Tag: Amit Shah

Amit Shah

  • Suvendu Adhikari: আইনশৃঙ্খলা নিয়ে অমিত শাহকে চিঠি শুভেন্দুর, দাবি এনআইএ তদন্তেরও

    Suvendu Adhikari: আইনশৃঙ্খলা নিয়ে অমিত শাহকে চিঠি শুভেন্দুর, দাবি এনআইএ তদন্তেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে (Amit Shah) চিঠি দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মুর্শিদাবাদের ডোমকলে বিস্ফোরণ ও বীরভূমে বিস্ফোরক উদ্ধারের মতো ঘটনায় এনআইএ (NIA) তদন্তের দাবিও জানান তিনি।

    গত সপ্তাহে পাণ্ডবেশ্বরে বোমা বিস্ফোরণ হয়। ৩০ জুন বীরভূমে প্রচুর পরিমাণ জিলেটিন স্টিক, অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের মতো বিস্ফোরক উদ্ধার হয়। সোমবার মুর্শিদাবাদের ডোমকলের বাঘারপুর রমনা এলাকায় প্রবল বিস্ফোরণ হয়। বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে গোটা তল্লাট। মৃত্যু হয় সিরাজুল শেখ নাম বছর সাতাশের এক যুবকের। বিস্ফোরণের অভিঘাতে হাত উড়ে গিয়েছে তার সঙ্গী নাজমুল শেখের। মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নাজমুল। স্থানীয়দের অভিযোগ, বোমা বাঁধতে গিয়েই বিস্ফোরণ হয়েছিল। পুলিশও ঘটনাস্থল থেকে বেশ কয়েকটি তাজা বোমা উদ্ধার করে।

    আরও পড়ুন : আগামী ৩০-৪০ বছর ভারতে বিজেপি-রাজ, শীঘ্রই দখলে বাংলাও, প্রত্যয়ী শাহ

    এই প্রথম নয়, জানুয়ারি মাসে বেলডাঙায়ও একইরকম ঘটনা ঘটেছিল। এরকম একের পর এক ঘটনার কথা স্বারাষ্ট্রমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে উল্লেখ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) , মালদহ (Malda) এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় (South 24 Pargana) নিয়মিত এমন ঘটনা ঘটছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

    আরও পড়ুন : আগামী ৯ জুলাই রাজ্যে প্রচারে আসতে পারেন এনডিএ-র রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু, প্রস্তুতি তুঙ্গে

    শুভেন্দু বলেন, গত সপ্তাহে বীরভূম থেকে ২৪ হাজার কোটি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট ও ৮১ হাজার টুকরো ডিটোনেটর উদ্ধার করা হয়েছে। যা গোটা বীরভূমকে উড়িয়ে দেওয়ার জন্যে যথেষ্ট। এই বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরণ কাদের মারফত পাচার হয়েছিল, আর কোথা থেকে এল, তা জানতেই তদন্তের আবেদন জানিয়েছেন তিনি। 

    রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়েও চিঠিতে ফের উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন শুভেন্দু। বলেন, পশ্চিমবঙ্গ বারুদের স্তূপে রয়েছে। জিলেটিন স্টিক বাজেয়াপ্ত করছেন তদন্তকারীরা। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি পাঠিয়েছি এবং ই-মেইলও করেছি। একের পর এক ঘটনায় এনআইএ তদন্ত চাই।

     

  • Modi meets Droupadi Murmu: ভারতের উন্নয়ন সম্পর্কে দ্রৌপদীর উপলব্ধি অসাধারণ: মোদি 

    Modi meets Droupadi Murmu: ভারতের উন্নয়ন সম্পর্কে দ্রৌপদীর উপলব্ধি অসাধারণ: মোদি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এনডিএ-র রাষ্ট্রপতি (NDA) পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর (Droupadi Murmu) সঙ্গে গতকাল দিল্লিতে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। আজ, শুক্রবার নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah), প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh) এবং বিজেপি ও এনডিএ শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের উপস্থিতিতে মনোনয়ন জমা দিলেন দ্রৌপদী মুর্মু। দিল্লিতে বৈঠকের পর রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীর ভূয়সী প্রশংসা করেন মোদি। তিনি বলেন, স্থল সমস্যা এবং ভারতের উন্নয়নের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে দ্রৌপদীর উপলব্ধি অসাধারণ।

    আরও পড়ুন: রাজনৈতিক থেকে প্রশাসনিক— একনজরে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর জীবন  

    ট্যুইটারে দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে সাক্ষাতের ছবি শেয়ার করে মোদি লেখেন, “দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে দেখা হল। এনডিএ- র দ্রৌপদী মুর্মুকে দেশের রাষ্ট্রপতির প্রার্থী করার সিদ্ধান্তে খুশি গোটা দেশ। স্থল সমস্যা এবং ভারতের উন্নয়নের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে দ্রৌপদীর উপলব্ধি অসাধারণ।”   

    [tw]


    [/tw]

    আগামী ১৮ জুলাই দেশে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। তাতে মুখোমুখি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামছেন দ্রৌপদী মুর্মু এবং যশবন্ত সিনহা। ২৪ জুলাই রাষ্ট্রপতি পদে মেয়াদ শেষ হচ্ছে বর্তমান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের (Ramnath Kovind)। তার আগে, ২১ জুলাই রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ভোটগণনা সম্পন্ন হবে। তবে রাইসিনা হিল দখলের লড়াইয়ে কে শেষ হাসিটি হাসে তাই এখন দেখার অপেক্ষা। দ্রৌপদী মুর্মুর নাম প্রস্তাব করেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    আরও পড়ুন: “ওনাকে সম্মান করি, তবে…”, দ্রৌপদী মুর্মু সম্পর্কে কী বললেন প্রতিদ্বন্দ্বী যশবন্ত? 

