Tag: assault

assault

  • Agniveer: জীবনের প্রথম অগ্নিপরীক্ষায় সফল ৩ হাজার অগ্নিবীর, পাকিস্তানকে পরাস্ত করতে তাঁদের অবদান কতখানি, জানেন?

    Agniveer: জীবনের প্রথম অগ্নিপরীক্ষায় সফল ৩ হাজার অগ্নিবীর, পাকিস্তানকে পরাস্ত করতে তাঁদের অবদান কতখানি, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পহেলগাঁও হত্যাকাণ্ডের জেরে পাকিস্তানে অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) চালায় ভারত। ভারতীয় সেনা এই অপারেশনে পাকিস্তানকে কাবু করে ফেলে। এই অপারেশনে সেনাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন অন্তত ৩ হাজার অগ্নিবীরও (Agniveer)। এঁদের প্রায় সকলের বয়সই কুড়ির কোঠায়। গত দু’বছরের মধ্যে সশস্ত্র বাহিনীতে নিয়োগ পেয়েছিলেন তাঁরা।

    অগ্নিবীরদের ভূমিকা (Agniveer)

    ৭ থেকে ১০ মে-র মধ্যে একাধিক ভারতীয় সামরিক ঘাঁটি, বিমান ঘাঁটি এবং শহরগুলিতে পাকিস্তান একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালালেও অগ্নিবীরদের হাঁটু কাঁপেনি। চার দিনের সামরিক সংঘর্ষের সময়ে বিভিন্ন ভূমিকায় সম্মানের সঙ্গে নিজেদের প্রমাণ করেছেন তাঁরা। এ বার অন্তত অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে বিতর্কের অবসান হওয়া উচিত বলে মনে করছেন সেনাকর্তারা। জানা গিয়েছে, এয়ার ডিফেন্স ইউনিটে চারটি প্রধান পেশায় বিশেষজ্ঞ অগ্নিবীরদের মোতায়েন করা হয়েছিল – গোলন্দাজ, ফায়ার কন্ট্রোল অপারেটর, রেডিও অপারেটর এবং কামান ও ক্ষেপণাস্ত্র-সহ ভারী সামরিক যানবাহনের চালক। সেনা সূত্রে খবর, প্রতিটি ভূমিকায়ই দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন অগ্নিবীররা।

    অগ্নিবীরদের অবদান

    সেনা সূত্রে খবর, পাকিস্তানি ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন হামলা প্রতিহত করেছিল যে এয়ার ডিফেন্স ইউনিটগুলি তার প্রতিটিতে ১৫০-২০০ জন করে অগ্নিবীর ছিলেন। দেশীয় এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম আকাশতীর পরিচালনার ভার ছিল তাদের হাতে। সংঘর্ষের সময় ভারতের বহুস্তরীয় এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দু ছিল এই আকাশতীর। সেনা সূত্রে খবর, অগ্নিবীররা যথারীতি নিয়মিত সৈন্যদের সঙ্গে কাঁধে রেখে চালানো যায় এমন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে শত্রুপক্ষের টার্গেট ধ্বংস করেছে। এল-৭০ এস, জেডইউ ২৩-২বি’র মতো কামান, পেচোরা, শিলকা, ওসাক, স্ট্রেলা এবং তুঙ্গুস্কা অস্ত্র ব্যবস্থা পরিচালনা করেছে। বিভিন্ন ধরণের রেডার পরিচালনা করেছে। যাঁরা সামরিক যান চালানোর দায়িত্বে ছিলেন, যুদ্ধক্ষেত্রে অস্ত্র ব্যবস্থা মোতায়েন করার পরে তাঁরাও সৈন্য হিসেবে কাজ করেছেন (Agniveer)।

    প্রসঙ্গত, অগ্নিবীর পদে নিয়োগ নিয়ে মোদি সরকারের ব্যাপক সমালোচনা করেছিলেন বিরোধীরা। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, নিজেদের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়ে বিরোধীদের মুখের মতো জবাব দিয়েছেন অগ্নিবীররা। সূত্রের খবর, অগ্নিবীররা এই প্রথমবার যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির (Operation Sindoor) মুখোমুখি হয়েছিলেন। সৈন্যদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে তাঁরা দুরমুশ করে দিয়েছেন পাক সেনাদের (Agniveer)।

  • Police Encounter: পুলিশের বন্দুক ছিনিয়ে গুলি, পাল্টা গুলিতে নিহত বদলাপুর কাণ্ডের অভিযুক্ত

    Police Encounter: পুলিশের বন্দুক ছিনিয়ে গুলি, পাল্টা গুলিতে নিহত বদলাপুর কাণ্ডের অভিযুক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশের হাত থেকে বন্দুক কেড়ে নিয়ে পালানোর চেষ্টা করতেই পুলিশেরই গুলিতে মৃত্যু (Police Encounter) হল মহারাষ্ট্রের বদলাপুরের স্কুলে দুই ছাত্রীকে যৌন নির্যাতনে অভিযুক্তর (Badlapur Sexual Assault)। সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ মুম্বরা বাইপাসের কাছে ঘটনাটি ঘটেছে। এই ঘটনার তদন্তের জন্য একটি বিশেষ তদন্তকারী দল গঠন করা হয়েছে। মঙ্গলবার বেলায় ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞদের নিয়ে মুম্বরা বাইপাসে যায় বিশেষ তদন্তকারী দল। ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এই বিষয়ে মহারাষ্ট্রের উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ বলেন, ‘‘পুলিশ আত্মরক্ষায় গুলি চালিয়েছে৷’’

    আত্মরক্ষায় পুলিশের গুলি (Police Encounter)

    পুলিশ সূত্রে খবর, প্রথম পক্ষের স্ত্রীর দায়ের করা বধূনির্যাতনের একটি পৃথক মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বদলাপুরকাণ্ডে অভিযুক্ত অক্ষয় শিন্ডেকে হেফাজতে নিতে সোমবার তালোজা জেলে গিয়েছিলেন পুলিশকর্তারা। অভিযোগ, সেখান থেকে ফেরার পথে মুম্বরা বাইপাসের কাছে অভিযুক্ত এক কনস্টেবলের বন্দুক ছিনিয়ে নেয়। ওই কনস্টেবলকে লক্ষ্য করে গুলিও চালায় অভিযুক্ত। এর পরেই পুলিশের পাল্টা গুলি তার গায়ে এসে বেঁধে (Police Encounter)। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। সেখানেই তার মৃত্যু হয়। জানা গিয়েছে, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার সময় মুম্বরা বাইপাসের কাছে এক কনস্টেবলের বন্দুক ছিনিয়ে নেয় অভিযুক্ত। তারপর কনস্টেবলকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। তখন অন্য এক অফিসার অভিযুক্তকে লক্ষ্য করে পাল্টা গুলি চালান। 

    ঘটনার সূত্রপাত

    ঘটনার সূত্রপাত গত ১৩ অগাস্ট। অভিযোগ, ওই দিন বদলাপুরের এক স্কুলে নার্সারির দুই পড়ুয়াকে যৌন নিগ্রহ করে স্কুলেরই এক সাফাইকর্মী (Badlapur Sexual Assault)। ঘটনার তিন দিন পর, ১৬ অগাস্ট থানায় অভিযোগ দায়ের করেন অভিভাবকরা। তদন্তের স্বার্থে গড়া হয় বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট)। ওই ঘটনায় ১৭ তারিখেই অক্ষয় শিন্ডেকে গ্রেফতার করে মহারাষ্ট্র পুলিশ। ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই উত্তাল হয়ে ওঠে বদলাপুর (Police Encounter)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share