Tag: Andhra Pradesh

Andhra Pradesh

  • Andhra Pradesh: লক্ষ্য সনাতনী ধর্মরক্ষা! ‘নরসিংহ ভারাহি গণম’ নামের সংগঠন চালু অন্ধ্রের উপমুখ্যমন্ত্রীর

    Andhra Pradesh: লক্ষ্য সনাতনী ধর্মরক্ষা! ‘নরসিংহ ভারাহি গণম’ নামের সংগঠন চালু অন্ধ্রের উপমুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সনাতন ধর্মের রক্ষা ও প্রচারের উদ্দেশে অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) উপমুখ্যমন্ত্রী তথা জনসেনা পার্টির সভাপতি পবন কল্যাণ নতুন একটি সংগঠন তৈরি করলেন। দলেরই মধ্যে এই সংগঠন তৈরি করেছেন তিনি। নাম ‘নরসিংহ ভারাহি গণম’। এইভাবেই সনাতন ধর্মের মূল্যবোধ ও বিভিন্ন তত্ত্বকথা সাধারণ মানুষের কাছে সহজেই পৌঁছানো যাবে বলে মনে করছেন তিনি। একই সঙ্গে এই সংগঠন, সনাতন ধর্ম রক্ষার্থেও কাজ করবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

    কী বললেন পবণ কল্যাণ (Andhra Pradesh)? 

    গত সপ্তাহে শুক্রবার একটি সভাতে (Andhra Pradesh) পবন কল্যাণ ব্যাখ্যা করেন নরসিংহ ভারাহি গণমের কাজ ঠিক কী হতে চলেছে। তিনি সেখানেই বলেছিলেন, ‘‘মন্দির উন্নয়ন থেকে সনাতন ধর্মকে রক্ষা, সব কাজই করবে এই সংগঠন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘আমি সমস্ত ধর্মকে শ্রদ্ধা করি। কিন্তু আমার ধর্মকে বহুক্ষেত্রেই অশ্রদ্ধা এবং হুমকির সম্মুখীন হতে  হচ্ছে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘সনাতন ধর্মের ওপর যখনই আঘাত আসে তখন কাউকে প্রতিবাদ করতে দেখা যায় না। এই সমালোচকরাও এখন সিলেক্টিভ প্রতিবাদ করেন।’’

    হিন্দুদের জেগে ওঠার সময় এসেছে 

    একই সঙ্গে বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধেও সরব হন অন্ধপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী (Andhra Pradesh) এবং তিনি (Pawan Kalyan) বলেন, ‘‘হিন্দুদের জেগে ওঠার সময় এসেছে এবং তাদের কর্তব্য হল যখনই, যে কোনও রকমের আঘাতকে প্রতিহত করা। যথাযথ মূলক ব্যবস্থা নেওয়া তাদের বিরুদ্ধে যারা সনাতন ধর্মকে ছোট করছে।’’ একইসঙ্গে সমাজ মাধ্যমে হিন্দুধর্ম বিরোধী যে কোনও পোস্টের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তুলেছেন অন্ধ্রপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী (Pawan Kalyan)। তিনি আরও বলেন, ‘‘একটি ভয়মুক্ত পরিবেশেই হিন্দুরা যেন তাঁদের ধর্মের আচার-অনুষ্ঠান করতে পারেন, সে ব্যবস্থাও আমাদের তৈরি করতে হবে।’’ অন্ধ্রপ্রদেশের সমগ্র প্রশাসনের কাছে তিনি আহ্বান জানিয়েছেন যে মন্দির রক্ষায় এবং ভক্তদের রক্ষায় বিশেষত মহিলাদের নিরাপত্তা দিতে যেন তারা কাজ করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cabinet-Approves: রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রসারে ৬৭৮৯ কোটি টাকার অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    Cabinet-Approves: রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রসারে ৬৭৮৯ কোটি টাকার অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরে যোগাযোগ আরও বৃদ্ধি করতে, আনুষঙ্গিক খরচ এবং কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন কমাতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Cabinet-Approves) ৬৭৮৯ কোটি টাকার প্রকল্পের অনুমোদন করেছে। দীপাবলির আগে এই বরাদ্দ দেশবাসীর জন্য সুখবর। জানা গিয়েছে, বিহার, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গানায় যোগাযোগকে আরও মজবুত করা হবে। একই ভাবে দুটি বিশেষ রেল প্রকল্প (Several Project) বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।

    পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলে ব্যাপক সহায়ক হবে (Cabinet-Approves)