    ওড়িশার রাইরাংপুরের প্রথম কাউন্সিলর ছিলেন দ্রৌপদী। তিনি ঝাড়খণ্ডের নবম রাজ্যপালের দায়িত্বও সামলেছেন। তিনিই ঝাড়খণ্ডের প্রথম রাজ্যপাল যিনি তাঁর কার্যকালীন মেয়াদ সম্পূর্ণ করতে পেরেছিলেন। এছাড়াও ২০০০ এবং ২০০৪ সালে তিনি বিজেডি এবং বিজেপির জোট সরকারে পরিবহণ, পশুপালন এবং মৎস্য দফতরের মতো গুরুত্বপূর্ণ দফতর সামলেছেন। রাইসিনা দখলের পথে তিনি যশবন্ত সিনহার থেকে অনেকটাই এগিয়ে। এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।  

    দ্রৌপদী মুর্মু ইতিহাস তৈরি করতে চলেছেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয়ী হলে, আদিবাসী সম্প্রদায় থেকে তিনিই প্রথম ভারতের সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদে বসবেন। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, দেশের অন্যান্য রাজ্যের পাশাপাশি মনোনয়নে প্রস্তাবক বা সমর্থক হিসাবে অনেক আদিবাসী সাংসদ ও বিধায়ককে দিয়ে সই করানো হয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন বাংলার তিন জন। ঝাড়গ্রামের সাংসদ কুনার হেমব্রম, মালদহের হবিবপুরের বিধায়ক জোয়েল মুর্মু এবং দক্ষিণ দিনাজপুরের তপনের বিধায়ক বুধুরাই টুডু। 

     

  • Amit Shah: আগামী ৩০-৪০ বছর ভারতে বিজেপি-রাজ, শীঘ্রই দখলে বাংলাও, প্রত্যয়ী শাহ   

    Amit Shah: আগামী ৩০-৪০ বছর ভারতে বিজেপি-রাজ, শীঘ্রই দখলে বাংলাও, প্রত্যয়ী শাহ   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৩০-৪০ বছর ভারতে (India) রাজ করবে বিজেপি (BJP)। দেশ হবে বিশ্বগুরু। তেলঙ্গানার হায়দরাবাদে (Hyderabad) বিজেপির দুদিনের জাতীয় কর্মসমিতির (National Executive Meeting) বৈঠকে এই আশা ব্যক্ত করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা অমিত শাহ (Amit Shah)। শীঘ্রই বাংলা এবং তেলঙ্গানাও পরিবারতন্ত্রের হাত থেকে মুক্তি পাবে বলে আশাবাদী অমিত।

    ১৮ বছর পর এবার ফের হায়দরাবাদে হচ্ছে বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক। দুদিন ব্যাপী ওই বৈঠক শুরু হয়েছে শনিবার। বৈঠকে উপস্থিত রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। রবিবার বৈঠকে প্রস্তাব পেশ করছিলেন শাহ। সেই সময়ই পরিবারতন্ত্রকে নিশানা করেন তিনি। বলেন, খুব শীঘ্রই বাংলা এবং তেলঙ্গানা পরিবারতন্ত্র থেকে মুক্তি পাবে। সেখানে বিজেপি জয়ী হবে।

    আরও পড়ুন : সব রাজ্যেরই উচিত অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু করা, জানালেন ধামি

    এদিনের ভাষণে কংগ্রেস ও তার সহযোগী দলগুলিকে নিশানা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বলেন, কংগ্রেস সহ বেশিরভাগ বিরোধী দল পরিবারতান্ত্রিক, নীতিহীন, দুর্নীতিগ্রস্ত, সুবিধাবাদী রাজনীতির মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। আগে পরিবারতন্ত্র ও তুষ্টিকরণের ভিত্তিতে ভোট হত। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সেই অবস্থা থেকে মুক্তি মিলেছে। বর্তমানে নির্বাচন পলিটিক্স অফ পারফরম্যান্স এবং উন্নয়নের ওপর ভিত্তি করে হয়।

    এদিন রাজনৈতিক প্রস্তাবে শাহ দেশের বিভিন্ন রাজ্যে চলা পরিবারতন্ত্রের কথার উল্লেখ করেন। কংগ্রেসের দিকে নিশানা তাক করে তিনি বলেন, কংগ্রেস পারিবারিক দল হয়ে গিয়েছে। পরিবারের হাত থেকে ক্ষমতা চলে যাওয়ার ভয়ে সভাপতি নির্বাচনই করছে না। অচিরেই বাংলা, কেরালা, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং ওডিশায়ও বিজেপির সরকার হবে বলে প্রত্যয়ী শাহ। এর পরেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আগামী ৩০-৪০ বছর ভারতে রাজ করবে বিজেপি। দেশ হবে বিশ্বগুরু।   দেশের বিভিন্ন জায়গায় আঞ্চলিকতাবাদ, পরিবারতন্ত্র এবং তোষণবাদ চলছে বলে এদিন পেশ করা বিজেপির রাজনৈতিক প্রস্তাবে অভিযোগ তোলা হয়েছে। এই পরিস্থিতির বদল এনে বিজেপি চায় উন্নয়নের রাজনীতি, কাজ করার রাজনীতি।

    আরও পড়ুন : হায়দরাবাদে শুরু বিজেপির জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক, কেন বাছা হল নিজামের শহর?

