্ষেই এই পদক্ষেপ বলেও মনে করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান জানিয়েছেন, মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) মেডিক্যাল কলেজে এই বইগুলি পড়ানো হবে। প্রথম পর্যায়ে অ্যানাটমি, বায়োকেমিস্ট্রি এবং ফিজিওলজির বইয়ের হিন্দি সংস্করণ তৈরি হয়েছে। চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকেই মধ্যপ্রদেশের ১৩টি সরকারি মেডিক্যাল কলেজের পড়ুয়ারা এই বই পড়ার সুযোগ পাবেন।

    [tw]


    [/tw]
    মধ্যপ্রদেশের শিক্ষামন্ত্রী বিশ্বাস কৈলাস সারং বলেন, মধ্যপ্রদেশ দেশের প্রথম রাজ্য যেখানে সারা ভারতের মধ্যে সর্বপ্রথম হিন্দিতে এমবিবিএস কোর্স শুরু করা  হয়েছে। ভোপালের গান্ধী মেডিকেল কলেজে ৯৭ জনের একটি বিশেষজ্ঞ  টিম ২৩২ দিন ধরে বইগুলি ইংরেজি থেকে হিন্দিতে অনুবাদ করছেন। তিনি জানান প্রথম বছর অ্যানাটমি, ফিজিওলজি এবং বায়োকেমিস্ট্রি এই তিনটি বিষয়ে হিন্দি ভাষায় পড়ানো হবে। তিনি আরও বলেন, মেডিক্যালের মতো গুরুত্বপূর্ণ কোর্স যদি হিন্দি ভাষায় পড়ানো সম্ভব হলে যে কোনও কোর্স হিন্দিতে পড়ানো সম্ভব। হিন্দি মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন পথ খুলে গেল।

    [tw]


    [/tw]

    বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন , এই বায়োকেমিস্ট্রির নতুন বইটিতে কিছু কিছু নতুন অধ্যায় সংযুক্ত করা হয়েছে যার মধ্যে রয়েছে সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ওয়াটার হোমিওস্টেসিস, বায়োকেমিস্ট্রি টেকনিক, রেডিয়েশন, রেডিওআইসোটোপস এবং পরিবেশ দূষণকারী এবং টক্সিন।
    এছাড়াও তথ্যকে সহজ ভাবে মনে রাখার জন্য বেশ কিছু রঙিন ডায়াগ্রাম, টেবিল এবং টেক্সট বক্স যুক্ত করা হয়েছে।

    একইভাবে অ্যানাটমির নতুন সংস্করণে, পেট এবং নিম্ন অঙ্গ উভয় বিভাগে পৃষ্ঠের শারীরস্থানের নতুন অধ্যায় যুক্ত করা হয়েছে। ডায়াগ্রাম, সিটি এবং এমআরআই এর ডায়াগ্রাম টেবিল এবং ফ্লো চার্ট যোগ করা হয়েছে পাঠ্যক্রম সহজবোধ্য করার জন্য। 

    প্রসঙ্গত, এর আগেও  হিন্দি ভাষা দিবসে হিন্দিকে জাতীয় ভাষায় মর্যাদা দেবার লক্ষ্যে বা হিন্দিকে অফিসিয়াল কাজে ব্যবহার করার পক্ষে সরব হয়েছিলেন অমিত শাহ। এই নিয়ে সারা দেশ জুড়ে হিন্দি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন হয়েছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর বক্তব্যকে ঘিরে সোস্যাল মিডিয়াতে #StopHindiImposition ট্রেন্ডিং চলেছিল।

    [tw]


    [/tw]

    তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই পদক্ষেপের পরিনাম কি হতে পারে তা নিয়ে ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে ওয়াকিবহাল মহল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Amit Shah: বাজেয়াপ্ত নয়, মাদক চক্র বিনাশ করাই লক্ষ্য, গুয়াহাটিতে বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    Amit Shah: বাজেয়াপ্ত নয়, মাদক চক্র বিনাশ করাই লক্ষ্য, গুয়াহাটিতে বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে মাদকদ্রব্য পাচারের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে কেন্দ্র সরকার। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) তিনদিনের উত্তর-পূর্ব ভারত সফরে গিয়েছেন। সেখানে গিয়ে শনিবার “মাদক পাচার এবং জাতীয় নিরাপত্তা” বিষয়ক একটি আঞ্চলিক সম্মেলনে অংশ নেন। উত্তর-পূর্ব ভারতের মাদক পাচার পরিস্থিতি এবং সম্ভাব্য সমাধান পরীক্ষা করার লক্ষ্যেই এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। তিনি সেখানে বক্তৃতা রাখতে গিয়ে বলেন যে, কেন্দ্রীয় সরকারের লক্ষ্য শুধু মাদক আটক করা নয়, মাদকের আতঙ্ককে উপড়ে ফেলা। তিনি উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির বর্তমান সরকারদের মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়াই করার আহ্বান জানিয়েছেন।

    অমিত শাহ (Amit Shah) গুয়াহাটিতে উত্তর-পূর্ব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং ডিজিপিদের সঙ্গে ‘মাদক পাচার এবং জাতীয় নিরাপত্তা’ বিষয়ে একটি আঞ্চলিক বৈঠকে ভাষণ দিতে গিয়ে বলেন, “মাদকদ্রব্য জব্দ করা আমাদের মিশন নয়। উপড়ে ফেলাই আমাদের লক্ষ্য।” তাঁর মতে, উত্তর-পূর্বের প্রতিটি রাজ্যের পুলিশকে আরও কড়া পদক্ষেপ নেওয়া উচিত এবং প্রতিটি মাদক পাচারের পথ নির্ধারণ করতে হবে। তিনি বলেন, “সমস্ত উত্তর-পূর্ব রাজ্যের ডিজিপিদের একে অপরকে সাহায্য করা উচিত। মণিপুর থেকে মাদক বাজেয়াপ্ত করা হলে সেখানেই সেটি শেষ হয় না। আপনাদের দেখা উচিত যে, মাদকদ্রব্য কোথায় ও কার কাছে যাচ্ছে।“

    আরও পড়ুন: লক্ষ্মীপুজোর দিন কামাখ্যা মন্দিরে প্রার্থনা অমিত শাহের

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিয়ে এটি দ্বিতীয় সম্মেলন। প্রথমটি চণ্ডীগড়ে ছিল এবং আজ, কেন্দ্রের লক্ষ্যই ছিল উত্তর-পূর্বে মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়া এবং লড়াই করা। তিনি আরও বলেন, আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের অংশ হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ব্যুরোর তত্ত্বাবধানে ৭৫,০০০ কেজি মাদক ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু তিনি খুশি যে, ৭৫,০০০ কেজির পরিবর্তে, ১,৫০,০০০ কেজি মাদক ধ্বংস করা হয়েছে। এটা একটা বড় অর্জন।

    তাঁর তত্ত্বাবধানে সেদিন প্রায় ৪০,০০০ কেজি জব্দ করা মাদক নষ্ট করা হয়েছে। সেসময় ভার্চুয়ালি ভাবে উপস্থিত ছিলেন অমিত শাহ। এছাড়াও গুয়াহাটিতে এনসিবি ১১,০০০ কেজি, আসাম পুলিশ প্রায় ৮০০০ কেজি নিষিদ্ধ মাদকদ্রব্য নষ্ট করেছে। আবার ত্রিপুরায় সর্বোচ্চ ১২০০০ কেজি, অরুণাচল প্রদেশে ৪০০০ কেজি মাদকদ্রব্য, মেঘালয়ে ১৬০০ কেজি, মণিপুরে ১৯০০ কেজি, মিজোরামে ১৫০০ কেজি এবং নাগাল্যান্ডে ৩৯৬ কেজি মাদক পোড়ানো হয়েছে।

    সেদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিংকে তার রাজ্যে পপি এবং গাঁজা চাষ রোধ করার প্রচেষ্টার জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, “ভারতকে মাদক মুক্ত করা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন এবং আমাদের এটিকে বাস্তবে পরিণত করতে হবে।”

     

LinkedIn
Share