    সামনেই দীপাবলি। দেশবাসী আলোর উৎসবে মেতে উঠবেন। ঠিক তার আগে কেন্দ্রের মোদি সরকারের কমিটি অফ ইকনমিক অ্যাফেয়ার্স (সিসিএ) একাধিক জনমুখী প্রকল্পের (Several Project) অনুমোদন করে দেশবাসীর জন্য উৎসর্গ করেছে। এই প্রকল্পে দুটি রেল সংযোগকে বাস্তবায়ন করার কথা বলা হয়েছে। তার মধ্যে একটি হল, নারকাতিয়াগঞ্জ-রক্সৌল-সীতামারি-দ্বারভাঙা অংশের সঙ্গে আরও ২৫৬ কিমি সংযুক্ত করে প্রকল্পের বাজেট দ্বিগুণ করা হয়েছে। এই পথ উত্তর-পূর্ব ভারত এবং সীমান্ত অঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগকে আরও শক্তিশালী করবে। পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলে ব্যাপক সহায়ক হবে। এর ফলে আঞ্চলিক স্তরে আর্থিক প্রগতি-উন্নতির গতি আরও বাড়বে।

    ৮টি জেলাকে সংযুক্ত করে ৩১৩ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত হবে

    অপর আরেকটি রেল প্রকল্প হল, অমারাবতী হয়ে এরুপালেম এবং নাম্বুরু হয়ে এনটিআর বিজয়ওয়াড়া, গুন্টুর, খাম্মাম জেলার মধ্যে একটি নতুন লাইন পাতার কাজ চলছে। এই রেল যোগাযোগও সুদুরপ্রসারী হবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এই সংযোগ মোট ৩টি রাজ্যের ৮টি জেলাকে সংযুক্ত করে ৩১৩ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। নতুন এই রেল লাইন প্রকল্পে (Cabinet-Approves) মোট ৯টি নতুন স্টেশন সহ প্রায় ১৬৮টি গ্রাম এবং প্রায় ১২ লক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষভাবে সুবিধা পাবেন। অপর দিকে সীতামারি থেকে মুজফফরপুর পর্যন্ত রেলের বিস্তারে ৩৮৮টি গ্রাম এবং প্রায় ৯ লক্ষ মানুষ প্রত্যক্ষভাবে উপকৃত হবেন।

    আরও পড়ুনঃ দানা মোকাবিলায় প্রস্তুত ভারতীয় নৌসেনা ও উপকূলরক্ষী বাহিনী, কী কী ব্যবস্থাগ্রহণ?

    ৩১ এমটিপিএ মালবাহী ট্রেন চলাচল করবে

    এই রেলপথের বিস্তারে (Cabinet-Approves) কৃষিপণ্য, সার, কয়লা, লোহা আকরিক, ইস্পাত, সিমেন্ট ইত্যাদির মতো পণ্য পরিবহণের মাধ্যমে দ্রুত সরবরাহ করা যাবে। এই রুটে আনুমানিক ৩১ এমটিপিএ মাত্রার অতিরিক্ত মালবাহী ট্রেন চলাচল করতে সক্ষম হবে। একই ভাবে রেলকে পরিবেশবান্ধব, দূষণমুক্ত করতে বিশেষ নজর রাখা হবে। জলবায়ু এবং পরিবেশে যাতে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে, কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন যাতে কম হয়, সেই বিষয় সম্পর্কেও অভিনব পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।   

       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: অ-হিন্দুদের অধিকার নেই দেবস্থান দখল করে রাখার, হুঁশিয়ারি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    VHP: অ-হিন্দুদের অধিকার নেই দেবস্থান দখল করে রাখার, হুঁশিয়ারি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিরুপতি বালাজি সমেত অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) সমস্ত মন্দিরের দায়িত্বভার হিন্দু সমাজকে হস্তান্তর করার দাবি জানাল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। চন্দ্রবাবু নাইডু সরকারের কাছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সর্বভারতীয় নেতা সুরেন্দ্র জৈন দাবি জানিয়েছেন, তথাকথিত মেকি ধর্মনিরপেক্ষ সরকার, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও অ-হিন্দুদের কোনও অধিকার নেই দেবস্থানকে দখল করে রাখার এবং তা পরিচালনা করার। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) এদিন হুঁশিয়ারি দিয়ে আরও জানিয়েছে, হয় মন্দিরগুলিকে সরকারি দখলমুক্ত করা হোক অথবা প্রতিবাদ আন্দোলনের মোকাবিলা করার জন্য সরকার তৈরি থাকুক।

    তিরুপতির ঘটনায় ক্ষুদ্ধ হিন্দুরা (VHP) 

    তিনি আরও জানিয়েছেন, সারা বিশ্বের হিন্দুরা প্রচণ্ড ক্ষুদ্ধ যে ধরনের খবর সম্প্রতি সামনে এসেছে তিরুপতি বালাজি মন্দিরকে কেন্দ্র করে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি তিরুপতি বালাজি মন্দিরের লাড্ডু প্রসাদ ইস্যুতে জোর বিতর্ক শুরু হয়। অভিযোগ ওঠে, দেবতার উদ্দেশে অর্পণ করা লাড্ডু প্রসাদে মিশ্রিত করা হয়েছে পশুর চর্বি। এই ঘটনাকে উল্লেখ করে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ জানিয়েছে, ভক্তদের ভাবাবেগ ও বিশ্বাসকে রক্ষা করা উচিত সরকারের। এর পাশাপাশি সুরেন্দ্র জৈন আরও জানিয়েছেন, অজস্র মন্দির রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশে (Andhra Pradesh), যেগুলি জেহাদীদের দ্বারা আক্রান্ত। শুধু তাই নয়, হিন্দু উৎসবগুলিকেও নিশানা করছে জেহাদীরা। কিন্তু সেই সমস্ত অপরাধীদের বিরুদ্ধে কোনও শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের এই নেতা।

    মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী

    এদিন সত্যেন্দ্র জৈন (VHP) আরও জানিয়েছেন, পবিত্র হিন্দু মন্দিরগুলির ওপর ধর্মনিরপেক্ষ সরকারের হস্তক্ষেপ শুধুমাত্র অসাংবিধানিক নয় বরং তা হিন্দু ভাবাবেগেও আঘাত করছে। একথা বলতে গিয়ে সংবিধানের বিভিন্ন ধারা উল্লেখ করে তিনি জানান, ভারতীয় সংবিধানে যে মৌলিক অধিকার প্রদান করা হয়েছে, তার মধ্যে ১২ নম্বর ধারা, ২৫ নম্বর ধারা ও ২৬ নম্বর ধারার পরিপন্থী হল ধর্মস্থানের ওপর সরকারি হস্তক্ষেপ।

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের চার দফা দাবি

    এদিন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের তরফ থেকে অন্ধ্রপ্রদেশের সরকারের সামনে চার দফা দাবিও পেশ করা হয়। এগুলি হল,

    ১. তিরুপতি বালাজি সহ রাজ্যের সমস্ত হিন্দু মন্দিরকে সরকারি হস্তক্ষেপ মুক্ত করতে হবে এবং তা হিন্দু সাধুসন্ত ও ভক্তদের হাতে দিতে হবে।

    ২. অ-হিন্দু  এবং ঈশ্বরে অবিশ্বাসীদের মন্দির পরিচালনার দায়িত্বে রাখা যাবে না।

    ৩. মন্দির চত্বরে কোনও অ-হিন্দু খাবার, প্রসাদ বা অন্যান্য পানীয় বিক্রি করতে পারবেন না।

    ৪. যে সমস্ত জেহাদী হিন্দু মন্দির ও উৎসবগুলিতে আক্রমণ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tirupati Laddoo: পশুর চর্বি দিয়ে তৈরি লাড্ডু নিবেদন তিরুপতি মন্দিরে! উত্তাল অন্ধ্রের রাজনীতি

    Tirupati Laddoo: পশুর চর্বি দিয়ে তৈরি লাড্ডু নিবেদন তিরুপতি মন্দিরে! উত্তাল অন্ধ্রের রাজনীতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘিয়ের বদলে লাড্ডুতে মেশানো হতো পশুর চর্বি। সেই লাড্ডুই উৎসর্গ করা হতো দেবতাকে। এমনই অভিযোগকে কেন্দ্র করে সরগরম অন্ধ্রপ্রদেশের রাজনীতি। তেলুগু দেশম পার্টি সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডুর (Chandrababu Naidu) অভিযোগ, তিরুপতি মন্দিরের লাড্ডু (Tirupati Laddoo) প্রসাদে মেশানো হতো পশুর চর্বি। ব্যবহার করা হতো নিম্নমানের উপাদান। এসবই হতো পূর্বতন জগনমোহন রেড্ডির নেতৃত্বাধীন ওয়াইএসআর কংগ্রেস সরকারের আমলে।

    লাড্ডুতে পশুর চর্বি!

    তিরুমালা মন্দিরের অধীশ্বর শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর। তাঁর প্রসাদমের তালিকায় রয়েছে লাড্ডুও। এই লাড্ডু তৈরি হয় খাঁটি ঘি দিয়ে। অভিযোগ, ওয়াইএসআর কংগ্রেস জমানায় এই লাড্ডুই তৈরি হয়েছিল ঘিয়ের বদলে পশুর চর্বি দিয়ে। লাড্ডু তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছিল নিম্নমানের উপকরণ। প্রতিদিন তিরুপতি মন্দির দর্শনে আসেন লাখ লাখ পুণ্যার্থী। প্রসাদ হিসেবে তাঁরাই নিয়ে যান লাড্ডু। সেই লাড্ডুতেই পশুর চর্বি ব্যবহার করা হতো জেনে, ব্যাপক শোরগোল পড়ছে অন্ধ্র-রাজনীতিতে।

    ‘গুণমান উন্নত হয়েছে’

    মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু বলেন, “ওয়াইএসআর কংগ্রেসের সময় তিরুপতি মন্দিরের লাড্ডুতে ঘিয়ের পরিবর্তে পশুর চর্বি ব্যবহার করা হয়েছিল। এখন খাঁটি ঘি ব্যবহার করা হচ্ছে। নিয়মিত স্যানিটাইজ করা হচ্ছে মন্দির। যার জেরে এখন গুণমান উন্নত হয়েছে।” ভগবানের প্রসাদে (Tirupati Laddoo) ঘিয়ের পরিবর্তে পশুর চর্বি ব্যবহার করা হয়েছে শুনে কার্যত আকাশ থেকে পড়েছেন চন্দ্রবাবু সরকারের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী নারা লোকেশও। তিনি বলেন, “তিরুমালার ভগবান ভেঙ্কটেশ্বর স্বামী মন্দির আমাদের সব চেয়ে পবিত্র স্থান। ওয়াইএস জগন মোহন রেড্ডি প্রশাসনের সময় এই পবিত্র প্রসাদমে ঘিয়ের পরিবর্তে পশুর চর্বি ব্যবহারের খবর শুনে আমি হতবাক।”

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশের অনুরোধ ফেরাল ভারত, মার্কিন মুলুকে হচ্ছে না মোদি-ইউনূস বৈঠক

    তিরুপতি শহরের ভেঙ্কটেশ্বর মন্দিরের প্রসাদ হিসেবে ব্যবহৃত হয় শ্রীভরি লাড্ডু। প্রস্তুত হয় মন্দিরেরই হেঁসেলে। দেবতাকে নিবেদনের পর প্রসাদী লাড্ডু বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ভক্তদের কাছে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন তিরুপতি মন্দির পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বপ্রাপ্ত তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানম কর্তৃপক্ষ। ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় রাম মন্দিরের। সেই অনুষ্ঠানেও বিশেষ প্রসাদ হিসেবে নিয়ে আসা হয়েছিল তিরুপতি মন্দিরের লাড্ডু। চন্দ্রবাবু নাইডুর (Chandrababu Naidu) তোলা অভিযোগের প্রতিক্রিয়া দিয়েছে ওয়াইএসআর কংগ্রেস। দলের তরফে সাংসদ সুব্বা রেড্ডি বলেন, “চন্দ্রবাবু নোংরা রাজনীতি করছেন (Tirupati Laddoo)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Andhra Pradesh: জুনের শুরুতেই তীব্র প্রশাসনিক সংকট অন্ধ্রপ্রদেশে! ভারতের একমাত্র রাজ্য, যার রাজধানী নেই

    Andhra Pradesh: জুনের শুরুতেই তীব্র প্রশাসনিক সংকট অন্ধ্রপ্রদেশে! ভারতের একমাত্র রাজ্য, যার রাজধানী নেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের প্রতি রাজ্যে রাজধানী শহর থাকবে, এ অতি পরিচিত বিষয়। তবে ভারতেই রয়েছে এমন এক রাজ্য (State Without Capital), এই মুহূর্তে যার কোনও রাজধানীই নেই। শুনতে অবাক লাগলেও, এটাই সত্যি। অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) এই মুহূর্তে কোনও রাজধানী নেই। আর রাজধানীহীন রাজ্য হওয়ায় বিভিন্ন প্রশাসনিক সংকটের মধ্যে পড়ছে অন্ধ্রপ্রদেশ। তবে অমরাবতী এবং বিশাখাপত্তনমকে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী করা নিয়ে আইনি লড়াই চলছে। 

    কেন এমন পরিস্থিতি? (State Without Capital)

    উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৪ সালে অন্ধ্রপ্রদেশ (Andhra Pradesh) থেকে আলাদা হয়ে পৃথক এবং নতুন রাজ্য হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল তেলেঙ্গানা। সেই সময়, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং তেলেঙ্গানা দুই রাজ্যের যৌথ রাজধানী ছিল হায়দ্রাবাদ। ঠিক হয়েছিল ১০ বছর পর্যন্ত, অর্থাৎ ২০২৪ পর্যন্ত এই নিয়ম বলবৎ থাকবে। তারপর, ২০২৪-এর ২ জুন থেকে হায়দ্রাবাদ হয়ে যাবে শুধুমাত্র তেলেঙ্গানার রাজধানী। সেই হিসেব অনুযায়ী ২ জুন, ২০২৪-এ পেরিয়ে গিয়েছে ১০ বছরের সমসয়সীমা। সেদিন থেকিই রাজধানীহীন রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ। 

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রের বিধান পরিষদের ভোটে জয়জয়কার বিজেপি জোটের, ১১টির মধ্যে ঝুলিতে ৯ আসন

    অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী হবে কোন শহর? (Andhra Pradesh) 

    এখনও পর্যন্ত অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী কোন শহর হবে, তা সিদ্ধান্ত না হওয়ায়, সে রাজ্যের রাজধানীই নেই। যদিও ২০১৫ সালে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী হিসেবে অমরাবতীর নামের পাশে সিলমোহর দেওয়ার কথা বলেছিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু। অমরাবতীতে স্মার্ট এবং বিশ্বমানের রাজধানী বানানোর জন্য ৫১ হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। কৃষকদের থেকে জমি অধিগ্রহণসহ একগুচ্ছ পদক্ষেপও গ্রহণ করেন। তবে ২০১৯ সালে নির্বাচনে হেরে যান চন্দ্রবাবু। তেলেগু দশম পার্টির পরিবর্তে সে রাজ্যের মসনদে বসে জগমোহন রেড্ডির দল। ক্ষমতায় এসেই তারা নাইডুর পরিকল্পনা স্থগিত করে, কমিয়ে দেয় বাজেটও। ফলে অমরাবতীকে আর রাজধানী হিসেবে গড়ে তোলা হয়নি।

    কী জানালেন চন্দ্রবাবু নাইডু? 