     

  • Maharashtra Political Crisis: মহারাষ্ট্রে সংকটে উদ্ধব-সরকার! নিখোঁজ মন্ত্রী সহ ২৭ বিধায়ক

    Maharashtra Political Crisis: মহারাষ্ট্রে সংকটে উদ্ধব-সরকার! নিখোঁজ মন্ত্রী সহ ২৭ বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) জোর সংকটে উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) সরকার। প্রায় ২৬ জন বিধায়ক (MLA) নিয়ে আচমকাই ‘নিখোঁজ’ হয়ে গিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী তথা শিবসেনার (Shiv Sena) বর্ষীয়ান নেতা একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। তিনি বিজেপিতে (BJP) যোগ দিতে পারেন বলে সূত্রের খবর। গুজরাটের সুরাটের (Surat) একটি পাঁচতারা হোটেলে তাঁরা রয়েছেন বলে খবর। ওই হোটেল এবং একনাথের বাড়ির সামনে কড়া পুলিশি প্রহরার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    শুধু তাই নয়, আরও ৯ বিধায়ক একনাথের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বলে খবর। সূত্রের খবর, একনাথ সহ মহারাষ্ট্রের অন্তত ৩৬ জন বিধায়ক ‘বিদ্রোহের পথে’। ফলে, এই পরিস্থিতিতে চরম বিপাকে মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। মহারাষ্ট্রের সরকারের পতনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এদিকে, মহারাষ্ট্রের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার (J P Nadda) সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    আরও পড়ুন : সন্ধ্যায় বৈঠকে বিজেপি, মঙ্গলেই চূড়ান্ত রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীর নাম?

    মহারাষ্ট্রের থানে এলাকার প্রভাবশালী নেতা একনাথ। গতকাল পর্যন্ত তিনি শিবসেনা, কংগ্রেস ও ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি (এনসিপি)-কে গঠিত মহা বিকাশ অঘাড়ি (MVA) জোট সরকারে নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের দায়িত্বে রয়েছেন। এই সরকারের মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে। 

    সোমবার বিধান পরিষদের ভোট হয় মহারাষ্ট্রে। এই নির্বাচনে শিবসেনা ৬৪টি ভোট পাবে বলে আশা করা হয়েছিল। যদিও উল্টো দিকে পড়ে ১২টি ভোট। তার পর থেকেই শুরু হয় জল্পনা। এই ঘটনার পর থেকেই আর খোঁজ মিলছে না একনাথেরও। ইতিমধ্যেই, দলের মুখ্য সচেতকের পদ থেকে একনাথকে বরখাস্ত করেছে শিবসেনা।

    একনাথ ‘নিখোঁজ’ হতেই তড়িঘড়ি বিধায়ক ও মন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠক ডেকেছেন উদ্ধব ঠাকরে। বিদ্রোহী বিধায়করা যদি বিপক্ষ শিবিরে যোগ দেন, তাহলে, দ্রুত বদলে যাবে মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট। কারণ, মহারাষ্ট্রের বিধানসভার সংখ্যা ২৮৮। একজন মারা যাওয়ায় বর্তমানে শক্তি ২৮৭। অর্থাৎ, আস্থা ভোট জিততে কোনও দলের প্রয়োজন ১৪৪। 

    বর্তমানে এমভিএ জোট সরকারের রয়েছে ১৫২ বিধায়ক। এর মধ্যে শিবসেনার রয়েছে ৫৫ জন, এনসিপি-র ৫৩ এবং কংগ্রেসের ৪৪ জন বিধায়ক রয়েছে। অন্যদিকে, বিজেপির সংখ্যা ১০৬। এছাড়া নির্দল ও অন্যান্যরা মিলিয়ে ২৯ জন। 

    এখন একনাথের সঙ্গে যদি ২৭ জন বিজেপিতে যোগ দেয়, তাহলে বিজেপির সংখ্যা হবে ১৩৩। অন্যদিকে, জোট সরকারের সংখ্যা কমে দাঁড়াবে ১২২। যে ৯ বিধায়কেক কথা বলা হচ্ছে, যাঁরা একনাথের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন, তাঁদের সংখ্যা ধরা হলে, বিজেপির সংখ্যা বেড়ে হবে ১৪২। ফলে, সেক্ষেত্রে, সরকার পতনের সম্ভাবনা প্রবল। 

    পরিস্থিতি সামাল দিতে ‘বিদ্রোহী’দের বার্তা পাঠিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। তবে তাতে আদৌ চিঁড়ে ভিজবে কিনা, তা বলবে সময়। গোটা ঘটনায় বিজেপিকে নিশানা করেছেন সাংসদ শিবসেনার সঞ্জয় রাউত। তিনি বলেন, এটা উদ্ধব ঠাকরে সরকারকে ফেলার একটা চক্রান্ত। তিনি বলেন, এই একই ষড়যন্ত্র হয়েছিল মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থানেও। 

    আরও পড়ুন : কেউ রানি ভিক্টোরিয়া বা যুবরাজ নয়! সোমবার রাহুলের জেরা প্রসঙ্গে বিজেপি

    এদিকে, মহারাষ্ট্রের পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে ইতিমধ্যেই একপ্রস্ত বৈঠক করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) ও বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি (BJP National President) জেপি নাড্ডা। সূত্রের খবর, মহারাষ্ট্রের এই টালমাটাল পরিস্থিতিতে বিজেপির কী করণীয়, তা আলোচনা হয়েছে পদ্ম শিবিরের এই দুই হেভিওয়েট নেতার। বিজেপির একটি সূত্রের খবর, উদ্ধব ঠাকরে সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে চলেছে পদ্ম শিবির। 

    এখন দেখার, আরব সাগরের লোনা জল কোন দিকে গড়ায়!

     

  • Manipur landslide: ভয়াবহ ধসে মণিপুরে মৃত ৯ সেনা-সহ ১০ জন, চলছে উদ্ধারকাজ

    Manipur landslide: ভয়াবহ ধসে মণিপুরে মৃত ৯ সেনা-সহ ১০ জন, চলছে উদ্ধারকাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আচমকা ধসে বিপর্যস্ত মণিপুর (Manipur)। এবার ধসের (Landslide) কবলে পড়ল টেরিটোরিয়াল আর্মির (Army) সদস্যরা। ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ। নামানো হয়েছে ভারতীয় সেনা বাহিনী ও আসম রাইফেলের জওয়ানদের। এখনও পর্যন্ত দশজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এঁদের মধ্যে ৯ জন সেনা। একজন রেলের কর্মী। উদ্ধার করা হয়েছে ১৩ জন সেনা বহিনীর কর্মী ও ৫ জন সাধারণ মানুষকে। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ৪০ থেকতে ৫০ জন ধসে আটকে রয়েছে।

    এদিন নোনে জেলায় ধসের মুখে পড়ে ১০৭ টেরিটোরিয়াল আর্মির একটি ক্যাম্প। মৃত ১০ জনের মধ্যে ৯ জনই টেরিটোরিয়াল আর্মির জওয়ান,  ইম্ফল-জিরিবাম রেলওয়ে প্রজেক্টের কাজ চলছিল বলেই নিরাপত্তার জন্য সেখানে মোতায়েন ছিলেন জওয়ানরা। বুধবার রাতে তুপুল ইয়ার্ড রেলওয়ে কনস্ট্রাকশন ক্যাম্পের কাছে ধসের ঘটনাটি ঘটে। নিখোঁজ ৫০ জনের মধ্যে পাঁচ জন সাধারণ নাগরিক বলে জানা গিয়েছে। ব্যাপক ধসে ইজেই নদীর একাংশ প্রায় রুদ্ধ হয়ে গিয়েছে। তার ফলে নিচু এলাকা বানভাসি হওয়ার আশঙ্কা।

    আরও পড়ুন: ক্রিপ্টোকারেন্সি কতটা বিপজ্জনক? আমজনতাকে সতর্ক করল আরবিআই

    ধসের কারণে আটকে যায় অনেকে। কয়েকজনকে উদ্ধার করা গেলেও এখনও আটকে রয়েছেন প্রায় জনা পঞ্চাশেক মানুষ। আহতদের ভর্তি করা হয়েছে স্থানীয় হাসপাতালে। উদ্ধারকাজ চলাকালীন নতুন করে ধস হয়। সেনা বাহিনীর এক কর্মকর্তার মতে, আবহাওয়াও খারাপ হওয়ার কারণে সাময়িকভাবে বেশ কিছুক্ষণ উদ্ধারকাজ বন্ধ রাখা হয়েছিল। তবে আবহাওয়া ঠিক হলে ফের উদ্ধারকাজ শুরু হয় জানান তিনি। ঘটনাস্থলে রয়েছে ভারতীয় সেনা বাহিনীর হেলিকপ্টার।

    পরিস্থিতি নিয়ে মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং এবং রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে কথা বলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। টুইটে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লেখেন, মণিপুরের টুপুল রেলস্টেশনের কাছে ধসের ব্যাপারে মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে কথা হয়েছে। তৎপরতার সঙ্গে উদ্ধারকাজ চলছে। বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী উদ্ধার অভিযানে নেমেছে। আরও দুটি দল ঘটনাস্থলে যাচ্ছে। তিনি জানান, বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ইতিমধ্যেই উদ্ধারকাজ শুরু করেছে। আরও দু’টি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছোচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং জরুরি বৈঠক ডেকে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেন। লোকজনকেও সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। নদীর কাছাকাছি না আসার এবং ধসের কারণে ৩৭ নম্বর জাতীয় সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। মৃতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন মণিপুরের রাজ্যপাল।

    স্থানীয়দের মতে, বেশ কয়েকদিন ধরে মণিপুরে ভারী বৃষ্টিপাত চলছে। আবহাওয়া দফতরের তরফে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল। এই সময় ধসের প্রবণতা অনেকটাই বেশি থাকে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ওই পথ দিয়ে যানবাহন চলাচল।

  • Independent Tamil Nadu: স্বাধীন তামিলনাড়ু চাইতে বাধ্য করবেন না, কেন্দ্রকে বার্তা ডিএমকে-র

    Independent Tamil Nadu: স্বাধীন তামিলনাড়ু চাইতে বাধ্য করবেন না, কেন্দ্রকে বার্তা ডিএমকে-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিচ্ছিন্নতাবাদ! স্বায়ত্ত্বশাসনের দাবি তুললেন ডিএমকের (DMK) নেতা এ রাজা (A Raja)। তামিলনাড়ুকে (Tamil Nadu) স্বায়ত্ত্বশাসন দেওয়া না হলে তাঁরা স্বাধীন রাষ্ট্রের (Independent State) দাবিতে পথে নামবেন বলেও হুঁশিয়ারি দিলেন এই বর্ষীয়ান নেতা। এনিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছেও আবেদন জানিয়েছেন তিনি। 