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে হেরে গেলেও এবছর লোকসভা নির্বাচনে ফের অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) ক্ষমতায় ফিরেছে চন্দ্রবাবু নাইডুর দল তেলেগু দশম পার্টি। তাই শপথ গ্রহণের দিনেই নাইডু জানিয়েছেন, অমরাবতীই হবে অন্ধ্রপ্রদেশের রাজধানী। এর সঙ্গেই জানিয়েছেন অমরাবতীর পাশাপাশি বিশাখাপত্তনমকে সে রাজ্যের ‘ইকোনমিক ক্যাপিটাল’ এবং উন্নত শহর হিসেবে গড়ে তোলা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Andhra Pradesh Gangrape: ৮ বছরের শিশুকে গণধর্ষণ করে খুন! অভিযুক্ত ষষ্ঠ, সপ্তম শ্রেণির তিন ছাত্র 

    Andhra Pradesh Gangrape: ৮ বছরের শিশুকে গণধর্ষণ করে খুন! অভিযুক্ত ষষ্ঠ, সপ্তম শ্রেণির তিন ছাত্র 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্ধ্রপ্রদেশে (Andhra Pradesh Gangrape) আট বছরের এক শিশুকে গণধর্ষণ করে খুন করার অভিযোগ উঠল তিন নাবালকের বিরুদ্ধে। পুলিশ সূত্রে খবর,ওই তিন নাবালকের সঙ্গে একই স্কুলে পড়ত শিশুটি। তিন অভিযুক্তের মধ্যে দু’জন ষষ্ঠ এবং একজন সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে বলে জানা যাচ্ছে। মৃত ৮ বছরের শিশুটি তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত। 

    অভিযুক্ত ৩ নাবালক (Andhra Pradesh Gangrape) 

    পুলিশ সূত্রে খবর, রবিবার বাড়ির কাছেরই মুছুমারি পার্কে খেলতে গিয়েছিল শিশুটি। সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় বাড়ি না ফেরায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে পরিবার। শিশুটির (Andhra Pradesh Gangrape) বাবা-মা এলাকায় খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হন। তদন্তে নামে পুলিশ। শিশুটিকে খুঁজতে স্নিফার ডগও নিয়ে আসা হয়। কুকুরটিই পুলিশকে ওই তিন কিশোরের কাছে নিয়ে যায়। সন্দেহ হওয়ায় তিন কিশোরকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। তদন্তকারী এক অফিসার জানিয়েছেন, তিন কিশোরের মধ্যে দু’জনের বয়স ১২ এবং এক জনের বয়স ১৩। তারা তিন জনই এক স্কুলে পড়ে।

    আরও পড়ুন: শহিদ অংশুমান সিংয়ের স্ত্রীকে নিয়ে অশ্লীল মন্তব্য, কড়া পদক্ষেপ মহিলা কমিশনের

    খেলতে নিয়ে যাওয়ার টোপ (Andhra Pradesh Gangrape) 

    পুলিশের দাবি, জিজ্ঞাসাবাদের সময় তিন কিশোরের মধ্যে একজন গোটা ঘটনা স্বীকার করে নেয়। সেই স্বীকারোক্তির ভিত্তিতেই তদন্ত শুরু করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, শিশুটিকে (Andhra Pradesh Gangrape) একা পার্কে খলেতে দেখে ওই তিন কিশোর তার সঙ্গে খেলতে থাকে। মাঠে খেলতে নিয়ে যাওয়ার টোপ দিয়ে শিশুটিকে একটি নির্জন স্থানে নিয়ে যায় তিন নাবালক। অভিযোগ, সেখানেই প্রথমে গণধর্ষণ করা হয় তাকে। ঘটনার পর ওই তিন কিশোর ভয় পেয়ে গিয়েছিল। ধরা পড়ার ভয়ে শিশুটিকে খুন করে এবং দেহ লোপাটের জন্য তাকে খালের জলে ছুড়ে ফেলে দেয়। এখনও পর্যন্ত মৃত শিশুর দেহ উদ্ধার করা যায়নি। তন্ন তন্ন করে গোটা এলাকা তল্লাশি চালানো হচ্ছে। খালে ডুবুরি নামিয়ে তল্লাশি চলছে। মুচ্ছুমারি পুলিশ স্টেশনের সাব ইন্সপেক্টর জয়শেখর জানান, এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় নিখোঁজ অভিযোগের ভিত্তিতেই তদন্ত চলছে। যেহেতু, শিশুটির মৃতদেহের কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি সে ক্ষেত্রে এখনও হত্যার কোনও মামলা রুজু করা হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chandrababu Naidu: ‘কথা’ রাখলেন, মুখ্যমন্ত্রী হয়েই অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভায় ফিরলেন চন্দ্রবাবু