    রবিবার পশ্চিম তামিলনাড়ুর নমক্কলে (Namakkal, TN) দলের গ্রামীণ জনপ্রতিনিধিদের এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন এ রাজা। হাজির ছিলেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন (M K Stalin)। তাঁর উপস্থিতিতেই কেন্দ্রের কাছে রাজ্যের স্বায়ত্বশাসন দাবি করেন এ রাজা। প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দাবি, “দ্রাবিড় আন্দোলনের আইকন পেরিয়ার আমৃত্যু পৃথক রাষ্ট্রের দাবি করে এসেছেন। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী (এম কে স্ট্যালিন) আন্নাদুরাইয়ের (ডিএমকের প্রতিষ্ঠাতা) পথে চলেন। আমাদের পেরিয়ারের পথে হাঁটতে বাধ্য করবেন না। আলাদা রাজ্যের দাবিতে রাস্তায় নামতে বাধ্য করবেন না। আমরা অনুরোধ করছি, আমাদের স্বায়ত্বশাসন দিয়ে দিন।” 

    [tw]


    [/tw]

    রাজ্যের শাসক দলের বর্ষীয়ান নেতা এ রাজা আরও বলেন, “আমরা অহংকার করে বলছি না। আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে আবেদন করছি। আমরা পৃথক রাষ্ট্রের দাবি থেকে সরে এসেছি। কিন্তু আমরা স্বায়ত্বশাসন চাইছি। এটা আমাদের ন্যায্য দাবি।” 

    আরও পড়ুন: করাচিতে জরুরি অবতরণ, কী হল দুবাইগামী স্পাইসজেটের বিমানে?

    স্বাভাবিকভাবেই ডিএমকে নেতার এই হুঁশিয়ারি ঘিরে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ছে। সমালোচনায় সরব হয়েছে বিজেপি।  এ রাজাকে পালটা দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সিটি রবি। তামিলনাড়ুতে গেরুয়া শিবিরের দায়িত্বে রয়েছেন তিনি। রবির কথায়, “পাঁচ দশক ধরে তামিলনাড়ুতে রাজনীতি করার পরও ওরা এই কথা বলছেন। তাতে এটাই প্রমাণ হচ্ছে যে এ রাজ্যে বিজেপির উত্থান ডিএমকেকে চাপে ফেলছে। তাদের আদর্শ ব্যর্থ হয়েছে। তাই ওরা ভয় পেয়ে এ ধরনের কথা বলছে।”

    তবে এ রাজার মন্তব্য় নিয়ে শোরগোল শুরু হওয়ার পর তা মোকাবিলা করতে আসরে নামেন দলীয় সাংসদ টিকেএস এলংগোবন। তিনি বলেন, হতাশা থেকে এমন মন্তব্য করেছেন রাজা। পৃথক রাষ্ট্রের দাবি তোলার মতো কোনও নীতি কোনও দিনই ছিল না ডিএমকের। তবে রাজ্যের হাতে অধিক ক্ষমতা তুলে দেওয়ার দাবি থেকেই রাজার এমন মন্তব্য বলে সাফাই দিয়েছেন তিনি। 

  • 2002 Gujarat riots case:  মোদিকেও প্রশ্ন করেছিল সিট, কেউ ধর্না দেয়নি, কংগ্রেসের বিক্ষোভকে কটাক্ষ শাহের

    2002 Gujarat riots case: মোদিকেও প্রশ্ন করেছিল সিট, কেউ ধর্না দেয়নি, কংগ্রেসের বিক্ষোভকে কটাক্ষ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় রাহুল গান্ধীকে সমন জারি করে জেরা করেছে ইডি। এর প্রতিবাদে ইডির দফতরের বাইরে তুমুল প্রতিবাদ প্রদর্শন করেন কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরা। এই নিয়েই রাহুলকে বিঁধছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর উদাহরণ দিয়ে  স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, ‘সিটের সামনে হাজিরা দিতে মোদিজি কোনও নাটক করেননি। গণতন্ত্রে সংবিধানকে কীভাবে সম্মান করা উচিত, সমস্ত রাজনৈতিক ব্যক্তিদের কাছে তার একটি আদর্শ উদাহরণ উপস্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। মোদিজিকেও প্রশ্ন করা হয়েছিল, কিন্তু কেউ প্রতিবাদ করেনি, সারা দেশের কর্মীরা মোদিজির সাথে সংহতি প্রকাশ করেনি। আমরা আইনের সাথে সহযোগিতা করেছি। আমাকেও গ্রেফতার করা হয়। আমরা প্রতিবাদ করিনি। ’

    গুজরাট হিংসার ঘটনায় তৎকালীন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীকে ক্লিনচিট দিয়েছিল সিট। সিটের দেওয়ার তথ্যের ভিত্তিতেই নরেন্দ্র মোদিকে ক্লিনচিটের রায় দেয় গুজরাট হাইকোর্ট। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) মামলা করেছিলেন জাকিয়া জাফরি। শুক্রবার তাঁর সেই মামলা খারিজ করে দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। এরপরই বিরোধীদের একহাত নেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। রাহুল গান্ধীর নাম না করে তাঁকে কটাক্ষ করে অমিত বলেন, “মোদিজি নাটক করেননি।” শাহ জানান, বিশেষ তদন্তকারী দলের জিজ্ঞাসাবাদে বসতে মোদি কখনও না বলেননি। সত্যের জন্য অপেক্ষা করেছেন। তাঁকে জেরা করা হয়েছিল কিন্তু কেউ ধর্না দেয়নি। কোনও  দলীয় কর্মী তাঁর পাশে দাঁড়াতে আসেনি। তিনি কাউকে সে কথা বলেনওনি। 

    আরও পড়ুন: ‘শিবের মতো বিষপান করেছেন মোদি’, গুজরাট হিংসা প্রসঙ্গে অমিত শাহ

    বিজেপির ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি’র জেরে ইডি-র মতো কেন্দ্রীয় সংস্থাকে কাজে লাগিয়ে সনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধীদের ‘হেনস্থা’ করা হচ্ছে, এই অভিযোগে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ চালায় কংগ্রেস। কিন্তু কংগ্রেস জমানায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দলের সামনে বিভিন্ন মামলায় হাজিরা দিতে হয়েছিল নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহকে। তাঁরা কিন্তু কোনও প্রতিবাদ ছাড়াই তদন্তে সাহায্য করেছিলেন। কোনও নাটক হয়নি বলে দাবি রাজনৈতিক মহলেরও। 

    ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় ইডির জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি রাহুল গান্ধী। টানা কয়েকদিন ধরে দফায় দফায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাঁকে। তা নিয়ে প্রথম দিনে থেকেই রাস্তায় নেমেছে কংগ্রেস। দেশজুড়ে বিভিন্ন রাজ্যে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘিরে কংগ্রেস কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় খণ্ডযুদ্ধ হয়েছে। উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম প্রায় সব রাজ্যেই একই ছবি। বিহারের পাটনা, ঝাড়খন্ডের রাঁচিতে রাস্তায় নামেন কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা। আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। বারবার পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। উত্তরপ্রদেশের লখনউতে বিক্ষোভ আন্দোলনে ডাক দেয় হাতশিবির। দিল্লি, বেঙ্গালুরু, জয়পুর, চণ্ডীগড়, আগরতলায়  রাস্তায় নেমেছিলেন কংগ্রেস নেতা ও কর্মীরা। কর্মসূচি ঘিরে ধুন্ধুমার হয় প্রায় সব জায়গাতেই। হায়দরাবাদে আন্দোলন ধ্বংসাত্মক হয়ে ওঠে। গাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান কংগ্রেস কর্মীরা।

    আরও পড়ুন: গুজরাট হিংসায় মোদির ক্লিনচিট বহাল সুপ্রিম কোর্টের, বিরোধীদের নিশানা বিজেপির

    উত্তরপ্রদেশের লখনউ তেতে ওঠে কংগ্রেসের বিক্ষোভে। কর্ণাটকে বিরোধী দলনেতা সিদ্দারামাইয়ার নেতৃত্বে বিক্ষোভ দেখিয়েছে কংগ্রেস। রাজস্থানের জয়পুরেও ব্যাপক বিক্ষোভ দেখানো হয়েছে কংগ্রেসের তরফে। রাহুল গান্ধীকে ইডির জিজ্ঞাসাবাদ নিয়ে দিল্লির রাজপথে বিরোধিতা করেছেন অধীর চৌধুরী, কেসি বেণুগোপাল, ভূপেশ বাঘেল, অজয় মাকেন, গৌরব গগৈয়ের মতো কংগ্রেসের শীর্ষ নেতারা। কিন্তু রাজনৈতিক মহলে বারবার প্রশ্ন উঠেছে একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষনেতার দিকে অভিযোগের আঙুল উঠেছে। তদন্তে সাহায্য করলেই হল। নির্দোষ হলে তো যে কেউ ছাড়া পাবেন, তাহলে এত নাটক কেন? কিসের ভয়?

    প্রশ্ন উঠেছে কংগ্রেসের জমানাতে গুজরাত দাঙ্গা নিয়ে ১২ বছর আগে সিবিআইয়ের জেরার মুখে পড়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ। বিজেপি তো তখন এত বিরোধিতা করেনি! 

    আরও পড়ুন: জাকিয়া জাফরির কষ্টকে ব্যবহার করেছেন তিস্তা শেতলবাদ! অভিমত সুপ্রিম কোর্টের

    ৯ ঘণ্টা জেরা ও ১০০ টি পর পর প্রশ্ন। প্রসঙ্গ ছিল গুজরাতের বুকে ২০০২ সালের বিধ্বংসী হিংসার ঘটনা। যে ঘটনা নিয়ে খোদ সেরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে নরেন্দ্র মোদি পড়েছিলেন সিবিআই জেরার মুখে। একের পর এক প্রশ্ন। অথচ ধৈর্য্য হারাননি। এড়াননি একটা প্রশ্নও। ৯ ঘণ্টার ম্যারাথন জেরায় এক কাপ চা-ও পর্যন্ত নেননি নরেন্দ্র মোদি। গুজরাট দাঙ্গায় মোদিকে জিজ্ঞাসাবাদ পর্বে এমন সব তথ্য উঠে এসেছিল তদন্তকারী দলের প্রধান আরকে রাঘবনের লেখা বইয়েও।   গান্ধীনগরে সিটের অফিসে জেরার জন্য হাজিরা দিতেও সম্মত হয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। সে নিয়ে ‘আ রোড ওয়েল ট্রাভেলড’ বইয়ে রাঘবন লিখেছেন,”মুখ্যমন্ত্রীর কর্মীদের আমরা বলেছিলাম, সিটের অফিসে তাঁকে আসতে হবে। অন্য কোথাও হলে তা তদন্তে প্রভাবিত করতে পারে। তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরেছিলেন। সিটের অফিসে আসতে সম্মত হন।” সিটের অফিসে ৯ ঘণ্টার জেরায় ১০০টির কাছাকাছি প্রশ্ন করা হয়েছিল তৎকালীন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। কোনও প্রশ্নই এড়িয়ে যাননি তিনি। এমনকি উত্তর সাজানোর চেষ্টা করেছেন বলেও মনে হয়নি।’ ২০১০ সালে মোদিকে টানা ১৩ ঘণ্টা জেরা করেছিল সিট। ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে গুজরাট দাঙ্গার তদন্ত শেষ করে রিপোর্ট দেয় সিট। ক্লিনচিট পান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রিপোর্টে বলা হয়, দোষী সাব্যস্ত করার মতো কোনও প্রমাণই মেলেনি।  

    সোহরাবুদ্দিন ভুয়ো সংঘর্ষ মামলায়  রাজ্যছাড়া ছিলেন অমিত শাহ। গুজরাতে প্রবেশ করতে পারতেন না। তার আগে তাঁকে গ্রেফতারও করেছিল সিবিআই। গ্রেফতারির ঠিক আগে আমদাবাদের বিজেপি দফতরে গিয়ে শাহ বলে এসেছিলেন, সব অভিযোগ মিথ্যা। কিন্তু কোনও দলীয় কর্মীদের নিয়ে জমায়েত করতে যায়নি বিজেপি। পরে আদালতে নিষ্কৃতি পান অমিত। তাহলে সেসময় কি কংগ্রেস তদন্ত সাজিয়েছিল? প্রশ্ন উঠছে তা নিয়েও।

  • Presidential Election: দিল্লি পৌঁছলেন দ্রৌপদী, শুক্রবার মনোনয়নপত্র জমা দেবেন

    Presidential Election: দিল্লি পৌঁছলেন দ্রৌপদী, শুক্রবার মনোনয়নপত্র জমা দেবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) প্রাক্তন রাজ্যপাল তথা এনডিএ-র (NDA) রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu) বৃহস্পতিবার ভুবনেশ্বর থেকে রাজধানী দিল্লিতে পৌঁছেছেন। তাঁকে দিল্লি (Delhi) বিমানবন্দরে স্বাগত জানান বিজেপি নেতারা। শুক্রবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা (File Nomination) দেবেন তিনি। তাঁর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় উপস্থিত থাকার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)  এবং বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার। থাকবেন  বিজেপি শাসিত বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও।

    [tw]


    [/tw]

    এদিন ভুবনেশ্বরের এমসিএল গেস্ট হাউস থেকে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা হন দ্রৌপদী। এই প্রথম কোনও দলিত আদিবাসী মহিলা দেশের রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হলেন। ফলে তাঁকে নিয়ে দেশের আদিবাসী সমাজ রীতিমতো উল্লসিত। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার উপস্থিতিতে দলের সংসদীয় বোর্ডের বৈঠকে দ্রৌপদীর নাম রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত হয়। এখবর শুনে প্রথমে বিশ্বাসই করতে পারেননি দ্রৌপদী এবং তাঁর পরিবারের লোকেরা। তাই বুধবার সকালেই দ্রৌপদী চলে যান গ্রামের মন্দিরে। নিজের হাতে ঝাঁট দিয়ে পরিষ্কার করলেন ঠাকুরদালান। তারপর মাথা ঠেকিয়ে প্রণাম। সেখান থেকেই শুরু রাইসিনা হিলের দৌড়।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি পদে এগিয়ে দ্রৌপদী মুর্মু! ‘ঘরের মেয়ে’ কে সমর্থন নবীনের

    বছর চৌষট্টির দ্রৌপদী মুর্মু দীর্ঘদিনের রাজনীতিবিদ। রাজনৈতিক জীবন অন্তত আড়াই দশকের। দল থেকে আইনসভা, সর্বত্র বিভিন্ন পদে নানা দায়িত্ব সামলেছেন দ্রৌপদী মুর্মু। ২০০০ ও ২০০৪ সালে ওড়িশার রাইরংপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপির হয়ে জিতে বিধায়ক হন দ্রৌপদী মুর্মু। ওড়িশার বিজেপি-বিজেডি জোট সরকারে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী ছিলেন তিনি। ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৩ অবধি ওড়িশার সেচ ও বিদ্যুৎ দফতরে জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করেন দ্রৌপদী মুর্মু। তারপর ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৭ অবধি ছিলেন সাম্মানিক সহকারী শিক্ষক।১৯৯৭ সালে পুরভোটে জিতে কাউন্সিলর হন দ্রৌপদী মুর্মু। সেই সঙ্গে রাইরংপুর পুরসভার ভাইস চেয়ারপার্সনের দায়িত্বও পান তিনি।  দ্রৌপদী মুর্মু ২০১৫ থেকে ২০২১ অবধি ঝাড়খণ্ডের  রাজ্যপাল ছিলেন। রাষ্ট্রপতি পদে এনডিএ প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করলেই তিনি হয়ে যাবেন ভারতের প্রথম আদিবাসী মহিলা রাষ্ট্রপতি।

  • Assam Flood: আসামে বন্যায় মৃত ৮২, ক্ষতিগ্রস্ত ৪৭ লক্ষ! মুখ্যমন্ত্রীকে ফোন অমিত শাহের

    Assam Flood: আসামে বন্যায় মৃত ৮২, ক্ষতিগ্রস্ত ৪৭ লক্ষ! মুখ্যমন্ত্রীকে ফোন অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসামের বন্যা (Assam Flood) পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বন্যা এবং ভূমিধস মিলিয়ে আসামে মৃত্যু হয়েছে ৮২ জনের। শেষ ২৪ ঘণ্টাতেই নিহত হয়েছেন ১১ জন। উত্তর-পূর্ব ভারতে (North East India) এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে মোট ১৩১ জনের। রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার (CM Himanta Biswa Sarma) সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন অমিত শাহ (Amit Shah)। একটি ট্যুইট করে বিষয়টি নিজেই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Union Home Minister)।  কেন্দ্রের তরফ থেকে বন্যা কবলিত রাজ্যগুলিকে সাহায্যের বার্তা দেওয়া হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: উত্তর-পুর্ব ভারতে বন্যায় মৃত ৭১, শুধু আসামেই ক্ষতিগ্রস্ত ৪২ লক্ষ মানুষ

    [tw]


       [/tw]