    Chandrababu Naidu: ‘কথা’ রাখলেন, মুখ্যমন্ত্রী হয়েই অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভায় ফিরলেন চন্দ্রবাবু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবারকে অপমান করার অভিযোগে বিধানসভা ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandrababu Naidu)। সেদিনই বলেছিলেন, যেদিন মুখ্যমন্ত্রী হবেন, সেদিন ফিরবেন এই ভবনে। ‘কথা’ রাখলেন তিনি। বিধানসভায় ফিরলেন শুক্রবার, ৩১ মাস পরে এবং মুখ্যমন্ত্রী হয়েই। আড়াই বছরেরও বেশি সময় বিধানসভার বাইরে থাকার পর এদিন সভায় পা রেখেই খানিক আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন চন্দ্রবাবু। বিধানসভায় তাঁকে স্বাগত জানান তেলগু দেশম পার্টির বিধায়ক এবং জোটসঙ্গীরা।

    চন্দ্রবাবুর ‘প্রতিজ্ঞা’

    ২০২১ সালের ১৯ নভেম্বর মহিলাদের ক্ষমতায়ন নিয়ে আলোচনা চলছিল অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভায়। এই সময় তৎকালীন শাসক দল ওয়াইএসআর কংগ্রেসের বিধায়কদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছিলেন চন্দ্রবাবু। সেই সময় আচমকাই জগন্মোহন রেড্ডির দলের বিধায়করা চন্দ্রবাবুর স্ত্রীকে নিয়ে অপমানজনক মন্তব্য করেন বলে অভিযোগ (Chandrababu Naidu)। প্রতিবাদে বিধানসভা ছেড়ে চলে যান। সজল চক্ষে বলে যান, “এর পর আমি আর কোনও অধিবেশনে যোগ দেব না। আবার যখন মুখ্যমন্ত্রী হব, তখন বিধানসভায় পা রাখব।” তৎকালীন বিধানসভাকে ‘কৌরবদের সভা’ বলেও কটাক্ষ করেছিলেন তিনি।

    প্রতিজ্ঞা পূরণ হওয়ায় বিধানসভায়

    উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে অন্ধ্রপ্রদেশের কুর্সিতে বসেছিলেন জগন্মোহন। চব্বিশের ভোটে পাশা উলটেছে দক্ষিণের এই রাজ্যে। বিজেপি এবং জনসেনা পার্টির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে এই নির্বাচনে লড়েছিল টিডিপি। তাতেই উলটে যায় পাশার দান। ১৭৫ আসনের অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভায় ১৩৫ আসনে জয়ী হয় টিডিপি। ২১টি আসনে জেতে জন সেনা পার্টি। রাজ্যের আটটি বিধানসভা কেন্দ্রে ফোটে পদ্ম। মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন টিডিপি সুপ্রিমো। এই নিয়ে চতুর্থবার। শুক্রবার পা রাখেন বিধানসভায়।

    আর পড়ুন: রেশন দুর্নীতিতে ১০ হাজার কোটি টাকার কেলেঙ্কারি! আদালতে নয়া তথ্য ফাঁস ইডির

    প্রসঙ্গত, ১২ জুন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন চন্দ্রবাবু। সেদিন কৃষ্ণা জেলার গান্নাভারম বিমানবন্দরের কাছে কেসারাপল্লি আইটি পার্কে বিশাল মঞ্চে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। আগামিদিনে অমরাবতীকেই রাজ্যের রাজধানী করা হবে বলেও ঘোষণা করেছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশের নয়া মুখ্যমন্ত্রী (Chandrababu Naidu)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Chandrababu Naidu: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে পাশে নিয়েই অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ চন্দ্রবাবুর

    Chandrababu Naidu: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে পাশে নিয়েই অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ চন্দ্রবাবুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন তেলুগু দেশম পার্টির সুপ্রিমো এন চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandrababu Naidu)। শপথ গ্রহণ শেষ হতেই প্রধানমন্ত্রী মোদিকে প্রণাম করতে যান চন্দ্রবাবু। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে জড়িয়ে ধরেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। চন্দ্রবাবুর পিঠ চাপড়ে দেন তিনি। 

    শপথ অনুষ্ঠানে চাঁদের হাট

    বুধবার রাজধানী অমরাবতীর তথ্যপ্রযুক্তি পার্কে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শপথবাক্য পাঠ করেন চন্দ্রবাবু (Chandrababu Naidu)। উপ মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন অভিনেতা তথা জনসেনা দলের প্রধান পবন কল্যাণ। এ দিন বিজয়ওয়াড়ার কাছে মুখ্যমন্ত্রীর শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সকালেই অন্ধ্র প্রদেশে পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহন মন্ত্রী নিতিন গড়করি ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা। পাশাপাশি অভিনেতা রজনীকান্ত, সুপারস্টার চিরঞ্জীবী, তেলঙ্গানার প্রাক্তন রাজ্যপাল তামিলিসাই সৌন্দরারাজন উপস্থিত ছিলেন। রাজ্যপাল এস আব্দুল নাজির শপথবাক্য পাঠ করান।

    চতুর্থবারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী

    চতুর্থবারের জন্য বুধবার মুখ্য়মন্ত্রীর পদে শপথ গ্রহণ করলেন তিনি। এর আগে অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশের তিনবারের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন চন্দ্রবাবু। অন্ধ্রের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে একটানা ক্ষমতায় থাকার রেকর্ডও রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। এর আগে ৮ বছর ২৫৬ দিন অন্ধ্রের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছিলেন তিনি। অন্ধ্রপ্রদেশের বিধানসভায় ১৭৫টি আসনের মধ্যে ১৩৫টি আসনেই জয়ী হয়েছে টিডিপির নেতৃত্বে থাকা এনডিএ জোট। পবন কল্যাণের দল জনসেনা ২১টি আসন জিতেছে, বিজেপি ৮টি আসন জিতেছে। আজ মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নায়ডুর (Chandrababu Naidu) পাশাপাশি মন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন পবন কল্যাণ। চন্দ্রবাবুর ছেলে তথা টিডিপি-র জাতীয় সাধারণ সম্পাদক নারা লোকেশও শপথ নেন।  মোট ২৩ জন মন্ত্রী শপথ গ্রহণ করেন। জনসেনা দল চন্দ্রবাবুর ক্যাবিনেটে ৩টি আসন পেয়েছে। মন্ত্রিসভায় তিনজন মহিলা, আটজন পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ের নেতা, দুইজন এসসি, একজন এসটি এবং একজন মুসলিম রয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pawan Kalyan: অন্ধ্রপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী পবন কল্যাণ, মন্ত্রী হচ্ছেন নাইডুর ছেলেও!

    Pawan Kalyan: অন্ধ্রপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী পবন কল্যাণ, মন্ত্রী হচ্ছেন নাইডুর ছেলেও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রুপোলি পর্দা থেকে রাজনীতির আঙিনায়। অন্ধ্রপ্রদেশের ২১টি আসনে প্রার্থী দিয়ে সবকটিতেই ছিনিয়ে নিয়েছেন জয়। এহেন তারকা-রাজনীতিক পবন কল্যাণই হতে চলছেন অন্ধ্রপ্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী (Pawan Kalyan)। মন্ত্রী হওয়ার কথা চন্দ্রবাবু নাইডুর ছেলেরও। বিজেপি এবং টিডিপির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে এবার ভোটে লড়েছিল পবনের দল। সেখানেই মেলে বিপুল সাফল্য। তার জেরেই উপমুখ্যমন্ত্রিত্বের শিকে ছিঁড়তে চলেছে পবনের কপালে।

    চন্দ্রবাবু নাইডু (Pawan Kalyan)

    রাত পোহালেই ওড়িশার পঞ্চদশতম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন বিজেপির মোহনচরণ মাঝি। এদিনই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে দক্ষিণের রাজ্য অন্ধপ্রদেশেও। মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন এন চন্দ্রবাবু নাইডু। জমকালো এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবারই জনসেনার বিধায়করা পবনকে (Pawan Kalyan) অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভার দলীয় নেতা নির্বাচিত করেছেন। সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রী-সহ মন্ত্রিসভার পাঁচ দফতরের দায়িত্ব পেতে মরিয়া জনসেনা সুপ্রিমো।

    বিপুল জয় টিডিপির

    ১৩ মে হয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন। এ রাজ্যের আসন সংখ্যা ১৭৫টি। লোকসভার পাশাপাশি নির্বাচন হয়েছে রাজ্যে বিধানসভা কেন্দ্রগুলিতেও। নির্বাচন হয়েছে ১৩ মে, এক দফায়। এই নির্বাচনে জগনমোহন রেড্ডির দল ওয়াইএসআরসিপিকে হারাতে বিজেপি ও জেএনপির সঙ্গে জোট করেছিল চন্দ্রবাবুর টিডিপি। তাতেই মেলে ব্যাপক সাফল্য। চন্দ্রবাবুর দল পায় ১৩৫টি আসন, জেএনপি পেয়েছে ২১টি আসন। আর বিজেপির ঝুলিতে গিয়েছে ৮টি আসন। রাজ্যের শাসক দল ওয়াইএসআরসিপি পেয়েছে ১১টি আসন। অথচ উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে এই দলই এককভাবে পেয়েছিল ১৫১টি আসন।