    আরও একটি ট্যুইটে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “ক্ষয়ক্ষতির মূল্যায়ন করতে একটি আন্তঃমন্ত্রক কেন্দ্রীয় দল (IMCT) আসাম এবং মেঘালয়ের বন্যা কবলিত  এলাকা পরিদর্শন করবে। এর আগেও ২৬ থেকে ২৯ মে-র বন্যায় আইএমসিটি তাই করেছিল। 

    [tw]


    [/tw]

    আসামের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে রাজ্যের মন্ত্রীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বশর্মা। বন্যা কবলিত এলাকায় হেলিকপ্টারে করে ত্রাণ নিয়ে গিয়ে মাটিতে ছুঁড়ে দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। উদ্ধারকাজে কোনওরকম গাফিলতি বরদাস্ত করা হবে না, এমন কড়া বার্তাও দেন তিনি। 

    [tw]


    [/tw]

    আসাম বিপর্যয় মোকাবিলা কর্তৃপক্ষের দৈনিক বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ওই রাজ্যে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। কাছাড় জেলায় তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। দুজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে বরপেটায়। বাজালি, কামরূপ, করিমগঞ্জ, উদলগুড়িতে এক জন করে মৃত্যুর খবর মিলেছে। ডিব্রুগড়ে চার জন নিখোঁজ হয়েছেন। কাছাড়, হোজাই, তমুলপুর, উদলগুড়িতে এক জন করে নিখোঁজ।

    আরও পড়ুন: বন্যা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে আসামসহ উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে, মৃত্যু বেড়ে ৫৪  

    আসাম বিপর্যয় মোকাবিলা সংস্থার (ASDMA) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, সেরাজ্যে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৮২। রাজ্যের ৩০ জেলায় অন্তত ৪৭ লক্ষ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সব চেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বরপেটা, বক্সা, গোয়ালপাড়া আর কামরূপে।

    এদিকে মেঘালয়েও বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। তা নিয়ে মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী সাংমা কনরাডের সঙ্গেও কথা বলেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এদিকে আবহাওয়া দফতর সোমবার এই অঞ্চলের সাতটি রাজ্যে নতুন করে বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করেছে। বুলেটিন অনুসারে, শুক্রবার পর্যন্ত আসাম, মেঘালয়, অরুণাচল প্রদেশ, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, মণিপুর এবং ত্রিপুরায় ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে।

  • Telangana: কেসিআর-এর পতনের শুরু দাবি অমিতের! তেলঙ্গনা নিয়ে কী ভাবছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    Telangana: কেসিআর-এর পতনের শুরু দাবি অমিতের! তেলঙ্গনা নিয়ে কী ভাবছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য কংগ্রেস ছেড়ে আসা তেলঙ্গানার বিধায়ক কে রাজাগোপাল রেড্ডির বিজেপিতে যোগদানের মধ্য দিয়েই সে রাজ্যে কেসিআর জমানার শেষের শুরু হয়ে গিয়েছে, দাবি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। রবিবার, তেলঙ্গানার মুনুগোড়ে বিধানসভা উপনির্বাচনের জনসভায় বক্তব্য রাখার সময় এই দাবি করেন অমিত। রাজাগোপাল কংগ্রেস ত্যাগ করার ফলেই ওই কেন্দ্রে উপনির্বাচন হচ্ছে। হায়দরাবাদ থেকে প্রায় ৮৫ কিলোমিটার দূরে নালগোন্ডা জেলার মুনুগোড়েরই বিধায়ক ছিলেন তিনি। এদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘এই উপনির্বাচনে রাজাগোপাল রেড্ডিকে জেতান। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি, কেসিআরের দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার বিদায় নেবে!’’

    আরও পড়ুন: কেষ্ট যোগ! ভোলে ব্যোমের পর শিবশম্ভু রাইস মিলে হানা সিবিআইয়ের, কী মিলল?

    প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা থেকে রাজ্যের কৃষকদের বঞ্চিত রেখে ‘পাপ’ করেছে টিআরএস সরকার এদিন এমনই অভিযোগ তোলেন অমিত। তাঁর কথায়, কেন্দ্রের দু’লক্ষ কোটি টাকা সাহায্য সত্ত্বেও তেলঙ্গানা ঋণে ডুবে গিয়েছে। কোনও দলিতকে মুখ্যমন্ত্রী করার আশ্বাসের পাশাপাশি দলিত, বেকার ও জনজাতিদের দেওয়া বহু প্রতিশ্রুতিই রাখেননি কেসিআর। জ্বালানি তেলে ভ্যাট কমাননি। এমআইএম-এর ভয়ে তেলঙ্গানার মুক্তি দিবসও পালন করেননি। শাহের আশ্বাস, আগামী নির্বাচনে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী পাবে তেলঙ্গানা, যিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে কাজ করবেন। রাজ্যে বিজেপি ক্ষমতায় এলে কৃষকদের প্রতিটি ধানের দানা কেনা হবে, বলে জানান তিনি।

    রাতে ‘আরআরআর’ খ্যাত অভিনেতা এন টি রাম রাও (এনটিআর) জুনিয়রের সঙ্গে হায়দরাবাদে নৈশভোজ সেরেছেন শাহ। তাঁকে ‘তেলুগু ছবির রত্ন’ বলে দু’জনের ছবি টুইট করেছেন। শাহকে ধন্যবাদ দিয়েছেন জুনিয়রও। এনটিআর জুনিয়র তেলুগু দেশম (টিডিপি)-এর প্রতিষ্ঠাতা এন টি রাম রাওয়ের নাতি। এ দিন মিডিয়া টাইফুন রামোজি রাওয়ের আমন্ত্রণে রামোজি ফিল্ম সিটিতে তাঁর সঙ্গে দেখা করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

LinkedIn
Share