    আর পড়ুন: এবার ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী পদেও উপজাতি সম্প্রদায়ের নেতাকে বসাল বিজেপি

    জানা গিয়েছে, এবার অন্ধ্রপ্রদেশ মন্ত্রিসভায় টিডিপির প্রতিনিধি থাকবেন ২০ জন। উপমুখ্যমন্ত্রী-সহ জনসেনা পেতে পারে তিনটি দফতর। দুটি দফতরের দায়িত্ব পেতে পারে বিজেপি। চন্দ্রবাবুর মন্ত্রিসভায় এবার দেখা যেতে পারে তাঁর ছেলে নারা লোকেশকেও। এর আগে যে টার্মে মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন নাইডু, সেই মেয়াদে আইটি দফতর সামলেছিলেন এই লোকেশ। এবারও তাঁকে দেওয়া হতে পারে কোনও একটি দফতরের দায়িত্ব (Pawan Kalyan)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Chandra Babu Naidu: অন্ধ্রপ্রদেশে ক্ষমতায় ফিরছে তেলুগু দেশম, চন্দ্রবাবুকে অভিনন্দন মোদি-শাহের

    Chandra Babu Naidu: অন্ধ্রপ্রদেশে ক্ষমতায় ফিরছে তেলুগু দেশম, চন্দ্রবাবুকে অভিনন্দন মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ বছরে ফের চমকে দিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandra Babu Naidu) । ফিরে এলেন অন্ধ্রপ্রদেশে। রাজনীতি যে চমকের খেলা তা প্রমাণ করে দিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু। এখন অবধি যা ট্রেন্ড তাতে ১৭৫ আসনের মধ্যে ১৫৫ টি আসনে টিডিপি, বিজেপি এবং জনসেনা পার্টির জোট এগিয়ে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ফের মুখ্যমন্ত্রী আসনে বসতে চলেছেন তেলুগু দেশম পার্টির (TDP) প্রধান চন্দ্রবাবু নাইডু। এমনকি জাতীয় রাজনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন তিনি। 

    জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছেন চন্দ্রবাবু (Chandra Babu Naidu)

    সূত্রের খবর, মঙ্গলবার বিকেলে ওয়াইএসআর কংগ্রেসের (YSRCP) প্রধান জগন্মোহন রেড্ডি (Jagan Reddy) বিকেলে রাজভবনে যেতে পারেন এবং সম্ভবত এদিনই পদত্যাগ পত্র জমা দেবেন তিনি। তবে ওয়াইএসআর কংগ্রেসের যে কজন প্রার্থী এগিয়ে রয়েছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম জগন। তিনি এবার পুলিভেন্ডালা কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই টিডিপি প্রধানের সঙ্গে কথা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। সকলেই নিজেদের মধ্যে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। গণনা শেষের আগেই বিজয়ওয়াড়ায় টিডিপি প্রধান কার্যালয়ের বাইরে দেখা গিয়েছে উৎসবের মেজাজ।

    কেন হারলেন জগন রেড্ডি

    এদিন সকাল থেকেই ভোট বাক্স খুলতেই একের পর এক কেন্দ্র থেকে টিডিপি (TDP) প্রার্থীদের এগিয়ে থাকার খবর আসতে শুরু করে। বেলা যতই গড়িয়েছে ওয়াইএসআর কংগ্রেসের প্রার্থীরা পিছিয়ে পড়েছেন। ওয়াইএসআর কংগ্রেস সূত্রের খবর যে সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্পের উপরে তাঁরা ভরসা করেছিলেন তা ভোট বাক্সে পরিণত করা সম্ভব হয়নি।

    আরও পড়ুন: পদ্মময় জগন্নাথের রাজ্য, ভেঙে চুরমার নবীনের স্বপ্ন?

    মনে করা হচ্ছে টিডিপি প্রধানের গ্রেফতারি, উন্নয়নের ধীরগতি, রাজ্যে বিনিয়োগ না আসা এবং প্রার্থী বাছাইয়ের গণ্ডগোলের ভরাডুবি হয়েছে ওয়াইএসআর কংগ্রেসের। তাঁর দল যে সমস্যায় পড়তে পারে তা আঁচ করতে পেরেছিলেন জগন রেড্ডি। একাধিক কেন্দ্র থেকে প্রার্থী বদল করেছিলেন বটে, তবে মানুষের ক্ষোভ তিনি সামলাতে পারেননি। বেকারত্বের মত ইস্যুতে নজর না দিয়ে স্রেফ সামাজিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উপরে জোর দিতে গিয়ে ভরাডুবি হয়েছে মনে করছে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে টিডিপি (TDP), বিজেপি (BJP) ও জনসেনা (Janasena Party) পার্টি জোট করায় সরকার বিরোধী ভোট পড়েছে এক জায়গায়। যার সুফল পেয়েছেন চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandra Babu Naidu) ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share